শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৬

রোজ গার্ডেন থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

সোহেল সানি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোজ গার্ডেন থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

সুকঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েই বাঙালি নেতারা পাকিস্তানে একটি দল গঠন করেন। নাম ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। ওই দলটি এখন আওয়ামী লীগের মাতৃসংগঠন। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শাসকরা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পূর্ব বাংলার মানুষকে কোণঠাসা করে রাখার কারণে পুঞ্জীভূত হওয়া ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ এই দল। এই দল আত্মপ্রকাশ করে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মার্চে করাচি নগরীতে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তার পুরনো কর্মীদের এক সমাবেশে স্বতন্ত্র একটি রাজনৈতিক দল গঠন করবেন বলে ঘোষণা দেন। এ সময় আসাম মুসলিম লীগের সভাপতি মওলানা ভাসানী দলত্যাগ করে ঢাকায় আসেন। পরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে সভাপতি ও ‘টাঙ্গাইলের শামসুল হক’ নামে খ্যাত শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে গঠিত হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। পাকিস্তানি শাসকবর্গ এবং মুসলিম লীগ নতুন দলটির আবির্ভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তারা সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীকে ‘ভারতীয় চর’ বলে প্রচার চালিয়ে বাঙালিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালায়। কিন্তু আওয়ামী মুসলিম লীগের ৪০ সদস্যের ওয়ার্কিং কমিটি দলকে দ্রুত একটি শক্তিমান সংগঠনে পরিণত করতে থাকে।

নতুন দলটির অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকার (যার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন ও সে সময় কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমুদ্দিন) সন্ত্রাস, গোলযোগ সৃষ্টি এবং দমন-নিপীড়ন চালাতে থাকে। তারা আইনের অপপ্রয়োগ ঘটিয়ে নতুন দলের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে। তবুও দলটি বিকশিত হতেই থাকে। প্রতিরোধের মুখে পড়ে আওয়ামী মুসলিম লীগ সংগ্রামী দল হিসেবে আরও দ্রুত বিকাশ লাভ করতে থাকে। চলতে থাকে তাদের গণমুখী আন্দোলন-সংগ্রাম।

মওলানা ভাসানী ও শামসুল হককে ১৯৪৯ সালের ১৪ অক্টোবর এবং শেখ মুজিবকে ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি গ্রেফতার করা হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সর্বপর্যায়ে আওয়ামী মুসলিম লীগ বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার সম্পর্কিত বিষয়গুলো জনগণের সামনে তুলে ধরে। শেখ মুজিব ১৯৫২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার স্বীকৃতিসহ বিভিন্ন দাবিতে কারাগারের ভিতর অনশন শুরু করেন। এতে আন্দোলন হয়ে ওঠে আরও বেগবান। একই বছর পুনরায় ভাসানী ও শামসুল হক গ্রেফতার হন। কারাগারে শামসুল হকের ওপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হলে তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন।

প্রথম কাউন্সিল : ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন আওয়ামী মুসলিম লীগের ঘোষণায় আত্মনিয়ন্ত্রণের পূর্ণ অধিকারসহ পূর্ব বাংলার জন্য লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন প্রদান, বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি প্রথার উচ্ছেদ, কৃষকদের মধ্যে কৃষি জমির বণ্টন, তে-ভাগা নীতির বাস্তবায়ন, রাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে সমবায় ও যৌথ কৃষি ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা এবং সব দেশি ও বিদেশি মৌলিক শিল্পকে রাষ্ট্রায়ত্তকরণের দাবি জানানো হয়। পাকিস্তানকে সাম্রাজ্যবাদ ও বিদেশি প্রভাবমুক্ত একটি নিরপেক্ষ রাষ্ট্রে পরিণত করার অঙ্গীকারও ছিল এ ঘোষণায়।

১৯৫৩ সালের ১৪-১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহ শহরে অনুষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের বিশেষ কাউন্সিলে পূর্ব-বাংলার আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে মুসলিম লীগকে পরাজিত করার লক্ষ্যে অন্য দলগুলো নিয়ে নির্বাচনী জোট গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সিদ্ধান্তের আলোকে ৪ ডিসেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগ শেরেবাংলা ফজলুল হকের কৃষক শ্রমিক পার্টির সঙ্গে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে। পরে এই ফ্রন্টে আরও যুক্ত হয় গণতন্ত্রী দল, কমিউনিস্ট পার্টি, নেজামে ইসলাম ও খেলাফতে রব্বানী পার্টি। যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা নির্বাচনী ঘোষণায় পূর্ববাংলায় পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দাবি আদায়ের কথা বলা হয়। ১৯৫৪ সালের ১০ মার্চ অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে ২৩৭ আসনের মধ্যে ২২৭টি আসনে যুক্তফ্রন্ট জয়ী হয়। এর মধ্যে ১৪৩টি আসন পায় আওয়ামী মুসলিম লীগ। কৃষক-শ্রমিক পার্টি লাভ করে ৪৮টি আসন। মুসলিম লীগ মাত্র ১০টি আসন পায়। একই বছরে ৩ এপ্রিল পূর্ব পাকিস্তানে গঠিত হয় ফজলুল হক মন্ত্রিসভা। আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রথমে এতে যোগ না দিলেও পরে আবুল মনসুর আহমেদ, আতাউর রহমান খান ও শেখ মুজিবুর রহমানকে মন্ত্রী করা হয়। যুক্তফ্রন্ট তথা আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্য এই নির্বাচনী বিজয় যুগান্তকারী ঘটনা হলেও পরবর্তীতে ফ্রন্ট ও দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলার কারণে অল্প সময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি পাল্টে যায়। কেন্দ্রীয় সরকার এই সুযোগে ৯২-ক ধারা প্রয়োগের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা বাতিল করে দেয়। একই সঙ্গে রাজনৈতিক তত্পরতাও নিষিদ্ধ করা হয়। প্রায় দেড় হাজার নেতা-কর্মীকে রাতের অন্ধকারে গ্রেফতার করে জেলে নিক্ষেপ করা হয়।

দ্বিতীয় কাউন্সিল : মওলানা ভাসানী ১৯৫৫ সালের ১৭ জুন পল্টন ময়দানের সমাবেশ এবং ২৩ জুন ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে পূর্ব বাংলায় পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনসহ আগের দাবিগুলো মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। দলের হৃতমর্যাদা পুনরুদ্ধার  শক্তিশালী সাংগঠনিক বিস্তৃতির জন্য ২১, ২২ ও ২৩ অক্টোবর (১৯৫৫) ঢাকার রোজ গার্ডেনে অনুষ্ঠিত দলের কাউন্সিল অধিবেশনে মওলানা ভাসানীকে সভাপতি, শেখ মুজিবকে সাধারণ সম্পাদক ও অলি আহাদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে নতুন ওয়ার্কিং কমিটি গঠিত হয়। এ অধিবেশনেই দলকে অসাম্প্রদায়িক মর্যাদা দেওয়ার জন্য ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে নামকরণ হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’। আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী আবু হোসেন সরকারের মন্ত্রিসভা বাতিলের দাবিতে ১৯৫৬ সালের ১৩ আগস্ট প্রস্তাব তোলে। প্রাদেশিক পরিষদের ২৯৭ সদস্যের মধ্যে ২০০ জন এতে স্বাক্ষর দেন। বাধ্য হয়ে আবু হোসেন সরকার ১৯৫৬ সালের ৩০ আগস্ট পদত্যাগ করেন। এরপর আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান খানের নেতৃত্বে প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা গঠিত হয় ৬ সেপ্টেম্বর। এর মাত্র কয়েকদিন পর ১২ সেপ্টেম্বর চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার পতন ঘটে। ১৯৫৫ সালের ১১ আগস্ট চৌধুরী মোহাম্মদ আলী কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন। কেন্দ্রে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে ১২ সেপ্টেম্বর গঠিত হয় আওয়ামী লীগ ও রিপাবলিকান পার্টির কোয়ালিশন সরকার। এরপরই শুরু হয় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-সংঘাত। নীতির প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দী ও আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যকার মনোমালিন্য প্রকাশ্য হয়ে পড়ে। ১৯৫৭ সালের ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি মওলানা ভাসানী টাঙ্গাইলের কাগমারীতে একতরফা আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশন ডাকেন যা ‘কাগমারী সম্মেলন’ নামে খ্যাত হয়।

ন্যাপের প্রতিষ্ঠা : ১৯৫৭ সালের ১৩ ও ১৪ জুনের কাউন্সিলে সোহরাওয়ার্দীর সমর্থনে শেখ মুজিব, আতাউর রহমান, আবুল মনসুর আহমেদ প্রমুখ এবং ভাসানীর সমর্থনে মহিউদ্দিন আহমেদ, মোজাফফর আহমেদ, মোহাম্মদ তোয়াহা জোরালো বক্তব্য রাখেন।

১৬ জুন অসুস্থ ভাসানী হাসপাতাল থেকে এক বিবৃতিতে প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন। ১৭ জুন অপর এক বিবৃতিতে ২৫ ও ২৬ জুলাই তিনি ঢাকায় নিখিল পাকিস্তান ‘গণতান্ত্রিক কর্মী সম্মেলন’ ডাকেন। দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিব ১৩ জুলাই এক বিবৃতিতে এই সম্মেলনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের যোগদান না করার আহ্বান জানান। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে যায় যে, একপর্যায়ে ২৪ জুলাই মওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার সম্পর্কচ্ছেদ করে পত্রিকায় বিবৃতি দেন। পরদিন ২৫ জুলাই গণতান্ত্রিক কর্মী সম্মেলনের মধ্য দিয়ে গঠিত হয় ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)।

সামরিক শাসন জারি : ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করে পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন। সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। বহু রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়।

আওয়ামী লীগের পুনর্গঠন : সামরিক শাসন প্রত্যাহারের আগে ১৯৬২ সালের ১ মার্চ জেনারেল আইয়ুব খান একটি শাসনতন্ত্র প্রবর্তন করেছিলেন, যার মধ্যে গণতন্ত্রের লেশমাত্রও ছিল না। প্রেসিডেন্ট পদ্ধতির সরকার প্রতিষ্ঠা এবং এই প্রেসিডেন্টকে নির্বাচিত করার জন্য উভয় প্রদেশে ৪০ হাজার করে ‘মৌলিক গণতন্ত্রী’ নির্বাচনের বিধান ছিল এই শাসনতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য। আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান খান ও শেখ মুজিবুর রহমান এবং নূরুল আমীনের মতো মুসলিম লীগ নেতাও আইয়ুবের প্রবর্তিত এই শাসনতন্ত্র বাতিল করে নতুন একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়নের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিত্বের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছিলেন (নয় নেতার বিবৃতি, ২৫ জুন ১৯৬২)।

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগের পুনর্গঠনের একক উদ্যোগ নেন শেখ মুজিবুর রহমান। আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান খান ও আবুল মনসুর আহমদসহ দলের প্রবীণ নেতারা এর বিরোধিতা করেন। ১৯৬৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক প্রতিনিধি সভায় আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়। ৬ মার্চ প্রায় এক হাজার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে মাওলানা তর্কবাগীশকে সভাপতি ও শেখ মুজিবুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। এ সময় আওয়ামী লীগের ওপর নেমে আসে আইয়ুব খানের বহুমুখী নির্যাতন।

ঐতিহাসিক ছয় দফা : ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর জাতীয় কনভেনশনে শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি উত্থাপন করেন। এতে পাকিস্তানের উভয় অঞ্চলের জন্য স্বায়ত্তশাসনের দাবি জানানো হয়। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ছয় দফাকে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মসূচি’ বলে আখ্যায়িত করে। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান বলেন, ‘শেখ মুজিবের এসব দাবি অস্ত্রের ভাষায় মোকাবিলা করতে হবে।’

শেখ মুজিব ১৯৬৬ সালের ১ মার্চ ঢাকার হোটেল ইডেনে আহ্বান করেন সামরিক শাসনোত্তর দলের বৃহত্তম কাউন্সিল অধিবেশন। প্রায় পনেরোশ’ প্রতিনিধির উপস্থিতিতে এই অধিবেশনেই ‘বাঙালির বাঁচার দাবি’ হিসেবে ছয় দফা কর্মসূচিকে গ্রহণ করা হয়। এ কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তাজউদ্দীন আহমদ। কাউন্সিল অধিবেশনের পর শেখ মুজিবসহ কেন্দ্রীয় নেতারা পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে ছয় দফার প্রচারণায় নেমে পড়েন।

শেখ মুজিব থেকে শেখ হাসিনা : প্রতিষ্ঠার পর থেকে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যারা এ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের মধ্যে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ৬৭ বছর আগে রোজ গার্ডেনে সূচিত দলটি নানা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আজ শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু করছে তার ২০তম কাউন্সিলে। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিল হয় ১৯৭২ সালে। এতে সভাপতি হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান। ১৯৭৪ সালের কাউন্সিলে এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে সভাপতি ও জিল্লুর রহমান সাধারণ সম্পাদক। ১৯৭৭ সালে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত করার পর প্রথম দিকে সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন ও মিজানুর রহমান চৌধুরী যৌথভাবে দলের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৮ সালের কাউন্সিলে সভাপতি হন আবদুল মালেক উকিল ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক। ১৯৮১ সালের কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনা সভাপতি ও আবদুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক। ১৯৮৩ সালে আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগে ভাঙন দেখা দিলে যুগ্ম-সম্পাদিকা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হন। ১৯৮৭ সালের কাউন্সিলে শেখ হাসিনা ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে পুনর্নির্বাচিত করা হয়। ১৯৯২ সালের কাউন্সিলে সভাপতি পদে শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক পদে জিল্লুর রহমান নির্বাচিত হন।

১৯৯৭ সালের কাউন্সিলে শেখ হাসিনাকে সভাপতি ও জিল্লুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। ২০০২ সালের ২৬ ডিসেম্বর পল্টন ময়দানের কাউন্সিলে শেখ হাসিনা ও আবদুল জলিল এবং ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই কাউন্সিলে সভাপতি পদে শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০১৩ সালের কাউন্সিলেও এ দুজনই যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।    লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন