শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী ৪৬ বছরে একমাত্র প্রফেসর ড. মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী ছাড়া অন্য শিক্ষামন্ত্রীদের বিবেচনায় নিলে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সবচেয়ে দক্ষ ও কার্যক্ষম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। একসময়কার বামপন্থি ছাত্রসংগঠনের সভাপতি নাহিদ সাহেব শিক্ষা বিভাগের সীমাহীন দুর্নীতিতে জরাগ্রস্ত শিক্ষা-কর্মকর্তাদের ‘কাজের উপযোগী দুর্নীতিমুক্ত’ করার যারপরনাই চেষ্টা চালিয়ে আসছেন। শিক্ষাব্যবস্থার ‘চরম-নৈরাজ্যময়-দশার’ একটা সমাধান-চেষ্টায় তার ‘রাতের ঘুম হারাম’ হয়ে আছে, সেটা সবাই সাধারণ দৃষ্টিতেই দেখতে পান।

দুর্ভাগ্য শিক্ষামন্ত্রীর, তারও চেয়ে বড় দুর্ভাগ্য এ জাতির। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাপনায় নৈরাজ্য ক্রমশ বিস্তৃত হয়েই চলেছে, শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব অফুরান চেষ্টা করেও সেই নৈরাজ্যের রাশ টেনে ধরতে ব্যর্থ। একজন সৎ শিক্ষামন্ত্রী এবং দু-চারজন শিক্ষা-কর্মকর্তার অপরিসীম কর্মতৎপরতা চললেও শিক্ষাব্যবস্থাকে অতল গহ্বর থেকে উদ্ধারের আসল কাজটি যে হচ্ছে সেটা বলা যাবে না। কারণ, চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। শিক্ষামন্ত্রীর শত চেষ্টাতেও শিক্ষা-কর্তারা দুর্নীতি ছেড়ে সততার সঙ্গে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থাপনা পরিচালনার উদ্যোগে এতটুকু আগ্রহী হয়ে উঠছেন না। তার বড় প্রমাণ পরীক্ষার আগে অবিরাম প্রশ্নপত্র ফাঁস। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে যদি দশ শতাংশও দুর্নীতিমুক্ত ও দক্ষ হন, আন্তরিকভাবে প্রচেষ্টা চালান, তাহলে প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকানো যাবে না কেন? একের পর এক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে, আর তদন্ত কমিটির পর কমিটি হচ্ছে, কিন্তু তার ফলাফল শূন্য। কীভাবে এটা সম্ভব! পুরো জাতি কি এরকম ব্যর্থতা মেনে নিতে পারে! একটা বিশাল রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে একটা জাতি স্বাধীনতা অর্জন করল, তারপরে সে জাতির জীবনে প্রায় আধাশতক পার হতে চলেছে, এর পরেও শিক্ষা কার্যক্রমের ন্যূনতম মানমর্যাদা বজায় থাকবে না, শিক্ষার দুর্নীতিতে লাগাম টেনে ধরা যাবে না, সেটা কীভাবে আমরা মেনে নেব? একটু একাডেমিক আলোচনায় আসি; আমাদের দেশের শিক্ষার মান নেমে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে—শিক্ষকদের মাঝে নৈতিক অবক্ষয় বাসা বেেঁধছে। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাঝে, মানে আমলা-গোষ্ঠীর মাঝে আগেও দক্ষতা ছিল না, তাদের আলস্যপ্রিয়তা সবারই জানা, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক প্রশাসনিক কাজকর্মে শম্বুক গতি কে না জানে! তবে অতীতে শিক্ষা বিভাগের আমলাদের মাঝে যতই অদক্ষতা ও দুর্নীতি থেকে থাকুক না কেন, প্রাথমিক থেকে উঁচুতম পর্যায় অবধি স্তরে স্তরে বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সন্তানস্নেহে শিক্ষাদানের যে দায়িত্ববোধ কাজ করত তা এখন দুষ্প্রাপ্য। শুধু দুষ্প্রাপ্যই নয় সেক্ষেত্রে চলছে ভয়ানক দুর্ভিক্ষ। বলা চলে, শিক্ষকদের মাঝে থাকা প্রকৃত-অভিভাবকের দায়িত্ববোধ একেবারেই বিলুপ্তপ্রায় দশায়। (ব্যতিক্রম যা কিছু আছে তা নিতান্তই ব্যতিক্রম, হয়তো পাঁচ শতাংশ বা তার চেয়েও কম)।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, বিদ্যালয়ের মানে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের রাষ্ট্রের অন্যসব কর্মচারীর তুলনায় একটু বেশি সম্মানীই দেওয়া দরকার। শিক্ষাদান বিষয়টা উঁচু মাপের ‘টেকনিক্যাল’ একটা বিষয়, বিশেষ একটা মেধা-শ্রম বিনিয়োগের বিষয়, সেখানে যথেষ্ট প্রশিক্ষণের অপরিহার্যতা যেমন রয়েছে, সেখানে রয়েছে যথেষ্ট মেধাবী ছাত্রদের লেখাপড়া শেষে এ পেশায় যোগদানে উৎসাহিত করা, এ পেশায় টানা কর্মজীবী থাকার জন্য পর্যাপ্ত হারে শিক্ষক ও শিক্ষাবিদকে আকৃষ্ট করা, তেমনি রয়েছে সর্বোচ্চ মাপের দায়িত্ববোধের উন্মেষ ঘটানোর অপরিহার্য বিষয়টি। সেটি এখানে হওয়ার মতো পরিবেশ রয়েছে কি? সার্বিক পরিবেশ এখানে তেমনটা নেই, কারণ, জাতিগতভাবে আমরা সেই কাজটি করতে পারিনি—একটা বিশালকায় সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে।

সাধারণ আমলা গোষ্ঠী শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষকদের বেতন সুযোগ-সুবিধা থেকে বৈষম্যের শিকার বানানোর কাজটি সব সময়ই করে আসছে, তা নিয়ে সরকারি শিক্ষকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। ক্ষোভ রয়েছে বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্যেও। সেই ক্ষোভের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে যেসব রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন দরকার ছিল সরকারের নেতাদের দায়িত্বে, তা যথাযথভাবে সম্পাদন করা হয়নি কখনো। সেখানে বাধা সৃষ্টি করছে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যেকার অশিক্ষা আক্রান্ত মনমানসিকতা, আর আমলাতন্ত্রের মধ্যেকার কুচক্রী মনোভাব, অপরিসীম হীনমন্যতা। তাই শিক্ষকদের বঞ্চনার সেই ক্ষোভ তুষের আগুনের মতো জ্বলে ধিকি ধিকি, সব সময় তা চোখে দেখা না গেলেও সে আগুন কখনো নেভেনি। এর পাশেই জন্ম নিয়েছে, এ ভোগবাদী সমাজের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়, শিক্ষকদের একটা বড় অংশের মধ্যেই সীমাহীন অর্থলোভ যা থেকে কোচিং ব্যবসার উদ্ভব। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করেছেন কোচিংবাণিজ্য উচ্ছেদ করতে, কিন্তু উচ্ছেদ তো দূরের কথা, পুরো মাফিয়া চক্রের কোচিংবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ আদৌ সম্ভবই হচ্ছে না।

এদিকে ক্ষমতাসীন সরকারের লেজুড়বৃত্তির ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসে সমগ্র ক্যাম্পাস এখন ভয়ানক অস্থিরতার মধ্যে, শিক্ষা পরিবেশ নিদারুণভাবে বিঘ্নিত। ছাত্রলীগের অন্তর্কোন্দলে কয়েক বছরে প্রায় অর্ধশত নিহত, আর আহত হয়েছে হাজার হাজার। আর ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের আক্রমণে বিরোধী ছাত্র সংগঠনের বিশেষভাবে ছাত্রদলের অনেক কর্মী মারা গেছে, আহত হয়েছে শত শত কর্মী। এর ফলে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে প্রতিদিন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের মধ্যে একটা বড় অংশই সরকারি দলের চাটুকার আর তোষামোদকারী। শিক্ষকদের একটা বড় অংশই সরকারি দলের লেজুড়বৃত্তি করে চলেছে। এসব ঘটনা ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে।

শিক্ষকদের মধ্যে লেখাপড়া শেখানোর কাজটিতে নিজের সন্তানদের যেভাবে শেখানো দরকার তা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষকতার কর্মে নিজেদের নিয়োজিত রাখার দেশপ্রেমিক কর্তব্যে অংশ নিতে আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে—যা এখনো সৃষ্টি করা যাচ্ছে না। লেখাপড়া শিখে সাধারণভাবে রাস্তায় চলতেও বিধিবিধান মানার কালচার ধারণ করতে পারে না যে তরুণ, যে যুবক, তার লেখাপড়াই তো বৃথা। যেসব তরুণ বা যুবক মোটরবাইক চালায় তাদের দেখলেই বোঝা যায়—আমাদের শিক্ষিত তরুণরা সাধারণ বিধিবিধান মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। কেন হয়নি? জবাব অতি সোজা, তারা জীবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে সচেতনতা, নীতিনৈতিকতা, জীবনযাপনের সাধারণ নিয়মনীতি মেনে চলতে কিছুই শিখেনি। শিক্ষার মৌলিক বিষয়টিই হচ্ছে—নিজের ভিতরে চেতনার উন্মেষ ঘটানো, নিজের হৃদয়-মগজে সচেতনতার প্রকৃত শিক্ষা অর্জন। সেটি করা না গেলে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাটাই ব্যর্থ প্রমাণিত হবে।

আমরা অবশ্যই জানি, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার একটা বড় লক্ষ্যই হচ্ছে—নিজেকে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মযুক্ত হওয়া বা ব্যবসায়িক বা শিল্পোদ্যোগের প্রাথমিক সব বুদ্ধি-বিবেচনাবোধ ইত্যাদি অর্জন করা। কিন্তু তার পাশাপাশি এটাও মনে রাখা দরকার, যে কোনো মানুষ শিক্ষা ব্যতীত যে সাধারণ প্রাণীতুল্য, সে অবস্থা থেকে ওঠে এসে সচেতন সজ্জন হয়ে ওঠার, মানবিকতার চেতনার বিকাশের, উন্মেষের কাজটি কিন্তু শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য—সারাবিশ্বেই তা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সেই লক্ষ্যটিই এখন হারাতে বসেছে। নিদারুণভাবে সেই লক্ষ্য হারিয়ে যেতে বসেছে।

কেবল বছর শুরুতে স্কুল পর্যায়ে ৩০ কোটি বই বিতরণ কাজ করলেই শিক্ষার প্রকৃত উন্নয়ন হয়েছে ভাবা যাবে না। হাজার হাজার কোটি টাকা বার্ষিক বরাদ্দ দিলে আর বছর বছর পরীক্ষা অনুষ্ঠান আর লাখ লাখ সার্টিফিকেট দিতে থাকলেই আমাদের শিক্ষার মান বাড়বে না, অর্জিত হবে না শিক্ষার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য। বছর বছর পরীক্ষা সঠিক পদ্ধতিতে নিতে হবে, সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যবস্থাও চলবে, তবে আসল লক্ষ্য শিক্ষা লাভের মাধ্যমে প্রকৃত সচেতন মানুষ হওয়া সেই লক্ষ্য যেন আমরা হারিয়ে না ফেলি।

শিক্ষিত তরুণ ও যুবারা নিজের জীবিকার্জনের জন্য একেকটি পেশায় যোগদানের সক্ষমতা অর্জন করবেন, শিল্পোদ্যোগ বা ব্যবসায়-বাণিজ্য উদ্যোগে যোগদান করবে, সেটা আমরা ভুলে যাব না, তবে শিক্ষিত হলে সমাজের সব অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ভালো সমাজ ও রাষ্ট্র কায়েম, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ভুলে গেলে চলবে না। সমাজ-প্রগতির সব ভাবনা যেন আমাদের তরুণ-যুবাদের মনের ভিতরে গেঁথে থাকে সে লক্ষ্যে শিক্ষকদের শিক্ষণ কাজ চালাতে হবে। নিজেরা যেন আইন মেনে চলে, অন্যদের যাতে বিধিবিধান মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করে সে শিক্ষা সব তরুণকে দিতে হবে। শৈশব থেকে সেসব শিক্ষার প্রক্রিয়া চালু করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় অবধি সেই শিক্ষারই বিস্তার করতে হবে সবার মাঝে। কেবল সে পরিস্থিতিতেই একটা মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা কায়েম হতে পারে, সেটাই আমাদের জাতিগত কামনা হওয়া দরকার।

            লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা