শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী ৪৬ বছরে একমাত্র প্রফেসর ড. মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী ছাড়া অন্য শিক্ষামন্ত্রীদের বিবেচনায় নিলে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সবচেয়ে দক্ষ ও কার্যক্ষম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। একসময়কার বামপন্থি ছাত্রসংগঠনের সভাপতি নাহিদ সাহেব শিক্ষা বিভাগের সীমাহীন দুর্নীতিতে জরাগ্রস্ত শিক্ষা-কর্মকর্তাদের ‘কাজের উপযোগী দুর্নীতিমুক্ত’ করার যারপরনাই চেষ্টা চালিয়ে আসছেন। শিক্ষাব্যবস্থার ‘চরম-নৈরাজ্যময়-দশার’ একটা সমাধান-চেষ্টায় তার ‘রাতের ঘুম হারাম’ হয়ে আছে, সেটা সবাই সাধারণ দৃষ্টিতেই দেখতে পান।

দুর্ভাগ্য শিক্ষামন্ত্রীর, তারও চেয়ে বড় দুর্ভাগ্য এ জাতির। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাপনায় নৈরাজ্য ক্রমশ বিস্তৃত হয়েই চলেছে, শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব অফুরান চেষ্টা করেও সেই নৈরাজ্যের রাশ টেনে ধরতে ব্যর্থ। একজন সৎ শিক্ষামন্ত্রী এবং দু-চারজন শিক্ষা-কর্মকর্তার অপরিসীম কর্মতৎপরতা চললেও শিক্ষাব্যবস্থাকে অতল গহ্বর থেকে উদ্ধারের আসল কাজটি যে হচ্ছে সেটা বলা যাবে না। কারণ, চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। শিক্ষামন্ত্রীর শত চেষ্টাতেও শিক্ষা-কর্তারা দুর্নীতি ছেড়ে সততার সঙ্গে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থাপনা পরিচালনার উদ্যোগে এতটুকু আগ্রহী হয়ে উঠছেন না। তার বড় প্রমাণ পরীক্ষার আগে অবিরাম প্রশ্নপত্র ফাঁস। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে যদি দশ শতাংশও দুর্নীতিমুক্ত ও দক্ষ হন, আন্তরিকভাবে প্রচেষ্টা চালান, তাহলে প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকানো যাবে না কেন? একের পর এক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে, আর তদন্ত কমিটির পর কমিটি হচ্ছে, কিন্তু তার ফলাফল শূন্য। কীভাবে এটা সম্ভব! পুরো জাতি কি এরকম ব্যর্থতা মেনে নিতে পারে! একটা বিশাল রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে একটা জাতি স্বাধীনতা অর্জন করল, তারপরে সে জাতির জীবনে প্রায় আধাশতক পার হতে চলেছে, এর পরেও শিক্ষা কার্যক্রমের ন্যূনতম মানমর্যাদা বজায় থাকবে না, শিক্ষার দুর্নীতিতে লাগাম টেনে ধরা যাবে না, সেটা কীভাবে আমরা মেনে নেব? একটু একাডেমিক আলোচনায় আসি; আমাদের দেশের শিক্ষার মান নেমে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে—শিক্ষকদের মাঝে নৈতিক অবক্ষয় বাসা বেেঁধছে। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাঝে, মানে আমলা-গোষ্ঠীর মাঝে আগেও দক্ষতা ছিল না, তাদের আলস্যপ্রিয়তা সবারই জানা, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক প্রশাসনিক কাজকর্মে শম্বুক গতি কে না জানে! তবে অতীতে শিক্ষা বিভাগের আমলাদের মাঝে যতই অদক্ষতা ও দুর্নীতি থেকে থাকুক না কেন, প্রাথমিক থেকে উঁচুতম পর্যায় অবধি স্তরে স্তরে বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সন্তানস্নেহে শিক্ষাদানের যে দায়িত্ববোধ কাজ করত তা এখন দুষ্প্রাপ্য। শুধু দুষ্প্রাপ্যই নয় সেক্ষেত্রে চলছে ভয়ানক দুর্ভিক্ষ। বলা চলে, শিক্ষকদের মাঝে থাকা প্রকৃত-অভিভাবকের দায়িত্ববোধ একেবারেই বিলুপ্তপ্রায় দশায়। (ব্যতিক্রম যা কিছু আছে তা নিতান্তই ব্যতিক্রম, হয়তো পাঁচ শতাংশ বা তার চেয়েও কম)।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, বিদ্যালয়ের মানে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের রাষ্ট্রের অন্যসব কর্মচারীর তুলনায় একটু বেশি সম্মানীই দেওয়া দরকার। শিক্ষাদান বিষয়টা উঁচু মাপের ‘টেকনিক্যাল’ একটা বিষয়, বিশেষ একটা মেধা-শ্রম বিনিয়োগের বিষয়, সেখানে যথেষ্ট প্রশিক্ষণের অপরিহার্যতা যেমন রয়েছে, সেখানে রয়েছে যথেষ্ট মেধাবী ছাত্রদের লেখাপড়া শেষে এ পেশায় যোগদানে উৎসাহিত করা, এ পেশায় টানা কর্মজীবী থাকার জন্য পর্যাপ্ত হারে শিক্ষক ও শিক্ষাবিদকে আকৃষ্ট করা, তেমনি রয়েছে সর্বোচ্চ মাপের দায়িত্ববোধের উন্মেষ ঘটানোর অপরিহার্য বিষয়টি। সেটি এখানে হওয়ার মতো পরিবেশ রয়েছে কি? সার্বিক পরিবেশ এখানে তেমনটা নেই, কারণ, জাতিগতভাবে আমরা সেই কাজটি করতে পারিনি—একটা বিশালকায় সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে।

সাধারণ আমলা গোষ্ঠী শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষকদের বেতন সুযোগ-সুবিধা থেকে বৈষম্যের শিকার বানানোর কাজটি সব সময়ই করে আসছে, তা নিয়ে সরকারি শিক্ষকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। ক্ষোভ রয়েছে বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্যেও। সেই ক্ষোভের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে যেসব রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন দরকার ছিল সরকারের নেতাদের দায়িত্বে, তা যথাযথভাবে সম্পাদন করা হয়নি কখনো। সেখানে বাধা সৃষ্টি করছে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যেকার অশিক্ষা আক্রান্ত মনমানসিকতা, আর আমলাতন্ত্রের মধ্যেকার কুচক্রী মনোভাব, অপরিসীম হীনমন্যতা। তাই শিক্ষকদের বঞ্চনার সেই ক্ষোভ তুষের আগুনের মতো জ্বলে ধিকি ধিকি, সব সময় তা চোখে দেখা না গেলেও সে আগুন কখনো নেভেনি। এর পাশেই জন্ম নিয়েছে, এ ভোগবাদী সমাজের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়, শিক্ষকদের একটা বড় অংশের মধ্যেই সীমাহীন অর্থলোভ যা থেকে কোচিং ব্যবসার উদ্ভব। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করেছেন কোচিংবাণিজ্য উচ্ছেদ করতে, কিন্তু উচ্ছেদ তো দূরের কথা, পুরো মাফিয়া চক্রের কোচিংবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ আদৌ সম্ভবই হচ্ছে না।

এদিকে ক্ষমতাসীন সরকারের লেজুড়বৃত্তির ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসে সমগ্র ক্যাম্পাস এখন ভয়ানক অস্থিরতার মধ্যে, শিক্ষা পরিবেশ নিদারুণভাবে বিঘ্নিত। ছাত্রলীগের অন্তর্কোন্দলে কয়েক বছরে প্রায় অর্ধশত নিহত, আর আহত হয়েছে হাজার হাজার। আর ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের আক্রমণে বিরোধী ছাত্র সংগঠনের বিশেষভাবে ছাত্রদলের অনেক কর্মী মারা গেছে, আহত হয়েছে শত শত কর্মী। এর ফলে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে প্রতিদিন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের মধ্যে একটা বড় অংশই সরকারি দলের চাটুকার আর তোষামোদকারী। শিক্ষকদের একটা বড় অংশই সরকারি দলের লেজুড়বৃত্তি করে চলেছে। এসব ঘটনা ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে।

শিক্ষকদের মধ্যে লেখাপড়া শেখানোর কাজটিতে নিজের সন্তানদের যেভাবে শেখানো দরকার তা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষকতার কর্মে নিজেদের নিয়োজিত রাখার দেশপ্রেমিক কর্তব্যে অংশ নিতে আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে—যা এখনো সৃষ্টি করা যাচ্ছে না। লেখাপড়া শিখে সাধারণভাবে রাস্তায় চলতেও বিধিবিধান মানার কালচার ধারণ করতে পারে না যে তরুণ, যে যুবক, তার লেখাপড়াই তো বৃথা। যেসব তরুণ বা যুবক মোটরবাইক চালায় তাদের দেখলেই বোঝা যায়—আমাদের শিক্ষিত তরুণরা সাধারণ বিধিবিধান মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। কেন হয়নি? জবাব অতি সোজা, তারা জীবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে সচেতনতা, নীতিনৈতিকতা, জীবনযাপনের সাধারণ নিয়মনীতি মেনে চলতে কিছুই শিখেনি। শিক্ষার মৌলিক বিষয়টিই হচ্ছে—নিজের ভিতরে চেতনার উন্মেষ ঘটানো, নিজের হৃদয়-মগজে সচেতনতার প্রকৃত শিক্ষা অর্জন। সেটি করা না গেলে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাটাই ব্যর্থ প্রমাণিত হবে।

আমরা অবশ্যই জানি, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার একটা বড় লক্ষ্যই হচ্ছে—নিজেকে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মযুক্ত হওয়া বা ব্যবসায়িক বা শিল্পোদ্যোগের প্রাথমিক সব বুদ্ধি-বিবেচনাবোধ ইত্যাদি অর্জন করা। কিন্তু তার পাশাপাশি এটাও মনে রাখা দরকার, যে কোনো মানুষ শিক্ষা ব্যতীত যে সাধারণ প্রাণীতুল্য, সে অবস্থা থেকে ওঠে এসে সচেতন সজ্জন হয়ে ওঠার, মানবিকতার চেতনার বিকাশের, উন্মেষের কাজটি কিন্তু শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য—সারাবিশ্বেই তা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সেই লক্ষ্যটিই এখন হারাতে বসেছে। নিদারুণভাবে সেই লক্ষ্য হারিয়ে যেতে বসেছে।

কেবল বছর শুরুতে স্কুল পর্যায়ে ৩০ কোটি বই বিতরণ কাজ করলেই শিক্ষার প্রকৃত উন্নয়ন হয়েছে ভাবা যাবে না। হাজার হাজার কোটি টাকা বার্ষিক বরাদ্দ দিলে আর বছর বছর পরীক্ষা অনুষ্ঠান আর লাখ লাখ সার্টিফিকেট দিতে থাকলেই আমাদের শিক্ষার মান বাড়বে না, অর্জিত হবে না শিক্ষার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য। বছর বছর পরীক্ষা সঠিক পদ্ধতিতে নিতে হবে, সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যবস্থাও চলবে, তবে আসল লক্ষ্য শিক্ষা লাভের মাধ্যমে প্রকৃত সচেতন মানুষ হওয়া সেই লক্ষ্য যেন আমরা হারিয়ে না ফেলি।

শিক্ষিত তরুণ ও যুবারা নিজের জীবিকার্জনের জন্য একেকটি পেশায় যোগদানের সক্ষমতা অর্জন করবেন, শিল্পোদ্যোগ বা ব্যবসায়-বাণিজ্য উদ্যোগে যোগদান করবে, সেটা আমরা ভুলে যাব না, তবে শিক্ষিত হলে সমাজের সব অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ভালো সমাজ ও রাষ্ট্র কায়েম, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ভুলে গেলে চলবে না। সমাজ-প্রগতির সব ভাবনা যেন আমাদের তরুণ-যুবাদের মনের ভিতরে গেঁথে থাকে সে লক্ষ্যে শিক্ষকদের শিক্ষণ কাজ চালাতে হবে। নিজেরা যেন আইন মেনে চলে, অন্যদের যাতে বিধিবিধান মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করে সে শিক্ষা সব তরুণকে দিতে হবে। শৈশব থেকে সেসব শিক্ষার প্রক্রিয়া চালু করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় অবধি সেই শিক্ষারই বিস্তার করতে হবে সবার মাঝে। কেবল সে পরিস্থিতিতেই একটা মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা কায়েম হতে পারে, সেটাই আমাদের জাতিগত কামনা হওয়া দরকার।

            লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা