শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান এভাবে নামছে কেন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী ৪৬ বছরে একমাত্র প্রফেসর ড. মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী ছাড়া অন্য শিক্ষামন্ত্রীদের বিবেচনায় নিলে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সবচেয়ে দক্ষ ও কার্যক্ষম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। একসময়কার বামপন্থি ছাত্রসংগঠনের সভাপতি নাহিদ সাহেব শিক্ষা বিভাগের সীমাহীন দুর্নীতিতে জরাগ্রস্ত শিক্ষা-কর্মকর্তাদের ‘কাজের উপযোগী দুর্নীতিমুক্ত’ করার যারপরনাই চেষ্টা চালিয়ে আসছেন। শিক্ষাব্যবস্থার ‘চরম-নৈরাজ্যময়-দশার’ একটা সমাধান-চেষ্টায় তার ‘রাতের ঘুম হারাম’ হয়ে আছে, সেটা সবাই সাধারণ দৃষ্টিতেই দেখতে পান।

দুর্ভাগ্য শিক্ষামন্ত্রীর, তারও চেয়ে বড় দুর্ভাগ্য এ জাতির। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাপনায় নৈরাজ্য ক্রমশ বিস্তৃত হয়েই চলেছে, শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব অফুরান চেষ্টা করেও সেই নৈরাজ্যের রাশ টেনে ধরতে ব্যর্থ। একজন সৎ শিক্ষামন্ত্রী এবং দু-চারজন শিক্ষা-কর্মকর্তার অপরিসীম কর্মতৎপরতা চললেও শিক্ষাব্যবস্থাকে অতল গহ্বর থেকে উদ্ধারের আসল কাজটি যে হচ্ছে সেটা বলা যাবে না। কারণ, চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। শিক্ষামন্ত্রীর শত চেষ্টাতেও শিক্ষা-কর্তারা দুর্নীতি ছেড়ে সততার সঙ্গে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থাপনা পরিচালনার উদ্যোগে এতটুকু আগ্রহী হয়ে উঠছেন না। তার বড় প্রমাণ পরীক্ষার আগে অবিরাম প্রশ্নপত্র ফাঁস। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে যদি দশ শতাংশও দুর্নীতিমুক্ত ও দক্ষ হন, আন্তরিকভাবে প্রচেষ্টা চালান, তাহলে প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকানো যাবে না কেন? একের পর এক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে, আর তদন্ত কমিটির পর কমিটি হচ্ছে, কিন্তু তার ফলাফল শূন্য। কীভাবে এটা সম্ভব! পুরো জাতি কি এরকম ব্যর্থতা মেনে নিতে পারে! একটা বিশাল রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে একটা জাতি স্বাধীনতা অর্জন করল, তারপরে সে জাতির জীবনে প্রায় আধাশতক পার হতে চলেছে, এর পরেও শিক্ষা কার্যক্রমের ন্যূনতম মানমর্যাদা বজায় থাকবে না, শিক্ষার দুর্নীতিতে লাগাম টেনে ধরা যাবে না, সেটা কীভাবে আমরা মেনে নেব? একটু একাডেমিক আলোচনায় আসি; আমাদের দেশের শিক্ষার মান নেমে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে—শিক্ষকদের মাঝে নৈতিক অবক্ষয় বাসা বেেঁধছে। শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাঝে, মানে আমলা-গোষ্ঠীর মাঝে আগেও দক্ষতা ছিল না, তাদের আলস্যপ্রিয়তা সবারই জানা, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক প্রশাসনিক কাজকর্মে শম্বুক গতি কে না জানে! তবে অতীতে শিক্ষা বিভাগের আমলাদের মাঝে যতই অদক্ষতা ও দুর্নীতি থেকে থাকুক না কেন, প্রাথমিক থেকে উঁচুতম পর্যায় অবধি স্তরে স্তরে বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সন্তানস্নেহে শিক্ষাদানের যে দায়িত্ববোধ কাজ করত তা এখন দুষ্প্রাপ্য। শুধু দুষ্প্রাপ্যই নয় সেক্ষেত্রে চলছে ভয়ানক দুর্ভিক্ষ। বলা চলে, শিক্ষকদের মাঝে থাকা প্রকৃত-অভিভাবকের দায়িত্ববোধ একেবারেই বিলুপ্তপ্রায় দশায়। (ব্যতিক্রম যা কিছু আছে তা নিতান্তই ব্যতিক্রম, হয়তো পাঁচ শতাংশ বা তার চেয়েও কম)।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, বিদ্যালয়ের মানে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের রাষ্ট্রের অন্যসব কর্মচারীর তুলনায় একটু বেশি সম্মানীই দেওয়া দরকার। শিক্ষাদান বিষয়টা উঁচু মাপের ‘টেকনিক্যাল’ একটা বিষয়, বিশেষ একটা মেধা-শ্রম বিনিয়োগের বিষয়, সেখানে যথেষ্ট প্রশিক্ষণের অপরিহার্যতা যেমন রয়েছে, সেখানে রয়েছে যথেষ্ট মেধাবী ছাত্রদের লেখাপড়া শেষে এ পেশায় যোগদানে উৎসাহিত করা, এ পেশায় টানা কর্মজীবী থাকার জন্য পর্যাপ্ত হারে শিক্ষক ও শিক্ষাবিদকে আকৃষ্ট করা, তেমনি রয়েছে সর্বোচ্চ মাপের দায়িত্ববোধের উন্মেষ ঘটানোর অপরিহার্য বিষয়টি। সেটি এখানে হওয়ার মতো পরিবেশ রয়েছে কি? সার্বিক পরিবেশ এখানে তেমনটা নেই, কারণ, জাতিগতভাবে আমরা সেই কাজটি করতে পারিনি—একটা বিশালকায় সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে।

সাধারণ আমলা গোষ্ঠী শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষকদের বেতন সুযোগ-সুবিধা থেকে বৈষম্যের শিকার বানানোর কাজটি সব সময়ই করে আসছে, তা নিয়ে সরকারি শিক্ষকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। ক্ষোভ রয়েছে বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্যেও। সেই ক্ষোভের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে যেসব রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন দরকার ছিল সরকারের নেতাদের দায়িত্বে, তা যথাযথভাবে সম্পাদন করা হয়নি কখনো। সেখানে বাধা সৃষ্টি করছে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যেকার অশিক্ষা আক্রান্ত মনমানসিকতা, আর আমলাতন্ত্রের মধ্যেকার কুচক্রী মনোভাব, অপরিসীম হীনমন্যতা। তাই শিক্ষকদের বঞ্চনার সেই ক্ষোভ তুষের আগুনের মতো জ্বলে ধিকি ধিকি, সব সময় তা চোখে দেখা না গেলেও সে আগুন কখনো নেভেনি। এর পাশেই জন্ম নিয়েছে, এ ভোগবাদী সমাজের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়, শিক্ষকদের একটা বড় অংশের মধ্যেই সীমাহীন অর্থলোভ যা থেকে কোচিং ব্যবসার উদ্ভব। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করেছেন কোচিংবাণিজ্য উচ্ছেদ করতে, কিন্তু উচ্ছেদ তো দূরের কথা, পুরো মাফিয়া চক্রের কোচিংবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ আদৌ সম্ভবই হচ্ছে না।

এদিকে ক্ষমতাসীন সরকারের লেজুড়বৃত্তির ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসে সমগ্র ক্যাম্পাস এখন ভয়ানক অস্থিরতার মধ্যে, শিক্ষা পরিবেশ নিদারুণভাবে বিঘ্নিত। ছাত্রলীগের অন্তর্কোন্দলে কয়েক বছরে প্রায় অর্ধশত নিহত, আর আহত হয়েছে হাজার হাজার। আর ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের আক্রমণে বিরোধী ছাত্র সংগঠনের বিশেষভাবে ছাত্রদলের অনেক কর্মী মারা গেছে, আহত হয়েছে শত শত কর্মী। এর ফলে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে প্রতিদিন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের মধ্যে একটা বড় অংশই সরকারি দলের চাটুকার আর তোষামোদকারী। শিক্ষকদের একটা বড় অংশই সরকারি দলের লেজুড়বৃত্তি করে চলেছে। এসব ঘটনা ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে।

শিক্ষকদের মধ্যে লেখাপড়া শেখানোর কাজটিতে নিজের সন্তানদের যেভাবে শেখানো দরকার তা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষকতার কর্মে নিজেদের নিয়োজিত রাখার দেশপ্রেমিক কর্তব্যে অংশ নিতে আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে—যা এখনো সৃষ্টি করা যাচ্ছে না। লেখাপড়া শিখে সাধারণভাবে রাস্তায় চলতেও বিধিবিধান মানার কালচার ধারণ করতে পারে না যে তরুণ, যে যুবক, তার লেখাপড়াই তো বৃথা। যেসব তরুণ বা যুবক মোটরবাইক চালায় তাদের দেখলেই বোঝা যায়—আমাদের শিক্ষিত তরুণরা সাধারণ বিধিবিধান মেনে চলতে অভ্যস্ত হয়নি। কেন হয়নি? জবাব অতি সোজা, তারা জীবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে সচেতনতা, নীতিনৈতিকতা, জীবনযাপনের সাধারণ নিয়মনীতি মেনে চলতে কিছুই শিখেনি। শিক্ষার মৌলিক বিষয়টিই হচ্ছে—নিজের ভিতরে চেতনার উন্মেষ ঘটানো, নিজের হৃদয়-মগজে সচেতনতার প্রকৃত শিক্ষা অর্জন। সেটি করা না গেলে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাটাই ব্যর্থ প্রমাণিত হবে।

আমরা অবশ্যই জানি, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার একটা বড় লক্ষ্যই হচ্ছে—নিজেকে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মযুক্ত হওয়া বা ব্যবসায়িক বা শিল্পোদ্যোগের প্রাথমিক সব বুদ্ধি-বিবেচনাবোধ ইত্যাদি অর্জন করা। কিন্তু তার পাশাপাশি এটাও মনে রাখা দরকার, যে কোনো মানুষ শিক্ষা ব্যতীত যে সাধারণ প্রাণীতুল্য, সে অবস্থা থেকে ওঠে এসে সচেতন সজ্জন হয়ে ওঠার, মানবিকতার চেতনার বিকাশের, উন্মেষের কাজটি কিন্তু শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য—সারাবিশ্বেই তা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সেই লক্ষ্যটিই এখন হারাতে বসেছে। নিদারুণভাবে সেই লক্ষ্য হারিয়ে যেতে বসেছে।

কেবল বছর শুরুতে স্কুল পর্যায়ে ৩০ কোটি বই বিতরণ কাজ করলেই শিক্ষার প্রকৃত উন্নয়ন হয়েছে ভাবা যাবে না। হাজার হাজার কোটি টাকা বার্ষিক বরাদ্দ দিলে আর বছর বছর পরীক্ষা অনুষ্ঠান আর লাখ লাখ সার্টিফিকেট দিতে থাকলেই আমাদের শিক্ষার মান বাড়বে না, অর্জিত হবে না শিক্ষার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য। বছর বছর পরীক্ষা সঠিক পদ্ধতিতে নিতে হবে, সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যবস্থাও চলবে, তবে আসল লক্ষ্য শিক্ষা লাভের মাধ্যমে প্রকৃত সচেতন মানুষ হওয়া সেই লক্ষ্য যেন আমরা হারিয়ে না ফেলি।

শিক্ষিত তরুণ ও যুবারা নিজের জীবিকার্জনের জন্য একেকটি পেশায় যোগদানের সক্ষমতা অর্জন করবেন, শিল্পোদ্যোগ বা ব্যবসায়-বাণিজ্য উদ্যোগে যোগদান করবে, সেটা আমরা ভুলে যাব না, তবে শিক্ষিত হলে সমাজের সব অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ভালো সমাজ ও রাষ্ট্র কায়েম, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ভুলে গেলে চলবে না। সমাজ-প্রগতির সব ভাবনা যেন আমাদের তরুণ-যুবাদের মনের ভিতরে গেঁথে থাকে সে লক্ষ্যে শিক্ষকদের শিক্ষণ কাজ চালাতে হবে। নিজেরা যেন আইন মেনে চলে, অন্যদের যাতে বিধিবিধান মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করে সে শিক্ষা সব তরুণকে দিতে হবে। শৈশব থেকে সেসব শিক্ষার প্রক্রিয়া চালু করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় অবধি সেই শিক্ষারই বিস্তার করতে হবে সবার মাঝে। কেবল সে পরিস্থিতিতেই একটা মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা কায়েম হতে পারে, সেটাই আমাদের জাতিগত কামনা হওয়া দরকার।

            লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে