শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

দাওয়াত ও তাবলিগ জামাতের সংকটের নেপথ্যে

মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাওয়াত ও তাবলিগ জামাতের সংকটের নেপথ্যে

১৯৬৫ সালে মাওলানা এনামুল হাসানকে আমির নির্বাচনের পর কিছু মেওয়াতি ওই সময় বিরোধিতা করেন। তারা মাওলানা সাদের বাবা মাওলানা হারুনকে আমির বানানোর দাবি জানান। উল্লেখ্য, জাতি হিসেবে মেওয়াতিরা বেশির ভাগই অশিক্ষিত ও সহজ-সরল। তাদের মাথায় আসে তাবলিগের এ কাজ যেহেতু মাওলানা ইলিয়াস শুরু করেছেন, সুতরাং যোগ্য হোক অযোগ্য হোক আমাদের এই বংশ থেকেই হতে হবে। কিন্তু মাওলানা ইলিয়াস (রহ.)-এর ভাতিজা শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) যাকে মাওলানা ইলিয়াস (রহ.)-ই তাবলিগের কাজের পৃষ্ঠপোষক ও মুরব্বি বানিয়েছিলেন তিনি মাওলানা হারুনকে বোঝালেন, ‘তুমিও যোগ্য, কিন্তু দাওয়াত ও তাবলিগের কাজের স্বার্থে যোগ্যতা বেশি থাকার কারণে মাওলানা এনামুল হাসান এ পদের জন্য বেশি উপযুক্ত।’ তখন মাওলানা হারুন (রহ.) এনামুল হাসান (রহ.)-কে আমির হিসেবে মেনে নেন এবং মাওলানা এনামুল হাসান (রহ.)-এর হাতে বায়াত হয়ে যান। শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) এ বিষয়টা বোঝাতে সক্ষম হন, দীনি কোনো মেহনতের আমির বা জিম্মাদার নির্বাচন বংশীয় ধারাবাহিকতায় হয় না, বরং যোগ্যতার মাপকাঠিতে শরিয়তের নির্দেশিত পথেই হয়। মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) সর্বপ্রথম মেওয়াতে তার দাওয়াতের মেহনত শুরু করার কারণে সরলমনা মেওয়াতিরা ইলিয়াস (রহ.)-এর বংশের প্রতি খুবই দুর্বল ও অনুগত। মহব্বতের কারণে কারও প্রতি দুর্বলতা আসতে পারে কিন্তু শরিয়তের নিয়মনীতি পরিবর্তন করা যায় না। শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) অগাধ ইলম ও অধিক তাকওয়ার অধিকারী হওয়ার কারণে আমির নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধু বংশমর্যাদাকে প্রাধান্য দেননি। তবে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, বর্তমানে দাওয়াত ও তাবলিগের যে সংকট সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রধান কারণ মূলত মাওলানা সাদ। মেওয়াতিরা বংশীয় সিলসিলায় আমির বানানোর যে দাবি ১৯৬৫ সালে করেছিল, মাওলানা সাদ বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ না করে নিজেই আমির হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। ফলে ১৯৯৫ সালে হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর ফেতনা অঙ্কুরিত হয় এবং মাওলানা জোবায়ের হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর তা প্রকাশ্যরূপ লাভ করে। ফেতনার আশঙ্কা মাথায় রেখেই মূলত হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.) যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও নিজের একমাত্র পুত্রসন্তান মাওলানা জোবায়েরুল হাসান (রহ.)-কে তার পরবর্তী আমির নির্বাচন না করে সারা বিশ্বের এই কাজকে সামলানোর জন্য তিন দেশের যোগ্য কিছু হজরতের সমন্বয়ে ১০ জনের শূরা বানিয়ে যান। ওই ১০ জন হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর সর্বপ্রথম যে পরামর্শসভায় বসেন, সেখানে মাওলানা সাদ নিজস্ব রায় প্রকাশ করেন যে, ‘আপনারা এককভাবে কাউকে আমির বানাবেন না, আমাকে আমির বানালে দিল্লিওয়ালারা কেটে পড়বে বা হাঙ্গামা করবে আর জোবায়ের সাহেবকে আমির বানালে মেওয়াতিরা কেটে পড়বে বা হাঙ্গামা করবে।’ অতঃপর ওই পরামর্শসভায় এটাই সিদ্ধান্ত হয়, একক কোনো আমির নয়, তিনজনের ফয়সালায় নিজামুদ্দিন পরিচালিত হবে। আর নিজামুদ্দিনে বায়াত বন্ধ থাকবে। তিনজন হলেন ১. মাওলানা ইজহারুল হাসান ২. মাওলানা জোবায়েরুল হাসান ও ৩. মাওলানা সাদ। এভাবেই প্রায় ১৯ বছর হজরতজি (রহ.)-এর বানানো শূরা বিশ্ব তাবলিগের কাজ পরিচালনা করতে থাকে। অন্যদিকে হজরতজির বানানো শূরা কর্তৃক মনোনীত শূরা সদস্যরা নিজামুদ্দিনের পরিচালনাকার্য শুরু করার পর ১৯৯৬ সালে মাওলানা ইজহারুল হাসান (রহ.) ইন্তেকাল করেন। তার ইন্তেকালের পর ওই শূন্যপদ পূরণের জন্য নিজামুদ্দিনের মুরব্বিদের পক্ষ থেকে প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু মাওলানা সাদের অনিচ্ছা ও অসহযোগিতার কারণে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালে মাওলানা জোবায়েরুল হাসানের ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত শূরার শূন্যপদ পূরণের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

২০১৪ সালে মাওলানা জোবায়েরের ইন্তেকালের পর কোনো পরামর্শের ব্যবস্থা না করে মাওলানা সাদ একক আধিপত্য বিস্তার করতে থাকেন। মেওয়াত থেকে তার অনুসারীদের নিজামুদ্দিন মারকাজে জড়ো করে রাখেন। তার একক কর্তৃত্বে কাজ করার জন্য নিজামুদ্দিনের মুরব্বিদের ওপর বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। এর ফলে ২০১৫ সালের আগস্টে দোয়ার পর মোসাফাহা করাকে কেন্দ্র করে নিজামুদ্দিন মারকাজে প্রথম হাঙ্গামা হয়। (যা দিল্লির উর্দু পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।) অতঃপর ২৩ আগস্ট নিজামুদ্দিন বস্তির তাবলিগের জিম্মাদার সাথীদের সঙ্গে মাশওয়ারার কামরায় মাওলানা সাদের বাগ্্বিত-া হয়। একপর্যায়ে ওই মজলিসে মাওলানা সাদ নিজেকে আমির দাবি করেন। এতে পুরো বিশ্বের শান্তিপ্রিয় তাবলিগের সাথীরা অশান্ত হয়ে ওঠেন। কারণ এর আগে কখনো কোনো হজরতজি নিজেকে নিজে আমির দাবি করেননি। এরপর কয়েকবার নিজামুদ্দিন মারকাজে মারধরের ঘটনা ঘটে। এমনকি একপর্যায়ে নিজামুদ্দিন মারকাজে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়, সারা বিশ্বের হেদায়েতের মারকাজে পুলিশ অবস্থান নিতে বাধ্য হয়। পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুধাবন করে এর আশু সমাধানকল্পে নিজামুদ্দিন মারকাজ, দারুল উলুম দেওবন্দ ও বিশ্বের অন্য মুরব্বিরা উদ্যোগী ও ফিকিরমান্দ হন। আর রায়বেন্ড ইজতেমা নিকটবর্তী থাকায় নিজামুদ্দিনের মুরব্বিসহ সারা বিশ্বের তবলিগের মুরব্বিরা সেখানেই বিষয়টির সমাধানের চিন্তা করেন। অতঃপর ২০১৫ সালের নভেম্বরে রায়বেন্ড ইজতেমায় একত্রিত হয়ে নিজামুদ্দিনের মুরব্বিরা মারকাজের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন এবং হজরতজি ইনামুল হাসান (রহ.) কর্তৃক গঠিত শূরাকে পূর্ণাঙ্গ করার প্রস্তাব পেশ করেন। দীর্ঘ পর্যালোচনার পর বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে শূরা পূর্ণাঙ্গ করার ফয়সালা হয়। অবশেষে ১৩ জনের শূরা গঠন করা হয়।

১৩ জন সদস্য নিম্নরূপ-

মাওলানা ইবরাহিম দেওল - ভারত

মাওলানা ইয়াকুব - ভারত

মাওলানা আহমাদ লাট - ভারত

মাওলানা মুহাম্মাদ সাদ - ভারত

মাওলানা জুহাইরুল হাসান - ভারত

হাজী আবদুল ওয়াহাব - পাকিস্তান

মাওলানা আবদুর রহমান - পাকিস্তান

মাওলানা ওবায়দুল্লাহ খুরশিদ - পাকিস্তান

মাওলানা জিয়াউল হক - পাকিস্তান

মাওলানা নজরুর রহমান - পাকিস্তান

মাওলানা জোবায়ের - বাংলাদেশ

মাওলানা রবিউল হক - বাংলাদেশ এবং

ওয়াসিফুল ইসলাম - বাংলাদেশ।

কিন্তু মাওলানা সাদ শূরা মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ভারত ফিরে যান। যারা মাওলানা সাদকে আমির মানবেন না, তাদের নিজামুদ্দিন মারকাজ ত্যাগ করতে বাধ্য করেন। নিজামুদ্দিন মারকাজের যারা মূল দায়িত্বে ছিলেন তারা প্রায় সবাই মারকাজ ছেড়ে চলে যান, যার মধ্যে মাওলানা সাদের ওস্তাদরাও রয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রবীণ মাওলানা ইয়াকুব শুধু মাওলানা সাদের ওস্তাদই নন বরং তার বাবা মাওলানা হারুনেরও ওস্তাদ। তিনি নিজামুদ্দিনের বিস্তারিত হালতসহ তাবলিগি সাথীদের প্রতি খোলা চিঠি লেখেন। মাওলানা ইবরাহিম দেওল যিনি মাওলানা সাদের ওস্তাদ সবশেষে নিজামুদ্দিন ত্যাগ করেন তিনিও নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে খোলা চিঠি লেখেন। ভারতের তাবলিগের সবচেয়ে বড় দুই মুরব্বির চিঠি পেয়ে বাংলাদেশের ওলামা ও তাবলিগের সাথীরা চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন এবং ফিকিরমান্দ হন কীভাবে মাওলানা সাদের ফেতনা থেকে এ কাজকে রক্ষা করে তিন হজরতজির  পদ্ধতিতে সঠিকভাবে কাজ চালানো যায়। মাওলানা সাদ পূর্ববতী তিন হজরতজির উসুলকে উপেক্ষা করে এককভাবে বিশ্ব তাবলিগ জামাতের কাজের মধ্যে বেশকিছু মৌলিক পরিবর্তন ঘটান। যেমন : ক. ফাজায়েলে আমল কিতাবের পাশাপাশি মুন্তাখাব হাদিস পাঠ করার নিয়ম করেন। [ফাজায়েলে আমল তাবলিগবিষয়ক হাদিসের একটি কিতাব, যা বিশ্ব তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস কান্দলভি (রহ.)-এর আমল থেকে তাবলিগ জামাতে চর্চা হয়ে আসছে। অন্যদিকে মুন্তাখাব হাদিস কিতাবের মূল লিপিবদ্ধকারী কে তা সঠিকভাবে নিরূপণ করাও সম্ভব হয়নি। অনেকের মতে, এটি মাওলানা সাদ তার কোনো পূর্বসূরির পা-ুলিপির সঙ্গে পাকিস্তানের কিছু আলেমের মাধ্যমে আরও কিছু বিষয় সংযোজন করে রচনা করেন এবং কিতাবটি সর্বপ্রথম পাকিস্তানেই প্রকাশ করেন। মাওলানা সাদের আগে তাবলিগ জামাতে মুন্তাখাব হাদিসের চর্চা হয়নি বলে শীর্ষ মুরব্বিদের অভিমত।] খ. তাবলিগ জামাত পরিচালনার প্রচলিত প্রথার পরিবর্তন করেন। [তিনি কোনো নতুন শূরা সদস্য গঠন না করে শূরাভিত্তিক তাবলিগ জামাত পরিচালনা পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে আমিরশাসিত তাবলিগ জামাত পরিচালনার প্রচেষ্টা চালান।] মাওলানা সাদের কিছু বয়ান দেওবন্দের শীর্ষ আলেম ও অন্য ওলামায়ে কিরাম কোরআনের ভুল তাফসির ও ইমান-আকিদাবিরোধী বলে অভিহিত করেন। পাশাপাশি তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস কান্দলভি (রহ.) ও মাওলানা সাদ একই বংশের হওয়ায় মাওলানা সাদ ও তার অনুসারীদের দাবি, তিনিই বিশ্ব তাবলিগ জামাতে আধিপত্য বিস্তার ও নেতৃত্ব প্রদানের একমাত্র হকদার এবং আমির হওয়ার যোগ্য; যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২৯ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে