শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

দাওয়াত ও তাবলিগ জামাতের সংকটের নেপথ্যে

মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাওয়াত ও তাবলিগ জামাতের সংকটের নেপথ্যে

১৯৬৫ সালে মাওলানা এনামুল হাসানকে আমির নির্বাচনের পর কিছু মেওয়াতি ওই সময় বিরোধিতা করেন। তারা মাওলানা সাদের বাবা মাওলানা হারুনকে আমির বানানোর দাবি জানান। উল্লেখ্য, জাতি হিসেবে মেওয়াতিরা বেশির ভাগই অশিক্ষিত ও সহজ-সরল। তাদের মাথায় আসে তাবলিগের এ কাজ যেহেতু মাওলানা ইলিয়াস শুরু করেছেন, সুতরাং যোগ্য হোক অযোগ্য হোক আমাদের এই বংশ থেকেই হতে হবে। কিন্তু মাওলানা ইলিয়াস (রহ.)-এর ভাতিজা শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) যাকে মাওলানা ইলিয়াস (রহ.)-ই তাবলিগের কাজের পৃষ্ঠপোষক ও মুরব্বি বানিয়েছিলেন তিনি মাওলানা হারুনকে বোঝালেন, ‘তুমিও যোগ্য, কিন্তু দাওয়াত ও তাবলিগের কাজের স্বার্থে যোগ্যতা বেশি থাকার কারণে মাওলানা এনামুল হাসান এ পদের জন্য বেশি উপযুক্ত।’ তখন মাওলানা হারুন (রহ.) এনামুল হাসান (রহ.)-কে আমির হিসেবে মেনে নেন এবং মাওলানা এনামুল হাসান (রহ.)-এর হাতে বায়াত হয়ে যান। শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) এ বিষয়টা বোঝাতে সক্ষম হন, দীনি কোনো মেহনতের আমির বা জিম্মাদার নির্বাচন বংশীয় ধারাবাহিকতায় হয় না, বরং যোগ্যতার মাপকাঠিতে শরিয়তের নির্দেশিত পথেই হয়। মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) সর্বপ্রথম মেওয়াতে তার দাওয়াতের মেহনত শুরু করার কারণে সরলমনা মেওয়াতিরা ইলিয়াস (রহ.)-এর বংশের প্রতি খুবই দুর্বল ও অনুগত। মহব্বতের কারণে কারও প্রতি দুর্বলতা আসতে পারে কিন্তু শরিয়তের নিয়মনীতি পরিবর্তন করা যায় না। শায়খুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) অগাধ ইলম ও অধিক তাকওয়ার অধিকারী হওয়ার কারণে আমির নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধু বংশমর্যাদাকে প্রাধান্য দেননি। তবে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, বর্তমানে দাওয়াত ও তাবলিগের যে সংকট সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রধান কারণ মূলত মাওলানা সাদ। মেওয়াতিরা বংশীয় সিলসিলায় আমির বানানোর যে দাবি ১৯৬৫ সালে করেছিল, মাওলানা সাদ বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ না করে নিজেই আমির হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। ফলে ১৯৯৫ সালে হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর ফেতনা অঙ্কুরিত হয় এবং মাওলানা জোবায়ের হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর তা প্রকাশ্যরূপ লাভ করে। ফেতনার আশঙ্কা মাথায় রেখেই মূলত হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.) যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও নিজের একমাত্র পুত্রসন্তান মাওলানা জোবায়েরুল হাসান (রহ.)-কে তার পরবর্তী আমির নির্বাচন না করে সারা বিশ্বের এই কাজকে সামলানোর জন্য তিন দেশের যোগ্য কিছু হজরতের সমন্বয়ে ১০ জনের শূরা বানিয়ে যান। ওই ১০ জন হজরতজি এনামুল হাসান (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর সর্বপ্রথম যে পরামর্শসভায় বসেন, সেখানে মাওলানা সাদ নিজস্ব রায় প্রকাশ করেন যে, ‘আপনারা এককভাবে কাউকে আমির বানাবেন না, আমাকে আমির বানালে দিল্লিওয়ালারা কেটে পড়বে বা হাঙ্গামা করবে আর জোবায়ের সাহেবকে আমির বানালে মেওয়াতিরা কেটে পড়বে বা হাঙ্গামা করবে।’ অতঃপর ওই পরামর্শসভায় এটাই সিদ্ধান্ত হয়, একক কোনো আমির নয়, তিনজনের ফয়সালায় নিজামুদ্দিন পরিচালিত হবে। আর নিজামুদ্দিনে বায়াত বন্ধ থাকবে। তিনজন হলেন ১. মাওলানা ইজহারুল হাসান ২. মাওলানা জোবায়েরুল হাসান ও ৩. মাওলানা সাদ। এভাবেই প্রায় ১৯ বছর হজরতজি (রহ.)-এর বানানো শূরা বিশ্ব তাবলিগের কাজ পরিচালনা করতে থাকে। অন্যদিকে হজরতজির বানানো শূরা কর্তৃক মনোনীত শূরা সদস্যরা নিজামুদ্দিনের পরিচালনাকার্য শুরু করার পর ১৯৯৬ সালে মাওলানা ইজহারুল হাসান (রহ.) ইন্তেকাল করেন। তার ইন্তেকালের পর ওই শূন্যপদ পূরণের জন্য নিজামুদ্দিনের মুরব্বিদের পক্ষ থেকে প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু মাওলানা সাদের অনিচ্ছা ও অসহযোগিতার কারণে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালে মাওলানা জোবায়েরুল হাসানের ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত শূরার শূন্যপদ পূরণের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

২০১৪ সালে মাওলানা জোবায়েরের ইন্তেকালের পর কোনো পরামর্শের ব্যবস্থা না করে মাওলানা সাদ একক আধিপত্য বিস্তার করতে থাকেন। মেওয়াত থেকে তার অনুসারীদের নিজামুদ্দিন মারকাজে জড়ো করে রাখেন। তার একক কর্তৃত্বে কাজ করার জন্য নিজামুদ্দিনের মুরব্বিদের ওপর বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। এর ফলে ২০১৫ সালের আগস্টে দোয়ার পর মোসাফাহা করাকে কেন্দ্র করে নিজামুদ্দিন মারকাজে প্রথম হাঙ্গামা হয়। (যা দিল্লির উর্দু পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।) অতঃপর ২৩ আগস্ট নিজামুদ্দিন বস্তির তাবলিগের জিম্মাদার সাথীদের সঙ্গে মাশওয়ারার কামরায় মাওলানা সাদের বাগ্্বিত-া হয়। একপর্যায়ে ওই মজলিসে মাওলানা সাদ নিজেকে আমির দাবি করেন। এতে পুরো বিশ্বের শান্তিপ্রিয় তাবলিগের সাথীরা অশান্ত হয়ে ওঠেন। কারণ এর আগে কখনো কোনো হজরতজি নিজেকে নিজে আমির দাবি করেননি। এরপর কয়েকবার নিজামুদ্দিন মারকাজে মারধরের ঘটনা ঘটে। এমনকি একপর্যায়ে নিজামুদ্দিন মারকাজে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়, সারা বিশ্বের হেদায়েতের মারকাজে পুলিশ অবস্থান নিতে বাধ্য হয়। পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুধাবন করে এর আশু সমাধানকল্পে নিজামুদ্দিন মারকাজ, দারুল উলুম দেওবন্দ ও বিশ্বের অন্য মুরব্বিরা উদ্যোগী ও ফিকিরমান্দ হন। আর রায়বেন্ড ইজতেমা নিকটবর্তী থাকায় নিজামুদ্দিনের মুরব্বিসহ সারা বিশ্বের তবলিগের মুরব্বিরা সেখানেই বিষয়টির সমাধানের চিন্তা করেন। অতঃপর ২০১৫ সালের নভেম্বরে রায়বেন্ড ইজতেমায় একত্রিত হয়ে নিজামুদ্দিনের মুরব্বিরা মারকাজের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন এবং হজরতজি ইনামুল হাসান (রহ.) কর্তৃক গঠিত শূরাকে পূর্ণাঙ্গ করার প্রস্তাব পেশ করেন। দীর্ঘ পর্যালোচনার পর বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে শূরা পূর্ণাঙ্গ করার ফয়সালা হয়। অবশেষে ১৩ জনের শূরা গঠন করা হয়।

১৩ জন সদস্য নিম্নরূপ-

মাওলানা ইবরাহিম দেওল - ভারত

মাওলানা ইয়াকুব - ভারত

মাওলানা আহমাদ লাট - ভারত

মাওলানা মুহাম্মাদ সাদ - ভারত

মাওলানা জুহাইরুল হাসান - ভারত

হাজী আবদুল ওয়াহাব - পাকিস্তান

মাওলানা আবদুর রহমান - পাকিস্তান

মাওলানা ওবায়দুল্লাহ খুরশিদ - পাকিস্তান

মাওলানা জিয়াউল হক - পাকিস্তান

মাওলানা নজরুর রহমান - পাকিস্তান

মাওলানা জোবায়ের - বাংলাদেশ

মাওলানা রবিউল হক - বাংলাদেশ এবং

ওয়াসিফুল ইসলাম - বাংলাদেশ।

কিন্তু মাওলানা সাদ শূরা মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ভারত ফিরে যান। যারা মাওলানা সাদকে আমির মানবেন না, তাদের নিজামুদ্দিন মারকাজ ত্যাগ করতে বাধ্য করেন। নিজামুদ্দিন মারকাজের যারা মূল দায়িত্বে ছিলেন তারা প্রায় সবাই মারকাজ ছেড়ে চলে যান, যার মধ্যে মাওলানা সাদের ওস্তাদরাও রয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রবীণ মাওলানা ইয়াকুব শুধু মাওলানা সাদের ওস্তাদই নন বরং তার বাবা মাওলানা হারুনেরও ওস্তাদ। তিনি নিজামুদ্দিনের বিস্তারিত হালতসহ তাবলিগি সাথীদের প্রতি খোলা চিঠি লেখেন। মাওলানা ইবরাহিম দেওল যিনি মাওলানা সাদের ওস্তাদ সবশেষে নিজামুদ্দিন ত্যাগ করেন তিনিও নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে খোলা চিঠি লেখেন। ভারতের তাবলিগের সবচেয়ে বড় দুই মুরব্বির চিঠি পেয়ে বাংলাদেশের ওলামা ও তাবলিগের সাথীরা চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন এবং ফিকিরমান্দ হন কীভাবে মাওলানা সাদের ফেতনা থেকে এ কাজকে রক্ষা করে তিন হজরতজির  পদ্ধতিতে সঠিকভাবে কাজ চালানো যায়। মাওলানা সাদ পূর্ববতী তিন হজরতজির উসুলকে উপেক্ষা করে এককভাবে বিশ্ব তাবলিগ জামাতের কাজের মধ্যে বেশকিছু মৌলিক পরিবর্তন ঘটান। যেমন : ক. ফাজায়েলে আমল কিতাবের পাশাপাশি মুন্তাখাব হাদিস পাঠ করার নিয়ম করেন। [ফাজায়েলে আমল তাবলিগবিষয়ক হাদিসের একটি কিতাব, যা বিশ্ব তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস কান্দলভি (রহ.)-এর আমল থেকে তাবলিগ জামাতে চর্চা হয়ে আসছে। অন্যদিকে মুন্তাখাব হাদিস কিতাবের মূল লিপিবদ্ধকারী কে তা সঠিকভাবে নিরূপণ করাও সম্ভব হয়নি। অনেকের মতে, এটি মাওলানা সাদ তার কোনো পূর্বসূরির পা-ুলিপির সঙ্গে পাকিস্তানের কিছু আলেমের মাধ্যমে আরও কিছু বিষয় সংযোজন করে রচনা করেন এবং কিতাবটি সর্বপ্রথম পাকিস্তানেই প্রকাশ করেন। মাওলানা সাদের আগে তাবলিগ জামাতে মুন্তাখাব হাদিসের চর্চা হয়নি বলে শীর্ষ মুরব্বিদের অভিমত।] খ. তাবলিগ জামাত পরিচালনার প্রচলিত প্রথার পরিবর্তন করেন। [তিনি কোনো নতুন শূরা সদস্য গঠন না করে শূরাভিত্তিক তাবলিগ জামাত পরিচালনা পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে আমিরশাসিত তাবলিগ জামাত পরিচালনার প্রচেষ্টা চালান।] মাওলানা সাদের কিছু বয়ান দেওবন্দের শীর্ষ আলেম ও অন্য ওলামায়ে কিরাম কোরআনের ভুল তাফসির ও ইমান-আকিদাবিরোধী বলে অভিহিত করেন। পাশাপাশি তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস কান্দলভি (রহ.) ও মাওলানা সাদ একই বংশের হওয়ায় মাওলানা সাদ ও তার অনুসারীদের দাবি, তিনিই বিশ্ব তাবলিগ জামাতে আধিপত্য বিস্তার ও নেতৃত্ব প্রদানের একমাত্র হকদার এবং আমির হওয়ার যোগ্য; যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা