শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি

বাহালুল মজনুন চুন্নু
প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি

শিক্ষা সমাজ উন্নয়নের হাতিয়ার। শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে একজন মানুষ ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র এবং বিশ্বের প্রতি যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের জন্য দায়িত্বশীল সদস্যে পরিণত হয়। তবে তা সম্ভব হয় কেবল মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত হওয়ার মাধ্যমেই। যে শিক্ষা শিক্ষার্থীদের আবেগিক, বুদ্ধিমত্তা ও সৃজনশীলতার চর্চায় দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে যোগ্য করে তোলে, মনুষ্যত্ব বিকাশে গতিশীলতা আনে, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টি করে নতুন প্রজন্মকে জাতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে জাগ্রত করে তুলতে পারে, সেই শিক্ষাই হলো মানসম্মত শিক্ষা। শিক্ষার তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সাক্ষরতার হার ৭০%-এর ঊর্ধ্বে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গমনোপযোগী শিশু ৯৮%-এর ঊর্ধ্বে, ঝরে পড়ার হার চলে এসেছে ২০%-এর নিচে, পাবলিক পরীক্ষার ফলও সন্তোষজনক। এসব সূচকে উন্নতি করা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে। তিনি শিক্ষার পরিমাণগত উন্নয়নই কেবল ঘটাননি, প্রত্যাশিত শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষার সার্বিক ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। বছরের প্রথম দিন শতভাগ শিক্ষার্থীকে শতভাগ নতুন বই প্রদান, উপবৃত্তি প্রদান, বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষক, কর্মচারী নিয়োগ ও বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমের ব্যবস্থা, বিদ্যালয়ে ভৌত অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়ন, শিক্ষকদের যথোপযুক্ত প্রশিক্ষণসহ শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন খাতে অর্থ বরাদ্দসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। এতসব করার পরও মানসম্মত শিক্ষার দিক দিয়ে বাংলাদেশ কতটুকু এগিয়েছে এর উত্তরে তেমন সন্তোষজনক জবাব পাওয়া যায় না। এর কারণ প্রধানমন্ত্রীর একার পক্ষে সম্পূর্ণ গলদপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা পাল্টে দেওয়াটা অনেক কঠিন। এজন্য সব অংশীজনেরই অংশগ্রহণ প্রয়োজন।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে লিখেছেন- ‘বর্তমান যুগের সাধনার সঙ্গে বর্তমান যুগের শিক্ষার সংগতি হওয়া দরকার।’ বর্তমান সরকারও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থা ডিজিটালাইজড হয়ে যাচ্ছে। তার পরও শিক্ষার মানের তেমন উন্নতি হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘাটতি তথা সমস্যার কথা বলা যেতে পারে। প্রথমেই বলতে হবে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় জ্ঞানমুখিতার পরিবর্তে সনদমুখিতার প্রতি অধিক গুরুত্ব প্রদানের কথা। আমাদের বিজ্ঞানচিন্তা, দর্শনচিন্তা, সমাজ ও পরিবেশ নিয়ে আমাদের চিন্তা-ভাবনা একটা নির্দিষ্ট মাত্রাতেই আটকে আছে। অনেক ছেলেমেয়েই পরীক্ষায় পাস করে সনদপত্র পায়, কিন্তু জ্ঞানার্জন করে না। এসএসসি, এইচএসসিতে ৭০-৮০ হাজার শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পাচ্ছে কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় তারা পাস করতে পারছে না। দেশ-জাতি নিয়ে সাধারণ কিছু প্রশ্ন করলেও বেশির ভাগই সেগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারছে না। এটা ভাবনার বিষয়। পঞ্চম, অষ্টম শ্রেণিতেও পাবলিক পরীক্ষা হচ্ছে। পুরো শিক্ষাব্যবস্থাই হয়ে উঠছে পরীক্ষানির্ভর। পরীক্ষাসর্বস্ব এই শিক্ষাব্যবস্থায় নোটবই, গাইডবই আর কোচিং সেন্টারের যে ব্যাপকতা সৃষ্টি হয়েছে তা জাতির জন্য আশঙ্কাজনক। সৃজনশীল পদ্ধতি প্রণয়ন করা হয়েছিল শিক্ষার্থীদের মুখস্থনির্ভরতা কমানোর জন্য। কিন্তু দেখা যাচ্ছে এখন নোটবই, গাইডবই আর কোচিং সেন্টারের প্রকোপে শিক্ষার্থীরা সৃজনশীল প্রশ্ন মুখস্থ করেই পরীক্ষায় বসছে। মাঝখান থেকে কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নের পেছনে কোটি কোটি টাকার শ্রাদ্ধ। লাভের লাভ কিছুই হয়নি। অনেক কোচিং সেন্টার তো জিপিএ-৫-এর গ্যারান্টি দেয়। প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে এসব কোচিং সেন্টার যে জড়িত তা পত্রিকায় অনেকবারই এসেছে। তবু বন্ধ হচ্ছে না কোচিং সেন্টারের দৌরাত্ম্য। কেউই যেন মানসম্মত শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না, সর্বত্রই পরীক্ষায় ভালো ফল করানোর আয়োজন। ফলে দেশপ্রেম, স্বজাত্যবোধ, সুনাগরিকের গুণাবলি ও জ্ঞান অর্জন হচ্ছে না; সমাজে বৃদ্ধি পাচ্ছে অপরাধপ্রবণতা।

শিক্ষার এই যে সংকট চলছে তার মূলে বড় ভূমিকা রেখেছে শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ। আমাদের সংবিধানে উল্লেখ আছে, শিক্ষা একটি মৌলিক অধিকার। শিক্ষাকে কখনো পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয়, এটা আমাদের শিক্ষাদর্শনের ভিত্তি। কিন্তু শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ একে পণ্য হিসেবেই গ্রহণ করেছে। ফলে কোচিং সেন্টার, নোটবই, গাইডবই, কিন্ডারগার্টেন, ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপৃতিতে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার অবস্থা তথৈবচ। এগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জোরেশোরে শোনা গেলেও কোনো এক অজানা কারণে সব থমকে পড়ে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ শিক্ষানীতি অনুযায়ী শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করা হলেও যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। উদাহরণস্বরূপ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা করার বিষয়টি এখনো অধরা। এ রকম আরও অনেক বিষয় আছে যা শিক্ষানীতিতে বলা হলেও আমরা সেদিকে তেমন এগোতে পারিনি। সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এখনো অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই ভৌত অবকাঠামোর তেমন উন্নতি হয়নি। শিক্ষা উপকরণও অনেক জায়গায় পর্যাপ্ত নেই। জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এসব ক্ষেত্রে অনুদান দিচ্ছে, সরকারও অনেক বরাদ্দ বাড়িয়েছে কিন্তু আশানুরূপ দৃশ্যমান উন্নতি এখনো অনুপস্থিত। দীর্ঘকাল ধরেই শিক্ষা খাতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়ে আসছে। শিক্ষা পক্ষত্রে স্বচ্ছতা আনার জন্য সরকার অনেক শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিলেও আরও কঠোর হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। নোটবই, গাইডবই, কোচিং সেন্টার এবং শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ করতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক