শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী প্রেরণ সবার জন্য উন্মুক্ত হোক

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী প্রেরণ সবার জন্য উন্মুক্ত হোক

অর্থনৈতিকভাবে বেশ আগেই এক সমৃদ্ধিশালী ও সক্ষম দেশে রপান্তরিত হয়েছে এশিয়ার অন্যতম বন্ধুপ্রতিম দেশ মালয়েশিয়া। একসময় এ দেশটি কৃষি-নির্ভর হলেও এখন বাণিজ্য ও শিল্প সক্ষমতায় তারা অনেক এগিয়ে ও পরিণত। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা সংকট মোকাবিলায়ও তাদের সামর্থ্য প্রশ্নাতীত। ২০২০ সালের মধ্যে মালয়েশিয়া উন্নত দেশের কাতারে যোগ দেবে- সে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব এখন এটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। মূলত নব্বই দশকের প্রারম্ভ থেকেই দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাজনীতিক মাহাথির মোহাম্মদের হাত ধরে মালয়েশিয়ায় পরিকল্পিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি ঘটতে থাকে। আর তাই যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, কৃষি, পারমাণবিক খাতসহ বিভিন্ন খাতে দ্রুত পরিবর্তন সূচিত হয়। দ্রুতই এশিয়ার মধ্যে আকর্ষণীয় এক দেশে পরিণত হয় মালয়েশিয়া।

অর্থনৈতিকভাবে মালয়েশিয়ার যে অগ্রগতি ও উত্থান সেখানে বাংলাদেশের শ্রমজীবীদের রয়েছে বিরাট অবদান। সে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বও বরাবরই তা কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমজীবী দিনের পর দিন অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ আধুনিক মালয়েশিয়ায় নিজেদের শ্রম দিয়েছে। এ শ্রম দিতে গিয়ে শুধু দৈহিক কষ্টই নয়, পরিবার-পরিজন রেখে মানসিক অনেক মর্মবেদনাও তাদের মাথা পেতে মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সেই মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার স্থগিত হয়ে যাওয়া, আনডকুমেনটেড শ্রমিকদের নিত্য ঝুঁকিতে থাকা, অবৈধতার অভিযোগে বাংলাদেশের শ্রমিকদের গ্রেফতার হওয়া- এসবই যেন এই শ্রমবাজারকে উন্মাতাল ও অনিশ্চয়তার চাদরে মুড়ে ফেলেছে। ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে ফরেন ওয়ার্কার্স অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেমে (এসপিপিএ) মালয়েশিয়ায় কর্মী নেওয়া স্থগিত হওয়ার পর এখন কোন পদ্ধতিতে সে দেশে কর্মী যাবে তা নির্ধারণ হয়নি। এ নিয়ে আলোচনার জন্য জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক আজ কুয়ালালামপুরে হবে। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির নেতৃত্বে নয় সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল ওই বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে আরও স্বচ্ছভাবে কর্মী প্রেরণের বিষয়ে আলোচনা করবেন। প্রতিনিধি দলে পররাষ্ট্র, আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের দক্ষ সব কর্মকর্তা রয়েছেন।

জিটুজি প্লাস নামে এসপিপিএর আওতায় মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে যেভাবে কর্মী নিত সেই পদ্ধতি গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্থগিত রয়েছে। বাংলাদেশের শ্রমবাজারের ওপর অবশ্যই এটি এক মহাদুর্যোগ। শ্রমবাজার খাতে মহাদুর্যোগের এই শুরু ১৪ আগস্ট। ওইদিন মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টে আধুনিক মালয়েশিয়ার স্থপতি বলে স্বীকৃত বর্তমান প্রবীণ প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সভাপতিত্বে বিদেশি শ্রমিক ব্যবস্থাপনাবিষয়ক এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে এসপিপিএ পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ স্থগিতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং এই ধারাবাহিকতায় ২১ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে স্থগিতের বিষয়টি জানানো হয়। চিঠিতে বলা হয়- দুই দেশের মধ্যে ২০১৫ সালের ২৬ আগস্টের ঐকমত্য অনুযায়ী শ্রমিক নিয়োগ বা বাতিলের অধিকার মালয়েশিয়ার রয়েছে। সে অনুযায়ী মালয়েশিয়া আগের পদ্ধতিতে শ্রমিক নিয়োগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানা যায়। তবে আমরা খুবই আশাবাদী দুই দেশের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে পুনরায় বাংলাদেশ থেকে কীভাবে আরও অধিক স্বচ্ছভাবে কর্মী নেওয়া যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। যাতে সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম সব রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে পারে সে সুযোগ এই নতুন পদ্ধতিতে রাখতে হবে। তা না হয়ে পুনরায় যদি হাতে গোনা ২০-৩০টি রিক্রুটিং এজেন্ট কর্মী পাঠায় তাহলে পুনরায় নতুন করে সিন্ডিকেটের প্রশ্ন উঠবে; যা কোনোভাবেই জনশক্তি পাঠানোর সঙ্গে যুক্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো মেনে  নেবে না। এই নতুন পদ্ধতিতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর জন্য সার্ভিস চার্জ অর্থাৎ লাভসহ ফ্যাক্টরি ও নির্মাণ খাতে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৬০ হাজার ও কৃষি খাতে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। তবে সম্ভব হলে এই অভিবাসন ব্যয় আরও কমিয়ে নিয়ে আসার উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।

আমি মনে করি এই শ্রমবাজারে নৈতিকতা, স্বস্তি, আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা অবশ্যই তৈরি হওয়া দরকার। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে এখন যেসব কথাবার্তা, বিতর্ক চলমান আছে তা অবসানে প্রধানতম কর্মসূচি হওয়া উচিত এ বাজারটি সবার জন্য উন্মুক্ত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং একই সঙ্গে অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনতে সর্বোচ্চ সদিচ্ছা, মমত্ববোধ ও দেশপ্রেম দেখানো। মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে অবশ্যই আগের ভুলত্র“টি মোকাবিলা করে এই শ্রমবাজারে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করার সুযোগ এসেছে। সে ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে সহনশীল ব্যয়ের মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ করাটাই হতে হবে প্রধানতম কাজ। কয়েকটি বিষয় আমি দুই দেশের নীতিনির্ধারকদের বিনয়ের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে অনুরোধ করব।  প্রথমত, সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য সুযোগ দিতে হবে। সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম সব রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য সুযোগ দিলে অভিবাসন প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন উঠবে না। যোগ্যতা বিবেচনার ক্ষেত্রে যা যা দেখতে হবে তা হলো- রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে অতীতে বিদেশে কর্মী প্রেরণে কোনো অনিয়ম বা প্রতারণার অভিযোগ আছে কিনা, আগে কোন কোন দেশে কী ধরনের কর্মী প্রেরণ করা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় গমনেচ্ছু কর্মীদের ওরিয়েন্টেশনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা আছে কিনা, সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয়ে কর্মী প্রেরণ করা হবে কিনা ইত্যাদি। তবে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সবার জন্য উন্মুক্ত করার যে দাবি তোলা হচ্ছে, তা ব্যবহার করে কোনো প্রতারক চক্র যাতে দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে মিথ্যা কথা বলে অর্থ আদায় না করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অন্যদিকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সব রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য উন্মুক্ত হলে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া থেকে ভিসা কেনাবেচার অসম প্রতিযোগিতা যাতে শুরু না হয়, সেসব বিষয়েও প্রতিরোধ ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি অভিবাসন খাতকে আরও বেশি মর্যাদা ও গতিশীল করতে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব হিসেবে যোগদান করেছেন বেগম রওনক জাহান। প্রবাসীকল্যাণবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি হয়েছেন গাইবান্ধা-১ আসনের এমপি ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। বর্তমানে কর্মরত বিএমইটির মহাপরিচালক সেলিম রেজা এই সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লি­ষ্ট সবার প্রিয় ব্যক্তি ও মাইগ্রেশন বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘদিন থেকে তিনিও জনশক্তি কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে নানা পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারসহ জনশক্তি খাতকে আরও গতিশীল করতে সরকার ও রিক্রুটিং এজেন্সির মধ্যেও একটি সুন্দর সমন্বয় প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে বায়রারও অনেক দায়দায়িত্ব রয়েছে।

গত ১১ সেপ্টেম্বর বায়রার ২০১৮-২০ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। যেখানে সাবেক সভাপতি বেনজীর আহমেদ পুনরায় সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। একইসঙ্গে জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সংশ্লি­ষ্ট রিক্রুটিং এজেন্সির সুখ-দুঃখের সাথী তাদের আস্থাভাজন দুই নেতা মো. শফিকুল আলম ফিরোজ সিনিয়র সহসভাপতি ও মনসুর আহমেদ কালাম সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। মহাসচিব হয়েছেন কর্মমুখর মানুষ শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান।

বিভিন্ন পদে রয়েছেন এই সেক্টর সম্পর্কে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা। আমি আশা করছি আগামী দিনের শ্রমবাজারকে আরও গতিশীল করতে এ কমিটি প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত সচিব, বিএমইটির মহাপরিচালকসহ সংশ্লি­ষ্ট সবার সঙ্গে আগামী দুই বছরের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে। যেখানে আমাদের নতুন  শ্রমবাজারের অনুসন্ধান, বন্ধ হয়ে যাওয়া শ্রমবাজার পুনরুদ্ধার, নিরাপদ অভিবাসন সুনিশ্চিতকরণ, বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের হয়রানি ও প্রতারণা বন্ধ করা, যৌক্তিক অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করা, বিভিন্ন দূতাবাসে কর্মী প্রেরণের চাহিদাপত্র সত্যায়নের প্রক্রিয়াকে দুর্নীতিমুক্ত করা, মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগানুমতিপ্রাপ্তিতে ও রিক্রুটমেন্ট পারমিশনে হয়রানি বন্ধসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

এদিকে মালয়েশিয়ায় ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে অবৈধভাবে কর্মরত বিদেশি শ্রমিকদের নিবন্ধন প্রক্রিয়াও। অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিতে ২০১৪ সালে ‘থ্রি প্লাস ওয়ান’ নামের কর্মসূচি চালু করে মালয়েশিয়া সরকার। দফায় দফায় এ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার সময় বাড়ানো হলেও এবারই সর্বশেষ সুযোগ ছিল বলে জানিয়েছিল মালয়েশিয়া সরকার। এ কর্মসূচির আওতায় নির্ধারিত মাশুল দিয়ে কোনোরকম বিচারের মুখোমুখি না হয়েই ৩১ আগস্টের মধ্যে অভিবাসীরা নিজের দেশে ফিরতে পারতেন। নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ১ জুন শুরু হয় অভিযান। এ অভিযানে কত অবৈধ বাংলাদেশি আটক হয়েছে তার তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে প্রতিদিনই গ্রেফতারের খবর আসছে। সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া থেকে ৫৫ বাংলাদেশি শ্রমিককে আটক করেছে সে দেশের পুলিশ। বাংলাদেশ হাইকমিশনের দেওয়া সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী, মালয়েশিয়ায় প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি কাজ করেন। তার মধ্যে ১ লাখের মতো কর্মীর যথাযথ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। রিহায়ারিং প্রক্রিয়ায় যারা নিবন্ধিত হননি তাদের জীবনে নতুন এক দুঃসময় নেমে এসেছে। পুলিশের ভয়ে তাদের বিনিদ্র রাত কাটাতে হচ্ছে। অনেকেই বনেজঙ্গলে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে প্রবাসী-কল্যাণ মন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি উচ্চক্ষমতা-সম্পন্ন প্রতিনিধি দল বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছে। আমরা আশা করি এই প্রতিনিধি দল মালয়েশিয়া সরকারের সংশ্লি­ষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের অনিবন্ধিত কর্মীদের সেখানে বৈধভাবে রাখতে জোর সুপারিশ করবে।

মালয়েশিয়া আমাদের অন্যতম ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ। কথিত আছে, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মাহাথির মোহাম্মদের আদিনিবাস বাংলাদেশের চট্টগ্রাম। বাংলাদেশের প্রতি এই বর্ষীয়ান নেতার আলাদা এক টান রয়েছে। ক্ষমতায় থাকাকালে এবং ক্ষমতার বাইরে থাকা অবস্থায়ও তিনি বেশ কয়েকবার বাংলাদেশে এসেছেন। মালয়েশিয়ার সর্বশেষ নির্বাচনে শত প্রতিকূলতার মাঝেও তার অভাবনীয় বিজয়ে আনন্দিত হয়েছেন মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে অবস্থিত বাংলাদেশিরা। এমনকি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিকরা সে দেশে মাহাথির সরকারের পক্ষে নির্বাচনপূর্বক নানা কর্মসূচিতে জোরালো ভূমিকা রেখেছেন। তাই বাংলাদেশিদের প্রতি রয়েছে মাহাথিরসহ মালয়েশিয়ার জনগণের বিশাল আস্থা।

আমরা আশাবাদী, বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বিশ্বের তাক লাগানো প্রবীণ রাজনীতিবিদ মাহাথির মোহাম্মদ অবশ্যই দ্রুত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য নতুন পদ্ধতিতে পুনরায় উন্মুক্ত করবেন। যেখানে সব বৈধ যোগ্যতাসম্পন্ন রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাতে পারবে। সে প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আমাদের নীতিনির্ধারকরাও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন বলে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : শ্রম অভিবাসন বিশেষজ্ঞ

চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা