শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী প্রেরণ সবার জন্য উন্মুক্ত হোক

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী প্রেরণ সবার জন্য উন্মুক্ত হোক

অর্থনৈতিকভাবে বেশ আগেই এক সমৃদ্ধিশালী ও সক্ষম দেশে রপান্তরিত হয়েছে এশিয়ার অন্যতম বন্ধুপ্রতিম দেশ মালয়েশিয়া। একসময় এ দেশটি কৃষি-নির্ভর হলেও এখন বাণিজ্য ও শিল্প সক্ষমতায় তারা অনেক এগিয়ে ও পরিণত। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনীতির নানা সংকট মোকাবিলায়ও তাদের সামর্থ্য প্রশ্নাতীত। ২০২০ সালের মধ্যে মালয়েশিয়া উন্নত দেশের কাতারে যোগ দেবে- সে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব এখন এটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। মূলত নব্বই দশকের প্রারম্ভ থেকেই দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাজনীতিক মাহাথির মোহাম্মদের হাত ধরে মালয়েশিয়ায় পরিকল্পিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি ঘটতে থাকে। আর তাই যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, কৃষি, পারমাণবিক খাতসহ বিভিন্ন খাতে দ্রুত পরিবর্তন সূচিত হয়। দ্রুতই এশিয়ার মধ্যে আকর্ষণীয় এক দেশে পরিণত হয় মালয়েশিয়া।

অর্থনৈতিকভাবে মালয়েশিয়ার যে অগ্রগতি ও উত্থান সেখানে বাংলাদেশের শ্রমজীবীদের রয়েছে বিরাট অবদান। সে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বও বরাবরই তা কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমজীবী দিনের পর দিন অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ আধুনিক মালয়েশিয়ায় নিজেদের শ্রম দিয়েছে। এ শ্রম দিতে গিয়ে শুধু দৈহিক কষ্টই নয়, পরিবার-পরিজন রেখে মানসিক অনেক মর্মবেদনাও তাদের মাথা পেতে মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সেই মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার স্থগিত হয়ে যাওয়া, আনডকুমেনটেড শ্রমিকদের নিত্য ঝুঁকিতে থাকা, অবৈধতার অভিযোগে বাংলাদেশের শ্রমিকদের গ্রেফতার হওয়া- এসবই যেন এই শ্রমবাজারকে উন্মাতাল ও অনিশ্চয়তার চাদরে মুড়ে ফেলেছে। ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে ফরেন ওয়ার্কার্স অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেমে (এসপিপিএ) মালয়েশিয়ায় কর্মী নেওয়া স্থগিত হওয়ার পর এখন কোন পদ্ধতিতে সে দেশে কর্মী যাবে তা নির্ধারণ হয়নি। এ নিয়ে আলোচনার জন্য জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক আজ কুয়ালালামপুরে হবে। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির নেতৃত্বে নয় সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল ওই বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে আরও স্বচ্ছভাবে কর্মী প্রেরণের বিষয়ে আলোচনা করবেন। প্রতিনিধি দলে পররাষ্ট্র, আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের দক্ষ সব কর্মকর্তা রয়েছেন।

জিটুজি প্লাস নামে এসপিপিএর আওতায় মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে যেভাবে কর্মী নিত সেই পদ্ধতি গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্থগিত রয়েছে। বাংলাদেশের শ্রমবাজারের ওপর অবশ্যই এটি এক মহাদুর্যোগ। শ্রমবাজার খাতে মহাদুর্যোগের এই শুরু ১৪ আগস্ট। ওইদিন মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টে আধুনিক মালয়েশিয়ার স্থপতি বলে স্বীকৃত বর্তমান প্রবীণ প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সভাপতিত্বে বিদেশি শ্রমিক ব্যবস্থাপনাবিষয়ক এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে এসপিপিএ পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ স্থগিতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং এই ধারাবাহিকতায় ২১ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে স্থগিতের বিষয়টি জানানো হয়। চিঠিতে বলা হয়- দুই দেশের মধ্যে ২০১৫ সালের ২৬ আগস্টের ঐকমত্য অনুযায়ী শ্রমিক নিয়োগ বা বাতিলের অধিকার মালয়েশিয়ার রয়েছে। সে অনুযায়ী মালয়েশিয়া আগের পদ্ধতিতে শ্রমিক নিয়োগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানা যায়। তবে আমরা খুবই আশাবাদী দুই দেশের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে পুনরায় বাংলাদেশ থেকে কীভাবে আরও অধিক স্বচ্ছভাবে কর্মী নেওয়া যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। যাতে সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম সব রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে পারে সে সুযোগ এই নতুন পদ্ধতিতে রাখতে হবে। তা না হয়ে পুনরায় যদি হাতে গোনা ২০-৩০টি রিক্রুটিং এজেন্ট কর্মী পাঠায় তাহলে পুনরায় নতুন করে সিন্ডিকেটের প্রশ্ন উঠবে; যা কোনোভাবেই জনশক্তি পাঠানোর সঙ্গে যুক্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো মেনে  নেবে না। এই নতুন পদ্ধতিতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর জন্য সার্ভিস চার্জ অর্থাৎ লাভসহ ফ্যাক্টরি ও নির্মাণ খাতে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৬০ হাজার ও কৃষি খাতে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করে পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। তবে সম্ভব হলে এই অভিবাসন ব্যয় আরও কমিয়ে নিয়ে আসার উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।

আমি মনে করি এই শ্রমবাজারে নৈতিকতা, স্বস্তি, আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা অবশ্যই তৈরি হওয়া দরকার। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে এখন যেসব কথাবার্তা, বিতর্ক চলমান আছে তা অবসানে প্রধানতম কর্মসূচি হওয়া উচিত এ বাজারটি সবার জন্য উন্মুক্ত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং একই সঙ্গে অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনতে সর্বোচ্চ সদিচ্ছা, মমত্ববোধ ও দেশপ্রেম দেখানো। মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে অবশ্যই আগের ভুলত্র“টি মোকাবিলা করে এই শ্রমবাজারে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করার সুযোগ এসেছে। সে ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে সহনশীল ব্যয়ের মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ করাটাই হতে হবে প্রধানতম কাজ। কয়েকটি বিষয় আমি দুই দেশের নীতিনির্ধারকদের বিনয়ের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে অনুরোধ করব।  প্রথমত, সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য সুযোগ দিতে হবে। সুনির্দিষ্ট যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতম সব রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য সুযোগ দিলে অভিবাসন প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন উঠবে না। যোগ্যতা বিবেচনার ক্ষেত্রে যা যা দেখতে হবে তা হলো- রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে অতীতে বিদেশে কর্মী প্রেরণে কোনো অনিয়ম বা প্রতারণার অভিযোগ আছে কিনা, আগে কোন কোন দেশে কী ধরনের কর্মী প্রেরণ করা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় গমনেচ্ছু কর্মীদের ওরিয়েন্টেশনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা আছে কিনা, সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয়ে কর্মী প্রেরণ করা হবে কিনা ইত্যাদি। তবে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সবার জন্য উন্মুক্ত করার যে দাবি তোলা হচ্ছে, তা ব্যবহার করে কোনো প্রতারক চক্র যাতে দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে মিথ্যা কথা বলে অর্থ আদায় না করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অন্যদিকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সব রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য উন্মুক্ত হলে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া থেকে ভিসা কেনাবেচার অসম প্রতিযোগিতা যাতে শুরু না হয়, সেসব বিষয়েও প্রতিরোধ ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি অভিবাসন খাতকে আরও বেশি মর্যাদা ও গতিশীল করতে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব হিসেবে যোগদান করেছেন বেগম রওনক জাহান। প্রবাসীকল্যাণবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি হয়েছেন গাইবান্ধা-১ আসনের এমপি ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। বর্তমানে কর্মরত বিএমইটির মহাপরিচালক সেলিম রেজা এই সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লি­ষ্ট সবার প্রিয় ব্যক্তি ও মাইগ্রেশন বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘদিন থেকে তিনিও জনশক্তি কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে নানা পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারসহ জনশক্তি খাতকে আরও গতিশীল করতে সরকার ও রিক্রুটিং এজেন্সির মধ্যেও একটি সুন্দর সমন্বয় প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে বায়রারও অনেক দায়দায়িত্ব রয়েছে।

গত ১১ সেপ্টেম্বর বায়রার ২০১৮-২০ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। যেখানে সাবেক সভাপতি বেনজীর আহমেদ পুনরায় সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। একইসঙ্গে জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সংশ্লি­ষ্ট রিক্রুটিং এজেন্সির সুখ-দুঃখের সাথী তাদের আস্থাভাজন দুই নেতা মো. শফিকুল আলম ফিরোজ সিনিয়র সহসভাপতি ও মনসুর আহমেদ কালাম সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। মহাসচিব হয়েছেন কর্মমুখর মানুষ শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান।

বিভিন্ন পদে রয়েছেন এই সেক্টর সম্পর্কে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা। আমি আশা করছি আগামী দিনের শ্রমবাজারকে আরও গতিশীল করতে এ কমিটি প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত সচিব, বিএমইটির মহাপরিচালকসহ সংশ্লি­ষ্ট সবার সঙ্গে আগামী দুই বছরের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে। যেখানে আমাদের নতুন  শ্রমবাজারের অনুসন্ধান, বন্ধ হয়ে যাওয়া শ্রমবাজার পুনরুদ্ধার, নিরাপদ অভিবাসন সুনিশ্চিতকরণ, বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের হয়রানি ও প্রতারণা বন্ধ করা, যৌক্তিক অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করা, বিভিন্ন দূতাবাসে কর্মী প্রেরণের চাহিদাপত্র সত্যায়নের প্রক্রিয়াকে দুর্নীতিমুক্ত করা, মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগানুমতিপ্রাপ্তিতে ও রিক্রুটমেন্ট পারমিশনে হয়রানি বন্ধসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

এদিকে মালয়েশিয়ায় ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে অবৈধভাবে কর্মরত বিদেশি শ্রমিকদের নিবন্ধন প্রক্রিয়াও। অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিতে ২০১৪ সালে ‘থ্রি প্লাস ওয়ান’ নামের কর্মসূচি চালু করে মালয়েশিয়া সরকার। দফায় দফায় এ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার সময় বাড়ানো হলেও এবারই সর্বশেষ সুযোগ ছিল বলে জানিয়েছিল মালয়েশিয়া সরকার। এ কর্মসূচির আওতায় নির্ধারিত মাশুল দিয়ে কোনোরকম বিচারের মুখোমুখি না হয়েই ৩১ আগস্টের মধ্যে অভিবাসীরা নিজের দেশে ফিরতে পারতেন। নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ১ জুন শুরু হয় অভিযান। এ অভিযানে কত অবৈধ বাংলাদেশি আটক হয়েছে তার তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে প্রতিদিনই গ্রেফতারের খবর আসছে। সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া থেকে ৫৫ বাংলাদেশি শ্রমিককে আটক করেছে সে দেশের পুলিশ। বাংলাদেশ হাইকমিশনের দেওয়া সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী, মালয়েশিয়ায় প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি কাজ করেন। তার মধ্যে ১ লাখের মতো কর্মীর যথাযথ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। রিহায়ারিং প্রক্রিয়ায় যারা নিবন্ধিত হননি তাদের জীবনে নতুন এক দুঃসময় নেমে এসেছে। পুলিশের ভয়ে তাদের বিনিদ্র রাত কাটাতে হচ্ছে। অনেকেই বনেজঙ্গলে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে প্রবাসী-কল্যাণ মন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি উচ্চক্ষমতা-সম্পন্ন প্রতিনিধি দল বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছে। আমরা আশা করি এই প্রতিনিধি দল মালয়েশিয়া সরকারের সংশ্লি­ষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের অনিবন্ধিত কর্মীদের সেখানে বৈধভাবে রাখতে জোর সুপারিশ করবে।

মালয়েশিয়া আমাদের অন্যতম ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ। কথিত আছে, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মাহাথির মোহাম্মদের আদিনিবাস বাংলাদেশের চট্টগ্রাম। বাংলাদেশের প্রতি এই বর্ষীয়ান নেতার আলাদা এক টান রয়েছে। ক্ষমতায় থাকাকালে এবং ক্ষমতার বাইরে থাকা অবস্থায়ও তিনি বেশ কয়েকবার বাংলাদেশে এসেছেন। মালয়েশিয়ার সর্বশেষ নির্বাচনে শত প্রতিকূলতার মাঝেও তার অভাবনীয় বিজয়ে আনন্দিত হয়েছেন মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে অবস্থিত বাংলাদেশিরা। এমনকি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিকরা সে দেশে মাহাথির সরকারের পক্ষে নির্বাচনপূর্বক নানা কর্মসূচিতে জোরালো ভূমিকা রেখেছেন। তাই বাংলাদেশিদের প্রতি রয়েছে মাহাথিরসহ মালয়েশিয়ার জনগণের বিশাল আস্থা।

আমরা আশাবাদী, বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বিশ্বের তাক লাগানো প্রবীণ রাজনীতিবিদ মাহাথির মোহাম্মদ অবশ্যই দ্রুত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য নতুন পদ্ধতিতে পুনরায় উন্মুক্ত করবেন। যেখানে সব বৈধ যোগ্যতাসম্পন্ন রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাতে পারবে। সে প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আমাদের নীতিনির্ধারকরাও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন বলে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : শ্রম অভিবাসন বিশেষজ্ঞ

চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে