শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

শ্রীলঙ্কায়, কেউ একজন বলেছে, রক্তের নদী বয়ে গেছে গত রবিবার। ৩২১ জন নিহত হলে আর ৫০০ জন আহত হলে যে রক্ত বয়ে যায়, সে অনেকটা নদীর মতোই দেখতে। কিন্তু কেন এই হত্যাযজ্ঞ? কার ওপর মানুষের এত ঘৃণা? কে কার কী নষ্ট করেছে?

মধ্যযুগে ধর্মযুদ্ধ হতো, এক ধর্মের লোক আরেক ধর্মের লোককে খুন করত। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আমরা সভ্য হয়েছি, আমাদের সভ্য সমাজে সব ধর্মের চমৎকার সহাবস্থান। কিন্তু ধর্মযুদ্ধ যে এখনও হচ্ছে তা অস্বীকার করার অর্থ সত্যকে অস্বীকার করা। মুসলমান খ্রিস্টানকে মারছে, খ্রিস্টান মুসলমানকে মারছে, খ্রিস্টান ইহুদিকে মারছে, ইহুদি মুসলমানকে মারছে, মুসলমান ইহুদিকে মারছে, বৌদ্ধ মুসলমানকে মারছে, মুসলমান হিন্দুকে মারছে, হিন্দু মুসলমানকে মারছে- এসব চলছেই। যতই আমরা মনে করি আমরা ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠেছি, মানুষ পরিচয়টিই আমাদের আসল পরিচয়। কিন্তু না, এখনও ধর্ম পরিচয়টিই আসল, এখনও বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ পরিচয়টিই মানুষ পরিচয়ের আগে স্থান পায়। নিউজিল্যান্ডের এক সাদা বর্ণসন্ত্রাসী খ্রিস্টান জেনেবুঝেই মুসলমানদের মেরেছে। মুসলমান জঙ্গিরাও জেনেবুঝে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মেরেছে, সে কারণে গির্জাগুলোয় আর বিদেশি খ্রিস্টান পর্যটকরা যেসব হোটেলে থাকেন, সেই হোটেলগুলোয় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

শোনা যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিস শ্রীলঙ্কার সংখ্যালঘু মুসলিমদের সংগঠন তাওহিদ জামাতকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস ঘটিয়েছে। একটা ছোট দেশের, একটা ততধিক ছোট সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর পক্ষে আত্মঘাতী বোমারু বানানো এবং আট আটটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শত শত লোককে নৃশংসভাবে মেরে ফেলা হয়তো সোজা নয়। আইসিস ঘোষণা করেছে, তারাই নাকি এই নৃশংসতা ঘটিয়েছে। আইসিস থেকে অনেকবারই মিথ্যে দাবি করা হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী কান্ড ঘটানোর দাবি মিথ্যে নাও হতে পারে, কারণ ভারত দুসপ্তাহ আগে শ্রীলঙ্কাকে এই বলে সতর্ক করেছিল যে, গির্জায় বোমা হামলা হবে খুব শীঘ্র। ভারত এই খবর পেয়েছে গ্রেফতার হওয়া এক আইসিস সদস্যের কাছ থেকে। কিন্তু ভারত থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ পেয়েও শ্রীলঙ্কা সতর্ক হয়নি। সতর্ক হলে ইস্টার উৎযাপন করতে কোনও গির্জাকেই দিত না। হোটেলগুলোয় কড়া নজর রাখতো। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি ভারতের পাঠানো সতর্কবার্তার খবর জানতেন না, জানলে তিনি ব্যবস্থা নিতেন। ভারতের হয়তো আরও গুরুত্ব দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে বলা এবং বোঝানো, বা শ্রীলঙ্কাকে দিয়ে জনমানুষের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জরুরি ভিত্তিতে করানো উচিত ছিল।

এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মের লোককে হত্যা করছে। এই ধর্মযুদ্ধ বন্ধ হবে কবে? অনেকে বলছে, শ্রীলঙ্কার বোমা হামলা নিউজিল্যান্ডের মসজিদে মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদ। তারপর কোনও খ্রিস্টান জঙ্গি কোথাও মুসলমানদের মেরে প্রতিশোধ নেবে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টান হত্যার। তারপর আবারও মুসলমান জঙ্গিরা কোথাও গিয়ে খ্রিস্টানদের হত্যা করবে। এই হত্যাযজ্ঞের কোনও শেষ নেই। অনন্তকাল এভাবে চলতে পারে। ধর্মযুদ্ধই তো একমাত্র যুদ্ধ নয় আমাদের পোড়া পৃথিবীতে। নারীর বিরুদ্ধে পুরুষের সহিংসতা তো চলছেই, নারীকে হেনস্তা করা, নারীকে ঘরবন্দী করা, নারীর অধিকার লঙ্ঘন করা, নারীর স্বাধীনতা ব্যাহত করা, নারীকে যৌনদাসীতে পরিণত করা, নারীকে ধর্ষণ করা, নারীকে হত্যা করা- এসব এখনও চলছে। দরিদ্রের বিরুদ্ধে ধনীর যুদ্ধ চলছে। চারদিকে শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ। মাঝে মাঝে আমি বুঝে পাই না এত বুদ্ধি মানুষের, মহাকাশযানে চড়ে ৫৪৬ লক্ষ কিলোমিটার দূরের মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার সব আয়োজন প্রায় সেরে ফেলা হয়েছে, আর মানুষ কিনা এখনও নিজেদের মধ্যে যত অপ্রয়োজনীয়, অনাবশ্যক, অনর্থক, অবিচক্ষণ সংঘাত চালিয়ে যাচ্ছে, তার সমাপ্তি টানছে না।

বাংলাদেশ নিয়ে আমার ভয়। মানুষ যেভাবে মগজধোলাই হয়েছে মাত্র এক বা দুই দশকে, তার তুলনা হয় না। একসময় দেশে ভিন্নমতের একটা জায়গা ছিল। মানুষ অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে, নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে এমনকি গর্ব করেও বলতে পারতো, আমি পরকালে বিশ্বাস করি না। আর আজ, বিশ্বাস না করলে ক্ষমা চাইতে হবে, বলতে হবে সে এসবে বিশ্বাস করে, নয়তো তাকে খুন হয়ে যেতে হবে। এক ধর্মে, সেই ধর্মের সব গল্পে, সব আচার অনুষ্ঠানে, সব কুসংস্কারে সবাইকে সম্মিলিতভাবে বিশ্বাস করতে হবে, তা না হলে সর্বনাশ। এমন দেশটি খুঁজে কে কোথায় পাবে? ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা দিয়ে যে দেশের শুরু, সে দেশ করছে ধর্মান্ধতাকে আলিঙ্গন! যুবসমাজকে ধর্মের নামে মগজধোলাই করা হচ্ছে, নারীকে ঘৃণা করার, অমুসলমানকে ঘৃণা করার মন্ত্র শেখানো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কেউ ধর্মে অবিশ্বাস করলে সরকার তাকে জেলে পাঠাচ্ছে, কিন্তু ধর্মের নামে হিংসে, ঘৃণা, নারীবিদ্বেষ, জঙ্গিবাদ যারা প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে তাদের কিন্তু সরকার রীতিমতো সমীহ করে চলছে। তাদের গায়ে টোকা দেওয়া চলবে না। কাউকে কাউকে নাকি ইদানীং নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওরা কি আর নিষেধাজ্ঞা মানে। আশকারা দিতে দিতে সরকার এবং ধর্মান্ধ সমাজ ওদের এমন ক্ষমতাবান করে তুলেছে যে, ওরা যা খুশি তাই করবে, সরকারকে পিছিয়ে যেতে হবে।

জঙ্গি তৈরির কারখানা এখন আর রাতের অন্ধকারে চালাতে হয় না। প্রকাশ্য দিবালোকেই অগণিত ধর্মভীরু লোককে আদেশ দেওয়া হচ্ছে, বিধর্মীদের ঘৃণা করো, ওদের মেরে ফেলো, সওয়াব হবে, বিনা বিচারে বেহেশতে যাবে। এরাই যদি একদিন শ্রীলঙ্কার জঙ্গিদের মতো গির্জায়, মন্দিরে, শিয়াদের, বাহাইদের, আহমদিয়াদের মসজিদে হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে! এরাই যদি আবার গুলশানের হলি আর্টিজান ক্যাফের মতো নৃশংস ঘটনা ঘটায়! হোটেলগুলো বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়! দেবে। যে হারে জঙ্গিবাদের চর্চা হচ্ছে, না হলেই বরং অবাক হবো। আইসিসের প্রচুর সদস্য মরে গেছে, কিন্তু আইসিসের আদর্শ আজও বেঁচে আছে, আদর্শ ঘুরছে বিশ্বময়।

শুধু উপাসনাগার তৈরি করে, শুধু ধর্মে ডুবে থেকে কোন জাতি উন্নত হতে পেরেছে? আমরা একটি উদাহরণও দেখাতে পারবো না। বরং সভ্য উন্নত দেশ বলতে আমরা যা বুঝি, যেসব দেশে বাস করার জন্য সব ধর্মের লোক উন্মুখ, সেই সব দেশের মানুষ কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে, শিক্ষা থেকে, সমাজ থেকে, জীবন থেকে প্রায় বিদেয় করে দিয়েছে। তাহলে তারা ধর্ম পালন না করেও এত কেন উদার, সহিষ্ণু, মানবতাবাদী। ধর্মের সঙ্গে উদারতা, মানবতার সম্পর্ক, সত্যি বলতে কী, নেই, যদি কিছুর সঙ্গে আদৌ কোনও সম্পর্ক থেকে থাকে, তা রাজনীতির সঙ্গে। রাজনীতিকরা আর ধার্মিকরা ধর্মকে ব্যবহার করেন নিজের স্বার্থে।

নিজে মরে হলেও অন্যকে মারবো, আত্মঘাতী বোমা হতে অনেক মুসলমানেরই আপত্তি নেই। বাংলাদেশে এমন মুসলমান নেহাত কম নেই। আইসিসে যোগ দিতে সিরিয়া বা ইরাকে পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশের লোক। তারা মরবে জেনেই গেছে। এই মৃত্যুকে তারা মহান বলে বিশ্বাস করে। দোষটা বিশ্বাসে। এই বিশ্বাস তারা কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে কি গবেষণা হচ্ছে। নাকি কেউ দরকার মনে করেনি! এইসব সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ কি নিচ্ছে সরকার? শুধু বন্দুকযুদ্ধে মেরেই সমস্যার সমাধান হয় না। নিউজিল্যান্ডে মুসলমানের মৃত্যুতে যারা চোখের জলে নাকের জলে একাকার, তারাই শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মৃত্যুতে নির্বিকার।

এরা হয়তো হবু জঙ্গি। এই সব হবু জঙ্গির কার্যকলাপ নজরে রাখার দায়িত্ব সরকারের। এও এক ধরনের সতর্কবার্তা। শ্রীলঙ্কা যেভাবে সতর্কবার্তা উপেক্ষা করেছিল, বাংলাদেশও যদি উপেক্ষা করে, তাহলে শ্রীলঙ্কার মতোই হয়তো করুণ পরিণতি হবে। একবার নয়, বারবার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে