শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

শ্রীলঙ্কায়, কেউ একজন বলেছে, রক্তের নদী বয়ে গেছে গত রবিবার। ৩২১ জন নিহত হলে আর ৫০০ জন আহত হলে যে রক্ত বয়ে যায়, সে অনেকটা নদীর মতোই দেখতে। কিন্তু কেন এই হত্যাযজ্ঞ? কার ওপর মানুষের এত ঘৃণা? কে কার কী নষ্ট করেছে?

মধ্যযুগে ধর্মযুদ্ধ হতো, এক ধর্মের লোক আরেক ধর্মের লোককে খুন করত। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আমরা সভ্য হয়েছি, আমাদের সভ্য সমাজে সব ধর্মের চমৎকার সহাবস্থান। কিন্তু ধর্মযুদ্ধ যে এখনও হচ্ছে তা অস্বীকার করার অর্থ সত্যকে অস্বীকার করা। মুসলমান খ্রিস্টানকে মারছে, খ্রিস্টান মুসলমানকে মারছে, খ্রিস্টান ইহুদিকে মারছে, ইহুদি মুসলমানকে মারছে, মুসলমান ইহুদিকে মারছে, বৌদ্ধ মুসলমানকে মারছে, মুসলমান হিন্দুকে মারছে, হিন্দু মুসলমানকে মারছে- এসব চলছেই। যতই আমরা মনে করি আমরা ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠেছি, মানুষ পরিচয়টিই আমাদের আসল পরিচয়। কিন্তু না, এখনও ধর্ম পরিচয়টিই আসল, এখনও বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ পরিচয়টিই মানুষ পরিচয়ের আগে স্থান পায়। নিউজিল্যান্ডের এক সাদা বর্ণসন্ত্রাসী খ্রিস্টান জেনেবুঝেই মুসলমানদের মেরেছে। মুসলমান জঙ্গিরাও জেনেবুঝে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মেরেছে, সে কারণে গির্জাগুলোয় আর বিদেশি খ্রিস্টান পর্যটকরা যেসব হোটেলে থাকেন, সেই হোটেলগুলোয় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

শোনা যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিস শ্রীলঙ্কার সংখ্যালঘু মুসলিমদের সংগঠন তাওহিদ জামাতকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস ঘটিয়েছে। একটা ছোট দেশের, একটা ততধিক ছোট সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর পক্ষে আত্মঘাতী বোমারু বানানো এবং আট আটটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শত শত লোককে নৃশংসভাবে মেরে ফেলা হয়তো সোজা নয়। আইসিস ঘোষণা করেছে, তারাই নাকি এই নৃশংসতা ঘটিয়েছে। আইসিস থেকে অনেকবারই মিথ্যে দাবি করা হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী কান্ড ঘটানোর দাবি মিথ্যে নাও হতে পারে, কারণ ভারত দুসপ্তাহ আগে শ্রীলঙ্কাকে এই বলে সতর্ক করেছিল যে, গির্জায় বোমা হামলা হবে খুব শীঘ্র। ভারত এই খবর পেয়েছে গ্রেফতার হওয়া এক আইসিস সদস্যের কাছ থেকে। কিন্তু ভারত থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ পেয়েও শ্রীলঙ্কা সতর্ক হয়নি। সতর্ক হলে ইস্টার উৎযাপন করতে কোনও গির্জাকেই দিত না। হোটেলগুলোয় কড়া নজর রাখতো। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি ভারতের পাঠানো সতর্কবার্তার খবর জানতেন না, জানলে তিনি ব্যবস্থা নিতেন। ভারতের হয়তো আরও গুরুত্ব দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে বলা এবং বোঝানো, বা শ্রীলঙ্কাকে দিয়ে জনমানুষের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জরুরি ভিত্তিতে করানো উচিত ছিল।

এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মের লোককে হত্যা করছে। এই ধর্মযুদ্ধ বন্ধ হবে কবে? অনেকে বলছে, শ্রীলঙ্কার বোমা হামলা নিউজিল্যান্ডের মসজিদে মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদ। তারপর কোনও খ্রিস্টান জঙ্গি কোথাও মুসলমানদের মেরে প্রতিশোধ নেবে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টান হত্যার। তারপর আবারও মুসলমান জঙ্গিরা কোথাও গিয়ে খ্রিস্টানদের হত্যা করবে। এই হত্যাযজ্ঞের কোনও শেষ নেই। অনন্তকাল এভাবে চলতে পারে। ধর্মযুদ্ধই তো একমাত্র যুদ্ধ নয় আমাদের পোড়া পৃথিবীতে। নারীর বিরুদ্ধে পুরুষের সহিংসতা তো চলছেই, নারীকে হেনস্তা করা, নারীকে ঘরবন্দী করা, নারীর অধিকার লঙ্ঘন করা, নারীর স্বাধীনতা ব্যাহত করা, নারীকে যৌনদাসীতে পরিণত করা, নারীকে ধর্ষণ করা, নারীকে হত্যা করা- এসব এখনও চলছে। দরিদ্রের বিরুদ্ধে ধনীর যুদ্ধ চলছে। চারদিকে শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ। মাঝে মাঝে আমি বুঝে পাই না এত বুদ্ধি মানুষের, মহাকাশযানে চড়ে ৫৪৬ লক্ষ কিলোমিটার দূরের মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার সব আয়োজন প্রায় সেরে ফেলা হয়েছে, আর মানুষ কিনা এখনও নিজেদের মধ্যে যত অপ্রয়োজনীয়, অনাবশ্যক, অনর্থক, অবিচক্ষণ সংঘাত চালিয়ে যাচ্ছে, তার সমাপ্তি টানছে না।

বাংলাদেশ নিয়ে আমার ভয়। মানুষ যেভাবে মগজধোলাই হয়েছে মাত্র এক বা দুই দশকে, তার তুলনা হয় না। একসময় দেশে ভিন্নমতের একটা জায়গা ছিল। মানুষ অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে, নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে এমনকি গর্ব করেও বলতে পারতো, আমি পরকালে বিশ্বাস করি না। আর আজ, বিশ্বাস না করলে ক্ষমা চাইতে হবে, বলতে হবে সে এসবে বিশ্বাস করে, নয়তো তাকে খুন হয়ে যেতে হবে। এক ধর্মে, সেই ধর্মের সব গল্পে, সব আচার অনুষ্ঠানে, সব কুসংস্কারে সবাইকে সম্মিলিতভাবে বিশ্বাস করতে হবে, তা না হলে সর্বনাশ। এমন দেশটি খুঁজে কে কোথায় পাবে? ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা দিয়ে যে দেশের শুরু, সে দেশ করছে ধর্মান্ধতাকে আলিঙ্গন! যুবসমাজকে ধর্মের নামে মগজধোলাই করা হচ্ছে, নারীকে ঘৃণা করার, অমুসলমানকে ঘৃণা করার মন্ত্র শেখানো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কেউ ধর্মে অবিশ্বাস করলে সরকার তাকে জেলে পাঠাচ্ছে, কিন্তু ধর্মের নামে হিংসে, ঘৃণা, নারীবিদ্বেষ, জঙ্গিবাদ যারা প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে তাদের কিন্তু সরকার রীতিমতো সমীহ করে চলছে। তাদের গায়ে টোকা দেওয়া চলবে না। কাউকে কাউকে নাকি ইদানীং নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওরা কি আর নিষেধাজ্ঞা মানে। আশকারা দিতে দিতে সরকার এবং ধর্মান্ধ সমাজ ওদের এমন ক্ষমতাবান করে তুলেছে যে, ওরা যা খুশি তাই করবে, সরকারকে পিছিয়ে যেতে হবে।

জঙ্গি তৈরির কারখানা এখন আর রাতের অন্ধকারে চালাতে হয় না। প্রকাশ্য দিবালোকেই অগণিত ধর্মভীরু লোককে আদেশ দেওয়া হচ্ছে, বিধর্মীদের ঘৃণা করো, ওদের মেরে ফেলো, সওয়াব হবে, বিনা বিচারে বেহেশতে যাবে। এরাই যদি একদিন শ্রীলঙ্কার জঙ্গিদের মতো গির্জায়, মন্দিরে, শিয়াদের, বাহাইদের, আহমদিয়াদের মসজিদে হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে! এরাই যদি আবার গুলশানের হলি আর্টিজান ক্যাফের মতো নৃশংস ঘটনা ঘটায়! হোটেলগুলো বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়! দেবে। যে হারে জঙ্গিবাদের চর্চা হচ্ছে, না হলেই বরং অবাক হবো। আইসিসের প্রচুর সদস্য মরে গেছে, কিন্তু আইসিসের আদর্শ আজও বেঁচে আছে, আদর্শ ঘুরছে বিশ্বময়।

শুধু উপাসনাগার তৈরি করে, শুধু ধর্মে ডুবে থেকে কোন জাতি উন্নত হতে পেরেছে? আমরা একটি উদাহরণও দেখাতে পারবো না। বরং সভ্য উন্নত দেশ বলতে আমরা যা বুঝি, যেসব দেশে বাস করার জন্য সব ধর্মের লোক উন্মুখ, সেই সব দেশের মানুষ কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে, শিক্ষা থেকে, সমাজ থেকে, জীবন থেকে প্রায় বিদেয় করে দিয়েছে। তাহলে তারা ধর্ম পালন না করেও এত কেন উদার, সহিষ্ণু, মানবতাবাদী। ধর্মের সঙ্গে উদারতা, মানবতার সম্পর্ক, সত্যি বলতে কী, নেই, যদি কিছুর সঙ্গে আদৌ কোনও সম্পর্ক থেকে থাকে, তা রাজনীতির সঙ্গে। রাজনীতিকরা আর ধার্মিকরা ধর্মকে ব্যবহার করেন নিজের স্বার্থে।

নিজে মরে হলেও অন্যকে মারবো, আত্মঘাতী বোমা হতে অনেক মুসলমানেরই আপত্তি নেই। বাংলাদেশে এমন মুসলমান নেহাত কম নেই। আইসিসে যোগ দিতে সিরিয়া বা ইরাকে পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশের লোক। তারা মরবে জেনেই গেছে। এই মৃত্যুকে তারা মহান বলে বিশ্বাস করে। দোষটা বিশ্বাসে। এই বিশ্বাস তারা কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে কি গবেষণা হচ্ছে। নাকি কেউ দরকার মনে করেনি! এইসব সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ কি নিচ্ছে সরকার? শুধু বন্দুকযুদ্ধে মেরেই সমস্যার সমাধান হয় না। নিউজিল্যান্ডে মুসলমানের মৃত্যুতে যারা চোখের জলে নাকের জলে একাকার, তারাই শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মৃত্যুতে নির্বিকার।

এরা হয়তো হবু জঙ্গি। এই সব হবু জঙ্গির কার্যকলাপ নজরে রাখার দায়িত্ব সরকারের। এও এক ধরনের সতর্কবার্তা। শ্রীলঙ্কা যেভাবে সতর্কবার্তা উপেক্ষা করেছিল, বাংলাদেশও যদি উপেক্ষা করে, তাহলে শ্রীলঙ্কার মতোই হয়তো করুণ পরিণতি হবে। একবার নয়, বারবার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে