শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

শ্রীলঙ্কায়, কেউ একজন বলেছে, রক্তের নদী বয়ে গেছে গত রবিবার। ৩২১ জন নিহত হলে আর ৫০০ জন আহত হলে যে রক্ত বয়ে যায়, সে অনেকটা নদীর মতোই দেখতে। কিন্তু কেন এই হত্যাযজ্ঞ? কার ওপর মানুষের এত ঘৃণা? কে কার কী নষ্ট করেছে?

মধ্যযুগে ধর্মযুদ্ধ হতো, এক ধর্মের লোক আরেক ধর্মের লোককে খুন করত। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আমরা সভ্য হয়েছি, আমাদের সভ্য সমাজে সব ধর্মের চমৎকার সহাবস্থান। কিন্তু ধর্মযুদ্ধ যে এখনও হচ্ছে তা অস্বীকার করার অর্থ সত্যকে অস্বীকার করা। মুসলমান খ্রিস্টানকে মারছে, খ্রিস্টান মুসলমানকে মারছে, খ্রিস্টান ইহুদিকে মারছে, ইহুদি মুসলমানকে মারছে, মুসলমান ইহুদিকে মারছে, বৌদ্ধ মুসলমানকে মারছে, মুসলমান হিন্দুকে মারছে, হিন্দু মুসলমানকে মারছে- এসব চলছেই। যতই আমরা মনে করি আমরা ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠেছি, মানুষ পরিচয়টিই আমাদের আসল পরিচয়। কিন্তু না, এখনও ধর্ম পরিচয়টিই আসল, এখনও বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ পরিচয়টিই মানুষ পরিচয়ের আগে স্থান পায়। নিউজিল্যান্ডের এক সাদা বর্ণসন্ত্রাসী খ্রিস্টান জেনেবুঝেই মুসলমানদের মেরেছে। মুসলমান জঙ্গিরাও জেনেবুঝে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মেরেছে, সে কারণে গির্জাগুলোয় আর বিদেশি খ্রিস্টান পর্যটকরা যেসব হোটেলে থাকেন, সেই হোটেলগুলোয় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

শোনা যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিস শ্রীলঙ্কার সংখ্যালঘু মুসলিমদের সংগঠন তাওহিদ জামাতকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস ঘটিয়েছে। একটা ছোট দেশের, একটা ততধিক ছোট সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর পক্ষে আত্মঘাতী বোমারু বানানো এবং আট আটটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শত শত লোককে নৃশংসভাবে মেরে ফেলা হয়তো সোজা নয়। আইসিস ঘোষণা করেছে, তারাই নাকি এই নৃশংসতা ঘটিয়েছে। আইসিস থেকে অনেকবারই মিথ্যে দাবি করা হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী কান্ড ঘটানোর দাবি মিথ্যে নাও হতে পারে, কারণ ভারত দুসপ্তাহ আগে শ্রীলঙ্কাকে এই বলে সতর্ক করেছিল যে, গির্জায় বোমা হামলা হবে খুব শীঘ্র। ভারত এই খবর পেয়েছে গ্রেফতার হওয়া এক আইসিস সদস্যের কাছ থেকে। কিন্তু ভারত থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ পেয়েও শ্রীলঙ্কা সতর্ক হয়নি। সতর্ক হলে ইস্টার উৎযাপন করতে কোনও গির্জাকেই দিত না। হোটেলগুলোয় কড়া নজর রাখতো। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি ভারতের পাঠানো সতর্কবার্তার খবর জানতেন না, জানলে তিনি ব্যবস্থা নিতেন। ভারতের হয়তো আরও গুরুত্ব দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে বলা এবং বোঝানো, বা শ্রীলঙ্কাকে দিয়ে জনমানুষের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জরুরি ভিত্তিতে করানো উচিত ছিল।

এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মের লোককে হত্যা করছে। এই ধর্মযুদ্ধ বন্ধ হবে কবে? অনেকে বলছে, শ্রীলঙ্কার বোমা হামলা নিউজিল্যান্ডের মসজিদে মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদ। তারপর কোনও খ্রিস্টান জঙ্গি কোথাও মুসলমানদের মেরে প্রতিশোধ নেবে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টান হত্যার। তারপর আবারও মুসলমান জঙ্গিরা কোথাও গিয়ে খ্রিস্টানদের হত্যা করবে। এই হত্যাযজ্ঞের কোনও শেষ নেই। অনন্তকাল এভাবে চলতে পারে। ধর্মযুদ্ধই তো একমাত্র যুদ্ধ নয় আমাদের পোড়া পৃথিবীতে। নারীর বিরুদ্ধে পুরুষের সহিংসতা তো চলছেই, নারীকে হেনস্তা করা, নারীকে ঘরবন্দী করা, নারীর অধিকার লঙ্ঘন করা, নারীর স্বাধীনতা ব্যাহত করা, নারীকে যৌনদাসীতে পরিণত করা, নারীকে ধর্ষণ করা, নারীকে হত্যা করা- এসব এখনও চলছে। দরিদ্রের বিরুদ্ধে ধনীর যুদ্ধ চলছে। চারদিকে শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ। মাঝে মাঝে আমি বুঝে পাই না এত বুদ্ধি মানুষের, মহাকাশযানে চড়ে ৫৪৬ লক্ষ কিলোমিটার দূরের মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার সব আয়োজন প্রায় সেরে ফেলা হয়েছে, আর মানুষ কিনা এখনও নিজেদের মধ্যে যত অপ্রয়োজনীয়, অনাবশ্যক, অনর্থক, অবিচক্ষণ সংঘাত চালিয়ে যাচ্ছে, তার সমাপ্তি টানছে না।

বাংলাদেশ নিয়ে আমার ভয়। মানুষ যেভাবে মগজধোলাই হয়েছে মাত্র এক বা দুই দশকে, তার তুলনা হয় না। একসময় দেশে ভিন্নমতের একটা জায়গা ছিল। মানুষ অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে, নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে এমনকি গর্ব করেও বলতে পারতো, আমি পরকালে বিশ্বাস করি না। আর আজ, বিশ্বাস না করলে ক্ষমা চাইতে হবে, বলতে হবে সে এসবে বিশ্বাস করে, নয়তো তাকে খুন হয়ে যেতে হবে। এক ধর্মে, সেই ধর্মের সব গল্পে, সব আচার অনুষ্ঠানে, সব কুসংস্কারে সবাইকে সম্মিলিতভাবে বিশ্বাস করতে হবে, তা না হলে সর্বনাশ। এমন দেশটি খুঁজে কে কোথায় পাবে? ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা দিয়ে যে দেশের শুরু, সে দেশ করছে ধর্মান্ধতাকে আলিঙ্গন! যুবসমাজকে ধর্মের নামে মগজধোলাই করা হচ্ছে, নারীকে ঘৃণা করার, অমুসলমানকে ঘৃণা করার মন্ত্র শেখানো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কেউ ধর্মে অবিশ্বাস করলে সরকার তাকে জেলে পাঠাচ্ছে, কিন্তু ধর্মের নামে হিংসে, ঘৃণা, নারীবিদ্বেষ, জঙ্গিবাদ যারা প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে তাদের কিন্তু সরকার রীতিমতো সমীহ করে চলছে। তাদের গায়ে টোকা দেওয়া চলবে না। কাউকে কাউকে নাকি ইদানীং নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওরা কি আর নিষেধাজ্ঞা মানে। আশকারা দিতে দিতে সরকার এবং ধর্মান্ধ সমাজ ওদের এমন ক্ষমতাবান করে তুলেছে যে, ওরা যা খুশি তাই করবে, সরকারকে পিছিয়ে যেতে হবে।

জঙ্গি তৈরির কারখানা এখন আর রাতের অন্ধকারে চালাতে হয় না। প্রকাশ্য দিবালোকেই অগণিত ধর্মভীরু লোককে আদেশ দেওয়া হচ্ছে, বিধর্মীদের ঘৃণা করো, ওদের মেরে ফেলো, সওয়াব হবে, বিনা বিচারে বেহেশতে যাবে। এরাই যদি একদিন শ্রীলঙ্কার জঙ্গিদের মতো গির্জায়, মন্দিরে, শিয়াদের, বাহাইদের, আহমদিয়াদের মসজিদে হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে! এরাই যদি আবার গুলশানের হলি আর্টিজান ক্যাফের মতো নৃশংস ঘটনা ঘটায়! হোটেলগুলো বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়! দেবে। যে হারে জঙ্গিবাদের চর্চা হচ্ছে, না হলেই বরং অবাক হবো। আইসিসের প্রচুর সদস্য মরে গেছে, কিন্তু আইসিসের আদর্শ আজও বেঁচে আছে, আদর্শ ঘুরছে বিশ্বময়।

শুধু উপাসনাগার তৈরি করে, শুধু ধর্মে ডুবে থেকে কোন জাতি উন্নত হতে পেরেছে? আমরা একটি উদাহরণও দেখাতে পারবো না। বরং সভ্য উন্নত দেশ বলতে আমরা যা বুঝি, যেসব দেশে বাস করার জন্য সব ধর্মের লোক উন্মুখ, সেই সব দেশের মানুষ কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে, শিক্ষা থেকে, সমাজ থেকে, জীবন থেকে প্রায় বিদেয় করে দিয়েছে। তাহলে তারা ধর্ম পালন না করেও এত কেন উদার, সহিষ্ণু, মানবতাবাদী। ধর্মের সঙ্গে উদারতা, মানবতার সম্পর্ক, সত্যি বলতে কী, নেই, যদি কিছুর সঙ্গে আদৌ কোনও সম্পর্ক থেকে থাকে, তা রাজনীতির সঙ্গে। রাজনীতিকরা আর ধার্মিকরা ধর্মকে ব্যবহার করেন নিজের স্বার্থে।

নিজে মরে হলেও অন্যকে মারবো, আত্মঘাতী বোমা হতে অনেক মুসলমানেরই আপত্তি নেই। বাংলাদেশে এমন মুসলমান নেহাত কম নেই। আইসিসে যোগ দিতে সিরিয়া বা ইরাকে পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশের লোক। তারা মরবে জেনেই গেছে। এই মৃত্যুকে তারা মহান বলে বিশ্বাস করে। দোষটা বিশ্বাসে। এই বিশ্বাস তারা কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে কি গবেষণা হচ্ছে। নাকি কেউ দরকার মনে করেনি! এইসব সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ কি নিচ্ছে সরকার? শুধু বন্দুকযুদ্ধে মেরেই সমস্যার সমাধান হয় না। নিউজিল্যান্ডে মুসলমানের মৃত্যুতে যারা চোখের জলে নাকের জলে একাকার, তারাই শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মৃত্যুতে নির্বিকার।

এরা হয়তো হবু জঙ্গি। এই সব হবু জঙ্গির কার্যকলাপ নজরে রাখার দায়িত্ব সরকারের। এও এক ধরনের সতর্কবার্তা। শ্রীলঙ্কা যেভাবে সতর্কবার্তা উপেক্ষা করেছিল, বাংলাদেশও যদি উপেক্ষা করে, তাহলে শ্রীলঙ্কার মতোই হয়তো করুণ পরিণতি হবে। একবার নয়, বারবার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে