শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে নিয়ে আমার ভয়

শ্রীলঙ্কায়, কেউ একজন বলেছে, রক্তের নদী বয়ে গেছে গত রবিবার। ৩২১ জন নিহত হলে আর ৫০০ জন আহত হলে যে রক্ত বয়ে যায়, সে অনেকটা নদীর মতোই দেখতে। কিন্তু কেন এই হত্যাযজ্ঞ? কার ওপর মানুষের এত ঘৃণা? কে কার কী নষ্ট করেছে?

মধ্যযুগে ধর্মযুদ্ধ হতো, এক ধর্মের লোক আরেক ধর্মের লোককে খুন করত। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আমরা সভ্য হয়েছি, আমাদের সভ্য সমাজে সব ধর্মের চমৎকার সহাবস্থান। কিন্তু ধর্মযুদ্ধ যে এখনও হচ্ছে তা অস্বীকার করার অর্থ সত্যকে অস্বীকার করা। মুসলমান খ্রিস্টানকে মারছে, খ্রিস্টান মুসলমানকে মারছে, খ্রিস্টান ইহুদিকে মারছে, ইহুদি মুসলমানকে মারছে, মুসলমান ইহুদিকে মারছে, বৌদ্ধ মুসলমানকে মারছে, মুসলমান হিন্দুকে মারছে, হিন্দু মুসলমানকে মারছে- এসব চলছেই। যতই আমরা মনে করি আমরা ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠেছি, মানুষ পরিচয়টিই আমাদের আসল পরিচয়। কিন্তু না, এখনও ধর্ম পরিচয়টিই আসল, এখনও বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ পরিচয়টিই মানুষ পরিচয়ের আগে স্থান পায়। নিউজিল্যান্ডের এক সাদা বর্ণসন্ত্রাসী খ্রিস্টান জেনেবুঝেই মুসলমানদের মেরেছে। মুসলমান জঙ্গিরাও জেনেবুঝে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মেরেছে, সে কারণে গির্জাগুলোয় আর বিদেশি খ্রিস্টান পর্যটকরা যেসব হোটেলে থাকেন, সেই হোটেলগুলোয় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

শোনা যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিস শ্রীলঙ্কার সংখ্যালঘু মুসলিমদের সংগঠন তাওহিদ জামাতকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস ঘটিয়েছে। একটা ছোট দেশের, একটা ততধিক ছোট সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর পক্ষে আত্মঘাতী বোমারু বানানো এবং আট আটটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শত শত লোককে নৃশংসভাবে মেরে ফেলা হয়তো সোজা নয়। আইসিস ঘোষণা করেছে, তারাই নাকি এই নৃশংসতা ঘটিয়েছে। আইসিস থেকে অনেকবারই মিথ্যে দাবি করা হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী কান্ড ঘটানোর দাবি মিথ্যে নাও হতে পারে, কারণ ভারত দুসপ্তাহ আগে শ্রীলঙ্কাকে এই বলে সতর্ক করেছিল যে, গির্জায় বোমা হামলা হবে খুব শীঘ্র। ভারত এই খবর পেয়েছে গ্রেফতার হওয়া এক আইসিস সদস্যের কাছ থেকে। কিন্তু ভারত থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ পেয়েও শ্রীলঙ্কা সতর্ক হয়নি। সতর্ক হলে ইস্টার উৎযাপন করতে কোনও গির্জাকেই দিত না। হোটেলগুলোয় কড়া নজর রাখতো। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি ভারতের পাঠানো সতর্কবার্তার খবর জানতেন না, জানলে তিনি ব্যবস্থা নিতেন। ভারতের হয়তো আরও গুরুত্ব দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে বলা এবং বোঝানো, বা শ্রীলঙ্কাকে দিয়ে জনমানুষের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জরুরি ভিত্তিতে করানো উচিত ছিল।

এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মের লোককে হত্যা করছে। এই ধর্মযুদ্ধ বন্ধ হবে কবে? অনেকে বলছে, শ্রীলঙ্কার বোমা হামলা নিউজিল্যান্ডের মসজিদে মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদ। তারপর কোনও খ্রিস্টান জঙ্গি কোথাও মুসলমানদের মেরে প্রতিশোধ নেবে শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টান হত্যার। তারপর আবারও মুসলমান জঙ্গিরা কোথাও গিয়ে খ্রিস্টানদের হত্যা করবে। এই হত্যাযজ্ঞের কোনও শেষ নেই। অনন্তকাল এভাবে চলতে পারে। ধর্মযুদ্ধই তো একমাত্র যুদ্ধ নয় আমাদের পোড়া পৃথিবীতে। নারীর বিরুদ্ধে পুরুষের সহিংসতা তো চলছেই, নারীকে হেনস্তা করা, নারীকে ঘরবন্দী করা, নারীর অধিকার লঙ্ঘন করা, নারীর স্বাধীনতা ব্যাহত করা, নারীকে যৌনদাসীতে পরিণত করা, নারীকে ধর্ষণ করা, নারীকে হত্যা করা- এসব এখনও চলছে। দরিদ্রের বিরুদ্ধে ধনীর যুদ্ধ চলছে। চারদিকে শুধু যুদ্ধ আর যুদ্ধ। মাঝে মাঝে আমি বুঝে পাই না এত বুদ্ধি মানুষের, মহাকাশযানে চড়ে ৫৪৬ লক্ষ কিলোমিটার দূরের মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার সব আয়োজন প্রায় সেরে ফেলা হয়েছে, আর মানুষ কিনা এখনও নিজেদের মধ্যে যত অপ্রয়োজনীয়, অনাবশ্যক, অনর্থক, অবিচক্ষণ সংঘাত চালিয়ে যাচ্ছে, তার সমাপ্তি টানছে না।

বাংলাদেশ নিয়ে আমার ভয়। মানুষ যেভাবে মগজধোলাই হয়েছে মাত্র এক বা দুই দশকে, তার তুলনা হয় না। একসময় দেশে ভিন্নমতের একটা জায়গা ছিল। মানুষ অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে, নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে এমনকি গর্ব করেও বলতে পারতো, আমি পরকালে বিশ্বাস করি না। আর আজ, বিশ্বাস না করলে ক্ষমা চাইতে হবে, বলতে হবে সে এসবে বিশ্বাস করে, নয়তো তাকে খুন হয়ে যেতে হবে। এক ধর্মে, সেই ধর্মের সব গল্পে, সব আচার অনুষ্ঠানে, সব কুসংস্কারে সবাইকে সম্মিলিতভাবে বিশ্বাস করতে হবে, তা না হলে সর্বনাশ। এমন দেশটি খুঁজে কে কোথায় পাবে? ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা দিয়ে যে দেশের শুরু, সে দেশ করছে ধর্মান্ধতাকে আলিঙ্গন! যুবসমাজকে ধর্মের নামে মগজধোলাই করা হচ্ছে, নারীকে ঘৃণা করার, অমুসলমানকে ঘৃণা করার মন্ত্র শেখানো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কেউ ধর্মে অবিশ্বাস করলে সরকার তাকে জেলে পাঠাচ্ছে, কিন্তু ধর্মের নামে হিংসে, ঘৃণা, নারীবিদ্বেষ, জঙ্গিবাদ যারা প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে তাদের কিন্তু সরকার রীতিমতো সমীহ করে চলছে। তাদের গায়ে টোকা দেওয়া চলবে না। কাউকে কাউকে নাকি ইদানীং নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওরা কি আর নিষেধাজ্ঞা মানে। আশকারা দিতে দিতে সরকার এবং ধর্মান্ধ সমাজ ওদের এমন ক্ষমতাবান করে তুলেছে যে, ওরা যা খুশি তাই করবে, সরকারকে পিছিয়ে যেতে হবে।

জঙ্গি তৈরির কারখানা এখন আর রাতের অন্ধকারে চালাতে হয় না। প্রকাশ্য দিবালোকেই অগণিত ধর্মভীরু লোককে আদেশ দেওয়া হচ্ছে, বিধর্মীদের ঘৃণা করো, ওদের মেরে ফেলো, সওয়াব হবে, বিনা বিচারে বেহেশতে যাবে। এরাই যদি একদিন শ্রীলঙ্কার জঙ্গিদের মতো গির্জায়, মন্দিরে, শিয়াদের, বাহাইদের, আহমদিয়াদের মসজিদে হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে! এরাই যদি আবার গুলশানের হলি আর্টিজান ক্যাফের মতো নৃশংস ঘটনা ঘটায়! হোটেলগুলো বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়! দেবে। যে হারে জঙ্গিবাদের চর্চা হচ্ছে, না হলেই বরং অবাক হবো। আইসিসের প্রচুর সদস্য মরে গেছে, কিন্তু আইসিসের আদর্শ আজও বেঁচে আছে, আদর্শ ঘুরছে বিশ্বময়।

শুধু উপাসনাগার তৈরি করে, শুধু ধর্মে ডুবে থেকে কোন জাতি উন্নত হতে পেরেছে? আমরা একটি উদাহরণও দেখাতে পারবো না। বরং সভ্য উন্নত দেশ বলতে আমরা যা বুঝি, যেসব দেশে বাস করার জন্য সব ধর্মের লোক উন্মুখ, সেই সব দেশের মানুষ কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে, শিক্ষা থেকে, সমাজ থেকে, জীবন থেকে প্রায় বিদেয় করে দিয়েছে। তাহলে তারা ধর্ম পালন না করেও এত কেন উদার, সহিষ্ণু, মানবতাবাদী। ধর্মের সঙ্গে উদারতা, মানবতার সম্পর্ক, সত্যি বলতে কী, নেই, যদি কিছুর সঙ্গে আদৌ কোনও সম্পর্ক থেকে থাকে, তা রাজনীতির সঙ্গে। রাজনীতিকরা আর ধার্মিকরা ধর্মকে ব্যবহার করেন নিজের স্বার্থে।

নিজে মরে হলেও অন্যকে মারবো, আত্মঘাতী বোমা হতে অনেক মুসলমানেরই আপত্তি নেই। বাংলাদেশে এমন মুসলমান নেহাত কম নেই। আইসিসে যোগ দিতে সিরিয়া বা ইরাকে পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশের লোক। তারা মরবে জেনেই গেছে। এই মৃত্যুকে তারা মহান বলে বিশ্বাস করে। দোষটা বিশ্বাসে। এই বিশ্বাস তারা কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে কি গবেষণা হচ্ছে। নাকি কেউ দরকার মনে করেনি! এইসব সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ কি নিচ্ছে সরকার? শুধু বন্দুকযুদ্ধে মেরেই সমস্যার সমাধান হয় না। নিউজিল্যান্ডে মুসলমানের মৃত্যুতে যারা চোখের জলে নাকের জলে একাকার, তারাই শ্রীলঙ্কায় খ্রিস্টানদের মৃত্যুতে নির্বিকার।

এরা হয়তো হবু জঙ্গি। এই সব হবু জঙ্গির কার্যকলাপ নজরে রাখার দায়িত্ব সরকারের। এও এক ধরনের সতর্কবার্তা। শ্রীলঙ্কা যেভাবে সতর্কবার্তা উপেক্ষা করেছিল, বাংলাদেশও যদি উপেক্ষা করে, তাহলে শ্রীলঙ্কার মতোই হয়তো করুণ পরিণতি হবে। একবার নয়, বারবার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন