শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

আগস্ট আমার, আমার পরিবার এবং সমগ্র জাতির জন্য এক মহাবিপর্যয়ের মাস। অন্যদিকে আগস্ট পাকিস্তান-ভারতের স্বাধীনতা, আমার স্ত্রীর জন্মের মাস, ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ১৬ আগস্ট আমার গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন। কিন্তু ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। একসময় ছিল ১৫ আগস্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি কথাও বলতাম না, দানাপানি স্পর্শ করতাম না, মাংস তো মুখে তুলতামই না। এখন সেটা দুপুর ১২টায় গিয়ে ঠেকেছে। ১৫ আগস্ট এলে আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, কতগুলো বছর দেশের বাইরে ছিলাম। ১৫ আগস্ট পিতৃহত্যা অথবা পিতার মৃত্যুর বেদনা তেমনভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর দেশের আলো-বাতাসে বুকটা বড় বেশি হাহাকার করে। এবার ১২ আগস্ট ছিল ঈদুল আজহা। আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে টাঙ্গাইলে। ওদের সবাইকে নিয়ে ঢাকা যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোটটার ইচ্ছার বাইরে তেমন কিছু করতে পারি না। তাকে তেমন চাপাচাপিও করতে পারি না। সে ১৪ তারিখ ঢাকা যাবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলা করবে। তাই বাধ্য হয়ে একাই ঢাকা গিয়ে নিউজ টোয়েন্টিফোরে রাত ৮টায় সামিয়া রহমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম। মেয়েটি চমৎকার। শ্রদ্ধা-ভক্তি অসাধারণ। উপস্থাপনা তুলনাহীন। কী করে যেন আগের বছরও ১৪ আগস্ট নিউজ টোয়েন্টিফোরে গিয়েছিলাম। সেদিন উপস্থাপন করেছিল নঈম নিজাম। নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়। শোকের মাস আগস্ট। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদের মাসও আগস্ট। শোক দিবসে আমার যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার শুরুতেও ছিল ঈদ মোবারক। যে যাই বলুন, এবার শোক দিবসে শোক ছিল না, যতটা আনন্দ ছিল। আর এটা জগতের নিয়ম, তুমি কাঁদতে সাথী পাবে না, বেশি কাঁদার জন্য তো নয়ই। যদি সাথী পেতে চাও, জগৎকে পেতে চাও তাহলে দুর্বার গতিতে চলতে থাকো, হাসতে থাকো। একসময় দেখবে সমস্ত জগৎ তোমার সাথী হয়েছে। তাই হয়তো সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়লেও তেমন দরদ নেইÑ থাকে কী করে। যারা একসময় বঙ্গবন্ধুকে ফেরাউন বলেছিল তাদের আহ্বানে এখন আর কেউ লাফাতে চায় না, সাথী হতে চায় না, মানুষের বুকের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্ততা আসে না। সরকারি লোকজন ভাবছে তারা খুব সুখে আছে। কিন্তু কেন যেন সেই সুখের সন্ধান পাই না। কত চেষ্টা করি কিন্তু কোথাও পাই না।

১২টার পর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সেখানে বন্দী। ৮২-৮৩ বছরের একজন মানুষ, সারা জীবন সংগ্রাম আর সংগ্রাম করেছেন। যে যাই বলুন, লতিফ সিদ্দিকীদের মতো দুর্বার চেতনার বঙ্গবন্ধুর কিছু পাগল ছিলেন বলে আমরা পাগল হয়েছিলাম, দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আর আজকাল জজ-ব্যারিস্টার, হাজার কোটি টাকার মালিক যে যাই হোন এ সবই স্বাধীনতার ফসল। আর সেই স্বাধীনতা কিছু মানুষের শ্রম-ঘামের ফল। যাদের শ্রম-ঘামে স্বাধীনতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল তাদের দু-চার-দশ জনের মধ্যেই লতিফ সিদ্দিকী পড়েন। এত প্রতিহিংসা পাকিস্তান আমলেও লক্ষ্য করিনি। লতিফ সিদ্দিকী কখনো আমাকে যোগ্য মনে করেননি। সেটা মনে না করার প্রধান কারণ, তিনি যখন বিজ্ঞ আমি তখন অজ্ঞ। কোনো কিছু বললে ভালো করে এক পাতা লিখে দিতে পারতাম না। অজ্ঞকে তো অজ্ঞ বলবেনই। তাই তিনি বলেছেন। এখনো বলেন। কিন্তু তার যে মৌলিকত্ব তিনি যে খাঁটি সোনা তাতে কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। আমি লতিফ সিদ্দিকীর পাট মন্ত্রণালয়ের মামলাটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। দেশে যদি মানবিক মূল্যবোধ থাকত, থাকত আইনের শাসন তাহলে যে অফিসার মামলা রুজু করেছেন তারই বরং বিচার হতো এবং তার মামলায় নির্ঘাত শাস্তি হতো। সরকারি কোনো কর্মকান্ডে দুর্নীতির লেশমাত্র থাকলে সেখানে সরকারি লোক, কর্মকর্তা-কর্মচারী যুক্ত থাকে। শুধু বাইরের লোক দিয়ে মামলা হয় না। ২৩ লাখ টাকা সরকারি ক্ষতি দেখিয়ে যিনি লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন না দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন তার আইনের অ আ ক খ জানা থাকলে এ কাজ করতেন না। আমি নিশ্চিত বলতে পারি, ভাবীকালে যদি এমন তেলের কদর না থাকে, চাটুকারিতা অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় তাহলে এই ম্যাজিস্ট্রেটকে জবাবদিহি করতে হবে। জানি না, লতিফ সিদ্দিকী কী কপাল নিয়ে এসেছিলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে গেলেন। তার সঙ্গে আমরাও, তার ছায়ারাও একই আচরণ পেলাম।

১৫ আগস্ট শোক দিবসে রাস্তাঘাটে তেমন গাড়ি-ঘোড়া ছিল না। কারওয়ান বাজার যখন পার হচ্ছিলাম তখন এক কাঙালি ভোজের প্যান্ডেল দেখতে পাই। ডেকচি-পাতিল নাড়াচাড়া, আলু-পিয়াজ-রসুন এদিকওদিক ছড়ানো ছিটানো। হঠাৎ প্যান্ডেলের মাইক থেকে শুনতে পেলাম, ‘আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম-খুলনা-রাজশাহী-রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার পেতে চায়।’ বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ কানে আসতেই বুকটা চৌচির হয়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল ’৭৫-এ ঘাতকরা তো তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেই আমরা এখন তাকে বার বার হত্যা করছি। আমরা কী চরম নিষ্ঠুর! যেদিন তিনি নিহত হয়েছেন সেদিনও তাকে রেহাই দিই না। দোয়াকালাম নেই, আল্লাহ-রসুলের নাম নেই, আমরা তার ভাষণ বাজাই। মানে মানুষটার মরেও শান্তি নেই। মরার পরও চিৎকার করে আওয়ামী লীগের জন্য তাকে লোক সংগ্রহ করতে হয়। কোথায় ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা? কোথায় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা? ধীরে ধীরে আওয়ামী লোকজনদের বোধ-বিবেচনা সব লোপ পেতে চলেছে। কতবার বলেছি কেউ শোনে না। বোনই যখন শোনেন না তখন অন্যদের আর কী বলব। এই সেদিন এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বৈধ রাষ্ট্রপতি নন- কথাটি অবশ্যই সত্য। দুজনের একজনও বৈধ রাষ্ট্রপতি নন। তারা সেনাশাসক। অথচ আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে বোনের আঁচলের ছায়ায় আজও জাতীয় পার্টি টিকে আছে। পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই, একই দল সরকারে আবার বিরোধী দলে! এবার একসঙ্গে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হয়েছে- এসব কোনো কিছুই ভালো নজির নয়। তাই খুবই খারাপ লাগে। একসময় আমাদের অনুভূতি ছিল চনমনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে জীবন দিয়েছে কিন্তু জয় বাংলা ভুলে জিন্দাবাদ বলেনি। আবার যারা পাকিস্তান সমর্থক তারা আমাদের হাতে ধরা পড়লেও জিন্দাবাদ ছেড়ে জয় বাংলা বলে মুক্তি চায়নি। সে ছিল এক চেতনার উন্মেষের দিন। আজ কারও কোনো চেতনা নেই, কোনো মর্যাদা নেই। কত শিক্ষিত জ্ঞানী-গুণীদের পাকিস্তান হানাদারদের অবলীলায় ‘পাকবাহিনী’ বলতে শুনি; কলিজা ফেটে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও যদি হঠাৎ কখনো ‘পাকবাহিনী’ বলেন তাহলে আমার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকবে না। আমি সব সময় তার কথাবার্তা লক্ষ্য করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার মুখ ফসকেও ‘পাকবাহিনী’ বেরোয়নি। তাই যা রক্ষা। নামিদামি উপস্থাপক-সাহিত্যিক-সাংস্কৃতিক নেতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুক্তিযুদ্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে যখন পাক হানাদার বলেন, ঘৃণায় মরে যেতে ইচ্ছা করে। সাক্ষাৎকারে আনা তার অনেক মুক্তিযোদ্ধাও পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাকবাহিনী’ বলে। কী যে খারাপ লাগে। যারা হত্যা, লুণ্ঠন, মা-বোনের সম্ভ্রমহরণ করে এত কিছুর পরও তারা পাক, আমরা মুক্তিযোদ্ধারা তবে কি নাপাক? শত চেষ্টা করেও কোনো প্রতিকার করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়েও ঠিক তেমনি তাঁর মর্যাদা রাখতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণ এটা স্বাভাবিক জিনিস নয়, এটা আল্লাহ-প্রদত্ত দান। এমন ভাষণ ইচ্ছা করলেই দেওয়া যায় না। পরিস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে সম্পূর্ণ মিলিয়ে নিতে হয়। বঙ্গবন্ধু মনে-প্রাণে যা চাইতেন ৭ মার্চে তাই তিনি জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলেন। কেউ কেউ বলেন, এক ভাষণেই দেশ স্বাধীন হয়নি। তাদের কথা মিথ্যা নয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কোনো বক্তৃতা নয়, সেটা মুক্তির মন্ত্র, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মরণাস্ত্র। মনটা ভালো না। আগস্টে মন ভালো থাকার কথাও নয়। গতকাল হঠাৎই কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা এসেছিলেন। তারা নিজে থেকেই বললেন, অন্যান্য বার শোক দিবসের তিন-চার দিন আগে থেকেই কত রকমের প্রস্তুতি থাকে। কিন্তু এবার কেমন যেন একেবারে নির্জীব, সাড়াশব্দ নেই। তাদের কথা শুনে কিছুটা শঙ্কিত হয়েছি। তবে এ তো শুধু আমি একাই ভাবছি না। কেমন একটা জাতীয় উদাসীনতা সৃষ্টি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর নিজের গুণে, দক্ষতায় দলমতের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের মর্যাদা পেয়েছিলেন। এখন দেখছি আমরা তাঁকে দলীয় সীমার বাইরে পা ফেলতে দিচ্ছি না। কেমন যেন সবকিছু দলীয়, সবকিছু পারিবারিক। এ তো ভালো কিছু হতে পারে না। এ তো অবক্ষয়ের চরম নমুনা।

বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মারার অভিযোগে জেলে আছেন। অভিযুক্ত টাকার পরিমাণ ২ কোটি। অথচ সেই নামে ৬ কোটির ওপর ব্যাংকে জমা আছে। তার পরও আওয়ামী লোকজনদের ঠোঁটে বেগম খালেদা জিয়া এতিমের হক মারার অপরাধে অপরাধী। কিন্তু এবার কোরবানির চামড়া নিয়ে কী হলো? ১ কোটি কয়েক লাখ গরু কোরবানি হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগেও গরুর চামড়া ছিল ৩-সাড়ে ৩-৪ হাজার টাকা। সেদিন এক পন্ডিত বললেন, চামড়ার আন্তর্জাতিক বাজার কমে গেছে। কমে গেলেও প্রতি স্কয়ার ফিট আড়াই ডলারের ওপরে। দয়া করে হিসাব করে দেখলেই লাখ টাকার একটা গরুর চামড়া এখনো আন্তর্জাতিক বাজারে ১০-১২ হাজার টাকা। বাঙালকে হাই কোর্ট দেখিয়ে লাভ কী? এখন যারাই চামড়া বা ট্যানারির মালিক শতকরা ৯০ জন সরকারের সমর্থক। সামর্থ্যমতো আমি কোরবানি করি, সেই চামড়া এতিমখানায় দিই। তারা সে চামড়া এবার ৩০০-৪০০ টাকাও বেচতে পারেনি। এক ঈদে ২০-২৫ জন চামড়া ব্যবসায়ী গরিবের ৩-৪ হাজার কোটি টাকা হক লুটে নিল। আল্লাহ কি এর কোনো বিচার করবেন না। শক্ত বিচার হবে। এদের সরকারি দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় না করলে সরকারেরও ক্ষতি হবে। মানুষ মনে করবে সরকার গরিবের হক মেরেছে। যদিও তথ্যমন্ত্রী খুঁজে দেখতে চেয়েছেন। তার খোঁজা আর না খোঁজায় কিছু যায় আসে না। তিনি মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু কিছু না। গত সংখ্যায় ডেঙ্গুর জন্য কিছু কেরোসিন ছিটাতে বলেছিলাম। জানি কেরোসিন ছিটালে কোনো কমিশন পাওয়া যাবে না। গরিবের কথা বাসি হলে ফলে। ডেঙ্গু নিয়ে যে রংতামাশা হলো বা হচ্ছে ভাবীকালে এর জবাব দিতে হবে। তাই সময় থাকতে সাবধান হতে বলছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে বলতেন, ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি’। হয়তো আমার কথাও তেমন হবে। তার পরও বলছি, ভেবে দেখবেন। পরম করুণাময় দয়ালু প্রভু মহান আল্লাহ বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর পরিবার-পরিজনের সবাইকে তাদের সব দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা