শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

আগস্ট আমার, আমার পরিবার এবং সমগ্র জাতির জন্য এক মহাবিপর্যয়ের মাস। অন্যদিকে আগস্ট পাকিস্তান-ভারতের স্বাধীনতা, আমার স্ত্রীর জন্মের মাস, ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ১৬ আগস্ট আমার গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন। কিন্তু ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। একসময় ছিল ১৫ আগস্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি কথাও বলতাম না, দানাপানি স্পর্শ করতাম না, মাংস তো মুখে তুলতামই না। এখন সেটা দুপুর ১২টায় গিয়ে ঠেকেছে। ১৫ আগস্ট এলে আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, কতগুলো বছর দেশের বাইরে ছিলাম। ১৫ আগস্ট পিতৃহত্যা অথবা পিতার মৃত্যুর বেদনা তেমনভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর দেশের আলো-বাতাসে বুকটা বড় বেশি হাহাকার করে। এবার ১২ আগস্ট ছিল ঈদুল আজহা। আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে টাঙ্গাইলে। ওদের সবাইকে নিয়ে ঢাকা যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোটটার ইচ্ছার বাইরে তেমন কিছু করতে পারি না। তাকে তেমন চাপাচাপিও করতে পারি না। সে ১৪ তারিখ ঢাকা যাবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলা করবে। তাই বাধ্য হয়ে একাই ঢাকা গিয়ে নিউজ টোয়েন্টিফোরে রাত ৮টায় সামিয়া রহমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম। মেয়েটি চমৎকার। শ্রদ্ধা-ভক্তি অসাধারণ। উপস্থাপনা তুলনাহীন। কী করে যেন আগের বছরও ১৪ আগস্ট নিউজ টোয়েন্টিফোরে গিয়েছিলাম। সেদিন উপস্থাপন করেছিল নঈম নিজাম। নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়। শোকের মাস আগস্ট। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদের মাসও আগস্ট। শোক দিবসে আমার যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার শুরুতেও ছিল ঈদ মোবারক। যে যাই বলুন, এবার শোক দিবসে শোক ছিল না, যতটা আনন্দ ছিল। আর এটা জগতের নিয়ম, তুমি কাঁদতে সাথী পাবে না, বেশি কাঁদার জন্য তো নয়ই। যদি সাথী পেতে চাও, জগৎকে পেতে চাও তাহলে দুর্বার গতিতে চলতে থাকো, হাসতে থাকো। একসময় দেখবে সমস্ত জগৎ তোমার সাথী হয়েছে। তাই হয়তো সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়লেও তেমন দরদ নেইÑ থাকে কী করে। যারা একসময় বঙ্গবন্ধুকে ফেরাউন বলেছিল তাদের আহ্বানে এখন আর কেউ লাফাতে চায় না, সাথী হতে চায় না, মানুষের বুকের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্ততা আসে না। সরকারি লোকজন ভাবছে তারা খুব সুখে আছে। কিন্তু কেন যেন সেই সুখের সন্ধান পাই না। কত চেষ্টা করি কিন্তু কোথাও পাই না।

১২টার পর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সেখানে বন্দী। ৮২-৮৩ বছরের একজন মানুষ, সারা জীবন সংগ্রাম আর সংগ্রাম করেছেন। যে যাই বলুন, লতিফ সিদ্দিকীদের মতো দুর্বার চেতনার বঙ্গবন্ধুর কিছু পাগল ছিলেন বলে আমরা পাগল হয়েছিলাম, দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আর আজকাল জজ-ব্যারিস্টার, হাজার কোটি টাকার মালিক যে যাই হোন এ সবই স্বাধীনতার ফসল। আর সেই স্বাধীনতা কিছু মানুষের শ্রম-ঘামের ফল। যাদের শ্রম-ঘামে স্বাধীনতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল তাদের দু-চার-দশ জনের মধ্যেই লতিফ সিদ্দিকী পড়েন। এত প্রতিহিংসা পাকিস্তান আমলেও লক্ষ্য করিনি। লতিফ সিদ্দিকী কখনো আমাকে যোগ্য মনে করেননি। সেটা মনে না করার প্রধান কারণ, তিনি যখন বিজ্ঞ আমি তখন অজ্ঞ। কোনো কিছু বললে ভালো করে এক পাতা লিখে দিতে পারতাম না। অজ্ঞকে তো অজ্ঞ বলবেনই। তাই তিনি বলেছেন। এখনো বলেন। কিন্তু তার যে মৌলিকত্ব তিনি যে খাঁটি সোনা তাতে কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। আমি লতিফ সিদ্দিকীর পাট মন্ত্রণালয়ের মামলাটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। দেশে যদি মানবিক মূল্যবোধ থাকত, থাকত আইনের শাসন তাহলে যে অফিসার মামলা রুজু করেছেন তারই বরং বিচার হতো এবং তার মামলায় নির্ঘাত শাস্তি হতো। সরকারি কোনো কর্মকান্ডে দুর্নীতির লেশমাত্র থাকলে সেখানে সরকারি লোক, কর্মকর্তা-কর্মচারী যুক্ত থাকে। শুধু বাইরের লোক দিয়ে মামলা হয় না। ২৩ লাখ টাকা সরকারি ক্ষতি দেখিয়ে যিনি লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন না দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন তার আইনের অ আ ক খ জানা থাকলে এ কাজ করতেন না। আমি নিশ্চিত বলতে পারি, ভাবীকালে যদি এমন তেলের কদর না থাকে, চাটুকারিতা অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় তাহলে এই ম্যাজিস্ট্রেটকে জবাবদিহি করতে হবে। জানি না, লতিফ সিদ্দিকী কী কপাল নিয়ে এসেছিলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে গেলেন। তার সঙ্গে আমরাও, তার ছায়ারাও একই আচরণ পেলাম।

১৫ আগস্ট শোক দিবসে রাস্তাঘাটে তেমন গাড়ি-ঘোড়া ছিল না। কারওয়ান বাজার যখন পার হচ্ছিলাম তখন এক কাঙালি ভোজের প্যান্ডেল দেখতে পাই। ডেকচি-পাতিল নাড়াচাড়া, আলু-পিয়াজ-রসুন এদিকওদিক ছড়ানো ছিটানো। হঠাৎ প্যান্ডেলের মাইক থেকে শুনতে পেলাম, ‘আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম-খুলনা-রাজশাহী-রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার পেতে চায়।’ বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ কানে আসতেই বুকটা চৌচির হয়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল ’৭৫-এ ঘাতকরা তো তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেই আমরা এখন তাকে বার বার হত্যা করছি। আমরা কী চরম নিষ্ঠুর! যেদিন তিনি নিহত হয়েছেন সেদিনও তাকে রেহাই দিই না। দোয়াকালাম নেই, আল্লাহ-রসুলের নাম নেই, আমরা তার ভাষণ বাজাই। মানে মানুষটার মরেও শান্তি নেই। মরার পরও চিৎকার করে আওয়ামী লীগের জন্য তাকে লোক সংগ্রহ করতে হয়। কোথায় ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা? কোথায় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা? ধীরে ধীরে আওয়ামী লোকজনদের বোধ-বিবেচনা সব লোপ পেতে চলেছে। কতবার বলেছি কেউ শোনে না। বোনই যখন শোনেন না তখন অন্যদের আর কী বলব। এই সেদিন এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বৈধ রাষ্ট্রপতি নন- কথাটি অবশ্যই সত্য। দুজনের একজনও বৈধ রাষ্ট্রপতি নন। তারা সেনাশাসক। অথচ আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে বোনের আঁচলের ছায়ায় আজও জাতীয় পার্টি টিকে আছে। পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই, একই দল সরকারে আবার বিরোধী দলে! এবার একসঙ্গে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হয়েছে- এসব কোনো কিছুই ভালো নজির নয়। তাই খুবই খারাপ লাগে। একসময় আমাদের অনুভূতি ছিল চনমনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে জীবন দিয়েছে কিন্তু জয় বাংলা ভুলে জিন্দাবাদ বলেনি। আবার যারা পাকিস্তান সমর্থক তারা আমাদের হাতে ধরা পড়লেও জিন্দাবাদ ছেড়ে জয় বাংলা বলে মুক্তি চায়নি। সে ছিল এক চেতনার উন্মেষের দিন। আজ কারও কোনো চেতনা নেই, কোনো মর্যাদা নেই। কত শিক্ষিত জ্ঞানী-গুণীদের পাকিস্তান হানাদারদের অবলীলায় ‘পাকবাহিনী’ বলতে শুনি; কলিজা ফেটে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও যদি হঠাৎ কখনো ‘পাকবাহিনী’ বলেন তাহলে আমার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকবে না। আমি সব সময় তার কথাবার্তা লক্ষ্য করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার মুখ ফসকেও ‘পাকবাহিনী’ বেরোয়নি। তাই যা রক্ষা। নামিদামি উপস্থাপক-সাহিত্যিক-সাংস্কৃতিক নেতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুক্তিযুদ্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে যখন পাক হানাদার বলেন, ঘৃণায় মরে যেতে ইচ্ছা করে। সাক্ষাৎকারে আনা তার অনেক মুক্তিযোদ্ধাও পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাকবাহিনী’ বলে। কী যে খারাপ লাগে। যারা হত্যা, লুণ্ঠন, মা-বোনের সম্ভ্রমহরণ করে এত কিছুর পরও তারা পাক, আমরা মুক্তিযোদ্ধারা তবে কি নাপাক? শত চেষ্টা করেও কোনো প্রতিকার করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়েও ঠিক তেমনি তাঁর মর্যাদা রাখতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণ এটা স্বাভাবিক জিনিস নয়, এটা আল্লাহ-প্রদত্ত দান। এমন ভাষণ ইচ্ছা করলেই দেওয়া যায় না। পরিস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে সম্পূর্ণ মিলিয়ে নিতে হয়। বঙ্গবন্ধু মনে-প্রাণে যা চাইতেন ৭ মার্চে তাই তিনি জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলেন। কেউ কেউ বলেন, এক ভাষণেই দেশ স্বাধীন হয়নি। তাদের কথা মিথ্যা নয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কোনো বক্তৃতা নয়, সেটা মুক্তির মন্ত্র, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মরণাস্ত্র। মনটা ভালো না। আগস্টে মন ভালো থাকার কথাও নয়। গতকাল হঠাৎই কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা এসেছিলেন। তারা নিজে থেকেই বললেন, অন্যান্য বার শোক দিবসের তিন-চার দিন আগে থেকেই কত রকমের প্রস্তুতি থাকে। কিন্তু এবার কেমন যেন একেবারে নির্জীব, সাড়াশব্দ নেই। তাদের কথা শুনে কিছুটা শঙ্কিত হয়েছি। তবে এ তো শুধু আমি একাই ভাবছি না। কেমন একটা জাতীয় উদাসীনতা সৃষ্টি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর নিজের গুণে, দক্ষতায় দলমতের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের মর্যাদা পেয়েছিলেন। এখন দেখছি আমরা তাঁকে দলীয় সীমার বাইরে পা ফেলতে দিচ্ছি না। কেমন যেন সবকিছু দলীয়, সবকিছু পারিবারিক। এ তো ভালো কিছু হতে পারে না। এ তো অবক্ষয়ের চরম নমুনা।

বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মারার অভিযোগে জেলে আছেন। অভিযুক্ত টাকার পরিমাণ ২ কোটি। অথচ সেই নামে ৬ কোটির ওপর ব্যাংকে জমা আছে। তার পরও আওয়ামী লোকজনদের ঠোঁটে বেগম খালেদা জিয়া এতিমের হক মারার অপরাধে অপরাধী। কিন্তু এবার কোরবানির চামড়া নিয়ে কী হলো? ১ কোটি কয়েক লাখ গরু কোরবানি হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগেও গরুর চামড়া ছিল ৩-সাড়ে ৩-৪ হাজার টাকা। সেদিন এক পন্ডিত বললেন, চামড়ার আন্তর্জাতিক বাজার কমে গেছে। কমে গেলেও প্রতি স্কয়ার ফিট আড়াই ডলারের ওপরে। দয়া করে হিসাব করে দেখলেই লাখ টাকার একটা গরুর চামড়া এখনো আন্তর্জাতিক বাজারে ১০-১২ হাজার টাকা। বাঙালকে হাই কোর্ট দেখিয়ে লাভ কী? এখন যারাই চামড়া বা ট্যানারির মালিক শতকরা ৯০ জন সরকারের সমর্থক। সামর্থ্যমতো আমি কোরবানি করি, সেই চামড়া এতিমখানায় দিই। তারা সে চামড়া এবার ৩০০-৪০০ টাকাও বেচতে পারেনি। এক ঈদে ২০-২৫ জন চামড়া ব্যবসায়ী গরিবের ৩-৪ হাজার কোটি টাকা হক লুটে নিল। আল্লাহ কি এর কোনো বিচার করবেন না। শক্ত বিচার হবে। এদের সরকারি দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় না করলে সরকারেরও ক্ষতি হবে। মানুষ মনে করবে সরকার গরিবের হক মেরেছে। যদিও তথ্যমন্ত্রী খুঁজে দেখতে চেয়েছেন। তার খোঁজা আর না খোঁজায় কিছু যায় আসে না। তিনি মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু কিছু না। গত সংখ্যায় ডেঙ্গুর জন্য কিছু কেরোসিন ছিটাতে বলেছিলাম। জানি কেরোসিন ছিটালে কোনো কমিশন পাওয়া যাবে না। গরিবের কথা বাসি হলে ফলে। ডেঙ্গু নিয়ে যে রংতামাশা হলো বা হচ্ছে ভাবীকালে এর জবাব দিতে হবে। তাই সময় থাকতে সাবধান হতে বলছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে বলতেন, ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি’। হয়তো আমার কথাও তেমন হবে। তার পরও বলছি, ভেবে দেখবেন। পরম করুণাময় দয়ালু প্রভু মহান আল্লাহ বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর পরিবার-পরিজনের সবাইকে তাদের সব দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা