শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

আগস্ট আমার, আমার পরিবার এবং সমগ্র জাতির জন্য এক মহাবিপর্যয়ের মাস। অন্যদিকে আগস্ট পাকিস্তান-ভারতের স্বাধীনতা, আমার স্ত্রীর জন্মের মাস, ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ১৬ আগস্ট আমার গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন। কিন্তু ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। একসময় ছিল ১৫ আগস্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি কথাও বলতাম না, দানাপানি স্পর্শ করতাম না, মাংস তো মুখে তুলতামই না। এখন সেটা দুপুর ১২টায় গিয়ে ঠেকেছে। ১৫ আগস্ট এলে আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, কতগুলো বছর দেশের বাইরে ছিলাম। ১৫ আগস্ট পিতৃহত্যা অথবা পিতার মৃত্যুর বেদনা তেমনভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর দেশের আলো-বাতাসে বুকটা বড় বেশি হাহাকার করে। এবার ১২ আগস্ট ছিল ঈদুল আজহা। আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে টাঙ্গাইলে। ওদের সবাইকে নিয়ে ঢাকা যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোটটার ইচ্ছার বাইরে তেমন কিছু করতে পারি না। তাকে তেমন চাপাচাপিও করতে পারি না। সে ১৪ তারিখ ঢাকা যাবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলা করবে। তাই বাধ্য হয়ে একাই ঢাকা গিয়ে নিউজ টোয়েন্টিফোরে রাত ৮টায় সামিয়া রহমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম। মেয়েটি চমৎকার। শ্রদ্ধা-ভক্তি অসাধারণ। উপস্থাপনা তুলনাহীন। কী করে যেন আগের বছরও ১৪ আগস্ট নিউজ টোয়েন্টিফোরে গিয়েছিলাম। সেদিন উপস্থাপন করেছিল নঈম নিজাম। নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়। শোকের মাস আগস্ট। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদের মাসও আগস্ট। শোক দিবসে আমার যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার শুরুতেও ছিল ঈদ মোবারক। যে যাই বলুন, এবার শোক দিবসে শোক ছিল না, যতটা আনন্দ ছিল। আর এটা জগতের নিয়ম, তুমি কাঁদতে সাথী পাবে না, বেশি কাঁদার জন্য তো নয়ই। যদি সাথী পেতে চাও, জগৎকে পেতে চাও তাহলে দুর্বার গতিতে চলতে থাকো, হাসতে থাকো। একসময় দেখবে সমস্ত জগৎ তোমার সাথী হয়েছে। তাই হয়তো সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়লেও তেমন দরদ নেইÑ থাকে কী করে। যারা একসময় বঙ্গবন্ধুকে ফেরাউন বলেছিল তাদের আহ্বানে এখন আর কেউ লাফাতে চায় না, সাথী হতে চায় না, মানুষের বুকের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্ততা আসে না। সরকারি লোকজন ভাবছে তারা খুব সুখে আছে। কিন্তু কেন যেন সেই সুখের সন্ধান পাই না। কত চেষ্টা করি কিন্তু কোথাও পাই না।

১২টার পর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সেখানে বন্দী। ৮২-৮৩ বছরের একজন মানুষ, সারা জীবন সংগ্রাম আর সংগ্রাম করেছেন। যে যাই বলুন, লতিফ সিদ্দিকীদের মতো দুর্বার চেতনার বঙ্গবন্ধুর কিছু পাগল ছিলেন বলে আমরা পাগল হয়েছিলাম, দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আর আজকাল জজ-ব্যারিস্টার, হাজার কোটি টাকার মালিক যে যাই হোন এ সবই স্বাধীনতার ফসল। আর সেই স্বাধীনতা কিছু মানুষের শ্রম-ঘামের ফল। যাদের শ্রম-ঘামে স্বাধীনতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল তাদের দু-চার-দশ জনের মধ্যেই লতিফ সিদ্দিকী পড়েন। এত প্রতিহিংসা পাকিস্তান আমলেও লক্ষ্য করিনি। লতিফ সিদ্দিকী কখনো আমাকে যোগ্য মনে করেননি। সেটা মনে না করার প্রধান কারণ, তিনি যখন বিজ্ঞ আমি তখন অজ্ঞ। কোনো কিছু বললে ভালো করে এক পাতা লিখে দিতে পারতাম না। অজ্ঞকে তো অজ্ঞ বলবেনই। তাই তিনি বলেছেন। এখনো বলেন। কিন্তু তার যে মৌলিকত্ব তিনি যে খাঁটি সোনা তাতে কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। আমি লতিফ সিদ্দিকীর পাট মন্ত্রণালয়ের মামলাটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। দেশে যদি মানবিক মূল্যবোধ থাকত, থাকত আইনের শাসন তাহলে যে অফিসার মামলা রুজু করেছেন তারই বরং বিচার হতো এবং তার মামলায় নির্ঘাত শাস্তি হতো। সরকারি কোনো কর্মকান্ডে দুর্নীতির লেশমাত্র থাকলে সেখানে সরকারি লোক, কর্মকর্তা-কর্মচারী যুক্ত থাকে। শুধু বাইরের লোক দিয়ে মামলা হয় না। ২৩ লাখ টাকা সরকারি ক্ষতি দেখিয়ে যিনি লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন না দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন তার আইনের অ আ ক খ জানা থাকলে এ কাজ করতেন না। আমি নিশ্চিত বলতে পারি, ভাবীকালে যদি এমন তেলের কদর না থাকে, চাটুকারিতা অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় তাহলে এই ম্যাজিস্ট্রেটকে জবাবদিহি করতে হবে। জানি না, লতিফ সিদ্দিকী কী কপাল নিয়ে এসেছিলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে গেলেন। তার সঙ্গে আমরাও, তার ছায়ারাও একই আচরণ পেলাম।

১৫ আগস্ট শোক দিবসে রাস্তাঘাটে তেমন গাড়ি-ঘোড়া ছিল না। কারওয়ান বাজার যখন পার হচ্ছিলাম তখন এক কাঙালি ভোজের প্যান্ডেল দেখতে পাই। ডেকচি-পাতিল নাড়াচাড়া, আলু-পিয়াজ-রসুন এদিকওদিক ছড়ানো ছিটানো। হঠাৎ প্যান্ডেলের মাইক থেকে শুনতে পেলাম, ‘আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম-খুলনা-রাজশাহী-রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার পেতে চায়।’ বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ কানে আসতেই বুকটা চৌচির হয়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল ’৭৫-এ ঘাতকরা তো তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেই আমরা এখন তাকে বার বার হত্যা করছি। আমরা কী চরম নিষ্ঠুর! যেদিন তিনি নিহত হয়েছেন সেদিনও তাকে রেহাই দিই না। দোয়াকালাম নেই, আল্লাহ-রসুলের নাম নেই, আমরা তার ভাষণ বাজাই। মানে মানুষটার মরেও শান্তি নেই। মরার পরও চিৎকার করে আওয়ামী লীগের জন্য তাকে লোক সংগ্রহ করতে হয়। কোথায় ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা? কোথায় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা? ধীরে ধীরে আওয়ামী লোকজনদের বোধ-বিবেচনা সব লোপ পেতে চলেছে। কতবার বলেছি কেউ শোনে না। বোনই যখন শোনেন না তখন অন্যদের আর কী বলব। এই সেদিন এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বৈধ রাষ্ট্রপতি নন- কথাটি অবশ্যই সত্য। দুজনের একজনও বৈধ রাষ্ট্রপতি নন। তারা সেনাশাসক। অথচ আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে বোনের আঁচলের ছায়ায় আজও জাতীয় পার্টি টিকে আছে। পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই, একই দল সরকারে আবার বিরোধী দলে! এবার একসঙ্গে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হয়েছে- এসব কোনো কিছুই ভালো নজির নয়। তাই খুবই খারাপ লাগে। একসময় আমাদের অনুভূতি ছিল চনমনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে জীবন দিয়েছে কিন্তু জয় বাংলা ভুলে জিন্দাবাদ বলেনি। আবার যারা পাকিস্তান সমর্থক তারা আমাদের হাতে ধরা পড়লেও জিন্দাবাদ ছেড়ে জয় বাংলা বলে মুক্তি চায়নি। সে ছিল এক চেতনার উন্মেষের দিন। আজ কারও কোনো চেতনা নেই, কোনো মর্যাদা নেই। কত শিক্ষিত জ্ঞানী-গুণীদের পাকিস্তান হানাদারদের অবলীলায় ‘পাকবাহিনী’ বলতে শুনি; কলিজা ফেটে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও যদি হঠাৎ কখনো ‘পাকবাহিনী’ বলেন তাহলে আমার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকবে না। আমি সব সময় তার কথাবার্তা লক্ষ্য করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার মুখ ফসকেও ‘পাকবাহিনী’ বেরোয়নি। তাই যা রক্ষা। নামিদামি উপস্থাপক-সাহিত্যিক-সাংস্কৃতিক নেতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুক্তিযুদ্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে যখন পাক হানাদার বলেন, ঘৃণায় মরে যেতে ইচ্ছা করে। সাক্ষাৎকারে আনা তার অনেক মুক্তিযোদ্ধাও পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাকবাহিনী’ বলে। কী যে খারাপ লাগে। যারা হত্যা, লুণ্ঠন, মা-বোনের সম্ভ্রমহরণ করে এত কিছুর পরও তারা পাক, আমরা মুক্তিযোদ্ধারা তবে কি নাপাক? শত চেষ্টা করেও কোনো প্রতিকার করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়েও ঠিক তেমনি তাঁর মর্যাদা রাখতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণ এটা স্বাভাবিক জিনিস নয়, এটা আল্লাহ-প্রদত্ত দান। এমন ভাষণ ইচ্ছা করলেই দেওয়া যায় না। পরিস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে সম্পূর্ণ মিলিয়ে নিতে হয়। বঙ্গবন্ধু মনে-প্রাণে যা চাইতেন ৭ মার্চে তাই তিনি জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলেন। কেউ কেউ বলেন, এক ভাষণেই দেশ স্বাধীন হয়নি। তাদের কথা মিথ্যা নয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কোনো বক্তৃতা নয়, সেটা মুক্তির মন্ত্র, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মরণাস্ত্র। মনটা ভালো না। আগস্টে মন ভালো থাকার কথাও নয়। গতকাল হঠাৎই কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা এসেছিলেন। তারা নিজে থেকেই বললেন, অন্যান্য বার শোক দিবসের তিন-চার দিন আগে থেকেই কত রকমের প্রস্তুতি থাকে। কিন্তু এবার কেমন যেন একেবারে নির্জীব, সাড়াশব্দ নেই। তাদের কথা শুনে কিছুটা শঙ্কিত হয়েছি। তবে এ তো শুধু আমি একাই ভাবছি না। কেমন একটা জাতীয় উদাসীনতা সৃষ্টি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর নিজের গুণে, দক্ষতায় দলমতের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের মর্যাদা পেয়েছিলেন। এখন দেখছি আমরা তাঁকে দলীয় সীমার বাইরে পা ফেলতে দিচ্ছি না। কেমন যেন সবকিছু দলীয়, সবকিছু পারিবারিক। এ তো ভালো কিছু হতে পারে না। এ তো অবক্ষয়ের চরম নমুনা।

বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মারার অভিযোগে জেলে আছেন। অভিযুক্ত টাকার পরিমাণ ২ কোটি। অথচ সেই নামে ৬ কোটির ওপর ব্যাংকে জমা আছে। তার পরও আওয়ামী লোকজনদের ঠোঁটে বেগম খালেদা জিয়া এতিমের হক মারার অপরাধে অপরাধী। কিন্তু এবার কোরবানির চামড়া নিয়ে কী হলো? ১ কোটি কয়েক লাখ গরু কোরবানি হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগেও গরুর চামড়া ছিল ৩-সাড়ে ৩-৪ হাজার টাকা। সেদিন এক পন্ডিত বললেন, চামড়ার আন্তর্জাতিক বাজার কমে গেছে। কমে গেলেও প্রতি স্কয়ার ফিট আড়াই ডলারের ওপরে। দয়া করে হিসাব করে দেখলেই লাখ টাকার একটা গরুর চামড়া এখনো আন্তর্জাতিক বাজারে ১০-১২ হাজার টাকা। বাঙালকে হাই কোর্ট দেখিয়ে লাভ কী? এখন যারাই চামড়া বা ট্যানারির মালিক শতকরা ৯০ জন সরকারের সমর্থক। সামর্থ্যমতো আমি কোরবানি করি, সেই চামড়া এতিমখানায় দিই। তারা সে চামড়া এবার ৩০০-৪০০ টাকাও বেচতে পারেনি। এক ঈদে ২০-২৫ জন চামড়া ব্যবসায়ী গরিবের ৩-৪ হাজার কোটি টাকা হক লুটে নিল। আল্লাহ কি এর কোনো বিচার করবেন না। শক্ত বিচার হবে। এদের সরকারি দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় না করলে সরকারেরও ক্ষতি হবে। মানুষ মনে করবে সরকার গরিবের হক মেরেছে। যদিও তথ্যমন্ত্রী খুঁজে দেখতে চেয়েছেন। তার খোঁজা আর না খোঁজায় কিছু যায় আসে না। তিনি মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু কিছু না। গত সংখ্যায় ডেঙ্গুর জন্য কিছু কেরোসিন ছিটাতে বলেছিলাম। জানি কেরোসিন ছিটালে কোনো কমিশন পাওয়া যাবে না। গরিবের কথা বাসি হলে ফলে। ডেঙ্গু নিয়ে যে রংতামাশা হলো বা হচ্ছে ভাবীকালে এর জবাব দিতে হবে। তাই সময় থাকতে সাবধান হতে বলছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে বলতেন, ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি’। হয়তো আমার কথাও তেমন হবে। তার পরও বলছি, ভেবে দেখবেন। পরম করুণাময় দয়ালু প্রভু মহান আল্লাহ বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর পরিবার-পরিজনের সবাইকে তাদের সব দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ