শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

আগস্ট আমার, আমার পরিবার এবং সমগ্র জাতির জন্য এক মহাবিপর্যয়ের মাস। অন্যদিকে আগস্ট পাকিস্তান-ভারতের স্বাধীনতা, আমার স্ত্রীর জন্মের মাস, ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ১৬ আগস্ট আমার গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন। কিন্তু ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। একসময় ছিল ১৫ আগস্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি কথাও বলতাম না, দানাপানি স্পর্শ করতাম না, মাংস তো মুখে তুলতামই না। এখন সেটা দুপুর ১২টায় গিয়ে ঠেকেছে। ১৫ আগস্ট এলে আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, কতগুলো বছর দেশের বাইরে ছিলাম। ১৫ আগস্ট পিতৃহত্যা অথবা পিতার মৃত্যুর বেদনা তেমনভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর দেশের আলো-বাতাসে বুকটা বড় বেশি হাহাকার করে। এবার ১২ আগস্ট ছিল ঈদুল আজহা। আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে টাঙ্গাইলে। ওদের সবাইকে নিয়ে ঢাকা যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোটটার ইচ্ছার বাইরে তেমন কিছু করতে পারি না। তাকে তেমন চাপাচাপিও করতে পারি না। সে ১৪ তারিখ ঢাকা যাবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলা করবে। তাই বাধ্য হয়ে একাই ঢাকা গিয়ে নিউজ টোয়েন্টিফোরে রাত ৮টায় সামিয়া রহমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম। মেয়েটি চমৎকার। শ্রদ্ধা-ভক্তি অসাধারণ। উপস্থাপনা তুলনাহীন। কী করে যেন আগের বছরও ১৪ আগস্ট নিউজ টোয়েন্টিফোরে গিয়েছিলাম। সেদিন উপস্থাপন করেছিল নঈম নিজাম। নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়। শোকের মাস আগস্ট। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদের মাসও আগস্ট। শোক দিবসে আমার যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার শুরুতেও ছিল ঈদ মোবারক। যে যাই বলুন, এবার শোক দিবসে শোক ছিল না, যতটা আনন্দ ছিল। আর এটা জগতের নিয়ম, তুমি কাঁদতে সাথী পাবে না, বেশি কাঁদার জন্য তো নয়ই। যদি সাথী পেতে চাও, জগৎকে পেতে চাও তাহলে দুর্বার গতিতে চলতে থাকো, হাসতে থাকো। একসময় দেখবে সমস্ত জগৎ তোমার সাথী হয়েছে। তাই হয়তো সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়লেও তেমন দরদ নেইÑ থাকে কী করে। যারা একসময় বঙ্গবন্ধুকে ফেরাউন বলেছিল তাদের আহ্বানে এখন আর কেউ লাফাতে চায় না, সাথী হতে চায় না, মানুষের বুকের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্ততা আসে না। সরকারি লোকজন ভাবছে তারা খুব সুখে আছে। কিন্তু কেন যেন সেই সুখের সন্ধান পাই না। কত চেষ্টা করি কিন্তু কোথাও পাই না।

১২টার পর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সেখানে বন্দী। ৮২-৮৩ বছরের একজন মানুষ, সারা জীবন সংগ্রাম আর সংগ্রাম করেছেন। যে যাই বলুন, লতিফ সিদ্দিকীদের মতো দুর্বার চেতনার বঙ্গবন্ধুর কিছু পাগল ছিলেন বলে আমরা পাগল হয়েছিলাম, দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আর আজকাল জজ-ব্যারিস্টার, হাজার কোটি টাকার মালিক যে যাই হোন এ সবই স্বাধীনতার ফসল। আর সেই স্বাধীনতা কিছু মানুষের শ্রম-ঘামের ফল। যাদের শ্রম-ঘামে স্বাধীনতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল তাদের দু-চার-দশ জনের মধ্যেই লতিফ সিদ্দিকী পড়েন। এত প্রতিহিংসা পাকিস্তান আমলেও লক্ষ্য করিনি। লতিফ সিদ্দিকী কখনো আমাকে যোগ্য মনে করেননি। সেটা মনে না করার প্রধান কারণ, তিনি যখন বিজ্ঞ আমি তখন অজ্ঞ। কোনো কিছু বললে ভালো করে এক পাতা লিখে দিতে পারতাম না। অজ্ঞকে তো অজ্ঞ বলবেনই। তাই তিনি বলেছেন। এখনো বলেন। কিন্তু তার যে মৌলিকত্ব তিনি যে খাঁটি সোনা তাতে কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। আমি লতিফ সিদ্দিকীর পাট মন্ত্রণালয়ের মামলাটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। দেশে যদি মানবিক মূল্যবোধ থাকত, থাকত আইনের শাসন তাহলে যে অফিসার মামলা রুজু করেছেন তারই বরং বিচার হতো এবং তার মামলায় নির্ঘাত শাস্তি হতো। সরকারি কোনো কর্মকান্ডে দুর্নীতির লেশমাত্র থাকলে সেখানে সরকারি লোক, কর্মকর্তা-কর্মচারী যুক্ত থাকে। শুধু বাইরের লোক দিয়ে মামলা হয় না। ২৩ লাখ টাকা সরকারি ক্ষতি দেখিয়ে যিনি লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন না দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন তার আইনের অ আ ক খ জানা থাকলে এ কাজ করতেন না। আমি নিশ্চিত বলতে পারি, ভাবীকালে যদি এমন তেলের কদর না থাকে, চাটুকারিতা অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় তাহলে এই ম্যাজিস্ট্রেটকে জবাবদিহি করতে হবে। জানি না, লতিফ সিদ্দিকী কী কপাল নিয়ে এসেছিলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে গেলেন। তার সঙ্গে আমরাও, তার ছায়ারাও একই আচরণ পেলাম।

১৫ আগস্ট শোক দিবসে রাস্তাঘাটে তেমন গাড়ি-ঘোড়া ছিল না। কারওয়ান বাজার যখন পার হচ্ছিলাম তখন এক কাঙালি ভোজের প্যান্ডেল দেখতে পাই। ডেকচি-পাতিল নাড়াচাড়া, আলু-পিয়াজ-রসুন এদিকওদিক ছড়ানো ছিটানো। হঠাৎ প্যান্ডেলের মাইক থেকে শুনতে পেলাম, ‘আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম-খুলনা-রাজশাহী-রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার পেতে চায়।’ বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ কানে আসতেই বুকটা চৌচির হয়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল ’৭৫-এ ঘাতকরা তো তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেই আমরা এখন তাকে বার বার হত্যা করছি। আমরা কী চরম নিষ্ঠুর! যেদিন তিনি নিহত হয়েছেন সেদিনও তাকে রেহাই দিই না। দোয়াকালাম নেই, আল্লাহ-রসুলের নাম নেই, আমরা তার ভাষণ বাজাই। মানে মানুষটার মরেও শান্তি নেই। মরার পরও চিৎকার করে আওয়ামী লীগের জন্য তাকে লোক সংগ্রহ করতে হয়। কোথায় ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা? কোথায় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা? ধীরে ধীরে আওয়ামী লোকজনদের বোধ-বিবেচনা সব লোপ পেতে চলেছে। কতবার বলেছি কেউ শোনে না। বোনই যখন শোনেন না তখন অন্যদের আর কী বলব। এই সেদিন এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বৈধ রাষ্ট্রপতি নন- কথাটি অবশ্যই সত্য। দুজনের একজনও বৈধ রাষ্ট্রপতি নন। তারা সেনাশাসক। অথচ আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে বোনের আঁচলের ছায়ায় আজও জাতীয় পার্টি টিকে আছে। পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই, একই দল সরকারে আবার বিরোধী দলে! এবার একসঙ্গে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হয়েছে- এসব কোনো কিছুই ভালো নজির নয়। তাই খুবই খারাপ লাগে। একসময় আমাদের অনুভূতি ছিল চনমনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে জীবন দিয়েছে কিন্তু জয় বাংলা ভুলে জিন্দাবাদ বলেনি। আবার যারা পাকিস্তান সমর্থক তারা আমাদের হাতে ধরা পড়লেও জিন্দাবাদ ছেড়ে জয় বাংলা বলে মুক্তি চায়নি। সে ছিল এক চেতনার উন্মেষের দিন। আজ কারও কোনো চেতনা নেই, কোনো মর্যাদা নেই। কত শিক্ষিত জ্ঞানী-গুণীদের পাকিস্তান হানাদারদের অবলীলায় ‘পাকবাহিনী’ বলতে শুনি; কলিজা ফেটে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও যদি হঠাৎ কখনো ‘পাকবাহিনী’ বলেন তাহলে আমার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকবে না। আমি সব সময় তার কথাবার্তা লক্ষ্য করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার মুখ ফসকেও ‘পাকবাহিনী’ বেরোয়নি। তাই যা রক্ষা। নামিদামি উপস্থাপক-সাহিত্যিক-সাংস্কৃতিক নেতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুক্তিযুদ্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে যখন পাক হানাদার বলেন, ঘৃণায় মরে যেতে ইচ্ছা করে। সাক্ষাৎকারে আনা তার অনেক মুক্তিযোদ্ধাও পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাকবাহিনী’ বলে। কী যে খারাপ লাগে। যারা হত্যা, লুণ্ঠন, মা-বোনের সম্ভ্রমহরণ করে এত কিছুর পরও তারা পাক, আমরা মুক্তিযোদ্ধারা তবে কি নাপাক? শত চেষ্টা করেও কোনো প্রতিকার করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়েও ঠিক তেমনি তাঁর মর্যাদা রাখতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণ এটা স্বাভাবিক জিনিস নয়, এটা আল্লাহ-প্রদত্ত দান। এমন ভাষণ ইচ্ছা করলেই দেওয়া যায় না। পরিস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে সম্পূর্ণ মিলিয়ে নিতে হয়। বঙ্গবন্ধু মনে-প্রাণে যা চাইতেন ৭ মার্চে তাই তিনি জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলেন। কেউ কেউ বলেন, এক ভাষণেই দেশ স্বাধীন হয়নি। তাদের কথা মিথ্যা নয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কোনো বক্তৃতা নয়, সেটা মুক্তির মন্ত্র, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মরণাস্ত্র। মনটা ভালো না। আগস্টে মন ভালো থাকার কথাও নয়। গতকাল হঠাৎই কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা এসেছিলেন। তারা নিজে থেকেই বললেন, অন্যান্য বার শোক দিবসের তিন-চার দিন আগে থেকেই কত রকমের প্রস্তুতি থাকে। কিন্তু এবার কেমন যেন একেবারে নির্জীব, সাড়াশব্দ নেই। তাদের কথা শুনে কিছুটা শঙ্কিত হয়েছি। তবে এ তো শুধু আমি একাই ভাবছি না। কেমন একটা জাতীয় উদাসীনতা সৃষ্টি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর নিজের গুণে, দক্ষতায় দলমতের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের মর্যাদা পেয়েছিলেন। এখন দেখছি আমরা তাঁকে দলীয় সীমার বাইরে পা ফেলতে দিচ্ছি না। কেমন যেন সবকিছু দলীয়, সবকিছু পারিবারিক। এ তো ভালো কিছু হতে পারে না। এ তো অবক্ষয়ের চরম নমুনা।

বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মারার অভিযোগে জেলে আছেন। অভিযুক্ত টাকার পরিমাণ ২ কোটি। অথচ সেই নামে ৬ কোটির ওপর ব্যাংকে জমা আছে। তার পরও আওয়ামী লোকজনদের ঠোঁটে বেগম খালেদা জিয়া এতিমের হক মারার অপরাধে অপরাধী। কিন্তু এবার কোরবানির চামড়া নিয়ে কী হলো? ১ কোটি কয়েক লাখ গরু কোরবানি হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগেও গরুর চামড়া ছিল ৩-সাড়ে ৩-৪ হাজার টাকা। সেদিন এক পন্ডিত বললেন, চামড়ার আন্তর্জাতিক বাজার কমে গেছে। কমে গেলেও প্রতি স্কয়ার ফিট আড়াই ডলারের ওপরে। দয়া করে হিসাব করে দেখলেই লাখ টাকার একটা গরুর চামড়া এখনো আন্তর্জাতিক বাজারে ১০-১২ হাজার টাকা। বাঙালকে হাই কোর্ট দেখিয়ে লাভ কী? এখন যারাই চামড়া বা ট্যানারির মালিক শতকরা ৯০ জন সরকারের সমর্থক। সামর্থ্যমতো আমি কোরবানি করি, সেই চামড়া এতিমখানায় দিই। তারা সে চামড়া এবার ৩০০-৪০০ টাকাও বেচতে পারেনি। এক ঈদে ২০-২৫ জন চামড়া ব্যবসায়ী গরিবের ৩-৪ হাজার কোটি টাকা হক লুটে নিল। আল্লাহ কি এর কোনো বিচার করবেন না। শক্ত বিচার হবে। এদের সরকারি দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় না করলে সরকারেরও ক্ষতি হবে। মানুষ মনে করবে সরকার গরিবের হক মেরেছে। যদিও তথ্যমন্ত্রী খুঁজে দেখতে চেয়েছেন। তার খোঁজা আর না খোঁজায় কিছু যায় আসে না। তিনি মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু কিছু না। গত সংখ্যায় ডেঙ্গুর জন্য কিছু কেরোসিন ছিটাতে বলেছিলাম। জানি কেরোসিন ছিটালে কোনো কমিশন পাওয়া যাবে না। গরিবের কথা বাসি হলে ফলে। ডেঙ্গু নিয়ে যে রংতামাশা হলো বা হচ্ছে ভাবীকালে এর জবাব দিতে হবে। তাই সময় থাকতে সাবধান হতে বলছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে বলতেন, ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি’। হয়তো আমার কথাও তেমন হবে। তার পরও বলছি, ভেবে দেখবেন। পরম করুণাময় দয়ালু প্রভু মহান আল্লাহ বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর পরিবার-পরিজনের সবাইকে তাদের সব দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা