শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের শেষ কবে বা কোথায়?

আগস্ট আমার, আমার পরিবার এবং সমগ্র জাতির জন্য এক মহাবিপর্যয়ের মাস। অন্যদিকে আগস্ট পাকিস্তান-ভারতের স্বাধীনতা, আমার স্ত্রীর জন্মের মাস, ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ১৬ আগস্ট আমার গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন। কিন্তু ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। একসময় ছিল ১৫ আগস্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটি কথাও বলতাম না, দানাপানি স্পর্শ করতাম না, মাংস তো মুখে তুলতামই না। এখন সেটা দুপুর ১২টায় গিয়ে ঠেকেছে। ১৫ আগস্ট এলে আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, কতগুলো বছর দেশের বাইরে ছিলাম। ১৫ আগস্ট পিতৃহত্যা অথবা পিতার মৃত্যুর বেদনা তেমনভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর দেশের আলো-বাতাসে বুকটা বড় বেশি হাহাকার করে। এবার ১২ আগস্ট ছিল ঈদুল আজহা। আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে টাঙ্গাইলে। ওদের সবাইকে নিয়ে ঢাকা যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোটটার ইচ্ছার বাইরে তেমন কিছু করতে পারি না। তাকে তেমন চাপাচাপিও করতে পারি না। সে ১৪ তারিখ ঢাকা যাবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলা করবে। তাই বাধ্য হয়ে একাই ঢাকা গিয়ে নিউজ টোয়েন্টিফোরে রাত ৮টায় সামিয়া রহমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম। মেয়েটি চমৎকার। শ্রদ্ধা-ভক্তি অসাধারণ। উপস্থাপনা তুলনাহীন। কী করে যেন আগের বছরও ১৪ আগস্ট নিউজ টোয়েন্টিফোরে গিয়েছিলাম। সেদিন উপস্থাপন করেছিল নঈম নিজাম। নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়। শোকের মাস আগস্ট। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদের মাসও আগস্ট। শোক দিবসে আমার যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার শুরুতেও ছিল ঈদ মোবারক। যে যাই বলুন, এবার শোক দিবসে শোক ছিল না, যতটা আনন্দ ছিল। আর এটা জগতের নিয়ম, তুমি কাঁদতে সাথী পাবে না, বেশি কাঁদার জন্য তো নয়ই। যদি সাথী পেতে চাও, জগৎকে পেতে চাও তাহলে দুর্বার গতিতে চলতে থাকো, হাসতে থাকো। একসময় দেখবে সমস্ত জগৎ তোমার সাথী হয়েছে। তাই হয়তো সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়লেও তেমন দরদ নেইÑ থাকে কী করে। যারা একসময় বঙ্গবন্ধুকে ফেরাউন বলেছিল তাদের আহ্বানে এখন আর কেউ লাফাতে চায় না, সাথী হতে চায় না, মানুষের বুকের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্ততা আসে না। সরকারি লোকজন ভাবছে তারা খুব সুখে আছে। কিন্তু কেন যেন সেই সুখের সন্ধান পাই না। কত চেষ্টা করি কিন্তু কোথাও পাই না।

১২টার পর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সেখানে বন্দী। ৮২-৮৩ বছরের একজন মানুষ, সারা জীবন সংগ্রাম আর সংগ্রাম করেছেন। যে যাই বলুন, লতিফ সিদ্দিকীদের মতো দুর্বার চেতনার বঙ্গবন্ধুর কিছু পাগল ছিলেন বলে আমরা পাগল হয়েছিলাম, দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আর আজকাল জজ-ব্যারিস্টার, হাজার কোটি টাকার মালিক যে যাই হোন এ সবই স্বাধীনতার ফসল। আর সেই স্বাধীনতা কিছু মানুষের শ্রম-ঘামের ফল। যাদের শ্রম-ঘামে স্বাধীনতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল তাদের দু-চার-দশ জনের মধ্যেই লতিফ সিদ্দিকী পড়েন। এত প্রতিহিংসা পাকিস্তান আমলেও লক্ষ্য করিনি। লতিফ সিদ্দিকী কখনো আমাকে যোগ্য মনে করেননি। সেটা মনে না করার প্রধান কারণ, তিনি যখন বিজ্ঞ আমি তখন অজ্ঞ। কোনো কিছু বললে ভালো করে এক পাতা লিখে দিতে পারতাম না। অজ্ঞকে তো অজ্ঞ বলবেনই। তাই তিনি বলেছেন। এখনো বলেন। কিন্তু তার যে মৌলিকত্ব তিনি যে খাঁটি সোনা তাতে কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। আমি লতিফ সিদ্দিকীর পাট মন্ত্রণালয়ের মামলাটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। দেশে যদি মানবিক মূল্যবোধ থাকত, থাকত আইনের শাসন তাহলে যে অফিসার মামলা রুজু করেছেন তারই বরং বিচার হতো এবং তার মামলায় নির্ঘাত শাস্তি হতো। সরকারি কোনো কর্মকান্ডে দুর্নীতির লেশমাত্র থাকলে সেখানে সরকারি লোক, কর্মকর্তা-কর্মচারী যুক্ত থাকে। শুধু বাইরের লোক দিয়ে মামলা হয় না। ২৩ লাখ টাকা সরকারি ক্ষতি দেখিয়ে যিনি লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন না দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন তার আইনের অ আ ক খ জানা থাকলে এ কাজ করতেন না। আমি নিশ্চিত বলতে পারি, ভাবীকালে যদি এমন তেলের কদর না থাকে, চাটুকারিতা অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় তাহলে এই ম্যাজিস্ট্রেটকে জবাবদিহি করতে হবে। জানি না, লতিফ সিদ্দিকী কী কপাল নিয়ে এসেছিলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে গেলেন। তার সঙ্গে আমরাও, তার ছায়ারাও একই আচরণ পেলাম।

১৫ আগস্ট শোক দিবসে রাস্তাঘাটে তেমন গাড়ি-ঘোড়া ছিল না। কারওয়ান বাজার যখন পার হচ্ছিলাম তখন এক কাঙালি ভোজের প্যান্ডেল দেখতে পাই। ডেকচি-পাতিল নাড়াচাড়া, আলু-পিয়াজ-রসুন এদিকওদিক ছড়ানো ছিটানো। হঠাৎ প্যান্ডেলের মাইক থেকে শুনতে পেলাম, ‘আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম-খুলনা-রাজশাহী-রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার পেতে চায়।’ বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ কানে আসতেই বুকটা চৌচির হয়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল ’৭৫-এ ঘাতকরা তো তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেই আমরা এখন তাকে বার বার হত্যা করছি। আমরা কী চরম নিষ্ঠুর! যেদিন তিনি নিহত হয়েছেন সেদিনও তাকে রেহাই দিই না। দোয়াকালাম নেই, আল্লাহ-রসুলের নাম নেই, আমরা তার ভাষণ বাজাই। মানে মানুষটার মরেও শান্তি নেই। মরার পরও চিৎকার করে আওয়ামী লীগের জন্য তাকে লোক সংগ্রহ করতে হয়। কোথায় ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা? কোথায় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা? ধীরে ধীরে আওয়ামী লোকজনদের বোধ-বিবেচনা সব লোপ পেতে চলেছে। কতবার বলেছি কেউ শোনে না। বোনই যখন শোনেন না তখন অন্যদের আর কী বলব। এই সেদিন এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বৈধ রাষ্ট্রপতি নন- কথাটি অবশ্যই সত্য। দুজনের একজনও বৈধ রাষ্ট্রপতি নন। তারা সেনাশাসক। অথচ আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে বোনের আঁচলের ছায়ায় আজও জাতীয় পার্টি টিকে আছে। পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই, একই দল সরকারে আবার বিরোধী দলে! এবার একসঙ্গে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হয়েছে- এসব কোনো কিছুই ভালো নজির নয়। তাই খুবই খারাপ লাগে। একসময় আমাদের অনুভূতি ছিল চনমনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে জীবন দিয়েছে কিন্তু জয় বাংলা ভুলে জিন্দাবাদ বলেনি। আবার যারা পাকিস্তান সমর্থক তারা আমাদের হাতে ধরা পড়লেও জিন্দাবাদ ছেড়ে জয় বাংলা বলে মুক্তি চায়নি। সে ছিল এক চেতনার উন্মেষের দিন। আজ কারও কোনো চেতনা নেই, কোনো মর্যাদা নেই। কত শিক্ষিত জ্ঞানী-গুণীদের পাকিস্তান হানাদারদের অবলীলায় ‘পাকবাহিনী’ বলতে শুনি; কলিজা ফেটে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও যদি হঠাৎ কখনো ‘পাকবাহিনী’ বলেন তাহলে আমার আর দাঁড়াবার জায়গা থাকবে না। আমি সব সময় তার কথাবার্তা লক্ষ্য করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার মুখ ফসকেও ‘পাকবাহিনী’ বেরোয়নি। তাই যা রক্ষা। নামিদামি উপস্থাপক-সাহিত্যিক-সাংস্কৃতিক নেতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুক্তিযুদ্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে যখন পাক হানাদার বলেন, ঘৃণায় মরে যেতে ইচ্ছা করে। সাক্ষাৎকারে আনা তার অনেক মুক্তিযোদ্ধাও পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাকবাহিনী’ বলে। কী যে খারাপ লাগে। যারা হত্যা, লুণ্ঠন, মা-বোনের সম্ভ্রমহরণ করে এত কিছুর পরও তারা পাক, আমরা মুক্তিযোদ্ধারা তবে কি নাপাক? শত চেষ্টা করেও কোনো প্রতিকার করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়েও ঠিক তেমনি তাঁর মর্যাদা রাখতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণ এটা স্বাভাবিক জিনিস নয়, এটা আল্লাহ-প্রদত্ত দান। এমন ভাষণ ইচ্ছা করলেই দেওয়া যায় না। পরিস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে সম্পূর্ণ মিলিয়ে নিতে হয়। বঙ্গবন্ধু মনে-প্রাণে যা চাইতেন ৭ মার্চে তাই তিনি জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলেন। কেউ কেউ বলেন, এক ভাষণেই দেশ স্বাধীন হয়নি। তাদের কথা মিথ্যা নয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কোনো বক্তৃতা নয়, সেটা মুক্তির মন্ত্র, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মরণাস্ত্র। মনটা ভালো না। আগস্টে মন ভালো থাকার কথাও নয়। গতকাল হঠাৎই কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা এসেছিলেন। তারা নিজে থেকেই বললেন, অন্যান্য বার শোক দিবসের তিন-চার দিন আগে থেকেই কত রকমের প্রস্তুতি থাকে। কিন্তু এবার কেমন যেন একেবারে নির্জীব, সাড়াশব্দ নেই। তাদের কথা শুনে কিছুটা শঙ্কিত হয়েছি। তবে এ তো শুধু আমি একাই ভাবছি না। কেমন একটা জাতীয় উদাসীনতা সৃষ্টি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর নিজের গুণে, দক্ষতায় দলমতের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের মর্যাদা পেয়েছিলেন। এখন দেখছি আমরা তাঁকে দলীয় সীমার বাইরে পা ফেলতে দিচ্ছি না। কেমন যেন সবকিছু দলীয়, সবকিছু পারিবারিক। এ তো ভালো কিছু হতে পারে না। এ তো অবক্ষয়ের চরম নমুনা।

বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মারার অভিযোগে জেলে আছেন। অভিযুক্ত টাকার পরিমাণ ২ কোটি। অথচ সেই নামে ৬ কোটির ওপর ব্যাংকে জমা আছে। তার পরও আওয়ামী লোকজনদের ঠোঁটে বেগম খালেদা জিয়া এতিমের হক মারার অপরাধে অপরাধী। কিন্তু এবার কোরবানির চামড়া নিয়ে কী হলো? ১ কোটি কয়েক লাখ গরু কোরবানি হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগেও গরুর চামড়া ছিল ৩-সাড়ে ৩-৪ হাজার টাকা। সেদিন এক পন্ডিত বললেন, চামড়ার আন্তর্জাতিক বাজার কমে গেছে। কমে গেলেও প্রতি স্কয়ার ফিট আড়াই ডলারের ওপরে। দয়া করে হিসাব করে দেখলেই লাখ টাকার একটা গরুর চামড়া এখনো আন্তর্জাতিক বাজারে ১০-১২ হাজার টাকা। বাঙালকে হাই কোর্ট দেখিয়ে লাভ কী? এখন যারাই চামড়া বা ট্যানারির মালিক শতকরা ৯০ জন সরকারের সমর্থক। সামর্থ্যমতো আমি কোরবানি করি, সেই চামড়া এতিমখানায় দিই। তারা সে চামড়া এবার ৩০০-৪০০ টাকাও বেচতে পারেনি। এক ঈদে ২০-২৫ জন চামড়া ব্যবসায়ী গরিবের ৩-৪ হাজার কোটি টাকা হক লুটে নিল। আল্লাহ কি এর কোনো বিচার করবেন না। শক্ত বিচার হবে। এদের সরকারি দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় না করলে সরকারেরও ক্ষতি হবে। মানুষ মনে করবে সরকার গরিবের হক মেরেছে। যদিও তথ্যমন্ত্রী খুঁজে দেখতে চেয়েছেন। তার খোঁজা আর না খোঁজায় কিছু যায় আসে না। তিনি মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু কিছু না। গত সংখ্যায় ডেঙ্গুর জন্য কিছু কেরোসিন ছিটাতে বলেছিলাম। জানি কেরোসিন ছিটালে কোনো কমিশন পাওয়া যাবে না। গরিবের কথা বাসি হলে ফলে। ডেঙ্গু নিয়ে যে রংতামাশা হলো বা হচ্ছে ভাবীকালে এর জবাব দিতে হবে। তাই সময় থাকতে সাবধান হতে বলছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে বলতেন, ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি’। হয়তো আমার কথাও তেমন হবে। তার পরও বলছি, ভেবে দেখবেন। পরম করুণাময় দয়ালু প্রভু মহান আল্লাহ বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর পরিবার-পরিজনের সবাইকে তাদের সব দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা