শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

আমরা কোথায় চলেছি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কোথায় চলেছি

আজ মহাবিজয়া। হিন্দু সমাজের সবচাইতে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। যদিও বেদ-বেদান্তে দুর্গাপূজার শিকড় পাওয়া যাবে না। দেড়-দুই শ বছর আগে দুর্গাপূজার শুরু হয়েছিল রাজশাহীর নাটোরে। এখন দুর্গাপূজা বাঙালি হিন্দু সমাজের সবচাইতে বড় পূজা। মহালয়ার দিন থেকে বিসর্জন পর্যন্ত হিন্দু সমাজ উদ্বেল উতলা হয়ে থাকে। তাদের পূজা ভালোয় ভালোয় কাটায় সৃষ্টিকর্তার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং দেশবাসীর পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাচ্ছি। আমরা যাতে সাম্প্রদায়িক প্রীতির মেলবন্ধনে আনন্দময় আগামী দিন কাটাতে পারি সেই কামনাই করি।

সপ্তাহজুড়ে ব্যাপক আলোচনা ছিল যুবলীগ নেতা সম্রাটকে নিয়ে। অবাক লাগছে আমাদের এত দক্ষ-যোগ্য প্রশাসন, তার চেয়ে চৌকস গোয়েন্দা। ক্যাসিনোর পান্ডাদের গ্রেফতারের অভিযান শুরু হয়েছে ১৮ সেপ্টেম্বর। ক্যাসিনো সম্রাট তার অফিসে লোকজন নিয়ে সেদিন অবস্থানে ছিলেন। তার কর্মীরা নেতার প্রতি প্রশাসনিক কোনো পদক্ষেপ নিলে তা প্রতিহত করতে প্রস্তুতি নিয়েছিল। সেই তখন থেকেই রাষ্ট্রের নজরে সম্রাট। সেই নজর এড়িয়ে দুই দিন পরই নাকি সম্রাট আর আরমান চৌদ্দগ্রাম গিয়েছিল। কারও চোখে পড়েনি। আমি দিল্লিতে ডান চোখে ছানি কেটেছিলাম ২০-২২ বছর আগে। আর এ বছর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ড. জাফর খালিদের হাতে বাঁ চোখের ছানি কেটেছি। যদিও চশমা ছাড়া পড়তে লিখতে পারি না। কিন্তু দূরে সব দেখি ঝকঝকে তকতকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা ছানি কেটেছেন লন্ডনে। তাঁর সফল অস্ত্রোপচারের পর রাষ্ট্রীয় কোনো সংস্থার চোখে ছানি থাকার কথা নয়। তাই কী করে সম্রাট ঢাকা থেকে চৌদ্দগ্রাম গেল- এটা কোনো পাইক-বরকন্দাজ পুলিশের চোখে ধুলা দিয়ে পালিয়ে গেলে ভাবার কথা ছিল না। কিন্তু স্বয়ং সম্রাট যদি এভাবে পালিয়ে যায় তাহলে দুশ্চিন্তা না করে পারা যায় না, থাকাও যায় না। এমন হলে আমাদের ভরসা কোথায়? শুনলাম, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী সম্রাটকে গ্রেফতারের গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছিলেন। তার পরও দীর্ঘদিন ধরা হয়নিÑ এ কীসের আলামত? এটা তো কোনো ভালো কথা নয়। আমরা কিছু মানুষ স্বাধীনতার পরপরই শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে যুবলীগ করেছিলাম। সেই ফজলুল হক মণি ভাইয়ের ছেলে তাপসের মারাত্মক হুঁশিয়ারিতে শেষ পর্যন্ত রবিবার চৌদ্দগ্রামের কাছে আরমান আর সম্রাট ধরা পড়ে। এরা কোনো মানুষের মধ্যে পড়ে কিনা জানি না, পালানোর পথে ধরা পড়ার সময়ও নাকি ইয়াবার নেশায় বুঁদ ছিল। চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম রাস্তার ২০০-৩০০ গজের মধ্যে ভারত সীমান্ত। এত বড় বাঘা মস্তান এত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখে ধুলা দিয়ে ঢাকা থেকে চৌদ্দগ্রাম যেতে পারল কিন্তু সীমান্ত পার হয়ে মামাবাড়ি যেতে পারল না-  ভাবতেও অবাক লাগে। এরা বঙ্গবন্ধুর না হলেও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দলটাকে মানুষের কাছ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছে। স্বাধীনতার পর পর শেখ ফজলুল হক মণির সঙ্গে যে যুবলীগের জন্ম দিয়েছিলাম, সেই যুবলীগের সিটি পর্যায়ের একজন নেতার বিলাসবহুল বাগানবাড়ি, কাকরাইলে বিশাল অফিস- এসব ভাবতেই যেন কেমন লাগে, আমরা আছি কোথায়? এখনো বউ টাকা চাইলে ৫-১০ হাজারের বেশি দিতে পারি না, একমাত্র ছেলেকে ১০ হাজার দিলে মাঝেমধ্যে নেয়, আবার কখনোসখনো ফেলে দেয়, ছোট মেয়ে কুশি মাঝেমধ্যে ডিমান্ড নোট দেয়-  Dear Father, I need some rupies five thousand only. Thank You, Your daughter Kushi Siddique.  হাতের লেখা চমৎকার। আমাদের পরিবারে অনেকের থেকে ভালো এমনকি ব্যারিস্টার কুঁড়ির চাইতেও ভালো। আমি ছাড়া আমার পরিবারের সবার হাতের লেখা ভালো। তার মধ্যে লতিফ ভাইয়ের লেখা হিংসা করার মতো। এখন হাত কাঁপে, কেমন লেখা হয় জানি না। বছরখানেক তাকে লিখতে দেখিনি। জেলখানায় তার হাত খুবই কাঁপতে দেখেছি। তাই এখন যে কার লেখা সব থেকে ভালো দিব্যি করে বলতে পারব না। কিন্তু আমার মনে হয় কুশির লেখা বড় ভাইয়ের পরই ভালো বা সুন্দর। ছেলেমেয়েকে ৫-১০ হাজার টাকা দিতেও মাঝেমধ্যে কষ্ট হয়। বউ মাসে ৫০-৬০ হাজার খরচ করে। বাজারে গেলেই তো ১-২ হাজার। সেদিন আলমগীরকে বাজারে পাঠিয়েছিলাম। সামান্য মাছ এনেছিল, দাম হাজার-বারো শ। সংসার চালাতে সত্যিই কষ্ট। কিন্তু এদের কোটি কোটি। এদের টাকার কাছে আমরা কী? খুবই কষ্ট হয়।

রবিবার টিভিতে প্রায় সারা দিন সম্রাট সম্রাট আর সম্রাট। যাক, তবু রাস্তাঘাটে যে লোকজন বলাবলি করছিল- ভদ্রলোক নেই। তাকে মেরে ফেলেছে। তা যে হয়নি সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ। অনেক নাম জানাজানি হবে। কোথায় কার সঙ্গে যোগাযোগ আমাদের জানানো হোক আর না হোক, জিজ্ঞাসাবাদে অনেক গোপন কথা বেরিয়ে আসবে যা ভাবীকালে কোনো না কোনো দিন কিছু না কিছু কাজে লাগবে। তবে শুধু ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগকে শুদ্ধ করে শুদ্ধি অভিযান সফল হবে না। দেশে সত্যিই সংস্কৃতি নেই, খেলাধুলা নেই, লাইব্রেরি নেই, বিশুদ্ধ ক্লাব নেই। ছেলেবেলায় আমরা স্কুলে খেলতাম। প্রায় দেড়-দুই-তিন মাস স্কুল ফুটবল, কলেজ ফুটবল, থানা ফুটবল হতো। থানায় থানায় ফুটবল জেলায় আসত, জেলায় লীগ খেলা হতো। খেলা আর খেলা। স্কুল-কলেজে খেলা, পাড়ায় পাড়ায় খেলা, নাটক। একটা নাটকের জন্য পাড়ার ছেলেমেয়েরা ২০-৫০ জন দু-তিন মাস রিহার্সেল দিত, তারপর নাটক মঞ্চস্থ হতো। যারা অংশ নিত তাদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা, যারা এক-দুই দিন দেখত তারাও অভিভূত হতো। আজ সেসব কোথায় মিলিয়ে গেছে কেউ জানে না। যে কারণে ক্যাসিনো-ইয়াবা-ফেনসিডিল-হেরোইন। জীবনে একটি বিড়ি-সিগারেট ধরিনি তাই ওসবের নামও মনে রাখতে পারি না। তবু দেখা যাক, দেশে যদি চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজি-হাটবাজারবাজি বন্ধ হয়, আমরা স্বস্তি পাই সে-ই ভালো।

এদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আড়াই বছর পর ভারত সফরে গিয়েছিলেন। মনে হয় প্রাপ্তি খুব বেশি নেই। যা দিয়েছেন পেয়েছেন তার চাইতে অনেক কম। ভারতের সঙ্গে আমরা বন্ধুত্ব চাই সেটা শুধু সরকারের সঙ্গে সরকারের নয়, ভারতের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের অবাধ সন্দেহমুক্ত একটা বন্ধুত্ব গড়ে উঠুক এবং যে বন্ধুত্বে কোনো খাদ থাকবে না। যেটা হবে একেবারে নিখাদ পবিত্র বন্ধুত্ব। কারণ রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। আমরা লাখো প্রাণ বিসর্জন দিয়েছি। ভারতের কয়েক হাজার সেনাও প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেÑ এই অকাট্য সত্যকে কেন আমরা পূর্ণ মর্যাদা দিতে পারব না। শুনেছিলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ১৪-১৫টা দ্বিপক্ষীয় চুক্তি হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাতটি হয়েছে, দু-তিনটি কার্যক্রম যৌথভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। খুবই ভালো কথা। তিস্তায় আমরা এক ফোঁটা পানিও পাইনি বরং তাদের দরকার তাই মানবিক কারণে ফেনী নদী থেকে বেশ কিছুটা পানি তাদের দিয়েছি।

চাইলে আমরা আরও দেব, কিন্তু আমরা যে মরুভূমি হয়ে যাচ্ছি, তিস্তা থেকে প্রয়োজনীয় পানি পাচ্ছি না- এ কেমন কথা? কৃষিকাজের জন্য পানি ব্যবহার- সে নিয়ে কোনো কথা ছিল না। কিন্তু তিস্তার পানি তো অন্য নদীতে ফেলে দিক বদল করা হচ্ছে সেটা যে আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর কাছে কী বলবেন। তিনি পিয়াজের কথা বলেছেন, জিনিসটা এভাবে হালকা করে দেখার কী আছে? ৫-৭-১০ হাজার মাসে যাদের উপার্জন, একজন রিকশাওয়ালা সারা দিন প্যাডেল মেরে যে ৪০০-৫০০ টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরে সে যদি পিয়াজ কিনতে সব ফুরিয়ে ফেলে তাহলে বউ-পোলাপানকে খাওয়াবে কী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সবিনয় নিবেদন, জিনিসটা হাসি-তামাশার নয়। কিছু ধান্দাবাজ এই কদিনে কত শত হাজার কোটি শুধু পিয়াজ নিয়ে পিয়াজি করে কামিয়ে নিয়েছে- এসবের জবাব কী? এদেরও তো আমার জি কে শামীম, খালেদ ভূঁইয়া, সেলিম, লোকমান, আরমান, সম্রাট ছাড়া কিছু মনে করতে পারি না। এদের বিচার কে করবে, কীভাবে করবে? ভাবছি আর ভাবছি। বড় কষ্ট হয়, যাওয়ারকালে যদি দেশে স্বস্তি ও শান্তি দেখে যেতে পারতাম তাহলে মনে করতাম সন্তানগুলোকে অগ্নিকুন্ডে নয়, এক অনাবিল নিরাপদ সমাজে রেখে গেলাম- যে প্রত্যাশা ছিল চিরকাল। আমরা বঞ্চিত হয়েছি, লাঞ্ছিত হয়েছি, কষ্ট করেছি, মর্যাদাহীন নিরাপত্তাহীন থেকেছি। কিন্তু নিরাপদে সন্তানরা যাতে বাঁচতে পারে সেই আকাক্সক্ষা ছিল সারা জীবন। কিন্তু যে সমাজ ছেড়ে যাচ্ছি কোনো স্বস্তি পাই না, বুকের ভিতর একটা অসহনীয় জ্বালা অনুভব করি। মাঝেমধ্যে ভাবী, সত্যিই কি আমরা এমন অকর্মণ্য ছিলাম? ২২ পরিবারের শোষণের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে গিয়ে কাদের হাতে তুলে দিলাম? পাকিস্তান আমলেও যাদের কিছু টাকা-কড়ি ছিল তারা কোথায়? অথচ যারা সেদিন ভাঙা কাপে চা খেতে পারত না তারা আজ সর্বেসর্বা। জাতীয় পার্টির সময় জাতীয় পার্টি, বিএনপির সময় বিএনপি, এখন তো কথাই নেই- এর জন্যই কি মুক্তিযুদ্ধ, এর জন্যই কি জীবন দেওয়া, হাজারো মা তার সন্তানকে স্বাধীনতার জন্য উৎসর্গ করেছিলেন? কোনো জবাব পাই না, বড় কষ্ট হয়। আরও কষ্ট হয় যখন প্রতিকারের কোনো পথ খুঁজে পাই না। কী জবাব দেব স্রষ্টার কাছে হাশরের ময়দানে? তিনি তো একসময় কম ক্ষমতা কম শক্তি দেননি। এসব প্রশ্নের উত্তরে খুব একটা স্বস্তি পাই না। তবু জীবন বয়ে বেড়াতে হয় বয়ে বেড়াই। মানুষ মরণশীল, আমরা সবাই মরব। কেন যে এ কথা অনেকেই মনে রাখে না বা মনে রাখতে চায় নাÑ বড় বেশি অবাক লাগে।

টিভি চ্যানেলের টকশো এখন একটা বিরাট ব্যাপার। একটি চ্যানেলে টকশো বহুদিনের। ৫-৬ হাজার বার অনুষ্ঠান হওয়ার কারণে অনেক সময় ভালো অতিথি পায় না। তাই একজনকেই দু-চার বার আনে। আমিও একবার গিয়েছিলাম সেই ১৮-১৯ বছর আগে। কথা রাখেনি, সঠিকভাবে প্রচার করেনি তাই আর যাই না। কিন্তু তাই বলে অনুষ্ঠান ঠেকে থাকে না। মানের দিক থেকে কোথায় আছে সেটা তারাই জানে। কিন্তু অনুষ্ঠান চলছে প্রতিদিন। যেদিন সম্রাট এবং আরমান চৌদ্দগ্রামে ধরা পড়ে সেদিন খুব সম্ভবত নূরে আলম সিদ্দিকী ছিলেন। পাকিস্তানের হাত থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ছাত্র আন্দোলনে নূরে আলম সিদ্দিকীর এক ব্যাপক ভূমিকা আছে। একই বক্তৃতা নাটকের নায়কের মতো বার বার একইভাবে বলতে পারতেন। যে গুণ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানেরও ছিল। আমরা নাদানেরা এক বক্তৃতা কখনো দুবার করতে পারি না। সেই নূরে আলম সিদ্দিকীকে দেখলাম একই টিভিতে। বিরাট ছাত্রনেতা ছিলেন। ’৬৯-এ আইয়ুব খানকে সরিয়ে ইয়াহিয়া খান ক্ষমতায় এলে প্রকাশ্য রাজনীতি বন্ধ করলেও ঘরোয়া রাজনীতি খোলা ছিল। আমরা টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রলীগের শহর কমিটি টাঙ্গাইল পুরনো আদালত লাইব্রেরিতে একটা আলোচনা সভার আয়োজন করেছিলাম। ১০০ টাকা দেবেন বলে জামালপুরের অ্যাডভোকেট আবদুল হাকিম ভাইকে প্রধান অতিথি করেছিলাম। ৫০ টাকা নগদ দিয়েছিলেন, বাকি ৫০ টাকা সভা শেষে দেবেন। কিন্তু পরে তা আর দেননি। সেই সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। যা তিনি করতেন টাঙ্গাইলেও সফলভাবে তা-ই করেছিলেন। মাথায় বুকে থোড়ায় তরাস তরাস থাপড় মেরে কান্নাকাটি করে সত্যিই শ্রোতা-দর্শককে অভিভূত করেছিলেন।

আমরা হয়েছিলাম দারুণ উদ্বেলিত। তিনি এখন হাজার কোটি টাকার মালিক আর আমি ২০ কোটিরও না। তিনি নিজেও বলেছেন, একসময় তিনিও খেতে পারতেন না, ভালোভাবে তার খাবার জুটত না, মতিঝিলের কার অফিসে পড়ে থাকতেন ডলার বেচাকেনার চেষ্টা করতেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়, কেন যেন আমি কিছুতেই ভুলতে পারি না নূরে আলম সিদ্দিকী সংসদে কী মারাত্মক বক্তৃতা করেছিলেন। তার বক্তৃতায় এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনাস্থায় খুনিদের একটুও কি সাহস বাড়েনি? বেঁচে আছি তাই অন্তর্জ্বালা ভুলতে পারি না। তাই যত কঠিনই হোক সত্য উচ্চারণ থেকে বিরত থাকতে পারি না, থাকিও না। কেন যেন আজকাল বিরাট বড় বড় মানুষদের সম্পর্কেও মনে প্রশ্ন জাগে, বাংলাদেশ না হয়ে পাকিস্তান থাকলে তারা কোথায় থাকতেন, তারা কী হতেন বা কী করতেন?

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

এই মাত্র | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

৪৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে
বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’
গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!
আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা