শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভবিষ্যতের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে

ক্রিকেটে বাংলাদেশ ভালো করছিল। আমাদের খেলোয়াড়রা ইতিমধ্যেই বিশ্বমাপে উন্নীত হয়েছেন। জাতির জন্য তাঁরা গৌরব বয়ে নিয়ে এসেছেন। কিন্তু অবস্থানটা ধরে রাখতে পারছেন কি? পারছেন না। কারণ পুঁজিবাদ সেখানেও ঢুকে পড়েছে। দেশের শ্রেষ্ঠ ক্রিকেট প্লেয়ার যিনি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জুয়াড়ির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার। সাময়িকভাবে তিনি খেলার জগৎ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। জানা গেছে, আমাদের খেলোয়াড়রা কেউ কেউ অত্যন্ত বেশি টাকা উপার্জন করেন। তাঁদের বাজার-দর খুবই চড়া। অন্যরা অতটা দাম পান না এবং নিজেদের বঞ্চিত জ্ঞান করেন। এর মধ্যে ক্রিকেট ব্যবস্থাপনা বোর্ডের আয়-রোজগারও বেশ ভালো। বোর্ড নাকি খেলোয়াড়দের তাদের যা প্রাপ্য তা দেয় না। অধিকাংশ খেলোয়াড়ই তাই অসন্তুষ্ট। তাঁদের বিক্ষোভ উচ্চ পর্যায়ে উঠেছে; তাঁরা ধর্মঘট পর্যন্ত করেছেন। এসব প্রভাব স্বভাবতই গিয়ে পড়েছে খেলার মানের ওপর। অনেক হৈ চৈ করে ভারতে খেলতে গিয়ে বড়মাপের অসম্মান ঘাড়ে নিয়ে তাঁরা ফিরেছেন। জাতীয় সম্মানবোধের যে চেতনা নিয়ে তাঁরা যাত্রা করেছিলেন সেটা এখন যে আর অক্ষত নেই তা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। তাঁদের ঐক্য এখন আর অনড় নয়, ঐক্যের ভিতরে ব্যক্তিস্বার্থের অন্তর্ঘাত চলছে। সবকিছু ভাঙছে, খেলোয়াড়দের দেশপ্রেম কেন ভাঙবে না? সবাই সর্বক্ষেত্রে জিজ্ঞাসা করে, আমি কী পেলাম? পেতে চায়, দিতে ভুলে গেছে। অথচ দিয়েছে তো। প্রাণ দিয়েছে মুক্তিসংগ্রামে। শুরুটা যার অনেক আগে, একটা পরিণতি একাত্তরে। একাত্তরের মুক্তির সুফল এখন ব্যবসায়ীদের হাতে এবং ব্যবসায়ের অধীনে চলে গেছে রাজনীতি। রাজনীতির লোকেরা যখন একাত্তরের কথা খুব জোরে জোরে বলেন, তখন সন্দেহ হয় ভিতরটা শূন্য এবং তালটা মুনাফার। পণ্য হিসেবে একাত্তরকে ব্যবহার করছেন। একাত্তরের চেতনাটা ছিল সমাজ বিপ্লবের; সেটাকে ঢেকে রেখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা একাত্তরের শহীদদের ও যোদ্ধাদেরকে অপমান করা বৈকি। বুঝুন আর নাই বুঝুন ওই কাজটা যাঁরা করেন তাঁদের উদ্দেশ্য মুনাফা লোভই, অন্য কিছু নয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অত্যন্ত বড় ও প্রথম আয়োজনে যে ঘুষ প্রদান ঘটে সেটা হলো মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেট প্রদান। ওই সার্টিফিকেট দেখিয়ে চাকরিতে উন্নতি, পারমিট লাইসেন্স হাতিয়ে নেওয়া, চাকরিপ্রাপ্তি, সম্পত্তি জবরদখল, প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করা, সব চলতে থাকল। মুক্তিযুদ্ধে যাঁরা গিয়েছিলেন তাঁরা কেউই সার্টিফিকেট লাভের আশার দ্বারা চালিত হননি। তাগিদটা ছিল পুরোপুরি দেশপ্রেম, সার্টিফিকেট দান ব্যবস্থা চালু করে দেশের প্রতি ওই প্রেমকে পরিণত করার চেষ্টা হলো মুনাফালিপ্সায়। সুযোগ করে দেওয়া হলো ওই হস্তগতকরণকে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অনেকেই বঞ্চিত হলেন। শত শত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দেখা গেল। উড়ে এলো। জুড়ে বসল। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চাকরিতে কোটার ব্যবস্থা করা, সেই কোটাকে পুত্রকন্যা এবং পরে নাতি-পুতিদের পর্যন্ত প্রসারিত করে দিয়ে যুদ্ধের প্রতি কেবল যে অসম্মান প্রদর্শনের স্থায়ী আয়োজন তৈরি করা হলো তাই নয়, বঞ্চিতদের মনে যোদ্ধাদের প্রতি বিদ্বেষ উৎপাদনের একটি ক্ষেত্র প্রস্তুতও হয়ে গেল। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা, ভাতা বৃদ্ধি, জাল সার্টিফিকেট তৈরি, সবকিছুর মধ্য দিয়েই পরিমাপ ঘটতে থাকল মুক্তিযুদ্ধের সমাজবিপ্লবী চেতনা থেকে রাষ্ট্রের সরে যাওয়ার। রাষ্ট্রের জন্য অত্যাবশ্যক ছিল হানাদার শয়তানদের বিচার। নিকৃষ্টতম অপরাধী হিসেবে ১৯৫ জনকে চিহ্নিতও করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের রাষ্ট্র তাদের বিচার করতে পারল না। অপরাধীরা সবাই চলে গেল তাদের দেশে। এত বড় অপরাধের যখন বিচার হলো না তখন আশঙ্কা করা স্বাভাবিক হলো যে এ রাষ্ট্রে ন্যায়বিচার পাওয়াটা সহজ হবে না। পরবর্তীতে প্রমাণিত হয়েছে যে আশঙ্কাটা অমূলক ছিল না।

আমাদের এ রাষ্ট্র পুঁজিবাদী। বিশ্ব পুঁজিবাদী ব্যবস্থার এক প্রান্তে তার অনাত্মসচেতন অবস্থান; পুঁজিবাদের গুণগুলো যেমন-তেমন, পুঁজিবাদের যত দোষ আছে সবই সে আত্মস্থ করে ফেলেছে এবং ক্রমবর্ধমান গতিতে বিকশিত করে চলছে।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থাটা অসংশোধনীয় রূপে পিতৃতান্ত্রিক; যেজন্য এই ব্যবস্থায় মেয়েরা নিরাপত্তা পায় না এবং নানাভাবে লাঞ্ছিত হয়। পদে পদে তাদের বিপদ। গৃহে সহিংসতা, পরিবহনে হয়রানি। একাধিক জরিপ বলছে, বাংলাদেশে মেয়েরা জানিয়েছে তাদের শতকরা ৯৮ জন উন্মুক্ত জায়গায় হয়রানির শিকার হয়। মেয়েরা এখন গায়ে বোরখা চাপিয়ে, হিজাবে চেহারা লুকিয়ে রেখেও রক্ষা পায় না। মেয়েমানুষ, তার এত দেমাক কেন, এই নীতিতে দীক্ষিত সাগিরা মোর্শেদকে শাস্তি দেন তাঁর ভাসুর, যিনি একজন চিকিৎসক। চিকিৎসক হিসেবে যতই তাঁর পসার হোক না কেন একজন পিতৃতান্ত্রিক স্বৈরাচারী ভিন্ন অন্য কিছু নন। তাঁর স্ত্রী, যাঁর প্ররোচনায় তিনি ওই কাজে ব্রতী হয়েছেন, সে-ব্যক্তি একজন মহিলা ঠিকই, কিন্তু আসলে পিতৃতান্ত্রিক অর্থাৎ কিনা কর্তৃত্ববাদী, অসহিষ্ণু। নত-হতে-অসম্মতকে শাস্তি দিতে তাঁর ভয়ঙ্কর রকমের উৎসাহ, যেটি তিনি সংক্রমিত করেন তাঁর স্বামীর ও ভাইয়ের ভিতর। সাগিরা প্রাণ হারান। পাশাপাশি জেল খাটেন নিরপরাধী মন্টু মন্ডল।

ব্যবস্থাটা এই রকমেরই যে স্বৈরাচারীরা অতিসহজে পার পেয়ে যায় এবং পুনর্বাসিত হয়। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন ঘটে ঠিকই, কিন্তু লোকটি আবার ফেরতও আসেন। তাঁর জেল হয়, কিন্তু লোকটির আসল যে দুটি অপরাধ সে দুটির কোনোটিরই বিচার হয় না। মস্ত বড় অপরাধ ছিল রাষ্ট্রক্ষমতা জবরদখল করা। সেটি নির্জলা রাষ্ট্রদ্রোহিতা। তার বিচার না করে আলতু-ফালতু সব অপরাধ নিয়ে টানাটানি করা হয়। এরশাদের দ্বিতীয় অপরাধ মঞ্জুর হত্যায় তাঁর চেষ্টার সংশ্লিষ্টতা। এই অপরাধটির জন্য তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। আদালতের আদেশে তদন্ত হয়েছে, কিন্তু তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত হলো না; পুনঃতদন্ত, তারপরে আবার তদন্ত, বিচারক বদলি, এই সমস্ত সময় ক্ষেপণের মধ্য দিয়ে তিনি  নির্বিচারে পরলোকে চলে গেলেন। রাষ্ট্র উদাসীন এমন কথা কেউ বলতে পারবে না, কিন্তু প্রয়োজনমাফিক সে উদাসীন হতে জানে বৈকি।

এরশাদের স্বৈরশাসনের পতনের অনুঘটকদের মধ্যে দুজন ছিলেন প্রধান, ডাক্তার শামসুল আলম খান মিলন এবং কিশোর নূর হোসেন। এটা ভেবে লজ্জা ও দুঃখে আমাদের অধীর হতে হয় যে তাঁদের হত্যার কোনো বিচার হয়নি। মিলনের মা বলেছেন, বিচার পাওয়ার আশা তিনি এখন আর করেন না। ঘাতক এরশাদ তো পালিয়েই গেছেন। নূর হোসেনের মা বিচার পাওয়ার আশা তো ছেড়ে দিয়েছেনই, উল্টো মৃত সন্তানকে অপমানের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য অবস্থান ধর্মঘট করেছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে। (আর কোথাও কী জায়গা আছে যাওয়ার?) নূর হোসেনের অসম্মান করেছেন পতনের-পরে-উত্থিত এরশাদের জাতীয় পার্টির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান রাঙ্গা সাহেব। তিনি বলেছেন, নূর হোসেন কোনো বিবেচনাযোগ্য ব্যক্তি ছিল না; তাঁকে নিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থবাদীরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে হৈ চৈ করেছে, নূর হোসেন আসলে ছিল একজন ভবঘুরে, নেশাখোর; সে ইয়াবা ও ফেনসিডিল সেবন করত। বলার পরে মহামতির খেয়াল হয়েছে যে নূর হোসেনকে যখন তাঁদের মহান নেতা স্বৈরাচারী এরশাদ সাহেব হত্যা করেন তখন দেশে ইয়াবা তো নয়ই, ফেনসিডিলেরও প্রচলন ছিল না। তবে খেয়াল তিনি মোটেই করতেন না যদি নূর হোসেনের বিধবা মা সন্তানের সম্মান রক্ষার জন্য উদ্যোগটা না নিতেন। এরশাদ সাহেব জেলে গিয়েছিলেন, জেল থেকে বের হয়ে শহীদ নূর হোসেনদের বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়েছিলেন মাফ চাইবার জন্য; জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নূর হোসেনের মৃত্যুর জন্য দুঃখও প্রকাশ করেছেন; আজ তিনি প্রস্থান করেছেন, কিন্তু তাঁর সুযোগ্য রাজনৈতিক চেলা রাঙ্গা সাহেব নূর হোসেনকে দিব্যি অপমান করছেন। এমনটা যে ঘটছে তার কারণটা কী? কারণ হলো স্বৈরাচারী যায় ঠিকই, কিন্তু স্বৈরাচার যায় না; থেকে যায় এবং ব্যবস্থার আনুকূল্য পেয়ে রয়ে-যাওয়া স্বৈরাচার আরও খলবল হয়ে ওঠে। আমাদের দেখতে ও সহ্য করতে হয়েছে আইয়ুব খানের পতনের পর তার চেলা ইয়াহিয়া খান স্বৈরাচারের ব্যাপারে আপন প্রভুকেও ছাড়িয়ে-ওঠার ঘটনা। কারণ ওই একই, হাকিম বদলায়, হুকুম বদলায় না এবং হাকিমের হুকুম দেওয়ার ক্ষমতাটা আরও বৃদ্ধি পায়।

তাহলে ভরসা কোথায়? একটা ভরসা এই যে দুষ্ট লোকেরা যতই ক্ষমতাবান হোক, ভালো মানুষও আছেন এবং তাঁদের সংখ্যাই অধিক। ধরা যাক বগুড়ার লাল মিয়ার কথা। সাগিরা মোর্শেদের হত্যাকারীদের খবর নিয়ে যখন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হচ্ছিল ঠিক সেই সময়েই তো পাওয়া গেল লাল মিয়ার খবর। লাল মিয়া সামান্য রিকশাচালক। কিন্তু তিনি অসামান্য এক কাজ করেছেন। একজন যাত্রী ভুল করে লাল মিয়ার রিকশায় ২০ লাখ টাকার নোটভর্তি একটি ব্যাগ ফেলে যান। লাল মিয়া যাত্রীকে খুঁজতে থাকেন, না-পেয়ে ব্যাগ নিজের জিম্মায় রেখে দেন, মালিক ব্যাগের সন্ধান করবেন এই আশায়। মালিক ঠিকই সন্ধান করেছেন এবং যা তিনি ঘটবে বলে ভরসা করেননি তাই ঘটেছে, লাল মিয়া নিজের-কাছে-রাখা ব্যাগটি মালিককে ফেরত দিয়েছেন। আমাদের সরকারি ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা যখন লোপাট হয়ে যায় তখন এই ভালো মানুষের খবরটা আশা জাগায় বৈকি এবং ঘটনাটি যে ব্যতিক্রম তাও বলা যাবে না। এরকমের ভালোমানুষির দৃষ্টান্ত প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যাবে। কিন্তু ভালো মানুষ তো দুর্বল, তাঁদের ক্ষমতা নেই, তাঁরা বিচ্ছিন্ন, একাকী এবং গোটা ব্যবস্থাটা তাঁদের বিরুদ্ধে। কর্তৃত্ব ঠগদের হাতে। তবে ভালো মানুষরা পারেন যখন তাঁরা একত্র হন। একত্র হয়েছিলেন বলেই আইয়ুব খানের পতন, বাংলাদেশের অভ্যুদয়, এরশাদের বিদায়, এসব ঘটনা ঘটিয়ে ছিল, সেটা তো অসত্য নয়। কাজেই আমরা আশাহীন নই। আশবাদী বলেই ভবিষ্যতের সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, আশা রাখি সুদিন আসবেই।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন