শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভবিষ্যতের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে

ক্রিকেটে বাংলাদেশ ভালো করছিল। আমাদের খেলোয়াড়রা ইতিমধ্যেই বিশ্বমাপে উন্নীত হয়েছেন। জাতির জন্য তাঁরা গৌরব বয়ে নিয়ে এসেছেন। কিন্তু অবস্থানটা ধরে রাখতে পারছেন কি? পারছেন না। কারণ পুঁজিবাদ সেখানেও ঢুকে পড়েছে। দেশের শ্রেষ্ঠ ক্রিকেট প্লেয়ার যিনি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জুয়াড়ির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার। সাময়িকভাবে তিনি খেলার জগৎ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। জানা গেছে, আমাদের খেলোয়াড়রা কেউ কেউ অত্যন্ত বেশি টাকা উপার্জন করেন। তাঁদের বাজার-দর খুবই চড়া। অন্যরা অতটা দাম পান না এবং নিজেদের বঞ্চিত জ্ঞান করেন। এর মধ্যে ক্রিকেট ব্যবস্থাপনা বোর্ডের আয়-রোজগারও বেশ ভালো। বোর্ড নাকি খেলোয়াড়দের তাদের যা প্রাপ্য তা দেয় না। অধিকাংশ খেলোয়াড়ই তাই অসন্তুষ্ট। তাঁদের বিক্ষোভ উচ্চ পর্যায়ে উঠেছে; তাঁরা ধর্মঘট পর্যন্ত করেছেন। এসব প্রভাব স্বভাবতই গিয়ে পড়েছে খেলার মানের ওপর। অনেক হৈ চৈ করে ভারতে খেলতে গিয়ে বড়মাপের অসম্মান ঘাড়ে নিয়ে তাঁরা ফিরেছেন। জাতীয় সম্মানবোধের যে চেতনা নিয়ে তাঁরা যাত্রা করেছিলেন সেটা এখন যে আর অক্ষত নেই তা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। তাঁদের ঐক্য এখন আর অনড় নয়, ঐক্যের ভিতরে ব্যক্তিস্বার্থের অন্তর্ঘাত চলছে। সবকিছু ভাঙছে, খেলোয়াড়দের দেশপ্রেম কেন ভাঙবে না? সবাই সর্বক্ষেত্রে জিজ্ঞাসা করে, আমি কী পেলাম? পেতে চায়, দিতে ভুলে গেছে। অথচ দিয়েছে তো। প্রাণ দিয়েছে মুক্তিসংগ্রামে। শুরুটা যার অনেক আগে, একটা পরিণতি একাত্তরে। একাত্তরের মুক্তির সুফল এখন ব্যবসায়ীদের হাতে এবং ব্যবসায়ের অধীনে চলে গেছে রাজনীতি। রাজনীতির লোকেরা যখন একাত্তরের কথা খুব জোরে জোরে বলেন, তখন সন্দেহ হয় ভিতরটা শূন্য এবং তালটা মুনাফার। পণ্য হিসেবে একাত্তরকে ব্যবহার করছেন। একাত্তরের চেতনাটা ছিল সমাজ বিপ্লবের; সেটাকে ঢেকে রেখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা একাত্তরের শহীদদের ও যোদ্ধাদেরকে অপমান করা বৈকি। বুঝুন আর নাই বুঝুন ওই কাজটা যাঁরা করেন তাঁদের উদ্দেশ্য মুনাফা লোভই, অন্য কিছু নয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অত্যন্ত বড় ও প্রথম আয়োজনে যে ঘুষ প্রদান ঘটে সেটা হলো মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেট প্রদান। ওই সার্টিফিকেট দেখিয়ে চাকরিতে উন্নতি, পারমিট লাইসেন্স হাতিয়ে নেওয়া, চাকরিপ্রাপ্তি, সম্পত্তি জবরদখল, প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করা, সব চলতে থাকল। মুক্তিযুদ্ধে যাঁরা গিয়েছিলেন তাঁরা কেউই সার্টিফিকেট লাভের আশার দ্বারা চালিত হননি। তাগিদটা ছিল পুরোপুরি দেশপ্রেম, সার্টিফিকেট দান ব্যবস্থা চালু করে দেশের প্রতি ওই প্রেমকে পরিণত করার চেষ্টা হলো মুনাফালিপ্সায়। সুযোগ করে দেওয়া হলো ওই হস্তগতকরণকে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অনেকেই বঞ্চিত হলেন। শত শত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দেখা গেল। উড়ে এলো। জুড়ে বসল। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চাকরিতে কোটার ব্যবস্থা করা, সেই কোটাকে পুত্রকন্যা এবং পরে নাতি-পুতিদের পর্যন্ত প্রসারিত করে দিয়ে যুদ্ধের প্রতি কেবল যে অসম্মান প্রদর্শনের স্থায়ী আয়োজন তৈরি করা হলো তাই নয়, বঞ্চিতদের মনে যোদ্ধাদের প্রতি বিদ্বেষ উৎপাদনের একটি ক্ষেত্র প্রস্তুতও হয়ে গেল। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা, ভাতা বৃদ্ধি, জাল সার্টিফিকেট তৈরি, সবকিছুর মধ্য দিয়েই পরিমাপ ঘটতে থাকল মুক্তিযুদ্ধের সমাজবিপ্লবী চেতনা থেকে রাষ্ট্রের সরে যাওয়ার। রাষ্ট্রের জন্য অত্যাবশ্যক ছিল হানাদার শয়তানদের বিচার। নিকৃষ্টতম অপরাধী হিসেবে ১৯৫ জনকে চিহ্নিতও করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের রাষ্ট্র তাদের বিচার করতে পারল না। অপরাধীরা সবাই চলে গেল তাদের দেশে। এত বড় অপরাধের যখন বিচার হলো না তখন আশঙ্কা করা স্বাভাবিক হলো যে এ রাষ্ট্রে ন্যায়বিচার পাওয়াটা সহজ হবে না। পরবর্তীতে প্রমাণিত হয়েছে যে আশঙ্কাটা অমূলক ছিল না।

আমাদের এ রাষ্ট্র পুঁজিবাদী। বিশ্ব পুঁজিবাদী ব্যবস্থার এক প্রান্তে তার অনাত্মসচেতন অবস্থান; পুঁজিবাদের গুণগুলো যেমন-তেমন, পুঁজিবাদের যত দোষ আছে সবই সে আত্মস্থ করে ফেলেছে এবং ক্রমবর্ধমান গতিতে বিকশিত করে চলছে।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থাটা অসংশোধনীয় রূপে পিতৃতান্ত্রিক; যেজন্য এই ব্যবস্থায় মেয়েরা নিরাপত্তা পায় না এবং নানাভাবে লাঞ্ছিত হয়। পদে পদে তাদের বিপদ। গৃহে সহিংসতা, পরিবহনে হয়রানি। একাধিক জরিপ বলছে, বাংলাদেশে মেয়েরা জানিয়েছে তাদের শতকরা ৯৮ জন উন্মুক্ত জায়গায় হয়রানির শিকার হয়। মেয়েরা এখন গায়ে বোরখা চাপিয়ে, হিজাবে চেহারা লুকিয়ে রেখেও রক্ষা পায় না। মেয়েমানুষ, তার এত দেমাক কেন, এই নীতিতে দীক্ষিত সাগিরা মোর্শেদকে শাস্তি দেন তাঁর ভাসুর, যিনি একজন চিকিৎসক। চিকিৎসক হিসেবে যতই তাঁর পসার হোক না কেন একজন পিতৃতান্ত্রিক স্বৈরাচারী ভিন্ন অন্য কিছু নন। তাঁর স্ত্রী, যাঁর প্ররোচনায় তিনি ওই কাজে ব্রতী হয়েছেন, সে-ব্যক্তি একজন মহিলা ঠিকই, কিন্তু আসলে পিতৃতান্ত্রিক অর্থাৎ কিনা কর্তৃত্ববাদী, অসহিষ্ণু। নত-হতে-অসম্মতকে শাস্তি দিতে তাঁর ভয়ঙ্কর রকমের উৎসাহ, যেটি তিনি সংক্রমিত করেন তাঁর স্বামীর ও ভাইয়ের ভিতর। সাগিরা প্রাণ হারান। পাশাপাশি জেল খাটেন নিরপরাধী মন্টু মন্ডল।

ব্যবস্থাটা এই রকমেরই যে স্বৈরাচারীরা অতিসহজে পার পেয়ে যায় এবং পুনর্বাসিত হয়। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন ঘটে ঠিকই, কিন্তু লোকটি আবার ফেরতও আসেন। তাঁর জেল হয়, কিন্তু লোকটির আসল যে দুটি অপরাধ সে দুটির কোনোটিরই বিচার হয় না। মস্ত বড় অপরাধ ছিল রাষ্ট্রক্ষমতা জবরদখল করা। সেটি নির্জলা রাষ্ট্রদ্রোহিতা। তার বিচার না করে আলতু-ফালতু সব অপরাধ নিয়ে টানাটানি করা হয়। এরশাদের দ্বিতীয় অপরাধ মঞ্জুর হত্যায় তাঁর চেষ্টার সংশ্লিষ্টতা। এই অপরাধটির জন্য তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। আদালতের আদেশে তদন্ত হয়েছে, কিন্তু তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত হলো না; পুনঃতদন্ত, তারপরে আবার তদন্ত, বিচারক বদলি, এই সমস্ত সময় ক্ষেপণের মধ্য দিয়ে তিনি  নির্বিচারে পরলোকে চলে গেলেন। রাষ্ট্র উদাসীন এমন কথা কেউ বলতে পারবে না, কিন্তু প্রয়োজনমাফিক সে উদাসীন হতে জানে বৈকি।

এরশাদের স্বৈরশাসনের পতনের অনুঘটকদের মধ্যে দুজন ছিলেন প্রধান, ডাক্তার শামসুল আলম খান মিলন এবং কিশোর নূর হোসেন। এটা ভেবে লজ্জা ও দুঃখে আমাদের অধীর হতে হয় যে তাঁদের হত্যার কোনো বিচার হয়নি। মিলনের মা বলেছেন, বিচার পাওয়ার আশা তিনি এখন আর করেন না। ঘাতক এরশাদ তো পালিয়েই গেছেন। নূর হোসেনের মা বিচার পাওয়ার আশা তো ছেড়ে দিয়েছেনই, উল্টো মৃত সন্তানকে অপমানের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য অবস্থান ধর্মঘট করেছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে। (আর কোথাও কী জায়গা আছে যাওয়ার?) নূর হোসেনের অসম্মান করেছেন পতনের-পরে-উত্থিত এরশাদের জাতীয় পার্টির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান রাঙ্গা সাহেব। তিনি বলেছেন, নূর হোসেন কোনো বিবেচনাযোগ্য ব্যক্তি ছিল না; তাঁকে নিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থবাদীরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে হৈ চৈ করেছে, নূর হোসেন আসলে ছিল একজন ভবঘুরে, নেশাখোর; সে ইয়াবা ও ফেনসিডিল সেবন করত। বলার পরে মহামতির খেয়াল হয়েছে যে নূর হোসেনকে যখন তাঁদের মহান নেতা স্বৈরাচারী এরশাদ সাহেব হত্যা করেন তখন দেশে ইয়াবা তো নয়ই, ফেনসিডিলেরও প্রচলন ছিল না। তবে খেয়াল তিনি মোটেই করতেন না যদি নূর হোসেনের বিধবা মা সন্তানের সম্মান রক্ষার জন্য উদ্যোগটা না নিতেন। এরশাদ সাহেব জেলে গিয়েছিলেন, জেল থেকে বের হয়ে শহীদ নূর হোসেনদের বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়েছিলেন মাফ চাইবার জন্য; জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নূর হোসেনের মৃত্যুর জন্য দুঃখও প্রকাশ করেছেন; আজ তিনি প্রস্থান করেছেন, কিন্তু তাঁর সুযোগ্য রাজনৈতিক চেলা রাঙ্গা সাহেব নূর হোসেনকে দিব্যি অপমান করছেন। এমনটা যে ঘটছে তার কারণটা কী? কারণ হলো স্বৈরাচারী যায় ঠিকই, কিন্তু স্বৈরাচার যায় না; থেকে যায় এবং ব্যবস্থার আনুকূল্য পেয়ে রয়ে-যাওয়া স্বৈরাচার আরও খলবল হয়ে ওঠে। আমাদের দেখতে ও সহ্য করতে হয়েছে আইয়ুব খানের পতনের পর তার চেলা ইয়াহিয়া খান স্বৈরাচারের ব্যাপারে আপন প্রভুকেও ছাড়িয়ে-ওঠার ঘটনা। কারণ ওই একই, হাকিম বদলায়, হুকুম বদলায় না এবং হাকিমের হুকুম দেওয়ার ক্ষমতাটা আরও বৃদ্ধি পায়।

তাহলে ভরসা কোথায়? একটা ভরসা এই যে দুষ্ট লোকেরা যতই ক্ষমতাবান হোক, ভালো মানুষও আছেন এবং তাঁদের সংখ্যাই অধিক। ধরা যাক বগুড়ার লাল মিয়ার কথা। সাগিরা মোর্শেদের হত্যাকারীদের খবর নিয়ে যখন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হচ্ছিল ঠিক সেই সময়েই তো পাওয়া গেল লাল মিয়ার খবর। লাল মিয়া সামান্য রিকশাচালক। কিন্তু তিনি অসামান্য এক কাজ করেছেন। একজন যাত্রী ভুল করে লাল মিয়ার রিকশায় ২০ লাখ টাকার নোটভর্তি একটি ব্যাগ ফেলে যান। লাল মিয়া যাত্রীকে খুঁজতে থাকেন, না-পেয়ে ব্যাগ নিজের জিম্মায় রেখে দেন, মালিক ব্যাগের সন্ধান করবেন এই আশায়। মালিক ঠিকই সন্ধান করেছেন এবং যা তিনি ঘটবে বলে ভরসা করেননি তাই ঘটেছে, লাল মিয়া নিজের-কাছে-রাখা ব্যাগটি মালিককে ফেরত দিয়েছেন। আমাদের সরকারি ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা যখন লোপাট হয়ে যায় তখন এই ভালো মানুষের খবরটা আশা জাগায় বৈকি এবং ঘটনাটি যে ব্যতিক্রম তাও বলা যাবে না। এরকমের ভালোমানুষির দৃষ্টান্ত প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যাবে। কিন্তু ভালো মানুষ তো দুর্বল, তাঁদের ক্ষমতা নেই, তাঁরা বিচ্ছিন্ন, একাকী এবং গোটা ব্যবস্থাটা তাঁদের বিরুদ্ধে। কর্তৃত্ব ঠগদের হাতে। তবে ভালো মানুষরা পারেন যখন তাঁরা একত্র হন। একত্র হয়েছিলেন বলেই আইয়ুব খানের পতন, বাংলাদেশের অভ্যুদয়, এরশাদের বিদায়, এসব ঘটনা ঘটিয়ে ছিল, সেটা তো অসত্য নয়। কাজেই আমরা আশাহীন নই। আশবাদী বলেই ভবিষ্যতের সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, আশা রাখি সুদিন আসবেই।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ
কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মবের কারণে ভীত সবাই
মবের কারণে ভীত সবাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো
ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন