শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভোটার উপস্থিতিহীনতা ও গান্ধী হত্যাকারীর মূর্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটার উপস্থিতিহীনতা ও গান্ধী হত্যাকারীর মূর্তি

একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম বৃহস্পতিবার রাতে। হঠাৎ এক ভদ্রলোক আমার সামনে এলেন। বললেন, ভাই! সিটি ভোটের ফলাফল কী হবে? বললাম, আগে ভোট হোক, তারপর ফলাফল। এত আগে কী করে সব বলি! ইভিএমে ভোটাররা অংশ নেবে। ভোট দেবে। ভদ্রলোক এবার বললেন, ভোটাররা যেতে পারবে তো? আমি বললাম, কেন পারবে না! আমরা সবকিছুতে আগেভাগে হতাশ হয়ে উঠি। আগাম কথা না বলে বাস্তবতায় থাকাটাই ভালো। আমার কথায় ভদ্রলোক খুশি হলেন না। বললেন, আমি ভোট দিতে যাব না। ইসির প্রতি আস্থা নেই। পরিবার-পরিজন আছে। নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনা আছে। তাই যাব না। আপনারা মিডিয়ার লোক। একটা কথা শুনুন, মানুষ আস্থা হারিয়েছে আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি। ইনস্টিটিউটগুলো শেষ হয়ে গেলে রাষ্ট্র ভীষণভাবে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই সময়টা চলছে। এটা ঠিক না হওয়া পর্যন্ত ভোট হবে। কিন্তু ভোটাররা যাবে না কেন্দ্রে। আমি বললাম, ঠিক বলেছেন। কিন্তু সবাইকে বাস্তবতায় থাকতে হবে। আপনি কেন্দ্রে যাবেন না তাহলে কীভাবে সব স্বাভাবিক হবে? সবাইকে দায়িত্ব নিয়েই এগিয়ে আসতে হবে। জবাবে এবার ভদ্রলোক বললেন, কেন্দ্রে যেতে নিরাপত্তা কে দেবে? সবাই ভাবেন আমার কিছু হলে সন্তানদের কী হবে। ভোটের পরিবেশ নিয়ে বড় চিন্তা। চট্টগ্রামের উপনির্বাচনের মতোই হবে ঢাকার ভোট। সাধারণ ভোটাররা যাবে না। এখানে আস্থাটা বড় কথা। সেই আস্থাটা নষ্ট হয়ে গেছে। ঠিক হতে সময় লাগবে আরও ১০ থেকে ১৫ বছর। বললাম, দেখেন, এভাবে ভাবলে তো হবে না। এক দিনে সবকিছু এমন হয়নি। অতীতেও ভোটের মাঠে হোন্ডা-গুন্ডা সব ছিল। এখন সময় বদল হয়েছে। ভোটের প্রতি আস্থাহীনতা তৈরির দায়ভার কারও একার নয়। এখানে সবার ভুলই কমবেশি দায়ী। এবার ভদ্রলোক বললেন, ঠিক বলেছেন। কিন্তু আমরা একটা জটিল সময় পার করছি। রাষ্ট্র, সরকার, সমাজের বিভিন্ন স্তর এখন প্রশ্নবিদ্ধ। সাধারণ মানুষ হতাশ। এ কারণে তারা ভোট কেন্দ্রে যেতে চায় না। ঘাটে ঘাটে এখন সুবিধাভোগীদের উৎপাত। এবার বললাম, সবকিছু এক দিনে ঠিক হবে না। সময় লাগবে। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে অবশ্যই। ধৈর্য ধরতে হবে। এবার ভদ্রলোক বললেন, ভাই! শুনুন, চারদিকে সব সুযোগ-সন্ধানীর ভিড়। এই অতিউৎসাহীরাই সর্বনাশটা করে থাকে নীরবে। বারোটা বাজিয়ে দেয় সবকিছুতে। এই সুবিধাবাদীরা কথায় কথায় আদর্শিক নীতিমালা ঝাড়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বুলি আওড়ায়। মুজিববর্ষ বলে বক্তৃতা দেয়। বাস্তব জীবনে তাদের টার্গেট বাণিজ্য করে যাওয়া। এতে সর্বনাশটা হয় দল ও দেশের। এ কথাটি আমরা অনুধাবন করি না। আর করি না বলেই সমস্যা তৈরি হয়। এবার বললাম, আমি সব সময় আশাবাদী মানুষ। বাংলাদেশ পুরোপুরি সম্ভাবনার। এ দেশ এগিয়ে চলছে। বঙ্গবন্ধুর সত্যিকার আদর্শ বাস্তবায়ন হলে অবশ্যই আমরা এগিয়ে যাব। তা ছাড়া সবখানে ভালো-মন্দ আছে। তিনি বললেন, একমত আপনার সঙ্গে। কিন্তু মনে রাখবেন, বঙ্গবন্ধু এ জাতিকে দেশ-বিদেশে আত্মমর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকা শিখিয়েছেন। আমাদেরও আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে হবে। দাসত্ব নয়, মানুষ হিসেবে বাঁচতে হলে মর্যাদা নিয়ে থাকতে হবে। কথা বাড়ালাম না। বিয়ের অনুষ্ঠানে এত আলাপ ঠিক নয়। তিনিও চলে গেলেন। আমিও সরে এলাম খাওয়ার টেবিলে।

ঢাকা সিটিতে আমি ভোটার নই। আমি কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের ভোটার। শুক্রবার রাতে গুলশানে এক আড্ডায় অনেকের সঙ্গে দেখা হলো। সবার এক কথা, ভোট দিয়ে কী হবে? ফলাফল জানা কথা। এত হতাশা কেন নগরবাসীর মাঝে, বুঝতে পারি না। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে শনিবার সকাল থেকে ভোটের খোঁজখবর রাখছি। ভোটার উপস্থিতি নজিরবিহীন কম। গত কয়েক দিন থেকে যে আভাস পাচ্ছিলাম বাস্তবেও তাই দেখলাম। কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটারের লাইন নেই। তবে কিছু কেন্দ্রে ভিতরে সুনসান নীরবতা। কেন্দ্রের বাইরে মহড়া। অনেকটা ওপরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাট! ভাবলাম, দুপুর গড়ালে পরিবেশ স্বাভাবিক হবে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে। দুপুরের দিকে টেলিভিশনগুলোয় লাইভ দেখছিলাম। কিন্তু ভোট কেন্দ্রের চিত্রের বদল নেই। ভোটের প্রতি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সাধারণ মানুষ। কেন এমন হলো? এবার সব দলই ব্যাপকভাবে প্রচারণায় অংশ নিয়েছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপির কর্মীর ঢল দেখেছি প্রার্থীদের সঙ্গে। মনে হলো উভয় দলের কর্মীরাও ঠিকভাবে কেন্দ্রে যাননি। নতুন করে সবকিছু ভাবনার বিষয়। ভোট আমাদের দেশে চিরচেনা উৎসব। এবার ঢাকা সিটি ভোট উৎসবে ভাটার টান। এর কারণ রাজনৈতিক কর্মীদের হতাশা আর সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা উৎকণ্ঠা। আগামীতে এ উৎকণ্ঠার অবসান কীভাবে হবে জানি না। কবিগুরু বলেছেন, ‘দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও। আমার দিকেও মুখ ফিরাও।’ এই মুখ ফেরাতে হলে সতর্কতা আনতে হবে ঘাটে ঘাটে।

স্রোতে সবাইকে গা ভাসিয়ে দিলে হবে না। কোনো অন্যায়কে দীর্ঘমেয়াদে স্থায়িত্ব দিতে বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেননি। সারাটা জীবন বঙ্গবন্ধু লড়েছেন অসহায় মানুষের জন্য । আবার দুই হাত ভরে ভালোবাসাও পেয়েছেন মানুষের। সাড়ে ৭ কোটি মানুষ তাঁর এক নির্দেশেই পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে খালি হাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস যুদ্ধে জয়লাভও করে। দুনিয়ায় এমন উদাহরণ দ্বিতীয়টি নেই। বঙ্গবন্ধু একজনই। মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য জীবন-মৃত্যুর পরোয়া করেননি। মানুষের আস্থার শেষ ঠিকানাই ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর এক হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, আরেক হৃদয়ে ছিলেন নজরুল। দ্রোহ ও সৃষ্টিকে বঙ্গবন্ধু একসঙ্গে দুই চোখ দিয়ে দেখতেন। একদিকে করতেন অন্যায়ের প্রতিবাদ, অন্যদিকে সৃষ্টিকে জাগিয়ে ভাবতেন কীভাবে দেশ গড়বেন। সেই নেতার ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই দেশে যা খুশি তা চলতে পারে না। ব্যাংক ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের দাপুটে চেহারা দেখতে দেখকে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের লাগামহীন ঘুষ-দুর্নীতির উৎসব আর লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে সাধারণ মানুষ জিম্মি অফিস-আদালতে। অবসর নিয়েও তারা ব্যস্ত নানাভাবে ক্ষমতায় থাকা নিয়ে। তাই মুজিববর্ষ হোক বাংলাদেশের বঞ্চিত খেটে খাওয়া মানুষের জন্য। জেগে উঠুক নতুন চেতনা। ফিরে আসুক সবখানে স্বাভাবিকতা।  শুধু মুজিববর্ষ, মুজিববর্ষ বলে চিৎকার করলে হবে না, বাস্তবতায় থাকতে হবে। মানুষের মাঝে হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নকে জাগিয়ে দিতে হবে। এ বছরটিকেই নিতে হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের জন্য। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের আদর্শ বাস্তবায়নে।

বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি করতে হলে, জানতে হলে, তাঁর আত্মজীবনী পড়তে হবে। সারা জীবনের আত্মত্যাগ সামনে রাখতে হবে। মুজিব আদর্শের কথা মুখে নয়, বাস্তবে প্রকাশ ঘটাতে হবে। অন্তরে লালন করতে হবে। কল্পনার সমুদ্র তৈরি করে মুখে বুলি আওড়ালে চলবে না। মানুষ এখন সস্তা চিন্তাধারাকে ভালো চোখে দেখে না। একদিকে আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলব, অন্যদিকে যার যা খুশি তা করবÑ দুটো একসঙ্গে চলতে পারে না। বাস্তবমুখী চিন্তাধারার বাস্তবায়ন দেখাতে হবে এই বছরে। বয়কট করতে হবে লুটেরা, খলনায়ক, দুর্নীতিবাজদের। অপরাধীকে দাঁড় করাতে হবে আদালতের কাঠগড়ায়। ব্যাংক, বীমা, রেমিট্যান্স, বেসরকারি খাতকে উৎসাহ প্রদানসহ বিভিন্নভাবে থমকে যাওয়া অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনতে হবে। নতুন নতুন পরিকল্পনায় বদলে ফেলতে হবে বাংলাদেশকে। জেলা ও বিভাগীয় শহরকে ঢেলে সাজাতে হবে নতুন অর্থনৈতিক চিন্তাধারায়। অতি উৎসহী, হঠাৎ গজিয়ে ওঠা ব্যক্তিরা মুজিববর্ষকে লোক দেখানোতে রাখার চেষ্টা করবে। কিন্তু সবারই মনে রাখা দরকার, আজব আজব কর্মসূচিতে বঙ্গবন্ধুর নতুন করে জেগে ওঠার কিছু নেই। বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ শব্দটি থাকলে বঙ্গবন্ধুও থাকবেন। আর বাংলাদেশ না থাকলে বঙ্গবন্ধু কীভাবে থাকবেন? বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির হৃদয়ের মণিকোঠায় ছিলেন, আছেন, থাকবেন। তাই মুজিববর্ষ বলে চিৎকার না করে বঙ্গবন্ধুর নামে নতুন করে শপথ নিন। অন্যায়কারীদের বয়কট করুন। অনিয়মে জড়িতদের বিচার করুন। রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনুন। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখুন। তাহলে আদর্শের রাজনীতির জয় হবে। বঙ্গবন্ধুর আত্মা শান্তি পাবে। আগামীর বাংলাদেশ হবে গতিময়।

এখন দরকার সুনির্দিষ্ট দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা। যা করতে হবে দুর্নীতিমুক্তভাবে, রকেট গতিতে। করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের জন্য চীন ৪৮ ঘণ্টায় একটি হাসপাতাল নির্মাণ করেছে! এখন করছে আরও দুটি। চাইলে মানুষ সবকিছুই করতে পারে। আন্তরিক চেষ্টার ওপর নির্ভর করে সবকিছু। শুধু নিতে হবে গোছানো, বাস্তবমুখী পরিকল্পনা। শুধু সরকারি নয়, বেসরকারি খাতেও কাজ হতে পারে। দেশে রাজা-উজির মারা লোকের সংখ্যা বেশি। কাজের লোকের সংখ্যা কম। চাটুকাররাই লম্বা লম্বা কথা বলে। কিন্তু তারা বাস্তবমুখী কাজ করতে পারে না। ২০২০ হোক বাস্তবমুখী, দ্রুত পরিকল্পিত উন্নয়নের স্বাভাবিকতার একটি বছর। আমাদের সব প্রতিষ্ঠানে ফিরে আসুক স্বাভাবিকতা। শপথ হোক দেশটাকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নেওয়ার। মানুষের আস্থাহীনতায় কোনো আনন্দ থাকতে পারে না। কারণ বহতা এই জীবনে রাজনীতির নদী কখন কোথায় গিয়ে ঠেকে কেউ জানে না। আজ যা কিছু ভালো কাল তা না-ও থাকতে পারে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে অনেক অজানা কষ্ট। সেই কষ্টে সাজানো বাগানটা তছনছ হতে কতক্ষণ। মানুষের মন বদল হয় ক্ষণে ক্ষণে। এবারকার সিটি ভোটে তারই কিছু নজির দেখেছি। সাধারণ ভোটারদের মনোভাব রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য ভালো কিছু নয়। রাজনীতি হলো জনগণের জন্য। জনগণ তাতে সাড়া না দিলে কার কী করার থাকে? এক ধরনের আস্থাহীনতা, অবিশ্বাসের প্রকাশ ঘটিয়েছে মানুষ। এ আস্থাহীনতা নির্বাচন কমিশনের প্রতি। জীবন সংসারে একবার আস্থাহীনতা তৈরি হলে তা আর সহজে শেষ হতে চায় না। দীর্ঘমেয়াদে এর খেসারত দিয়ে যেতে হয় সবাইকে। ধরেই নিলাম বিএনপি কর্মীরা কেন্দ্রে যাননি মামলা-হামলার ভয়ে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সমর্থকরা কেন যাবেন না? সাধারণ মানুষের কথা বাদই দিলাম।

জানি এ কথাগুলো কারও ভালো লাগবে না। সত্য কথা কেউই শুনতে চায় না এ যুগে। বড় অদ্ভুত এক যুগ পার করছি। দেশে দেশে অসভ্য কাজগুলো সবাই নির্বিকারচিত্তে করে। মানুষের লাজলজ্জা বলে কিছু আর বাকি নেই। ভারতে মহাত্মা গান্ধীর খুনির মূর্তি বানানো হচ্ছে। ভুলে গেছে সবাই ৩০ জানুয়ারি, ১৯৪৮ সালের কথা। দিল্লির বিড়লা হাউসে প্রার্থনায় যাচ্ছিলেন মহাত্মা গান্ধী। হঠাৎ তার সামনে এসে দাঁড়ালেন নাথুরাম গডসে। ঝুঁকে মাথা নিচু করে প্রণাম করলেন। ভক্তরা যা করে থাকেন। মহাত্মা গান্ধীও তাকে আশীর্বাদও করলেন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে সব পরিবেশ বদলে গেল। পরপর তিন রাউন্ড গুলির শব্দ। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ভারতের জাতির জনক। খুনি নাথুরামের ফাঁসি হয়েছিল। ইতিহাসের কি নিষ্ঠুরতা! সেই ভারতেই এখন গান্ধীর খুনি নাথুরাম গডসের নামে মন্দির নির্মাণ হচ্ছে। কাজটি করছে হিন্দু মহাসভা। তাদের অফিস গোয়ালিয়রে আনন্দ নিয়ে এ ভয়ঙ্কর কাজটি হচ্ছে। সন্ধ্যায় আরতির পর প্রসাদ বিতরণ হয় অনুষ্ঠানে। সবকিছুর সীমা থাকা দরকার। কিন্তু লাগামহীন এই কাজে প্রত্যক্ষ মদদ দেয় মধ্যপ্রদেশের বিজিপি। কংগ্রেস সরাসরি এ নিয়ে অভিযোগও করে বিজিপির বিরুদ্ধে। কিন্তু কে শোনে কার কথা! বরং হিন্দু মহাসভার এক নেতা তো বড় গলায় নাথুরামের পক্ষে কথাও বলেছেন। নষ্ট সমাজের একটা বিশ্বে বাস করছি আমরা। কি ভারত, কি বাংলাদেশ, কি আমেরিকা- সবখানে এক চিত্র। এ যুগটা ভালো মানুষের জন্য না। চাটুকার, তোষামোদকারী, বিকৃত চিন্তার মানুষই সবখানে দাপুটে। হিংসা-বিদ্বেষ সব সময় ছিল। অন্যায়-অসংগতিও সর্বকালে কমবেশি ছিল। কিন্তু এখন সব রেকর্ড ভঙ্গ হচ্ছে। এ দুনিয়ায় কিছু মানুষ ধ্বংস করে, আবার কিছু মানুষ সৃষ্টি করে। মানবতার পক্ষে কেউ জীবন দেয়, আবার কেউ আনন্দ পায় মানবতাবিরোধী কান্ড ঘটিয়ে। কিছু নষ্ট মানুষের কাছে সাধারণরা জিম্মি। কবিগুরু বলেছেন, ‘মনেরে আজ কহ যে, ভালো মন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে।’ আমরা সহজে বাস্তবকে মেনে নিচ্ছি। বারবার সব অন্যায়কে হজম করে নিচ্ছি। শত সংকটেও বুকের ভিতরের পাথরকে আড়াল করে চেষ্টা করছি আশার আলোকে জাগিয়ে রাখতে। জালালুদ্দিন মুহাম্মদ রুমি বলেছেন, ‘ভোরের মৃদু হাওয়া তোমাকে পরশ বুলিয়ে কিছু বলে যায়, শোনার চেষ্টা কর সে কী বলতে চায় তোমাকে। দেখ আবার ঘুমিয়ে পোড়ো না।’

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা