শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

বলা হচ্ছে সময় এখন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। প্রযুক্তির উৎকর্ষে উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এ শতাব্দীতে কৃষিশিল্প হয়ে উঠছে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত প্রযুক্তির পাশাপাশি স্বল্পপরিসরে অল্প খরচে বেশি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে সবাই। বিশেষ করে কৃষিশিল্পে সাধিত হচ্ছে যুগান্তকারী পরিবর্তন; যা বছর পাঁচেক আগেও কল্পনা করা যেত না, এমন প্রযুক্তির বাস্তবিক প্রয়োগ বিস্ময়করভাবে সফলতার বার্তা দিচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাবেই উন্নত দেশগুলোর উন্নত প্রযুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ছে বিশে^র প্রতিটি প্রান্তে। ফলে আমাদের দেশের মফস্বলের শিক্ষিত উদ্যোগী তরুণটিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছে সর্বশেষ খবর। বলা চলে, কৃষিপ্রযুক্তি যেন প্রতিনিয়ত উদ্যোগী খামারিদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে। নতুন উদ্যোগ গ্রহণের যথেষ্ট সাহস এখন আমাদের উদ্যোক্তাদের। আর এদের সাহসের ফলই আমাদের কৃষি সফলতা। ফল-ফসল থেকে শুরু করে পোলট্রি, ডেইরি, মৎস্য... কৃষির সব খাতই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পাল্টে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মাছ চাষে তরুণদের আগ্রহ আমাকে নতুন রুপালি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। গত শতাব্দীর আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করে মাছ চাষে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। নানা আকর্ষণীয় দৃশ্য দেখিয়ে তাদের মাছ চাষে টানা হয়েছিল। ঠিক সেই সময় থেকে তিন যুগ পর আজ মাছ চাষে যে সাহসী উদ্যোগ ও সাফল্য দেখছি তা অত্যন্ত আশাজাগানিয়া।

পাঠক! রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম অর্থাৎ আরএএস বা রাস ও বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ঘরের ভিতর, বাড়ির আঙিনায় অধিক ঘনত্বের মাছ চাষের বিষয়টি ইতোমধ্যে মোটামুটি সবাই জেনে গেছেন। এবার আরও আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। তার আগে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমাদের মৎস্যশিল্পে বিগত সময়ের প্রধান সমস্যাগুলোর কথা; যা মাছ চাষিদের কাছ থেকে বারবার উঠে এসেছে। অ্যামোনিয়া বা মাছের বর্জ্য মাছ চাষের প্রধান অন্তরায়। পুকুরের পানিতে মাছের বর্জ্য ও খাদ্যের অবশিষ্টাংশ মিশে পানি ও মাটি দূষিত করে ফেলে। ফলে কয়েক বছরের মাথায় মাছের উৎপাদন কমে যায়। মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর কোনো ফসলও ফলানো সম্ভব হয় না। মাছ চাষের অঞ্চলগুলোর অধিবাসীরা এ সমস্যার কথা বলে আসছেন দীর্ঘদিন ধরেই। বিশেষ করে বাগেরহাট-সাতক্ষীরা অঞ্চলের চিংড়ি ঘেরের বর্জ্য নিয়ে গতবার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। যাই হোক, বলছিলাম মাছ চাষে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে পুকুর বা জলাশয়ের পানিতে মাছের বর্জ্য অ্যামোনিয়ার আধিক্য ও অক্সিজেনের অভাব। কোনোভাবে যদি পানি থেকে অ্যামোনিয়া বর্জ্য সরিয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া যায় তবে অধিক ঘনত্বেও মাছ চাষ সম্ভব। রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতি হচ্ছে পানিতে প্রবাহ তৈরি করে জলাশয়ের বর্জ্যটিকে তলানিতে নিয়ে গিয়ে অপসারণ করা। আরও সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায় দৌড় প্রতিযোগিতায় গোল যে পথ তৈরি করা হয় সেটাকে বলা হয় রেসওয়ে। পুকুরের পানিতে অ্যারেটরের মাধ্যমে রেসওয়ের মতো গোল আবর্ত তৈরি করা হয়। আবর্তে পড়ে বর্জ্যগুলো জমা হয় তলানিতে। এ পদ্ধতিতে পুকুরের তলানিতে বিশেষ স্থান রাখা হয়, একে বলা যায় মাছের টয়লেট। সেখানে যুক্ত করা হয় পাম্প। পাম্পের দ্বারা তলানিতে জমা বর্জ্য প্রতিনিয়ত অপসারণ করে পানিকে রাখা হয় দূষণমুক্ত। পাশাপাশি প্রচুর অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। অ্যারেটর পানিতে প্রবাহের সৃষ্টি করে। এতে মাছও সুস্থ জীবনের অনুকূল পরিবেশ পেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, আর্মেনিয়া প্রভৃতি দেশে এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু হলেও বাংলাদেশে প্রথম শুরু হয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার রিয়াজউদ্দিনপাড়ায় বহুদিনের মৎস্যশিল্প প্রতিষ্ঠান গোয়ালন্দ ফিশারিজে। উদ্যোক্তা গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন। তিনি অনেক আগে থেকেই কৃষিবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত। তার রয়েছে সমন্বিত এক খামার। খামারের আয়তন প্রায় ১৭০ বিঘা। গত জানুয়ারির শেষ দিকে ঘুরে এসেছি শেখ মোহাম্মদ নিজামের মৎস্য খামার থেকে। সে এক এলাহি কান্ড। বিশাল জায়গাজুড়ে মাছের চাষ। উপর থেকে দেখলে মনে হয় ভূপৃষ্ঠের ওপর গোল গোল রুপালি চাকতি। একেকটি পুকুর প্রায় ১ একর জমি নিয়ে। এমন পুকুর রয়েছে তার সাত-আটটি। যেখানে বটম ক্লিন পদ্ধতির মাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন উদ্যোক্তার বায়োফ্লকের যে বড় হাউস বা চৌবাচ্চা দেখিয়েছিলাম, বিশাল আয়তনের জলাশয়কে ওই চৌবাচ্চারই একটি বিশাল সংস্করণ ভাবা যায়। নিজাম আমাদের পুকুর তৈরি সময়ের ভিডিওচিত্র দেখালেন। মনে হলো পুকুর নয়, তৈরি হয়েছে কোনো গ্যালারিযুক্ত স্টেডিয়াম। গোল পুকুরের সব দিকে স্তর করা ইটের বেষ্টনী। জানতে চেয়েছিলাম গ্যালারির মতো এমন স্তর করা কেন? নিজাম জানালেন, পুকুরে অ্যারেটরের মাধ্যমে যে আবর্তন বা প্রবাহের সৃষ্টি হবে তার চাপে যেন পুকুর পাড় নষ্ট না হয়ে যায় তার জন্যই এ ব্যবস্থা। পুকুরে তলানিতে পাকা খাদ করা। এটাকে বলছিলাম মাছের টয়লেট। এখানে এসেই জমা হবে বর্জ্য। সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা পাকা জলাশয়গুলোর এক একটির আয়তন প্রায় ১ একর। তার মানে ৩ বিঘার বেশি। কয়েকটি রয়েছে ৫০ শতাংশেরও। এগুলোয় চলছে অধিক ঘনত্বে মাছ চাষ। পুকুরের তলদেশে জমা ময়লা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে অপসারণ করা এবং মাছের অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহের আবর্তনটিই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিস্মিত হতে হয় এত বড় আকারের বৃত্তাকার ট্যাংক বা পুকুর দেখে। এক একটি পুকুরের তলদেশের গভীরতা ৮ ফুট। ইট-সিমেন্টে পাকা করা পুকুরে অক্সিজেন সরবরাহে ব্যবহার হচ্ছে ব্লোয়ার। এ ছাড়া রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যারেটর। আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতিগুলোর পূর্বশর্ত হচ্ছে যে কোনোভাবে মাছের বর্জ্য নিষ্কাশনের অনুকূল একটি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়ানো। এ ক্ষেত্রে নতুন সব পদ্ধতিই যে কোনোভাবে মাছ চাষের পানিকে পুরোপুরি অ্যামোনিয়ামুক্ত করার একেকটি আধুনিক ব্যবস্থা। এই বটম ক্লিন পদ্ধতিরও পূর্বশর্ত মাছের বর্জ্য নিষ্কাশন। এখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে সে কাজটিই করা হচ্ছে। যাই হোক, এখানে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে উৎপাদন হচ্ছে রুই, শিং, গুলশা ও পাবদা মাছ। বলে রাখি, ছোট আকারে হাউসে বায়োফ্লক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রুই মাছ পালন সম্ভব নয়, কিন্তু বৃহৎ আকারের ট্যাংক বা পুকুরে তা সম্ভব। এখানে পর্যাপ্ত বায়োফ্লক তৈরির ব্যবস্থা রয়েছে। মাছ প্রয়োজনীয় ফ্লক খাওয়ার পর অতিরিক্ত ফ্লক যাতে তলদেশে জমে না যায় সেজন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও রয়েছে।

শুধু গোলাকারই নয়, আয়তাকার ৫০ শতাংশের একটি পুকুরে মাছ উৎপাদন চলছে রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে। অর্থাৎ পুকুরের তলদেশে বিশেষ অংশজুড়ে বিশেষ ধরনের পলিথিন আবৃত করা হয়েছে। আর তারই মাঝে বিশেষ আকৃতির দেয়াল নির্মাণ করে অন্য পাশ থেকে অ্যারোশন করা হচ্ছে। এতে পুকুরের পানিতে এক ধরনের মৃদু স্রোত বয়ে যাচ্ছে। মাছের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায়ও রুই, শিং, গুলশা, পাবদা চাষ হচ্ছে। প্রতি শতাংশে চাষ হচ্ছে আড়াই হাজার মাছ। তার মানে এই ৫০ শতাংশ জায়গায় ১ লাখ শিং ও গুলশা চাষ হচ্ছে আর রয়েছে ১০ হাজার রুই। সত্যিই অবাক হতে হয় মাছ চাষের এত বড় সাহসী উদ্যোগ দেখে। দেখুন আধুনিক বিশ্বের মতো পুকুর পাকা করে আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতি। জানা গেল, এমন বিশালাকার এক একটি ট্যাংক বা পুকুর নির্মাণে খরচ হয়েছে ৯৫ লাখ টাকার মতো। এখানে মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রতি শতাংশে ১০ হাজার হিসাবে। আশা করা হচ্ছে বছরে দুবার মাছ উত্তোলনের। যদিও এ পদ্ধতিতে বছরে তিনবার মাছ উত্তোলন সম্ভব বলছেন উদ্যোক্তারা। নিজাম জানালেন মাছ চাষে তার হিসাব-নিকাশ। স্বাভাবিকভাবে একটা পুকুরে যে পরিমাণ মাছ চাষ করা যায় তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি মাছ চাষ করতে পারছেন তিনি। প্রতি বছরে দুবার মাছ উত্তোলন ধরে তিনি ৩০০ টন মাছ উৎপাদন করতে পারবেন। গুলশা, পাবদা ও শিংয়ের প্রতি কেজির গড় বিক্রয়মূল্য ৩০০ টাকা ধরে প্রথম বছরেই তিনি ৯ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করবেন বলে আশা করছেন। এতে এক বছরেই সব খরচ বাদ দিয়েও লাভের প্রত্যাশা করছেন। আর সব হিসাব-নিকাশ মিলবে আগামী এপ্রিলে। এই উদ্যোক্তার স্বপ্ন ও আশা অনেক দূর। বিশেষ করে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির কারণে কাক্সিক্ষত হিসাব ও বাস্তবতার কোনো অমিল হবে না বরং লাভ হবে অনেক বেশি, বিশ্বাস তার। নিজামের খামার এলাকায় আরও বড় আয়তনের ট্যাংক নির্মাণের কাজ চলছে। স্বপ্ন দেখছেন দেশে রুপালি বিপ্লবের আরেক মাত্রা যোগ করার। মাছ চাষে নতুন নতুন সব প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ড. এডিসন লরেন্স প্যাটেন্ট নিয়েছেন সুপার ইনটেনসিভ রেসওয়ে পদ্ধতিতে চিংড়ি উৎপাদনের। এসব প্রযুক্তি নিয়ে আমাদের দেশের গবেষকদেরও গবেষণা করার প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের তরুণরাই গবেষকদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে গবেষকদেরই এগিয়ে আসা প্রয়োজন, দেখা প্রয়োজন তরুণদের উদ্যোগটির ভালো-মন্দ, দোষ-ত্রুটি। যাই হোক, মাছ চাষে বাংলাদেশের অর্জন বিস্ময়কর। আশির দশক থেকে বর্তমান সময়ে এসে মাছের উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্য এসেছে তার পেছনে রয়েছে অসংখ্য উদ্যোক্তার একেকটি সাহসী উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানসম্মত চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশে মাছ চাষে আরও বড় সাফল্য সূচিত হবে। এ ক্ষেত্রে কৃতিত্বের বড় দাবিদার হবেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিনের মতো উদ্যোক্তারা। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার যেমন দরকার আছে তেমন দরকার আছে তদারকিরও। কেননা উদ্যোক্তার উদ্যোগটি কতটা বিজ্ঞানসম্মত আর তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা তাও দেখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।

               ► মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

               ► [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য