শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

বলা হচ্ছে সময় এখন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। প্রযুক্তির উৎকর্ষে উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এ শতাব্দীতে কৃষিশিল্প হয়ে উঠছে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত প্রযুক্তির পাশাপাশি স্বল্পপরিসরে অল্প খরচে বেশি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে সবাই। বিশেষ করে কৃষিশিল্পে সাধিত হচ্ছে যুগান্তকারী পরিবর্তন; যা বছর পাঁচেক আগেও কল্পনা করা যেত না, এমন প্রযুক্তির বাস্তবিক প্রয়োগ বিস্ময়করভাবে সফলতার বার্তা দিচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাবেই উন্নত দেশগুলোর উন্নত প্রযুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ছে বিশে^র প্রতিটি প্রান্তে। ফলে আমাদের দেশের মফস্বলের শিক্ষিত উদ্যোগী তরুণটিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছে সর্বশেষ খবর। বলা চলে, কৃষিপ্রযুক্তি যেন প্রতিনিয়ত উদ্যোগী খামারিদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে। নতুন উদ্যোগ গ্রহণের যথেষ্ট সাহস এখন আমাদের উদ্যোক্তাদের। আর এদের সাহসের ফলই আমাদের কৃষি সফলতা। ফল-ফসল থেকে শুরু করে পোলট্রি, ডেইরি, মৎস্য... কৃষির সব খাতই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পাল্টে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মাছ চাষে তরুণদের আগ্রহ আমাকে নতুন রুপালি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। গত শতাব্দীর আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করে মাছ চাষে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। নানা আকর্ষণীয় দৃশ্য দেখিয়ে তাদের মাছ চাষে টানা হয়েছিল। ঠিক সেই সময় থেকে তিন যুগ পর আজ মাছ চাষে যে সাহসী উদ্যোগ ও সাফল্য দেখছি তা অত্যন্ত আশাজাগানিয়া।

পাঠক! রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম অর্থাৎ আরএএস বা রাস ও বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ঘরের ভিতর, বাড়ির আঙিনায় অধিক ঘনত্বের মাছ চাষের বিষয়টি ইতোমধ্যে মোটামুটি সবাই জেনে গেছেন। এবার আরও আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। তার আগে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমাদের মৎস্যশিল্পে বিগত সময়ের প্রধান সমস্যাগুলোর কথা; যা মাছ চাষিদের কাছ থেকে বারবার উঠে এসেছে। অ্যামোনিয়া বা মাছের বর্জ্য মাছ চাষের প্রধান অন্তরায়। পুকুরের পানিতে মাছের বর্জ্য ও খাদ্যের অবশিষ্টাংশ মিশে পানি ও মাটি দূষিত করে ফেলে। ফলে কয়েক বছরের মাথায় মাছের উৎপাদন কমে যায়। মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর কোনো ফসলও ফলানো সম্ভব হয় না। মাছ চাষের অঞ্চলগুলোর অধিবাসীরা এ সমস্যার কথা বলে আসছেন দীর্ঘদিন ধরেই। বিশেষ করে বাগেরহাট-সাতক্ষীরা অঞ্চলের চিংড়ি ঘেরের বর্জ্য নিয়ে গতবার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। যাই হোক, বলছিলাম মাছ চাষে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে পুকুর বা জলাশয়ের পানিতে মাছের বর্জ্য অ্যামোনিয়ার আধিক্য ও অক্সিজেনের অভাব। কোনোভাবে যদি পানি থেকে অ্যামোনিয়া বর্জ্য সরিয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া যায় তবে অধিক ঘনত্বেও মাছ চাষ সম্ভব। রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতি হচ্ছে পানিতে প্রবাহ তৈরি করে জলাশয়ের বর্জ্যটিকে তলানিতে নিয়ে গিয়ে অপসারণ করা। আরও সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায় দৌড় প্রতিযোগিতায় গোল যে পথ তৈরি করা হয় সেটাকে বলা হয় রেসওয়ে। পুকুরের পানিতে অ্যারেটরের মাধ্যমে রেসওয়ের মতো গোল আবর্ত তৈরি করা হয়। আবর্তে পড়ে বর্জ্যগুলো জমা হয় তলানিতে। এ পদ্ধতিতে পুকুরের তলানিতে বিশেষ স্থান রাখা হয়, একে বলা যায় মাছের টয়লেট। সেখানে যুক্ত করা হয় পাম্প। পাম্পের দ্বারা তলানিতে জমা বর্জ্য প্রতিনিয়ত অপসারণ করে পানিকে রাখা হয় দূষণমুক্ত। পাশাপাশি প্রচুর অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। অ্যারেটর পানিতে প্রবাহের সৃষ্টি করে। এতে মাছও সুস্থ জীবনের অনুকূল পরিবেশ পেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, আর্মেনিয়া প্রভৃতি দেশে এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু হলেও বাংলাদেশে প্রথম শুরু হয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার রিয়াজউদ্দিনপাড়ায় বহুদিনের মৎস্যশিল্প প্রতিষ্ঠান গোয়ালন্দ ফিশারিজে। উদ্যোক্তা গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন। তিনি অনেক আগে থেকেই কৃষিবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত। তার রয়েছে সমন্বিত এক খামার। খামারের আয়তন প্রায় ১৭০ বিঘা। গত জানুয়ারির শেষ দিকে ঘুরে এসেছি শেখ মোহাম্মদ নিজামের মৎস্য খামার থেকে। সে এক এলাহি কান্ড। বিশাল জায়গাজুড়ে মাছের চাষ। উপর থেকে দেখলে মনে হয় ভূপৃষ্ঠের ওপর গোল গোল রুপালি চাকতি। একেকটি পুকুর প্রায় ১ একর জমি নিয়ে। এমন পুকুর রয়েছে তার সাত-আটটি। যেখানে বটম ক্লিন পদ্ধতির মাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন উদ্যোক্তার বায়োফ্লকের যে বড় হাউস বা চৌবাচ্চা দেখিয়েছিলাম, বিশাল আয়তনের জলাশয়কে ওই চৌবাচ্চারই একটি বিশাল সংস্করণ ভাবা যায়। নিজাম আমাদের পুকুর তৈরি সময়ের ভিডিওচিত্র দেখালেন। মনে হলো পুকুর নয়, তৈরি হয়েছে কোনো গ্যালারিযুক্ত স্টেডিয়াম। গোল পুকুরের সব দিকে স্তর করা ইটের বেষ্টনী। জানতে চেয়েছিলাম গ্যালারির মতো এমন স্তর করা কেন? নিজাম জানালেন, পুকুরে অ্যারেটরের মাধ্যমে যে আবর্তন বা প্রবাহের সৃষ্টি হবে তার চাপে যেন পুকুর পাড় নষ্ট না হয়ে যায় তার জন্যই এ ব্যবস্থা। পুকুরে তলানিতে পাকা খাদ করা। এটাকে বলছিলাম মাছের টয়লেট। এখানে এসেই জমা হবে বর্জ্য। সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা পাকা জলাশয়গুলোর এক একটির আয়তন প্রায় ১ একর। তার মানে ৩ বিঘার বেশি। কয়েকটি রয়েছে ৫০ শতাংশেরও। এগুলোয় চলছে অধিক ঘনত্বে মাছ চাষ। পুকুরের তলদেশে জমা ময়লা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে অপসারণ করা এবং মাছের অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহের আবর্তনটিই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিস্মিত হতে হয় এত বড় আকারের বৃত্তাকার ট্যাংক বা পুকুর দেখে। এক একটি পুকুরের তলদেশের গভীরতা ৮ ফুট। ইট-সিমেন্টে পাকা করা পুকুরে অক্সিজেন সরবরাহে ব্যবহার হচ্ছে ব্লোয়ার। এ ছাড়া রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যারেটর। আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতিগুলোর পূর্বশর্ত হচ্ছে যে কোনোভাবে মাছের বর্জ্য নিষ্কাশনের অনুকূল একটি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়ানো। এ ক্ষেত্রে নতুন সব পদ্ধতিই যে কোনোভাবে মাছ চাষের পানিকে পুরোপুরি অ্যামোনিয়ামুক্ত করার একেকটি আধুনিক ব্যবস্থা। এই বটম ক্লিন পদ্ধতিরও পূর্বশর্ত মাছের বর্জ্য নিষ্কাশন। এখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে সে কাজটিই করা হচ্ছে। যাই হোক, এখানে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে উৎপাদন হচ্ছে রুই, শিং, গুলশা ও পাবদা মাছ। বলে রাখি, ছোট আকারে হাউসে বায়োফ্লক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রুই মাছ পালন সম্ভব নয়, কিন্তু বৃহৎ আকারের ট্যাংক বা পুকুরে তা সম্ভব। এখানে পর্যাপ্ত বায়োফ্লক তৈরির ব্যবস্থা রয়েছে। মাছ প্রয়োজনীয় ফ্লক খাওয়ার পর অতিরিক্ত ফ্লক যাতে তলদেশে জমে না যায় সেজন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও রয়েছে।

শুধু গোলাকারই নয়, আয়তাকার ৫০ শতাংশের একটি পুকুরে মাছ উৎপাদন চলছে রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে। অর্থাৎ পুকুরের তলদেশে বিশেষ অংশজুড়ে বিশেষ ধরনের পলিথিন আবৃত করা হয়েছে। আর তারই মাঝে বিশেষ আকৃতির দেয়াল নির্মাণ করে অন্য পাশ থেকে অ্যারোশন করা হচ্ছে। এতে পুকুরের পানিতে এক ধরনের মৃদু স্রোত বয়ে যাচ্ছে। মাছের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায়ও রুই, শিং, গুলশা, পাবদা চাষ হচ্ছে। প্রতি শতাংশে চাষ হচ্ছে আড়াই হাজার মাছ। তার মানে এই ৫০ শতাংশ জায়গায় ১ লাখ শিং ও গুলশা চাষ হচ্ছে আর রয়েছে ১০ হাজার রুই। সত্যিই অবাক হতে হয় মাছ চাষের এত বড় সাহসী উদ্যোগ দেখে। দেখুন আধুনিক বিশ্বের মতো পুকুর পাকা করে আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতি। জানা গেল, এমন বিশালাকার এক একটি ট্যাংক বা পুকুর নির্মাণে খরচ হয়েছে ৯৫ লাখ টাকার মতো। এখানে মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রতি শতাংশে ১০ হাজার হিসাবে। আশা করা হচ্ছে বছরে দুবার মাছ উত্তোলনের। যদিও এ পদ্ধতিতে বছরে তিনবার মাছ উত্তোলন সম্ভব বলছেন উদ্যোক্তারা। নিজাম জানালেন মাছ চাষে তার হিসাব-নিকাশ। স্বাভাবিকভাবে একটা পুকুরে যে পরিমাণ মাছ চাষ করা যায় তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি মাছ চাষ করতে পারছেন তিনি। প্রতি বছরে দুবার মাছ উত্তোলন ধরে তিনি ৩০০ টন মাছ উৎপাদন করতে পারবেন। গুলশা, পাবদা ও শিংয়ের প্রতি কেজির গড় বিক্রয়মূল্য ৩০০ টাকা ধরে প্রথম বছরেই তিনি ৯ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করবেন বলে আশা করছেন। এতে এক বছরেই সব খরচ বাদ দিয়েও লাভের প্রত্যাশা করছেন। আর সব হিসাব-নিকাশ মিলবে আগামী এপ্রিলে। এই উদ্যোক্তার স্বপ্ন ও আশা অনেক দূর। বিশেষ করে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির কারণে কাক্সিক্ষত হিসাব ও বাস্তবতার কোনো অমিল হবে না বরং লাভ হবে অনেক বেশি, বিশ্বাস তার। নিজামের খামার এলাকায় আরও বড় আয়তনের ট্যাংক নির্মাণের কাজ চলছে। স্বপ্ন দেখছেন দেশে রুপালি বিপ্লবের আরেক মাত্রা যোগ করার। মাছ চাষে নতুন নতুন সব প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ড. এডিসন লরেন্স প্যাটেন্ট নিয়েছেন সুপার ইনটেনসিভ রেসওয়ে পদ্ধতিতে চিংড়ি উৎপাদনের। এসব প্রযুক্তি নিয়ে আমাদের দেশের গবেষকদেরও গবেষণা করার প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের তরুণরাই গবেষকদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে গবেষকদেরই এগিয়ে আসা প্রয়োজন, দেখা প্রয়োজন তরুণদের উদ্যোগটির ভালো-মন্দ, দোষ-ত্রুটি। যাই হোক, মাছ চাষে বাংলাদেশের অর্জন বিস্ময়কর। আশির দশক থেকে বর্তমান সময়ে এসে মাছের উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্য এসেছে তার পেছনে রয়েছে অসংখ্য উদ্যোক্তার একেকটি সাহসী উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানসম্মত চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশে মাছ চাষে আরও বড় সাফল্য সূচিত হবে। এ ক্ষেত্রে কৃতিত্বের বড় দাবিদার হবেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিনের মতো উদ্যোক্তারা। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার যেমন দরকার আছে তেমন দরকার আছে তদারকিরও। কেননা উদ্যোক্তার উদ্যোগটি কতটা বিজ্ঞানসম্মত আর তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা তাও দেখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।

               ► মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

               ► [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম