শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

বলা হচ্ছে সময় এখন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। প্রযুক্তির উৎকর্ষে উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এ শতাব্দীতে কৃষিশিল্প হয়ে উঠছে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত প্রযুক্তির পাশাপাশি স্বল্পপরিসরে অল্প খরচে বেশি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে সবাই। বিশেষ করে কৃষিশিল্পে সাধিত হচ্ছে যুগান্তকারী পরিবর্তন; যা বছর পাঁচেক আগেও কল্পনা করা যেত না, এমন প্রযুক্তির বাস্তবিক প্রয়োগ বিস্ময়করভাবে সফলতার বার্তা দিচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাবেই উন্নত দেশগুলোর উন্নত প্রযুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ছে বিশে^র প্রতিটি প্রান্তে। ফলে আমাদের দেশের মফস্বলের শিক্ষিত উদ্যোগী তরুণটিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছে সর্বশেষ খবর। বলা চলে, কৃষিপ্রযুক্তি যেন প্রতিনিয়ত উদ্যোগী খামারিদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে। নতুন উদ্যোগ গ্রহণের যথেষ্ট সাহস এখন আমাদের উদ্যোক্তাদের। আর এদের সাহসের ফলই আমাদের কৃষি সফলতা। ফল-ফসল থেকে শুরু করে পোলট্রি, ডেইরি, মৎস্য... কৃষির সব খাতই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পাল্টে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মাছ চাষে তরুণদের আগ্রহ আমাকে নতুন রুপালি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। গত শতাব্দীর আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করে মাছ চাষে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। নানা আকর্ষণীয় দৃশ্য দেখিয়ে তাদের মাছ চাষে টানা হয়েছিল। ঠিক সেই সময় থেকে তিন যুগ পর আজ মাছ চাষে যে সাহসী উদ্যোগ ও সাফল্য দেখছি তা অত্যন্ত আশাজাগানিয়া।

পাঠক! রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম অর্থাৎ আরএএস বা রাস ও বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ঘরের ভিতর, বাড়ির আঙিনায় অধিক ঘনত্বের মাছ চাষের বিষয়টি ইতোমধ্যে মোটামুটি সবাই জেনে গেছেন। এবার আরও আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। তার আগে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমাদের মৎস্যশিল্পে বিগত সময়ের প্রধান সমস্যাগুলোর কথা; যা মাছ চাষিদের কাছ থেকে বারবার উঠে এসেছে। অ্যামোনিয়া বা মাছের বর্জ্য মাছ চাষের প্রধান অন্তরায়। পুকুরের পানিতে মাছের বর্জ্য ও খাদ্যের অবশিষ্টাংশ মিশে পানি ও মাটি দূষিত করে ফেলে। ফলে কয়েক বছরের মাথায় মাছের উৎপাদন কমে যায়। মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর কোনো ফসলও ফলানো সম্ভব হয় না। মাছ চাষের অঞ্চলগুলোর অধিবাসীরা এ সমস্যার কথা বলে আসছেন দীর্ঘদিন ধরেই। বিশেষ করে বাগেরহাট-সাতক্ষীরা অঞ্চলের চিংড়ি ঘেরের বর্জ্য নিয়ে গতবার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। যাই হোক, বলছিলাম মাছ চাষে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে পুকুর বা জলাশয়ের পানিতে মাছের বর্জ্য অ্যামোনিয়ার আধিক্য ও অক্সিজেনের অভাব। কোনোভাবে যদি পানি থেকে অ্যামোনিয়া বর্জ্য সরিয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া যায় তবে অধিক ঘনত্বেও মাছ চাষ সম্ভব। রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতি হচ্ছে পানিতে প্রবাহ তৈরি করে জলাশয়ের বর্জ্যটিকে তলানিতে নিয়ে গিয়ে অপসারণ করা। আরও সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায় দৌড় প্রতিযোগিতায় গোল যে পথ তৈরি করা হয় সেটাকে বলা হয় রেসওয়ে। পুকুরের পানিতে অ্যারেটরের মাধ্যমে রেসওয়ের মতো গোল আবর্ত তৈরি করা হয়। আবর্তে পড়ে বর্জ্যগুলো জমা হয় তলানিতে। এ পদ্ধতিতে পুকুরের তলানিতে বিশেষ স্থান রাখা হয়, একে বলা যায় মাছের টয়লেট। সেখানে যুক্ত করা হয় পাম্প। পাম্পের দ্বারা তলানিতে জমা বর্জ্য প্রতিনিয়ত অপসারণ করে পানিকে রাখা হয় দূষণমুক্ত। পাশাপাশি প্রচুর অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। অ্যারেটর পানিতে প্রবাহের সৃষ্টি করে। এতে মাছও সুস্থ জীবনের অনুকূল পরিবেশ পেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, আর্মেনিয়া প্রভৃতি দেশে এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু হলেও বাংলাদেশে প্রথম শুরু হয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার রিয়াজউদ্দিনপাড়ায় বহুদিনের মৎস্যশিল্প প্রতিষ্ঠান গোয়ালন্দ ফিশারিজে। উদ্যোক্তা গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন। তিনি অনেক আগে থেকেই কৃষিবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত। তার রয়েছে সমন্বিত এক খামার। খামারের আয়তন প্রায় ১৭০ বিঘা। গত জানুয়ারির শেষ দিকে ঘুরে এসেছি শেখ মোহাম্মদ নিজামের মৎস্য খামার থেকে। সে এক এলাহি কান্ড। বিশাল জায়গাজুড়ে মাছের চাষ। উপর থেকে দেখলে মনে হয় ভূপৃষ্ঠের ওপর গোল গোল রুপালি চাকতি। একেকটি পুকুর প্রায় ১ একর জমি নিয়ে। এমন পুকুর রয়েছে তার সাত-আটটি। যেখানে বটম ক্লিন পদ্ধতির মাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন উদ্যোক্তার বায়োফ্লকের যে বড় হাউস বা চৌবাচ্চা দেখিয়েছিলাম, বিশাল আয়তনের জলাশয়কে ওই চৌবাচ্চারই একটি বিশাল সংস্করণ ভাবা যায়। নিজাম আমাদের পুকুর তৈরি সময়ের ভিডিওচিত্র দেখালেন। মনে হলো পুকুর নয়, তৈরি হয়েছে কোনো গ্যালারিযুক্ত স্টেডিয়াম। গোল পুকুরের সব দিকে স্তর করা ইটের বেষ্টনী। জানতে চেয়েছিলাম গ্যালারির মতো এমন স্তর করা কেন? নিজাম জানালেন, পুকুরে অ্যারেটরের মাধ্যমে যে আবর্তন বা প্রবাহের সৃষ্টি হবে তার চাপে যেন পুকুর পাড় নষ্ট না হয়ে যায় তার জন্যই এ ব্যবস্থা। পুকুরে তলানিতে পাকা খাদ করা। এটাকে বলছিলাম মাছের টয়লেট। এখানে এসেই জমা হবে বর্জ্য। সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা পাকা জলাশয়গুলোর এক একটির আয়তন প্রায় ১ একর। তার মানে ৩ বিঘার বেশি। কয়েকটি রয়েছে ৫০ শতাংশেরও। এগুলোয় চলছে অধিক ঘনত্বে মাছ চাষ। পুকুরের তলদেশে জমা ময়লা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে অপসারণ করা এবং মাছের অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহের আবর্তনটিই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিস্মিত হতে হয় এত বড় আকারের বৃত্তাকার ট্যাংক বা পুকুর দেখে। এক একটি পুকুরের তলদেশের গভীরতা ৮ ফুট। ইট-সিমেন্টে পাকা করা পুকুরে অক্সিজেন সরবরাহে ব্যবহার হচ্ছে ব্লোয়ার। এ ছাড়া রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যারেটর। আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতিগুলোর পূর্বশর্ত হচ্ছে যে কোনোভাবে মাছের বর্জ্য নিষ্কাশনের অনুকূল একটি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়ানো। এ ক্ষেত্রে নতুন সব পদ্ধতিই যে কোনোভাবে মাছ চাষের পানিকে পুরোপুরি অ্যামোনিয়ামুক্ত করার একেকটি আধুনিক ব্যবস্থা। এই বটম ক্লিন পদ্ধতিরও পূর্বশর্ত মাছের বর্জ্য নিষ্কাশন। এখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে সে কাজটিই করা হচ্ছে। যাই হোক, এখানে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে উৎপাদন হচ্ছে রুই, শিং, গুলশা ও পাবদা মাছ। বলে রাখি, ছোট আকারে হাউসে বায়োফ্লক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রুই মাছ পালন সম্ভব নয়, কিন্তু বৃহৎ আকারের ট্যাংক বা পুকুরে তা সম্ভব। এখানে পর্যাপ্ত বায়োফ্লক তৈরির ব্যবস্থা রয়েছে। মাছ প্রয়োজনীয় ফ্লক খাওয়ার পর অতিরিক্ত ফ্লক যাতে তলদেশে জমে না যায় সেজন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও রয়েছে।

শুধু গোলাকারই নয়, আয়তাকার ৫০ শতাংশের একটি পুকুরে মাছ উৎপাদন চলছে রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে। অর্থাৎ পুকুরের তলদেশে বিশেষ অংশজুড়ে বিশেষ ধরনের পলিথিন আবৃত করা হয়েছে। আর তারই মাঝে বিশেষ আকৃতির দেয়াল নির্মাণ করে অন্য পাশ থেকে অ্যারোশন করা হচ্ছে। এতে পুকুরের পানিতে এক ধরনের মৃদু স্রোত বয়ে যাচ্ছে। মাছের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায়ও রুই, শিং, গুলশা, পাবদা চাষ হচ্ছে। প্রতি শতাংশে চাষ হচ্ছে আড়াই হাজার মাছ। তার মানে এই ৫০ শতাংশ জায়গায় ১ লাখ শিং ও গুলশা চাষ হচ্ছে আর রয়েছে ১০ হাজার রুই। সত্যিই অবাক হতে হয় মাছ চাষের এত বড় সাহসী উদ্যোগ দেখে। দেখুন আধুনিক বিশ্বের মতো পুকুর পাকা করে আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতি। জানা গেল, এমন বিশালাকার এক একটি ট্যাংক বা পুকুর নির্মাণে খরচ হয়েছে ৯৫ লাখ টাকার মতো। এখানে মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রতি শতাংশে ১০ হাজার হিসাবে। আশা করা হচ্ছে বছরে দুবার মাছ উত্তোলনের। যদিও এ পদ্ধতিতে বছরে তিনবার মাছ উত্তোলন সম্ভব বলছেন উদ্যোক্তারা। নিজাম জানালেন মাছ চাষে তার হিসাব-নিকাশ। স্বাভাবিকভাবে একটা পুকুরে যে পরিমাণ মাছ চাষ করা যায় তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি মাছ চাষ করতে পারছেন তিনি। প্রতি বছরে দুবার মাছ উত্তোলন ধরে তিনি ৩০০ টন মাছ উৎপাদন করতে পারবেন। গুলশা, পাবদা ও শিংয়ের প্রতি কেজির গড় বিক্রয়মূল্য ৩০০ টাকা ধরে প্রথম বছরেই তিনি ৯ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করবেন বলে আশা করছেন। এতে এক বছরেই সব খরচ বাদ দিয়েও লাভের প্রত্যাশা করছেন। আর সব হিসাব-নিকাশ মিলবে আগামী এপ্রিলে। এই উদ্যোক্তার স্বপ্ন ও আশা অনেক দূর। বিশেষ করে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির কারণে কাক্সিক্ষত হিসাব ও বাস্তবতার কোনো অমিল হবে না বরং লাভ হবে অনেক বেশি, বিশ্বাস তার। নিজামের খামার এলাকায় আরও বড় আয়তনের ট্যাংক নির্মাণের কাজ চলছে। স্বপ্ন দেখছেন দেশে রুপালি বিপ্লবের আরেক মাত্রা যোগ করার। মাছ চাষে নতুন নতুন সব প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ড. এডিসন লরেন্স প্যাটেন্ট নিয়েছেন সুপার ইনটেনসিভ রেসওয়ে পদ্ধতিতে চিংড়ি উৎপাদনের। এসব প্রযুক্তি নিয়ে আমাদের দেশের গবেষকদেরও গবেষণা করার প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের তরুণরাই গবেষকদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে গবেষকদেরই এগিয়ে আসা প্রয়োজন, দেখা প্রয়োজন তরুণদের উদ্যোগটির ভালো-মন্দ, দোষ-ত্রুটি। যাই হোক, মাছ চাষে বাংলাদেশের অর্জন বিস্ময়কর। আশির দশক থেকে বর্তমান সময়ে এসে মাছের উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্য এসেছে তার পেছনে রয়েছে অসংখ্য উদ্যোক্তার একেকটি সাহসী উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানসম্মত চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশে মাছ চাষে আরও বড় সাফল্য সূচিত হবে। এ ক্ষেত্রে কৃতিত্বের বড় দাবিদার হবেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিনের মতো উদ্যোক্তারা। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার যেমন দরকার আছে তেমন দরকার আছে তদারকিরও। কেননা উদ্যোক্তার উদ্যোগটি কতটা বিজ্ঞানসম্মত আর তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা তাও দেখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।

               ► মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

               ► [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম