শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাছ চাষের আরেক অভিনব পদ্ধতি রেসওয়ে বটম ক্লিন

বলা হচ্ছে সময় এখন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। প্রযুক্তির উৎকর্ষে উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এ শতাব্দীতে কৃষিশিল্প হয়ে উঠছে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত প্রযুক্তির পাশাপাশি স্বল্পপরিসরে অল্প খরচে বেশি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে সবাই। বিশেষ করে কৃষিশিল্পে সাধিত হচ্ছে যুগান্তকারী পরিবর্তন; যা বছর পাঁচেক আগেও কল্পনা করা যেত না, এমন প্রযুক্তির বাস্তবিক প্রয়োগ বিস্ময়করভাবে সফলতার বার্তা দিচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাবেই উন্নত দেশগুলোর উন্নত প্রযুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ছে বিশে^র প্রতিটি প্রান্তে। ফলে আমাদের দেশের মফস্বলের শিক্ষিত উদ্যোগী তরুণটিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছে সর্বশেষ খবর। বলা চলে, কৃষিপ্রযুক্তি যেন প্রতিনিয়ত উদ্যোগী খামারিদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে। নতুন উদ্যোগ গ্রহণের যথেষ্ট সাহস এখন আমাদের উদ্যোক্তাদের। আর এদের সাহসের ফলই আমাদের কৃষি সফলতা। ফল-ফসল থেকে শুরু করে পোলট্রি, ডেইরি, মৎস্য... কৃষির সব খাতই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পাল্টে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মাছ চাষে তরুণদের আগ্রহ আমাকে নতুন রুপালি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। গত শতাব্দীর আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করে মাছ চাষে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। নানা আকর্ষণীয় দৃশ্য দেখিয়ে তাদের মাছ চাষে টানা হয়েছিল। ঠিক সেই সময় থেকে তিন যুগ পর আজ মাছ চাষে যে সাহসী উদ্যোগ ও সাফল্য দেখছি তা অত্যন্ত আশাজাগানিয়া।

পাঠক! রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম অর্থাৎ আরএএস বা রাস ও বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ঘরের ভিতর, বাড়ির আঙিনায় অধিক ঘনত্বের মাছ চাষের বিষয়টি ইতোমধ্যে মোটামুটি সবাই জেনে গেছেন। এবার আরও আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। তার আগে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমাদের মৎস্যশিল্পে বিগত সময়ের প্রধান সমস্যাগুলোর কথা; যা মাছ চাষিদের কাছ থেকে বারবার উঠে এসেছে। অ্যামোনিয়া বা মাছের বর্জ্য মাছ চাষের প্রধান অন্তরায়। পুকুরের পানিতে মাছের বর্জ্য ও খাদ্যের অবশিষ্টাংশ মিশে পানি ও মাটি দূষিত করে ফেলে। ফলে কয়েক বছরের মাথায় মাছের উৎপাদন কমে যায়। মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর কোনো ফসলও ফলানো সম্ভব হয় না। মাছ চাষের অঞ্চলগুলোর অধিবাসীরা এ সমস্যার কথা বলে আসছেন দীর্ঘদিন ধরেই। বিশেষ করে বাগেরহাট-সাতক্ষীরা অঞ্চলের চিংড়ি ঘেরের বর্জ্য নিয়ে গতবার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। যাই হোক, বলছিলাম মাছ চাষে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে পুকুর বা জলাশয়ের পানিতে মাছের বর্জ্য অ্যামোনিয়ার আধিক্য ও অক্সিজেনের অভাব। কোনোভাবে যদি পানি থেকে অ্যামোনিয়া বর্জ্য সরিয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া যায় তবে অধিক ঘনত্বেও মাছ চাষ সম্ভব। রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতি হচ্ছে পানিতে প্রবাহ তৈরি করে জলাশয়ের বর্জ্যটিকে তলানিতে নিয়ে গিয়ে অপসারণ করা। আরও সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায় দৌড় প্রতিযোগিতায় গোল যে পথ তৈরি করা হয় সেটাকে বলা হয় রেসওয়ে। পুকুরের পানিতে অ্যারেটরের মাধ্যমে রেসওয়ের মতো গোল আবর্ত তৈরি করা হয়। আবর্তে পড়ে বর্জ্যগুলো জমা হয় তলানিতে। এ পদ্ধতিতে পুকুরের তলানিতে বিশেষ স্থান রাখা হয়, একে বলা যায় মাছের টয়লেট। সেখানে যুক্ত করা হয় পাম্প। পাম্পের দ্বারা তলানিতে জমা বর্জ্য প্রতিনিয়ত অপসারণ করে পানিকে রাখা হয় দূষণমুক্ত। পাশাপাশি প্রচুর অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়। অ্যারেটর পানিতে প্রবাহের সৃষ্টি করে। এতে মাছও সুস্থ জীবনের অনুকূল পরিবেশ পেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, আর্মেনিয়া প্রভৃতি দেশে এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু হলেও বাংলাদেশে প্রথম শুরু হয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার রিয়াজউদ্দিনপাড়ায় বহুদিনের মৎস্যশিল্প প্রতিষ্ঠান গোয়ালন্দ ফিশারিজে। উদ্যোক্তা গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন। তিনি অনেক আগে থেকেই কৃষিবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত। তার রয়েছে সমন্বিত এক খামার। খামারের আয়তন প্রায় ১৭০ বিঘা। গত জানুয়ারির শেষ দিকে ঘুরে এসেছি শেখ মোহাম্মদ নিজামের মৎস্য খামার থেকে। সে এক এলাহি কান্ড। বিশাল জায়গাজুড়ে মাছের চাষ। উপর থেকে দেখলে মনে হয় ভূপৃষ্ঠের ওপর গোল গোল রুপালি চাকতি। একেকটি পুকুর প্রায় ১ একর জমি নিয়ে। এমন পুকুর রয়েছে তার সাত-আটটি। যেখানে বটম ক্লিন পদ্ধতির মাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন উদ্যোক্তার বায়োফ্লকের যে বড় হাউস বা চৌবাচ্চা দেখিয়েছিলাম, বিশাল আয়তনের জলাশয়কে ওই চৌবাচ্চারই একটি বিশাল সংস্করণ ভাবা যায়। নিজাম আমাদের পুকুর তৈরি সময়ের ভিডিওচিত্র দেখালেন। মনে হলো পুকুর নয়, তৈরি হয়েছে কোনো গ্যালারিযুক্ত স্টেডিয়াম। গোল পুকুরের সব দিকে স্তর করা ইটের বেষ্টনী। জানতে চেয়েছিলাম গ্যালারির মতো এমন স্তর করা কেন? নিজাম জানালেন, পুকুরে অ্যারেটরের মাধ্যমে যে আবর্তন বা প্রবাহের সৃষ্টি হবে তার চাপে যেন পুকুর পাড় নষ্ট না হয়ে যায় তার জন্যই এ ব্যবস্থা। পুকুরে তলানিতে পাকা খাদ করা। এটাকে বলছিলাম মাছের টয়লেট। এখানে এসেই জমা হবে বর্জ্য। সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা পাকা জলাশয়গুলোর এক একটির আয়তন প্রায় ১ একর। তার মানে ৩ বিঘার বেশি। কয়েকটি রয়েছে ৫০ শতাংশেরও। এগুলোয় চলছে অধিক ঘনত্বে মাছ চাষ। পুকুরের তলদেশে জমা ময়লা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে অপসারণ করা এবং মাছের অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহের আবর্তনটিই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিস্মিত হতে হয় এত বড় আকারের বৃত্তাকার ট্যাংক বা পুকুর দেখে। এক একটি পুকুরের তলদেশের গভীরতা ৮ ফুট। ইট-সিমেন্টে পাকা করা পুকুরে অক্সিজেন সরবরাহে ব্যবহার হচ্ছে ব্লোয়ার। এ ছাড়া রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যারেটর। আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতিগুলোর পূর্বশর্ত হচ্ছে যে কোনোভাবে মাছের বর্জ্য নিষ্কাশনের অনুকূল একটি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা ও অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়ানো। এ ক্ষেত্রে নতুন সব পদ্ধতিই যে কোনোভাবে মাছ চাষের পানিকে পুরোপুরি অ্যামোনিয়ামুক্ত করার একেকটি আধুনিক ব্যবস্থা। এই বটম ক্লিন পদ্ধতিরও পূর্বশর্ত মাছের বর্জ্য নিষ্কাশন। এখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে সে কাজটিই করা হচ্ছে। যাই হোক, এখানে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে উৎপাদন হচ্ছে রুই, শিং, গুলশা ও পাবদা মাছ। বলে রাখি, ছোট আকারে হাউসে বায়োফ্লক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রুই মাছ পালন সম্ভব নয়, কিন্তু বৃহৎ আকারের ট্যাংক বা পুকুরে তা সম্ভব। এখানে পর্যাপ্ত বায়োফ্লক তৈরির ব্যবস্থা রয়েছে। মাছ প্রয়োজনীয় ফ্লক খাওয়ার পর অতিরিক্ত ফ্লক যাতে তলদেশে জমে না যায় সেজন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও রয়েছে।

শুধু গোলাকারই নয়, আয়তাকার ৫০ শতাংশের একটি পুকুরে মাছ উৎপাদন চলছে রেসওয়ে বটম ক্লিন পদ্ধতিতে। অর্থাৎ পুকুরের তলদেশে বিশেষ অংশজুড়ে বিশেষ ধরনের পলিথিন আবৃত করা হয়েছে। আর তারই মাঝে বিশেষ আকৃতির দেয়াল নির্মাণ করে অন্য পাশ থেকে অ্যারোশন করা হচ্ছে। এতে পুকুরের পানিতে এক ধরনের মৃদু স্রোত বয়ে যাচ্ছে। মাছের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায়ও রুই, শিং, গুলশা, পাবদা চাষ হচ্ছে। প্রতি শতাংশে চাষ হচ্ছে আড়াই হাজার মাছ। তার মানে এই ৫০ শতাংশ জায়গায় ১ লাখ শিং ও গুলশা চাষ হচ্ছে আর রয়েছে ১০ হাজার রুই। সত্যিই অবাক হতে হয় মাছ চাষের এত বড় সাহসী উদ্যোগ দেখে। দেখুন আধুনিক বিশ্বের মতো পুকুর পাকা করে আধুনিক মাছ চাষ পদ্ধতি। জানা গেল, এমন বিশালাকার এক একটি ট্যাংক বা পুকুর নির্মাণে খরচ হয়েছে ৯৫ লাখ টাকার মতো। এখানে মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রতি শতাংশে ১০ হাজার হিসাবে। আশা করা হচ্ছে বছরে দুবার মাছ উত্তোলনের। যদিও এ পদ্ধতিতে বছরে তিনবার মাছ উত্তোলন সম্ভব বলছেন উদ্যোক্তারা। নিজাম জানালেন মাছ চাষে তার হিসাব-নিকাশ। স্বাভাবিকভাবে একটা পুকুরে যে পরিমাণ মাছ চাষ করা যায় তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি মাছ চাষ করতে পারছেন তিনি। প্রতি বছরে দুবার মাছ উত্তোলন ধরে তিনি ৩০০ টন মাছ উৎপাদন করতে পারবেন। গুলশা, পাবদা ও শিংয়ের প্রতি কেজির গড় বিক্রয়মূল্য ৩০০ টাকা ধরে প্রথম বছরেই তিনি ৯ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করবেন বলে আশা করছেন। এতে এক বছরেই সব খরচ বাদ দিয়েও লাভের প্রত্যাশা করছেন। আর সব হিসাব-নিকাশ মিলবে আগামী এপ্রিলে। এই উদ্যোক্তার স্বপ্ন ও আশা অনেক দূর। বিশেষ করে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির কারণে কাক্সিক্ষত হিসাব ও বাস্তবতার কোনো অমিল হবে না বরং লাভ হবে অনেক বেশি, বিশ্বাস তার। নিজামের খামার এলাকায় আরও বড় আয়তনের ট্যাংক নির্মাণের কাজ চলছে। স্বপ্ন দেখছেন দেশে রুপালি বিপ্লবের আরেক মাত্রা যোগ করার। মাছ চাষে নতুন নতুন সব প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ড. এডিসন লরেন্স প্যাটেন্ট নিয়েছেন সুপার ইনটেনসিভ রেসওয়ে পদ্ধতিতে চিংড়ি উৎপাদনের। এসব প্রযুক্তি নিয়ে আমাদের দেশের গবেষকদেরও গবেষণা করার প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের তরুণরাই গবেষকদের চেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে গবেষকদেরই এগিয়ে আসা প্রয়োজন, দেখা প্রয়োজন তরুণদের উদ্যোগটির ভালো-মন্দ, দোষ-ত্রুটি। যাই হোক, মাছ চাষে বাংলাদেশের অর্জন বিস্ময়কর। আশির দশক থেকে বর্তমান সময়ে এসে মাছের উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্য এসেছে তার পেছনে রয়েছে অসংখ্য উদ্যোক্তার একেকটি সাহসী উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, বিজ্ঞানসম্মত চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশে মাছ চাষে আরও বড় সাফল্য সূচিত হবে। এ ক্ষেত্রে কৃতিত্বের বড় দাবিদার হবেন শেখ মোহাম্মদ নিজামউদ্দিনের মতো উদ্যোক্তারা। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার যেমন দরকার আছে তেমন দরকার আছে তদারকিরও। কেননা উদ্যোক্তার উদ্যোগটি কতটা বিজ্ঞানসম্মত আর তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা তাও দেখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।

               ► মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

               ► [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা