শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

আমার ভাইরাস ডায়রি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার ভাইরাস ডায়রি

মার্চ ৩

শেষ পর্যন্ত এসেই গেল করোনা। এ শহরে মৃত্যুর হার ২ পারসেন্ট হওয়ার কিন্তু কোনও কারণ নেই। চোখে দেখা যায় না এমন ছোট ভাইরাস, পুরো মানব প্রজাতিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। আর আমরা আমাদের ধনদৌলত নিয়ে, আমাদের উঁচু উঁচু দালানকোঠা নিয়ে, আমাদের বড়ত্ব শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে কী গর্বই না করি। পারমাণবিক বোমা,  অ্যাস্টরয়েড, কোনও ভাইরাস, কোনও বেয়াদপ ব্যাকটেরিয়াই যথেষ্ট আমাদের নির্মূল করতে। আমাদের আসলে কারোর পায়ের তলায় মাটি নেই। আমরা পতঙ্গের মতো হাওয়ায় ভাসছি। অনিশ্চয়তা আমাদের জীবনে কালো টাট্টুর মতো সেঁটে আছে। আমরা বেঁচে আছি এই মনগড়া গল্প নিয়ে যে আমাদের মরণ নেই, আমরা বারবার জন্ম নেবো, অথবা আমরা কবর থেকে একবার জেগে উঠে আর কখনও মরবো না। আমাদের মানব প্রজাতি এমন কোনও ভালো প্রজাতি নয়, ভায়োলেন্ট, সুপারস্টিশাস, সেল্ফিশ। এই প্রজাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে পৃথিবীর কিছু আসবে যাবে না।

মার্চ ১০

শুনছি করোনাভাইরাস বাচ্চাদের মারছে না, মারছে বয়স হয়েছে যাদের, তাদের, বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস আর হাই ব্লাডপ্রেসার আছে। আমার মতো রোগীদের পৃথিবী থেকে বিদেয় করে বাচ্চাদের বাঁচিয়ে রাখার সিদ্ধান্তটা খারাপ নেয়নি ভাইরাসবাবু। এখন কি ভয়ে কাঁপতে হবে আমার? অবশ্যই না। জীবনকে যতদিন পারি, যেভাবে পারি উপভোগ করবো। এর রূপ রস গন্ধ উপভোগ করবো। উপভোগ করা মানে কিন্তু মদ খেয়ে নাচানাচি নয়, অথবা শুয়ে বেড়ানো নয়। আমার কাছে উপভোগ করা মানে তো ভালো কোনও বই লেখা, ভালো কোনও বন্ধুর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ গল্প করা অথবা ভালো একটি বই পড়া বা চমৎকার কোনও প্রকৃতি দেখা অথবা পোষা বেড়ালকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে আদর করা। আরও কত রকমভাবে উপভোগ করা যায়, অন্যায় আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে গলা চড়িয়ে, মানুষের সমমর্মী হয়ে, পশুদের ভালোবেসে, সমাজের পরিবর্তন ঘটিয়ে- মোদ্দা কথা জীবনকে অর্থপূর্ণ করে। একদিন তো যেতেই হবে, ভাইরাসবাবু যদি ক্ষমা করে দেয় এবারের যাত্রা, সামনে কত রকমের ব্যাকটেরিয়া, ক্যান্সার, ফেইল্যুর, ক্রিয়া বন্ধ হওয়া ইত্যাদি অপেক্ষা করছে, সবাই তো আর ক্ষমা করবে না। তার আগ অবধি জীবনের পুজো করাই বুদ্ধিমতীর কাজ।

মার্চ ১১

মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। সবচেয়ে ভয়ংকর, রোগের উপসর্গ না থাকলেও লোকেরা ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে এবং ভাইরাস ছড়াতে পারে। সুতরাং আশপাশে যাদেরকে সুস্থ বলে মনে করছি, তারা সুস্থ না হতেও পারে। দুনিয়াটা সেইসব পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক সায়েন্স ফিকশনের মতো হয়ে যাচ্ছে কিনা কে জানে, যেখানে মানুষ মরে শেষ হয়ে যায়, শুধু কিছু বন্যপ্রাণী শহরময় ঘুরে বেড়ায়। অথবা অল্প কিছু মানুষ যারা বেঁচে থাকে, তারা মানুষের ভয়ে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। ইতালির রাস্তাঘাট তো এখন তেমনই দেখতে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর স্ত্রী সোফিকে ধরেছে এই ভাইরাস। এই ভাইরাস তো বিখ্যাত-অখ্যাত, ধনী-দরিদ্র, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। আমরা যারা এখন মনে করছি অন্যকে ধরবে ভাইরাস, আমাকে ধরবে না- হয়তো পরীক্ষা করালে ভাইরাস পাব শরীরে। এখন না পেলেও খুব শীঘ্র হয়তো পাব।

মার্চ ১৪

উহান থেকে বাংলাদেশিদের নিয়ে আসার কী দরকার ছিল? সবচেয়ে ভালো উহানে থাকা। কারণ বাংলাদেশের থেকে চীনের স্বাস্থ্যসেবা ভালো, ওখানকার কোয়ারেন্টাইনের সিস্টেম ভালো। এ কথা বলার পর, বাপরে বাপ, টুইটারে কী গালি যে খেতে হয়েছিল আমাকে। আমি কী বুঝি, আমার নাকি কোনও ফ্যামিলি নেই, ফিলিংস নেই ইত্যাদি ব্লা ব্লা ব্লা।

ইতালিতে ছড়িয়ে গেছে ভাইরাস। আর ভাইরাস রক্তে নিয়ে বাংলাদেশিরা ইতালি ছেড়ে চলে এসেছে ফ্যামিলি আর দেশের আবেগে। কী করবে এরা এখন? মা-বাবা, ভাইবোন, বন্ধু-বান্ধব, পাড়াপড়শিকে সংক্রামিত করবে। ছড়িয়ে পড়বে ভাইরাস এক শহর থেকে আরেক শহরে। সরকার কী করবে? বসে বসে আঙ্গুল চুষবে, আর বিপদ দেখলে দেশ ছেড়ে পালাবে। কিন্তু পালাবেই বা কোন দেশে, সবখানেই তো ভাইরাস!

মার্চ ২০

এক জীবনে দুর্ভিক্ষ দেখেছি, যুদ্ধ দেখেছি, গণআন্দোলন দেখেছি, মিলিটারি ক্যু দেখেছি, শাসক-হত্যা দেখেছি, মুক্তচিন্তক-খুন দেখেছি, ধর্মীয় সন্ত্রাস দেখেছি। এক জীবনে বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ ভাইরাসের আক্রমণে গণমৃত্যুও দেখা হলো। এর আগে এ শুধু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতেই দেখেছিলাম।

জানি না ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচতে পারবো কিনা। অসুস্থ মানুষের ধারে কাছে যাচ্ছি না, কিন্তু জ্বর কাশি নেই এমন কিছু লোক তো ভাইরাস ভেতরে নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের মুখ থেকে ভাইরাস ছিটকে বেরোচ্ছে, হাত যেখানেই রাখছে সেখানেই ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে, এইসবে আমার ছোঁয়া একেবারেই লাগবে না, এ হলপ করে বলতে পারবো না। মানুষ ২৪ ঘণ্টা হয়তো সাবধান থাকতে পারে, পারে অল্প কিছু দিন;  প্রতিদিন নয়, দিনের পর দিন নয়। আমি হয়তো বাইরে বেরোচ্ছি না, কিন্তু বাইরে থেকে তো ঠিকই ঘরে কাজ করার লোক আসছে, ওরা তো সাত বাড়ি ঘুরে আমার বাড়ি আসছে। ওদের আমি প্রতিদিনই জিজ্ঞেস করি জ্বর কাশি নেই তো, ওরা না বলে। ওদের উত্তর আমাকে স্বস্তি দেয়। ওদের বলে দিই, কোনও রকম অসুস্থবোধ করলে যেন ডাক্তার দেখায় বা হাসপাতালে চলে যায়, বেতন নিয়ে ভাবতে হবে না, কাজ না করলেও পাবে। স্বস্তি তো ওদেরও দরকার।

ঢাকায় শুনেছি বিদেশ থেকে এক মেয়ে এসে তার মাকে ভাইরাস উপহার দিয়ে চলে গেছে, ভাইরাসে মা’র মৃত্যু হয়েছে। দিল্লিতেও ইতালি থেকে ছেলে ফিরে মা’র সঙ্গে ঘুরে বেরিয়েছে। সেও মা’কে উপহার দিয়েছে ভাইরাস। মা মারা গেছেন। কতটুকু দায়িত্বজ্ঞানহীন পুত্র-কন্যা! ভালো যে কোনও পুত্র-কন্যার জন্ম দিইনি। কোনও গ্যারেন্টি আছে জন্মালে দায়িত্বজ্ঞানহীন হতো না?

আমার এক বিদেশি বন্ধু বলেছে, এই ভাইরাস আমাদের সবাইকে ধরবে, কিছু আগে বা কিছু পরে। কেন বলেছে, কে জানে। আমি তো ভাবছি, আর কদিন পর ভাইরাস বিদেয় নেবে। আবার পৃথিবী আগের মতো হয়ে উঠবে, জীবন্ত। আশা না থাকলে কি বাঁচা যায়? আমার যদি শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, তখনও আমার আশা ফুরোবে না, আমি বলবো আমি না হয় যাচ্ছি, কিন্তু বাকি মানুষ বেঁচে থাকুক, পৃথিবী বাসযোগ্য হোক আরও।

মার্চ ২১

আমাকে করোনাভাইরাস ধরলে আমি নির্ঘাত মরবো। কারণ আমার বয়স বেশি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। যখন আমার উপসর্গ শুরু হবে, কেউ আমাকে দেখতে আসবে না। সম্পূর্ণ একা তখন আমি। কী করবো তখন? প্রিয় রবীন্দ্রসংগীতগুলো শুনতে থাকবো। একসময় মরে যাবো। আমার মৃতদেহ দূরে কোথাও নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হবে। আমি যে দিল্লির এইমস আর নিউইয়র্কের ল্যাংগনে মৃতদেহ দান করেছি, কোনও লাভ হবে না, ভাইরাসে মৃত্যু হলে ওরা দেহ নেয় না।

পৃথিবীটা হঠাৎ করে কীরকম ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। এই পৃথিবীকে আমি চিনি না।

মার্চ ২২

কত নতুন তথ্য পাচ্ছি। কাচে, স্টিলে, প্লাস্টিকে করোনাভাইরাস ৯ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। বাতাসেও বেশ বেঁচে থাকে। কাগজেও থাকে, কাপড়েও থাকে। শুধু কাপড়ে থাকে কম, ৪ ঘণ্টা। করোনা (ঝঅজঝ-ঈড়ঠ-২) আক্রান্ত কেউ একবার কাশলেই তার মুখ থেকে ৩০০০ ড্রপলেটস বেরিয়ে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে, ছোট ড্রপলেটস বাতাসে ভাসে। ওই ৩০০০-এর প্রতিটি থেকে আমরা আক্রান্ত হতে পারি। সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য এই- করোনা আক্রান্ত সবার কাশি জ্বর থাকে না। দিব্যি সুস্থ দেখতে, আসলে কিন্তু তার ভেতরে গিজগিজ করছে এই ভাইরাস। করোনার ভাইরাস ভেতরে নিয়ে কেউ কথা বলছে তোমার সামনে, তোমার নাক-মুখ দিয়ে ঢুকে পড়ছে ভাইরাস। সে যেসব জায়গায় স্পর্শ করেছে, সেসব জায়গায় তুমি স্পর্শ করলে তোমার হাতে চলে আসবে ভাইরাস। ভাইরাস তার শরীরে, অথচ কোনও উপসর্গ শুরু হয়নি, অন্যকে যে আক্রান্ত করার ক্ষমতা তার আছে, সে নিজেও জানে না। এ কারণেই এই ভাইরাস বিশ্বময় এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। জানি না এই ভয়ংকর ভাইরাসকে পরাজিত করার ক্ষমতা মানুষের আছে কি না। হয়তো নেই, হয়তো আমাদের সবাইকে ধরবে এই ভাইরাস। এরকম যখন ভাবছিলাম, তখন বিকেল ৫টা। বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম, সারা পাড়ার মানুষ যার যার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থালা কাঁসর-ঘণ্টা শঙ্খ যা পাচ্ছে, বাজাচ্ছে সেই ডাক্তার এবং নার্সদের উদ্দেশে, যাঁরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের জীবন বাঁচানোর কাজ করছেন। সম্মিলিত শঙ্খধ্বনি যখন রেকর্ড করছিলাম মোবাইলে, মৃত্যুর সামনে দাঁড়ানো বিপন্ন জনমানুষের আর্তনাদের মতো শোনাচ্ছিল চারদিকের ওই শব্দ, আমার চোখ থেকে তখন টপ টপ ঝরে পড়ছিল জল।

মার্চ ২৪

আমাদের হয়তো প্রস্তুত থাকা দরকার কিছু অনাকাক্সিক্ষত অবস্থার মুখোমুখি হওয়ার জন্য। যদি ভ্যাক্সিন চটজলদি না আসে, তা হলে যেভাবে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে, এভাবে ছড়িয়ে পড়লে পৃথিবীর প্রায় সবাইকে এই ভাইরাস কামড় দেবে। দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের ভালো, যারা শক্তিমান, তারা ভাইরাসকে হারিয়ে দেবে, আর যাদের বয়স বেশি অথবা যাদের ডায়াবেটিস ইত্যাদি অসুখ আছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তারা ভাইরাসের কাছে হেরে যাবে, হেরে যাবে মানে মরে যাবে। বিশ্বজুড়ে তাই তো হচ্ছে। মাত্র কদিনেই ২৩ হাজারের চেয়েও বেশি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে ভাইরাস। পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে বয়স যাদের কম, সুস্থ এবং শক্তিমান যারা, তারা। তারা এই করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বেঁচে গেলে তাদের শরীরে করোনা প্রতিরোধের ক্ষমতা জন্ম নেবে। করোনা তখনই বিদেয় নেবে যখন কাউকে আর আক্রান্ত করতে পারবে না। সোশ্যাল আইসোলেশন আক্রান্তের সংখ্যা কমাতে পারবে, কিন্তু ভাইরাস দূর করতে পারবে না।

আমাদের জেনারেশন সাফ হয়ে যাবে। নতুনদের গড়তে হবে এক নতুন পৃথিবী। সেই পৃথিবী কেমন হবে, তা নির্ভর করে কারা পৃথিবী গড়ছে। নতুন সেই পৃথিবী যে খুব চমৎকার হবে তা আমার মনে হয় না। যখন ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্মিলিত লড়াইয়ে মানবতার স্বার্থে ঘরবন্দি থাকার চেয়ে জরুরি কাজ আর নেই, তখন যে ইয়ং নারী পুরুষ দিব্যি রাস্তায় বের হয়ে থালা বাজিয়ে নাচতে নাচতে করোনা ফেস্টিভ্যাল করেছে ভারতে, সিডনি আর সান্টা মারিয়ার সমুদ্র সৈকতে যে শত শত ইয়ং নারী পুরুষ সূর্য স্নান করতে বসে গেছে, বাংলাদেশে যে ছেলেগুলো মিছিল করেছে মসজিদে নামাজ পড়ার অধিকার দাবি করে, আর ইতালি থেকে ফিরে যারা কোয়ারেন্টাইনে না থেকে বাড়ি চলে গেছে, তাদের মতো বোকা বুদ্ধিসুদ্ধিহীন বিবেক-বর্জিতরাও কিন্তু বেঁচে থাকবে। তারা সমাজে কী ভূমিকা রাখবে সেটির ওপরও সমাজের গুণ-মান-চরিত্র নির্ভর করবে। প্রচুর গবেষক, বিজ্ঞানী, মানবতাবাদী, চিন্তক, লেখক, শিল্পীর মৃত্যু হবে। অনেক দক্ষ লোকই থাকবে না। সুস্থ শরীর দিয়ে যুদ্ধ জয় করা হয়তো যায়, কিন্তু পরিচ্ছন্ন সমাজ গঠন করতে সুস্থ মস্তিকের দরকার হয়। সেটির যেন অভাব না হয় আগামীর পৃথিবীতে।

মার্চ ২৫

লকডাউনে আমার খুব একটা অসুবিধে হচ্ছে না। ইউরোপ আমেরিকায় দীর্ঘকাল বাস করার কারণে রান্নাবান্না করা, বাসন ধোয়া, ঘরদোর গোছানো, ডাস্টিং, ঝাড়– মোছা, কাপড় ধোয়া, টয়লেট পরিষ্কার ইত্যাদি হাজার রকমের কাজ নির্বিঘেœ করে ফেলতে পারি। একা থাকতেও কোনও অসুবিধে কখনো হয়নি কারণ জীবনের অর্ধেকটা বয়স একাই থেকেছি আমি।

লকডাউনটা টিকা আবিষ্কার হওয়া পর্যন্ত চালু থাকলে ভালো হয়। এই সময় গরিবদের ঘরে ঘরে চাল ডাল আর টাকাকড়ি পৌঁছে দেওয়া দরকার। কিছু দেশ তো তাই করছে।

এই সার্স কোভ ২ ভাইরাস খুব বেশি বিবর্তিত না হলে টিকা আবিষ্কারে খুব বেশি দেরি হবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ফ্লুর টিকার মতো প্রতি বছর নতুন নতুন টিকা নয়, এই টিকা একবারই নিতে হবে, হাম আর গুঁটিবসন্তের টিকার মতো।

ইতালি আর স্পেনের দিকে তাকানো যায় না। পিঁপড়ের মতো মানুষ মরছে। ইরান, আমেরিকায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের শরীরে ভাইরাস ধরা পড়ছে। মানুষের জীবন যে কতটা কচুপাতায় জল, তা হাড়ে মজ্জায় যেন বোঝা হলো আবারও। মানব প্রজাতির সবচেয়ে বড় দুর্যোগের দিনে যারা ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার, স্বার্থপরতা নিয়ে থাকছে, অন্যের ক্ষতি হলে যাদের কিছু যায় আসে না- তাদের কিন্তু চিনে রাখা বড় জরুরি।

দেখা যায় না এমন ছোট ভাইরাস আজ আমাদের প্রজাতির সবচেয়ে বড় শত্রু। গোটা পৃথিবী লকডাউন, যেন নীলডাউন হয়ে ভাইরাসের কাছে প্রাণভিক্ষে চাইছে। মঙ্গলগ্রহে যাওয়া এবং বাস করার সব আয়োজন আমরা করে ফেলেছি, কত শক্তিশালী আমরা, অথচ কত শক্তিহীন!

এই সময় আমরা শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলেও মানসিক দূরত্ব যেন ঘুচিয়ে ফেলি। ভাইরাস আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে, আমরা মানুষ- এই আমাদের আসল পরিচয়। নারী পুরুষ, হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি নাস্তিক, ছোট বড়, ধনী গরিব, সাদা কালো বাদামি হলুদ, ফরাসি চৈনিক সিরীয় ভারতীয় আরব ওলন্দাজ আমরা সব এক। দেশে দেশে যে বেড়া দিয়েছি, তা নিতান্তই অর্থহীন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ