শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

আমার ভাইরাস ডায়রি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার ভাইরাস ডায়রি

মার্চ ৩

শেষ পর্যন্ত এসেই গেল করোনা। এ শহরে মৃত্যুর হার ২ পারসেন্ট হওয়ার কিন্তু কোনও কারণ নেই। চোখে দেখা যায় না এমন ছোট ভাইরাস, পুরো মানব প্রজাতিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। আর আমরা আমাদের ধনদৌলত নিয়ে, আমাদের উঁচু উঁচু দালানকোঠা নিয়ে, আমাদের বড়ত্ব শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে কী গর্বই না করি। পারমাণবিক বোমা,  অ্যাস্টরয়েড, কোনও ভাইরাস, কোনও বেয়াদপ ব্যাকটেরিয়াই যথেষ্ট আমাদের নির্মূল করতে। আমাদের আসলে কারোর পায়ের তলায় মাটি নেই। আমরা পতঙ্গের মতো হাওয়ায় ভাসছি। অনিশ্চয়তা আমাদের জীবনে কালো টাট্টুর মতো সেঁটে আছে। আমরা বেঁচে আছি এই মনগড়া গল্প নিয়ে যে আমাদের মরণ নেই, আমরা বারবার জন্ম নেবো, অথবা আমরা কবর থেকে একবার জেগে উঠে আর কখনও মরবো না। আমাদের মানব প্রজাতি এমন কোনও ভালো প্রজাতি নয়, ভায়োলেন্ট, সুপারস্টিশাস, সেল্ফিশ। এই প্রজাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে পৃথিবীর কিছু আসবে যাবে না।

মার্চ ১০

শুনছি করোনাভাইরাস বাচ্চাদের মারছে না, মারছে বয়স হয়েছে যাদের, তাদের, বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস আর হাই ব্লাডপ্রেসার আছে। আমার মতো রোগীদের পৃথিবী থেকে বিদেয় করে বাচ্চাদের বাঁচিয়ে রাখার সিদ্ধান্তটা খারাপ নেয়নি ভাইরাসবাবু। এখন কি ভয়ে কাঁপতে হবে আমার? অবশ্যই না। জীবনকে যতদিন পারি, যেভাবে পারি উপভোগ করবো। এর রূপ রস গন্ধ উপভোগ করবো। উপভোগ করা মানে কিন্তু মদ খেয়ে নাচানাচি নয়, অথবা শুয়ে বেড়ানো নয়। আমার কাছে উপভোগ করা মানে তো ভালো কোনও বই লেখা, ভালো কোনও বন্ধুর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ গল্প করা অথবা ভালো একটি বই পড়া বা চমৎকার কোনও প্রকৃতি দেখা অথবা পোষা বেড়ালকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে আদর করা। আরও কত রকমভাবে উপভোগ করা যায়, অন্যায় আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে গলা চড়িয়ে, মানুষের সমমর্মী হয়ে, পশুদের ভালোবেসে, সমাজের পরিবর্তন ঘটিয়ে- মোদ্দা কথা জীবনকে অর্থপূর্ণ করে। একদিন তো যেতেই হবে, ভাইরাসবাবু যদি ক্ষমা করে দেয় এবারের যাত্রা, সামনে কত রকমের ব্যাকটেরিয়া, ক্যান্সার, ফেইল্যুর, ক্রিয়া বন্ধ হওয়া ইত্যাদি অপেক্ষা করছে, সবাই তো আর ক্ষমা করবে না। তার আগ অবধি জীবনের পুজো করাই বুদ্ধিমতীর কাজ।

মার্চ ১১

মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। সবচেয়ে ভয়ংকর, রোগের উপসর্গ না থাকলেও লোকেরা ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে এবং ভাইরাস ছড়াতে পারে। সুতরাং আশপাশে যাদেরকে সুস্থ বলে মনে করছি, তারা সুস্থ না হতেও পারে। দুনিয়াটা সেইসব পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক সায়েন্স ফিকশনের মতো হয়ে যাচ্ছে কিনা কে জানে, যেখানে মানুষ মরে শেষ হয়ে যায়, শুধু কিছু বন্যপ্রাণী শহরময় ঘুরে বেড়ায়। অথবা অল্প কিছু মানুষ যারা বেঁচে থাকে, তারা মানুষের ভয়ে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। ইতালির রাস্তাঘাট তো এখন তেমনই দেখতে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর স্ত্রী সোফিকে ধরেছে এই ভাইরাস। এই ভাইরাস তো বিখ্যাত-অখ্যাত, ধনী-দরিদ্র, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। আমরা যারা এখন মনে করছি অন্যকে ধরবে ভাইরাস, আমাকে ধরবে না- হয়তো পরীক্ষা করালে ভাইরাস পাব শরীরে। এখন না পেলেও খুব শীঘ্র হয়তো পাব।

মার্চ ১৪

উহান থেকে বাংলাদেশিদের নিয়ে আসার কী দরকার ছিল? সবচেয়ে ভালো উহানে থাকা। কারণ বাংলাদেশের থেকে চীনের স্বাস্থ্যসেবা ভালো, ওখানকার কোয়ারেন্টাইনের সিস্টেম ভালো। এ কথা বলার পর, বাপরে বাপ, টুইটারে কী গালি যে খেতে হয়েছিল আমাকে। আমি কী বুঝি, আমার নাকি কোনও ফ্যামিলি নেই, ফিলিংস নেই ইত্যাদি ব্লা ব্লা ব্লা।

ইতালিতে ছড়িয়ে গেছে ভাইরাস। আর ভাইরাস রক্তে নিয়ে বাংলাদেশিরা ইতালি ছেড়ে চলে এসেছে ফ্যামিলি আর দেশের আবেগে। কী করবে এরা এখন? মা-বাবা, ভাইবোন, বন্ধু-বান্ধব, পাড়াপড়শিকে সংক্রামিত করবে। ছড়িয়ে পড়বে ভাইরাস এক শহর থেকে আরেক শহরে। সরকার কী করবে? বসে বসে আঙ্গুল চুষবে, আর বিপদ দেখলে দেশ ছেড়ে পালাবে। কিন্তু পালাবেই বা কোন দেশে, সবখানেই তো ভাইরাস!

মার্চ ২০

এক জীবনে দুর্ভিক্ষ দেখেছি, যুদ্ধ দেখেছি, গণআন্দোলন দেখেছি, মিলিটারি ক্যু দেখেছি, শাসক-হত্যা দেখেছি, মুক্তচিন্তক-খুন দেখেছি, ধর্মীয় সন্ত্রাস দেখেছি। এক জীবনে বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ ভাইরাসের আক্রমণে গণমৃত্যুও দেখা হলো। এর আগে এ শুধু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতেই দেখেছিলাম।

জানি না ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচতে পারবো কিনা। অসুস্থ মানুষের ধারে কাছে যাচ্ছি না, কিন্তু জ্বর কাশি নেই এমন কিছু লোক তো ভাইরাস ভেতরে নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের মুখ থেকে ভাইরাস ছিটকে বেরোচ্ছে, হাত যেখানেই রাখছে সেখানেই ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে, এইসবে আমার ছোঁয়া একেবারেই লাগবে না, এ হলপ করে বলতে পারবো না। মানুষ ২৪ ঘণ্টা হয়তো সাবধান থাকতে পারে, পারে অল্প কিছু দিন;  প্রতিদিন নয়, দিনের পর দিন নয়। আমি হয়তো বাইরে বেরোচ্ছি না, কিন্তু বাইরে থেকে তো ঠিকই ঘরে কাজ করার লোক আসছে, ওরা তো সাত বাড়ি ঘুরে আমার বাড়ি আসছে। ওদের আমি প্রতিদিনই জিজ্ঞেস করি জ্বর কাশি নেই তো, ওরা না বলে। ওদের উত্তর আমাকে স্বস্তি দেয়। ওদের বলে দিই, কোনও রকম অসুস্থবোধ করলে যেন ডাক্তার দেখায় বা হাসপাতালে চলে যায়, বেতন নিয়ে ভাবতে হবে না, কাজ না করলেও পাবে। স্বস্তি তো ওদেরও দরকার।

ঢাকায় শুনেছি বিদেশ থেকে এক মেয়ে এসে তার মাকে ভাইরাস উপহার দিয়ে চলে গেছে, ভাইরাসে মা’র মৃত্যু হয়েছে। দিল্লিতেও ইতালি থেকে ছেলে ফিরে মা’র সঙ্গে ঘুরে বেরিয়েছে। সেও মা’কে উপহার দিয়েছে ভাইরাস। মা মারা গেছেন। কতটুকু দায়িত্বজ্ঞানহীন পুত্র-কন্যা! ভালো যে কোনও পুত্র-কন্যার জন্ম দিইনি। কোনও গ্যারেন্টি আছে জন্মালে দায়িত্বজ্ঞানহীন হতো না?

আমার এক বিদেশি বন্ধু বলেছে, এই ভাইরাস আমাদের সবাইকে ধরবে, কিছু আগে বা কিছু পরে। কেন বলেছে, কে জানে। আমি তো ভাবছি, আর কদিন পর ভাইরাস বিদেয় নেবে। আবার পৃথিবী আগের মতো হয়ে উঠবে, জীবন্ত। আশা না থাকলে কি বাঁচা যায়? আমার যদি শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, তখনও আমার আশা ফুরোবে না, আমি বলবো আমি না হয় যাচ্ছি, কিন্তু বাকি মানুষ বেঁচে থাকুক, পৃথিবী বাসযোগ্য হোক আরও।

মার্চ ২১

আমাকে করোনাভাইরাস ধরলে আমি নির্ঘাত মরবো। কারণ আমার বয়স বেশি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। যখন আমার উপসর্গ শুরু হবে, কেউ আমাকে দেখতে আসবে না। সম্পূর্ণ একা তখন আমি। কী করবো তখন? প্রিয় রবীন্দ্রসংগীতগুলো শুনতে থাকবো। একসময় মরে যাবো। আমার মৃতদেহ দূরে কোথাও নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হবে। আমি যে দিল্লির এইমস আর নিউইয়র্কের ল্যাংগনে মৃতদেহ দান করেছি, কোনও লাভ হবে না, ভাইরাসে মৃত্যু হলে ওরা দেহ নেয় না।

পৃথিবীটা হঠাৎ করে কীরকম ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। এই পৃথিবীকে আমি চিনি না।

মার্চ ২২

কত নতুন তথ্য পাচ্ছি। কাচে, স্টিলে, প্লাস্টিকে করোনাভাইরাস ৯ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। বাতাসেও বেশ বেঁচে থাকে। কাগজেও থাকে, কাপড়েও থাকে। শুধু কাপড়ে থাকে কম, ৪ ঘণ্টা। করোনা (ঝঅজঝ-ঈড়ঠ-২) আক্রান্ত কেউ একবার কাশলেই তার মুখ থেকে ৩০০০ ড্রপলেটস বেরিয়ে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে, ছোট ড্রপলেটস বাতাসে ভাসে। ওই ৩০০০-এর প্রতিটি থেকে আমরা আক্রান্ত হতে পারি। সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য এই- করোনা আক্রান্ত সবার কাশি জ্বর থাকে না। দিব্যি সুস্থ দেখতে, আসলে কিন্তু তার ভেতরে গিজগিজ করছে এই ভাইরাস। করোনার ভাইরাস ভেতরে নিয়ে কেউ কথা বলছে তোমার সামনে, তোমার নাক-মুখ দিয়ে ঢুকে পড়ছে ভাইরাস। সে যেসব জায়গায় স্পর্শ করেছে, সেসব জায়গায় তুমি স্পর্শ করলে তোমার হাতে চলে আসবে ভাইরাস। ভাইরাস তার শরীরে, অথচ কোনও উপসর্গ শুরু হয়নি, অন্যকে যে আক্রান্ত করার ক্ষমতা তার আছে, সে নিজেও জানে না। এ কারণেই এই ভাইরাস বিশ্বময় এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। জানি না এই ভয়ংকর ভাইরাসকে পরাজিত করার ক্ষমতা মানুষের আছে কি না। হয়তো নেই, হয়তো আমাদের সবাইকে ধরবে এই ভাইরাস। এরকম যখন ভাবছিলাম, তখন বিকেল ৫টা। বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম, সারা পাড়ার মানুষ যার যার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থালা কাঁসর-ঘণ্টা শঙ্খ যা পাচ্ছে, বাজাচ্ছে সেই ডাক্তার এবং নার্সদের উদ্দেশে, যাঁরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের জীবন বাঁচানোর কাজ করছেন। সম্মিলিত শঙ্খধ্বনি যখন রেকর্ড করছিলাম মোবাইলে, মৃত্যুর সামনে দাঁড়ানো বিপন্ন জনমানুষের আর্তনাদের মতো শোনাচ্ছিল চারদিকের ওই শব্দ, আমার চোখ থেকে তখন টপ টপ ঝরে পড়ছিল জল।

মার্চ ২৪

আমাদের হয়তো প্রস্তুত থাকা দরকার কিছু অনাকাক্সিক্ষত অবস্থার মুখোমুখি হওয়ার জন্য। যদি ভ্যাক্সিন চটজলদি না আসে, তা হলে যেভাবে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে, এভাবে ছড়িয়ে পড়লে পৃথিবীর প্রায় সবাইকে এই ভাইরাস কামড় দেবে। দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের ভালো, যারা শক্তিমান, তারা ভাইরাসকে হারিয়ে দেবে, আর যাদের বয়স বেশি অথবা যাদের ডায়াবেটিস ইত্যাদি অসুখ আছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তারা ভাইরাসের কাছে হেরে যাবে, হেরে যাবে মানে মরে যাবে। বিশ্বজুড়ে তাই তো হচ্ছে। মাত্র কদিনেই ২৩ হাজারের চেয়েও বেশি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে ভাইরাস। পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে বয়স যাদের কম, সুস্থ এবং শক্তিমান যারা, তারা। তারা এই করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বেঁচে গেলে তাদের শরীরে করোনা প্রতিরোধের ক্ষমতা জন্ম নেবে। করোনা তখনই বিদেয় নেবে যখন কাউকে আর আক্রান্ত করতে পারবে না। সোশ্যাল আইসোলেশন আক্রান্তের সংখ্যা কমাতে পারবে, কিন্তু ভাইরাস দূর করতে পারবে না।

আমাদের জেনারেশন সাফ হয়ে যাবে। নতুনদের গড়তে হবে এক নতুন পৃথিবী। সেই পৃথিবী কেমন হবে, তা নির্ভর করে কারা পৃথিবী গড়ছে। নতুন সেই পৃথিবী যে খুব চমৎকার হবে তা আমার মনে হয় না। যখন ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্মিলিত লড়াইয়ে মানবতার স্বার্থে ঘরবন্দি থাকার চেয়ে জরুরি কাজ আর নেই, তখন যে ইয়ং নারী পুরুষ দিব্যি রাস্তায় বের হয়ে থালা বাজিয়ে নাচতে নাচতে করোনা ফেস্টিভ্যাল করেছে ভারতে, সিডনি আর সান্টা মারিয়ার সমুদ্র সৈকতে যে শত শত ইয়ং নারী পুরুষ সূর্য স্নান করতে বসে গেছে, বাংলাদেশে যে ছেলেগুলো মিছিল করেছে মসজিদে নামাজ পড়ার অধিকার দাবি করে, আর ইতালি থেকে ফিরে যারা কোয়ারেন্টাইনে না থেকে বাড়ি চলে গেছে, তাদের মতো বোকা বুদ্ধিসুদ্ধিহীন বিবেক-বর্জিতরাও কিন্তু বেঁচে থাকবে। তারা সমাজে কী ভূমিকা রাখবে সেটির ওপরও সমাজের গুণ-মান-চরিত্র নির্ভর করবে। প্রচুর গবেষক, বিজ্ঞানী, মানবতাবাদী, চিন্তক, লেখক, শিল্পীর মৃত্যু হবে। অনেক দক্ষ লোকই থাকবে না। সুস্থ শরীর দিয়ে যুদ্ধ জয় করা হয়তো যায়, কিন্তু পরিচ্ছন্ন সমাজ গঠন করতে সুস্থ মস্তিকের দরকার হয়। সেটির যেন অভাব না হয় আগামীর পৃথিবীতে।

মার্চ ২৫

লকডাউনে আমার খুব একটা অসুবিধে হচ্ছে না। ইউরোপ আমেরিকায় দীর্ঘকাল বাস করার কারণে রান্নাবান্না করা, বাসন ধোয়া, ঘরদোর গোছানো, ডাস্টিং, ঝাড়– মোছা, কাপড় ধোয়া, টয়লেট পরিষ্কার ইত্যাদি হাজার রকমের কাজ নির্বিঘেœ করে ফেলতে পারি। একা থাকতেও কোনও অসুবিধে কখনো হয়নি কারণ জীবনের অর্ধেকটা বয়স একাই থেকেছি আমি।

লকডাউনটা টিকা আবিষ্কার হওয়া পর্যন্ত চালু থাকলে ভালো হয়। এই সময় গরিবদের ঘরে ঘরে চাল ডাল আর টাকাকড়ি পৌঁছে দেওয়া দরকার। কিছু দেশ তো তাই করছে।

এই সার্স কোভ ২ ভাইরাস খুব বেশি বিবর্তিত না হলে টিকা আবিষ্কারে খুব বেশি দেরি হবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ফ্লুর টিকার মতো প্রতি বছর নতুন নতুন টিকা নয়, এই টিকা একবারই নিতে হবে, হাম আর গুঁটিবসন্তের টিকার মতো।

ইতালি আর স্পেনের দিকে তাকানো যায় না। পিঁপড়ের মতো মানুষ মরছে। ইরান, আমেরিকায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের শরীরে ভাইরাস ধরা পড়ছে। মানুষের জীবন যে কতটা কচুপাতায় জল, তা হাড়ে মজ্জায় যেন বোঝা হলো আবারও। মানব প্রজাতির সবচেয়ে বড় দুর্যোগের দিনে যারা ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার, স্বার্থপরতা নিয়ে থাকছে, অন্যের ক্ষতি হলে যাদের কিছু যায় আসে না- তাদের কিন্তু চিনে রাখা বড় জরুরি।

দেখা যায় না এমন ছোট ভাইরাস আজ আমাদের প্রজাতির সবচেয়ে বড় শত্রু। গোটা পৃথিবী লকডাউন, যেন নীলডাউন হয়ে ভাইরাসের কাছে প্রাণভিক্ষে চাইছে। মঙ্গলগ্রহে যাওয়া এবং বাস করার সব আয়োজন আমরা করে ফেলেছি, কত শক্তিশালী আমরা, অথচ কত শক্তিহীন!

এই সময় আমরা শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলেও মানসিক দূরত্ব যেন ঘুচিয়ে ফেলি। ভাইরাস আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে, আমরা মানুষ- এই আমাদের আসল পরিচয়। নারী পুরুষ, হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি নাস্তিক, ছোট বড়, ধনী গরিব, সাদা কালো বাদামি হলুদ, ফরাসি চৈনিক সিরীয় ভারতীয় আরব ওলন্দাজ আমরা সব এক। দেশে দেশে যে বেড়া দিয়েছি, তা নিতান্তই অর্থহীন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে