শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম, আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম। ভোরে আজানের শব্দে ঘুম ভাঙল আমার। দূরের কোনো মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। ঘুম ভেঙে গেছে অনেক আগেই। মসজিদে এই ভোরে নামাজের জন্য কেউ আগের মতো যাবেন না। ঘরে বসেই নামাজ আদায় করবেন। মহামারী করোনাভাইরাস সবকিছু থেকে থামিয়ে দিয়েছে আমাদের। ইবাদতও। ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু পর সকালের আলো ফুটবে। কিন্তু এই আলোর কোনো প্রাণ নেই। দুনিয়া এখন হাশরের ময়দান। অজানা গজব নেমে এসেছে। মানুষ বড় অসহায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদতে পারছে না। দাঁড়াতে পারছে না প্রিয়জনের লাশের পাশে। অসুস্থ মানুষটার মাথায় দিতে পারছে না হাত। মৃত্যুর সময় থাকতে পারছে না পাশে। ইয়া আল্লাহ! মানুষের প্রতি কেন এতটা নিষ্ঠুর হলে? মানুষের অপরাধ কি ক্ষমার বাইরে চলে গিয়েছিল? অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। অজানা অন্ধকারে তলিয়ে গেছে বিশ্ব। কেউ জানি না কীভাবে হবে পরিত্রাণ। কীভাবে হব উদ্ধার? ছন্দবদ্ধ বাংলা কোরআন পড়ছিলাম। সূরা সাজদার আয়াত ২৫ তুলে ধরছি- ‘মতভেদ করিত সব/যাহা কিছু নিয়া কিয়ামতের ফয়সালা রব/দিবেন করিয়া।’

আমরা কি কিয়ামতের মুখোমুখি? দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে যাবে? মানবজাতির শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্রতি ১০০ বছর পর পর মহামারীতে পৃথিবী বিধ্বস্ত হয়। ১৭২০, ১৮২০, ১৯২০, ২০২০ কাকতালীয় কিনা জানি না। প্লেগ, কলেরা, ফ্লু মহামারী মানবসভ্যতাকে তছনছ করে দিয়েছে বারবার। মানুষের অহংকার, বাড়াবাড়িই ধ্বংস করছে সবকিছু। সূরা ইয়াসিনের ৪০ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘সূর্যের ক্ষমতা নেই/রাতকে ধরা/রাতেরও নেই, দিন/অতিক্রম করা/নির্ধারিত পথে সব/ভ্রমিয়েছে ওরা।’ ১০০ বছর আগে বিজ্ঞান আজকের অবস্থানে ছিল না। মেডিকেল সায়েন্সও এতটা শক্তিশালী ছিল না। আজকের এই যুগে দুনিয়া জয় করার ভাবনাতেই ছিল মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস মানুষকে স্বাভাবিক চিকিৎসাটুকুও দিতে পারছে না। সূরা ইয়াসিনে আরেকটা কথা রয়েছে ৫০ নম্বর আয়াতে, ‘সময় পাবে না তারা/অসিয়ত করিতে/নিজ পরিবারে কভু/ফিরে যাইতে।’

এখন অসিয়ত করে যাওয়ারও সময় নেই। আল্লাহ আমাদের এমন রোগ দিয়েছেন যার প্রতিকার আমাদের জানা নেই। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। সুন্দর সভ্যতার আলোয় গড়ে তোলা নগরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। আমাদের এই শহর, এই নগর বড় অচেনা। অন্ধকার জগতের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? সবাই নিজের মতো চিৎকার করছি। কিন্তু কোনো সহায়ক শক্তি নেই। কেউ কাছে আসছে না। করোনাভাইরাসের নীরব জল্লাদ ঘুরে বেড়াচ্ছে। কঠিন এক মৃত্যুর হিমশীতল পরশ পান করা ছাড়া কিছুই করতে পারছি না কেউ। এই মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়ে যায়। জানাজা পড়াও নেই। একটা রুদ্ধশ্বাস সময় কাটাচ্ছি। মনে হয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমরা আর স্বাভাবিক পৃথিবীতে প্রবেশ করতে পারব না। একটা ভয়ের জগতে সবার বাস। এমন অবস্থার কথা তিন মাস আগে কেউ বললে বিশ্বাস করতাম না। পৃথিবীর অবস্থা এত ঠুনকো, জানতাম না। সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুই করতে পারছি না। অসহায় এক অবস্থা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বেলজিয়ামের এক বৃদ্ধা। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখার কৃত্রিম যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু সেই ভেনটিলেটর তিনি ব্যবহার করতে চাননি। দিয়ে দেন হাসপাতালে তার বেডের পাশে থাকা অন্য এক তরুণ রোগীকে বাঁচানোর জন্য। বৃদ্ধার বক্তব্য ছিল, তিনি অনেক দিন বেঁচেছেন। এবার এরা বাঁচুক। লাইফ সাপোর্ট সরানোর সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। করোনার কাছে হার মানেন ৯০ বছরের সুজান হোয়েলেয়ার্টস। পর্যাপ্ত মেডিকেল-সামগ্রীর সংকট সারা বিশ্বে। সামাল দিতে পারছে না কেউই। প্রার্থনাগার থেকে ইমাম, পুরোহিত, ফাদার বলছেন, হে আগামীর বিশ্ব! তুমি আমাদের কোথায় নিয়ে চলেছ? ৬০ হাজার মানুষকে তুমি কেড়ে নিয়েছ। আর কতজন মারা গেলে তুমি আমাদের ক্ষমা করবে? তুমি থামবে? কোনো উত্তর কেউ পাচ্ছে না। কবি নজরুল লিখেছেন-

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।

প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু

নিরজনে।

শূন্যে মহা আকাশে

মগ্ন লীলা বিলাসে,

ভাঙ্গিছ গড়িছ নীতি ক্ষণে ক্ষণে\

নিরজনে প্রভু নিরজনে প্রভু\

ভালো নেই উন্নত বিশ্বে থাকা আমাদের বন্ধুরা। মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশিরাও আছেন। নিউইয়র্ক পরিস্থিতি উৎকণ্ঠায় ফেলেছে আমাদের। ৬০ জনের বেশি বাংলাদেশি চলে গেছেন। বাকিরাও ভালো নেই। নিউইয়র্কে গেলে থাকি করোনা এলাকায়। আমার বন্ধু আতিকের বাড়িতে। আতিকের স্ত্রী নাজনীন পেশায় ডাক্তার। নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কাজ করেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে তাকে নিয়মিত হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আমেরিকান হাসপাতালগুলো অবসরে যাওয়া ডাক্তার-নার্সদের আবার চাকরিতে নিয়ে এসেছে। সবাই কাজ করছেন। জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিচ্ছেন। শাবাশ দুনিয়ার সব ডাক্তার, নার্স ও সহযোগীরা। মিডিয়াকর্মীরাও ঝুঁকি নিচ্ছেন। সিএনএনের নামকরা টিভি হোস্ট আক্রান্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এরপর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আছেন অন্যান্য সেবা খাতের কর্মীরাও। আতিক জানালেন, নাজনীন নিয়মিত হাসপাতালে যান। আতিক তাকে নামিয়ে দেন, আবার নিয়ে আসেন। আতিকের অফিস বন্ধ। ফোনে আতিকের কণ্ঠস্বরে উৎকণ্ঠা। জানতে চাই হাসপাতালগুলোর অবস্থা। ও জানাল, পরিস্থিতি ভয়াবহ। বলার মতো অবস্থায় নেই। কথা বাড়াই না। সিএনএনে দেখছি বাস্তবতা। অন্য বন্ধুদের সঙ্গেও কথা হয়। নিউইয়র্ক এখন ডেড সিটি। ঘরে ঘরে আতঙ্ক। ভালো নেই আমাদের ভাই-বন্ধুরা। ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, স্পেন পরিস্থিতিও ভালো নয়। সারা বিশ্ব এখন কাঁদছে। এই নীরব কান্নায় কোনো শব্দ নেই। অশ্রু নেই। গড়িয়ে পড়ছে না কোনো জল।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, প্রবাসী ভাই-বন্ধুরা যেন ভালো থাকে। হেফাজতে রাখে দুনিয়ার সব মানুষকে। আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেয় মানবতা। স্বাভাবিকতা। জানি না দুনিয়ার মানুষের আর্তনাদ কবুল হবে কিনা। মুঘলে আজম ছবিতে আনারকলির মৃত্যু কার্যকর করতে আসে বাদশাহ আকবরের সেনারা। শেষ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে শাহজাদা সেলিম। কিন্তু আনারকলির সঙ্গে বাদশাহ আকবরের আগেই ফয়সালা ছিল অন্যরকম। মৃত্যুর রায় শোনানোর পর আনারকলির শেষ ইচ্ছা জানতে চান মানসিংহ। বাদশাহের সামনে আনারকলি বলেন, শাহজাদা সেলিম তাকে কথা দিয়েছিলেন হিন্দুস্তানের প্রিন্সেস করবেন। শাহজাদা সেলিম আগামী দিনের বাদশাহ। তাই তার শেষ কথার বাস্তবায়ন দরকার। না হলে মানুষের আস্থা থাকবে না বাদশাহের প্রতি। বাদশাহ আকবর বিস্মিত হলেন। তারপর মানসিংহের দিকে তাকালেন। মানসিংহ নীরব। আকবর বাদশাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই শেষ চাওয়া পূরণ করবেন। তবে শর্ত দিলেন। শর্ত হলো- সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই শাহজাদা সেলিমকে ছাড়তে হবে। শাহজাদা সেলিমের সঙ্গে বাসর হবে না। প্রেমের জয়ে আনারকলি তাতে সম্মত হন। বাদশাহ আকবর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আনারকলির মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন। হাতে পরিয়ে দেন ফুল। সেই ফুলের গন্ধ শুঁকলে শাহজাদা সেলিম দিশাহারা হয়ে যাবেন। হুঁশ ফিরে এলে ভুলে যাবেন আনারকলিকে। ফুল শুঁকে সেলিম বুঝতে পারেন বাবার পরিকল্পনা। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। জিন্দা কবর দিতে কালো পোশাক পরে আসে জল্লাদ বাহিনী। তারা বিশেষ ওষুধ মেশানো ফুলের গন্ধে অসুস্থ শাহজাদার সামনে থেকে নিয়ে যায় আনারকলিকে। সেলিম বাধা দিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়াবহ নেশায় ব্যর্থ হন। অমর প্রেমের অধ্যায় এখানেই শেষ। তবে আনারকলির মায়ের আবেদনেও সাড়া দেন দুনিয়ার বাদশাহ। জিন্দা কবর থেকে অন্ধকার টানেল দিয়ে আনারকলিকে মায়ের সঙ্গে বের করে দেন। মেয়েকে নিয়ে অন্ধকার টানেল দিয়ে অজানার পথে হাঁটতে থাকেন মা।

দুনিয়ার বাদশাহ পুত্রের প্রেম কেড়ে নেন। কিন্তু বারবার ক্ষমা করেন পুত্রকে। মহব্বতের দুনিয়া আজ শেষ হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হচ্ছে আবেগ। পৃথিবীর আকাশে শুধুই অন্ধকারের কালো ছায়া। এ ছায়া কেড়ে নিচ্ছে মানবজীবন। সভ্যতা যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জিন্দা কবরের মতোই মানুষ ঘরে ঢুকে গেছে। সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। চারদিকে শুধু লাশ। কিন্তু কোনো কান্না নেই, অশ্রু নেই। প্রিয়জনদের ছোটাছুটি নেই। শোকের ছায়া নেই। চারদিকে আছে শুধু ভয়। বুকভাঙা এক নীরব কষ্ট। কেউ জানে না কার লাশ কোথায় দাফন হচ্ছে। এ ভয়াবহতার মাঝেও দুনিয়ার অনেক মানুষ অপরাধ করে চলেছে। অন্যায় বন্ধ হয়নি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো থেকে এখনো নিজেদের মুক্ত করেনি। লুটেরারা এখনো তৎপর। মানুষ এত খারাপ হয় কী করে! এখনো যুদ্ধবাজরা অস্ত্র বিক্রি বাড়িয়ে চলেছে। ইয়েমেনে হামলা করছে সৌদি জোট। মারণাস্ত্র পরীক্ষা করছে অনেক দেশ। অবৈধ ড্রাগের ব্যবসা চলছে। খুনের খবরও আসছে। মজুদদার লোভ সামলাতে পারছে না। জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে। ত্রাণের চাল চুরি করছে। প্রতিবাদ করাতে সাংবাদিকের ওপর হামলা হচ্ছে। খুনি খুন করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করছে বন্দুকযুদ্ধ। ধর্ষক থামেনি। খুনির হাতের ছুরি এখনো ঘুরছে। আমরা কি একটি বারের জন্য সঠিক পথে আসতে পারি না? থামাতে পারি না সব নিষ্ঠুরতা। আজ মানুষের নিষ্ঠুরতার খেসারতই দিচ্ছে প্রকৃতি। নিষ্ঠুরতায় পড়ে পৃথিবী আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। শেষ তলানিটুকুও থাকবে না আগামীতে। ভাইরাস যাওয়ার আগে কত মানুষকে নিয়ে যাবে কেউ জানি না। আমরা কি ভেবেছিলাম কাবা শরিফে তাওয়াফ বন্ধ হবে? মক্কা-মদিনায় কারফিউ হবে? বন্ধ হবে ভ্যাটিকান সিটি? মন্দিরে ঢাকের আওয়াজ হবে স্তব্ধ? তাহলে কীসের এত বড়াই করে মানুষ? এখনো কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি কোনো ভ্যাকসিন, ওষুধ! হাসপাতাল দিতে পারছে না কোনো চিকিৎসা। তারপর কীসের জন্য এত বাড়াবাড়ি, প্রতিযোগিতা? নষ্টামি, ভন্ডামি?

এক ধরনের অসুস্থতা ভর করেছে আমাদের। এ অসুস্থতা অনেকটা করোনাভাইরাসের মতোই। স্বাভাবিকতা নেই। কাজ না করলে বলে, কিছু করছে না। আবার করলে বলে, কী দরকার ছিল এত কাজের? এ কাজের রহস্য কী? আড়ালের ঘটনা কী? কেন এত কাজ করতে হবে? বড় অদ্ভুত। এ মানসিকতার সঙ্গে কীভাবে টিকবে আগামী দিনের আর্তমানবতা? মানুষ কীভাবে দাঁড়াবে মানবতার পাশে? সব নষ্ট মানসিকতাকে কবর দিতে হবে। বুঝতে হবে সময়টা এখন খারাপ। এই সময়ে দরকার মানবিকতাকে জাগিয়ে তোলা। পরস্পরের পাশে দাঁড়ানো। আপনি পারছেন না করবেন না। কিন্তু অন্যের সমালোচনা কেন করবেন! অন্ধকার দুনিয়ার কথা ভেবে কি একটু ভালো হতে পারেন না? এই নষ্ট-ভন্ডদের সমাজে আশার আলো হারিয়ে ফেললে হবে না। আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। সতর্কতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে সবাইকে সচেতন করে। টিকিয়ে রাখতে হবে আশার আলো।

বিশ্বাস রাখতে হবে আবার সবকিছু স্বাভাবিক হবে। মসজিদে স্বাভাবিকভাবে আজান হবে। মন্দিরে ঢাকের শব্দ হবে। বাজবে গির্জায় ঘণ্টা। ভ্যাটিকানের দরজা খুলে দেওয়া হবে। মক্কা-মদিনা থেকে উঠে যাবে কারফিউ। বিমানবন্দরগুলো হবে স্বাভাবিক। মানুষ বের হবে ঘর থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে... এই জীবন পুণ্য কর।’ এ জীবন পুণ্য করতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় হতে হবে ধৈর্যশীল। মানবতার জয়গান গাইতে হবে। দীপ জ্বেলে যেতে হবে অসহায় মানুষের জন্য। বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হবে না। বিপদ যিনি দেন তিনিই উদ্ধার করেন। লড়াইটা হয়তো একটু দীর্ঘ হবে। এ দীর্ঘ লড়াইটা করে যেতে হবে আমাদের।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

৫০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ
গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু
যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক
সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার
মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"
থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ
কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা বারবার হোঁচট খাই, ব্যর্থ হই কিন্তু শিক্ষা নেই না : ফয়জুল করীম
আমরা বারবার হোঁচট খাই, ব্যর্থ হই কিন্তু শিক্ষা নেই না : ফয়জুল করীম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি
কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম