শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম, আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম। ভোরে আজানের শব্দে ঘুম ভাঙল আমার। দূরের কোনো মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। ঘুম ভেঙে গেছে অনেক আগেই। মসজিদে এই ভোরে নামাজের জন্য কেউ আগের মতো যাবেন না। ঘরে বসেই নামাজ আদায় করবেন। মহামারী করোনাভাইরাস সবকিছু থেকে থামিয়ে দিয়েছে আমাদের। ইবাদতও। ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু পর সকালের আলো ফুটবে। কিন্তু এই আলোর কোনো প্রাণ নেই। দুনিয়া এখন হাশরের ময়দান। অজানা গজব নেমে এসেছে। মানুষ বড় অসহায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদতে পারছে না। দাঁড়াতে পারছে না প্রিয়জনের লাশের পাশে। অসুস্থ মানুষটার মাথায় দিতে পারছে না হাত। মৃত্যুর সময় থাকতে পারছে না পাশে। ইয়া আল্লাহ! মানুষের প্রতি কেন এতটা নিষ্ঠুর হলে? মানুষের অপরাধ কি ক্ষমার বাইরে চলে গিয়েছিল? অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। অজানা অন্ধকারে তলিয়ে গেছে বিশ্ব। কেউ জানি না কীভাবে হবে পরিত্রাণ। কীভাবে হব উদ্ধার? ছন্দবদ্ধ বাংলা কোরআন পড়ছিলাম। সূরা সাজদার আয়াত ২৫ তুলে ধরছি- ‘মতভেদ করিত সব/যাহা কিছু নিয়া কিয়ামতের ফয়সালা রব/দিবেন করিয়া।’

আমরা কি কিয়ামতের মুখোমুখি? দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে যাবে? মানবজাতির শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্রতি ১০০ বছর পর পর মহামারীতে পৃথিবী বিধ্বস্ত হয়। ১৭২০, ১৮২০, ১৯২০, ২০২০ কাকতালীয় কিনা জানি না। প্লেগ, কলেরা, ফ্লু মহামারী মানবসভ্যতাকে তছনছ করে দিয়েছে বারবার। মানুষের অহংকার, বাড়াবাড়িই ধ্বংস করছে সবকিছু। সূরা ইয়াসিনের ৪০ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘সূর্যের ক্ষমতা নেই/রাতকে ধরা/রাতেরও নেই, দিন/অতিক্রম করা/নির্ধারিত পথে সব/ভ্রমিয়েছে ওরা।’ ১০০ বছর আগে বিজ্ঞান আজকের অবস্থানে ছিল না। মেডিকেল সায়েন্সও এতটা শক্তিশালী ছিল না। আজকের এই যুগে দুনিয়া জয় করার ভাবনাতেই ছিল মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস মানুষকে স্বাভাবিক চিকিৎসাটুকুও দিতে পারছে না। সূরা ইয়াসিনে আরেকটা কথা রয়েছে ৫০ নম্বর আয়াতে, ‘সময় পাবে না তারা/অসিয়ত করিতে/নিজ পরিবারে কভু/ফিরে যাইতে।’

এখন অসিয়ত করে যাওয়ারও সময় নেই। আল্লাহ আমাদের এমন রোগ দিয়েছেন যার প্রতিকার আমাদের জানা নেই। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। সুন্দর সভ্যতার আলোয় গড়ে তোলা নগরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। আমাদের এই শহর, এই নগর বড় অচেনা। অন্ধকার জগতের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? সবাই নিজের মতো চিৎকার করছি। কিন্তু কোনো সহায়ক শক্তি নেই। কেউ কাছে আসছে না। করোনাভাইরাসের নীরব জল্লাদ ঘুরে বেড়াচ্ছে। কঠিন এক মৃত্যুর হিমশীতল পরশ পান করা ছাড়া কিছুই করতে পারছি না কেউ। এই মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়ে যায়। জানাজা পড়াও নেই। একটা রুদ্ধশ্বাস সময় কাটাচ্ছি। মনে হয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমরা আর স্বাভাবিক পৃথিবীতে প্রবেশ করতে পারব না। একটা ভয়ের জগতে সবার বাস। এমন অবস্থার কথা তিন মাস আগে কেউ বললে বিশ্বাস করতাম না। পৃথিবীর অবস্থা এত ঠুনকো, জানতাম না। সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুই করতে পারছি না। অসহায় এক অবস্থা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বেলজিয়ামের এক বৃদ্ধা। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখার কৃত্রিম যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু সেই ভেনটিলেটর তিনি ব্যবহার করতে চাননি। দিয়ে দেন হাসপাতালে তার বেডের পাশে থাকা অন্য এক তরুণ রোগীকে বাঁচানোর জন্য। বৃদ্ধার বক্তব্য ছিল, তিনি অনেক দিন বেঁচেছেন। এবার এরা বাঁচুক। লাইফ সাপোর্ট সরানোর সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। করোনার কাছে হার মানেন ৯০ বছরের সুজান হোয়েলেয়ার্টস। পর্যাপ্ত মেডিকেল-সামগ্রীর সংকট সারা বিশ্বে। সামাল দিতে পারছে না কেউই। প্রার্থনাগার থেকে ইমাম, পুরোহিত, ফাদার বলছেন, হে আগামীর বিশ্ব! তুমি আমাদের কোথায় নিয়ে চলেছ? ৬০ হাজার মানুষকে তুমি কেড়ে নিয়েছ। আর কতজন মারা গেলে তুমি আমাদের ক্ষমা করবে? তুমি থামবে? কোনো উত্তর কেউ পাচ্ছে না। কবি নজরুল লিখেছেন-

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।

প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু

নিরজনে।

শূন্যে মহা আকাশে

মগ্ন লীলা বিলাসে,

ভাঙ্গিছ গড়িছ নীতি ক্ষণে ক্ষণে\

নিরজনে প্রভু নিরজনে প্রভু\

ভালো নেই উন্নত বিশ্বে থাকা আমাদের বন্ধুরা। মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশিরাও আছেন। নিউইয়র্ক পরিস্থিতি উৎকণ্ঠায় ফেলেছে আমাদের। ৬০ জনের বেশি বাংলাদেশি চলে গেছেন। বাকিরাও ভালো নেই। নিউইয়র্কে গেলে থাকি করোনা এলাকায়। আমার বন্ধু আতিকের বাড়িতে। আতিকের স্ত্রী নাজনীন পেশায় ডাক্তার। নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কাজ করেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে তাকে নিয়মিত হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আমেরিকান হাসপাতালগুলো অবসরে যাওয়া ডাক্তার-নার্সদের আবার চাকরিতে নিয়ে এসেছে। সবাই কাজ করছেন। জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিচ্ছেন। শাবাশ দুনিয়ার সব ডাক্তার, নার্স ও সহযোগীরা। মিডিয়াকর্মীরাও ঝুঁকি নিচ্ছেন। সিএনএনের নামকরা টিভি হোস্ট আক্রান্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এরপর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আছেন অন্যান্য সেবা খাতের কর্মীরাও। আতিক জানালেন, নাজনীন নিয়মিত হাসপাতালে যান। আতিক তাকে নামিয়ে দেন, আবার নিয়ে আসেন। আতিকের অফিস বন্ধ। ফোনে আতিকের কণ্ঠস্বরে উৎকণ্ঠা। জানতে চাই হাসপাতালগুলোর অবস্থা। ও জানাল, পরিস্থিতি ভয়াবহ। বলার মতো অবস্থায় নেই। কথা বাড়াই না। সিএনএনে দেখছি বাস্তবতা। অন্য বন্ধুদের সঙ্গেও কথা হয়। নিউইয়র্ক এখন ডেড সিটি। ঘরে ঘরে আতঙ্ক। ভালো নেই আমাদের ভাই-বন্ধুরা। ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, স্পেন পরিস্থিতিও ভালো নয়। সারা বিশ্ব এখন কাঁদছে। এই নীরব কান্নায় কোনো শব্দ নেই। অশ্রু নেই। গড়িয়ে পড়ছে না কোনো জল।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, প্রবাসী ভাই-বন্ধুরা যেন ভালো থাকে। হেফাজতে রাখে দুনিয়ার সব মানুষকে। আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেয় মানবতা। স্বাভাবিকতা। জানি না দুনিয়ার মানুষের আর্তনাদ কবুল হবে কিনা। মুঘলে আজম ছবিতে আনারকলির মৃত্যু কার্যকর করতে আসে বাদশাহ আকবরের সেনারা। শেষ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে শাহজাদা সেলিম। কিন্তু আনারকলির সঙ্গে বাদশাহ আকবরের আগেই ফয়সালা ছিল অন্যরকম। মৃত্যুর রায় শোনানোর পর আনারকলির শেষ ইচ্ছা জানতে চান মানসিংহ। বাদশাহের সামনে আনারকলি বলেন, শাহজাদা সেলিম তাকে কথা দিয়েছিলেন হিন্দুস্তানের প্রিন্সেস করবেন। শাহজাদা সেলিম আগামী দিনের বাদশাহ। তাই তার শেষ কথার বাস্তবায়ন দরকার। না হলে মানুষের আস্থা থাকবে না বাদশাহের প্রতি। বাদশাহ আকবর বিস্মিত হলেন। তারপর মানসিংহের দিকে তাকালেন। মানসিংহ নীরব। আকবর বাদশাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই শেষ চাওয়া পূরণ করবেন। তবে শর্ত দিলেন। শর্ত হলো- সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই শাহজাদা সেলিমকে ছাড়তে হবে। শাহজাদা সেলিমের সঙ্গে বাসর হবে না। প্রেমের জয়ে আনারকলি তাতে সম্মত হন। বাদশাহ আকবর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আনারকলির মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন। হাতে পরিয়ে দেন ফুল। সেই ফুলের গন্ধ শুঁকলে শাহজাদা সেলিম দিশাহারা হয়ে যাবেন। হুঁশ ফিরে এলে ভুলে যাবেন আনারকলিকে। ফুল শুঁকে সেলিম বুঝতে পারেন বাবার পরিকল্পনা। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। জিন্দা কবর দিতে কালো পোশাক পরে আসে জল্লাদ বাহিনী। তারা বিশেষ ওষুধ মেশানো ফুলের গন্ধে অসুস্থ শাহজাদার সামনে থেকে নিয়ে যায় আনারকলিকে। সেলিম বাধা দিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়াবহ নেশায় ব্যর্থ হন। অমর প্রেমের অধ্যায় এখানেই শেষ। তবে আনারকলির মায়ের আবেদনেও সাড়া দেন দুনিয়ার বাদশাহ। জিন্দা কবর থেকে অন্ধকার টানেল দিয়ে আনারকলিকে মায়ের সঙ্গে বের করে দেন। মেয়েকে নিয়ে অন্ধকার টানেল দিয়ে অজানার পথে হাঁটতে থাকেন মা।

দুনিয়ার বাদশাহ পুত্রের প্রেম কেড়ে নেন। কিন্তু বারবার ক্ষমা করেন পুত্রকে। মহব্বতের দুনিয়া আজ শেষ হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হচ্ছে আবেগ। পৃথিবীর আকাশে শুধুই অন্ধকারের কালো ছায়া। এ ছায়া কেড়ে নিচ্ছে মানবজীবন। সভ্যতা যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জিন্দা কবরের মতোই মানুষ ঘরে ঢুকে গেছে। সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। চারদিকে শুধু লাশ। কিন্তু কোনো কান্না নেই, অশ্রু নেই। প্রিয়জনদের ছোটাছুটি নেই। শোকের ছায়া নেই। চারদিকে আছে শুধু ভয়। বুকভাঙা এক নীরব কষ্ট। কেউ জানে না কার লাশ কোথায় দাফন হচ্ছে। এ ভয়াবহতার মাঝেও দুনিয়ার অনেক মানুষ অপরাধ করে চলেছে। অন্যায় বন্ধ হয়নি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো থেকে এখনো নিজেদের মুক্ত করেনি। লুটেরারা এখনো তৎপর। মানুষ এত খারাপ হয় কী করে! এখনো যুদ্ধবাজরা অস্ত্র বিক্রি বাড়িয়ে চলেছে। ইয়েমেনে হামলা করছে সৌদি জোট। মারণাস্ত্র পরীক্ষা করছে অনেক দেশ। অবৈধ ড্রাগের ব্যবসা চলছে। খুনের খবরও আসছে। মজুদদার লোভ সামলাতে পারছে না। জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে। ত্রাণের চাল চুরি করছে। প্রতিবাদ করাতে সাংবাদিকের ওপর হামলা হচ্ছে। খুনি খুন করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করছে বন্দুকযুদ্ধ। ধর্ষক থামেনি। খুনির হাতের ছুরি এখনো ঘুরছে। আমরা কি একটি বারের জন্য সঠিক পথে আসতে পারি না? থামাতে পারি না সব নিষ্ঠুরতা। আজ মানুষের নিষ্ঠুরতার খেসারতই দিচ্ছে প্রকৃতি। নিষ্ঠুরতায় পড়ে পৃথিবী আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। শেষ তলানিটুকুও থাকবে না আগামীতে। ভাইরাস যাওয়ার আগে কত মানুষকে নিয়ে যাবে কেউ জানি না। আমরা কি ভেবেছিলাম কাবা শরিফে তাওয়াফ বন্ধ হবে? মক্কা-মদিনায় কারফিউ হবে? বন্ধ হবে ভ্যাটিকান সিটি? মন্দিরে ঢাকের আওয়াজ হবে স্তব্ধ? তাহলে কীসের এত বড়াই করে মানুষ? এখনো কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি কোনো ভ্যাকসিন, ওষুধ! হাসপাতাল দিতে পারছে না কোনো চিকিৎসা। তারপর কীসের জন্য এত বাড়াবাড়ি, প্রতিযোগিতা? নষ্টামি, ভন্ডামি?

এক ধরনের অসুস্থতা ভর করেছে আমাদের। এ অসুস্থতা অনেকটা করোনাভাইরাসের মতোই। স্বাভাবিকতা নেই। কাজ না করলে বলে, কিছু করছে না। আবার করলে বলে, কী দরকার ছিল এত কাজের? এ কাজের রহস্য কী? আড়ালের ঘটনা কী? কেন এত কাজ করতে হবে? বড় অদ্ভুত। এ মানসিকতার সঙ্গে কীভাবে টিকবে আগামী দিনের আর্তমানবতা? মানুষ কীভাবে দাঁড়াবে মানবতার পাশে? সব নষ্ট মানসিকতাকে কবর দিতে হবে। বুঝতে হবে সময়টা এখন খারাপ। এই সময়ে দরকার মানবিকতাকে জাগিয়ে তোলা। পরস্পরের পাশে দাঁড়ানো। আপনি পারছেন না করবেন না। কিন্তু অন্যের সমালোচনা কেন করবেন! অন্ধকার দুনিয়ার কথা ভেবে কি একটু ভালো হতে পারেন না? এই নষ্ট-ভন্ডদের সমাজে আশার আলো হারিয়ে ফেললে হবে না। আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। সতর্কতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে সবাইকে সচেতন করে। টিকিয়ে রাখতে হবে আশার আলো।

বিশ্বাস রাখতে হবে আবার সবকিছু স্বাভাবিক হবে। মসজিদে স্বাভাবিকভাবে আজান হবে। মন্দিরে ঢাকের শব্দ হবে। বাজবে গির্জায় ঘণ্টা। ভ্যাটিকানের দরজা খুলে দেওয়া হবে। মক্কা-মদিনা থেকে উঠে যাবে কারফিউ। বিমানবন্দরগুলো হবে স্বাভাবিক। মানুষ বের হবে ঘর থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে... এই জীবন পুণ্য কর।’ এ জীবন পুণ্য করতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় হতে হবে ধৈর্যশীল। মানবতার জয়গান গাইতে হবে। দীপ জ্বেলে যেতে হবে অসহায় মানুষের জন্য। বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হবে না। বিপদ যিনি দেন তিনিই উদ্ধার করেন। লড়াইটা হয়তো একটু দীর্ঘ হবে। এ দীর্ঘ লড়াইটা করে যেতে হবে আমাদের।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা