শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম, আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম। ভোরে আজানের শব্দে ঘুম ভাঙল আমার। দূরের কোনো মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। ঘুম ভেঙে গেছে অনেক আগেই। মসজিদে এই ভোরে নামাজের জন্য কেউ আগের মতো যাবেন না। ঘরে বসেই নামাজ আদায় করবেন। মহামারী করোনাভাইরাস সবকিছু থেকে থামিয়ে দিয়েছে আমাদের। ইবাদতও। ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু পর সকালের আলো ফুটবে। কিন্তু এই আলোর কোনো প্রাণ নেই। দুনিয়া এখন হাশরের ময়দান। অজানা গজব নেমে এসেছে। মানুষ বড় অসহায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদতে পারছে না। দাঁড়াতে পারছে না প্রিয়জনের লাশের পাশে। অসুস্থ মানুষটার মাথায় দিতে পারছে না হাত। মৃত্যুর সময় থাকতে পারছে না পাশে। ইয়া আল্লাহ! মানুষের প্রতি কেন এতটা নিষ্ঠুর হলে? মানুষের অপরাধ কি ক্ষমার বাইরে চলে গিয়েছিল? অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। অজানা অন্ধকারে তলিয়ে গেছে বিশ্ব। কেউ জানি না কীভাবে হবে পরিত্রাণ। কীভাবে হব উদ্ধার? ছন্দবদ্ধ বাংলা কোরআন পড়ছিলাম। সূরা সাজদার আয়াত ২৫ তুলে ধরছি- ‘মতভেদ করিত সব/যাহা কিছু নিয়া কিয়ামতের ফয়সালা রব/দিবেন করিয়া।’

আমরা কি কিয়ামতের মুখোমুখি? দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে যাবে? মানবজাতির শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্রতি ১০০ বছর পর পর মহামারীতে পৃথিবী বিধ্বস্ত হয়। ১৭২০, ১৮২০, ১৯২০, ২০২০ কাকতালীয় কিনা জানি না। প্লেগ, কলেরা, ফ্লু মহামারী মানবসভ্যতাকে তছনছ করে দিয়েছে বারবার। মানুষের অহংকার, বাড়াবাড়িই ধ্বংস করছে সবকিছু। সূরা ইয়াসিনের ৪০ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘সূর্যের ক্ষমতা নেই/রাতকে ধরা/রাতেরও নেই, দিন/অতিক্রম করা/নির্ধারিত পথে সব/ভ্রমিয়েছে ওরা।’ ১০০ বছর আগে বিজ্ঞান আজকের অবস্থানে ছিল না। মেডিকেল সায়েন্সও এতটা শক্তিশালী ছিল না। আজকের এই যুগে দুনিয়া জয় করার ভাবনাতেই ছিল মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস মানুষকে স্বাভাবিক চিকিৎসাটুকুও দিতে পারছে না। সূরা ইয়াসিনে আরেকটা কথা রয়েছে ৫০ নম্বর আয়াতে, ‘সময় পাবে না তারা/অসিয়ত করিতে/নিজ পরিবারে কভু/ফিরে যাইতে।’

এখন অসিয়ত করে যাওয়ারও সময় নেই। আল্লাহ আমাদের এমন রোগ দিয়েছেন যার প্রতিকার আমাদের জানা নেই। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। সুন্দর সভ্যতার আলোয় গড়ে তোলা নগরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। আমাদের এই শহর, এই নগর বড় অচেনা। অন্ধকার জগতের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? সবাই নিজের মতো চিৎকার করছি। কিন্তু কোনো সহায়ক শক্তি নেই। কেউ কাছে আসছে না। করোনাভাইরাসের নীরব জল্লাদ ঘুরে বেড়াচ্ছে। কঠিন এক মৃত্যুর হিমশীতল পরশ পান করা ছাড়া কিছুই করতে পারছি না কেউ। এই মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়ে যায়। জানাজা পড়াও নেই। একটা রুদ্ধশ্বাস সময় কাটাচ্ছি। মনে হয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমরা আর স্বাভাবিক পৃথিবীতে প্রবেশ করতে পারব না। একটা ভয়ের জগতে সবার বাস। এমন অবস্থার কথা তিন মাস আগে কেউ বললে বিশ্বাস করতাম না। পৃথিবীর অবস্থা এত ঠুনকো, জানতাম না। সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুই করতে পারছি না। অসহায় এক অবস্থা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বেলজিয়ামের এক বৃদ্ধা। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখার কৃত্রিম যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু সেই ভেনটিলেটর তিনি ব্যবহার করতে চাননি। দিয়ে দেন হাসপাতালে তার বেডের পাশে থাকা অন্য এক তরুণ রোগীকে বাঁচানোর জন্য। বৃদ্ধার বক্তব্য ছিল, তিনি অনেক দিন বেঁচেছেন। এবার এরা বাঁচুক। লাইফ সাপোর্ট সরানোর সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। করোনার কাছে হার মানেন ৯০ বছরের সুজান হোয়েলেয়ার্টস। পর্যাপ্ত মেডিকেল-সামগ্রীর সংকট সারা বিশ্বে। সামাল দিতে পারছে না কেউই। প্রার্থনাগার থেকে ইমাম, পুরোহিত, ফাদার বলছেন, হে আগামীর বিশ্ব! তুমি আমাদের কোথায় নিয়ে চলেছ? ৬০ হাজার মানুষকে তুমি কেড়ে নিয়েছ। আর কতজন মারা গেলে তুমি আমাদের ক্ষমা করবে? তুমি থামবে? কোনো উত্তর কেউ পাচ্ছে না। কবি নজরুল লিখেছেন-

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।

প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু

নিরজনে।

শূন্যে মহা আকাশে

মগ্ন লীলা বিলাসে,

ভাঙ্গিছ গড়িছ নীতি ক্ষণে ক্ষণে\

নিরজনে প্রভু নিরজনে প্রভু\

ভালো নেই উন্নত বিশ্বে থাকা আমাদের বন্ধুরা। মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশিরাও আছেন। নিউইয়র্ক পরিস্থিতি উৎকণ্ঠায় ফেলেছে আমাদের। ৬০ জনের বেশি বাংলাদেশি চলে গেছেন। বাকিরাও ভালো নেই। নিউইয়র্কে গেলে থাকি করোনা এলাকায়। আমার বন্ধু আতিকের বাড়িতে। আতিকের স্ত্রী নাজনীন পেশায় ডাক্তার। নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কাজ করেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে তাকে নিয়মিত হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আমেরিকান হাসপাতালগুলো অবসরে যাওয়া ডাক্তার-নার্সদের আবার চাকরিতে নিয়ে এসেছে। সবাই কাজ করছেন। জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিচ্ছেন। শাবাশ দুনিয়ার সব ডাক্তার, নার্স ও সহযোগীরা। মিডিয়াকর্মীরাও ঝুঁকি নিচ্ছেন। সিএনএনের নামকরা টিভি হোস্ট আক্রান্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এরপর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আছেন অন্যান্য সেবা খাতের কর্মীরাও। আতিক জানালেন, নাজনীন নিয়মিত হাসপাতালে যান। আতিক তাকে নামিয়ে দেন, আবার নিয়ে আসেন। আতিকের অফিস বন্ধ। ফোনে আতিকের কণ্ঠস্বরে উৎকণ্ঠা। জানতে চাই হাসপাতালগুলোর অবস্থা। ও জানাল, পরিস্থিতি ভয়াবহ। বলার মতো অবস্থায় নেই। কথা বাড়াই না। সিএনএনে দেখছি বাস্তবতা। অন্য বন্ধুদের সঙ্গেও কথা হয়। নিউইয়র্ক এখন ডেড সিটি। ঘরে ঘরে আতঙ্ক। ভালো নেই আমাদের ভাই-বন্ধুরা। ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, স্পেন পরিস্থিতিও ভালো নয়। সারা বিশ্ব এখন কাঁদছে। এই নীরব কান্নায় কোনো শব্দ নেই। অশ্রু নেই। গড়িয়ে পড়ছে না কোনো জল।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, প্রবাসী ভাই-বন্ধুরা যেন ভালো থাকে। হেফাজতে রাখে দুনিয়ার সব মানুষকে। আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেয় মানবতা। স্বাভাবিকতা। জানি না দুনিয়ার মানুষের আর্তনাদ কবুল হবে কিনা। মুঘলে আজম ছবিতে আনারকলির মৃত্যু কার্যকর করতে আসে বাদশাহ আকবরের সেনারা। শেষ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে শাহজাদা সেলিম। কিন্তু আনারকলির সঙ্গে বাদশাহ আকবরের আগেই ফয়সালা ছিল অন্যরকম। মৃত্যুর রায় শোনানোর পর আনারকলির শেষ ইচ্ছা জানতে চান মানসিংহ। বাদশাহের সামনে আনারকলি বলেন, শাহজাদা সেলিম তাকে কথা দিয়েছিলেন হিন্দুস্তানের প্রিন্সেস করবেন। শাহজাদা সেলিম আগামী দিনের বাদশাহ। তাই তার শেষ কথার বাস্তবায়ন দরকার। না হলে মানুষের আস্থা থাকবে না বাদশাহের প্রতি। বাদশাহ আকবর বিস্মিত হলেন। তারপর মানসিংহের দিকে তাকালেন। মানসিংহ নীরব। আকবর বাদশাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই শেষ চাওয়া পূরণ করবেন। তবে শর্ত দিলেন। শর্ত হলো- সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই শাহজাদা সেলিমকে ছাড়তে হবে। শাহজাদা সেলিমের সঙ্গে বাসর হবে না। প্রেমের জয়ে আনারকলি তাতে সম্মত হন। বাদশাহ আকবর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আনারকলির মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন। হাতে পরিয়ে দেন ফুল। সেই ফুলের গন্ধ শুঁকলে শাহজাদা সেলিম দিশাহারা হয়ে যাবেন। হুঁশ ফিরে এলে ভুলে যাবেন আনারকলিকে। ফুল শুঁকে সেলিম বুঝতে পারেন বাবার পরিকল্পনা। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। জিন্দা কবর দিতে কালো পোশাক পরে আসে জল্লাদ বাহিনী। তারা বিশেষ ওষুধ মেশানো ফুলের গন্ধে অসুস্থ শাহজাদার সামনে থেকে নিয়ে যায় আনারকলিকে। সেলিম বাধা দিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়াবহ নেশায় ব্যর্থ হন। অমর প্রেমের অধ্যায় এখানেই শেষ। তবে আনারকলির মায়ের আবেদনেও সাড়া দেন দুনিয়ার বাদশাহ। জিন্দা কবর থেকে অন্ধকার টানেল দিয়ে আনারকলিকে মায়ের সঙ্গে বের করে দেন। মেয়েকে নিয়ে অন্ধকার টানেল দিয়ে অজানার পথে হাঁটতে থাকেন মা।

দুনিয়ার বাদশাহ পুত্রের প্রেম কেড়ে নেন। কিন্তু বারবার ক্ষমা করেন পুত্রকে। মহব্বতের দুনিয়া আজ শেষ হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হচ্ছে আবেগ। পৃথিবীর আকাশে শুধুই অন্ধকারের কালো ছায়া। এ ছায়া কেড়ে নিচ্ছে মানবজীবন। সভ্যতা যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জিন্দা কবরের মতোই মানুষ ঘরে ঢুকে গেছে। সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। চারদিকে শুধু লাশ। কিন্তু কোনো কান্না নেই, অশ্রু নেই। প্রিয়জনদের ছোটাছুটি নেই। শোকের ছায়া নেই। চারদিকে আছে শুধু ভয়। বুকভাঙা এক নীরব কষ্ট। কেউ জানে না কার লাশ কোথায় দাফন হচ্ছে। এ ভয়াবহতার মাঝেও দুনিয়ার অনেক মানুষ অপরাধ করে চলেছে। অন্যায় বন্ধ হয়নি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো থেকে এখনো নিজেদের মুক্ত করেনি। লুটেরারা এখনো তৎপর। মানুষ এত খারাপ হয় কী করে! এখনো যুদ্ধবাজরা অস্ত্র বিক্রি বাড়িয়ে চলেছে। ইয়েমেনে হামলা করছে সৌদি জোট। মারণাস্ত্র পরীক্ষা করছে অনেক দেশ। অবৈধ ড্রাগের ব্যবসা চলছে। খুনের খবরও আসছে। মজুদদার লোভ সামলাতে পারছে না। জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে। ত্রাণের চাল চুরি করছে। প্রতিবাদ করাতে সাংবাদিকের ওপর হামলা হচ্ছে। খুনি খুন করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করছে বন্দুকযুদ্ধ। ধর্ষক থামেনি। খুনির হাতের ছুরি এখনো ঘুরছে। আমরা কি একটি বারের জন্য সঠিক পথে আসতে পারি না? থামাতে পারি না সব নিষ্ঠুরতা। আজ মানুষের নিষ্ঠুরতার খেসারতই দিচ্ছে প্রকৃতি। নিষ্ঠুরতায় পড়ে পৃথিবী আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। শেষ তলানিটুকুও থাকবে না আগামীতে। ভাইরাস যাওয়ার আগে কত মানুষকে নিয়ে যাবে কেউ জানি না। আমরা কি ভেবেছিলাম কাবা শরিফে তাওয়াফ বন্ধ হবে? মক্কা-মদিনায় কারফিউ হবে? বন্ধ হবে ভ্যাটিকান সিটি? মন্দিরে ঢাকের আওয়াজ হবে স্তব্ধ? তাহলে কীসের এত বড়াই করে মানুষ? এখনো কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি কোনো ভ্যাকসিন, ওষুধ! হাসপাতাল দিতে পারছে না কোনো চিকিৎসা। তারপর কীসের জন্য এত বাড়াবাড়ি, প্রতিযোগিতা? নষ্টামি, ভন্ডামি?

এক ধরনের অসুস্থতা ভর করেছে আমাদের। এ অসুস্থতা অনেকটা করোনাভাইরাসের মতোই। স্বাভাবিকতা নেই। কাজ না করলে বলে, কিছু করছে না। আবার করলে বলে, কী দরকার ছিল এত কাজের? এ কাজের রহস্য কী? আড়ালের ঘটনা কী? কেন এত কাজ করতে হবে? বড় অদ্ভুত। এ মানসিকতার সঙ্গে কীভাবে টিকবে আগামী দিনের আর্তমানবতা? মানুষ কীভাবে দাঁড়াবে মানবতার পাশে? সব নষ্ট মানসিকতাকে কবর দিতে হবে। বুঝতে হবে সময়টা এখন খারাপ। এই সময়ে দরকার মানবিকতাকে জাগিয়ে তোলা। পরস্পরের পাশে দাঁড়ানো। আপনি পারছেন না করবেন না। কিন্তু অন্যের সমালোচনা কেন করবেন! অন্ধকার দুনিয়ার কথা ভেবে কি একটু ভালো হতে পারেন না? এই নষ্ট-ভন্ডদের সমাজে আশার আলো হারিয়ে ফেললে হবে না। আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। সতর্কতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে সবাইকে সচেতন করে। টিকিয়ে রাখতে হবে আশার আলো।

বিশ্বাস রাখতে হবে আবার সবকিছু স্বাভাবিক হবে। মসজিদে স্বাভাবিকভাবে আজান হবে। মন্দিরে ঢাকের শব্দ হবে। বাজবে গির্জায় ঘণ্টা। ভ্যাটিকানের দরজা খুলে দেওয়া হবে। মক্কা-মদিনা থেকে উঠে যাবে কারফিউ। বিমানবন্দরগুলো হবে স্বাভাবিক। মানুষ বের হবে ঘর থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে... এই জীবন পুণ্য কর।’ এ জীবন পুণ্য করতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় হতে হবে ধৈর্যশীল। মানবতার জয়গান গাইতে হবে। দীপ জ্বেলে যেতে হবে অসহায় মানুষের জন্য। বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হবে না। বিপদ যিনি দেন তিনিই উদ্ধার করেন। লড়াইটা হয়তো একটু দীর্ঘ হবে। এ দীর্ঘ লড়াইটা করে যেতে হবে আমাদের।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা