শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম, আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম। ভোরে আজানের শব্দে ঘুম ভাঙল আমার। দূরের কোনো মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। ঘুম ভেঙে গেছে অনেক আগেই। মসজিদে এই ভোরে নামাজের জন্য কেউ আগের মতো যাবেন না। ঘরে বসেই নামাজ আদায় করবেন। মহামারী করোনাভাইরাস সবকিছু থেকে থামিয়ে দিয়েছে আমাদের। ইবাদতও। ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু পর সকালের আলো ফুটবে। কিন্তু এই আলোর কোনো প্রাণ নেই। দুনিয়া এখন হাশরের ময়দান। অজানা গজব নেমে এসেছে। মানুষ বড় অসহায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদতে পারছে না। দাঁড়াতে পারছে না প্রিয়জনের লাশের পাশে। অসুস্থ মানুষটার মাথায় দিতে পারছে না হাত। মৃত্যুর সময় থাকতে পারছে না পাশে। ইয়া আল্লাহ! মানুষের প্রতি কেন এতটা নিষ্ঠুর হলে? মানুষের অপরাধ কি ক্ষমার বাইরে চলে গিয়েছিল? অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। অজানা অন্ধকারে তলিয়ে গেছে বিশ্ব। কেউ জানি না কীভাবে হবে পরিত্রাণ। কীভাবে হব উদ্ধার? ছন্দবদ্ধ বাংলা কোরআন পড়ছিলাম। সূরা সাজদার আয়াত ২৫ তুলে ধরছি- ‘মতভেদ করিত সব/যাহা কিছু নিয়া কিয়ামতের ফয়সালা রব/দিবেন করিয়া।’

আমরা কি কিয়ামতের মুখোমুখি? দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে যাবে? মানবজাতির শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্রতি ১০০ বছর পর পর মহামারীতে পৃথিবী বিধ্বস্ত হয়। ১৭২০, ১৮২০, ১৯২০, ২০২০ কাকতালীয় কিনা জানি না। প্লেগ, কলেরা, ফ্লু মহামারী মানবসভ্যতাকে তছনছ করে দিয়েছে বারবার। মানুষের অহংকার, বাড়াবাড়িই ধ্বংস করছে সবকিছু। সূরা ইয়াসিনের ৪০ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘সূর্যের ক্ষমতা নেই/রাতকে ধরা/রাতেরও নেই, দিন/অতিক্রম করা/নির্ধারিত পথে সব/ভ্রমিয়েছে ওরা।’ ১০০ বছর আগে বিজ্ঞান আজকের অবস্থানে ছিল না। মেডিকেল সায়েন্সও এতটা শক্তিশালী ছিল না। আজকের এই যুগে দুনিয়া জয় করার ভাবনাতেই ছিল মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস মানুষকে স্বাভাবিক চিকিৎসাটুকুও দিতে পারছে না। সূরা ইয়াসিনে আরেকটা কথা রয়েছে ৫০ নম্বর আয়াতে, ‘সময় পাবে না তারা/অসিয়ত করিতে/নিজ পরিবারে কভু/ফিরে যাইতে।’

এখন অসিয়ত করে যাওয়ারও সময় নেই। আল্লাহ আমাদের এমন রোগ দিয়েছেন যার প্রতিকার আমাদের জানা নেই। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। সুন্দর সভ্যতার আলোয় গড়ে তোলা নগরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। আমাদের এই শহর, এই নগর বড় অচেনা। অন্ধকার জগতের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? সবাই নিজের মতো চিৎকার করছি। কিন্তু কোনো সহায়ক শক্তি নেই। কেউ কাছে আসছে না। করোনাভাইরাসের নীরব জল্লাদ ঘুরে বেড়াচ্ছে। কঠিন এক মৃত্যুর হিমশীতল পরশ পান করা ছাড়া কিছুই করতে পারছি না কেউ। এই মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়ে যায়। জানাজা পড়াও নেই। একটা রুদ্ধশ্বাস সময় কাটাচ্ছি। মনে হয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমরা আর স্বাভাবিক পৃথিবীতে প্রবেশ করতে পারব না। একটা ভয়ের জগতে সবার বাস। এমন অবস্থার কথা তিন মাস আগে কেউ বললে বিশ্বাস করতাম না। পৃথিবীর অবস্থা এত ঠুনকো, জানতাম না। সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুই করতে পারছি না। অসহায় এক অবস্থা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বেলজিয়ামের এক বৃদ্ধা। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখার কৃত্রিম যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু সেই ভেনটিলেটর তিনি ব্যবহার করতে চাননি। দিয়ে দেন হাসপাতালে তার বেডের পাশে থাকা অন্য এক তরুণ রোগীকে বাঁচানোর জন্য। বৃদ্ধার বক্তব্য ছিল, তিনি অনেক দিন বেঁচেছেন। এবার এরা বাঁচুক। লাইফ সাপোর্ট সরানোর সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। করোনার কাছে হার মানেন ৯০ বছরের সুজান হোয়েলেয়ার্টস। পর্যাপ্ত মেডিকেল-সামগ্রীর সংকট সারা বিশ্বে। সামাল দিতে পারছে না কেউই। প্রার্থনাগার থেকে ইমাম, পুরোহিত, ফাদার বলছেন, হে আগামীর বিশ্ব! তুমি আমাদের কোথায় নিয়ে চলেছ? ৬০ হাজার মানুষকে তুমি কেড়ে নিয়েছ। আর কতজন মারা গেলে তুমি আমাদের ক্ষমা করবে? তুমি থামবে? কোনো উত্তর কেউ পাচ্ছে না। কবি নজরুল লিখেছেন-

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।

প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু

নিরজনে।

শূন্যে মহা আকাশে

মগ্ন লীলা বিলাসে,

ভাঙ্গিছ গড়িছ নীতি ক্ষণে ক্ষণে\

নিরজনে প্রভু নিরজনে প্রভু\

ভালো নেই উন্নত বিশ্বে থাকা আমাদের বন্ধুরা। মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশিরাও আছেন। নিউইয়র্ক পরিস্থিতি উৎকণ্ঠায় ফেলেছে আমাদের। ৬০ জনের বেশি বাংলাদেশি চলে গেছেন। বাকিরাও ভালো নেই। নিউইয়র্কে গেলে থাকি করোনা এলাকায়। আমার বন্ধু আতিকের বাড়িতে। আতিকের স্ত্রী নাজনীন পেশায় ডাক্তার। নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কাজ করেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে তাকে নিয়মিত হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আমেরিকান হাসপাতালগুলো অবসরে যাওয়া ডাক্তার-নার্সদের আবার চাকরিতে নিয়ে এসেছে। সবাই কাজ করছেন। জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিচ্ছেন। শাবাশ দুনিয়ার সব ডাক্তার, নার্স ও সহযোগীরা। মিডিয়াকর্মীরাও ঝুঁকি নিচ্ছেন। সিএনএনের নামকরা টিভি হোস্ট আক্রান্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এরপর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আছেন অন্যান্য সেবা খাতের কর্মীরাও। আতিক জানালেন, নাজনীন নিয়মিত হাসপাতালে যান। আতিক তাকে নামিয়ে দেন, আবার নিয়ে আসেন। আতিকের অফিস বন্ধ। ফোনে আতিকের কণ্ঠস্বরে উৎকণ্ঠা। জানতে চাই হাসপাতালগুলোর অবস্থা। ও জানাল, পরিস্থিতি ভয়াবহ। বলার মতো অবস্থায় নেই। কথা বাড়াই না। সিএনএনে দেখছি বাস্তবতা। অন্য বন্ধুদের সঙ্গেও কথা হয়। নিউইয়র্ক এখন ডেড সিটি। ঘরে ঘরে আতঙ্ক। ভালো নেই আমাদের ভাই-বন্ধুরা। ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, স্পেন পরিস্থিতিও ভালো নয়। সারা বিশ্ব এখন কাঁদছে। এই নীরব কান্নায় কোনো শব্দ নেই। অশ্রু নেই। গড়িয়ে পড়ছে না কোনো জল।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, প্রবাসী ভাই-বন্ধুরা যেন ভালো থাকে। হেফাজতে রাখে দুনিয়ার সব মানুষকে। আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেয় মানবতা। স্বাভাবিকতা। জানি না দুনিয়ার মানুষের আর্তনাদ কবুল হবে কিনা। মুঘলে আজম ছবিতে আনারকলির মৃত্যু কার্যকর করতে আসে বাদশাহ আকবরের সেনারা। শেষ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে শাহজাদা সেলিম। কিন্তু আনারকলির সঙ্গে বাদশাহ আকবরের আগেই ফয়সালা ছিল অন্যরকম। মৃত্যুর রায় শোনানোর পর আনারকলির শেষ ইচ্ছা জানতে চান মানসিংহ। বাদশাহের সামনে আনারকলি বলেন, শাহজাদা সেলিম তাকে কথা দিয়েছিলেন হিন্দুস্তানের প্রিন্সেস করবেন। শাহজাদা সেলিম আগামী দিনের বাদশাহ। তাই তার শেষ কথার বাস্তবায়ন দরকার। না হলে মানুষের আস্থা থাকবে না বাদশাহের প্রতি। বাদশাহ আকবর বিস্মিত হলেন। তারপর মানসিংহের দিকে তাকালেন। মানসিংহ নীরব। আকবর বাদশাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই শেষ চাওয়া পূরণ করবেন। তবে শর্ত দিলেন। শর্ত হলো- সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই শাহজাদা সেলিমকে ছাড়তে হবে। শাহজাদা সেলিমের সঙ্গে বাসর হবে না। প্রেমের জয়ে আনারকলি তাতে সম্মত হন। বাদশাহ আকবর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আনারকলির মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন। হাতে পরিয়ে দেন ফুল। সেই ফুলের গন্ধ শুঁকলে শাহজাদা সেলিম দিশাহারা হয়ে যাবেন। হুঁশ ফিরে এলে ভুলে যাবেন আনারকলিকে। ফুল শুঁকে সেলিম বুঝতে পারেন বাবার পরিকল্পনা। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। জিন্দা কবর দিতে কালো পোশাক পরে আসে জল্লাদ বাহিনী। তারা বিশেষ ওষুধ মেশানো ফুলের গন্ধে অসুস্থ শাহজাদার সামনে থেকে নিয়ে যায় আনারকলিকে। সেলিম বাধা দিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়াবহ নেশায় ব্যর্থ হন। অমর প্রেমের অধ্যায় এখানেই শেষ। তবে আনারকলির মায়ের আবেদনেও সাড়া দেন দুনিয়ার বাদশাহ। জিন্দা কবর থেকে অন্ধকার টানেল দিয়ে আনারকলিকে মায়ের সঙ্গে বের করে দেন। মেয়েকে নিয়ে অন্ধকার টানেল দিয়ে অজানার পথে হাঁটতে থাকেন মা।

দুনিয়ার বাদশাহ পুত্রের প্রেম কেড়ে নেন। কিন্তু বারবার ক্ষমা করেন পুত্রকে। মহব্বতের দুনিয়া আজ শেষ হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হচ্ছে আবেগ। পৃথিবীর আকাশে শুধুই অন্ধকারের কালো ছায়া। এ ছায়া কেড়ে নিচ্ছে মানবজীবন। সভ্যতা যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জিন্দা কবরের মতোই মানুষ ঘরে ঢুকে গেছে। সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। চারদিকে শুধু লাশ। কিন্তু কোনো কান্না নেই, অশ্রু নেই। প্রিয়জনদের ছোটাছুটি নেই। শোকের ছায়া নেই। চারদিকে আছে শুধু ভয়। বুকভাঙা এক নীরব কষ্ট। কেউ জানে না কার লাশ কোথায় দাফন হচ্ছে। এ ভয়াবহতার মাঝেও দুনিয়ার অনেক মানুষ অপরাধ করে চলেছে। অন্যায় বন্ধ হয়নি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো থেকে এখনো নিজেদের মুক্ত করেনি। লুটেরারা এখনো তৎপর। মানুষ এত খারাপ হয় কী করে! এখনো যুদ্ধবাজরা অস্ত্র বিক্রি বাড়িয়ে চলেছে। ইয়েমেনে হামলা করছে সৌদি জোট। মারণাস্ত্র পরীক্ষা করছে অনেক দেশ। অবৈধ ড্রাগের ব্যবসা চলছে। খুনের খবরও আসছে। মজুদদার লোভ সামলাতে পারছে না। জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে। ত্রাণের চাল চুরি করছে। প্রতিবাদ করাতে সাংবাদিকের ওপর হামলা হচ্ছে। খুনি খুন করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করছে বন্দুকযুদ্ধ। ধর্ষক থামেনি। খুনির হাতের ছুরি এখনো ঘুরছে। আমরা কি একটি বারের জন্য সঠিক পথে আসতে পারি না? থামাতে পারি না সব নিষ্ঠুরতা। আজ মানুষের নিষ্ঠুরতার খেসারতই দিচ্ছে প্রকৃতি। নিষ্ঠুরতায় পড়ে পৃথিবী আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। শেষ তলানিটুকুও থাকবে না আগামীতে। ভাইরাস যাওয়ার আগে কত মানুষকে নিয়ে যাবে কেউ জানি না। আমরা কি ভেবেছিলাম কাবা শরিফে তাওয়াফ বন্ধ হবে? মক্কা-মদিনায় কারফিউ হবে? বন্ধ হবে ভ্যাটিকান সিটি? মন্দিরে ঢাকের আওয়াজ হবে স্তব্ধ? তাহলে কীসের এত বড়াই করে মানুষ? এখনো কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি কোনো ভ্যাকসিন, ওষুধ! হাসপাতাল দিতে পারছে না কোনো চিকিৎসা। তারপর কীসের জন্য এত বাড়াবাড়ি, প্রতিযোগিতা? নষ্টামি, ভন্ডামি?

এক ধরনের অসুস্থতা ভর করেছে আমাদের। এ অসুস্থতা অনেকটা করোনাভাইরাসের মতোই। স্বাভাবিকতা নেই। কাজ না করলে বলে, কিছু করছে না। আবার করলে বলে, কী দরকার ছিল এত কাজের? এ কাজের রহস্য কী? আড়ালের ঘটনা কী? কেন এত কাজ করতে হবে? বড় অদ্ভুত। এ মানসিকতার সঙ্গে কীভাবে টিকবে আগামী দিনের আর্তমানবতা? মানুষ কীভাবে দাঁড়াবে মানবতার পাশে? সব নষ্ট মানসিকতাকে কবর দিতে হবে। বুঝতে হবে সময়টা এখন খারাপ। এই সময়ে দরকার মানবিকতাকে জাগিয়ে তোলা। পরস্পরের পাশে দাঁড়ানো। আপনি পারছেন না করবেন না। কিন্তু অন্যের সমালোচনা কেন করবেন! অন্ধকার দুনিয়ার কথা ভেবে কি একটু ভালো হতে পারেন না? এই নষ্ট-ভন্ডদের সমাজে আশার আলো হারিয়ে ফেললে হবে না। আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। সতর্কতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে সবাইকে সচেতন করে। টিকিয়ে রাখতে হবে আশার আলো।

বিশ্বাস রাখতে হবে আবার সবকিছু স্বাভাবিক হবে। মসজিদে স্বাভাবিকভাবে আজান হবে। মন্দিরে ঢাকের শব্দ হবে। বাজবে গির্জায় ঘণ্টা। ভ্যাটিকানের দরজা খুলে দেওয়া হবে। মক্কা-মদিনা থেকে উঠে যাবে কারফিউ। বিমানবন্দরগুলো হবে স্বাভাবিক। মানুষ বের হবে ঘর থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে... এই জীবন পুণ্য কর।’ এ জীবন পুণ্য করতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় হতে হবে ধৈর্যশীল। মানবতার জয়গান গাইতে হবে। দীপ জ্বেলে যেতে হবে অসহায় মানুষের জন্য। বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হবে না। বিপদ যিনি দেন তিনিই উদ্ধার করেন। লড়াইটা হয়তো একটু দীর্ঘ হবে। এ দীর্ঘ লড়াইটা করে যেতে হবে আমাদের।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে