শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই গজবের কবল থেকে কীভাবে হবে মুক্তি

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম, আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম। ভোরে আজানের শব্দে ঘুম ভাঙল আমার। দূরের কোনো মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। ঘুম ভেঙে গেছে অনেক আগেই। মসজিদে এই ভোরে নামাজের জন্য কেউ আগের মতো যাবেন না। ঘরে বসেই নামাজ আদায় করবেন। মহামারী করোনাভাইরাস সবকিছু থেকে থামিয়ে দিয়েছে আমাদের। ইবাদতও। ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু পর সকালের আলো ফুটবে। কিন্তু এই আলোর কোনো প্রাণ নেই। দুনিয়া এখন হাশরের ময়দান। অজানা গজব নেমে এসেছে। মানুষ বড় অসহায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদতে পারছে না। দাঁড়াতে পারছে না প্রিয়জনের লাশের পাশে। অসুস্থ মানুষটার মাথায় দিতে পারছে না হাত। মৃত্যুর সময় থাকতে পারছে না পাশে। ইয়া আল্লাহ! মানুষের প্রতি কেন এতটা নিষ্ঠুর হলে? মানুষের অপরাধ কি ক্ষমার বাইরে চলে গিয়েছিল? অদ্ভুত আঁধার নেমে এসেছে। অজানা অন্ধকারে তলিয়ে গেছে বিশ্ব। কেউ জানি না কীভাবে হবে পরিত্রাণ। কীভাবে হব উদ্ধার? ছন্দবদ্ধ বাংলা কোরআন পড়ছিলাম। সূরা সাজদার আয়াত ২৫ তুলে ধরছি- ‘মতভেদ করিত সব/যাহা কিছু নিয়া কিয়ামতের ফয়সালা রব/দিবেন করিয়া।’

আমরা কি কিয়ামতের মুখোমুখি? দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে যাবে? মানবজাতির শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? প্রতি ১০০ বছর পর পর মহামারীতে পৃথিবী বিধ্বস্ত হয়। ১৭২০, ১৮২০, ১৯২০, ২০২০ কাকতালীয় কিনা জানি না। প্লেগ, কলেরা, ফ্লু মহামারী মানবসভ্যতাকে তছনছ করে দিয়েছে বারবার। মানুষের অহংকার, বাড়াবাড়িই ধ্বংস করছে সবকিছু। সূরা ইয়াসিনের ৪০ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘সূর্যের ক্ষমতা নেই/রাতকে ধরা/রাতেরও নেই, দিন/অতিক্রম করা/নির্ধারিত পথে সব/ভ্রমিয়েছে ওরা।’ ১০০ বছর আগে বিজ্ঞান আজকের অবস্থানে ছিল না। মেডিকেল সায়েন্সও এতটা শক্তিশালী ছিল না। আজকের এই যুগে দুনিয়া জয় করার ভাবনাতেই ছিল মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস মানুষকে স্বাভাবিক চিকিৎসাটুকুও দিতে পারছে না। সূরা ইয়াসিনে আরেকটা কথা রয়েছে ৫০ নম্বর আয়াতে, ‘সময় পাবে না তারা/অসিয়ত করিতে/নিজ পরিবারে কভু/ফিরে যাইতে।’

এখন অসিয়ত করে যাওয়ারও সময় নেই। আল্লাহ আমাদের এমন রোগ দিয়েছেন যার প্রতিকার আমাদের জানা নেই। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। সুন্দর সভ্যতার আলোয় গড়ে তোলা নগরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। আমাদের এই শহর, এই নগর বড় অচেনা। অন্ধকার জগতের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? সবাই নিজের মতো চিৎকার করছি। কিন্তু কোনো সহায়ক শক্তি নেই। কেউ কাছে আসছে না। করোনাভাইরাসের নীরব জল্লাদ ঘুরে বেড়াচ্ছে। কঠিন এক মৃত্যুর হিমশীতল পরশ পান করা ছাড়া কিছুই করতে পারছি না কেউ। এই মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়ে যায়। জানাজা পড়াও নেই। একটা রুদ্ধশ্বাস সময় কাটাচ্ছি। মনে হয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। আমরা আর স্বাভাবিক পৃথিবীতে প্রবেশ করতে পারব না। একটা ভয়ের জগতে সবার বাস। এমন অবস্থার কথা তিন মাস আগে কেউ বললে বিশ্বাস করতাম না। পৃথিবীর অবস্থা এত ঠুনকো, জানতাম না। সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুই করতে পারছি না। অসহায় এক অবস্থা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বেলজিয়ামের এক বৃদ্ধা। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখার কৃত্রিম যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু সেই ভেনটিলেটর তিনি ব্যবহার করতে চাননি। দিয়ে দেন হাসপাতালে তার বেডের পাশে থাকা অন্য এক তরুণ রোগীকে বাঁচানোর জন্য। বৃদ্ধার বক্তব্য ছিল, তিনি অনেক দিন বেঁচেছেন। এবার এরা বাঁচুক। লাইফ সাপোর্ট সরানোর সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। করোনার কাছে হার মানেন ৯০ বছরের সুজান হোয়েলেয়ার্টস। পর্যাপ্ত মেডিকেল-সামগ্রীর সংকট সারা বিশ্বে। সামাল দিতে পারছে না কেউই। প্রার্থনাগার থেকে ইমাম, পুরোহিত, ফাদার বলছেন, হে আগামীর বিশ্ব! তুমি আমাদের কোথায় নিয়ে চলেছ? ৬০ হাজার মানুষকে তুমি কেড়ে নিয়েছ। আর কতজন মারা গেলে তুমি আমাদের ক্ষমা করবে? তুমি থামবে? কোনো উত্তর কেউ পাচ্ছে না। কবি নজরুল লিখেছেন-

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।

প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু

নিরজনে।

শূন্যে মহা আকাশে

মগ্ন লীলা বিলাসে,

ভাঙ্গিছ গড়িছ নীতি ক্ষণে ক্ষণে\

নিরজনে প্রভু নিরজনে প্রভু\

ভালো নেই উন্নত বিশ্বে থাকা আমাদের বন্ধুরা। মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশিরাও আছেন। নিউইয়র্ক পরিস্থিতি উৎকণ্ঠায় ফেলেছে আমাদের। ৬০ জনের বেশি বাংলাদেশি চলে গেছেন। বাকিরাও ভালো নেই। নিউইয়র্কে গেলে থাকি করোনা এলাকায়। আমার বন্ধু আতিকের বাড়িতে। আতিকের স্ত্রী নাজনীন পেশায় ডাক্তার। নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কাজ করেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে তাকে নিয়মিত হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আমেরিকান হাসপাতালগুলো অবসরে যাওয়া ডাক্তার-নার্সদের আবার চাকরিতে নিয়ে এসেছে। সবাই কাজ করছেন। জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিচ্ছেন। শাবাশ দুনিয়ার সব ডাক্তার, নার্স ও সহযোগীরা। মিডিয়াকর্মীরাও ঝুঁকি নিচ্ছেন। সিএনএনের নামকরা টিভি হোস্ট আক্রান্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এরপর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আছেন অন্যান্য সেবা খাতের কর্মীরাও। আতিক জানালেন, নাজনীন নিয়মিত হাসপাতালে যান। আতিক তাকে নামিয়ে দেন, আবার নিয়ে আসেন। আতিকের অফিস বন্ধ। ফোনে আতিকের কণ্ঠস্বরে উৎকণ্ঠা। জানতে চাই হাসপাতালগুলোর অবস্থা। ও জানাল, পরিস্থিতি ভয়াবহ। বলার মতো অবস্থায় নেই। কথা বাড়াই না। সিএনএনে দেখছি বাস্তবতা। অন্য বন্ধুদের সঙ্গেও কথা হয়। নিউইয়র্ক এখন ডেড সিটি। ঘরে ঘরে আতঙ্ক। ভালো নেই আমাদের ভাই-বন্ধুরা। ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, স্পেন পরিস্থিতিও ভালো নয়। সারা বিশ্ব এখন কাঁদছে। এই নীরব কান্নায় কোনো শব্দ নেই। অশ্রু নেই। গড়িয়ে পড়ছে না কোনো জল।

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, প্রবাসী ভাই-বন্ধুরা যেন ভালো থাকে। হেফাজতে রাখে দুনিয়ার সব মানুষকে। আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেয় মানবতা। স্বাভাবিকতা। জানি না দুনিয়ার মানুষের আর্তনাদ কবুল হবে কিনা। মুঘলে আজম ছবিতে আনারকলির মৃত্যু কার্যকর করতে আসে বাদশাহ আকবরের সেনারা। শেষ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে শাহজাদা সেলিম। কিন্তু আনারকলির সঙ্গে বাদশাহ আকবরের আগেই ফয়সালা ছিল অন্যরকম। মৃত্যুর রায় শোনানোর পর আনারকলির শেষ ইচ্ছা জানতে চান মানসিংহ। বাদশাহের সামনে আনারকলি বলেন, শাহজাদা সেলিম তাকে কথা দিয়েছিলেন হিন্দুস্তানের প্রিন্সেস করবেন। শাহজাদা সেলিম আগামী দিনের বাদশাহ। তাই তার শেষ কথার বাস্তবায়ন দরকার। না হলে মানুষের আস্থা থাকবে না বাদশাহের প্রতি। বাদশাহ আকবর বিস্মিত হলেন। তারপর মানসিংহের দিকে তাকালেন। মানসিংহ নীরব। আকবর বাদশাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই শেষ চাওয়া পূরণ করবেন। তবে শর্ত দিলেন। শর্ত হলো- সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতেই শাহজাদা সেলিমকে ছাড়তে হবে। শাহজাদা সেলিমের সঙ্গে বাসর হবে না। প্রেমের জয়ে আনারকলি তাতে সম্মত হন। বাদশাহ আকবর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আনারকলির মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন। হাতে পরিয়ে দেন ফুল। সেই ফুলের গন্ধ শুঁকলে শাহজাদা সেলিম দিশাহারা হয়ে যাবেন। হুঁশ ফিরে এলে ভুলে যাবেন আনারকলিকে। ফুল শুঁকে সেলিম বুঝতে পারেন বাবার পরিকল্পনা। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। জিন্দা কবর দিতে কালো পোশাক পরে আসে জল্লাদ বাহিনী। তারা বিশেষ ওষুধ মেশানো ফুলের গন্ধে অসুস্থ শাহজাদার সামনে থেকে নিয়ে যায় আনারকলিকে। সেলিম বাধা দিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়াবহ নেশায় ব্যর্থ হন। অমর প্রেমের অধ্যায় এখানেই শেষ। তবে আনারকলির মায়ের আবেদনেও সাড়া দেন দুনিয়ার বাদশাহ। জিন্দা কবর থেকে অন্ধকার টানেল দিয়ে আনারকলিকে মায়ের সঙ্গে বের করে দেন। মেয়েকে নিয়ে অন্ধকার টানেল দিয়ে অজানার পথে হাঁটতে থাকেন মা।

দুনিয়ার বাদশাহ পুত্রের প্রেম কেড়ে নেন। কিন্তু বারবার ক্ষমা করেন পুত্রকে। মহব্বতের দুনিয়া আজ শেষ হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হচ্ছে আবেগ। পৃথিবীর আকাশে শুধুই অন্ধকারের কালো ছায়া। এ ছায়া কেড়ে নিচ্ছে মানবজীবন। সভ্যতা যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জিন্দা কবরের মতোই মানুষ ঘরে ঢুকে গেছে। সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। চারদিকে শুধু লাশ। কিন্তু কোনো কান্না নেই, অশ্রু নেই। প্রিয়জনদের ছোটাছুটি নেই। শোকের ছায়া নেই। চারদিকে আছে শুধু ভয়। বুকভাঙা এক নীরব কষ্ট। কেউ জানে না কার লাশ কোথায় দাফন হচ্ছে। এ ভয়াবহতার মাঝেও দুনিয়ার অনেক মানুষ অপরাধ করে চলেছে। অন্যায় বন্ধ হয়নি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো থেকে এখনো নিজেদের মুক্ত করেনি। লুটেরারা এখনো তৎপর। মানুষ এত খারাপ হয় কী করে! এখনো যুদ্ধবাজরা অস্ত্র বিক্রি বাড়িয়ে চলেছে। ইয়েমেনে হামলা করছে সৌদি জোট। মারণাস্ত্র পরীক্ষা করছে অনেক দেশ। অবৈধ ড্রাগের ব্যবসা চলছে। খুনের খবরও আসছে। মজুদদার লোভ সামলাতে পারছে না। জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে। ত্রাণের চাল চুরি করছে। প্রতিবাদ করাতে সাংবাদিকের ওপর হামলা হচ্ছে। খুনি খুন করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করছে বন্দুকযুদ্ধ। ধর্ষক থামেনি। খুনির হাতের ছুরি এখনো ঘুরছে। আমরা কি একটি বারের জন্য সঠিক পথে আসতে পারি না? থামাতে পারি না সব নিষ্ঠুরতা। আজ মানুষের নিষ্ঠুরতার খেসারতই দিচ্ছে প্রকৃতি। নিষ্ঠুরতায় পড়ে পৃথিবী আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। শেষ তলানিটুকুও থাকবে না আগামীতে। ভাইরাস যাওয়ার আগে কত মানুষকে নিয়ে যাবে কেউ জানি না। আমরা কি ভেবেছিলাম কাবা শরিফে তাওয়াফ বন্ধ হবে? মক্কা-মদিনায় কারফিউ হবে? বন্ধ হবে ভ্যাটিকান সিটি? মন্দিরে ঢাকের আওয়াজ হবে স্তব্ধ? তাহলে কীসের এত বড়াই করে মানুষ? এখনো কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি কোনো ভ্যাকসিন, ওষুধ! হাসপাতাল দিতে পারছে না কোনো চিকিৎসা। তারপর কীসের জন্য এত বাড়াবাড়ি, প্রতিযোগিতা? নষ্টামি, ভন্ডামি?

এক ধরনের অসুস্থতা ভর করেছে আমাদের। এ অসুস্থতা অনেকটা করোনাভাইরাসের মতোই। স্বাভাবিকতা নেই। কাজ না করলে বলে, কিছু করছে না। আবার করলে বলে, কী দরকার ছিল এত কাজের? এ কাজের রহস্য কী? আড়ালের ঘটনা কী? কেন এত কাজ করতে হবে? বড় অদ্ভুত। এ মানসিকতার সঙ্গে কীভাবে টিকবে আগামী দিনের আর্তমানবতা? মানুষ কীভাবে দাঁড়াবে মানবতার পাশে? সব নষ্ট মানসিকতাকে কবর দিতে হবে। বুঝতে হবে সময়টা এখন খারাপ। এই সময়ে দরকার মানবিকতাকে জাগিয়ে তোলা। পরস্পরের পাশে দাঁড়ানো। আপনি পারছেন না করবেন না। কিন্তু অন্যের সমালোচনা কেন করবেন! অন্ধকার দুনিয়ার কথা ভেবে কি একটু ভালো হতে পারেন না? এই নষ্ট-ভন্ডদের সমাজে আশার আলো হারিয়ে ফেললে হবে না। আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। সতর্কতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে সবাইকে সচেতন করে। টিকিয়ে রাখতে হবে আশার আলো।

বিশ্বাস রাখতে হবে আবার সবকিছু স্বাভাবিক হবে। মসজিদে স্বাভাবিকভাবে আজান হবে। মন্দিরে ঢাকের শব্দ হবে। বাজবে গির্জায় ঘণ্টা। ভ্যাটিকানের দরজা খুলে দেওয়া হবে। মক্কা-মদিনা থেকে উঠে যাবে কারফিউ। বিমানবন্দরগুলো হবে স্বাভাবিক। মানুষ বের হবে ঘর থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে... এই জীবন পুণ্য কর।’ এ জীবন পুণ্য করতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় হতে হবে ধৈর্যশীল। মানবতার জয়গান গাইতে হবে। দীপ জ্বেলে যেতে হবে অসহায় মানুষের জন্য। বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হবে না। বিপদ যিনি দেন তিনিই উদ্ধার করেন। লড়াইটা হয়তো একটু দীর্ঘ হবে। এ দীর্ঘ লড়াইটা করে যেতে হবে আমাদের।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা