শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মহিলারা কি কাজি হওয়ার যোগ্য নন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মহিলারা কি কাজি হওয়ার যোগ্য নন?

কোনো আদালতে একটি রায় প্রকাশিত হওয়ার পর তার ওপর আলোচনা-সমালোচনায় বাধা থাকে না বলেই আমার এই লেখা, যা জনস্বার্থে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেয়েদের মাসিক বা ঋতুস্রাবের কারণে তাদের কাজি পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে না বলে প্রথমে সরকার এবং পরে হাই কোর্ট রায় দিয়েছে জেনে আমি এবং আমার মতো অনেকেই শুধু অবাক নয়, বরং হতভম্ব। এ ব্যাপারে একটি টকশোতে আইনি অবস্থা বিস্তারিত বলার পর বহু গুণীজন আমাকে অনুরোধ করায় আমি এ বিষয়ে কলম ধরলাম।

প্রথমত বলতে হয়, আমাদের সংবিধানে অত্যন্ত স্পষ্ট এবং পরিষ্কার ভাষায় নির্দেশনা রয়েছে যে, সব নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান, কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না, রাষ্ট্র ও নগরজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষ সমান অধিকার লাভ করবেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকবে, কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্ম নিয়োগ বা পদ লাভের অযোগ্য হইবেন না; কিংবা সেই ক্ষেত্রে তার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না। এই বিধানগুলো রয়েছে যথাক্রমে সংবিধানের ২৭, ২৮ এবং ২৯ অনুচ্ছেদে। এ কথা বলাই বাহুল্য, সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন যা মানতে প্রতিটি মানুষ, সরকার, পার্লামেন্টসহ প্রতিটি প্রতিষ্ঠান, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এবং প্রতিটি আদালত বাধ্য এবং সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন প্রণীত হতে পারে না। সেই অর্থে কোনো মহিলাকে, সে মহিলা বলে, কাজি পদে চাকরি না দেওয়াটা বা পরবর্তীতে হাই কোর্ট একই কারণে তার রিট খারিজ করা সংবিধানের সঙ্গে মারাত্মকভাবে সাংঘর্ষিক বলেই আমাদের বিস্ময়।

বলা হয়েছে, নারীদের প্রতি মাসে ঋতুস্রাবের কারণে তারা সেই সময় কাজির দায়িত্বে অক্ষম। এই যুক্তি শুধু বিস্ময়করই নয়, কাজির দায়িত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীনও বটে। তাই কাজি বা বিবাহ নিবন্ধকের দায়িত্বটা পরিষ্কার করা প্রয়োজন। পদটির নাম, ‘নিকা রেজিস্ট্রার’ যা থেকেই তার দায়িত্ব বোঝা যায়, অর্থাৎ তার একমাত্র দায়িত্ব মুসলিম নিকাহ বা বিবাহ এবং তালাক রেজেস্ট্রি বা নিবন্ধন করা। এর বাইরে তার কোনো দায়িত্ব নেই। মুসলিম আইনে বিয়ে কোনো ধর্মীয় ব্যাপার নয়, এটি হচ্ছে একটি চুক্তি। স্যার ডি এফ মোল্লা, ভারতের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং পরে উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি হেদায়েত উল্লাসহ মুসলিম আইনের সব বিশেষজ্ঞই এ কথা নিশ্চিত করেছেন, নিশ্চিত করেছেন প্রিভি কাউন্সিলসহ সব শীর্ষ আদালত। অন্য সব চুক্তির মতো এ চুক্তিতেও যেটি প্রয়োজন তা হলো উভয়পক্ষের অর্থাৎ বর এবং কনের সম্মতি। যা তারা ‘কবুল’ বলে প্রদান করেন। আইন অনুযায়ী প্রয়োজন হয় সাক্ষীর। একজন কাজির একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে বর-কনে কবুল বলে সম্মতি দিল কি না, প্রয়োজনীয় সাক্ষী উপস্থিত কিনা, উকিল বাপ সম্মতি দিল কিনা, বিবাহ সংক্রান্ত শরিয়ত এবং পার্লামেন্ট প্রণীত আইনি বিধানসমূহ মানা হচ্ছে কিনা, কত টাকা দেনমোহর নির্ধারণ হলো, স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রদান করা হলো কিনা, বর-কনে বিয়ের বয়সে উপনীত হয়েছে কিনা, উভয়েই মুসলমান বা কনে মুসলিম না হলে কিতাবি কিনা, যা বৈধ বিয়ের জন্য প্রয়োজন, পাত্র-পাত্রী নিষিদ্ধ আত্মীয়তার মধ্যে কিনা, বহুবিবাহ বিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে কিনা, ইদ্দতকাল পার হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করা। এসব বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার পর বিবাহ নিবন্ধক (কাজি) সাহেবের কাজ প্রয়োজনীয় ফরম পূরণ করে তাতে বর, কনে, উকিল বাপ এবং সাক্ষীদের দস্তখত গ্রহণ করে নিজে দস্তখত করে নিবন্ধনের কাজ সমাপ্ত করা। আর তখনই বিবাহ নিবন্ধকের (কাজির) দায়িত্ব শেষ। সহজ কথায় নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় কোনো উপাদান নেই। সুতরাং কাজি ঋতুস্রাবকালীন কি না সে বিষয়টি সম্পূর্ণ অবান্তর। আমাদের সামাজিক রীতি অনুযায়ী বিয়ের পর্ব শেষে মোনাজাত এবং দোয়া কালেমা পাঠের প্রচলন রয়েছে। কিন্তু তার সঙ্গে বিয়ে সম্পন্ন বা নিবন্ধনের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই এবং সেখানে কাজিরও কোনো ভূমিকা বা উপস্থিতিরও প্রয়োজন নেই। সেটি যে কোনো ব্যক্তি সম্পন্ন করতে পারেন যিনি দোয়া-কলেমায় শিক্ষিত। কাজি সাহেব ফরম পূরণের পরই বিয়ের স্থান ত্যাগ করতে পারেন। কেননা পরবর্তী কোনো কিছুতেই, অর্থাৎ দোয়া-কালেমা বা মোনাজাতে তার কোনো দায়িত্ব নেই।

মুসলিম বিবাহ নিবন্ধক হতে আলিম পাস হতে হয়। তার বয়স ২১ থেকে ৪৫ এর মধ্যে এবং তাকে স্থানীয় বাসিন্দা হতে হয়। কাজি বা বিবাহ নিবন্ধক পদটি মোটেও কোনো ধর্মীয় পদ নয়। এমনকি আলিম পাস করতে পারলে, অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে একজন অমুসলিমও ‘কাজি’ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন। আদিতে বিবাহ নিবন্ধনের কোনো আইন ছিল না, ছিল না বিবাহ নিবন্ধক বা কাজির পদের অস্তিত্ব। শরিয়তের আইনে বিয়ে নিবন্ধন বা কাজির কোনো কথা নেই। শরিয়তের বিধানে বর-কনে প্রয়োজনীয় সাক্ষীদের সামনে কবুল বললেই বিয়ে সম্পন্ন হয় যদি অন্য কোনো বাধা না থাকে। সেই বিধানে কোনো নিবন্ধনের বা নিবন্ধকের কথা বলা হয়নি। কিন্তু বিয়ে নিয়ে বহু ধরনের প্রতারণা গ্রামেগঞ্জে, শহরে ব্যাপকভাবে চলছিল বলে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে বিবাহ এবং তালাক নিবন্ধন আইন প্রণয়ন করেন। এই আইন দ্বারাই বিবাহ-তালাক নিবন্ধনের বিধান করা হয় এবং বিবাহ-তালাক নিবন্ধকের পদ সৃষ্টি করা হয়, যে ব্যক্তিকে সাধারণভাবে কাজি বলা হয়। বিবাহ নিবন্ধনের বিধান সব উন্নত দেশেই রয়েছে। এটিও বলা প্রয়োজন যে, আমাদের আইনে বিয়ে নিবন্ধন না করলেও কিন্তু বিয়ের বৈধতা ক্ষুণœ হয় না। তবে নিবন্ধন না করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বিবাহ নিবন্ধন আইনের ৪ ধারা মতে নিবন্ধককে (কাজি) নিয়োগ দেওয়া হয় শুধু বিবাহ নিবন্ধনের জন্য। ৫ ধারায় বলা হয়েছে, যেখানে নিবন্ধক স্বয়ং বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করান সেখানে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে নিবন্ধন কাজ সম্পন্ন করতে হয়। ৫/২ ধারা মতে যেখানে নিবন্ধক (কাজি) ছাড়া অন্য কেউ বিবাহ কার্য সম্পন্ন করেন সেখানে বরের ওপর দায়িত্ব বর্তায় ৩০ দিনের মধ্যে নিবন্ধককে (কাজি) বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে মর্মে জানিয়ে দেওয়া। ৫(৩) ধারা বলছে সে ক্ষেত্রে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে জানার সঙ্গে সঙ্গেই কাজিকে বিবাহ নিবন্ধন করতে হয়। উপরে উল্লিখিত বিধান থেকে পরিষ্কার যে, বিয়ে যে কেউ সম্পন্ন করতে পারে, তবে পরবর্তীতে নিবন্ধন করতে হয় নিবন্ধক (কাজি)-কে।

বিয়ে প্রায় সব ক্ষেত্রেই সম্পন্ন হয় বরের বা কনের বাড়িতে বা তাদের কোনো আত্মীয়ের বাড়িতে বা কোনো কমিউনিটি সেন্টারে। মসজিদে বিয়ে অনুষ্ঠানের ঘটনা অতি বিরল। সেই অর্থে ঋতুকালীন সময়ে মহিলা মসজিদে গিয়ে বিয়ে নিবন্ধন করতে অক্ষম বলে যে খোঁড়াযুক্তি দেওয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। আরও বলা হয়েছে, কাজিকে রাত বেরাত যাতায়াত করতে হয় বিধায় মহিলারা এ পদের অযোগ্য। এই হাস্যকর যুক্তি মেনে নিলে সব মহিলা ডাক্তারকে হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে থাকতে হবে, মহিলা গার্মেন্ট কর্মীর অভাবে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ করতে হবে, কোনো মহিলা পুলিশ পদেও চাকরি করতে পারবেন না, পারবেন না সামরিক বাহিনীতে চাকরি নিতে, কোনো মহিলা শিল্পী হিসেবে পেশা চালাতে পারবেন না, নারীরা সংবাদিক হতে পারবেন না, পারবেন না ব্যাংকে চাকরি করতে। এ ছাড়াও আরও অনেক পেশায় বা চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন না। এমনকি তারা আইন পেশায়ও যেতে পারবেন না। এখানে উল্লেখ্য, দেশের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

এই আইনের ৪ ধারা মতে নিবন্ধক নিয়োগের সিদ্ধান্ত সরকারের তথা আইন মন্ত্রণালয়ের। উপদেষ্টা পরিষদ যে তিনজনের নাম পাঠান তার মধ্য থেকেই একজনকে লাইসেন্স প্রদান করেন মন্ত্রণালয়। তবে নিশ্চয়ই মন্ত্রী মহোদয় নিজে সিদ্ধান্ত নেন না, নিয়ে থাকেন তার মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তা। একটি ভুল কথা বহুলভাবে প্রচলিত এই মর্মে যে বিবাহ নিবন্ধক (কাজি)-কে কালেমা পড়তে হয়, মোনাজাত করতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাও বোধ হয় সেই ভুল কথা দ্বারাই প্রভাবিত হয়েছেন বলে মনে হচ্ছে, যদিও নির্ভুল কথা হলো এই যে কালেমা পড়ান বা মোনাজাত বিবাহ নিবন্ধকের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।

২০০৯ সালের নিবন্ধন রুল অনুযায়ী নিবন্ধককে (কাজি) আলিম পাস হতে হয়। এই পড়াশোনার যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে, কেননা নিবন্ধককে মুসলিম বিবাহ সংক্রান্ত শরিয়তের বিধান এবং অন্যান্য প্রণীত আইন জানতে হয়। তাকে নিশ্চিত হতে হয় বাল্যবিবাহ-বিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে না, বর-কনে নিষিদ্ধ আত্মীয়তাভুক্ত নয়, বহু বিবাহবিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে না, দুজনই হয় মুসলিম অথবা বর মুসলিম কনে কিতাবি কিনা, ইদ্দতকাল পার হয়েছে কিনা, তাকে তালাক সংক্রান্ত শরিয়তের আইন এবং ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশে প্রদত্ত বিধানসমূহ জানতে হয়। রুল অনুযায়ী তার বয়স ২১ থেকে ৪২ হতে হয় এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হয়। ১৯৮৩ সালের আগের রুলে বলা হয়েছিল বিয়ে নিবন্ধন হবে বর বা কনের বাড়িতে। কিন্তু বর্তমান রুল বলছে নিবন্ধন হতে হবে নিবন্ধক (কাজির) এখতিয়ারভুক্ত এলাকায়। অর্থাৎ মসজিদে বিয়ের কথা নেই। রুলে বলা হয়েছে, নিবন্ধক যদি বিবাহ উৎসবে উপস্থিত থাকে। তবে তা রেজিস্ট্রিতে লিখতে হবে। এই রুল থেকে পরিষ্কার যে, তাকে নিবন্ধনের পর আর বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকতে হয় না মোনাজাত বা কালেমা পাঠের জন্য।

আদালতকে বোঝানোর দায়িত্ব কিন্তু আইনজীবীদের। এই রিট মামলায় রিটকারীর আইনজীবী আইনের দিকগুলো আদালতকে ঠিকভাবে বোঝাতে পরেছেন কিনা সেটি একটি প্রশ্ন বটে। সে যাই হোক, রায়টি নিশ্চিতভাবে সংবিধানের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সাংঘর্ষিক হওয়ায় এবং যুক্তিগুলো আইনের দৃষ্টিতে অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় এটা আশা করা যায় যে, আপিল বিভাগে এ রায় বাতিল হয়ে যাবে।

            লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম