শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মহিলারা কি কাজি হওয়ার যোগ্য নন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মহিলারা কি কাজি হওয়ার যোগ্য নন?

কোনো আদালতে একটি রায় প্রকাশিত হওয়ার পর তার ওপর আলোচনা-সমালোচনায় বাধা থাকে না বলেই আমার এই লেখা, যা জনস্বার্থে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেয়েদের মাসিক বা ঋতুস্রাবের কারণে তাদের কাজি পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে না বলে প্রথমে সরকার এবং পরে হাই কোর্ট রায় দিয়েছে জেনে আমি এবং আমার মতো অনেকেই শুধু অবাক নয়, বরং হতভম্ব। এ ব্যাপারে একটি টকশোতে আইনি অবস্থা বিস্তারিত বলার পর বহু গুণীজন আমাকে অনুরোধ করায় আমি এ বিষয়ে কলম ধরলাম।

প্রথমত বলতে হয়, আমাদের সংবিধানে অত্যন্ত স্পষ্ট এবং পরিষ্কার ভাষায় নির্দেশনা রয়েছে যে, সব নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান, কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না, রাষ্ট্র ও নগরজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষ সমান অধিকার লাভ করবেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকবে, কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্ম নিয়োগ বা পদ লাভের অযোগ্য হইবেন না; কিংবা সেই ক্ষেত্রে তার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না। এই বিধানগুলো রয়েছে যথাক্রমে সংবিধানের ২৭, ২৮ এবং ২৯ অনুচ্ছেদে। এ কথা বলাই বাহুল্য, সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন যা মানতে প্রতিটি মানুষ, সরকার, পার্লামেন্টসহ প্রতিটি প্রতিষ্ঠান, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এবং প্রতিটি আদালত বাধ্য এবং সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন প্রণীত হতে পারে না। সেই অর্থে কোনো মহিলাকে, সে মহিলা বলে, কাজি পদে চাকরি না দেওয়াটা বা পরবর্তীতে হাই কোর্ট একই কারণে তার রিট খারিজ করা সংবিধানের সঙ্গে মারাত্মকভাবে সাংঘর্ষিক বলেই আমাদের বিস্ময়।

বলা হয়েছে, নারীদের প্রতি মাসে ঋতুস্রাবের কারণে তারা সেই সময় কাজির দায়িত্বে অক্ষম। এই যুক্তি শুধু বিস্ময়করই নয়, কাজির দায়িত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীনও বটে। তাই কাজি বা বিবাহ নিবন্ধকের দায়িত্বটা পরিষ্কার করা প্রয়োজন। পদটির নাম, ‘নিকা রেজিস্ট্রার’ যা থেকেই তার দায়িত্ব বোঝা যায়, অর্থাৎ তার একমাত্র দায়িত্ব মুসলিম নিকাহ বা বিবাহ এবং তালাক রেজেস্ট্রি বা নিবন্ধন করা। এর বাইরে তার কোনো দায়িত্ব নেই। মুসলিম আইনে বিয়ে কোনো ধর্মীয় ব্যাপার নয়, এটি হচ্ছে একটি চুক্তি। স্যার ডি এফ মোল্লা, ভারতের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং পরে উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি হেদায়েত উল্লাসহ মুসলিম আইনের সব বিশেষজ্ঞই এ কথা নিশ্চিত করেছেন, নিশ্চিত করেছেন প্রিভি কাউন্সিলসহ সব শীর্ষ আদালত। অন্য সব চুক্তির মতো এ চুক্তিতেও যেটি প্রয়োজন তা হলো উভয়পক্ষের অর্থাৎ বর এবং কনের সম্মতি। যা তারা ‘কবুল’ বলে প্রদান করেন। আইন অনুযায়ী প্রয়োজন হয় সাক্ষীর। একজন কাজির একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে বর-কনে কবুল বলে সম্মতি দিল কি না, প্রয়োজনীয় সাক্ষী উপস্থিত কিনা, উকিল বাপ সম্মতি দিল কিনা, বিবাহ সংক্রান্ত শরিয়ত এবং পার্লামেন্ট প্রণীত আইনি বিধানসমূহ মানা হচ্ছে কিনা, কত টাকা দেনমোহর নির্ধারণ হলো, স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রদান করা হলো কিনা, বর-কনে বিয়ের বয়সে উপনীত হয়েছে কিনা, উভয়েই মুসলমান বা কনে মুসলিম না হলে কিতাবি কিনা, যা বৈধ বিয়ের জন্য প্রয়োজন, পাত্র-পাত্রী নিষিদ্ধ আত্মীয়তার মধ্যে কিনা, বহুবিবাহ বিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে কিনা, ইদ্দতকাল পার হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করা। এসব বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার পর বিবাহ নিবন্ধক (কাজি) সাহেবের কাজ প্রয়োজনীয় ফরম পূরণ করে তাতে বর, কনে, উকিল বাপ এবং সাক্ষীদের দস্তখত গ্রহণ করে নিজে দস্তখত করে নিবন্ধনের কাজ সমাপ্ত করা। আর তখনই বিবাহ নিবন্ধকের (কাজির) দায়িত্ব শেষ। সহজ কথায় নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় কোনো উপাদান নেই। সুতরাং কাজি ঋতুস্রাবকালীন কি না সে বিষয়টি সম্পূর্ণ অবান্তর। আমাদের সামাজিক রীতি অনুযায়ী বিয়ের পর্ব শেষে মোনাজাত এবং দোয়া কালেমা পাঠের প্রচলন রয়েছে। কিন্তু তার সঙ্গে বিয়ে সম্পন্ন বা নিবন্ধনের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই এবং সেখানে কাজিরও কোনো ভূমিকা বা উপস্থিতিরও প্রয়োজন নেই। সেটি যে কোনো ব্যক্তি সম্পন্ন করতে পারেন যিনি দোয়া-কলেমায় শিক্ষিত। কাজি সাহেব ফরম পূরণের পরই বিয়ের স্থান ত্যাগ করতে পারেন। কেননা পরবর্তী কোনো কিছুতেই, অর্থাৎ দোয়া-কালেমা বা মোনাজাতে তার কোনো দায়িত্ব নেই।

মুসলিম বিবাহ নিবন্ধক হতে আলিম পাস হতে হয়। তার বয়স ২১ থেকে ৪৫ এর মধ্যে এবং তাকে স্থানীয় বাসিন্দা হতে হয়। কাজি বা বিবাহ নিবন্ধক পদটি মোটেও কোনো ধর্মীয় পদ নয়। এমনকি আলিম পাস করতে পারলে, অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে একজন অমুসলিমও ‘কাজি’ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন। আদিতে বিবাহ নিবন্ধনের কোনো আইন ছিল না, ছিল না বিবাহ নিবন্ধক বা কাজির পদের অস্তিত্ব। শরিয়তের আইনে বিয়ে নিবন্ধন বা কাজির কোনো কথা নেই। শরিয়তের বিধানে বর-কনে প্রয়োজনীয় সাক্ষীদের সামনে কবুল বললেই বিয়ে সম্পন্ন হয় যদি অন্য কোনো বাধা না থাকে। সেই বিধানে কোনো নিবন্ধনের বা নিবন্ধকের কথা বলা হয়নি। কিন্তু বিয়ে নিয়ে বহু ধরনের প্রতারণা গ্রামেগঞ্জে, শহরে ব্যাপকভাবে চলছিল বলে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে বিবাহ এবং তালাক নিবন্ধন আইন প্রণয়ন করেন। এই আইন দ্বারাই বিবাহ-তালাক নিবন্ধনের বিধান করা হয় এবং বিবাহ-তালাক নিবন্ধকের পদ সৃষ্টি করা হয়, যে ব্যক্তিকে সাধারণভাবে কাজি বলা হয়। বিবাহ নিবন্ধনের বিধান সব উন্নত দেশেই রয়েছে। এটিও বলা প্রয়োজন যে, আমাদের আইনে বিয়ে নিবন্ধন না করলেও কিন্তু বিয়ের বৈধতা ক্ষুণœ হয় না। তবে নিবন্ধন না করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বিবাহ নিবন্ধন আইনের ৪ ধারা মতে নিবন্ধককে (কাজি) নিয়োগ দেওয়া হয় শুধু বিবাহ নিবন্ধনের জন্য। ৫ ধারায় বলা হয়েছে, যেখানে নিবন্ধক স্বয়ং বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করান সেখানে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে নিবন্ধন কাজ সম্পন্ন করতে হয়। ৫/২ ধারা মতে যেখানে নিবন্ধক (কাজি) ছাড়া অন্য কেউ বিবাহ কার্য সম্পন্ন করেন সেখানে বরের ওপর দায়িত্ব বর্তায় ৩০ দিনের মধ্যে নিবন্ধককে (কাজি) বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে মর্মে জানিয়ে দেওয়া। ৫(৩) ধারা বলছে সে ক্ষেত্রে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে জানার সঙ্গে সঙ্গেই কাজিকে বিবাহ নিবন্ধন করতে হয়। উপরে উল্লিখিত বিধান থেকে পরিষ্কার যে, বিয়ে যে কেউ সম্পন্ন করতে পারে, তবে পরবর্তীতে নিবন্ধন করতে হয় নিবন্ধক (কাজি)-কে।

বিয়ে প্রায় সব ক্ষেত্রেই সম্পন্ন হয় বরের বা কনের বাড়িতে বা তাদের কোনো আত্মীয়ের বাড়িতে বা কোনো কমিউনিটি সেন্টারে। মসজিদে বিয়ে অনুষ্ঠানের ঘটনা অতি বিরল। সেই অর্থে ঋতুকালীন সময়ে মহিলা মসজিদে গিয়ে বিয়ে নিবন্ধন করতে অক্ষম বলে যে খোঁড়াযুক্তি দেওয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। আরও বলা হয়েছে, কাজিকে রাত বেরাত যাতায়াত করতে হয় বিধায় মহিলারা এ পদের অযোগ্য। এই হাস্যকর যুক্তি মেনে নিলে সব মহিলা ডাক্তারকে হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে থাকতে হবে, মহিলা গার্মেন্ট কর্মীর অভাবে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ করতে হবে, কোনো মহিলা পুলিশ পদেও চাকরি করতে পারবেন না, পারবেন না সামরিক বাহিনীতে চাকরি নিতে, কোনো মহিলা শিল্পী হিসেবে পেশা চালাতে পারবেন না, নারীরা সংবাদিক হতে পারবেন না, পারবেন না ব্যাংকে চাকরি করতে। এ ছাড়াও আরও অনেক পেশায় বা চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন না। এমনকি তারা আইন পেশায়ও যেতে পারবেন না। এখানে উল্লেখ্য, দেশের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

এই আইনের ৪ ধারা মতে নিবন্ধক নিয়োগের সিদ্ধান্ত সরকারের তথা আইন মন্ত্রণালয়ের। উপদেষ্টা পরিষদ যে তিনজনের নাম পাঠান তার মধ্য থেকেই একজনকে লাইসেন্স প্রদান করেন মন্ত্রণালয়। তবে নিশ্চয়ই মন্ত্রী মহোদয় নিজে সিদ্ধান্ত নেন না, নিয়ে থাকেন তার মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তা। একটি ভুল কথা বহুলভাবে প্রচলিত এই মর্মে যে বিবাহ নিবন্ধক (কাজি)-কে কালেমা পড়তে হয়, মোনাজাত করতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাও বোধ হয় সেই ভুল কথা দ্বারাই প্রভাবিত হয়েছেন বলে মনে হচ্ছে, যদিও নির্ভুল কথা হলো এই যে কালেমা পড়ান বা মোনাজাত বিবাহ নিবন্ধকের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।

২০০৯ সালের নিবন্ধন রুল অনুযায়ী নিবন্ধককে (কাজি) আলিম পাস হতে হয়। এই পড়াশোনার যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে, কেননা নিবন্ধককে মুসলিম বিবাহ সংক্রান্ত শরিয়তের বিধান এবং অন্যান্য প্রণীত আইন জানতে হয়। তাকে নিশ্চিত হতে হয় বাল্যবিবাহ-বিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে না, বর-কনে নিষিদ্ধ আত্মীয়তাভুক্ত নয়, বহু বিবাহবিরোধী আইন ভঙ্গ হচ্ছে না, দুজনই হয় মুসলিম অথবা বর মুসলিম কনে কিতাবি কিনা, ইদ্দতকাল পার হয়েছে কিনা, তাকে তালাক সংক্রান্ত শরিয়তের আইন এবং ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশে প্রদত্ত বিধানসমূহ জানতে হয়। রুল অনুযায়ী তার বয়স ২১ থেকে ৪২ হতে হয় এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হয়। ১৯৮৩ সালের আগের রুলে বলা হয়েছিল বিয়ে নিবন্ধন হবে বর বা কনের বাড়িতে। কিন্তু বর্তমান রুল বলছে নিবন্ধন হতে হবে নিবন্ধক (কাজির) এখতিয়ারভুক্ত এলাকায়। অর্থাৎ মসজিদে বিয়ের কথা নেই। রুলে বলা হয়েছে, নিবন্ধক যদি বিবাহ উৎসবে উপস্থিত থাকে। তবে তা রেজিস্ট্রিতে লিখতে হবে। এই রুল থেকে পরিষ্কার যে, তাকে নিবন্ধনের পর আর বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকতে হয় না মোনাজাত বা কালেমা পাঠের জন্য।

আদালতকে বোঝানোর দায়িত্ব কিন্তু আইনজীবীদের। এই রিট মামলায় রিটকারীর আইনজীবী আইনের দিকগুলো আদালতকে ঠিকভাবে বোঝাতে পরেছেন কিনা সেটি একটি প্রশ্ন বটে। সে যাই হোক, রায়টি নিশ্চিতভাবে সংবিধানের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সাংঘর্ষিক হওয়ায় এবং যুক্তিগুলো আইনের দৃষ্টিতে অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় এটা আশা করা যায় যে, আপিল বিভাগে এ রায় বাতিল হয়ে যাবে।

            লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে