শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

যে করোনাভাইরাসে গত এক বছরে ২০ লাখের চেয়ে বেশি মানুষ মরে গেল, কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হলো, সেই ভয়াবহ অতিমারী থেকে মানব জাতিকে বাঁচানোর জন্য বিজ্ঞানীরা দিনরাত গবেষণায় ডুবে থেকে প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন, যে প্রতিষেধকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছে গোটা মানব জাতি, আর এখন কিনা শুনছি সেই প্রতিষেধকই মানুষ গ্রহণ করতে চাইছে না। অন্তত ভারতে এই প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। গণটিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে। কিন্তু মানুষ তো টিকা নিতে যাচ্ছে না অথবা গেলেও খুব কম যাচ্ছে।

অক্সফোর্ড আর জার্মানির বায়োএনটেকের কোভিশিল্ড প্রতিষেধক এবং ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন প্রতিষেধক, এই দুই প্রতিষেধকই আছে সরকারের গণটিকাকরণ প্রকল্পে। সরকার জানিয়ে দিয়েছে, কেউ বলতে পারবে না, আমি এক্স টিকা নেব না, আমি ওয়াই টিকা নেব। যাকে যে টিকা দেওয়া হবে, তাকে সেই টিকাই নিতে হবে। টিকা না নিতে চাইলে টিকা নিও না। আর যদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভোগো, সে দায়িত্ব তোমার, সরকারের নয়, যারা টিকা তৈরি করেছে তাদেরও নয়।

আদেশটি নিশ্চয়ই নির্দয়। আমেরিকায় টিকা নেওয়ার পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে দায়িত্ব টিকা প্রস্তুতকারকেরা নেয়। ইউরোপেও তাই। কিন্তু ভারতে টিকা দেওয়ার পর যখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিল, কারও কারও মৃত্যুও হলো, তখন টিকা নিতে মানুষের দ্বিধা হচ্ছে। খুব স্বাভাবিক যে মানুষ ভয় পাচ্ছে টিকা নিতে। টিকা তো মানুষকে বাঁচানোর কথা, কিন্তু টিকা কেন মানুষকে মারছে! রক্ষককে ভক্ষক হিসেবে দেখতে কেউ চায় না। যদিও সরকার থেকে বলা হচ্ছে, যারা মরেছে, তাদের মৃত্যুর সঙ্গে টিকার কোনও সম্পর্ক নেই। কিন্তু আশংকা কাটছে না।

মানুষ দ্বিধায় ভুগছে। ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনের যেহেতু এখনও ট্রায়াল বা পরীক্ষা শেষ হয়নি, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ওই টিকাতেই বেশি হচ্ছে, তাই মানুষ টিকা নিলে কোভিশিল্ড নিতে চাইছে, কোভ্যাকসিন নয়। কিন্তু সরকার তো আবার দুটোর মধ্যে একটিকে পছন্দ করতে দেবে না। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দায়িত্ব যদি নিতে বলো, তাহলে টিকা বাছাই করার স্বাধীনতাটা দাও, অনেকেই বলছে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর হচ্ছে বলে ভারত এবার বায়োটেককে জানিয়ে দিয়েছে কারা কারা এই টিকা নিতে পারবে না। গর্ভবতীরা নয়, যারা শিশুদের স্তন্যপান করায় তারা নয়, যারা এমন কোনও ওষুধ খাচ্ছে-যার প্রভাব শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর পড়ছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তাদের কোভ্যাকসিন এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, জ্বর হলে, রক্তপাতের সমস্যা থাকলে, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখার ওষুধ খেলে অথবা অন্য কোনও গুরুতর শারীরিক সমস্যা থাকলেও কোভ্যাকসিন নেওয়া নিরাপদ নয়। এই সতর্কবাণী টিকাকরণের শুরুতেই জানিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। এই ভুলটি কি শুধু ভারত বায়োটেক করেছে, ফাইজারের মতো বিখ্যাত কোম্পানিও তো করেছে। ফাইজারের টিকা নিয়ে নরওয়ের ২৯ জন মানুষ মরে যাওয়ার পর ফাইজার ঘোষণা করেছে, মুমূর্ষু এবং অশীতিপর বৃদ্ধদের এই টিকা দেওয়া হবে না। এই ঘোষণাটি প্রথমেই দেওয়া হলে মুমূর্ষু ওই ২৯ জন টিকা নিতেন না, তাঁদের মরতেও হতো না। ভারত বায়োটেক এখন জানিয়েছে, টিকায় কারও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে বা গুরুতর কোনও সমস্যা হলে তার চিকিৎসার দায়িত্ব তারা নেবে।

আমরা কভিডে বাঁচবো না, আবার কভিডের টিকাতেও বাঁচবো না, এ কেমন কথা। কেউ কেউ বলছে টিকাই নেওয়া উচিত, যেহেতু কভিডে যত লোক মরছে, তার চেয়ে কম লোক মরছে টিকায়। পিঠ দেওয়ালে ঠেকলেই মানুষ এমন কথা বলতে পারে।

ক্যালিফোর্নিয়ায় মডার্না টিকা দিতে গিয়ে ছয়জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল। যে লটে ওই টিকা ছিল, তিন লাখ টিকার পুরো ওই লটটি ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপটি বড় দরকারি পদক্ষেপ। এটি মানুষকে আস্থা জোগায়। এরকম পদক্ষেপ ভারত বায়োটেকেরও করা উচিত।

ভারতের সভ্য শিক্ষিত যে কোনও মানুষকেই জিজ্ঞেস করেছি, টিকা কবে নিচ্ছেন। সবাই বল্লো, আরও একটু দেখি। এর মানে হচ্ছে, তাঁরা আরও অপেক্ষা করতে চান। দেখতে চান টিকা আদৌ নিরাপদ কিনা। টিকায় কত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়াবহতাই বা কেমন তা না জেনে হুটহাট কেউ টিকা নিতে চাইছেন না।

ওদিকে ভারতে কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল সম্পূর্ণ হওয়ার আগে ছাড়পত্র পাওয়া নিয়ে সমালোচনা চলছেই। এই সমালোচনার মধ্যেও ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন ব্যবহার করা হচ্ছে টিকাকরণে। কিন্তু ভারত যদি শুধু কোভিশিল্ড ব্যবহার করতো টিকাকরণে, আর কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল শেষ হওয়ার পর ওটিকে টিকাকরণের প্রতিষেধক হিসেবে মেনে নিত, ভালো হতো। টিকা নিতে মানুষ এগিয়েও আসতো। মনে হচ্ছে বড় দেরি হয়ে গেছে।

যার যে টিকা পছন্দ, তা নেওয়ার স্বাধীনতা থাকা উচিত। একটিই যদি টিকা বানানো হতো, তাহলে পছন্দ করার কিছু থাকতো না। যেহেতু কয়েকটি আছে, কয়েকটির মধ্যে একটিকে বেছে তো নিতেই পারি। বিশ্বের ৭.৮ বিলিয়ন লোকের জন্য টিকা চাই। এ তো সোজা কথা নয়। টিকার অভাব থেকে থেকে দেখা দেবেই। এক বছরের মধ্যে দ্রুত টিকা বানানো হয়েছে। কিন্তু দ্রুত টিকা উৎপাদন, দ্রুত সবাইকে দেওয়ার কাজ চললেও সবাই পেতে পেতে ক’মাস লাগে কে জানে।

বিশ্বময় কোনও কিছু ঘটতে এই প্রথম দেখছি। অন্য কোনও গ্রহ থেকে কোনও দুষ্ট এলিয়েন এসে আমদের গ্রহের সবাইকে যদি গপাগপ খেতে শুরু করতো, তাহলে সেই এলিয়েনের হাত থেকে বাঁচার জন্য সারা বিশ্ব এক হয়ে যেভাবে কাজ করতো, মনে হয়েছে সেভাবেই এই প্যান্ডেমিকের সময় এক হয়ে বিশ্বের মানুষ কাজ করেছে। তারপরও মানুষ তো এই ভাইরাসকেও, এই রোগকেও, এর টিকাকেও রাজনীতির ঘোলা জলে গুলেছে। অনেকেই বড় গলায় বলছে, তারা মাস্ক পরবে না, তারা টিকা নেবে না। সরকারও বলে দিয়েছে, টিকা যদি না নিতে চায় কেউ, নেবে শতকরা ৮০ ভাগ লোক টিকা না নিলে অতিমারী ঠেকানো যাবে না। কিন্তু বিশ্বের ৮০ ভাগ লোক কি কভিডের টিকা নেবে? আমার সংশয় হচ্ছে। ৯৫% লোক হামের টিকা নেওয়ার পর হাম দূর হয়েছে। ৮০% লোক টিকা নেওয়ার পর পোলিওর বিরুদ্ধে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।

কেউ কেউ তো বলে গোটা ভাইরাসের খবরই নাকি ফেক নিউজ, টিকাও নাকি ফেক টিকা। জানি না ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুকেও তারা ফেক মৃত্যু বলে কিনা। অবিজ্ঞানে বিশ্বাস যাদের, তারা তো মেতে ছিলই অকল্যাণে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের ওপর গভীর বিশ্বাস নিয়ে বিরামহীন কাজ করেছেন বলেই আমরা ১০ বছরের জায়গায় ১ বছরেই টিকা পেয়েছি।

ভেবেছিলাম বিশ্বের সবার সামনে যখন প্রাণঘাতী ভাইরাস নেচে বেড়াচ্ছে, সবাই অসহায় হয়ে পড়ছে, তখন বোধহয় মানুষের জন্য মানুষের সহানুভূতি বাড়বে। আশ্চর্য, সহানুভূতি কিন্তু সব সময় বাড়েনি। কেউ কভিডে আক্রান্ত হয়েছে শোনার পর আত্মীয়স্বজন প্রতিবেশী বন্ধু সব দূরে সরে গেছে, শারীরিকভাবে তো দূরত্ব বজায় রাখতেই হয়, কিন্তু মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়াটা নিশ্চয়ই অমানবিক। শরীরের পাশে গিয়ে না দাঁড়ালেও তো নানাভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে পাশে দাঁড়ানো যায়। মানুষ বাঁচুক অথবা না বাঁচুক, স্বজন বন্ধু তার পাশে আছে, এই অনুভব অনেকটাই যুদ্ধ করার শক্তি জোগায়।

অনেককে বলতে শুনি, এ রোগ কোনও রোগই নয়, কারণ মৃত্যুর হার খুবই কম। গত এক বছরে প্রতিদিন কভিডে মানুষ মারা যাচ্ছে, ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, তারপরও নাকি এ রোগ কোনও রোগই নয়। যাদের কাছের কারও বা প্রিয় কারও মৃত্যু হয়নি কভিডে, তারা এর ভয়াবহতা আঁচ করতে আজও পারেনি। অচেনা কারও মৃত্যু কি মৃত্যু নয়?

যারা টিকা নিতে চাইছে না, তাদের মধ্যে অনেকেই বলছে, এত তাড়াহুড়ো করে যে টিকা বের হয়, সে টিকায় বিশ্বাস না করাই ভালো। এ টিকার জন্য লোকবল অর্থবল অন্য টিকার চেয়ে লক্ষগুণ বেশি ছিল বলেই এ টিকা তাড়াহুড়ো করে সম্ভব হয়েছে। সহস্র লোকের ওপর ট্রায়াল দেওয়া হয়েছে। নিরাপদ প্রমাণিত হওয়ার পরই তো টিকার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। স্পুটনিক ভি ট্রায়াল ছাড়াই বাজারে এসেছে। রাশিয়াতে নাকি ট্রায়াল দেওয়ার চল তেমন নেই। স্পুটনিক ভি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনও পায়নি। কিছু লোক দেখলাম, রাশিয়াকে ভালোবাসে বলে স্পুটনিক ভিকেও ভালোবাসে। জানিয়ে দিয়েছে, ট্রায়াল দেয়নি না দিক, যে দেশ মহাশূন্যে মানুষ পাঠিয়েছে সবার প্রথম, সে দেশের টিকাকে চোখ কান বুজে বিশ্বাস করা যায়, নিলে তারা স্পুটনিক টিকাই নেবে। কোথায় মহাকাশ কোথায় টিকা। তবে দুটোকে জুড়ে দেওয়ার ব্যাপারটি মজার। মহাকাশবিজ্ঞানে ভালো বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানেও ভালো, এ আমাদের সরল মনের আস্থা। আস্থা আসলে এই দুঃসময়ে কোথাও না কোথাও রাখতে হয়। রাশিয়া তো নতুন আরেকটি টিকা নিয়ে আসছে, এপিভেককরোনা তার নাম। এটি আসছে ফেব্রুয়ারিতে। এটির নাকি কার্যকারিতা ১০০ ভাগ। দেখা যাক। ওয়েট এন্ড সি ছাড়া আমাদের মতো নিরীহ মানুষের আপাতত আর কিছু করার নেই।

কভিড থেকে বেঁচে এলেও অনেকের শরীর কিন্তু আগের মতো সুস্থ হচ্ছে না। শরীরের কোথাও না কোথাও সমস্যা হচ্ছে। পেশির দুর্বলতা তো কারও কারও কাটতেই চাইছে না। এই ভাইরাস বিশ্বে রয়েই যাবে। সবাই টিকা নেওয়ার পর এর কামড় হয়তো এতটা হিংস্র হবে না। তবে বছর বছর আমাদের এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে টিকা নিতে হবে, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের জন্য যেমন নিতে হয়।

জীবন চলতে থাকবে। যতদিন বেঁচে থাকি, করোনাভাইরাস গোটা মানবজাতিকে গৃহবন্দি করেছিল, তা ভুলবো না। কী জানি, হলফ করে বলতে পারি না ভুলবো না। মানুষের তো আবার ভুলো মন। যখন আশায় বুক বাঁধি, তখন চারদিকে হতাশার উল্লাস দেখি। যখন হতাশায় ডুবে যাই, তখন দেখি ফুল ফুটছে, যখন অন্ধকারে তলিয়ে যেতে থাকি, দেখি কোথাও আলো হাসছে। ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলোতে কোভিশিল্ড প্রতিষেধক উপহার পাঠাচ্ছে। পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, বার্মা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান আর মরিশাসে। দুঃসময়ে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোয় করোনার ওষুধপত্র, মাস্ক, সেনিটাইজার ইত্যাদিও পাঠিয়েছিল। যদিও প্রতিবেশী দেশগুলো প্রতিষেধক কিনছে ভারতের কাছ থেকে, ভারত তার উদারতাও দেখিয়েছে। একটি বড় দেশ আশপাশের ছোট দেশগুলোকে সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখবে, বিপদ এলে পাশে দাঁড়াবে এটিই তো কাম্য। দেশে দেশে বন্ধুত্ব বাড়লে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব বাড়ে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন