শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

যে করোনাভাইরাসে গত এক বছরে ২০ লাখের চেয়ে বেশি মানুষ মরে গেল, কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হলো, সেই ভয়াবহ অতিমারী থেকে মানব জাতিকে বাঁচানোর জন্য বিজ্ঞানীরা দিনরাত গবেষণায় ডুবে থেকে প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন, যে প্রতিষেধকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছে গোটা মানব জাতি, আর এখন কিনা শুনছি সেই প্রতিষেধকই মানুষ গ্রহণ করতে চাইছে না। অন্তত ভারতে এই প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। গণটিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে। কিন্তু মানুষ তো টিকা নিতে যাচ্ছে না অথবা গেলেও খুব কম যাচ্ছে।

অক্সফোর্ড আর জার্মানির বায়োএনটেকের কোভিশিল্ড প্রতিষেধক এবং ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন প্রতিষেধক, এই দুই প্রতিষেধকই আছে সরকারের গণটিকাকরণ প্রকল্পে। সরকার জানিয়ে দিয়েছে, কেউ বলতে পারবে না, আমি এক্স টিকা নেব না, আমি ওয়াই টিকা নেব। যাকে যে টিকা দেওয়া হবে, তাকে সেই টিকাই নিতে হবে। টিকা না নিতে চাইলে টিকা নিও না। আর যদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভোগো, সে দায়িত্ব তোমার, সরকারের নয়, যারা টিকা তৈরি করেছে তাদেরও নয়।

আদেশটি নিশ্চয়ই নির্দয়। আমেরিকায় টিকা নেওয়ার পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে দায়িত্ব টিকা প্রস্তুতকারকেরা নেয়। ইউরোপেও তাই। কিন্তু ভারতে টিকা দেওয়ার পর যখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিল, কারও কারও মৃত্যুও হলো, তখন টিকা নিতে মানুষের দ্বিধা হচ্ছে। খুব স্বাভাবিক যে মানুষ ভয় পাচ্ছে টিকা নিতে। টিকা তো মানুষকে বাঁচানোর কথা, কিন্তু টিকা কেন মানুষকে মারছে! রক্ষককে ভক্ষক হিসেবে দেখতে কেউ চায় না। যদিও সরকার থেকে বলা হচ্ছে, যারা মরেছে, তাদের মৃত্যুর সঙ্গে টিকার কোনও সম্পর্ক নেই। কিন্তু আশংকা কাটছে না।

মানুষ দ্বিধায় ভুগছে। ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনের যেহেতু এখনও ট্রায়াল বা পরীক্ষা শেষ হয়নি, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ওই টিকাতেই বেশি হচ্ছে, তাই মানুষ টিকা নিলে কোভিশিল্ড নিতে চাইছে, কোভ্যাকসিন নয়। কিন্তু সরকার তো আবার দুটোর মধ্যে একটিকে পছন্দ করতে দেবে না। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দায়িত্ব যদি নিতে বলো, তাহলে টিকা বাছাই করার স্বাধীনতাটা দাও, অনেকেই বলছে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর হচ্ছে বলে ভারত এবার বায়োটেককে জানিয়ে দিয়েছে কারা কারা এই টিকা নিতে পারবে না। গর্ভবতীরা নয়, যারা শিশুদের স্তন্যপান করায় তারা নয়, যারা এমন কোনও ওষুধ খাচ্ছে-যার প্রভাব শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর পড়ছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তাদের কোভ্যাকসিন এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, জ্বর হলে, রক্তপাতের সমস্যা থাকলে, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখার ওষুধ খেলে অথবা অন্য কোনও গুরুতর শারীরিক সমস্যা থাকলেও কোভ্যাকসিন নেওয়া নিরাপদ নয়। এই সতর্কবাণী টিকাকরণের শুরুতেই জানিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। এই ভুলটি কি শুধু ভারত বায়োটেক করেছে, ফাইজারের মতো বিখ্যাত কোম্পানিও তো করেছে। ফাইজারের টিকা নিয়ে নরওয়ের ২৯ জন মানুষ মরে যাওয়ার পর ফাইজার ঘোষণা করেছে, মুমূর্ষু এবং অশীতিপর বৃদ্ধদের এই টিকা দেওয়া হবে না। এই ঘোষণাটি প্রথমেই দেওয়া হলে মুমূর্ষু ওই ২৯ জন টিকা নিতেন না, তাঁদের মরতেও হতো না। ভারত বায়োটেক এখন জানিয়েছে, টিকায় কারও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে বা গুরুতর কোনও সমস্যা হলে তার চিকিৎসার দায়িত্ব তারা নেবে।

আমরা কভিডে বাঁচবো না, আবার কভিডের টিকাতেও বাঁচবো না, এ কেমন কথা। কেউ কেউ বলছে টিকাই নেওয়া উচিত, যেহেতু কভিডে যত লোক মরছে, তার চেয়ে কম লোক মরছে টিকায়। পিঠ দেওয়ালে ঠেকলেই মানুষ এমন কথা বলতে পারে।

ক্যালিফোর্নিয়ায় মডার্না টিকা দিতে গিয়ে ছয়জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল। যে লটে ওই টিকা ছিল, তিন লাখ টিকার পুরো ওই লটটি ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপটি বড় দরকারি পদক্ষেপ। এটি মানুষকে আস্থা জোগায়। এরকম পদক্ষেপ ভারত বায়োটেকেরও করা উচিত।

ভারতের সভ্য শিক্ষিত যে কোনও মানুষকেই জিজ্ঞেস করেছি, টিকা কবে নিচ্ছেন। সবাই বল্লো, আরও একটু দেখি। এর মানে হচ্ছে, তাঁরা আরও অপেক্ষা করতে চান। দেখতে চান টিকা আদৌ নিরাপদ কিনা। টিকায় কত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়াবহতাই বা কেমন তা না জেনে হুটহাট কেউ টিকা নিতে চাইছেন না।

ওদিকে ভারতে কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল সম্পূর্ণ হওয়ার আগে ছাড়পত্র পাওয়া নিয়ে সমালোচনা চলছেই। এই সমালোচনার মধ্যেও ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন ব্যবহার করা হচ্ছে টিকাকরণে। কিন্তু ভারত যদি শুধু কোভিশিল্ড ব্যবহার করতো টিকাকরণে, আর কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল শেষ হওয়ার পর ওটিকে টিকাকরণের প্রতিষেধক হিসেবে মেনে নিত, ভালো হতো। টিকা নিতে মানুষ এগিয়েও আসতো। মনে হচ্ছে বড় দেরি হয়ে গেছে।

যার যে টিকা পছন্দ, তা নেওয়ার স্বাধীনতা থাকা উচিত। একটিই যদি টিকা বানানো হতো, তাহলে পছন্দ করার কিছু থাকতো না। যেহেতু কয়েকটি আছে, কয়েকটির মধ্যে একটিকে বেছে তো নিতেই পারি। বিশ্বের ৭.৮ বিলিয়ন লোকের জন্য টিকা চাই। এ তো সোজা কথা নয়। টিকার অভাব থেকে থেকে দেখা দেবেই। এক বছরের মধ্যে দ্রুত টিকা বানানো হয়েছে। কিন্তু দ্রুত টিকা উৎপাদন, দ্রুত সবাইকে দেওয়ার কাজ চললেও সবাই পেতে পেতে ক’মাস লাগে কে জানে।

বিশ্বময় কোনও কিছু ঘটতে এই প্রথম দেখছি। অন্য কোনও গ্রহ থেকে কোনও দুষ্ট এলিয়েন এসে আমদের গ্রহের সবাইকে যদি গপাগপ খেতে শুরু করতো, তাহলে সেই এলিয়েনের হাত থেকে বাঁচার জন্য সারা বিশ্ব এক হয়ে যেভাবে কাজ করতো, মনে হয়েছে সেভাবেই এই প্যান্ডেমিকের সময় এক হয়ে বিশ্বের মানুষ কাজ করেছে। তারপরও মানুষ তো এই ভাইরাসকেও, এই রোগকেও, এর টিকাকেও রাজনীতির ঘোলা জলে গুলেছে। অনেকেই বড় গলায় বলছে, তারা মাস্ক পরবে না, তারা টিকা নেবে না। সরকারও বলে দিয়েছে, টিকা যদি না নিতে চায় কেউ, নেবে শতকরা ৮০ ভাগ লোক টিকা না নিলে অতিমারী ঠেকানো যাবে না। কিন্তু বিশ্বের ৮০ ভাগ লোক কি কভিডের টিকা নেবে? আমার সংশয় হচ্ছে। ৯৫% লোক হামের টিকা নেওয়ার পর হাম দূর হয়েছে। ৮০% লোক টিকা নেওয়ার পর পোলিওর বিরুদ্ধে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।

কেউ কেউ তো বলে গোটা ভাইরাসের খবরই নাকি ফেক নিউজ, টিকাও নাকি ফেক টিকা। জানি না ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুকেও তারা ফেক মৃত্যু বলে কিনা। অবিজ্ঞানে বিশ্বাস যাদের, তারা তো মেতে ছিলই অকল্যাণে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের ওপর গভীর বিশ্বাস নিয়ে বিরামহীন কাজ করেছেন বলেই আমরা ১০ বছরের জায়গায় ১ বছরেই টিকা পেয়েছি।

ভেবেছিলাম বিশ্বের সবার সামনে যখন প্রাণঘাতী ভাইরাস নেচে বেড়াচ্ছে, সবাই অসহায় হয়ে পড়ছে, তখন বোধহয় মানুষের জন্য মানুষের সহানুভূতি বাড়বে। আশ্চর্য, সহানুভূতি কিন্তু সব সময় বাড়েনি। কেউ কভিডে আক্রান্ত হয়েছে শোনার পর আত্মীয়স্বজন প্রতিবেশী বন্ধু সব দূরে সরে গেছে, শারীরিকভাবে তো দূরত্ব বজায় রাখতেই হয়, কিন্তু মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়াটা নিশ্চয়ই অমানবিক। শরীরের পাশে গিয়ে না দাঁড়ালেও তো নানাভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে পাশে দাঁড়ানো যায়। মানুষ বাঁচুক অথবা না বাঁচুক, স্বজন বন্ধু তার পাশে আছে, এই অনুভব অনেকটাই যুদ্ধ করার শক্তি জোগায়।

অনেককে বলতে শুনি, এ রোগ কোনও রোগই নয়, কারণ মৃত্যুর হার খুবই কম। গত এক বছরে প্রতিদিন কভিডে মানুষ মারা যাচ্ছে, ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, তারপরও নাকি এ রোগ কোনও রোগই নয়। যাদের কাছের কারও বা প্রিয় কারও মৃত্যু হয়নি কভিডে, তারা এর ভয়াবহতা আঁচ করতে আজও পারেনি। অচেনা কারও মৃত্যু কি মৃত্যু নয়?

যারা টিকা নিতে চাইছে না, তাদের মধ্যে অনেকেই বলছে, এত তাড়াহুড়ো করে যে টিকা বের হয়, সে টিকায় বিশ্বাস না করাই ভালো। এ টিকার জন্য লোকবল অর্থবল অন্য টিকার চেয়ে লক্ষগুণ বেশি ছিল বলেই এ টিকা তাড়াহুড়ো করে সম্ভব হয়েছে। সহস্র লোকের ওপর ট্রায়াল দেওয়া হয়েছে। নিরাপদ প্রমাণিত হওয়ার পরই তো টিকার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। স্পুটনিক ভি ট্রায়াল ছাড়াই বাজারে এসেছে। রাশিয়াতে নাকি ট্রায়াল দেওয়ার চল তেমন নেই। স্পুটনিক ভি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনও পায়নি। কিছু লোক দেখলাম, রাশিয়াকে ভালোবাসে বলে স্পুটনিক ভিকেও ভালোবাসে। জানিয়ে দিয়েছে, ট্রায়াল দেয়নি না দিক, যে দেশ মহাশূন্যে মানুষ পাঠিয়েছে সবার প্রথম, সে দেশের টিকাকে চোখ কান বুজে বিশ্বাস করা যায়, নিলে তারা স্পুটনিক টিকাই নেবে। কোথায় মহাকাশ কোথায় টিকা। তবে দুটোকে জুড়ে দেওয়ার ব্যাপারটি মজার। মহাকাশবিজ্ঞানে ভালো বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানেও ভালো, এ আমাদের সরল মনের আস্থা। আস্থা আসলে এই দুঃসময়ে কোথাও না কোথাও রাখতে হয়। রাশিয়া তো নতুন আরেকটি টিকা নিয়ে আসছে, এপিভেককরোনা তার নাম। এটি আসছে ফেব্রুয়ারিতে। এটির নাকি কার্যকারিতা ১০০ ভাগ। দেখা যাক। ওয়েট এন্ড সি ছাড়া আমাদের মতো নিরীহ মানুষের আপাতত আর কিছু করার নেই।

কভিড থেকে বেঁচে এলেও অনেকের শরীর কিন্তু আগের মতো সুস্থ হচ্ছে না। শরীরের কোথাও না কোথাও সমস্যা হচ্ছে। পেশির দুর্বলতা তো কারও কারও কাটতেই চাইছে না। এই ভাইরাস বিশ্বে রয়েই যাবে। সবাই টিকা নেওয়ার পর এর কামড় হয়তো এতটা হিংস্র হবে না। তবে বছর বছর আমাদের এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে টিকা নিতে হবে, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের জন্য যেমন নিতে হয়।

জীবন চলতে থাকবে। যতদিন বেঁচে থাকি, করোনাভাইরাস গোটা মানবজাতিকে গৃহবন্দি করেছিল, তা ভুলবো না। কী জানি, হলফ করে বলতে পারি না ভুলবো না। মানুষের তো আবার ভুলো মন। যখন আশায় বুক বাঁধি, তখন চারদিকে হতাশার উল্লাস দেখি। যখন হতাশায় ডুবে যাই, তখন দেখি ফুল ফুটছে, যখন অন্ধকারে তলিয়ে যেতে থাকি, দেখি কোথাও আলো হাসছে। ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলোতে কোভিশিল্ড প্রতিষেধক উপহার পাঠাচ্ছে। পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, বার্মা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান আর মরিশাসে। দুঃসময়ে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোয় করোনার ওষুধপত্র, মাস্ক, সেনিটাইজার ইত্যাদিও পাঠিয়েছিল। যদিও প্রতিবেশী দেশগুলো প্রতিষেধক কিনছে ভারতের কাছ থেকে, ভারত তার উদারতাও দেখিয়েছে। একটি বড় দেশ আশপাশের ছোট দেশগুলোকে সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখবে, বিপদ এলে পাশে দাঁড়াবে এটিই তো কাম্য। দেশে দেশে বন্ধুত্ব বাড়লে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব বাড়ে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা