শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কভিডের টিকা আমরা নেব কি নেব না

যে করোনাভাইরাসে গত এক বছরে ২০ লাখের চেয়ে বেশি মানুষ মরে গেল, কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হলো, সেই ভয়াবহ অতিমারী থেকে মানব জাতিকে বাঁচানোর জন্য বিজ্ঞানীরা দিনরাত গবেষণায় ডুবে থেকে প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন, যে প্রতিষেধকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছে গোটা মানব জাতি, আর এখন কিনা শুনছি সেই প্রতিষেধকই মানুষ গ্রহণ করতে চাইছে না। অন্তত ভারতে এই প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। গণটিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে। কিন্তু মানুষ তো টিকা নিতে যাচ্ছে না অথবা গেলেও খুব কম যাচ্ছে।

অক্সফোর্ড আর জার্মানির বায়োএনটেকের কোভিশিল্ড প্রতিষেধক এবং ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন প্রতিষেধক, এই দুই প্রতিষেধকই আছে সরকারের গণটিকাকরণ প্রকল্পে। সরকার জানিয়ে দিয়েছে, কেউ বলতে পারবে না, আমি এক্স টিকা নেব না, আমি ওয়াই টিকা নেব। যাকে যে টিকা দেওয়া হবে, তাকে সেই টিকাই নিতে হবে। টিকা না নিতে চাইলে টিকা নিও না। আর যদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভোগো, সে দায়িত্ব তোমার, সরকারের নয়, যারা টিকা তৈরি করেছে তাদেরও নয়।

আদেশটি নিশ্চয়ই নির্দয়। আমেরিকায় টিকা নেওয়ার পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে দায়িত্ব টিকা প্রস্তুতকারকেরা নেয়। ইউরোপেও তাই। কিন্তু ভারতে টিকা দেওয়ার পর যখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিল, কারও কারও মৃত্যুও হলো, তখন টিকা নিতে মানুষের দ্বিধা হচ্ছে। খুব স্বাভাবিক যে মানুষ ভয় পাচ্ছে টিকা নিতে। টিকা তো মানুষকে বাঁচানোর কথা, কিন্তু টিকা কেন মানুষকে মারছে! রক্ষককে ভক্ষক হিসেবে দেখতে কেউ চায় না। যদিও সরকার থেকে বলা হচ্ছে, যারা মরেছে, তাদের মৃত্যুর সঙ্গে টিকার কোনও সম্পর্ক নেই। কিন্তু আশংকা কাটছে না।

মানুষ দ্বিধায় ভুগছে। ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনের যেহেতু এখনও ট্রায়াল বা পরীক্ষা শেষ হয়নি, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ওই টিকাতেই বেশি হচ্ছে, তাই মানুষ টিকা নিলে কোভিশিল্ড নিতে চাইছে, কোভ্যাকসিন নয়। কিন্তু সরকার তো আবার দুটোর মধ্যে একটিকে পছন্দ করতে দেবে না। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দায়িত্ব যদি নিতে বলো, তাহলে টিকা বাছাই করার স্বাধীনতাটা দাও, অনেকেই বলছে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর হচ্ছে বলে ভারত এবার বায়োটেককে জানিয়ে দিয়েছে কারা কারা এই টিকা নিতে পারবে না। গর্ভবতীরা নয়, যারা শিশুদের স্তন্যপান করায় তারা নয়, যারা এমন কোনও ওষুধ খাচ্ছে-যার প্রভাব শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর পড়ছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তাদের কোভ্যাকসিন এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, জ্বর হলে, রক্তপাতের সমস্যা থাকলে, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখার ওষুধ খেলে অথবা অন্য কোনও গুরুতর শারীরিক সমস্যা থাকলেও কোভ্যাকসিন নেওয়া নিরাপদ নয়। এই সতর্কবাণী টিকাকরণের শুরুতেই জানিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। এই ভুলটি কি শুধু ভারত বায়োটেক করেছে, ফাইজারের মতো বিখ্যাত কোম্পানিও তো করেছে। ফাইজারের টিকা নিয়ে নরওয়ের ২৯ জন মানুষ মরে যাওয়ার পর ফাইজার ঘোষণা করেছে, মুমূর্ষু এবং অশীতিপর বৃদ্ধদের এই টিকা দেওয়া হবে না। এই ঘোষণাটি প্রথমেই দেওয়া হলে মুমূর্ষু ওই ২৯ জন টিকা নিতেন না, তাঁদের মরতেও হতো না। ভারত বায়োটেক এখন জানিয়েছে, টিকায় কারও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে বা গুরুতর কোনও সমস্যা হলে তার চিকিৎসার দায়িত্ব তারা নেবে।

আমরা কভিডে বাঁচবো না, আবার কভিডের টিকাতেও বাঁচবো না, এ কেমন কথা। কেউ কেউ বলছে টিকাই নেওয়া উচিত, যেহেতু কভিডে যত লোক মরছে, তার চেয়ে কম লোক মরছে টিকায়। পিঠ দেওয়ালে ঠেকলেই মানুষ এমন কথা বলতে পারে।

ক্যালিফোর্নিয়ায় মডার্না টিকা দিতে গিয়ে ছয়জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল। যে লটে ওই টিকা ছিল, তিন লাখ টিকার পুরো ওই লটটি ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপটি বড় দরকারি পদক্ষেপ। এটি মানুষকে আস্থা জোগায়। এরকম পদক্ষেপ ভারত বায়োটেকেরও করা উচিত।

ভারতের সভ্য শিক্ষিত যে কোনও মানুষকেই জিজ্ঞেস করেছি, টিকা কবে নিচ্ছেন। সবাই বল্লো, আরও একটু দেখি। এর মানে হচ্ছে, তাঁরা আরও অপেক্ষা করতে চান। দেখতে চান টিকা আদৌ নিরাপদ কিনা। টিকায় কত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়াবহতাই বা কেমন তা না জেনে হুটহাট কেউ টিকা নিতে চাইছেন না।

ওদিকে ভারতে কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল সম্পূর্ণ হওয়ার আগে ছাড়পত্র পাওয়া নিয়ে সমালোচনা চলছেই। এই সমালোচনার মধ্যেও ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন ব্যবহার করা হচ্ছে টিকাকরণে। কিন্তু ভারত যদি শুধু কোভিশিল্ড ব্যবহার করতো টিকাকরণে, আর কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল শেষ হওয়ার পর ওটিকে টিকাকরণের প্রতিষেধক হিসেবে মেনে নিত, ভালো হতো। টিকা নিতে মানুষ এগিয়েও আসতো। মনে হচ্ছে বড় দেরি হয়ে গেছে।

যার যে টিকা পছন্দ, তা নেওয়ার স্বাধীনতা থাকা উচিত। একটিই যদি টিকা বানানো হতো, তাহলে পছন্দ করার কিছু থাকতো না। যেহেতু কয়েকটি আছে, কয়েকটির মধ্যে একটিকে বেছে তো নিতেই পারি। বিশ্বের ৭.৮ বিলিয়ন লোকের জন্য টিকা চাই। এ তো সোজা কথা নয়। টিকার অভাব থেকে থেকে দেখা দেবেই। এক বছরের মধ্যে দ্রুত টিকা বানানো হয়েছে। কিন্তু দ্রুত টিকা উৎপাদন, দ্রুত সবাইকে দেওয়ার কাজ চললেও সবাই পেতে পেতে ক’মাস লাগে কে জানে।

বিশ্বময় কোনও কিছু ঘটতে এই প্রথম দেখছি। অন্য কোনও গ্রহ থেকে কোনও দুষ্ট এলিয়েন এসে আমদের গ্রহের সবাইকে যদি গপাগপ খেতে শুরু করতো, তাহলে সেই এলিয়েনের হাত থেকে বাঁচার জন্য সারা বিশ্ব এক হয়ে যেভাবে কাজ করতো, মনে হয়েছে সেভাবেই এই প্যান্ডেমিকের সময় এক হয়ে বিশ্বের মানুষ কাজ করেছে। তারপরও মানুষ তো এই ভাইরাসকেও, এই রোগকেও, এর টিকাকেও রাজনীতির ঘোলা জলে গুলেছে। অনেকেই বড় গলায় বলছে, তারা মাস্ক পরবে না, তারা টিকা নেবে না। সরকারও বলে দিয়েছে, টিকা যদি না নিতে চায় কেউ, নেবে শতকরা ৮০ ভাগ লোক টিকা না নিলে অতিমারী ঠেকানো যাবে না। কিন্তু বিশ্বের ৮০ ভাগ লোক কি কভিডের টিকা নেবে? আমার সংশয় হচ্ছে। ৯৫% লোক হামের টিকা নেওয়ার পর হাম দূর হয়েছে। ৮০% লোক টিকা নেওয়ার পর পোলিওর বিরুদ্ধে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।

কেউ কেউ তো বলে গোটা ভাইরাসের খবরই নাকি ফেক নিউজ, টিকাও নাকি ফেক টিকা। জানি না ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুকেও তারা ফেক মৃত্যু বলে কিনা। অবিজ্ঞানে বিশ্বাস যাদের, তারা তো মেতে ছিলই অকল্যাণে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের ওপর গভীর বিশ্বাস নিয়ে বিরামহীন কাজ করেছেন বলেই আমরা ১০ বছরের জায়গায় ১ বছরেই টিকা পেয়েছি।

ভেবেছিলাম বিশ্বের সবার সামনে যখন প্রাণঘাতী ভাইরাস নেচে বেড়াচ্ছে, সবাই অসহায় হয়ে পড়ছে, তখন বোধহয় মানুষের জন্য মানুষের সহানুভূতি বাড়বে। আশ্চর্য, সহানুভূতি কিন্তু সব সময় বাড়েনি। কেউ কভিডে আক্রান্ত হয়েছে শোনার পর আত্মীয়স্বজন প্রতিবেশী বন্ধু সব দূরে সরে গেছে, শারীরিকভাবে তো দূরত্ব বজায় রাখতেই হয়, কিন্তু মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়াটা নিশ্চয়ই অমানবিক। শরীরের পাশে গিয়ে না দাঁড়ালেও তো নানাভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে পাশে দাঁড়ানো যায়। মানুষ বাঁচুক অথবা না বাঁচুক, স্বজন বন্ধু তার পাশে আছে, এই অনুভব অনেকটাই যুদ্ধ করার শক্তি জোগায়।

অনেককে বলতে শুনি, এ রোগ কোনও রোগই নয়, কারণ মৃত্যুর হার খুবই কম। গত এক বছরে প্রতিদিন কভিডে মানুষ মারা যাচ্ছে, ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, তারপরও নাকি এ রোগ কোনও রোগই নয়। যাদের কাছের কারও বা প্রিয় কারও মৃত্যু হয়নি কভিডে, তারা এর ভয়াবহতা আঁচ করতে আজও পারেনি। অচেনা কারও মৃত্যু কি মৃত্যু নয়?

যারা টিকা নিতে চাইছে না, তাদের মধ্যে অনেকেই বলছে, এত তাড়াহুড়ো করে যে টিকা বের হয়, সে টিকায় বিশ্বাস না করাই ভালো। এ টিকার জন্য লোকবল অর্থবল অন্য টিকার চেয়ে লক্ষগুণ বেশি ছিল বলেই এ টিকা তাড়াহুড়ো করে সম্ভব হয়েছে। সহস্র লোকের ওপর ট্রায়াল দেওয়া হয়েছে। নিরাপদ প্রমাণিত হওয়ার পরই তো টিকার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। স্পুটনিক ভি ট্রায়াল ছাড়াই বাজারে এসেছে। রাশিয়াতে নাকি ট্রায়াল দেওয়ার চল তেমন নেই। স্পুটনিক ভি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনও পায়নি। কিছু লোক দেখলাম, রাশিয়াকে ভালোবাসে বলে স্পুটনিক ভিকেও ভালোবাসে। জানিয়ে দিয়েছে, ট্রায়াল দেয়নি না দিক, যে দেশ মহাশূন্যে মানুষ পাঠিয়েছে সবার প্রথম, সে দেশের টিকাকে চোখ কান বুজে বিশ্বাস করা যায়, নিলে তারা স্পুটনিক টিকাই নেবে। কোথায় মহাকাশ কোথায় টিকা। তবে দুটোকে জুড়ে দেওয়ার ব্যাপারটি মজার। মহাকাশবিজ্ঞানে ভালো বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানেও ভালো, এ আমাদের সরল মনের আস্থা। আস্থা আসলে এই দুঃসময়ে কোথাও না কোথাও রাখতে হয়। রাশিয়া তো নতুন আরেকটি টিকা নিয়ে আসছে, এপিভেককরোনা তার নাম। এটি আসছে ফেব্রুয়ারিতে। এটির নাকি কার্যকারিতা ১০০ ভাগ। দেখা যাক। ওয়েট এন্ড সি ছাড়া আমাদের মতো নিরীহ মানুষের আপাতত আর কিছু করার নেই।

কভিড থেকে বেঁচে এলেও অনেকের শরীর কিন্তু আগের মতো সুস্থ হচ্ছে না। শরীরের কোথাও না কোথাও সমস্যা হচ্ছে। পেশির দুর্বলতা তো কারও কারও কাটতেই চাইছে না। এই ভাইরাস বিশ্বে রয়েই যাবে। সবাই টিকা নেওয়ার পর এর কামড় হয়তো এতটা হিংস্র হবে না। তবে বছর বছর আমাদের এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে টিকা নিতে হবে, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের জন্য যেমন নিতে হয়।

জীবন চলতে থাকবে। যতদিন বেঁচে থাকি, করোনাভাইরাস গোটা মানবজাতিকে গৃহবন্দি করেছিল, তা ভুলবো না। কী জানি, হলফ করে বলতে পারি না ভুলবো না। মানুষের তো আবার ভুলো মন। যখন আশায় বুক বাঁধি, তখন চারদিকে হতাশার উল্লাস দেখি। যখন হতাশায় ডুবে যাই, তখন দেখি ফুল ফুটছে, যখন অন্ধকারে তলিয়ে যেতে থাকি, দেখি কোথাও আলো হাসছে। ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলোতে কোভিশিল্ড প্রতিষেধক উপহার পাঠাচ্ছে। পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, বার্মা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান আর মরিশাসে। দুঃসময়ে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোয় করোনার ওষুধপত্র, মাস্ক, সেনিটাইজার ইত্যাদিও পাঠিয়েছিল। যদিও প্রতিবেশী দেশগুলো প্রতিষেধক কিনছে ভারতের কাছ থেকে, ভারত তার উদারতাও দেখিয়েছে। একটি বড় দেশ আশপাশের ছোট দেশগুলোকে সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখবে, বিপদ এলে পাশে দাঁড়াবে এটিই তো কাম্য। দেশে দেশে বন্ধুত্ব বাড়লে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব বাড়ে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো
জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা