শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

নারীর ওপর সহিংসতা অবিরাম বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে তো বাড়ছেই আসলে সারা বিশ্বেই তা ক্রমবর্ধমান। অনুন্নত দেশগুলোয় মানুষের মাঝে অপসংস্কৃতির বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে তা দিন দিন চরমে উঠছে, এমনকি উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হচ্ছে না, প্রতিনিয়ত আরও ভয়ানক আকার ধারণ করছে।

মিডিয়াগুলোর রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বছরখানেক ধরে দুনিয়াব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) সংক্রমণের ফলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় জীবনযাপনে যে নরক-নৈরাজ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে তাতে নারী ঘরে-বাইরে আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

পত্রপত্রিকা ও অন্যসব মিডিয়ার মাধ্যমে সে চিত্র আমরা নিয়মিত দেখি আর মানবসমাজ ও দুনিয়ার সব রাষ্ট্রপ্রশাসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিদারুণ হতাশ হই, কিন্তু প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করি না। আসলে পুরুষসমাজ শ্রেণিগতভাবে নিজের ‘দস্যুতার-অবস্থানগত’ কারণে সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার বিকারে নির্বোধ হয়ে পড়েছে। ওই বিকারগ্রস্ততা থেকে তার বেরোনোর রাস্তা সে নিজেই রুদ্ধ করে দিয়েছে। তার পেছনে রয়েছে সেই বিকার যা একজন মানুষকে ‘পুরোপুরি অসচেতন’ করে দেয়, নির্বুদ্ধিতা তাকে গ্রাস করে নেয়।

মানবসমাজে সৃষ্টির আদিতেই নারীর ওপর পুরুষের সহিংসতা শুরু হয়েছে বলা চলে। এটা রেওয়াজে পরিণত হয় পুরুষের সমাজে নির্বোধ-ভাবনার কারণে। নারী বুদ্ধিমত্তা ও শ্রমদানে পুরুষের থেকে পিছিয়ে, দীর্ঘকাল ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার শয়তানির কারণেই পরিবারকেন্দ্রিক সদস্যদের মধ্যে মূল উপার্জন করে পুরুষ, তাই তার কর্তৃত্ব ফলাতে দোষের কিছু নেই। এটা পুরুষের বানোয়াট গল্প। আসলে নারী পুরুষ থেকে পিছিয়ে পড়া তো নয়ই, বরং বহু বিষয়ে এগিয়ে। তবু তা মানল না পুরুষসমাজ। কারণ সেই মনোবিকার তার মধ্যে বদ্ধমূল, আসলে সেটা তো এক দুরারোগ্য ব্যাধি- সেটাই পুরুষতন্ত্র, সেটাই পুরুষতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ। কার সাধ্য পুরুষসমাজকে সেই ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়!

আর জৈবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে পুরুষ কর্তৃক নারীর ওপর জবরদস্তি চলে আসছে সেই মানবসভ্যতার প্রথম দিনটি থেকে। জৈবিক চাহিদার বেলায় ধরেই নেওয়া হলো স্বতঃসিদ্ধভাবে- পুরুষ নারীকে জোর করেই শারীরিক চাহিদা পূরণে রাজি করাবে। মূলত শিক্ষার সীমাবদ্ধতায়, চেতনার সীমাবদ্ধতায় মনোবিকার ব্যাধিগ্রস্ত পুরুষসমাজ এটাকে রীতি হিসেবে গ্রহণ করল। নারীকে পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের ভোগ্যবস্তু বা বিনোদনসামগ্রী, বিনোদন-উপকরণ নির্ধারণ করাই হলো পুরুষের ‘স্বাভাবিক ধর্ম’।

এ কথা সত্য, প্রকৃতিগতভাবে নারীর জৈবিক চাহিদা মেটানো তথা পরিবার-প্রথার মাধ্যমে সন্তান প্রজনন ইত্যাদি তৎপরতায় পুরুষ একটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। সে বিষয়টাকে পুঁজি করে পুরুষসমাজ নারীকে নিজের ভোগসামগ্রী ও সন্তান প্রজননের যন্ত্র বিবেচনা করে নিপীড়নের সুযোগ লাভের একটা মওকা হিসেবে পেয়ে বসেছে। সে নারীকে অব্যাহতভাবে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সুযোগ পেয়ে গেছে। অথচ সাধারণভাবে নারী যে বিশ্বব্যাপী দৈনন্দিন খাবার রান্নার প্রধান কাজটি সামাল দেয়, ঘরসংসারের অন্যসব কাজ সম্পন্ন করে যার জন্য সে তেমন কোনো পারিশ্রমিকই পায় না, এমন কি সেই পরিশ্রম ও মেধা-ব্যয় করে সে কোনো স্বীকৃতিও অর্জন করতে পারে না। সেটাও কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক শোষণ প্রক্রিয়ারই অংশ।

এসব কারণেই নারীকে সব সময় পুরুষের তুলনায় দুর্বল অবস্থানের, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হিসেবে গণনা করা হয়। সেখানেই নারীর ওপর নির্যাতনের ‘লাইসেন্স’ পেয়ে যায় পুরুষসমাজ। পুরুষ অব্যাহতভাবে ভুলে যায় সে কোনো নারীর শরীরেই জন্মলাভ করেছে, সেই জন্মদাত্রী মা তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন। মানুষের মতো মানুষ করতে প্রধান ভূমিকা রেখেছেন। পাশাপাশি নারী তার অত্যন্ত আপনজন- তার স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার আপনজন নিজ কন্যা, আরেক আপনজন নিজ সহোদরা বোন এবং অন্য পরিচয়ে নিজ প্রেয়সী, জীবনসঙ্গী, তার সব কাজের প্রধান প্রেরণাস্থল। সেটা ভুলিয়ে দেয় কোনো কোনো পুরুষের মনোবিকার- নিজের শ্রেণিস্বার্থ, যখন সে নিজেই নিজের কন্যা, বোন, জীবনসঙ্গী (প্রণয়িনী বা প্রেমিকা) এমনকি নিজ জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে- নিজের সামন্ততান্ত্রিক কর্তৃত্ব ফলাতে যায়, নিজের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। (ব্যতিক্রম যারা আছে তারা সংখ্যায় খুবই নগণ্য এবং তারাও শতভাগ নারীর প্রতি সদাচরণে অভ্যস্ত হতে পারবে না কোনো দিন- সেটাই শতভাগ সত্য)। পুরুষের সামন্ততান্ত্রিক ঔদ্ধত্য থেকেই নারীর ওপর নির্যাতন শুরু হয়, নারীর ওপর সহিংসতা আরম্ভ হয়। বিকারগ্রস্ত পুরুষ সব সময় নারীকে ভোগবস্তু ভেবে তাদের ওপর সহিংসতা চালায়।

এটা এখন চিরসত্য, নারীর ওপর সহিংসতা ঠেকাতে সারা বিশ্ব আজ ব্যর্থ এবং খুব দ্রুততার সঙ্গে কোনো সাফল্য অর্জনের সম্ভাবনা শূন্যপ্রায়। কারণটা জলের মতোই পরিষ্কার- পুরুষতন্ত্র একটা মনোবিকারের নাম যা থেকে সম্ভবত দুনিয়ার কোনো পুরুষ মানুষই পুরোপুরি মুক্ত নয়, হওয়ার চেষ্টাটাই তারা করে না, অথবা এ কাজে সাফল্য অর্জনের রাস্তায় তারা চলতে রাজি নয়। এটা এক এমন ব্যাধি, কর্কট ব্যাধির চেয়েও ভয়ানক সে, তার থেকে সারা বিশ্বের একজন পুরুষও দাবি করতে পারবে না, সে শতভাগ মুক্ত।

তাহলে নারীর ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে কীভাবে? রাষ্ট্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য- সেটা রাষ্ট্রের দায়, সেটা তার দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাতে পুরুষের আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত। নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান থাকলেই সেই রাষ্ট্রটি নারীশাসিত এবং নারীর নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত বা নারীর যথার্থ ক্ষমতায়ন হয়ে গেছে তা একেবারেই বলা যাবে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক সামন্তবাদ সব ক্ষেত্রেই গভীর শিকড় গেড়ে বসেছে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে। তার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়ন এমন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা কায়েম রাখছে যা পুরুষসমাজকে সুবিধাজনক অবস্থানে আরও সমর্থন দিচ্ছে।

এখন রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর শতভাগ নিরাপত্তা রক্ষায় কী কী করতে পারে তা সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। রাষ্ট্র পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ও পাস করে পুলিশি নিরাপত্তাব্যবস্থা ও নারী নিপীড়নে দায়ীদের আটক করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে। তা সম্ভব হলে নারীর ওপর সহিংসতা কমে আসবে, তাই সেটা অত্যন্ত জরুরি।

তার আগে প্রতিটি পরিবারকে শিখতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে- কন্যাশিশুকে তার যথযথ মর্যাদা দান করে লালনপালনের নিশ্চয়তা দান পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। যাতে কন্যাশিশুটি কোনোভাবে বাড়ির পুরুষ কর্মচারী (গৃহপরিচারক বা গাড়ি ড্রাইভার ইত্যাদি) বা কোনো স্বজন অথবা সমাজের অন্য কোনো লোক (এমনকি নারী) কর্তৃক যৌন হয়রানি বা কোনো প্রকার নির্যাতনের শিকার না হয়। তারপর প্রতিটি মেয়েশিশুকে প্রতিটি ছেলেশিশুর মতো সমান সুযোগ -সুবিধা দিয়ে একই মর্যাদায় খাওয়া-পরা, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা সুবিধার নিশ্চয়তার মাধ্যমে সুনাগরিকরূপে গড়ে তুলতে হবে। মেয়েশিশু বলে সামান্যতম অবজ্ঞাও তাকে করা যাবে না। এটা পরিবারের দায় ও দায়িত্ব। একই সঙ্গে প্রতিটি পরিবারে ছেলেশিশু বা শিশুগুলোকে এমনভাবে সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে কোনো মেয়েশিশুর ওপর ভবিষ্যতে কোনো প্রকার পীড়ন চালানোর কথা ভাবতেই না পারে, সে ধরনের বিকার থেকে মুক্ত থাকে। এর পরে আসে পাড়া-পড়শির দায়দায়িত্ব। তারা একে অন্যকে সাহায্য করলে নারীর ওপর সহিংসতার একটা বড় অংশ প্রতিরোধে কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হতে পারে। পাড়া-মহল্লায় কিশোরী-তরুণীদের ইভ টিজিং নোংরামি অন্তত কমে আসবে, সাধারণ যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। পুলিশের দায়িত্ব পালনে যেসব সাক্ষী দরকার তা-ও পাওয়া সহজ হবে। এবং তাতে পাড়া, গ্রাম ও মহল্লার মধ্যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটা সাধারণ একতার মনোভাব গড়ে উঠতে পারে।

তার পরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ এবং কলেজ অবধি ক্লাসরুমে শিক্ষকরা শিশু, মেয়েশিশু, কিশোরী, তরুণী ও বয়স্ক নারীদের ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সবাইকে একতাবদ্ধ হওয়ার একটা জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন। প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা সব শিক্ষার্থীর মধ্যে এ বিষয়ে শিক্ষকরা সুনাগরিক চেতনার উন্মেষ ঘটানোর (মোটিভেশন) প্রচেষ্টা চালাবেন। আর এ কার্যক্রমকে আরও সফল করতে ‘সাধারণ সৌজন্যবোধ থেকে নীতি-নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা’ একটা অবশ্যপাঠ্য বিষয় হিসেবে চালু করা দরকার।

পুরুষসমাজকে নারীর ওপর সহিংসতা রোধে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে। তবে তাতেই নারীসমাজকে সন্তুষ্ট হলে চলবে না, নারীকে প্রতিবাদী হতেই হবে, আরও শত বছর কমপক্ষে। কারণ নারীকে অবজ্ঞার বিকারগ্রস্ত মনোজগৎ থেকে পুরুষ কবে যে পুরোপুরিভাবে বেরিয়ে আসতে পারবে তা বলা মুশকিল।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে