শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

নারীর ওপর সহিংসতা অবিরাম বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে তো বাড়ছেই আসলে সারা বিশ্বেই তা ক্রমবর্ধমান। অনুন্নত দেশগুলোয় মানুষের মাঝে অপসংস্কৃতির বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে তা দিন দিন চরমে উঠছে, এমনকি উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হচ্ছে না, প্রতিনিয়ত আরও ভয়ানক আকার ধারণ করছে।

মিডিয়াগুলোর রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বছরখানেক ধরে দুনিয়াব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) সংক্রমণের ফলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় জীবনযাপনে যে নরক-নৈরাজ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে তাতে নারী ঘরে-বাইরে আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

পত্রপত্রিকা ও অন্যসব মিডিয়ার মাধ্যমে সে চিত্র আমরা নিয়মিত দেখি আর মানবসমাজ ও দুনিয়ার সব রাষ্ট্রপ্রশাসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিদারুণ হতাশ হই, কিন্তু প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করি না। আসলে পুরুষসমাজ শ্রেণিগতভাবে নিজের ‘দস্যুতার-অবস্থানগত’ কারণে সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার বিকারে নির্বোধ হয়ে পড়েছে। ওই বিকারগ্রস্ততা থেকে তার বেরোনোর রাস্তা সে নিজেই রুদ্ধ করে দিয়েছে। তার পেছনে রয়েছে সেই বিকার যা একজন মানুষকে ‘পুরোপুরি অসচেতন’ করে দেয়, নির্বুদ্ধিতা তাকে গ্রাস করে নেয়।

মানবসমাজে সৃষ্টির আদিতেই নারীর ওপর পুরুষের সহিংসতা শুরু হয়েছে বলা চলে। এটা রেওয়াজে পরিণত হয় পুরুষের সমাজে নির্বোধ-ভাবনার কারণে। নারী বুদ্ধিমত্তা ও শ্রমদানে পুরুষের থেকে পিছিয়ে, দীর্ঘকাল ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার শয়তানির কারণেই পরিবারকেন্দ্রিক সদস্যদের মধ্যে মূল উপার্জন করে পুরুষ, তাই তার কর্তৃত্ব ফলাতে দোষের কিছু নেই। এটা পুরুষের বানোয়াট গল্প। আসলে নারী পুরুষ থেকে পিছিয়ে পড়া তো নয়ই, বরং বহু বিষয়ে এগিয়ে। তবু তা মানল না পুরুষসমাজ। কারণ সেই মনোবিকার তার মধ্যে বদ্ধমূল, আসলে সেটা তো এক দুরারোগ্য ব্যাধি- সেটাই পুরুষতন্ত্র, সেটাই পুরুষতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ। কার সাধ্য পুরুষসমাজকে সেই ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়!

আর জৈবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে পুরুষ কর্তৃক নারীর ওপর জবরদস্তি চলে আসছে সেই মানবসভ্যতার প্রথম দিনটি থেকে। জৈবিক চাহিদার বেলায় ধরেই নেওয়া হলো স্বতঃসিদ্ধভাবে- পুরুষ নারীকে জোর করেই শারীরিক চাহিদা পূরণে রাজি করাবে। মূলত শিক্ষার সীমাবদ্ধতায়, চেতনার সীমাবদ্ধতায় মনোবিকার ব্যাধিগ্রস্ত পুরুষসমাজ এটাকে রীতি হিসেবে গ্রহণ করল। নারীকে পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের ভোগ্যবস্তু বা বিনোদনসামগ্রী, বিনোদন-উপকরণ নির্ধারণ করাই হলো পুরুষের ‘স্বাভাবিক ধর্ম’।

এ কথা সত্য, প্রকৃতিগতভাবে নারীর জৈবিক চাহিদা মেটানো তথা পরিবার-প্রথার মাধ্যমে সন্তান প্রজনন ইত্যাদি তৎপরতায় পুরুষ একটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। সে বিষয়টাকে পুঁজি করে পুরুষসমাজ নারীকে নিজের ভোগসামগ্রী ও সন্তান প্রজননের যন্ত্র বিবেচনা করে নিপীড়নের সুযোগ লাভের একটা মওকা হিসেবে পেয়ে বসেছে। সে নারীকে অব্যাহতভাবে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সুযোগ পেয়ে গেছে। অথচ সাধারণভাবে নারী যে বিশ্বব্যাপী দৈনন্দিন খাবার রান্নার প্রধান কাজটি সামাল দেয়, ঘরসংসারের অন্যসব কাজ সম্পন্ন করে যার জন্য সে তেমন কোনো পারিশ্রমিকই পায় না, এমন কি সেই পরিশ্রম ও মেধা-ব্যয় করে সে কোনো স্বীকৃতিও অর্জন করতে পারে না। সেটাও কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক শোষণ প্রক্রিয়ারই অংশ।

এসব কারণেই নারীকে সব সময় পুরুষের তুলনায় দুর্বল অবস্থানের, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হিসেবে গণনা করা হয়। সেখানেই নারীর ওপর নির্যাতনের ‘লাইসেন্স’ পেয়ে যায় পুরুষসমাজ। পুরুষ অব্যাহতভাবে ভুলে যায় সে কোনো নারীর শরীরেই জন্মলাভ করেছে, সেই জন্মদাত্রী মা তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন। মানুষের মতো মানুষ করতে প্রধান ভূমিকা রেখেছেন। পাশাপাশি নারী তার অত্যন্ত আপনজন- তার স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার আপনজন নিজ কন্যা, আরেক আপনজন নিজ সহোদরা বোন এবং অন্য পরিচয়ে নিজ প্রেয়সী, জীবনসঙ্গী, তার সব কাজের প্রধান প্রেরণাস্থল। সেটা ভুলিয়ে দেয় কোনো কোনো পুরুষের মনোবিকার- নিজের শ্রেণিস্বার্থ, যখন সে নিজেই নিজের কন্যা, বোন, জীবনসঙ্গী (প্রণয়িনী বা প্রেমিকা) এমনকি নিজ জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে- নিজের সামন্ততান্ত্রিক কর্তৃত্ব ফলাতে যায়, নিজের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। (ব্যতিক্রম যারা আছে তারা সংখ্যায় খুবই নগণ্য এবং তারাও শতভাগ নারীর প্রতি সদাচরণে অভ্যস্ত হতে পারবে না কোনো দিন- সেটাই শতভাগ সত্য)। পুরুষের সামন্ততান্ত্রিক ঔদ্ধত্য থেকেই নারীর ওপর নির্যাতন শুরু হয়, নারীর ওপর সহিংসতা আরম্ভ হয়। বিকারগ্রস্ত পুরুষ সব সময় নারীকে ভোগবস্তু ভেবে তাদের ওপর সহিংসতা চালায়।

এটা এখন চিরসত্য, নারীর ওপর সহিংসতা ঠেকাতে সারা বিশ্ব আজ ব্যর্থ এবং খুব দ্রুততার সঙ্গে কোনো সাফল্য অর্জনের সম্ভাবনা শূন্যপ্রায়। কারণটা জলের মতোই পরিষ্কার- পুরুষতন্ত্র একটা মনোবিকারের নাম যা থেকে সম্ভবত দুনিয়ার কোনো পুরুষ মানুষই পুরোপুরি মুক্ত নয়, হওয়ার চেষ্টাটাই তারা করে না, অথবা এ কাজে সাফল্য অর্জনের রাস্তায় তারা চলতে রাজি নয়। এটা এক এমন ব্যাধি, কর্কট ব্যাধির চেয়েও ভয়ানক সে, তার থেকে সারা বিশ্বের একজন পুরুষও দাবি করতে পারবে না, সে শতভাগ মুক্ত।

তাহলে নারীর ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে কীভাবে? রাষ্ট্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য- সেটা রাষ্ট্রের দায়, সেটা তার দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাতে পুরুষের আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত। নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান থাকলেই সেই রাষ্ট্রটি নারীশাসিত এবং নারীর নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত বা নারীর যথার্থ ক্ষমতায়ন হয়ে গেছে তা একেবারেই বলা যাবে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক সামন্তবাদ সব ক্ষেত্রেই গভীর শিকড় গেড়ে বসেছে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে। তার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়ন এমন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা কায়েম রাখছে যা পুরুষসমাজকে সুবিধাজনক অবস্থানে আরও সমর্থন দিচ্ছে।

এখন রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর শতভাগ নিরাপত্তা রক্ষায় কী কী করতে পারে তা সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। রাষ্ট্র পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ও পাস করে পুলিশি নিরাপত্তাব্যবস্থা ও নারী নিপীড়নে দায়ীদের আটক করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে। তা সম্ভব হলে নারীর ওপর সহিংসতা কমে আসবে, তাই সেটা অত্যন্ত জরুরি।

তার আগে প্রতিটি পরিবারকে শিখতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে- কন্যাশিশুকে তার যথযথ মর্যাদা দান করে লালনপালনের নিশ্চয়তা দান পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। যাতে কন্যাশিশুটি কোনোভাবে বাড়ির পুরুষ কর্মচারী (গৃহপরিচারক বা গাড়ি ড্রাইভার ইত্যাদি) বা কোনো স্বজন অথবা সমাজের অন্য কোনো লোক (এমনকি নারী) কর্তৃক যৌন হয়রানি বা কোনো প্রকার নির্যাতনের শিকার না হয়। তারপর প্রতিটি মেয়েশিশুকে প্রতিটি ছেলেশিশুর মতো সমান সুযোগ -সুবিধা দিয়ে একই মর্যাদায় খাওয়া-পরা, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা সুবিধার নিশ্চয়তার মাধ্যমে সুনাগরিকরূপে গড়ে তুলতে হবে। মেয়েশিশু বলে সামান্যতম অবজ্ঞাও তাকে করা যাবে না। এটা পরিবারের দায় ও দায়িত্ব। একই সঙ্গে প্রতিটি পরিবারে ছেলেশিশু বা শিশুগুলোকে এমনভাবে সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে কোনো মেয়েশিশুর ওপর ভবিষ্যতে কোনো প্রকার পীড়ন চালানোর কথা ভাবতেই না পারে, সে ধরনের বিকার থেকে মুক্ত থাকে। এর পরে আসে পাড়া-পড়শির দায়দায়িত্ব। তারা একে অন্যকে সাহায্য করলে নারীর ওপর সহিংসতার একটা বড় অংশ প্রতিরোধে কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হতে পারে। পাড়া-মহল্লায় কিশোরী-তরুণীদের ইভ টিজিং নোংরামি অন্তত কমে আসবে, সাধারণ যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। পুলিশের দায়িত্ব পালনে যেসব সাক্ষী দরকার তা-ও পাওয়া সহজ হবে। এবং তাতে পাড়া, গ্রাম ও মহল্লার মধ্যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটা সাধারণ একতার মনোভাব গড়ে উঠতে পারে।

তার পরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ এবং কলেজ অবধি ক্লাসরুমে শিক্ষকরা শিশু, মেয়েশিশু, কিশোরী, তরুণী ও বয়স্ক নারীদের ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সবাইকে একতাবদ্ধ হওয়ার একটা জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন। প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা সব শিক্ষার্থীর মধ্যে এ বিষয়ে শিক্ষকরা সুনাগরিক চেতনার উন্মেষ ঘটানোর (মোটিভেশন) প্রচেষ্টা চালাবেন। আর এ কার্যক্রমকে আরও সফল করতে ‘সাধারণ সৌজন্যবোধ থেকে নীতি-নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা’ একটা অবশ্যপাঠ্য বিষয় হিসেবে চালু করা দরকার।

পুরুষসমাজকে নারীর ওপর সহিংসতা রোধে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে। তবে তাতেই নারীসমাজকে সন্তুষ্ট হলে চলবে না, নারীকে প্রতিবাদী হতেই হবে, আরও শত বছর কমপক্ষে। কারণ নারীকে অবজ্ঞার বিকারগ্রস্ত মনোজগৎ থেকে পুরুষ কবে যে পুরোপুরিভাবে বেরিয়ে আসতে পারবে তা বলা মুশকিল।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম