শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

নারীর ওপর সহিংসতা অবিরাম বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে তো বাড়ছেই আসলে সারা বিশ্বেই তা ক্রমবর্ধমান। অনুন্নত দেশগুলোয় মানুষের মাঝে অপসংস্কৃতির বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে তা দিন দিন চরমে উঠছে, এমনকি উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হচ্ছে না, প্রতিনিয়ত আরও ভয়ানক আকার ধারণ করছে।

মিডিয়াগুলোর রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বছরখানেক ধরে দুনিয়াব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) সংক্রমণের ফলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় জীবনযাপনে যে নরক-নৈরাজ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে তাতে নারী ঘরে-বাইরে আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

পত্রপত্রিকা ও অন্যসব মিডিয়ার মাধ্যমে সে চিত্র আমরা নিয়মিত দেখি আর মানবসমাজ ও দুনিয়ার সব রাষ্ট্রপ্রশাসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিদারুণ হতাশ হই, কিন্তু প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করি না। আসলে পুরুষসমাজ শ্রেণিগতভাবে নিজের ‘দস্যুতার-অবস্থানগত’ কারণে সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার বিকারে নির্বোধ হয়ে পড়েছে। ওই বিকারগ্রস্ততা থেকে তার বেরোনোর রাস্তা সে নিজেই রুদ্ধ করে দিয়েছে। তার পেছনে রয়েছে সেই বিকার যা একজন মানুষকে ‘পুরোপুরি অসচেতন’ করে দেয়, নির্বুদ্ধিতা তাকে গ্রাস করে নেয়।

মানবসমাজে সৃষ্টির আদিতেই নারীর ওপর পুরুষের সহিংসতা শুরু হয়েছে বলা চলে। এটা রেওয়াজে পরিণত হয় পুরুষের সমাজে নির্বোধ-ভাবনার কারণে। নারী বুদ্ধিমত্তা ও শ্রমদানে পুরুষের থেকে পিছিয়ে, দীর্ঘকাল ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার শয়তানির কারণেই পরিবারকেন্দ্রিক সদস্যদের মধ্যে মূল উপার্জন করে পুরুষ, তাই তার কর্তৃত্ব ফলাতে দোষের কিছু নেই। এটা পুরুষের বানোয়াট গল্প। আসলে নারী পুরুষ থেকে পিছিয়ে পড়া তো নয়ই, বরং বহু বিষয়ে এগিয়ে। তবু তা মানল না পুরুষসমাজ। কারণ সেই মনোবিকার তার মধ্যে বদ্ধমূল, আসলে সেটা তো এক দুরারোগ্য ব্যাধি- সেটাই পুরুষতন্ত্র, সেটাই পুরুষতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ। কার সাধ্য পুরুষসমাজকে সেই ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়!

আর জৈবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে পুরুষ কর্তৃক নারীর ওপর জবরদস্তি চলে আসছে সেই মানবসভ্যতার প্রথম দিনটি থেকে। জৈবিক চাহিদার বেলায় ধরেই নেওয়া হলো স্বতঃসিদ্ধভাবে- পুরুষ নারীকে জোর করেই শারীরিক চাহিদা পূরণে রাজি করাবে। মূলত শিক্ষার সীমাবদ্ধতায়, চেতনার সীমাবদ্ধতায় মনোবিকার ব্যাধিগ্রস্ত পুরুষসমাজ এটাকে রীতি হিসেবে গ্রহণ করল। নারীকে পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের ভোগ্যবস্তু বা বিনোদনসামগ্রী, বিনোদন-উপকরণ নির্ধারণ করাই হলো পুরুষের ‘স্বাভাবিক ধর্ম’।

এ কথা সত্য, প্রকৃতিগতভাবে নারীর জৈবিক চাহিদা মেটানো তথা পরিবার-প্রথার মাধ্যমে সন্তান প্রজনন ইত্যাদি তৎপরতায় পুরুষ একটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। সে বিষয়টাকে পুঁজি করে পুরুষসমাজ নারীকে নিজের ভোগসামগ্রী ও সন্তান প্রজননের যন্ত্র বিবেচনা করে নিপীড়নের সুযোগ লাভের একটা মওকা হিসেবে পেয়ে বসেছে। সে নারীকে অব্যাহতভাবে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সুযোগ পেয়ে গেছে। অথচ সাধারণভাবে নারী যে বিশ্বব্যাপী দৈনন্দিন খাবার রান্নার প্রধান কাজটি সামাল দেয়, ঘরসংসারের অন্যসব কাজ সম্পন্ন করে যার জন্য সে তেমন কোনো পারিশ্রমিকই পায় না, এমন কি সেই পরিশ্রম ও মেধা-ব্যয় করে সে কোনো স্বীকৃতিও অর্জন করতে পারে না। সেটাও কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক শোষণ প্রক্রিয়ারই অংশ।

এসব কারণেই নারীকে সব সময় পুরুষের তুলনায় দুর্বল অবস্থানের, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হিসেবে গণনা করা হয়। সেখানেই নারীর ওপর নির্যাতনের ‘লাইসেন্স’ পেয়ে যায় পুরুষসমাজ। পুরুষ অব্যাহতভাবে ভুলে যায় সে কোনো নারীর শরীরেই জন্মলাভ করেছে, সেই জন্মদাত্রী মা তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন। মানুষের মতো মানুষ করতে প্রধান ভূমিকা রেখেছেন। পাশাপাশি নারী তার অত্যন্ত আপনজন- তার স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার আপনজন নিজ কন্যা, আরেক আপনজন নিজ সহোদরা বোন এবং অন্য পরিচয়ে নিজ প্রেয়সী, জীবনসঙ্গী, তার সব কাজের প্রধান প্রেরণাস্থল। সেটা ভুলিয়ে দেয় কোনো কোনো পুরুষের মনোবিকার- নিজের শ্রেণিস্বার্থ, যখন সে নিজেই নিজের কন্যা, বোন, জীবনসঙ্গী (প্রণয়িনী বা প্রেমিকা) এমনকি নিজ জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে- নিজের সামন্ততান্ত্রিক কর্তৃত্ব ফলাতে যায়, নিজের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। (ব্যতিক্রম যারা আছে তারা সংখ্যায় খুবই নগণ্য এবং তারাও শতভাগ নারীর প্রতি সদাচরণে অভ্যস্ত হতে পারবে না কোনো দিন- সেটাই শতভাগ সত্য)। পুরুষের সামন্ততান্ত্রিক ঔদ্ধত্য থেকেই নারীর ওপর নির্যাতন শুরু হয়, নারীর ওপর সহিংসতা আরম্ভ হয়। বিকারগ্রস্ত পুরুষ সব সময় নারীকে ভোগবস্তু ভেবে তাদের ওপর সহিংসতা চালায়।

এটা এখন চিরসত্য, নারীর ওপর সহিংসতা ঠেকাতে সারা বিশ্ব আজ ব্যর্থ এবং খুব দ্রুততার সঙ্গে কোনো সাফল্য অর্জনের সম্ভাবনা শূন্যপ্রায়। কারণটা জলের মতোই পরিষ্কার- পুরুষতন্ত্র একটা মনোবিকারের নাম যা থেকে সম্ভবত দুনিয়ার কোনো পুরুষ মানুষই পুরোপুরি মুক্ত নয়, হওয়ার চেষ্টাটাই তারা করে না, অথবা এ কাজে সাফল্য অর্জনের রাস্তায় তারা চলতে রাজি নয়। এটা এক এমন ব্যাধি, কর্কট ব্যাধির চেয়েও ভয়ানক সে, তার থেকে সারা বিশ্বের একজন পুরুষও দাবি করতে পারবে না, সে শতভাগ মুক্ত।

তাহলে নারীর ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে কীভাবে? রাষ্ট্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য- সেটা রাষ্ট্রের দায়, সেটা তার দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাতে পুরুষের আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত। নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান থাকলেই সেই রাষ্ট্রটি নারীশাসিত এবং নারীর নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত বা নারীর যথার্থ ক্ষমতায়ন হয়ে গেছে তা একেবারেই বলা যাবে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক সামন্তবাদ সব ক্ষেত্রেই গভীর শিকড় গেড়ে বসেছে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে। তার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়ন এমন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা কায়েম রাখছে যা পুরুষসমাজকে সুবিধাজনক অবস্থানে আরও সমর্থন দিচ্ছে।

এখন রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর শতভাগ নিরাপত্তা রক্ষায় কী কী করতে পারে তা সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। রাষ্ট্র পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ও পাস করে পুলিশি নিরাপত্তাব্যবস্থা ও নারী নিপীড়নে দায়ীদের আটক করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে। তা সম্ভব হলে নারীর ওপর সহিংসতা কমে আসবে, তাই সেটা অত্যন্ত জরুরি।

তার আগে প্রতিটি পরিবারকে শিখতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে- কন্যাশিশুকে তার যথযথ মর্যাদা দান করে লালনপালনের নিশ্চয়তা দান পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। যাতে কন্যাশিশুটি কোনোভাবে বাড়ির পুরুষ কর্মচারী (গৃহপরিচারক বা গাড়ি ড্রাইভার ইত্যাদি) বা কোনো স্বজন অথবা সমাজের অন্য কোনো লোক (এমনকি নারী) কর্তৃক যৌন হয়রানি বা কোনো প্রকার নির্যাতনের শিকার না হয়। তারপর প্রতিটি মেয়েশিশুকে প্রতিটি ছেলেশিশুর মতো সমান সুযোগ -সুবিধা দিয়ে একই মর্যাদায় খাওয়া-পরা, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা সুবিধার নিশ্চয়তার মাধ্যমে সুনাগরিকরূপে গড়ে তুলতে হবে। মেয়েশিশু বলে সামান্যতম অবজ্ঞাও তাকে করা যাবে না। এটা পরিবারের দায় ও দায়িত্ব। একই সঙ্গে প্রতিটি পরিবারে ছেলেশিশু বা শিশুগুলোকে এমনভাবে সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে কোনো মেয়েশিশুর ওপর ভবিষ্যতে কোনো প্রকার পীড়ন চালানোর কথা ভাবতেই না পারে, সে ধরনের বিকার থেকে মুক্ত থাকে। এর পরে আসে পাড়া-পড়শির দায়দায়িত্ব। তারা একে অন্যকে সাহায্য করলে নারীর ওপর সহিংসতার একটা বড় অংশ প্রতিরোধে কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হতে পারে। পাড়া-মহল্লায় কিশোরী-তরুণীদের ইভ টিজিং নোংরামি অন্তত কমে আসবে, সাধারণ যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। পুলিশের দায়িত্ব পালনে যেসব সাক্ষী দরকার তা-ও পাওয়া সহজ হবে। এবং তাতে পাড়া, গ্রাম ও মহল্লার মধ্যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটা সাধারণ একতার মনোভাব গড়ে উঠতে পারে।

তার পরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ এবং কলেজ অবধি ক্লাসরুমে শিক্ষকরা শিশু, মেয়েশিশু, কিশোরী, তরুণী ও বয়স্ক নারীদের ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সবাইকে একতাবদ্ধ হওয়ার একটা জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন। প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা সব শিক্ষার্থীর মধ্যে এ বিষয়ে শিক্ষকরা সুনাগরিক চেতনার উন্মেষ ঘটানোর (মোটিভেশন) প্রচেষ্টা চালাবেন। আর এ কার্যক্রমকে আরও সফল করতে ‘সাধারণ সৌজন্যবোধ থেকে নীতি-নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা’ একটা অবশ্যপাঠ্য বিষয় হিসেবে চালু করা দরকার।

পুরুষসমাজকে নারীর ওপর সহিংসতা রোধে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে। তবে তাতেই নারীসমাজকে সন্তুষ্ট হলে চলবে না, নারীকে প্রতিবাদী হতেই হবে, আরও শত বছর কমপক্ষে। কারণ নারীকে অবজ্ঞার বিকারগ্রস্ত মনোজগৎ থেকে পুরুষ কবে যে পুরোপুরিভাবে বেরিয়ে আসতে পারবে তা বলা মুশকিল।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা