শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

নারীর ওপর সহিংসতা অবিরাম বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে তো বাড়ছেই আসলে সারা বিশ্বেই তা ক্রমবর্ধমান। অনুন্নত দেশগুলোয় মানুষের মাঝে অপসংস্কৃতির বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে তা দিন দিন চরমে উঠছে, এমনকি উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হচ্ছে না, প্রতিনিয়ত আরও ভয়ানক আকার ধারণ করছে।

মিডিয়াগুলোর রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বছরখানেক ধরে দুনিয়াব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) সংক্রমণের ফলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় জীবনযাপনে যে নরক-নৈরাজ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে তাতে নারী ঘরে-বাইরে আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

পত্রপত্রিকা ও অন্যসব মিডিয়ার মাধ্যমে সে চিত্র আমরা নিয়মিত দেখি আর মানবসমাজ ও দুনিয়ার সব রাষ্ট্রপ্রশাসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিদারুণ হতাশ হই, কিন্তু প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করি না। আসলে পুরুষসমাজ শ্রেণিগতভাবে নিজের ‘দস্যুতার-অবস্থানগত’ কারণে সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার বিকারে নির্বোধ হয়ে পড়েছে। ওই বিকারগ্রস্ততা থেকে তার বেরোনোর রাস্তা সে নিজেই রুদ্ধ করে দিয়েছে। তার পেছনে রয়েছে সেই বিকার যা একজন মানুষকে ‘পুরোপুরি অসচেতন’ করে দেয়, নির্বুদ্ধিতা তাকে গ্রাস করে নেয়।

মানবসমাজে সৃষ্টির আদিতেই নারীর ওপর পুরুষের সহিংসতা শুরু হয়েছে বলা চলে। এটা রেওয়াজে পরিণত হয় পুরুষের সমাজে নির্বোধ-ভাবনার কারণে। নারী বুদ্ধিমত্তা ও শ্রমদানে পুরুষের থেকে পিছিয়ে, দীর্ঘকাল ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার শয়তানির কারণেই পরিবারকেন্দ্রিক সদস্যদের মধ্যে মূল উপার্জন করে পুরুষ, তাই তার কর্তৃত্ব ফলাতে দোষের কিছু নেই। এটা পুরুষের বানোয়াট গল্প। আসলে নারী পুরুষ থেকে পিছিয়ে পড়া তো নয়ই, বরং বহু বিষয়ে এগিয়ে। তবু তা মানল না পুরুষসমাজ। কারণ সেই মনোবিকার তার মধ্যে বদ্ধমূল, আসলে সেটা তো এক দুরারোগ্য ব্যাধি- সেটাই পুরুষতন্ত্র, সেটাই পুরুষতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ। কার সাধ্য পুরুষসমাজকে সেই ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়!

আর জৈবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে পুরুষ কর্তৃক নারীর ওপর জবরদস্তি চলে আসছে সেই মানবসভ্যতার প্রথম দিনটি থেকে। জৈবিক চাহিদার বেলায় ধরেই নেওয়া হলো স্বতঃসিদ্ধভাবে- পুরুষ নারীকে জোর করেই শারীরিক চাহিদা পূরণে রাজি করাবে। মূলত শিক্ষার সীমাবদ্ধতায়, চেতনার সীমাবদ্ধতায় মনোবিকার ব্যাধিগ্রস্ত পুরুষসমাজ এটাকে রীতি হিসেবে গ্রহণ করল। নারীকে পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের ভোগ্যবস্তু বা বিনোদনসামগ্রী, বিনোদন-উপকরণ নির্ধারণ করাই হলো পুরুষের ‘স্বাভাবিক ধর্ম’।

এ কথা সত্য, প্রকৃতিগতভাবে নারীর জৈবিক চাহিদা মেটানো তথা পরিবার-প্রথার মাধ্যমে সন্তান প্রজনন ইত্যাদি তৎপরতায় পুরুষ একটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। সে বিষয়টাকে পুঁজি করে পুরুষসমাজ নারীকে নিজের ভোগসামগ্রী ও সন্তান প্রজননের যন্ত্র বিবেচনা করে নিপীড়নের সুযোগ লাভের একটা মওকা হিসেবে পেয়ে বসেছে। সে নারীকে অব্যাহতভাবে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সুযোগ পেয়ে গেছে। অথচ সাধারণভাবে নারী যে বিশ্বব্যাপী দৈনন্দিন খাবার রান্নার প্রধান কাজটি সামাল দেয়, ঘরসংসারের অন্যসব কাজ সম্পন্ন করে যার জন্য সে তেমন কোনো পারিশ্রমিকই পায় না, এমন কি সেই পরিশ্রম ও মেধা-ব্যয় করে সে কোনো স্বীকৃতিও অর্জন করতে পারে না। সেটাও কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক শোষণ প্রক্রিয়ারই অংশ।

এসব কারণেই নারীকে সব সময় পুরুষের তুলনায় দুর্বল অবস্থানের, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হিসেবে গণনা করা হয়। সেখানেই নারীর ওপর নির্যাতনের ‘লাইসেন্স’ পেয়ে যায় পুরুষসমাজ। পুরুষ অব্যাহতভাবে ভুলে যায় সে কোনো নারীর শরীরেই জন্মলাভ করেছে, সেই জন্মদাত্রী মা তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন। মানুষের মতো মানুষ করতে প্রধান ভূমিকা রেখেছেন। পাশাপাশি নারী তার অত্যন্ত আপনজন- তার স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার আপনজন নিজ কন্যা, আরেক আপনজন নিজ সহোদরা বোন এবং অন্য পরিচয়ে নিজ প্রেয়সী, জীবনসঙ্গী, তার সব কাজের প্রধান প্রেরণাস্থল। সেটা ভুলিয়ে দেয় কোনো কোনো পুরুষের মনোবিকার- নিজের শ্রেণিস্বার্থ, যখন সে নিজেই নিজের কন্যা, বোন, জীবনসঙ্গী (প্রণয়িনী বা প্রেমিকা) এমনকি নিজ জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে- নিজের সামন্ততান্ত্রিক কর্তৃত্ব ফলাতে যায়, নিজের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। (ব্যতিক্রম যারা আছে তারা সংখ্যায় খুবই নগণ্য এবং তারাও শতভাগ নারীর প্রতি সদাচরণে অভ্যস্ত হতে পারবে না কোনো দিন- সেটাই শতভাগ সত্য)। পুরুষের সামন্ততান্ত্রিক ঔদ্ধত্য থেকেই নারীর ওপর নির্যাতন শুরু হয়, নারীর ওপর সহিংসতা আরম্ভ হয়। বিকারগ্রস্ত পুরুষ সব সময় নারীকে ভোগবস্তু ভেবে তাদের ওপর সহিংসতা চালায়।

এটা এখন চিরসত্য, নারীর ওপর সহিংসতা ঠেকাতে সারা বিশ্ব আজ ব্যর্থ এবং খুব দ্রুততার সঙ্গে কোনো সাফল্য অর্জনের সম্ভাবনা শূন্যপ্রায়। কারণটা জলের মতোই পরিষ্কার- পুরুষতন্ত্র একটা মনোবিকারের নাম যা থেকে সম্ভবত দুনিয়ার কোনো পুরুষ মানুষই পুরোপুরি মুক্ত নয়, হওয়ার চেষ্টাটাই তারা করে না, অথবা এ কাজে সাফল্য অর্জনের রাস্তায় তারা চলতে রাজি নয়। এটা এক এমন ব্যাধি, কর্কট ব্যাধির চেয়েও ভয়ানক সে, তার থেকে সারা বিশ্বের একজন পুরুষও দাবি করতে পারবে না, সে শতভাগ মুক্ত।

তাহলে নারীর ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে কীভাবে? রাষ্ট্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য- সেটা রাষ্ট্রের দায়, সেটা তার দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাতে পুরুষের আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত। নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান থাকলেই সেই রাষ্ট্রটি নারীশাসিত এবং নারীর নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত বা নারীর যথার্থ ক্ষমতায়ন হয়ে গেছে তা একেবারেই বলা যাবে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক সামন্তবাদ সব ক্ষেত্রেই গভীর শিকড় গেড়ে বসেছে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে। তার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়ন এমন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা কায়েম রাখছে যা পুরুষসমাজকে সুবিধাজনক অবস্থানে আরও সমর্থন দিচ্ছে।

এখন রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর শতভাগ নিরাপত্তা রক্ষায় কী কী করতে পারে তা সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। রাষ্ট্র পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ও পাস করে পুলিশি নিরাপত্তাব্যবস্থা ও নারী নিপীড়নে দায়ীদের আটক করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে। তা সম্ভব হলে নারীর ওপর সহিংসতা কমে আসবে, তাই সেটা অত্যন্ত জরুরি।

তার আগে প্রতিটি পরিবারকে শিখতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে- কন্যাশিশুকে তার যথযথ মর্যাদা দান করে লালনপালনের নিশ্চয়তা দান পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। যাতে কন্যাশিশুটি কোনোভাবে বাড়ির পুরুষ কর্মচারী (গৃহপরিচারক বা গাড়ি ড্রাইভার ইত্যাদি) বা কোনো স্বজন অথবা সমাজের অন্য কোনো লোক (এমনকি নারী) কর্তৃক যৌন হয়রানি বা কোনো প্রকার নির্যাতনের শিকার না হয়। তারপর প্রতিটি মেয়েশিশুকে প্রতিটি ছেলেশিশুর মতো সমান সুযোগ -সুবিধা দিয়ে একই মর্যাদায় খাওয়া-পরা, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা সুবিধার নিশ্চয়তার মাধ্যমে সুনাগরিকরূপে গড়ে তুলতে হবে। মেয়েশিশু বলে সামান্যতম অবজ্ঞাও তাকে করা যাবে না। এটা পরিবারের দায় ও দায়িত্ব। একই সঙ্গে প্রতিটি পরিবারে ছেলেশিশু বা শিশুগুলোকে এমনভাবে সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে কোনো মেয়েশিশুর ওপর ভবিষ্যতে কোনো প্রকার পীড়ন চালানোর কথা ভাবতেই না পারে, সে ধরনের বিকার থেকে মুক্ত থাকে। এর পরে আসে পাড়া-পড়শির দায়দায়িত্ব। তারা একে অন্যকে সাহায্য করলে নারীর ওপর সহিংসতার একটা বড় অংশ প্রতিরোধে কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হতে পারে। পাড়া-মহল্লায় কিশোরী-তরুণীদের ইভ টিজিং নোংরামি অন্তত কমে আসবে, সাধারণ যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। পুলিশের দায়িত্ব পালনে যেসব সাক্ষী দরকার তা-ও পাওয়া সহজ হবে। এবং তাতে পাড়া, গ্রাম ও মহল্লার মধ্যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটা সাধারণ একতার মনোভাব গড়ে উঠতে পারে।

তার পরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ এবং কলেজ অবধি ক্লাসরুমে শিক্ষকরা শিশু, মেয়েশিশু, কিশোরী, তরুণী ও বয়স্ক নারীদের ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সবাইকে একতাবদ্ধ হওয়ার একটা জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন। প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা সব শিক্ষার্থীর মধ্যে এ বিষয়ে শিক্ষকরা সুনাগরিক চেতনার উন্মেষ ঘটানোর (মোটিভেশন) প্রচেষ্টা চালাবেন। আর এ কার্যক্রমকে আরও সফল করতে ‘সাধারণ সৌজন্যবোধ থেকে নীতি-নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা’ একটা অবশ্যপাঠ্য বিষয় হিসেবে চালু করা দরকার।

পুরুষসমাজকে নারীর ওপর সহিংসতা রোধে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে। তবে তাতেই নারীসমাজকে সন্তুষ্ট হলে চলবে না, নারীকে প্রতিবাদী হতেই হবে, আরও শত বছর কমপক্ষে। কারণ নারীকে অবজ্ঞার বিকারগ্রস্ত মনোজগৎ থেকে পুরুষ কবে যে পুরোপুরিভাবে বেরিয়ে আসতে পারবে তা বলা মুশকিল।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন