শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর ওপর সহিংসতা পুরুষসমাজকেই ঠেকাতে হবে

নারীর ওপর সহিংসতা অবিরাম বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে তো বাড়ছেই আসলে সারা বিশ্বেই তা ক্রমবর্ধমান। অনুন্নত দেশগুলোয় মানুষের মাঝে অপসংস্কৃতির বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে তা দিন দিন চরমে উঠছে, এমনকি উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হচ্ছে না, প্রতিনিয়ত আরও ভয়ানক আকার ধারণ করছে।

মিডিয়াগুলোর রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বছরখানেক ধরে দুনিয়াব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) সংক্রমণের ফলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় জীবনযাপনে যে নরক-নৈরাজ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে তাতে নারী ঘরে-বাইরে আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

পত্রপত্রিকা ও অন্যসব মিডিয়ার মাধ্যমে সে চিত্র আমরা নিয়মিত দেখি আর মানবসমাজ ও দুনিয়ার সব রাষ্ট্রপ্রশাসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিদারুণ হতাশ হই, কিন্তু প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করি না। আসলে পুরুষসমাজ শ্রেণিগতভাবে নিজের ‘দস্যুতার-অবস্থানগত’ কারণে সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার বিকারে নির্বোধ হয়ে পড়েছে। ওই বিকারগ্রস্ততা থেকে তার বেরোনোর রাস্তা সে নিজেই রুদ্ধ করে দিয়েছে। তার পেছনে রয়েছে সেই বিকার যা একজন মানুষকে ‘পুরোপুরি অসচেতন’ করে দেয়, নির্বুদ্ধিতা তাকে গ্রাস করে নেয়।

মানবসমাজে সৃষ্টির আদিতেই নারীর ওপর পুরুষের সহিংসতা শুরু হয়েছে বলা চলে। এটা রেওয়াজে পরিণত হয় পুরুষের সমাজে নির্বোধ-ভাবনার কারণে। নারী বুদ্ধিমত্তা ও শ্রমদানে পুরুষের থেকে পিছিয়ে, দীর্ঘকাল ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার শয়তানির কারণেই পরিবারকেন্দ্রিক সদস্যদের মধ্যে মূল উপার্জন করে পুরুষ, তাই তার কর্তৃত্ব ফলাতে দোষের কিছু নেই। এটা পুরুষের বানোয়াট গল্প। আসলে নারী পুরুষ থেকে পিছিয়ে পড়া তো নয়ই, বরং বহু বিষয়ে এগিয়ে। তবু তা মানল না পুরুষসমাজ। কারণ সেই মনোবিকার তার মধ্যে বদ্ধমূল, আসলে সেটা তো এক দুরারোগ্য ব্যাধি- সেটাই পুরুষতন্ত্র, সেটাই পুরুষতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ। কার সাধ্য পুরুষসমাজকে সেই ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়!

আর জৈবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে পুরুষ কর্তৃক নারীর ওপর জবরদস্তি চলে আসছে সেই মানবসভ্যতার প্রথম দিনটি থেকে। জৈবিক চাহিদার বেলায় ধরেই নেওয়া হলো স্বতঃসিদ্ধভাবে- পুরুষ নারীকে জোর করেই শারীরিক চাহিদা পূরণে রাজি করাবে। মূলত শিক্ষার সীমাবদ্ধতায়, চেতনার সীমাবদ্ধতায় মনোবিকার ব্যাধিগ্রস্ত পুরুষসমাজ এটাকে রীতি হিসেবে গ্রহণ করল। নারীকে পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের ভোগ্যবস্তু বা বিনোদনসামগ্রী, বিনোদন-উপকরণ নির্ধারণ করাই হলো পুরুষের ‘স্বাভাবিক ধর্ম’।

এ কথা সত্য, প্রকৃতিগতভাবে নারীর জৈবিক চাহিদা মেটানো তথা পরিবার-প্রথার মাধ্যমে সন্তান প্রজনন ইত্যাদি তৎপরতায় পুরুষ একটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। সে বিষয়টাকে পুঁজি করে পুরুষসমাজ নারীকে নিজের ভোগসামগ্রী ও সন্তান প্রজননের যন্ত্র বিবেচনা করে নিপীড়নের সুযোগ লাভের একটা মওকা হিসেবে পেয়ে বসেছে। সে নারীকে অব্যাহতভাবে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের সুযোগ পেয়ে গেছে। অথচ সাধারণভাবে নারী যে বিশ্বব্যাপী দৈনন্দিন খাবার রান্নার প্রধান কাজটি সামাল দেয়, ঘরসংসারের অন্যসব কাজ সম্পন্ন করে যার জন্য সে তেমন কোনো পারিশ্রমিকই পায় না, এমন কি সেই পরিশ্রম ও মেধা-ব্যয় করে সে কোনো স্বীকৃতিও অর্জন করতে পারে না। সেটাও কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক শোষণ প্রক্রিয়ারই অংশ।

এসব কারণেই নারীকে সব সময় পুরুষের তুলনায় দুর্বল অবস্থানের, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হিসেবে গণনা করা হয়। সেখানেই নারীর ওপর নির্যাতনের ‘লাইসেন্স’ পেয়ে যায় পুরুষসমাজ। পুরুষ অব্যাহতভাবে ভুলে যায় সে কোনো নারীর শরীরেই জন্মলাভ করেছে, সেই জন্মদাত্রী মা তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করে লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন। মানুষের মতো মানুষ করতে প্রধান ভূমিকা রেখেছেন। পাশাপাশি নারী তার অত্যন্ত আপনজন- তার স্নেহ-মমতা-ভালোবাসার আপনজন নিজ কন্যা, আরেক আপনজন নিজ সহোদরা বোন এবং অন্য পরিচয়ে নিজ প্রেয়সী, জীবনসঙ্গী, তার সব কাজের প্রধান প্রেরণাস্থল। সেটা ভুলিয়ে দেয় কোনো কোনো পুরুষের মনোবিকার- নিজের শ্রেণিস্বার্থ, যখন সে নিজেই নিজের কন্যা, বোন, জীবনসঙ্গী (প্রণয়িনী বা প্রেমিকা) এমনকি নিজ জন্মদাত্রী মায়ের সঙ্গে স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে- নিজের সামন্ততান্ত্রিক কর্তৃত্ব ফলাতে যায়, নিজের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। (ব্যতিক্রম যারা আছে তারা সংখ্যায় খুবই নগণ্য এবং তারাও শতভাগ নারীর প্রতি সদাচরণে অভ্যস্ত হতে পারবে না কোনো দিন- সেটাই শতভাগ সত্য)। পুরুষের সামন্ততান্ত্রিক ঔদ্ধত্য থেকেই নারীর ওপর নির্যাতন শুরু হয়, নারীর ওপর সহিংসতা আরম্ভ হয়। বিকারগ্রস্ত পুরুষ সব সময় নারীকে ভোগবস্তু ভেবে তাদের ওপর সহিংসতা চালায়।

এটা এখন চিরসত্য, নারীর ওপর সহিংসতা ঠেকাতে সারা বিশ্ব আজ ব্যর্থ এবং খুব দ্রুততার সঙ্গে কোনো সাফল্য অর্জনের সম্ভাবনা শূন্যপ্রায়। কারণটা জলের মতোই পরিষ্কার- পুরুষতন্ত্র একটা মনোবিকারের নাম যা থেকে সম্ভবত দুনিয়ার কোনো পুরুষ মানুষই পুরোপুরি মুক্ত নয়, হওয়ার চেষ্টাটাই তারা করে না, অথবা এ কাজে সাফল্য অর্জনের রাস্তায় তারা চলতে রাজি নয়। এটা এক এমন ব্যাধি, কর্কট ব্যাধির চেয়েও ভয়ানক সে, তার থেকে সারা বিশ্বের একজন পুরুষও দাবি করতে পারবে না, সে শতভাগ মুক্ত।

তাহলে নারীর ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে কীভাবে? রাষ্ট্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য- সেটা রাষ্ট্রের দায়, সেটা তার দায়িত্ব। কিন্তু প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাতে পুরুষের আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত। নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান থাকলেই সেই রাষ্ট্রটি নারীশাসিত এবং নারীর নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত বা নারীর যথার্থ ক্ষমতায়ন হয়ে গেছে তা একেবারেই বলা যাবে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক সামন্তবাদ সব ক্ষেত্রেই গভীর শিকড় গেড়ে বসেছে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে। তার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়ন এমন এক দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা কায়েম রাখছে যা পুরুষসমাজকে সুবিধাজনক অবস্থানে আরও সমর্থন দিচ্ছে।

এখন রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর শতভাগ নিরাপত্তা রক্ষায় কী কী করতে পারে তা সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। রাষ্ট্র পর্যাপ্ত আইন প্রণয়ন ও পাস করে পুলিশি নিরাপত্তাব্যবস্থা ও নারী নিপীড়নে দায়ীদের আটক করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে। তা সম্ভব হলে নারীর ওপর সহিংসতা কমে আসবে, তাই সেটা অত্যন্ত জরুরি।

তার আগে প্রতিটি পরিবারকে শিখতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে- কন্যাশিশুকে তার যথযথ মর্যাদা দান করে লালনপালনের নিশ্চয়তা দান পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। যাতে কন্যাশিশুটি কোনোভাবে বাড়ির পুরুষ কর্মচারী (গৃহপরিচারক বা গাড়ি ড্রাইভার ইত্যাদি) বা কোনো স্বজন অথবা সমাজের অন্য কোনো লোক (এমনকি নারী) কর্তৃক যৌন হয়রানি বা কোনো প্রকার নির্যাতনের শিকার না হয়। তারপর প্রতিটি মেয়েশিশুকে প্রতিটি ছেলেশিশুর মতো সমান সুযোগ -সুবিধা দিয়ে একই মর্যাদায় খাওয়া-পরা, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা সুবিধার নিশ্চয়তার মাধ্যমে সুনাগরিকরূপে গড়ে তুলতে হবে। মেয়েশিশু বলে সামান্যতম অবজ্ঞাও তাকে করা যাবে না। এটা পরিবারের দায় ও দায়িত্ব। একই সঙ্গে প্রতিটি পরিবারে ছেলেশিশু বা শিশুগুলোকে এমনভাবে সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে কোনো মেয়েশিশুর ওপর ভবিষ্যতে কোনো প্রকার পীড়ন চালানোর কথা ভাবতেই না পারে, সে ধরনের বিকার থেকে মুক্ত থাকে। এর পরে আসে পাড়া-পড়শির দায়দায়িত্ব। তারা একে অন্যকে সাহায্য করলে নারীর ওপর সহিংসতার একটা বড় অংশ প্রতিরোধে কিছু অগ্রগতি অবশ্যই হতে পারে। পাড়া-মহল্লায় কিশোরী-তরুণীদের ইভ টিজিং নোংরামি অন্তত কমে আসবে, সাধারণ যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। পুলিশের দায়িত্ব পালনে যেসব সাক্ষী দরকার তা-ও পাওয়া সহজ হবে। এবং তাতে পাড়া, গ্রাম ও মহল্লার মধ্যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটা সাধারণ একতার মনোভাব গড়ে উঠতে পারে।

তার পরে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ এবং কলেজ অবধি ক্লাসরুমে শিক্ষকরা শিশু, মেয়েশিশু, কিশোরী, তরুণী ও বয়স্ক নারীদের ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সবাইকে একতাবদ্ধ হওয়ার একটা জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন। প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা সব শিক্ষার্থীর মধ্যে এ বিষয়ে শিক্ষকরা সুনাগরিক চেতনার উন্মেষ ঘটানোর (মোটিভেশন) প্রচেষ্টা চালাবেন। আর এ কার্যক্রমকে আরও সফল করতে ‘সাধারণ সৌজন্যবোধ থেকে নীতি-নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা’ একটা অবশ্যপাঠ্য বিষয় হিসেবে চালু করা দরকার।

পুরুষসমাজকে নারীর ওপর সহিংসতা রোধে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে। তবে তাতেই নারীসমাজকে সন্তুষ্ট হলে চলবে না, নারীকে প্রতিবাদী হতেই হবে, আরও শত বছর কমপক্ষে। কারণ নারীকে অবজ্ঞার বিকারগ্রস্ত মনোজগৎ থেকে পুরুষ কবে যে পুরোপুরিভাবে বেরিয়ে আসতে পারবে তা বলা মুশকিল।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়