শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

সাহিত্যিক কালিকানন্দ অবধুতের কাহিনি অবলম্বনে, মরুতীর্থ হিংলাজ ছবির জন্য যে গানটি উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছিলেন, তারই একটি লাইন উপরে লিখিত রয়েছে। গানটি আক্ষেপের প্রতিধ্বনিত করেই গাওয়া হয়েছিল এটা ভেবে যে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। আমাদের চিত্রজগতের অতি জনপ্রিয় এক তারকা চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম নিয়ে  কিছু নরদানব যেভাবে ধর্মীয় ঘৃণা জাগানোর চেষ্টা করছে, তা শুনে প্রথমেই মনে হলো বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন সব ধর্মের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে, সবার ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দিয়ে। কেন এবং কাদের দ্বারা এমন হলো, মানুষ নামীয় দানবরা এমন স্পর্ধা পেল তা আমাদের অজানা নয়। তবে এ গানের প্রখ্যাত গীতিকার গৌরি প্রসন্ন মজুমদার ভুল করে পশু শব্দ ব্যবহার করেছেন। তার উচিত ছিল দানব শব্দ ব্যবহার করা, কেননা বহু পশু বহু মানুষের চেয়েও অনেক বেশি মহৎ।

ছোটবেলায় উপমহাদেশের আরেক সংগীত কিংবদন্তি মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে একটি গান শুনেছিলাম যার কথাগুলো হলো- ‘তু হিন্দু বনেগা, না মুসলমান বনেগা; ইনসান কি আওলাদ হ্যায় ইনসান বনেগা’ অর্থাৎ তুমি হিন্দু হবে না মুসলমান হবে সেটি কথা নয়, তুমি মানুষ হবে সেটিই কথা। গানটির আরেক লাইনে আছে- ‘মালিক নে হার ইনসানকো ইনসান বানায়ো, হামনে ওসে হিন্দু ইয়া মোসলমান বানায়া’, অর্থাৎ স্রষ্টা সবাইকে মানুষ করে বানিয়েছে, আর আমরা তাদের হিন্দু মুসলমান পরিচয়ে বিভক্ত করেছি। গানটি লিখেছেন শাহিদ লুধি-আনভী নামক এক বিখ্যাত মুসলিম গীতিকার। এ মন্ত্র উপমহাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ লালন করলেও ধ্বংসাত্মক অসুরের সংখ্যাও কম নয়। কিছু দিন আগে উভয় বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা দেব বলেছিলেন, ‘ধর্মের জয় হলে মানবতা ধ্বংস হবে আর মানবতা জিতলে ধর্মও রক্ষা পাবে।’ এত মূল্যবান দর্শন তত্ত্বের কথা একজন চলচ্চিত্র অভিনেতার দ্বারা উচ্চারিত হতে দেখে অনেকেই অবাক হয়েছেন, আর অতি সম্প্রতি পশ্চিম বাংলার বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সুমন চট্টোপাধ্যায় ওরফে কবির সুমন, যিনি ‘প্রথমত আমি তোমাকেই চাই’ গানটি গেয়ে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। তিনি কটি গান লিখে গেয়েছেন যার একটির প্রথম কটি লাইন হলো- ‘বাংলা ভাষাই দূর করে দেবে ধর্ম গেরুয়া বাজ’ আর এক গানে তিনি লিখেছেন- ‘রুখে দাও ধর্ম রাজনীতি এ দেশটাজুড়ে। লালনের কসম স্বদেশ যাচ্ছে পুড়ে।’

চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম পরিচয় পাওয়ার পরে ধর্মীয় উন্মাদরা যেভাবে তেড়ে উঠল, তাতে এ গানগুলো বিশেষভাবে মনে পড়ছে। মনে পড়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সেই বাণী যার মাধ্যমে তিনি বলেছিলেন- “লোকটি হিন্দু না মোসলমান সেটি আমার বিবেচ্য বিষয় নয়, সে মানুষ না অমানুষ সেটিই প্রশ্ন। সে যদি অমানুষ হয় তবে সে হিন্দু না মোসলমান তাতে আমার কিছু আসে যায় না।”

বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে ছাত্রলীগ সম্মেলনে বলেছিলেন, “সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আল আমিন, অর্থাৎ সকল মানুষের প্রভু। তিনি রাব্বুল মোসলেমিন নন, অর্থাৎ শুধু মোসলমানদের প্রভু নন।” বঙ্গবন্ধু আরও বলেছিলেন, ধর্মের পরিচয়ে কোনো মানুষকে ঘৃণা করা বস্তুত সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করার শামিল। এর চেয়ে বড় সত্য আর কী হতে পারে? এক স্রষ্টাই তো সব ধর্মের মানুষ সৃষ্টি করেছেন। স্রষ্টা যাকে হিন্দু পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি হিন্দু হয়েছেন, যাকে বৌদ্ধ পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি বৌদ্ধ ধর্মাবম্বলী হয়েছেন, যাকে খ্রিস্ট পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি খ্রিস্টান হয়েছেন, জন্মের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তির তো হাত নেই। এই অমোঘ সত্য যারা মানে না, তারা কোনো ধর্মেরই অনুসারী হতে পারে না। সৃষ্টিকর্তার একনিষ্ঠ কর্তৃত্বের বিশ্বাসীও হতে পারে না। তারা শুধু অমানুষ নয়, বিধর্মীয়ও বটে।

তাদের পঙ্কিল মনোজগতে কোনো পরিবর্তন আসবে সেটা এক দিবা স্বপ্ন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম থেকে কম অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না তা তার রচনাবলি বিভিন্ন সময়ে তাঁর ভাষণ ইত্যাদি থেকে কৃষ্টাল পাথরের মতোই পরিষ্কার।

যে গানটি এখন ভারতের জাতীয় সংগীতে সেই ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’...র দ্বিতীয় প্যারাতে কবিগুরু যা লিখেছেন তা হলো- “অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী, হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মোসলমান খ্রিস্টানি, পূর্ব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন পাশে, প্রেমহার হয় গাথা”।

ভারত তীর্থ কবিতায় তিনি লিখেছেন- ‘এসো হে আর্য, এসো অনার্য, হিন্দু-মুসলমান। এসো এসো আজ তুমি ইংরাজ এসো খ্রিস্টান এসো ব্রাহ্মণ, শুচি করি মন ধরো হাত সবাকার।’ একই ভাবধারা নিয়ে কবি নজরুল লিখেছেন- ‘হিন্দু মোসলমান দুটি বৃন্তে দুটি ফুল’। তিনি কান্ডারি হুঁশিয়ার কবিতায় লিখেছেন- ‘হিন্দু না ওরা মুসলিম, জিজ্ঞাসে কোন জন’, তিনি তার সবকটি পুত্রের নাম রেখেছেন বাংলা ভাষায় যথা কৃষ্ণ-কাজি, কাজি সব্যসাচি, কাজি অনুরুদ্ধ। তিনি ক্ষুদিরাম বসুর আরাধনায় লিখেছেন- ‘ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেলো যারা জীবনের জয়গান, আসি অলক্ষ্যে দাঁড়াবে তারা দিতে কোন বলিদান।’ লালন লিখেছেন- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে, লালন বলে জাতের কি রং দেখলাম না এক নজরে।’ তিনি আরও লিখেছেন- ‘জাত গেলো জাত গেলো বলে একি কারখানা’। এই বঙ্গভূমিতেই মহাকবি চন্ডিদাস লিখেছিলেন- ‘শোনহে মানুষ, সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।’ কবি নজরুলও লিখেছিলেন- ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহিয়ান’, এই ভূমিরই সন্তান রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, নেতাজি সুভাষ চন্দ্রবসু, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, শ্রী চৈতন্য দেব, যারা ধর্মান্ধতার তিরস্কার করে মানবতার কথা শুনিয়েছেন, এ মাটিরই সন্তান শাহ আবদুল করিম যিনি লিখেছেন- ‘গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু মুসলমান, মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।’ এ মাটিতেই জন্মেছিলেন ভূপেন হাজারিকা যিনি গেয়েছেন- ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।’ এ মাটির সন্তান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির কথা বলেছেন তাঁর সাহিত্যকর্মের মধ্য দিয়ে। প্রশ্ন জাগে যে দেশে এত শত মানবতার মন্ত্রে দীক্ষিত মনীষীর জন্ম দিয়েছে, সে দেশে আজ কেন এত ধর্মান্ধ অসুরের বিচরণ? এর পেছনে এক শক্তিশালী চক্র নিশ্চয় কাজ করছে। যারা অকাতরে অর্থ বিলাচ্ছে সরলমনা ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে ঘৃণার বাণী, সাম্প্রদায়িকতার বাণী প্রচারের জন্য। উদ্দেশ্য রাজনৈতিক। দেশকে আবার পাকিস্তান বানানোর। বেশ কিছু দিন কলকাতার এক জনপ্রিয় টেলিভিশন সাংবাদিক সুচন্দ্রিমার বাগ্যুদ্ধ শুনে আসছিলাম। ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে তার তীক্ষè ভাষায় আক্রমণ সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। তার তীর্যক আক্রমণে বহু ধর্মান্ধ চুপ হয়ে গেছে। আমাদের দেশেও এ ধরনের সোচ্চার সাংবাদিকসহ বহুজন রয়েছেন, যাদের সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে ধর্মান্ধদের চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে।

বঙ্গভূমিতে যেভাবে ইসলাম প্রচার করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতে এ ধরনের ধর্মান্ধতা থাকার কথা নয়। ইতিহাস বলছে ১৫ শতকে তুর্কি বংশীয় বঙ্গীয় সুলতানদের রাজত্বকালে বঙ্গভূমির হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন কারণে দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। এ প্রক্রিয়া বখতিয়ার খিলজির সময়ে শুরু হলেও বখতিয়ার খিলজির রাজত্বকাল ছিল স্বল্প স্থায়ী আর তাই ধর্মান্তরণ ঘটে মূলত খিলজি পরবর্তী বঙ্গীয় তুর্কি সুলতানদের আমলে। যারা ইসলাম ধর্ম প্রচার করে লাখ লাখ হিন্দু এবং বৌদ্ধকে ইসলাম গ্রহণ করিয়েছিলেন, তারা কিন্তু আরবের ওহাবি মুসলমান ছিলেন না। তারা ছিলেন মূলত তুর্কিস্তানি সুফি মতবাদের মুসলমান। যারা জঙ্গিবাদ বা ঘৃণার বাণী প্রচার করেননি, করেছিলেন মওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা প্রমুখ সুফি সাধকের শান্তির বাণী। আর তাই যারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তারা পরিণত হয়েছিলেন শান্তিবাদী মুসলমান হিসেবে। অনেকে যাদের মধ্যে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানও ছিলেন, বলে থাকেন শুধু নিম্নবর্ণের হিন্দুরাই ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ইতিহাস কিন্তু তা বলছে না। সে সময়ে বহু ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যও যে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তার ভূরি ভূরি নজির রয়েছে। যে ব্যক্তি পরবর্তীতে কালা পাহাড় নাম ধারণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তিনি একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন, যার নাম ছিল রাজিব লোচন রায়। এমনকি মুর্শিদ কুলিখান, যার নামে মুর্শিদাবাদের নামকরণ, তিনিও ব্রাহ্মণ ছিলেন। আজকের বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলার বাঙালি মুসলমানরা মূলত সেই হিন্দু-বৌদ্ধদেরই বংশধর যারা ১৫/১৬ শতকে দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এমনও হয়েছিল একই পরিবারে কেউ ইসলাম গ্রহণ করলেও বাকিরা হিন্দু-বৌদ্ধ রয়ে যান। যেহেতু তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন শান্তিবাদী তুর্কি সুফিদের আহ্বানে তাই তারা যুগের পর যুগ শান্তিবাদী থেকে গেছেন, সম্প্রীতির সঙ্গে বাস করেছেন। যার কারণে ইংরেজের আগমন এবং ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতি প্রবর্তনের আগে এ দেশে হিন্দু মুসলমান, নজরুলের ভাষায় এক বৃন্তে দুটি ফুলের মতোই বাস করেছেন।

সুমন চট্টোপাধ্যায়ের আরেকটি নতুন গান এ প্রসঙ্গে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি গেয়েছেন, ‘আমি মুসলিম, আমি খ্রিস্টান, আমি নাস্তিক, তুই কেরে।’  আজ সময় এসেছে ওইসব ধর্মান্ধ অসুরদের সমূলে শেষ করে সম্প্রীতির অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার।

এটা অস্বীকার করার অবকাশ নেই যে, একশ্রেণির ওয়াজ ব্যবসায়ী কর্তৃক অন্য ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর কারণেই দেশে ধর্মান্ধতা এবং সাম্প্রদায়িকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এটি রোধ করার  জন্য আইনের মাধ্যমেই এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীর কণ্ঠ রোধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় ৫ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন
কুষ্টিয়ায় ৫ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত
পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তালতলিতে ইয়াবাসহ কারবারি আটক
তালতলিতে ইয়াবাসহ কারবারি আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলগাজীতে ভয়াবহ আগুনে হোটেল পুড়ে ছাই
ফুলগাজীতে ভয়াবহ আগুনে হোটেল পুড়ে ছাই

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কদমতলীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
কদমতলীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুকসুদপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত
মুকসুদপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১
মানিকছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে বাংলাদেশ লেডিস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
দুবাইয়ে বাংলাদেশ লেডিস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গেন্ডারিয়ায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
গেন্ডারিয়ায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনাবের উদ্যোগে দেশের প্রথম আন্ত-ইউনিভার্সিটি বডিবিল্ডিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
পুনাবের উদ্যোগে দেশের প্রথম আন্ত-ইউনিভার্সিটি বডিবিল্ডিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনতে নির্বাচন প্রয়োজন : আমীর খসরু
দেশে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনতে নির্বাচন প্রয়োজন : আমীর খসরু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
ঝিনাইদহে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি লেক থেকে নিখোঁজ কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ধানমন্ডি লেক থেকে নিখোঁজ কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনে কোনও কিছু পরিকল্পনা করে করিনি: কাজল
জীবনে কোনও কিছু পরিকল্পনা করে করিনি: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করতে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করতে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে শ্রমিকদের ৪৪৮৪ মামলায় আইনি সহায়তা
লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে শ্রমিকদের ৪৪৮৪ মামলায় আইনি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে আগুনে ১৯ দোকান পুড়ে ছাই
খাগড়াছড়িতে আগুনে ১৯ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি লেক থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ধানমন্ডি লেক থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরক্কো থেকে নেপাল, লিমা থেকে মাদাগাস্কার: জেন-জি আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বজুড়ে
মরক্কো থেকে নেপাল, লিমা থেকে মাদাগাস্কার: জেন-জি আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে এনজিও কর্মী আহত
কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে এনজিও কর্মী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একাধিক বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রস্তাব দেবে কমিশন : আলী রীয়াজ
একাধিক বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রস্তাব দেবে কমিশন : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁবিপ্রবির উপাচার্য ইউজিসির খন্ডকালীন সদস্য মনোনীত
চাঁবিপ্রবির উপাচার্য ইউজিসির খন্ডকালীন সদস্য মনোনীত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান
২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের
অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম