শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

সাহিত্যিক কালিকানন্দ অবধুতের কাহিনি অবলম্বনে, মরুতীর্থ হিংলাজ ছবির জন্য যে গানটি উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছিলেন, তারই একটি লাইন উপরে লিখিত রয়েছে। গানটি আক্ষেপের প্রতিধ্বনিত করেই গাওয়া হয়েছিল এটা ভেবে যে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। আমাদের চিত্রজগতের অতি জনপ্রিয় এক তারকা চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম নিয়ে  কিছু নরদানব যেভাবে ধর্মীয় ঘৃণা জাগানোর চেষ্টা করছে, তা শুনে প্রথমেই মনে হলো বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন সব ধর্মের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে, সবার ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দিয়ে। কেন এবং কাদের দ্বারা এমন হলো, মানুষ নামীয় দানবরা এমন স্পর্ধা পেল তা আমাদের অজানা নয়। তবে এ গানের প্রখ্যাত গীতিকার গৌরি প্রসন্ন মজুমদার ভুল করে পশু শব্দ ব্যবহার করেছেন। তার উচিত ছিল দানব শব্দ ব্যবহার করা, কেননা বহু পশু বহু মানুষের চেয়েও অনেক বেশি মহৎ।

ছোটবেলায় উপমহাদেশের আরেক সংগীত কিংবদন্তি মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে একটি গান শুনেছিলাম যার কথাগুলো হলো- ‘তু হিন্দু বনেগা, না মুসলমান বনেগা; ইনসান কি আওলাদ হ্যায় ইনসান বনেগা’ অর্থাৎ তুমি হিন্দু হবে না মুসলমান হবে সেটি কথা নয়, তুমি মানুষ হবে সেটিই কথা। গানটির আরেক লাইনে আছে- ‘মালিক নে হার ইনসানকো ইনসান বানায়ো, হামনে ওসে হিন্দু ইয়া মোসলমান বানায়া’, অর্থাৎ স্রষ্টা সবাইকে মানুষ করে বানিয়েছে, আর আমরা তাদের হিন্দু মুসলমান পরিচয়ে বিভক্ত করেছি। গানটি লিখেছেন শাহিদ লুধি-আনভী নামক এক বিখ্যাত মুসলিম গীতিকার। এ মন্ত্র উপমহাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ লালন করলেও ধ্বংসাত্মক অসুরের সংখ্যাও কম নয়। কিছু দিন আগে উভয় বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা দেব বলেছিলেন, ‘ধর্মের জয় হলে মানবতা ধ্বংস হবে আর মানবতা জিতলে ধর্মও রক্ষা পাবে।’ এত মূল্যবান দর্শন তত্ত্বের কথা একজন চলচ্চিত্র অভিনেতার দ্বারা উচ্চারিত হতে দেখে অনেকেই অবাক হয়েছেন, আর অতি সম্প্রতি পশ্চিম বাংলার বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সুমন চট্টোপাধ্যায় ওরফে কবির সুমন, যিনি ‘প্রথমত আমি তোমাকেই চাই’ গানটি গেয়ে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। তিনি কটি গান লিখে গেয়েছেন যার একটির প্রথম কটি লাইন হলো- ‘বাংলা ভাষাই দূর করে দেবে ধর্ম গেরুয়া বাজ’ আর এক গানে তিনি লিখেছেন- ‘রুখে দাও ধর্ম রাজনীতি এ দেশটাজুড়ে। লালনের কসম স্বদেশ যাচ্ছে পুড়ে।’

চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম পরিচয় পাওয়ার পরে ধর্মীয় উন্মাদরা যেভাবে তেড়ে উঠল, তাতে এ গানগুলো বিশেষভাবে মনে পড়ছে। মনে পড়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সেই বাণী যার মাধ্যমে তিনি বলেছিলেন- “লোকটি হিন্দু না মোসলমান সেটি আমার বিবেচ্য বিষয় নয়, সে মানুষ না অমানুষ সেটিই প্রশ্ন। সে যদি অমানুষ হয় তবে সে হিন্দু না মোসলমান তাতে আমার কিছু আসে যায় না।”

বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে ছাত্রলীগ সম্মেলনে বলেছিলেন, “সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আল আমিন, অর্থাৎ সকল মানুষের প্রভু। তিনি রাব্বুল মোসলেমিন নন, অর্থাৎ শুধু মোসলমানদের প্রভু নন।” বঙ্গবন্ধু আরও বলেছিলেন, ধর্মের পরিচয়ে কোনো মানুষকে ঘৃণা করা বস্তুত সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করার শামিল। এর চেয়ে বড় সত্য আর কী হতে পারে? এক স্রষ্টাই তো সব ধর্মের মানুষ সৃষ্টি করেছেন। স্রষ্টা যাকে হিন্দু পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি হিন্দু হয়েছেন, যাকে বৌদ্ধ পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি বৌদ্ধ ধর্মাবম্বলী হয়েছেন, যাকে খ্রিস্ট পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি খ্রিস্টান হয়েছেন, জন্মের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তির তো হাত নেই। এই অমোঘ সত্য যারা মানে না, তারা কোনো ধর্মেরই অনুসারী হতে পারে না। সৃষ্টিকর্তার একনিষ্ঠ কর্তৃত্বের বিশ্বাসীও হতে পারে না। তারা শুধু অমানুষ নয়, বিধর্মীয়ও বটে।

তাদের পঙ্কিল মনোজগতে কোনো পরিবর্তন আসবে সেটা এক দিবা স্বপ্ন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম থেকে কম অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না তা তার রচনাবলি বিভিন্ন সময়ে তাঁর ভাষণ ইত্যাদি থেকে কৃষ্টাল পাথরের মতোই পরিষ্কার।

যে গানটি এখন ভারতের জাতীয় সংগীতে সেই ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’...র দ্বিতীয় প্যারাতে কবিগুরু যা লিখেছেন তা হলো- “অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী, হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মোসলমান খ্রিস্টানি, পূর্ব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন পাশে, প্রেমহার হয় গাথা”।

ভারত তীর্থ কবিতায় তিনি লিখেছেন- ‘এসো হে আর্য, এসো অনার্য, হিন্দু-মুসলমান। এসো এসো আজ তুমি ইংরাজ এসো খ্রিস্টান এসো ব্রাহ্মণ, শুচি করি মন ধরো হাত সবাকার।’ একই ভাবধারা নিয়ে কবি নজরুল লিখেছেন- ‘হিন্দু মোসলমান দুটি বৃন্তে দুটি ফুল’। তিনি কান্ডারি হুঁশিয়ার কবিতায় লিখেছেন- ‘হিন্দু না ওরা মুসলিম, জিজ্ঞাসে কোন জন’, তিনি তার সবকটি পুত্রের নাম রেখেছেন বাংলা ভাষায় যথা কৃষ্ণ-কাজি, কাজি সব্যসাচি, কাজি অনুরুদ্ধ। তিনি ক্ষুদিরাম বসুর আরাধনায় লিখেছেন- ‘ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেলো যারা জীবনের জয়গান, আসি অলক্ষ্যে দাঁড়াবে তারা দিতে কোন বলিদান।’ লালন লিখেছেন- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে, লালন বলে জাতের কি রং দেখলাম না এক নজরে।’ তিনি আরও লিখেছেন- ‘জাত গেলো জাত গেলো বলে একি কারখানা’। এই বঙ্গভূমিতেই মহাকবি চন্ডিদাস লিখেছিলেন- ‘শোনহে মানুষ, সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।’ কবি নজরুলও লিখেছিলেন- ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহিয়ান’, এই ভূমিরই সন্তান রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, নেতাজি সুভাষ চন্দ্রবসু, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, শ্রী চৈতন্য দেব, যারা ধর্মান্ধতার তিরস্কার করে মানবতার কথা শুনিয়েছেন, এ মাটিরই সন্তান শাহ আবদুল করিম যিনি লিখেছেন- ‘গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু মুসলমান, মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।’ এ মাটিতেই জন্মেছিলেন ভূপেন হাজারিকা যিনি গেয়েছেন- ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।’ এ মাটির সন্তান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির কথা বলেছেন তাঁর সাহিত্যকর্মের মধ্য দিয়ে। প্রশ্ন জাগে যে দেশে এত শত মানবতার মন্ত্রে দীক্ষিত মনীষীর জন্ম দিয়েছে, সে দেশে আজ কেন এত ধর্মান্ধ অসুরের বিচরণ? এর পেছনে এক শক্তিশালী চক্র নিশ্চয় কাজ করছে। যারা অকাতরে অর্থ বিলাচ্ছে সরলমনা ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে ঘৃণার বাণী, সাম্প্রদায়িকতার বাণী প্রচারের জন্য। উদ্দেশ্য রাজনৈতিক। দেশকে আবার পাকিস্তান বানানোর। বেশ কিছু দিন কলকাতার এক জনপ্রিয় টেলিভিশন সাংবাদিক সুচন্দ্রিমার বাগ্যুদ্ধ শুনে আসছিলাম। ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে তার তীক্ষè ভাষায় আক্রমণ সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। তার তীর্যক আক্রমণে বহু ধর্মান্ধ চুপ হয়ে গেছে। আমাদের দেশেও এ ধরনের সোচ্চার সাংবাদিকসহ বহুজন রয়েছেন, যাদের সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে ধর্মান্ধদের চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে।

বঙ্গভূমিতে যেভাবে ইসলাম প্রচার করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতে এ ধরনের ধর্মান্ধতা থাকার কথা নয়। ইতিহাস বলছে ১৫ শতকে তুর্কি বংশীয় বঙ্গীয় সুলতানদের রাজত্বকালে বঙ্গভূমির হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন কারণে দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। এ প্রক্রিয়া বখতিয়ার খিলজির সময়ে শুরু হলেও বখতিয়ার খিলজির রাজত্বকাল ছিল স্বল্প স্থায়ী আর তাই ধর্মান্তরণ ঘটে মূলত খিলজি পরবর্তী বঙ্গীয় তুর্কি সুলতানদের আমলে। যারা ইসলাম ধর্ম প্রচার করে লাখ লাখ হিন্দু এবং বৌদ্ধকে ইসলাম গ্রহণ করিয়েছিলেন, তারা কিন্তু আরবের ওহাবি মুসলমান ছিলেন না। তারা ছিলেন মূলত তুর্কিস্তানি সুফি মতবাদের মুসলমান। যারা জঙ্গিবাদ বা ঘৃণার বাণী প্রচার করেননি, করেছিলেন মওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা প্রমুখ সুফি সাধকের শান্তির বাণী। আর তাই যারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তারা পরিণত হয়েছিলেন শান্তিবাদী মুসলমান হিসেবে। অনেকে যাদের মধ্যে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানও ছিলেন, বলে থাকেন শুধু নিম্নবর্ণের হিন্দুরাই ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ইতিহাস কিন্তু তা বলছে না। সে সময়ে বহু ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যও যে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তার ভূরি ভূরি নজির রয়েছে। যে ব্যক্তি পরবর্তীতে কালা পাহাড় নাম ধারণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তিনি একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন, যার নাম ছিল রাজিব লোচন রায়। এমনকি মুর্শিদ কুলিখান, যার নামে মুর্শিদাবাদের নামকরণ, তিনিও ব্রাহ্মণ ছিলেন। আজকের বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলার বাঙালি মুসলমানরা মূলত সেই হিন্দু-বৌদ্ধদেরই বংশধর যারা ১৫/১৬ শতকে দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এমনও হয়েছিল একই পরিবারে কেউ ইসলাম গ্রহণ করলেও বাকিরা হিন্দু-বৌদ্ধ রয়ে যান। যেহেতু তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন শান্তিবাদী তুর্কি সুফিদের আহ্বানে তাই তারা যুগের পর যুগ শান্তিবাদী থেকে গেছেন, সম্প্রীতির সঙ্গে বাস করেছেন। যার কারণে ইংরেজের আগমন এবং ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতি প্রবর্তনের আগে এ দেশে হিন্দু মুসলমান, নজরুলের ভাষায় এক বৃন্তে দুটি ফুলের মতোই বাস করেছেন।

সুমন চট্টোপাধ্যায়ের আরেকটি নতুন গান এ প্রসঙ্গে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি গেয়েছেন, ‘আমি মুসলিম, আমি খ্রিস্টান, আমি নাস্তিক, তুই কেরে।’  আজ সময় এসেছে ওইসব ধর্মান্ধ অসুরদের সমূলে শেষ করে সম্প্রীতির অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার।

এটা অস্বীকার করার অবকাশ নেই যে, একশ্রেণির ওয়াজ ব্যবসায়ী কর্তৃক অন্য ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর কারণেই দেশে ধর্মান্ধতা এবং সাম্প্রদায়িকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এটি রোধ করার  জন্য আইনের মাধ্যমেই এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীর কণ্ঠ রোধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল
লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক
পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ