শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
একি হলো, পশু আজ মানুষেরই নাম

সাহিত্যিক কালিকানন্দ অবধুতের কাহিনি অবলম্বনে, মরুতীর্থ হিংলাজ ছবির জন্য যে গানটি উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছিলেন, তারই একটি লাইন উপরে লিখিত রয়েছে। গানটি আক্ষেপের প্রতিধ্বনিত করেই গাওয়া হয়েছিল এটা ভেবে যে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। আমাদের চিত্রজগতের অতি জনপ্রিয় এক তারকা চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম নিয়ে  কিছু নরদানব যেভাবে ধর্মীয় ঘৃণা জাগানোর চেষ্টা করছে, তা শুনে প্রথমেই মনে হলো বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন সব ধর্মের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে, সবার ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দিয়ে। কেন এবং কাদের দ্বারা এমন হলো, মানুষ নামীয় দানবরা এমন স্পর্ধা পেল তা আমাদের অজানা নয়। তবে এ গানের প্রখ্যাত গীতিকার গৌরি প্রসন্ন মজুমদার ভুল করে পশু শব্দ ব্যবহার করেছেন। তার উচিত ছিল দানব শব্দ ব্যবহার করা, কেননা বহু পশু বহু মানুষের চেয়েও অনেক বেশি মহৎ।

ছোটবেলায় উপমহাদেশের আরেক সংগীত কিংবদন্তি মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে একটি গান শুনেছিলাম যার কথাগুলো হলো- ‘তু হিন্দু বনেগা, না মুসলমান বনেগা; ইনসান কি আওলাদ হ্যায় ইনসান বনেগা’ অর্থাৎ তুমি হিন্দু হবে না মুসলমান হবে সেটি কথা নয়, তুমি মানুষ হবে সেটিই কথা। গানটির আরেক লাইনে আছে- ‘মালিক নে হার ইনসানকো ইনসান বানায়ো, হামনে ওসে হিন্দু ইয়া মোসলমান বানায়া’, অর্থাৎ স্রষ্টা সবাইকে মানুষ করে বানিয়েছে, আর আমরা তাদের হিন্দু মুসলমান পরিচয়ে বিভক্ত করেছি। গানটি লিখেছেন শাহিদ লুধি-আনভী নামক এক বিখ্যাত মুসলিম গীতিকার। এ মন্ত্র উপমহাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ লালন করলেও ধ্বংসাত্মক অসুরের সংখ্যাও কম নয়। কিছু দিন আগে উভয় বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা দেব বলেছিলেন, ‘ধর্মের জয় হলে মানবতা ধ্বংস হবে আর মানবতা জিতলে ধর্মও রক্ষা পাবে।’ এত মূল্যবান দর্শন তত্ত্বের কথা একজন চলচ্চিত্র অভিনেতার দ্বারা উচ্চারিত হতে দেখে অনেকেই অবাক হয়েছেন, আর অতি সম্প্রতি পশ্চিম বাংলার বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সুমন চট্টোপাধ্যায় ওরফে কবির সুমন, যিনি ‘প্রথমত আমি তোমাকেই চাই’ গানটি গেয়ে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। তিনি কটি গান লিখে গেয়েছেন যার একটির প্রথম কটি লাইন হলো- ‘বাংলা ভাষাই দূর করে দেবে ধর্ম গেরুয়া বাজ’ আর এক গানে তিনি লিখেছেন- ‘রুখে দাও ধর্ম রাজনীতি এ দেশটাজুড়ে। লালনের কসম স্বদেশ যাচ্ছে পুড়ে।’

চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম পরিচয় পাওয়ার পরে ধর্মীয় উন্মাদরা যেভাবে তেড়ে উঠল, তাতে এ গানগুলো বিশেষভাবে মনে পড়ছে। মনে পড়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সেই বাণী যার মাধ্যমে তিনি বলেছিলেন- “লোকটি হিন্দু না মোসলমান সেটি আমার বিবেচ্য বিষয় নয়, সে মানুষ না অমানুষ সেটিই প্রশ্ন। সে যদি অমানুষ হয় তবে সে হিন্দু না মোসলমান তাতে আমার কিছু আসে যায় না।”

বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে ছাত্রলীগ সম্মেলনে বলেছিলেন, “সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আল আমিন, অর্থাৎ সকল মানুষের প্রভু। তিনি রাব্বুল মোসলেমিন নন, অর্থাৎ শুধু মোসলমানদের প্রভু নন।” বঙ্গবন্ধু আরও বলেছিলেন, ধর্মের পরিচয়ে কোনো মানুষকে ঘৃণা করা বস্তুত সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করার শামিল। এর চেয়ে বড় সত্য আর কী হতে পারে? এক স্রষ্টাই তো সব ধর্মের মানুষ সৃষ্টি করেছেন। স্রষ্টা যাকে হিন্দু পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি হিন্দু হয়েছেন, যাকে বৌদ্ধ পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি বৌদ্ধ ধর্মাবম্বলী হয়েছেন, যাকে খ্রিস্ট পিতা-মাতার ঘরে জন্ম দিয়েছেন তিনি খ্রিস্টান হয়েছেন, জন্মের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তির তো হাত নেই। এই অমোঘ সত্য যারা মানে না, তারা কোনো ধর্মেরই অনুসারী হতে পারে না। সৃষ্টিকর্তার একনিষ্ঠ কর্তৃত্বের বিশ্বাসীও হতে পারে না। তারা শুধু অমানুষ নয়, বিধর্মীয়ও বটে।

তাদের পঙ্কিল মনোজগতে কোনো পরিবর্তন আসবে সেটা এক দিবা স্বপ্ন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম থেকে কম অসাম্প্রদায়িক ছিলেন না তা তার রচনাবলি বিভিন্ন সময়ে তাঁর ভাষণ ইত্যাদি থেকে কৃষ্টাল পাথরের মতোই পরিষ্কার।

যে গানটি এখন ভারতের জাতীয় সংগীতে সেই ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’...র দ্বিতীয় প্যারাতে কবিগুরু যা লিখেছেন তা হলো- “অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী, হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মোসলমান খ্রিস্টানি, পূর্ব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন পাশে, প্রেমহার হয় গাথা”।

ভারত তীর্থ কবিতায় তিনি লিখেছেন- ‘এসো হে আর্য, এসো অনার্য, হিন্দু-মুসলমান। এসো এসো আজ তুমি ইংরাজ এসো খ্রিস্টান এসো ব্রাহ্মণ, শুচি করি মন ধরো হাত সবাকার।’ একই ভাবধারা নিয়ে কবি নজরুল লিখেছেন- ‘হিন্দু মোসলমান দুটি বৃন্তে দুটি ফুল’। তিনি কান্ডারি হুঁশিয়ার কবিতায় লিখেছেন- ‘হিন্দু না ওরা মুসলিম, জিজ্ঞাসে কোন জন’, তিনি তার সবকটি পুত্রের নাম রেখেছেন বাংলা ভাষায় যথা কৃষ্ণ-কাজি, কাজি সব্যসাচি, কাজি অনুরুদ্ধ। তিনি ক্ষুদিরাম বসুর আরাধনায় লিখেছেন- ‘ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেলো যারা জীবনের জয়গান, আসি অলক্ষ্যে দাঁড়াবে তারা দিতে কোন বলিদান।’ লালন লিখেছেন- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে, লালন বলে জাতের কি রং দেখলাম না এক নজরে।’ তিনি আরও লিখেছেন- ‘জাত গেলো জাত গেলো বলে একি কারখানা’। এই বঙ্গভূমিতেই মহাকবি চন্ডিদাস লিখেছিলেন- ‘শোনহে মানুষ, সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।’ কবি নজরুলও লিখেছিলেন- ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহিয়ান’, এই ভূমিরই সন্তান রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, নেতাজি সুভাষ চন্দ্রবসু, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, শ্রী চৈতন্য দেব, যারা ধর্মান্ধতার তিরস্কার করে মানবতার কথা শুনিয়েছেন, এ মাটিরই সন্তান শাহ আবদুল করিম যিনি লিখেছেন- ‘গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু মুসলমান, মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।’ এ মাটিতেই জন্মেছিলেন ভূপেন হাজারিকা যিনি গেয়েছেন- ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।’ এ মাটির সন্তান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির কথা বলেছেন তাঁর সাহিত্যকর্মের মধ্য দিয়ে। প্রশ্ন জাগে যে দেশে এত শত মানবতার মন্ত্রে দীক্ষিত মনীষীর জন্ম দিয়েছে, সে দেশে আজ কেন এত ধর্মান্ধ অসুরের বিচরণ? এর পেছনে এক শক্তিশালী চক্র নিশ্চয় কাজ করছে। যারা অকাতরে অর্থ বিলাচ্ছে সরলমনা ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে ঘৃণার বাণী, সাম্প্রদায়িকতার বাণী প্রচারের জন্য। উদ্দেশ্য রাজনৈতিক। দেশকে আবার পাকিস্তান বানানোর। বেশ কিছু দিন কলকাতার এক জনপ্রিয় টেলিভিশন সাংবাদিক সুচন্দ্রিমার বাগ্যুদ্ধ শুনে আসছিলাম। ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে তার তীক্ষè ভাষায় আক্রমণ সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। তার তীর্যক আক্রমণে বহু ধর্মান্ধ চুপ হয়ে গেছে। আমাদের দেশেও এ ধরনের সোচ্চার সাংবাদিকসহ বহুজন রয়েছেন, যাদের সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে ধর্মান্ধদের চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে।

বঙ্গভূমিতে যেভাবে ইসলাম প্রচার করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতে এ ধরনের ধর্মান্ধতা থাকার কথা নয়। ইতিহাস বলছে ১৫ শতকে তুর্কি বংশীয় বঙ্গীয় সুলতানদের রাজত্বকালে বঙ্গভূমির হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন কারণে দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। এ প্রক্রিয়া বখতিয়ার খিলজির সময়ে শুরু হলেও বখতিয়ার খিলজির রাজত্বকাল ছিল স্বল্প স্থায়ী আর তাই ধর্মান্তরণ ঘটে মূলত খিলজি পরবর্তী বঙ্গীয় তুর্কি সুলতানদের আমলে। যারা ইসলাম ধর্ম প্রচার করে লাখ লাখ হিন্দু এবং বৌদ্ধকে ইসলাম গ্রহণ করিয়েছিলেন, তারা কিন্তু আরবের ওহাবি মুসলমান ছিলেন না। তারা ছিলেন মূলত তুর্কিস্তানি সুফি মতবাদের মুসলমান। যারা জঙ্গিবাদ বা ঘৃণার বাণী প্রচার করেননি, করেছিলেন মওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা প্রমুখ সুফি সাধকের শান্তির বাণী। আর তাই যারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তারা পরিণত হয়েছিলেন শান্তিবাদী মুসলমান হিসেবে। অনেকে যাদের মধ্যে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানও ছিলেন, বলে থাকেন শুধু নিম্নবর্ণের হিন্দুরাই ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ইতিহাস কিন্তু তা বলছে না। সে সময়ে বহু ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যও যে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তার ভূরি ভূরি নজির রয়েছে। যে ব্যক্তি পরবর্তীতে কালা পাহাড় নাম ধারণ করে মুসলমান হয়েছিলেন তিনি একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন, যার নাম ছিল রাজিব লোচন রায়। এমনকি মুর্শিদ কুলিখান, যার নামে মুর্শিদাবাদের নামকরণ, তিনিও ব্রাহ্মণ ছিলেন। আজকের বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলার বাঙালি মুসলমানরা মূলত সেই হিন্দু-বৌদ্ধদেরই বংশধর যারা ১৫/১৬ শতকে দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এমনও হয়েছিল একই পরিবারে কেউ ইসলাম গ্রহণ করলেও বাকিরা হিন্দু-বৌদ্ধ রয়ে যান। যেহেতু তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন শান্তিবাদী তুর্কি সুফিদের আহ্বানে তাই তারা যুগের পর যুগ শান্তিবাদী থেকে গেছেন, সম্প্রীতির সঙ্গে বাস করেছেন। যার কারণে ইংরেজের আগমন এবং ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতি প্রবর্তনের আগে এ দেশে হিন্দু মুসলমান, নজরুলের ভাষায় এক বৃন্তে দুটি ফুলের মতোই বাস করেছেন।

সুমন চট্টোপাধ্যায়ের আরেকটি নতুন গান এ প্রসঙ্গে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি গেয়েছেন, ‘আমি মুসলিম, আমি খ্রিস্টান, আমি নাস্তিক, তুই কেরে।’  আজ সময় এসেছে ওইসব ধর্মান্ধ অসুরদের সমূলে শেষ করে সম্প্রীতির অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার।

এটা অস্বীকার করার অবকাশ নেই যে, একশ্রেণির ওয়াজ ব্যবসায়ী কর্তৃক অন্য ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর কারণেই দেশে ধর্মান্ধতা এবং সাম্প্রদায়িকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এটি রোধ করার  জন্য আইনের মাধ্যমেই এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীর কণ্ঠ রোধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম