শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

ওয়াহিদা আক্তার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুবাদে যারা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার একনেক সভায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতেন, তাদের আমার ভাগ্যবান মনে হতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দর্শন, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, কী কাজ তিনি কেন করতে চান তা সহকর্মীদের সঙ্গে অকপটে শেয়ার করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।  প্রতিটি প্রকল্পের পেছনে একটি স্বপ্নজয়ের গল্প থাকত জেনেছি। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের ভূমিবৈচিত্র্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নখদর্পণে। ক্ষমতায় আসার আগে তিনি দীর্ঘ ২১ বছর বাংলার মাঠ-ঘাটে সংগঠন গোছানোর কাজ ঘুরে দেখেছেন। একটু-আধটু শুনে খুব ইচ্ছে হতো একনেক সভায় অংশগ্রহণ করতে। একদিন সাহস করে বলে ফেলি, তিনি ঠান্ডা স্বরে বললেন, তোমার খুব বেশি ইচ্ছে হলে বল প্ল্যানিং কমিশনে পোস্টিং করিয়ে দিই। ভয়ে আর কোনো দিন যেতে চাইনি। যার যা কাজ তার মধ্যে থাকাটাই তিনি পছন্দ করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন সভা ও প্রকল্প উপস্থাপনার সময় থাকার সুযোগ হতো। আমি দেখলাম তাঁর চিন্তাগুলো মৌলিক, যার মূলমন্ত্র ছিল মানুষকে কষ্ট দিয়ে কোনো উন্নয়ন নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের নির্দোষ শিকার বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনে বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বে এগিয়ে আছে। দুর্যোগ, সাইক্লোন বা ভয়ংকর ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়েও মানুষ কেন আশ্রয় কেন্দ্রে যায় না তিনি উপলব্ধি করে বলেন, তোমরা তাদের পোষা প্রাণীগুলোকে আগে আশ্রয় কেন্দ্রে নাও, দেখ ওরাও আপসে চলে যাবে। তাঁর এ গভীর উপলব্ধি বিস্ময় সৃষ্টি করে।

বিশ্বে যে কয়েকজন রাষ্ট্রনায়ক পরিবেশ সংরক্ষণ ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর বিশ্বব্যাপী নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নিজ মাতৃভূমি বদ্বীপ বাংলাদেশকে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার সব পরিকল্পনা শেখ হাসিনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০-এ নিয়েছেন স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে। মেগা প্রকল্পগুলোয় পরিবেশের ওপর সব ধরনের প্রভাব নিয়ে একনেকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রকল্প-বিষয়ক প্রতিটি উপস্থাপনা তিনি মনোযোগ দিয়ে দেখে নির্দেশনা দেন। ঢাকা শহরের হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। তাঁর কঠোর অনুশাসন মেনে বাস্তবায়ন হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি, পানি নির্গমনের পথ ঠিক না করে জলাশয় ভরাট না করা, সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের দুই পাশে বৃক্ষরোপণ অনুশাসন প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিপালন করা হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার জনসংখ্যা, ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। কোনো অঞ্চল হাওর, কোনো অঞ্চল উপকূলীয়, কোনো অঞ্চল পার্বত্য। সার্বিক উন্নয়নের প্রকল্প এসব অঞ্চলের প্রকৃতি, জলবায়ু পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর লক্ষ্য রেখে নেওয়া হয়।

আজকের লেখাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের দেওয়া নির্দেশনা। জাতীয় পরিবেশ কমিটির সভা ও ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনা সভায় সূচনা বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছিলেন যা আমার মনে গেঁথে আছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আসি। সেই থেকে ঘুরেছি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করতে পারি ২১ বছর পর। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি ২১ বছর। তার পরও ঘুরেছি। আওয়ামী লীগ কৃষক লীগের মাধ্যমে গাছ লাগানোর অনুষ্ঠান করি ১৯৮৪ থেকে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। একজন মানুষের শরীরে শিরা-উপশিরায় বাধাহীন রক্ত সঞ্চালনের ওপর তার যেমন সুস্থতা নির্ভর করে, তেমনি বাংলাদেশকে সুস্থ রাখে প্রবহমান নদী, শাখা-নদী, উপনদী এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন। প্রবহমান নদীগুলোর স্রোত বাধাগ্রস্ত হলে, নদী ভরাট হলে তা দুঃখের কারণ হয়। বাংলাদেশে নদীপথই ছিল একসময় পণ্য পরিবহনের একমাত্র উপায়। পলি জমে জমে রক্তনালিতে ব্লকের মতো নদীগুলো তার প্রবহমানতা হারিয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। প্রতি বছর নদী ড্রেজিং করা হতো একসময়। নদী ড্রেজিং করলে পানি দুই কূল ছাপিয়ে যাবে না। ক্যাপিটাল ড্রেজিং করা হলে সমস্যা মিটবে, নদীর নাব্য বাড়বে। ড্রেজারগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গানবোট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এজন্য দীর্ঘদিন ড্রেজিং না করার ফলে নদী ভরাট হয়ে গেছে। নদীর গভীরতা কমলে নদী চওড়া হয়ে যায়। কিছু কিছু নদী আছে ভাঙনপ্রবণ। রাজবাড়ী অংশে পদ্মা নদী বারবার ভেঙে যায় দেখে তখনকার রাজা পদ্মা নদীকে ‘কীর্তিনাশা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। এখন নদী অনবরত ড্রেজিং করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নদীগুলোয় ক্যাপিটাল ড্রেজিং ও মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং করে নদী ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখতে হবে। ভাঙন হলে দেখা যায় ডুবোচর থাকে। ডুবোচরে আঘাত পেয়ে দুই দিকে ছড়িয়ে পানি পাড়ে আঘাত করে, এতে পাড় ভেঙে যায়। ডুবোচর শনাক্ত করে ড্রেজিং করলে নদী ভাঙন বন্ধ হবে। ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য জোগাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে। নদী ড্রেজিং ও ভূমি পুনরুদ্ধার করা হলে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পাবে। মোংলার ঘসিয়াখালী খাল খনন করে নাব্য ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশের কিছু কিছু নদী নিয়মিত ভাঙে যেমন সরিষাবাড়ী, ইসলামপুর নিত্য ভাঙে। বাংলাদেশ মূলত বদ্বীপ। প্রবল বর্ষণে ওপরের মাটি ক্ষয় হয় আবার বন্যা পলি বহন করে এনে ক্ষয় পূরণ করে। বন্যার পানির গতি প্রচন্ড হয়। ১৯৯৮-এর বন্যায় শরীয়তপুরের জাজিরা অঞ্চলে এ অভিজ্ঞতা হয়। এসব অঞ্চলে নদী ভাঙনের বিষয়টি মাথায় রেখে সব স্থাপনা তৈরি করতে হবে। মুন্সীগঞ্জের মানুষ উঁচু এলাকায় দোতলা টিনের ঘর এমনভাবে তৈরি করে যেন প্রয়োজনে সরিয়ে নিতে পারে। ১৯৮৪-৮৫ সালে মনু নদ বন্যায় প্লাবিত হয়ে গতিপথ পরিবর্তন করে পুরাতন পথে ভেঙেচুরে নিয়ে যায়। নদ-নদীর দুই পাড়ে ঢোলকলমি লাগিয়ে দিলে ভাঙন কম হয়। একসময় আরিচা-দৌলতদিয়া পশুর নদে চাটাই দিয়ে বেঁধে মাটি ফেলা হতো। একসময় ফসলের খেতে লবণপানি ঢোকায় বহু বছর ফসল পাওয়া যেত না। গড়াই নদী খননের পর ভারতের সঙ্গে পানিচুক্তি করে লবণাক্ততা দূর হয়। সেতু নির্মাণের আগে জাপান যমুনা নদীর ওপর সার্বিক জরিপ করে।

২৭ জুন, ২০১৮ সালে ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনাটি উপস্থাপন করা হয়। ২০১১ সালে উদ্যোগ নিয়ে মার্চ, ২০১৪-তে শুরু করে ২০১৮-তে শেষ করা হয়। যা নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় করা হয়েছে। আগামী ১০০ বছর জনসংখ্যা, জীবন-জীবিকা কেমন হবে তা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব শামসুল আলম মহোদয়ের নেতৃত্বে এ মহাপরিকল্পনাটি সম্পন্ন হয়েছে।

বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে দেখতে হবে পানি যাবে কোথা দিয়ে। হিমালয় পর্বত অঞ্চলে গাছ কেটে ফেলায় নদীর পলি বেশি আসছে। মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং নিয়মিত করার ব্যবস্থা করতে হবে, জলাভূমি সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন হয়নি। বালু উত্তোলনে যথাযথ নির্দেশনা দিতে হবে। কারণ ৪০ বছর ধরে এক জায়গায় বালু উত্তোলন হলে নদী ভাঙন হয়। সময়ে সময়ে পরিবর্তন করা দরকার। তিস্তা ব্যারাজ দুঃখের কারণ পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। তিস্তা নদীর ভারতের অংশে পানি নেই। নদীর বেড উঁচু হয়ে গেছে পলি পড়ায়। আমার দেখা নদী মধুমতি এখন খাল হয়ে গেছে। বর্ষাকালে পানি ধরে রাখতে হবে। বর্ষাকালে ৪৬ কিমি পর্যন্ত চাওড়া হয়ে যায় যমুনা। ভাঙনপ্রবণ নদীর দুই পাশে ৬-৭ কিমি বাফার জোন করা যেতে পারে।

যারা আমার দেশ চেনে না, নদীর চরিত্র জানে না তারা পরিকল্পনা করলে সঠিক হবে না। চর কুকরি-মুকরি, নিঝুমদ্বীপ, স্বর্ণদ্বীপ, ভাসানচরসহ ছোট ছোট চরগুলো কীভাবে ব্যবহার করা যায় ভাবতে হবে। সুন্দরবনে ম্যানগ্রোভ বন বাড়ছে। ২৫০টির মতো ছোট-বড় খাল আছে সুন্দরবনে। শ্যালা নদীর দিয়ে ঘষিয়াখালী চ্যানেল মুখ খুলে দিতে হবে। হোগলাবন বাড়াতে হবে। কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন তৈরি করতে হবে। হাওর-বাঁওড় রক্ষা করতে হবে। মাছের চরিত্র উল্টো দিকে যাওয়া, নইলে ডিম পাড়বে না। উপকূলীয় অঞ্চলে বন সৃষ্টি করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মাটি সংরক্ষণ করে কেওড়া, গেওয়া, কেয়া, তাল গাছ লাগাতে হবে। বনায়ন হলে Land Reclamation হয়। লবণাক্ততা কমলে হোগলাবন বাড়ে, কেওড়াবন বাড়ে। বাঘ সুন্দরবন রক্ষা করে তা মনে রাখতে হবে।

জাতীয় পরিবেশ কমিটির একটি সভায় তিনি স্মৃতিচারণায় বলেন, কক্সবাজারে জলোচ্ছ্বাস রোধে ঝাউ গাছ রোপণ, চরফ্যাশন, মনপুরা, চর কুকরি-মুকরিতে বৃক্ষরোপণ করা, নিঝুমদ্বীপ ও স্বর্ণদ্বীপে বঙ্গবন্ধু জোড়ায় জোড়ায় পশুপাখি ছেড়ে দিয়েছিলেন। স্মৃতিচারণায় তিনি আরও বলেন, একসময় মতিঝিল ঝিল ছিল। পার হয়ে আরামবাগ ফুফুর বাড়িতে যেতে হতো। অনেক বড় ঝিল ও রাস্তার দুই পাড়ে কৃষ্ণচূড়া ঝাড়, বোগেন ভিলিয়া ফুলের ঝাড় ও গাছে গাছে পাখি ছিল। আমি দেখেছি ধানমন্ডির নিকটস্থ লেকের কিছু অংশ ভরাট করে ফ্ল্যাট ও গুলশান লেকের কিছু জমিও দখল করে ফ্ল্যাট করা হয়।

গাজীপুরে শেখ রাসেল এভিয়েশন সাফারি পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হয় শুধু বন রক্ষার জন্য। বনায়নে মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে। সামাজিক বনায়নে ৭০/৩০ অংশ ভাগে লোকজন উৎসাহ পায়, যা অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সুরক্ষা ফান্ড সচেতনভাবে ব্যয় করতে হবে। দেশে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পকারখানায় স্যুয়ারেজ সিস্টেম, এসটিপি/ইটিপি ব্যবস্থা রেখে শিল্পবর্জ্য দূষণমুক্ত করতে হবে। গৃহবর্জ্যরে জন্য পৃথক স্যুয়ারেজ রাখতে হবে। বড় বড় শহরের পাশে বড় নদী সুরক্ষা করতে হবে। ইটিপি/এসটিপি ব্যবহার হয় না বিদ্যুৎ বিলের জন্য এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বর্জ্য রি-সাইক্লিংয়ের ব্যবস্থাও করতে হবে। বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, ধলেশ্বরী নদ-নদীর দূষণ কমাতে হবে। বৃষ্টিপাত তুমুল হলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর বেড়ে যাবে এবং নদীদূষণ কমবে।

ঢাকা মহানগরীর মধ্যে সেগুনবাগিচা খাল, ধোলাই খাল, শান্তিনগর খাল, পান্থপথের খাল কালভার্ট করায় ভরাট হয়ে গেছে। আগুন লাগলে নেভানোর জন্য পানিও পাওয়া যায় না। এজন্য হাউজিংগুলোয় জলাধার থাকলে ছাদের পানি যেন জলাধারে পড়ে সে ব্যবস্থা করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

জলবায়ুর ক্ষতি প্রশমন এবং অভিযোজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে অ্যাডাপটেশন লিডার হিসেবে আভিভর্‚ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এ অর্জনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন। পরিশেষে বাংলাদেশের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি সব পরিকল্পনায় তিনি তাঁর নিবিড় পর্যবেক্ষণ কীভাবে তুলে ধরেন তার নীরব সাক্ষী আমরা, যারা তাঁর সঙ্গে কিছুদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছি তারা জানি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা খসড়া দেখে তিনি নিজ হাতে চার পৃষ্ঠা মতামত তুলে ধরেন। বিনয়াবনত শেখ হাসিনা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম মহোদয়ের কাছে লেখা একটি পত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি। সংশোধিত খসড়াটি তিনি আমার মাধ্যমে প্রেরণ করেন। আমি বিস্ময়াভূত হয়ে ফটোকপি রেখে দিয়েছিলাম, যা পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলাম।

‘বিষয় : প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)।

কিছু বিষয় আমার চিন্তায় এসেছে বলে লিখে দিলাম। তবে এর প্রতিটি কথাই গ্রহণ করতে হবে সে ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই। অনেক ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করেছি মাত্র। এখান থেকে যে যে বিষয়গুলি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হবে সেগুলি নিতে পারেন। তবে ভাষাটা প্রেক্ষিত পরিকল্পনার প্রস্তুতকৃত লিখন এর সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নিবেন। প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। হাতের লেখা পড়তে অসুবিধা হলে যে কোন সময় আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম