শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

ওয়াহিদা আক্তার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুবাদে যারা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার একনেক সভায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতেন, তাদের আমার ভাগ্যবান মনে হতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দর্শন, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, কী কাজ তিনি কেন করতে চান তা সহকর্মীদের সঙ্গে অকপটে শেয়ার করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।  প্রতিটি প্রকল্পের পেছনে একটি স্বপ্নজয়ের গল্প থাকত জেনেছি। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের ভূমিবৈচিত্র্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নখদর্পণে। ক্ষমতায় আসার আগে তিনি দীর্ঘ ২১ বছর বাংলার মাঠ-ঘাটে সংগঠন গোছানোর কাজ ঘুরে দেখেছেন। একটু-আধটু শুনে খুব ইচ্ছে হতো একনেক সভায় অংশগ্রহণ করতে। একদিন সাহস করে বলে ফেলি, তিনি ঠান্ডা স্বরে বললেন, তোমার খুব বেশি ইচ্ছে হলে বল প্ল্যানিং কমিশনে পোস্টিং করিয়ে দিই। ভয়ে আর কোনো দিন যেতে চাইনি। যার যা কাজ তার মধ্যে থাকাটাই তিনি পছন্দ করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন সভা ও প্রকল্প উপস্থাপনার সময় থাকার সুযোগ হতো। আমি দেখলাম তাঁর চিন্তাগুলো মৌলিক, যার মূলমন্ত্র ছিল মানুষকে কষ্ট দিয়ে কোনো উন্নয়ন নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের নির্দোষ শিকার বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনে বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বে এগিয়ে আছে। দুর্যোগ, সাইক্লোন বা ভয়ংকর ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়েও মানুষ কেন আশ্রয় কেন্দ্রে যায় না তিনি উপলব্ধি করে বলেন, তোমরা তাদের পোষা প্রাণীগুলোকে আগে আশ্রয় কেন্দ্রে নাও, দেখ ওরাও আপসে চলে যাবে। তাঁর এ গভীর উপলব্ধি বিস্ময় সৃষ্টি করে।

বিশ্বে যে কয়েকজন রাষ্ট্রনায়ক পরিবেশ সংরক্ষণ ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর বিশ্বব্যাপী নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নিজ মাতৃভূমি বদ্বীপ বাংলাদেশকে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার সব পরিকল্পনা শেখ হাসিনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০-এ নিয়েছেন স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে। মেগা প্রকল্পগুলোয় পরিবেশের ওপর সব ধরনের প্রভাব নিয়ে একনেকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রকল্প-বিষয়ক প্রতিটি উপস্থাপনা তিনি মনোযোগ দিয়ে দেখে নির্দেশনা দেন। ঢাকা শহরের হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। তাঁর কঠোর অনুশাসন মেনে বাস্তবায়ন হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি, পানি নির্গমনের পথ ঠিক না করে জলাশয় ভরাট না করা, সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের দুই পাশে বৃক্ষরোপণ অনুশাসন প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিপালন করা হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার জনসংখ্যা, ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। কোনো অঞ্চল হাওর, কোনো অঞ্চল উপকূলীয়, কোনো অঞ্চল পার্বত্য। সার্বিক উন্নয়নের প্রকল্প এসব অঞ্চলের প্রকৃতি, জলবায়ু পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর লক্ষ্য রেখে নেওয়া হয়।

আজকের লেখাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের দেওয়া নির্দেশনা। জাতীয় পরিবেশ কমিটির সভা ও ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনা সভায় সূচনা বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছিলেন যা আমার মনে গেঁথে আছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আসি। সেই থেকে ঘুরেছি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করতে পারি ২১ বছর পর। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি ২১ বছর। তার পরও ঘুরেছি। আওয়ামী লীগ কৃষক লীগের মাধ্যমে গাছ লাগানোর অনুষ্ঠান করি ১৯৮৪ থেকে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। একজন মানুষের শরীরে শিরা-উপশিরায় বাধাহীন রক্ত সঞ্চালনের ওপর তার যেমন সুস্থতা নির্ভর করে, তেমনি বাংলাদেশকে সুস্থ রাখে প্রবহমান নদী, শাখা-নদী, উপনদী এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন। প্রবহমান নদীগুলোর স্রোত বাধাগ্রস্ত হলে, নদী ভরাট হলে তা দুঃখের কারণ হয়। বাংলাদেশে নদীপথই ছিল একসময় পণ্য পরিবহনের একমাত্র উপায়। পলি জমে জমে রক্তনালিতে ব্লকের মতো নদীগুলো তার প্রবহমানতা হারিয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। প্রতি বছর নদী ড্রেজিং করা হতো একসময়। নদী ড্রেজিং করলে পানি দুই কূল ছাপিয়ে যাবে না। ক্যাপিটাল ড্রেজিং করা হলে সমস্যা মিটবে, নদীর নাব্য বাড়বে। ড্রেজারগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গানবোট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এজন্য দীর্ঘদিন ড্রেজিং না করার ফলে নদী ভরাট হয়ে গেছে। নদীর গভীরতা কমলে নদী চওড়া হয়ে যায়। কিছু কিছু নদী আছে ভাঙনপ্রবণ। রাজবাড়ী অংশে পদ্মা নদী বারবার ভেঙে যায় দেখে তখনকার রাজা পদ্মা নদীকে ‘কীর্তিনাশা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। এখন নদী অনবরত ড্রেজিং করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নদীগুলোয় ক্যাপিটাল ড্রেজিং ও মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং করে নদী ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখতে হবে। ভাঙন হলে দেখা যায় ডুবোচর থাকে। ডুবোচরে আঘাত পেয়ে দুই দিকে ছড়িয়ে পানি পাড়ে আঘাত করে, এতে পাড় ভেঙে যায়। ডুবোচর শনাক্ত করে ড্রেজিং করলে নদী ভাঙন বন্ধ হবে। ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য জোগাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে। নদী ড্রেজিং ও ভূমি পুনরুদ্ধার করা হলে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পাবে। মোংলার ঘসিয়াখালী খাল খনন করে নাব্য ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশের কিছু কিছু নদী নিয়মিত ভাঙে যেমন সরিষাবাড়ী, ইসলামপুর নিত্য ভাঙে। বাংলাদেশ মূলত বদ্বীপ। প্রবল বর্ষণে ওপরের মাটি ক্ষয় হয় আবার বন্যা পলি বহন করে এনে ক্ষয় পূরণ করে। বন্যার পানির গতি প্রচন্ড হয়। ১৯৯৮-এর বন্যায় শরীয়তপুরের জাজিরা অঞ্চলে এ অভিজ্ঞতা হয়। এসব অঞ্চলে নদী ভাঙনের বিষয়টি মাথায় রেখে সব স্থাপনা তৈরি করতে হবে। মুন্সীগঞ্জের মানুষ উঁচু এলাকায় দোতলা টিনের ঘর এমনভাবে তৈরি করে যেন প্রয়োজনে সরিয়ে নিতে পারে। ১৯৮৪-৮৫ সালে মনু নদ বন্যায় প্লাবিত হয়ে গতিপথ পরিবর্তন করে পুরাতন পথে ভেঙেচুরে নিয়ে যায়। নদ-নদীর দুই পাড়ে ঢোলকলমি লাগিয়ে দিলে ভাঙন কম হয়। একসময় আরিচা-দৌলতদিয়া পশুর নদে চাটাই দিয়ে বেঁধে মাটি ফেলা হতো। একসময় ফসলের খেতে লবণপানি ঢোকায় বহু বছর ফসল পাওয়া যেত না। গড়াই নদী খননের পর ভারতের সঙ্গে পানিচুক্তি করে লবণাক্ততা দূর হয়। সেতু নির্মাণের আগে জাপান যমুনা নদীর ওপর সার্বিক জরিপ করে।

২৭ জুন, ২০১৮ সালে ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনাটি উপস্থাপন করা হয়। ২০১১ সালে উদ্যোগ নিয়ে মার্চ, ২০১৪-তে শুরু করে ২০১৮-তে শেষ করা হয়। যা নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় করা হয়েছে। আগামী ১০০ বছর জনসংখ্যা, জীবন-জীবিকা কেমন হবে তা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব শামসুল আলম মহোদয়ের নেতৃত্বে এ মহাপরিকল্পনাটি সম্পন্ন হয়েছে।

বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে দেখতে হবে পানি যাবে কোথা দিয়ে। হিমালয় পর্বত অঞ্চলে গাছ কেটে ফেলায় নদীর পলি বেশি আসছে। মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং নিয়মিত করার ব্যবস্থা করতে হবে, জলাভূমি সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন হয়নি। বালু উত্তোলনে যথাযথ নির্দেশনা দিতে হবে। কারণ ৪০ বছর ধরে এক জায়গায় বালু উত্তোলন হলে নদী ভাঙন হয়। সময়ে সময়ে পরিবর্তন করা দরকার। তিস্তা ব্যারাজ দুঃখের কারণ পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। তিস্তা নদীর ভারতের অংশে পানি নেই। নদীর বেড উঁচু হয়ে গেছে পলি পড়ায়। আমার দেখা নদী মধুমতি এখন খাল হয়ে গেছে। বর্ষাকালে পানি ধরে রাখতে হবে। বর্ষাকালে ৪৬ কিমি পর্যন্ত চাওড়া হয়ে যায় যমুনা। ভাঙনপ্রবণ নদীর দুই পাশে ৬-৭ কিমি বাফার জোন করা যেতে পারে।

যারা আমার দেশ চেনে না, নদীর চরিত্র জানে না তারা পরিকল্পনা করলে সঠিক হবে না। চর কুকরি-মুকরি, নিঝুমদ্বীপ, স্বর্ণদ্বীপ, ভাসানচরসহ ছোট ছোট চরগুলো কীভাবে ব্যবহার করা যায় ভাবতে হবে। সুন্দরবনে ম্যানগ্রোভ বন বাড়ছে। ২৫০টির মতো ছোট-বড় খাল আছে সুন্দরবনে। শ্যালা নদীর দিয়ে ঘষিয়াখালী চ্যানেল মুখ খুলে দিতে হবে। হোগলাবন বাড়াতে হবে। কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন তৈরি করতে হবে। হাওর-বাঁওড় রক্ষা করতে হবে। মাছের চরিত্র উল্টো দিকে যাওয়া, নইলে ডিম পাড়বে না। উপকূলীয় অঞ্চলে বন সৃষ্টি করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মাটি সংরক্ষণ করে কেওড়া, গেওয়া, কেয়া, তাল গাছ লাগাতে হবে। বনায়ন হলে Land Reclamation হয়। লবণাক্ততা কমলে হোগলাবন বাড়ে, কেওড়াবন বাড়ে। বাঘ সুন্দরবন রক্ষা করে তা মনে রাখতে হবে।

জাতীয় পরিবেশ কমিটির একটি সভায় তিনি স্মৃতিচারণায় বলেন, কক্সবাজারে জলোচ্ছ্বাস রোধে ঝাউ গাছ রোপণ, চরফ্যাশন, মনপুরা, চর কুকরি-মুকরিতে বৃক্ষরোপণ করা, নিঝুমদ্বীপ ও স্বর্ণদ্বীপে বঙ্গবন্ধু জোড়ায় জোড়ায় পশুপাখি ছেড়ে দিয়েছিলেন। স্মৃতিচারণায় তিনি আরও বলেন, একসময় মতিঝিল ঝিল ছিল। পার হয়ে আরামবাগ ফুফুর বাড়িতে যেতে হতো। অনেক বড় ঝিল ও রাস্তার দুই পাড়ে কৃষ্ণচূড়া ঝাড়, বোগেন ভিলিয়া ফুলের ঝাড় ও গাছে গাছে পাখি ছিল। আমি দেখেছি ধানমন্ডির নিকটস্থ লেকের কিছু অংশ ভরাট করে ফ্ল্যাট ও গুলশান লেকের কিছু জমিও দখল করে ফ্ল্যাট করা হয়।

গাজীপুরে শেখ রাসেল এভিয়েশন সাফারি পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হয় শুধু বন রক্ষার জন্য। বনায়নে মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে। সামাজিক বনায়নে ৭০/৩০ অংশ ভাগে লোকজন উৎসাহ পায়, যা অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সুরক্ষা ফান্ড সচেতনভাবে ব্যয় করতে হবে। দেশে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পকারখানায় স্যুয়ারেজ সিস্টেম, এসটিপি/ইটিপি ব্যবস্থা রেখে শিল্পবর্জ্য দূষণমুক্ত করতে হবে। গৃহবর্জ্যরে জন্য পৃথক স্যুয়ারেজ রাখতে হবে। বড় বড় শহরের পাশে বড় নদী সুরক্ষা করতে হবে। ইটিপি/এসটিপি ব্যবহার হয় না বিদ্যুৎ বিলের জন্য এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বর্জ্য রি-সাইক্লিংয়ের ব্যবস্থাও করতে হবে। বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, ধলেশ্বরী নদ-নদীর দূষণ কমাতে হবে। বৃষ্টিপাত তুমুল হলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর বেড়ে যাবে এবং নদীদূষণ কমবে।

ঢাকা মহানগরীর মধ্যে সেগুনবাগিচা খাল, ধোলাই খাল, শান্তিনগর খাল, পান্থপথের খাল কালভার্ট করায় ভরাট হয়ে গেছে। আগুন লাগলে নেভানোর জন্য পানিও পাওয়া যায় না। এজন্য হাউজিংগুলোয় জলাধার থাকলে ছাদের পানি যেন জলাধারে পড়ে সে ব্যবস্থা করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

জলবায়ুর ক্ষতি প্রশমন এবং অভিযোজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে অ্যাডাপটেশন লিডার হিসেবে আভিভর্‚ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এ অর্জনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন। পরিশেষে বাংলাদেশের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি সব পরিকল্পনায় তিনি তাঁর নিবিড় পর্যবেক্ষণ কীভাবে তুলে ধরেন তার নীরব সাক্ষী আমরা, যারা তাঁর সঙ্গে কিছুদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছি তারা জানি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা খসড়া দেখে তিনি নিজ হাতে চার পৃষ্ঠা মতামত তুলে ধরেন। বিনয়াবনত শেখ হাসিনা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম মহোদয়ের কাছে লেখা একটি পত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি। সংশোধিত খসড়াটি তিনি আমার মাধ্যমে প্রেরণ করেন। আমি বিস্ময়াভূত হয়ে ফটোকপি রেখে দিয়েছিলাম, যা পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলাম।

‘বিষয় : প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)।

কিছু বিষয় আমার চিন্তায় এসেছে বলে লিখে দিলাম। তবে এর প্রতিটি কথাই গ্রহণ করতে হবে সে ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই। অনেক ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করেছি মাত্র। এখান থেকে যে যে বিষয়গুলি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হবে সেগুলি নিতে পারেন। তবে ভাষাটা প্রেক্ষিত পরিকল্পনার প্রস্তুতকৃত লিখন এর সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নিবেন। প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। হাতের লেখা পড়তে অসুবিধা হলে যে কোন সময় আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে