শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

ওয়াহিদা আক্তার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুবাদে যারা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার একনেক সভায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতেন, তাদের আমার ভাগ্যবান মনে হতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দর্শন, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, কী কাজ তিনি কেন করতে চান তা সহকর্মীদের সঙ্গে অকপটে শেয়ার করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।  প্রতিটি প্রকল্পের পেছনে একটি স্বপ্নজয়ের গল্প থাকত জেনেছি। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের ভূমিবৈচিত্র্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নখদর্পণে। ক্ষমতায় আসার আগে তিনি দীর্ঘ ২১ বছর বাংলার মাঠ-ঘাটে সংগঠন গোছানোর কাজ ঘুরে দেখেছেন। একটু-আধটু শুনে খুব ইচ্ছে হতো একনেক সভায় অংশগ্রহণ করতে। একদিন সাহস করে বলে ফেলি, তিনি ঠান্ডা স্বরে বললেন, তোমার খুব বেশি ইচ্ছে হলে বল প্ল্যানিং কমিশনে পোস্টিং করিয়ে দিই। ভয়ে আর কোনো দিন যেতে চাইনি। যার যা কাজ তার মধ্যে থাকাটাই তিনি পছন্দ করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন সভা ও প্রকল্প উপস্থাপনার সময় থাকার সুযোগ হতো। আমি দেখলাম তাঁর চিন্তাগুলো মৌলিক, যার মূলমন্ত্র ছিল মানুষকে কষ্ট দিয়ে কোনো উন্নয়ন নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের নির্দোষ শিকার বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনে বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বে এগিয়ে আছে। দুর্যোগ, সাইক্লোন বা ভয়ংকর ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়েও মানুষ কেন আশ্রয় কেন্দ্রে যায় না তিনি উপলব্ধি করে বলেন, তোমরা তাদের পোষা প্রাণীগুলোকে আগে আশ্রয় কেন্দ্রে নাও, দেখ ওরাও আপসে চলে যাবে। তাঁর এ গভীর উপলব্ধি বিস্ময় সৃষ্টি করে।

বিশ্বে যে কয়েকজন রাষ্ট্রনায়ক পরিবেশ সংরক্ষণ ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর বিশ্বব্যাপী নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নিজ মাতৃভূমি বদ্বীপ বাংলাদেশকে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার সব পরিকল্পনা শেখ হাসিনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০-এ নিয়েছেন স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে। মেগা প্রকল্পগুলোয় পরিবেশের ওপর সব ধরনের প্রভাব নিয়ে একনেকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রকল্প-বিষয়ক প্রতিটি উপস্থাপনা তিনি মনোযোগ দিয়ে দেখে নির্দেশনা দেন। ঢাকা শহরের হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। তাঁর কঠোর অনুশাসন মেনে বাস্তবায়ন হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি, পানি নির্গমনের পথ ঠিক না করে জলাশয় ভরাট না করা, সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের দুই পাশে বৃক্ষরোপণ অনুশাসন প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিপালন করা হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার জনসংখ্যা, ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। কোনো অঞ্চল হাওর, কোনো অঞ্চল উপকূলীয়, কোনো অঞ্চল পার্বত্য। সার্বিক উন্নয়নের প্রকল্প এসব অঞ্চলের প্রকৃতি, জলবায়ু পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর লক্ষ্য রেখে নেওয়া হয়।

আজকের লেখাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের দেওয়া নির্দেশনা। জাতীয় পরিবেশ কমিটির সভা ও ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনা সভায় সূচনা বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছিলেন যা আমার মনে গেঁথে আছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আসি। সেই থেকে ঘুরেছি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করতে পারি ২১ বছর পর। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি ২১ বছর। তার পরও ঘুরেছি। আওয়ামী লীগ কৃষক লীগের মাধ্যমে গাছ লাগানোর অনুষ্ঠান করি ১৯৮৪ থেকে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। একজন মানুষের শরীরে শিরা-উপশিরায় বাধাহীন রক্ত সঞ্চালনের ওপর তার যেমন সুস্থতা নির্ভর করে, তেমনি বাংলাদেশকে সুস্থ রাখে প্রবহমান নদী, শাখা-নদী, উপনদী এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন। প্রবহমান নদীগুলোর স্রোত বাধাগ্রস্ত হলে, নদী ভরাট হলে তা দুঃখের কারণ হয়। বাংলাদেশে নদীপথই ছিল একসময় পণ্য পরিবহনের একমাত্র উপায়। পলি জমে জমে রক্তনালিতে ব্লকের মতো নদীগুলো তার প্রবহমানতা হারিয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। প্রতি বছর নদী ড্রেজিং করা হতো একসময়। নদী ড্রেজিং করলে পানি দুই কূল ছাপিয়ে যাবে না। ক্যাপিটাল ড্রেজিং করা হলে সমস্যা মিটবে, নদীর নাব্য বাড়বে। ড্রেজারগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গানবোট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এজন্য দীর্ঘদিন ড্রেজিং না করার ফলে নদী ভরাট হয়ে গেছে। নদীর গভীরতা কমলে নদী চওড়া হয়ে যায়। কিছু কিছু নদী আছে ভাঙনপ্রবণ। রাজবাড়ী অংশে পদ্মা নদী বারবার ভেঙে যায় দেখে তখনকার রাজা পদ্মা নদীকে ‘কীর্তিনাশা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। এখন নদী অনবরত ড্রেজিং করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নদীগুলোয় ক্যাপিটাল ড্রেজিং ও মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং করে নদী ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখতে হবে। ভাঙন হলে দেখা যায় ডুবোচর থাকে। ডুবোচরে আঘাত পেয়ে দুই দিকে ছড়িয়ে পানি পাড়ে আঘাত করে, এতে পাড় ভেঙে যায়। ডুবোচর শনাক্ত করে ড্রেজিং করলে নদী ভাঙন বন্ধ হবে। ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য জোগাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে। নদী ড্রেজিং ও ভূমি পুনরুদ্ধার করা হলে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পাবে। মোংলার ঘসিয়াখালী খাল খনন করে নাব্য ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশের কিছু কিছু নদী নিয়মিত ভাঙে যেমন সরিষাবাড়ী, ইসলামপুর নিত্য ভাঙে। বাংলাদেশ মূলত বদ্বীপ। প্রবল বর্ষণে ওপরের মাটি ক্ষয় হয় আবার বন্যা পলি বহন করে এনে ক্ষয় পূরণ করে। বন্যার পানির গতি প্রচন্ড হয়। ১৯৯৮-এর বন্যায় শরীয়তপুরের জাজিরা অঞ্চলে এ অভিজ্ঞতা হয়। এসব অঞ্চলে নদী ভাঙনের বিষয়টি মাথায় রেখে সব স্থাপনা তৈরি করতে হবে। মুন্সীগঞ্জের মানুষ উঁচু এলাকায় দোতলা টিনের ঘর এমনভাবে তৈরি করে যেন প্রয়োজনে সরিয়ে নিতে পারে। ১৯৮৪-৮৫ সালে মনু নদ বন্যায় প্লাবিত হয়ে গতিপথ পরিবর্তন করে পুরাতন পথে ভেঙেচুরে নিয়ে যায়। নদ-নদীর দুই পাড়ে ঢোলকলমি লাগিয়ে দিলে ভাঙন কম হয়। একসময় আরিচা-দৌলতদিয়া পশুর নদে চাটাই দিয়ে বেঁধে মাটি ফেলা হতো। একসময় ফসলের খেতে লবণপানি ঢোকায় বহু বছর ফসল পাওয়া যেত না। গড়াই নদী খননের পর ভারতের সঙ্গে পানিচুক্তি করে লবণাক্ততা দূর হয়। সেতু নির্মাণের আগে জাপান যমুনা নদীর ওপর সার্বিক জরিপ করে।

২৭ জুন, ২০১৮ সালে ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনাটি উপস্থাপন করা হয়। ২০১১ সালে উদ্যোগ নিয়ে মার্চ, ২০১৪-তে শুরু করে ২০১৮-তে শেষ করা হয়। যা নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় করা হয়েছে। আগামী ১০০ বছর জনসংখ্যা, জীবন-জীবিকা কেমন হবে তা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব শামসুল আলম মহোদয়ের নেতৃত্বে এ মহাপরিকল্পনাটি সম্পন্ন হয়েছে।

বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে দেখতে হবে পানি যাবে কোথা দিয়ে। হিমালয় পর্বত অঞ্চলে গাছ কেটে ফেলায় নদীর পলি বেশি আসছে। মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং নিয়মিত করার ব্যবস্থা করতে হবে, জলাভূমি সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন হয়নি। বালু উত্তোলনে যথাযথ নির্দেশনা দিতে হবে। কারণ ৪০ বছর ধরে এক জায়গায় বালু উত্তোলন হলে নদী ভাঙন হয়। সময়ে সময়ে পরিবর্তন করা দরকার। তিস্তা ব্যারাজ দুঃখের কারণ পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। তিস্তা নদীর ভারতের অংশে পানি নেই। নদীর বেড উঁচু হয়ে গেছে পলি পড়ায়। আমার দেখা নদী মধুমতি এখন খাল হয়ে গেছে। বর্ষাকালে পানি ধরে রাখতে হবে। বর্ষাকালে ৪৬ কিমি পর্যন্ত চাওড়া হয়ে যায় যমুনা। ভাঙনপ্রবণ নদীর দুই পাশে ৬-৭ কিমি বাফার জোন করা যেতে পারে।

যারা আমার দেশ চেনে না, নদীর চরিত্র জানে না তারা পরিকল্পনা করলে সঠিক হবে না। চর কুকরি-মুকরি, নিঝুমদ্বীপ, স্বর্ণদ্বীপ, ভাসানচরসহ ছোট ছোট চরগুলো কীভাবে ব্যবহার করা যায় ভাবতে হবে। সুন্দরবনে ম্যানগ্রোভ বন বাড়ছে। ২৫০টির মতো ছোট-বড় খাল আছে সুন্দরবনে। শ্যালা নদীর দিয়ে ঘষিয়াখালী চ্যানেল মুখ খুলে দিতে হবে। হোগলাবন বাড়াতে হবে। কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন তৈরি করতে হবে। হাওর-বাঁওড় রক্ষা করতে হবে। মাছের চরিত্র উল্টো দিকে যাওয়া, নইলে ডিম পাড়বে না। উপকূলীয় অঞ্চলে বন সৃষ্টি করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মাটি সংরক্ষণ করে কেওড়া, গেওয়া, কেয়া, তাল গাছ লাগাতে হবে। বনায়ন হলে Land Reclamation হয়। লবণাক্ততা কমলে হোগলাবন বাড়ে, কেওড়াবন বাড়ে। বাঘ সুন্দরবন রক্ষা করে তা মনে রাখতে হবে।

জাতীয় পরিবেশ কমিটির একটি সভায় তিনি স্মৃতিচারণায় বলেন, কক্সবাজারে জলোচ্ছ্বাস রোধে ঝাউ গাছ রোপণ, চরফ্যাশন, মনপুরা, চর কুকরি-মুকরিতে বৃক্ষরোপণ করা, নিঝুমদ্বীপ ও স্বর্ণদ্বীপে বঙ্গবন্ধু জোড়ায় জোড়ায় পশুপাখি ছেড়ে দিয়েছিলেন। স্মৃতিচারণায় তিনি আরও বলেন, একসময় মতিঝিল ঝিল ছিল। পার হয়ে আরামবাগ ফুফুর বাড়িতে যেতে হতো। অনেক বড় ঝিল ও রাস্তার দুই পাড়ে কৃষ্ণচূড়া ঝাড়, বোগেন ভিলিয়া ফুলের ঝাড় ও গাছে গাছে পাখি ছিল। আমি দেখেছি ধানমন্ডির নিকটস্থ লেকের কিছু অংশ ভরাট করে ফ্ল্যাট ও গুলশান লেকের কিছু জমিও দখল করে ফ্ল্যাট করা হয়।

গাজীপুরে শেখ রাসেল এভিয়েশন সাফারি পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হয় শুধু বন রক্ষার জন্য। বনায়নে মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে। সামাজিক বনায়নে ৭০/৩০ অংশ ভাগে লোকজন উৎসাহ পায়, যা অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সুরক্ষা ফান্ড সচেতনভাবে ব্যয় করতে হবে। দেশে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পকারখানায় স্যুয়ারেজ সিস্টেম, এসটিপি/ইটিপি ব্যবস্থা রেখে শিল্পবর্জ্য দূষণমুক্ত করতে হবে। গৃহবর্জ্যরে জন্য পৃথক স্যুয়ারেজ রাখতে হবে। বড় বড় শহরের পাশে বড় নদী সুরক্ষা করতে হবে। ইটিপি/এসটিপি ব্যবহার হয় না বিদ্যুৎ বিলের জন্য এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বর্জ্য রি-সাইক্লিংয়ের ব্যবস্থাও করতে হবে। বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, ধলেশ্বরী নদ-নদীর দূষণ কমাতে হবে। বৃষ্টিপাত তুমুল হলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর বেড়ে যাবে এবং নদীদূষণ কমবে।

ঢাকা মহানগরীর মধ্যে সেগুনবাগিচা খাল, ধোলাই খাল, শান্তিনগর খাল, পান্থপথের খাল কালভার্ট করায় ভরাট হয়ে গেছে। আগুন লাগলে নেভানোর জন্য পানিও পাওয়া যায় না। এজন্য হাউজিংগুলোয় জলাধার থাকলে ছাদের পানি যেন জলাধারে পড়ে সে ব্যবস্থা করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

জলবায়ুর ক্ষতি প্রশমন এবং অভিযোজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে অ্যাডাপটেশন লিডার হিসেবে আভিভর্‚ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এ অর্জনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন। পরিশেষে বাংলাদেশের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি সব পরিকল্পনায় তিনি তাঁর নিবিড় পর্যবেক্ষণ কীভাবে তুলে ধরেন তার নীরব সাক্ষী আমরা, যারা তাঁর সঙ্গে কিছুদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছি তারা জানি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা খসড়া দেখে তিনি নিজ হাতে চার পৃষ্ঠা মতামত তুলে ধরেন। বিনয়াবনত শেখ হাসিনা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম মহোদয়ের কাছে লেখা একটি পত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি। সংশোধিত খসড়াটি তিনি আমার মাধ্যমে প্রেরণ করেন। আমি বিস্ময়াভূত হয়ে ফটোকপি রেখে দিয়েছিলাম, যা পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলাম।

‘বিষয় : প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)।

কিছু বিষয় আমার চিন্তায় এসেছে বলে লিখে দিলাম। তবে এর প্রতিটি কথাই গ্রহণ করতে হবে সে ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই। অনেক ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করেছি মাত্র। এখান থেকে যে যে বিষয়গুলি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হবে সেগুলি নিতে পারেন। তবে ভাষাটা প্রেক্ষিত পরিকল্পনার প্রস্তুতকৃত লিখন এর সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নিবেন। প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। হাতের লেখা পড়তে অসুবিধা হলে যে কোন সময় আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক