শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

ওয়াহিদা আক্তার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার পরিবেশ ভাবনা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুবাদে যারা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার একনেক সভায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতেন, তাদের আমার ভাগ্যবান মনে হতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দর্শন, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, কী কাজ তিনি কেন করতে চান তা সহকর্মীদের সঙ্গে অকপটে শেয়ার করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।  প্রতিটি প্রকল্পের পেছনে একটি স্বপ্নজয়ের গল্প থাকত জেনেছি। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের ভূমিবৈচিত্র্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নখদর্পণে। ক্ষমতায় আসার আগে তিনি দীর্ঘ ২১ বছর বাংলার মাঠ-ঘাটে সংগঠন গোছানোর কাজ ঘুরে দেখেছেন। একটু-আধটু শুনে খুব ইচ্ছে হতো একনেক সভায় অংশগ্রহণ করতে। একদিন সাহস করে বলে ফেলি, তিনি ঠান্ডা স্বরে বললেন, তোমার খুব বেশি ইচ্ছে হলে বল প্ল্যানিং কমিশনে পোস্টিং করিয়ে দিই। ভয়ে আর কোনো দিন যেতে চাইনি। যার যা কাজ তার মধ্যে থাকাটাই তিনি পছন্দ করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন সভা ও প্রকল্প উপস্থাপনার সময় থাকার সুযোগ হতো। আমি দেখলাম তাঁর চিন্তাগুলো মৌলিক, যার মূলমন্ত্র ছিল মানুষকে কষ্ট দিয়ে কোনো উন্নয়ন নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের নির্দোষ শিকার বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিরূপ পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনে বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বে এগিয়ে আছে। দুর্যোগ, সাইক্লোন বা ভয়ংকর ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়েও মানুষ কেন আশ্রয় কেন্দ্রে যায় না তিনি উপলব্ধি করে বলেন, তোমরা তাদের পোষা প্রাণীগুলোকে আগে আশ্রয় কেন্দ্রে নাও, দেখ ওরাও আপসে চলে যাবে। তাঁর এ গভীর উপলব্ধি বিস্ময় সৃষ্টি করে।

বিশ্বে যে কয়েকজন রাষ্ট্রনায়ক পরিবেশ সংরক্ষণ ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর বিশ্বব্যাপী নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নিজ মাতৃভূমি বদ্বীপ বাংলাদেশকে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার সব পরিকল্পনা শেখ হাসিনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০-এ নিয়েছেন স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে। মেগা প্রকল্পগুলোয় পরিবেশের ওপর সব ধরনের প্রভাব নিয়ে একনেকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রকল্প-বিষয়ক প্রতিটি উপস্থাপনা তিনি মনোযোগ দিয়ে দেখে নির্দেশনা দেন। ঢাকা শহরের হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। তাঁর কঠোর অনুশাসন মেনে বাস্তবায়ন হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি, পানি নির্গমনের পথ ঠিক না করে জলাশয় ভরাট না করা, সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের দুই পাশে বৃক্ষরোপণ অনুশাসন প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিপালন করা হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার জনসংখ্যা, ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভিন্নতা রয়েছে। কোনো অঞ্চল হাওর, কোনো অঞ্চল উপকূলীয়, কোনো অঞ্চল পার্বত্য। সার্বিক উন্নয়নের প্রকল্প এসব অঞ্চলের প্রকৃতি, জলবায়ু পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর লক্ষ্য রেখে নেওয়া হয়।

আজকের লেখাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের দেওয়া নির্দেশনা। জাতীয় পরিবেশ কমিটির সভা ও ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনা সভায় সূচনা বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছিলেন যা আমার মনে গেঁথে আছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আসি। সেই থেকে ঘুরেছি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করতে পারি ২১ বছর পর। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি ২১ বছর। তার পরও ঘুরেছি। আওয়ামী লীগ কৃষক লীগের মাধ্যমে গাছ লাগানোর অনুষ্ঠান করি ১৯৮৪ থেকে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। একজন মানুষের শরীরে শিরা-উপশিরায় বাধাহীন রক্ত সঞ্চালনের ওপর তার যেমন সুস্থতা নির্ভর করে, তেমনি বাংলাদেশকে সুস্থ রাখে প্রবহমান নদী, শাখা-নদী, উপনদী এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন। প্রবহমান নদীগুলোর স্রোত বাধাগ্রস্ত হলে, নদী ভরাট হলে তা দুঃখের কারণ হয়। বাংলাদেশে নদীপথই ছিল একসময় পণ্য পরিবহনের একমাত্র উপায়। পলি জমে জমে রক্তনালিতে ব্লকের মতো নদীগুলো তার প্রবহমানতা হারিয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। প্রতি বছর নদী ড্রেজিং করা হতো একসময়। নদী ড্রেজিং করলে পানি দুই কূল ছাপিয়ে যাবে না। ক্যাপিটাল ড্রেজিং করা হলে সমস্যা মিটবে, নদীর নাব্য বাড়বে। ড্রেজারগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গানবোট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এজন্য দীর্ঘদিন ড্রেজিং না করার ফলে নদী ভরাট হয়ে গেছে। নদীর গভীরতা কমলে নদী চওড়া হয়ে যায়। কিছু কিছু নদী আছে ভাঙনপ্রবণ। রাজবাড়ী অংশে পদ্মা নদী বারবার ভেঙে যায় দেখে তখনকার রাজা পদ্মা নদীকে ‘কীর্তিনাশা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। এখন নদী অনবরত ড্রেজিং করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নদীগুলোয় ক্যাপিটাল ড্রেজিং ও মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং করে নদী ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখতে হবে। ভাঙন হলে দেখা যায় ডুবোচর থাকে। ডুবোচরে আঘাত পেয়ে দুই দিকে ছড়িয়ে পানি পাড়ে আঘাত করে, এতে পাড় ভেঙে যায়। ডুবোচর শনাক্ত করে ড্রেজিং করলে নদী ভাঙন বন্ধ হবে। ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য জোগাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে। নদী ড্রেজিং ও ভূমি পুনরুদ্ধার করা হলে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পাবে। মোংলার ঘসিয়াখালী খাল খনন করে নাব্য ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশের কিছু কিছু নদী নিয়মিত ভাঙে যেমন সরিষাবাড়ী, ইসলামপুর নিত্য ভাঙে। বাংলাদেশ মূলত বদ্বীপ। প্রবল বর্ষণে ওপরের মাটি ক্ষয় হয় আবার বন্যা পলি বহন করে এনে ক্ষয় পূরণ করে। বন্যার পানির গতি প্রচন্ড হয়। ১৯৯৮-এর বন্যায় শরীয়তপুরের জাজিরা অঞ্চলে এ অভিজ্ঞতা হয়। এসব অঞ্চলে নদী ভাঙনের বিষয়টি মাথায় রেখে সব স্থাপনা তৈরি করতে হবে। মুন্সীগঞ্জের মানুষ উঁচু এলাকায় দোতলা টিনের ঘর এমনভাবে তৈরি করে যেন প্রয়োজনে সরিয়ে নিতে পারে। ১৯৮৪-৮৫ সালে মনু নদ বন্যায় প্লাবিত হয়ে গতিপথ পরিবর্তন করে পুরাতন পথে ভেঙেচুরে নিয়ে যায়। নদ-নদীর দুই পাড়ে ঢোলকলমি লাগিয়ে দিলে ভাঙন কম হয়। একসময় আরিচা-দৌলতদিয়া পশুর নদে চাটাই দিয়ে বেঁধে মাটি ফেলা হতো। একসময় ফসলের খেতে লবণপানি ঢোকায় বহু বছর ফসল পাওয়া যেত না। গড়াই নদী খননের পর ভারতের সঙ্গে পানিচুক্তি করে লবণাক্ততা দূর হয়। সেতু নির্মাণের আগে জাপান যমুনা নদীর ওপর সার্বিক জরিপ করে।

২৭ জুন, ২০১৮ সালে ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনাটি উপস্থাপন করা হয়। ২০১১ সালে উদ্যোগ নিয়ে মার্চ, ২০১৪-তে শুরু করে ২০১৮-তে শেষ করা হয়। যা নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় করা হয়েছে। আগামী ১০০ বছর জনসংখ্যা, জীবন-জীবিকা কেমন হবে তা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব শামসুল আলম মহোদয়ের নেতৃত্বে এ মহাপরিকল্পনাটি সম্পন্ন হয়েছে।

বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে দেখতে হবে পানি যাবে কোথা দিয়ে। হিমালয় পর্বত অঞ্চলে গাছ কেটে ফেলায় নদীর পলি বেশি আসছে। মেনটেইন্যান্স ড্রেজিং নিয়মিত করার ব্যবস্থা করতে হবে, জলাভূমি সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়ন হয়নি। বালু উত্তোলনে যথাযথ নির্দেশনা দিতে হবে। কারণ ৪০ বছর ধরে এক জায়গায় বালু উত্তোলন হলে নদী ভাঙন হয়। সময়ে সময়ে পরিবর্তন করা দরকার। তিস্তা ব্যারাজ দুঃখের কারণ পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। তিস্তা নদীর ভারতের অংশে পানি নেই। নদীর বেড উঁচু হয়ে গেছে পলি পড়ায়। আমার দেখা নদী মধুমতি এখন খাল হয়ে গেছে। বর্ষাকালে পানি ধরে রাখতে হবে। বর্ষাকালে ৪৬ কিমি পর্যন্ত চাওড়া হয়ে যায় যমুনা। ভাঙনপ্রবণ নদীর দুই পাশে ৬-৭ কিমি বাফার জোন করা যেতে পারে।

যারা আমার দেশ চেনে না, নদীর চরিত্র জানে না তারা পরিকল্পনা করলে সঠিক হবে না। চর কুকরি-মুকরি, নিঝুমদ্বীপ, স্বর্ণদ্বীপ, ভাসানচরসহ ছোট ছোট চরগুলো কীভাবে ব্যবহার করা যায় ভাবতে হবে। সুন্দরবনে ম্যানগ্রোভ বন বাড়ছে। ২৫০টির মতো ছোট-বড় খাল আছে সুন্দরবনে। শ্যালা নদীর দিয়ে ঘষিয়াখালী চ্যানেল মুখ খুলে দিতে হবে। হোগলাবন বাড়াতে হবে। কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন তৈরি করতে হবে। হাওর-বাঁওড় রক্ষা করতে হবে। মাছের চরিত্র উল্টো দিকে যাওয়া, নইলে ডিম পাড়বে না। উপকূলীয় অঞ্চলে বন সৃষ্টি করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মাটি সংরক্ষণ করে কেওড়া, গেওয়া, কেয়া, তাল গাছ লাগাতে হবে। বনায়ন হলে Land Reclamation হয়। লবণাক্ততা কমলে হোগলাবন বাড়ে, কেওড়াবন বাড়ে। বাঘ সুন্দরবন রক্ষা করে তা মনে রাখতে হবে।

জাতীয় পরিবেশ কমিটির একটি সভায় তিনি স্মৃতিচারণায় বলেন, কক্সবাজারে জলোচ্ছ্বাস রোধে ঝাউ গাছ রোপণ, চরফ্যাশন, মনপুরা, চর কুকরি-মুকরিতে বৃক্ষরোপণ করা, নিঝুমদ্বীপ ও স্বর্ণদ্বীপে বঙ্গবন্ধু জোড়ায় জোড়ায় পশুপাখি ছেড়ে দিয়েছিলেন। স্মৃতিচারণায় তিনি আরও বলেন, একসময় মতিঝিল ঝিল ছিল। পার হয়ে আরামবাগ ফুফুর বাড়িতে যেতে হতো। অনেক বড় ঝিল ও রাস্তার দুই পাড়ে কৃষ্ণচূড়া ঝাড়, বোগেন ভিলিয়া ফুলের ঝাড় ও গাছে গাছে পাখি ছিল। আমি দেখেছি ধানমন্ডির নিকটস্থ লেকের কিছু অংশ ভরাট করে ফ্ল্যাট ও গুলশান লেকের কিছু জমিও দখল করে ফ্ল্যাট করা হয়।

গাজীপুরে শেখ রাসেল এভিয়েশন সাফারি পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হয় শুধু বন রক্ষার জন্য। বনায়নে মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে। সামাজিক বনায়নে ৭০/৩০ অংশ ভাগে লোকজন উৎসাহ পায়, যা অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সুরক্ষা ফান্ড সচেতনভাবে ব্যয় করতে হবে। দেশে শিল্পায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পকারখানায় স্যুয়ারেজ সিস্টেম, এসটিপি/ইটিপি ব্যবস্থা রেখে শিল্পবর্জ্য দূষণমুক্ত করতে হবে। গৃহবর্জ্যরে জন্য পৃথক স্যুয়ারেজ রাখতে হবে। বড় বড় শহরের পাশে বড় নদী সুরক্ষা করতে হবে। ইটিপি/এসটিপি ব্যবহার হয় না বিদ্যুৎ বিলের জন্য এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বর্জ্য রি-সাইক্লিংয়ের ব্যবস্থাও করতে হবে। বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, ধলেশ্বরী নদ-নদীর দূষণ কমাতে হবে। বৃষ্টিপাত তুমুল হলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর বেড়ে যাবে এবং নদীদূষণ কমবে।

ঢাকা মহানগরীর মধ্যে সেগুনবাগিচা খাল, ধোলাই খাল, শান্তিনগর খাল, পান্থপথের খাল কালভার্ট করায় ভরাট হয়ে গেছে। আগুন লাগলে নেভানোর জন্য পানিও পাওয়া যায় না। এজন্য হাউজিংগুলোয় জলাধার থাকলে ছাদের পানি যেন জলাধারে পড়ে সে ব্যবস্থা করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

জলবায়ুর ক্ষতি প্রশমন এবং অভিযোজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে অ্যাডাপটেশন লিডার হিসেবে আভিভর্‚ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এ অর্জনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন। পরিশেষে বাংলাদেশের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি সব পরিকল্পনায় তিনি তাঁর নিবিড় পর্যবেক্ষণ কীভাবে তুলে ধরেন তার নীরব সাক্ষী আমরা, যারা তাঁর সঙ্গে কিছুদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছি তারা জানি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা খসড়া দেখে তিনি নিজ হাতে চার পৃষ্ঠা মতামত তুলে ধরেন। বিনয়াবনত শেখ হাসিনা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম মহোদয়ের কাছে লেখা একটি পত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি। সংশোধিত খসড়াটি তিনি আমার মাধ্যমে প্রেরণ করেন। আমি বিস্ময়াভূত হয়ে ফটোকপি রেখে দিয়েছিলাম, যা পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলাম।

‘বিষয় : প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)।

কিছু বিষয় আমার চিন্তায় এসেছে বলে লিখে দিলাম। তবে এর প্রতিটি কথাই গ্রহণ করতে হবে সে ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই। অনেক ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করেছি মাত্র। এখান থেকে যে যে বিষয়গুলি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হবে সেগুলি নিতে পারেন। তবে ভাষাটা প্রেক্ষিত পরিকল্পনার প্রস্তুতকৃত লিখন এর সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নিবেন। প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। হাতের লেখা পড়তে অসুবিধা হলে যে কোন সময় আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ