শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না বিদ্বেষী

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না বিদ্বেষী

বাজায় কে

মেঘের মাদল

ভাঙ্গালে ঘুম

ছিটিয়ে জল

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ইতিহাসের অনেক হিসাব-নিকাশ থাকে। সব হিসাব-নিকাশ সবার জন্য সমানভাবে মেলে না। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না মিডিয়াবিদ্বেষী? এই প্রশ্ন কেন করলেন পাল্টা জানতে চাইলাম। জবাবে সেই বন্ধু বললেন, বর্তমান সময়ের কিছু ঘটনার কারণে এ প্রশ্ন উদয় হয়েছে। আজকাল অনেকের কাছে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ঘিরে মানুষের মনে প্রশ্ন থাকাটাই স্বাভাবিক। টানা ক্ষমতায় থাকার ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। সব বিষয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন আসবে। আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এভাবে ক্ষমতায় থাকার কোনো নজির নেই। স্বাধীনতার পর নানামুখী ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত মোকাবিলা করতে করতেই সময় চলে গিয়েছিল। ’৯৬ সালের ক্ষমতার মেয়াদ আর এখনকার বাস্তবতা সম্পূর্ণ আলাদা। আওয়ামী লীগের অতীত ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে বর্তমানকে মেলানো যাবে না। আর সরকারি দল ও বিরোধী দলের হিসাবও এক হয় না। একটি দল টানা ক্ষমতায় থাকলে ভালো-মন্দের মিশ্রণে চলতে হয়। ফুলে ভ্রমর আর মধুতে মৌমাছি বসবেই। মধুর লোভে সরকারি দলের ঘাটে ঘাটে তৈরি হয় সুবিধাভোগী। অনেক সময় সুবিধাভোগীদের তৎপরতায় হারিয়ে যায় ত্যাগী নেতা-কর্মীরা। এটা শুধু আওয়ামী লীগের বেলায় তা নয়। আমাদের মতো দেশে যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তাদের ওপর আগাছা-পরগাছা ভর করে। ছোটবেলায় ফুলের বাগান করতাম। গোলাপ, গন্ধরাজ, জবা, টগরের সঙ্গে থাকত বাহারি পাতার গাছ। সেই গাছ দেখতে সুন্দর, কিন্তু ফুল হতো না। থাকত বাগানের শোভা হয়ে। মন দিয়ে পাতাবাহারও লাগাতাম। সরকারও তেমনই। কিছু মানুষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করে। আবার কেউ বঞ্চনা নিয়ে পাতাবাহারের শোভা হয়ে থাকে। অনেকটা ফুল বাগানের মতো। বাগানের যত্ন না নিলে আগাছার দাপট বাড়ে। তখনই সমস্যা তৈরি হয়। ফুলের গাছগুলো ধীরে ধীরে মরে যায়। পাতাবাহারও টিকতে পারে না। আগাছাকে ঘিরে ফুল বাগানে আসে সাপ। খেয়াল না করলে সেই সাপের কামড়ে মরতে হয় মালি বা বাগান মালিককে। প্রকৃতির এ এক নিষ্ঠুর খেলা।

রাজনৈতিক দলে আগাছা জমে ক্ষমতাকালে। বিরোধী দলে নিরুনির কারণে আগাছা হয় না। বিএনপির রাজনীতির দিকে তাকালেই কঠিন বাস্তবতা বোঝা যায়। দুঃসময়ের বিএনপি খুঁজে পাচ্ছে না সুসময়ের অতিথি পাখিদের। বসন্তের কোকিলরা কেটে পড়েছে। কোকিল বাদ দিন সেই সময়ের দাপুটে নেতা হারিছ চৌধুরী কোথায়? জবাবে কেউ কিছু বলতে পারে না। কেউ জানে না হারিছ কেন লাপাত্তা। অথচ এক সময়ে তিনি যা খুশি তা করতেন। অহংকারে মাটিতে পা পড়ত না। এখন তিনি নিখোঁজ। কোনো পাত্তা নেই। বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, বিএনপি কেউ তাকে পাচ্ছে না। মারা গেছেন এমন খবরও নেই। তাহলে হারিছ চৌধুরী গেলেন কোথায়? কেনই বা তিনি অন্তর্ধান হলেন? কী এমন গোপনীয়তা ছিল যা প্রকাশের ভয়ে পালিয়েছেন ওয়ান-ইলেভেনে। ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপির অনেক বিতর্কিত কান্ডের জবাব একমাত্র হারিছ দিতে পারেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ইলিয়াস আলী বলতেন, হারিছ সর্বনাশ করছে। ইলিয়াস স্পষ্ট কথা বলতেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করতেন না। তাই তখনই হারিছকে নিয়ে দলকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছিলেন। এখন বের হচ্ছে হারিছের অন্তর্ধানে জড়িয়ে রয়েছে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিদের উত্থান, চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, শাহ কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টারসহ অনেক ঘটনার আড়ালের রহস্য। ক্ষমতাসীন দলগুলোর ভিতরে-বাইরে অনেক রহস্য থাকে। সব সময় সব রহস্য বের হয়ে আসে না।

ক্ষমতার নৌকা চলে পাহাড় দিয়ে। বিরোধী দলের ভালো নৌকা নদীতে চলতে চায় না। উজানের স্রোতে হোঁচট খেয়ে ডুবো ডুবো হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও একদা বিরোধী দলে ছিল। ১৯৮১ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে এই দলের দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। উজানে বৈঠা হাতে নৌকার মাঝির দায়িত্ব নিয়েই নামেন কঠিন সংগ্রামে। দলের অভ্যন্তরীণ সংঘাত, সিনিয়রদের বাড়াবাড়ি, আওয়ামী বিরোধী মিডিয়ার দাপট, রাষ্ট্রযন্ত্রের নানামুখী ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, বারবার দলে ভাঙন, চ্যালেঞ্জ, পাল্টা চ্যালেঞ্জ সবকিছু হজম করতে হয়েছে তাঁকে। মিডিয়াতে তখন চীনাপন্থি আর মস্কোপন্থি সাংবাদিকদের একচেটিয়া অবস্থান। শিল্প সংস্কৃতির জগৎও ছিল তাই। সবকিছুতেই মুষ্টিমেয় কিছু সমর্থক নিয়ে তিনি যাত্রা শুরু করেন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া দলকে গোছাতে থাকেন। দল ভেঙে বাকশাল গঠন, ’৮৬ সালের নির্বাচন ছিল কঠিন চ্যালেঞ্জের। ১৫-দলীয় জোটের বৈঠক হয় বাকশাল চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদের ধানমন্ডির বাড়িতে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীও সেই বৈঠকে যোগ দেন। কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরহাদ তখন দাপুটে নেতা। সবাই মিলেই ভোটের সিদ্ধান্ত নিলেন। শেখ হাসিনা প্রথমে ভোটের বিপক্ষে ছিলেন। কিন্তু সিনিয়র নেতাদের চাপে সিদ্ধান্ত বদলান। বৈঠকে একজন নেতা জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সাতদলীয় জোটও ভোটে যাবে। সবাই মিলে ভোটে পরাস্ত করবেন এরশাদকে। পরে খালেদা জিয়া ভোটে যাননি। ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদ ইনু ভোট বর্জন করে ভাঙল ১৫ দল। এই বাম দলগুলো গঠন করল পাঁচদলীয় জোট। ভোটে গেলেন শেখ হাসিনা। সংসদে গিয়ে তিনি এরশাদ সরকারের দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি তোলেন সংসদের ভিতরে-বাইরে। সেই সময়ে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় মিডিয়াবান্ধব আর কে ছিলেন? মিডিয়াকে তিনি আপন করে তোলেন।

এরশাদকে হটাতে সংসদ থেকে বেরিয়ে যাওয়ারও উদ্যোগ নেন শেখ হাসিনা। তিনি বর্জন করেন সংসদ। প্রস্তুতি নেন পদত্যাগের। এরশাদের কাছে গোয়েন্দা রিপোর্ট গেল, মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির এমপিদের বড় অংশই সংসদে অনাস্থা দেবেন। রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি বিলুপ্ত করে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করবে। কাজী জাফর আহমেদও একই কথা জানালেন এরশাদকে। ব্যস সংসদ ভেঙে দিলেন এরশাদ। মিজান চৌধুরীকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দিলেন। আওয়ামী ঘরানার আরও অনেককে বাদ দেন ক্ষমতা থেকে। সেই সময়ে মিজান চৌধুরীর একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। সেই সাক্ষাৎকারের কথা আরেক দিন লিখব। শেখ হাসিনা গুজবকে পাত্তা দিলেন না। তিনি রাজপথে এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে বেগবান করেন। ’৮৭ সালে তীব্র আন্দোলন গড়ে ওঠে তিন জোটের নেতৃত্বে। দুই নেত্রীর মাঝে অঘোষিত ঐক্য হয় আন্দোলন ইস্যুতে। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ’৯০ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এরশাদের পতন হয়। মৃত্যুর দুই বছর আগে এরশাদ অবশ্য এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল নূরউদ্দিন তাঁর সঙ্গে বিট্রে করাতে তিনি ক্ষমতা ছেড়েছেন। আতিককে তিনি আর এক বছর রাখলে তাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে হতো না।

এরশাদের পতনের পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নেন শেখ হাসিনা। সবার ধারণা ছিল তিনি ক্ষমতায় আসবেন। কিন্তু নানামুখী চক্রান্তের কবলে পড়ে তিনি ক্ষমতায় আসতে পারলেন না। ক্ষমতায় এলো বিএনপি। সেই সময়ে নাঈমুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে প্রকাশিত আজকের কাগজে কাজ শুরু করি আমরা একদল তারুণ্য উদ্দীপ্ত যুবক। আমার বিট পড়ে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা। সরাসরি শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়। সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর তালিকায় আমিও যুক্ত হই। ’৯১ সালের ভোটের আগে পরে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর থেকে বের হতাম খুব ভোরে। সকালে আলু ভর্তা, ডিম, ডাল দিয়ে ভাত খেয়ে নেত্রীর গাড়ি বহরে যুক্ত হতাম। তিনি নিজেও অনেক সময় নাশতার টেবিলে যোগ দিতেন। আবার কখনো তৈরি হয়ে হাসতে হাসতে গাড়িতে ওঠার সময় বলতেন, আমার সাংঘাতিকরা এসে গেছে, এবার যাত্রা শুরু করা যায়। তখন এত সাংবাদিক ও পত্রপত্রিকা ছিল না। এত নিরাপত্তার ব্যাপারও ছিল না। বেসরকারি টেলিভিশন, অনলাইন ছিল না। তিন-চারটি পত্রিকা ও ইউএনবির সাংবাদিকরা সফরসঙ্গী হতেন। বেশির ভাগ সময় ফটোসাংবাদিক থাকতেন একজন। গাড়ি থাকত দুটি। নেতারা যোগ হলে বাড়ত। নেত্রীর গাড়ি থাকত সামনে। পেছনের জিপে মৃণাল কান্তি দাসের নেতৃত্বে সাংবাদিকরা। সফরে নজীব আহমেদ আর মৃণাল কান্তি দা সবাইকে প্রাণবন্ত রাখতেন। শেখ হাসিনা ’৯১ সালের ভোটে পরাজয়ের পর সবাই ভেবেছিলেন তিনি দমে যাবেন। থমকে যাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলের ভিতরে ড. কামাল হোসেন, আবদুল মান্নান, মেজর জেনারেল (অব.) খলিলুর রহমানসহ অনেকে নেত্রীর বিপক্ষে শক্ত অবস্থানে ছিলেন। শেখ হাসিনা কোনো কিছুর তোয়াক্কা করলেন না। সবকিছু মোকাবিলা করেই ’৯১ সালের সংসদ গঠনের পর তিনি নতুন করে সারা দেশ সফর শুরু করেন। দলকে সুসংগঠিত করতে থাকেন। কয়েকজন সাংবাদিক সফরসঙ্গী হিসেবে সারা দেশ সফর ও তাঁর কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ পাই। তিনি সবাইকে আপন করে নেন।

ঢাকার বাইরে সফরের সময় খেয়াল করতাম শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ পড়ে দিন শুরু করতেন। নাশতা সেরেই বেরিয়ে পড়তেন। সারা দিন ঘুরতেন। সভা-সমাবেশ করতেন টানা। পথসভা থাকত যেখানে সেখানে। দলের মাঠের নেতাদের বাড়িতে চলে যেতেন। ভরদুপুরে অনেক সময় খাওয়ারও সুযোগ পেতেন না। আমরা হঠাৎ করে দেখতাম গাড়িতে রুটি, কলা, মুড়ি। মৃণালদা বা নজীব ভাই অথবা অন্য কেউ এসে বলতেন আপা আপনাদের জন্য পাঠিয়েছেন। খেতে বসলে শেখ হাসিনা প্রথম প্রশ্ন করতেন, তার সফরসঙ্গী ড্রাইভার, সাংবাদিক আর নিরাপত্তারক্ষীরা খেয়েছেন কি না। তারপর তিনি খেতে বসতেন। একবার বগুড়াতে ঝামেলা বেধে যায়। সময়টা মনে হয় ’৯২ সালের। বগুড়া সার্কিট হাউসে পৌঁছে আমরা সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়লাম ঢাকায় সংবাদ পাঠানো নিয়ে। খাওয়ার সময় ছিল না। সেই সময়ে সংবাদ পাঠানো সহজ ছিল না। ফোনে সংবাদ পাঠানো হতো। ফ্যাক্সও পাওয়া যেত না অনেক শহরে। টেলিফোনও সহজলভ্য ছিল না। অনেক সময় সার্কিট হাউসে নেত্রী তাঁর রুমে বসে আছেন। আমরা দল বেঁধে সংবাদ পাঠাচ্ছি ওনার রুম থেকে। তিনি বিরক্ত হতেন না। বিশ্রামের সময় পেতেন না। বগুড়াতে সংবাদ পাঠিয়ে এসে দেখি আমাদের জন্য রাখা খাবার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা খেয়ে শেষ। খাবার না পেয়ে আমরা আশপাশে রেস্টুরেন্টের সন্ধানে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। নেত্রীর সফরসঙ্গী ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের একজন ছুটে এলেন। বললেন, আপা আপনাদের ডাকছেন। গিয়ে দেখলাম, তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বগুড়ার নেতাদের বকছেন। খেতে বসে তিনি শুনলেন, সফরসঙ্গী সাংবাদিকরা খাবার পাননি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি খাবার টেবিল থেকে উঠে পড়েন। তিনি নিজেও খাননি। বগুড়ায় রাতে থাকার কথা ছিল। তিনি বললেন, বগুড়া থাকব না। রংপুর গিয়ে থাকব। আমাদের একজন সিনিয়রের হাতে ২ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, তুমি ওদের নিয়ে খাইয়ে রংপুর আস। গাড়ি বগুড়া ছেড়ে রংপুরের পথে যাত্রা শুরু করে।  আমরাও নেত্রীর গাড়ির পেছনেই ছুটতে থাকি।

বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার সঙ্গে আমাদের হাজারো স্মৃতি। তিনি সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতেন। বিপদে-আপদে অবস্থান নিতেন। সময়ে-অসময়ে আস্থাভাজনদের ডেকেও নিতেন। আমাকে বিভিন্ন সময়ে অনেকবার ডেকে নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর প্রেস সেক্রেটারি আমিনুল হক বাদশা আমাকে একবার বলেছেন, শেখ হাসিনা গুণটি পেয়েছেন বাবার কাছ থেকে। নির্মল সেনের লেখাতে পড়েছি, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লিখে বঙ্গবন্ধুর সামনে যেতেন তারা। দল বেঁধে গিয়ে ছাড়িয়ে আনেন এনায়েতুল্লাহ খান মিন্টুকে। আরও অনেক গল্প আছে। শেখ হাসিনা কি তার বাইরে? আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লিখে অনেকবারই তাঁর সামনে হাজির হলে তিনি প্রথমে গম্ভীর থাকতেন। তারপর কথা বলতেন। স্বাভাবিক হতেন ধীরে ধীরে। শুধু বিরোধী দল নয়, ’৯৬ সালের সরকারি দলেও তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে আলাদা হননি। আমরা তখন বড় সাংবাদিক ছিলাম না। কিন্তু আমাদের ডেকে নিয়েও কথা বলতেন। সর্বশেষ ২০১৩ সালেও একাধিকবার ডেকে নিয়েছিলেন। সেই সময়ে আমার কাগজটি ছিল কট্টরভাবে সরকারের সমালোচক। সাংবাদিকরা ঝামেলায় পড়লে এই শেখ হাসিনা সবার আগে পাশে দাঁড়াতেন।  শত শত উদাহরণ আছে। অনেকে প্রশ্ন করেন, সেই শেখ হাসিনা কি বদলে গেছেন? ভাবছি বিস্তারিত লিখে যাব। আমাদেরও বয়স বাড়ছে।  করোনাকালে জীবন-মৃত্যুর কোনো হিসাব নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা