শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না বিদ্বেষী

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না বিদ্বেষী

বাজায় কে

মেঘের মাদল

ভাঙ্গালে ঘুম

ছিটিয়ে জল

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ইতিহাসের অনেক হিসাব-নিকাশ থাকে। সব হিসাব-নিকাশ সবার জন্য সমানভাবে মেলে না। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিডিয়াবান্ধব না মিডিয়াবিদ্বেষী? এই প্রশ্ন কেন করলেন পাল্টা জানতে চাইলাম। জবাবে সেই বন্ধু বললেন, বর্তমান সময়ের কিছু ঘটনার কারণে এ প্রশ্ন উদয় হয়েছে। আজকাল অনেকের কাছে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ঘিরে মানুষের মনে প্রশ্ন থাকাটাই স্বাভাবিক। টানা ক্ষমতায় থাকার ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। সব বিষয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন আসবে। আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এভাবে ক্ষমতায় থাকার কোনো নজির নেই। স্বাধীনতার পর নানামুখী ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত মোকাবিলা করতে করতেই সময় চলে গিয়েছিল। ’৯৬ সালের ক্ষমতার মেয়াদ আর এখনকার বাস্তবতা সম্পূর্ণ আলাদা। আওয়ামী লীগের অতীত ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে বর্তমানকে মেলানো যাবে না। আর সরকারি দল ও বিরোধী দলের হিসাবও এক হয় না। একটি দল টানা ক্ষমতায় থাকলে ভালো-মন্দের মিশ্রণে চলতে হয়। ফুলে ভ্রমর আর মধুতে মৌমাছি বসবেই। মধুর লোভে সরকারি দলের ঘাটে ঘাটে তৈরি হয় সুবিধাভোগী। অনেক সময় সুবিধাভোগীদের তৎপরতায় হারিয়ে যায় ত্যাগী নেতা-কর্মীরা। এটা শুধু আওয়ামী লীগের বেলায় তা নয়। আমাদের মতো দেশে যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তাদের ওপর আগাছা-পরগাছা ভর করে। ছোটবেলায় ফুলের বাগান করতাম। গোলাপ, গন্ধরাজ, জবা, টগরের সঙ্গে থাকত বাহারি পাতার গাছ। সেই গাছ দেখতে সুন্দর, কিন্তু ফুল হতো না। থাকত বাগানের শোভা হয়ে। মন দিয়ে পাতাবাহারও লাগাতাম। সরকারও তেমনই। কিছু মানুষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করে। আবার কেউ বঞ্চনা নিয়ে পাতাবাহারের শোভা হয়ে থাকে। অনেকটা ফুল বাগানের মতো। বাগানের যত্ন না নিলে আগাছার দাপট বাড়ে। তখনই সমস্যা তৈরি হয়। ফুলের গাছগুলো ধীরে ধীরে মরে যায়। পাতাবাহারও টিকতে পারে না। আগাছাকে ঘিরে ফুল বাগানে আসে সাপ। খেয়াল না করলে সেই সাপের কামড়ে মরতে হয় মালি বা বাগান মালিককে। প্রকৃতির এ এক নিষ্ঠুর খেলা।

রাজনৈতিক দলে আগাছা জমে ক্ষমতাকালে। বিরোধী দলে নিরুনির কারণে আগাছা হয় না। বিএনপির রাজনীতির দিকে তাকালেই কঠিন বাস্তবতা বোঝা যায়। দুঃসময়ের বিএনপি খুঁজে পাচ্ছে না সুসময়ের অতিথি পাখিদের। বসন্তের কোকিলরা কেটে পড়েছে। কোকিল বাদ দিন সেই সময়ের দাপুটে নেতা হারিছ চৌধুরী কোথায়? জবাবে কেউ কিছু বলতে পারে না। কেউ জানে না হারিছ কেন লাপাত্তা। অথচ এক সময়ে তিনি যা খুশি তা করতেন। অহংকারে মাটিতে পা পড়ত না। এখন তিনি নিখোঁজ। কোনো পাত্তা নেই। বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, বিএনপি কেউ তাকে পাচ্ছে না। মারা গেছেন এমন খবরও নেই। তাহলে হারিছ চৌধুরী গেলেন কোথায়? কেনই বা তিনি অন্তর্ধান হলেন? কী এমন গোপনীয়তা ছিল যা প্রকাশের ভয়ে পালিয়েছেন ওয়ান-ইলেভেনে। ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপির অনেক বিতর্কিত কান্ডের জবাব একমাত্র হারিছ দিতে পারেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ইলিয়াস আলী বলতেন, হারিছ সর্বনাশ করছে। ইলিয়াস স্পষ্ট কথা বলতেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করতেন না। তাই তখনই হারিছকে নিয়ে দলকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছিলেন। এখন বের হচ্ছে হারিছের অন্তর্ধানে জড়িয়ে রয়েছে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিদের উত্থান, চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, শাহ কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টারসহ অনেক ঘটনার আড়ালের রহস্য। ক্ষমতাসীন দলগুলোর ভিতরে-বাইরে অনেক রহস্য থাকে। সব সময় সব রহস্য বের হয়ে আসে না।

ক্ষমতার নৌকা চলে পাহাড় দিয়ে। বিরোধী দলের ভালো নৌকা নদীতে চলতে চায় না। উজানের স্রোতে হোঁচট খেয়ে ডুবো ডুবো হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও একদা বিরোধী দলে ছিল। ১৯৮১ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে এই দলের দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। উজানে বৈঠা হাতে নৌকার মাঝির দায়িত্ব নিয়েই নামেন কঠিন সংগ্রামে। দলের অভ্যন্তরীণ সংঘাত, সিনিয়রদের বাড়াবাড়ি, আওয়ামী বিরোধী মিডিয়ার দাপট, রাষ্ট্রযন্ত্রের নানামুখী ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, বারবার দলে ভাঙন, চ্যালেঞ্জ, পাল্টা চ্যালেঞ্জ সবকিছু হজম করতে হয়েছে তাঁকে। মিডিয়াতে তখন চীনাপন্থি আর মস্কোপন্থি সাংবাদিকদের একচেটিয়া অবস্থান। শিল্প সংস্কৃতির জগৎও ছিল তাই। সবকিছুতেই মুষ্টিমেয় কিছু সমর্থক নিয়ে তিনি যাত্রা শুরু করেন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া দলকে গোছাতে থাকেন। দল ভেঙে বাকশাল গঠন, ’৮৬ সালের নির্বাচন ছিল কঠিন চ্যালেঞ্জের। ১৫-দলীয় জোটের বৈঠক হয় বাকশাল চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদের ধানমন্ডির বাড়িতে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীও সেই বৈঠকে যোগ দেন। কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরহাদ তখন দাপুটে নেতা। সবাই মিলেই ভোটের সিদ্ধান্ত নিলেন। শেখ হাসিনা প্রথমে ভোটের বিপক্ষে ছিলেন। কিন্তু সিনিয়র নেতাদের চাপে সিদ্ধান্ত বদলান। বৈঠকে একজন নেতা জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সাতদলীয় জোটও ভোটে যাবে। সবাই মিলে ভোটে পরাস্ত করবেন এরশাদকে। পরে খালেদা জিয়া ভোটে যাননি। ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদ ইনু ভোট বর্জন করে ভাঙল ১৫ দল। এই বাম দলগুলো গঠন করল পাঁচদলীয় জোট। ভোটে গেলেন শেখ হাসিনা। সংসদে গিয়ে তিনি এরশাদ সরকারের দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি তোলেন সংসদের ভিতরে-বাইরে। সেই সময়ে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় মিডিয়াবান্ধব আর কে ছিলেন? মিডিয়াকে তিনি আপন করে তোলেন।

এরশাদকে হটাতে সংসদ থেকে বেরিয়ে যাওয়ারও উদ্যোগ নেন শেখ হাসিনা। তিনি বর্জন করেন সংসদ। প্রস্তুতি নেন পদত্যাগের। এরশাদের কাছে গোয়েন্দা রিপোর্ট গেল, মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির এমপিদের বড় অংশই সংসদে অনাস্থা দেবেন। রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি বিলুপ্ত করে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করবে। কাজী জাফর আহমেদও একই কথা জানালেন এরশাদকে। ব্যস সংসদ ভেঙে দিলেন এরশাদ। মিজান চৌধুরীকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দিলেন। আওয়ামী ঘরানার আরও অনেককে বাদ দেন ক্ষমতা থেকে। সেই সময়ে মিজান চৌধুরীর একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। সেই সাক্ষাৎকারের কথা আরেক দিন লিখব। শেখ হাসিনা গুজবকে পাত্তা দিলেন না। তিনি রাজপথে এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে বেগবান করেন। ’৮৭ সালে তীব্র আন্দোলন গড়ে ওঠে তিন জোটের নেতৃত্বে। দুই নেত্রীর মাঝে অঘোষিত ঐক্য হয় আন্দোলন ইস্যুতে। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ’৯০ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এরশাদের পতন হয়। মৃত্যুর দুই বছর আগে এরশাদ অবশ্য এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল নূরউদ্দিন তাঁর সঙ্গে বিট্রে করাতে তিনি ক্ষমতা ছেড়েছেন। আতিককে তিনি আর এক বছর রাখলে তাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে হতো না।

এরশাদের পতনের পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নেন শেখ হাসিনা। সবার ধারণা ছিল তিনি ক্ষমতায় আসবেন। কিন্তু নানামুখী চক্রান্তের কবলে পড়ে তিনি ক্ষমতায় আসতে পারলেন না। ক্ষমতায় এলো বিএনপি। সেই সময়ে নাঈমুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে প্রকাশিত আজকের কাগজে কাজ শুরু করি আমরা একদল তারুণ্য উদ্দীপ্ত যুবক। আমার বিট পড়ে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা। সরাসরি শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়। সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর তালিকায় আমিও যুক্ত হই। ’৯১ সালের ভোটের আগে পরে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর থেকে বের হতাম খুব ভোরে। সকালে আলু ভর্তা, ডিম, ডাল দিয়ে ভাত খেয়ে নেত্রীর গাড়ি বহরে যুক্ত হতাম। তিনি নিজেও অনেক সময় নাশতার টেবিলে যোগ দিতেন। আবার কখনো তৈরি হয়ে হাসতে হাসতে গাড়িতে ওঠার সময় বলতেন, আমার সাংঘাতিকরা এসে গেছে, এবার যাত্রা শুরু করা যায়। তখন এত সাংবাদিক ও পত্রপত্রিকা ছিল না। এত নিরাপত্তার ব্যাপারও ছিল না। বেসরকারি টেলিভিশন, অনলাইন ছিল না। তিন-চারটি পত্রিকা ও ইউএনবির সাংবাদিকরা সফরসঙ্গী হতেন। বেশির ভাগ সময় ফটোসাংবাদিক থাকতেন একজন। গাড়ি থাকত দুটি। নেতারা যোগ হলে বাড়ত। নেত্রীর গাড়ি থাকত সামনে। পেছনের জিপে মৃণাল কান্তি দাসের নেতৃত্বে সাংবাদিকরা। সফরে নজীব আহমেদ আর মৃণাল কান্তি দা সবাইকে প্রাণবন্ত রাখতেন। শেখ হাসিনা ’৯১ সালের ভোটে পরাজয়ের পর সবাই ভেবেছিলেন তিনি দমে যাবেন। থমকে যাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলের ভিতরে ড. কামাল হোসেন, আবদুল মান্নান, মেজর জেনারেল (অব.) খলিলুর রহমানসহ অনেকে নেত্রীর বিপক্ষে শক্ত অবস্থানে ছিলেন। শেখ হাসিনা কোনো কিছুর তোয়াক্কা করলেন না। সবকিছু মোকাবিলা করেই ’৯১ সালের সংসদ গঠনের পর তিনি নতুন করে সারা দেশ সফর শুরু করেন। দলকে সুসংগঠিত করতে থাকেন। কয়েকজন সাংবাদিক সফরসঙ্গী হিসেবে সারা দেশ সফর ও তাঁর কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ পাই। তিনি সবাইকে আপন করে নেন।

ঢাকার বাইরে সফরের সময় খেয়াল করতাম শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ পড়ে দিন শুরু করতেন। নাশতা সেরেই বেরিয়ে পড়তেন। সারা দিন ঘুরতেন। সভা-সমাবেশ করতেন টানা। পথসভা থাকত যেখানে সেখানে। দলের মাঠের নেতাদের বাড়িতে চলে যেতেন। ভরদুপুরে অনেক সময় খাওয়ারও সুযোগ পেতেন না। আমরা হঠাৎ করে দেখতাম গাড়িতে রুটি, কলা, মুড়ি। মৃণালদা বা নজীব ভাই অথবা অন্য কেউ এসে বলতেন আপা আপনাদের জন্য পাঠিয়েছেন। খেতে বসলে শেখ হাসিনা প্রথম প্রশ্ন করতেন, তার সফরসঙ্গী ড্রাইভার, সাংবাদিক আর নিরাপত্তারক্ষীরা খেয়েছেন কি না। তারপর তিনি খেতে বসতেন। একবার বগুড়াতে ঝামেলা বেধে যায়। সময়টা মনে হয় ’৯২ সালের। বগুড়া সার্কিট হাউসে পৌঁছে আমরা সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়লাম ঢাকায় সংবাদ পাঠানো নিয়ে। খাওয়ার সময় ছিল না। সেই সময়ে সংবাদ পাঠানো সহজ ছিল না। ফোনে সংবাদ পাঠানো হতো। ফ্যাক্সও পাওয়া যেত না অনেক শহরে। টেলিফোনও সহজলভ্য ছিল না। অনেক সময় সার্কিট হাউসে নেত্রী তাঁর রুমে বসে আছেন। আমরা দল বেঁধে সংবাদ পাঠাচ্ছি ওনার রুম থেকে। তিনি বিরক্ত হতেন না। বিশ্রামের সময় পেতেন না। বগুড়াতে সংবাদ পাঠিয়ে এসে দেখি আমাদের জন্য রাখা খাবার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা খেয়ে শেষ। খাবার না পেয়ে আমরা আশপাশে রেস্টুরেন্টের সন্ধানে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। নেত্রীর সফরসঙ্গী ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের একজন ছুটে এলেন। বললেন, আপা আপনাদের ডাকছেন। গিয়ে দেখলাম, তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বগুড়ার নেতাদের বকছেন। খেতে বসে তিনি শুনলেন, সফরসঙ্গী সাংবাদিকরা খাবার পাননি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি খাবার টেবিল থেকে উঠে পড়েন। তিনি নিজেও খাননি। বগুড়ায় রাতে থাকার কথা ছিল। তিনি বললেন, বগুড়া থাকব না। রংপুর গিয়ে থাকব। আমাদের একজন সিনিয়রের হাতে ২ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, তুমি ওদের নিয়ে খাইয়ে রংপুর আস। গাড়ি বগুড়া ছেড়ে রংপুরের পথে যাত্রা শুরু করে।  আমরাও নেত্রীর গাড়ির পেছনেই ছুটতে থাকি।

বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার সঙ্গে আমাদের হাজারো স্মৃতি। তিনি সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতেন। বিপদে-আপদে অবস্থান নিতেন। সময়ে-অসময়ে আস্থাভাজনদের ডেকেও নিতেন। আমাকে বিভিন্ন সময়ে অনেকবার ডেকে নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর প্রেস সেক্রেটারি আমিনুল হক বাদশা আমাকে একবার বলেছেন, শেখ হাসিনা গুণটি পেয়েছেন বাবার কাছ থেকে। নির্মল সেনের লেখাতে পড়েছি, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লিখে বঙ্গবন্ধুর সামনে যেতেন তারা। দল বেঁধে গিয়ে ছাড়িয়ে আনেন এনায়েতুল্লাহ খান মিন্টুকে। আরও অনেক গল্প আছে। শেখ হাসিনা কি তার বাইরে? আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লিখে অনেকবারই তাঁর সামনে হাজির হলে তিনি প্রথমে গম্ভীর থাকতেন। তারপর কথা বলতেন। স্বাভাবিক হতেন ধীরে ধীরে। শুধু বিরোধী দল নয়, ’৯৬ সালের সরকারি দলেও তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে আলাদা হননি। আমরা তখন বড় সাংবাদিক ছিলাম না। কিন্তু আমাদের ডেকে নিয়েও কথা বলতেন। সর্বশেষ ২০১৩ সালেও একাধিকবার ডেকে নিয়েছিলেন। সেই সময়ে আমার কাগজটি ছিল কট্টরভাবে সরকারের সমালোচক। সাংবাদিকরা ঝামেলায় পড়লে এই শেখ হাসিনা সবার আগে পাশে দাঁড়াতেন।  শত শত উদাহরণ আছে। অনেকে প্রশ্ন করেন, সেই শেখ হাসিনা কি বদলে গেছেন? ভাবছি বিস্তারিত লিখে যাব। আমাদেরও বয়স বাড়ছে।  করোনাকালে জীবন-মৃত্যুর কোনো হিসাব নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম