শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

বাংলাদেশে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী ১১ জুলাই, ২০২১-এ ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩০ জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত ১১ হাজার ৮৭৪ জন। তাদের মতে যেভাবে নতুন রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী সাত দিন পর হাসপাতালে শয্যা খালি পাওয়া যাবে না। এ পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে ভয়াবহ এবং চরম উদ্বেগের। সরকার সংক্রমণের ব্যাপকতা উপলব্ধি করে ১ জুলাই থেকে দুই সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন পালন করেছে। কিন্তু গণমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার আন্তরিক চেষ্টার পরও কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে বেগ পেতে হয়েছে। প্রতিদিনই শত শত যানবাহনকে জরিমানা এবং শত শত মানুষকে গ্রেফতারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও মানুষকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা যায়নি। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়ে ঢিলেঢালা লকডাউনে জনমনে আস্থার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বর্তমান কঠোর লকডাউনও জনগণ গুরুত্বসহকারে মানছে না। এ ছাড়া নিম্নবিত্ত, দরিদ্র ও ‘দিনে এনে দিনে খাওয়া’ মানুষ জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। এমনি প্রেক্ষাপটে ৯ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনার ভয়াবহতা ঠেকাতে বিধিনিষেধ আন্তরিক ও কঠোরভাবে পালনের আকুল আবেদন জানিয়ে ১০টির বেশি জাতীয় দৈনিকে বিশালাকারে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। করোনা মহামারী মোকাবিলায় বর্তমান সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চরম ব্যর্থতা, অযোগ্যতা, সমন্বয়হীনতা এবং দুর্নীতি নিয়ে দেশে-বিদেশে এ সময় মানুষ সমালোচনামুখর। বিশেষ করে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে সরকারের যখন লেজেগোবরে অবস্থা তখন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন একটি বিজ্ঞাপন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ৭ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সেক্টরের হযবরল পরিস্থিতি সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ডেকে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দিয়েছেন। তার বিপরীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ‘আকুল আহ্বানে’ করোনা মোকাবিলায় জনগণের করণীয়, সরকারি বিধিনিষেধ, কঠোর লকডাউনের যথার্থতা ইত্যাদি বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা থাকবে বলে মানুষ আশা করেছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, এসব জরুরি বিষয় তুলে না ধরে জনগণের টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে তারা নিজেদের সাফাই গেয়েছেন। স্বাস্থ্য সেক্টরে সংঘটিত অমার্জনীয় দুর্নীতি ও অব্যবস্থা পুরনো বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের মাথাপিছু খরচ, স্বাস্থ্যসেবা খাতে খরচের হিসাব, টিকার মূল্যসহ অসংগতিতে ভরা তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পর্যালোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু করোনা পরিস্থিতি স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে অপরিহার্য টিকা নিয়ে সরকার এবং স্বাস্থ্য সেক্টরের লুকোচুরি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। উল্লিখিত ‘আকুল আবেদনের’ বিজ্ঞাপনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে প্রথমেই দাবি করা হয়েছে- সরকার/স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ পর্যন্ত ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার ডোজ টিকা কিনেছে। টিকা কেনা ও মূল্য সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিজ্ঞাপনে বর্ণিত তথ্যের ব্যাপক অসংগতি রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে ৭০ লাখ ডোজ, চীনের সিনোফার্ম থেকে ২০ লাখ, মডার্না থেকে ২৫ লাখ (কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম থেকে প্রাপ্ত) এবং ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬২০ ডোজ (কোভ্যাক্স)। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কিনেছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা, যা বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত হিসাবের সঙ্গে মেলে না। বিজ্ঞাপনে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দেখানো হয়েছে ৩ হাজার টাকা এবং টিকা কেনায় মোট ৩ হাজার ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের দাবি করা হয়েছে। ডলারের (প্রতি ডলারে ৮৫ টাকা) হিসাবে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দাঁড়ায় ৩৫.২৯ ডলার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বেক্সিমকোর প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী অ্যাট্রাজেনেকার টিকা ডোজপ্রতি ৫ ডলারে কেনা হয়েছে, যা টাকার অঙ্কে ৪২৫। ৭০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মূল্য দিতে হয়েছে মোট ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ২৯৭ কোটি ৫০ লাখ। বিজ্ঞাপনে দেওয়া হিসাব মোতাবেক অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বাদ দিলে আরও ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কেনা হয়েছে। তাহলে হিসাব করলে দেখা যায় ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কিনতে সরকার ব্যয় করেছে অবশিষ্ট ২ হাজার ৭৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তাতে প্রতি ডোজের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৭২২ টাকা যা মার্কিন ডলারে ১০২। এ হিসাবটি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশ পেয়েছে। টিকা কেনার হিসাবে এত বড় পার্থক্য বা গরমিল! সরকার কীভাবে ব্যাখ্যা দেবে? কিন্তু তা নিয়ে সব মহলে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। এ হিসাব যদি ভুল হয় তাহলে সঠিক কী হবে তা জনগণকে জানানো অতীব জরুরি। সরকার অ্যাস্ট্রাজেনেকা ছাড়া চীন থেকে সিনোফার্মের টিকা কেনার জন্য চুক্তি করেছে। চুক্তি শেষে জনৈক মন্ত্রী এবং সরকারি কর্মকর্তা সিনোফার্মের টিকা প্রতি ডোজ ১০ ডলারে কেনা হবে বলে জানিয়েছেন। পরে অবশ্য এ তথ্যকে অস্বীকার করা হয়। চীনের টিকা কত মূল্যে কেনা হয়েছে তা-ও গোপন করা হয়। এ গোপন তথ্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চীনের টিকার মূল্য কী হতে পারে তা ধারণা করা অসম্ভব কিছু নয়। ২০২১ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ‘ইউনিসেফ’ বিভিন্ন দেশ পাঁচ ধরনের টিকা কত দামে কিনেছে তার একটি চার্ট প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, ব্রাজিল চীনের টিকা কিনেছিল প্রতি ডোজ ১০.৩০ ডলারে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চীনের টিকার মূল্য ১০ ডলার হওয়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে মডার্নার ২৫ লাখ ও ফাইজারের ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছে। এ টিকা আন্তর্জাতিক সহায়তায় তৈরি করা হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে দেওয়ার জন্য। তাই বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে প্রাপ্ত টিকার মূল্য ২ থেকে ৩ ডলারের বেশি হবে না। এ অবস্থায় উল্লিখিত তথ্যে দেখা যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে টিকা কেনার সংখ্যা, প্রতি ডোজ টিকার মূল্য (৩ হাজার টাকা) এবং এ পর্যন্ত টিকা কেনায় সরকারের ব্যয়ের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে তা প্রকৃত মূল্যের সঙ্গে আকাশ-পাতাল ফারাক ও অবিশ্বাস্য। জনগণের অর্থ খরচ করে দেওয়া বিজ্ঞাপনে বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে অগ্রাধিকার ‘টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি’ সম্পর্কে কোনো তথ্য বা পরিকল্পনা দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে তাদের জনসংখ্যার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশকে দুটি ডোজ টিকা দিতে সমর্থ হয়েছে। ফলে সেসব দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন মহল যে কোনো দেশে করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দ্রুত ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের ওপর জোর দিয়ে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের টিকা কূটনীতিতে ব্যর্থতা, টিকা কেনায় স্বেচ্ছাচারিতা, একটি অতিপরিচিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে লাভবান করা এবং একটি দেশকে খুশি করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় ও চাহিদা মোতাবেক টিকা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে জুনের মধ্যে (দীর্ঘ ছয় মাসে) দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। সিনোফার্মের ২০ লাখ ও মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা হাতে নিয়ে ১ জুলাই, ২০২১ শুরু হয়েছে তথাকথিত ‘গণটিকা’ কর্মসূচি। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিবন্ধনের নামে চলছে নানা টালবাহানা। এ গতিতে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি চললে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের স্থায়ী প্রতিরোধ হবে সুদূরপরাহত। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সরকার চার ধাপে পাঁচ পর্যায়ে মোট ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪২ হাজার ৫০৮ জনকে টিকাদানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। প্রথম ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৭২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও বিগত ছয় মাসে দুই ডোজ পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। সরকারের প্রদত্ত পরিকল্পনায় কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়নি। সরকারের হিসাবেই তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রায় ২৮ কোটি ডোজ টিকার প্রয়োজন হবে। অনুদানসহ সরকারের কেনার মাধ্যমে বিগত ছয় মাসে দেশে এসেছে মাত্র ১ কোটি ৫৯ লাখ টিকা। বাজেট অধিবেশনের সমাপ্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যত টিকা লাগে কেনা হবে। বিশ্বের যেখানে টিকা পাওয়া যাচ্ছে সরকার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। অর্থাৎ কোথা থেকে কেনা হবে, কবে নাগাদ কেনা হবে তার কোনো ইংগিত তিনি দিতে পারেননি। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুদিন আগে টিকা সংগ্রহের বিষয়ে কূটনৈতিক ব্যর্থতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বড় বড় পন্ডিত টিকার বিষয়ে কত কী বলছেন। আদতে তারা মুলা দেখাচ্ছে।’ বাংলাদেশের বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টিকা প্রাপ্তির বিষয়ে অনিশ্চয়তা জনগণকে উদ্বিগ্ন ও হতাশ করেছে। টিকা প্রাপ্তির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের বাদে আরও কমপক্ষে ২৬ কোটি ডোজ টিকা দিতে হবে। গড়ে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ দিতে পারলেও ৫২ মাস অর্থাৎ চার বছর চার মাস লাগবে। গড়ে মাসে ১ কোটি ডোজ দেওয়া সম্ভব হলেও দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে ২৬ মাস অর্থাৎ দুই বছর দুই মাস লাগবে। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে প্রতিহত করতে হলে দেশের জনসংখ্যার কমপক্ষে ৭০ শতাংশকে ছয় মাসের মধ্যে টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। অন্যথায় দীর্ঘসূত্রতার কারণে প্রথম দিকে যারা টিকা নিয়েছেন তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে যাবে এবং পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বেন। অর্থাৎ এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণের চেন ভাঙা এবং স্থায়ীভাবে সংক্রমণ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় সরকারকে অনতিবিলম্বে টিকা কেনার সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একসঙ্গে কোটি কোটি টিকা কেনার জন্য বাজেটে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রজেক্ট (বিশেষ করে মেগা প্রজেক্ট) থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে টিকা কেনায় ব্যয় করতে হবে। দেশে করোনা টিকা উৎপাদনের বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা স্থায়ীভাবে প্রতিরোধ করতে হলে টিকার কোনো বিকল্প নেই, তা সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। দীর্ঘদিন লকডাউন বা কঠোর লকডাউন করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হলে দেশের অর্থনীতি হুমকির সম্মুখীন হবে এবং খেটে খাওয়া দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ না খেয়ে মারা যাবে। অতএব টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচিকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় জনগণের জীবন-জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য সরকারকেই দায় নিতে হবে।

 

লেখক : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান  ভূ-তত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা