শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

বাংলাদেশে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী ১১ জুলাই, ২০২১-এ ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩০ জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত ১১ হাজার ৮৭৪ জন। তাদের মতে যেভাবে নতুন রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী সাত দিন পর হাসপাতালে শয্যা খালি পাওয়া যাবে না। এ পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে ভয়াবহ এবং চরম উদ্বেগের। সরকার সংক্রমণের ব্যাপকতা উপলব্ধি করে ১ জুলাই থেকে দুই সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন পালন করেছে। কিন্তু গণমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার আন্তরিক চেষ্টার পরও কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে বেগ পেতে হয়েছে। প্রতিদিনই শত শত যানবাহনকে জরিমানা এবং শত শত মানুষকে গ্রেফতারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও মানুষকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা যায়নি। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়ে ঢিলেঢালা লকডাউনে জনমনে আস্থার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বর্তমান কঠোর লকডাউনও জনগণ গুরুত্বসহকারে মানছে না। এ ছাড়া নিম্নবিত্ত, দরিদ্র ও ‘দিনে এনে দিনে খাওয়া’ মানুষ জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। এমনি প্রেক্ষাপটে ৯ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনার ভয়াবহতা ঠেকাতে বিধিনিষেধ আন্তরিক ও কঠোরভাবে পালনের আকুল আবেদন জানিয়ে ১০টির বেশি জাতীয় দৈনিকে বিশালাকারে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। করোনা মহামারী মোকাবিলায় বর্তমান সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চরম ব্যর্থতা, অযোগ্যতা, সমন্বয়হীনতা এবং দুর্নীতি নিয়ে দেশে-বিদেশে এ সময় মানুষ সমালোচনামুখর। বিশেষ করে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে সরকারের যখন লেজেগোবরে অবস্থা তখন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন একটি বিজ্ঞাপন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ৭ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সেক্টরের হযবরল পরিস্থিতি সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ডেকে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দিয়েছেন। তার বিপরীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ‘আকুল আহ্বানে’ করোনা মোকাবিলায় জনগণের করণীয়, সরকারি বিধিনিষেধ, কঠোর লকডাউনের যথার্থতা ইত্যাদি বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা থাকবে বলে মানুষ আশা করেছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, এসব জরুরি বিষয় তুলে না ধরে জনগণের টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে তারা নিজেদের সাফাই গেয়েছেন। স্বাস্থ্য সেক্টরে সংঘটিত অমার্জনীয় দুর্নীতি ও অব্যবস্থা পুরনো বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের মাথাপিছু খরচ, স্বাস্থ্যসেবা খাতে খরচের হিসাব, টিকার মূল্যসহ অসংগতিতে ভরা তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পর্যালোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু করোনা পরিস্থিতি স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে অপরিহার্য টিকা নিয়ে সরকার এবং স্বাস্থ্য সেক্টরের লুকোচুরি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। উল্লিখিত ‘আকুল আবেদনের’ বিজ্ঞাপনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে প্রথমেই দাবি করা হয়েছে- সরকার/স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ পর্যন্ত ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার ডোজ টিকা কিনেছে। টিকা কেনা ও মূল্য সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিজ্ঞাপনে বর্ণিত তথ্যের ব্যাপক অসংগতি রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে ৭০ লাখ ডোজ, চীনের সিনোফার্ম থেকে ২০ লাখ, মডার্না থেকে ২৫ লাখ (কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম থেকে প্রাপ্ত) এবং ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬২০ ডোজ (কোভ্যাক্স)। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কিনেছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা, যা বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত হিসাবের সঙ্গে মেলে না। বিজ্ঞাপনে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দেখানো হয়েছে ৩ হাজার টাকা এবং টিকা কেনায় মোট ৩ হাজার ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের দাবি করা হয়েছে। ডলারের (প্রতি ডলারে ৮৫ টাকা) হিসাবে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দাঁড়ায় ৩৫.২৯ ডলার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বেক্সিমকোর প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী অ্যাট্রাজেনেকার টিকা ডোজপ্রতি ৫ ডলারে কেনা হয়েছে, যা টাকার অঙ্কে ৪২৫। ৭০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মূল্য দিতে হয়েছে মোট ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ২৯৭ কোটি ৫০ লাখ। বিজ্ঞাপনে দেওয়া হিসাব মোতাবেক অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বাদ দিলে আরও ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কেনা হয়েছে। তাহলে হিসাব করলে দেখা যায় ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কিনতে সরকার ব্যয় করেছে অবশিষ্ট ২ হাজার ৭৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তাতে প্রতি ডোজের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৭২২ টাকা যা মার্কিন ডলারে ১০২। এ হিসাবটি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশ পেয়েছে। টিকা কেনার হিসাবে এত বড় পার্থক্য বা গরমিল! সরকার কীভাবে ব্যাখ্যা দেবে? কিন্তু তা নিয়ে সব মহলে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। এ হিসাব যদি ভুল হয় তাহলে সঠিক কী হবে তা জনগণকে জানানো অতীব জরুরি। সরকার অ্যাস্ট্রাজেনেকা ছাড়া চীন থেকে সিনোফার্মের টিকা কেনার জন্য চুক্তি করেছে। চুক্তি শেষে জনৈক মন্ত্রী এবং সরকারি কর্মকর্তা সিনোফার্মের টিকা প্রতি ডোজ ১০ ডলারে কেনা হবে বলে জানিয়েছেন। পরে অবশ্য এ তথ্যকে অস্বীকার করা হয়। চীনের টিকা কত মূল্যে কেনা হয়েছে তা-ও গোপন করা হয়। এ গোপন তথ্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চীনের টিকার মূল্য কী হতে পারে তা ধারণা করা অসম্ভব কিছু নয়। ২০২১ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ‘ইউনিসেফ’ বিভিন্ন দেশ পাঁচ ধরনের টিকা কত দামে কিনেছে তার একটি চার্ট প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, ব্রাজিল চীনের টিকা কিনেছিল প্রতি ডোজ ১০.৩০ ডলারে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চীনের টিকার মূল্য ১০ ডলার হওয়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে মডার্নার ২৫ লাখ ও ফাইজারের ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছে। এ টিকা আন্তর্জাতিক সহায়তায় তৈরি করা হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে দেওয়ার জন্য। তাই বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে প্রাপ্ত টিকার মূল্য ২ থেকে ৩ ডলারের বেশি হবে না। এ অবস্থায় উল্লিখিত তথ্যে দেখা যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে টিকা কেনার সংখ্যা, প্রতি ডোজ টিকার মূল্য (৩ হাজার টাকা) এবং এ পর্যন্ত টিকা কেনায় সরকারের ব্যয়ের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে তা প্রকৃত মূল্যের সঙ্গে আকাশ-পাতাল ফারাক ও অবিশ্বাস্য। জনগণের অর্থ খরচ করে দেওয়া বিজ্ঞাপনে বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে অগ্রাধিকার ‘টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি’ সম্পর্কে কোনো তথ্য বা পরিকল্পনা দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে তাদের জনসংখ্যার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশকে দুটি ডোজ টিকা দিতে সমর্থ হয়েছে। ফলে সেসব দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন মহল যে কোনো দেশে করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দ্রুত ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের ওপর জোর দিয়ে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের টিকা কূটনীতিতে ব্যর্থতা, টিকা কেনায় স্বেচ্ছাচারিতা, একটি অতিপরিচিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে লাভবান করা এবং একটি দেশকে খুশি করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় ও চাহিদা মোতাবেক টিকা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে জুনের মধ্যে (দীর্ঘ ছয় মাসে) দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। সিনোফার্মের ২০ লাখ ও মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা হাতে নিয়ে ১ জুলাই, ২০২১ শুরু হয়েছে তথাকথিত ‘গণটিকা’ কর্মসূচি। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিবন্ধনের নামে চলছে নানা টালবাহানা। এ গতিতে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি চললে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের স্থায়ী প্রতিরোধ হবে সুদূরপরাহত। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সরকার চার ধাপে পাঁচ পর্যায়ে মোট ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪২ হাজার ৫০৮ জনকে টিকাদানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। প্রথম ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৭২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও বিগত ছয় মাসে দুই ডোজ পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। সরকারের প্রদত্ত পরিকল্পনায় কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়নি। সরকারের হিসাবেই তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রায় ২৮ কোটি ডোজ টিকার প্রয়োজন হবে। অনুদানসহ সরকারের কেনার মাধ্যমে বিগত ছয় মাসে দেশে এসেছে মাত্র ১ কোটি ৫৯ লাখ টিকা। বাজেট অধিবেশনের সমাপ্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যত টিকা লাগে কেনা হবে। বিশ্বের যেখানে টিকা পাওয়া যাচ্ছে সরকার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। অর্থাৎ কোথা থেকে কেনা হবে, কবে নাগাদ কেনা হবে তার কোনো ইংগিত তিনি দিতে পারেননি। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুদিন আগে টিকা সংগ্রহের বিষয়ে কূটনৈতিক ব্যর্থতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বড় বড় পন্ডিত টিকার বিষয়ে কত কী বলছেন। আদতে তারা মুলা দেখাচ্ছে।’ বাংলাদেশের বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টিকা প্রাপ্তির বিষয়ে অনিশ্চয়তা জনগণকে উদ্বিগ্ন ও হতাশ করেছে। টিকা প্রাপ্তির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের বাদে আরও কমপক্ষে ২৬ কোটি ডোজ টিকা দিতে হবে। গড়ে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ দিতে পারলেও ৫২ মাস অর্থাৎ চার বছর চার মাস লাগবে। গড়ে মাসে ১ কোটি ডোজ দেওয়া সম্ভব হলেও দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে ২৬ মাস অর্থাৎ দুই বছর দুই মাস লাগবে। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে প্রতিহত করতে হলে দেশের জনসংখ্যার কমপক্ষে ৭০ শতাংশকে ছয় মাসের মধ্যে টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। অন্যথায় দীর্ঘসূত্রতার কারণে প্রথম দিকে যারা টিকা নিয়েছেন তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে যাবে এবং পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বেন। অর্থাৎ এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণের চেন ভাঙা এবং স্থায়ীভাবে সংক্রমণ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় সরকারকে অনতিবিলম্বে টিকা কেনার সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একসঙ্গে কোটি কোটি টিকা কেনার জন্য বাজেটে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রজেক্ট (বিশেষ করে মেগা প্রজেক্ট) থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে টিকা কেনায় ব্যয় করতে হবে। দেশে করোনা টিকা উৎপাদনের বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা স্থায়ীভাবে প্রতিরোধ করতে হলে টিকার কোনো বিকল্প নেই, তা সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। দীর্ঘদিন লকডাউন বা কঠোর লকডাউন করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হলে দেশের অর্থনীতি হুমকির সম্মুখীন হবে এবং খেটে খাওয়া দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ না খেয়ে মারা যাবে। অতএব টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচিকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় জনগণের জীবন-জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য সরকারকেই দায় নিতে হবে।

 

লেখক : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান  ভূ-তত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল
অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী
এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন