শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

বাংলাদেশে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী ১১ জুলাই, ২০২১-এ ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩০ জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত ১১ হাজার ৮৭৪ জন। তাদের মতে যেভাবে নতুন রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী সাত দিন পর হাসপাতালে শয্যা খালি পাওয়া যাবে না। এ পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে ভয়াবহ এবং চরম উদ্বেগের। সরকার সংক্রমণের ব্যাপকতা উপলব্ধি করে ১ জুলাই থেকে দুই সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন পালন করেছে। কিন্তু গণমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার আন্তরিক চেষ্টার পরও কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে বেগ পেতে হয়েছে। প্রতিদিনই শত শত যানবাহনকে জরিমানা এবং শত শত মানুষকে গ্রেফতারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও মানুষকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা যায়নি। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়ে ঢিলেঢালা লকডাউনে জনমনে আস্থার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বর্তমান কঠোর লকডাউনও জনগণ গুরুত্বসহকারে মানছে না। এ ছাড়া নিম্নবিত্ত, দরিদ্র ও ‘দিনে এনে দিনে খাওয়া’ মানুষ জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। এমনি প্রেক্ষাপটে ৯ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনার ভয়াবহতা ঠেকাতে বিধিনিষেধ আন্তরিক ও কঠোরভাবে পালনের আকুল আবেদন জানিয়ে ১০টির বেশি জাতীয় দৈনিকে বিশালাকারে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। করোনা মহামারী মোকাবিলায় বর্তমান সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চরম ব্যর্থতা, অযোগ্যতা, সমন্বয়হীনতা এবং দুর্নীতি নিয়ে দেশে-বিদেশে এ সময় মানুষ সমালোচনামুখর। বিশেষ করে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে সরকারের যখন লেজেগোবরে অবস্থা তখন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন একটি বিজ্ঞাপন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ৭ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সেক্টরের হযবরল পরিস্থিতি সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ডেকে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দিয়েছেন। তার বিপরীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ‘আকুল আহ্বানে’ করোনা মোকাবিলায় জনগণের করণীয়, সরকারি বিধিনিষেধ, কঠোর লকডাউনের যথার্থতা ইত্যাদি বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা থাকবে বলে মানুষ আশা করেছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, এসব জরুরি বিষয় তুলে না ধরে জনগণের টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে তারা নিজেদের সাফাই গেয়েছেন। স্বাস্থ্য সেক্টরে সংঘটিত অমার্জনীয় দুর্নীতি ও অব্যবস্থা পুরনো বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের মাথাপিছু খরচ, স্বাস্থ্যসেবা খাতে খরচের হিসাব, টিকার মূল্যসহ অসংগতিতে ভরা তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পর্যালোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু করোনা পরিস্থিতি স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে অপরিহার্য টিকা নিয়ে সরকার এবং স্বাস্থ্য সেক্টরের লুকোচুরি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। উল্লিখিত ‘আকুল আবেদনের’ বিজ্ঞাপনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে প্রথমেই দাবি করা হয়েছে- সরকার/স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ পর্যন্ত ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার ডোজ টিকা কিনেছে। টিকা কেনা ও মূল্য সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিজ্ঞাপনে বর্ণিত তথ্যের ব্যাপক অসংগতি রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে ৭০ লাখ ডোজ, চীনের সিনোফার্ম থেকে ২০ লাখ, মডার্না থেকে ২৫ লাখ (কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম থেকে প্রাপ্ত) এবং ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬২০ ডোজ (কোভ্যাক্স)। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কিনেছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা, যা বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত হিসাবের সঙ্গে মেলে না। বিজ্ঞাপনে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দেখানো হয়েছে ৩ হাজার টাকা এবং টিকা কেনায় মোট ৩ হাজার ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের দাবি করা হয়েছে। ডলারের (প্রতি ডলারে ৮৫ টাকা) হিসাবে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দাঁড়ায় ৩৫.২৯ ডলার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বেক্সিমকোর প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী অ্যাট্রাজেনেকার টিকা ডোজপ্রতি ৫ ডলারে কেনা হয়েছে, যা টাকার অঙ্কে ৪২৫। ৭০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মূল্য দিতে হয়েছে মোট ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ২৯৭ কোটি ৫০ লাখ। বিজ্ঞাপনে দেওয়া হিসাব মোতাবেক অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বাদ দিলে আরও ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কেনা হয়েছে। তাহলে হিসাব করলে দেখা যায় ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কিনতে সরকার ব্যয় করেছে অবশিষ্ট ২ হাজার ৭৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তাতে প্রতি ডোজের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৭২২ টাকা যা মার্কিন ডলারে ১০২। এ হিসাবটি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশ পেয়েছে। টিকা কেনার হিসাবে এত বড় পার্থক্য বা গরমিল! সরকার কীভাবে ব্যাখ্যা দেবে? কিন্তু তা নিয়ে সব মহলে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। এ হিসাব যদি ভুল হয় তাহলে সঠিক কী হবে তা জনগণকে জানানো অতীব জরুরি। সরকার অ্যাস্ট্রাজেনেকা ছাড়া চীন থেকে সিনোফার্মের টিকা কেনার জন্য চুক্তি করেছে। চুক্তি শেষে জনৈক মন্ত্রী এবং সরকারি কর্মকর্তা সিনোফার্মের টিকা প্রতি ডোজ ১০ ডলারে কেনা হবে বলে জানিয়েছেন। পরে অবশ্য এ তথ্যকে অস্বীকার করা হয়। চীনের টিকা কত মূল্যে কেনা হয়েছে তা-ও গোপন করা হয়। এ গোপন তথ্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চীনের টিকার মূল্য কী হতে পারে তা ধারণা করা অসম্ভব কিছু নয়। ২০২১ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ‘ইউনিসেফ’ বিভিন্ন দেশ পাঁচ ধরনের টিকা কত দামে কিনেছে তার একটি চার্ট প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, ব্রাজিল চীনের টিকা কিনেছিল প্রতি ডোজ ১০.৩০ ডলারে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চীনের টিকার মূল্য ১০ ডলার হওয়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে মডার্নার ২৫ লাখ ও ফাইজারের ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছে। এ টিকা আন্তর্জাতিক সহায়তায় তৈরি করা হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে দেওয়ার জন্য। তাই বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে প্রাপ্ত টিকার মূল্য ২ থেকে ৩ ডলারের বেশি হবে না। এ অবস্থায় উল্লিখিত তথ্যে দেখা যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে টিকা কেনার সংখ্যা, প্রতি ডোজ টিকার মূল্য (৩ হাজার টাকা) এবং এ পর্যন্ত টিকা কেনায় সরকারের ব্যয়ের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে তা প্রকৃত মূল্যের সঙ্গে আকাশ-পাতাল ফারাক ও অবিশ্বাস্য। জনগণের অর্থ খরচ করে দেওয়া বিজ্ঞাপনে বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে অগ্রাধিকার ‘টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি’ সম্পর্কে কোনো তথ্য বা পরিকল্পনা দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে তাদের জনসংখ্যার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশকে দুটি ডোজ টিকা দিতে সমর্থ হয়েছে। ফলে সেসব দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন মহল যে কোনো দেশে করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দ্রুত ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের ওপর জোর দিয়ে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের টিকা কূটনীতিতে ব্যর্থতা, টিকা কেনায় স্বেচ্ছাচারিতা, একটি অতিপরিচিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে লাভবান করা এবং একটি দেশকে খুশি করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় ও চাহিদা মোতাবেক টিকা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে জুনের মধ্যে (দীর্ঘ ছয় মাসে) দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। সিনোফার্মের ২০ লাখ ও মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা হাতে নিয়ে ১ জুলাই, ২০২১ শুরু হয়েছে তথাকথিত ‘গণটিকা’ কর্মসূচি। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিবন্ধনের নামে চলছে নানা টালবাহানা। এ গতিতে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি চললে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের স্থায়ী প্রতিরোধ হবে সুদূরপরাহত। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সরকার চার ধাপে পাঁচ পর্যায়ে মোট ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪২ হাজার ৫০৮ জনকে টিকাদানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। প্রথম ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৭২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও বিগত ছয় মাসে দুই ডোজ পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। সরকারের প্রদত্ত পরিকল্পনায় কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়নি। সরকারের হিসাবেই তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রায় ২৮ কোটি ডোজ টিকার প্রয়োজন হবে। অনুদানসহ সরকারের কেনার মাধ্যমে বিগত ছয় মাসে দেশে এসেছে মাত্র ১ কোটি ৫৯ লাখ টিকা। বাজেট অধিবেশনের সমাপ্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যত টিকা লাগে কেনা হবে। বিশ্বের যেখানে টিকা পাওয়া যাচ্ছে সরকার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। অর্থাৎ কোথা থেকে কেনা হবে, কবে নাগাদ কেনা হবে তার কোনো ইংগিত তিনি দিতে পারেননি। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুদিন আগে টিকা সংগ্রহের বিষয়ে কূটনৈতিক ব্যর্থতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বড় বড় পন্ডিত টিকার বিষয়ে কত কী বলছেন। আদতে তারা মুলা দেখাচ্ছে।’ বাংলাদেশের বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টিকা প্রাপ্তির বিষয়ে অনিশ্চয়তা জনগণকে উদ্বিগ্ন ও হতাশ করেছে। টিকা প্রাপ্তির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের বাদে আরও কমপক্ষে ২৬ কোটি ডোজ টিকা দিতে হবে। গড়ে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ দিতে পারলেও ৫২ মাস অর্থাৎ চার বছর চার মাস লাগবে। গড়ে মাসে ১ কোটি ডোজ দেওয়া সম্ভব হলেও দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে ২৬ মাস অর্থাৎ দুই বছর দুই মাস লাগবে। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে প্রতিহত করতে হলে দেশের জনসংখ্যার কমপক্ষে ৭০ শতাংশকে ছয় মাসের মধ্যে টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। অন্যথায় দীর্ঘসূত্রতার কারণে প্রথম দিকে যারা টিকা নিয়েছেন তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে যাবে এবং পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বেন। অর্থাৎ এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণের চেন ভাঙা এবং স্থায়ীভাবে সংক্রমণ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় সরকারকে অনতিবিলম্বে টিকা কেনার সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একসঙ্গে কোটি কোটি টিকা কেনার জন্য বাজেটে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রজেক্ট (বিশেষ করে মেগা প্রজেক্ট) থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে টিকা কেনায় ব্যয় করতে হবে। দেশে করোনা টিকা উৎপাদনের বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা স্থায়ীভাবে প্রতিরোধ করতে হলে টিকার কোনো বিকল্প নেই, তা সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। দীর্ঘদিন লকডাউন বা কঠোর লকডাউন করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হলে দেশের অর্থনীতি হুমকির সম্মুখীন হবে এবং খেটে খাওয়া দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ না খেয়ে মারা যাবে। অতএব টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচিকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় জনগণের জীবন-জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য সরকারকেই দায় নিতে হবে।

 

লেখক : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান  ভূ-তত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম