শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার স্থায়ী সমাধান শুধু টিকাতেই

বাংলাদেশে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী ১১ জুলাই, ২০২১-এ ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩০ জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত ১১ হাজার ৮৭৪ জন। তাদের মতে যেভাবে নতুন রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী সাত দিন পর হাসপাতালে শয্যা খালি পাওয়া যাবে না। এ পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে ভয়াবহ এবং চরম উদ্বেগের। সরকার সংক্রমণের ব্যাপকতা উপলব্ধি করে ১ জুলাই থেকে দুই সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন পালন করেছে। কিন্তু গণমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার আন্তরিক চেষ্টার পরও কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে বেগ পেতে হয়েছে। প্রতিদিনই শত শত যানবাহনকে জরিমানা এবং শত শত মানুষকে গ্রেফতারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও মানুষকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা যায়নি। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়ে ঢিলেঢালা লকডাউনে জনমনে আস্থার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বর্তমান কঠোর লকডাউনও জনগণ গুরুত্বসহকারে মানছে না। এ ছাড়া নিম্নবিত্ত, দরিদ্র ও ‘দিনে এনে দিনে খাওয়া’ মানুষ জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। এমনি প্রেক্ষাপটে ৯ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনার ভয়াবহতা ঠেকাতে বিধিনিষেধ আন্তরিক ও কঠোরভাবে পালনের আকুল আবেদন জানিয়ে ১০টির বেশি জাতীয় দৈনিকে বিশালাকারে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। করোনা মহামারী মোকাবিলায় বর্তমান সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চরম ব্যর্থতা, অযোগ্যতা, সমন্বয়হীনতা এবং দুর্নীতি নিয়ে দেশে-বিদেশে এ সময় মানুষ সমালোচনামুখর। বিশেষ করে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে সরকারের যখন লেজেগোবরে অবস্থা তখন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন একটি বিজ্ঞাপন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ৭ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সেক্টরের হযবরল পরিস্থিতি সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ডেকে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দিয়েছেন। তার বিপরীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ‘আকুল আহ্বানে’ করোনা মোকাবিলায় জনগণের করণীয়, সরকারি বিধিনিষেধ, কঠোর লকডাউনের যথার্থতা ইত্যাদি বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা থাকবে বলে মানুষ আশা করেছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, এসব জরুরি বিষয় তুলে না ধরে জনগণের টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে তারা নিজেদের সাফাই গেয়েছেন। স্বাস্থ্য সেক্টরে সংঘটিত অমার্জনীয় দুর্নীতি ও অব্যবস্থা পুরনো বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের মাথাপিছু খরচ, স্বাস্থ্যসেবা খাতে খরচের হিসাব, টিকার মূল্যসহ অসংগতিতে ভরা তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পর্যালোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু করোনা পরিস্থিতি স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে অপরিহার্য টিকা নিয়ে সরকার এবং স্বাস্থ্য সেক্টরের লুকোচুরি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। উল্লিখিত ‘আকুল আবেদনের’ বিজ্ঞাপনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে প্রথমেই দাবি করা হয়েছে- সরকার/স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ পর্যন্ত ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার ডোজ টিকা কিনেছে। টিকা কেনা ও মূল্য সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিজ্ঞাপনে বর্ণিত তথ্যের ব্যাপক অসংগতি রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কিনেছে ৭০ লাখ ডোজ, চীনের সিনোফার্ম থেকে ২০ লাখ, মডার্না থেকে ২৫ লাখ (কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম থেকে প্রাপ্ত) এবং ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬২০ ডোজ (কোভ্যাক্স)। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কিনেছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা, যা বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত হিসাবের সঙ্গে মেলে না। বিজ্ঞাপনে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দেখানো হয়েছে ৩ হাজার টাকা এবং টিকা কেনায় মোট ৩ হাজার ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের দাবি করা হয়েছে। ডলারের (প্রতি ডলারে ৮৫ টাকা) হিসাবে প্রতি ডোজ টিকার মূল্য দাঁড়ায় ৩৫.২৯ ডলার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বেক্সিমকোর প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী অ্যাট্রাজেনেকার টিকা ডোজপ্রতি ৫ ডলারে কেনা হয়েছে, যা টাকার অঙ্কে ৪২৫। ৭০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মূল্য দিতে হয়েছে মোট ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ২৯৭ কোটি ৫০ লাখ। বিজ্ঞাপনে দেওয়া হিসাব মোতাবেক অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বাদ দিলে আরও ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কেনা হয়েছে। তাহলে হিসাব করলে দেখা যায় ৩১ লাখ ৫০ হাজার টিকা কিনতে সরকার ব্যয় করেছে অবশিষ্ট ২ হাজার ৭৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তাতে প্রতি ডোজের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৭২২ টাকা যা মার্কিন ডলারে ১০২। এ হিসাবটি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশ পেয়েছে। টিকা কেনার হিসাবে এত বড় পার্থক্য বা গরমিল! সরকার কীভাবে ব্যাখ্যা দেবে? কিন্তু তা নিয়ে সব মহলে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। এ হিসাব যদি ভুল হয় তাহলে সঠিক কী হবে তা জনগণকে জানানো অতীব জরুরি। সরকার অ্যাস্ট্রাজেনেকা ছাড়া চীন থেকে সিনোফার্মের টিকা কেনার জন্য চুক্তি করেছে। চুক্তি শেষে জনৈক মন্ত্রী এবং সরকারি কর্মকর্তা সিনোফার্মের টিকা প্রতি ডোজ ১০ ডলারে কেনা হবে বলে জানিয়েছেন। পরে অবশ্য এ তথ্যকে অস্বীকার করা হয়। চীনের টিকা কত মূল্যে কেনা হয়েছে তা-ও গোপন করা হয়। এ গোপন তথ্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চীনের টিকার মূল্য কী হতে পারে তা ধারণা করা অসম্ভব কিছু নয়। ২০২১ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ‘ইউনিসেফ’ বিভিন্ন দেশ পাঁচ ধরনের টিকা কত দামে কিনেছে তার একটি চার্ট প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, ব্রাজিল চীনের টিকা কিনেছিল প্রতি ডোজ ১০.৩০ ডলারে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চীনের টিকার মূল্য ১০ ডলার হওয়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে মডার্নার ২৫ লাখ ও ফাইজারের ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছে। এ টিকা আন্তর্জাতিক সহায়তায় তৈরি করা হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে দেওয়ার জন্য। তাই বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় ‘কোভ্যাক্স প্ল্যাটফরম’ থেকে প্রাপ্ত টিকার মূল্য ২ থেকে ৩ ডলারের বেশি হবে না। এ অবস্থায় উল্লিখিত তথ্যে দেখা যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে টিকা কেনার সংখ্যা, প্রতি ডোজ টিকার মূল্য (৩ হাজার টাকা) এবং এ পর্যন্ত টিকা কেনায় সরকারের ব্যয়ের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে তা প্রকৃত মূল্যের সঙ্গে আকাশ-পাতাল ফারাক ও অবিশ্বাস্য। জনগণের অর্থ খরচ করে দেওয়া বিজ্ঞাপনে বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে অগ্রাধিকার ‘টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি’ সম্পর্কে কোনো তথ্য বা পরিকল্পনা দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে তাদের জনসংখ্যার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশকে দুটি ডোজ টিকা দিতে সমর্থ হয়েছে। ফলে সেসব দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন মহল যে কোনো দেশে করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দ্রুত ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের ওপর জোর দিয়ে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের টিকা কূটনীতিতে ব্যর্থতা, টিকা কেনায় স্বেচ্ছাচারিতা, একটি অতিপরিচিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে লাভবান করা এবং একটি দেশকে খুশি করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় ও চাহিদা মোতাবেক টিকা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে জুনের মধ্যে (দীর্ঘ ছয় মাসে) দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। সিনোফার্মের ২০ লাখ ও মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা হাতে নিয়ে ১ জুলাই, ২০২১ শুরু হয়েছে তথাকথিত ‘গণটিকা’ কর্মসূচি। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিবন্ধনের নামে চলছে নানা টালবাহানা। এ গতিতে টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচি চললে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের স্থায়ী প্রতিরোধ হবে সুদূরপরাহত। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সরকার চার ধাপে পাঁচ পর্যায়ে মোট ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪২ হাজার ৫০৮ জনকে টিকাদানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। প্রথম ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৭২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও বিগত ছয় মাসে দুই ডোজ পেয়েছেন মাত্র ৪২ লাখ ৮১ হাজার ৭৭৬ ব্যক্তি। সরকারের প্রদত্ত পরিকল্পনায় কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়নি। সরকারের হিসাবেই তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রায় ২৮ কোটি ডোজ টিকার প্রয়োজন হবে। অনুদানসহ সরকারের কেনার মাধ্যমে বিগত ছয় মাসে দেশে এসেছে মাত্র ১ কোটি ৫৯ লাখ টিকা। বাজেট অধিবেশনের সমাপ্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যত টিকা লাগে কেনা হবে। বিশ্বের যেখানে টিকা পাওয়া যাচ্ছে সরকার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। অর্থাৎ কোথা থেকে কেনা হবে, কবে নাগাদ কেনা হবে তার কোনো ইংগিত তিনি দিতে পারেননি। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুদিন আগে টিকা সংগ্রহের বিষয়ে কূটনৈতিক ব্যর্থতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বড় বড় পন্ডিত টিকার বিষয়ে কত কী বলছেন। আদতে তারা মুলা দেখাচ্ছে।’ বাংলাদেশের বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টিকা প্রাপ্তির বিষয়ে অনিশ্চয়তা জনগণকে উদ্বিগ্ন ও হতাশ করেছে। টিকা প্রাপ্তির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের বাদে আরও কমপক্ষে ২৬ কোটি ডোজ টিকা দিতে হবে। গড়ে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ দিতে পারলেও ৫২ মাস অর্থাৎ চার বছর চার মাস লাগবে। গড়ে মাসে ১ কোটি ডোজ দেওয়া সম্ভব হলেও দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে ২৬ মাস অর্থাৎ দুই বছর দুই মাস লাগবে। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল করোনা সংক্রমণকে স্থায়ীভাবে প্রতিহত করতে হলে দেশের জনসংখ্যার কমপক্ষে ৭০ শতাংশকে ছয় মাসের মধ্যে টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। অন্যথায় দীর্ঘসূত্রতার কারণে প্রথম দিকে যারা টিকা নিয়েছেন তাদের কার্যকারিতা হারিয়ে যাবে এবং পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বেন। অর্থাৎ এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণের চেন ভাঙা এবং স্থায়ীভাবে সংক্রমণ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হবে না। এ অবস্থায় সরকারকে অনতিবিলম্বে টিকা কেনার সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একসঙ্গে কোটি কোটি টিকা কেনার জন্য বাজেটে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তাই প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রজেক্ট (বিশেষ করে মেগা প্রজেক্ট) থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে টিকা কেনায় ব্যয় করতে হবে। দেশে করোনা টিকা উৎপাদনের বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা স্থায়ীভাবে প্রতিরোধ করতে হলে টিকার কোনো বিকল্প নেই, তা সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। দীর্ঘদিন লকডাউন বা কঠোর লকডাউন করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হলে দেশের অর্থনীতি হুমকির সম্মুখীন হবে এবং খেটে খাওয়া দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ না খেয়ে মারা যাবে। অতএব টিকা সংগ্রহ ও টিকাদান কর্মসূচিকে জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় জনগণের জীবন-জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য সরকারকেই দায় নিতে হবে।

 

লেখক : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান  ভূ-তত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম