শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১

মুক্তিযুদ্ধের একটি স্মরণীয় অধ্যায়

বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের একটি স্মরণীয় অধ্যায়

বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের রাজনৈতিক সচেতন মানুষ ‘নকশালবাড়ী’ ও ‘নকশাল’ শব্দগুলোর সঙ্গে বেশ পরিচিত। এ শব্দ দুটি শোনা বা মনে হওয়া মাত্রই অনুভূত হয় নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া। মূলত ‘নকশালবাড়ী’ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার শিলিগুড়ি মহকুমার অন্তর্গত একটি এলাকার নাম। এলাকার নামানুসারে থানার নামও নকশালবাড়ী। ওই নকশালবাড়ী এলাকা বাংলাদেশের উত্তর সীমান্ত বাংলাবান্ধা থেকে কাছেই। আবার নেপাল সীমান্তেরও খুব কাছে। ভারতীয় উপমহাদেশ তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও নকশালবাড়ীর পরিচিতি ঘটে ১৯৬৭ সালের মে মাসের শেষ ভাগে। স্থানীয় জমিদার-জোতদারদের বিরুদ্ধে সাধারণ বর্গা চাষি, কৃষক-ভূমিহীনদের বিদ্রোহের কেন্দ্র ছিল এ নকশালবাড়ী। কমিউনিস্ট নেতা চারু মজুমদার, কানু সান্যাল, জঙ্গল সাঁওতালের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল সশস্ত্র কৃষক আন্দোলন। ‘লাঙ্গল যার জমি তার’ এ স্লোগানে উজ্জীবিত হয়ে শুরু হয় শক্তি প্রয়োগে জোরজবরদস্তিভাবে লাল পতাকা উড়িয়ে জমিদার-জোতদারদের জমি দখল, খেতের ফসল কাটা। ১৯৬৭ সালের ২৫ মে নকশালবাড়ীর বেঙ্গাইজোত গ্রামে জড়ো হয়েছিল হাজারো কৃষক, শ্রমজীবী মানুষ। এর আগে আন্দোলনকারীদের তীরের আঘাতে নিহত হন নকশালবাড়ী থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা। আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে পুলিশ আক্রমণ চালায় তাদের ওপর। রক্তাক্ত হয় বেঙ্গাইজোত গ্রাম। নিহত হন দুই শিশুসহ ১১ জন। নিহতের মধ্যে মহিলা ছিলেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায়। মহিলারা ছিলেন মিছিলের সম্মুখভাগে। তাদের দুগ্ধপোষ্য শিশুরা ছিল পিঠে বাঁধা। এ ঘটনার পর থেকে নকশালবাড়ীর এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ‘নকশাল আন্দোলন’ নামে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশেও নকশাল আন্দোলনের ঢেউ লাগে বিভিন্ন আঙ্গিকে।

১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ঐতিহাসিক একটি ঘটনার সাক্ষী এ নকশালবাড়ী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে স্বাধীনতা ঘোষণা করলে শুরু হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী প্রতিরোধে সশস্ত্র যুদ্ধ। একাত্তরের ১০ এপ্রিল রচিত হয় স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং গঠিত হয় কারারুদ্ধ বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি করে বাংলাদেশের প্রথম সরকার। ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হন যথাক্রমে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও তাজউদ্দীন আহমদ। একাত্তরের ১৭ এপ্রিল তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আমবাগানে (পরবর্তীতে যার নামকরণ হয় মুজিবনগর) দেশি-বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিনিধির উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও শপথ গ্রহণের মাধ্যমে শুরু হয় বাংলাদেশের প্রথম সরকারের ঝঞ্ঝাময় চ্যালেঞ্জিং পথচলা। এ সরকার বহুলভাবে পরিচিতি লাভ করে মুজিবনগর সরকার হিসেবে। সরকার গঠনের পর কোনো কোনো মহল প্রশ্ন ও বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করে সরকার গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে। আবার কোনো মহল থেকে দাবি করা হয় ‘যুদ্ধকালীন সময়ে প্রয়োজন বিপ্লবী সরকার’। আবার কারও দাবি ছিল ‘সর্বদলীয় জাতীয় সরকার’ কিংবা ‘জাতীয় মুক্তি ফ্রন্ট’ গঠন। সর্বোপরি খন্দকার মোশতাক আহমদ ও তার কতিপয় সহযোগীর প্রচেষ্টা ছিল সরকারের নিয়ন্ত্রণ ও নেতৃত্ব নেওয়া; সরকারের প্রতি আস্থাহীনতার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী ও ভারত সরকারের কাছে এ ধরনের একটি বার্তা যায় যে ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী বাংলাদেশের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ ও প্রাদেশিক পরিষদের প্রতিনিধিবৃন্দ অনেকেই বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা ও সরকার গঠনের বিষয়ে দ্বিধাদ্ব›েদ্ব ভুগছেন। ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকারের প্রতি জনপ্রতিনিধির আস্থার বিষয়টি দৃশ্যমান করা জরুরি হয়ে পড়ে। এরই প্রেক্ষাপটে একাত্তরের ৬ ও ৭ জুলাই নকশালবাড়ী ভারতীয় বর্ডার ফোর্সের (বিএসএফ) আঞ্চলিক সদর দফতরসংলগ্ন শালবাগানে অনুষ্ঠিত হয় নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের যৌথ সভা। সভায় ১৩৫ জন জাতীয় পরিষদ সদস্য ও ২৩৯ জন প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য উপস্থিত ছিলেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, অর্থমন্ত্রী ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ এম কামারুজ্জামান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদ, মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কর্নেল এম এ জি ওসমানীসহ প্রায় সব নেতৃবৃন্দ।

ওই বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের মধ্যে অন্যতম ছিল-

ক) বঙ্গবন্ধু কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাকে অকুণ্ঠ সমর্থন এবং তাঁর প্রতি অবিচল আস্থা রেখে স্বাধীনতা অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া;

খ) মুজিবনগর সরকারের প্রতি পূর্ণ আস্থাজ্ঞাপন;

গ) পাকিস্তানের সঙ্গে যে কোনো রাজনৈতিক সমঝোতার সম্ভাবনা নাকচ;

ঘ) পাকিস্তানের কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর নিঃশর্ত মুক্তি দাবি এবং এ লক্ষ্যে বিশ্বজনমত গড়ে তোলা;

ঙ) বঙ্গবন্ধুর মুক্তি ও বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা-নির্যাতন বন্ধে জাতিসংঘসহ বিশে^র গণতান্ত্রিক দেশসমূহ যাতে পাকিস্তান সরকারকে চাপ প্রয়োগ করে- সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ;

চ) বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যবৃন্দের নিরাপত্তা যাতে কোনোভাবেই বিঘ্নিত না হয়, সে বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ;

ছ) যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক পাকিস্তান সরকারকে অস্ত্র সরবরাহের নিন্দা প্রকাশ ও বাংলাদেশে গণহত্যা বন্ধের দাবি;

জ) যুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন।

ওই বৈঠকে খন্দকার মোশতাক ও তার কতিপয় অনুসারী সরকারের ওপর অনাস্থা ও বিভিন্ন সিদ্ধান্তে বিরোধিতা করার কারণে তিনি অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হন এবং এক পর্যায়ে বৈঠক ত্যাগ করেন। জনপ্রতিনিধিদের ঐতিহাসিক ওই বৈঠকের পর স্বাধীনতা যুদ্ধ ও মুক্তিসংগ্রাম নতুন গতি লাভ করে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের পূর্ণ আস্থা অর্জনে সক্ষম হয় মুজিবনগর সরকার। ওই বৈঠক সম্পর্কে ৩০ জুলাই, ১৯৭১ মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত জয় বাংলা পত্রিকায় (১ম বর্ষ : ১২শ সংখ্যা) আহমদ রফিক সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘এই বৈঠক প্রমাণ করেছে ইয়াহিয়া চক্রের বর্বরতার মুখেও বাংলাদেশের গণঐক্য অটুট, গণপ্রতিনিধিরা ঐক্যবদ্ধ এবং স্বাধীনতার চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ়সংকল্প। এই বৈঠক আমাদের মুক্তিবাহিনীর মনে নতুন প্রেরণা এনেছে, সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনে এনেছে নতুন প্রত্যয়, সুপ্ত সাহস। বহিঃবিশে^র বন্ধু রাষ্ট্রগুলোও উপলব্ধি করেছে, বাংলাদেশের একমাত্র বৈধ ও প্রতিনিধিত্বশীল সরকার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।’ (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিপত্র : ষষ্ঠ খন্ড, পৃ: ৪৫)।

অবশ্য ওই সম্পাদকীয়তে বৈঠকের স্থান মুজিবনগর উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্ভবত এটা করা হয়েছিল কৌলশগত কারণে। মূলত বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বৈঠকটি বাংলাদেশের মুক্তাঞ্চল তেঁতুলিয়া-বাংলাবান্ধার নিকটবর্তী নকশালবাড়ী বিএসএফের আঞ্চলিক সদর দফতর-সংলগ্ন শালবাগানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এলাকাটি বর্তমানে শিলিগুড়ি-বাঘডোগরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিকটবর্তী। তৎকালীন জাতীয় পরিষদ সদস্য অধ্যাপক আবু সাইয়িদ তাঁর লেখা ‘যেভাবে স্বাধীনতা পেলাম’ (পৃ: ১৯৫) বইয়ে উক্ত বৈঠকটি বাঘডোগরায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন। বাঘডোগরা, নকশালবাড়ী পঞ্চায়েত সমিতি ও কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ব্লকের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ নকশালবাড়ী প্রশাসনের অধীন। উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে যে, বর্তমান পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া-বাংলাবান্ধা অঞ্চল একাত্তরের যুদ্ধের পুরোটা সময় ছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী মুক্ত-মুক্তাঞ্চল হিসেবে। যুদ্ধের সময় ওই এলাকা সফর করেন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ এম কামারুজ্জামান, প্রধান সেনাপতি কর্নেল ওসমানীসহ অনেকেই।

রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী সম্পাদিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ প্রাসঙ্গিক দলিলপত্র (মুক্তিযুদ্ধ পর্ব) ১৯৭১, পৃষ্ঠা-১৮৬ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র : ষষ্ঠ খন্ড, পৃ. ৪৮২-এ উপরোক্ত বৈঠকটি সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ মিশন, বহির্বিশ্ব প্রচার দফতর কর্তৃক মুজিবনগর থেকে ২১ জুলাই, ১৯৭১-এ প্রকাশিত ইংরেজি সাপ্তাহিক ‘Bangladesh’-এ প্রকাশিত ‘ELECTED REPRESENTATIVES-VOW AFRESH’ প্রতিবেদনটিতে বৈঠকটির স্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু উল্লেখ না করে ‘বাংলাদেশের কোনো এক স্থানে অনুষ্ঠিত হয়’ মর্মে উল্লেখ করা হয়। ১৬ জুলাই, ১৯৭১ ‘দি টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকায় ওই বৈঠকের খবর প্রকাশিত হয় ‘AWAMI M.P.s’ ALL-OUT WAR PLEDGE’ শিরোনামে। ওই প্রতিবেদনেও বৈঠকটির সুনির্দিষ্ট স্থান উল্লেখ না করে বাংলাদেশের কোনো এক স্থান (Somewhere in Bangladesh) উল্লেখ করা হয় (বাংলাদেশ ডকুমেন্টস : ভলিউম-১, পৃষ্ঠা-৩৩৬)। ওই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী মুজিবনগর সরকারের পশ্চিম জোন-১-এর চেয়ারম্যান এম আবদুর রহিম, এমপি বৈঠকটি সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন এভাবে- ‘উপস্থিত এমএনএ এবং এমপিএ-দের নিয়ে নকশালবাড়ীর বিশাল শালবাগানে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন মুজিবনগর সরকারের তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, অর্থমন্ত্রী ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ এম কামারুজ্জামান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদ ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কর্নেল এম এ জি ওসমানীসহ আরও অনেকে। এটিকে একটি মিনি যৌথ পার্লামেন্টও বলা যায়। এ অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয় যে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অবিচল আস্থা রেখে আমৃত্যু যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সদাপ্রস্তুত। সর্বসম্মত রেজুলেশন গ্রহণ করে সেটা ইন্ডিয়ান গভর্নমেন্টকে দেওয়া হয়। কিন্তু মুজিবনগর সরকারের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদ আমাদের এ সিদ্ধান্তে ভিন্নমত প্রকাশ করেন। এ সভাতেই তাঁর ডিফারেন্স অব অপিনিয়ন এলো। খন্দকার মোশতাক প্রকাশ্যেই পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন করার কথা বললেন। তিনি কনফেডারেশন গঠনের প্রস্তাব করলে সভায় উত্তেজনা দেখা দেয়। তখন রাগ করে খন্দকার মোশতাক তাৎক্ষণিকভাবে অধিবেশন ত্যাগ করেন। পরবর্তীতে আরও জানা গেছে, খন্দকার মোশতাক কনফেডারেশন গঠনের জন্য যুদ্ধকালেই নাকি গোপনে তার প্রতিনিধি হিসেবে কয়েকজনকে বিভিন্ন দেশে পাঠিয়েছিলেন। এই অন্তর্ঘাতকের হীনমানসিকাতার চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটে ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সপরিবারে এবং ৩ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদানকারী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে জেলখানায় নির্মমভাবে হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে...। আমার স্মৃতির পাতায় আজও অমলিন হয়ে আছে নকশালবাড়ীর সেই ঐতিহাসিক অধিবেশনের কথা। যেখানে সমবেত সদস্যগণের অবস্থানকালে আতিথেয়তার জন্য যেসব সামগ্রী আমাদের সরবরাহ করা হয়েছিল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল একটি দড়ির খাটিয়া, তিনটি কম্বল, একটি মশারি, একটি পানীয় জলের বোতল ও একটি মগ। খাবার সরবরাহের দায়িত্ব ছিল বিএসএফ কর্তৃপক্ষের।

বাঙালি জাতির সেই দুর্যোগময় মুহুর্তে বিশ্বমানবতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেদিন সেই ঐতিহাসিক অধিবেশনে গৃহীত রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত সরকার উদ্যোগী হয়ে যৌথ কমান্ড বাহিনী গঠন করে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামে সক্রিয় সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করে। আমার বিশ্বাস ভারত সরকার দেশ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত যে সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করেছিল তা জাতি কোনো দিন ভুলবে না।’ (মুক্তিযুদ্ধে দিনাজপুর- সম্পাদক সুকুমার বিশ্বাস, প্রকাশক মাওলা ব্রাদার্স; দিনাজপুরে মুক্তিযুদ্ধ-সম্পাদনা ড. মোহাম্মদ সেলিম)। ৬ ও ৭ জুলাই, ১৯৭১ সালে নকশালবাড়ীতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে নতুন গতি সঞ্চার করে। জনপ্রতিনিধিদের অকুণ্ঠ সমর্থনে মুজিবনগর সরকারের আইনানুগ সরকার হিসেবে ভারতসহ বিশে^র বিভিন্ন সরকার ও দেশের কাছে যথাযথভাবে উপস্থাপন ও প্রতিনিধিত্ব করার পথ সুগম হয়। ত্বরান্বিত হয় আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; হাই কোর্ট বিভাগ এবং সাবেক চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১, বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

এই মাত্র | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে