শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা ও শেখ কামাল

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা ও শেখ কামাল

অকার্যকর লকডাউনে দেশ জেরবার, সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস। কিন্তু তা বোঝার মতো জ্ঞানবুদ্ধি প্রশাসনে তেমন কারও নেই। জনগণ দেশের মালিক, মালিককে সম্মান করতে হয় তা সেবকের অনেকেই ভুলে গেছে। আমলাতন্ত্রের প্রাদুর্ভাবে রাজনীতি প্রায় শূন্যের কোঠায়। সমাজের কোথাও এখন আর রাজনীতির সুবাতাস বয় না। অনেকটাই জোর যার মুল্লুক তার অবস্থা। এর মধ্যে দম বন্ধ করে চার দেয়ালের ভিতরে পড়ে আছি। আইয়ুব-ইয়াহিয়ার আমলে হাত-পা ছুড়ে চিৎকার করতাম, পূর্ব পাকিস্তান একটা বৃহত্তর কারাগার। সেটাই দেখছি লকডাউনের দিনগুলোয়। সাধারণ মানুষের সে যে কী কষ্ট তা বলার মতো নয়। কত সোনার সংসারে কাজকর্ম না থাকায় শুধু হাহাকার আর হাহাকার। পেটের জ্বালা যে কী যারা না জ্বলেছে তাদের শত চেষ্টা করেও বোঝানো যাবে না। ‘কি যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে কভু আশীবিষে দংশেনি যারে’। যে সাপের দংশনে দংশিত হয়নি তাকে বিষাক্ত সাপের দংশনের যন্ত্রণা বোঝানো যাবে না। যে নারী মা হয়নি তাকে মাতৃত্বের বেদনা বোঝানো যায় না। গরিবের দুঃখ গরিবের যন্ত্রণা গরিবের হাসিকান্না সে যে কত মধুময় হৃদয়স্পর্শী সে শুধু গরিবই বোঝে। দারিদ্র্য যাকে স্পর্শ করেনি তাদের ওসব বোঝার সুযোগ কোথায়? যাক, তবু শেষ পর্যন্ত সবকিছু খুলে দেওয়া হলো। দেখা যাক আল্লাহ রব্বুল আলামিন কী করেন। অবশেষে আল্লাহর ওপর ভরসা করে লকডাউন তুলে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে শত কোটি অভিনন্দন। এখন প্রয়োজন হবে করোনার টিকা, যতটা সম্ভব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা আর আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা।

দিন পেরিয়ে রাত পোহালেই ১১ আগস্ট মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য এক অভাবনীয় সৌভাগ্যের দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদারদের অস্ত্রবোঝাই সাত জাহাজের বহরে আক্রমণ করে সব থেকে বড় দুটি জাহাজ দখল করে নিয়েছিল কাদেরিয়া বাহিনী। সে অস্ত্র দখল একদিকে পাকিস্তানি হানাদারদের যেমন ভীতসন্ত্রস্ত, আতঙ্কিত করেছিল তেমনি কাদেরিয়া বাহিনী অস্ত্রবলে বলীয়ান হয়েছিল শত গুণে। পরের দিনগুলো পাকিস্তানিরা সব সময় শঙ্কিত থাকত অস্ত্রবোঝাই জাহাজ দখল করে আমরা কতটা বলবান হয়েছি তা নিয়ে। যুদ্ধে জয়-পরাজয়ের প্রধান চাবিকাঠি শত্রুপক্ষের শক্তি-সামর্থ্য সঠিকভাবে নিরূপণ করা। পাকিস্তানিরা আমাদের শক্তি-সামর্থ্য কখনো সঠিকভাবে নিরূপণ করতে পারেনি। আর এটা ধ্রুব সত্য, দখল করা অস্ত্রে আমরা ভীষণ বলবান হয়েছিলাম। যেখানে চাইনিজ তিন ইঞ্চি মর্টারের প্রায় ২ লাখ গোলা নামানো হয়েছিল। আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তার ২৫-৩০ হাজারের বেশি ব্যবহার করতে পারিনি। গ্রেনেড দখল করা হয়েছিল কয়েক লাখ। যার ১০ ভাগের ১ ভাগও ফাটাতে পারিনি। সিক্স পাউন্ডারের গোলা প্রায় ১০ হাজার। আমরা ব্যবহার করেছি ৩-৪ বা ৫ শ। রকেট লঞ্চার এবং ব্লান্ডারসাইটের গোলা ছিল কয়েক লাখ। আমরা ব্যবহার করতে পেরেছি বেশ কয়েক হাজার। থ্রি নট থ্রি গুলি, চাইনিজ ৭.৬২, ৭.৬৫, নাইন এমএম, থ্রি নট থ্রি এসব গোলাগুলিতে আমাদের অস্ত্রভান্ডার ভরে উঠেছিল। স্বাধীনতা পর্যন্ত ভান্ডারে আর কখনো টান পড়েনি। ঝড়ঝাপটা কত গেছে। কিন্তু খুব একটা মজুদে হাত দিতে হয়নি। কারণ অক্টোবর-নভেম্বর থেকে যুদ্ধ পরিস্থিতি বদলে গিয়েছিল। এত দিন আমরা ছিলাম ডিফেন্সিভ। কিন্তু অক্টোবর থেকে মুক্তিবাহিনী হয় অফেন্সিভ। পাকিস্তানিরা তাদের ক্যাম্পে বাংকার করে লুকিয়ে থাকত। সেসব বাংকারও আমাদের গতি রোধ করতে পারেনি। জেলা শহরের বাইরে নাগরপুর-বাসাইল থানা আমরা অতি সহজেই দখল করে নিয়েছিলাম। পাকা রাস্তার গা-ঘেঁষা থানাগুলোই শুধু হানাদারদের দখলে ছিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। মাটিকাটায় জাহাজ দখলের যুদ্ধে মূল নেতৃত্বে ছিল মেজর হাবিবুর রহমান বীরবিক্রম, অন্যদের মধ্যে জিয়াউল হক, ক্যাপ্টেন মোতাহার, জমশেদ, আকবর। আজ অনেকেই নেই। মেজর হাবিব চলে গেছে প্রায় দেড় যুগ। অন্য অনেকেই এপার থেকে ওপারে চলে গেছে। আমিও কোনো দিন চলে যাব। কিন্তু মাটিকাটা জাহাজ দখল করে যারা মুক্তিযুদ্ধের গতি-প্রকৃতিই বদলে দিয়েছিল তারা তেমন যথাযথ সম্মান পায়নি। বরং অনেকেই দুর্ভোগ ভোগ করেছে। কারণ ইদানীং মুক্তিযুদ্ধটা হৃদয়ের না হয়ে দেখাবার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। ৫ আগস্ট ছিল ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মদিন। ৩ আগস্ট আমার লেখা ছিল। তাই সেদিন লিখতে পারিনি। ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছার জন্মদিন। কামাল এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা উভয় সম্পর্কে আমাদের নেতা ’৬৯-এর গণআন্দোলনের মহানায়ক জননেতা তোফায়েল আহমেদ দারুণ দুটি লেখা লিখেছেন। তাঁর দরদভরা লেখা অনেককেই স্পর্শ করবে, আমাকেও করেছে। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুপাগল, আমাদের কথায় বঙ্গবন্ধুর শত্রুরা ভাবতে পারে আমরা বাড়িয়ে বলছি। হ্যাঁ, এখনকার হাইব্রিড নেতানেত্রীদের বাড়িয়ে বলার ক্ষমতা এবং প্রবণতা দুই-ই আছে। কিন্তু আমরা যারা একটু প্রবীণ তারা বাড়িয়ে বলতে শিখিনি। বরং আমাদের অনেক কিছুই কমিয়ে বলার অভ্যাস। জননেতা তোফায়েল আহমেদের লেখায়ও তেমন যে হয়নি তা নয়। আমি তো বঙ্গবন্ধুর একজন উন্মাদ পাগল। যৌবনে ছেলেমেয়েরা যখন প্রেমে পড়ে পাগল হয় অনেকেই বাবা-মার কথা না শুনে ভালোবাসার হাত ধরে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের পথে পা বাড়ায়, আমি তেমনি যৌবনে প্রেম করতে না পারলেও বঙ্গবন্ধুকে ঠিক তেমনি করে ভালোবেসেছি। তার পরও বলব, বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরার ক্ষমতা ও যোগ্যতা এখনো আমাদের কারও নেই।

বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের সময়ে ‘শেখ ফজিলাতুন নেছা, আমার মা’ শিরোনামে দারুণ সুন্দর লিখেছেন। লেখা পড়ে সত্যিই শিহরণ জাগে। ব্যক্তিজীবনে ফজিলাতুন নেছা বা বঙ্গমাতার সঙ্গে ১৯৬৯-৭০ থেকে আমার জানাশোনা, পরিচয়। তারও আগে ১৯৬০-৬২ সালে ছাত্রলীগের এক সম্মেলনে ঢাকায় এসে আমার ছোটবোন রহিমা ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ছিল। একদিন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী না আসায় রহিমার সেকি কান্না, বড় ভাই আসে না। মায়ের জন্য পরান পোড়ে- এসব শুনে বঙ্গমাতা বলেছিলেন, ‘লতিফ তো আর আসবে না। তুমি বুঝি জান না, লতিফ তো তোমাকে বিক্রি করে গেছে।’ এসব শুনে রহিমা আরও কাঁদছিল দেখে বঙ্গমাতা তার কাছে বসে মাথায় হাত বুলিয়ে বারবার বলছিলেন, ‘তুমি কেঁদো না। আমরা তোমাকে কষ্ট দেব না, কোনো কাজ করাব না। তোমাকে ভালো স্কুলে পড়ার ব্যবস্থা করব।’ বঙ্গমাতার পরশে রহিমা কিছুটা স্থির হয়ে বলেছিল, ‘সে তো বুঝলাম। আমি তো সেজন্য কাঁদছি না। আমার মার জন্য কান্না পাচ্ছে।’ তখন আবার তিনি বলেছিলেন, ‘তাতে কী! বেশি কান্না পেলে গাড়ি পাঠিয়ে তোমার মাকে নিয়ে আসব। না হয় যখন কান্না পাবে তখন তোমাকে নিয়ে গিয়ে মাকে দেখিয়ে আনবে।’ এসবে রহিমা কিছুটা শান্ত হয়ে পরের রাত বঙ্গমাতার কাছেই কাটিয়েছিল। তৃতীয় দিন বিকালে রহিমাকে নিতে যখন লতিফ ভাই আসেন তখন তাকে জড়িয়ে ধরে রহিমার সেকি কান্না। আমাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সেই ১৯৬২ থেকে নিবিড় সম্পর্ক। ’৬৫-তে আমি সেনাবাহিনীতে গিয়েছিলাম। ’৬৭-এর শেষে সেনাবাহিনী থেকে ফিরে এসে আবার লেখাপড়ায় যোগ দিয়ে রাজনীতিতে ঝাঁপিয়ে পড়ি। ১৯৬৮-৬৯-৭০-৭১ মাঝেমধ্যেই বঙ্গমাতার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তখন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ছিলেন আমাদের স্বপ্নপুরুষ। দু-চার বার টাঙ্গাইলের মিষ্টি নিয়েও ও বাড়ি গেছি। মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় ২৩ মার্চ বিকালেও আমি ধানমন্ডির বাড়িতে বেশ কয়েকজন সহকর্মীর সঙ্গে এসেছিলাম। সেদিনও বঙ্গমাতা ভিতরে ডেকে কী যেন খেতে দিয়েছিলেন। তাঁর গ্রামের মায়ের মতো স্বভাব ছিল। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস মারাত্মক দুশ্চিন্তা দুর্ভাবনার মধ্যে তাঁকে কাটাতে হয়েছিল। আল্লাহর দয়ায় ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান হানাদারপ্রধান নিয়াজি যখন নতজানু হয়ে আত্মসমর্পণ করে সেদিন সকাল ৮টা থেকে লে. জে. আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। ১০টায় গিয়েছিলাম ১৪ ডিভিশন সদর দফতরে বাঘের গুহায়। নিয়াজি আমাদের সামনে এসে সবাইকে সটান স্যালুট করেছিলেন। জেনারেল নাগরা, ব্রিগেডিয়ার সানসিং, ব্রিগেডিয়ার হরদেও সিং ক্লের এবং সমস্ত বাঙালির পক্ষে একমাত্র আমি ছিলাম। নাগরা সবাইকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। ব্রি. সানসিং, ব্রি. ক্লেরের পর তিনি বলেছিলেন, ‘এবার যার সঙ্গে তোমার পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি তিনি তোমার পরম বন্ধু। যার কারণে তুমি এক রাতও শান্তিতে ঘুমাতে পারনি এই সেই টাইগার সিদ্দিকী।’ কেন যেন নিয়াজি আবার সটান স্যালুট করে হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। আমি হাত মেলাতে পারিনি। নাগরা বারবার বলছিলেন, ‘পরাজিত সেনাপতির সঙ্গে হাত মেলানো বীরত্বের লক্ষণ।’ আমি বলেছিলাম, না, এই খুনি পাষন্ডের সঙ্গে হাত মেলাতে পারব না। দেশবাসী সে অধিকার আমাকে দেয়নি। নিয়াজির সঙ্গে হাত মেলালে আল্লাহ নারাজ হবেন। আমি সেদিন হাত মেলাতে পারিনি বা মেলাইনি। বিকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নতজানু হয়ে হানাদাররা আত্মসমর্পণ করে। সেখান থেকে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়ি গিয়েছিলাম। সূর্য ডুবে যাচ্ছিল। ৩২-এর বাড়ির সামনে আমরা ডাকাডাকি করছিলাম। তখন একটি ডাটসান গাড়ি সামনে এসে দাঁড়ায়। বলে, বঙ্গবন্ধুর পরিবার তো এখানে থাকে না। তারা থাকে ১৮ নম্বরে। চলুন, আমরা নিয়ে যাচ্ছি। আমরা সেই অচেনা মানুষদের পেছনে ১৮ নম্বরে গিয়েছিলাম। ডাটসান গাড়িটা আমার থেকে ৬০-৭০ গজ আগে ছিল। বঙ্গবন্ধুর পরিবার যে বাড়িতে ছিল সেই বাড়ির দরজায় গাড়ি থামতেই পাকিস্তানি হানাদাররা তার ওপর গুলি চালায়। চারজন যাত্রীর চারজনই নিমেষে শেষ হয়ে যায়। আমার গাড়িতেও গুলি লেগেছিল দুটি। একটি ইঞ্জিনে, আরেকটি ড্রাইভিং সিটের উইন্ডোতে। আল্লাহর দয়ায় কেউ হতাহত হয়নি। সেখান থেকে ফিরে সঙ্গে সঙ্গে জানিয়েছিলাম মিত্রবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে ব্রিগেডিয়ার সানসিং বাবাজিকে। তিনি একটি কোম্পানিসহ ক্যাপ্টেন তারাকে বঙ্গবন্ধুর বন্দী পরিবারকে উদ্ধারের দায়িত্ব দেন। তারা অনেক চেষ্টা করে বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে উদ্ধার করে। মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের প্রক্রিয়া চলছিল সেই সকাল ৮টা থেকে। হানাদারদের প্রধান সেনাপতি নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আত্মসমর্পণ করেছে বিকাল ৫টায়। কিন্তু রাত ৮টায়ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে আটক রাখা হানাদার দল আত্মসমর্পণ করবে না। এসব তারা মানে না। এই ছিল পাকিস্তান হানাদার। ১৮ ডিসেম্বর পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জনসভা। সেখানে শেখ জামালকে নিয়ে গিয়েছিলাম এবং সভা শেষে বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর বঙ্গমাতার সঙ্গে দেখা হয়নি। দেখা হয়েছিল ১৮ ডিসেম্বর দুপুর দুই-আড়াইটায়। আমি গিয়ে বঙ্গমাতাকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছিলাম। সেই ছবি কেন যেন চ্যানেলে সারা দিনই দেখানো হচ্ছিল। আমার সঙ্গে ছিল মেজর হাবিব, ক্যাপ্টেন সবুর, ক্যাপ্টেন ফজলুল হক, ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান। নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমপি, বাছেত সিদ্দিকী এমপি, হাতেম আলী তালুকদার এমএনএ, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ এমএনএ ও মোয়াজ্জেম হোসেন খান। অনেক নেতা তখনো ভারতেই ছিলেন। তাই সবাই অংশ নিতে পারেননি।

বঙ্গমাতাকে নিয়ে কত কথা কত স্মৃতি। আমার জন্য মায়ের মতোই ছিলেন তিনি। তাঁর কোনো ত্রুটি ছিল না, তা বলব না। মানুষ হিসেবে ভুলত্রুটি যা থাকে কমবেশি তাঁরও হয়তো ছিল। কিন্তু পরিপূর্ণ মানুষ ছিলেন তিনি। স্বামীকে সহযোগিতা করতেন সব বিষয়ে। তিনি যে অসাধারণ রান্না করতেন যা একমাত্র আমার মায়ের রান্নার সঙ্গে তুলনা করা চলে। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকতেন, তাঁকে বাড়ি থেকে প্রতিনিয়তই খাবার পাঠাতেন। সেটা ছিল বঙ্গমাতার কাজ। অন্যদিকে শেখ কামাল, যে ছিল বাংলাদেশের একজন শ্রেষ্ঠতম বিনয়ী মানুষ। সে যে কত বদনাম নিয়ে পরপারে গেল বলার মতো নয়। অমন সংস্কৃতিমনা ক্রীড়াবিদ বিনয়ী মানুষ দুটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। কোথাও কোনোখানে সে বঙ্গবন্ধুর পরিচয় দিয়ে ক্ষমতা দেখাত না। বরং কেউ জানতে না চাইলে বুঝতে পারত না যে সে জাতির পিতার বড় ছেলে। তার পরও তার নামে কত বদনাম! শেখ কামাল বেঁচে থাকলে সাংস্কৃতিক জগতে ক্রীড়া ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরও অনেকদূর এগিয়ে যেত। কী অবাক বিস্ময়ের কথা! ছেলে-মা দুজনেরই আগস্টে জন্ম, আবার সেই আগস্টেই মৃত্যু। আল্লাহর কী অপার মহিমা। আল্লাহ বঙ্গমাতা এবং শেখ কামালকে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে
নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু
লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত
মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ
চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প
শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের
ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের

নগর জীবন

রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন