শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২

তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অবিস্মরণীয় একটি নাম জিয়াউর রহমান। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর এই বাঙালি মেজর জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে। বর্বর দখলদার পাকিস্তানি সেনারা রাজনৈতিক মুক্তিসংগ্রাম -রত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ২৫ মার্চ (১৯৭১) মধ্যরাতে যখন ট্যাংক, কামান, মেশিনগান নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল তখন মেজর জিয়া বিদ্রোহ করলেন, এক মুহূর্তও দেরি করলেন না। মধ্যরাতের পর ঠিক ২৬ মার্চের শুরুতে তিনি চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে তাঁর সঙ্গী বাঙালি সৈনিক ও সেনা অফিসারদের নিয়ে পাকিস্তানি দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন বীরবিক্রমে। ইতিহাসে তা এক প্রকৃত বীর-নায়কের সময়োচিত পদক্ষেপ হিসেবে মূল্যায়নের দাবি রাখে।

১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি জিয়াউর রহমান (ডাকনাম কমল)-এর জন্ম। পিতা রসায়নবিদ মনসুর রহমান ও মাতা নজরুলসংগীত শিল্পী জাহানারা রহমানের (ডাকনাম রানী) দ্বিতীয় পুত্র তিনি। জিয়াউর রহমানের পিতামহ ও মাতামহের পরিবার উজ্জ্বল ঐতিহ্যের অধিকারী আর পিতা মনসুর রহমান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নশাস্ত্রের মাস্টার্স ডিগ্রিধারী, মেধাবী রসায়নবিজ্ঞানী। পিতামহ ছিলেন বীজগণিতের একজন দক্ষ ব্যক্তিত্ব আর মাতামহ চা-বাগান কোম্পানির একজন মেধাবী উদ্যোক্তা। পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড জিয়াকে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছে জাতির একজন বীর-নায়ক ও রাষ্ট্রনেতা হওয়ার পথে।

জিয়াউর রহমান স্কুল-কলেজে মেধাবী ও গুণী শিক্ষার্থী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। পঞ্চাশের দশকে পাকিস্তান সামরিক অ্যাকাডেমির ক্যাডেট হিসেবে বেশ দক্ষ ও স্বনামধন্য হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। তিনি অসাধারণ দেশপ্রেমিক সেনা অফিসার হিসেবে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে বীরোচিত অবদান রাখেন তৎকালীন পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের খেমকারান সেক্টরে। রাষ্ট্রীয় পেশাদার সেনাবাহিনীর একজন দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারের যথাযোগ্য ভূমিকা রাখাই তাঁর কর্তব্য ছিল। আবার বাঙালি সেনা অফিসার হিসেবে পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা-অফিসারদের কাছে নিজেদের আত্মমর্যাদা ও অধিকার সমুন্নত রাখার চেষ্টায় তিনি ছিলেন শক্ত মেরুদন্ডের এক যোদ্ধা। যখনই কোনো বাঙালি সেনা অফিসার বা সেনাকে পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা অফিসারদের দ্বারা অবমূল্যায়নের ও অবজ্ঞার শিকার হতে দেখতেন, জিয়াউর রহমান সুশৃঙ্খলভাবে তার প্রতিবাদ করতেন এবং নিজেদের বাঙালি অফিসার ও সেনাদের যথাযথ অবস্থান ও মূল্যায়ন আদায় করে ছাড়তেন। তাঁর সহকর্মীরা সে রকম অসংখ্য ঘটনার সাক্ষী। ১৯৭০ সালে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি নিজ দায়িত্বশীল ও দক্ষ আচরণের দ্বারা পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বিভাগে কাজের সুযোগ পান। ঊনসত্তরের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের পরপরই (সম্ভবত নতুন শাসকের আমলে) মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে টাঙ্গাইলের সন্তোষের বাড়ি গিয়ে আলোচনায় বসেন। তখন জিয়াউর রহমান বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগ্রামের অনেক বিষয় জেনে তাতে নিজের দিক থেকে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে উদ্বুদ্ধ হন। তবে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সেসব নিজের ভিতরে লুকিয়ে রাখেন। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর চাকরির দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে মেজর জিয়াউর রহমান বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন ও জাতীয়তাবাদী আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সব বিষয় মওলানা ভাসানীর কাছ থেকে জেনে-বুঝে তাতে নিজেই উদ্বুদ্ধ হন অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে। জিয়া তখন থেকেই বাঙালির চূড়ান্ত লড়াইয়ে যোগদানের অপেক্ষায় ছিলেন। আজকে কোনো কোনো রাজনীতিক জিয়াউর রহমানের দেশপ্রেম নিয়ে, রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নিয়ে কটাক্ষ করেন নিতান্তই মতলববাজির উদ্দেশ্যে, হীনমন্যতা ও ঈর্ষাকাতরতায় জ্বলে-পুড়ে। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত অবস্থায় বাঙালি সমসাময়িক সামরিক অফিসারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে নিজেদের চূড়ান্ত লড়াইয়ে (পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর অবাঙালি অংশের ক্ষমতাধরদের উপনিবেশবাদী চক্রান্তের বিরুদ্ধে) অংশগ্রহণের প্রস্তুতির ব্যাপারে আলোচনা ও আগাম সিদ্ধান্ত (সর্বশেষ বিষয়াদি) প্রস্তুত করে নিতেন একজন সাচ্চা দেশপ্রেমিক অফিসার হিসেবে। তা ছাড়া নিজের পারিবারিক সদস্যদের ও অন্য আত্মীয়স্বজনের সূত্রে বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সর্বশেষ ঘটনাবলির প্রকৃত চিত্র সংগ্রহ করে রাখতেন কঠোর গোপনীয়তায়। একজন দক্ষ সামরিক অফিসার হিসেবে তিনি তা বেশ ভালোভাবে করার সক্ষমতা অর্জন করেন। তাঁর পশ্চিম পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বসদের তা ঘুণাক্ষরেও টের পেতে দেননি। ১৯৭০ সালের শেষ প্রান্তে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনের সময় তিনি সর্বশেষ সত্যগুলো যাচাই-বাছাই করার যথেষ্ট সুযোগ নেন এবং নিশ্চিতভাবে রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ও জাতির স্বায়ত্তশাসন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ সংগ্রামে নিজ দেশপ্রেমিক দায়িত্ব পালনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। মেজর জিয়াউর রহমান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন সতর্কভাবে। তিনি পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সে কাজ করা সাবেক ‘দক্ষ অফিসার’, তাই তাঁর কাছে সব খবর সহজেই পৌঁছে যেত, তিনি অপেক্ষায় ছিলেন কোন সময় মাতৃভূমির ডাকে কোন প্রক্রিয়ায় সাড়া দিতে হবে। তিনি নিশ্চিতভাবে জানতেন পাকিস্তানিরা এ দেশ আক্রমণ করবে এবং বাঙালিদের সশস্ত্র যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে হবে। এবং সেই স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সারির সম্মুখযোদ্ধা হবেন বাঙালি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। তাতে নেতৃত্ব দেবেন সাহসী ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক বাঙালি সামরিক অফিসাররা। হয়তো সবাই আসবে না, তবে একটা বড় অংশই আসবে যারা দেশপ্রেমিক অফিসার ও সৈনিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মনে-প্রাণে চায়।

প্রতিরোধযুদ্ধ চলমান রাখার জন্য মেজর জিয়াউর রহমানের সেই ২৭ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং ২৫ মার্চ মধ্যরাত (দিবাগত) থেকে বিদ্রোহ করে পাকিস্তানি দখলদার বর্বর বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা ছিল একটা অপরিহার্য ব্যাপার। পুরো বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধে উদ্বুদ্ধ করার সবচেয়ে জরুরি বিষয়। মেজর জিয়াউর রহমান সে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে জাতির জন্য নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেন। তিনি ৩০০ বাঙালি সেনা ও তার পেছনের লাখো সিভিলিয়ান সমর্থককে নিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে কয়েকদিন ধরে যুদ্ধ করতে করতে ‘কৌশলগত পশ্চাৎপসরণ’ করে পিছিয়ে আরও বড় প্রস্তুতি গ্রহণের লক্ষ্যে ভারতের মাটিতে ঢুকে যেতে বাধ্য হন। শতভাগ দেশপ্রেম ও সর্বোচ্চ মানের সামরিক কৌশল অবলম্বন করে মেজর জিয়াউর রহমান যে ভূমিকা পালন করেন তা মানব জাতির সংগ্রামের ইতিহাসে, যে কোনো জাতির মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং যুদ্ধ পরিচালনায় জিয়াউর রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালের জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক হিসেবে এবং পরে ‘জেড’ ফোর্সের প্রধান হিসেবে তিনি নিজেকে অসম সাহসী যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত করে তোলেন এবং সাহসিকতার জন্য তাঁকে ‘বীরউত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।

নয় মাস যুদ্ধে কৃতিত্বপূর্ণ ভূমিকার পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমানকে কুমিল্লায় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড কমান্ডার নিয়োগ করা হয়। ১৯৭২ সালের জুনে তাঁকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদে উন্নীত করা হয়। ১৯৭৩ সালের মাঝামাঝি তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে এবং বছরের শেষ নাগাদ মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের ২৫ আগস্ট জিয়াউর রহমান চিফ অব আর্মি স্টাফ নিযুক্ত হন। ওই বছরের ৩ নভেম্বর শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ব্রিগেডের সহায়তায় খালেদ মোশাররফ যখন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান তখন জিয়াউর রহমানকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয় এবং গৃহবন্দি রাখা হয়। ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লব তাঁকে রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে। ১৯৭৭ সালে তিনি রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেন। ১৯৭৮ সালের নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হন এবং ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে সেনা অভ্যুত্থানে শাহাদাতবরণ পর্যন্ত ওই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। জিয়াউর রহমান ছিলেন এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন এ দেশের জনমনে।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব

সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা