শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২

তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অবিস্মরণীয় একটি নাম জিয়াউর রহমান। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর এই বাঙালি মেজর জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে। বর্বর দখলদার পাকিস্তানি সেনারা রাজনৈতিক মুক্তিসংগ্রাম -রত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ২৫ মার্চ (১৯৭১) মধ্যরাতে যখন ট্যাংক, কামান, মেশিনগান নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল তখন মেজর জিয়া বিদ্রোহ করলেন, এক মুহূর্তও দেরি করলেন না। মধ্যরাতের পর ঠিক ২৬ মার্চের শুরুতে তিনি চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে তাঁর সঙ্গী বাঙালি সৈনিক ও সেনা অফিসারদের নিয়ে পাকিস্তানি দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন বীরবিক্রমে। ইতিহাসে তা এক প্রকৃত বীর-নায়কের সময়োচিত পদক্ষেপ হিসেবে মূল্যায়নের দাবি রাখে।

১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি জিয়াউর রহমান (ডাকনাম কমল)-এর জন্ম। পিতা রসায়নবিদ মনসুর রহমান ও মাতা নজরুলসংগীত শিল্পী জাহানারা রহমানের (ডাকনাম রানী) দ্বিতীয় পুত্র তিনি। জিয়াউর রহমানের পিতামহ ও মাতামহের পরিবার উজ্জ্বল ঐতিহ্যের অধিকারী আর পিতা মনসুর রহমান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নশাস্ত্রের মাস্টার্স ডিগ্রিধারী, মেধাবী রসায়নবিজ্ঞানী। পিতামহ ছিলেন বীজগণিতের একজন দক্ষ ব্যক্তিত্ব আর মাতামহ চা-বাগান কোম্পানির একজন মেধাবী উদ্যোক্তা। পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড জিয়াকে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছে জাতির একজন বীর-নায়ক ও রাষ্ট্রনেতা হওয়ার পথে।

জিয়াউর রহমান স্কুল-কলেজে মেধাবী ও গুণী শিক্ষার্থী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। পঞ্চাশের দশকে পাকিস্তান সামরিক অ্যাকাডেমির ক্যাডেট হিসেবে বেশ দক্ষ ও স্বনামধন্য হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। তিনি অসাধারণ দেশপ্রেমিক সেনা অফিসার হিসেবে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে বীরোচিত অবদান রাখেন তৎকালীন পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের খেমকারান সেক্টরে। রাষ্ট্রীয় পেশাদার সেনাবাহিনীর একজন দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারের যথাযোগ্য ভূমিকা রাখাই তাঁর কর্তব্য ছিল। আবার বাঙালি সেনা অফিসার হিসেবে পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা-অফিসারদের কাছে নিজেদের আত্মমর্যাদা ও অধিকার সমুন্নত রাখার চেষ্টায় তিনি ছিলেন শক্ত মেরুদন্ডের এক যোদ্ধা। যখনই কোনো বাঙালি সেনা অফিসার বা সেনাকে পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা অফিসারদের দ্বারা অবমূল্যায়নের ও অবজ্ঞার শিকার হতে দেখতেন, জিয়াউর রহমান সুশৃঙ্খলভাবে তার প্রতিবাদ করতেন এবং নিজেদের বাঙালি অফিসার ও সেনাদের যথাযথ অবস্থান ও মূল্যায়ন আদায় করে ছাড়তেন। তাঁর সহকর্মীরা সে রকম অসংখ্য ঘটনার সাক্ষী। ১৯৭০ সালে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি নিজ দায়িত্বশীল ও দক্ষ আচরণের দ্বারা পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বিভাগে কাজের সুযোগ পান। ঊনসত্তরের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের পরপরই (সম্ভবত নতুন শাসকের আমলে) মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে টাঙ্গাইলের সন্তোষের বাড়ি গিয়ে আলোচনায় বসেন। তখন জিয়াউর রহমান বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগ্রামের অনেক বিষয় জেনে তাতে নিজের দিক থেকে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে উদ্বুদ্ধ হন। তবে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সেসব নিজের ভিতরে লুকিয়ে রাখেন। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর চাকরির দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে মেজর জিয়াউর রহমান বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন ও জাতীয়তাবাদী আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সব বিষয় মওলানা ভাসানীর কাছ থেকে জেনে-বুঝে তাতে নিজেই উদ্বুদ্ধ হন অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে। জিয়া তখন থেকেই বাঙালির চূড়ান্ত লড়াইয়ে যোগদানের অপেক্ষায় ছিলেন। আজকে কোনো কোনো রাজনীতিক জিয়াউর রহমানের দেশপ্রেম নিয়ে, রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নিয়ে কটাক্ষ করেন নিতান্তই মতলববাজির উদ্দেশ্যে, হীনমন্যতা ও ঈর্ষাকাতরতায় জ্বলে-পুড়ে। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত অবস্থায় বাঙালি সমসাময়িক সামরিক অফিসারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে নিজেদের চূড়ান্ত লড়াইয়ে (পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর অবাঙালি অংশের ক্ষমতাধরদের উপনিবেশবাদী চক্রান্তের বিরুদ্ধে) অংশগ্রহণের প্রস্তুতির ব্যাপারে আলোচনা ও আগাম সিদ্ধান্ত (সর্বশেষ বিষয়াদি) প্রস্তুত করে নিতেন একজন সাচ্চা দেশপ্রেমিক অফিসার হিসেবে। তা ছাড়া নিজের পারিবারিক সদস্যদের ও অন্য আত্মীয়স্বজনের সূত্রে বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সর্বশেষ ঘটনাবলির প্রকৃত চিত্র সংগ্রহ করে রাখতেন কঠোর গোপনীয়তায়। একজন দক্ষ সামরিক অফিসার হিসেবে তিনি তা বেশ ভালোভাবে করার সক্ষমতা অর্জন করেন। তাঁর পশ্চিম পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বসদের তা ঘুণাক্ষরেও টের পেতে দেননি। ১৯৭০ সালের শেষ প্রান্তে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনের সময় তিনি সর্বশেষ সত্যগুলো যাচাই-বাছাই করার যথেষ্ট সুযোগ নেন এবং নিশ্চিতভাবে রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ও জাতির স্বায়ত্তশাসন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ সংগ্রামে নিজ দেশপ্রেমিক দায়িত্ব পালনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। মেজর জিয়াউর রহমান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন সতর্কভাবে। তিনি পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সে কাজ করা সাবেক ‘দক্ষ অফিসার’, তাই তাঁর কাছে সব খবর সহজেই পৌঁছে যেত, তিনি অপেক্ষায় ছিলেন কোন সময় মাতৃভূমির ডাকে কোন প্রক্রিয়ায় সাড়া দিতে হবে। তিনি নিশ্চিতভাবে জানতেন পাকিস্তানিরা এ দেশ আক্রমণ করবে এবং বাঙালিদের সশস্ত্র যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে হবে। এবং সেই স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সারির সম্মুখযোদ্ধা হবেন বাঙালি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। তাতে নেতৃত্ব দেবেন সাহসী ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক বাঙালি সামরিক অফিসাররা। হয়তো সবাই আসবে না, তবে একটা বড় অংশই আসবে যারা দেশপ্রেমিক অফিসার ও সৈনিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মনে-প্রাণে চায়।

প্রতিরোধযুদ্ধ চলমান রাখার জন্য মেজর জিয়াউর রহমানের সেই ২৭ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং ২৫ মার্চ মধ্যরাত (দিবাগত) থেকে বিদ্রোহ করে পাকিস্তানি দখলদার বর্বর বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা ছিল একটা অপরিহার্য ব্যাপার। পুরো বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধে উদ্বুদ্ধ করার সবচেয়ে জরুরি বিষয়। মেজর জিয়াউর রহমান সে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে জাতির জন্য নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেন। তিনি ৩০০ বাঙালি সেনা ও তার পেছনের লাখো সিভিলিয়ান সমর্থককে নিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে কয়েকদিন ধরে যুদ্ধ করতে করতে ‘কৌশলগত পশ্চাৎপসরণ’ করে পিছিয়ে আরও বড় প্রস্তুতি গ্রহণের লক্ষ্যে ভারতের মাটিতে ঢুকে যেতে বাধ্য হন। শতভাগ দেশপ্রেম ও সর্বোচ্চ মানের সামরিক কৌশল অবলম্বন করে মেজর জিয়াউর রহমান যে ভূমিকা পালন করেন তা মানব জাতির সংগ্রামের ইতিহাসে, যে কোনো জাতির মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং যুদ্ধ পরিচালনায় জিয়াউর রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালের জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক হিসেবে এবং পরে ‘জেড’ ফোর্সের প্রধান হিসেবে তিনি নিজেকে অসম সাহসী যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত করে তোলেন এবং সাহসিকতার জন্য তাঁকে ‘বীরউত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।

নয় মাস যুদ্ধে কৃতিত্বপূর্ণ ভূমিকার পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমানকে কুমিল্লায় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড কমান্ডার নিয়োগ করা হয়। ১৯৭২ সালের জুনে তাঁকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদে উন্নীত করা হয়। ১৯৭৩ সালের মাঝামাঝি তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে এবং বছরের শেষ নাগাদ মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের ২৫ আগস্ট জিয়াউর রহমান চিফ অব আর্মি স্টাফ নিযুক্ত হন। ওই বছরের ৩ নভেম্বর শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ব্রিগেডের সহায়তায় খালেদ মোশাররফ যখন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান তখন জিয়াউর রহমানকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয় এবং গৃহবন্দি রাখা হয়। ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লব তাঁকে রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে। ১৯৭৭ সালে তিনি রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেন। ১৯৭৮ সালের নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হন এবং ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে সেনা অভ্যুত্থানে শাহাদাতবরণ পর্যন্ত ওই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। জিয়াউর রহমান ছিলেন এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন এ দেশের জনমনে।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব

সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা