শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মে, ২০২২ আপডেট:

আফসোসের দুনিয়ায় নিঃসঙ্গ মৃত্যুর খোলা দরজা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আফসোসের দুনিয়ায় নিঃসঙ্গ মৃত্যুর খোলা দরজা

দিন থাকিতে তিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না

-ফকির লালন শাহ

চিরতরে চলে যাওয়ার আগে অনেক নিকটজনকে দিন-দুনিয়া নিয়ে কমবেশি আফসোস করতে দেখেছি। জেনেছি বেঁচে থাকার আকুতির কথা। জীবিতকালে অনেক কাজই শেষ করে যেতে পারেননি। ভয়ংকর অসুখে পড়ে জীবনের অপূর্ণতাগুলো নিয়ে যত আফসোস। অনেকে হাউমাউ করে কাঁদেন। চেষ্টা করেন শেষ সময়টাকে গোছাতে। কিন্তু সময়ের অভাবে আর পারেন না। সময় থাকতে অনেক কিছু মনে থাকে না। অনুধাবন করা যায় না। সমাজ সংসারের কাঠিন্য মানুষকে অনেক বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। বোঝা যায় না এ জীবন অনেক বেশি ছোট। এখানে একদা আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন। আমাদের অনেক প্রিয় বন্ধু ছিল। এখন তাঁরা কেউ নেই। একদিন আমরাও চলে যাব। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন বাস্তবতা আর কিছু নেই। অথচ এ সত্যটা মেনে নিতে কষ্ট হয়। টগবগে মানুষ ছিলেন আধুনিক চিন্তার রাজনীতিবিদ জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু। ক্যান্সারে পড়লেন। পীর হাবিবুর রহমান আর আমি দেখতে গেলাম তাঁর মগবাজারের বাড়িতে। দুপুরে একসঙ্গে খেলাম। হাজারো বিষয় নিয়ে গল্পগুজব-আড্ডা হলো। নিজের এলাকার রাজনীতি নিয়েও কথা বললেন। টিংকু ভাইয়ের দিকে তাকালাম। তাঁর চোখে-মুখে মৃত্যুর কোনো চিহ্ন নেই। কঠিন ক্যান্সার মোকাবিলা করছেন বোঝার উপায় নেই। ডাক্তার তাঁকে সময় বেঁধে দিয়েছেন। তিনি সব জানতেন। চিকিৎসক হিসেবে সব বুঝতেন। কিন্তু কাউকে বুঝতে দিচ্ছেন না তাঁর ভিতরের ক্ষরণ। পীর হাবিব আর আমি ফিরতে ফিরতে আফসোস করছিলাম। বলছিলাম, এই প্রাণবন্ত মানুষটিকে চলে যেতে হবে! মানতে পারছিলাম না। অনেক বছর পর সেই একই অসুখে পড়লেন পীর হাবিব। ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করলেন। মুম্বাই থেকে ফোনে জানান, সব ঠিক হয়ে গেছে। অপারেশন সফল। হাসিমুখে দেশে ফিরলেন। অফিস শুরু করলেন। একদিন দুপুরে খেতে গেলাম আমরা। বললেন, আরও ১৫ বছর বেঁচে থাকার সুযোগ তৈরি হয়েছে ক্যান্সারকে জয় করার কারণে। বলা নেই, কথা নেই হুট করে পীর হাবিব করোনায় আক্রান্ত হলেন। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। লড়লেন মৃত্যুর সঙ্গে। সেই লড়াইয়ে জয়ী হতে পারেননি। সবাইকে কাঁদিয়ে বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান চলে গেলেন।

মানুষের জীবন এত ছোট হয় কেন? নিজের কাছে প্রশ্ন করে উত্তর পাই না। আমার তিন বোনের স্বামীরা ছিলেন সাদামাটা মানুষ। বড় জন ছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। তখন এটিএন বাংলায় কাজ করি। অসুস্থ হয়ে ঢাকায় এলেন। উঠলেন আমার বাসায়। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ধরা পড়ল ক্যান্সার লাস্ট স্টেজ। এক রাতে তিনি আমাকে বললেন, আমি কি আর সুস্থ হয়ে উঠতে পারব না? তাঁকে বাসায় রেখে গিয়েছিলাম আমেরিকায়। ফিরে এসে আর পেলাম না। তিনি চলে গেলেন চিরতরে। চিকিৎসাধীন থাকার সময় তাঁর চোখে বেঁচে থাকার আকুতি দেখেছিলাম। তিনি থাকলেন না। মেজো বোনের স্বামী সেনাবাহিনীর হিসাব বিভাগের অডিটর ছিলেন। ভালো মানুষ। গ্রামের বাড়িতে গেলেন এক শুক্রবার। রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। চিকিৎসার সুযোগ পেলেন না। সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু। তৃতীয় বোনটি আমার পিঠাপিঠি। তাঁর স্বামী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। ছাত্রজীবন শেষ করে যোগ দিয়েছিলেন সার কারখানার রসায়নবিদ হিসেবে। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার বছর ঘোরার আগেই এক সকালে চলে গেলেন। খুব ভোরে বোনের ফোন পেয়েছিলাম। বললেন, ভোররাতে হঠাৎ অসুস্থ হওয়ার কারণে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছেন। দ্রুত হাসপাতালে ছুটে গেলাম। সেই ভোরে ঘুম ভাঙালাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরের। চিকিৎসককে বোরহান ফোন করে রেখেছেন। গিয়ে দেখলাম তিনি শুয়ে আছেন। মনে হলো ঘুমাচ্ছেন। বোন জানাল, বুকে খুব ব্যথা অনুভব করছিলেন। হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক ইনজেকশন দিয়েছেন। এরপর ঘুমিয়ে পড়েছেন। এ ঘুমই ছিল শেষ ঘুম। আর জাগলেন না। কিছুক্ষণ পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করলেন। চোখের সামনে প্রিয়জনদের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয়। তবু মানতে হয় কঠিন বাস্তবতায়।

কর্মব্যস্ত এই জীবনে মৃত্যুই সত্য। অনেক সময় এ সত্য জেনেশুনে আমরা অনুধাবন করতে পারি না। বুঝতে চাই না চলে গেলেই সব শেষ। আর কিছু থাকে না। কিছু থাকবে না। সাময়িক কেউ কেউ আফসোস করবে। তারপর কেউ মনেও রাখবে না। মৃত্যুর আগে কঠিন বাস্তবতা বুঝেই হয়তো হাসপাতালে শেষ মুহূর্তের সন্ধিক্ষণে থাকা মানুষটি আকুতি জানায় আরেকটু বেঁচে থাকার। আবার অনেকে বুঝতেও পারেন না চলে যাচ্ছেন। ঘুমের মতো চোখ বোজেন। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়। তারপর সব শেষ। সারা জীবন হৃদরোগের চিকিৎসক ছিলেন বন্ধু অধ্যাপক ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু। একবারও কি ভেবেছিলেন হৃদরোগেই তাঁর মৃত্যু হবে? হাসতে হাসতে হৃদরোগীদের রিং বসাতেন। অথচ তাঁর বুকে রিং বসানোর সুযোগ কেউ পেলেন না। লিটু মারা গেলেন হৃদরোগে। একবারও বুঝতে পারেননি, যে রোগের তিনি চিকিৎসক সে রোগেই তিনি চলে যাবেন। মৃত্যু আপন-পর, চিকিৎসক চেনে না। যখন যার ডাক আসবে তাকে চলে যেতে হবে। মৃত্যুর কাছে ক্ষমতা, জনতার ফারাক নেই। করোনাকালে দেশের একজন বড় শিল্পপতির মৃত্যু হয় হাসপাতালে। মৃত্যুর আগে তিনি চিকিৎসকদের বলেছিলেন, ‘সব সম্পদ নিয়ে যান। শুধু বাঁচিয়ে রাখেন আমাকে’। চিকিৎসকরা পারলেন না সেই শিল্পপতিকে বাঁচাতে। সব চেষ্টাই করেছিলেন। কোনো চেষ্টাই কাজে লাগেনি। মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি জানতেন চলে যাবেন। এ কারণে হয়তো হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‘মৃত্যু নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। মরে গেলাম ফুরায় গেল। তবে এটা আমার কাছে খুব পেইনফুল। একটা মানুষ এত ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে, ৭০ বা ৮০ বছর বাঁচে। এরপর শেষ। আর একটা কচ্ছপ সাড়ে তিন শ বছর বাঁচে। হোয়াই? কচ্ছপের মতো একটা প্রাণীর এত বছর বাঁচার প্রয়োজন কী?’ মৃত্যু নিয়ে কি হুমায়ূনের আসলে কোনো আফসোস ছিল না? তাহলে কচ্ছপের অধিক বাঁচা নিয়ে আফসোস করলেন কেন?

করোনাকাল জানিয়ে দিয়েছে মৃত্যুর কোনো বয়সসীমা নেই। মৃত্যুর সময় আপনজনরা না-ও থাকতে পারে। অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমানের জন্য কষ্ট হয়। এই ভদ্রলোক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় এটিএন বাংলায় নিয়মিত দুটি টকশো হতো। একটির উপস্থাপক ছিলাম আমি। আরেকটি তারেক শামসুর রেহমান। ব্যক্তিগত সম্পর্কটা দারুণ ছিল। সেই মানুষটি হঠাৎ মারা গেলেন। তাঁর মৃত্যু ছিল বড় কষ্টের। একমাত্র মেয়ে ও স্ত্রী থাকতেন আমেরিকা। তারেক শামসুর রেহমান উত্তরার একটি অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন। নিঃসঙ্গ জীবনে এক রাতে হঠাৎ মারা গেলেন। বাসায় কেউ ছিল না। পুলিশ তিন দিন পর তাঁর লাশ উদ্ধার করে। তারপর দাফনের ব্যবস্থা করা হয়। জগৎ-সংসারে একদা এই অধ্যাপকের নাম ছিল। খ্যাতি ছিল। আপনজনের অভাব ছিল না। মৃত্যুর সময় কেউ পাশে ছিল না। হঠাৎ অসুস্থ হলেন। কাউকে ডাকতেও পারলেন না। আপনজনদের সান্নিধ্য পেলেন না। মারা গেলেন একাকী। সেই লাশ বের করে আনতে হলো পুলিশকে। এই তো মানুষের জীবন! মৃত্যুর আগে আমার এক বন্ধু আক্ষেপ করতেন। বলতেন, রুটি -রুজির লড়াই করতে করতে জীবনের পুরো অংশই চলে গেল। যখন বুঝলাম তখন সব শেষ হয়ে অসুখ-বিসুখ ভর করল শরীরে। এখন দৌড়াতে হচ্ছে হাসপাতালে আর ডাক্তারের কাছে। পৃথিবীটাকে বোঝার আগেই চলে যেতে হচ্ছে। সারাটা জীবন কেন এত মরীচিকার পেছনে দৌড়ালাম! এখন শেষ মুহূর্তে বুঝতে পারলাম এ দুনিয়া আসলে কিছুই না। আমার ঘনিষ্ঠ আরেক ভদ্রলোকের কথা বলছি। ঢাকার বনানীতে বিশাল বাড়ি ছিল। এরশাদ জমানায় দাপুটে ছিলেন। সেনা কর্মকর্তা থেকে চাকরি ছেড়ে ভালো ব্যবসায়ী হলেন। সারা জীবন লড়লেন আপনজনদের জন্য ভালো কিছু করতে। একসময় অর্থবিত্তের অভাব ছিল না। অথচ মৃত্যুর আগে ঠিকভাবে চিকিৎসাটা হলো না। এ শহরে, এ দেশে অনেক কিছু গড়েছেন। ব্যবসার পেছনে ছুটেছেন সারাক্ষণ। ব্যবসা রক্ষা করতে লড়েছেন পার্টনারদের সঙ্গেও। নিজের দিকে তাকানোর সময়ও পাননি। থমকে দাঁড়ানোর কথা ভাবেননি। সবাইকে সময় দিয়েছেন। নিজের জন্য তাঁর কোনো সময় ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ব্রেন টিউমারের মতো ভয়াবহ অসুখে পড়েছেন তিনি। কথা বলতে পারতেন না। তাঁকে ব্যাংকক নেওয়া হয়, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা না করিয়ে ফেরত আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় ভারতেও। চিকিৎসা হয়নি। ডাক্তারের মত শুনল না পরিবার-পরিজন। মারা যাওয়ার আগে দেখতে গিয়েছিলাম ভদ্রলোককে। চিকিৎসার কথা শুনলাম। বললাম, ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা এখন আছে। আপনারা সিঙ্গাপুর নিয়ে যান। টানা চিকিৎসা করান। তিনি ঠিক হয়ে যাবেন। ভদ্রলোকের স্ত্রী জানালেন, অর্থ সংকট চলছে। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। ব্যাংককে ডাক্তার যে অর্থের কথা বলেছেন, এত নগদ অর্থ তাঁদের কাছে নেই। অবাক ও বিস্মিত হলাম। ভদ্রলোকের ধনসম্পদের অভাব নেই তখনো। নগদ অর্থ না থাকতে পারে, স্থাবর সম্পদ তো আছে। তাই বললাম, ব্যাংকে নগদ সংকট থাকতে পারে। কিন্তু আপনাদের তো অনেক সম্পদ আছে। যে কোনো একটা দ্রুত বিক্রি করে দিন। কোনো কিছু না পারলে গুলশান ক্লাবের সদস্যপদ ছেড়ে দিন। সে টাকায় সিঙ্গাপুর নিয়ে যান। অথবা ব্যাংককে চিকিৎসা করান। হায়াত-মউত আল্লাহর হাতে। আমার কথা শুনে ভদ্রলোকও মাথা নাড়লেন। ইশারায় বললেন তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা নিতে চান। ভদ্রলোকের বাড়িতে সেদিন আমার সঙ্গে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ভাই ছিলেন। আমরা দুজন কোথায় যেন যাওয়ার পথে সে বাড়িতে গিয়েছিলাম। একটু পর আমি ওয়াশরুমে যেতে ভদ্রলোক নাসিম ভাইয়ের সঙ্গে কথা বললেন। পরিষ্কারভাবে জানালেন, আমরা যেন তাঁর পরিবারকে বলে যাই সিঙ্গাপুরে নেওয়ার কথা। আমরা বলে এসেছিলাম। কিন্তু তাঁর আর সিঙ্গাপুরে যাওয়া হয়নি। অথচ একদা তিনি সিঙ্গাপুরে চেকআপ করাতেন। নিয়মিত যেতেন। মৃত্যুর সময় শেষ ইচ্ছা পূরণ হলো না!

এই ভদ্রলোকের মৃত্যুর পর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজায় গিয়েছিলাম। আমার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁর সাবেক ব্যবসায়িক পার্টনার। ব্যবসা করতে গিয়ে দুজন অনেক লড়াই করেছেন। মামলা-মোকদ্দমা, মারামারি সব হয়েছিল। এখন ভদ্রলোকের চোখে পানি। জানতে চাইলাম, জীবিতকালে দুজন লড়াই করেছেন। মৃত্যুর পর চোখে পানি কেন? জবাবে বললেন, ‘সবই সত্য ভাই। কিন্তু এই মানুষটা এত লড়াই করে সম্পদ গড়েছিলেন। মৃত্যুর সময় কোনো কাজে লাগল না। সবই তাঁর ছিল, কিন্তু ঠিকভাবে চিকিৎসাটা পেলেন না চলে যাওয়ার সময়! কী হবে এই জীবনে এত অর্থসম্পদ রেখে গিয়ে? দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা কেউই থাকব না।’ ভদ্রলোকের ব্যবসায়িক পার্টনারের শেষ কথাগুলো ভাবতে ভাবতে সেদিন অফিসে ফিরছিলাম। বিশাল এই পৃথিবীর ক্ষমতা, সম্পদ কোনোটাই চিরস্থায়ী নয়। আজ আছে কাল থাকবে- কোনো গ্যারান্টি নেই। ভদ্রলোকের সন্তান ও জামাতারা এখন সেই সম্পদ ভোগ করছে। তাঁর বনানীর সেই স্বপ্নের বাড়িটি আজ আর নেই। সন্তানরা বাড়িটি দিয়ে দিয়েছে ডেভেলপার কোম্পানিকে। অন্য সম্পদগুলোও করছে বিক্রি। এই তো জীবন! কোথায় শুরু কোথায় শেষ, কেউ জানি না।

মানুষ জানে এ জীবন চিরস্থায়ী নয়। তবু লড়াই থামায় না। জীবিতকালে মানুষ শত রকমের লড়াইয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। যুদ্ধ-বিগ্রহ, হানাহানিতে কাটিয়ে দেয় বেশি সময়। নিজের খেয়ে অন্যের অশান্তি কামনা করে চব্বিশ ঘণ্টা। নিজের স্বস্তির জন্য মানুষ এত সময় ব্যয় করে না অন্যের ক্ষতি কামনায় যতটা ব্যস্ত থাকে। হিংসা-বিদ্বেষ মানুষের জন্মগতভাবে পাওয়া। হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিল। কাবিল হাবিলকে খুন করে। ক্ষমতা আর অর্থবিত্তের লোভ মানব জীবনকে ভয়াবহভাবে বিষিয়ে তোলে। করোনার পর ভেবেছিলাম দুনিয়ায় শান্তি ফিরে আসবে। হানাহানি থেকে মুক্ত হবে পৃথিবী। বাস্তবে হয়েছে বিপরীত। আরও বেশি অশান্তির অনল ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে। আমাদের জমানায় মহামারি দেখেছি। আমাদের জমানায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও দেখে যেতে হতে পারে। সেই যুদ্ধ পৃথিবীকে শেষ করে দিতেও পারে। মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না।

পুনশ্চ : এ লেখা প্রকাশ হচ্ছে ঈদের আগে। অনেকে ভাবছেন ঈদের সময় মৃত্যুভাবনা কেন। আনন্দের সময় বেদনাকে মনে রাখতে হয়। তাহলে দিন-দুনিয়ার অনেক জটিলতা কেটে যায়। দুনিয়াতে কাঠিন্য আছে, থাকবে। মৃত্যু সারাক্ষণ কড়া নাড়বে। তার মধ্যেও বেঁচে থাকতে হবে। মৃত্যুর কথা ভাবলে বেঁচে থাকার আনন্দটা বেড়ে যায়। মনে হয়, আমাদের অনেক প্রিয়জন চলে গেছেন। কিন্তু আমরা আছি। এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু নেই।

সবাই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। ঈদ মুবারক।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে