শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মে, ২০২২ আপডেট:

আফসোসের দুনিয়ায় নিঃসঙ্গ মৃত্যুর খোলা দরজা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আফসোসের দুনিয়ায় নিঃসঙ্গ মৃত্যুর খোলা দরজা

দিন থাকিতে তিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না

-ফকির লালন শাহ

চিরতরে চলে যাওয়ার আগে অনেক নিকটজনকে দিন-দুনিয়া নিয়ে কমবেশি আফসোস করতে দেখেছি। জেনেছি বেঁচে থাকার আকুতির কথা। জীবিতকালে অনেক কাজই শেষ করে যেতে পারেননি। ভয়ংকর অসুখে পড়ে জীবনের অপূর্ণতাগুলো নিয়ে যত আফসোস। অনেকে হাউমাউ করে কাঁদেন। চেষ্টা করেন শেষ সময়টাকে গোছাতে। কিন্তু সময়ের অভাবে আর পারেন না। সময় থাকতে অনেক কিছু মনে থাকে না। অনুধাবন করা যায় না। সমাজ সংসারের কাঠিন্য মানুষকে অনেক বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। বোঝা যায় না এ জীবন অনেক বেশি ছোট। এখানে একদা আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন। আমাদের অনেক প্রিয় বন্ধু ছিল। এখন তাঁরা কেউ নেই। একদিন আমরাও চলে যাব। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন বাস্তবতা আর কিছু নেই। অথচ এ সত্যটা মেনে নিতে কষ্ট হয়। টগবগে মানুষ ছিলেন আধুনিক চিন্তার রাজনীতিবিদ জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু। ক্যান্সারে পড়লেন। পীর হাবিবুর রহমান আর আমি দেখতে গেলাম তাঁর মগবাজারের বাড়িতে। দুপুরে একসঙ্গে খেলাম। হাজারো বিষয় নিয়ে গল্পগুজব-আড্ডা হলো। নিজের এলাকার রাজনীতি নিয়েও কথা বললেন। টিংকু ভাইয়ের দিকে তাকালাম। তাঁর চোখে-মুখে মৃত্যুর কোনো চিহ্ন নেই। কঠিন ক্যান্সার মোকাবিলা করছেন বোঝার উপায় নেই। ডাক্তার তাঁকে সময় বেঁধে দিয়েছেন। তিনি সব জানতেন। চিকিৎসক হিসেবে সব বুঝতেন। কিন্তু কাউকে বুঝতে দিচ্ছেন না তাঁর ভিতরের ক্ষরণ। পীর হাবিব আর আমি ফিরতে ফিরতে আফসোস করছিলাম। বলছিলাম, এই প্রাণবন্ত মানুষটিকে চলে যেতে হবে! মানতে পারছিলাম না। অনেক বছর পর সেই একই অসুখে পড়লেন পীর হাবিব। ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করলেন। মুম্বাই থেকে ফোনে জানান, সব ঠিক হয়ে গেছে। অপারেশন সফল। হাসিমুখে দেশে ফিরলেন। অফিস শুরু করলেন। একদিন দুপুরে খেতে গেলাম আমরা। বললেন, আরও ১৫ বছর বেঁচে থাকার সুযোগ তৈরি হয়েছে ক্যান্সারকে জয় করার কারণে। বলা নেই, কথা নেই হুট করে পীর হাবিব করোনায় আক্রান্ত হলেন। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। লড়লেন মৃত্যুর সঙ্গে। সেই লড়াইয়ে জয়ী হতে পারেননি। সবাইকে কাঁদিয়ে বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান চলে গেলেন।

মানুষের জীবন এত ছোট হয় কেন? নিজের কাছে প্রশ্ন করে উত্তর পাই না। আমার তিন বোনের স্বামীরা ছিলেন সাদামাটা মানুষ। বড় জন ছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। তখন এটিএন বাংলায় কাজ করি। অসুস্থ হয়ে ঢাকায় এলেন। উঠলেন আমার বাসায়। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ধরা পড়ল ক্যান্সার লাস্ট স্টেজ। এক রাতে তিনি আমাকে বললেন, আমি কি আর সুস্থ হয়ে উঠতে পারব না? তাঁকে বাসায় রেখে গিয়েছিলাম আমেরিকায়। ফিরে এসে আর পেলাম না। তিনি চলে গেলেন চিরতরে। চিকিৎসাধীন থাকার সময় তাঁর চোখে বেঁচে থাকার আকুতি দেখেছিলাম। তিনি থাকলেন না। মেজো বোনের স্বামী সেনাবাহিনীর হিসাব বিভাগের অডিটর ছিলেন। ভালো মানুষ। গ্রামের বাড়িতে গেলেন এক শুক্রবার। রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। চিকিৎসার সুযোগ পেলেন না। সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু। তৃতীয় বোনটি আমার পিঠাপিঠি। তাঁর স্বামী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। ছাত্রজীবন শেষ করে যোগ দিয়েছিলেন সার কারখানার রসায়নবিদ হিসেবে। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার বছর ঘোরার আগেই এক সকালে চলে গেলেন। খুব ভোরে বোনের ফোন পেয়েছিলাম। বললেন, ভোররাতে হঠাৎ অসুস্থ হওয়ার কারণে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছেন। দ্রুত হাসপাতালে ছুটে গেলাম। সেই ভোরে ঘুম ভাঙালাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরের। চিকিৎসককে বোরহান ফোন করে রেখেছেন। গিয়ে দেখলাম তিনি শুয়ে আছেন। মনে হলো ঘুমাচ্ছেন। বোন জানাল, বুকে খুব ব্যথা অনুভব করছিলেন। হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক ইনজেকশন দিয়েছেন। এরপর ঘুমিয়ে পড়েছেন। এ ঘুমই ছিল শেষ ঘুম। আর জাগলেন না। কিছুক্ষণ পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করলেন। চোখের সামনে প্রিয়জনদের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয়। তবু মানতে হয় কঠিন বাস্তবতায়।

কর্মব্যস্ত এই জীবনে মৃত্যুই সত্য। অনেক সময় এ সত্য জেনেশুনে আমরা অনুধাবন করতে পারি না। বুঝতে চাই না চলে গেলেই সব শেষ। আর কিছু থাকে না। কিছু থাকবে না। সাময়িক কেউ কেউ আফসোস করবে। তারপর কেউ মনেও রাখবে না। মৃত্যুর আগে কঠিন বাস্তবতা বুঝেই হয়তো হাসপাতালে শেষ মুহূর্তের সন্ধিক্ষণে থাকা মানুষটি আকুতি জানায় আরেকটু বেঁচে থাকার। আবার অনেকে বুঝতেও পারেন না চলে যাচ্ছেন। ঘুমের মতো চোখ বোজেন। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়। তারপর সব শেষ। সারা জীবন হৃদরোগের চিকিৎসক ছিলেন বন্ধু অধ্যাপক ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু। একবারও কি ভেবেছিলেন হৃদরোগেই তাঁর মৃত্যু হবে? হাসতে হাসতে হৃদরোগীদের রিং বসাতেন। অথচ তাঁর বুকে রিং বসানোর সুযোগ কেউ পেলেন না। লিটু মারা গেলেন হৃদরোগে। একবারও বুঝতে পারেননি, যে রোগের তিনি চিকিৎসক সে রোগেই তিনি চলে যাবেন। মৃত্যু আপন-পর, চিকিৎসক চেনে না। যখন যার ডাক আসবে তাকে চলে যেতে হবে। মৃত্যুর কাছে ক্ষমতা, জনতার ফারাক নেই। করোনাকালে দেশের একজন বড় শিল্পপতির মৃত্যু হয় হাসপাতালে। মৃত্যুর আগে তিনি চিকিৎসকদের বলেছিলেন, ‘সব সম্পদ নিয়ে যান। শুধু বাঁচিয়ে রাখেন আমাকে’। চিকিৎসকরা পারলেন না সেই শিল্পপতিকে বাঁচাতে। সব চেষ্টাই করেছিলেন। কোনো চেষ্টাই কাজে লাগেনি। মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি জানতেন চলে যাবেন। এ কারণে হয়তো হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‘মৃত্যু নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। মরে গেলাম ফুরায় গেল। তবে এটা আমার কাছে খুব পেইনফুল। একটা মানুষ এত ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে, ৭০ বা ৮০ বছর বাঁচে। এরপর শেষ। আর একটা কচ্ছপ সাড়ে তিন শ বছর বাঁচে। হোয়াই? কচ্ছপের মতো একটা প্রাণীর এত বছর বাঁচার প্রয়োজন কী?’ মৃত্যু নিয়ে কি হুমায়ূনের আসলে কোনো আফসোস ছিল না? তাহলে কচ্ছপের অধিক বাঁচা নিয়ে আফসোস করলেন কেন?

করোনাকাল জানিয়ে দিয়েছে মৃত্যুর কোনো বয়সসীমা নেই। মৃত্যুর সময় আপনজনরা না-ও থাকতে পারে। অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমানের জন্য কষ্ট হয়। এই ভদ্রলোক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় এটিএন বাংলায় নিয়মিত দুটি টকশো হতো। একটির উপস্থাপক ছিলাম আমি। আরেকটি তারেক শামসুর রেহমান। ব্যক্তিগত সম্পর্কটা দারুণ ছিল। সেই মানুষটি হঠাৎ মারা গেলেন। তাঁর মৃত্যু ছিল বড় কষ্টের। একমাত্র মেয়ে ও স্ত্রী থাকতেন আমেরিকা। তারেক শামসুর রেহমান উত্তরার একটি অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন। নিঃসঙ্গ জীবনে এক রাতে হঠাৎ মারা গেলেন। বাসায় কেউ ছিল না। পুলিশ তিন দিন পর তাঁর লাশ উদ্ধার করে। তারপর দাফনের ব্যবস্থা করা হয়। জগৎ-সংসারে একদা এই অধ্যাপকের নাম ছিল। খ্যাতি ছিল। আপনজনের অভাব ছিল না। মৃত্যুর সময় কেউ পাশে ছিল না। হঠাৎ অসুস্থ হলেন। কাউকে ডাকতেও পারলেন না। আপনজনদের সান্নিধ্য পেলেন না। মারা গেলেন একাকী। সেই লাশ বের করে আনতে হলো পুলিশকে। এই তো মানুষের জীবন! মৃত্যুর আগে আমার এক বন্ধু আক্ষেপ করতেন। বলতেন, রুটি -রুজির লড়াই করতে করতে জীবনের পুরো অংশই চলে গেল। যখন বুঝলাম তখন সব শেষ হয়ে অসুখ-বিসুখ ভর করল শরীরে। এখন দৌড়াতে হচ্ছে হাসপাতালে আর ডাক্তারের কাছে। পৃথিবীটাকে বোঝার আগেই চলে যেতে হচ্ছে। সারাটা জীবন কেন এত মরীচিকার পেছনে দৌড়ালাম! এখন শেষ মুহূর্তে বুঝতে পারলাম এ দুনিয়া আসলে কিছুই না। আমার ঘনিষ্ঠ আরেক ভদ্রলোকের কথা বলছি। ঢাকার বনানীতে বিশাল বাড়ি ছিল। এরশাদ জমানায় দাপুটে ছিলেন। সেনা কর্মকর্তা থেকে চাকরি ছেড়ে ভালো ব্যবসায়ী হলেন। সারা জীবন লড়লেন আপনজনদের জন্য ভালো কিছু করতে। একসময় অর্থবিত্তের অভাব ছিল না। অথচ মৃত্যুর আগে ঠিকভাবে চিকিৎসাটা হলো না। এ শহরে, এ দেশে অনেক কিছু গড়েছেন। ব্যবসার পেছনে ছুটেছেন সারাক্ষণ। ব্যবসা রক্ষা করতে লড়েছেন পার্টনারদের সঙ্গেও। নিজের দিকে তাকানোর সময়ও পাননি। থমকে দাঁড়ানোর কথা ভাবেননি। সবাইকে সময় দিয়েছেন। নিজের জন্য তাঁর কোনো সময় ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ব্রেন টিউমারের মতো ভয়াবহ অসুখে পড়েছেন তিনি। কথা বলতে পারতেন না। তাঁকে ব্যাংকক নেওয়া হয়, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা না করিয়ে ফেরত আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় ভারতেও। চিকিৎসা হয়নি। ডাক্তারের মত শুনল না পরিবার-পরিজন। মারা যাওয়ার আগে দেখতে গিয়েছিলাম ভদ্রলোককে। চিকিৎসার কথা শুনলাম। বললাম, ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা এখন আছে। আপনারা সিঙ্গাপুর নিয়ে যান। টানা চিকিৎসা করান। তিনি ঠিক হয়ে যাবেন। ভদ্রলোকের স্ত্রী জানালেন, অর্থ সংকট চলছে। কী করবেন বুঝতে পারছেন না। ব্যাংককে ডাক্তার যে অর্থের কথা বলেছেন, এত নগদ অর্থ তাঁদের কাছে নেই। অবাক ও বিস্মিত হলাম। ভদ্রলোকের ধনসম্পদের অভাব নেই তখনো। নগদ অর্থ না থাকতে পারে, স্থাবর সম্পদ তো আছে। তাই বললাম, ব্যাংকে নগদ সংকট থাকতে পারে। কিন্তু আপনাদের তো অনেক সম্পদ আছে। যে কোনো একটা দ্রুত বিক্রি করে দিন। কোনো কিছু না পারলে গুলশান ক্লাবের সদস্যপদ ছেড়ে দিন। সে টাকায় সিঙ্গাপুর নিয়ে যান। অথবা ব্যাংককে চিকিৎসা করান। হায়াত-মউত আল্লাহর হাতে। আমার কথা শুনে ভদ্রলোকও মাথা নাড়লেন। ইশারায় বললেন তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা নিতে চান। ভদ্রলোকের বাড়িতে সেদিন আমার সঙ্গে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ভাই ছিলেন। আমরা দুজন কোথায় যেন যাওয়ার পথে সে বাড়িতে গিয়েছিলাম। একটু পর আমি ওয়াশরুমে যেতে ভদ্রলোক নাসিম ভাইয়ের সঙ্গে কথা বললেন। পরিষ্কারভাবে জানালেন, আমরা যেন তাঁর পরিবারকে বলে যাই সিঙ্গাপুরে নেওয়ার কথা। আমরা বলে এসেছিলাম। কিন্তু তাঁর আর সিঙ্গাপুরে যাওয়া হয়নি। অথচ একদা তিনি সিঙ্গাপুরে চেকআপ করাতেন। নিয়মিত যেতেন। মৃত্যুর সময় শেষ ইচ্ছা পূরণ হলো না!

এই ভদ্রলোকের মৃত্যুর পর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজায় গিয়েছিলাম। আমার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁর সাবেক ব্যবসায়িক পার্টনার। ব্যবসা করতে গিয়ে দুজন অনেক লড়াই করেছেন। মামলা-মোকদ্দমা, মারামারি সব হয়েছিল। এখন ভদ্রলোকের চোখে পানি। জানতে চাইলাম, জীবিতকালে দুজন লড়াই করেছেন। মৃত্যুর পর চোখে পানি কেন? জবাবে বললেন, ‘সবই সত্য ভাই। কিন্তু এই মানুষটা এত লড়াই করে সম্পদ গড়েছিলেন। মৃত্যুর সময় কোনো কাজে লাগল না। সবই তাঁর ছিল, কিন্তু ঠিকভাবে চিকিৎসাটা পেলেন না চলে যাওয়ার সময়! কী হবে এই জীবনে এত অর্থসম্পদ রেখে গিয়ে? দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা কেউই থাকব না।’ ভদ্রলোকের ব্যবসায়িক পার্টনারের শেষ কথাগুলো ভাবতে ভাবতে সেদিন অফিসে ফিরছিলাম। বিশাল এই পৃথিবীর ক্ষমতা, সম্পদ কোনোটাই চিরস্থায়ী নয়। আজ আছে কাল থাকবে- কোনো গ্যারান্টি নেই। ভদ্রলোকের সন্তান ও জামাতারা এখন সেই সম্পদ ভোগ করছে। তাঁর বনানীর সেই স্বপ্নের বাড়িটি আজ আর নেই। সন্তানরা বাড়িটি দিয়ে দিয়েছে ডেভেলপার কোম্পানিকে। অন্য সম্পদগুলোও করছে বিক্রি। এই তো জীবন! কোথায় শুরু কোথায় শেষ, কেউ জানি না।

মানুষ জানে এ জীবন চিরস্থায়ী নয়। তবু লড়াই থামায় না। জীবিতকালে মানুষ শত রকমের লড়াইয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। যুদ্ধ-বিগ্রহ, হানাহানিতে কাটিয়ে দেয় বেশি সময়। নিজের খেয়ে অন্যের অশান্তি কামনা করে চব্বিশ ঘণ্টা। নিজের স্বস্তির জন্য মানুষ এত সময় ব্যয় করে না অন্যের ক্ষতি কামনায় যতটা ব্যস্ত থাকে। হিংসা-বিদ্বেষ মানুষের জন্মগতভাবে পাওয়া। হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিল। কাবিল হাবিলকে খুন করে। ক্ষমতা আর অর্থবিত্তের লোভ মানব জীবনকে ভয়াবহভাবে বিষিয়ে তোলে। করোনার পর ভেবেছিলাম দুনিয়ায় শান্তি ফিরে আসবে। হানাহানি থেকে মুক্ত হবে পৃথিবী। বাস্তবে হয়েছে বিপরীত। আরও বেশি অশান্তির অনল ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে। আমাদের জমানায় মহামারি দেখেছি। আমাদের জমানায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও দেখে যেতে হতে পারে। সেই যুদ্ধ পৃথিবীকে শেষ করে দিতেও পারে। মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না।

পুনশ্চ : এ লেখা প্রকাশ হচ্ছে ঈদের আগে। অনেকে ভাবছেন ঈদের সময় মৃত্যুভাবনা কেন। আনন্দের সময় বেদনাকে মনে রাখতে হয়। তাহলে দিন-দুনিয়ার অনেক জটিলতা কেটে যায়। দুনিয়াতে কাঠিন্য আছে, থাকবে। মৃত্যু সারাক্ষণ কড়া নাড়বে। তার মধ্যেও বেঁচে থাকতে হবে। মৃত্যুর কথা ভাবলে বেঁচে থাকার আনন্দটা বেড়ে যায়। মনে হয়, আমাদের অনেক প্রিয়জন চলে গেছেন। কিন্তু আমরা আছি। এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু নেই।

সবাই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। ঈদ মুবারক।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা