শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মে, ২০২২ আপডেট:

নির্লজ্জ মানবজাতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্লজ্জ মানবজাতি

মুম্বইয়ের থানে এলাকায় নিকেশ ঘাগ নামের এক ব্যাংকের কেরানি তার স্ত্রী নির্মলাকে মেরে ফেলেছে এক সকালে। সকালে নির্মলা সাবুদানা খিচুড়ি রেঁধেছিল। নাশতায় খিচুড়ি খেতে দিয়েছিল নিকেশকে। নিকেশ খাওয়ার সময় টের পায় খিচুড়িতে লবণের পরিমাণ বেশি। তার তখন এমন রাগ হয় যে খাওয়া ছেড়ে উঠে নিকেশ নির্মলাকে পেটাতে শুরু করলো। পেটাতে পেটাতে শোবার ঘরে নিয়ে নির্মলার গলায় দড়ি বেঁধে টেনে ধরেছে। যেন শ্বাসরোধ হয়ে নির্মলা মরে যায়। নির্মলা মরে গেছে বলে নিকেশের কোনও অনুতাপ নেই। সে পুলিশকে বলেছে যে সে হাই ব্লাড প্রেশারের রোগী। নিকেশ বলতে চাইছে তার উচ্চরক্তচাপ আছে, সে কারণ তাকে লবণ কম খেতে হবে, এ কথা নির্মলাও জানে। নির্মলা তাহলে কেন খেয়াল করলো না যে খিচুড়িতে লবণ কম হয়নি, বরং বেশি হয়েছে? স্বামীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে যে স্ত্রী জানে না, তার বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো। নিকেশকে নির্মলার ওপর নির্যাতন করতে দেখে তাদের বারো বছরের পুত্র তার নানিকে আর মামাকে খবর দেয়। তারা বাড়ি এসে নির্মলাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু হাসপাতালের ডাক্তার জানিয়ে দেয় নির্মলার মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে পৌঁছোনোর আগেই।

খাদ্য সংক্রান্ত কারণে বহু পুরুষই তাদের স্ত্রীকে খুন করেছে। জানুয়ারি মাসে নয়ডা এলাকায় এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে, কারণ স্ত্রী তাকে রাতের খাবার দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। গত বছরের জুন মাসে উত্তর প্রদেশে এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে কারণ স্ত্রী তার খাবারের সঙ্গে সালাদ দেয়নি। গত বছরের অক্টোবরে ব্যাঙ্গালরে এক লোক তার স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কারণ স্ত্রীর বানানো ফ্রায়েড চিকেন অত ভালো হয়নি যতটা ভালো লোকটি আশা করেছিল। বছর পাঁচ আগে অশোক কুমার নামের এক লোক গুলি করে মেরেছে তার স্ত্রী সুনয়নাকে, কেন, ডিনার দিতে দেরি হলো কেন।

এসবের কারণ নারীর প্রতি ঘৃণা। ঘরে ঘরে এই ঘৃণা এত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে যে স্ত্রীদের শুধু মানসিক নির্যাতন নয়, পিটিয়ে, চড় কিল মেরে, চুলের মুঠি ধরে টেনে হিঁচড়ে, লাথি মেরে, অকথ্য সব শারীরিক নির্যাতন করেও শান্ত হচ্ছে না পুরুষেরা, স্ত্রীদের শ্বাসরোধ করে মারছে, গুলি করে মারছে।

এদিকে পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরেও সুশান্ত চৌধুরী দেখিয়ে দিল নারীর প্রতি ঘৃণা কী ভয়ঙ্কর হতে পারে। সুতপা চৌধুরী সুশান্ত চৌধুরীর বিয়ে করা বউ নয়। দুজনই কলেজে পড়ে। অথচ সুশান্ত সুতপাকে কামনা করে বলে সুতপাকে সে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে মনে করেছে। সুতপার অন্য কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হবে, অন্য কারও সঙ্গে সে সিনেমায় যাবে, তা সহ্য করতে পারেনি। তাই দিনে দুপুরে একশো লোকের সামনে কুপিয়ে মেরে ফেলতে দ্বিধা করেনি। থানায় গিয়ে পুলিশকে বারবারই সুশান্ত জিজ্ঞেস করেছিল, মরেছে তো মেয়েটি, মরেছে তো? মরেছে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে স্বস্তি পেয়েছে। নদীয়ার হাঁসখালিতেও ঘটে গেল নৃশংস ঘটনা। এক কিশোরীকে তার প্রেমিক জন্মদিনের নেমন্তন্ন করেছিল, নেমন্তন্নবাড়িতে যাওয়ার পর প্রেমিক তার বন্ধুদের নিয়ে কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে, এমনই ধর্ষণ করে যে মেয়েটির মৃত্যু হয়। পুরুষেরা শুধু তাদের স্ত্রীদের নয়, তাদের প্রেমিকাদেরও নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করে। তারা বিশ্বাস করে তাদের সম্পত্তির ওপর তাদের পূর্ণ অধিকার। এই সম্পত্তিকে দুমড়ে মুচড়ে নষ্ট করার, এই সম্পত্তিকে রক্তাক্ত করার, পিষে ফেলার, নিশ্চিহ্ন করার অধিকার তাদেরই আছে।

পুরুষেরা স্ত্রীদের নির্যাতন করতে করতে এমন অবস্থা তৈরি করে যে অনেক সময় তাদের আর স্ত্রীদের হত্যা করতে হয় না, স্ত্রীরাই স্ত্রীদের হত্যা করে তাদের বাঁচিয়ে দেয়। তাদের আর জেলে যেতে হয় না। মনে পড়ছে আইআইটি’র পিএইচডি স্কলার ২৮ বছর বয়সী প্রখর মেধাবী মঞ্জুলা দেভাকের কথা। কিছুকাল আগে তিনি নিজের গলায় দড়ি দিয়েছেন। আইআইটি’র নালন্দা অ্যাপার্টমেন্টেই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে পুলিশ দেখেছে মঞ্জুলার শরীর ঝুলছে সিলিং ফ্যানে। আত্মহত্যা করেছে মেয়ে। হাসিখুশি মেয়েটির হঠাৎ কী হলো যে আত্মহত্যা করবে? করেছে কারণ রিতেশ চরম অশান্তি করছিল। রিতেশ মঞ্জুলার স্বামী। পণ দাবি করছিল। তাকে ২৫ লাখ টাকা দিতে হবে, সে ব্যবসা করবে। ব্যবসা করার টাকা সে নিজে জোগাড় করবে না, তার বাবা কাকা মামা জ্যাঠা বা মা মাসির কাছ থেকে নেবে না, নেবে স্ত্রীর কাছ থেকে, স্ত্রীর বাবা মা’র কাছ থেকে। পণের টাকায় আরাম আয়েশ করার স্বপ্ন প্রায় প্রতিটি পুরুষের। বাড়ি ঘর ছেড়ে মঞ্জুলার হোস্টেলে এসে উঠেছিল রিতেশ। মঞ্জুলাকে সে আইআইটি’র পড়াশোনা কিছুতেই করতে দেবে না। তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে দেবে না। বিশাল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল সে মঞ্জুলার জীবনে। রিতেশ চায় মঞ্জুলার সাফল্য বলতে কিছুই না থাকুক। পণ এবং প্রাণ ঢেলে মঞ্জুলা তাকে একটি ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দিক। দিনের পর দিন রিতেশের অত্যাচার সইতে না পেরে মঞ্জুলা শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যা করেছে। মঞ্জুলার জন্য আমার দুঃখ হয়, দুঃখ হয় প্রতিভাময়ী আরও অনেক মেয়ের জন্য, যারা বিসর্জন দেয় নিজের অর্থপূর্ণ অমূল্য জীবন। পুরুষের হাতে নির্যাতিত হতে হতে যাদের আত্মবিশ্বাস বলতে প্রায় কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।

আত্মহত্যা করার পর মঞ্জুলার বাবা বলেছিলেন, ‘ভুল করেছি মেয়েকে আইআইটি-তে পাঠিয়ে, তার চেয়ে টাকাগুলো যদি পণের জন্য জমাতাম, ভালো হতো, মেয়েটা বাঁচতো।’ রিতেশের মতো এরকম লোভী লোককে কেন বিয়ে করেছিল মঞ্জুলা! মঞ্জুলার বাবা বলেছেন, ‘ওদের রাশিফল চমৎকার মিলেছিল।’ এই মুশকিল, শিক্ষিত মানুষ হয়েও রাশিতে বিশ্বাস করেন। যুক্তি জেনেও অযৌক্তিক কীর্তিকলাপ মেনে নেন। বিজ্ঞানের সুযোগসুবিধে সব গ্রহণ করেও অবিজ্ঞানে বিশ্বাস করেন।

পণপ্রথা আজকের নয়। প্রথাটি কয়েক হাজার বছরের পুরনো। পৃথিবীর বহু দেশেই এই প্রথা ছিল, অনেক দেশে এখনও আছে। অবৈধভাবে হলেও আছে। গোটা উপমহাদেশেই এই প্রথা চলছে। আইন করেও, শাস্তি দিয়েও এই প্রথা বন্ধ করা যাচ্ছে না। এই পণের কারণে হাজারো বধূকে হত্যা করা হচ্ছে, হাজারো বধূ অসম্মানিত আর অপমানিত হয়ে আত্মহত্যা করছে।

যতদূর জানি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলে পণপ্রথার চর্চা চলছে। কিন্তু পুরনোকালের কিছু পর্যটক তাঁদের বইয়ে লিখে গেছেন, ভারতবর্ষে বিয়েতে তাঁরা কাউকে পণ দিতে দেখেননি। জানি না, তখন হয়তো পণপ্রথা এখনকার মতো এত ভয়ঙ্কর ছিল না, অথবা পর্যটকের চোখে পড়েনি পণের আদান প্রদান। প্রাচীন গ্রিসের রাজা আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট ভারতের বিয়েতে পণ দিতে দেখেননি। পারস্য দেশের বুদ্ধিজীবী আল বিরুনি ভারতবর্ষে ১০১৭ সালে এসেছিলেন, ছিলেন ষোলো বছর। তার আত্মজীবনীতেও আছে ভারতের বিয়ের বর্ণনা, যেখানে পণের কোনও চিহ্ন নেই।

প্রাচীনকালের যৌতুক একতরফা ছিল না। বধূর তরফ থেকে বরকে দেওয়া হতো, বরের তরফ থেকেও বধূকে দেওয়া হতো। বরের তরফ থেকে বধূর পরিবারে পণ দেওয়ার কারণ ছিল, ওই পরিবারে একজন শ্রমিক কম পড়ে যাওয়ার ক্ষতিপূরণ। আর বধূর পরিবার থেকে বরের পরিবারে যে পণ দেওয়া হতো, সেটি মূলত পিতার সম্পত্তি থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে বধূটির যা পাওয়ার কথা ছিল, তা। তখনকার আইন কন্যাদের উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করতো। এখন এই আধুনিককালের উত্তরাধিকার আইন কন্যাদের বঞ্চিত করে না। পুত্রদের মতোই কন্যারাও বাবা-মায়ের সম্পত্তির ভাগ পায়। উপমহাদেশের প্রতিটি দেশেই আজ পণ বা যৌতুক নিষিদ্ধ। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা পণের চর্চাকে ঠেকাতে পারছে না। মেয়েরা যত নিচে নামে, পণ তত ওপরে ওঠে। আসলে বলা উচিত, সমাজে মেয়েদের অবস্থানকে যত নিচে নামানো হয়, পণের টাকাকে তত বাড়ানো হয়। এই নামানো বাড়ানোর দড়িটা থাকে পুরুষতন্ত্রের হাতে। পণের কারণে বধূনির্যাতন আর বধূ হত্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পণ না দিলে বধূকে পুড়িয়ে মারা হয়, কুপিয়ে মারা হয়, নয়তো বিষ খাইয়ে মারা হয়। বেশির ভাগ বধূ হত্যাকে বধূর আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ বধূনির্যাতনকে পরকীয়া সম্পর্কের কারণে বর -বধূর মধ্যে ঝগড়া লড়াই হচ্ছে বলে প্রচার করা হয়।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হওয়া উচিত ভালোবাসার, বিশ্বাসের। কিন্তু পণ এই সম্পর্ককে নষ্ট করে দিয়েছে। এখন সম্পর্কটা পুরুষের জন্য টাকা পয়সার, স্বার্থপরতার, আর নারীর জন্য বিসর্জনের, বেগার খাটার।

পণের লোভ যে লোকের, সেই নিকৃষ্ট, স্বার্থপর, ক্ষুদ্র লোককে বিয়ে করা বন্ধ করুক মেয়েরা। ওদের সঙ্গে সংসার করার চেয়ে একা থাকা অনেক ভালো। কেউ কেউ মনে করে পণ বেশি দিলে স্বামীর নির্যাতন কমে। এ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। যত বেশি পণ দেবে, লোভী লোকের লোভ তত বাড়বে। লোভ বাড়লে অত্যাচার বাড়ে। পণের লোভ সব শ্রেণির পুরুষের। কপর্দকহীন থেকে কোটিপতির। মেয়েদের এখনও সমকক্ষ বলে ভাবছে না পুরুষেরা। এখনও ভাবছে মেয়েরা ঠিক মানুষ নয়, মানুষ হলেও কিছুটা ‘কম মানুষ’। এই দুষ্টচিন্তাটা যতদিন না দূর হবে, ততদিন এই পৃথিবীতে ভুগতে হবে মেয়েদের। মানুষ ছাড়া অন্য কোনও প্রজাতির মধ্যে নারী পুরুষে এরকম বৈষম্য নেই। মানুষ জাতটার লজ্জা কবে কবে বা আদৌ হবে কি না আমি জানি না।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন