শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মে, ২০২২ আপডেট:

নির্লজ্জ মানবজাতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্লজ্জ মানবজাতি

মুম্বইয়ের থানে এলাকায় নিকেশ ঘাগ নামের এক ব্যাংকের কেরানি তার স্ত্রী নির্মলাকে মেরে ফেলেছে এক সকালে। সকালে নির্মলা সাবুদানা খিচুড়ি রেঁধেছিল। নাশতায় খিচুড়ি খেতে দিয়েছিল নিকেশকে। নিকেশ খাওয়ার সময় টের পায় খিচুড়িতে লবণের পরিমাণ বেশি। তার তখন এমন রাগ হয় যে খাওয়া ছেড়ে উঠে নিকেশ নির্মলাকে পেটাতে শুরু করলো। পেটাতে পেটাতে শোবার ঘরে নিয়ে নির্মলার গলায় দড়ি বেঁধে টেনে ধরেছে। যেন শ্বাসরোধ হয়ে নির্মলা মরে যায়। নির্মলা মরে গেছে বলে নিকেশের কোনও অনুতাপ নেই। সে পুলিশকে বলেছে যে সে হাই ব্লাড প্রেশারের রোগী। নিকেশ বলতে চাইছে তার উচ্চরক্তচাপ আছে, সে কারণ তাকে লবণ কম খেতে হবে, এ কথা নির্মলাও জানে। নির্মলা তাহলে কেন খেয়াল করলো না যে খিচুড়িতে লবণ কম হয়নি, বরং বেশি হয়েছে? স্বামীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে যে স্ত্রী জানে না, তার বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো। নিকেশকে নির্মলার ওপর নির্যাতন করতে দেখে তাদের বারো বছরের পুত্র তার নানিকে আর মামাকে খবর দেয়। তারা বাড়ি এসে নির্মলাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু হাসপাতালের ডাক্তার জানিয়ে দেয় নির্মলার মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে পৌঁছোনোর আগেই।

খাদ্য সংক্রান্ত কারণে বহু পুরুষই তাদের স্ত্রীকে খুন করেছে। জানুয়ারি মাসে নয়ডা এলাকায় এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে, কারণ স্ত্রী তাকে রাতের খাবার দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। গত বছরের জুন মাসে উত্তর প্রদেশে এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে কারণ স্ত্রী তার খাবারের সঙ্গে সালাদ দেয়নি। গত বছরের অক্টোবরে ব্যাঙ্গালরে এক লোক তার স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কারণ স্ত্রীর বানানো ফ্রায়েড চিকেন অত ভালো হয়নি যতটা ভালো লোকটি আশা করেছিল। বছর পাঁচ আগে অশোক কুমার নামের এক লোক গুলি করে মেরেছে তার স্ত্রী সুনয়নাকে, কেন, ডিনার দিতে দেরি হলো কেন।

এসবের কারণ নারীর প্রতি ঘৃণা। ঘরে ঘরে এই ঘৃণা এত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে যে স্ত্রীদের শুধু মানসিক নির্যাতন নয়, পিটিয়ে, চড় কিল মেরে, চুলের মুঠি ধরে টেনে হিঁচড়ে, লাথি মেরে, অকথ্য সব শারীরিক নির্যাতন করেও শান্ত হচ্ছে না পুরুষেরা, স্ত্রীদের শ্বাসরোধ করে মারছে, গুলি করে মারছে।

এদিকে পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরেও সুশান্ত চৌধুরী দেখিয়ে দিল নারীর প্রতি ঘৃণা কী ভয়ঙ্কর হতে পারে। সুতপা চৌধুরী সুশান্ত চৌধুরীর বিয়ে করা বউ নয়। দুজনই কলেজে পড়ে। অথচ সুশান্ত সুতপাকে কামনা করে বলে সুতপাকে সে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে মনে করেছে। সুতপার অন্য কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হবে, অন্য কারও সঙ্গে সে সিনেমায় যাবে, তা সহ্য করতে পারেনি। তাই দিনে দুপুরে একশো লোকের সামনে কুপিয়ে মেরে ফেলতে দ্বিধা করেনি। থানায় গিয়ে পুলিশকে বারবারই সুশান্ত জিজ্ঞেস করেছিল, মরেছে তো মেয়েটি, মরেছে তো? মরেছে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে স্বস্তি পেয়েছে। নদীয়ার হাঁসখালিতেও ঘটে গেল নৃশংস ঘটনা। এক কিশোরীকে তার প্রেমিক জন্মদিনের নেমন্তন্ন করেছিল, নেমন্তন্নবাড়িতে যাওয়ার পর প্রেমিক তার বন্ধুদের নিয়ে কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে, এমনই ধর্ষণ করে যে মেয়েটির মৃত্যু হয়। পুরুষেরা শুধু তাদের স্ত্রীদের নয়, তাদের প্রেমিকাদেরও নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করে। তারা বিশ্বাস করে তাদের সম্পত্তির ওপর তাদের পূর্ণ অধিকার। এই সম্পত্তিকে দুমড়ে মুচড়ে নষ্ট করার, এই সম্পত্তিকে রক্তাক্ত করার, পিষে ফেলার, নিশ্চিহ্ন করার অধিকার তাদেরই আছে।

পুরুষেরা স্ত্রীদের নির্যাতন করতে করতে এমন অবস্থা তৈরি করে যে অনেক সময় তাদের আর স্ত্রীদের হত্যা করতে হয় না, স্ত্রীরাই স্ত্রীদের হত্যা করে তাদের বাঁচিয়ে দেয়। তাদের আর জেলে যেতে হয় না। মনে পড়ছে আইআইটি’র পিএইচডি স্কলার ২৮ বছর বয়সী প্রখর মেধাবী মঞ্জুলা দেভাকের কথা। কিছুকাল আগে তিনি নিজের গলায় দড়ি দিয়েছেন। আইআইটি’র নালন্দা অ্যাপার্টমেন্টেই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে পুলিশ দেখেছে মঞ্জুলার শরীর ঝুলছে সিলিং ফ্যানে। আত্মহত্যা করেছে মেয়ে। হাসিখুশি মেয়েটির হঠাৎ কী হলো যে আত্মহত্যা করবে? করেছে কারণ রিতেশ চরম অশান্তি করছিল। রিতেশ মঞ্জুলার স্বামী। পণ দাবি করছিল। তাকে ২৫ লাখ টাকা দিতে হবে, সে ব্যবসা করবে। ব্যবসা করার টাকা সে নিজে জোগাড় করবে না, তার বাবা কাকা মামা জ্যাঠা বা মা মাসির কাছ থেকে নেবে না, নেবে স্ত্রীর কাছ থেকে, স্ত্রীর বাবা মা’র কাছ থেকে। পণের টাকায় আরাম আয়েশ করার স্বপ্ন প্রায় প্রতিটি পুরুষের। বাড়ি ঘর ছেড়ে মঞ্জুলার হোস্টেলে এসে উঠেছিল রিতেশ। মঞ্জুলাকে সে আইআইটি’র পড়াশোনা কিছুতেই করতে দেবে না। তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে দেবে না। বিশাল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল সে মঞ্জুলার জীবনে। রিতেশ চায় মঞ্জুলার সাফল্য বলতে কিছুই না থাকুক। পণ এবং প্রাণ ঢেলে মঞ্জুলা তাকে একটি ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দিক। দিনের পর দিন রিতেশের অত্যাচার সইতে না পেরে মঞ্জুলা শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যা করেছে। মঞ্জুলার জন্য আমার দুঃখ হয়, দুঃখ হয় প্রতিভাময়ী আরও অনেক মেয়ের জন্য, যারা বিসর্জন দেয় নিজের অর্থপূর্ণ অমূল্য জীবন। পুরুষের হাতে নির্যাতিত হতে হতে যাদের আত্মবিশ্বাস বলতে প্রায় কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।

আত্মহত্যা করার পর মঞ্জুলার বাবা বলেছিলেন, ‘ভুল করেছি মেয়েকে আইআইটি-তে পাঠিয়ে, তার চেয়ে টাকাগুলো যদি পণের জন্য জমাতাম, ভালো হতো, মেয়েটা বাঁচতো।’ রিতেশের মতো এরকম লোভী লোককে কেন বিয়ে করেছিল মঞ্জুলা! মঞ্জুলার বাবা বলেছেন, ‘ওদের রাশিফল চমৎকার মিলেছিল।’ এই মুশকিল, শিক্ষিত মানুষ হয়েও রাশিতে বিশ্বাস করেন। যুক্তি জেনেও অযৌক্তিক কীর্তিকলাপ মেনে নেন। বিজ্ঞানের সুযোগসুবিধে সব গ্রহণ করেও অবিজ্ঞানে বিশ্বাস করেন।

পণপ্রথা আজকের নয়। প্রথাটি কয়েক হাজার বছরের পুরনো। পৃথিবীর বহু দেশেই এই প্রথা ছিল, অনেক দেশে এখনও আছে। অবৈধভাবে হলেও আছে। গোটা উপমহাদেশেই এই প্রথা চলছে। আইন করেও, শাস্তি দিয়েও এই প্রথা বন্ধ করা যাচ্ছে না। এই পণের কারণে হাজারো বধূকে হত্যা করা হচ্ছে, হাজারো বধূ অসম্মানিত আর অপমানিত হয়ে আত্মহত্যা করছে।

যতদূর জানি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলে পণপ্রথার চর্চা চলছে। কিন্তু পুরনোকালের কিছু পর্যটক তাঁদের বইয়ে লিখে গেছেন, ভারতবর্ষে বিয়েতে তাঁরা কাউকে পণ দিতে দেখেননি। জানি না, তখন হয়তো পণপ্রথা এখনকার মতো এত ভয়ঙ্কর ছিল না, অথবা পর্যটকের চোখে পড়েনি পণের আদান প্রদান। প্রাচীন গ্রিসের রাজা আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট ভারতের বিয়েতে পণ দিতে দেখেননি। পারস্য দেশের বুদ্ধিজীবী আল বিরুনি ভারতবর্ষে ১০১৭ সালে এসেছিলেন, ছিলেন ষোলো বছর। তার আত্মজীবনীতেও আছে ভারতের বিয়ের বর্ণনা, যেখানে পণের কোনও চিহ্ন নেই।

প্রাচীনকালের যৌতুক একতরফা ছিল না। বধূর তরফ থেকে বরকে দেওয়া হতো, বরের তরফ থেকেও বধূকে দেওয়া হতো। বরের তরফ থেকে বধূর পরিবারে পণ দেওয়ার কারণ ছিল, ওই পরিবারে একজন শ্রমিক কম পড়ে যাওয়ার ক্ষতিপূরণ। আর বধূর পরিবার থেকে বরের পরিবারে যে পণ দেওয়া হতো, সেটি মূলত পিতার সম্পত্তি থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে বধূটির যা পাওয়ার কথা ছিল, তা। তখনকার আইন কন্যাদের উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করতো। এখন এই আধুনিককালের উত্তরাধিকার আইন কন্যাদের বঞ্চিত করে না। পুত্রদের মতোই কন্যারাও বাবা-মায়ের সম্পত্তির ভাগ পায়। উপমহাদেশের প্রতিটি দেশেই আজ পণ বা যৌতুক নিষিদ্ধ। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা পণের চর্চাকে ঠেকাতে পারছে না। মেয়েরা যত নিচে নামে, পণ তত ওপরে ওঠে। আসলে বলা উচিত, সমাজে মেয়েদের অবস্থানকে যত নিচে নামানো হয়, পণের টাকাকে তত বাড়ানো হয়। এই নামানো বাড়ানোর দড়িটা থাকে পুরুষতন্ত্রের হাতে। পণের কারণে বধূনির্যাতন আর বধূ হত্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পণ না দিলে বধূকে পুড়িয়ে মারা হয়, কুপিয়ে মারা হয়, নয়তো বিষ খাইয়ে মারা হয়। বেশির ভাগ বধূ হত্যাকে বধূর আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ বধূনির্যাতনকে পরকীয়া সম্পর্কের কারণে বর -বধূর মধ্যে ঝগড়া লড়াই হচ্ছে বলে প্রচার করা হয়।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হওয়া উচিত ভালোবাসার, বিশ্বাসের। কিন্তু পণ এই সম্পর্ককে নষ্ট করে দিয়েছে। এখন সম্পর্কটা পুরুষের জন্য টাকা পয়সার, স্বার্থপরতার, আর নারীর জন্য বিসর্জনের, বেগার খাটার।

পণের লোভ যে লোকের, সেই নিকৃষ্ট, স্বার্থপর, ক্ষুদ্র লোককে বিয়ে করা বন্ধ করুক মেয়েরা। ওদের সঙ্গে সংসার করার চেয়ে একা থাকা অনেক ভালো। কেউ কেউ মনে করে পণ বেশি দিলে স্বামীর নির্যাতন কমে। এ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। যত বেশি পণ দেবে, লোভী লোকের লোভ তত বাড়বে। লোভ বাড়লে অত্যাচার বাড়ে। পণের লোভ সব শ্রেণির পুরুষের। কপর্দকহীন থেকে কোটিপতির। মেয়েদের এখনও সমকক্ষ বলে ভাবছে না পুরুষেরা। এখনও ভাবছে মেয়েরা ঠিক মানুষ নয়, মানুষ হলেও কিছুটা ‘কম মানুষ’। এই দুষ্টচিন্তাটা যতদিন না দূর হবে, ততদিন এই পৃথিবীতে ভুগতে হবে মেয়েদের। মানুষ ছাড়া অন্য কোনও প্রজাতির মধ্যে নারী পুরুষে এরকম বৈষম্য নেই। মানুষ জাতটার লজ্জা কবে কবে বা আদৌ হবে কি না আমি জানি না।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা
জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা
আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদন শুরু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদন শুরু

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন
এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?
ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি
পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা
কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা
রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’
‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম