শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মে, ২০২২ আপডেট:

নির্লজ্জ মানবজাতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্লজ্জ মানবজাতি

মুম্বইয়ের থানে এলাকায় নিকেশ ঘাগ নামের এক ব্যাংকের কেরানি তার স্ত্রী নির্মলাকে মেরে ফেলেছে এক সকালে। সকালে নির্মলা সাবুদানা খিচুড়ি রেঁধেছিল। নাশতায় খিচুড়ি খেতে দিয়েছিল নিকেশকে। নিকেশ খাওয়ার সময় টের পায় খিচুড়িতে লবণের পরিমাণ বেশি। তার তখন এমন রাগ হয় যে খাওয়া ছেড়ে উঠে নিকেশ নির্মলাকে পেটাতে শুরু করলো। পেটাতে পেটাতে শোবার ঘরে নিয়ে নির্মলার গলায় দড়ি বেঁধে টেনে ধরেছে। যেন শ্বাসরোধ হয়ে নির্মলা মরে যায়। নির্মলা মরে গেছে বলে নিকেশের কোনও অনুতাপ নেই। সে পুলিশকে বলেছে যে সে হাই ব্লাড প্রেশারের রোগী। নিকেশ বলতে চাইছে তার উচ্চরক্তচাপ আছে, সে কারণ তাকে লবণ কম খেতে হবে, এ কথা নির্মলাও জানে। নির্মলা তাহলে কেন খেয়াল করলো না যে খিচুড়িতে লবণ কম হয়নি, বরং বেশি হয়েছে? স্বামীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে যে স্ত্রী জানে না, তার বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো। নিকেশকে নির্মলার ওপর নির্যাতন করতে দেখে তাদের বারো বছরের পুত্র তার নানিকে আর মামাকে খবর দেয়। তারা বাড়ি এসে নির্মলাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু হাসপাতালের ডাক্তার জানিয়ে দেয় নির্মলার মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে পৌঁছোনোর আগেই।

খাদ্য সংক্রান্ত কারণে বহু পুরুষই তাদের স্ত্রীকে খুন করেছে। জানুয়ারি মাসে নয়ডা এলাকায় এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে, কারণ স্ত্রী তাকে রাতের খাবার দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। গত বছরের জুন মাসে উত্তর প্রদেশে এক লোক তার স্ত্রীকে খুন করেছে কারণ স্ত্রী তার খাবারের সঙ্গে সালাদ দেয়নি। গত বছরের অক্টোবরে ব্যাঙ্গালরে এক লোক তার স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কারণ স্ত্রীর বানানো ফ্রায়েড চিকেন অত ভালো হয়নি যতটা ভালো লোকটি আশা করেছিল। বছর পাঁচ আগে অশোক কুমার নামের এক লোক গুলি করে মেরেছে তার স্ত্রী সুনয়নাকে, কেন, ডিনার দিতে দেরি হলো কেন।

এসবের কারণ নারীর প্রতি ঘৃণা। ঘরে ঘরে এই ঘৃণা এত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে যে স্ত্রীদের শুধু মানসিক নির্যাতন নয়, পিটিয়ে, চড় কিল মেরে, চুলের মুঠি ধরে টেনে হিঁচড়ে, লাথি মেরে, অকথ্য সব শারীরিক নির্যাতন করেও শান্ত হচ্ছে না পুরুষেরা, স্ত্রীদের শ্বাসরোধ করে মারছে, গুলি করে মারছে।

এদিকে পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরেও সুশান্ত চৌধুরী দেখিয়ে দিল নারীর প্রতি ঘৃণা কী ভয়ঙ্কর হতে পারে। সুতপা চৌধুরী সুশান্ত চৌধুরীর বিয়ে করা বউ নয়। দুজনই কলেজে পড়ে। অথচ সুশান্ত সুতপাকে কামনা করে বলে সুতপাকে সে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে মনে করেছে। সুতপার অন্য কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হবে, অন্য কারও সঙ্গে সে সিনেমায় যাবে, তা সহ্য করতে পারেনি। তাই দিনে দুপুরে একশো লোকের সামনে কুপিয়ে মেরে ফেলতে দ্বিধা করেনি। থানায় গিয়ে পুলিশকে বারবারই সুশান্ত জিজ্ঞেস করেছিল, মরেছে তো মেয়েটি, মরেছে তো? মরেছে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে স্বস্তি পেয়েছে। নদীয়ার হাঁসখালিতেও ঘটে গেল নৃশংস ঘটনা। এক কিশোরীকে তার প্রেমিক জন্মদিনের নেমন্তন্ন করেছিল, নেমন্তন্নবাড়িতে যাওয়ার পর প্রেমিক তার বন্ধুদের নিয়ে কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে, এমনই ধর্ষণ করে যে মেয়েটির মৃত্যু হয়। পুরুষেরা শুধু তাদের স্ত্রীদের নয়, তাদের প্রেমিকাদেরও নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করে। তারা বিশ্বাস করে তাদের সম্পত্তির ওপর তাদের পূর্ণ অধিকার। এই সম্পত্তিকে দুমড়ে মুচড়ে নষ্ট করার, এই সম্পত্তিকে রক্তাক্ত করার, পিষে ফেলার, নিশ্চিহ্ন করার অধিকার তাদেরই আছে।

পুরুষেরা স্ত্রীদের নির্যাতন করতে করতে এমন অবস্থা তৈরি করে যে অনেক সময় তাদের আর স্ত্রীদের হত্যা করতে হয় না, স্ত্রীরাই স্ত্রীদের হত্যা করে তাদের বাঁচিয়ে দেয়। তাদের আর জেলে যেতে হয় না। মনে পড়ছে আইআইটি’র পিএইচডি স্কলার ২৮ বছর বয়সী প্রখর মেধাবী মঞ্জুলা দেভাকের কথা। কিছুকাল আগে তিনি নিজের গলায় দড়ি দিয়েছেন। আইআইটি’র নালন্দা অ্যাপার্টমেন্টেই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে পুলিশ দেখেছে মঞ্জুলার শরীর ঝুলছে সিলিং ফ্যানে। আত্মহত্যা করেছে মেয়ে। হাসিখুশি মেয়েটির হঠাৎ কী হলো যে আত্মহত্যা করবে? করেছে কারণ রিতেশ চরম অশান্তি করছিল। রিতেশ মঞ্জুলার স্বামী। পণ দাবি করছিল। তাকে ২৫ লাখ টাকা দিতে হবে, সে ব্যবসা করবে। ব্যবসা করার টাকা সে নিজে জোগাড় করবে না, তার বাবা কাকা মামা জ্যাঠা বা মা মাসির কাছ থেকে নেবে না, নেবে স্ত্রীর কাছ থেকে, স্ত্রীর বাবা মা’র কাছ থেকে। পণের টাকায় আরাম আয়েশ করার স্বপ্ন প্রায় প্রতিটি পুরুষের। বাড়ি ঘর ছেড়ে মঞ্জুলার হোস্টেলে এসে উঠেছিল রিতেশ। মঞ্জুলাকে সে আইআইটি’র পড়াশোনা কিছুতেই করতে দেবে না। তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে দেবে না। বিশাল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল সে মঞ্জুলার জীবনে। রিতেশ চায় মঞ্জুলার সাফল্য বলতে কিছুই না থাকুক। পণ এবং প্রাণ ঢেলে মঞ্জুলা তাকে একটি ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দিক। দিনের পর দিন রিতেশের অত্যাচার সইতে না পেরে মঞ্জুলা শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যা করেছে। মঞ্জুলার জন্য আমার দুঃখ হয়, দুঃখ হয় প্রতিভাময়ী আরও অনেক মেয়ের জন্য, যারা বিসর্জন দেয় নিজের অর্থপূর্ণ অমূল্য জীবন। পুরুষের হাতে নির্যাতিত হতে হতে যাদের আত্মবিশ্বাস বলতে প্রায় কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।

আত্মহত্যা করার পর মঞ্জুলার বাবা বলেছিলেন, ‘ভুল করেছি মেয়েকে আইআইটি-তে পাঠিয়ে, তার চেয়ে টাকাগুলো যদি পণের জন্য জমাতাম, ভালো হতো, মেয়েটা বাঁচতো।’ রিতেশের মতো এরকম লোভী লোককে কেন বিয়ে করেছিল মঞ্জুলা! মঞ্জুলার বাবা বলেছেন, ‘ওদের রাশিফল চমৎকার মিলেছিল।’ এই মুশকিল, শিক্ষিত মানুষ হয়েও রাশিতে বিশ্বাস করেন। যুক্তি জেনেও অযৌক্তিক কীর্তিকলাপ মেনে নেন। বিজ্ঞানের সুযোগসুবিধে সব গ্রহণ করেও অবিজ্ঞানে বিশ্বাস করেন।

পণপ্রথা আজকের নয়। প্রথাটি কয়েক হাজার বছরের পুরনো। পৃথিবীর বহু দেশেই এই প্রথা ছিল, অনেক দেশে এখনও আছে। অবৈধভাবে হলেও আছে। গোটা উপমহাদেশেই এই প্রথা চলছে। আইন করেও, শাস্তি দিয়েও এই প্রথা বন্ধ করা যাচ্ছে না। এই পণের কারণে হাজারো বধূকে হত্যা করা হচ্ছে, হাজারো বধূ অসম্মানিত আর অপমানিত হয়ে আত্মহত্যা করছে।

যতদূর জানি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলে পণপ্রথার চর্চা চলছে। কিন্তু পুরনোকালের কিছু পর্যটক তাঁদের বইয়ে লিখে গেছেন, ভারতবর্ষে বিয়েতে তাঁরা কাউকে পণ দিতে দেখেননি। জানি না, তখন হয়তো পণপ্রথা এখনকার মতো এত ভয়ঙ্কর ছিল না, অথবা পর্যটকের চোখে পড়েনি পণের আদান প্রদান। প্রাচীন গ্রিসের রাজা আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট ভারতের বিয়েতে পণ দিতে দেখেননি। পারস্য দেশের বুদ্ধিজীবী আল বিরুনি ভারতবর্ষে ১০১৭ সালে এসেছিলেন, ছিলেন ষোলো বছর। তার আত্মজীবনীতেও আছে ভারতের বিয়ের বর্ণনা, যেখানে পণের কোনও চিহ্ন নেই।

প্রাচীনকালের যৌতুক একতরফা ছিল না। বধূর তরফ থেকে বরকে দেওয়া হতো, বরের তরফ থেকেও বধূকে দেওয়া হতো। বরের তরফ থেকে বধূর পরিবারে পণ দেওয়ার কারণ ছিল, ওই পরিবারে একজন শ্রমিক কম পড়ে যাওয়ার ক্ষতিপূরণ। আর বধূর পরিবার থেকে বরের পরিবারে যে পণ দেওয়া হতো, সেটি মূলত পিতার সম্পত্তি থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে বধূটির যা পাওয়ার কথা ছিল, তা। তখনকার আইন কন্যাদের উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করতো। এখন এই আধুনিককালের উত্তরাধিকার আইন কন্যাদের বঞ্চিত করে না। পুত্রদের মতোই কন্যারাও বাবা-মায়ের সম্পত্তির ভাগ পায়। উপমহাদেশের প্রতিটি দেশেই আজ পণ বা যৌতুক নিষিদ্ধ। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা পণের চর্চাকে ঠেকাতে পারছে না। মেয়েরা যত নিচে নামে, পণ তত ওপরে ওঠে। আসলে বলা উচিত, সমাজে মেয়েদের অবস্থানকে যত নিচে নামানো হয়, পণের টাকাকে তত বাড়ানো হয়। এই নামানো বাড়ানোর দড়িটা থাকে পুরুষতন্ত্রের হাতে। পণের কারণে বধূনির্যাতন আর বধূ হত্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পণ না দিলে বধূকে পুড়িয়ে মারা হয়, কুপিয়ে মারা হয়, নয়তো বিষ খাইয়ে মারা হয়। বেশির ভাগ বধূ হত্যাকে বধূর আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ বধূনির্যাতনকে পরকীয়া সম্পর্কের কারণে বর -বধূর মধ্যে ঝগড়া লড়াই হচ্ছে বলে প্রচার করা হয়।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হওয়া উচিত ভালোবাসার, বিশ্বাসের। কিন্তু পণ এই সম্পর্ককে নষ্ট করে দিয়েছে। এখন সম্পর্কটা পুরুষের জন্য টাকা পয়সার, স্বার্থপরতার, আর নারীর জন্য বিসর্জনের, বেগার খাটার।

পণের লোভ যে লোকের, সেই নিকৃষ্ট, স্বার্থপর, ক্ষুদ্র লোককে বিয়ে করা বন্ধ করুক মেয়েরা। ওদের সঙ্গে সংসার করার চেয়ে একা থাকা অনেক ভালো। কেউ কেউ মনে করে পণ বেশি দিলে স্বামীর নির্যাতন কমে। এ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। যত বেশি পণ দেবে, লোভী লোকের লোভ তত বাড়বে। লোভ বাড়লে অত্যাচার বাড়ে। পণের লোভ সব শ্রেণির পুরুষের। কপর্দকহীন থেকে কোটিপতির। মেয়েদের এখনও সমকক্ষ বলে ভাবছে না পুরুষেরা। এখনও ভাবছে মেয়েরা ঠিক মানুষ নয়, মানুষ হলেও কিছুটা ‘কম মানুষ’। এই দুষ্টচিন্তাটা যতদিন না দূর হবে, ততদিন এই পৃথিবীতে ভুগতে হবে মেয়েদের। মানুষ ছাড়া অন্য কোনও প্রজাতির মধ্যে নারী পুরুষে এরকম বৈষম্য নেই। মানুষ জাতটার লজ্জা কবে কবে বা আদৌ হবে কি না আমি জানি না।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

৪০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি
রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য
এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর
ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট
ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার
বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি
নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’
সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন