শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২

বাংলাদেশের বন্ধু শিনজো আবে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের বন্ধু শিনজো আবে

৮ জুলাই সবচেয়ে বেশিদিন প্রধানমন্ত্রী পদে থাকা শিনজো আবের মর্মান্তিক মৃত্যু আধুনিক জাপানের আর্থসামাজিক- রাজনৈতিক মূল্যবোধের মধ্যে গভীর হতাশার সুর প্রতিধ্বনিত করেছে। তাঁর আততায়ী ৪১ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত নৌসেনা সদস্য তেতসুইয়া ইয়ামাগামি যে দূরত্বে থেকে তাঁকে লক্ষ্যভেদী গুলি চালাতে সক্ষম হয়েছিলেন, পরে জেরার সময় সে যতই বেসামাল কথা বলুক না কেন আবের হত্যাকান্ডের সূত্র অনেক গভীরে প্রোথিত এবং একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা প্রদানে নাজুক পরিস্থিতিরই পরিচায়ক। তাঁর মৃত্যুর কারণ উদ্ধারে এটা অবশ্যই বিশ্লেষণের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে যে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে টোকিওর সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া শিনজো আবে ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি জাপানকে আবারও বিশ্বশক্তিতে পরিণত করার পথে অনেকটা অগ্রসর হয়েছিলেন।

সাকুরা ও সামুরাইয়ের দেশ জাপানে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ও অস্থিরতা, অসহিষ্ণুতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে যে মাত্রায় ছিল তার অনির্বচনীয় পরিসমাপ্তি ঘটে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়-উত্তর পরিবেশে। যুদ্ধেংদেহী মনোভাব, রাজনৈতিক অর্থনীতিতে সিন্ডিকেটেড সংস্কৃতি সবই বড় ধরনের পরিবর্তনের মধ্যে পড়ে বিগত সাত দশকের জাপানে। ১৯৭৭ সালে আন্ডারগ্রাউন্ডেড জাপানি রেড আর্মিদের দ্বারা যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই, যার সমাধান-সমাপ্তি ঘটেছিল ঢাকায়, তার প্রায় দুই দশক পর ১৯৯৫ সালের ২০ মার্চ পাতালরেলে সোকোহারার সারিন গ্যাস আক্রমণ এবং তারও প্রায় তিন দশকের মাথায় একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনা শান্ত সমাহিত জাপানের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘অব্যক্ত বেদনার’ বহিঃপ্রকাশ। সবকিছু ছাপিয়ে এর বড় কারণ গণঅসন্তোষ, ইতিহাস বিকৃতির ইন্ধন ও আত্মম্ভরিতার বিকৃত বিকাশ। ১৯৬৮ সালে সাহিত্যে প্রথম জাপানি নোবেল বিজয়ী ইয়াসুনারি কাওয়াবাতা (১৮৯৯-১৯৭২) তাঁর নোবেল বক্তৃতার শিরোনাম দিয়েছিলেন ‘জাপান দ্য বিউটিফুল অ্যান্ড মাইসেলফ’, ১৯৯৪ সালে সাহিত্যে দ্বিতীয় জাপানি নোবেল বিজয়ী কেনজাবুরে ওয়ে (১৯৩৫-) তাঁর নোবেল বক্তৃতার শিরোনাম দিয়েছিলেন ‘জাপান দ্য এমবিগুয়াজ অ্যান্ড মাইসেলফ’। এখানেই নিহিত সাকুরা-সামুরাইয়ের জাপানের আত্মশক্তির স্বরূপ ও শিনজো আবের মর্মান্তিক মৃত্যুর অন্তর্নিহিত রহস্য।

জাপানে বন্দুক সহিংসতা বিরল হলেও আবের ওপর এই গুলির ঘটনা জাপানকে আবার বদলে দেবে বলে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের অনুমানকে অমূলক ভাবার অবকাশ নেই। রবীন্দ্রনাথ ১৯১৬ সালে তাঁর প্রথম জাপান যাত্রাকালে টোকিওতে যে নাগরিক সংবর্ধনা পেয়েছিলেন যেখানে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যগণ অংশ নিয়েছিলেন, সেই যাত্রার তিন মাসের মাথায় ফিরে আসার দিন নৌবন্দরের ঘাটে তাঁকে আতিথেয়তা দানকারী হারা সান ছাড়া আর কেউ হাজির হননি। কারণ এশীয় দেশ চীনাদের ওপর অন্য এশীয় জাতি জাপানিদের অসদাচরণের বাড়াবাড়ির সমালোচনা করে জাপানে বসেই বক্তব্য দিয়েছিলেন সাহিত্যে এশিয়ায় প্রথম নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১)।

দুই দফায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পাশাপাশি টানা সবচেয়ে বেশিদিন প্রধানমন্ত্রী থাকার রেকর্ড গড়া আবে ২০২০ সালে স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেও ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে (এলডিপি) তাঁর প্রভাব মৃত্যু পর্যন্ত বিদ্যমান।

কোবে স্টিল কোম্পানির একসময়ের কর্মকর্তা আবে তাঁর বাবার মৃত্যুর পর ১৯৯৩ সালে প্রথমবারের মতো এলডিপির টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৫ সালে মন্ত্রিসভার সদস্য হন যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কোইজুমি তাঁকে প্রধান ক্যাবিনেট সচিব পদে নিয়োগ দেন।

পরের বছরই অর্থাৎ ২০০৬ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে চমকে দিয়েছিলেন আবে। কিন্তু ক্ষমতা নেওয়ার পরপরই বিশাল সংখ্যায় পেনশন রেকর্ড নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো বেশ কিছু স্পর্শকাতর কেলেঙ্কারির মধ্যে পড়ে যায় তাঁর সরকার। তার জেরে ২০০৭ সালের জুলাইতে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের নির্বাচনে বড় ধরনের পরাজয় হয় ক্ষমতাসীন এলডিপির। সেপ্টেম্বরে ‘আলসারেটিভ কলিটিস’ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়ে পদত্যাগ করেন তিনি।

২০১১ সালের সুনামি ও ভূমিকম্পের ধ্বংসযজ্ঞে জাপানে প্রায় ২০ হাজার মানুষ মারা যায়। সে সময় ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্রে দুর্ঘটনায় দেশটি বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। ধাক্কা গিয়ে পড়ে অর্থনীতিতে। কিছুদিন পর ক্ষমতায় এসে সে সংকট সামলেছিলেন শিনজো আবে।

২০১২ সালের ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আবের দল জয়ী হওয়ার পর আবারও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। দুই বছরের মাথায় ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ‘আবেনমিক্স’ বা ‘আবেতত্ত্ব’ দেশটির অর্থনীতিকে আরও বেশি চাঙা করবে বলে ফের দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি ক্ষমতায় আসেন। সুদের হার কমিয়ে দিয়ে সাধারণ ভোক্তাদের ও কোম্পানিগুলোকে সস্তায় ঋণ নেওয়ার সুবিধা করে দেওয়া হয়। সরকার নিজে বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরিতে ব্যয় বাড়িয়ে দিয়েছিল। ব্যবসায় কর ছাড় দেওয়া হয়। শ্রমবাজারে বিভিন্ন সংস্কার এনে আবে নারীদের চাকরির সুবিধা বাড়িয়ে দেন। সেই সঙ্গে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করে দেন। এসবের লক্ষ্য ছিল উৎপাদন ও ক্রয়ক্ষমতা বেড়ে অর্থনীতিতে যেন প্রবৃদ্ধি ফিরে আসে। কিন্তু ২০২০ সালে জাপান আবারও মন্দার কবলে পড়ে। ফলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে আবের অর্থনৈতিক নীতি আসলে কতটা টেকসই। কভিড মহামারি সামলানোর ক্ষেত্রেও সরকারের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন ওঠে এবং তাঁর জনপ্রিয়তা বেশ হ্রাস পায়। সমালোচনা শুরু হয় অভ্যন্তরীণ পর্যটন বাড়াতে গিয়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে দেওয়ার। নারীদের শ্রমবাজারে নিয়ে আসা বা স্বজনপ্রীতি কমাতে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তাতে তেমন কাজ হয়নি।

তারপর উত্তর কোরিয়ার ক্রমাগত আগ্রাসী ভাব, দেশের অর্থনীতিতে ধস, মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট নিয়ে জনগণের অসন্তোষে আবের জনপ্রিয়তা নিম্নমুখী হয়ে পড়লে ২০১৭ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তিনি নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দেন এবং আবারও বিপুল ভোটে জয়লাভ করে ক্ষমতায় ফেরেন।

কয়েক দশক ধরে সামরিক খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে জাপানের মুখচোরা ভাবেরও অবসান ঘটেছিল আবের হাত ধরে। তিনি ওই খাতে ব্যয় বাড়িয়ে সামরিক সক্ষমতার বিকাশে পদক্ষেপ নেন। তাঁর আমলেই জাপান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম দেশের বাইরে যুদ্ধ করার এবং মিত্র কোনো দেশ আক্রমণের শিকার হলে তাদের সুরক্ষায় সেনা পাঠানোর বিষয়টি অনুমোদন করে।

আবে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের লেখা জাপানের সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ ৯ নম্বর অনুচ্ছেদ (আর্টিকেল নাইন-রিনানসিয়েশন অব ওয়ার) বদলে জাপানের সেলফ ডিফেন্স ফোর্সকে আক্রমণাত্মক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত একটি পরিপূর্ণ সেনাবাহিনীতে রূপান্তরে তাঁর দীর্ঘদিনের লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হন। ২০১৫ সালে তিনি জাপানের ‘যৌথ আত্মরক্ষার অধিকার’ নীতি নেওয়ার জন্য চেষ্টা শুরু করেন যাতে জাপান তার নিজের এবং মিত্রদের প্রতিরক্ষায় দেশের বাইরে সেনা পাঠাতে পারে। প্রতিবেশী দেশ ও দেশের বহু মানুষের আপত্তি সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবিত নতুন ওই বিতর্কিত প্রতিরক্ষা নীতি পার্লামেন্টে পাস হয়ে যায়। টোকিওতে অলিম্পিক গেমস নিয়ে আসার মূল কারিগরও ছিলেন তিনি। কভিডের কারণে ওই গেমস ২০২০ সালের বদলে ২০২১ সালে হয়।

১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বরে টোকিওতে জন্ম নেওয়া আবের পরিবার আগে থেকেই জাপানের রাজনীতিতে বেশ প্রভাবশালী। তাঁর বাবা শিনতারো আবে একসময় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। নানা নবোসুকে কিশি ১৯৫৭ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত ছিলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী। কয়েক দশক আগে পিয়ংইয়ংয়ের হাতে জাপানি নাগরিক অপহরণের ঘটনা নিয়ে প্রতিবেশী উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে শক্ত অবস্থান শিনজো আবেকে দেশজুড়ে ব্যাপক পরিচিতি এনে দেয়। আবে সব সময় প্রতিবেশী চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটাতে চাইলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস তাতে নিয়মিতই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৩ সালে আবে টোকিওর বিতর্কিত ইয়াসুকুনি মঠ পরিদর্শনে গিয়ে বেইজিং ও সিউলকে খেপিয়ে দিয়েছিলেন। ইয়াসুকুনি মঠকে জাপানের অতীত সামরিক শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।

চীনকে ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ভারতকে নিয়ে কোয়াড এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরে কমপ্রিহেনসিভ অ্যান্ড প্রোগ্রেসিভ অ্যাগ্রিমেন্ট ফর ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (সিপিটিপিপি) গঠন ও বিকাশেও আবের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর জাপানের টেলিভিশনে করা এক মন্তব্যে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী জাপানে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র রাখার বিষয়টি টোকিওকে ভেবে দেখতে বলেছিলেন। তাঁর ওই বক্তব্য চীন ও অন্যদের ব্যাপক ক্ষুব্ধও করেছিল।

লেখক : সাবেক সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যান ও জাপানে বাংলাদেশের বাণিজ্যদূত।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম