শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

১. তখন আঠারো বছর বয়স আমার। ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে আখাউড়া হয়ে সিলেটে যাচ্ছি, মেডিকেল কলেজে ভর্তি হব। আখাউড়া স্টেশনে বসে দাদা বলল, ‘ডান দিকে দেখ, ও দিকটা ভারত।’ শুনে বেশ শিহরিত হলাম। আমি তখন ‘সেঁজুতি’ করি। আমার কবিতা-পত্রিকায় পশ্চিমবঙ্গের কবিরা কবিতা লেখেন। ওঁরা তা হলে ও দিকে বাস করেন। আমি এ দিকে। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পাখি উড়ে উড়ে এ দিক থেকে ও দিকে যাচ্ছে। দাদাকে বললাম, ‘চলো যাই একটু দেখে আসি ভারতটা। কোনও দিন দেখিনি।’ দাদা বলল, ‘ওখানে বর্ডার, যেতে দেবে না।’ আমি বললাম, ‘দেবে না কেন?’ দাদা বলল, ‘যেতে চাইলে গুলি করে মেরে ফেলবে।’ ‘বর্ডার’ ব্যাপারটিকে সে দিন একটা বীভৎস যমদূতের মতো মনে হয়েছিল। এর পরের বছর দাদা আমাকে তার নতুন মোটরবাইকে চড়িয়ে হালুয়াঘাট নিয়ে গিয়েছিল। হালুয়াঘাটের কিছুটা উত্তরে ছিল একটা মিশনারি হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে দাদা কারও সঙ্গে যখন কথা বলছিল, আমি বারান্দায় বসে হাঁ হয়ে সামনের পাহাড়টার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। দাদা এসে বলল, ‘ওটা ভারত।’ তার মানে ওখানেও বর্ডার, আমাকে ওখানটায় যেতে দেবে না। আরও একটু বড় হয়ে সিলেটের তামাবিলে বেড়াতে গিয়ে বর্ডার দেখলাম, শুধু পাখি নয়, ও-দিককার হাঁস-মুরগি এ-দিকে আসছে, এ-দিককার গরু-ছাগল ও-দিকে যাচ্ছে। শুধু মানুষকে আটকাচ্ছে মানুষ। মানুষের জগতটাকে আমার খুব নিষ্ঠুর মনে হয়।

স্বনির্ভর হওয়ার পর ভিসা-পাসপোর্ট করে বর্ডার পার হয়েছি নিজে। দেখেছি কলকাতা। একটুও মনে হয়নি অন্য দেশে ঢুকেছি। একই মাটি, একই আকাশ, একই গাছপালা, বাড়িঘর, মানুষ, ইতিহাস কেন একে অন্য দেশ বলতে হবে! উপন্যাস পড়ে পড়ে চিনি কলকাতার অলিগলি। কোনও কিছুকেই আমার অচেনা বা অদ্ভুত বলে মনে হয়নি। মা’র কাছে গল্প শুনেছি, মা যখন ছোট, ঈদের কাপড়চোপড় কিনতে নানা কলকাতা যেত। বড়সড় বাজার করতে হলে কলকাতা ছাড়া চলত না। ভারতবর্ষ তো আমার বাবা-মা’রই দেশ ছিল।

আমি দেশভাগ দেখিনি। কিন্তু বুকের ভেতর দেশভাগের কষ্ট টের পাই। উদ্বাস্তুদের বেদনাকে নিজের বেদনার মতো অনুভব করি। ধর্ম মানিনি কোনও দিন। তাই কাঁটাতারও মানিনি। একাত্তরের যুদ্ধ দেখেছি। দেখেছি ভারতভাগের মূলমন্ত্র দ্বিজাতিতত্ত্বকে বাংলাদেশের যুদ্ধ কী ভীষণ ভুল প্রমাণ করেছে।

আরও বড় হয়ে আরও অনেক দেশের বর্ডার পেরিয়েছি। পেরোতে গিয়ে, যত দিন হাতে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ছিল, অপমানিত হয়েছি। বিদেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছি অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি নিতে যাচ্ছি, অথবা মানবাধিকার পুরস্কার পেতে যাচ্ছি। কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসারদের সন্দেহচোখ সে-সবের কিছুই বুঝত না। বুঝত গরিব দেশের মেয়ে ধনী দেশে নিশ্চয়ই কোনও বদ উদ্দেশ্য নিয়ে ঢুকছি, নিশ্চয়ই ধনী দেশে পাকাপাকি থেকে যাওয়ার মতলব আমার। রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেখালেও যে খুব সম্মান পেয়েছি বলব না। সুইডিশ পাসপোর্ট হাতে এলে ইউরোপ-আমেরিকায় অবাধে ভ্রমণ করেছি। তবে আমার সুইডিশ পাসপোর্টটি হাতে নিয়ে ইমিগ্রেশনের লোকেরা অনেক ক্ষণ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আগাপাশতলা দেখে। সাদা সুইডিশদের পাসপোর্ট মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করে দেখে না জাল কি না। আমারটা করে।

এক সময় ইউরোপের এক দেশ আর এক দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মেতে থাকত। কী কুৎসিত শত্রুতাই না ছিল দেশে দেশে। এখন সভ্য হয়েছে, দেয়াল ভেঙে দিয়েছে। এক দেশ থেকে আর এক দেশে যাচ্ছি, কেউ ভিসা পাসপোর্ট দেখতে চাইছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে দেখে অন্য দেশগুলো কী করে এক হতে হয় শিখুক। সার্ক আর আসিয়ান দেশগুলো কত কাল মিটিং করছে, আজও কারেন্সি এক করতে পারেনি, বর্ডার উঠিয়ে দিতে পারেনি। আমি কি আর আজ থেকে বর্ডার নেই এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখছি! আমার স্বপ্নের পৃথিবীতে যে কেউ যখন খুশি যেখানে খুশি যেতে পারে, বাস করতে পারে যে কোনও দেশে। মানুষ জীবনভর খানিকটা ভালো জীবনযাপনের আশায় এক অঞ্চল থেকে আর এক অঞ্চলে গিয়েছে, বাসা বেঁধেছে। মানুষের এই যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা আর অধিকারকে দেশে দেশে বর্ডার বানিয়ে নষ্ট করা হয়েছে।

স্বপ্ন তো স্বপ্নই থেকে যায়। আমার একটি স্বপ্ন কিন্তু অনেকটাই পূরণ হওয়ার দিকে যাচ্ছে। আমি ভাবতাম আমিই কেবল সীমারেখাহীন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি। দেখলাম, আরও অনেকে দেখে। ‘...আই অ্যাম আ ড্রিমার, বাট আই অ্যাম নট দ্য ওনলি ওয়ান...।’ আরও অনেকে আমার মতো স্বপ্ন দেখে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি সংগঠন মিলে ‘এক পৃথিবী, এক পাসপোর্ট’-এর আন্দোলন করছে। ওরাই প্যারিসের ইউনেস্কো বিল্ডিংয়ে বড়সড় অনুষ্ঠান করে মানবাধিকারের জন্য লড়াই করছে এমন কয়েক জনকে, এবং আমাকেও ‘ইউনিভার্সাল সিটিজেনশিপ পাসপোর্ট’ দিয়েছে। পাসপোর্টটিতে নাম, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর আর পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ ছাড়া আর কিছু লেখা নেই। ধর্ম, বর্ণ, দেশ, জাত নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। এটি প্রতীকী পাসপোর্ট। শুনেছি ইকুয়েডর ছাড়া আর কোনও দেশ এই পাসপোর্টকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আজ না দিক, সভ্য হোক আরও, দেবে।

২. আর ক’দিন পরই ১৫ আগস্ট। মহাসমারোহে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করার জন্য তৈরি হচ্ছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতবর্ষ মুক্তি পেয়েছিল সেদিন। কিন্তু সেই মুক্তি প্রচ- বেদনার মতো। তোমার যদি হাত-পা কেটে বলা হয় তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়া হলো, তবে স্বাধীনতা কী করে তুমি উপভোগ করবে? অনেকে বলে দেশভাগ ছাড়া উপায় ছিল না। যদি দাঙ্গা বন্ধ করতেই দেশকে টুকরো করার দরকার ছিল, তবে দেশভাগের ঘোষণা শুনে মানুষের তো আনন্দে নৃত্য করার কথা, দশ লাখ মানুষ পরস্পরকে কচুকাটা করলো কেন? ১৫ আগস্ট এলেই আমার মনে পড়ে দেশভাগ হওয়ার দৃশ্য, খুব ভয়ঙ্কর সেসব দৃশ্য, মানুষ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। একই রকম দেখতে মানুষ, যাদের গায়ের রঙ এক, ভাষা এক, সংস্কৃতি এক, হাজার বছর এক মাটিতে, এক শহরে বা এক গাঁয়ে বাস করা মানুষ, শুধু ধর্ম-বিশ্বাসটা ভিন্ন বলে পরস্পরকে খুন করছে। ধর্ম মানুষের মনে কতটা ঘৃণা আর অবিশ্বাস ঢুকিয়ে দিতে পারে, মানুষ কতটা অমানবিক আর নৃশংস হলে তা করতে পারে-তা ভারতের বিশেষ করে দেশভাগের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা না দেখলে বিশ্বাস হবে না।

উনিশশো সাতচল্লিশ থেকে দুই হাজার বাইশ। কতটা পরিবর্তন এসেছে রাজনীতির কাঁচিতে কেটে ফেলা ভূখন্ডগুলোতে? একবিংশ শতাব্দীর হিন্দু আর মুসলমান কি আগের চেয়ে সভ্য, আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে মুক্ত? তারা কি এখন পরস্পরের বন্ধু, সহমর্মী? চারদিকে যা দেখি তাতে কিন্তু মনে হয় না বড় কোনো পরিবর্তন এসেছে।

শত শত বছর আগে এই ভারতবর্ষে আমাদের হিন্দু পূর্বপুরুষদের অনেকে মধ্য এশিয়া থেকে আসা মুসলমান সুফি লোকদের কথায় ও কাজে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল। ভারতের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ-সকলেই ভারতবর্ষের ইতিহাসের অংশ। ভারতবর্ষ তার ইতিহাস মুছে দিতে পারে না। একজন হিন্দু যেমন ভারতবর্ষের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, একজন মুসলমানও তেমনি। ভারতের মুসলমানের সঙ্গে আরবের মুসলমানের তফাত অনেক। ভারতের হিন্দুর সঙ্গে ভারতের মুসলমানের তফাত তুলনায় অনেক কম।

কিছু লোক বলে, ‘দেশটা ভাগ হয়েছিল সব মুসলমানকে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার জন্য। ভারত রয়ে গিয়েছিল শুধু হিন্দুর জন্য।’ কথাটি ঠিক নয়, পাকিস্তান ধর্মের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা রাষ্ট্র, ওতে যে মুসলমানদের সম্মতি ছিল, তারা ভারত থেকে পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছে। কিন্তু যে মুসলমানদের পাকিস্তান নামক ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রে বিশ্বাস ছিল না, তারা তাদের জন্মভূমি-মাতৃভূমি-পিতৃভূমি ভারত থেকে এক পা নড়েনি। ভারত শুরু থেকে আজ অবধি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। দেশভাগের সময় ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রই ছিল। এইখানেই ভারতের মহত্ত্ব। এই মহত্ত্বকে যারা নাশ করতে চায়, যারা দাবি করে ‘ভারত শুধু হিন্দুর দেশ। মুসলমানের দেশ পাকিস্তান, মুসলমানেরা ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যাক’। ভারতের কিছু হিন্দুত্ববাদী এমন স্লোগান ওঠায়। ঠিক যেমন বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কট্টর মুসলমানেরা বলে, ‘বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে শুধু মুসলমান বাস করবে। হিন্দুর দেশ ভারত, হিন্দুরা সব ভারতে চলে যাক।’ এই ক্ষেত্রে আমি কোনও কট্টর ধর্মবাদীকে, সে হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, বৌদ্ধ হোক, মুসলমান হোক-আলাদা দেখি না। সকলে যেন ভাই ভাই।

ভারতবর্ষের উদারনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে সব ইস্যুতেই কথা বলেন। তাঁরা তাঁদের সংখ্যালঘুকে সম্মান করেন। এটি নিশ্চয়ই সুখের কথা। কিন্তু সংখ্যালঘুকে সম্মান করার অর্থ সংখ্যালঘুকে ধর্ম দিয়ে অন্ধ করে রাখা নয়। ভারতবর্ষে বারবার দেখছি তাই হচ্ছে। এগুলো এক সময় হিতেবিপরীত হয়। ধর্ম ঘৃণার জন্ম দেয় না, বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম দেয় না। আবার দেয়ও। সুতরাং মানুষকে অন্ধ নয়, সভ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তবেই না তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা, নারী স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা, সহিষ্ণুতা, সততা, সহমর্মিতা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করবে। না বিশ্বাস করলে বলা যায় না, দাঙ্গার পর দাঙ্গা লাগতে লাগতে আবার কখন ভারত ভাগের দাবি ওঠে। টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার নয়, আমি বরং ভূখন্ডের মিলনে বিশ্বাসী। গোটা পৃথিবীই তো আমাদের ভূমি। গোটা পৃথিবীকেই আমি দেশ বলে মানি।

আর যে কারণেই দেশ ভাগ হোক, ধর্মের নামে যেন কোথাও দেশ ভাগ না হয়। ভারত ভাগ করে দুটো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ তৈরি করেছে দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা। পাকিস্তান আর বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভারতবিরোধী রাজনীতি। আর ভারতকেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে এত তটস্থ থাকতে হয় যে পারমাণবিক বোমা পর্যন্ত তৈরি করে নিতে হয়েছে। কোথায় সবার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সবার জন্য খাদ্য আর খাবার জল, বস্ত্র আর বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে ব্যস্ত থাকার কথা, তা নয়তো অস্ত্র জোগাড়ে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে।

এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলে। প্রশ্নের ভালো কোনও উত্তর মেলে না বলে প্রচুর মানুষ ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করছে। অনেকে, এমনকি, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানও পালন করা বাদ দিয়েছে। ধর্মে যারা বিশ্বাস করতে চায় করুক, এ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু ভিন্ন মতে কেউ বিশ্বাস করলে তাকে নির্যাতন করতে হবে, এই অরাজকতার কোনও ঠাঁই যেন কোথাও না থাকে। ধর্ম না মানাও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাষ্ট্রের কাজ নয় কোনও একটি ধর্মবিশ্বাসকে প্রশ্রয় দেওয়া। রাষ্ট্রের কাজ বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী, কালো এবং সাদা, হিন্দু এবং মুসলমান, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান, নাস্তিক এবং আস্তিক, জাতি এবং উপজাতি, নারী এবং পুরুষ, দরিদ্র এবং ধনী-সবাইকে সমান চোখে দেখা।

আমরা জানি হিন্দু মুসলমানের খুনোখুনি বন্ধ করার জন্য দেশ ভাগ করা হয়েছিল, অথচ ভাগ হওয়ার সময় জগৎ দেখেছে সর্বকালের সর্বনিষ্ঠুর দাঙ্গা, যে দাঙ্গায় প্রাণ গেছে দশ লক্ষ মানুষের। ধর্মকে যুগোপযোগী না করতে পারলে ধর্ম পড়ে থাকতে বাধ্য হবে যেখানে ছিল সেখানেই। মানুষ এগোয়, মানুষের চিন্তাভাবনা এগোয়, সমাজ বিবর্তিত হয়, মানুষ পেছনে ফেলে আসে পুরনো আবর্জনার মতো পুরনো নিয়ম-এ কারণেই ধর্মেরও বদল দরকার। ধর্মেরও মানবিক হওয়া জরুরি। ধর্মের পরিবর্তন বা রিফর্ম হলে, মানুষ সত্যিকার শিক্ষিত হলে, আমার মনে হয় না, হিন্দু মুসলমানের শত্রুতা দীর্ঘদিন টিকে থাকবে। একদিন, আমার আশা, কাঁটাতার উঠে যাবে। ইউরোপের এক দেশ থেকে যেমন আরেক দেশে নির্বিঘ্নে চলে যাই, কোনও চেকপোস্টও থাকে না দুই দেশের মাঝখানে, তেমন স্বপ্ন দেখি একদিন ঢাকা থেকে কলকাতা, দিল্লি থেকে ইসলামাবাদ চলে যাবো, কেউ আমাদের পাসপোর্ট দেখতে চাইবে না।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম বলে দেশজুড়ে মুসলিম মৌলবাদীরা আমাকে লক্ষ করে ঘৃণা ছুড়েছে। আজও ছুড়ছে। মু-ু কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে অনেকবার। দেশ ত্যাগ করতে আমাকে বাধ্য করেছে বাংলাদেশের সরকার। আজ ভারতবর্ষে আমি আমার নিজের দেশের থেকেও বেশি নিরাপদ বোধ করি। ভারতবর্ষের গণতন্ত্র মাথা উঁচু করে মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে দাঁড়াতে পারে আজ। প্রতিবেশী দুটো দেশ আজও তা পারে না। ভারতবর্ষ এখনও দাঙ্গা বাধলে দাঙ্গা রোধ করার ক্ষমতা রাখে। ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমান বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুর চেয়ে তুলনায় ভালো আছে। এর প্রধান কারণ, ভারত এখনও সম্পূর্ণ আধুনিক রাষ্ট্র না হলেও অনাচার, অবিচার, দুর্নীতি, বৈষম্য ইত্যাদি থাকলেও রাষ্ট্রের আদর্শ এখনও ধর্মনিরপেক্ষতা। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মতো ভারত তার সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম বানায়নি। ওটি করলে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই ব্যাহত হয়।

ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সব সৎ, সাহসী, স্বপ্নবান মানুষকে আমার অগ্রিম শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা