শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

১. তখন আঠারো বছর বয়স আমার। ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে আখাউড়া হয়ে সিলেটে যাচ্ছি, মেডিকেল কলেজে ভর্তি হব। আখাউড়া স্টেশনে বসে দাদা বলল, ‘ডান দিকে দেখ, ও দিকটা ভারত।’ শুনে বেশ শিহরিত হলাম। আমি তখন ‘সেঁজুতি’ করি। আমার কবিতা-পত্রিকায় পশ্চিমবঙ্গের কবিরা কবিতা লেখেন। ওঁরা তা হলে ও দিকে বাস করেন। আমি এ দিকে। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পাখি উড়ে উড়ে এ দিক থেকে ও দিকে যাচ্ছে। দাদাকে বললাম, ‘চলো যাই একটু দেখে আসি ভারতটা। কোনও দিন দেখিনি।’ দাদা বলল, ‘ওখানে বর্ডার, যেতে দেবে না।’ আমি বললাম, ‘দেবে না কেন?’ দাদা বলল, ‘যেতে চাইলে গুলি করে মেরে ফেলবে।’ ‘বর্ডার’ ব্যাপারটিকে সে দিন একটা বীভৎস যমদূতের মতো মনে হয়েছিল। এর পরের বছর দাদা আমাকে তার নতুন মোটরবাইকে চড়িয়ে হালুয়াঘাট নিয়ে গিয়েছিল। হালুয়াঘাটের কিছুটা উত্তরে ছিল একটা মিশনারি হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে দাদা কারও সঙ্গে যখন কথা বলছিল, আমি বারান্দায় বসে হাঁ হয়ে সামনের পাহাড়টার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। দাদা এসে বলল, ‘ওটা ভারত।’ তার মানে ওখানেও বর্ডার, আমাকে ওখানটায় যেতে দেবে না। আরও একটু বড় হয়ে সিলেটের তামাবিলে বেড়াতে গিয়ে বর্ডার দেখলাম, শুধু পাখি নয়, ও-দিককার হাঁস-মুরগি এ-দিকে আসছে, এ-দিককার গরু-ছাগল ও-দিকে যাচ্ছে। শুধু মানুষকে আটকাচ্ছে মানুষ। মানুষের জগতটাকে আমার খুব নিষ্ঠুর মনে হয়।

স্বনির্ভর হওয়ার পর ভিসা-পাসপোর্ট করে বর্ডার পার হয়েছি নিজে। দেখেছি কলকাতা। একটুও মনে হয়নি অন্য দেশে ঢুকেছি। একই মাটি, একই আকাশ, একই গাছপালা, বাড়িঘর, মানুষ, ইতিহাস কেন একে অন্য দেশ বলতে হবে! উপন্যাস পড়ে পড়ে চিনি কলকাতার অলিগলি। কোনও কিছুকেই আমার অচেনা বা অদ্ভুত বলে মনে হয়নি। মা’র কাছে গল্প শুনেছি, মা যখন ছোট, ঈদের কাপড়চোপড় কিনতে নানা কলকাতা যেত। বড়সড় বাজার করতে হলে কলকাতা ছাড়া চলত না। ভারতবর্ষ তো আমার বাবা-মা’রই দেশ ছিল।

আমি দেশভাগ দেখিনি। কিন্তু বুকের ভেতর দেশভাগের কষ্ট টের পাই। উদ্বাস্তুদের বেদনাকে নিজের বেদনার মতো অনুভব করি। ধর্ম মানিনি কোনও দিন। তাই কাঁটাতারও মানিনি। একাত্তরের যুদ্ধ দেখেছি। দেখেছি ভারতভাগের মূলমন্ত্র দ্বিজাতিতত্ত্বকে বাংলাদেশের যুদ্ধ কী ভীষণ ভুল প্রমাণ করেছে।

আরও বড় হয়ে আরও অনেক দেশের বর্ডার পেরিয়েছি। পেরোতে গিয়ে, যত দিন হাতে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ছিল, অপমানিত হয়েছি। বিদেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছি অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি নিতে যাচ্ছি, অথবা মানবাধিকার পুরস্কার পেতে যাচ্ছি। কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসারদের সন্দেহচোখ সে-সবের কিছুই বুঝত না। বুঝত গরিব দেশের মেয়ে ধনী দেশে নিশ্চয়ই কোনও বদ উদ্দেশ্য নিয়ে ঢুকছি, নিশ্চয়ই ধনী দেশে পাকাপাকি থেকে যাওয়ার মতলব আমার। রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেখালেও যে খুব সম্মান পেয়েছি বলব না। সুইডিশ পাসপোর্ট হাতে এলে ইউরোপ-আমেরিকায় অবাধে ভ্রমণ করেছি। তবে আমার সুইডিশ পাসপোর্টটি হাতে নিয়ে ইমিগ্রেশনের লোকেরা অনেক ক্ষণ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আগাপাশতলা দেখে। সাদা সুইডিশদের পাসপোর্ট মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করে দেখে না জাল কি না। আমারটা করে।

এক সময় ইউরোপের এক দেশ আর এক দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মেতে থাকত। কী কুৎসিত শত্রুতাই না ছিল দেশে দেশে। এখন সভ্য হয়েছে, দেয়াল ভেঙে দিয়েছে। এক দেশ থেকে আর এক দেশে যাচ্ছি, কেউ ভিসা পাসপোর্ট দেখতে চাইছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে দেখে অন্য দেশগুলো কী করে এক হতে হয় শিখুক। সার্ক আর আসিয়ান দেশগুলো কত কাল মিটিং করছে, আজও কারেন্সি এক করতে পারেনি, বর্ডার উঠিয়ে দিতে পারেনি। আমি কি আর আজ থেকে বর্ডার নেই এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখছি! আমার স্বপ্নের পৃথিবীতে যে কেউ যখন খুশি যেখানে খুশি যেতে পারে, বাস করতে পারে যে কোনও দেশে। মানুষ জীবনভর খানিকটা ভালো জীবনযাপনের আশায় এক অঞ্চল থেকে আর এক অঞ্চলে গিয়েছে, বাসা বেঁধেছে। মানুষের এই যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা আর অধিকারকে দেশে দেশে বর্ডার বানিয়ে নষ্ট করা হয়েছে।

স্বপ্ন তো স্বপ্নই থেকে যায়। আমার একটি স্বপ্ন কিন্তু অনেকটাই পূরণ হওয়ার দিকে যাচ্ছে। আমি ভাবতাম আমিই কেবল সীমারেখাহীন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি। দেখলাম, আরও অনেকে দেখে। ‘...আই অ্যাম আ ড্রিমার, বাট আই অ্যাম নট দ্য ওনলি ওয়ান...।’ আরও অনেকে আমার মতো স্বপ্ন দেখে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি সংগঠন মিলে ‘এক পৃথিবী, এক পাসপোর্ট’-এর আন্দোলন করছে। ওরাই প্যারিসের ইউনেস্কো বিল্ডিংয়ে বড়সড় অনুষ্ঠান করে মানবাধিকারের জন্য লড়াই করছে এমন কয়েক জনকে, এবং আমাকেও ‘ইউনিভার্সাল সিটিজেনশিপ পাসপোর্ট’ দিয়েছে। পাসপোর্টটিতে নাম, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর আর পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ ছাড়া আর কিছু লেখা নেই। ধর্ম, বর্ণ, দেশ, জাত নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। এটি প্রতীকী পাসপোর্ট। শুনেছি ইকুয়েডর ছাড়া আর কোনও দেশ এই পাসপোর্টকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আজ না দিক, সভ্য হোক আরও, দেবে।

২. আর ক’দিন পরই ১৫ আগস্ট। মহাসমারোহে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করার জন্য তৈরি হচ্ছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতবর্ষ মুক্তি পেয়েছিল সেদিন। কিন্তু সেই মুক্তি প্রচ- বেদনার মতো। তোমার যদি হাত-পা কেটে বলা হয় তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়া হলো, তবে স্বাধীনতা কী করে তুমি উপভোগ করবে? অনেকে বলে দেশভাগ ছাড়া উপায় ছিল না। যদি দাঙ্গা বন্ধ করতেই দেশকে টুকরো করার দরকার ছিল, তবে দেশভাগের ঘোষণা শুনে মানুষের তো আনন্দে নৃত্য করার কথা, দশ লাখ মানুষ পরস্পরকে কচুকাটা করলো কেন? ১৫ আগস্ট এলেই আমার মনে পড়ে দেশভাগ হওয়ার দৃশ্য, খুব ভয়ঙ্কর সেসব দৃশ্য, মানুষ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। একই রকম দেখতে মানুষ, যাদের গায়ের রঙ এক, ভাষা এক, সংস্কৃতি এক, হাজার বছর এক মাটিতে, এক শহরে বা এক গাঁয়ে বাস করা মানুষ, শুধু ধর্ম-বিশ্বাসটা ভিন্ন বলে পরস্পরকে খুন করছে। ধর্ম মানুষের মনে কতটা ঘৃণা আর অবিশ্বাস ঢুকিয়ে দিতে পারে, মানুষ কতটা অমানবিক আর নৃশংস হলে তা করতে পারে-তা ভারতের বিশেষ করে দেশভাগের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা না দেখলে বিশ্বাস হবে না।

উনিশশো সাতচল্লিশ থেকে দুই হাজার বাইশ। কতটা পরিবর্তন এসেছে রাজনীতির কাঁচিতে কেটে ফেলা ভূখন্ডগুলোতে? একবিংশ শতাব্দীর হিন্দু আর মুসলমান কি আগের চেয়ে সভ্য, আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে মুক্ত? তারা কি এখন পরস্পরের বন্ধু, সহমর্মী? চারদিকে যা দেখি তাতে কিন্তু মনে হয় না বড় কোনো পরিবর্তন এসেছে।

শত শত বছর আগে এই ভারতবর্ষে আমাদের হিন্দু পূর্বপুরুষদের অনেকে মধ্য এশিয়া থেকে আসা মুসলমান সুফি লোকদের কথায় ও কাজে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল। ভারতের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ-সকলেই ভারতবর্ষের ইতিহাসের অংশ। ভারতবর্ষ তার ইতিহাস মুছে দিতে পারে না। একজন হিন্দু যেমন ভারতবর্ষের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, একজন মুসলমানও তেমনি। ভারতের মুসলমানের সঙ্গে আরবের মুসলমানের তফাত অনেক। ভারতের হিন্দুর সঙ্গে ভারতের মুসলমানের তফাত তুলনায় অনেক কম।

কিছু লোক বলে, ‘দেশটা ভাগ হয়েছিল সব মুসলমানকে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার জন্য। ভারত রয়ে গিয়েছিল শুধু হিন্দুর জন্য।’ কথাটি ঠিক নয়, পাকিস্তান ধর্মের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা রাষ্ট্র, ওতে যে মুসলমানদের সম্মতি ছিল, তারা ভারত থেকে পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছে। কিন্তু যে মুসলমানদের পাকিস্তান নামক ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রে বিশ্বাস ছিল না, তারা তাদের জন্মভূমি-মাতৃভূমি-পিতৃভূমি ভারত থেকে এক পা নড়েনি। ভারত শুরু থেকে আজ অবধি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। দেশভাগের সময় ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রই ছিল। এইখানেই ভারতের মহত্ত্ব। এই মহত্ত্বকে যারা নাশ করতে চায়, যারা দাবি করে ‘ভারত শুধু হিন্দুর দেশ। মুসলমানের দেশ পাকিস্তান, মুসলমানেরা ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যাক’। ভারতের কিছু হিন্দুত্ববাদী এমন স্লোগান ওঠায়। ঠিক যেমন বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কট্টর মুসলমানেরা বলে, ‘বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে শুধু মুসলমান বাস করবে। হিন্দুর দেশ ভারত, হিন্দুরা সব ভারতে চলে যাক।’ এই ক্ষেত্রে আমি কোনও কট্টর ধর্মবাদীকে, সে হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, বৌদ্ধ হোক, মুসলমান হোক-আলাদা দেখি না। সকলে যেন ভাই ভাই।

ভারতবর্ষের উদারনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে সব ইস্যুতেই কথা বলেন। তাঁরা তাঁদের সংখ্যালঘুকে সম্মান করেন। এটি নিশ্চয়ই সুখের কথা। কিন্তু সংখ্যালঘুকে সম্মান করার অর্থ সংখ্যালঘুকে ধর্ম দিয়ে অন্ধ করে রাখা নয়। ভারতবর্ষে বারবার দেখছি তাই হচ্ছে। এগুলো এক সময় হিতেবিপরীত হয়। ধর্ম ঘৃণার জন্ম দেয় না, বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম দেয় না। আবার দেয়ও। সুতরাং মানুষকে অন্ধ নয়, সভ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তবেই না তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা, নারী স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা, সহিষ্ণুতা, সততা, সহমর্মিতা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করবে। না বিশ্বাস করলে বলা যায় না, দাঙ্গার পর দাঙ্গা লাগতে লাগতে আবার কখন ভারত ভাগের দাবি ওঠে। টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার নয়, আমি বরং ভূখন্ডের মিলনে বিশ্বাসী। গোটা পৃথিবীই তো আমাদের ভূমি। গোটা পৃথিবীকেই আমি দেশ বলে মানি।

আর যে কারণেই দেশ ভাগ হোক, ধর্মের নামে যেন কোথাও দেশ ভাগ না হয়। ভারত ভাগ করে দুটো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ তৈরি করেছে দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা। পাকিস্তান আর বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভারতবিরোধী রাজনীতি। আর ভারতকেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে এত তটস্থ থাকতে হয় যে পারমাণবিক বোমা পর্যন্ত তৈরি করে নিতে হয়েছে। কোথায় সবার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সবার জন্য খাদ্য আর খাবার জল, বস্ত্র আর বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে ব্যস্ত থাকার কথা, তা নয়তো অস্ত্র জোগাড়ে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে।

এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলে। প্রশ্নের ভালো কোনও উত্তর মেলে না বলে প্রচুর মানুষ ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করছে। অনেকে, এমনকি, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানও পালন করা বাদ দিয়েছে। ধর্মে যারা বিশ্বাস করতে চায় করুক, এ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু ভিন্ন মতে কেউ বিশ্বাস করলে তাকে নির্যাতন করতে হবে, এই অরাজকতার কোনও ঠাঁই যেন কোথাও না থাকে। ধর্ম না মানাও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাষ্ট্রের কাজ নয় কোনও একটি ধর্মবিশ্বাসকে প্রশ্রয় দেওয়া। রাষ্ট্রের কাজ বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী, কালো এবং সাদা, হিন্দু এবং মুসলমান, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান, নাস্তিক এবং আস্তিক, জাতি এবং উপজাতি, নারী এবং পুরুষ, দরিদ্র এবং ধনী-সবাইকে সমান চোখে দেখা।

আমরা জানি হিন্দু মুসলমানের খুনোখুনি বন্ধ করার জন্য দেশ ভাগ করা হয়েছিল, অথচ ভাগ হওয়ার সময় জগৎ দেখেছে সর্বকালের সর্বনিষ্ঠুর দাঙ্গা, যে দাঙ্গায় প্রাণ গেছে দশ লক্ষ মানুষের। ধর্মকে যুগোপযোগী না করতে পারলে ধর্ম পড়ে থাকতে বাধ্য হবে যেখানে ছিল সেখানেই। মানুষ এগোয়, মানুষের চিন্তাভাবনা এগোয়, সমাজ বিবর্তিত হয়, মানুষ পেছনে ফেলে আসে পুরনো আবর্জনার মতো পুরনো নিয়ম-এ কারণেই ধর্মেরও বদল দরকার। ধর্মেরও মানবিক হওয়া জরুরি। ধর্মের পরিবর্তন বা রিফর্ম হলে, মানুষ সত্যিকার শিক্ষিত হলে, আমার মনে হয় না, হিন্দু মুসলমানের শত্রুতা দীর্ঘদিন টিকে থাকবে। একদিন, আমার আশা, কাঁটাতার উঠে যাবে। ইউরোপের এক দেশ থেকে যেমন আরেক দেশে নির্বিঘ্নে চলে যাই, কোনও চেকপোস্টও থাকে না দুই দেশের মাঝখানে, তেমন স্বপ্ন দেখি একদিন ঢাকা থেকে কলকাতা, দিল্লি থেকে ইসলামাবাদ চলে যাবো, কেউ আমাদের পাসপোর্ট দেখতে চাইবে না।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম বলে দেশজুড়ে মুসলিম মৌলবাদীরা আমাকে লক্ষ করে ঘৃণা ছুড়েছে। আজও ছুড়ছে। মু-ু কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে অনেকবার। দেশ ত্যাগ করতে আমাকে বাধ্য করেছে বাংলাদেশের সরকার। আজ ভারতবর্ষে আমি আমার নিজের দেশের থেকেও বেশি নিরাপদ বোধ করি। ভারতবর্ষের গণতন্ত্র মাথা উঁচু করে মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে দাঁড়াতে পারে আজ। প্রতিবেশী দুটো দেশ আজও তা পারে না। ভারতবর্ষ এখনও দাঙ্গা বাধলে দাঙ্গা রোধ করার ক্ষমতা রাখে। ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমান বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুর চেয়ে তুলনায় ভালো আছে। এর প্রধান কারণ, ভারত এখনও সম্পূর্ণ আধুনিক রাষ্ট্র না হলেও অনাচার, অবিচার, দুর্নীতি, বৈষম্য ইত্যাদি থাকলেও রাষ্ট্রের আদর্শ এখনও ধর্মনিরপেক্ষতা। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মতো ভারত তার সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম বানায়নি। ওটি করলে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই ব্যাহত হয়।

ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সব সৎ, সাহসী, স্বপ্নবান মানুষকে আমার অগ্রিম শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম