শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

১. তখন আঠারো বছর বয়স আমার। ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে আখাউড়া হয়ে সিলেটে যাচ্ছি, মেডিকেল কলেজে ভর্তি হব। আখাউড়া স্টেশনে বসে দাদা বলল, ‘ডান দিকে দেখ, ও দিকটা ভারত।’ শুনে বেশ শিহরিত হলাম। আমি তখন ‘সেঁজুতি’ করি। আমার কবিতা-পত্রিকায় পশ্চিমবঙ্গের কবিরা কবিতা লেখেন। ওঁরা তা হলে ও দিকে বাস করেন। আমি এ দিকে। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পাখি উড়ে উড়ে এ দিক থেকে ও দিকে যাচ্ছে। দাদাকে বললাম, ‘চলো যাই একটু দেখে আসি ভারতটা। কোনও দিন দেখিনি।’ দাদা বলল, ‘ওখানে বর্ডার, যেতে দেবে না।’ আমি বললাম, ‘দেবে না কেন?’ দাদা বলল, ‘যেতে চাইলে গুলি করে মেরে ফেলবে।’ ‘বর্ডার’ ব্যাপারটিকে সে দিন একটা বীভৎস যমদূতের মতো মনে হয়েছিল। এর পরের বছর দাদা আমাকে তার নতুন মোটরবাইকে চড়িয়ে হালুয়াঘাট নিয়ে গিয়েছিল। হালুয়াঘাটের কিছুটা উত্তরে ছিল একটা মিশনারি হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে দাদা কারও সঙ্গে যখন কথা বলছিল, আমি বারান্দায় বসে হাঁ হয়ে সামনের পাহাড়টার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। দাদা এসে বলল, ‘ওটা ভারত।’ তার মানে ওখানেও বর্ডার, আমাকে ওখানটায় যেতে দেবে না। আরও একটু বড় হয়ে সিলেটের তামাবিলে বেড়াতে গিয়ে বর্ডার দেখলাম, শুধু পাখি নয়, ও-দিককার হাঁস-মুরগি এ-দিকে আসছে, এ-দিককার গরু-ছাগল ও-দিকে যাচ্ছে। শুধু মানুষকে আটকাচ্ছে মানুষ। মানুষের জগতটাকে আমার খুব নিষ্ঠুর মনে হয়।

স্বনির্ভর হওয়ার পর ভিসা-পাসপোর্ট করে বর্ডার পার হয়েছি নিজে। দেখেছি কলকাতা। একটুও মনে হয়নি অন্য দেশে ঢুকেছি। একই মাটি, একই আকাশ, একই গাছপালা, বাড়িঘর, মানুষ, ইতিহাস কেন একে অন্য দেশ বলতে হবে! উপন্যাস পড়ে পড়ে চিনি কলকাতার অলিগলি। কোনও কিছুকেই আমার অচেনা বা অদ্ভুত বলে মনে হয়নি। মা’র কাছে গল্প শুনেছি, মা যখন ছোট, ঈদের কাপড়চোপড় কিনতে নানা কলকাতা যেত। বড়সড় বাজার করতে হলে কলকাতা ছাড়া চলত না। ভারতবর্ষ তো আমার বাবা-মা’রই দেশ ছিল।

আমি দেশভাগ দেখিনি। কিন্তু বুকের ভেতর দেশভাগের কষ্ট টের পাই। উদ্বাস্তুদের বেদনাকে নিজের বেদনার মতো অনুভব করি। ধর্ম মানিনি কোনও দিন। তাই কাঁটাতারও মানিনি। একাত্তরের যুদ্ধ দেখেছি। দেখেছি ভারতভাগের মূলমন্ত্র দ্বিজাতিতত্ত্বকে বাংলাদেশের যুদ্ধ কী ভীষণ ভুল প্রমাণ করেছে।

আরও বড় হয়ে আরও অনেক দেশের বর্ডার পেরিয়েছি। পেরোতে গিয়ে, যত দিন হাতে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ছিল, অপমানিত হয়েছি। বিদেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছি অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি নিতে যাচ্ছি, অথবা মানবাধিকার পুরস্কার পেতে যাচ্ছি। কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসারদের সন্দেহচোখ সে-সবের কিছুই বুঝত না। বুঝত গরিব দেশের মেয়ে ধনী দেশে নিশ্চয়ই কোনও বদ উদ্দেশ্য নিয়ে ঢুকছি, নিশ্চয়ই ধনী দেশে পাকাপাকি থেকে যাওয়ার মতলব আমার। রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেখালেও যে খুব সম্মান পেয়েছি বলব না। সুইডিশ পাসপোর্ট হাতে এলে ইউরোপ-আমেরিকায় অবাধে ভ্রমণ করেছি। তবে আমার সুইডিশ পাসপোর্টটি হাতে নিয়ে ইমিগ্রেশনের লোকেরা অনেক ক্ষণ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আগাপাশতলা দেখে। সাদা সুইডিশদের পাসপোর্ট মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করে দেখে না জাল কি না। আমারটা করে।

এক সময় ইউরোপের এক দেশ আর এক দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মেতে থাকত। কী কুৎসিত শত্রুতাই না ছিল দেশে দেশে। এখন সভ্য হয়েছে, দেয়াল ভেঙে দিয়েছে। এক দেশ থেকে আর এক দেশে যাচ্ছি, কেউ ভিসা পাসপোর্ট দেখতে চাইছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে দেখে অন্য দেশগুলো কী করে এক হতে হয় শিখুক। সার্ক আর আসিয়ান দেশগুলো কত কাল মিটিং করছে, আজও কারেন্সি এক করতে পারেনি, বর্ডার উঠিয়ে দিতে পারেনি। আমি কি আর আজ থেকে বর্ডার নেই এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখছি! আমার স্বপ্নের পৃথিবীতে যে কেউ যখন খুশি যেখানে খুশি যেতে পারে, বাস করতে পারে যে কোনও দেশে। মানুষ জীবনভর খানিকটা ভালো জীবনযাপনের আশায় এক অঞ্চল থেকে আর এক অঞ্চলে গিয়েছে, বাসা বেঁধেছে। মানুষের এই যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা আর অধিকারকে দেশে দেশে বর্ডার বানিয়ে নষ্ট করা হয়েছে।

স্বপ্ন তো স্বপ্নই থেকে যায়। আমার একটি স্বপ্ন কিন্তু অনেকটাই পূরণ হওয়ার দিকে যাচ্ছে। আমি ভাবতাম আমিই কেবল সীমারেখাহীন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি। দেখলাম, আরও অনেকে দেখে। ‘...আই অ্যাম আ ড্রিমার, বাট আই অ্যাম নট দ্য ওনলি ওয়ান...।’ আরও অনেকে আমার মতো স্বপ্ন দেখে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি সংগঠন মিলে ‘এক পৃথিবী, এক পাসপোর্ট’-এর আন্দোলন করছে। ওরাই প্যারিসের ইউনেস্কো বিল্ডিংয়ে বড়সড় অনুষ্ঠান করে মানবাধিকারের জন্য লড়াই করছে এমন কয়েক জনকে, এবং আমাকেও ‘ইউনিভার্সাল সিটিজেনশিপ পাসপোর্ট’ দিয়েছে। পাসপোর্টটিতে নাম, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর আর পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ ছাড়া আর কিছু লেখা নেই। ধর্ম, বর্ণ, দেশ, জাত নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। এটি প্রতীকী পাসপোর্ট। শুনেছি ইকুয়েডর ছাড়া আর কোনও দেশ এই পাসপোর্টকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আজ না দিক, সভ্য হোক আরও, দেবে।

২. আর ক’দিন পরই ১৫ আগস্ট। মহাসমারোহে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করার জন্য তৈরি হচ্ছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতবর্ষ মুক্তি পেয়েছিল সেদিন। কিন্তু সেই মুক্তি প্রচ- বেদনার মতো। তোমার যদি হাত-পা কেটে বলা হয় তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়া হলো, তবে স্বাধীনতা কী করে তুমি উপভোগ করবে? অনেকে বলে দেশভাগ ছাড়া উপায় ছিল না। যদি দাঙ্গা বন্ধ করতেই দেশকে টুকরো করার দরকার ছিল, তবে দেশভাগের ঘোষণা শুনে মানুষের তো আনন্দে নৃত্য করার কথা, দশ লাখ মানুষ পরস্পরকে কচুকাটা করলো কেন? ১৫ আগস্ট এলেই আমার মনে পড়ে দেশভাগ হওয়ার দৃশ্য, খুব ভয়ঙ্কর সেসব দৃশ্য, মানুষ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। একই রকম দেখতে মানুষ, যাদের গায়ের রঙ এক, ভাষা এক, সংস্কৃতি এক, হাজার বছর এক মাটিতে, এক শহরে বা এক গাঁয়ে বাস করা মানুষ, শুধু ধর্ম-বিশ্বাসটা ভিন্ন বলে পরস্পরকে খুন করছে। ধর্ম মানুষের মনে কতটা ঘৃণা আর অবিশ্বাস ঢুকিয়ে দিতে পারে, মানুষ কতটা অমানবিক আর নৃশংস হলে তা করতে পারে-তা ভারতের বিশেষ করে দেশভাগের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা না দেখলে বিশ্বাস হবে না।

উনিশশো সাতচল্লিশ থেকে দুই হাজার বাইশ। কতটা পরিবর্তন এসেছে রাজনীতির কাঁচিতে কেটে ফেলা ভূখন্ডগুলোতে? একবিংশ শতাব্দীর হিন্দু আর মুসলমান কি আগের চেয়ে সভ্য, আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে মুক্ত? তারা কি এখন পরস্পরের বন্ধু, সহমর্মী? চারদিকে যা দেখি তাতে কিন্তু মনে হয় না বড় কোনো পরিবর্তন এসেছে।

শত শত বছর আগে এই ভারতবর্ষে আমাদের হিন্দু পূর্বপুরুষদের অনেকে মধ্য এশিয়া থেকে আসা মুসলমান সুফি লোকদের কথায় ও কাজে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল। ভারতের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ-সকলেই ভারতবর্ষের ইতিহাসের অংশ। ভারতবর্ষ তার ইতিহাস মুছে দিতে পারে না। একজন হিন্দু যেমন ভারতবর্ষের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, একজন মুসলমানও তেমনি। ভারতের মুসলমানের সঙ্গে আরবের মুসলমানের তফাত অনেক। ভারতের হিন্দুর সঙ্গে ভারতের মুসলমানের তফাত তুলনায় অনেক কম।

কিছু লোক বলে, ‘দেশটা ভাগ হয়েছিল সব মুসলমানকে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার জন্য। ভারত রয়ে গিয়েছিল শুধু হিন্দুর জন্য।’ কথাটি ঠিক নয়, পাকিস্তান ধর্মের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা রাষ্ট্র, ওতে যে মুসলমানদের সম্মতি ছিল, তারা ভারত থেকে পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছে। কিন্তু যে মুসলমানদের পাকিস্তান নামক ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রে বিশ্বাস ছিল না, তারা তাদের জন্মভূমি-মাতৃভূমি-পিতৃভূমি ভারত থেকে এক পা নড়েনি। ভারত শুরু থেকে আজ অবধি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। দেশভাগের সময় ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রই ছিল। এইখানেই ভারতের মহত্ত্ব। এই মহত্ত্বকে যারা নাশ করতে চায়, যারা দাবি করে ‘ভারত শুধু হিন্দুর দেশ। মুসলমানের দেশ পাকিস্তান, মুসলমানেরা ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যাক’। ভারতের কিছু হিন্দুত্ববাদী এমন স্লোগান ওঠায়। ঠিক যেমন বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কট্টর মুসলমানেরা বলে, ‘বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে শুধু মুসলমান বাস করবে। হিন্দুর দেশ ভারত, হিন্দুরা সব ভারতে চলে যাক।’ এই ক্ষেত্রে আমি কোনও কট্টর ধর্মবাদীকে, সে হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, বৌদ্ধ হোক, মুসলমান হোক-আলাদা দেখি না। সকলে যেন ভাই ভাই।

ভারতবর্ষের উদারনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে সব ইস্যুতেই কথা বলেন। তাঁরা তাঁদের সংখ্যালঘুকে সম্মান করেন। এটি নিশ্চয়ই সুখের কথা। কিন্তু সংখ্যালঘুকে সম্মান করার অর্থ সংখ্যালঘুকে ধর্ম দিয়ে অন্ধ করে রাখা নয়। ভারতবর্ষে বারবার দেখছি তাই হচ্ছে। এগুলো এক সময় হিতেবিপরীত হয়। ধর্ম ঘৃণার জন্ম দেয় না, বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম দেয় না। আবার দেয়ও। সুতরাং মানুষকে অন্ধ নয়, সভ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তবেই না তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা, নারী স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা, সহিষ্ণুতা, সততা, সহমর্মিতা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করবে। না বিশ্বাস করলে বলা যায় না, দাঙ্গার পর দাঙ্গা লাগতে লাগতে আবার কখন ভারত ভাগের দাবি ওঠে। টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার নয়, আমি বরং ভূখন্ডের মিলনে বিশ্বাসী। গোটা পৃথিবীই তো আমাদের ভূমি। গোটা পৃথিবীকেই আমি দেশ বলে মানি।

আর যে কারণেই দেশ ভাগ হোক, ধর্মের নামে যেন কোথাও দেশ ভাগ না হয়। ভারত ভাগ করে দুটো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ তৈরি করেছে দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা। পাকিস্তান আর বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভারতবিরোধী রাজনীতি। আর ভারতকেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে এত তটস্থ থাকতে হয় যে পারমাণবিক বোমা পর্যন্ত তৈরি করে নিতে হয়েছে। কোথায় সবার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সবার জন্য খাদ্য আর খাবার জল, বস্ত্র আর বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে ব্যস্ত থাকার কথা, তা নয়তো অস্ত্র জোগাড়ে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে।

এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলে। প্রশ্নের ভালো কোনও উত্তর মেলে না বলে প্রচুর মানুষ ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করছে। অনেকে, এমনকি, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানও পালন করা বাদ দিয়েছে। ধর্মে যারা বিশ্বাস করতে চায় করুক, এ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু ভিন্ন মতে কেউ বিশ্বাস করলে তাকে নির্যাতন করতে হবে, এই অরাজকতার কোনও ঠাঁই যেন কোথাও না থাকে। ধর্ম না মানাও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাষ্ট্রের কাজ নয় কোনও একটি ধর্মবিশ্বাসকে প্রশ্রয় দেওয়া। রাষ্ট্রের কাজ বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী, কালো এবং সাদা, হিন্দু এবং মুসলমান, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান, নাস্তিক এবং আস্তিক, জাতি এবং উপজাতি, নারী এবং পুরুষ, দরিদ্র এবং ধনী-সবাইকে সমান চোখে দেখা।

আমরা জানি হিন্দু মুসলমানের খুনোখুনি বন্ধ করার জন্য দেশ ভাগ করা হয়েছিল, অথচ ভাগ হওয়ার সময় জগৎ দেখেছে সর্বকালের সর্বনিষ্ঠুর দাঙ্গা, যে দাঙ্গায় প্রাণ গেছে দশ লক্ষ মানুষের। ধর্মকে যুগোপযোগী না করতে পারলে ধর্ম পড়ে থাকতে বাধ্য হবে যেখানে ছিল সেখানেই। মানুষ এগোয়, মানুষের চিন্তাভাবনা এগোয়, সমাজ বিবর্তিত হয়, মানুষ পেছনে ফেলে আসে পুরনো আবর্জনার মতো পুরনো নিয়ম-এ কারণেই ধর্মেরও বদল দরকার। ধর্মেরও মানবিক হওয়া জরুরি। ধর্মের পরিবর্তন বা রিফর্ম হলে, মানুষ সত্যিকার শিক্ষিত হলে, আমার মনে হয় না, হিন্দু মুসলমানের শত্রুতা দীর্ঘদিন টিকে থাকবে। একদিন, আমার আশা, কাঁটাতার উঠে যাবে। ইউরোপের এক দেশ থেকে যেমন আরেক দেশে নির্বিঘ্নে চলে যাই, কোনও চেকপোস্টও থাকে না দুই দেশের মাঝখানে, তেমন স্বপ্ন দেখি একদিন ঢাকা থেকে কলকাতা, দিল্লি থেকে ইসলামাবাদ চলে যাবো, কেউ আমাদের পাসপোর্ট দেখতে চাইবে না।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম বলে দেশজুড়ে মুসলিম মৌলবাদীরা আমাকে লক্ষ করে ঘৃণা ছুড়েছে। আজও ছুড়ছে। মু-ু কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে অনেকবার। দেশ ত্যাগ করতে আমাকে বাধ্য করেছে বাংলাদেশের সরকার। আজ ভারতবর্ষে আমি আমার নিজের দেশের থেকেও বেশি নিরাপদ বোধ করি। ভারতবর্ষের গণতন্ত্র মাথা উঁচু করে মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে দাঁড়াতে পারে আজ। প্রতিবেশী দুটো দেশ আজও তা পারে না। ভারতবর্ষ এখনও দাঙ্গা বাধলে দাঙ্গা রোধ করার ক্ষমতা রাখে। ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমান বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুর চেয়ে তুলনায় ভালো আছে। এর প্রধান কারণ, ভারত এখনও সম্পূর্ণ আধুনিক রাষ্ট্র না হলেও অনাচার, অবিচার, দুর্নীতি, বৈষম্য ইত্যাদি থাকলেও রাষ্ট্রের আদর্শ এখনও ধর্মনিরপেক্ষতা। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মতো ভারত তার সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম বানায়নি। ওটি করলে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই ব্যাহত হয়।

ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সব সৎ, সাহসী, স্বপ্নবান মানুষকে আমার অগ্রিম শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা