শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান’

১. তখন আঠারো বছর বয়স আমার। ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে আখাউড়া হয়ে সিলেটে যাচ্ছি, মেডিকেল কলেজে ভর্তি হব। আখাউড়া স্টেশনে বসে দাদা বলল, ‘ডান দিকে দেখ, ও দিকটা ভারত।’ শুনে বেশ শিহরিত হলাম। আমি তখন ‘সেঁজুতি’ করি। আমার কবিতা-পত্রিকায় পশ্চিমবঙ্গের কবিরা কবিতা লেখেন। ওঁরা তা হলে ও দিকে বাস করেন। আমি এ দিকে। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পাখি উড়ে উড়ে এ দিক থেকে ও দিকে যাচ্ছে। দাদাকে বললাম, ‘চলো যাই একটু দেখে আসি ভারতটা। কোনও দিন দেখিনি।’ দাদা বলল, ‘ওখানে বর্ডার, যেতে দেবে না।’ আমি বললাম, ‘দেবে না কেন?’ দাদা বলল, ‘যেতে চাইলে গুলি করে মেরে ফেলবে।’ ‘বর্ডার’ ব্যাপারটিকে সে দিন একটা বীভৎস যমদূতের মতো মনে হয়েছিল। এর পরের বছর দাদা আমাকে তার নতুন মোটরবাইকে চড়িয়ে হালুয়াঘাট নিয়ে গিয়েছিল। হালুয়াঘাটের কিছুটা উত্তরে ছিল একটা মিশনারি হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে দাদা কারও সঙ্গে যখন কথা বলছিল, আমি বারান্দায় বসে হাঁ হয়ে সামনের পাহাড়টার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। দাদা এসে বলল, ‘ওটা ভারত।’ তার মানে ওখানেও বর্ডার, আমাকে ওখানটায় যেতে দেবে না। আরও একটু বড় হয়ে সিলেটের তামাবিলে বেড়াতে গিয়ে বর্ডার দেখলাম, শুধু পাখি নয়, ও-দিককার হাঁস-মুরগি এ-দিকে আসছে, এ-দিককার গরু-ছাগল ও-দিকে যাচ্ছে। শুধু মানুষকে আটকাচ্ছে মানুষ। মানুষের জগতটাকে আমার খুব নিষ্ঠুর মনে হয়।

স্বনির্ভর হওয়ার পর ভিসা-পাসপোর্ট করে বর্ডার পার হয়েছি নিজে। দেখেছি কলকাতা। একটুও মনে হয়নি অন্য দেশে ঢুকেছি। একই মাটি, একই আকাশ, একই গাছপালা, বাড়িঘর, মানুষ, ইতিহাস কেন একে অন্য দেশ বলতে হবে! উপন্যাস পড়ে পড়ে চিনি কলকাতার অলিগলি। কোনও কিছুকেই আমার অচেনা বা অদ্ভুত বলে মনে হয়নি। মা’র কাছে গল্প শুনেছি, মা যখন ছোট, ঈদের কাপড়চোপড় কিনতে নানা কলকাতা যেত। বড়সড় বাজার করতে হলে কলকাতা ছাড়া চলত না। ভারতবর্ষ তো আমার বাবা-মা’রই দেশ ছিল।

আমি দেশভাগ দেখিনি। কিন্তু বুকের ভেতর দেশভাগের কষ্ট টের পাই। উদ্বাস্তুদের বেদনাকে নিজের বেদনার মতো অনুভব করি। ধর্ম মানিনি কোনও দিন। তাই কাঁটাতারও মানিনি। একাত্তরের যুদ্ধ দেখেছি। দেখেছি ভারতভাগের মূলমন্ত্র দ্বিজাতিতত্ত্বকে বাংলাদেশের যুদ্ধ কী ভীষণ ভুল প্রমাণ করেছে।

আরও বড় হয়ে আরও অনেক দেশের বর্ডার পেরিয়েছি। পেরোতে গিয়ে, যত দিন হাতে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ছিল, অপমানিত হয়েছি। বিদেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছি অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি নিতে যাচ্ছি, অথবা মানবাধিকার পুরস্কার পেতে যাচ্ছি। কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসারদের সন্দেহচোখ সে-সবের কিছুই বুঝত না। বুঝত গরিব দেশের মেয়ে ধনী দেশে নিশ্চয়ই কোনও বদ উদ্দেশ্য নিয়ে ঢুকছি, নিশ্চয়ই ধনী দেশে পাকাপাকি থেকে যাওয়ার মতলব আমার। রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেখালেও যে খুব সম্মান পেয়েছি বলব না। সুইডিশ পাসপোর্ট হাতে এলে ইউরোপ-আমেরিকায় অবাধে ভ্রমণ করেছি। তবে আমার সুইডিশ পাসপোর্টটি হাতে নিয়ে ইমিগ্রেশনের লোকেরা অনেক ক্ষণ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আগাপাশতলা দেখে। সাদা সুইডিশদের পাসপোর্ট মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করে দেখে না জাল কি না। আমারটা করে।

এক সময় ইউরোপের এক দেশ আর এক দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মেতে থাকত। কী কুৎসিত শত্রুতাই না ছিল দেশে দেশে। এখন সভ্য হয়েছে, দেয়াল ভেঙে দিয়েছে। এক দেশ থেকে আর এক দেশে যাচ্ছি, কেউ ভিসা পাসপোর্ট দেখতে চাইছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে দেখে অন্য দেশগুলো কী করে এক হতে হয় শিখুক। সার্ক আর আসিয়ান দেশগুলো কত কাল মিটিং করছে, আজও কারেন্সি এক করতে পারেনি, বর্ডার উঠিয়ে দিতে পারেনি। আমি কি আর আজ থেকে বর্ডার নেই এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখছি! আমার স্বপ্নের পৃথিবীতে যে কেউ যখন খুশি যেখানে খুশি যেতে পারে, বাস করতে পারে যে কোনও দেশে। মানুষ জীবনভর খানিকটা ভালো জীবনযাপনের আশায় এক অঞ্চল থেকে আর এক অঞ্চলে গিয়েছে, বাসা বেঁধেছে। মানুষের এই যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা আর অধিকারকে দেশে দেশে বর্ডার বানিয়ে নষ্ট করা হয়েছে।

স্বপ্ন তো স্বপ্নই থেকে যায়। আমার একটি স্বপ্ন কিন্তু অনেকটাই পূরণ হওয়ার দিকে যাচ্ছে। আমি ভাবতাম আমিই কেবল সীমারেখাহীন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি। দেখলাম, আরও অনেকে দেখে। ‘...আই অ্যাম আ ড্রিমার, বাট আই অ্যাম নট দ্য ওনলি ওয়ান...।’ আরও অনেকে আমার মতো স্বপ্ন দেখে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি সংগঠন মিলে ‘এক পৃথিবী, এক পাসপোর্ট’-এর আন্দোলন করছে। ওরাই প্যারিসের ইউনেস্কো বিল্ডিংয়ে বড়সড় অনুষ্ঠান করে মানবাধিকারের জন্য লড়াই করছে এমন কয়েক জনকে, এবং আমাকেও ‘ইউনিভার্সাল সিটিজেনশিপ পাসপোর্ট’ দিয়েছে। পাসপোর্টটিতে নাম, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর আর পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ ছাড়া আর কিছু লেখা নেই। ধর্ম, বর্ণ, দেশ, জাত নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। এটি প্রতীকী পাসপোর্ট। শুনেছি ইকুয়েডর ছাড়া আর কোনও দেশ এই পাসপোর্টকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আজ না দিক, সভ্য হোক আরও, দেবে।

২. আর ক’দিন পরই ১৫ আগস্ট। মহাসমারোহে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করার জন্য তৈরি হচ্ছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতবর্ষ মুক্তি পেয়েছিল সেদিন। কিন্তু সেই মুক্তি প্রচ- বেদনার মতো। তোমার যদি হাত-পা কেটে বলা হয় তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়া হলো, তবে স্বাধীনতা কী করে তুমি উপভোগ করবে? অনেকে বলে দেশভাগ ছাড়া উপায় ছিল না। যদি দাঙ্গা বন্ধ করতেই দেশকে টুকরো করার দরকার ছিল, তবে দেশভাগের ঘোষণা শুনে মানুষের তো আনন্দে নৃত্য করার কথা, দশ লাখ মানুষ পরস্পরকে কচুকাটা করলো কেন? ১৫ আগস্ট এলেই আমার মনে পড়ে দেশভাগ হওয়ার দৃশ্য, খুব ভয়ঙ্কর সেসব দৃশ্য, মানুষ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। একই রকম দেখতে মানুষ, যাদের গায়ের রঙ এক, ভাষা এক, সংস্কৃতি এক, হাজার বছর এক মাটিতে, এক শহরে বা এক গাঁয়ে বাস করা মানুষ, শুধু ধর্ম-বিশ্বাসটা ভিন্ন বলে পরস্পরকে খুন করছে। ধর্ম মানুষের মনে কতটা ঘৃণা আর অবিশ্বাস ঢুকিয়ে দিতে পারে, মানুষ কতটা অমানবিক আর নৃশংস হলে তা করতে পারে-তা ভারতের বিশেষ করে দেশভাগের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা না দেখলে বিশ্বাস হবে না।

উনিশশো সাতচল্লিশ থেকে দুই হাজার বাইশ। কতটা পরিবর্তন এসেছে রাজনীতির কাঁচিতে কেটে ফেলা ভূখন্ডগুলোতে? একবিংশ শতাব্দীর হিন্দু আর মুসলমান কি আগের চেয়ে সভ্য, আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে মুক্ত? তারা কি এখন পরস্পরের বন্ধু, সহমর্মী? চারদিকে যা দেখি তাতে কিন্তু মনে হয় না বড় কোনো পরিবর্তন এসেছে।

শত শত বছর আগে এই ভারতবর্ষে আমাদের হিন্দু পূর্বপুরুষদের অনেকে মধ্য এশিয়া থেকে আসা মুসলমান সুফি লোকদের কথায় ও কাজে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল। ভারতের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ-সকলেই ভারতবর্ষের ইতিহাসের অংশ। ভারতবর্ষ তার ইতিহাস মুছে দিতে পারে না। একজন হিন্দু যেমন ভারতবর্ষের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, একজন মুসলমানও তেমনি। ভারতের মুসলমানের সঙ্গে আরবের মুসলমানের তফাত অনেক। ভারতের হিন্দুর সঙ্গে ভারতের মুসলমানের তফাত তুলনায় অনেক কম।

কিছু লোক বলে, ‘দেশটা ভাগ হয়েছিল সব মুসলমানকে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার জন্য। ভারত রয়ে গিয়েছিল শুধু হিন্দুর জন্য।’ কথাটি ঠিক নয়, পাকিস্তান ধর্মের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা রাষ্ট্র, ওতে যে মুসলমানদের সম্মতি ছিল, তারা ভারত থেকে পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছে। কিন্তু যে মুসলমানদের পাকিস্তান নামক ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রে বিশ্বাস ছিল না, তারা তাদের জন্মভূমি-মাতৃভূমি-পিতৃভূমি ভারত থেকে এক পা নড়েনি। ভারত শুরু থেকে আজ অবধি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। দেশভাগের সময় ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রই ছিল। এইখানেই ভারতের মহত্ত্ব। এই মহত্ত্বকে যারা নাশ করতে চায়, যারা দাবি করে ‘ভারত শুধু হিন্দুর দেশ। মুসলমানের দেশ পাকিস্তান, মুসলমানেরা ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যাক’। ভারতের কিছু হিন্দুত্ববাদী এমন স্লোগান ওঠায়। ঠিক যেমন বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের কট্টর মুসলমানেরা বলে, ‘বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে শুধু মুসলমান বাস করবে। হিন্দুর দেশ ভারত, হিন্দুরা সব ভারতে চলে যাক।’ এই ক্ষেত্রে আমি কোনও কট্টর ধর্মবাদীকে, সে হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, বৌদ্ধ হোক, মুসলমান হোক-আলাদা দেখি না। সকলে যেন ভাই ভাই।

ভারতবর্ষের উদারনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে সব ইস্যুতেই কথা বলেন। তাঁরা তাঁদের সংখ্যালঘুকে সম্মান করেন। এটি নিশ্চয়ই সুখের কথা। কিন্তু সংখ্যালঘুকে সম্মান করার অর্থ সংখ্যালঘুকে ধর্ম দিয়ে অন্ধ করে রাখা নয়। ভারতবর্ষে বারবার দেখছি তাই হচ্ছে। এগুলো এক সময় হিতেবিপরীত হয়। ধর্ম ঘৃণার জন্ম দেয় না, বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম দেয় না। আবার দেয়ও। সুতরাং মানুষকে অন্ধ নয়, সভ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তবেই না তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা, নারী স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা, সহিষ্ণুতা, সততা, সহমর্মিতা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করবে। না বিশ্বাস করলে বলা যায় না, দাঙ্গার পর দাঙ্গা লাগতে লাগতে আবার কখন ভারত ভাগের দাবি ওঠে। টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার নয়, আমি বরং ভূখন্ডের মিলনে বিশ্বাসী। গোটা পৃথিবীই তো আমাদের ভূমি। গোটা পৃথিবীকেই আমি দেশ বলে মানি।

আর যে কারণেই দেশ ভাগ হোক, ধর্মের নামে যেন কোথাও দেশ ভাগ না হয়। ভারত ভাগ করে দুটো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ তৈরি করেছে দূরদৃষ্টিহীন রাজনীতিকরা। পাকিস্তান আর বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভারতবিরোধী রাজনীতি। আর ভারতকেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে এত তটস্থ থাকতে হয় যে পারমাণবিক বোমা পর্যন্ত তৈরি করে নিতে হয়েছে। কোথায় সবার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সবার জন্য খাদ্য আর খাবার জল, বস্ত্র আর বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে ব্যস্ত থাকার কথা, তা নয়তো অস্ত্র জোগাড়ে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে।

এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলে। প্রশ্নের ভালো কোনও উত্তর মেলে না বলে প্রচুর মানুষ ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করছে। অনেকে, এমনকি, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানও পালন করা বাদ দিয়েছে। ধর্মে যারা বিশ্বাস করতে চায় করুক, এ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু ভিন্ন মতে কেউ বিশ্বাস করলে তাকে নির্যাতন করতে হবে, এই অরাজকতার কোনও ঠাঁই যেন কোথাও না থাকে। ধর্ম না মানাও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাষ্ট্রের কাজ নয় কোনও একটি ধর্মবিশ্বাসকে প্রশ্রয় দেওয়া। রাষ্ট্রের কাজ বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী, কালো এবং সাদা, হিন্দু এবং মুসলমান, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান, নাস্তিক এবং আস্তিক, জাতি এবং উপজাতি, নারী এবং পুরুষ, দরিদ্র এবং ধনী-সবাইকে সমান চোখে দেখা।

আমরা জানি হিন্দু মুসলমানের খুনোখুনি বন্ধ করার জন্য দেশ ভাগ করা হয়েছিল, অথচ ভাগ হওয়ার সময় জগৎ দেখেছে সর্বকালের সর্বনিষ্ঠুর দাঙ্গা, যে দাঙ্গায় প্রাণ গেছে দশ লক্ষ মানুষের। ধর্মকে যুগোপযোগী না করতে পারলে ধর্ম পড়ে থাকতে বাধ্য হবে যেখানে ছিল সেখানেই। মানুষ এগোয়, মানুষের চিন্তাভাবনা এগোয়, সমাজ বিবর্তিত হয়, মানুষ পেছনে ফেলে আসে পুরনো আবর্জনার মতো পুরনো নিয়ম-এ কারণেই ধর্মেরও বদল দরকার। ধর্মেরও মানবিক হওয়া জরুরি। ধর্মের পরিবর্তন বা রিফর্ম হলে, মানুষ সত্যিকার শিক্ষিত হলে, আমার মনে হয় না, হিন্দু মুসলমানের শত্রুতা দীর্ঘদিন টিকে থাকবে। একদিন, আমার আশা, কাঁটাতার উঠে যাবে। ইউরোপের এক দেশ থেকে যেমন আরেক দেশে নির্বিঘ্নে চলে যাই, কোনও চেকপোস্টও থাকে না দুই দেশের মাঝখানে, তেমন স্বপ্ন দেখি একদিন ঢাকা থেকে কলকাতা, দিল্লি থেকে ইসলামাবাদ চলে যাবো, কেউ আমাদের পাসপোর্ট দেখতে চাইবে না।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম বলে দেশজুড়ে মুসলিম মৌলবাদীরা আমাকে লক্ষ করে ঘৃণা ছুড়েছে। আজও ছুড়ছে। মু-ু কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে অনেকবার। দেশ ত্যাগ করতে আমাকে বাধ্য করেছে বাংলাদেশের সরকার। আজ ভারতবর্ষে আমি আমার নিজের দেশের থেকেও বেশি নিরাপদ বোধ করি। ভারতবর্ষের গণতন্ত্র মাথা উঁচু করে মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে দাঁড়াতে পারে আজ। প্রতিবেশী দুটো দেশ আজও তা পারে না। ভারতবর্ষ এখনও দাঙ্গা বাধলে দাঙ্গা রোধ করার ক্ষমতা রাখে। ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমান বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুর চেয়ে তুলনায় ভালো আছে। এর প্রধান কারণ, ভারত এখনও সম্পূর্ণ আধুনিক রাষ্ট্র না হলেও অনাচার, অবিচার, দুর্নীতি, বৈষম্য ইত্যাদি থাকলেও রাষ্ট্রের আদর্শ এখনও ধর্মনিরপেক্ষতা। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মতো ভারত তার সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম বানায়নি। ওটি করলে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই ব্যাহত হয়।

ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সব সৎ, সাহসী, স্বপ্নবান মানুষকে আমার অগ্রিম শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা