শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিদেশে কেন বাঙালির হানাহানি জিন্দাবাদ নিন্দাবাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশে কেন বাঙালির হানাহানি জিন্দাবাদ নিন্দাবাদ

নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের আলোঝলমলে দুপুর। জাতিসংঘ সদর দফতরে প্রবেশ করতে গিয়ে থমকে দাঁড়ালেন একজন বিদেশি সাংবাদিক। খেয়াল করলেন দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশের দুই দল মানুষ পাল্টাপাল্টি স্লোগান দিচ্ছে। তিনি ভাষা বুঝতে পারলেন না তবে অনুধাবন করলেন, পরস্পর আক্রমণাত্মক অবস্থান নিয়েছে। একদল স্বাগত জানাচ্ছে তাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে, আরেকদল নিন্দাবাদ দিচ্ছে। কৌতূহলী সাংবাদিক চোখ মেলে তাকালেন। জানতে চাইলেন ওরা কারা? এভাবে মারমুখী অঙ্গভঙ্গি করে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে কেন? বিশ্ব মানবাধিকার কিংবা যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে কি ওরা স্লোগান দিচ্ছে? তাঁর সঙ্গে থাকা আরেকজন জানালেন, দুই দলের বাড়ি দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশে। একদল সরকারি দলের সমর্থক, আরেক দল বিরোধী দলের। বাংলাদেশে বাড়ি হলেও সবার বসবাস আধুনিক দুনিয়ার সেরা দেশ আমেরিকায়। সবাই আমেরিকার নাগরিকত্বও নিয়েছেন। নিজের দেশকে ভুলতে পারেননি বলেই এ দেশে ঝড় তুলছেন। পরস্পরকে গালাগাল করছেন। বিস্মিত হলেন সেই সাংবাদিক। খেয়াল করলেন কড়া নিরাপত্তাবলয় তৈরি করেছে আমেরিকান পুলিশ। দায়িত্বে থাকা পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক চোখে হাঁটাহাঁটি করছেন। কারও হাতে হ্যান্ডকাফ, কারও হাতে প্রশিক্ষিত কুকুর। মারামারি বাধলে সব কিছু সামাল দেওয়ার পূর্ণ প্রস্তুতি। স্লোগানধারীরা বেশ সক্রিয়। তারা মোবাইলে সেলফি তুলছেন। দিচ্ছেন সামাজিক মাধ্যমে। পাঠাচ্ছেন দলের নেতানেত্রীদের কাছেও।

প্রবাসে পরবাসে অন্য কোনো দেশের এভাবে রাজনৈতিক দল নেই। সংগঠন নেই। উপজেলা ও ইউনিয়নের আঞ্চলিক সমিতি নেই। আমাদের আছে। শুধু আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জাসদ, কর্নেল অলির এলডিপি, কমিউনিস্ট পার্টি নয়, রিকশা শ্রমিক লীগ থেকে শুরু করে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের কমিটিও আছে। প্রবাসে কোথায় রিকশা আর কোথায় তাঁত কেউ জানি না। তার পরও কমিটি নিয়ে মারামারি। শাখা-উপশাখা নিয়ে হানাহানি। কষ্টের টাকায় গলা ফাটিয়ে নাম কামানোর প্রতিযোগিতা। লড়াই শুধু অন্য দলের সঙ্গে নয়, নিজেদের ভিতরে বেশি। পরিস্থিতি বেগতিক হলে মাঝেমধ্যে পুলিশ ডাকতে হয়। সবাই নেতা হতে চান। নিজের চেহারা দেখাতে চান। অনেক সময় কেন্দ্রের অনুমোদন নেই তার পরও কমিটি-পাল্টা কমিটি গড়েন। সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটস, ব্রুক লেন, জ্যামাইকায় চায়ের কাপে ঝড় তোলেন। সরকারের মেয়াদ নিয়ে বাজি ধরেন। যারা দল করেন না তারা নিজের এলাকার আঞ্চলিক সমিতি করেন। সেখানেও শান্তি নেই। হানাহানি, দলাদলি, দ্বিধাবিভক্তি আছেই। পরচর্চা, পরনিন্দা বারো মাস চলতেই থাকে। ঝামেলা মেটাতে ঢাকা থেকে জাতীয় নেতারা আসেন। সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েন। ছবি তোলেন। মন্ত্রী আর জাতীয় নেতারা বিরোধ মেটান না। বরং আগুনে আরও ঘি ঢেলে দেন। পরিবেশ করেন আরও উত্তপ্ত। শুধু আমেরিকা নয়, ইউরোপসহ অন্য দেশগুলোয়ও একই চিত্র। প্রবাসীদের কষ্টের টাকায় নেতারা উপহার নেন। সভা করে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দেন। সোনার হরিণের আশ্বাস দেন। কি সরকারি কি বিরোধী দল- সবখানে একই দৃশ্য। দেশে ফিরে নেতারা প্রবাসীদের কথা ভুলে যান। কোনো সংকটেরই সমাধান করেন না। এমনকি বিমানবন্দরের হয়রানিটাও থামান না।

বাংলাদেশি কমিউনিটির ঠিক বিপরীত অবস্থানে আমাদের আশপাশের দেশগুলো। তারা ব্যস্ত মেইনস্ট্রিমে নিজেদের শক্ত অবস্থান নিয়ে। ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কাসহ কোনো দেশেরই প্রবাসে রাজনৈতিক সংগঠন নেই। আছে নিজের দেশের সম্মিলিত অ্যাসোসিয়েশন। এ অ্যাসোসিয়েশন সবার স্বার্থ রক্ষা করে। নিজের দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এলে সংবর্ধনা দেয়। পাকিস্তানের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো প্রথমবার দায়িত্ব নিয়ে গিয়েছিলেন লন্ডনে। তিনি অক্সফোর্ডের ছাত্রী ছিলেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে লন্ডন যাওয়ার পর পিপলস পার্টির সমর্থকরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। একদা তাঁর পিতার মুক্তির জন্য আগে তিনি সবাইকে একত্রিত করেছিলেন। তাঁর দুই ভাই আফগানিস্তান, ফ্রান্সে বসে লড়াই করেছেন। এক ভাইয়ের রহস্যজনক মৃত্যুর পর আরেক ভাই সিরিয়া গিয়েও লড়েছেন। সেই প্রবাসীরা লন্ডনে পিপলস পার্টির কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেন বেনজিরকে। তাঁরা বললেন, পাকিস্তান একটি অস্থিতিশীল দেশ। এ দেশের রাজনীতি- অর্থনীতির কোনো ঠিকঠিকানা নেই। জিয়াউল হক সামরিক শাসন জারি করে আপনার পরিবারের প্রতি সবচেয়ে বেশি নির্যাতন করেছেন। আপনার বাবাকে ফাঁসি দিয়েছেন। এক ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে প্রবাসে। আগামীর কথা বিবেচনা করে রাজনৈতিক সংগঠন রাখুন লন্ডনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বেনজির সব কথা শুনলেন। তিনি প্রবাস কমিটি গঠনে সম্মতি দেননি। বরং সোজা বলে দিয়েছেন, বিদেশে সবাই পাকিস্তানি। পিপলস পার্টি, মুসলিম লীগের নামে ভাগাভাগির কোনো প্রয়োজন নেই। সবাইকে বিদেশে মিলেমিশে থাকতে হবে। এতে কমিউনিটি শক্তিশালী হবে। পরস্পরের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব তৈরি হবে। সবাই সবার বিপদে আপদে কাজে লাগবে। দেশের প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রী এলে খোলা মন নিয়ে তুলে ধরতে পারবে নিজেদের সব সমস্যা। এতে অনেক সুবিধা হবে। সবার সব সংকট দ্রুত সমাধান হবে। দলের প্রতি কারও সমর্থন থাকতেই পারে। ইউরোপ-আমেরিকায় বসে মূলধারার রাজনীতি করলে এখানকার নেতৃত্ব আসবে হাতের মুঠোয়। সবখানে তৈরি হবে নতুন সম্ভাবনা। এতে পাকিস্তান উপকৃত হবে। দেশের প্রতি অন্যভাবে অবদানের সুযোগ তৈরি হবে।

কয়েক বছর আগের কথা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী জাতিসংঘের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যান নিউইয়র্কে। তাঁকে রিসিভ করতে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তারা। বাইরে কংগ্রেস কর্মীদের কোনো ভিড় ছিল না। দূতাবাসের কর্মকর্তারা তাঁকে রিসিভ করলেন। বের হয়ে অনুরোধ করলেন তাঁদের গাড়িতে চড়তে। রাহুল তাঁদের গাড়িতে চড়লেন না। একটা ট্যাক্সি নিয়ে সোজা চলে গেলেন হোটেলে। কর্মকর্তাদের বললেন, এক দিন পর আপনাদের সঙ্গে দেখা হবে অনুষ্ঠানে। রাহুল তাঁর বাবা রাজীব গান্ধী ও দাদি ইন্দিরাকে ফলো করেছেন। ইন্দিরা ও রাজীব প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে বিদেশ গেলে ভারতীয় সর্বজনীন কমিউনিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। বিদেশে ভারতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো সংগঠন নেই। ভারতীয় রাজনীতিবিদরা একটা রীতিনীতিতে চলেন। কয়েক বছর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম শেষ করে তিনি ভারতীয়দের বিশাল সমাবেশে যোগ দেন। পশ্চিমা মিডিয়া থমকে দেখেছিল একটি সর্বজনীন অনুষ্ঠান। রাজপথের সেই সমাবেশে মোদি বক্তৃতা করেছেন প্রবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশে। বিত্তশালী প্রবাসীদের অনুরোধ করেছেন দেশে গিয়ে বিনিয়োগ করতে।

ভারত পাকিস্তানকে আমরা গালি দিই। কিন্তু কিছু বিষয়ে শেখার আছে। জানারও আছে। প্রবাসে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী গেলে প্রবাসীদের দ্বিধাবিভক্তি দেখলে দুঃখ হয়। কষ্ট হয়। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে। দেশের ভাবমূর্তি শেষ করে নিন্দাবাদের স্লোগান কেন দিতে হবে? নিজের অর্থ ব্যয় করে কেন এভাবে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে হবে? বিদেশিরা আমাদের নিয়ে আলোচনা করবে কেন? অনেকে হয়তো বলবেন আমেরিকায়ও রাজনৈতিক হানাহানি-সংঘাত আছে। ট্রাম্পের ক্ষমতা ছাড়ার মুহূর্তের নোংরামি দেখেছি। ক্যাপিটল হিলে সমর্থকদের বাড়াবাড়ি ছিল নজিরবিহীন। সভ্য দুনিয়ায় এমন কর্মকাণ্ড কাম্য নয়। কিছুদিন আগের কথা। ফ্লোরিডা আর ম্যাসাচুয়েটস দুই রাজ্যের মধ্যে ছোটখাটো রাজনৈতিক লড়াই হয়ে গেল। ফ্লোরিডার গভর্নর ট্রাম্প সমর্থক আর ম্যাসাচুয়েটস ডেমোক্র্যাটের ঘাঁটি। ম্যাসাচুয়েটসের রাজনীতিবিদরা সব সময় মাইগ্র্যান্টদের প্রতি মানবিক আচরণের কথা বলেন। তাঁদের কথায় ক্ষুব্ধ হয়ে ফ্লোরিডার গভর্নর ভেনেজুয়েলা থেকে আগত ৫০ জনের বেশি শরণার্থীকে বিশেষ ফ্লাইটে ম্যাসাচুয়েটসের মার্থাবেনিয়ার্ড দ্বীপে পাঠিয়ে দেন। এটি বিত্তশালীদের ছুটি কাটানোর দ্বীপ হিসেবে খ্যাত। দ্বীপে বহিরাগত মানুষকে রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই। প্রেসিডেন্ট ওবামা এখানে আসেন ছুটি কাটাতে। একটা সময় আসতেন জন এফ কেনেডি। ফ্লোরিডার রিপাবলিকান গভর্নর রন ডি সেন্টেস সিদ্ধান্ত নিলেন বস্টনের গভর্নরকে একটা কড়া বার্তা দেবেন মাইগ্র্যান্ট সমস্যা নিয়ে। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। বিশেষ ফ্লাইটে মাইগ্র্যান্টদের পাঠিয়ে দিলেন। জানালেন এবার তাদের সামাল দাও। মুহূর্তে হুলুস্থুল পড়ে গেল গোটা আমেরিকায়। ছোট দ্বীপে এভাবে অতীতে কেউ আসেনি। তাদের রাখারও ব্যবস্থা নেই। মাইগ্র্যান্টরা হতভম্ব। তারা বুঝতে পারছিল না তাদের নিয়ে কী হচ্ছে। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা আগতদের নিয়ে গেল একটি চার্চে। রাত কাটানোর ব্যবস্থা করল তারা। ডেমোক্র্যাট সমর্থক মিডিয়া প্রশংসা করে রিপোর্ট প্রকাশ করল। আর রাজনীতিবিদরা ব্যস্ত হলেন বিবৃতি-পাল্টা বিবৃতিতে। আগত অতিথিদের পরদিন পাঠিয়ে দেওয়া হলো হাইনাস শহরে। তাদের কেউ কেউ এখন প্রস্তুতি নিচ্ছেন ফ্লোরিডার গভর্নরের বিরুদ্ধে মামলার।

রাজনীতি একটা ক্ল্যাসিক বিষয়। রাজনীতি নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি ভালো ফল বয়ে আনে না। বিশ্বের অনেক দেশের মেইনস্ট্রিমে আমাদের কমিউনিটি এখন রাজনীতিতে ভালো করছে। ব্রিটেনে তিন এমপি আছেন পার্লামেন্টে। স্কটল্যান্ডসহ ইউরোপের অনেক দেশে তাঁদের সাফল্য রূপকথার মতো। আমেরিকার মেইনস্ট্রিম রাজনীতিতে আমাদের কমিউনিটি শক্ত অবস্থানে। আমেরিকায় সরকারের ভিতরে তারা গুরুত্বপূর্ণ পদ নিতে শুরু করেছেন। স্টেট সিনেটর, রিপ্রেজেনটেটিভ হয়েছেন অনেকে। ছোট শহরের মেয়র হয়েছেন কেউ কেউ। কাউন্সিলরম্যানের সংখ্যা কম নয়। ড. ওসমান সিদ্দিক আমেরিকার রাষ্ট্রদূত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। আনোয়ার চৌধুরী ব্রিটিশ হাইকমিশনার হয়ে কাজ করেছেন। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতরা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছেন। এমপি হচ্ছেন। অনেকে জাতীয় ফুটবল, ক্রিকেট টিমে স্থান পেয়েছেন। শিল্প-সংস্কৃতিতে কারও কারও অবস্থান গৌরব করার মতো। উত্তর আমেরিকার সরকার ও বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সিইও থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ পদে বাঙালি কাজ করছেন। বাঙালির পথচলায় আশার আলো একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এখন আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট। আফ্রিকান বংশোদ্ভূত পালন করেছেন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব। একদিন বাংলাদেশও ইতিহাস তৈরি করবে তাদের মতো। হ্যানসেন ক্লার্ক কংগ্রেসম্যান হয়েছিলেন। ড. নীনা আহমেদ কাজ করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামার উপদেষ্টা হিসেবে। জর্জিয়ার স্টেট সিনেটর শেখ রহমান, নিউ হ্যাম্পশায়ারের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ আবুল খান দেখছেন আরও বড় স্বপ্ন। আমার কাছে মনে হয় সেদিন আর বেশি দূরে নয়।

আমেরিকার আলোকিত বাঙালিদের নিয়ে ২৪ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজন করে বিশেষ অনুষ্ঠানের। আমরা চেয়েছিলাম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মেইনস্ট্রিম রাজনীতির সফল মানুষদের একটা অনুষ্ঠানে একত্রিত করতে। নিউইয়র্ক ও লন্ডন থেকে সপ্তাহে এক দিন বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রকাশিত হয়। নিউইয়র্কের দায়িত্বে আছেন প্রবাসের সফল সাংবাদিক লাবলু আনসার। তিনি দীর্ঘদিন উত্তর আমেরিকার জনপ্রিয় পত্রিকা ‘ঠিকানা’র সম্পাদক ছিলেন। তিনি এবারকার আয়োজনের সমন্বয় করেছেন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জর্জিয়ার স্টেট সিনেটর শেখ রহমান, নিউ হ্যাম্পশায়ারের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ আবুল খানসহ বিভিন্ন এলাকার নির্বাচিত বাঙালি মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও কাউন্সিলরম্যানরা ছিলেন। অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, প্রেসিডেন্ট ওবামার তখনকার উপদেষ্টা ড. নীনা আহমেদ। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের থাকার কথা ছিল। তিনি শুরু থেকেই আমাদের উৎসাহিত করেছেন এমন আয়োজনে। অনুষ্ঠানে ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। নির্ধারিত সময়ের আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় নিউইয়র্কের লাগোর্ডিয়া প্লাজা হোটেলের হলরুম। আনন্দ উৎসবে পুরো হোটেল পরিণত হয় একখণ্ড বাংলাদেশে। প্রবাসে আমাদের বিজয়ী বীরদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা। আমেরিকা বিজয়ী বীরদের বলেছিলাম, আপনাদের সাফল্যের গল্প আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে অনেক দূর। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। আজ বাংলাদেশের ক্ষমতায় বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। বাবার পথ ধরে তিনি দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। আমেরিকার মতো দেশে প্রবাসীদের মেইনস্ট্রিমে দেখতে চাই আমরা। অর্জন শুরু হয়েছে। গৌরবের আলো ছড়াচ্ছেন আজ অনেকে। এ পথ ধরে প্রজন্ম তৈরি করবে আরও বড় ইতিহাস। আমাদের জীবিতকালে দেখে যেতে পারব কি না জানি না। বাঙালির এ এগিয়ে চলা রুদ্ধ করা যাবে না।

প্রবাসী বীরদের যখন সংবর্ধনা দিচ্ছি তখন খবর পাচ্ছি নিউইয়র্কের মাটিতে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিএনপি শোডাউন করেছে। আওয়ামী লীগ করেছে পাল্টা সমাবেশ। প্রবাসে কেন এসব করতে হবে? নিজ দেশের নিন্দাবাদ, জিন্দাবাদ স্লোগানে কার লাভ হচ্ছে? ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বাংলাদেশের। প্রবাসীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রেখে বলছি, এসব বাদ দিন। প্রবাসের মেইনস্ট্রিম রাজনীতিতে নিজেদের নিয়ে যান। আপনারাও ভালো করবেন হ্যানসেন ক্লার্ক, ড. নীনা আহমেদ, শেখ রহমানদের মতো। হাউস অব কমন্সে তিন বাঙালি এমপি আমাদের আলো জ্বালিয়েছেন। আপনারাও তৈরি করুন নতুন প্রজন্মের জন্য ইতিহাস। বাংলাদেশ থেকে আমরা ভালো খবরই শুনতে চাই প্রবাসীদের। বুকের ছাতিম বড় করতে চাই রুশনারা আলী, টিউলিপ সিদ্দিক, রূপা হক, ফয়সাল চৌধুরী, শেখ রহমান, আবুল খানদের বিজয়ের খবরে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে