শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২২

আওয়ামী লীগের সামনে সম্ভাবনার সঙ্গে চ্যালেঞ্জও কম নয়

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের সামনে সম্ভাবনার সঙ্গে চ্যালেঞ্জও কম নয়

বিশ্ববিখ্যাত চায়নিজ চিন্তাবিদ ও সমর বিশারদ সুনজুর একটা প্রসিদ্ধ উক্তি দিয়ে আজকের লেখাটি শুরু করছি। সুনজু বলেছেন, নিজেকে ও শত্রুকে সঠিকভাবে চিনতে পারলে এক শ যুদ্ধে জয়লাভ করা সম্ভব, কিন্তু শুধু নিজেকে চিনলে আর শত্রুকে চিনতে না পারলে যুদ্ধে জয়লাভ করেও সে জয় ধরে রাখা যাবে না। যুদ্ধ বলতে সুনজু শুধু সামরিক যুদ্ধকে বুঝিয়েছেন তা নয়,  ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে, বিশেষভাবে রাজনৈতিক যুদ্ধের বেলায় কথাটি সারা বিশ্বে এখনো বেদবাক্য হিসেবে গণ্য করা হয়।  বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস, বিশেষ করে দেশের সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগের ৭৩ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দার্শনিক সুনজুর উপরোক্ত উক্তিটির যথার্থতা প্রমাণ হয়। ১৯৪৯ সালে জন্মলাভের পর থেকে বিগত ৭৩ বছরের সব ঘটনাপ্রবাহের নির্মোহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহত্তর রাজনীতি ও নির্বাচনে যখনই প্রতিপক্ষের বিস্তৃত কৌশল যড়যন্ত্রের গভীরতা এবং নিজেদের অভ্যন্তরীণ শত্রুকে চিনতে ভুল করেছে তখনই আওয়ামী লীগের বিপর্যয় ও পরাজয় ঘটেছে, জনসমর্থনের অভাবে আওয়ামী লীগ কখনো পরাজিত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর রিঅ্যাকটিভ নয়, প্রোঅ্যাকটিড সুদূরপ্রসারী দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কৌশলী কর্মসূচি ও পদক্ষেপে পাকিস্তানের শক্তিধর সামরিক শাসক আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান ও ক্যারিশম্যাটিক রাজনৈতিক নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টোসহ তৎকালীন মুসলিম লীগের জাঁদরেল নেতারা সবসময় আকস্মিকতার মধ্যে পড়েছেন এবং মানানসই রাজনৈতিক পথ খুুঁজে না পেয়ে পেশিশক্তির আশ্রয় নিয়েছেন, যেটি তাদের জন্য বুমেরাং হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে তারা আটকাতে পারেননি। কোনো কিছুই হঠাৎ করে হয় না। সঠিকভাবে প্রেক্ষাপট তৈরি এবং পরিপক্ব ও সময়োপযোগী প্রস্তুতি থাকলে কঠিন যুদ্ধেও জয়লাভ করা যায়। বঙ্গবন্ধু ঘরে-বাইরের সব শত্রুকে সঠিকভাবে চিনে যথাসময়ে যথা পদক্ষেপের মাধ্যমে শক্তিশালী প্রেক্ষাপট তৈরি করতে পেরেছিলেন বলেই মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়, যার উদাহরণ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। আদর্শের প্রতি আগ্রহী হয়ে নয়, নতুন সুযোগ সন্ধানের আশায় যারা ঊনসত্তর ও সত্তরে আওয়ামী লীগের ভিতরে প্রবেশ করেছে তারা স্বাধীনতার পরপরই হয়ে ওঠে ঘরের শত্রু বিভীষণ। দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বিভাজন ও মেরুকরণ এমন চরম আকার ধারণ করে যে, একে অপরকে ঘায়েল করার সংকল্পে আত্মমগ্নতা ও ব্যস্ততার বিভ্রাটে ঘরের ভিতরে কালসাপের বাসা বাঁধা ও দংশনের প্রস্তুতি সবার নজর এড়িয়ে যায়। বাইরের শত্রু, অর্থাৎ একাত্তরে এদেশে পরাজিত পক্ষসমূহ এবং পরাজিত রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে তৈরি হওয়া এই দুর্বলতার সুযোগটি গ্রহণ করে। ঘরের শত্রু চিহ্নিত করতে না পারা এবং দেশের ভিতর ও বাইরের শত্রুর সক্ষমতা তৎকালীন আওয়ামী লীগ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারেনি বলেই দেশব্যাপী তৃণমূল পর্যন্ত শক্তিশালী সংগঠন এবং বিশাল জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর সবাই নীরব ও নিস্তব্ধ হয়ে যায়। আর আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিভাজন ও মেরুকরণের ফলে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার খবরে অন্যান্য টপ নেতা নিজ নিজ জায়গা থেকে বুঝে উঠতে পারেননি কে পক্ষে, আর কে বিপক্ষে, যেটি তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায় হিসেবে কাজ করেছে। শত্রু পক্ষের সঠিক মূল্যায়ন আগাম থাকলে এবং সে অনুসারে আপৎকালীন প্রস্তুতি থাকলে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পরেও জনপ্রতিরোধের মুখে হত্যাকারীরা পালানোর পথ পেত না। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে উৎখাত করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যুত্থান চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায় শুধু এই কারণে যে, এরদোগানের দল জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির হাজার হাজার নেতা-কর্মী রাস্তায় নেমে সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কের সামনে দাঁড়িয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুর আমলের পর শেখ হাসিনার আমলেও জনসমর্থনের অভাবে নয়, ঘরের শত্রুকে চিনতে না পারা এবং বাইরের শত্রুর সঠিক পর্যালোচনার অভাবেই আওয়ামী লীগের পরাজয় ঘটেছে। যার উদাহরণ ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর অঢেল অর্থ এবং সূক্ষ্ম পরিকল্পনার আওতায় ভোটের এক-দুই দিন আগে অতি গোপনে অনেকগুলো আসনে জামায়াত নিজস্ব প্রার্থীকে বলি দিয়ে বিএনপির প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য গোপনে মাঠে নামে। জামায়াতের ক্যাডারভিত্তিক চেইন অব কমান্ডের সক্রিয় কার্যকারিতায় স্বল্প সময়ে এমন গোপন পরিকল্পনা সফল হয়। যার কোনো কিছুই আওয়ামী লীগ টের পায় না, ধারণাও করতে পারেনি। জামায়াত-বিএনপির মধ্যে সে সময়ে গোপন ভোট আদান-প্রদানের আঁতাত হলেও আওয়ামী লীগের নেতারা যদি নিশ্চিত জয়ের কথা ভেবে ঘরে বসে না থেকে অন্তত আওয়ামী লীগের নিশ্চিত ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে পারত তাহলে তারা আওয়ামী লীগের জয় ঠেকিয়ে রাখতে পারত না। উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আইএসআই কর্তৃক অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি পরবর্তীতে কোনো এক মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন আইএসআই প্রধান আদালতেই স্বীকার করেছেন। এবার ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের কথায় আসি। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগের সরকার ছিল স্বাধীনতার পর ওই পর্যন্ত সবচেয়ে সফল বহুল প্রশংসিত ও বেস্ট পারফরমেন্সের সরকার। ২০০১ সালে মেয়াদ পূর্তির পর শান্তিপূর্ণভাবে সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের মতামত ছিল আগামী নির্বাচনেও জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসছে। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়ার পরের দিন রাতারাতি যেভাবে চিত্রটি বদলে গেল, তা দেখে মনে হয়েছে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগ শত্রু-মিত্র চিনতে পারেনি; দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কোনো মূল্যায়নই তারা সঠিকভাবে করতে পারেনি। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীরা রাতারাতি এমনভাবে ফেস পরিবর্তন  করে ফেলল যে, তা দেখে মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে পরাজিত করাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশাসন থেকে অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের নাম সন্ত্রাসীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে তাদের বাড়িতে কর্ডন অ্যান্ড সার্চ অপারেশন চালাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এর থেকে বড় ষড়যন্ত্রের প্রমাণ আর কী হতে পারে। নিকট ও দূরের ক্ষমতাশালী দেশের অবস্থানটিও তখন সঠিকভাবে আওয়ামী লীগ মূল্যায়ন করতে পারেনি। এত সব চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের পরও আসন সংখ্যায় বড় ব্যবধান ঘটলেও পপুলার ভোট প্রাপ্তিতে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগের ব্যবধান ছিল শতকরা মাত্র শূন্য দশমিক ৮ ভাগ (০.৮%)। অর্থাৎ জনসমর্থনের অভাবে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হয়নি। তারপর ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হাবিয়া দোজখের শাস্তি নেমে আসে। পাঁচ বছরে বিএনপি-জামায়াত সরকারের এমন কোনো একটি পারফরমেন্সের কথা বলা যাবে না, যেটি ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে ভালো বা উন্নত ছিল। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা এবং তাদের দেশি-বিদেশি পরামর্শদাতারা ভালো করে জানেন সত্যিকার জনসমর্থনের প্রতিফলন ঘটে এমন নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে কখনো পরাজিত করা যাবে না। তাই ভিন্ন পন্থায় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা ২০০১-২০০৬ মেয়াদ শেষে যা করেছে তার সুযোগে তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে যারা ক্ষমতায় আসেন তারাও প্রথমেই আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ওপর খড়গহস্ত হয়। কারণ, তারাও ভালো করে জানত, বিএনপি কোনো বিষয় নয়, আওয়ামী লীগকে শেষ করতে পারলে তারা ইচ্ছামতো যতদিন ইচ্ছা রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকতে পারবে। তারপর কিন্তু জনরোষের তোড়ে ওই ভুঁইফোড় বিদেশি তাঁবেদারি সরকার একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়, যদিও তাদের সেই ক্ষোভ ও আকাক্সক্ষাটি এখনো রয়ে গেছে। বিশ্বে এমন কোনো সরকার নেই যাদের ত্রুটি, বিচ্যুতি ও ব্যর্থতা নেই। গত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের ত্রুটি, বিচ্যুতি ও ঘাটতির জায়গা থাকা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি এখন সারা বিশ্বের নজর কেড়েছে। কেউ তুলনা করতে চাইলে এমন একটি জায়গাও পাবে না যেখানে আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপির পারফরমেন্স ভালো ছিল। সে জন্যই বিএনপি ও তার সমর্থক বুদ্ধিজীবীরা বিএনপির কী ভালো দিক আছে সে কথা একবারও বলেন না, বলতে পারেন না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিশ্ব অঙ্গনের যারা বাংলাদেশকে পরবর্তী আফগানিস্তান বলেছে তারাই এখন বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশাল সম্ভাবনার কথা বলছে। উপরন্তু রাজনৈতিক ঐতিহ্য, ইতিহাস, জাতীয় অর্জন ইত্যাদি যে কোনো বিবেচনায় আওয়ামী লীগের সম্ভাবনার কাছেও বিএনপির জায়গা হবে না। কিন্তু এত প্লাস পয়েন্ট থাকা সত্ত্বেও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অটল আওয়ামী লীগ দলের নয়, কিন্তু নৌকার নিশ্চিত ভোটার এবং খুবই সচেতন মানুষের ড্রয়িংরুমে বসলে আজকাল বহু রকম শঙ্কা ও নিরাশার কথা উঠে আসে। কিন্তু কেন? তাদের কথা হলো, এত সুবিধা ও রাজনৈতিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও বিএনপির মতো দল আজ বড় চ্যালেঞ্জ শুধু নয়, হুমকি হয়ে উঠতে পারে কী করে। এরকম নিবেদিত মানুষের খবর আওয়ামী লীগ কতটুকু রাখে এবং উপরোক্ত বর্ণনায় উল্লিখিত বিষয়সমূহের যথার্থ বিশ্লেষণ আওয়ামী লীগ করেছে কি না জানি না, যেটা একদম অপরিহার্য। সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা এবং দলীয় লোকজনের দ্বারা তৈরি বিশ্লেষণ ও জরিপ সবসময় ত্রুটিপূর্ণ থাকে এবং কখনো কখনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে থাকে, যার উদাহরণ বিগত সময়ে আছে। আমি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে শুনেছি ২০০১ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে জাতীয় এক গোয়েন্দা সংস্থা নির্বাচনী মাঠের অবস্থা সম্পর্কিত এক জরিপের প্রতিবেদন অসৎ উদ্দেশ্যে এমনভাবে উপস্থাপন করে, যার ফলশ্রুতিতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী স্ট্যাটেজিতে বড় আকারের ভুল এবং অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত যা অবস্থা তা দেখে মনে হচ্ছে নির্বাচন ও তাতে জয়ী হওয়া বিএনপির লক্ষ্য নয়। নির্বাচনের প্রাক্কালে ভয়ঙ্কর সংঘাত-সংঘর্ষ এবং প্রয়োজন হলে নিজ দলের লোকজনকে বলির পাঁঠা বানিয়ে এমন এক রক্তাক্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি করা যাতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়। ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে তাদের যত নিবেদিত নেতা-কর্মী ও একান্ত সমর্থক রয়েছে, তাদের দ্বারা চরম নৈরাজ্য সৃষ্টি করা খুব কঠিন কাজ নয় এবং বিএনপি সেই পথেই যাবে, তা গত ১০ ডিসেম্বরের ঘটনার মধ্য দিয়ে বোঝা গেছে। এর জন্য উসকানি দিচ্ছে ১/১১-এর দেশি-বিদেশি সব কুশীলব, যারা ইতোমধ্যেই প্রকাশ্যে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে মাঠে নেমে পড়েছে। আমরা যতই বলি শিষ্টাচারবহির্ভূত বা অপ্রত্যাশিত, তারপরও বিদেশি কিছু রাষ্ট্র ঢাকায় অবস্থিত তাদের কূটনৈতিক মিশনের মাধ্যমে আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটা পার্টিশন অবস্থান নেবে তা গত ১০ ডিসেম্বরের পর স্পষ্ট হয়েছে। সুতরাং অনেক মূলধন ও সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জগুলোকে আজ আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তবে আশার কথা, এই উত্তাল তরঙ্গে পূর্ণ সাগর পাড়ি দিয়ে কূলে ওঠার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগের রয়েছে।  আর শেখ হাসিনা পুড়তে পুড়তে অঙ্গার হয়ে এখন খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছেন।  তাই চ্যালেঞ্জগুলোর সঠিক, নির্মোহ, সত্যনিষ্ঠ মূল্যায়নের মাধ্যমে যথার্থ কৌশল অবলম্বন করতে পারলে যে জনসমর্থন রয়েছে তাতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা