শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৩

আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সদ্য স্বাধীন দেশের উদ্বেলিত নাগরিকদের কাছ থেকে যে সংবর্ধনা সেদিন তিনি পেয়েছিলেন, তা ছিল অভূতপূর্ব। যারা সেদিন উপস্থিত ছিলেন তাদের মুখে শুনেছি পুরো ঢাকা শহর যেন ভেঙে পড়েছিল তেজগাঁও বিমানবন্দরে। পুষ্পবৃষ্টিতে সিক্ত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সেদিন। আমরা যারা গ্রামের মানুষ তারা সে আনন্দে শরিক হয়েছিলাম রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনে। ৮ জানুয়ারি যখন খবর এলো, পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে নিঃশর্ত মুক্তি দিয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল। তাদের মনের মধ্যে চেপে থাকা এতদিনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পাহাড় সরে গিয়েছিল মুহূর্তেই। দেশ স্বাধীন হলেও এর রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানি কারাগারে বন্দি থাকায় বিজয়ের আনন্দ শতভাগ উপভোগ করতে পারছিল না জাতি। তাই যখন তাঁর মুক্তির খবর প্রচারিত হলো সারা দেশে আনন্দের প্লাবন বয়ে গেল। স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বঙ্গবন্ধুর পদার্পণের দিনটি জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। দিনটি ছিল শনিবার। আমাদের রেডিও সেটটি নিয়ে আমরা বসেছিলাম উঠোনে। একজন ধারাভাষ্যকার বর্ণনা করছিলেন, আমরা শিহরিত হচ্ছিলাম। এক সময় তিনি জানালেন, বিমানের দরজা খুলে গেছে, বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসেছেন। সঙ্গে সঙ্গে তোপধ্বনির আওয়াজ ভেসে এলো ইথারে। সেই সঙ্গে পটকার শব্দ। আমরা কয়েকটি পটকা জোগাড় করে রেখেছিলাম আগেই। তা দিয়ে আনন্দে শরিক হলাম। কেউ আবার কেরোসিনের টিন বাজিয়ে নৃত্য করছিলাম। ধারাভাষ্যকার বললেন, এরপর বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে যাবেন সমবেত জনতার উদ্দেশে ভাষণ দিতে। সারাটা সময় রেডিওর ভাষ্যকার পথের দুই ধারে হর্ষোৎফুল্ল জনতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নেওয়ার বর্ণনা দিচ্ছিলেন।

কিছুক্ষণ পর জানানো হলো বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেছেন। একটু পর তাঁর ভাষণ শুরু হলো। তখন আর জনতার হর্ষধ্বনি শোনা যাচ্ছিল না। বঙ্গবন্ধুর জলদগম্ভীর কণ্ঠে ভেসে এলো- ‘ভাইয়েরা আমার...।’ দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি। আবেগাপ্লুত বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণের একপর্যায়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন- ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ কর নি। কবিগুরুর কথা আজ মিথ্যা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বাঙালি আজ মানুষ। আমার বাঙালি আজ দেখিয়ে দিয়েছে। দুনিয়ার ইতিহাসে এত লোক আত্মাহুতি, এত লোক জান দেয় নাই। তাই আমি বলি, আমায় দাবায়া রাখতে পারবা না।’

সেদিন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে গর্বভরেই কথাগুলো বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর অন্তরে এ গর্বের অঙ্কুরোদগম এক দিনে হয়নি। দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রাম এবং নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে মুক্ত বাংলাদেশের মানুষ আক্ষরিক অর্থেই ‘মানুষ’ হয়ে উঠেছে, এ ধারণা তাঁর মনে বদ্ধমূল হয়েছিল; যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয় সোনা। তিনি গড়তে চেয়েছিলেন সোনার বাংলা। আর সে সোনার বাংলা গড়ার জন্য তাঁর দরকার ছিল সোনার মানুষ। বলেছিলেনও সে কথা একাধিকবার। আজ স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের বায়ান্ন বছরে এসে যদি প্রশ্ন করা হয়, আমরা কি আদতেই বঙ্গবন্ধুর সেই ‘মানুষ’ হতে পেরেছি? এ প্রশ্নের সরাসরি জবাব কেউ দিতে পারবেন বলে মনে হয় না। কেননা, এ অর্ধশতাব্দীর ঘটনা পরিক্রমায় যা দেখেছি, যা উপলব্ধি করেছি এবং যা দেখছি তাতে আমরা সর্বাংশে ‘মানুষ’ হয়েছি- এ দাবি করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর সেই কাক্সিক্ষত মানুষ যে আমরা হতে পারিনি সে কথা কি অস্বীকার করা যাবে? তিনি ভেবেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রাম আর সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে জাতি তাদের মাতৃভূমির স্বাধীনতা এনেছে, সে জাতি আর কখনো দর্নীতি, রিলিফ আত্মসাৎ, অর্থ পাচার, কালোবাজারির মতো দুষ্কর্মে লিপ্ত হবে না। তারা সৎ নাগরিক হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখবে। কিন্তু অল্পদিনেই সেই ভুল ভেঙেছিল বঙ্গবন্ধুর। তাই মাত্র এক বছরের মাথায় তাঁকে আমরা হতাশা ব্যক্ত করতে দেখেছি-‘সবাই পায় সোনার খনি, আর আমি পাইছি চোরের খনি’ বলে। তিনি এতটাই হতাশ হয়েছিলেন যে, আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ কতটা হতাশ ও ক্ষুব্ধ হলে একটি স্বাধীন দেশ ও নতুন জাতির জন্মদাতা সে দেশের মানুষ সম্পর্কে এমন উক্তি করতে পারেন, তা অনুধাবন করতে পণ্ডিত হওয়ার দরকার পড়ে না। সম্ভবত ১৯৭৪ সালে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে ক্যাডেটদের পাসিং আউট অনুষ্ঠানে তাঁর দেওয়া ভাষণের অংশবিশেষ এখনো সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে। সেদিন তিনি তাঁর ভাষণে বলেছিলেন- ‘মনে রেখো, শাসন করা তারই সাজে, সোহাগ করে যে। তুমি যখন শাসন করবা সোহাগ করতে শেখো। তাদের দুঃখের দিনে পাশে দাঁড়িও। তাদের ভালোবেসো। কারণ তোমার হুকুমে সে জীবন দেবে। তোমাকে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হবে। সে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হলে তোমাকে শৃঙ্খলা শিখতে হবে। নিজেকে সৎ হতে হবে। নিজের দেশকে ভালোবাসতে হবে। মানুষকে ভালোবাসতে হবে। তা না হলে কোনো ভালো কাজ করা যায় না। আমার মুখ কালা করো না, দেশের মুখ কালা করো না। সাড়ে সাত কোটি মানুষের মুখ কালা করো না। তোমরা আদর্শবান হও। সৎ পথে থেকো। মনে রেখো, মুখে হাসি মনে বল, তেজে ভরা মন, মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন। মাঝে মাঝে আমরা অমানুষ হয়ে যাই। এত রক্ত দেওয়ার পর যে স্বাধীনতা এনেছি, চরিত্রের এখনো অনেকের পরিবর্তন হয় নাই। এখনো ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মুনাফাখোরি, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলছে। দীর্ঘ তিন বছর পর্যন্ত এদের আমি অনুরোধ করেছি, আবেদন করেছি, হুমকি দিয়েছি। কিন্তু চোরায় না শোনে ধর্মের কাহিনী’।

বঙ্গবন্ধু আজ নেই। তাঁর কথাগুলো রয়ে গেছে। যে হতাশা থেকে তিনি সেদিন কথাগুলো বলেছিলেন, আজ বাংলাদেশের পরিস্থিতি কি তার চেয়ে ভিন্ন? যে দুর্নীতি-অপরাধের বিরুদ্ধে সেদিন তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন তা কি এতটুকু হ্রাস পেয়েছে? উত্তর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমরা মানুষ হইনি বলেই আজও পত্রিকায় রাষ্ট্রীয় অর্থ-সম্পদের যথেচ্ছ তছরুপ-লুটপাটের খবর ফলাও করে ছাপা হয়। আজও সন্ত্রাসীদের হাতে নিভে যায় নিরীহ মানুষের জীবন-প্রদীপ। আজও দুর্র্বৃত্তের হাতে লাঞ্ছিত নারীর আর্তনাদে ভারি হয়ে ওঠে এদেশের বাতাস। আর দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে রাহুর মতো গ্রাস করেছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর আরেক ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমার কৃষক চুরি করে না, আমার শ্রমিক চুরি করে না। চুরি করে ফাইভ পার্সেন্ট শিক্ষিত মানুষ’। এরচেয়ে কঠিন সত্য আর কী হতে পারে! আজ দেশে যেসব দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লোপাট, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের ঘটনা ঘটছে এসব কারা করছে? ওই ফাইভ পার্সেন্ট লোক, যার সংখ্যা আরও বেড়েছে। এরা দেশের অর্থনীতিকে ফোকলা করে দিচ্ছে, জনগণের সম্পদকে খাবলে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। থাকবে কী করে? যে সর্ষে দিয়ে ভূত তাড়ানো হবে সে সর্ষেতেই বাসা বেঁধে আছে ভূত। প্রতিটি সরকারি অফিস-আদালতে আজ দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। আপনি যদি আপনার বাড়ি-জমির দলিল রেজিস্ট্রি কিংবা নামজারি করতে যান সেখানে দেখবেন দুর্নীতির উৎকট চিত্র। টাকা দিলে সব জায়েজ, না দিলে আপনাকে হতে হবে নাজেহাল। যাবেন বিদ্যুৎ অফিসে সেখানেও দুর্নীতির রাক্ষস ওত পেতে বসে আছে। থানা-পুলিশের কথা না বলাই শ্রেয়। ‘পুলিশ ঘুষ খায়’ এটা তো আমাদের দেশে এখন ‘চিরন্তন সত্য’ হিসেবেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। পুলিশ হোক কিংবা বিদ্যুৎ-গ্যাসের মিটার রিডার, চাকরি পাওয়ার দুই-চার বছরের মধ্যেই বনে যায় বাড়ি-গাড়ির মালিক। কীভাবে? ওদের হাতে কি আলাদিনের চেরাগ আছে? সম্ভবত আছে। সে চেরাগের নাম দুর্নীতি। যাতে ঘঁষা দিলেই কেল্লা ফতে। মাঝেমধ্যে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক সরকারি কর্মকর্তা, কেরানি-পিয়ন, ড্রাইভারের কাহিনি সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে। আমরা বিস্ময়ে হতবাক হই। কিছুদিন হইচই হয়, তারপর সব সুনসান। এক সময় শত কাজের ব্যস্ততায় আমরাও ভুলে যাই সেসব সাগর চুরির ঘটনা। অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো দুর্নীতি-অবক্ষয়ের রাহুগ্রাসে পড়েছে আমাদের রাজনীতিও। নীতিহীন কিছু মানুষ এ অঙ্গনে প্রবেশ করে কলুষিত করে তুলেছে এর পরিবেশ। যে রাজনীতি ছিল দেশপ্রেমের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কর্মক্ষেত্র, সেখানে আজ দুর্নীতিবাজ, দেশপ্রেম এবং নীতি-নৈতিকতাহীন স্বার্থান্ধ কতিপয় মানুষের দোর্দণ্ড প্রতাপ। তাদের প্রচণ্ড দাপটে নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা আজ কোণঠাসা। কেউ কেউ ‘আলবিদা রাজনীতি’ বলে মান-ইজ্জত নিয়ে সরে পড়েছেন। রাজনৈতিক দল এখন কমিটি আর পদ-বাণিজ্যের রমরমা প্ল্যাটফরম। মনোনয়ন-বাণিজ্য তো স্বীকৃত পদ্ধতিতে রূপ লাভ করেছে। এখন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন কিংবা পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার কোনো মূল্য নেই। যার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা আছে আর সেই টাকার সুবাদে তৈরি করে নিয়েছে কিছু মোসাহেব-মস্তান, রাজনীতিতে তারই এখন কদর বেশি। সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে টাকার খেলা চলে খোলামেলা। ফলে রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এখন সাচ্চা দেশপ্রেমিকের বড় আকাল। রাজনীতি ছিল এক সময় সমাজে সবচেয়ে মর্যাদাকর কর্মকাণ্ড। রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মানুষ সম্মানের চোখে দেখত, সমীহ করত। এখন আর সেভাবে দেখে না। দেখবে কী করে? যে লোকটিকে তারা দেখেছে দুর্নীতি কিংবা অপরাধের জন্য হ্যান্ডকাফ পরে থানায় যেতে, কিছুদিন পর তাকেই দেখা যায় রাজনীতির মঞ্চে সম্মানীয় (?) অতিথির আসনে। ফলে রাজনীতিকদের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ কমতে কমতে এখন নিঃশেষ হওয়ার পথে। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ দুই যুগ আমরা পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের দ্বারা নির্যাতিত হয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। আমরা কখনই ভাবিনি স্বাধীন বাংলাদেশে সেসব অনাচার আবার পত্রপল্লবে বিকশিত হবে। আমরা ভেবেছি আমাদের এ প্রিয় স্বদেশভূমি হবে দুর্নীতি-অনাচারমুক্ত একটি সমৃদ্ধ দেশ। বলতে দ্বিধা নেই, আমাদের সে প্রত্যাশা হতাশার চোরাবালিতে হারিয়ে গেছে।

১৯৭৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল বরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক খান আতাউর রহমানের ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ছবিটি। যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের উচ্ছৃঙ্খল যুব সমাজের প্রতি সুপথে ফিরে আসার আহ্বান ছিল ছবিটির মূল উপজীব্য। কিন্তু আমরা সুপথে আসিনি। হতে পারিনি বঙ্গবন্ধুর গর্বের ‘মানুষ’। এ ব্যর্থতার দায় আমাদের সবার।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

১৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ