শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৩

আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সদ্য স্বাধীন দেশের উদ্বেলিত নাগরিকদের কাছ থেকে যে সংবর্ধনা সেদিন তিনি পেয়েছিলেন, তা ছিল অভূতপূর্ব। যারা সেদিন উপস্থিত ছিলেন তাদের মুখে শুনেছি পুরো ঢাকা শহর যেন ভেঙে পড়েছিল তেজগাঁও বিমানবন্দরে। পুষ্পবৃষ্টিতে সিক্ত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সেদিন। আমরা যারা গ্রামের মানুষ তারা সে আনন্দে শরিক হয়েছিলাম রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনে। ৮ জানুয়ারি যখন খবর এলো, পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে নিঃশর্ত মুক্তি দিয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল। তাদের মনের মধ্যে চেপে থাকা এতদিনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পাহাড় সরে গিয়েছিল মুহূর্তেই। দেশ স্বাধীন হলেও এর রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানি কারাগারে বন্দি থাকায় বিজয়ের আনন্দ শতভাগ উপভোগ করতে পারছিল না জাতি। তাই যখন তাঁর মুক্তির খবর প্রচারিত হলো সারা দেশে আনন্দের প্লাবন বয়ে গেল। স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বঙ্গবন্ধুর পদার্পণের দিনটি জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। দিনটি ছিল শনিবার। আমাদের রেডিও সেটটি নিয়ে আমরা বসেছিলাম উঠোনে। একজন ধারাভাষ্যকার বর্ণনা করছিলেন, আমরা শিহরিত হচ্ছিলাম। এক সময় তিনি জানালেন, বিমানের দরজা খুলে গেছে, বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসেছেন। সঙ্গে সঙ্গে তোপধ্বনির আওয়াজ ভেসে এলো ইথারে। সেই সঙ্গে পটকার শব্দ। আমরা কয়েকটি পটকা জোগাড় করে রেখেছিলাম আগেই। তা দিয়ে আনন্দে শরিক হলাম। কেউ আবার কেরোসিনের টিন বাজিয়ে নৃত্য করছিলাম। ধারাভাষ্যকার বললেন, এরপর বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে যাবেন সমবেত জনতার উদ্দেশে ভাষণ দিতে। সারাটা সময় রেডিওর ভাষ্যকার পথের দুই ধারে হর্ষোৎফুল্ল জনতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নেওয়ার বর্ণনা দিচ্ছিলেন।

কিছুক্ষণ পর জানানো হলো বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেছেন। একটু পর তাঁর ভাষণ শুরু হলো। তখন আর জনতার হর্ষধ্বনি শোনা যাচ্ছিল না। বঙ্গবন্ধুর জলদগম্ভীর কণ্ঠে ভেসে এলো- ‘ভাইয়েরা আমার...।’ দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি। আবেগাপ্লুত বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণের একপর্যায়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন- ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ কর নি। কবিগুরুর কথা আজ মিথ্যা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বাঙালি আজ মানুষ। আমার বাঙালি আজ দেখিয়ে দিয়েছে। দুনিয়ার ইতিহাসে এত লোক আত্মাহুতি, এত লোক জান দেয় নাই। তাই আমি বলি, আমায় দাবায়া রাখতে পারবা না।’

সেদিন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে গর্বভরেই কথাগুলো বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর অন্তরে এ গর্বের অঙ্কুরোদগম এক দিনে হয়নি। দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রাম এবং নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে মুক্ত বাংলাদেশের মানুষ আক্ষরিক অর্থেই ‘মানুষ’ হয়ে উঠেছে, এ ধারণা তাঁর মনে বদ্ধমূল হয়েছিল; যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয় সোনা। তিনি গড়তে চেয়েছিলেন সোনার বাংলা। আর সে সোনার বাংলা গড়ার জন্য তাঁর দরকার ছিল সোনার মানুষ। বলেছিলেনও সে কথা একাধিকবার। আজ স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের বায়ান্ন বছরে এসে যদি প্রশ্ন করা হয়, আমরা কি আদতেই বঙ্গবন্ধুর সেই ‘মানুষ’ হতে পেরেছি? এ প্রশ্নের সরাসরি জবাব কেউ দিতে পারবেন বলে মনে হয় না। কেননা, এ অর্ধশতাব্দীর ঘটনা পরিক্রমায় যা দেখেছি, যা উপলব্ধি করেছি এবং যা দেখছি তাতে আমরা সর্বাংশে ‘মানুষ’ হয়েছি- এ দাবি করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর সেই কাক্সিক্ষত মানুষ যে আমরা হতে পারিনি সে কথা কি অস্বীকার করা যাবে? তিনি ভেবেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রাম আর সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে জাতি তাদের মাতৃভূমির স্বাধীনতা এনেছে, সে জাতি আর কখনো দর্নীতি, রিলিফ আত্মসাৎ, অর্থ পাচার, কালোবাজারির মতো দুষ্কর্মে লিপ্ত হবে না। তারা সৎ নাগরিক হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখবে। কিন্তু অল্পদিনেই সেই ভুল ভেঙেছিল বঙ্গবন্ধুর। তাই মাত্র এক বছরের মাথায় তাঁকে আমরা হতাশা ব্যক্ত করতে দেখেছি-‘সবাই পায় সোনার খনি, আর আমি পাইছি চোরের খনি’ বলে। তিনি এতটাই হতাশ হয়েছিলেন যে, আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ কতটা হতাশ ও ক্ষুব্ধ হলে একটি স্বাধীন দেশ ও নতুন জাতির জন্মদাতা সে দেশের মানুষ সম্পর্কে এমন উক্তি করতে পারেন, তা অনুধাবন করতে পণ্ডিত হওয়ার দরকার পড়ে না। সম্ভবত ১৯৭৪ সালে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে ক্যাডেটদের পাসিং আউট অনুষ্ঠানে তাঁর দেওয়া ভাষণের অংশবিশেষ এখনো সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে। সেদিন তিনি তাঁর ভাষণে বলেছিলেন- ‘মনে রেখো, শাসন করা তারই সাজে, সোহাগ করে যে। তুমি যখন শাসন করবা সোহাগ করতে শেখো। তাদের দুঃখের দিনে পাশে দাঁড়িও। তাদের ভালোবেসো। কারণ তোমার হুকুমে সে জীবন দেবে। তোমাকে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হবে। সে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হলে তোমাকে শৃঙ্খলা শিখতে হবে। নিজেকে সৎ হতে হবে। নিজের দেশকে ভালোবাসতে হবে। মানুষকে ভালোবাসতে হবে। তা না হলে কোনো ভালো কাজ করা যায় না। আমার মুখ কালা করো না, দেশের মুখ কালা করো না। সাড়ে সাত কোটি মানুষের মুখ কালা করো না। তোমরা আদর্শবান হও। সৎ পথে থেকো। মনে রেখো, মুখে হাসি মনে বল, তেজে ভরা মন, মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন। মাঝে মাঝে আমরা অমানুষ হয়ে যাই। এত রক্ত দেওয়ার পর যে স্বাধীনতা এনেছি, চরিত্রের এখনো অনেকের পরিবর্তন হয় নাই। এখনো ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মুনাফাখোরি, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলছে। দীর্ঘ তিন বছর পর্যন্ত এদের আমি অনুরোধ করেছি, আবেদন করেছি, হুমকি দিয়েছি। কিন্তু চোরায় না শোনে ধর্মের কাহিনী’।

বঙ্গবন্ধু আজ নেই। তাঁর কথাগুলো রয়ে গেছে। যে হতাশা থেকে তিনি সেদিন কথাগুলো বলেছিলেন, আজ বাংলাদেশের পরিস্থিতি কি তার চেয়ে ভিন্ন? যে দুর্নীতি-অপরাধের বিরুদ্ধে সেদিন তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন তা কি এতটুকু হ্রাস পেয়েছে? উত্তর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমরা মানুষ হইনি বলেই আজও পত্রিকায় রাষ্ট্রীয় অর্থ-সম্পদের যথেচ্ছ তছরুপ-লুটপাটের খবর ফলাও করে ছাপা হয়। আজও সন্ত্রাসীদের হাতে নিভে যায় নিরীহ মানুষের জীবন-প্রদীপ। আজও দুর্র্বৃত্তের হাতে লাঞ্ছিত নারীর আর্তনাদে ভারি হয়ে ওঠে এদেশের বাতাস। আর দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে রাহুর মতো গ্রাস করেছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর আরেক ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমার কৃষক চুরি করে না, আমার শ্রমিক চুরি করে না। চুরি করে ফাইভ পার্সেন্ট শিক্ষিত মানুষ’। এরচেয়ে কঠিন সত্য আর কী হতে পারে! আজ দেশে যেসব দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লোপাট, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের ঘটনা ঘটছে এসব কারা করছে? ওই ফাইভ পার্সেন্ট লোক, যার সংখ্যা আরও বেড়েছে। এরা দেশের অর্থনীতিকে ফোকলা করে দিচ্ছে, জনগণের সম্পদকে খাবলে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। থাকবে কী করে? যে সর্ষে দিয়ে ভূত তাড়ানো হবে সে সর্ষেতেই বাসা বেঁধে আছে ভূত। প্রতিটি সরকারি অফিস-আদালতে আজ দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। আপনি যদি আপনার বাড়ি-জমির দলিল রেজিস্ট্রি কিংবা নামজারি করতে যান সেখানে দেখবেন দুর্নীতির উৎকট চিত্র। টাকা দিলে সব জায়েজ, না দিলে আপনাকে হতে হবে নাজেহাল। যাবেন বিদ্যুৎ অফিসে সেখানেও দুর্নীতির রাক্ষস ওত পেতে বসে আছে। থানা-পুলিশের কথা না বলাই শ্রেয়। ‘পুলিশ ঘুষ খায়’ এটা তো আমাদের দেশে এখন ‘চিরন্তন সত্য’ হিসেবেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। পুলিশ হোক কিংবা বিদ্যুৎ-গ্যাসের মিটার রিডার, চাকরি পাওয়ার দুই-চার বছরের মধ্যেই বনে যায় বাড়ি-গাড়ির মালিক। কীভাবে? ওদের হাতে কি আলাদিনের চেরাগ আছে? সম্ভবত আছে। সে চেরাগের নাম দুর্নীতি। যাতে ঘঁষা দিলেই কেল্লা ফতে। মাঝেমধ্যে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক সরকারি কর্মকর্তা, কেরানি-পিয়ন, ড্রাইভারের কাহিনি সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে। আমরা বিস্ময়ে হতবাক হই। কিছুদিন হইচই হয়, তারপর সব সুনসান। এক সময় শত কাজের ব্যস্ততায় আমরাও ভুলে যাই সেসব সাগর চুরির ঘটনা। অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো দুর্নীতি-অবক্ষয়ের রাহুগ্রাসে পড়েছে আমাদের রাজনীতিও। নীতিহীন কিছু মানুষ এ অঙ্গনে প্রবেশ করে কলুষিত করে তুলেছে এর পরিবেশ। যে রাজনীতি ছিল দেশপ্রেমের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কর্মক্ষেত্র, সেখানে আজ দুর্নীতিবাজ, দেশপ্রেম এবং নীতি-নৈতিকতাহীন স্বার্থান্ধ কতিপয় মানুষের দোর্দণ্ড প্রতাপ। তাদের প্রচণ্ড দাপটে নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা আজ কোণঠাসা। কেউ কেউ ‘আলবিদা রাজনীতি’ বলে মান-ইজ্জত নিয়ে সরে পড়েছেন। রাজনৈতিক দল এখন কমিটি আর পদ-বাণিজ্যের রমরমা প্ল্যাটফরম। মনোনয়ন-বাণিজ্য তো স্বীকৃত পদ্ধতিতে রূপ লাভ করেছে। এখন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন কিংবা পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার কোনো মূল্য নেই। যার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা আছে আর সেই টাকার সুবাদে তৈরি করে নিয়েছে কিছু মোসাহেব-মস্তান, রাজনীতিতে তারই এখন কদর বেশি। সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে টাকার খেলা চলে খোলামেলা। ফলে রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এখন সাচ্চা দেশপ্রেমিকের বড় আকাল। রাজনীতি ছিল এক সময় সমাজে সবচেয়ে মর্যাদাকর কর্মকাণ্ড। রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মানুষ সম্মানের চোখে দেখত, সমীহ করত। এখন আর সেভাবে দেখে না। দেখবে কী করে? যে লোকটিকে তারা দেখেছে দুর্নীতি কিংবা অপরাধের জন্য হ্যান্ডকাফ পরে থানায় যেতে, কিছুদিন পর তাকেই দেখা যায় রাজনীতির মঞ্চে সম্মানীয় (?) অতিথির আসনে। ফলে রাজনীতিকদের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ কমতে কমতে এখন নিঃশেষ হওয়ার পথে। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ দুই যুগ আমরা পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের দ্বারা নির্যাতিত হয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। আমরা কখনই ভাবিনি স্বাধীন বাংলাদেশে সেসব অনাচার আবার পত্রপল্লবে বিকশিত হবে। আমরা ভেবেছি আমাদের এ প্রিয় স্বদেশভূমি হবে দুর্নীতি-অনাচারমুক্ত একটি সমৃদ্ধ দেশ। বলতে দ্বিধা নেই, আমাদের সে প্রত্যাশা হতাশার চোরাবালিতে হারিয়ে গেছে।

১৯৭৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল বরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক খান আতাউর রহমানের ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ছবিটি। যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের উচ্ছৃঙ্খল যুব সমাজের প্রতি সুপথে ফিরে আসার আহ্বান ছিল ছবিটির মূল উপজীব্য। কিন্তু আমরা সুপথে আসিনি। হতে পারিনি বঙ্গবন্ধুর গর্বের ‘মানুষ’। এ ব্যর্থতার দায় আমাদের সবার।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
ম্যানইউতে নতুনদের মধ‍্যে সেরা এমবুমো: রুনি
ম্যানইউতে নতুনদের মধ‍্যে সেরা এমবুমো: রুনি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত
মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান

২৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!
ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী
এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম