শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৩

আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কি আদতেই মানুষ হয়েছি

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সদ্য স্বাধীন দেশের উদ্বেলিত নাগরিকদের কাছ থেকে যে সংবর্ধনা সেদিন তিনি পেয়েছিলেন, তা ছিল অভূতপূর্ব। যারা সেদিন উপস্থিত ছিলেন তাদের মুখে শুনেছি পুরো ঢাকা শহর যেন ভেঙে পড়েছিল তেজগাঁও বিমানবন্দরে। পুষ্পবৃষ্টিতে সিক্ত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সেদিন। আমরা যারা গ্রামের মানুষ তারা সে আনন্দে শরিক হয়েছিলাম রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনে। ৮ জানুয়ারি যখন খবর এলো, পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে নিঃশর্ত মুক্তি দিয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল। তাদের মনের মধ্যে চেপে থাকা এতদিনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পাহাড় সরে গিয়েছিল মুহূর্তেই। দেশ স্বাধীন হলেও এর রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানি কারাগারে বন্দি থাকায় বিজয়ের আনন্দ শতভাগ উপভোগ করতে পারছিল না জাতি। তাই যখন তাঁর মুক্তির খবর প্রচারিত হলো সারা দেশে আনন্দের প্লাবন বয়ে গেল। স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বঙ্গবন্ধুর পদার্পণের দিনটি জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। দিনটি ছিল শনিবার। আমাদের রেডিও সেটটি নিয়ে আমরা বসেছিলাম উঠোনে। একজন ধারাভাষ্যকার বর্ণনা করছিলেন, আমরা শিহরিত হচ্ছিলাম। এক সময় তিনি জানালেন, বিমানের দরজা খুলে গেছে, বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসেছেন। সঙ্গে সঙ্গে তোপধ্বনির আওয়াজ ভেসে এলো ইথারে। সেই সঙ্গে পটকার শব্দ। আমরা কয়েকটি পটকা জোগাড় করে রেখেছিলাম আগেই। তা দিয়ে আনন্দে শরিক হলাম। কেউ আবার কেরোসিনের টিন বাজিয়ে নৃত্য করছিলাম। ধারাভাষ্যকার বললেন, এরপর বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে যাবেন সমবেত জনতার উদ্দেশে ভাষণ দিতে। সারাটা সময় রেডিওর ভাষ্যকার পথের দুই ধারে হর্ষোৎফুল্ল জনতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নেওয়ার বর্ণনা দিচ্ছিলেন।

কিছুক্ষণ পর জানানো হলো বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেছেন। একটু পর তাঁর ভাষণ শুরু হলো। তখন আর জনতার হর্ষধ্বনি শোনা যাচ্ছিল না। বঙ্গবন্ধুর জলদগম্ভীর কণ্ঠে ভেসে এলো- ‘ভাইয়েরা আমার...।’ দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছিলেন তিনি। আবেগাপ্লুত বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণের একপর্যায়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন- ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ কর নি। কবিগুরুর কথা আজ মিথ্যা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বাঙালি আজ মানুষ। আমার বাঙালি আজ দেখিয়ে দিয়েছে। দুনিয়ার ইতিহাসে এত লোক আত্মাহুতি, এত লোক জান দেয় নাই। তাই আমি বলি, আমায় দাবায়া রাখতে পারবা না।’

সেদিন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে গর্বভরেই কথাগুলো বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর অন্তরে এ গর্বের অঙ্কুরোদগম এক দিনে হয়নি। দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রাম এবং নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে মুক্ত বাংলাদেশের মানুষ আক্ষরিক অর্থেই ‘মানুষ’ হয়ে উঠেছে, এ ধারণা তাঁর মনে বদ্ধমূল হয়েছিল; যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয় সোনা। তিনি গড়তে চেয়েছিলেন সোনার বাংলা। আর সে সোনার বাংলা গড়ার জন্য তাঁর দরকার ছিল সোনার মানুষ। বলেছিলেনও সে কথা একাধিকবার। আজ স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের বায়ান্ন বছরে এসে যদি প্রশ্ন করা হয়, আমরা কি আদতেই বঙ্গবন্ধুর সেই ‘মানুষ’ হতে পেরেছি? এ প্রশ্নের সরাসরি জবাব কেউ দিতে পারবেন বলে মনে হয় না। কেননা, এ অর্ধশতাব্দীর ঘটনা পরিক্রমায় যা দেখেছি, যা উপলব্ধি করেছি এবং যা দেখছি তাতে আমরা সর্বাংশে ‘মানুষ’ হয়েছি- এ দাবি করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর সেই কাক্সিক্ষত মানুষ যে আমরা হতে পারিনি সে কথা কি অস্বীকার করা যাবে? তিনি ভেবেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রাম আর সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে জাতি তাদের মাতৃভূমির স্বাধীনতা এনেছে, সে জাতি আর কখনো দর্নীতি, রিলিফ আত্মসাৎ, অর্থ পাচার, কালোবাজারির মতো দুষ্কর্মে লিপ্ত হবে না। তারা সৎ নাগরিক হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখবে। কিন্তু অল্পদিনেই সেই ভুল ভেঙেছিল বঙ্গবন্ধুর। তাই মাত্র এক বছরের মাথায় তাঁকে আমরা হতাশা ব্যক্ত করতে দেখেছি-‘সবাই পায় সোনার খনি, আর আমি পাইছি চোরের খনি’ বলে। তিনি এতটাই হতাশ হয়েছিলেন যে, আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ কতটা হতাশ ও ক্ষুব্ধ হলে একটি স্বাধীন দেশ ও নতুন জাতির জন্মদাতা সে দেশের মানুষ সম্পর্কে এমন উক্তি করতে পারেন, তা অনুধাবন করতে পণ্ডিত হওয়ার দরকার পড়ে না। সম্ভবত ১৯৭৪ সালে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে ক্যাডেটদের পাসিং আউট অনুষ্ঠানে তাঁর দেওয়া ভাষণের অংশবিশেষ এখনো সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে। সেদিন তিনি তাঁর ভাষণে বলেছিলেন- ‘মনে রেখো, শাসন করা তারই সাজে, সোহাগ করে যে। তুমি যখন শাসন করবা সোহাগ করতে শেখো। তাদের দুঃখের দিনে পাশে দাঁড়িও। তাদের ভালোবেসো। কারণ তোমার হুকুমে সে জীবন দেবে। তোমাকে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হবে। সে শ্রদ্ধা অর্জন করতে হলে তোমাকে শৃঙ্খলা শিখতে হবে। নিজেকে সৎ হতে হবে। নিজের দেশকে ভালোবাসতে হবে। মানুষকে ভালোবাসতে হবে। তা না হলে কোনো ভালো কাজ করা যায় না। আমার মুখ কালা করো না, দেশের মুখ কালা করো না। সাড়ে সাত কোটি মানুষের মুখ কালা করো না। তোমরা আদর্শবান হও। সৎ পথে থেকো। মনে রেখো, মুখে হাসি মনে বল, তেজে ভরা মন, মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন। মাঝে মাঝে আমরা অমানুষ হয়ে যাই। এত রক্ত দেওয়ার পর যে স্বাধীনতা এনেছি, চরিত্রের এখনো অনেকের পরিবর্তন হয় নাই। এখনো ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মুনাফাখোরি, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলছে। দীর্ঘ তিন বছর পর্যন্ত এদের আমি অনুরোধ করেছি, আবেদন করেছি, হুমকি দিয়েছি। কিন্তু চোরায় না শোনে ধর্মের কাহিনী’।

বঙ্গবন্ধু আজ নেই। তাঁর কথাগুলো রয়ে গেছে। যে হতাশা থেকে তিনি সেদিন কথাগুলো বলেছিলেন, আজ বাংলাদেশের পরিস্থিতি কি তার চেয়ে ভিন্ন? যে দুর্নীতি-অপরাধের বিরুদ্ধে সেদিন তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন তা কি এতটুকু হ্রাস পেয়েছে? উত্তর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমরা মানুষ হইনি বলেই আজও পত্রিকায় রাষ্ট্রীয় অর্থ-সম্পদের যথেচ্ছ তছরুপ-লুটপাটের খবর ফলাও করে ছাপা হয়। আজও সন্ত্রাসীদের হাতে নিভে যায় নিরীহ মানুষের জীবন-প্রদীপ। আজও দুর্র্বৃত্তের হাতে লাঞ্ছিত নারীর আর্তনাদে ভারি হয়ে ওঠে এদেশের বাতাস। আর দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে রাহুর মতো গ্রাস করেছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর আরেক ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমার কৃষক চুরি করে না, আমার শ্রমিক চুরি করে না। চুরি করে ফাইভ পার্সেন্ট শিক্ষিত মানুষ’। এরচেয়ে কঠিন সত্য আর কী হতে পারে! আজ দেশে যেসব দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লোপাট, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের ঘটনা ঘটছে এসব কারা করছে? ওই ফাইভ পার্সেন্ট লোক, যার সংখ্যা আরও বেড়েছে। এরা দেশের অর্থনীতিকে ফোকলা করে দিচ্ছে, জনগণের সম্পদকে খাবলে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। থাকবে কী করে? যে সর্ষে দিয়ে ভূত তাড়ানো হবে সে সর্ষেতেই বাসা বেঁধে আছে ভূত। প্রতিটি সরকারি অফিস-আদালতে আজ দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। আপনি যদি আপনার বাড়ি-জমির দলিল রেজিস্ট্রি কিংবা নামজারি করতে যান সেখানে দেখবেন দুর্নীতির উৎকট চিত্র। টাকা দিলে সব জায়েজ, না দিলে আপনাকে হতে হবে নাজেহাল। যাবেন বিদ্যুৎ অফিসে সেখানেও দুর্নীতির রাক্ষস ওত পেতে বসে আছে। থানা-পুলিশের কথা না বলাই শ্রেয়। ‘পুলিশ ঘুষ খায়’ এটা তো আমাদের দেশে এখন ‘চিরন্তন সত্য’ হিসেবেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। পুলিশ হোক কিংবা বিদ্যুৎ-গ্যাসের মিটার রিডার, চাকরি পাওয়ার দুই-চার বছরের মধ্যেই বনে যায় বাড়ি-গাড়ির মালিক। কীভাবে? ওদের হাতে কি আলাদিনের চেরাগ আছে? সম্ভবত আছে। সে চেরাগের নাম দুর্নীতি। যাতে ঘঁষা দিলেই কেল্লা ফতে। মাঝেমধ্যে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক সরকারি কর্মকর্তা, কেরানি-পিয়ন, ড্রাইভারের কাহিনি সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে। আমরা বিস্ময়ে হতবাক হই। কিছুদিন হইচই হয়, তারপর সব সুনসান। এক সময় শত কাজের ব্যস্ততায় আমরাও ভুলে যাই সেসব সাগর চুরির ঘটনা। অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো দুর্নীতি-অবক্ষয়ের রাহুগ্রাসে পড়েছে আমাদের রাজনীতিও। নীতিহীন কিছু মানুষ এ অঙ্গনে প্রবেশ করে কলুষিত করে তুলেছে এর পরিবেশ। যে রাজনীতি ছিল দেশপ্রেমের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কর্মক্ষেত্র, সেখানে আজ দুর্নীতিবাজ, দেশপ্রেম এবং নীতি-নৈতিকতাহীন স্বার্থান্ধ কতিপয় মানুষের দোর্দণ্ড প্রতাপ। তাদের প্রচণ্ড দাপটে নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা আজ কোণঠাসা। কেউ কেউ ‘আলবিদা রাজনীতি’ বলে মান-ইজ্জত নিয়ে সরে পড়েছেন। রাজনৈতিক দল এখন কমিটি আর পদ-বাণিজ্যের রমরমা প্ল্যাটফরম। মনোনয়ন-বাণিজ্য তো স্বীকৃত পদ্ধতিতে রূপ লাভ করেছে। এখন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন কিংবা পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার কোনো মূল্য নেই। যার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা আছে আর সেই টাকার সুবাদে তৈরি করে নিয়েছে কিছু মোসাহেব-মস্তান, রাজনীতিতে তারই এখন কদর বেশি। সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে টাকার খেলা চলে খোলামেলা। ফলে রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এখন সাচ্চা দেশপ্রেমিকের বড় আকাল। রাজনীতি ছিল এক সময় সমাজে সবচেয়ে মর্যাদাকর কর্মকাণ্ড। রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মানুষ সম্মানের চোখে দেখত, সমীহ করত। এখন আর সেভাবে দেখে না। দেখবে কী করে? যে লোকটিকে তারা দেখেছে দুর্নীতি কিংবা অপরাধের জন্য হ্যান্ডকাফ পরে থানায় যেতে, কিছুদিন পর তাকেই দেখা যায় রাজনীতির মঞ্চে সম্মানীয় (?) অতিথির আসনে। ফলে রাজনীতিকদের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ কমতে কমতে এখন নিঃশেষ হওয়ার পথে। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। দীর্ঘ দুই যুগ আমরা পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের দ্বারা নির্যাতিত হয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। আমরা কখনই ভাবিনি স্বাধীন বাংলাদেশে সেসব অনাচার আবার পত্রপল্লবে বিকশিত হবে। আমরা ভেবেছি আমাদের এ প্রিয় স্বদেশভূমি হবে দুর্নীতি-অনাচারমুক্ত একটি সমৃদ্ধ দেশ। বলতে দ্বিধা নেই, আমাদের সে প্রত্যাশা হতাশার চোরাবালিতে হারিয়ে গেছে।

১৯৭৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল বরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক খান আতাউর রহমানের ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ছবিটি। যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের উচ্ছৃঙ্খল যুব সমাজের প্রতি সুপথে ফিরে আসার আহ্বান ছিল ছবিটির মূল উপজীব্য। কিন্তু আমরা সুপথে আসিনি। হতে পারিনি বঙ্গবন্ধুর গর্বের ‘মানুষ’। এ ব্যর্থতার দায় আমাদের সবার।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম