শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানে প্রবাসীদের বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ চলছে। পুলিশের ভাষ্যমতে, ৪ জানুয়ারি চেস্টনাট স্ট্রিটে ফয়সাল নিজের গলায় ছুরি তাক করে ছুটছিলেন। পুলিশ প্রথমে তাকে ছুরিটি ফেলে দিতে আহ্বান জানালে তিনি তা শোনেননি। তাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ প্রথমে এক রাউন্ড স্পঞ্জ গুলি ছোড়ে। তাতেও ফয়সাল নিরস্ত্র না হয়ে ছুরি হাতে পুলিশের দিকে এগিয়ে আসছিলেন। তখন একজন পুলিশ তাকে পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুরুতর আহত ফয়সালকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানকার প্রবাসীরা বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ৯ জানুয়ারি ঢাকাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের কথা বলে নিজ দেশে মানবাধিকার নেই কেন, সে প্রশ্ন ওঠে মানববন্ধন থেকে। মানবাধিকার নিয়ে রাজনীতি না করার কথাও বলেন বক্তারা। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

আত্মরক্ষা বা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রত্যেকটি মানুষের জন্মগত অধিকার। সব দেশের আইনে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণাপত্র দ্বারা এটি স্বীকৃত। কিন্তু কারোর আত্মরক্ষার জন্য কোন পরিস্থিতিতে কতটুকু আঘাত অথবা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে, সেটিও আইনসিদ্ধ বিধান। এই অধিকার আত্মরক্ষার জন্য যতটুকু প্রয়োজন কোনো অবস্থাতেই তার অতিরিক্ত প্রয়োগ করা যাবে না। চুরি ঠেকাতে গিয়ে চোরকে খুন করা যায় না।

ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব রেডক্রস প্রদত্ত ইন্টারন্যাশনাল রুলস অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অব পুলিশ অনুযায়ী, মারণাস্ত্র ব্যবহারে নির্দিষ্ট কতগুলো শর্ত দেওয়া আছে। তার মধ্যে প্রধান শর্ত হলো, মারণাস্ত্র ব্যবহারে মৃত্যুর শঙ্কা থাকায় এটির ব্যবহার তখনই প্রযোজ্য হবে যখন আক্রমণকারী ব্যক্তির ওই মুহূর্তের গতিবিধির কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের জন্য মৃত্যুঝুঁকি থাকে এবং গুরুতর আঘাত বা মৃত্যু এড়ানোর জন্য সর্বশেষ উপায় হিসেবে মারণাস্ত্র ব্যবহার করা যাবে। দ্বিতীয়ত, মারণাস্ত্র ব্যবহারের আগে সতর্কতা সংকেত দিতে হবে এবং আক্রমণকারী ব্যক্তিকে সেই সতর্কতা সংকেত শুনে সাবধানী প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে। তাছাড়া যে কোনো পরিস্থিতিতে মারণাস্ত্র ব্যবহারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের স্বচ্ছ জবাবদিহিতার ব্যবস্থা থাকতে হবে। জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মারণাস্ত্র ব্যবহারবিষয়ক সর্বোচ্চ শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি সবচেয়ে বিপজ্জনক ও কঠিন পরিস্থিতিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে। সর্বোপরি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অথবা মৃত্যুঝুঁকি এড়ানোর জন্য শর্তসাপেক্ষে মারণাস্ত্র প্রয়োগ করার বিধান থাকলেও, সব ধরনের পূর্ব সতর্কতা অবলম্বন করে জীবনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ফয়সাল আরিফকে যখন পুলিশ গুলি করে, সে সময় কোনো প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না। এ ঘটনার বিস্তারিত এবং ওই মুহূর্তে ফয়সালের গতিবিধি সম্পর্কে যা কিছু জানা গেছে, সম্পূর্ণটাই পুলিশের ভাষ্য। কিন্তু স্থানীয় একটি টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই এলাকার বাসিন্দা এক নারী নিজেকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে বলেছেন, ফয়সালের হাতে কোনো ছুরি তিনি দেখেননি। সুতরাং পুলিশ ‘আত্মরক্ষার্থে’ ফয়সালকে গুলি করার সময় মারণাস্ত্র ব্যবহারের সব শর্ত যথাযথভাবে অনুসরণ করেছে কি না, সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। ফয়সাল নিজেকে ছুরি দিয়ে আঘাত করতে উদ্যত ছিলেন, যেটি দেখে আত্মহত্যার চেষ্টা বলে প্রতীয়মান হচ্ছিল। ফয়সালকে নিরস্ত্র হওয়ার জন্য হুঁশিয়ারি দেওয়া এবং তাকে যথাযথ সময় দেওয়া হয়েছে কি না, এসব বিষয়ে প্রশ্ন রয়ে যায়। হত্যাকান্ডের বিষয়ে ৫ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি ম্যারিয়েন রায়ান বলেন, ৪ জানুয়ারি স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটের দিকে ক্যামব্রিজ পোর্টের এক বাসিন্দা ৯১১-তে ফোন করে পুলিশের জরুরি বিভাগকে জানান যে, গায়ে শার্ট নেই- এমন এক তরুণ ঘরের জানালা দিয়ে লাফিয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবং হাতে বড় ধরনের একটি ছুরি রয়েছে। তরুণটি নিজেকে ছুরিকাঘাতে আহত করার চেষ্টা করছেন। এ তথ্য জেনেই ডজনখানেক পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে যান এবং তাকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু তিনি পুলিশের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে চেস্টনাট স্ট্রিট দিয়ে দৌড়াতে থাকেন। সে সময়ও তার হাতের ছুরিটি গলার দিকে তাক করা ছিল বলে তদন্তকারীদের বরাত দিয়ে ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি উল্লেখ করেন। পুলিশ তার পিছু নিলে এক পর্যায়ে তিনি ছোরা উঁচিয়ে পুলিশের দিকে তেড়ে যান। ‘আত্মরক্ষার্থে’ তখন পুলিশ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। ক্যামব্রিজ পুলিশ কমিশনার ক্রিস্টিন ইলো এ ঘটনার সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান। ইতোমধ্যেই সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর কথাও জানান পুলিশ কমিশনার।

এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশি হত্যার শিকার হয়েছে। গত জুন, ২০২২-এ যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় বন্দুকধারীদের গুলিতে আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ আহমদ নামে আরেক বাংলাদেশি নিহত হন। তিনি সেখানকার গ্রিনকার্ডধারী ছিলেন। প্রায় ১০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে যান আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ। পরবর্তীতে আটলান্টা শহরে নিজে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। ১৬ জুন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বন্দুকধারীরা তাকে তার দোকানের সামনে হত্যা করে।

যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সদা উচ্চকণ্ঠ। ২০২০ সালে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে সংখ্যালঘু কৃষ্ণাঙ্গ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পুলিশের নৃশংসতাকে আবার সামনে এনেছিল। ওয়াশিংটন পোস্ট সংবাদপত্রের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে মারা গেছে ১,০১৪ জন এবং বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে নিহতদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশির ভাগই কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান। দেশটিতে পুলিশি নির্মমতার প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে গড়ে উঠেছে হ্যাশট্যাগ #BlackLivesMatter  (কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনও মূল্যবান) নামের আন্দোলন।

আসুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রয়োগকারী কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের দিকে একটু নজর দেওয়া যাক। টার্কিশ মিডিয়া আউটলেট (টিআরটি ওয়ার্ল্ড) এর প্রতিবেদন অনুসারে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের শীর্ষে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ১ জুন, ২০২০-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সাত বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে মোট ৭,৬৬৬ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,১৪৩ জন। ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত, প্রতি বছর গড়ে ১,১০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৩ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ পুলিশের গুলিতে নিহত বা আহত হয়েছেন, শ্বেতাঙ্গদের তুলনায় যা অন্তত তিন গুণ বেশি।

ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত ২০১৯ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টানা চার বছর ধরে পুলিশের গুলিতে নিহতের সংখ্যা ১ হাজারের কাছাকাছি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে ৯৯৬ জন নিহত হয়েছেন, যেখানে ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৮৭ জন, ২০১৬ সালে ৯৬৩ জন এবং ২০১৫ সালে ৯৯৫ জন।

‘ম্যাপিং পুলিশ ভায়োলেন্স’ এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে দেশটির ১ হাজার ১৭৬ জন নিহত হয়েছেন। ২০১৩ সালের পর থেকে যে কোনো বছরের তুলনায় এ সংখ্যা সর্বোচ্চ। ২০২১ সালের তুলনায় পুলিশের হাতে দেশটিতে নিহতের সংখ্যা ২০২২ সালে ৩৬ জন বেশি। এ সময় দেশটির পুলিশের হাতে নিহতদের মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছেন ২৮৭ জন। পুলিশের হাতে নিহত হওয়া মানুষের মোট সংখ্যার এটি ২৪ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান তথ্য বলছে, দেশটিতে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ। এই কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে ৯৬ শতাংশই নিহত হয়েছেন পুলিশের গুলিতে। মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯৮ দশমিক ৮ শতাংশ মামলায় যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডসহ বিভিন্ন মানবাধিকার লঙ্ঘনের অজুহাতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রায়ই অভিযোগ আনে মানবাধিকারের যুক্তরাষ্ট্র।

মানবাধিকার একটি সর্বজনীন বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ কিংবা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই যেন মানবাধিকার লঙ্ঘিত না হয়, সেটিই আমাদের কাম্য। যুক্তরাষ্ট্র যখন অন্যান্য রাষ্ট্রের মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত সব বিষয়ে সোচ্চার, সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষাপটে বলা যায় যে, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত এখন নিজেদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর দিকে সতর্ক দৃষ্টিপাত করা।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান তার পরিচয়পত্র পেশ করতে গেলে ওয়াশিংটনে তাকে স্বাগত জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে তারা আগ্রহী। মার্কিন প্রশাসন দুই দেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করতে কাজ করে যাবে। আমরা আশা করি, মার্কিন য্ক্তুরাষ্ট্র সব নাগরিক এবং বাংলাদেশসহ সব প্রবাসীর মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য আরও দায়িত্বশীল, ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ করবে এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।

            লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা