শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানে প্রবাসীদের বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ চলছে। পুলিশের ভাষ্যমতে, ৪ জানুয়ারি চেস্টনাট স্ট্রিটে ফয়সাল নিজের গলায় ছুরি তাক করে ছুটছিলেন। পুলিশ প্রথমে তাকে ছুরিটি ফেলে দিতে আহ্বান জানালে তিনি তা শোনেননি। তাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ প্রথমে এক রাউন্ড স্পঞ্জ গুলি ছোড়ে। তাতেও ফয়সাল নিরস্ত্র না হয়ে ছুরি হাতে পুলিশের দিকে এগিয়ে আসছিলেন। তখন একজন পুলিশ তাকে পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুরুতর আহত ফয়সালকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানকার প্রবাসীরা বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ৯ জানুয়ারি ঢাকাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের কথা বলে নিজ দেশে মানবাধিকার নেই কেন, সে প্রশ্ন ওঠে মানববন্ধন থেকে। মানবাধিকার নিয়ে রাজনীতি না করার কথাও বলেন বক্তারা। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

আত্মরক্ষা বা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রত্যেকটি মানুষের জন্মগত অধিকার। সব দেশের আইনে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণাপত্র দ্বারা এটি স্বীকৃত। কিন্তু কারোর আত্মরক্ষার জন্য কোন পরিস্থিতিতে কতটুকু আঘাত অথবা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে, সেটিও আইনসিদ্ধ বিধান। এই অধিকার আত্মরক্ষার জন্য যতটুকু প্রয়োজন কোনো অবস্থাতেই তার অতিরিক্ত প্রয়োগ করা যাবে না। চুরি ঠেকাতে গিয়ে চোরকে খুন করা যায় না।

ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব রেডক্রস প্রদত্ত ইন্টারন্যাশনাল রুলস অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অব পুলিশ অনুযায়ী, মারণাস্ত্র ব্যবহারে নির্দিষ্ট কতগুলো শর্ত দেওয়া আছে। তার মধ্যে প্রধান শর্ত হলো, মারণাস্ত্র ব্যবহারে মৃত্যুর শঙ্কা থাকায় এটির ব্যবহার তখনই প্রযোজ্য হবে যখন আক্রমণকারী ব্যক্তির ওই মুহূর্তের গতিবিধির কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের জন্য মৃত্যুঝুঁকি থাকে এবং গুরুতর আঘাত বা মৃত্যু এড়ানোর জন্য সর্বশেষ উপায় হিসেবে মারণাস্ত্র ব্যবহার করা যাবে। দ্বিতীয়ত, মারণাস্ত্র ব্যবহারের আগে সতর্কতা সংকেত দিতে হবে এবং আক্রমণকারী ব্যক্তিকে সেই সতর্কতা সংকেত শুনে সাবধানী প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে। তাছাড়া যে কোনো পরিস্থিতিতে মারণাস্ত্র ব্যবহারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের স্বচ্ছ জবাবদিহিতার ব্যবস্থা থাকতে হবে। জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মারণাস্ত্র ব্যবহারবিষয়ক সর্বোচ্চ শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি সবচেয়ে বিপজ্জনক ও কঠিন পরিস্থিতিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে। সর্বোপরি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অথবা মৃত্যুঝুঁকি এড়ানোর জন্য শর্তসাপেক্ষে মারণাস্ত্র প্রয়োগ করার বিধান থাকলেও, সব ধরনের পূর্ব সতর্কতা অবলম্বন করে জীবনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ফয়সাল আরিফকে যখন পুলিশ গুলি করে, সে সময় কোনো প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না। এ ঘটনার বিস্তারিত এবং ওই মুহূর্তে ফয়সালের গতিবিধি সম্পর্কে যা কিছু জানা গেছে, সম্পূর্ণটাই পুলিশের ভাষ্য। কিন্তু স্থানীয় একটি টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই এলাকার বাসিন্দা এক নারী নিজেকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে বলেছেন, ফয়সালের হাতে কোনো ছুরি তিনি দেখেননি। সুতরাং পুলিশ ‘আত্মরক্ষার্থে’ ফয়সালকে গুলি করার সময় মারণাস্ত্র ব্যবহারের সব শর্ত যথাযথভাবে অনুসরণ করেছে কি না, সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। ফয়সাল নিজেকে ছুরি দিয়ে আঘাত করতে উদ্যত ছিলেন, যেটি দেখে আত্মহত্যার চেষ্টা বলে প্রতীয়মান হচ্ছিল। ফয়সালকে নিরস্ত্র হওয়ার জন্য হুঁশিয়ারি দেওয়া এবং তাকে যথাযথ সময় দেওয়া হয়েছে কি না, এসব বিষয়ে প্রশ্ন রয়ে যায়। হত্যাকান্ডের বিষয়ে ৫ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি ম্যারিয়েন রায়ান বলেন, ৪ জানুয়ারি স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটের দিকে ক্যামব্রিজ পোর্টের এক বাসিন্দা ৯১১-তে ফোন করে পুলিশের জরুরি বিভাগকে জানান যে, গায়ে শার্ট নেই- এমন এক তরুণ ঘরের জানালা দিয়ে লাফিয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবং হাতে বড় ধরনের একটি ছুরি রয়েছে। তরুণটি নিজেকে ছুরিকাঘাতে আহত করার চেষ্টা করছেন। এ তথ্য জেনেই ডজনখানেক পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে যান এবং তাকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু তিনি পুলিশের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে চেস্টনাট স্ট্রিট দিয়ে দৌড়াতে থাকেন। সে সময়ও তার হাতের ছুরিটি গলার দিকে তাক করা ছিল বলে তদন্তকারীদের বরাত দিয়ে ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি উল্লেখ করেন। পুলিশ তার পিছু নিলে এক পর্যায়ে তিনি ছোরা উঁচিয়ে পুলিশের দিকে তেড়ে যান। ‘আত্মরক্ষার্থে’ তখন পুলিশ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। ক্যামব্রিজ পুলিশ কমিশনার ক্রিস্টিন ইলো এ ঘটনার সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান। ইতোমধ্যেই সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর কথাও জানান পুলিশ কমিশনার।

এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশি হত্যার শিকার হয়েছে। গত জুন, ২০২২-এ যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় বন্দুকধারীদের গুলিতে আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ আহমদ নামে আরেক বাংলাদেশি নিহত হন। তিনি সেখানকার গ্রিনকার্ডধারী ছিলেন। প্রায় ১০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে যান আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ। পরবর্তীতে আটলান্টা শহরে নিজে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। ১৬ জুন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বন্দুকধারীরা তাকে তার দোকানের সামনে হত্যা করে।

যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সদা উচ্চকণ্ঠ। ২০২০ সালে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে সংখ্যালঘু কৃষ্ণাঙ্গ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পুলিশের নৃশংসতাকে আবার সামনে এনেছিল। ওয়াশিংটন পোস্ট সংবাদপত্রের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে মারা গেছে ১,০১৪ জন এবং বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে নিহতদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশির ভাগই কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান। দেশটিতে পুলিশি নির্মমতার প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে গড়ে উঠেছে হ্যাশট্যাগ #BlackLivesMatter  (কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনও মূল্যবান) নামের আন্দোলন।

আসুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রয়োগকারী কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের দিকে একটু নজর দেওয়া যাক। টার্কিশ মিডিয়া আউটলেট (টিআরটি ওয়ার্ল্ড) এর প্রতিবেদন অনুসারে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের শীর্ষে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ১ জুন, ২০২০-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সাত বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে মোট ৭,৬৬৬ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,১৪৩ জন। ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত, প্রতি বছর গড়ে ১,১০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৩ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ পুলিশের গুলিতে নিহত বা আহত হয়েছেন, শ্বেতাঙ্গদের তুলনায় যা অন্তত তিন গুণ বেশি।

ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত ২০১৯ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টানা চার বছর ধরে পুলিশের গুলিতে নিহতের সংখ্যা ১ হাজারের কাছাকাছি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে ৯৯৬ জন নিহত হয়েছেন, যেখানে ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৮৭ জন, ২০১৬ সালে ৯৬৩ জন এবং ২০১৫ সালে ৯৯৫ জন।

‘ম্যাপিং পুলিশ ভায়োলেন্স’ এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে দেশটির ১ হাজার ১৭৬ জন নিহত হয়েছেন। ২০১৩ সালের পর থেকে যে কোনো বছরের তুলনায় এ সংখ্যা সর্বোচ্চ। ২০২১ সালের তুলনায় পুলিশের হাতে দেশটিতে নিহতের সংখ্যা ২০২২ সালে ৩৬ জন বেশি। এ সময় দেশটির পুলিশের হাতে নিহতদের মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছেন ২৮৭ জন। পুলিশের হাতে নিহত হওয়া মানুষের মোট সংখ্যার এটি ২৪ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান তথ্য বলছে, দেশটিতে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ। এই কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে ৯৬ শতাংশই নিহত হয়েছেন পুলিশের গুলিতে। মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯৮ দশমিক ৮ শতাংশ মামলায় যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডসহ বিভিন্ন মানবাধিকার লঙ্ঘনের অজুহাতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রায়ই অভিযোগ আনে মানবাধিকারের যুক্তরাষ্ট্র।

মানবাধিকার একটি সর্বজনীন বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ কিংবা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই যেন মানবাধিকার লঙ্ঘিত না হয়, সেটিই আমাদের কাম্য। যুক্তরাষ্ট্র যখন অন্যান্য রাষ্ট্রের মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত সব বিষয়ে সোচ্চার, সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষাপটে বলা যায় যে, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত এখন নিজেদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর দিকে সতর্ক দৃষ্টিপাত করা।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান তার পরিচয়পত্র পেশ করতে গেলে ওয়াশিংটনে তাকে স্বাগত জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে তারা আগ্রহী। মার্কিন প্রশাসন দুই দেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করতে কাজ করে যাবে। আমরা আশা করি, মার্কিন য্ক্তুরাষ্ট্র সব নাগরিক এবং বাংলাদেশসহ সব প্রবাসীর মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য আরও দায়িত্বশীল, ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ করবে এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।

            লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা