শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানে প্রবাসীদের বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ চলছে। পুলিশের ভাষ্যমতে, ৪ জানুয়ারি চেস্টনাট স্ট্রিটে ফয়সাল নিজের গলায় ছুরি তাক করে ছুটছিলেন। পুলিশ প্রথমে তাকে ছুরিটি ফেলে দিতে আহ্বান জানালে তিনি তা শোনেননি। তাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ প্রথমে এক রাউন্ড স্পঞ্জ গুলি ছোড়ে। তাতেও ফয়সাল নিরস্ত্র না হয়ে ছুরি হাতে পুলিশের দিকে এগিয়ে আসছিলেন। তখন একজন পুলিশ তাকে পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুরুতর আহত ফয়সালকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজ শহরে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দ ফয়সাল আরিফের মৃত্যুর প্রতিবাদে সেখানকার প্রবাসীরা বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ৯ জানুয়ারি ঢাকাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের কথা বলে নিজ দেশে মানবাধিকার নেই কেন, সে প্রশ্ন ওঠে মানববন্ধন থেকে। মানবাধিকার নিয়ে রাজনীতি না করার কথাও বলেন বক্তারা। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

আত্মরক্ষা বা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রত্যেকটি মানুষের জন্মগত অধিকার। সব দেশের আইনে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণাপত্র দ্বারা এটি স্বীকৃত। কিন্তু কারোর আত্মরক্ষার জন্য কোন পরিস্থিতিতে কতটুকু আঘাত অথবা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে, সেটিও আইনসিদ্ধ বিধান। এই অধিকার আত্মরক্ষার জন্য যতটুকু প্রয়োজন কোনো অবস্থাতেই তার অতিরিক্ত প্রয়োগ করা যাবে না। চুরি ঠেকাতে গিয়ে চোরকে খুন করা যায় না।

ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব রেডক্রস প্রদত্ত ইন্টারন্যাশনাল রুলস অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অব পুলিশ অনুযায়ী, মারণাস্ত্র ব্যবহারে নির্দিষ্ট কতগুলো শর্ত দেওয়া আছে। তার মধ্যে প্রধান শর্ত হলো, মারণাস্ত্র ব্যবহারে মৃত্যুর শঙ্কা থাকায় এটির ব্যবহার তখনই প্রযোজ্য হবে যখন আক্রমণকারী ব্যক্তির ওই মুহূর্তের গতিবিধির কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের জন্য মৃত্যুঝুঁকি থাকে এবং গুরুতর আঘাত বা মৃত্যু এড়ানোর জন্য সর্বশেষ উপায় হিসেবে মারণাস্ত্র ব্যবহার করা যাবে। দ্বিতীয়ত, মারণাস্ত্র ব্যবহারের আগে সতর্কতা সংকেত দিতে হবে এবং আক্রমণকারী ব্যক্তিকে সেই সতর্কতা সংকেত শুনে সাবধানী প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে। তাছাড়া যে কোনো পরিস্থিতিতে মারণাস্ত্র ব্যবহারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের স্বচ্ছ জবাবদিহিতার ব্যবস্থা থাকতে হবে। জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মারণাস্ত্র ব্যবহারবিষয়ক সর্বোচ্চ শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি সবচেয়ে বিপজ্জনক ও কঠিন পরিস্থিতিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে। সর্বোপরি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অথবা মৃত্যুঝুঁকি এড়ানোর জন্য শর্তসাপেক্ষে মারণাস্ত্র প্রয়োগ করার বিধান থাকলেও, সব ধরনের পূর্ব সতর্কতা অবলম্বন করে জীবনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ফয়সাল আরিফকে যখন পুলিশ গুলি করে, সে সময় কোনো প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না। এ ঘটনার বিস্তারিত এবং ওই মুহূর্তে ফয়সালের গতিবিধি সম্পর্কে যা কিছু জানা গেছে, সম্পূর্ণটাই পুলিশের ভাষ্য। কিন্তু স্থানীয় একটি টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই এলাকার বাসিন্দা এক নারী নিজেকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে বলেছেন, ফয়সালের হাতে কোনো ছুরি তিনি দেখেননি। সুতরাং পুলিশ ‘আত্মরক্ষার্থে’ ফয়সালকে গুলি করার সময় মারণাস্ত্র ব্যবহারের সব শর্ত যথাযথভাবে অনুসরণ করেছে কি না, সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। ফয়সাল নিজেকে ছুরি দিয়ে আঘাত করতে উদ্যত ছিলেন, যেটি দেখে আত্মহত্যার চেষ্টা বলে প্রতীয়মান হচ্ছিল। ফয়সালকে নিরস্ত্র হওয়ার জন্য হুঁশিয়ারি দেওয়া এবং তাকে যথাযথ সময় দেওয়া হয়েছে কি না, এসব বিষয়ে প্রশ্ন রয়ে যায়। হত্যাকান্ডের বিষয়ে ৫ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি ম্যারিয়েন রায়ান বলেন, ৪ জানুয়ারি স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটের দিকে ক্যামব্রিজ পোর্টের এক বাসিন্দা ৯১১-তে ফোন করে পুলিশের জরুরি বিভাগকে জানান যে, গায়ে শার্ট নেই- এমন এক তরুণ ঘরের জানালা দিয়ে লাফিয়ে রাস্তায় নেমেছেন এবং হাতে বড় ধরনের একটি ছুরি রয়েছে। তরুণটি নিজেকে ছুরিকাঘাতে আহত করার চেষ্টা করছেন। এ তথ্য জেনেই ডজনখানেক পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে যান এবং তাকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু তিনি পুলিশের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে চেস্টনাট স্ট্রিট দিয়ে দৌড়াতে থাকেন। সে সময়ও তার হাতের ছুরিটি গলার দিকে তাক করা ছিল বলে তদন্তকারীদের বরাত দিয়ে ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি উল্লেখ করেন। পুলিশ তার পিছু নিলে এক পর্যায়ে তিনি ছোরা উঁচিয়ে পুলিশের দিকে তেড়ে যান। ‘আত্মরক্ষার্থে’ তখন পুলিশ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। ক্যামব্রিজ পুলিশ কমিশনার ক্রিস্টিন ইলো এ ঘটনার সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান। ইতোমধ্যেই সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর কথাও জানান পুলিশ কমিশনার।

এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশি হত্যার শিকার হয়েছে। গত জুন, ২০২২-এ যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় বন্দুকধারীদের গুলিতে আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ আহমদ নামে আরেক বাংলাদেশি নিহত হন। তিনি সেখানকার গ্রিনকার্ডধারী ছিলেন। প্রায় ১০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে যান আবু সালেহ মোহাম্মদ মাহফুজ। পরবর্তীতে আটলান্টা শহরে নিজে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। ১৬ জুন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বন্দুকধারীরা তাকে তার দোকানের সামনে হত্যা করে।

যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সদা উচ্চকণ্ঠ। ২০২০ সালে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে সংখ্যালঘু কৃষ্ণাঙ্গ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পুলিশের নৃশংসতাকে আবার সামনে এনেছিল। ওয়াশিংটন পোস্ট সংবাদপত্রের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে মারা গেছে ১,০১৪ জন এবং বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় পুলিশের গুলিতে নিহতদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশির ভাগই কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান। দেশটিতে পুলিশি নির্মমতার প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে গড়ে উঠেছে হ্যাশট্যাগ #BlackLivesMatter  (কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনও মূল্যবান) নামের আন্দোলন।

আসুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রয়োগকারী কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের দিকে একটু নজর দেওয়া যাক। টার্কিশ মিডিয়া আউটলেট (টিআরটি ওয়ার্ল্ড) এর প্রতিবেদন অনুসারে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের শীর্ষে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ১ জুন, ২০২০-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সাত বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে মোট ৭,৬৬৬ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ ১,১৪৩ জন। ২০১৩ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত, প্রতি বছর গড়ে ১,১০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৩ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ পুলিশের গুলিতে নিহত বা আহত হয়েছেন, শ্বেতাঙ্গদের তুলনায় যা অন্তত তিন গুণ বেশি।

ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত ২০১৯ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টানা চার বছর ধরে পুলিশের গুলিতে নিহতের সংখ্যা ১ হাজারের কাছাকাছি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে পুলিশের গুলিতে ৯৯৬ জন নিহত হয়েছেন, যেখানে ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৮৭ জন, ২০১৬ সালে ৯৬৩ জন এবং ২০১৫ সালে ৯৯৫ জন।

‘ম্যাপিং পুলিশ ভায়োলেন্স’ এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে দেশটির ১ হাজার ১৭৬ জন নিহত হয়েছেন। ২০১৩ সালের পর থেকে যে কোনো বছরের তুলনায় এ সংখ্যা সর্বোচ্চ। ২০২১ সালের তুলনায় পুলিশের হাতে দেশটিতে নিহতের সংখ্যা ২০২২ সালে ৩৬ জন বেশি। এ সময় দেশটির পুলিশের হাতে নিহতদের মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছেন ২৮৭ জন। পুলিশের হাতে নিহত হওয়া মানুষের মোট সংখ্যার এটি ২৪ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান তথ্য বলছে, দেশটিতে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ। এই কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে ৯৬ শতাংশই নিহত হয়েছেন পুলিশের গুলিতে। মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯৮ দশমিক ৮ শতাংশ মামলায় যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডসহ বিভিন্ন মানবাধিকার লঙ্ঘনের অজুহাতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রায়ই অভিযোগ আনে মানবাধিকারের যুক্তরাষ্ট্র।

মানবাধিকার একটি সর্বজনীন বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ কিংবা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই যেন মানবাধিকার লঙ্ঘিত না হয়, সেটিই আমাদের কাম্য। যুক্তরাষ্ট্র যখন অন্যান্য রাষ্ট্রের মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত সব বিষয়ে সোচ্চার, সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষাপটে বলা যায় যে, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত এখন নিজেদের রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর দিকে সতর্ক দৃষ্টিপাত করা।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান তার পরিচয়পত্র পেশ করতে গেলে ওয়াশিংটনে তাকে স্বাগত জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে তারা আগ্রহী। মার্কিন প্রশাসন দুই দেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করতে কাজ করে যাবে। আমরা আশা করি, মার্কিন য্ক্তুরাষ্ট্র সব নাগরিক এবং বাংলাদেশসহ সব প্রবাসীর মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য আরও দায়িত্বশীল, ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ করবে এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।

            লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম