শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি খালেদা জিয়া

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি খালেদা জিয়া

হঠাৎ করেই আলোচনা শুরু হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পুনরায় রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন কি না। আলোচনার উদ্ভব মূলত গত ১৯ ফেব্রুয়ারি আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে। তিনি ওই দিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে বাধা নেই। অসুস্থতার গ্রাউন্ডে দুটি শর্তে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তিনি রাজনীতি করতে পারবেন না, এমন কোনো শর্ত সেখানে ছিল না।  তবে, আদালতে দন্ডিত হওয়ার কারণে সংবিধানের ৬৬ ধারা মোতাবেক তিনি (খালেদা জিয়া) নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। আইনমন্ত্রীর এ বক্তব্য ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ সব দৈনিকেই প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর এ বক্তব্যের পরেই জনমনে ঔৎসুক্যের সৃষ্টি হয়েছে খালেদা জিয়া আদতেই রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন কি না।

বিষয়টি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ সন্দেহ নেই। কেননা, বিগত চার দশকেরও অধিক সময় ধরে দুজন রাজনৈতিক নেত্রীকে ঘিরে বাংলাদেশের রাজনীতি আবর্তিত হচ্ছে; একজন শেখ হাসিনা, অপরজন বেগম খালেদা জিয়া। ফলে তাঁদের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকা না থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খালেদা জিয়া শুধু একটি দলের প্রধানই নন, দেশের জনগণের এক বিশাল অংশের সমর্থনপুষ্ট নন্দিত নেত্রী। তিনি বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং তিনবার ওই পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। দুবার ছিলেন জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবনে আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, তিনি এ পর্যন্ত যতগুলো সংসদীয় আসনে নির্বাচন করেছেন, তার সবগুলোতেই জয়লাভ করেছেন। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এ নেতৃত্ব দিতে গিয়ে তাঁকে সময়ে সময়ে নানা বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেটা ঘরে-বাইরে দুই ক্ষেত্রেই। দলের বাইরে থেকে যেমন তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তেমনি ভিতর থেকেও তাঁকে বিপর্যস্ত করার চেষ্টা কম হয়নি। তবে আশ্চর্য এক দৃঢ়তায় তিনি সেসব বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার সময়ের কথা বলা যায়। সে সময় সাঁড়াশি আক্রমণের মুখে পড়েছিলেন বেগম জিয়া। ‘তত্ত্বাবধায়ক’ খোলস পরিহিত আধা-সামরিক সরকার চেষ্টা করেছিল তাঁকে রাজনীতি থেকে বিতাড়নের। একই সঙ্গে দলের অভ্যন্তরে ‘সংস্কার’ জিগির তুলে তাঁকে মাইনাস করার অপচেষ্টাও চলেছিল বেশ জোরেশোরে। ফখরুদ্দীন-মইন উর সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ারও চেষ্টা করেছিল। তাঁকে সপরিবারে তাঁর পছন্দমতো দেশে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ারও প্রলোভন দেখানো হয়েছিল। কিন্তু তাঁর সাফ জবাব ছিল, ‘দেশ ছেড়ে আমি কোথাও যাব না’। তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের বাইরে আমার কোনো ঠিকানা নেই। বাঁচলে এ দেশেই বাঁচব, মরলে এ দেশেই মরব।’ দলের নেতাদের অনেকেই তখন তথাকথিত ‘সংস্কারের চাঁদ’ দেখে আসন্ন ঈদের আনন্দে মাতোয়ারা। তো সেই চরম দুঃসময়েও বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন দৃঢ়, ঋজু এবং অবিচল; যেমন থাকেন একজন দক্ষ নাবিক ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ সমুদ্রে নৌযানকে সঠিক পথে অক্ষত অবস্থায় নিয়ে যেতে। সে সময় তাঁর সহযাত্রী ছিলেন দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। তাদের সমর্থনই তাঁকে সাহস জুগিয়েছে, এ কথা বলা নিশ্চয়ই অতিশয়োক্তি হবে না। কিন্তু এখন তিনি সেই অবস্থায় নেই। বয়স, অসুস্থতা, বিরূপ পরিবেশ-পরিস্থিতি আগের সেই দুর্দমনীয় বেগম খালেদা জিয়াকে অনেকটাই ন্যুব্জ করে দিয়েছে। যে কারণে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে আপসহীন ভূমিকার জন্য যিনি পেয়েছিলেন ‘আপসহীন নেত্রী’র অভিধা, সেই তাঁকে শেষ পর্যন্ত আপসের পথেই হাঁটতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের আমলে দায়ের করা মামলায় আদালত কর্তৃক দন্ডিত হয়ে তিনি কারান্তরিন হন ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। বিএনপির মতো একটি বিশাল রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রীর এই কারাবরণে যে রকম প্রতিক্রিয়া হওয়ার কথা ছিল তা কিন্তু হয়নি। তাঁর দলের দায়িত্বশীল (!) নেতারা নেত্রীর মুক্তির জন্য তেমন কোনো জোরালো ভূমিকা নেননি বা নিতে পারেননি। বড়োসড়ো কোনো আন্দোলন-কর্মসূচি তো দূরের কথা, একটি বড় মিছিলও তারা সংগঠিত করতে পারেননি। দলের শুভানুধ্যায়ীরা শীর্ষ নেতাদের নেত্রীর মুক্তির দাবিতে ‘স্বেচ্ছায় কারাবরণের’ মতো কর্মসূচি দেওয়ার পরামর্শ দিলেও তারা তাতে গা করেননি। নেতারা বলেছিলেন, কোনো ধরনের নেতিবাচক কর্মসূচি দিতে নাকি বেগম খালেদা জিয়া নিষেধ করে গেছেন। এ কথার সত্যতা যাচাই করার যেহেতু কোনো উপায় নেই, তাই শুভাকাক্সক্ষীরা চুপ মেরে গেছে। আর নিয়তির ওপর দায় চাপিয়ে সান্ত্বনা খোঁজার চেষ্টা করেছেন। রাজনৈতিক আন্দোলন বা আইনি লড়াই, কোনোটাতেই যখন বেগম জিয়া মুক্ত হতে পারছিলেন না, তখন অনেকের মনেই শঙ্কা জেগেছিল, তাহলে কি বাকি জীবন তিনি কারান্তরালেই থাকবেন? সেই সঙ্গে এটাও বোঝা গিয়েছিল যে, সরকারের সঙ্গে সমঝোতাই তাঁর মুক্ত হওয়ার একমাত্র উপায়। শেষ পর্যন্ত সে উপায়টিকেই বেছে নিয়েছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের পক্ষ থেকে ছোটভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুগ্রহে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত রেখে তিনি কারাগারের পরিবর্তে বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ পান। এখনো সেভাবেই থাকছেন। প্রতি ছয় মাস পর পর সে মেয়াদ বাড়ছে। একদা আপসহীন নেত্রীর এই আপসকামিতা অস্বাভাবিক মনে হলেও আর কোনো গত্যন্তর ছিল বলে মনে হয় না। এতে তাঁর মনে আত্মগ্লানির সৃষ্টি হয়েছে কি না জানি না, তবে কোটি কোটি ভক্তের মনে স্বস্তি এনে দিয়েছে তাঁর এ মুক্তি। পাশাপাশি তাঁকে মুক্ত করতে দলীয় নেতাদের ব্যর্থতা ও অকর্মণ্যতা অনেকের কাছেই ক্ষমার অযোগ্য বলে বিবেচিত হয়ে আছে।

অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে খালেদা জিয়া বুঝি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন। কিন্তু বাস্তবে যে তা নয়, তার প্রমাণ হঠাৎ করে তাঁর আলোচনায় ফিরে আসা। বর্তমান রাজনৈতিক সমস্যাসংকুল সময়ে তিনি পুনরায় রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন কি না-এ আলোচনা যথেষ্ট গুরুত্ববহ সন্দেহ নেই। কেননা, কাগজপত্রে তিনি এখনো বিএনপি নামে দলটির চেয়ারপারসন। তিনি কারারুদ্ধ হওয়ার পরে তদীয় পুত্র তারেক রহমানকে করা হয়েছে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। আদালত কর্তৃক দন্ডিত এবং বিদেশে অবস্থান সত্ত্বেও তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা কতটা যুক্তিসংগত হয়েছে, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। তাকে ওই পদে অধিষ্ঠানের পথ থেকে অন্তরায় দূর করতে কোনো রকম কাউন্সিল ছাড়াই দলীয় গঠনতন্ত্রের একটি ধারা মুছে ফেলতে হয়েছে; যে ধারায় নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে আদালত কর্তৃক দন্ডিত কোনো ব্যক্তি বিএনপির সদস্য হওয়া বা থাকার অযোগ্য বলে উল্লেখ ছিল। অবশ্য ওই ধারা বহাল থাকলে খালেদা জিয়াও বিএনপির চেয়ারপারসন থাকার যোগ্য থাকতেন কি না সে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। যাক সেটা ভিন্ন বিষয়, বিএনপির অভ্যন্তরীণ সমস্যা।

আইনমন্ত্রীর পরে সরকারের আরেকজন মন্ত্রীও বলেছেন, খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, খালেদা জিয়া জেলে থেকেও রাজনীতি করতে পারবেন, দলকে নির্দেশনা দিতে পারবেন। বেগম জিয়ার রাজনীতি নিয়ে সরকারের দুজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর ইতিবাচক মন্তব্য সংগত কারণেই জনমনে প্রশ্নের বুদবুদ সৃষ্টি করেছে। কেননা, গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সেলিম বলেছিলেন, ‘খালেদা জিয়া রাজনীতি করবেন না’-মর্মে মুচলেকা দিয়ে কারামুক্ত হয়েছেন। তাঁর বক্তব্যের তিন সপ্তাহ পার না হতেই আইনমন্ত্রীর সম্পূর্ণ বিপরীত মন্তব্য তাই সচেতন ব্যক্তিদের চিন্তার খোরাক জুগিয়েছে। তাহলে কী ভিতরে ভিতরে কিছু একটা হচ্ছে? মন্ত্রীদের এসব বক্তব্য খালেদা জিয়া সম্পর্কে সরকারের নমনীয় মনোভাবের প্রতিফলন কি না তা নিয়েও কথা উঠেছে। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত অফিশিয়াল কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বিএনপি বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে। তারা নিশ্চিত হতে চাচ্ছে, এটা সরকারের সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ, নাকি চলমান আন্দোলনে ছন্দপতন ঘটানোর একটি প্রয়াস। কেউ কেউ অবশ্য মনে করছেন নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দুই পক্ষের মধ্যে সংলাপের যে তাগিদ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মহল থেকে দেওয়া হচ্ছে, খালেদা জিয়ার পুনরায় রাজনীতিতে সরকারের অনাপত্তির বিষয়টি তার একটি সংকেত হতে পারে। খালেদা জিয়ার স্থায়ী জামিন এবং রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার পথে সরকার যদি বাধা সৃষ্টি না করে, তাহলে বিএনপিকে সংলাপে আনার পথ উন্মুক্ত হতে পারে। যদিও বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী আইনমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘মতলববাজি’ বলে অভিহিত করে এক রকম উড়িয়ে দিয়েছেন। এদিকে ২৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘দলবিচ্ছিন্ন খালেদা জিয়া’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বর্তমানে তিনি দল থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছেন, দলের কোনো কর্মকান্ডের সঙ্গেই তাঁর সম্পৃক্তি নেই, কোনো হস্তক্ষেপও করছেন না। দলের নেতারাও তাঁর সঙ্গে এসব ব্যাপারে কোনো যোগাযোগ করেন না। দল চলছে তাঁর পুত্র তারেক রহমানের একক নির্দেশনায়।

বিদ্যমান পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, সরকার চাইলেও বিএনপি তাদের নেত্রীকে পুনরায় রাজনীতিতে সক্রিয় দেখতে চাইবে কি না। কেননা, বেগম জিয়া সক্রিয় হলে চেয়ারপারসন হিসেবে তিনিই দলের যাবতীয় নির্দেশনা দেবেন। তখন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পদের আর কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। পুত্র তারেক রহমান এবং তার সঙ্গী-সাঙ্গাৎরা তা মেনে নিতে পারবেন কি না তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় রয়েছে। তবে দলের সিনিয়র নেতারা চান বেগম জিয়া সক্রিয় হোন। দলটির কেন্দ্রীয় একজন নেতা আলাপচারিতায় এক রকম নিশ্চিত করেই বললেন, খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন এবং অচিরেই গুলশান অফিসে বসা শুরু করবেন। প্রচার রয়েছে, সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশের সঙ্গে তারেক রহমানের বনিবনা হচ্ছে না। তার খবরদারি এবং হুকুম জারিকে তারা সব সময় মেনেও নিতে পারেন না, আবার প্রতিবাদও করতে পারেন না।  তাই তারা চাচ্ছেন খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় হোন। কারও কারও মতে, মন্ত্রীদের উল্লিখিত বক্তব্য সরকারের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগেরই ফলশ্রুতি।

বাস্তবিক যদি খালেদা জিয়া পুনরায় রাজনীতিতে সক্রিয় হন, তাহলে বিএনপিতে নতুন আরেক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। কর্তৃত্ব হারানোর আশঙ্কায় পুত্র মাতার ব্যাপারে কী ধরনের মনোভাব পোষণ করবে,  তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারও কারও ধারণা, বিএনপিকে সে ধরনের একটি জটিলতায় ফেলার উদ্দেশ্যেই সরকার খালেদা জিয়ার রাজনীতি বিষয়ে উদার মনোভাব দেখানোর চেষ্টা করছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপিতে যে অভ্যন্তরীণ নতুন পোলারাইজেশন হবে, তার প্রতিক্রিয়া কী হবে, সেটাই দেখার বিষয়।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম