শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

জামায়াতের এজেন্ডা বাংলাদেশে চলবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের এজেন্ডা বাংলাদেশে চলবে না

মার্চ বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। ১৯৪৮ সাল থেকে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ ধরে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সমগ্র মানুষকে একাত্তরের মার্চে স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত পর্বে নিয়ে আসেন। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, যত ত্যাগ, যত রক্ত, বাঙালি জাতি তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। একাত্তরের ৭ মার্চ রমনার রেসকোর্স মাঠে সাড়ে সাত কোটি মানুষের হৃদয়ের কথা বঙ্গবন্ধু বলে দিলেন; রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দিব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ। একাত্তরের ৯ মাসে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে রক্ত ঢেলেছে, কখনো পিছপা হয়নি।  বুক চেতিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের সামনে দাঁড়িয়ে গুলিতে লুটিয়ে পড়ার আগ মুহূর্তে চিৎকার করে বলেছে ‘জয় বাংলা’। এই জয় বাংলার মাহাত্ম্য এত মহান, এত মহীয়ান যে, বাংলার মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিয়া, সুন্নি, আহমদিয়া, ব্রাহ্মণ, মুচি সবাই একই বাণীতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মাত্র ৯ মাসের মাথায় আমরা পাকিস্তানিদের পরাজিত করতে সক্ষম হই। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়। স্বাধীনতা অর্জনই যে চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল না সেটা বঙ্গবন্ধু যেমন ৭ মার্চের ভাষণে উল্লেখ করেছেন, তেমনি বাহাত্তরের সংবিধানেও তা স্পষ্ট করেছেন। বাহাত্তরের সংবিধানের একেবারে শুরুতে প্রস্তাবনায় লেখা হয়, ‘আমরা বাংলাদেশের জনগণ জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি।’ স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের লক্ষ্য জাতীয় মুক্তি। প্রেক্ষাপট তুলে ধরা ও প্রাসঙ্গিকতার জন্য লেখার এ পর্যায়ে একটু পিছনে ফিরে যাব এবং তারপর আবার বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে পঞ্চগড়ে ধর্মের নামে যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাতের ঘটনা ঘটেছে সে কথায় আসব। বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ৭৫ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্রের লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বাঙালি জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা ও দাবিয়ে রাখা এবং তার মাধ্যমে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ লুণ্ঠন করে পশ্চিম পাকিস্তানকে সমৃদ্ধ করা। এই লক্ষ্য অর্জন করার জন্য পাকিস্তানের পাঞ্জাবি শাসকগোষ্ঠী দুটি কৌশল অবলম্বন করে। এর মধ্যে প্রথম ও প্রধান কৌশল ছিল, ইসলাম ধর্মকে রাজনীতির প্রধান অনুষঙ্গ করা, যার মাধ্যমে বাংলা, বাঙালি, বাঙালি সংস্কৃতি ইত্যাদি সবকিছুকে ইসলাম ধর্মের বিরোধী হিসেবে উপস্থিত করা। দ্বিতীয়ত, ক্ষমতার উপঢৌকনের মাধ্যমে বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির দালাল সৃষ্টি করা, যারা পশ্চিম পাকিস্তানিদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে বলতে থাকবে নিজেদের ন্যায্য অধিকার, ভাত, কাপড়, খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চাকরি, কর্মসংস্থান ইত্যাদি সবকিছুর বিনিময়ে হলেও পাকিস্তানকে রক্ষা করতে হবে; তা না হলে পৃথিবীতে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। তাদের কথায় ইসলাম ধর্ম আর পাকিস্তান সমার্থক হয়ে যায়। তখন পূর্ব পাকিস্তানে যারা পাঞ্জাবিদের এই রাজনৈতিক ধর্মের অপব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত হয়ে দালালি করেছে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় ছিল, বিভিন্ন নামের মুসলিম লীগ এবং জামায়াতসহ সব ইসলামিস্ট নামধারী দলগুলো। একাত্তরে জামায়াতের আমির আবুল আলা মওদুদী বলেন, ‘পাকিস্তানের নিরাপত্তা হচ্ছে গোটা বিশ্বের ইসলামের নিরাপত্তা’ (দৈনিক সংগ্রাম- ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)। মওদুদীর প্রধান শিষ্য, গোলাম আযম বলেন, পাকিস্তান ও ইসলামকে জামায়াত এক ও অভিন্ন মনে করে (দৈনিক সংগ্রাম ৬ সেপ্টেম্বর-১৯৭১)। এহেন জামায়াত ও তার গুরু আবুল আলা মওদুদীর হুকুমে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের লাহোরে আহমদীয় সম্প্রদায়ের ওপর পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ চালায়। তাতে প্রায় ৫০ হাজার আহমদীয় সম্প্রদায়ের মানুষ নিহত হয়। জামায়াতের দাবি, তারা মুসলমান নয়, তারা মুসলমান পরিচয় ধারণ করতে পারবে না। তখনো পাকিস্তান পরিপূর্ণ ধর্মতন্ত্রের রাষ্ট্রে পরিণত হয়নি। সেই হত্যাযজ্ঞ থামাতে ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানে প্রথমবারের মতো শুধু লাহোরে সামরিক আইন জারি করা হয়। হত্যা মামলায় মওদুদীর ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের হস্তক্ষেপে সেবার মওদুদী বেঁচে যান। হত্যাযজ্ঞের তদন্তের জন্য পাকিস্তান সরকার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ মুনিরের নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করেছিল। মোহাম্মদ মুনির ওই সময়ে পাকিস্তানের সব ইসলামিস্ট দল, গোষ্ঠী, সেক্টর ও শ্রেণির নেতৃস্থানীয় সব মাওলানা ও আলেমকে ডেকেছিলেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে তিনি তাদের কাছে দুটি প্রশ্ন করেন,  মুসলমান কে ও ইসলাম কী। বিচারপতি মুনির বলেছিলেন, আপনারা সবাই একমত হয়ে যেটা বলবেন আমি সেটাই গ্রহণ করব। কিছু সময়ের মধ্যে বিচারপতি মুনির দেখলেন, তারা কেউ কারও সঙ্গে একমত হচ্ছে না, বরং হট্টগোলের মধ্য দিয়ে একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়ে গেল। বিচারপতি মুনির বিরক্ত হয়ে পুলিশ ডেকে সবাইকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। সেবারের মতো আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণা করার জামায়াতি চেষ্টা ব্যর্থ হয়। কিন্তু ১৯৭৪ সালে এসে জামায়াত সফল হয়। সে সময়ে পাকিস্তানে পিপলস পার্টি ক্ষমতায় এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো প্রধানমন্ত্রী। জামায়াত ও সমমনা উগ্রপন্থি ইসলামিস্ট গোষ্ঠী আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আবার মাঠে নামে। পশ্চিমা আধুনিকতায় অভ্যস্ত জুলফিকার আলী ভুট্টো নিজে ধর্মকর্মের প্রতি আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু ১৯৫৩ সালের ঘটনা এবং একই সঙ্গে জামায়াতসহ ইসলামিস্ট গোষ্ঠীর সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থার সুসম্পর্কের কথা ভুট্টো জানতেন। তিনি জানতেন, মোল্লা ও মিলিটারি এক হয়ে ক্ষিপ্ত হলে পাকিস্তানে তার পক্ষে ক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে না। সুতরাং ধর্ম রক্ষা নয়, ক্ষমতা রক্ষার জন্য জুলফিকার আলী ভুট্টো ১৯৭৪ সালে আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণা এবং সেই অনুসারে সংবিধান সংশোধন করেন। কিন্তু তোষণ নীতি কাজে লাগেনি। মাত্র তিন বছরের মাথায় ওই একই জামায়াত এবং মোল্লা ও মিলিটারি এক হয়ে শুধু ক্ষমতাচ্যুত নয়, জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসিতেও ঝুলাল। এটা ছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরের ঘটনা। কিন্তু ১৯৫৩ সালে ধর্মের নামে আহমদীয় সম্প্রদায়ের প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে হত্যা এবং ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে যত অধর্মের কাজ ও বাঙালিদের শোষণ নির্যাতন করা হয়েছে, সেসব বঙ্গবন্ধু শুধু স্বচক্ষে দেখেছেন তা নয়, তার চরম তিক্ত দহনে নিজে সমৃদ্ধ হয়েছেন। তাই স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মের পবিত্রতা রক্ষার জন্যই বঙ্গবন্ধু ধর্মের নামে রাজনীতি সাংবিধানিকভাবে বন্ধ করে দিলেন। ধর্ম তার নিজস্ব মহিমায় থাকবে, আর রাজনীতি তার স্বতন্ত্র সত্তা নিয়ে সব নাগরিকের শান্তি, নিরাপত্তা ও কল্যাণে স্বাধীনভাবে কাজ করবে। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, পক্ষ ও দল রাষ্ট্র এবং রাজনীতির বিষয়ে ধর্মকে আনতে পারবে না।  কেউ কারও প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা ছড়াতে পারবে না। সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ নিজ নিজ বিশ্বাস অনুসারে ধর্ম পালন ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করবে, কেউ বাধা দিতে পারবে না। সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের ধর্মীয় এই স্বাধীনতা রক্ষায় রাষ্ট্র সর্বদা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় থাকবে। কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে খ্রিস্টান, আর কে তা নয়, এই সংজ্ঞা দেওয়ার অধিকার কারও থাকবে না, এমন কী রাষ্ট্রেরও নয়। অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত জাতীয় মুক্তির সামগ্রিকতার মধ্যে এটাই ছিল অন্যতম প্রধান একটি বৈশিষ্ট্য ও অনুষঙ্গ। বঙ্গবন্ধু যত দিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন এটা নিয়ে কোনো পক্ষ থেকেই কখনো কোনো কথা ওঠেনি, কেউ বিভ্রান্তি ছড়ানোর সাহস পায়নি। কিন্তু পঁচাত্তরের জাতীয় ট্র্যাজেডির পর সর্বময় ক্ষমতার অধিকার হয়ে  প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত সবকিছু বাতিলের সঙ্গে ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ রাখার যেসব বিধিবিধান ছিল তাও উঠিয়ে দেন। তার ফলে এতদিন নিষিদ্ধ থাকা জামায়াত ও নেজামে ইসলামসহ সব ধর্মীয় গোষ্ঠী বাংলাদেশে আবার রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে যায়। তারা ভিন্ন নামে ও প্ল্যাটফরমে রাজনীতি করলেও কতগুলো জায়গায় তারা সবাই এক ও কঠিনভাবে ঐক্যবদ্ধ।  প্রথমত, তারা সবাই একাত্তরে পাকিস্তানের সব রকম হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের সহযোগী ছিল এবং এখনো তারা পাকিস্তান ও ইসলাম ধর্মকে এক ও অভিন্ন মনে করে। যে কথা জামায়াতের মওদুদী ও গোলাম আযম একাত্তরে প্রকাশ্যে বলেছে। দ্বিতীয়ত, তারা জাতির পিতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মান দেখায় না, মানে না, মুক্তিযুদ্ধের ন্যায্যতাকে তারা এখনো স্বীকার করে না, আর সে কারণেই জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংগীতকে সম্মান দেখায় না। তৃতীয়ত, তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তানি স্টাইলের একটা ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র বানাতে বদ্ধপরিকর। এরা কৌশলগত কারণে ও নেতৃত্বের দ্বন্দ্বের জন্য আলাদা নামে ও প্ল্যাটফরম থেকে একই এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে। ইসলামী আন্দোলন নামের দলটি এখন সবাইকে ছাড়িয়ে সর্বত্র সামনের সারিতে থাকছে। আর হেফাজত তো ২০১০ সালে জামায়াতের বিকল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়। তারা জামায়াতি নেতাদের যুদ্ধাপরাধের দায় থেকে বাঁচাতে শুধু বিচারের বিরোধিতা করে ক্ষান্ত হয়নি, গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে রীতিমতো মিথ্যাচার ও কুৎসা রটিয়েছে। হেফাজতের ১৩ দফা বাংলাদেশের মৃত্যু সনদের সমান। ওই সম্মিলিত গোষ্ঠী বাংলাদেশের নাগরিক অধিকারসহ সব সুবিধার ওপর ভর করে রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। তারা রাষ্ট্র ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে সর্বশেষ গত ৩-৪ মার্চে পঞ্চগড় জেলায় আহমদীয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। তাতে দুজন নিহতসহ আহত হয়েছেন আরও অনেকে। আহমদীয় সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইসলামী আন্দোলন নামের সংগঠনটি এই আক্রমণের নেতৃত্ব দিয়েছে। পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি, ইমাম-মোয়াজ্জিন কল্যাণ সমিতি, কওমি ওলামা পরিষদ, জাতীয় ওলামা মাশায়েক পরিষদ, সম্মিলিত খতমে নবুয়ত সংরক্ষণ পরিষদ, তারা সবাই আহমদীয় সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণে অংশ নেয়। নিশ্চিত করে বলা যায়, উপরোক্ত সংগঠনসমূহের নামের আড়ালে জামায়াত, হেফাজতসহ অন্যান্য সব উগ্রবাদী ইসলামিস্ট দল রয়েছে। পঞ্চগড়ে আলোচ্য, আহমদীয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ওপর এবার প্রথম আক্রমণ হয় ৩ মার্চ শুক্রবার। ৪ মার্চ আবার আক্রমণ হয়। সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে রাষ্ট্র শক্তি, স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কেন আহমদীয় সম্প্রদায়ের বাড়িঘর রক্ষা করতে পারল না। তাহলে কি ধরে নিতে হবে ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠী আজ রাষ্ট্র শক্তির চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। প্রত্যেকটি মানুষ ও সম্প্রদায়ের জন্য নিজ নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী ধর্ম-কর্ম পালন ও অনুষ্ঠানাদি করার অধিকার নিশ্চিত করার সাংবিধানিক দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়েছে। মানুষের এই স্বাধীন অধিকার যারা কেড়ে নিতে চায় তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। রাষ্ট্র শক্তির সঙ্গে বৃহত্তর মানুষকে সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তাদের দমন করা উচিত। আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে সফল হলে কিছুদিন পরেই তারা বলবে শিয়া সম্প্রদায়ের মানুষও মুসলমান নয়। তারপর তারা বলবে বাংলাদেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করতে হবে। তারা ইতোমধ্যে বলেছে, বাংলাদেশ মুসলমানদের রাষ্ট্র। তাই যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ বলতে আর কিছু থাকবে না। স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসে একাত্তরের মার্চ মাসের গৌরবোজ্জ্বল ঘটনাসমূহকে আমরা স্মরণ করছি। মার্চের শক্তি বলে আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের পরাজিত করেছি। কিন্তু ৩-৪ মার্চে পঞ্চগড়ের ঘটনা মার্চ মাসের মর্যাদাকে ম্লান করে দিয়েছে। আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবি জামায়াতের এজেন্ডা, পাকিস্তান আমল থেকে তারা এই দাবি করে আসছে। কিন্তু মার্চ মাসের গৌরবের সঙ্গে জামায়াতের এজেন্ডা যায় না। তাই মার্চ মাসের গৌরব, স্বাধীনতার মাহাত্ম্য ও বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষায় সমগ্র বাঙালি জাতিকে আবার একাত্তরের মার্চের মতো ঐক্যবদ্ধ হয়ে জামায়াতি এজেন্ডা বাস্তবায়নের সব চেষ্টাকে রুখে দিতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন