শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

জামায়াতের এজেন্ডা বাংলাদেশে চলবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের এজেন্ডা বাংলাদেশে চলবে না

মার্চ বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। ১৯৪৮ সাল থেকে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ ধরে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সমগ্র মানুষকে একাত্তরের মার্চে স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত পর্বে নিয়ে আসেন। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, যত ত্যাগ, যত রক্ত, বাঙালি জাতি তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। একাত্তরের ৭ মার্চ রমনার রেসকোর্স মাঠে সাড়ে সাত কোটি মানুষের হৃদয়ের কথা বঙ্গবন্ধু বলে দিলেন; রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দিব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ। একাত্তরের ৯ মাসে বাংলাদেশের মানুষ অকাতরে রক্ত ঢেলেছে, কখনো পিছপা হয়নি।  বুক চেতিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের সামনে দাঁড়িয়ে গুলিতে লুটিয়ে পড়ার আগ মুহূর্তে চিৎকার করে বলেছে ‘জয় বাংলা’। এই জয় বাংলার মাহাত্ম্য এত মহান, এত মহীয়ান যে, বাংলার মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিয়া, সুন্নি, আহমদিয়া, ব্রাহ্মণ, মুচি সবাই একই বাণীতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মাত্র ৯ মাসের মাথায় আমরা পাকিস্তানিদের পরাজিত করতে সক্ষম হই। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়। স্বাধীনতা অর্জনই যে চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল না সেটা বঙ্গবন্ধু যেমন ৭ মার্চের ভাষণে উল্লেখ করেছেন, তেমনি বাহাত্তরের সংবিধানেও তা স্পষ্ট করেছেন। বাহাত্তরের সংবিধানের একেবারে শুরুতে প্রস্তাবনায় লেখা হয়, ‘আমরা বাংলাদেশের জনগণ জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি।’ স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের লক্ষ্য জাতীয় মুক্তি। প্রেক্ষাপট তুলে ধরা ও প্রাসঙ্গিকতার জন্য লেখার এ পর্যায়ে একটু পিছনে ফিরে যাব এবং তারপর আবার বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে পঞ্চগড়ে ধর্মের নামে যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাতের ঘটনা ঘটেছে সে কথায় আসব। বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ৭৫ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্রের লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বাঙালি জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা ও দাবিয়ে রাখা এবং তার মাধ্যমে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ লুণ্ঠন করে পশ্চিম পাকিস্তানকে সমৃদ্ধ করা। এই লক্ষ্য অর্জন করার জন্য পাকিস্তানের পাঞ্জাবি শাসকগোষ্ঠী দুটি কৌশল অবলম্বন করে। এর মধ্যে প্রথম ও প্রধান কৌশল ছিল, ইসলাম ধর্মকে রাজনীতির প্রধান অনুষঙ্গ করা, যার মাধ্যমে বাংলা, বাঙালি, বাঙালি সংস্কৃতি ইত্যাদি সবকিছুকে ইসলাম ধর্মের বিরোধী হিসেবে উপস্থিত করা। দ্বিতীয়ত, ক্ষমতার উপঢৌকনের মাধ্যমে বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির দালাল সৃষ্টি করা, যারা পশ্চিম পাকিস্তানিদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে বলতে থাকবে নিজেদের ন্যায্য অধিকার, ভাত, কাপড়, খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চাকরি, কর্মসংস্থান ইত্যাদি সবকিছুর বিনিময়ে হলেও পাকিস্তানকে রক্ষা করতে হবে; তা না হলে পৃথিবীতে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। তাদের কথায় ইসলাম ধর্ম আর পাকিস্তান সমার্থক হয়ে যায়। তখন পূর্ব পাকিস্তানে যারা পাঞ্জাবিদের এই রাজনৈতিক ধর্মের অপব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত হয়ে দালালি করেছে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় ছিল, বিভিন্ন নামের মুসলিম লীগ এবং জামায়াতসহ সব ইসলামিস্ট নামধারী দলগুলো। একাত্তরে জামায়াতের আমির আবুল আলা মওদুদী বলেন, ‘পাকিস্তানের নিরাপত্তা হচ্ছে গোটা বিশ্বের ইসলামের নিরাপত্তা’ (দৈনিক সংগ্রাম- ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)। মওদুদীর প্রধান শিষ্য, গোলাম আযম বলেন, পাকিস্তান ও ইসলামকে জামায়াত এক ও অভিন্ন মনে করে (দৈনিক সংগ্রাম ৬ সেপ্টেম্বর-১৯৭১)। এহেন জামায়াত ও তার গুরু আবুল আলা মওদুদীর হুকুমে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের লাহোরে আহমদীয় সম্প্রদায়ের ওপর পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ চালায়। তাতে প্রায় ৫০ হাজার আহমদীয় সম্প্রদায়ের মানুষ নিহত হয়। জামায়াতের দাবি, তারা মুসলমান নয়, তারা মুসলমান পরিচয় ধারণ করতে পারবে না। তখনো পাকিস্তান পরিপূর্ণ ধর্মতন্ত্রের রাষ্ট্রে পরিণত হয়নি। সেই হত্যাযজ্ঞ থামাতে ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানে প্রথমবারের মতো শুধু লাহোরে সামরিক আইন জারি করা হয়। হত্যা মামলায় মওদুদীর ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের হস্তক্ষেপে সেবার মওদুদী বেঁচে যান। হত্যাযজ্ঞের তদন্তের জন্য পাকিস্তান সরকার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ মুনিরের নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করেছিল। মোহাম্মদ মুনির ওই সময়ে পাকিস্তানের সব ইসলামিস্ট দল, গোষ্ঠী, সেক্টর ও শ্রেণির নেতৃস্থানীয় সব মাওলানা ও আলেমকে ডেকেছিলেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে তিনি তাদের কাছে দুটি প্রশ্ন করেন,  মুসলমান কে ও ইসলাম কী। বিচারপতি মুনির বলেছিলেন, আপনারা সবাই একমত হয়ে যেটা বলবেন আমি সেটাই গ্রহণ করব। কিছু সময়ের মধ্যে বিচারপতি মুনির দেখলেন, তারা কেউ কারও সঙ্গে একমত হচ্ছে না, বরং হট্টগোলের মধ্য দিয়ে একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়ে গেল। বিচারপতি মুনির বিরক্ত হয়ে পুলিশ ডেকে সবাইকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। সেবারের মতো আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণা করার জামায়াতি চেষ্টা ব্যর্থ হয়। কিন্তু ১৯৭৪ সালে এসে জামায়াত সফল হয়। সে সময়ে পাকিস্তানে পিপলস পার্টি ক্ষমতায় এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো প্রধানমন্ত্রী। জামায়াত ও সমমনা উগ্রপন্থি ইসলামিস্ট গোষ্ঠী আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আবার মাঠে নামে। পশ্চিমা আধুনিকতায় অভ্যস্ত জুলফিকার আলী ভুট্টো নিজে ধর্মকর্মের প্রতি আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু ১৯৫৩ সালের ঘটনা এবং একই সঙ্গে জামায়াতসহ ইসলামিস্ট গোষ্ঠীর সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থার সুসম্পর্কের কথা ভুট্টো জানতেন। তিনি জানতেন, মোল্লা ও মিলিটারি এক হয়ে ক্ষিপ্ত হলে পাকিস্তানে তার পক্ষে ক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে না। সুতরাং ধর্ম রক্ষা নয়, ক্ষমতা রক্ষার জন্য জুলফিকার আলী ভুট্টো ১৯৭৪ সালে আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণা এবং সেই অনুসারে সংবিধান সংশোধন করেন। কিন্তু তোষণ নীতি কাজে লাগেনি। মাত্র তিন বছরের মাথায় ওই একই জামায়াত এবং মোল্লা ও মিলিটারি এক হয়ে শুধু ক্ষমতাচ্যুত নয়, জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসিতেও ঝুলাল। এটা ছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরের ঘটনা। কিন্তু ১৯৫৩ সালে ধর্মের নামে আহমদীয় সম্প্রদায়ের প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে হত্যা এবং ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে যত অধর্মের কাজ ও বাঙালিদের শোষণ নির্যাতন করা হয়েছে, সেসব বঙ্গবন্ধু শুধু স্বচক্ষে দেখেছেন তা নয়, তার চরম তিক্ত দহনে নিজে সমৃদ্ধ হয়েছেন। তাই স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মের পবিত্রতা রক্ষার জন্যই বঙ্গবন্ধু ধর্মের নামে রাজনীতি সাংবিধানিকভাবে বন্ধ করে দিলেন। ধর্ম তার নিজস্ব মহিমায় থাকবে, আর রাজনীতি তার স্বতন্ত্র সত্তা নিয়ে সব নাগরিকের শান্তি, নিরাপত্তা ও কল্যাণে স্বাধীনভাবে কাজ করবে। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, পক্ষ ও দল রাষ্ট্র এবং রাজনীতির বিষয়ে ধর্মকে আনতে পারবে না।  কেউ কারও প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা ছড়াতে পারবে না। সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ নিজ নিজ বিশ্বাস অনুসারে ধর্ম পালন ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করবে, কেউ বাধা দিতে পারবে না। সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের ধর্মীয় এই স্বাধীনতা রক্ষায় রাষ্ট্র সর্বদা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় থাকবে। কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে খ্রিস্টান, আর কে তা নয়, এই সংজ্ঞা দেওয়ার অধিকার কারও থাকবে না, এমন কী রাষ্ট্রেরও নয়। অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত জাতীয় মুক্তির সামগ্রিকতার মধ্যে এটাই ছিল অন্যতম প্রধান একটি বৈশিষ্ট্য ও অনুষঙ্গ। বঙ্গবন্ধু যত দিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন এটা নিয়ে কোনো পক্ষ থেকেই কখনো কোনো কথা ওঠেনি, কেউ বিভ্রান্তি ছড়ানোর সাহস পায়নি। কিন্তু পঁচাত্তরের জাতীয় ট্র্যাজেডির পর সর্বময় ক্ষমতার অধিকার হয়ে  প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত সবকিছু বাতিলের সঙ্গে ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ রাখার যেসব বিধিবিধান ছিল তাও উঠিয়ে দেন। তার ফলে এতদিন নিষিদ্ধ থাকা জামায়াত ও নেজামে ইসলামসহ সব ধর্মীয় গোষ্ঠী বাংলাদেশে আবার রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে যায়। তারা ভিন্ন নামে ও প্ল্যাটফরমে রাজনীতি করলেও কতগুলো জায়গায় তারা সবাই এক ও কঠিনভাবে ঐক্যবদ্ধ।  প্রথমত, তারা সবাই একাত্তরে পাকিস্তানের সব রকম হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের সহযোগী ছিল এবং এখনো তারা পাকিস্তান ও ইসলাম ধর্মকে এক ও অভিন্ন মনে করে। যে কথা জামায়াতের মওদুদী ও গোলাম আযম একাত্তরে প্রকাশ্যে বলেছে। দ্বিতীয়ত, তারা জাতির পিতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মান দেখায় না, মানে না, মুক্তিযুদ্ধের ন্যায্যতাকে তারা এখনো স্বীকার করে না, আর সে কারণেই জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংগীতকে সম্মান দেখায় না। তৃতীয়ত, তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তানি স্টাইলের একটা ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র বানাতে বদ্ধপরিকর। এরা কৌশলগত কারণে ও নেতৃত্বের দ্বন্দ্বের জন্য আলাদা নামে ও প্ল্যাটফরম থেকে একই এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে। ইসলামী আন্দোলন নামের দলটি এখন সবাইকে ছাড়িয়ে সর্বত্র সামনের সারিতে থাকছে। আর হেফাজত তো ২০১০ সালে জামায়াতের বিকল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়। তারা জামায়াতি নেতাদের যুদ্ধাপরাধের দায় থেকে বাঁচাতে শুধু বিচারের বিরোধিতা করে ক্ষান্ত হয়নি, গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে রীতিমতো মিথ্যাচার ও কুৎসা রটিয়েছে। হেফাজতের ১৩ দফা বাংলাদেশের মৃত্যু সনদের সমান। ওই সম্মিলিত গোষ্ঠী বাংলাদেশের নাগরিক অধিকারসহ সব সুবিধার ওপর ভর করে রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। তারা রাষ্ট্র ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে সর্বশেষ গত ৩-৪ মার্চে পঞ্চগড় জেলায় আহমদীয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। তাতে দুজন নিহতসহ আহত হয়েছেন আরও অনেকে। আহমদীয় সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইসলামী আন্দোলন নামের সংগঠনটি এই আক্রমণের নেতৃত্ব দিয়েছে। পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি, ইমাম-মোয়াজ্জিন কল্যাণ সমিতি, কওমি ওলামা পরিষদ, জাতীয় ওলামা মাশায়েক পরিষদ, সম্মিলিত খতমে নবুয়ত সংরক্ষণ পরিষদ, তারা সবাই আহমদীয় সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণে অংশ নেয়। নিশ্চিত করে বলা যায়, উপরোক্ত সংগঠনসমূহের নামের আড়ালে জামায়াত, হেফাজতসহ অন্যান্য সব উগ্রবাদী ইসলামিস্ট দল রয়েছে। পঞ্চগড়ে আলোচ্য, আহমদীয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ওপর এবার প্রথম আক্রমণ হয় ৩ মার্চ শুক্রবার। ৪ মার্চ আবার আক্রমণ হয়। সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে রাষ্ট্র শক্তি, স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কেন আহমদীয় সম্প্রদায়ের বাড়িঘর রক্ষা করতে পারল না। তাহলে কি ধরে নিতে হবে ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠী আজ রাষ্ট্র শক্তির চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। প্রত্যেকটি মানুষ ও সম্প্রদায়ের জন্য নিজ নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী ধর্ম-কর্ম পালন ও অনুষ্ঠানাদি করার অধিকার নিশ্চিত করার সাংবিধানিক দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়েছে। মানুষের এই স্বাধীন অধিকার যারা কেড়ে নিতে চায় তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। রাষ্ট্র শক্তির সঙ্গে বৃহত্তর মানুষকে সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তাদের দমন করা উচিত। আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে সফল হলে কিছুদিন পরেই তারা বলবে শিয়া সম্প্রদায়ের মানুষও মুসলমান নয়। তারপর তারা বলবে বাংলাদেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করতে হবে। তারা ইতোমধ্যে বলেছে, বাংলাদেশ মুসলমানদের রাষ্ট্র। তাই যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ বলতে আর কিছু থাকবে না। স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসে একাত্তরের মার্চ মাসের গৌরবোজ্জ্বল ঘটনাসমূহকে আমরা স্মরণ করছি। মার্চের শক্তি বলে আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের পরাজিত করেছি। কিন্তু ৩-৪ মার্চে পঞ্চগড়ের ঘটনা মার্চ মাসের মর্যাদাকে ম্লান করে দিয়েছে। আহমদীয় সম্প্রদায়কে অমুসলিম ঘোষণার দাবি জামায়াতের এজেন্ডা, পাকিস্তান আমল থেকে তারা এই দাবি করে আসছে। কিন্তু মার্চ মাসের গৌরবের সঙ্গে জামায়াতের এজেন্ডা যায় না। তাই মার্চ মাসের গৌরব, স্বাধীনতার মাহাত্ম্য ও বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষায় সমগ্র বাঙালি জাতিকে আবার একাত্তরের মার্চের মতো ঐক্যবদ্ধ হয়ে জামায়াতি এজেন্ডা বাস্তবায়নের সব চেষ্টাকে রুখে দিতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

এই মাত্র | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম