শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিপন্নের পথে আড়িয়াল বিল

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিপন্নের পথে আড়িয়াল বিল

আড়িয়াল বিল দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা ও ঢাকার নবাবগঞ্জ এবং দোহার উপজেলার কিছু অংশ নিয়ে আড়িয়াল বিলের অবস্থান। পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ১ লাখ ৬৭ হাজার একর জমিজুড়ে এই জলাভূমি। বিশাল আয়তনের এ অবভূমির রয়েছে প্রাণিবৈচিত্র্য আর কৃষি অর্থনীতির ঐতিহ্যবাহী গুরুত্ব। বিভিন্ন মৌসুমে আমি অনেকবার গেছি আড়িয়াল বিলে। এই বিল দেশের কৃষিতে রেখে চলেছে গুরুত্বপূর্ণ এবং বৈচিত্র্যময় অবদান। বিলসংলগ্ন কৃষকদের সুবিধা-অসুবিধার কথা তুলে ধরেছি টেলিভিশনে। সাম্প্রতিক সময়ে আড়িয়াল বিলের পরিস্থিতি দেখার জন্য আবারও যাওয়ার সুযোগ হয়। খুব ভোরে রওনা করে ফজরের ওয়াক্তে পৌঁছে যাই মুন্সীগঞ্জের হাসাড়া মাছ বাজারে। ঐতিহ্যবাহী এ বাজারের সুখ্যাতি ছিল আড়িয়াল বিলের মাছের জন্য। কিন্তু এবার বাজারে তেমন বিলের মাছ দেখা গেল না। বরং চাষের মাছের বেচাকেনা চলছে। কথা বললাম স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। তারা বললেন, বিল থেকে যে পরিমাণ মাছ আসে তা দিয়ে বাণিজ্য ধরে রাখা যাবে না। ফলে বাধ্য হয়েই চাষের মাছের বাণিজ্য শুরু হয়েছে এই বাজারে। মনে পড়ল সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মহিষলুটি বাজারের কথা। চলনবিলের দেশি মাছের বাজার ছিল মহিষলুটি। কিন্তু পুকুর খনন ও মাটি ভরাট করে চলনবিলের পরিবেশ নষ্ট করে ফেলায় প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত মাছ কমে এসেছে। ফলে মহিষলুটি বাজারে গিয়েও বিলের মাছের দেখা পাওয়া যায়নি। একই অবস্থা হতে চলেছে আড়িয়াল বিলেরও।

যাই হোক, আমরা পৌঁছালাম ইছামতী নদীর ঘাটে। সেখানকার ঘাটে রাখা ট্রলারে করে যাত্রা শুরু হলো আড়িয়াল বিলের উদ্দেশে। আমাদের সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় হাসাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোলায়মান খান ও আরও কয়েকজন। তরুণ চেয়ারম্যান বেশ চৌকশ। অন্যদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম। পর পর দুই টার্মের চেয়ারম্যান। সততা এবং এলাকার জন্য কাজ করেন বলে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে জয়লাভ করেছেন। তার জনপ্রিয়তাও বোঝা গেল। বছর আট-দশ আগে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের একটা প্রজেক্ট ছিল এলজিএসপি (লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট)। এর মূল কাজ ছিল স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরণ। সেই প্রকল্পে কয়েক বছর কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। সেই থেকে আমি লক্ষ্য করছি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারের আগের যে সনাতনী আচার অবস্থা ছিল তা অনেকখানি পাল্টেছে। অনেক শিক্ষিত তরুণ এখন স্থানীয় প্রতিনিধি হয়ে বেশ ভালো কাজ করছেন। সোলায়মান খানকেও আমার তেমনই একজন তরুণ চেয়ারম্যান বলে মনে হলো। সকালের সূর্য তখন উঠতে শুরু করেছে। জেগেছে নদীতীরের মানুষ। বর্ষা শেষে শরতের এই সময়ে প্রকৃতি যেমনটা উজ্জ্বল ও সজীব থাকার কথা, যেমনটা দেখে এসেছি বিগত সময়ে, এখন আর তেমনটি নেই। নেই নদীর সেই টলটলে পানি, প্রকৃতিও যেন কেমন ধূসর!

ইছামতীর দুই তীর ঘেঁষে মানুষের বসতি। নদীকে ঘিরে তাদের নিত্যদিনের যাপন। নদীতীরের বসতিগুলোতে পরিবর্তনের ছাপ চোখে পড়ে। বাড়িগুলোতে শহরের আদল। এ ছাড়াও নদীতীরে গড়ে উঠছে আবাসন প্রকল্প। এখানে-সেখানে সাইনবোর্ড টানানো। নদীর ধারা গিয়ে মিশেছে আড়িয়াল বিলে। ১৩৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের বিলটি প্রাণিবৈচিত্র্য আর জীবন ও জীবিকার এক অনন্য ক্ষেত্র। কেউ কেউ মাছ ধরছেন, কেউবা কচুরিপানা জড়ো করে শীতের মৌসুমে সবজি চাষের জন্য তৈরি করছেন ধাপ। আবার কেউ কেউ বিলের বুকে ফুটে থাকা শাপলা তুলে নিচ্ছেন।

আগেই বলেছি এক সময় আড়িয়াল বিলের মাছের সুনাম ছিল দেশজুড়ে। কিন্তু এখনকার জেলেরা বলছেন আগের মতো মাছ আর মিলছে না বিলের পানিতে। কথা হয় কয়েকজন জেলের সঙ্গে। তারা জানালেন, সারা রাত মাছ ধরেও তেমন বেশি পাওয়া যায় না। ঘরে ফিরতে হয় অল্প মাছ নিয়ে। অথচ আগে প্রচুর মাছ পাওয়া যেত। এমনকি নিষিদ্ধ কারেন্ট জালেও মাছ ধরা পড়ছে না। তার মানে বিলের মাছ কমে গেছে। অথচ এই আড়িয়াল বিল ছিল দেশি মাছের অভয়াশ্রম। এখান থেকেই মিটত দেশের মাছের পুষ্টি চাহিদার বড় একটা অংশ। পাশাপাশি এ এলাকার মানুষের জীবিকার প্রধানতম খাত ছিল বিলের মাছ। বিলসংলগ্ন এলাকার কৃষক বাঁশ, গাছের ডাল দিয়ে মাছের অভয়াশ্রম তৈরি করে। স্থানীয় ভাষায় এগুলোকে বলে ‘ডেঙ্গা’। ডেঙ্গা থেকে একেকজন কৃষক ১০-১৫ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করতে পারত। আমি একাধিকবার মাছ ধরার এমন দৃশ্য ধারণ করেছি। মাছ আর মাছ। সেই মাছের সমৃদ্ধি এবার চোখে পড়ল না। বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্যের জোগান আসে এই আড়িয়াল বিল থেকে। এই বিলের অর্থনৈতিক উপাদান শুধু মাছ নয়। এখানকার প্রতিটি উপকরণই মানুষের বেঁচে থাকার অনন্য অনুষঙ্গ। প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো কচুরিপানার ধাপ তৈরি করে শুকনো মৌসুমে হয় সবজির চাষ। কয়েকজন মিলে নিচ্ছেন তার প্রস্তুতি। শুকনো মৌসুমে আড়িয়াল বিল হয়ে ওঠে কৃষি বৈচিত্র্যের এক বিশাল মাঠ। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, ৭ হাজার ৯৭০ হেক্টর আবাদযোগ্য ভূমি রয়েছে আড়িয়াল বিলে। এখানে উৎপাদিত প্রধান খাদ্যশস্য ধান। এ ছাড়াও নানা রকমের সবজির আবাদ হয় এখানে। বিশেষ করে আড়িয়াল বিলের মিষ্টি কুমড়ার রয়েছে আলাদা খ্যাতি। এমন বড় আকারের মিষ্টি কুমড়া দেশের আর কোথাও হয় না। আড়িয়াল বিলের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হচ্ছে আদিগন্ত শাপলা। হাজার হাজার শাপলা ফুটে থাকে বিলে। শুধু শাপলার সৌন্দর্যই নয়, আছে এর অর্থনৈতিক গুরুত্বও। শত শত মানুষের জীবিকার ব্যবস্থা হচ্ছে বিলের এই শাপলা থেকে।

আড়িয়াল বিলের আশীর্বাদপুষ্ট মানুষ জানে এই বিলের মহিমা। প্রায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ কোনো না কোনোভাবে এই বিলের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু সামগ্রিক দূষণের জটিল ক্ষয় থেকে সরল মানুষরা এই বিলকে রক্ষা করতে পারছেন না। বিলে দেখা  মেলে মাটিভর্তি ট্রলারের সারি। বিলের মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। কোথাও বিল ভরাট হচ্ছে। অন্যদিকে বড় বড় ট্রলারের বিকট শব্দ। সব মিলে নষ্ট হচ্ছে আড়িয়াল বিলের শত শত বছরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য।

আড়িয়াল বিলের এই বিপর্যস্ততা প্রসঙ্গে জানতে চাই স্থানীয় হাসাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোলায়মান খানের কাছে। তিনি জানালেন, শৈশবে যে আড়িয়াল বিল দেখে তিনি বড় হয়েছেন, সেই আড়িয়াল বিল আর নেই। ভূমি ভরাট, দখলবাজি সেখানে নতুন বাস্তবতা তৈরি করেছে। গত কয়েক বছর ধরে বিলের অনেক জায়গা ড্রেজার দিয়ে ভরে ফেলা হয়েছে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য, পরিবেশ ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই বিলের অস্তিত্বের জন্য এটা বড় ধরনের হুমকি সৃষ্টি হয়েছে। জীববৈচিত্র্য, পরিবেশগত ও স্থানীয় জনসাধারণের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তায় আড়িয়াল বিলের অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। সবাই মিলে এগিয়ে না এলে এই আড়িয়াল বিলকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।

এক সময় দেশের খাল-বিলগুলো ছিল স্বাদু পানির মাছের অভয়াশ্রম। জলজপ্রাণী বৈচিত্র্য আর উদ্ভিদকুলের প্রাকৃতিক মিলনস্থল। যেখানে পারস্পরিক সাহচর্যে গড়ে ওঠা বাস্তুতন্ত্রে পরিবেশ তার ভারসাম্য বজায় রেখেছিল। কিন্তু মানুষ নানাভাবেই তা নষ্ট করে ফেলছে। যার ক্ষতিকর প্রভাব ইতোমধ্যে আমরা বুঝতে শুরু করেছি। গবেষকরা বলছেন, প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট করে উন্নয়ন কখনো টেকসই হয় না। আজকের কথা ভাবতে গিয়ে আগামী দিনের কথা ভুলে গেলে চলবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্যের সঙ্গে মানুষের টিকে থাকার প্রশ্নও জড়িত। আড়িয়াল বিলের প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য আজ হারাতে বসেছে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত সমৃদ্ধি। আড়িয়াল বিলসহ দেশের সব খাল-বিল জলাভূমিকে রক্ষায় প্রয়োজন সরকারের সুপরিকল্পিত নীতিমালা আর প্রায়োগিক কার্যক্রম। পাশাপাশি আমাদেরও হতে হবে সচেতন। নিজের আগামীর কথা ভেবেই প্রাকৃতিক সম্পদকে আগলে রাখতে হবে। তবেই নিজে ভালো থাকা যাবে, ভালো থাকবে ভবিষ্যৎ।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা