শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিপন্নের পথে আড়িয়াল বিল

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিপন্নের পথে আড়িয়াল বিল

আড়িয়াল বিল দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা ও ঢাকার নবাবগঞ্জ এবং দোহার উপজেলার কিছু অংশ নিয়ে আড়িয়াল বিলের অবস্থান। পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ১ লাখ ৬৭ হাজার একর জমিজুড়ে এই জলাভূমি। বিশাল আয়তনের এ অবভূমির রয়েছে প্রাণিবৈচিত্র্য আর কৃষি অর্থনীতির ঐতিহ্যবাহী গুরুত্ব। বিভিন্ন মৌসুমে আমি অনেকবার গেছি আড়িয়াল বিলে। এই বিল দেশের কৃষিতে রেখে চলেছে গুরুত্বপূর্ণ এবং বৈচিত্র্যময় অবদান। বিলসংলগ্ন কৃষকদের সুবিধা-অসুবিধার কথা তুলে ধরেছি টেলিভিশনে। সাম্প্রতিক সময়ে আড়িয়াল বিলের পরিস্থিতি দেখার জন্য আবারও যাওয়ার সুযোগ হয়। খুব ভোরে রওনা করে ফজরের ওয়াক্তে পৌঁছে যাই মুন্সীগঞ্জের হাসাড়া মাছ বাজারে। ঐতিহ্যবাহী এ বাজারের সুখ্যাতি ছিল আড়িয়াল বিলের মাছের জন্য। কিন্তু এবার বাজারে তেমন বিলের মাছ দেখা গেল না। বরং চাষের মাছের বেচাকেনা চলছে। কথা বললাম স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। তারা বললেন, বিল থেকে যে পরিমাণ মাছ আসে তা দিয়ে বাণিজ্য ধরে রাখা যাবে না। ফলে বাধ্য হয়েই চাষের মাছের বাণিজ্য শুরু হয়েছে এই বাজারে। মনে পড়ল সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মহিষলুটি বাজারের কথা। চলনবিলের দেশি মাছের বাজার ছিল মহিষলুটি। কিন্তু পুকুর খনন ও মাটি ভরাট করে চলনবিলের পরিবেশ নষ্ট করে ফেলায় প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত মাছ কমে এসেছে। ফলে মহিষলুটি বাজারে গিয়েও বিলের মাছের দেখা পাওয়া যায়নি। একই অবস্থা হতে চলেছে আড়িয়াল বিলেরও।

যাই হোক, আমরা পৌঁছালাম ইছামতী নদীর ঘাটে। সেখানকার ঘাটে রাখা ট্রলারে করে যাত্রা শুরু হলো আড়িয়াল বিলের উদ্দেশে। আমাদের সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় হাসাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোলায়মান খান ও আরও কয়েকজন। তরুণ চেয়ারম্যান বেশ চৌকশ। অন্যদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম। পর পর দুই টার্মের চেয়ারম্যান। সততা এবং এলাকার জন্য কাজ করেন বলে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে জয়লাভ করেছেন। তার জনপ্রিয়তাও বোঝা গেল। বছর আট-দশ আগে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের একটা প্রজেক্ট ছিল এলজিএসপি (লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট)। এর মূল কাজ ছিল স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরণ। সেই প্রকল্পে কয়েক বছর কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। সেই থেকে আমি লক্ষ্য করছি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারের আগের যে সনাতনী আচার অবস্থা ছিল তা অনেকখানি পাল্টেছে। অনেক শিক্ষিত তরুণ এখন স্থানীয় প্রতিনিধি হয়ে বেশ ভালো কাজ করছেন। সোলায়মান খানকেও আমার তেমনই একজন তরুণ চেয়ারম্যান বলে মনে হলো। সকালের সূর্য তখন উঠতে শুরু করেছে। জেগেছে নদীতীরের মানুষ। বর্ষা শেষে শরতের এই সময়ে প্রকৃতি যেমনটা উজ্জ্বল ও সজীব থাকার কথা, যেমনটা দেখে এসেছি বিগত সময়ে, এখন আর তেমনটি নেই। নেই নদীর সেই টলটলে পানি, প্রকৃতিও যেন কেমন ধূসর!

ইছামতীর দুই তীর ঘেঁষে মানুষের বসতি। নদীকে ঘিরে তাদের নিত্যদিনের যাপন। নদীতীরের বসতিগুলোতে পরিবর্তনের ছাপ চোখে পড়ে। বাড়িগুলোতে শহরের আদল। এ ছাড়াও নদীতীরে গড়ে উঠছে আবাসন প্রকল্প। এখানে-সেখানে সাইনবোর্ড টানানো। নদীর ধারা গিয়ে মিশেছে আড়িয়াল বিলে। ১৩৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের বিলটি প্রাণিবৈচিত্র্য আর জীবন ও জীবিকার এক অনন্য ক্ষেত্র। কেউ কেউ মাছ ধরছেন, কেউবা কচুরিপানা জড়ো করে শীতের মৌসুমে সবজি চাষের জন্য তৈরি করছেন ধাপ। আবার কেউ কেউ বিলের বুকে ফুটে থাকা শাপলা তুলে নিচ্ছেন।

আগেই বলেছি এক সময় আড়িয়াল বিলের মাছের সুনাম ছিল দেশজুড়ে। কিন্তু এখনকার জেলেরা বলছেন আগের মতো মাছ আর মিলছে না বিলের পানিতে। কথা হয় কয়েকজন জেলের সঙ্গে। তারা জানালেন, সারা রাত মাছ ধরেও তেমন বেশি পাওয়া যায় না। ঘরে ফিরতে হয় অল্প মাছ নিয়ে। অথচ আগে প্রচুর মাছ পাওয়া যেত। এমনকি নিষিদ্ধ কারেন্ট জালেও মাছ ধরা পড়ছে না। তার মানে বিলের মাছ কমে গেছে। অথচ এই আড়িয়াল বিল ছিল দেশি মাছের অভয়াশ্রম। এখান থেকেই মিটত দেশের মাছের পুষ্টি চাহিদার বড় একটা অংশ। পাশাপাশি এ এলাকার মানুষের জীবিকার প্রধানতম খাত ছিল বিলের মাছ। বিলসংলগ্ন এলাকার কৃষক বাঁশ, গাছের ডাল দিয়ে মাছের অভয়াশ্রম তৈরি করে। স্থানীয় ভাষায় এগুলোকে বলে ‘ডেঙ্গা’। ডেঙ্গা থেকে একেকজন কৃষক ১০-১৫ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করতে পারত। আমি একাধিকবার মাছ ধরার এমন দৃশ্য ধারণ করেছি। মাছ আর মাছ। সেই মাছের সমৃদ্ধি এবার চোখে পড়ল না। বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্যের জোগান আসে এই আড়িয়াল বিল থেকে। এই বিলের অর্থনৈতিক উপাদান শুধু মাছ নয়। এখানকার প্রতিটি উপকরণই মানুষের বেঁচে থাকার অনন্য অনুষঙ্গ। প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো কচুরিপানার ধাপ তৈরি করে শুকনো মৌসুমে হয় সবজির চাষ। কয়েকজন মিলে নিচ্ছেন তার প্রস্তুতি। শুকনো মৌসুমে আড়িয়াল বিল হয়ে ওঠে কৃষি বৈচিত্র্যের এক বিশাল মাঠ। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, ৭ হাজার ৯৭০ হেক্টর আবাদযোগ্য ভূমি রয়েছে আড়িয়াল বিলে। এখানে উৎপাদিত প্রধান খাদ্যশস্য ধান। এ ছাড়াও নানা রকমের সবজির আবাদ হয় এখানে। বিশেষ করে আড়িয়াল বিলের মিষ্টি কুমড়ার রয়েছে আলাদা খ্যাতি। এমন বড় আকারের মিষ্টি কুমড়া দেশের আর কোথাও হয় না। আড়িয়াল বিলের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হচ্ছে আদিগন্ত শাপলা। হাজার হাজার শাপলা ফুটে থাকে বিলে। শুধু শাপলার সৌন্দর্যই নয়, আছে এর অর্থনৈতিক গুরুত্বও। শত শত মানুষের জীবিকার ব্যবস্থা হচ্ছে বিলের এই শাপলা থেকে।

আড়িয়াল বিলের আশীর্বাদপুষ্ট মানুষ জানে এই বিলের মহিমা। প্রায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ কোনো না কোনোভাবে এই বিলের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু সামগ্রিক দূষণের জটিল ক্ষয় থেকে সরল মানুষরা এই বিলকে রক্ষা করতে পারছেন না। বিলে দেখা  মেলে মাটিভর্তি ট্রলারের সারি। বিলের মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। কোথাও বিল ভরাট হচ্ছে। অন্যদিকে বড় বড় ট্রলারের বিকট শব্দ। সব মিলে নষ্ট হচ্ছে আড়িয়াল বিলের শত শত বছরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য।

আড়িয়াল বিলের এই বিপর্যস্ততা প্রসঙ্গে জানতে চাই স্থানীয় হাসাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোলায়মান খানের কাছে। তিনি জানালেন, শৈশবে যে আড়িয়াল বিল দেখে তিনি বড় হয়েছেন, সেই আড়িয়াল বিল আর নেই। ভূমি ভরাট, দখলবাজি সেখানে নতুন বাস্তবতা তৈরি করেছে। গত কয়েক বছর ধরে বিলের অনেক জায়গা ড্রেজার দিয়ে ভরে ফেলা হয়েছে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য, পরিবেশ ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই বিলের অস্তিত্বের জন্য এটা বড় ধরনের হুমকি সৃষ্টি হয়েছে। জীববৈচিত্র্য, পরিবেশগত ও স্থানীয় জনসাধারণের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তায় আড়িয়াল বিলের অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। সবাই মিলে এগিয়ে না এলে এই আড়িয়াল বিলকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।

এক সময় দেশের খাল-বিলগুলো ছিল স্বাদু পানির মাছের অভয়াশ্রম। জলজপ্রাণী বৈচিত্র্য আর উদ্ভিদকুলের প্রাকৃতিক মিলনস্থল। যেখানে পারস্পরিক সাহচর্যে গড়ে ওঠা বাস্তুতন্ত্রে পরিবেশ তার ভারসাম্য বজায় রেখেছিল। কিন্তু মানুষ নানাভাবেই তা নষ্ট করে ফেলছে। যার ক্ষতিকর প্রভাব ইতোমধ্যে আমরা বুঝতে শুরু করেছি। গবেষকরা বলছেন, প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট করে উন্নয়ন কখনো টেকসই হয় না। আজকের কথা ভাবতে গিয়ে আগামী দিনের কথা ভুলে গেলে চলবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্যের সঙ্গে মানুষের টিকে থাকার প্রশ্নও জড়িত। আড়িয়াল বিলের প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য আজ হারাতে বসেছে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত সমৃদ্ধি। আড়িয়াল বিলসহ দেশের সব খাল-বিল জলাভূমিকে রক্ষায় প্রয়োজন সরকারের সুপরিকল্পিত নীতিমালা আর প্রায়োগিক কার্যক্রম। পাশাপাশি আমাদেরও হতে হবে সচেতন। নিজের আগামীর কথা ভেবেই প্রাকৃতিক সম্পদকে আগলে রাখতে হবে। তবেই নিজে ভালো থাকা যাবে, ভালো থাকবে ভবিষ্যৎ।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
সর্বশেষ খবর
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ

এই মাত্র | পরবাস

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ
দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান
নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন