শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ নেন?

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ নেন?

সম্প্রতি গণমাধ্যমে একটা শিরোনাম দেখে একটু চমকে গেলাম, ‘ঘুষ নির্ধারণ করে দেওয়া সেই এসিল্যান্ড বরখাস্ত’। খবরটি এরই মধ্যে আপনারা সবাই জেনে গেছেন, তাই বিস্তারিত বলার দরকার নেই। খালি একটু মনে করিয়ে দিই পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার এসিল্যান্ড মাসুদুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে সম্প্রতি। তার ‘অপরাধ’ তিনি জমি নামজারির ঘুষের রেট নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। যে বৈঠকে তিনি ঘুষের রেট ঠিক করে দিয়েছিলেন, পরে তার অডিও ভাইরাল হলে তিনি বিপাকে পড়ে যান।  এমনিতে জমি খারিজ বা নামজারি করতে সরকার নির্ধারিত খরচ ১ হাজার ১৭০ টাকা হলেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমি কার্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা দলিল ভেদে নেন ৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাসুদুর রহমান সবার সঙ্গে আলোচনা করে সেটা নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন ৬ হাজার টাকা।

খবরটি পড়ে নিশ্চয়ই আপনারা মাসুদুর রহমানের ওপর খুবই ক্ষিপ্ত হয়েছেন। তাকে বরখাস্ত করাই ঠিক হয়েছে মনে করছেন। কিন্তু বিশ্বাস করুন, অডিওটি শুনে এবং খবর পড়ে মাসুদুর রহমানের উদ্যোগকে আমার খারাপ লাগেনি। বরং মনে হয়েছে তিনি ঘুষের বিশৃঙ্খল বাজারে একটা শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করেছেন। এমনিতে বাংলাদেশে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। হলেও এত সময় আর ধৈর্য লাগে, তাতে ঠিক পোষায় না। তার চেয়ে ঘুষ দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া অনেক লাভজনক। প্রকাশ্যে একটি জাতীয় দৈনিকে ঘুষের পক্ষে লিখছি বলে নিশ্চয়ই আমার ওপরও ক্ষিপ্ত হচ্ছেন। কিন্তু বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, জীবনে ঘুষ খাননি বা ঘুষ দেননি, এমন কাউকে চেনেন আপনি। মুখে মুখে আমরা যত আদর্শলিপি পাঠ করি না কেন, ভিতরে ভিতরে আমাদের সমাজ অনেক আগে বদলে গেছে। ঘুষ-দুর্নীতি এখন অনানুষ্ঠানিকভাবে সামাজিক বৈধতা পেয়ে গেছে। বাংলাদেশে সৎ সরকারি কর্মকর্তা নেই, এমন দাবি আমি করছি না। কিন্তু সৎ মানুষের এখন টিকে থাকাই মুশকিল। মাসুদুর রহমান হয়তো অতিষ্ঠ হয়ে ঘুষের রেট ঠিক করে দিয়েছেন। অনেক অফিসে রেট আগে থেকেই ঠিক করা আছে। কে কতটুকু পাবেন, তাও নির্ধারিত। এর মধ্যে কেউ ঘুষের ভাগ নিতে না চাইলে, অন্যরা বিব্রত হন, তাকে বদলি করতে উঠেপড়ে লাগেন।

কয়েকদিন আগে ফেসবুকে স্ক্রল করতে করতে একটা নাটকের ছোট্ট ক্লিপ দেখা হয়ে যায়। মিনিট দুয়েকের ক্লিপ। দুই জামাই ঈদের ছুটিতে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসেছেন। বড় জামাই দুর্নীতিবাজ, এসেছেন বড় গাড়ি নিয়ে। ছোট জামাই সৎ চাকরিজীবী, এসেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশায়। শ্বশুরবাড়ির গেটেই দুই পক্ষের লেগে যায়। ছোট বোন তার দুলাভাইয়ের মুখের ওপর বলে দেন, আপনি একটা অসৎ, দুর্নীতিবাজ। জবাবে বড় জামাই বেশ গর্বের সঙ্গে বলেন, দুর্নীতিবাজ হতেও যোগ্যতা লাগে। তোমার জামাইয়ের সেটা নেই। শ্বশুরবাড়িতে ঢোকার পরও দুজনের কদর হলো আলাদা। শ্বশুর-শাশুড়ি দুর্নীতিবাজ বড় জামাইয়ের আপ্যায়নে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। সৎ ছোট জামাইয়ের দিকে কারও খেয়ালই নেই। ২ মিনিটের ছোট নাট্যাংশেই দারুণভাবে উঠে এসেছে আমাদের সমাজের চিত্র। দুর্নীতিবাজরা এখন সমাজে বুক ফুলিয়ে চলে। নিজের দুর্নীতি করার যোগ্যতার জানান দেয়। ঘরে-বাইরে-সমাজে দুর্নীতিবাজের থাকে আলাদা কদর। সৎ পথে চলার যে শিক্ষা আমরা ছেলেবেলায় পাই, বাস্তবজীবনে তার কোনো প্রয়োগ নেই। সর্বত্রই দুর্নীতিবাজদের রমরমা। যে শিক্ষকরা আমাদের নীতিকথা শেখান, ঢাকায় শিক্ষাভবনে এলে তাকেও ঘুষ দিয়ে কাজ করাতে হয়। অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, দুজনই তো সমান অপরাধী বলে জেনেছি। ঘুষ নেওয়া যদি অপরাধ হয়, ঘুষ দেওয়াও তো অপরাধ। বলুন তো আপনারা কে অন্তত ঘুষ দেওয়ার অপরাধটি করেননি? একসময় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বার্ষিক রিপোর্টে দুর্নীতিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন ছিলাম। ইদানীং আর চ্যাম্পিয়ন হই না বটে, তবে অবস্থার খুব হেরফের হয়নি। বরং দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।

বাংলাদেশে ৯০ ভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম ধর্মে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলা আছে। কিন্তু তবুও বাংলাদেশে দুর্নীতি হয় বেশি। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক মানুষ হজে যায়। খোঁজ নিলে দেখবেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ হজযাত্রী বয়স্ক। অথচ হজ একটি পরিশ্রমসাধ্য ইবাদত। সামর্থ্য থাকলে কম বয়সে হজে যাওয়াই উত্তম। কিন্তু বাংলাদেশের অনেক মানুষ সামর্থ্য হলেও হজে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন। অনেকেরই বিশ্বাস- পবিত্র মক্কা শরিফে গিয়ে হজরে আসওয়াদে চুমু খেতে পারলে সারা জীবনের সব পাপ মুছে যাবে। যারা এই বিশ্বাস করেন, তারা হজের জন্য অপেক্ষা করেন। সারা জীবন মানুষ ঠকিয়ে, জমি দখল করে, অন্যের হক মেরে, ঘুষ খেয়ে, দুর্নীতি করে টাকা কামাই করেন। আর অপেক্ষা করেন শেষ জীবনে হজ করে সব পাপ মুছে ফেলবেন। হজ করে এসে আর কোনো পাপ করবেন না। এমন গল্পও শুনেছি, সারা জীবন উপরি আয়ে চলেন। আর বেতনের টাকাটা আলাদা করে রাখেন হজ করবেন বলে। অন্তত হজটা সৎ পথে উপার্জিত অর্থে করতে চান। অজু করার অনেকে আর ঘুষের টাকা স্পর্শ করতে চান না। ড্রয়ার খুলে দেন, যাতে টাকাটা সরাসরি সেখানে রাখা হয়। এমন পরিকল্পিতভাবে দুর্নীতি করে, শেষ জীবনে হজ করলে তার হজ কবুল হবে কি না, সারা জীবনের সব পাপ এক লহমায় মুছে যাবে কি না; সেটা মহান আল্লাহ জানেন। দুর্নীতি করে অঢেল অর্থ কামাইয়ের পর অনেকে গ্রামে মসজিদ বানান বা মসজিদে বড় অনুদান দেন। মসজিদে তার নামে বড় মারহাবা হয়। সেই দুর্নীতিবাজের আশা, কেয়ামত পর্যন্ত এই মসজিদে যারা নামাজ পড়তে আসবেন, তাদের সওয়াবের একটা অংশ তিনি পাবেন। দুর্নীতির টাকায় বানানো মসজিদ থেকে আদৌ সেই দুর্নীতিবাজ সওয়াব পাবেন কি না, সেটাও আল্লাহ জানেন। ছেলেবেলায় স্কুলে এক ধর্ম শিক্ষক এক কোরবানির ঈদের আগে আমাদের বিপদে ফেলে দিলেন। তিনি ক্লাসে প্রশ্ন করলেন, কোরবানি দিলে তো সওয়াব হয়। আমরা সবাই বললাম, জি স্যার। এবার তিনি প্রশ্ন করলেন, গরু চুরি করলে তো গুনাহ হয়। আমরা আবার সবাই বললাম, জি স্যার। এবার তিনি বললেন, ধর, একজন যদি একটা গরু চুরি করে কোরবানি দেয়, তাহলে গুনাহ আর সওয়াবে কাটাকাটি হয়ে যাবে। মাঝখানে মাংসটা লাভ। আমরা বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম। অঙ্ক তো পরিষ্কার, গুনাহ আর সওয়াবে কাটাকাটি, মাঝখানে মাংসটাই লাভ। শিক্ষক এবার সিরিয়াস ভঙ্গিতে বললেন, চুরির গরুতে কোরবানি হয় নারে গাধার দল। আসলে এক মণ দুধ নষ্ট করার জন্য এক ফোঁটা চনাই যেমন যথেষ্ট। একজন দুর্নীতিবাজের সব অর্থই অবৈধ। সৎ পথে উপার্জন আর অসৎ পথে উপার্জন বলে আলাদা কিছু নেই। দুর্নীতিবাজের হজও কবুল হবে না, মসজিদের সওয়াবও তার অ্যাকাউন্টে জমা হবে না।

বাংলাদেশের পুরো সিস্টেমটা এখন এমন হয়ে গেছে, চাইলেও কারও পক্ষে দুর্নীতিমুক্ত জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। ব্যক্তিজীবনে আপনি যত সৎই হোন না কেন, সিস্টেম আপনাকে আপস করতে বাধ্য করবে। আপনি যদি মনে করেন, কোথাও আপনি ঘুষ দেবেন না। আপনার কোনো কাজই হবে না। নিজে দুর্নীতি না করলেও আপনাকে ঘুষ দিয়ে কাজ করাতে হবে। বাংলাদেশে এখন দুর্নীতির সংজ্ঞা ও ধারণা পাল্টে গেছে। কেউ যদি ঘুষ নিয়ে আপনার কাজটা করে দেয়, আপনি তার প্রতি কৃতজ্ঞই থাকবেন। কিন্তু এখন অবস্থা এমন হয়েছে, ঘুষ নিয়েও কাজটা করে দেয় না, এমনকি ঘুষের টাকা ফেরতও দেয় না। হয়তো সেই ঘুষখোর এমন প্রভাবশালী, তার কাছে আপনি টাকা ফেরত চাইতেও পারবেন না।

সমাজে দুর্নীতিটা এখন গ্রহণযোগ্য হয়ে গেছে। দুর্নীতি করে কামানো টাকাই সেই দুর্নীতিবাজের সামাজিক মর্যাদা নির্ধারণ করছে। ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া মানুষ চলেন সমাজের উঁচুতলায়। দুর্নীতিবাজ চিনতে আপনার দুর্নীতি দমন কমিশনে যেতে হবে না। একটু চোখ-কান খোলা রাখলে, আর সহজ অঙ্ক জানলে, আপনি দুর্নীতিবাজ চিনতে পারবেন। হয়তো আপনার পাশেই বসে আছেন। বেতন পান ৫০ হাজার টাকা, বাসা ভাড়া দেন ৬০ হাজার টাকা, ছেলেমেয়ে পড়ে দামি স্কুলে, পার্কিংয়ে থাকে চকচকে গাড়ি। আপনি অঙ্ক জানলে তাকে চিনবেন। কিন্তু কিছু বলতে পারবেন না। কারণ দুর্নীতি করে কামানো টাকায় তিনি মর্যাদা কিনেছেন, ক্ষমতা কিনেছেন। আপনি তার কাছে চুনোপুঁটি। কারও কারও অবশ্য চক্ষুলজ্জা আছে। আমার এক পরিচিত লোক আছেন, ছোটখাটো সরকারি চাকরি করেন। জমি, ফ্ল্যাট কেনার যা খবর পাই, তাতে শত কোটি ছাড়িয়ে যাবে। কিন্তু লোকজনের চোখ পড়ে যাওয়ার ভয়ে গাড়ি কেনেন না। শত কোটি টাকার মালিক, কিন্তু চড়েন রিকশায়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ড্রাইভারের শত কোটি টাকার হিসাব তো আপনাদের সবার জানা। কেউ কি কখনো সেই ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করেছেন, আপনি এত টাকা পেলেন কোথায়?

দুর্নীতির এই সামাজিক গ্রহণযোগ্যতাই দুর্নীতি ঠেকানোর পথে সবচেয়ে বড় বাধা। সম্প্রতি দুর্নীতি মামলার এক রায়ের পর্যবেক্ষণে এক বিচারক বলেছেন, ‘রায় দিয়ে সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব নয়। দুর্নীতিগ্রস্তদের সমাজ থেকে বয়কট করতে হবে। তাদের সঙ্গে চলাফেরা করবেন না, আত্মীয়তা করবেন না। তাদের কাছে ছেলেমেয়ের বিয়ে দেবেন না। বিয়ে দিলেই তারা সুখী হবে না। তারা দাওয়াত দিলে যাবেন না। ‘কারোর দাওয়াতে যাওয়া মানে রাষ্ট্রবিরোধী অবস্থান নেওয়া।’ আসলেই আদালতের একটা-দুইটা রায়ে দুর্নীতি বন্ধ হবে না। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। কিন্তু আমরা বয়কট করি না, বরণ করি।  বিচারক দুর্নীতিবাজের সঙ্গে ছেলেমেয়ের বিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টো ঘটনা। বিয়ের আলোচনার সময় মেয়েপক্ষ কৌশলে জেনে নেয়, ছেলের উপরি আয় আছে কি না। সৎ পাত্র বাজারে অচল। বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়িতেও সম্মান জোটে না সৎ পাত্রের।

আসলে দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে না পারলে বিচার প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। যেদিন সন্তান তার পিতার আয়-ব্যয়ের হিসাব চাইবে, যেদিন স্ত্রী তার স্বামীর ঘুষের টাকা ফিরিয়ে দেবে, যেদিন স্বজনরা দুর্নীতিবাজকে ঘৃণা করবে; সেদিনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে সত্যিকারের লড়াই শুরু হবে। ফিরছি দুর্ভাগা মাসুদুর রহমানের কথায়। ঘুষের রেট ঠিক করে দেওয়ায় বেচারাকে বরখাস্ত হতে হয়েছে। মাসুদুর রহমান একটু বোকা। নইলে এভাবে ঘোষণা দিয়ে রেট ঠিক করে দিতেন না। যারা মাসুদুর রহমানকে বরখাস্ত করেছেন এবং যারা এই লেখা পড়ছেন, তাদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন, মাসুদুর রহমানের অপরাধটা কী?  ঘুষ খাওয়া না ঘুষের রেট ঠিক করে দেওয়া নাকি সেটা প্রকাশ করে দেওয়া? যদি রেট ঠিক করে দেওয়া বা প্রকাশ করে দেওয়া অপরাধ হয়, তাহলে কোনো কথা নেই। আর ঘুষ খাওয়াকে যদি আপনি অপরাধ মনে করেন, তাহলে একটা সম্পূরক প্রশ্ন, দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ খান?        

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম