শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ নেন?

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ নেন?

সম্প্রতি গণমাধ্যমে একটা শিরোনাম দেখে একটু চমকে গেলাম, ‘ঘুষ নির্ধারণ করে দেওয়া সেই এসিল্যান্ড বরখাস্ত’। খবরটি এরই মধ্যে আপনারা সবাই জেনে গেছেন, তাই বিস্তারিত বলার দরকার নেই। খালি একটু মনে করিয়ে দিই পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার এসিল্যান্ড মাসুদুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে সম্প্রতি। তার ‘অপরাধ’ তিনি জমি নামজারির ঘুষের রেট নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। যে বৈঠকে তিনি ঘুষের রেট ঠিক করে দিয়েছিলেন, পরে তার অডিও ভাইরাল হলে তিনি বিপাকে পড়ে যান।  এমনিতে জমি খারিজ বা নামজারি করতে সরকার নির্ধারিত খরচ ১ হাজার ১৭০ টাকা হলেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমি কার্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা দলিল ভেদে নেন ৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। মাসুদুর রহমান সবার সঙ্গে আলোচনা করে সেটা নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন ৬ হাজার টাকা।

খবরটি পড়ে নিশ্চয়ই আপনারা মাসুদুর রহমানের ওপর খুবই ক্ষিপ্ত হয়েছেন। তাকে বরখাস্ত করাই ঠিক হয়েছে মনে করছেন। কিন্তু বিশ্বাস করুন, অডিওটি শুনে এবং খবর পড়ে মাসুদুর রহমানের উদ্যোগকে আমার খারাপ লাগেনি। বরং মনে হয়েছে তিনি ঘুষের বিশৃঙ্খল বাজারে একটা শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করেছেন। এমনিতে বাংলাদেশে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। হলেও এত সময় আর ধৈর্য লাগে, তাতে ঠিক পোষায় না। তার চেয়ে ঘুষ দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া অনেক লাভজনক। প্রকাশ্যে একটি জাতীয় দৈনিকে ঘুষের পক্ষে লিখছি বলে নিশ্চয়ই আমার ওপরও ক্ষিপ্ত হচ্ছেন। কিন্তু বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, জীবনে ঘুষ খাননি বা ঘুষ দেননি, এমন কাউকে চেনেন আপনি। মুখে মুখে আমরা যত আদর্শলিপি পাঠ করি না কেন, ভিতরে ভিতরে আমাদের সমাজ অনেক আগে বদলে গেছে। ঘুষ-দুর্নীতি এখন অনানুষ্ঠানিকভাবে সামাজিক বৈধতা পেয়ে গেছে। বাংলাদেশে সৎ সরকারি কর্মকর্তা নেই, এমন দাবি আমি করছি না। কিন্তু সৎ মানুষের এখন টিকে থাকাই মুশকিল। মাসুদুর রহমান হয়তো অতিষ্ঠ হয়ে ঘুষের রেট ঠিক করে দিয়েছেন। অনেক অফিসে রেট আগে থেকেই ঠিক করা আছে। কে কতটুকু পাবেন, তাও নির্ধারিত। এর মধ্যে কেউ ঘুষের ভাগ নিতে না চাইলে, অন্যরা বিব্রত হন, তাকে বদলি করতে উঠেপড়ে লাগেন।

কয়েকদিন আগে ফেসবুকে স্ক্রল করতে করতে একটা নাটকের ছোট্ট ক্লিপ দেখা হয়ে যায়। মিনিট দুয়েকের ক্লিপ। দুই জামাই ঈদের ছুটিতে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসেছেন। বড় জামাই দুর্নীতিবাজ, এসেছেন বড় গাড়ি নিয়ে। ছোট জামাই সৎ চাকরিজীবী, এসেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশায়। শ্বশুরবাড়ির গেটেই দুই পক্ষের লেগে যায়। ছোট বোন তার দুলাভাইয়ের মুখের ওপর বলে দেন, আপনি একটা অসৎ, দুর্নীতিবাজ। জবাবে বড় জামাই বেশ গর্বের সঙ্গে বলেন, দুর্নীতিবাজ হতেও যোগ্যতা লাগে। তোমার জামাইয়ের সেটা নেই। শ্বশুরবাড়িতে ঢোকার পরও দুজনের কদর হলো আলাদা। শ্বশুর-শাশুড়ি দুর্নীতিবাজ বড় জামাইয়ের আপ্যায়নে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। সৎ ছোট জামাইয়ের দিকে কারও খেয়ালই নেই। ২ মিনিটের ছোট নাট্যাংশেই দারুণভাবে উঠে এসেছে আমাদের সমাজের চিত্র। দুর্নীতিবাজরা এখন সমাজে বুক ফুলিয়ে চলে। নিজের দুর্নীতি করার যোগ্যতার জানান দেয়। ঘরে-বাইরে-সমাজে দুর্নীতিবাজের থাকে আলাদা কদর। সৎ পথে চলার যে শিক্ষা আমরা ছেলেবেলায় পাই, বাস্তবজীবনে তার কোনো প্রয়োগ নেই। সর্বত্রই দুর্নীতিবাজদের রমরমা। যে শিক্ষকরা আমাদের নীতিকথা শেখান, ঢাকায় শিক্ষাভবনে এলে তাকেও ঘুষ দিয়ে কাজ করাতে হয়। অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, দুজনই তো সমান অপরাধী বলে জেনেছি। ঘুষ নেওয়া যদি অপরাধ হয়, ঘুষ দেওয়াও তো অপরাধ। বলুন তো আপনারা কে অন্তত ঘুষ দেওয়ার অপরাধটি করেননি? একসময় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বার্ষিক রিপোর্টে দুর্নীতিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন ছিলাম। ইদানীং আর চ্যাম্পিয়ন হই না বটে, তবে অবস্থার খুব হেরফের হয়নি। বরং দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।

বাংলাদেশে ৯০ ভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম ধর্মে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলা আছে। কিন্তু তবুও বাংলাদেশে দুর্নীতি হয় বেশি। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক মানুষ হজে যায়। খোঁজ নিলে দেখবেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ হজযাত্রী বয়স্ক। অথচ হজ একটি পরিশ্রমসাধ্য ইবাদত। সামর্থ্য থাকলে কম বয়সে হজে যাওয়াই উত্তম। কিন্তু বাংলাদেশের অনেক মানুষ সামর্থ্য হলেও হজে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন। অনেকেরই বিশ্বাস- পবিত্র মক্কা শরিফে গিয়ে হজরে আসওয়াদে চুমু খেতে পারলে সারা জীবনের সব পাপ মুছে যাবে। যারা এই বিশ্বাস করেন, তারা হজের জন্য অপেক্ষা করেন। সারা জীবন মানুষ ঠকিয়ে, জমি দখল করে, অন্যের হক মেরে, ঘুষ খেয়ে, দুর্নীতি করে টাকা কামাই করেন। আর অপেক্ষা করেন শেষ জীবনে হজ করে সব পাপ মুছে ফেলবেন। হজ করে এসে আর কোনো পাপ করবেন না। এমন গল্পও শুনেছি, সারা জীবন উপরি আয়ে চলেন। আর বেতনের টাকাটা আলাদা করে রাখেন হজ করবেন বলে। অন্তত হজটা সৎ পথে উপার্জিত অর্থে করতে চান। অজু করার অনেকে আর ঘুষের টাকা স্পর্শ করতে চান না। ড্রয়ার খুলে দেন, যাতে টাকাটা সরাসরি সেখানে রাখা হয়। এমন পরিকল্পিতভাবে দুর্নীতি করে, শেষ জীবনে হজ করলে তার হজ কবুল হবে কি না, সারা জীবনের সব পাপ এক লহমায় মুছে যাবে কি না; সেটা মহান আল্লাহ জানেন। দুর্নীতি করে অঢেল অর্থ কামাইয়ের পর অনেকে গ্রামে মসজিদ বানান বা মসজিদে বড় অনুদান দেন। মসজিদে তার নামে বড় মারহাবা হয়। সেই দুর্নীতিবাজের আশা, কেয়ামত পর্যন্ত এই মসজিদে যারা নামাজ পড়তে আসবেন, তাদের সওয়াবের একটা অংশ তিনি পাবেন। দুর্নীতির টাকায় বানানো মসজিদ থেকে আদৌ সেই দুর্নীতিবাজ সওয়াব পাবেন কি না, সেটাও আল্লাহ জানেন। ছেলেবেলায় স্কুলে এক ধর্ম শিক্ষক এক কোরবানির ঈদের আগে আমাদের বিপদে ফেলে দিলেন। তিনি ক্লাসে প্রশ্ন করলেন, কোরবানি দিলে তো সওয়াব হয়। আমরা সবাই বললাম, জি স্যার। এবার তিনি প্রশ্ন করলেন, গরু চুরি করলে তো গুনাহ হয়। আমরা আবার সবাই বললাম, জি স্যার। এবার তিনি বললেন, ধর, একজন যদি একটা গরু চুরি করে কোরবানি দেয়, তাহলে গুনাহ আর সওয়াবে কাটাকাটি হয়ে যাবে। মাঝখানে মাংসটা লাভ। আমরা বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম। অঙ্ক তো পরিষ্কার, গুনাহ আর সওয়াবে কাটাকাটি, মাঝখানে মাংসটাই লাভ। শিক্ষক এবার সিরিয়াস ভঙ্গিতে বললেন, চুরির গরুতে কোরবানি হয় নারে গাধার দল। আসলে এক মণ দুধ নষ্ট করার জন্য এক ফোঁটা চনাই যেমন যথেষ্ট। একজন দুর্নীতিবাজের সব অর্থই অবৈধ। সৎ পথে উপার্জন আর অসৎ পথে উপার্জন বলে আলাদা কিছু নেই। দুর্নীতিবাজের হজও কবুল হবে না, মসজিদের সওয়াবও তার অ্যাকাউন্টে জমা হবে না।

বাংলাদেশের পুরো সিস্টেমটা এখন এমন হয়ে গেছে, চাইলেও কারও পক্ষে দুর্নীতিমুক্ত জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। ব্যক্তিজীবনে আপনি যত সৎই হোন না কেন, সিস্টেম আপনাকে আপস করতে বাধ্য করবে। আপনি যদি মনে করেন, কোথাও আপনি ঘুষ দেবেন না। আপনার কোনো কাজই হবে না। নিজে দুর্নীতি না করলেও আপনাকে ঘুষ দিয়ে কাজ করাতে হবে। বাংলাদেশে এখন দুর্নীতির সংজ্ঞা ও ধারণা পাল্টে গেছে। কেউ যদি ঘুষ নিয়ে আপনার কাজটা করে দেয়, আপনি তার প্রতি কৃতজ্ঞই থাকবেন। কিন্তু এখন অবস্থা এমন হয়েছে, ঘুষ নিয়েও কাজটা করে দেয় না, এমনকি ঘুষের টাকা ফেরতও দেয় না। হয়তো সেই ঘুষখোর এমন প্রভাবশালী, তার কাছে আপনি টাকা ফেরত চাইতেও পারবেন না।

সমাজে দুর্নীতিটা এখন গ্রহণযোগ্য হয়ে গেছে। দুর্নীতি করে কামানো টাকাই সেই দুর্নীতিবাজের সামাজিক মর্যাদা নির্ধারণ করছে। ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া মানুষ চলেন সমাজের উঁচুতলায়। দুর্নীতিবাজ চিনতে আপনার দুর্নীতি দমন কমিশনে যেতে হবে না। একটু চোখ-কান খোলা রাখলে, আর সহজ অঙ্ক জানলে, আপনি দুর্নীতিবাজ চিনতে পারবেন। হয়তো আপনার পাশেই বসে আছেন। বেতন পান ৫০ হাজার টাকা, বাসা ভাড়া দেন ৬০ হাজার টাকা, ছেলেমেয়ে পড়ে দামি স্কুলে, পার্কিংয়ে থাকে চকচকে গাড়ি। আপনি অঙ্ক জানলে তাকে চিনবেন। কিন্তু কিছু বলতে পারবেন না। কারণ দুর্নীতি করে কামানো টাকায় তিনি মর্যাদা কিনেছেন, ক্ষমতা কিনেছেন। আপনি তার কাছে চুনোপুঁটি। কারও কারও অবশ্য চক্ষুলজ্জা আছে। আমার এক পরিচিত লোক আছেন, ছোটখাটো সরকারি চাকরি করেন। জমি, ফ্ল্যাট কেনার যা খবর পাই, তাতে শত কোটি ছাড়িয়ে যাবে। কিন্তু লোকজনের চোখ পড়ে যাওয়ার ভয়ে গাড়ি কেনেন না। শত কোটি টাকার মালিক, কিন্তু চড়েন রিকশায়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ড্রাইভারের শত কোটি টাকার হিসাব তো আপনাদের সবার জানা। কেউ কি কখনো সেই ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করেছেন, আপনি এত টাকা পেলেন কোথায়?

দুর্নীতির এই সামাজিক গ্রহণযোগ্যতাই দুর্নীতি ঠেকানোর পথে সবচেয়ে বড় বাধা। সম্প্রতি দুর্নীতি মামলার এক রায়ের পর্যবেক্ষণে এক বিচারক বলেছেন, ‘রায় দিয়ে সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব নয়। দুর্নীতিগ্রস্তদের সমাজ থেকে বয়কট করতে হবে। তাদের সঙ্গে চলাফেরা করবেন না, আত্মীয়তা করবেন না। তাদের কাছে ছেলেমেয়ের বিয়ে দেবেন না। বিয়ে দিলেই তারা সুখী হবে না। তারা দাওয়াত দিলে যাবেন না। ‘কারোর দাওয়াতে যাওয়া মানে রাষ্ট্রবিরোধী অবস্থান নেওয়া।’ আসলেই আদালতের একটা-দুইটা রায়ে দুর্নীতি বন্ধ হবে না। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। কিন্তু আমরা বয়কট করি না, বরণ করি।  বিচারক দুর্নীতিবাজের সঙ্গে ছেলেমেয়ের বিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টো ঘটনা। বিয়ের আলোচনার সময় মেয়েপক্ষ কৌশলে জেনে নেয়, ছেলের উপরি আয় আছে কি না। সৎ পাত্র বাজারে অচল। বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়িতেও সম্মান জোটে না সৎ পাত্রের।

আসলে দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে না পারলে বিচার প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। যেদিন সন্তান তার পিতার আয়-ব্যয়ের হিসাব চাইবে, যেদিন স্ত্রী তার স্বামীর ঘুষের টাকা ফিরিয়ে দেবে, যেদিন স্বজনরা দুর্নীতিবাজকে ঘৃণা করবে; সেদিনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে সত্যিকারের লড়াই শুরু হবে। ফিরছি দুর্ভাগা মাসুদুর রহমানের কথায়। ঘুষের রেট ঠিক করে দেওয়ায় বেচারাকে বরখাস্ত হতে হয়েছে। মাসুদুর রহমান একটু বোকা। নইলে এভাবে ঘোষণা দিয়ে রেট ঠিক করে দিতেন না। যারা মাসুদুর রহমানকে বরখাস্ত করেছেন এবং যারা এই লেখা পড়ছেন, তাদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন, মাসুদুর রহমানের অপরাধটা কী?  ঘুষ খাওয়া না ঘুষের রেট ঠিক করে দেওয়া নাকি সেটা প্রকাশ করে দেওয়া? যদি রেট ঠিক করে দেওয়া বা প্রকাশ করে দেওয়া অপরাধ হয়, তাহলে কোনো কথা নেই। আর ঘুষ খাওয়াকে যদি আপনি অপরাধ মনে করেন, তাহলে একটা সম্পূরক প্রশ্ন, দেশে কি একজন এসিল্যান্ডই ঘুষ খান?        

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা