শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩

কার ফাঁদে কার পা?

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
কার ফাঁদে কার পা?

আগামী বছরের শুরুতেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন নিয়ে এরই মধ্যে নানা প্রস্তুতি, নানা মেরুকরণ শুরু হয়েছে। তবে আরেকটি নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে, আলোচনায় আসছে আগের নির্বাচনগুলোও। বিশেষ করে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত আগের নির্বাচন দুটি নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছে। এটাই স্বাভাবিক। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই মানুষ ভবিষ্যতের দিকে এগোয়। যে যেই দলই করুন, আগের নির্বাচন দুটি ভালো হয়নি; এটা মানবেন সবাই। নির্বাচন দুটি কেন ভালো হয়নি, সে নিয়ে পারস্পরিক দায় চাপানোর খেলা চলছে। তবে এই তর্কের কোনো মীমাংসা নেই। আওয়ামী লীগের দৃষ্টিতে বিএনপির দোষ, বিএনপি পুরো দায় চাপায় আওয়ামী লীগের ঘাড়ে। সরকারি দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায় অবশ্যই বেশি। তবে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি কি পুরোপুরি দায় এড়াতে পারবে? বিএনপির সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থান, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে তারা অংশ নেবে না। একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে এ ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান তারা নিতেই পারে। একই দাবিতে তারা ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তাহলে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সে দাবি থেকে তারা সরে এলো কেন? সেবার কি তাহলে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল?

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে বিএনপির দাবি মোটেই অযৌক্তিক নয়। কারণ দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত কোনো নির্বাচনেই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়নি। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত প্রতিটি নির্বাচনেই সরকার বদল হয়েছে। তাই ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা একটি দল ক্ষমতায় ফিরতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সুরক্ষা চাইতেই পারে। কিন্তু সমস্যা হলো, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা এখন আর সংবিধানে নেই। কিন্তু সংবিধানে নেই বলেই তা আনা যাবে না, এমনও কোনো কথা নেই। সংবিধান অপরিবর্তনীয় কোনো বিষয় নয়। রাজনৈতিক সমঝোতা হলে যে কোনো কিছুই করা সম্ভব। মূল প্রশ্ন হলো, রাজনৈতিক সমঝোতার মতো পরিবেশ বাংলাদেশের রাজনীতিতে আছে কি না? এর উত্তর সবার জানা- নেই। বিএনপির দাবি যতই যৌক্তিক হোক, আওয়ামী লীগ না মানলে তো সেটা আদায় হবে না। আওয়ামী লীগ না মানলে বিএনপি আন্দোলন করে তা আদায় করে নিতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আন্দোলন করে সরকার পতনের এক দফা দাবি আদায় করার মতো অবস্থায় কি আছে বিএনপি? যদি সেটা তারা না পারে এবং দাবিতে অনড় থেকে আগামী নির্বাচনে বিএনপি না আসে তাহলে কী দাঁড়াবে? ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে যদি আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসে; তখন বিএনপি কি আন্দোলন করে তাদের হটাতে পারবে? আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না; গত দুটি নির্বাচনে এ কলঙ্ক লাগানো গেছে আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী দলের গায়ে, আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলে আওয়ামী লীগের কপালে সে কলঙ্কের সংখ্যা আরেকটি বাড়বে শুধু।

আজ ২০২৩ সালে দাঁড়িয়ে বিএনপিকে যতটা ছন্নছাড়া, মাঝিবিহীন নৌকা মনে হয়; ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে কিন্তু পরিস্থিতি তেমন ছিল না। সেবার জাতীয় নির্বাচনের আগে আগে কয়েকটি সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় নির্বাচনে বিপুল বিজয় নির্বাচনি মাঠকে বিএনপির অনেকটাই অনুকূলে নিয়ে এসেছিল। তখন আওয়ামী লীগ সরকারেরও ছাড় দেওয়ার মানসিকতা ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফোন করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়াকে। এমনকি নির্বাচনকালীন সরকারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণেও সম্মত ছিল আওয়ামী লীগ। অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করাটা ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ভুল। আর বিএনপি আসেনি বলে ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে আওয়ামী লীগ। বিএনপির না আসার সুযোগে ২০১৪ সালের নির্বাচনে যা ঘটল, তা বাংলাদেশ কেন বিশ্বের ইতিহাসেই নজিরবিহীন। নির্বাচনের আগেই ক্ষমতায় যাওয়ার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে যায় আওয়ামী লীগ। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী একজন হলে তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণার সুযোগ সংবিধান এবং নির্বাচনি আইনে আছে। কিন্তু অর্ধেকের বেশি প্রার্থীর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি কখনো সৃষ্টি হতে পারে, এমন কথা নিশ্চয়ই সংবিধানপ্রণেতারাও ভাবেননি। তাই সাংবিধানিকভাবে সরকার বৈধ হলেও সে সরকারের নৈতিক মান উচ্চ ছিল না। বিএনপি না এলেও আওয়ামী লীগ চাইলে খুচরা দল, নিজ দলের বিদ্রোহীদের মাঠে নামিয়ে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পারত। অন্তত ১৫৪ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের বাজে রেকর্ড তৈরি হতো না। কেন আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠ পেয়েও এভাবে নিজেদের পায়ে নিজেরা কুড়াল মারল, এটা কিছুতেই আমার মাথায় ঢোকে না।

২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের মধ্যে কিছুটা ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকলেও ২০১৮ সালে এসে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগ অনেকটাই ফুরফুরে ছিল। বেকায়দায় পড়া বিএনপি আগের নির্বাচনে অংশ না নিয়ে যে ভুল করেছে তা শোধরাতে যেন মাঠে নামে। জটিল এক জগাখিচুড়ি পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনে অংশ নেয় বিএনপি। বিএনপি-জামায়াতের ২০-দলীয় জোট বহাল রেখেই সৃষ্টি করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে আরেকটি বিকল্প জোট। ড. কামাল হোসেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, আ স ম আবদুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার মতো জনবিচ্ছিন্ন নেতাকে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয় বিএনপি। জামায়াতের প্রার্থীর প্রতীকও ধানের শীষ, গণফোরামের প্রার্থীর প্রতীকও ধানের শীষ। এমন অসম্ভব রাজনৈতিক মেরুকরণ বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো হয়নি। কিন্তু অসম্ভব মেরুকরণও ক্ষমতাকে সম্ভব করতে পারেনি। বরং ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ না নেওয়া যদি ভুল হয়, তাহলে ২০১৮ সালে অংশ নেওয়াটা হয়ে দাঁড়ায় মহাভুল। মাত্র ৬টি আসন বিএনপিকে রাজনীতিতেই অপাঙ্ক্তেয় করে তোলে। বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে প্রত্যাশার বিশাল বাবল তৈরি করা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অলিখিত অপমৃত্যু হয় নির্বাচনের রাতেই। তবে শুধু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নয়, ৩০ ডিসেম্বর রাতে অপমৃত্যু ঘটে নির্বাচনি ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থারও।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে বহুল প্রচারিত ধারণা হলো, নির্বাচনটি আসলে আগের রাতে হয়েছে। গণমাধ্যম আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার পায় ধারণাটি। বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক খারাপ নির্বাচনের রেকর্ড আছে। জিয়াউর রহমানের ‘হ্যাঁ-না’ ভোট, ’৭৯ সালের নির্বাচন, ’৮৮ সালের নির্বাচন, ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন। সেই তালিকায় ঠাঁই পাবে ২০১৪ সালের প্রার্থীবিহীন এবং ২০১৮ সালের ভোটারবিহীন নির্বাচনও। তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনটি সম্পূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলেও কি বিএনপি-জামায়াত আর ড. কামালকে নিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারত? নির্বাচনি প্রক্রিয়া কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা থেকে আমার উত্তর হলো- না। টানা ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার জন্য নিশ্চয়ই বড় একটা অংশ তৈরি ছিল। আওয়ামী লীগবিরোধী ভোট নিশ্চয়ই বিএনপির বাক্সেই পড়ার কথা। কিন্তু ২০১৮ সালের নির্বাচনি প্রক্রিয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার পর আমার একবারও মনে হয়নি, বিএনপি জেতার জন্য নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল কোনোভাবে নির্বাচনে গিয়ে নিজেদের নিবন্ধন রক্ষা করা। বাই প্রোডাক্ট হিসেবে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে কিছু উপরি আয়ও করা গেছে। দুটি ছোট্ট অভিজ্ঞতার কথা বলি। নির্বাচনের সপ্তাহখানেক আগে আমি একবার পেশাগত কাজে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে আমি দেখেছি সাজ সাজ রব। তাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি ছিল একদম নিখুঁত পেশাদার। প্রতিটি জেলার জন্য আলাদা আলাদা ডেস্ক। প্রতিটি আসন সম্পর্কে আলাদা আলাদা ফাইল। প্রতিটি ফাইলে অতীত সব নির্বাচনের ইতিহাস, বিস্তারিত ফলাফল, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, সম্ভাব্য বিদ্রোহী, সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী, প্রার্থীর শক্তি এবং দুর্বলতা ইত্যাদির খুঁটিনাটি সবকিছু ছিল ফাইলে। বিএনপি যেখানে মাঠ প্রায় ছেড়েই দিয়েছিল, সেখানে আওয়ামী লীগের এমন স্মার্ট নির্বাচনি প্রস্তুতি দেখে আমি একটু অবাকই হয়েছিলাম। পাশাপাশি বিএনপিকে মনে হয়েছে হালছাড়া, লক্ষ্যহীন, মাঝিহীন নৌকা। নির্বাচনের পাঁচ দিন আগে বিএনপি চেয়ারপারসনের এক উপদেষ্টা আমার এক টকশোতে এসেছিলেন। অনুষ্ঠানের আগে তিনি আফসোস করে বলেছিলেন, আমাদের একটা নির্বাচনি প্রস্তুতি কমিটি আছে। আমি সেটার সদস্যও। কিন্তু আজ পর্যন্ত (নির্বাচনের পাঁচ দিন বাকি তখন) সে কমিটির কোনো মিটিংও হয়নি। দুই দলের এমন বিপরীতমুখী প্রস্তুতি দেখে আপনি কী সিদ্ধান্ত নেবেন। জনগণ আওয়ামী লীগের ওপর যত বিরক্তই হোক, তারা তো বিএনপি প্রার্থীর বাসায় গিয়ে ভোট দিয়ে আসবে না।

শুধু নির্বাচনের পাঁচ দিন আগে বলেই নয়, নির্বাচনি জোট গঠন থেকে শুরু করে মনোনয়ন প্রক্রিয়া পর্যন্ত বিএনপি যা করেছে; তা কোনোভাবেই ক্ষমতায় যেতে চাওয়া কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড মনে হয়নি। ২০-দলীয় জোট আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে আসন সমঝোতা নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে। তার চেয়ে বেশি নাটক হয়েছে বিএনপির নিজেদের প্রার্থী নিয়ে। এমনিতে তখন রাজপথে বিএনপির অস্তিত্ব না থাকলেও ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের শুরুর সপ্তাহটা গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনের অংশ ছিল বিক্ষোভে উত্তাল। বিক্ষোভটা সরকারের বিরুদ্ধে নয়, দলের বিরুদ্ধে। বিক্ষুব্ধরা মনোনয়ন কেনাবেচার অভিযোগ এনেছেন প্রকাশ্যে, সুনির্দিষ্টভাবে। বেশ কয়েকটি আসনে একদম অপরিচিত কারও কারও রহস্যজনক প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন পাওয়ার ঘটনা সে অভিযোগের সত্যতাও প্রমাণ করেছে। পুরো প্রক্রিয়া দেখে আমার মনে হয়েছে, মির্জা ফখরুল বসে আছেন, কখন নির্বাচনটা শেষ হবে এবং তিনি বলবেন, আমরা আগেই বলেছিলাম, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ না নেওয়াটা যে ভুল ছিল না, সেটা প্রমাণ করতেই যেন বিএনপি ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। মাত্র ৬ আসন পাওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ফলাফলের পরও বিএনপি কিন্তু সে নির্বাচনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে, হাই কোর্টে, রাজপথে কোথাও কোনো শক্ত প্রতিবাদের চিহ্ন রাখতে পারেনি। দিনে নয়, রাতে ভোট হয়েছে; বারবার এ কথা বলা ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি বিএনপি, চেষ্টাও করেনি। আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়, এটা প্রমাণ করতে পেরেই বিএনপিকে সন্তুষ্ট মনে হয়েছে। সেবার আওয়ামী লীগের যে প্রস্তুতি এবং বিএনপির মাঠ ছেড়ে দেওয়ার পর যে অবস্থা; তাতে সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য মানের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় ফিরতে পারত। তবে বিএনপির হাল ছেড়ে দেওয়ার পরও আওয়ামী লীগ কেন এভাবে পুরো নির্বাচনি ব্যবস্থাকেই প্রহসনে পরিণত করল, এর কোনো ব্যাখ্যা আমার কাছে অন্তত নেই। আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছ থেকেও এর কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা পাইনি কখনো। ২০১৮ সালের নির্বাচনে যা হয়েছে তা আসলে স্যাবোটাজ। কিন্তু আওয়ামী লীগ এমন এক বিপাকে পড়েছিল, তাতে স্যাবোটাজের কথা স্বীকার করারও উপায় ছিল না, দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা।

মির্জা ফখরুল প্রায়ই একটা কথা বলেন, সরকারের পাতা ফাঁদে আমরা পা দেব না। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেব না। কিন্তু মাঝে মাঝে আমার বিভ্রম জাগে, কার ফাঁদে কে পা দিচ্ছে। কেন জানি মনে হয়, বিএনপিই বরং ফাঁদ পেতে আওয়ামী লীগকে দুটি খারাপ নির্বাচনে বাধ্য করে নিজেদের কাতারে নামিয়ে এনেছে। তবে বারবার নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করতে যাওয়াটা কোনো কাজের কথা নয়। ক্ষমতায় যাওয়া নিশ্চিত না হলে নির্বাচনে যাব না, এটাও কোনো যৌক্তিক সমাধান নয়। ’৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিয়েছিল ক্ষমতায় যেতে নয়, অস্তিত্বের লড়াই হিসেবে। বিএনপিকেও টিকে থাকতে হলে সব নিয়ে মাঠে নামতে হবে। রাজপথ, নির্বাচন, সংসদ- সবকিছুকেই লড়াইয়ের ক্ষেত্র বানাতে হবে। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে ক্ষতি শুধু বিএনপি বা আওয়ামী লীগের হবে না; ক্ষতি হবে গণতন্ত্রের, নির্বাচনি ব্যবস্থার। দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়, বারবার এটা প্রমাণ করে বিএনপি আর কী অর্জন করতে পারবে। এবার যেভাবে বিদেশি শক্তিগুলো, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নজরদারি চালাচ্ছে, তাতে সরকারের পক্ষে ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো আরেকটি নির্বাচন করা অসম্ভব। তারপরও যদি বিএনপি না যায়, তাতে নির্বাচন একতরফা হবে এবং ফায়দা যাবে আওয়ামী লীগের ঘরে, তাতে বিএনপির কী লাভ হবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে