শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

চীনের উহানে আয়োজন করা হয় এশিয়ার সবচেয়ে বড় কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। চীনে গত ৭০ বছরের অধিক সময় ধরে আয়োজন হয়ে আসছে এ কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। পৃথিবী থেকে আসা কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক, কৃষি উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীসহ লাখো পর্যটকের অংশগ্রহণে জমজমাট এক আসর। চায়না এগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন,  চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাগ্রিকালচারাল মেশিনারি মেনুফ্যাকচারার এবং চায়না এগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে আয়োজন করেছিল গত ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিন দিনের এ মেলার। এবারকার মেলার মূল প্রতিপাদ্য ছিল রূপান্তরিত কৃষির বিকাশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত কৃষিযন্ত্র, ডিজিটাল ও স্মার্ট প্রযুক্তি।

প্রতিবারের মতোই এবারও প্রদর্শনীর পাশাপাশি ছিল বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার সিম্পোজিয়ামের আয়োজন। গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা তুলে ধরেন তাদের গবেষণাপত্র। সেমিনারে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দেশের কৃষিযন্ত্র ব্যবসায়ী, বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মী, গবেষক, উদ্যোক্তা ও গণমাধ্যমকর্মী। স্টলে স্টলে সাজানো হাজার হাজার কৃষিযন্ত্রের পসরা। তবে মূল প্রতিপাদ্য মাথায় রেখে স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তির অংশগ্রহণ ছিল এবার লক্ষ্য করার মতো। মেলার মূল কেন্দ্রে প্রবেশের গেটের পাশেই খোলা প্রান্তরে চোখে পড়ল অন্য রকমের কর্মকান্ড। মেলায় অন্য স্টলগুলোতে তৈরি নানা যন্ত্রের পসরা। আর ওখানে আগামীর কান্ডারিদের হাতে তৈরি হচ্ছিল ভবিষ্যতের যন্ত্র। আগামীর স্বপ্নকে বড় আর চিন্তাকে প্রসারিত রাখতে তরুণদের ভিতর সেই স্বপ্নের বীজ বুনে দিতে হয়। এ উপলব্ধি থেকেই চীন কৃষিযন্ত্রের বিকাশকে আধুনিকতর করতে তরুণদেরও যুক্ত রাখছে তাদের প্রতিটি কার্যক্রমে। প্রতি বছর এ মেলায় তরুণ শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা তারই সাক্ষ্য বহন করে। একেকটি গ্রুপ চীনের একেক প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছে। কিন্তু তাদের লক্ষ্য এক। তারা কাজ করছে একটি চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার। এ বছরের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক লিং ওয়াং। তিনি জানালেন, প্রতিবছরই এ মেলাকে ঘিরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ বছর এই প্রতিযোগিতায় চীনের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। একেক বছর একেক টপিক দেওয়া হয়। এবারের বিষয়টি হচ্ছে পাকা স্ট্রবেরি উত্তোলনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত রোবোটিক যন্ত্র তৈরি। দেখলাম শিক্ষার্থীরা দারুণ আগ্রহ নিয়ে কাজ করছে। অধ্যাপক লিং আরও জানালেন, চীনের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা হয়- প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা হয়। সেখান থেকে বাছাই করে ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় এখানে অংশ নিচ্ছে। এখানে যারা প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় হবে তারা যাবে দেশের বাইরে আর একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। এখানকার একটি দল যাবে আমেরিকায় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। অন্যদিকে যন্ত্র তৈরি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাদের চুক্তি আছে। উদ্ভাবিত যন্ত্রটি তারা তৈরি করে। যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানটি দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে, এর আগে ২০১৯ সালে দেখিয়েছিলাম চীনের চিংদাও-এ খুদে প্রকৌশলীদের যন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা। চীন শিক্ষার্থীদের এ আবিষ্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নেয়, তার প্রমাণ মিলেছে এবারকার মেলায়।

উন্নত রাষ্ট্রগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নানা সূত্রে যুক্ত থাকে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা এবং তাদের নতুন চিন্তা বাস্তবায়নে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সহায়তা করে। এমনটি আমরা দেখেছি নেদারল্যান্ডসের ভাগিনেংগন ইউনিভার্সিটিতেও। সেখানে খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। চীনেও যন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত। যা হোক, মেলার প্রতিযোগিতা শিবিরে শিক্ষার্থীরা দারুণ ব্যস্ত। একটুও ফুসরত নেই। একেকজনের একেক কাজ। কেউ প্রোগ্রামিং করছে। কেউবা তৈরি করছে যন্ত্রের অবকাঠামো। কেউ বা যাচাই করে দেখছে যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে কি না। শেষ হলো চীনের জেনজিয়াং ইউনিভার্সিটি থেকে আসা দলটির প্রতিযোগিতা। তারা দারুণ উল্লসিত। এগিয়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বললাম। তারা যন্ত্রটি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানাল।

তরুণদের এ দলটিকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেনজিয়াং ইউনিভার্সটির কৃষি প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক জুনঝং ইয়ে। কথা হলো তার সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানির যোগাযোগটা খুব ভালো। আমি আসলে বলতে চাচ্ছি, আমরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে তৈরি করি, তারা যা শিখছে তা যেন শুধু পুঁথিগত বা মস্তিষ্কেই রেখে না দেয়, যেন তারা সেটা কাজে লাগাতে পারে। আমরা শুধু তাদের একটা পথ দেখিয়ে দিই। সেই পথে তাদের নিজেদেরই হাঁটতে হয়। কোম্পানিগুলোও আমাদের তরুণদের মেধাকে কাজে লাগাতে তৎপর। এ ক্ষেত্রে ফলাফলটা কিন্তু বেশ ভালো। যে গাছটা থেকে ফল আশা করবে তার ঠিকঠাক যত্ন নিতে হয়। না হলে, ভালো ফল দেওয়া গাছটাও নষ্ট হয়ে যায়। আমরা সবাই মিলে সে রকম একটি পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছি মাত্র।’

চ্যানেল আইয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরিতে অনুপ্রাণিত করতে আয়োজন করেছিলাম এসো রোবট বানাই প্রতিযোগিতার। তখন লক্ষ্য করেছি, প্রটোটাইপ তৈরি করার মতো সুযোগ-সুবিধাই আমাদের নেই।

দক্ষিণ কোরিয়ার গ্যাংনামেও এমন একটি প্রযুক্তি মেলায় উপস্থিত থেকে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী শফিউলের স্মার্ট অ্যারেটার তৈরির কার্যক্রমও তুলে ধরেছিলাম।

কৃষিযন্ত্র তৈরিতে চীনের যে দুরন্ত অগ্রগতি তার পেছনে রয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরির অনুকূল পরিবেশ। আর এ পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা চীন সরকার গুরুত্বসহকারে করে দিয়েছে। এ কথা আমাকে বলেছিলেন চীনের হাইব্রিড ধানের জনক ইয়ং লং পিং। তিনি বলেছিলেন, ‘পলিসি হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। সরকার যদি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সায়েন্স ও টেকনোলজির ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তবে অনেক কিছুই করা সম্ভব। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা কখনোই থামবে না। বিশেষ করে বায়োটেকনোলজির দুর্দান্ত অগ্রগতি লক্ষ্য করার মতো। চীন সরকার নীতিগতভাবেই কৃষকের পাশে আছে। তারা কৃষককে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক একটি খাতে পরিণত করছে।’

একটি জাতিকে টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে নিজেদের ভাবনার সঙ্গে তরুণদের ভাবনার মেলসূত্র গাঁথতে হয়। চীনসহ উন্নত দেশগুলো তা দারুণভাবে করছে। যার প্রতিফলন প্রতিবছর আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন দেশের তৈরি আধুনিক যন্ত্র ও প্রযুক্তির মাধ্যমে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে চলেছে পৃথিবী। সেই সঙ্গে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হচ্ছে বিশ্বের কৃষি ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন কৌশল। খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্নে প্রতিটি রাষ্ট্রই উদ্যোগী হচ্ছে স্মার্ট কৃষির বিকাশে। পরিবর্তিত কৃষি প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি কৌশল নিয়ে গবেষণা ও যান্ত্রিক উৎকর্ষে খুব দ্রুতই এগিয়ে যাচ্ছে চীনের মতো দেশগুলো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে কম লোকের অংশগ্রহণে স্বল্প সময়ে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন পিছিয়ে রয়েছে, তাদের ভিতর সমন্বয়ও তেমন লক্ষ্য করা যায় না। আগামীর পৃথিবীর প্রতিনিধিত্বশীল রাষ্ট্র হতে হলে এ বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের সবার যত্নশীল হওয়া দরকার।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা