শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

চীনের উহানে আয়োজন করা হয় এশিয়ার সবচেয়ে বড় কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। চীনে গত ৭০ বছরের অধিক সময় ধরে আয়োজন হয়ে আসছে এ কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। পৃথিবী থেকে আসা কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক, কৃষি উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীসহ লাখো পর্যটকের অংশগ্রহণে জমজমাট এক আসর। চায়না এগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন,  চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাগ্রিকালচারাল মেশিনারি মেনুফ্যাকচারার এবং চায়না এগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে আয়োজন করেছিল গত ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিন দিনের এ মেলার। এবারকার মেলার মূল প্রতিপাদ্য ছিল রূপান্তরিত কৃষির বিকাশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত কৃষিযন্ত্র, ডিজিটাল ও স্মার্ট প্রযুক্তি।

প্রতিবারের মতোই এবারও প্রদর্শনীর পাশাপাশি ছিল বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার সিম্পোজিয়ামের আয়োজন। গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা তুলে ধরেন তাদের গবেষণাপত্র। সেমিনারে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দেশের কৃষিযন্ত্র ব্যবসায়ী, বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মী, গবেষক, উদ্যোক্তা ও গণমাধ্যমকর্মী। স্টলে স্টলে সাজানো হাজার হাজার কৃষিযন্ত্রের পসরা। তবে মূল প্রতিপাদ্য মাথায় রেখে স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তির অংশগ্রহণ ছিল এবার লক্ষ্য করার মতো। মেলার মূল কেন্দ্রে প্রবেশের গেটের পাশেই খোলা প্রান্তরে চোখে পড়ল অন্য রকমের কর্মকান্ড। মেলায় অন্য স্টলগুলোতে তৈরি নানা যন্ত্রের পসরা। আর ওখানে আগামীর কান্ডারিদের হাতে তৈরি হচ্ছিল ভবিষ্যতের যন্ত্র। আগামীর স্বপ্নকে বড় আর চিন্তাকে প্রসারিত রাখতে তরুণদের ভিতর সেই স্বপ্নের বীজ বুনে দিতে হয়। এ উপলব্ধি থেকেই চীন কৃষিযন্ত্রের বিকাশকে আধুনিকতর করতে তরুণদেরও যুক্ত রাখছে তাদের প্রতিটি কার্যক্রমে। প্রতি বছর এ মেলায় তরুণ শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা তারই সাক্ষ্য বহন করে। একেকটি গ্রুপ চীনের একেক প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছে। কিন্তু তাদের লক্ষ্য এক। তারা কাজ করছে একটি চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার। এ বছরের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক লিং ওয়াং। তিনি জানালেন, প্রতিবছরই এ মেলাকে ঘিরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ বছর এই প্রতিযোগিতায় চীনের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। একেক বছর একেক টপিক দেওয়া হয়। এবারের বিষয়টি হচ্ছে পাকা স্ট্রবেরি উত্তোলনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত রোবোটিক যন্ত্র তৈরি। দেখলাম শিক্ষার্থীরা দারুণ আগ্রহ নিয়ে কাজ করছে। অধ্যাপক লিং আরও জানালেন, চীনের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা হয়- প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা হয়। সেখান থেকে বাছাই করে ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় এখানে অংশ নিচ্ছে। এখানে যারা প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় হবে তারা যাবে দেশের বাইরে আর একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। এখানকার একটি দল যাবে আমেরিকায় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। অন্যদিকে যন্ত্র তৈরি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাদের চুক্তি আছে। উদ্ভাবিত যন্ত্রটি তারা তৈরি করে। যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানটি দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে, এর আগে ২০১৯ সালে দেখিয়েছিলাম চীনের চিংদাও-এ খুদে প্রকৌশলীদের যন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা। চীন শিক্ষার্থীদের এ আবিষ্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নেয়, তার প্রমাণ মিলেছে এবারকার মেলায়।

উন্নত রাষ্ট্রগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নানা সূত্রে যুক্ত থাকে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা এবং তাদের নতুন চিন্তা বাস্তবায়নে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সহায়তা করে। এমনটি আমরা দেখেছি নেদারল্যান্ডসের ভাগিনেংগন ইউনিভার্সিটিতেও। সেখানে খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। চীনেও যন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত। যা হোক, মেলার প্রতিযোগিতা শিবিরে শিক্ষার্থীরা দারুণ ব্যস্ত। একটুও ফুসরত নেই। একেকজনের একেক কাজ। কেউ প্রোগ্রামিং করছে। কেউবা তৈরি করছে যন্ত্রের অবকাঠামো। কেউ বা যাচাই করে দেখছে যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে কি না। শেষ হলো চীনের জেনজিয়াং ইউনিভার্সিটি থেকে আসা দলটির প্রতিযোগিতা। তারা দারুণ উল্লসিত। এগিয়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বললাম। তারা যন্ত্রটি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানাল।

তরুণদের এ দলটিকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেনজিয়াং ইউনিভার্সটির কৃষি প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক জুনঝং ইয়ে। কথা হলো তার সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানির যোগাযোগটা খুব ভালো। আমি আসলে বলতে চাচ্ছি, আমরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে তৈরি করি, তারা যা শিখছে তা যেন শুধু পুঁথিগত বা মস্তিষ্কেই রেখে না দেয়, যেন তারা সেটা কাজে লাগাতে পারে। আমরা শুধু তাদের একটা পথ দেখিয়ে দিই। সেই পথে তাদের নিজেদেরই হাঁটতে হয়। কোম্পানিগুলোও আমাদের তরুণদের মেধাকে কাজে লাগাতে তৎপর। এ ক্ষেত্রে ফলাফলটা কিন্তু বেশ ভালো। যে গাছটা থেকে ফল আশা করবে তার ঠিকঠাক যত্ন নিতে হয়। না হলে, ভালো ফল দেওয়া গাছটাও নষ্ট হয়ে যায়। আমরা সবাই মিলে সে রকম একটি পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছি মাত্র।’

চ্যানেল আইয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরিতে অনুপ্রাণিত করতে আয়োজন করেছিলাম এসো রোবট বানাই প্রতিযোগিতার। তখন লক্ষ্য করেছি, প্রটোটাইপ তৈরি করার মতো সুযোগ-সুবিধাই আমাদের নেই।

দক্ষিণ কোরিয়ার গ্যাংনামেও এমন একটি প্রযুক্তি মেলায় উপস্থিত থেকে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী শফিউলের স্মার্ট অ্যারেটার তৈরির কার্যক্রমও তুলে ধরেছিলাম।

কৃষিযন্ত্র তৈরিতে চীনের যে দুরন্ত অগ্রগতি তার পেছনে রয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরির অনুকূল পরিবেশ। আর এ পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা চীন সরকার গুরুত্বসহকারে করে দিয়েছে। এ কথা আমাকে বলেছিলেন চীনের হাইব্রিড ধানের জনক ইয়ং লং পিং। তিনি বলেছিলেন, ‘পলিসি হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। সরকার যদি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সায়েন্স ও টেকনোলজির ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তবে অনেক কিছুই করা সম্ভব। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা কখনোই থামবে না। বিশেষ করে বায়োটেকনোলজির দুর্দান্ত অগ্রগতি লক্ষ্য করার মতো। চীন সরকার নীতিগতভাবেই কৃষকের পাশে আছে। তারা কৃষককে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক একটি খাতে পরিণত করছে।’

একটি জাতিকে টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে নিজেদের ভাবনার সঙ্গে তরুণদের ভাবনার মেলসূত্র গাঁথতে হয়। চীনসহ উন্নত দেশগুলো তা দারুণভাবে করছে। যার প্রতিফলন প্রতিবছর আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন দেশের তৈরি আধুনিক যন্ত্র ও প্রযুক্তির মাধ্যমে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে চলেছে পৃথিবী। সেই সঙ্গে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হচ্ছে বিশ্বের কৃষি ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন কৌশল। খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্নে প্রতিটি রাষ্ট্রই উদ্যোগী হচ্ছে স্মার্ট কৃষির বিকাশে। পরিবর্তিত কৃষি প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি কৌশল নিয়ে গবেষণা ও যান্ত্রিক উৎকর্ষে খুব দ্রুতই এগিয়ে যাচ্ছে চীনের মতো দেশগুলো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে কম লোকের অংশগ্রহণে স্বল্প সময়ে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন পিছিয়ে রয়েছে, তাদের ভিতর সমন্বয়ও তেমন লক্ষ্য করা যায় না। আগামীর পৃথিবীর প্রতিনিধিত্বশীল রাষ্ট্র হতে হলে এ বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের সবার যত্নশীল হওয়া দরকার।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ
অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন
ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম