শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

চীনের উহানে আয়োজন করা হয় এশিয়ার সবচেয়ে বড় কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। চীনে গত ৭০ বছরের অধিক সময় ধরে আয়োজন হয়ে আসছে এ কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। পৃথিবী থেকে আসা কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক, কৃষি উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীসহ লাখো পর্যটকের অংশগ্রহণে জমজমাট এক আসর। চায়না এগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন,  চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাগ্রিকালচারাল মেশিনারি মেনুফ্যাকচারার এবং চায়না এগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে আয়োজন করেছিল গত ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিন দিনের এ মেলার। এবারকার মেলার মূল প্রতিপাদ্য ছিল রূপান্তরিত কৃষির বিকাশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত কৃষিযন্ত্র, ডিজিটাল ও স্মার্ট প্রযুক্তি।

প্রতিবারের মতোই এবারও প্রদর্শনীর পাশাপাশি ছিল বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার সিম্পোজিয়ামের আয়োজন। গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা তুলে ধরেন তাদের গবেষণাপত্র। সেমিনারে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দেশের কৃষিযন্ত্র ব্যবসায়ী, বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মী, গবেষক, উদ্যোক্তা ও গণমাধ্যমকর্মী। স্টলে স্টলে সাজানো হাজার হাজার কৃষিযন্ত্রের পসরা। তবে মূল প্রতিপাদ্য মাথায় রেখে স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তির অংশগ্রহণ ছিল এবার লক্ষ্য করার মতো। মেলার মূল কেন্দ্রে প্রবেশের গেটের পাশেই খোলা প্রান্তরে চোখে পড়ল অন্য রকমের কর্মকান্ড। মেলায় অন্য স্টলগুলোতে তৈরি নানা যন্ত্রের পসরা। আর ওখানে আগামীর কান্ডারিদের হাতে তৈরি হচ্ছিল ভবিষ্যতের যন্ত্র। আগামীর স্বপ্নকে বড় আর চিন্তাকে প্রসারিত রাখতে তরুণদের ভিতর সেই স্বপ্নের বীজ বুনে দিতে হয়। এ উপলব্ধি থেকেই চীন কৃষিযন্ত্রের বিকাশকে আধুনিকতর করতে তরুণদেরও যুক্ত রাখছে তাদের প্রতিটি কার্যক্রমে। প্রতি বছর এ মেলায় তরুণ শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা তারই সাক্ষ্য বহন করে। একেকটি গ্রুপ চীনের একেক প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছে। কিন্তু তাদের লক্ষ্য এক। তারা কাজ করছে একটি চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার। এ বছরের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক লিং ওয়াং। তিনি জানালেন, প্রতিবছরই এ মেলাকে ঘিরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ বছর এই প্রতিযোগিতায় চীনের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। একেক বছর একেক টপিক দেওয়া হয়। এবারের বিষয়টি হচ্ছে পাকা স্ট্রবেরি উত্তোলনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত রোবোটিক যন্ত্র তৈরি। দেখলাম শিক্ষার্থীরা দারুণ আগ্রহ নিয়ে কাজ করছে। অধ্যাপক লিং আরও জানালেন, চীনের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা হয়- প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা হয়। সেখান থেকে বাছাই করে ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় এখানে অংশ নিচ্ছে। এখানে যারা প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় হবে তারা যাবে দেশের বাইরে আর একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। এখানকার একটি দল যাবে আমেরিকায় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। অন্যদিকে যন্ত্র তৈরি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাদের চুক্তি আছে। উদ্ভাবিত যন্ত্রটি তারা তৈরি করে। যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানটি দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে, এর আগে ২০১৯ সালে দেখিয়েছিলাম চীনের চিংদাও-এ খুদে প্রকৌশলীদের যন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা। চীন শিক্ষার্থীদের এ আবিষ্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নেয়, তার প্রমাণ মিলেছে এবারকার মেলায়।

উন্নত রাষ্ট্রগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নানা সূত্রে যুক্ত থাকে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা এবং তাদের নতুন চিন্তা বাস্তবায়নে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সহায়তা করে। এমনটি আমরা দেখেছি নেদারল্যান্ডসের ভাগিনেংগন ইউনিভার্সিটিতেও। সেখানে খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। চীনেও যন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত। যা হোক, মেলার প্রতিযোগিতা শিবিরে শিক্ষার্থীরা দারুণ ব্যস্ত। একটুও ফুসরত নেই। একেকজনের একেক কাজ। কেউ প্রোগ্রামিং করছে। কেউবা তৈরি করছে যন্ত্রের অবকাঠামো। কেউ বা যাচাই করে দেখছে যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে কি না। শেষ হলো চীনের জেনজিয়াং ইউনিভার্সিটি থেকে আসা দলটির প্রতিযোগিতা। তারা দারুণ উল্লসিত। এগিয়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বললাম। তারা যন্ত্রটি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানাল।

তরুণদের এ দলটিকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেনজিয়াং ইউনিভার্সটির কৃষি প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক জুনঝং ইয়ে। কথা হলো তার সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানির যোগাযোগটা খুব ভালো। আমি আসলে বলতে চাচ্ছি, আমরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে তৈরি করি, তারা যা শিখছে তা যেন শুধু পুঁথিগত বা মস্তিষ্কেই রেখে না দেয়, যেন তারা সেটা কাজে লাগাতে পারে। আমরা শুধু তাদের একটা পথ দেখিয়ে দিই। সেই পথে তাদের নিজেদেরই হাঁটতে হয়। কোম্পানিগুলোও আমাদের তরুণদের মেধাকে কাজে লাগাতে তৎপর। এ ক্ষেত্রে ফলাফলটা কিন্তু বেশ ভালো। যে গাছটা থেকে ফল আশা করবে তার ঠিকঠাক যত্ন নিতে হয়। না হলে, ভালো ফল দেওয়া গাছটাও নষ্ট হয়ে যায়। আমরা সবাই মিলে সে রকম একটি পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছি মাত্র।’

চ্যানেল আইয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরিতে অনুপ্রাণিত করতে আয়োজন করেছিলাম এসো রোবট বানাই প্রতিযোগিতার। তখন লক্ষ্য করেছি, প্রটোটাইপ তৈরি করার মতো সুযোগ-সুবিধাই আমাদের নেই।

দক্ষিণ কোরিয়ার গ্যাংনামেও এমন একটি প্রযুক্তি মেলায় উপস্থিত থেকে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী শফিউলের স্মার্ট অ্যারেটার তৈরির কার্যক্রমও তুলে ধরেছিলাম।

কৃষিযন্ত্র তৈরিতে চীনের যে দুরন্ত অগ্রগতি তার পেছনে রয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরির অনুকূল পরিবেশ। আর এ পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা চীন সরকার গুরুত্বসহকারে করে দিয়েছে। এ কথা আমাকে বলেছিলেন চীনের হাইব্রিড ধানের জনক ইয়ং লং পিং। তিনি বলেছিলেন, ‘পলিসি হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। সরকার যদি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সায়েন্স ও টেকনোলজির ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তবে অনেক কিছুই করা সম্ভব। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা কখনোই থামবে না। বিশেষ করে বায়োটেকনোলজির দুর্দান্ত অগ্রগতি লক্ষ্য করার মতো। চীন সরকার নীতিগতভাবেই কৃষকের পাশে আছে। তারা কৃষককে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক একটি খাতে পরিণত করছে।’

একটি জাতিকে টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে নিজেদের ভাবনার সঙ্গে তরুণদের ভাবনার মেলসূত্র গাঁথতে হয়। চীনসহ উন্নত দেশগুলো তা দারুণভাবে করছে। যার প্রতিফলন প্রতিবছর আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন দেশের তৈরি আধুনিক যন্ত্র ও প্রযুক্তির মাধ্যমে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে চলেছে পৃথিবী। সেই সঙ্গে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হচ্ছে বিশ্বের কৃষি ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন কৌশল। খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্নে প্রতিটি রাষ্ট্রই উদ্যোগী হচ্ছে স্মার্ট কৃষির বিকাশে। পরিবর্তিত কৃষি প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি কৌশল নিয়ে গবেষণা ও যান্ত্রিক উৎকর্ষে খুব দ্রুতই এগিয়ে যাচ্ছে চীনের মতো দেশগুলো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে কম লোকের অংশগ্রহণে স্বল্প সময়ে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন পিছিয়ে রয়েছে, তাদের ভিতর সমন্বয়ও তেমন লক্ষ্য করা যায় না। আগামীর পৃথিবীর প্রতিনিধিত্বশীল রাষ্ট্র হতে হলে এ বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের সবার যত্নশীল হওয়া দরকার।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম