শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা

চীনের উহানে আয়োজন করা হয় এশিয়ার সবচেয়ে বড় কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। চীনে গত ৭০ বছরের অধিক সময় ধরে আয়োজন হয়ে আসছে এ কৃষি যন্ত্রপাতি মেলার। পৃথিবী থেকে আসা কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক, কৃষি উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীসহ লাখো পর্যটকের অংশগ্রহণে জমজমাট এক আসর। চায়না এগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন,  চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাগ্রিকালচারাল মেশিনারি মেনুফ্যাকচারার এবং চায়না এগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে আয়োজন করেছিল গত ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিন দিনের এ মেলার। এবারকার মেলার মূল প্রতিপাদ্য ছিল রূপান্তরিত কৃষির বিকাশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত কৃষিযন্ত্র, ডিজিটাল ও স্মার্ট প্রযুক্তি।

প্রতিবারের মতোই এবারও প্রদর্শনীর পাশাপাশি ছিল বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার সিম্পোজিয়ামের আয়োজন। গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা তুলে ধরেন তাদের গবেষণাপত্র। সেমিনারে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দেশের কৃষিযন্ত্র ব্যবসায়ী, বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মী, গবেষক, উদ্যোক্তা ও গণমাধ্যমকর্মী। স্টলে স্টলে সাজানো হাজার হাজার কৃষিযন্ত্রের পসরা। তবে মূল প্রতিপাদ্য মাথায় রেখে স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তির অংশগ্রহণ ছিল এবার লক্ষ্য করার মতো। মেলার মূল কেন্দ্রে প্রবেশের গেটের পাশেই খোলা প্রান্তরে চোখে পড়ল অন্য রকমের কর্মকান্ড। মেলায় অন্য স্টলগুলোতে তৈরি নানা যন্ত্রের পসরা। আর ওখানে আগামীর কান্ডারিদের হাতে তৈরি হচ্ছিল ভবিষ্যতের যন্ত্র। আগামীর স্বপ্নকে বড় আর চিন্তাকে প্রসারিত রাখতে তরুণদের ভিতর সেই স্বপ্নের বীজ বুনে দিতে হয়। এ উপলব্ধি থেকেই চীন কৃষিযন্ত্রের বিকাশকে আধুনিকতর করতে তরুণদেরও যুক্ত রাখছে তাদের প্রতিটি কার্যক্রমে। প্রতি বছর এ মেলায় তরুণ শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা তারই সাক্ষ্য বহন করে। একেকটি গ্রুপ চীনের একেক প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছে। কিন্তু তাদের লক্ষ্য এক। তারা কাজ করছে একটি চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার। এ বছরের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক লিং ওয়াং। তিনি জানালেন, প্রতিবছরই এ মেলাকে ঘিরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ বছর এই প্রতিযোগিতায় চীনের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। একেক বছর একেক টপিক দেওয়া হয়। এবারের বিষয়টি হচ্ছে পাকা স্ট্রবেরি উত্তোলনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত রোবোটিক যন্ত্র তৈরি। দেখলাম শিক্ষার্থীরা দারুণ আগ্রহ নিয়ে কাজ করছে। অধ্যাপক লিং আরও জানালেন, চীনের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা হয়- প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা হয়। সেখান থেকে বাছাই করে ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় এখানে অংশ নিচ্ছে। এখানে যারা প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় হবে তারা যাবে দেশের বাইরে আর একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। এখানকার একটি দল যাবে আমেরিকায় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। অন্যদিকে যন্ত্র তৈরি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাদের চুক্তি আছে। উদ্ভাবিত যন্ত্রটি তারা তৈরি করে। যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানটি দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে, এর আগে ২০১৯ সালে দেখিয়েছিলাম চীনের চিংদাও-এ খুদে প্রকৌশলীদের যন্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতা। চীন শিক্ষার্থীদের এ আবিষ্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নেয়, তার প্রমাণ মিলেছে এবারকার মেলায়।

উন্নত রাষ্ট্রগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নানা সূত্রে যুক্ত থাকে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের গবেষণা এবং তাদের নতুন চিন্তা বাস্তবায়নে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সহায়তা করে। এমনটি আমরা দেখেছি নেদারল্যান্ডসের ভাগিনেংগন ইউনিভার্সিটিতেও। সেখানে খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। চীনেও যন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত। যা হোক, মেলার প্রতিযোগিতা শিবিরে শিক্ষার্থীরা দারুণ ব্যস্ত। একটুও ফুসরত নেই। একেকজনের একেক কাজ। কেউ প্রোগ্রামিং করছে। কেউবা তৈরি করছে যন্ত্রের অবকাঠামো। কেউ বা যাচাই করে দেখছে যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে কি না। শেষ হলো চীনের জেনজিয়াং ইউনিভার্সিটি থেকে আসা দলটির প্রতিযোগিতা। তারা দারুণ উল্লসিত। এগিয়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বললাম। তারা যন্ত্রটি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানাল।

তরুণদের এ দলটিকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেনজিয়াং ইউনিভার্সটির কৃষি প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক জুনঝং ইয়ে। কথা হলো তার সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সরকার ও বিভিন্ন কোম্পানির যোগাযোগটা খুব ভালো। আমি আসলে বলতে চাচ্ছি, আমরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে তৈরি করি, তারা যা শিখছে তা যেন শুধু পুঁথিগত বা মস্তিষ্কেই রেখে না দেয়, যেন তারা সেটা কাজে লাগাতে পারে। আমরা শুধু তাদের একটা পথ দেখিয়ে দিই। সেই পথে তাদের নিজেদেরই হাঁটতে হয়। কোম্পানিগুলোও আমাদের তরুণদের মেধাকে কাজে লাগাতে তৎপর। এ ক্ষেত্রে ফলাফলটা কিন্তু বেশ ভালো। যে গাছটা থেকে ফল আশা করবে তার ঠিকঠাক যত্ন নিতে হয়। না হলে, ভালো ফল দেওয়া গাছটাও নষ্ট হয়ে যায়। আমরা সবাই মিলে সে রকম একটি পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছি মাত্র।’

চ্যানেল আইয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরিতে অনুপ্রাণিত করতে আয়োজন করেছিলাম এসো রোবট বানাই প্রতিযোগিতার। তখন লক্ষ্য করেছি, প্রটোটাইপ তৈরি করার মতো সুযোগ-সুবিধাই আমাদের নেই।

দক্ষিণ কোরিয়ার গ্যাংনামেও এমন একটি প্রযুক্তি মেলায় উপস্থিত থেকে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী শফিউলের স্মার্ট অ্যারেটার তৈরির কার্যক্রমও তুলে ধরেছিলাম।

কৃষিযন্ত্র তৈরিতে চীনের যে দুরন্ত অগ্রগতি তার পেছনে রয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের যন্ত্র তৈরির অনুকূল পরিবেশ। আর এ পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা চীন সরকার গুরুত্বসহকারে করে দিয়েছে। এ কথা আমাকে বলেছিলেন চীনের হাইব্রিড ধানের জনক ইয়ং লং পিং। তিনি বলেছিলেন, ‘পলিসি হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। সরকার যদি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এবং সায়েন্স ও টেকনোলজির ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তবে অনেক কিছুই করা সম্ভব। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা কখনোই থামবে না। বিশেষ করে বায়োটেকনোলজির দুর্দান্ত অগ্রগতি লক্ষ্য করার মতো। চীন সরকার নীতিগতভাবেই কৃষকের পাশে আছে। তারা কৃষককে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক একটি খাতে পরিণত করছে।’

একটি জাতিকে টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে নিজেদের ভাবনার সঙ্গে তরুণদের ভাবনার মেলসূত্র গাঁথতে হয়। চীনসহ উন্নত দেশগুলো তা দারুণভাবে করছে। যার প্রতিফলন প্রতিবছর আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন দেশের তৈরি আধুনিক যন্ত্র ও প্রযুক্তির মাধ্যমে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে চলেছে পৃথিবী। সেই সঙ্গে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হচ্ছে বিশ্বের কৃষি ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন কৌশল। খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্নে প্রতিটি রাষ্ট্রই উদ্যোগী হচ্ছে স্মার্ট কৃষির বিকাশে। পরিবর্তিত কৃষি প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি কৌশল নিয়ে গবেষণা ও যান্ত্রিক উৎকর্ষে খুব দ্রুতই এগিয়ে যাচ্ছে চীনের মতো দেশগুলো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে কম লোকের অংশগ্রহণে স্বল্প সময়ে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন পিছিয়ে রয়েছে, তাদের ভিতর সমন্বয়ও তেমন লক্ষ্য করা যায় না। আগামীর পৃথিবীর প্রতিনিধিত্বশীল রাষ্ট্র হতে হলে এ বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের সবার যত্নশীল হওয়া দরকার।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে