শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জি এম কাদেরের অস্বীকার : সত্যের সমাধি

সুনীল শুভরায়
প্রিন্ট ভার্সন
জি এম কাদেরের অস্বীকার : সত্যের সমাধি

সূর্যের উদয় দিকের নামটাই পরিবর্তন করে বলার মতো কিছু কথা বলেছেন বর্তমানে জাতীয় পার্টির (কা-চু) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সেই কথাগুলো ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সাক্ষাৎকার হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে বহুল প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ‘অস্বীকার জি এম কাদেরের’ শিরোনামে। তার সাক্ষাৎকারের  চুম্বক কথা তুলে ধরা হয়েছে- (১) সরকারের কাছ থেকে অর্থ নেওয়ার কথা মিথ্যা। (২) স্ত্রীর জন্য অন্যরা ছাড় পাননি অযৌক্তিক।  (৩) ষড়যন্ত্রকারীদের ক্লিন করে দলকে সংগঠিত করছি। (৪) আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন নিয়ে জাতীয় পার্টির কোনো সমঝোতা হয়নি। (৫) লালমনিরহাট-৩ বাদ দিয়ে স্ত্রীকে ঢাকা-১৮ আসন দিয়েছেন। (৬) আওয়ামী লীগের কাছে ৫০-৬০টি আসনের কথা বলেছিলাম। এরপর আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দমতো ২৬টি আসন ছাড় দিয়েছে। (৭) ১১ আসনে জয় এটা ভরাডুবি নয়। ২০১৮ সালে বিএনপি সাত আসনে জয়ী হয়েছিল। (৮) নির্বাচনের দিন জাতীয় পার্টির এজেন্ট বের করে দিয়ে জোর করে সিল মেরেছে। তবে রংপুর-৩ আসনে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। জি এম কাদেরের এসব বক্তব্যের মাধ্যমে জ্বলন্ত সত্যেকে কীভাবে জীবন্ত সমাধি দিয়েছেন তার কিছু চিত্র আমি তুলে ধরতে চাই। প্রথমত, তিনি বলেছেন, সরকারের কাছ থেকে তিনি কোনো অর্থ সাহায্য পাননি। এ জাতীয় অর্থ লেনদেনে কোনো প্রমাণ থাকে না। যিনি ঘুষ নেন তিনি কি কাউকে মানি রিসিপ্ট দিয়ে উৎকোচ গ্রহণ করেন? তবে ঘুষ দেওয়া-নেওয়া যে হয়, এই সমাজে তা কে না জানে। কোথা থেকেও যদি কোনো অর্থ প্রাপ্তি না ঘটে থাকে তাহলে মনঃপূত প্রার্থীদের অর্থ দিলেন কোথা থেকে। চেয়ারম্যান সাহেবের স্ত্রী তার বাসা থেকে কিছু প্রার্থীকে অর্থ প্রদান করেছেন। এটা সত্য- এই অর্থ প্রদান এবং গ্রহণের কোনো প্রামাণ্যচিত্র নেই। সব সত্য প্রমাণসহ দন্ডায়মাণ হতে পারে না। অর্থ প্রাপ্তির প্রমাণ যখন দেওয়া গেল না, তখন বাদ দিলাম ওই প্রসঙ্গ। কিন্তু এ প্রসঙ্গে যে জনশ্রুতি আছে, তা কিন্তু বাদ দিতে পারলাম না। পরের প্রসঙ্গে আসি। কাদের সাহেব বলেছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে নাকি জাতীয় পার্টির কোনো আসন সমঝোতা হয়নি। এর  চেয়ে ডাহা মিথ্যা কথা কী আর কিছু থাকতে পারে? সমঝোতা না হলে ২৬টি আসনে আওয়ামী লীগ যে তাদের প্রার্থী তুলে নিয়েছে সেটা কীসের ভিত্তিতে? আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর স্বাক্ষরিত তালিকায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, এসব আসনে জাতীয় পার্টির অনুকূলে নৌকার প্রার্থী তুলে নেওয়া হলো। দেশের সব মিডিয়ায় সে কথা প্রচার কিংবা প্রকাশ হয়েছে। তাহলে ওই সময় আওয়ামী লীগ মিথ্যা বলছে, মিডিয়া মিথ্যা খবর প্রচার করেছে- দেশবাসী মিথ্যা জেনেছে, আর এখন জি এম কাদের সত্য কথা বলেছেন। এসব কথা কি এ দেশের মানুষ বিশ্বাস করবে? আওয়ামী লীগ প্রথমে যে ২৬টি আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছিল সেখানে ঢাকা-১৮ আসনের উল্লেখ ছিল না। তখন ওই ২৬ আসনের মধ্যে সিলেট-৩ আসন অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটা জাতীয় পার্টির জন্য একটি জয়ী হওয়ার মতো আসন ছিল। কারণ অতীতে একাধিকবার জাতীয় পার্টি এককভাবে ওই আসনে জয়ী হয়েছে। জি এম কাদেরের কথা অনুসারে আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দমতো ঢাকা-১৮ আসনটি কাদের পত্নীকে অনুদান দিয়েছে? মিথ্যাচারের নির্লজ্জতার একটা সীমা থাকে। এখানে তাও অতিক্রম করা হয়েছে।

আসল সত্যটা হলো- এই আওয়ামী লীগের সঙ্গে অবিরাম অবিশ্রাম সমঝোতার মাধ্যমে নৌকার প্রার্থী তুলে দিয়ে জাতীয় পার্টিকে আসন বরাদ্দ করার দেনদরবার, দরকষাকষি করে শেষ পর্যন্ত যখন দেখা গেল সমঝোতার তালিকায় মিসেস চেয়ারম্যানের নামই নেই- তখন জি এম কাদের রাগে-ক্ষোভে জানিয়ে দিলেন, স্ত্রীর আসন নিশ্চিত না করে জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনেই নামাবেন না। বেকায়দায় পড়ে আওয়ামী লীগ তাদের উপ-নির্বাচনে জয়ী হওয়া প্রার্থীকে কোরবানি দিয়ে জি এম কাদেরকে তুষ্ট করে। আবার কতটা দ্বিমুখী কথা ওই সাক্ষাৎকারে জি এম কাদের সাহেব বলেছেন, তা দেখে নেওয়া যাক। আওয়ামী লীগের কাছে ৫০-৬০টা আসনের কথা বলেছিলাম, কিন্তু তারা তাদের পছন্দমতো ২৬টি আসনে ছাড় দিয়েছে। উনি কী বলতে চান। আওয়ামী লীগের কাছে যে ৫০-৬০টি আসন চেয়েছিলেন তার মধ্যে ওই ২৬টি অন্তর্ভুক্ত ছিল না? যা চেয়েছেন তার বাইরে থেকে পছন্দমতো আসন ছেড়ে দিয়েছে। আর এমন আসনও চাওয়া হয়েছিল- যেখানে নৌকার প্রার্থী তুলে দেওয়ার পরও জাতীয় পার্টির প্রার্থী ৬৮০ ভোট পেয়েছেন। ওই ২৬ প্রার্থীর মধ্যে একজনের মতো তাদের জামানত হারিয়েছেন। চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব হরহামেশা বলেছেন, আমরা সমঝোতা বা আসন ভাগাভাগি নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসিনি। শুধু নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কথা বলতে যাই। জাতীয় পার্টির অগণিত নেতা-কর্মীকে ওনারা কতটা বোকা ভাবতেন এবং মিডিয়াকে যে কতটা বিভ্রান্ত করতেন তা শুধু ওনারাই জানেন। যদি নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করার এতটাই তাগিদ মনে করতেন, তাহলে প্রতিপক্ষ দলের দুয়ারে গিয়ে ধরনা ধরবেন কেন, নির্বাচন কমিশনই তো উপযুক্ত জায়গা। তারা কতটা মিথ্যাচার করে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মী-সমর্থককে ধোঁকা দিয়েছেন- তার জবাব দেওয়ার মতো ভাষা নেই বলে এখনো সত্যটাকে আড়াল করে আত্মরক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। দ্বাদশ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অনুদানের ২৬ আসনের মধ্যে ১১ আসনে জয়লাভকে ভরাডুবি মনে করেন না জি এম কাদের। তিনি দেখাতে চান ২০১৮ সালে বিএনপি ৭ আসনে জয়লাভ করেছে। কার সঙ্গে কিসের তুলনা। ১৪ এবং ১৮-এর নির্বাচনের তুলনায় ২৪-এর নির্বাচন যে তুলনামূলকভাবে ভালো হয়েছে- সেটা তো মানতে হবে। তা ছাড়া ১৮-তে বিএনপি যে মোট ভোট পেয়েছিল তার তুলনায় জাতীয় পার্টি কত ভোট পেয়েছে। তথ্য অনুসারে ৯০% আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন। এর পেছনে অবশ্য কারণও আছে। ৮০% আসনে তো জাতীয় পার্টি নির্বাচনও করেনি। এখন কথা হলো- জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর প্রায় সাড়ে চার বছর সময়ের মধ্যে জি এম কাদের পার্টির দায়িত্ব গ্রহণ করে তার দলকে বিপর্যয়ের কোন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। এখন জনসমর্থনের দিক থেকে জাতীয় পার্টির অবস্থান চরমোনাই পীরের পার্টির নিচে। অন্তত বিগত স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফল থেকে এটাই প্রমাণ পাওয়া যায়। এই বিপর্যয়ের দায়দায়িত্ব কি চেয়ারম্যানের কাঁধে বর্তায় না? জি এম কাদের মহোদয়ের গত এক বছরের কথাবার্তা, বক্তৃতা-বিবৃতি কিংবা বাণী-বচন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন দেদার ট্রল হচ্ছে। কখনো সরকারের সমালোচনায় সরব, আবার কখনো নীরব। কখনো বলেন, আমাদের নির্বাচনে ডেকে নিয়ে কোরবানি দেওয়া হয়েছে। কখনো বলেন, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। আবার কখনো বলেন, নির্বাচন কিছুটা সুষ্ঠু হয়েছে। তবে রংপুর-৩ আসনে অর্থাৎ তার নিজের বিজয়ী হওয়া আসনে নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করে রেখেছেন। কিন্তু রংপুরের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক বলেছেন অন্য কথা। যাই হোক, নির্বাচন-উত্তর সময়ে কাদের সাহেবের অন্যতম উক্তি- ‘সরকার যাকে চেয়েছেন জিতিয়ে আনবেন-তিনি জিতেছেন। আর যাকে চাননি তিনি জিততে পারেননি’। অন্তত এই একটি কথাকে যদি সত্য বলে ধরে নেই, তাহলে আমাদের বুঝতে হবে, সরকার চেয়েছে বলেই জি এম কাদের জিতে এসেছেন। আলোচিত সাক্ষাৎকারে জি এম কাদেরের বক্তব্যে দেখা যাচ্ছে, তিনি বলেছেন, নির্বাচনের দিন জাতীয় পার্টির এজেন্ট বের করে দিয়ে জোর করে সিল মেরেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ রকম দৃশ্য অনেক দেখা গেছে। কিন্তু কত আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছে? নির্বাচনে জাতীয় পার্টির কতজন প্রার্থী ছিল। অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। একটি ঝিমিয়েপড়া দলে অন্তত ৩০০ আসনে প্রার্থী পাওয়া কম কথা ছিল না। সেখানে দেখা গেল গোটা দলকে বিক্রি করে মূল্য বাবদ মাত্র ২৬টি আসনে ছাড় নেওয়া হলো এবং স্বয়ং মহাসচিব যখন নিজেকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে প্রচার করলেন, তখন অধিকাংশ প্রার্থী মাঠঘাট ছেড়ে উঠে গেলেন। ভোটের দুই দিন আগে পত্রিকায় খবর এলো- জাতীয় পার্টির ২২৫ জন প্রার্থী নির্বাচন বর্জন করেছে। তখন আর প্রার্থী বাকি থাকে কোথায়? প্রার্থীরা অভিযোগ তুললেন, চেয়ারম্যান, মহাসচিব কেউ তাদের খোঁজখবর নেন না। ফোন করলে ফোন ধরেন না। দেখা করতে গেলে দুর্ব্যবহার করেন। এসবের বিরুদ্ধে যারা প্রতিবাদ করেছেন, জি এম কাদেরের ভাষায় তারা হয়ে গেছেন ষড়যন্ত্রকারী। একদিকে নির্বাচনে ভরাডুবি-জাতীয় পার্টির ইতিহাসে সর্বনিম্ন আসনে জয়লাভ, দলের মধ্যে বিভ্রান্তি, গ্রুপিং সৃষ্টি, তোষামোদকারীদের প্রতি অতি প্রীতি, সীমাহীন স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, রাজনৈতিক অদূরদর্শিতা, সাংগঠনিক অদক্ষতা, স্বীয় স্বার্থে দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দেওয়া ইত্যাদি অগণিত অনিয়মের বিরুদ্ধে যখন প্রতিবাদী কণ্ঠ সোচ্চার হয়ে ওঠে তখন সেটাকেই জি এম কাদের ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। নিজের ব্যর্থতা ঢেকে চেয়ারম্যানের মসনদ অটুট রাখার জন্য তিনি এখন পার্টি থেকে বহিষ্কার/অব্যাহতির মহোৎসবে মেতে উঠেছেন। এখন দেখা যাক, কে কার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে জাতীয় পার্টি মানে পল্লীবন্ধু এরশাদ। এবারের নির্বাচনে পল্লীবন্ধুর নাম-নিশানা একবারে মুছে দেওয়া হয়েছে। আরপিওর অজুহাতে পোস্টার থেকে এরশাদের ছবি উধাও হয়েছে কিন্তু নির্বাচনি ইশতেহারের প্রচ্ছদ থেকে পল্লীবন্ধুর ছবি মুছে গেল কেন? গঠনতান্ত্রিকভাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের উপাধি পল্লীবন্ধু। সেই উপাধিকে মান্য করার জন্য তিনি ‘জনবন্ধু’ উপাধি ধারণ করেছেন। উনি জনগণের বন্ধু হয়ে কি কাজটা করেছেন? জনগণের এমনই বন্ধু হয়েছেন, নিজের নির্বাচনি এলাকা লালমনিরহাট-৩ আসনে জামানত হারানোর আশঙ্কায় সেখানে ভোট করতেই যাননি, জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীক কেড়ে নেওয়ার জন্য রংপুরের যে ব্যক্তি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন, জি এম কাদের তাকে পুরস্কৃত করে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আর যিনি সেই লাঙল রক্ষার জন্য আদালতে লড়াই করেছেন তাকেই কাদের সাহেব দল থেকে বহিষ্কার করেছিলেন। তাহলেই বুঝতে হবে, যড়যন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দু কোথায় অবস্থিত। নির্বাচনে ভরাডুবি এবং পার্টির সাংগঠনিক বিপর্যয়ের জন্য চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের পদত্যাগ চাওয়া হয়েছিল। ব্যর্থতার জন্য পদত্যাগ দাবি করা রাজনৈতিক ভাষা। যখন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচনের অর্থ আত্মসাৎ করেছি এটা প্রমাণ দিতে পারলে পদত্যাগ করব। তাই যারা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের পদত্যাগ দাবি করেছেন, তারা অন্যায় করেননি। যে প্রতিবাদ হয়েছে তা পার্টির স্বার্থে হয়েছে। জি এম কাদের সাহেবের নিশ্চয় মনে পড়বে, তাকে যখন পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পার্টির কো-চেয়ারম্যান নিয়োগ করেছিলেন, তখন তৎকালীন মহাসচিব জিয়াউদ্দিন বাবলুসহ কয়েকজন সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ক্ষুব্ধ হয়ে বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে দেখা করে তাকে জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করতে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন। জিয়াউদ্দিন বাবলু এবং সিনিয়র কয়েকজন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাংবাদিকদের কাছে একটা বিবৃতি দিয়ে বলেছিলেন, পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে অব্যাহতি দিয়ে বেগম রওশন এরশাদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে।  একই সঙ্গে জি এম কাদেরকে তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। কিন্তু এত বড় ঘটনার পরও পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই গ্রহণ করেননি। শুধু জিয়াউদ্দিন বাবলুকে মহাসচিবের পদ থেকে সরিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্যের পদে বহাল রেখেছেন। এই হচ্ছে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আর জি এম কাদেরের ব্যবধান।

পদটীকা : জি এম কাদের বলেছেন, সরকার তাকে নির্বাচনে নিয়ে কোরবানি করেছেন। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের রাজনৈতিক কৌশল সফল হয়েছে। ভয় দেখানোর ফলটা লোভ দেখিয়ে উসুল করে নেওয়া হয়েছে। ছোট্ট একটা গল্প বলে শেষ করি। এক লোক তার সঙ্গীকে নিয়ে নদী পার হওয়ার জন্য খেয়া নৌকায় উঠেছেন কিন্তু মাঝ নদীতে পৌঁছালে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় শুরু হলো। নৌকা তখন ডুবে যায় যায় অবস্থা, লোকটি তখন মা-কালীকে স্মরণ করে বলল, মা, এই বিপদ থেকে আমাদের প্রাণে বাঁচিয়ে দাও।  কূলে উঠে তোমাকে জোড়া পাঠা-বলি দিয়ে পূজা করে যাব। যাই হোক, নৌকা বেঁচে গেল, সবাই নিরাপদে কূলে উঠে গেল। লোকটি কালীমন্দিরের দিকে না গিয়ে অন্যপথে হাঁটতে শুরু করল, তখন তার সঙ্গী তাকে বলল, কি দাদা পূজা দিতে যাবেন না? লোকটি তখন বলল, আরে কিসের পূজা, মা-কালী আমাকে ভয় দেখিয়েছিল, আমি তাকে লোভ দেখিয়ে বেঁচে গেলাম।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন