শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জি এম কাদেরের অস্বীকার : সত্যের সমাধি

সুনীল শুভরায়
প্রিন্ট ভার্সন
জি এম কাদেরের অস্বীকার : সত্যের সমাধি

সূর্যের উদয় দিকের নামটাই পরিবর্তন করে বলার মতো কিছু কথা বলেছেন বর্তমানে জাতীয় পার্টির (কা-চু) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সেই কথাগুলো ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সাক্ষাৎকার হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে বহুল প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ‘অস্বীকার জি এম কাদেরের’ শিরোনামে। তার সাক্ষাৎকারের  চুম্বক কথা তুলে ধরা হয়েছে- (১) সরকারের কাছ থেকে অর্থ নেওয়ার কথা মিথ্যা। (২) স্ত্রীর জন্য অন্যরা ছাড় পাননি অযৌক্তিক।  (৩) ষড়যন্ত্রকারীদের ক্লিন করে দলকে সংগঠিত করছি। (৪) আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন নিয়ে জাতীয় পার্টির কোনো সমঝোতা হয়নি। (৫) লালমনিরহাট-৩ বাদ দিয়ে স্ত্রীকে ঢাকা-১৮ আসন দিয়েছেন। (৬) আওয়ামী লীগের কাছে ৫০-৬০টি আসনের কথা বলেছিলাম। এরপর আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দমতো ২৬টি আসন ছাড় দিয়েছে। (৭) ১১ আসনে জয় এটা ভরাডুবি নয়। ২০১৮ সালে বিএনপি সাত আসনে জয়ী হয়েছিল। (৮) নির্বাচনের দিন জাতীয় পার্টির এজেন্ট বের করে দিয়ে জোর করে সিল মেরেছে। তবে রংপুর-৩ আসনে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। জি এম কাদেরের এসব বক্তব্যের মাধ্যমে জ্বলন্ত সত্যেকে কীভাবে জীবন্ত সমাধি দিয়েছেন তার কিছু চিত্র আমি তুলে ধরতে চাই। প্রথমত, তিনি বলেছেন, সরকারের কাছ থেকে তিনি কোনো অর্থ সাহায্য পাননি। এ জাতীয় অর্থ লেনদেনে কোনো প্রমাণ থাকে না। যিনি ঘুষ নেন তিনি কি কাউকে মানি রিসিপ্ট দিয়ে উৎকোচ গ্রহণ করেন? তবে ঘুষ দেওয়া-নেওয়া যে হয়, এই সমাজে তা কে না জানে। কোথা থেকেও যদি কোনো অর্থ প্রাপ্তি না ঘটে থাকে তাহলে মনঃপূত প্রার্থীদের অর্থ দিলেন কোথা থেকে। চেয়ারম্যান সাহেবের স্ত্রী তার বাসা থেকে কিছু প্রার্থীকে অর্থ প্রদান করেছেন। এটা সত্য- এই অর্থ প্রদান এবং গ্রহণের কোনো প্রামাণ্যচিত্র নেই। সব সত্য প্রমাণসহ দন্ডায়মাণ হতে পারে না। অর্থ প্রাপ্তির প্রমাণ যখন দেওয়া গেল না, তখন বাদ দিলাম ওই প্রসঙ্গ। কিন্তু এ প্রসঙ্গে যে জনশ্রুতি আছে, তা কিন্তু বাদ দিতে পারলাম না। পরের প্রসঙ্গে আসি। কাদের সাহেব বলেছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে নাকি জাতীয় পার্টির কোনো আসন সমঝোতা হয়নি। এর  চেয়ে ডাহা মিথ্যা কথা কী আর কিছু থাকতে পারে? সমঝোতা না হলে ২৬টি আসনে আওয়ামী লীগ যে তাদের প্রার্থী তুলে নিয়েছে সেটা কীসের ভিত্তিতে? আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর স্বাক্ষরিত তালিকায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, এসব আসনে জাতীয় পার্টির অনুকূলে নৌকার প্রার্থী তুলে নেওয়া হলো। দেশের সব মিডিয়ায় সে কথা প্রচার কিংবা প্রকাশ হয়েছে। তাহলে ওই সময় আওয়ামী লীগ মিথ্যা বলছে, মিডিয়া মিথ্যা খবর প্রচার করেছে- দেশবাসী মিথ্যা জেনেছে, আর এখন জি এম কাদের সত্য কথা বলেছেন। এসব কথা কি এ দেশের মানুষ বিশ্বাস করবে? আওয়ামী লীগ প্রথমে যে ২৬টি আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছিল সেখানে ঢাকা-১৮ আসনের উল্লেখ ছিল না। তখন ওই ২৬ আসনের মধ্যে সিলেট-৩ আসন অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটা জাতীয় পার্টির জন্য একটি জয়ী হওয়ার মতো আসন ছিল। কারণ অতীতে একাধিকবার জাতীয় পার্টি এককভাবে ওই আসনে জয়ী হয়েছে। জি এম কাদেরের কথা অনুসারে আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দমতো ঢাকা-১৮ আসনটি কাদের পত্নীকে অনুদান দিয়েছে? মিথ্যাচারের নির্লজ্জতার একটা সীমা থাকে। এখানে তাও অতিক্রম করা হয়েছে।

আসল সত্যটা হলো- এই আওয়ামী লীগের সঙ্গে অবিরাম অবিশ্রাম সমঝোতার মাধ্যমে নৌকার প্রার্থী তুলে দিয়ে জাতীয় পার্টিকে আসন বরাদ্দ করার দেনদরবার, দরকষাকষি করে শেষ পর্যন্ত যখন দেখা গেল সমঝোতার তালিকায় মিসেস চেয়ারম্যানের নামই নেই- তখন জি এম কাদের রাগে-ক্ষোভে জানিয়ে দিলেন, স্ত্রীর আসন নিশ্চিত না করে জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনেই নামাবেন না। বেকায়দায় পড়ে আওয়ামী লীগ তাদের উপ-নির্বাচনে জয়ী হওয়া প্রার্থীকে কোরবানি দিয়ে জি এম কাদেরকে তুষ্ট করে। আবার কতটা দ্বিমুখী কথা ওই সাক্ষাৎকারে জি এম কাদের সাহেব বলেছেন, তা দেখে নেওয়া যাক। আওয়ামী লীগের কাছে ৫০-৬০টা আসনের কথা বলেছিলাম, কিন্তু তারা তাদের পছন্দমতো ২৬টি আসনে ছাড় দিয়েছে। উনি কী বলতে চান। আওয়ামী লীগের কাছে যে ৫০-৬০টি আসন চেয়েছিলেন তার মধ্যে ওই ২৬টি অন্তর্ভুক্ত ছিল না? যা চেয়েছেন তার বাইরে থেকে পছন্দমতো আসন ছেড়ে দিয়েছে। আর এমন আসনও চাওয়া হয়েছিল- যেখানে নৌকার প্রার্থী তুলে দেওয়ার পরও জাতীয় পার্টির প্রার্থী ৬৮০ ভোট পেয়েছেন। ওই ২৬ প্রার্থীর মধ্যে একজনের মতো তাদের জামানত হারিয়েছেন। চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব হরহামেশা বলেছেন, আমরা সমঝোতা বা আসন ভাগাভাগি নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসিনি। শুধু নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কথা বলতে যাই। জাতীয় পার্টির অগণিত নেতা-কর্মীকে ওনারা কতটা বোকা ভাবতেন এবং মিডিয়াকে যে কতটা বিভ্রান্ত করতেন তা শুধু ওনারাই জানেন। যদি নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করার এতটাই তাগিদ মনে করতেন, তাহলে প্রতিপক্ষ দলের দুয়ারে গিয়ে ধরনা ধরবেন কেন, নির্বাচন কমিশনই তো উপযুক্ত জায়গা। তারা কতটা মিথ্যাচার করে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মী-সমর্থককে ধোঁকা দিয়েছেন- তার জবাব দেওয়ার মতো ভাষা নেই বলে এখনো সত্যটাকে আড়াল করে আত্মরক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। দ্বাদশ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অনুদানের ২৬ আসনের মধ্যে ১১ আসনে জয়লাভকে ভরাডুবি মনে করেন না জি এম কাদের। তিনি দেখাতে চান ২০১৮ সালে বিএনপি ৭ আসনে জয়লাভ করেছে। কার সঙ্গে কিসের তুলনা। ১৪ এবং ১৮-এর নির্বাচনের তুলনায় ২৪-এর নির্বাচন যে তুলনামূলকভাবে ভালো হয়েছে- সেটা তো মানতে হবে। তা ছাড়া ১৮-তে বিএনপি যে মোট ভোট পেয়েছিল তার তুলনায় জাতীয় পার্টি কত ভোট পেয়েছে। তথ্য অনুসারে ৯০% আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন। এর পেছনে অবশ্য কারণও আছে। ৮০% আসনে তো জাতীয় পার্টি নির্বাচনও করেনি। এখন কথা হলো- জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর প্রায় সাড়ে চার বছর সময়ের মধ্যে জি এম কাদের পার্টির দায়িত্ব গ্রহণ করে তার দলকে বিপর্যয়ের কোন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। এখন জনসমর্থনের দিক থেকে জাতীয় পার্টির অবস্থান চরমোনাই পীরের পার্টির নিচে। অন্তত বিগত স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফল থেকে এটাই প্রমাণ পাওয়া যায়। এই বিপর্যয়ের দায়দায়িত্ব কি চেয়ারম্যানের কাঁধে বর্তায় না? জি এম কাদের মহোদয়ের গত এক বছরের কথাবার্তা, বক্তৃতা-বিবৃতি কিংবা বাণী-বচন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন দেদার ট্রল হচ্ছে। কখনো সরকারের সমালোচনায় সরব, আবার কখনো নীরব। কখনো বলেন, আমাদের নির্বাচনে ডেকে নিয়ে কোরবানি দেওয়া হয়েছে। কখনো বলেন, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। আবার কখনো বলেন, নির্বাচন কিছুটা সুষ্ঠু হয়েছে। তবে রংপুর-৩ আসনে অর্থাৎ তার নিজের বিজয়ী হওয়া আসনে নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করে রেখেছেন। কিন্তু রংপুরের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক বলেছেন অন্য কথা। যাই হোক, নির্বাচন-উত্তর সময়ে কাদের সাহেবের অন্যতম উক্তি- ‘সরকার যাকে চেয়েছেন জিতিয়ে আনবেন-তিনি জিতেছেন। আর যাকে চাননি তিনি জিততে পারেননি’। অন্তত এই একটি কথাকে যদি সত্য বলে ধরে নেই, তাহলে আমাদের বুঝতে হবে, সরকার চেয়েছে বলেই জি এম কাদের জিতে এসেছেন। আলোচিত সাক্ষাৎকারে জি এম কাদেরের বক্তব্যে দেখা যাচ্ছে, তিনি বলেছেন, নির্বাচনের দিন জাতীয় পার্টির এজেন্ট বের করে দিয়ে জোর করে সিল মেরেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ রকম দৃশ্য অনেক দেখা গেছে। কিন্তু কত আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছে? নির্বাচনে জাতীয় পার্টির কতজন প্রার্থী ছিল। অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। একটি ঝিমিয়েপড়া দলে অন্তত ৩০০ আসনে প্রার্থী পাওয়া কম কথা ছিল না। সেখানে দেখা গেল গোটা দলকে বিক্রি করে মূল্য বাবদ মাত্র ২৬টি আসনে ছাড় নেওয়া হলো এবং স্বয়ং মহাসচিব যখন নিজেকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে প্রচার করলেন, তখন অধিকাংশ প্রার্থী মাঠঘাট ছেড়ে উঠে গেলেন। ভোটের দুই দিন আগে পত্রিকায় খবর এলো- জাতীয় পার্টির ২২৫ জন প্রার্থী নির্বাচন বর্জন করেছে। তখন আর প্রার্থী বাকি থাকে কোথায়? প্রার্থীরা অভিযোগ তুললেন, চেয়ারম্যান, মহাসচিব কেউ তাদের খোঁজখবর নেন না। ফোন করলে ফোন ধরেন না। দেখা করতে গেলে দুর্ব্যবহার করেন। এসবের বিরুদ্ধে যারা প্রতিবাদ করেছেন, জি এম কাদেরের ভাষায় তারা হয়ে গেছেন ষড়যন্ত্রকারী। একদিকে নির্বাচনে ভরাডুবি-জাতীয় পার্টির ইতিহাসে সর্বনিম্ন আসনে জয়লাভ, দলের মধ্যে বিভ্রান্তি, গ্রুপিং সৃষ্টি, তোষামোদকারীদের প্রতি অতি প্রীতি, সীমাহীন স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, রাজনৈতিক অদূরদর্শিতা, সাংগঠনিক অদক্ষতা, স্বীয় স্বার্থে দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দেওয়া ইত্যাদি অগণিত অনিয়মের বিরুদ্ধে যখন প্রতিবাদী কণ্ঠ সোচ্চার হয়ে ওঠে তখন সেটাকেই জি এম কাদের ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। নিজের ব্যর্থতা ঢেকে চেয়ারম্যানের মসনদ অটুট রাখার জন্য তিনি এখন পার্টি থেকে বহিষ্কার/অব্যাহতির মহোৎসবে মেতে উঠেছেন। এখন দেখা যাক, কে কার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে জাতীয় পার্টি মানে পল্লীবন্ধু এরশাদ। এবারের নির্বাচনে পল্লীবন্ধুর নাম-নিশানা একবারে মুছে দেওয়া হয়েছে। আরপিওর অজুহাতে পোস্টার থেকে এরশাদের ছবি উধাও হয়েছে কিন্তু নির্বাচনি ইশতেহারের প্রচ্ছদ থেকে পল্লীবন্ধুর ছবি মুছে গেল কেন? গঠনতান্ত্রিকভাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের উপাধি পল্লীবন্ধু। সেই উপাধিকে মান্য করার জন্য তিনি ‘জনবন্ধু’ উপাধি ধারণ করেছেন। উনি জনগণের বন্ধু হয়ে কি কাজটা করেছেন? জনগণের এমনই বন্ধু হয়েছেন, নিজের নির্বাচনি এলাকা লালমনিরহাট-৩ আসনে জামানত হারানোর আশঙ্কায় সেখানে ভোট করতেই যাননি, জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীক কেড়ে নেওয়ার জন্য রংপুরের যে ব্যক্তি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন, জি এম কাদের তাকে পুরস্কৃত করে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আর যিনি সেই লাঙল রক্ষার জন্য আদালতে লড়াই করেছেন তাকেই কাদের সাহেব দল থেকে বহিষ্কার করেছিলেন। তাহলেই বুঝতে হবে, যড়যন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দু কোথায় অবস্থিত। নির্বাচনে ভরাডুবি এবং পার্টির সাংগঠনিক বিপর্যয়ের জন্য চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের পদত্যাগ চাওয়া হয়েছিল। ব্যর্থতার জন্য পদত্যাগ দাবি করা রাজনৈতিক ভাষা। যখন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচনের অর্থ আত্মসাৎ করেছি এটা প্রমাণ দিতে পারলে পদত্যাগ করব। তাই যারা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের পদত্যাগ দাবি করেছেন, তারা অন্যায় করেননি। যে প্রতিবাদ হয়েছে তা পার্টির স্বার্থে হয়েছে। জি এম কাদের সাহেবের নিশ্চয় মনে পড়বে, তাকে যখন পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পার্টির কো-চেয়ারম্যান নিয়োগ করেছিলেন, তখন তৎকালীন মহাসচিব জিয়াউদ্দিন বাবলুসহ কয়েকজন সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ক্ষুব্ধ হয়ে বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে দেখা করে তাকে জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করতে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন। জিয়াউদ্দিন বাবলু এবং সিনিয়র কয়েকজন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাংবাদিকদের কাছে একটা বিবৃতি দিয়ে বলেছিলেন, পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে অব্যাহতি দিয়ে বেগম রওশন এরশাদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে।  একই সঙ্গে জি এম কাদেরকে তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। কিন্তু এত বড় ঘটনার পরও পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই গ্রহণ করেননি। শুধু জিয়াউদ্দিন বাবলুকে মহাসচিবের পদ থেকে সরিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্যের পদে বহাল রেখেছেন। এই হচ্ছে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আর জি এম কাদেরের ব্যবধান।

পদটীকা : জি এম কাদের বলেছেন, সরকার তাকে নির্বাচনে নিয়ে কোরবানি করেছেন। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের রাজনৈতিক কৌশল সফল হয়েছে। ভয় দেখানোর ফলটা লোভ দেখিয়ে উসুল করে নেওয়া হয়েছে। ছোট্ট একটা গল্প বলে শেষ করি। এক লোক তার সঙ্গীকে নিয়ে নদী পার হওয়ার জন্য খেয়া নৌকায় উঠেছেন কিন্তু মাঝ নদীতে পৌঁছালে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় শুরু হলো। নৌকা তখন ডুবে যায় যায় অবস্থা, লোকটি তখন মা-কালীকে স্মরণ করে বলল, মা, এই বিপদ থেকে আমাদের প্রাণে বাঁচিয়ে দাও।  কূলে উঠে তোমাকে জোড়া পাঠা-বলি দিয়ে পূজা করে যাব। যাই হোক, নৌকা বেঁচে গেল, সবাই নিরাপদে কূলে উঠে গেল। লোকটি কালীমন্দিরের দিকে না গিয়ে অন্যপথে হাঁটতে শুরু করল, তখন তার সঙ্গী তাকে বলল, কি দাদা পূজা দিতে যাবেন না? লোকটি তখন বলল, আরে কিসের পূজা, মা-কালী আমাকে ভয় দেখিয়েছিল, আমি তাকে লোভ দেখিয়ে বেঁচে গেলাম।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা