শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন উগ্র ইসলামী নেতা। তাঁকে বলা হতো ফাঁসির বিচারক, বলা হতো তেহরানের কসাই। ইরানের বিচারক থাকাকালীন কয়েক হাজার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে ধরে ধরে ফাঁসিতে চড়িয়েছেন। ১৯৮৮ সালের জুলাই থেকে নভেম্বর, এই পাঁচ মাসে যে হত্যা সংঘটিত হয়েছিল ইরানে, রাইসিই ছিলেন তার নেপথ্যে।  ইরানের বামপন্থি রাজবন্দিদের তিনি বিচার ছাড়াই পিটিয়ে মেরে ফেলেছেন। ২০২১ সালে এই কট্টরপন্থি ইসলামের নেতা ইরানের প্রেসিডেন্ট হন। তাঁর শাসনামলে তিনি নারীর বাধ্যতামূলক হিজাবের আইন আরও কঠোর করেন। তাঁর শাসনামলেই ইরানে হিজাববিরোধী আন্দোলন বিশাল আকার ধারণ করে। এবং এই আন্দোলনে যাঁরা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাঁদের মধ্যে ৫৫১ জনকে পুলিশ হত্যা করেছে। ২০ হাজার আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতন করেছে।

রবিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়। এই উপলক্ষে একটি ছবি সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে। ছবিটিতে দেখাচ্ছে, দেয়ালে ইব্রাহিম রাইসির একটি ফটো টাঙানো, সেই ফটোটার দিকে তাকিয়ে নিজেদের মধ্যম আঙুল তুলে ধরেছে দশ-বারোজন তরুণী। তাদের মুখ দেখা যাচ্ছে না, পেছন থেকে শুধু দেখা যাচ্ছে তাদের ঘন কালো দীর্ঘ রেশমি চুল।

তাদের এই ছবিটিই মনে করিয়ে দিচ্ছে ইরানজুড়ে হিজাববিরোধী আন্দোলনের সেই রক্তাক্ত দিনগুলোর কথা। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মেয়েরা যখন রাস্তায় নেমে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল তাদের হিজাব, আর পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিল তাদের বুক। হিজাববিরোধী এই আন্দোলনের শুরুটা হয়েছিল ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বরে। ভিদা মোভায়েদ নামের ৩১ বছর বয়সী এক তরুণী তেহরানের রাস্তার পাশে ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে একটি লাঠির মাথায় পতাকার মতো উড়িয়ে দেন নিজের হিজাব। তাঁকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়, কয়েক সপ্তাহ পরে জেল থেকে মুক্তি পান তিনি। মোভায়েদের শান্তিপূর্ণ হিজাববিরোধী প্রতিবাদের পর আরও অনেক মেয়েই ইউটিলিটি বাক্সের ওপর বা কোনও উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে লাঠিতে বা গাছের ডালে হিজাব বেঁধে পতাকার মতো উড়িয়েছে।

প্রায় চল্লিশ বছর যাবৎ ইসলামী প্রজাতন্ত্রটিতে মেয়েদের হিজাব বাধ্যতামূলক। তুমি মেয়ে, তুমি ঘরের বাইরে বেরোবে ভালো কথা, তোমার মাথা কিন্তু কাপড়ে ঢেকে বেরোতে হবে। এর যেন কোনও অন্যথা না হয়। তোমার চুল থেকে পায়ের নখ অবধি এমনভাবে ঢেকে রাখবে যেন কেউ দেখতে না পায়। ইসলামী নেতারা প্রথম যখন এই নিয়মটি চালু করেছিলেন, তখন ইরানজুড়ে প্রতিবাদ হয়েছিল। প্রতিবাদ বিফলে গিয়েছে। মেয়েদের বাধ্য করা হয়েছে মাথা কাপড় দিয়ে ঢাকতে।

হঠাৎ করেই ইরানি মেয়েরা ভিড়ের রাস্তায় নেমে হিজাব ছুড়ে ফেলেনি। প্রতিবাদ অনেক বছর যাবৎ ভিতরে ভিতরে চলছে। ২০১৪ সালে মাসিহ আলিনেজাদ নামের একজন প্রবাসী ইরানি সাংবাদিক ফেসবুক পেইজ খুলেছিলেন, পেইজের নাম ছিল ‘আমার গোপন স্বাধীনতা’, মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন যেন মেয়েরা ইরানের রাস্তাঘাটে দোকানপাটে জনতার ভিড়ে দাঁড়িয়ে হিজাব খুলে ফটো তোলেন, সেই ফটো ওই পেইজে পোস্ট করেন। পরে মাসিহ আলিনেজাদ আরেকটি আন্দোলন শুরু করেন, এবারেরটির নাম ‘সাদা বুধবার’। এবার তিনি মেয়েদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সাদা রঙের হিজাব পরার জন্য, বাধ্যতামূলক হিজাব আইনের বিরুদ্ধে এটিই তাঁদের আন্দোলন। সম্ভবত ভিদা মোভায়েদ মাসিহ আলিনেজাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই সেদিন, ডিসেম্বরের ২৭ তারিখে ওই সাদা হিজাব পরেছিলেন, দিনটি ছিল বুধবার।

২০০৯ সালে ইরান ত্যাগ করার আগে মাসিহ আলিনেজাদ সাংবাদিকতা করতেন। মাথায় হিজাব নেই গাড়ি চালাচ্ছেন এমন একটি ফটো তিনি পোস্ট করেছিলেন ফেসবুকে। তখনও তিনি মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন, তারাও যেন এমন গোপন ফটো ফেসবুকে পোস্ট করেন। ওই পেইজ বিরাট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এই কাজটা যে মাসিহ খুব পরিকল্পনা করে করেছিলেন তা নয়। কিন্তু মেয়েদের এত সাড়া পেয়ে তিনি মুগ্ধ এবং বিস্মিত! এরপর ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যেতে ইরানের অগুনতি মেয়েই তাঁকে উৎসাহ দিয়েছে।

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল বক্তব্য- ‘এ আমার শরীর, এই শরীরে কী পোশাক আমি পরবো বা পরবো না, সেই সিদ্ধান্ত আমি নেব, অন্য কেউ নয়’। আন্দোলনকারীরা কিন্তু হিজাব জিনিসটা অর্থহীন এ কথা বলেননি। কোনও মেয়েরই হিজাব পরা উচিত নয়, এ কথাও বলেননি। ওঁরা শুধু ‘বাধ্যতামূলক’ ব্যাপারটিকে বিদেয় করতে বলেছিলেন। যার ইচ্ছে, সে হিজাব পরবে; যার ইচ্ছে নয়, সে পরবে না। এ দাবি নতুন নয়, কিন্তু ইরানের সরকার, ইব্রাহিম রাইসিসহ মৌলবাদী যাঁরাই ক্ষমতায় ছিলেন, মেয়েদের নিজের পছন্দ মতো পোশাক পরার অধিকারকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ।

ইরানের সম্রাট রেজা শাহ পাহলভি হিজাব নিষিদ্ধ করেছিলেন ১৯৩৬ সালে। এটি যে খুব চমৎকার আইন ছিল তা নয়, কারণ অনেক মহিলাই তখন ছিলেন, যাঁরা হিজাব না পরে লোকের সামনে যেতে অস্বস্তি বোধ করতেন। তাঁরা মনে করতেন, হিজাব পরার অধিকার থেকে তাঁদের বঞ্চিত করা হয়েছে। অনেকে এ কারণে ঘর থেকেই বের হতেন না। এর পর রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আগের আইনের ঠিক উল্টো আইন বহাল করা হয়েছে, হিজাব বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি ১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করেছেন। এই আইন, অনেকে মনে করেন, তাঁদের হিজাব না-পরার অধিকার লঙ্ঘন করছে। মেয়েদের পোশাক আশাক নিয়ে, মাথার চুল নিয়ে পুরুষ-রাজনীতিকরা এত বেশি চিন্তিত যে প্রশ্ন জাগে, মেয়েদের শরীর কি পুরুষের সম্পত্তি! পুরুষেরা চিরকালই মেয়েদের এক টুকরো ব্যক্তিগত সম্পত্তিই ভেবে এসেছে, এই বিজ্ঞানের যুগে এই আশ্চর্য অবিজ্ঞানের চর্চা আজও বন্ধ হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই।

১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করার বিরুদ্ধে মেয়েরা পথে নেমেছিল। জয়ী হতে পারেনি। হিজাবের পক্ষের লোকেরা তখন স্লোগান দিত, ‘ইয়া রুসারি ইয়া তুসারি, হয় হিজাব পরো, নয় মার খাও।’ অগত্যা মেয়েরা যারা হিজাব পরতে চায় না, তাদের হিজাব যেহেতু পরতেই হবে, তা না হলে জেলে যেতে হবে- তারা হিজাবের দৈর্ঘ্য যথা সম্ভব ছোট করল, জামাও ছোট করল এবং আঁটো করল। হিজাবের কারণে ইরানে অগুনতি মেয়ে গ্রেফতার হয় এবং আজও হচ্ছে।

২০০৬ সালে ইরানি নারীবাদীরা তাঁদের পক্ষে ১০ লাখ সই জোগাড় করেছিলেন, নারীবিরোধী আইনগুলো বাতিল করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ওতে কাজ হয়নি। সরকার কোনও আইনই বাতিল করেননি। এই আন্দোলনটি বিফলে যাওয়ায় এটিই প্রমাণ হয়, মেয়েদের স্বাধীনতার পক্ষে এই ধরনের আন্দোলন ইরানে সফল হওয়া সম্ভব নয়। মাসিহ আলিনেজাদ এবং তাঁর বয়সী তরুণীরা নতুন রকম আন্দোলন করতে চেয়েছেন। তাঁরা মেয়েদের মাথার হিজাবকে বা অত্যাচারের প্রতীককে বেছে নিয়েছেন আন্দোলনের জন্য। বলেছেন, ‘আমরা এক টুকরো কাপড়ের বিরুদ্ধে লড়ছি না। আমরা আমাদের সম্মানের জন্য লড়াই করছি। যদি আমাদের মাথার ওপরে কী চড়াবো সেই সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের না দেওয়া হয়, আমাদের মাথার ভিতরে যে বিদ্যে বুদ্ধি, তার মালিকানাও আমাদের দেওয়া হবে না।’

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানি মেয়েরা ক্ষুব্ধ ছিলই। কিন্তু হাজার হাজার মেয়ে পথে নেমে হিজাব ছুড়ে ফেললো ঠিকঠাক হিজাব না পরার অপরাধে যখন মাহশা আমিনী নামের ২২ বছর বয়সী এক মেয়েকে পুলিশেরা নির্যাতন করে মেরে ফেললো। মেয়েরা কী পোশাক পরবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার মেয়েদের, সরকারের নয়- এই বলে জনবহুল রাস্তায় মাথার হিজাব খুলে উড়িয়ে দেওয়ার মতো সাহস দেখিয়েছে মেয়েরা। নারী, জীবন, স্বাধীনতা এই স্লোগান তখন ইরানের সর্বত্র। পুরো ইরানজুড়ে হিজাববিহীন দুর্বিনীত মেয়েদের মিছিল। পুলিশ গুলি ছুড়ছে মিছিলে, মেয়েরা মারা যাচ্ছে। মেয়েদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ, নির্যাতন করতে করতে মেরে ফেলছে। তারপরও আন্দোলন থামেনি। লাখ লাখ স্বাধীনচেতা মেয়ে হিজাব খুলে ফেলেছে। তারা সরকারের রক্তচক্ষুকে, পুলিশের হুমকিকে এতটুকু পরোয়া করেনি। এই আন্দোলন শুধু ইরানে নয়, সারা বিশ্বেই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রশংসা পেয়েছে। আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে, যতদিন না মেয়েরা হিজাব না পরার অধিকার পায়। কেউ যদি নিজে থেকে, কারও চাপে নয়, হিজাব পরতে চায়, তার হিজাব পরার অধিকার চাই, সেটি মেয়েদের আছেই। শুধু না পরার অধিকারের জন্য আন্দোলন।

নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে এই অসাধারণ নারী জাগরণকে নষ্ট করে দিয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। ৫৫১ জন মুক্তিকামী মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী ইব্রাহিম রাইসি। সাধারণত যে কোনও মৃত্যুতে আমি শোক প্রকাশ করি। কিন্তু আজ আমি কোনও শোক প্রকাশ করছি না। একটি উড়ন্ত হেলকপ্টারকে আকাশ থেকে মাটিতে ফেলে দিচ্ছে মেয়েদের চুল, ঘন চুলের শক্ত বিনুন্তি- সামাজিকমাধ্যমে এই ছবিটি খুব ভাইরাল হয়েছে। আমি অদৃষ্টে বিশ্বাস করি না। আমি মনে করি না মেয়েদের হত্যা করেছেন বলেই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে, বা তাঁর অপকর্মের ফল তিনি ভোগ করেছেন। আমি আশা করছি, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট যেন ইব্রাহিম রাইসির মতো নারীবিদ্বেষী না হন। মেয়েদের হিজাব না-পরার অধিকারকে মেনে নেন, এবং নারীর সমান অধিকারের আইন প্রণয়ন করেন। মেয়েদের যেন আর পথে নেমে আন্দোলন করতে না হয়। সারা বিশ্ব যেন আর ইরানের কঠোর নারীবিদ্বেষী আইনের নিন্দে না করতে পারে।            

♦ লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা