শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন উগ্র ইসলামী নেতা। তাঁকে বলা হতো ফাঁসির বিচারক, বলা হতো তেহরানের কসাই। ইরানের বিচারক থাকাকালীন কয়েক হাজার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে ধরে ধরে ফাঁসিতে চড়িয়েছেন। ১৯৮৮ সালের জুলাই থেকে নভেম্বর, এই পাঁচ মাসে যে হত্যা সংঘটিত হয়েছিল ইরানে, রাইসিই ছিলেন তার নেপথ্যে।  ইরানের বামপন্থি রাজবন্দিদের তিনি বিচার ছাড়াই পিটিয়ে মেরে ফেলেছেন। ২০২১ সালে এই কট্টরপন্থি ইসলামের নেতা ইরানের প্রেসিডেন্ট হন। তাঁর শাসনামলে তিনি নারীর বাধ্যতামূলক হিজাবের আইন আরও কঠোর করেন। তাঁর শাসনামলেই ইরানে হিজাববিরোধী আন্দোলন বিশাল আকার ধারণ করে। এবং এই আন্দোলনে যাঁরা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাঁদের মধ্যে ৫৫১ জনকে পুলিশ হত্যা করেছে। ২০ হাজার আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতন করেছে।

রবিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়। এই উপলক্ষে একটি ছবি সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে। ছবিটিতে দেখাচ্ছে, দেয়ালে ইব্রাহিম রাইসির একটি ফটো টাঙানো, সেই ফটোটার দিকে তাকিয়ে নিজেদের মধ্যম আঙুল তুলে ধরেছে দশ-বারোজন তরুণী। তাদের মুখ দেখা যাচ্ছে না, পেছন থেকে শুধু দেখা যাচ্ছে তাদের ঘন কালো দীর্ঘ রেশমি চুল।

তাদের এই ছবিটিই মনে করিয়ে দিচ্ছে ইরানজুড়ে হিজাববিরোধী আন্দোলনের সেই রক্তাক্ত দিনগুলোর কথা। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মেয়েরা যখন রাস্তায় নেমে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল তাদের হিজাব, আর পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিল তাদের বুক। হিজাববিরোধী এই আন্দোলনের শুরুটা হয়েছিল ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বরে। ভিদা মোভায়েদ নামের ৩১ বছর বয়সী এক তরুণী তেহরানের রাস্তার পাশে ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে একটি লাঠির মাথায় পতাকার মতো উড়িয়ে দেন নিজের হিজাব। তাঁকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়, কয়েক সপ্তাহ পরে জেল থেকে মুক্তি পান তিনি। মোভায়েদের শান্তিপূর্ণ হিজাববিরোধী প্রতিবাদের পর আরও অনেক মেয়েই ইউটিলিটি বাক্সের ওপর বা কোনও উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে লাঠিতে বা গাছের ডালে হিজাব বেঁধে পতাকার মতো উড়িয়েছে।

প্রায় চল্লিশ বছর যাবৎ ইসলামী প্রজাতন্ত্রটিতে মেয়েদের হিজাব বাধ্যতামূলক। তুমি মেয়ে, তুমি ঘরের বাইরে বেরোবে ভালো কথা, তোমার মাথা কিন্তু কাপড়ে ঢেকে বেরোতে হবে। এর যেন কোনও অন্যথা না হয়। তোমার চুল থেকে পায়ের নখ অবধি এমনভাবে ঢেকে রাখবে যেন কেউ দেখতে না পায়। ইসলামী নেতারা প্রথম যখন এই নিয়মটি চালু করেছিলেন, তখন ইরানজুড়ে প্রতিবাদ হয়েছিল। প্রতিবাদ বিফলে গিয়েছে। মেয়েদের বাধ্য করা হয়েছে মাথা কাপড় দিয়ে ঢাকতে।

হঠাৎ করেই ইরানি মেয়েরা ভিড়ের রাস্তায় নেমে হিজাব ছুড়ে ফেলেনি। প্রতিবাদ অনেক বছর যাবৎ ভিতরে ভিতরে চলছে। ২০১৪ সালে মাসিহ আলিনেজাদ নামের একজন প্রবাসী ইরানি সাংবাদিক ফেসবুক পেইজ খুলেছিলেন, পেইজের নাম ছিল ‘আমার গোপন স্বাধীনতা’, মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন যেন মেয়েরা ইরানের রাস্তাঘাটে দোকানপাটে জনতার ভিড়ে দাঁড়িয়ে হিজাব খুলে ফটো তোলেন, সেই ফটো ওই পেইজে পোস্ট করেন। পরে মাসিহ আলিনেজাদ আরেকটি আন্দোলন শুরু করেন, এবারেরটির নাম ‘সাদা বুধবার’। এবার তিনি মেয়েদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সাদা রঙের হিজাব পরার জন্য, বাধ্যতামূলক হিজাব আইনের বিরুদ্ধে এটিই তাঁদের আন্দোলন। সম্ভবত ভিদা মোভায়েদ মাসিহ আলিনেজাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই সেদিন, ডিসেম্বরের ২৭ তারিখে ওই সাদা হিজাব পরেছিলেন, দিনটি ছিল বুধবার।

২০০৯ সালে ইরান ত্যাগ করার আগে মাসিহ আলিনেজাদ সাংবাদিকতা করতেন। মাথায় হিজাব নেই গাড়ি চালাচ্ছেন এমন একটি ফটো তিনি পোস্ট করেছিলেন ফেসবুকে। তখনও তিনি মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন, তারাও যেন এমন গোপন ফটো ফেসবুকে পোস্ট করেন। ওই পেইজ বিরাট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এই কাজটা যে মাসিহ খুব পরিকল্পনা করে করেছিলেন তা নয়। কিন্তু মেয়েদের এত সাড়া পেয়ে তিনি মুগ্ধ এবং বিস্মিত! এরপর ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যেতে ইরানের অগুনতি মেয়েই তাঁকে উৎসাহ দিয়েছে।

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল বক্তব্য- ‘এ আমার শরীর, এই শরীরে কী পোশাক আমি পরবো বা পরবো না, সেই সিদ্ধান্ত আমি নেব, অন্য কেউ নয়’। আন্দোলনকারীরা কিন্তু হিজাব জিনিসটা অর্থহীন এ কথা বলেননি। কোনও মেয়েরই হিজাব পরা উচিত নয়, এ কথাও বলেননি। ওঁরা শুধু ‘বাধ্যতামূলক’ ব্যাপারটিকে বিদেয় করতে বলেছিলেন। যার ইচ্ছে, সে হিজাব পরবে; যার ইচ্ছে নয়, সে পরবে না। এ দাবি নতুন নয়, কিন্তু ইরানের সরকার, ইব্রাহিম রাইসিসহ মৌলবাদী যাঁরাই ক্ষমতায় ছিলেন, মেয়েদের নিজের পছন্দ মতো পোশাক পরার অধিকারকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ।

ইরানের সম্রাট রেজা শাহ পাহলভি হিজাব নিষিদ্ধ করেছিলেন ১৯৩৬ সালে। এটি যে খুব চমৎকার আইন ছিল তা নয়, কারণ অনেক মহিলাই তখন ছিলেন, যাঁরা হিজাব না পরে লোকের সামনে যেতে অস্বস্তি বোধ করতেন। তাঁরা মনে করতেন, হিজাব পরার অধিকার থেকে তাঁদের বঞ্চিত করা হয়েছে। অনেকে এ কারণে ঘর থেকেই বের হতেন না। এর পর রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আগের আইনের ঠিক উল্টো আইন বহাল করা হয়েছে, হিজাব বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি ১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করেছেন। এই আইন, অনেকে মনে করেন, তাঁদের হিজাব না-পরার অধিকার লঙ্ঘন করছে। মেয়েদের পোশাক আশাক নিয়ে, মাথার চুল নিয়ে পুরুষ-রাজনীতিকরা এত বেশি চিন্তিত যে প্রশ্ন জাগে, মেয়েদের শরীর কি পুরুষের সম্পত্তি! পুরুষেরা চিরকালই মেয়েদের এক টুকরো ব্যক্তিগত সম্পত্তিই ভেবে এসেছে, এই বিজ্ঞানের যুগে এই আশ্চর্য অবিজ্ঞানের চর্চা আজও বন্ধ হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই।

১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করার বিরুদ্ধে মেয়েরা পথে নেমেছিল। জয়ী হতে পারেনি। হিজাবের পক্ষের লোকেরা তখন স্লোগান দিত, ‘ইয়া রুসারি ইয়া তুসারি, হয় হিজাব পরো, নয় মার খাও।’ অগত্যা মেয়েরা যারা হিজাব পরতে চায় না, তাদের হিজাব যেহেতু পরতেই হবে, তা না হলে জেলে যেতে হবে- তারা হিজাবের দৈর্ঘ্য যথা সম্ভব ছোট করল, জামাও ছোট করল এবং আঁটো করল। হিজাবের কারণে ইরানে অগুনতি মেয়ে গ্রেফতার হয় এবং আজও হচ্ছে।

২০০৬ সালে ইরানি নারীবাদীরা তাঁদের পক্ষে ১০ লাখ সই জোগাড় করেছিলেন, নারীবিরোধী আইনগুলো বাতিল করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ওতে কাজ হয়নি। সরকার কোনও আইনই বাতিল করেননি। এই আন্দোলনটি বিফলে যাওয়ায় এটিই প্রমাণ হয়, মেয়েদের স্বাধীনতার পক্ষে এই ধরনের আন্দোলন ইরানে সফল হওয়া সম্ভব নয়। মাসিহ আলিনেজাদ এবং তাঁর বয়সী তরুণীরা নতুন রকম আন্দোলন করতে চেয়েছেন। তাঁরা মেয়েদের মাথার হিজাবকে বা অত্যাচারের প্রতীককে বেছে নিয়েছেন আন্দোলনের জন্য। বলেছেন, ‘আমরা এক টুকরো কাপড়ের বিরুদ্ধে লড়ছি না। আমরা আমাদের সম্মানের জন্য লড়াই করছি। যদি আমাদের মাথার ওপরে কী চড়াবো সেই সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের না দেওয়া হয়, আমাদের মাথার ভিতরে যে বিদ্যে বুদ্ধি, তার মালিকানাও আমাদের দেওয়া হবে না।’

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানি মেয়েরা ক্ষুব্ধ ছিলই। কিন্তু হাজার হাজার মেয়ে পথে নেমে হিজাব ছুড়ে ফেললো ঠিকঠাক হিজাব না পরার অপরাধে যখন মাহশা আমিনী নামের ২২ বছর বয়সী এক মেয়েকে পুলিশেরা নির্যাতন করে মেরে ফেললো। মেয়েরা কী পোশাক পরবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার মেয়েদের, সরকারের নয়- এই বলে জনবহুল রাস্তায় মাথার হিজাব খুলে উড়িয়ে দেওয়ার মতো সাহস দেখিয়েছে মেয়েরা। নারী, জীবন, স্বাধীনতা এই স্লোগান তখন ইরানের সর্বত্র। পুরো ইরানজুড়ে হিজাববিহীন দুর্বিনীত মেয়েদের মিছিল। পুলিশ গুলি ছুড়ছে মিছিলে, মেয়েরা মারা যাচ্ছে। মেয়েদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ, নির্যাতন করতে করতে মেরে ফেলছে। তারপরও আন্দোলন থামেনি। লাখ লাখ স্বাধীনচেতা মেয়ে হিজাব খুলে ফেলেছে। তারা সরকারের রক্তচক্ষুকে, পুলিশের হুমকিকে এতটুকু পরোয়া করেনি। এই আন্দোলন শুধু ইরানে নয়, সারা বিশ্বেই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রশংসা পেয়েছে। আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে, যতদিন না মেয়েরা হিজাব না পরার অধিকার পায়। কেউ যদি নিজে থেকে, কারও চাপে নয়, হিজাব পরতে চায়, তার হিজাব পরার অধিকার চাই, সেটি মেয়েদের আছেই। শুধু না পরার অধিকারের জন্য আন্দোলন।

নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে এই অসাধারণ নারী জাগরণকে নষ্ট করে দিয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। ৫৫১ জন মুক্তিকামী মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী ইব্রাহিম রাইসি। সাধারণত যে কোনও মৃত্যুতে আমি শোক প্রকাশ করি। কিন্তু আজ আমি কোনও শোক প্রকাশ করছি না। একটি উড়ন্ত হেলকপ্টারকে আকাশ থেকে মাটিতে ফেলে দিচ্ছে মেয়েদের চুল, ঘন চুলের শক্ত বিনুন্তি- সামাজিকমাধ্যমে এই ছবিটি খুব ভাইরাল হয়েছে। আমি অদৃষ্টে বিশ্বাস করি না। আমি মনে করি না মেয়েদের হত্যা করেছেন বলেই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে, বা তাঁর অপকর্মের ফল তিনি ভোগ করেছেন। আমি আশা করছি, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট যেন ইব্রাহিম রাইসির মতো নারীবিদ্বেষী না হন। মেয়েদের হিজাব না-পরার অধিকারকে মেনে নেন, এবং নারীর সমান অধিকারের আইন প্রণয়ন করেন। মেয়েদের যেন আর পথে নেমে আন্দোলন করতে না হয়। সারা বিশ্ব যেন আর ইরানের কঠোর নারীবিদ্বেষী আইনের নিন্দে না করতে পারে।            

♦ লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

৪৬ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা