শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন উগ্র ইসলামী নেতা। তাঁকে বলা হতো ফাঁসির বিচারক, বলা হতো তেহরানের কসাই। ইরানের বিচারক থাকাকালীন কয়েক হাজার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে ধরে ধরে ফাঁসিতে চড়িয়েছেন। ১৯৮৮ সালের জুলাই থেকে নভেম্বর, এই পাঁচ মাসে যে হত্যা সংঘটিত হয়েছিল ইরানে, রাইসিই ছিলেন তার নেপথ্যে।  ইরানের বামপন্থি রাজবন্দিদের তিনি বিচার ছাড়াই পিটিয়ে মেরে ফেলেছেন। ২০২১ সালে এই কট্টরপন্থি ইসলামের নেতা ইরানের প্রেসিডেন্ট হন। তাঁর শাসনামলে তিনি নারীর বাধ্যতামূলক হিজাবের আইন আরও কঠোর করেন। তাঁর শাসনামলেই ইরানে হিজাববিরোধী আন্দোলন বিশাল আকার ধারণ করে। এবং এই আন্দোলনে যাঁরা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাঁদের মধ্যে ৫৫১ জনকে পুলিশ হত্যা করেছে। ২০ হাজার আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতন করেছে।

রবিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়। এই উপলক্ষে একটি ছবি সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে। ছবিটিতে দেখাচ্ছে, দেয়ালে ইব্রাহিম রাইসির একটি ফটো টাঙানো, সেই ফটোটার দিকে তাকিয়ে নিজেদের মধ্যম আঙুল তুলে ধরেছে দশ-বারোজন তরুণী। তাদের মুখ দেখা যাচ্ছে না, পেছন থেকে শুধু দেখা যাচ্ছে তাদের ঘন কালো দীর্ঘ রেশমি চুল।

তাদের এই ছবিটিই মনে করিয়ে দিচ্ছে ইরানজুড়ে হিজাববিরোধী আন্দোলনের সেই রক্তাক্ত দিনগুলোর কথা। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মেয়েরা যখন রাস্তায় নেমে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল তাদের হিজাব, আর পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিল তাদের বুক। হিজাববিরোধী এই আন্দোলনের শুরুটা হয়েছিল ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বরে। ভিদা মোভায়েদ নামের ৩১ বছর বয়সী এক তরুণী তেহরানের রাস্তার পাশে ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে একটি লাঠির মাথায় পতাকার মতো উড়িয়ে দেন নিজের হিজাব। তাঁকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়, কয়েক সপ্তাহ পরে জেল থেকে মুক্তি পান তিনি। মোভায়েদের শান্তিপূর্ণ হিজাববিরোধী প্রতিবাদের পর আরও অনেক মেয়েই ইউটিলিটি বাক্সের ওপর বা কোনও উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে লাঠিতে বা গাছের ডালে হিজাব বেঁধে পতাকার মতো উড়িয়েছে।

প্রায় চল্লিশ বছর যাবৎ ইসলামী প্রজাতন্ত্রটিতে মেয়েদের হিজাব বাধ্যতামূলক। তুমি মেয়ে, তুমি ঘরের বাইরে বেরোবে ভালো কথা, তোমার মাথা কিন্তু কাপড়ে ঢেকে বেরোতে হবে। এর যেন কোনও অন্যথা না হয়। তোমার চুল থেকে পায়ের নখ অবধি এমনভাবে ঢেকে রাখবে যেন কেউ দেখতে না পায়। ইসলামী নেতারা প্রথম যখন এই নিয়মটি চালু করেছিলেন, তখন ইরানজুড়ে প্রতিবাদ হয়েছিল। প্রতিবাদ বিফলে গিয়েছে। মেয়েদের বাধ্য করা হয়েছে মাথা কাপড় দিয়ে ঢাকতে।

হঠাৎ করেই ইরানি মেয়েরা ভিড়ের রাস্তায় নেমে হিজাব ছুড়ে ফেলেনি। প্রতিবাদ অনেক বছর যাবৎ ভিতরে ভিতরে চলছে। ২০১৪ সালে মাসিহ আলিনেজাদ নামের একজন প্রবাসী ইরানি সাংবাদিক ফেসবুক পেইজ খুলেছিলেন, পেইজের নাম ছিল ‘আমার গোপন স্বাধীনতা’, মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন যেন মেয়েরা ইরানের রাস্তাঘাটে দোকানপাটে জনতার ভিড়ে দাঁড়িয়ে হিজাব খুলে ফটো তোলেন, সেই ফটো ওই পেইজে পোস্ট করেন। পরে মাসিহ আলিনেজাদ আরেকটি আন্দোলন শুরু করেন, এবারেরটির নাম ‘সাদা বুধবার’। এবার তিনি মেয়েদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সাদা রঙের হিজাব পরার জন্য, বাধ্যতামূলক হিজাব আইনের বিরুদ্ধে এটিই তাঁদের আন্দোলন। সম্ভবত ভিদা মোভায়েদ মাসিহ আলিনেজাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই সেদিন, ডিসেম্বরের ২৭ তারিখে ওই সাদা হিজাব পরেছিলেন, দিনটি ছিল বুধবার।

২০০৯ সালে ইরান ত্যাগ করার আগে মাসিহ আলিনেজাদ সাংবাদিকতা করতেন। মাথায় হিজাব নেই গাড়ি চালাচ্ছেন এমন একটি ফটো তিনি পোস্ট করেছিলেন ফেসবুকে। তখনও তিনি মেয়েদের আহ্বান জানিয়েছিলেন, তারাও যেন এমন গোপন ফটো ফেসবুকে পোস্ট করেন। ওই পেইজ বিরাট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এই কাজটা যে মাসিহ খুব পরিকল্পনা করে করেছিলেন তা নয়। কিন্তু মেয়েদের এত সাড়া পেয়ে তিনি মুগ্ধ এবং বিস্মিত! এরপর ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যেতে ইরানের অগুনতি মেয়েই তাঁকে উৎসাহ দিয়েছে।

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল বক্তব্য- ‘এ আমার শরীর, এই শরীরে কী পোশাক আমি পরবো বা পরবো না, সেই সিদ্ধান্ত আমি নেব, অন্য কেউ নয়’। আন্দোলনকারীরা কিন্তু হিজাব জিনিসটা অর্থহীন এ কথা বলেননি। কোনও মেয়েরই হিজাব পরা উচিত নয়, এ কথাও বলেননি। ওঁরা শুধু ‘বাধ্যতামূলক’ ব্যাপারটিকে বিদেয় করতে বলেছিলেন। যার ইচ্ছে, সে হিজাব পরবে; যার ইচ্ছে নয়, সে পরবে না। এ দাবি নতুন নয়, কিন্তু ইরানের সরকার, ইব্রাহিম রাইসিসহ মৌলবাদী যাঁরাই ক্ষমতায় ছিলেন, মেয়েদের নিজের পছন্দ মতো পোশাক পরার অধিকারকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ।

ইরানের সম্রাট রেজা শাহ পাহলভি হিজাব নিষিদ্ধ করেছিলেন ১৯৩৬ সালে। এটি যে খুব চমৎকার আইন ছিল তা নয়, কারণ অনেক মহিলাই তখন ছিলেন, যাঁরা হিজাব না পরে লোকের সামনে যেতে অস্বস্তি বোধ করতেন। তাঁরা মনে করতেন, হিজাব পরার অধিকার থেকে তাঁদের বঞ্চিত করা হয়েছে। অনেকে এ কারণে ঘর থেকেই বের হতেন না। এর পর রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আগের আইনের ঠিক উল্টো আইন বহাল করা হয়েছে, হিজাব বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি ১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করেছেন। এই আইন, অনেকে মনে করেন, তাঁদের হিজাব না-পরার অধিকার লঙ্ঘন করছে। মেয়েদের পোশাক আশাক নিয়ে, মাথার চুল নিয়ে পুরুষ-রাজনীতিকরা এত বেশি চিন্তিত যে প্রশ্ন জাগে, মেয়েদের শরীর কি পুরুষের সম্পত্তি! পুরুষেরা চিরকালই মেয়েদের এক টুকরো ব্যক্তিগত সম্পত্তিই ভেবে এসেছে, এই বিজ্ঞানের যুগে এই আশ্চর্য অবিজ্ঞানের চর্চা আজও বন্ধ হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই।

১৯৭৯ সালে হিজাব বাধ্যতামূলক করার বিরুদ্ধে মেয়েরা পথে নেমেছিল। জয়ী হতে পারেনি। হিজাবের পক্ষের লোকেরা তখন স্লোগান দিত, ‘ইয়া রুসারি ইয়া তুসারি, হয় হিজাব পরো, নয় মার খাও।’ অগত্যা মেয়েরা যারা হিজাব পরতে চায় না, তাদের হিজাব যেহেতু পরতেই হবে, তা না হলে জেলে যেতে হবে- তারা হিজাবের দৈর্ঘ্য যথা সম্ভব ছোট করল, জামাও ছোট করল এবং আঁটো করল। হিজাবের কারণে ইরানে অগুনতি মেয়ে গ্রেফতার হয় এবং আজও হচ্ছে।

২০০৬ সালে ইরানি নারীবাদীরা তাঁদের পক্ষে ১০ লাখ সই জোগাড় করেছিলেন, নারীবিরোধী আইনগুলো বাতিল করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ওতে কাজ হয়নি। সরকার কোনও আইনই বাতিল করেননি। এই আন্দোলনটি বিফলে যাওয়ায় এটিই প্রমাণ হয়, মেয়েদের স্বাধীনতার পক্ষে এই ধরনের আন্দোলন ইরানে সফল হওয়া সম্ভব নয়। মাসিহ আলিনেজাদ এবং তাঁর বয়সী তরুণীরা নতুন রকম আন্দোলন করতে চেয়েছেন। তাঁরা মেয়েদের মাথার হিজাবকে বা অত্যাচারের প্রতীককে বেছে নিয়েছেন আন্দোলনের জন্য। বলেছেন, ‘আমরা এক টুকরো কাপড়ের বিরুদ্ধে লড়ছি না। আমরা আমাদের সম্মানের জন্য লড়াই করছি। যদি আমাদের মাথার ওপরে কী চড়াবো সেই সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের না দেওয়া হয়, আমাদের মাথার ভিতরে যে বিদ্যে বুদ্ধি, তার মালিকানাও আমাদের দেওয়া হবে না।’

বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানি মেয়েরা ক্ষুব্ধ ছিলই। কিন্তু হাজার হাজার মেয়ে পথে নেমে হিজাব ছুড়ে ফেললো ঠিকঠাক হিজাব না পরার অপরাধে যখন মাহশা আমিনী নামের ২২ বছর বয়সী এক মেয়েকে পুলিশেরা নির্যাতন করে মেরে ফেললো। মেয়েরা কী পোশাক পরবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার মেয়েদের, সরকারের নয়- এই বলে জনবহুল রাস্তায় মাথার হিজাব খুলে উড়িয়ে দেওয়ার মতো সাহস দেখিয়েছে মেয়েরা। নারী, জীবন, স্বাধীনতা এই স্লোগান তখন ইরানের সর্বত্র। পুরো ইরানজুড়ে হিজাববিহীন দুর্বিনীত মেয়েদের মিছিল। পুলিশ গুলি ছুড়ছে মিছিলে, মেয়েরা মারা যাচ্ছে। মেয়েদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ, নির্যাতন করতে করতে মেরে ফেলছে। তারপরও আন্দোলন থামেনি। লাখ লাখ স্বাধীনচেতা মেয়ে হিজাব খুলে ফেলেছে। তারা সরকারের রক্তচক্ষুকে, পুলিশের হুমকিকে এতটুকু পরোয়া করেনি। এই আন্দোলন শুধু ইরানে নয়, সারা বিশ্বেই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রশংসা পেয়েছে। আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে, যতদিন না মেয়েরা হিজাব না পরার অধিকার পায়। কেউ যদি নিজে থেকে, কারও চাপে নয়, হিজাব পরতে চায়, তার হিজাব পরার অধিকার চাই, সেটি মেয়েদের আছেই। শুধু না পরার অধিকারের জন্য আন্দোলন।

নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে এই অসাধারণ নারী জাগরণকে নষ্ট করে দিয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। ৫৫১ জন মুক্তিকামী মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী ইব্রাহিম রাইসি। সাধারণত যে কোনও মৃত্যুতে আমি শোক প্রকাশ করি। কিন্তু আজ আমি কোনও শোক প্রকাশ করছি না। একটি উড়ন্ত হেলকপ্টারকে আকাশ থেকে মাটিতে ফেলে দিচ্ছে মেয়েদের চুল, ঘন চুলের শক্ত বিনুন্তি- সামাজিকমাধ্যমে এই ছবিটি খুব ভাইরাল হয়েছে। আমি অদৃষ্টে বিশ্বাস করি না। আমি মনে করি না মেয়েদের হত্যা করেছেন বলেই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে, বা তাঁর অপকর্মের ফল তিনি ভোগ করেছেন। আমি আশা করছি, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট যেন ইব্রাহিম রাইসির মতো নারীবিদ্বেষী না হন। মেয়েদের হিজাব না-পরার অধিকারকে মেনে নেন, এবং নারীর সমান অধিকারের আইন প্রণয়ন করেন। মেয়েদের যেন আর পথে নেমে আন্দোলন করতে না হয়। সারা বিশ্ব যেন আর ইরানের কঠোর নারীবিদ্বেষী আইনের নিন্দে না করতে পারে।            

♦ লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা