শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

একটি দেশের সীমান্তের গুরুত্বের কথা বলতে গিয়ে আমেরিকার এককালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীতুল্য সেক্রেটারি অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিজ (৬ ডিসেম্বর ২০১৭-১০ এপ্রিল ২০১৯) মিসেস কিরস্টজেন নিয়েলসেন (Kirstjen Nielsen) বলেছিলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে নানাজান নানাভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা অতি সহজ, সীমান্ত নিরাপত্তাই হলো জাতীয় নিরাপত্তা। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আবারও ফিরে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিতে- জাতীয় নিরাপত্তা শুরু হয় সীমান্ত নিরাপত্তা দিয়ে। বাংলাদেশ তার সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে বিগত দিনে কতখানি সচেতন ছিল এবং সীমান্ত এলাকায় একের পর এক নিরীহ জনগণ এমনকি নারী ও শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার বিপরীতে দৃশ্যমান কোনো অবস্থান নিতে না পারার কারণ কী ছিল- এমন স্পর্শকাতর বিষয় বারবার উচ্চারিত হয়েছে সপ্তাহজুড়ে। বিশেষত বিগত ১১ জানুয়ারি ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ার ১৪ বছর পূর্তির দিনে এ প্রশ্নটি বড় হয়ে সামনে আসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে।

গেল সপ্তাহে আরও আলোচ্য বিষয় ছিল, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে বিরাজমান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিভিন্ন ঘটনাবলি। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্তে সে দেশের নৌবাহিনীর তৎপরতা আর অন্যদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে নোম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের প্রচেষ্টাকে ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটের ওপরে লেখা দুটি উক্তির কথা মনে পড়ল। এ সপ্তাহে বারবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দপ্তর তথা পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার ঘটনা এবং সেই ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিশনের সামনে প্রাণ হারানো সেনা অফিসারদের আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের করুণ আর্তনাদ ও তীব্র প্রতিবাদের বিষয়টি। তখন বিভিন্ন কারণে কয়েক শ প্রাক্তন বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয়, যাঁরা এখনো বন্দি আছেন। কিছু কিছু অপরাধে তাঁদের অনেকেই শাস্তি পেলেও মূল অপরাধ অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের বিচার বিগত প্রায় ১৪ বছরে চূড়ান্ত হয়নি। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আজ পর্যন্ত একজনকেও দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কোনো উদাহরণ সৃষ্টি করা যায়নি। এমনকি এ নিয়ে গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির রিপোর্টও রহস্যজনক কারণে ফিতাবন্দি হয়েছে। এরই মধ্যে যাঁরা আটক রয়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং এ সময় নানা কারণে চাকরি হারানো কয়েক শ বিডিআরের প্রাক্তন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একযোগে রাস্তায় নেমেছেন বন্দিদের মুক্তি ও চাকরি হারানোদের চাকরি ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা ফিরে পাওয়ার দাবি নিয়ে। একই সময়ে একদিকে দেশের দুই বিপরীত প্রান্ত থেকে দুটি দেশের অপতৎপরতা আবার রাজধানীতে প্রাক্তন সীমান্তরক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়টি এক বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ কি না, তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২ দশমিক ২২ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ নিয়ে। স্থলভাগে যে ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত, তার বড় অংশই পাহাড় এবং বনাঞ্চলে পরিপূর্ণ, এক অর্থে প্রায় অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। আর নাফ নদ বিভিন্ন দিকে দুই দেশের মধ্যে ১ দশমিক ৬১ কিলোমিটার থেকে ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব সৃষ্টি করেছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে একটু নিকটতম দূরত্ব বলা যায়।

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গএ নাফ নদ এবং নদীর অপর পাড়ে থাকা আরাকান ও রাখাইন অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবেই বিভিন্ন যুদ্ধের সাক্ষী। সেই ১৮৬২ সালে অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধ হয়েছিল এ অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে আসা সেনাসদস্যরা তাঁদের মিত্রদের নিয়ে স্থলভাগ দিয়ে চীনে প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর এ নাফ নদ ধরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চল এবং তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চল দিয়ে চীনের দিকে যাত্রা করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের সময় এ অঞ্চলের বিভাজন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক হয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন বার্মা এককভাবে পাকিস্তান তথা আমেরিকার পক্ষ অবলম্বন করেছিল। পরবর্তী সময়ে চীনের বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের কল্যাণে পুরো বার্মার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় চীনাদের হাতে। এ সময় চীন সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা ও সামরিক সরকারের কঠোর শাসন চালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। চীন তথা সামরিক জান্তার এমন নিপীড়ন ও গণতন্ত্রহীন পরিবেশের বিরুদ্ধে বিশাল আয়তনের দেশ মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামী জোট ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল গড়ে ওঠে। এ সামরিক জান্তা তথা চীনের বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন শক্তিকে অর্থ ও নৈতিক সমর্থন দিয়ে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে যেতে সমর্থন করে চীনের বিপক্ষ শিবির। এ ধারাবাহিকতায় আরাকান অঞ্চলে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ও স্বাধীনতাকামী শক্তি গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে একসময় আরাকানে থাকা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সামরিক জান্তা ও তাদের দোসররা তীব্র আক্রমণ চালায়। বর্বরতা ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তখন থেকেই ধাপে ধাপে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে, যা একসময় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এ রোহিঙ্গাদের নানা কারণে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে থাকে এবং তাদের একজনকেও আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা বা আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এরই মধ্যে আরাকান বাহিনী বিভিন্নভাবে বিদেশি সাহায্য লাভ করে এবং বিপুল অস্ত্রসহ আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জাম ও বিপুল অর্থ লাভ করায় সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী সৃষ্টি করে। আরাকান আর্মির সদস্যরা এরপর মরণকামড় বসায় এ রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে থাকা সরকারি সব বাহিনী ও স্থাপনার ওপর। গত বছরের শেষদিকে তারা একে একে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে থাকা প্রায় সব কটি সীমান্ত চৌকি দখল করে নেয়। এ সময় বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নামে পরিচিত মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা প্রাণ রক্ষার্থে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত একটি বাহিনীকে ফেরত পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মিয়ানমারেরই বেশি ছিল।

আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী স্থলভাগে কোনোভাবেই সুবিধা করতে না পেরে তাদের নৌবাহিনীর বিভিন্ন যুদ্ধজাহাজ ও নানা ধরনের ছোট নৌযান নাফ নদে মোতায়েন করে এবং এই নৌ ও সমুদ্র অঞ্চল দিয়ে বড় ধরনের যৌথ বাহিনী প্রবেশ করিয়ে আরাকানের আধিপত্য ও ভুখণ্ড দখল ও আরাকান আর্মিকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা শুরু করে। আরাকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধের জের ধরে কিছু অস্ত্রের গুলি ও কামানের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে পড়ে। এ সময় সীমান্তে থাকা গ্রামবাসী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু উদ্বাস্তু ও নাফ নদ এবং অগভীর সমুদ্রে থাকা বাংলাদেশি জেলেরাও আহত হন। যুদ্ধের জের ধরে বাংলাদেশে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকে কিছুদিন। নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশি জেলেরা মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রেও বাধাগ্রস্ত হন। ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তের এ উত্তেজনা আর্থিকভাবে বাংলাদেশের জন্য এক বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

প্রিয় পাঠক যখন আমার এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে নাফ নদে এবং তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের একটি অংশে মিয়ানমার নৌবাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ১৫ জানুয়ারি রাতেই মিয়ানমার নৌবাহিনীর বেশ কিছু নৌযানকে নাফ নদে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে মিয়ানমারের জলসীমায়। এসব নৌযান ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে থাকা নাফ নদের প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশে অবস্থান নিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এরপর যদি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর তথা সরকারি যৌথ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে তার খেসারত টানতে হবে বাংলাদেশকেও। আরাকান আর্মি রাখাইন অঞ্চল ও আরাকান অঞ্চল দখল করে তার স্থলভাগের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এবং সেখানে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, অচিরেই এ অঞ্চলটিতে একটি স্বাধীন দেশ অথবা আত্মনিয়ন্ত্রিত একটি শক্তিশালী বিশেষ অঞ্চল গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এ অঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে বিধায় মূলত এ অঞ্চলটিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ থাকবে মূল চালিকাশক্তি।

আরাকান আর্মি একটি স্বীকৃত সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের বৈধ সেনাদল নয়। তাই জাতিসংঘ প্রণীত বিভিন্ন নীতিমালা ও আন্তর্জাতিক আইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করতে পারে না। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক নেতাদের নানাভাবে কাজে লাগিয়ে গোপনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও স্বাধীনতাকামী শক্তিগুলোর সঙ্গে ঠিকই যোগাযোগ রাখে এবং নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিগত বছরগুলোতে আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনী এমনকি সীমান্তরক্ষীরাও দেশের ভূখণ্ড ও সার্বভৌমত্ব অটুট রাখার মূল ভূমিকা বাদ দিয়ে বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাজেহাল ও শায়েস্তা করার মিশন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এমনকি রাজনৈতিক সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হতো। জুলাই বিপ্লবের সময় বিজিবির কতিপয় সদস্যকে সরকারের পক্ষ অবলম্বন করে অতি উৎসাহের সঙ্গে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। এ সময় তরুণ বিপ্লবীরা স্লোগান তুলেছিল- সীমান্তে ডিম পাড়ে, ঢাকায় এসে মানুষ মারে। এমন স্লোগান একটি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য চরম অবমাননাকর ও মানবতাবিরোধী।

২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি বাহিনী অকার্যকর করে দেওয়ার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের জের ধরে শত শত প্রশিক্ষিত বিডিআরকে আটক ও চাকরিচ্যুত করা হয়। অনেকে প্রাণভয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বা বিনা নোটিসে পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সেনা অফিসাররা। তাঁদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হয়েছিল বলে অতিসম্প্রতি সেনাবাহিনীর তৎকালীন একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন এবং এমনটি হলে অন্য দেশের সেনাবাহিনী এসে এ দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। এমন একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে আমরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও প্রকৃত অর্থে সীমান্ত নিয়ে করণীয় অনেক কিছুই করতে ব্যর্থ হয়েছে বিগত দিনের সরকার। আজ বিভিন্ন দিকে যখন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তখন দেশের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রেখে একান্তভাবে সীমান্ত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রাখার সাংবিধানিক ও আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের যে অংশটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সীমান্তবর্তী যেকোনো তৎপরতাকে নজরে রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই অংশটিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী ও তৎপর করতে হবে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের প্রতিটি ঘটনার নেপথ্য রহস্য বের করতে হবে এবং নানাভাবে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালিয়ে সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অপতৎপরতার পূর্বাভাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানোর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সে মোতাবেক প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। নিরাপদ সীমান্ত দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক অকল্পনীয় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা