শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

একটি দেশের সীমান্তের গুরুত্বের কথা বলতে গিয়ে আমেরিকার এককালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীতুল্য সেক্রেটারি অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিজ (৬ ডিসেম্বর ২০১৭-১০ এপ্রিল ২০১৯) মিসেস কিরস্টজেন নিয়েলসেন (Kirstjen Nielsen) বলেছিলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে নানাজান নানাভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা অতি সহজ, সীমান্ত নিরাপত্তাই হলো জাতীয় নিরাপত্তা। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আবারও ফিরে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিতে- জাতীয় নিরাপত্তা শুরু হয় সীমান্ত নিরাপত্তা দিয়ে। বাংলাদেশ তার সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে বিগত দিনে কতখানি সচেতন ছিল এবং সীমান্ত এলাকায় একের পর এক নিরীহ জনগণ এমনকি নারী ও শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার বিপরীতে দৃশ্যমান কোনো অবস্থান নিতে না পারার কারণ কী ছিল- এমন স্পর্শকাতর বিষয় বারবার উচ্চারিত হয়েছে সপ্তাহজুড়ে। বিশেষত বিগত ১১ জানুয়ারি ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ার ১৪ বছর পূর্তির দিনে এ প্রশ্নটি বড় হয়ে সামনে আসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে।

গেল সপ্তাহে আরও আলোচ্য বিষয় ছিল, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে বিরাজমান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিভিন্ন ঘটনাবলি। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্তে সে দেশের নৌবাহিনীর তৎপরতা আর অন্যদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে নোম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের প্রচেষ্টাকে ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটের ওপরে লেখা দুটি উক্তির কথা মনে পড়ল। এ সপ্তাহে বারবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দপ্তর তথা পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার ঘটনা এবং সেই ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিশনের সামনে প্রাণ হারানো সেনা অফিসারদের আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের করুণ আর্তনাদ ও তীব্র প্রতিবাদের বিষয়টি। তখন বিভিন্ন কারণে কয়েক শ প্রাক্তন বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয়, যাঁরা এখনো বন্দি আছেন। কিছু কিছু অপরাধে তাঁদের অনেকেই শাস্তি পেলেও মূল অপরাধ অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের বিচার বিগত প্রায় ১৪ বছরে চূড়ান্ত হয়নি। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আজ পর্যন্ত একজনকেও দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কোনো উদাহরণ সৃষ্টি করা যায়নি। এমনকি এ নিয়ে গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির রিপোর্টও রহস্যজনক কারণে ফিতাবন্দি হয়েছে। এরই মধ্যে যাঁরা আটক রয়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং এ সময় নানা কারণে চাকরি হারানো কয়েক শ বিডিআরের প্রাক্তন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একযোগে রাস্তায় নেমেছেন বন্দিদের মুক্তি ও চাকরি হারানোদের চাকরি ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা ফিরে পাওয়ার দাবি নিয়ে। একই সময়ে একদিকে দেশের দুই বিপরীত প্রান্ত থেকে দুটি দেশের অপতৎপরতা আবার রাজধানীতে প্রাক্তন সীমান্তরক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়টি এক বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ কি না, তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২ দশমিক ২২ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ নিয়ে। স্থলভাগে যে ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত, তার বড় অংশই পাহাড় এবং বনাঞ্চলে পরিপূর্ণ, এক অর্থে প্রায় অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। আর নাফ নদ বিভিন্ন দিকে দুই দেশের মধ্যে ১ দশমিক ৬১ কিলোমিটার থেকে ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব সৃষ্টি করেছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে একটু নিকটতম দূরত্ব বলা যায়।

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গএ নাফ নদ এবং নদীর অপর পাড়ে থাকা আরাকান ও রাখাইন অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবেই বিভিন্ন যুদ্ধের সাক্ষী। সেই ১৮৬২ সালে অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধ হয়েছিল এ অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে আসা সেনাসদস্যরা তাঁদের মিত্রদের নিয়ে স্থলভাগ দিয়ে চীনে প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর এ নাফ নদ ধরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চল এবং তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চল দিয়ে চীনের দিকে যাত্রা করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের সময় এ অঞ্চলের বিভাজন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক হয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন বার্মা এককভাবে পাকিস্তান তথা আমেরিকার পক্ষ অবলম্বন করেছিল। পরবর্তী সময়ে চীনের বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের কল্যাণে পুরো বার্মার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় চীনাদের হাতে। এ সময় চীন সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা ও সামরিক সরকারের কঠোর শাসন চালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। চীন তথা সামরিক জান্তার এমন নিপীড়ন ও গণতন্ত্রহীন পরিবেশের বিরুদ্ধে বিশাল আয়তনের দেশ মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামী জোট ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল গড়ে ওঠে। এ সামরিক জান্তা তথা চীনের বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন শক্তিকে অর্থ ও নৈতিক সমর্থন দিয়ে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে যেতে সমর্থন করে চীনের বিপক্ষ শিবির। এ ধারাবাহিকতায় আরাকান অঞ্চলে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ও স্বাধীনতাকামী শক্তি গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে একসময় আরাকানে থাকা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সামরিক জান্তা ও তাদের দোসররা তীব্র আক্রমণ চালায়। বর্বরতা ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তখন থেকেই ধাপে ধাপে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে, যা একসময় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এ রোহিঙ্গাদের নানা কারণে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে থাকে এবং তাদের একজনকেও আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা বা আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এরই মধ্যে আরাকান বাহিনী বিভিন্নভাবে বিদেশি সাহায্য লাভ করে এবং বিপুল অস্ত্রসহ আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জাম ও বিপুল অর্থ লাভ করায় সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী সৃষ্টি করে। আরাকান আর্মির সদস্যরা এরপর মরণকামড় বসায় এ রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে থাকা সরকারি সব বাহিনী ও স্থাপনার ওপর। গত বছরের শেষদিকে তারা একে একে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে থাকা প্রায় সব কটি সীমান্ত চৌকি দখল করে নেয়। এ সময় বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নামে পরিচিত মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা প্রাণ রক্ষার্থে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত একটি বাহিনীকে ফেরত পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মিয়ানমারেরই বেশি ছিল।

আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী স্থলভাগে কোনোভাবেই সুবিধা করতে না পেরে তাদের নৌবাহিনীর বিভিন্ন যুদ্ধজাহাজ ও নানা ধরনের ছোট নৌযান নাফ নদে মোতায়েন করে এবং এই নৌ ও সমুদ্র অঞ্চল দিয়ে বড় ধরনের যৌথ বাহিনী প্রবেশ করিয়ে আরাকানের আধিপত্য ও ভুখণ্ড দখল ও আরাকান আর্মিকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা শুরু করে। আরাকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধের জের ধরে কিছু অস্ত্রের গুলি ও কামানের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে পড়ে। এ সময় সীমান্তে থাকা গ্রামবাসী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু উদ্বাস্তু ও নাফ নদ এবং অগভীর সমুদ্রে থাকা বাংলাদেশি জেলেরাও আহত হন। যুদ্ধের জের ধরে বাংলাদেশে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকে কিছুদিন। নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশি জেলেরা মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রেও বাধাগ্রস্ত হন। ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তের এ উত্তেজনা আর্থিকভাবে বাংলাদেশের জন্য এক বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

প্রিয় পাঠক যখন আমার এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে নাফ নদে এবং তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের একটি অংশে মিয়ানমার নৌবাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ১৫ জানুয়ারি রাতেই মিয়ানমার নৌবাহিনীর বেশ কিছু নৌযানকে নাফ নদে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে মিয়ানমারের জলসীমায়। এসব নৌযান ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে থাকা নাফ নদের প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশে অবস্থান নিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এরপর যদি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর তথা সরকারি যৌথ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে তার খেসারত টানতে হবে বাংলাদেশকেও। আরাকান আর্মি রাখাইন অঞ্চল ও আরাকান অঞ্চল দখল করে তার স্থলভাগের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এবং সেখানে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, অচিরেই এ অঞ্চলটিতে একটি স্বাধীন দেশ অথবা আত্মনিয়ন্ত্রিত একটি শক্তিশালী বিশেষ অঞ্চল গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এ অঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে বিধায় মূলত এ অঞ্চলটিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ থাকবে মূল চালিকাশক্তি।

আরাকান আর্মি একটি স্বীকৃত সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের বৈধ সেনাদল নয়। তাই জাতিসংঘ প্রণীত বিভিন্ন নীতিমালা ও আন্তর্জাতিক আইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করতে পারে না। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক নেতাদের নানাভাবে কাজে লাগিয়ে গোপনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও স্বাধীনতাকামী শক্তিগুলোর সঙ্গে ঠিকই যোগাযোগ রাখে এবং নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিগত বছরগুলোতে আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনী এমনকি সীমান্তরক্ষীরাও দেশের ভূখণ্ড ও সার্বভৌমত্ব অটুট রাখার মূল ভূমিকা বাদ দিয়ে বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাজেহাল ও শায়েস্তা করার মিশন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এমনকি রাজনৈতিক সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হতো। জুলাই বিপ্লবের সময় বিজিবির কতিপয় সদস্যকে সরকারের পক্ষ অবলম্বন করে অতি উৎসাহের সঙ্গে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। এ সময় তরুণ বিপ্লবীরা স্লোগান তুলেছিল- সীমান্তে ডিম পাড়ে, ঢাকায় এসে মানুষ মারে। এমন স্লোগান একটি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য চরম অবমাননাকর ও মানবতাবিরোধী।

২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি বাহিনী অকার্যকর করে দেওয়ার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের জের ধরে শত শত প্রশিক্ষিত বিডিআরকে আটক ও চাকরিচ্যুত করা হয়। অনেকে প্রাণভয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বা বিনা নোটিসে পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সেনা অফিসাররা। তাঁদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হয়েছিল বলে অতিসম্প্রতি সেনাবাহিনীর তৎকালীন একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন এবং এমনটি হলে অন্য দেশের সেনাবাহিনী এসে এ দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। এমন একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে আমরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও প্রকৃত অর্থে সীমান্ত নিয়ে করণীয় অনেক কিছুই করতে ব্যর্থ হয়েছে বিগত দিনের সরকার। আজ বিভিন্ন দিকে যখন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তখন দেশের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রেখে একান্তভাবে সীমান্ত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রাখার সাংবিধানিক ও আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের যে অংশটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সীমান্তবর্তী যেকোনো তৎপরতাকে নজরে রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই অংশটিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী ও তৎপর করতে হবে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের প্রতিটি ঘটনার নেপথ্য রহস্য বের করতে হবে এবং নানাভাবে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালিয়ে সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অপতৎপরতার পূর্বাভাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানোর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সে মোতাবেক প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। নিরাপদ সীমান্ত দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক অকল্পনীয় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা