শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

একটি দেশের সীমান্তের গুরুত্বের কথা বলতে গিয়ে আমেরিকার এককালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীতুল্য সেক্রেটারি অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিজ (৬ ডিসেম্বর ২০১৭-১০ এপ্রিল ২০১৯) মিসেস কিরস্টজেন নিয়েলসেন (Kirstjen Nielsen) বলেছিলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে নানাজান নানাভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা অতি সহজ, সীমান্ত নিরাপত্তাই হলো জাতীয় নিরাপত্তা। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আবারও ফিরে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিতে- জাতীয় নিরাপত্তা শুরু হয় সীমান্ত নিরাপত্তা দিয়ে। বাংলাদেশ তার সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে বিগত দিনে কতখানি সচেতন ছিল এবং সীমান্ত এলাকায় একের পর এক নিরীহ জনগণ এমনকি নারী ও শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার বিপরীতে দৃশ্যমান কোনো অবস্থান নিতে না পারার কারণ কী ছিল- এমন স্পর্শকাতর বিষয় বারবার উচ্চারিত হয়েছে সপ্তাহজুড়ে। বিশেষত বিগত ১১ জানুয়ারি ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ার ১৪ বছর পূর্তির দিনে এ প্রশ্নটি বড় হয়ে সামনে আসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে।

গেল সপ্তাহে আরও আলোচ্য বিষয় ছিল, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে বিরাজমান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিভিন্ন ঘটনাবলি। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্তে সে দেশের নৌবাহিনীর তৎপরতা আর অন্যদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে নোম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের প্রচেষ্টাকে ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটের ওপরে লেখা দুটি উক্তির কথা মনে পড়ল। এ সপ্তাহে বারবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দপ্তর তথা পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার ঘটনা এবং সেই ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিশনের সামনে প্রাণ হারানো সেনা অফিসারদের আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের করুণ আর্তনাদ ও তীব্র প্রতিবাদের বিষয়টি। তখন বিভিন্ন কারণে কয়েক শ প্রাক্তন বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয়, যাঁরা এখনো বন্দি আছেন। কিছু কিছু অপরাধে তাঁদের অনেকেই শাস্তি পেলেও মূল অপরাধ অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের বিচার বিগত প্রায় ১৪ বছরে চূড়ান্ত হয়নি। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আজ পর্যন্ত একজনকেও দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কোনো উদাহরণ সৃষ্টি করা যায়নি। এমনকি এ নিয়ে গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির রিপোর্টও রহস্যজনক কারণে ফিতাবন্দি হয়েছে। এরই মধ্যে যাঁরা আটক রয়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং এ সময় নানা কারণে চাকরি হারানো কয়েক শ বিডিআরের প্রাক্তন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একযোগে রাস্তায় নেমেছেন বন্দিদের মুক্তি ও চাকরি হারানোদের চাকরি ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা ফিরে পাওয়ার দাবি নিয়ে। একই সময়ে একদিকে দেশের দুই বিপরীত প্রান্ত থেকে দুটি দেশের অপতৎপরতা আবার রাজধানীতে প্রাক্তন সীমান্তরক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়টি এক বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ কি না, তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২ দশমিক ২২ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ নিয়ে। স্থলভাগে যে ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত, তার বড় অংশই পাহাড় এবং বনাঞ্চলে পরিপূর্ণ, এক অর্থে প্রায় অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। আর নাফ নদ বিভিন্ন দিকে দুই দেশের মধ্যে ১ দশমিক ৬১ কিলোমিটার থেকে ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব সৃষ্টি করেছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে একটু নিকটতম দূরত্ব বলা যায়।

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গএ নাফ নদ এবং নদীর অপর পাড়ে থাকা আরাকান ও রাখাইন অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবেই বিভিন্ন যুদ্ধের সাক্ষী। সেই ১৮৬২ সালে অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধ হয়েছিল এ অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে আসা সেনাসদস্যরা তাঁদের মিত্রদের নিয়ে স্থলভাগ দিয়ে চীনে প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর এ নাফ নদ ধরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চল এবং তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চল দিয়ে চীনের দিকে যাত্রা করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের সময় এ অঞ্চলের বিভাজন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক হয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন বার্মা এককভাবে পাকিস্তান তথা আমেরিকার পক্ষ অবলম্বন করেছিল। পরবর্তী সময়ে চীনের বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের কল্যাণে পুরো বার্মার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় চীনাদের হাতে। এ সময় চীন সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা ও সামরিক সরকারের কঠোর শাসন চালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। চীন তথা সামরিক জান্তার এমন নিপীড়ন ও গণতন্ত্রহীন পরিবেশের বিরুদ্ধে বিশাল আয়তনের দেশ মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামী জোট ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল গড়ে ওঠে। এ সামরিক জান্তা তথা চীনের বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন শক্তিকে অর্থ ও নৈতিক সমর্থন দিয়ে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে যেতে সমর্থন করে চীনের বিপক্ষ শিবির। এ ধারাবাহিকতায় আরাকান অঞ্চলে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ও স্বাধীনতাকামী শক্তি গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে একসময় আরাকানে থাকা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সামরিক জান্তা ও তাদের দোসররা তীব্র আক্রমণ চালায়। বর্বরতা ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তখন থেকেই ধাপে ধাপে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে, যা একসময় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এ রোহিঙ্গাদের নানা কারণে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে থাকে এবং তাদের একজনকেও আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা বা আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এরই মধ্যে আরাকান বাহিনী বিভিন্নভাবে বিদেশি সাহায্য লাভ করে এবং বিপুল অস্ত্রসহ আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জাম ও বিপুল অর্থ লাভ করায় সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী সৃষ্টি করে। আরাকান আর্মির সদস্যরা এরপর মরণকামড় বসায় এ রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে থাকা সরকারি সব বাহিনী ও স্থাপনার ওপর। গত বছরের শেষদিকে তারা একে একে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে থাকা প্রায় সব কটি সীমান্ত চৌকি দখল করে নেয়। এ সময় বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নামে পরিচিত মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা প্রাণ রক্ষার্থে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত একটি বাহিনীকে ফেরত পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মিয়ানমারেরই বেশি ছিল।

আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী স্থলভাগে কোনোভাবেই সুবিধা করতে না পেরে তাদের নৌবাহিনীর বিভিন্ন যুদ্ধজাহাজ ও নানা ধরনের ছোট নৌযান নাফ নদে মোতায়েন করে এবং এই নৌ ও সমুদ্র অঞ্চল দিয়ে বড় ধরনের যৌথ বাহিনী প্রবেশ করিয়ে আরাকানের আধিপত্য ও ভুখণ্ড দখল ও আরাকান আর্মিকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা শুরু করে। আরাকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধের জের ধরে কিছু অস্ত্রের গুলি ও কামানের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে পড়ে। এ সময় সীমান্তে থাকা গ্রামবাসী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু উদ্বাস্তু ও নাফ নদ এবং অগভীর সমুদ্রে থাকা বাংলাদেশি জেলেরাও আহত হন। যুদ্ধের জের ধরে বাংলাদেশে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকে কিছুদিন। নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশি জেলেরা মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রেও বাধাগ্রস্ত হন। ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তের এ উত্তেজনা আর্থিকভাবে বাংলাদেশের জন্য এক বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

প্রিয় পাঠক যখন আমার এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে নাফ নদে এবং তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের একটি অংশে মিয়ানমার নৌবাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ১৫ জানুয়ারি রাতেই মিয়ানমার নৌবাহিনীর বেশ কিছু নৌযানকে নাফ নদে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে মিয়ানমারের জলসীমায়। এসব নৌযান ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে থাকা নাফ নদের প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশে অবস্থান নিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এরপর যদি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর তথা সরকারি যৌথ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে তার খেসারত টানতে হবে বাংলাদেশকেও। আরাকান আর্মি রাখাইন অঞ্চল ও আরাকান অঞ্চল দখল করে তার স্থলভাগের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এবং সেখানে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, অচিরেই এ অঞ্চলটিতে একটি স্বাধীন দেশ অথবা আত্মনিয়ন্ত্রিত একটি শক্তিশালী বিশেষ অঞ্চল গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এ অঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে বিধায় মূলত এ অঞ্চলটিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ থাকবে মূল চালিকাশক্তি।

আরাকান আর্মি একটি স্বীকৃত সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের বৈধ সেনাদল নয়। তাই জাতিসংঘ প্রণীত বিভিন্ন নীতিমালা ও আন্তর্জাতিক আইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করতে পারে না। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক নেতাদের নানাভাবে কাজে লাগিয়ে গোপনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও স্বাধীনতাকামী শক্তিগুলোর সঙ্গে ঠিকই যোগাযোগ রাখে এবং নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিগত বছরগুলোতে আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনী এমনকি সীমান্তরক্ষীরাও দেশের ভূখণ্ড ও সার্বভৌমত্ব অটুট রাখার মূল ভূমিকা বাদ দিয়ে বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাজেহাল ও শায়েস্তা করার মিশন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এমনকি রাজনৈতিক সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হতো। জুলাই বিপ্লবের সময় বিজিবির কতিপয় সদস্যকে সরকারের পক্ষ অবলম্বন করে অতি উৎসাহের সঙ্গে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। এ সময় তরুণ বিপ্লবীরা স্লোগান তুলেছিল- সীমান্তে ডিম পাড়ে, ঢাকায় এসে মানুষ মারে। এমন স্লোগান একটি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য চরম অবমাননাকর ও মানবতাবিরোধী।

২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি বাহিনী অকার্যকর করে দেওয়ার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের জের ধরে শত শত প্রশিক্ষিত বিডিআরকে আটক ও চাকরিচ্যুত করা হয়। অনেকে প্রাণভয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বা বিনা নোটিসে পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সেনা অফিসাররা। তাঁদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হয়েছিল বলে অতিসম্প্রতি সেনাবাহিনীর তৎকালীন একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন এবং এমনটি হলে অন্য দেশের সেনাবাহিনী এসে এ দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। এমন একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে আমরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও প্রকৃত অর্থে সীমান্ত নিয়ে করণীয় অনেক কিছুই করতে ব্যর্থ হয়েছে বিগত দিনের সরকার। আজ বিভিন্ন দিকে যখন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তখন দেশের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রেখে একান্তভাবে সীমান্ত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রাখার সাংবিধানিক ও আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের যে অংশটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সীমান্তবর্তী যেকোনো তৎপরতাকে নজরে রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই অংশটিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী ও তৎপর করতে হবে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের প্রতিটি ঘটনার নেপথ্য রহস্য বের করতে হবে এবং নানাভাবে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালিয়ে সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অপতৎপরতার পূর্বাভাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানোর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সে মোতাবেক প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। নিরাপদ সীমান্ত দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক অকল্পনীয় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
খেলাপির নতুন নিয়ম
খেলাপির নতুন নিয়ম
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বনাশা দুর্নীতি
সর্বনাশা দুর্নীতি
আমাদের বাংলা ভাষা
আমাদের বাংলা ভাষা
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
সর্বশেষ খবর
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক
এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা
বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার
৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি
তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!
পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র
রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ
বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা
২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?
সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের ঘটনায় যুবদল নেতা বহিষ্কার
কুয়েটের ঘটনায় যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১৭৪ জনকে দেওয়া হলো স্মার্টকার্ড
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১৭৪ জনকে দেওয়া হলো স্মার্টকার্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌরজগতের প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছে ১০ লাখ রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু
সৌরজগতের প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছে ১০ লাখ রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

খুলনা থেকে অপহৃত দুই শিশু কুষ্টিয়ায় উদ্ধার
খুলনা থেকে অপহৃত দুই শিশু কুষ্টিয়ায় উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপসিক ব্যবহারে হতে পারে ২০ বছরের জেল, ৬০ কোটি জরিমানা
ডিপসিক ব্যবহারে হতে পারে ২০ বছরের জেল, ৬০ কোটি জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপায়ে সুরক্ষিত রাখা যাবে হোয়াটসঅ্যাপ
যেসব উপায়ে সুরক্ষিত রাখা যাবে হোয়াটসঅ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মুখের অবাঞ্ছিত সমস্যা ব্রণ
মুখের অবাঞ্ছিত সমস্যা ব্রণ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: নিরাপত্তার চাদরে পাকিস্তানের ৩ শহর
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: নিরাপত্তার চাদরে পাকিস্তানের ৩ শহর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: সেল্টিককে হতাশায় ডুবিয়ে নকআউট পর্বে বায়ার্ন
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: সেল্টিককে হতাশায় ডুবিয়ে নকআউট পর্বে বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটে হামলার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
কুয়েটে হামলার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি
ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম
গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক
আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন