শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩টি। এর মধ্যে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের রয়েছে সুপার পাওয়ার (পরাশক্তি) মর্যাদা ও ভেটো প্রদানের ক্ষমতা। অর্থাৎ এই পাঁচটি দেশের যে কোনো একটি দেশ যদি কোনো কিছু না চায়, তবে বিশ্বের বাকি ১৯২টি দেশ চাইলেও তা গ্রহণ করার ক্ষমতা জাতিসংঘের তথা বাকি বিশ্বের নেই। এই পাঁচটি পরাশক্তির মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক গতিধারা চীন ও রাশিয়াকে এমন এক ছকে আবদ্ধ করেছে যে দেশ দুটিতে একটি দল এবং দলের চালিকাশক্তি রূপে চিহ্নিত একজন ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো দল বা ব্যক্তির ক্ষমতায় যাওয়ার কথা কেউ ভাবতেও পারে না। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে সরকার গঠনকারী রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা পরিবর্তন সাম্প্রতিক সময়ে মামুলি বিষয় হয়ে উঠেছে। এই দুটি দেশে নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেই স্বেচ্ছায় বা চাপের মুখে ক্ষমতার পরিবর্তন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তেমন সাড়া ফেলে না।

তবে আমেরিকার বিষয়টি ভিন্ন। ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক থিঙ্ক ট্যাংক আটলান্টিক কাউন্সিল-এর দৃষ্টিতে আমেরিকায় যা ঘটে, তা কেবল আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না, তার প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। আর আমেরিকার রাষ্ট্রক্ষমতায় দল বা ব্যক্তির তথা প্রেসিডেন্টের পরিবর্তন কাঁপন ধারায় সারা বিশ্বে। এ কথা অনস্বীকার্য যে বিশ্বের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাধর সত্তা বা ব্যক্তি বলতে আমেরিকার প্রেসিডেন্টক বোঝায়। তাই তার সমরনীতি, বাণিজ্যনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মতো সংবেদনশীল নীতির ওপর নির্ভর করে গোটা বিশ্ব পরিস্থিতি। বিশেষত বিশ্বের যুদ্ধ পরিস্থিতি তথা অস্ত্রের ব্যবসা, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা, জ্বালানি তেলের মূল্য, চীন, জাপান ও তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বিশাল সমুদ্র অঞ্চলের উত্তেজনা সর্বোপরি অসহায় সিরিয়ান, ইয়েমেনি, আফ্রিকান বা ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যতের অনেক কিছুই নির্ভর করে এক ব্যক্তি তথা আমেরিকার প্রেসিডেন্টের চিন্তাচেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর। তাই চার বছর পরপর অনুষ্ঠেয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও বিজয়ী দলের ওপর তীক্ষè নজর থাকে বিশ্বের প্রায় সব দেশের।

২০২৪ সালের বছর শেষে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি করেছিল। এই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী তথা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালে নির্বাচনে দ্বিতীয়বার ধারাবাহিকভাবে প্রেসিডেন্ট হতে চেয়েও তিনি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে যান। এই নির্বাচনে পর তার সমর্থকরা ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল হিলসে হামলা করে। এতে নিম্ন আদালতে প্রায় ১৬০০ জন ট্রাম্প সমর্থকের সাজা হয়। ২০২৪ সালের ৩০ মে ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করা ও নির্বাচনকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে বিতর্কিত ও পর্ন ছবির নায়িকা স্টরমি ড্যানিয়েলসকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রদানের দোষে দোষী সাব্যস্ত হন। এরপর বহু আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচিত হলে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা বিচারকদের ভাগ্যে কী ঘটবে, তা নিয়ে তর্ক জমে ওঠে। এসব দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন এবার বুঝি বিচারক আর আসামির মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবে মার্কিন জনগণ। শেষ বিচারে আসামিকেই বেছে নেয় জনতা। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। আর ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ ও ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই তিনি ক্ষমা করে দেন তাঁর হয়ে ক্যাপিটল হিলসে তাণ্ডব চালানো প্রায় ১ হাজার ৬০০ সমর্থককে, আদালতে যাদের সাজা হয়েছিল। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য চার বছর কাউকে এ নিয়ে তেমন কথা বলতে দেখা যায়নি।

গেল সপ্তাহে আন্তর্জাতিক প্রায় সব গণমাধ্যমে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের তথা ওভাল অফিসে ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই ঝড় তুলেছেন মর্মে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই দিনই ক্যাপিটল হিলসে হামলাকারীদের ক্ষমা করা ছাড়াও ট্রাম্প যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের প্রথা বাতিল, তাঁর পূর্ববর্তী ডেমোক্র্যাটিক দলের থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে আসার আদেশে সই ইত্যাদি।

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশাএ ছাড়াও তিনি এসেই যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডপ্রধান কমান্ড্যান্ট অ্যাডমিরাল লিন্ডা লি ফাগানকে সরিয়ে দিয়েছেন। এই লি ফাগার ছিলেন মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর কোনো শাখার প্রথম ইউনিফর্মধারী নারীপ্রধান। অন্যদিকে তাঁর হাতে এমন অনেকেই নিয়োগ পেয়েছেন, যাঁরা ইসরায়েলের ঘোর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। এঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন দেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিও। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। উল্লেখ্য নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই তিনি চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কর আরোপের হুমকি দেন। পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের নৃশংসতাকে প্রশ্রয় দিলেও গাজার পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলিদের বসতি গড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসেই ট্রাম সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দেন। অপরদিকে গাজায় ১৬ জানুয়ারি থেকে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী কার্যকর হয়েছে। বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নতুন করে শপথ নেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয়েরই কাতারে অনুষ্ঠিত মধ্যস্থতার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সাফল্য দাবি করে না। তবে এই মধ্যস্থতা নেপথ্য কারিগর মার্কিন কূটনীতিবিদ স্টিভ বিটকফকে কাতারে পাঠানো নিজের অবদান বলে দাবি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা ইউক্রেনের জন্য আরেক চিন্তার বিষয়। ন্যাটোর হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা আগেই দিয়েছেন ট্রাম্প। সিরিয়া, মিয়ানমার কিংবা তাইওয়ান প্রশ্নে ট্রাম কী করেন তা দেখার অপেক্ষায় তাবৎ বিশ্ববাসী।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকেই দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ বিভিন্ন মহলের ব্যাপক আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পররাষ্ট্র, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশ্লেষকরা এক বাক্যে স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্পের অভিবাসননীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে নানাভাবে আমেরিকায় ঢুকে পড়া অভিবাসনপ্রত্যাশী নাগরিকরা। ইতোমধ্যে ভারতের কয়েক লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী দেশে ফেরার আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে সে দেশের গণমাধ্যম। নাগরিকত্ব লাভের প্রত্যাশায় সে দেশে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশের বহু নাগরিক ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হতে পারেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই জলবায়ু পরিবর্তন রোধকল্পে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের নেতৃত্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে সরে যাওয়ার ঘোষণা এসেছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী যে আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রবণতা ছিল, তাতে অবশ্যই ভাটা পড়বে। বাংলাদেশ একটি উপকূলীয় এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল থেকে বরাবরই বড় অঙ্কের অনুদান পেয়ে আসছে। যদিও বিগত দিনে জলবায়ু পরিবর্তনের তহবিল থেকে প্রাপ্ত টাকার সঠিক ও যথাযথ ব্যবহার নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, তথাপি বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে এই তহবিল থেকে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। অচিরেই এ ধরনের সহায়তা বাংলাদেশে আসা হ্রাস পেতে পারে বা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার প্রভাবও বিশ্বের বহু দেশের মতো বাংলাদেশে পড়বে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত এক বা একাধিক প্রকল্প। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে কী ধরনের সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখবে, তার ওপর নির্ভর করছে সমগ্র এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি। বিশেষত হংকং, তাইওয়ান ও মিয়ানমারের ওপর চীনের প্রভাব ও প্রতিপত্তির মাত্রার ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের সামগ্রিক নীতিমালা নির্ভর করতে পারে। আবার চীন ও রাশিয়াকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে ভারতকে বরাবরের মতোই পাশে চাইবে যে কোনো মার্কিন প্রশাসন। বিমসটেকের মতো মার্কিনবিরোধী উদ্যোগ কিংবা চীনবিরোধী কোয়াড উদ্যোগে ভারত কীভাবে সাড়া দেবে, তা বিবেচনায় নিয়েই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের নীতি প্রণয়ন করার কথা। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের অনেকটাই আমেরিকার চীন ও ভারতনীতির ধারাবাহিকতা বলেই মনে করেন কোনো কোনো বিশ্লেষক।

চীনের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রশাসন যদি মাত্রাতিরিক্ত কর বা শুল্ক আরোপ করে, তবে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে একই ধরনের কিছু পণ্য সরবরাহ করে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে একটি শক্ত অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে চীন তাদের উৎপাদন কারখানার একাংশ বিশ্বের অন্যত্র স্থানান্তর এবং মেড ইন চায়নার বদলে অন্য দেশের নাম ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সুবিধা আদায়ের সচেষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের উচিত চীনের সামনে সেই সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে দেওয়া ও চীনকে স্বাগত জানান।

বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং সামরিক বাহিনীতে স্থিতিশীলতার অন্যতম অনুষঙ্গ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণ। দেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহের একটি অংশও নির্ভর করে জাতিসংঘে নিযুক্ত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যসংখ্যার ওপর। জাতিসংঘের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। তাই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অধিক সংখ্যায় আমাদের সেনাসদস্য মোতায়েনের সুযোগ থাকবে।

বাংলাদেশে বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বর্তী সরকার। এই সরকার যে ভারতের পছন্দের সরকার নয়, তা ইতোমধ্যে নানাভাবে আলোচিত হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীর বর্তমান ঠিকানা ভারত। তাই ভারত অবশ্যই চাইবে যে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার হোক এবং সেখানে ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশিরা বিশেষত রাজনৈতিক নেতারা প্রত্যাবর্তন করুক। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সখ্যকে অনেকেই একটি আতঙ্কের বিষয় বলে মনে করছেন। এর বিপরীতে আবার ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা এবং পুঁজিবাদ ও নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে তাঁর উদার দৃষ্টিভঙ্গিকে মার্কিন প্রশাসন অবশ্যই সমীহ করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন বিশ্লেষকরা।

তবে কোনো বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত মন্তব্য করার সময় আসেনি। সচেতন মহলের পরামর্শ হলো, বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক বিষয়ে নজর রাখা এবং সরকারকে সঠিক পরামর্শ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন গবেষক, বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে একটি প্রকাশ্য বা গোপনীয় থিঙ্ক ট্যাংক গড়ে তুলতে হবে, যাঁরা প্রতিনিয়ত সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শ ও সম্ভাব্যকরণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে পারবেন।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ