শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩টি। এর মধ্যে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের রয়েছে সুপার পাওয়ার (পরাশক্তি) মর্যাদা ও ভেটো প্রদানের ক্ষমতা। অর্থাৎ এই পাঁচটি দেশের যে কোনো একটি দেশ যদি কোনো কিছু না চায়, তবে বিশ্বের বাকি ১৯২টি দেশ চাইলেও তা গ্রহণ করার ক্ষমতা জাতিসংঘের তথা বাকি বিশ্বের নেই। এই পাঁচটি পরাশক্তির মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক গতিধারা চীন ও রাশিয়াকে এমন এক ছকে আবদ্ধ করেছে যে দেশ দুটিতে একটি দল এবং দলের চালিকাশক্তি রূপে চিহ্নিত একজন ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো দল বা ব্যক্তির ক্ষমতায় যাওয়ার কথা কেউ ভাবতেও পারে না। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে সরকার গঠনকারী রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা পরিবর্তন সাম্প্রতিক সময়ে মামুলি বিষয় হয়ে উঠেছে। এই দুটি দেশে নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেই স্বেচ্ছায় বা চাপের মুখে ক্ষমতার পরিবর্তন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তেমন সাড়া ফেলে না।

তবে আমেরিকার বিষয়টি ভিন্ন। ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক থিঙ্ক ট্যাংক আটলান্টিক কাউন্সিল-এর দৃষ্টিতে আমেরিকায় যা ঘটে, তা কেবল আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না, তার প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। আর আমেরিকার রাষ্ট্রক্ষমতায় দল বা ব্যক্তির তথা প্রেসিডেন্টের পরিবর্তন কাঁপন ধারায় সারা বিশ্বে। এ কথা অনস্বীকার্য যে বিশ্বের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাধর সত্তা বা ব্যক্তি বলতে আমেরিকার প্রেসিডেন্টক বোঝায়। তাই তার সমরনীতি, বাণিজ্যনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মতো সংবেদনশীল নীতির ওপর নির্ভর করে গোটা বিশ্ব পরিস্থিতি। বিশেষত বিশ্বের যুদ্ধ পরিস্থিতি তথা অস্ত্রের ব্যবসা, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা, জ্বালানি তেলের মূল্য, চীন, জাপান ও তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বিশাল সমুদ্র অঞ্চলের উত্তেজনা সর্বোপরি অসহায় সিরিয়ান, ইয়েমেনি, আফ্রিকান বা ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যতের অনেক কিছুই নির্ভর করে এক ব্যক্তি তথা আমেরিকার প্রেসিডেন্টের চিন্তাচেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর। তাই চার বছর পরপর অনুষ্ঠেয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও বিজয়ী দলের ওপর তীক্ষè নজর থাকে বিশ্বের প্রায় সব দেশের।

২০২৪ সালের বছর শেষে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি করেছিল। এই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী তথা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালে নির্বাচনে দ্বিতীয়বার ধারাবাহিকভাবে প্রেসিডেন্ট হতে চেয়েও তিনি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে যান। এই নির্বাচনে পর তার সমর্থকরা ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল হিলসে হামলা করে। এতে নিম্ন আদালতে প্রায় ১৬০০ জন ট্রাম্প সমর্থকের সাজা হয়। ২০২৪ সালের ৩০ মে ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করা ও নির্বাচনকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে বিতর্কিত ও পর্ন ছবির নায়িকা স্টরমি ড্যানিয়েলসকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রদানের দোষে দোষী সাব্যস্ত হন। এরপর বহু আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচিত হলে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা বিচারকদের ভাগ্যে কী ঘটবে, তা নিয়ে তর্ক জমে ওঠে। এসব দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন এবার বুঝি বিচারক আর আসামির মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবে মার্কিন জনগণ। শেষ বিচারে আসামিকেই বেছে নেয় জনতা। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। আর ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ ও ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই তিনি ক্ষমা করে দেন তাঁর হয়ে ক্যাপিটল হিলসে তাণ্ডব চালানো প্রায় ১ হাজার ৬০০ সমর্থককে, আদালতে যাদের সাজা হয়েছিল। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য চার বছর কাউকে এ নিয়ে তেমন কথা বলতে দেখা যায়নি।

গেল সপ্তাহে আন্তর্জাতিক প্রায় সব গণমাধ্যমে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের তথা ওভাল অফিসে ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই ঝড় তুলেছেন মর্মে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই দিনই ক্যাপিটল হিলসে হামলাকারীদের ক্ষমা করা ছাড়াও ট্রাম্প যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের প্রথা বাতিল, তাঁর পূর্ববর্তী ডেমোক্র্যাটিক দলের থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে আসার আদেশে সই ইত্যাদি।

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশাএ ছাড়াও তিনি এসেই যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডপ্রধান কমান্ড্যান্ট অ্যাডমিরাল লিন্ডা লি ফাগানকে সরিয়ে দিয়েছেন। এই লি ফাগার ছিলেন মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর কোনো শাখার প্রথম ইউনিফর্মধারী নারীপ্রধান। অন্যদিকে তাঁর হাতে এমন অনেকেই নিয়োগ পেয়েছেন, যাঁরা ইসরায়েলের ঘোর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। এঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন দেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিও। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। উল্লেখ্য নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই তিনি চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কর আরোপের হুমকি দেন। পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের নৃশংসতাকে প্রশ্রয় দিলেও গাজার পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলিদের বসতি গড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসেই ট্রাম সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দেন। অপরদিকে গাজায় ১৬ জানুয়ারি থেকে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী কার্যকর হয়েছে। বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নতুন করে শপথ নেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয়েরই কাতারে অনুষ্ঠিত মধ্যস্থতার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সাফল্য দাবি করে না। তবে এই মধ্যস্থতা নেপথ্য কারিগর মার্কিন কূটনীতিবিদ স্টিভ বিটকফকে কাতারে পাঠানো নিজের অবদান বলে দাবি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা ইউক্রেনের জন্য আরেক চিন্তার বিষয়। ন্যাটোর হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা আগেই দিয়েছেন ট্রাম্প। সিরিয়া, মিয়ানমার কিংবা তাইওয়ান প্রশ্নে ট্রাম কী করেন তা দেখার অপেক্ষায় তাবৎ বিশ্ববাসী।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকেই দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ বিভিন্ন মহলের ব্যাপক আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পররাষ্ট্র, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশ্লেষকরা এক বাক্যে স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্পের অভিবাসননীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে নানাভাবে আমেরিকায় ঢুকে পড়া অভিবাসনপ্রত্যাশী নাগরিকরা। ইতোমধ্যে ভারতের কয়েক লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী দেশে ফেরার আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে সে দেশের গণমাধ্যম। নাগরিকত্ব লাভের প্রত্যাশায় সে দেশে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশের বহু নাগরিক ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হতে পারেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই জলবায়ু পরিবর্তন রোধকল্পে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের নেতৃত্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে সরে যাওয়ার ঘোষণা এসেছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী যে আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রবণতা ছিল, তাতে অবশ্যই ভাটা পড়বে। বাংলাদেশ একটি উপকূলীয় এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল থেকে বরাবরই বড় অঙ্কের অনুদান পেয়ে আসছে। যদিও বিগত দিনে জলবায়ু পরিবর্তনের তহবিল থেকে প্রাপ্ত টাকার সঠিক ও যথাযথ ব্যবহার নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, তথাপি বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে এই তহবিল থেকে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। অচিরেই এ ধরনের সহায়তা বাংলাদেশে আসা হ্রাস পেতে পারে বা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার প্রভাবও বিশ্বের বহু দেশের মতো বাংলাদেশে পড়বে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত এক বা একাধিক প্রকল্প। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে কী ধরনের সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখবে, তার ওপর নির্ভর করছে সমগ্র এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি। বিশেষত হংকং, তাইওয়ান ও মিয়ানমারের ওপর চীনের প্রভাব ও প্রতিপত্তির মাত্রার ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের সামগ্রিক নীতিমালা নির্ভর করতে পারে। আবার চীন ও রাশিয়াকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে ভারতকে বরাবরের মতোই পাশে চাইবে যে কোনো মার্কিন প্রশাসন। বিমসটেকের মতো মার্কিনবিরোধী উদ্যোগ কিংবা চীনবিরোধী কোয়াড উদ্যোগে ভারত কীভাবে সাড়া দেবে, তা বিবেচনায় নিয়েই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের নীতি প্রণয়ন করার কথা। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের অনেকটাই আমেরিকার চীন ও ভারতনীতির ধারাবাহিকতা বলেই মনে করেন কোনো কোনো বিশ্লেষক।

চীনের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রশাসন যদি মাত্রাতিরিক্ত কর বা শুল্ক আরোপ করে, তবে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে একই ধরনের কিছু পণ্য সরবরাহ করে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে একটি শক্ত অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে চীন তাদের উৎপাদন কারখানার একাংশ বিশ্বের অন্যত্র স্থানান্তর এবং মেড ইন চায়নার বদলে অন্য দেশের নাম ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সুবিধা আদায়ের সচেষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের উচিত চীনের সামনে সেই সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে দেওয়া ও চীনকে স্বাগত জানান।

বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং সামরিক বাহিনীতে স্থিতিশীলতার অন্যতম অনুষঙ্গ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণ। দেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহের একটি অংশও নির্ভর করে জাতিসংঘে নিযুক্ত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যসংখ্যার ওপর। জাতিসংঘের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। তাই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অধিক সংখ্যায় আমাদের সেনাসদস্য মোতায়েনের সুযোগ থাকবে।

বাংলাদেশে বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বর্তী সরকার। এই সরকার যে ভারতের পছন্দের সরকার নয়, তা ইতোমধ্যে নানাভাবে আলোচিত হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীর বর্তমান ঠিকানা ভারত। তাই ভারত অবশ্যই চাইবে যে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার হোক এবং সেখানে ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশিরা বিশেষত রাজনৈতিক নেতারা প্রত্যাবর্তন করুক। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সখ্যকে অনেকেই একটি আতঙ্কের বিষয় বলে মনে করছেন। এর বিপরীতে আবার ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা এবং পুঁজিবাদ ও নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে তাঁর উদার দৃষ্টিভঙ্গিকে মার্কিন প্রশাসন অবশ্যই সমীহ করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন বিশ্লেষকরা।

তবে কোনো বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত মন্তব্য করার সময় আসেনি। সচেতন মহলের পরামর্শ হলো, বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক বিষয়ে নজর রাখা এবং সরকারকে সঠিক পরামর্শ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন গবেষক, বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে একটি প্রকাশ্য বা গোপনীয় থিঙ্ক ট্যাংক গড়ে তুলতে হবে, যাঁরা প্রতিনিয়ত সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শ ও সম্ভাব্যকরণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে পারবেন।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ, কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসির ফল প্রকাশ, কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির
ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা
অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন