শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩টি। এর মধ্যে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের রয়েছে সুপার পাওয়ার (পরাশক্তি) মর্যাদা ও ভেটো প্রদানের ক্ষমতা। অর্থাৎ এই পাঁচটি দেশের যে কোনো একটি দেশ যদি কোনো কিছু না চায়, তবে বিশ্বের বাকি ১৯২টি দেশ চাইলেও তা গ্রহণ করার ক্ষমতা জাতিসংঘের তথা বাকি বিশ্বের নেই। এই পাঁচটি পরাশক্তির মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক গতিধারা চীন ও রাশিয়াকে এমন এক ছকে আবদ্ধ করেছে যে দেশ দুটিতে একটি দল এবং দলের চালিকাশক্তি রূপে চিহ্নিত একজন ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো দল বা ব্যক্তির ক্ষমতায় যাওয়ার কথা কেউ ভাবতেও পারে না। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে সরকার গঠনকারী রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা পরিবর্তন সাম্প্রতিক সময়ে মামুলি বিষয় হয়ে উঠেছে। এই দুটি দেশে নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেই স্বেচ্ছায় বা চাপের মুখে ক্ষমতার পরিবর্তন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তেমন সাড়া ফেলে না।

তবে আমেরিকার বিষয়টি ভিন্ন। ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক থিঙ্ক ট্যাংক আটলান্টিক কাউন্সিল-এর দৃষ্টিতে আমেরিকায় যা ঘটে, তা কেবল আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না, তার প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। আর আমেরিকার রাষ্ট্রক্ষমতায় দল বা ব্যক্তির তথা প্রেসিডেন্টের পরিবর্তন কাঁপন ধারায় সারা বিশ্বে। এ কথা অনস্বীকার্য যে বিশ্বের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাধর সত্তা বা ব্যক্তি বলতে আমেরিকার প্রেসিডেন্টক বোঝায়। তাই তার সমরনীতি, বাণিজ্যনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মতো সংবেদনশীল নীতির ওপর নির্ভর করে গোটা বিশ্ব পরিস্থিতি। বিশেষত বিশ্বের যুদ্ধ পরিস্থিতি তথা অস্ত্রের ব্যবসা, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা, জ্বালানি তেলের মূল্য, চীন, জাপান ও তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বিশাল সমুদ্র অঞ্চলের উত্তেজনা সর্বোপরি অসহায় সিরিয়ান, ইয়েমেনি, আফ্রিকান বা ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যতের অনেক কিছুই নির্ভর করে এক ব্যক্তি তথা আমেরিকার প্রেসিডেন্টের চিন্তাচেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর। তাই চার বছর পরপর অনুষ্ঠেয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও বিজয়ী দলের ওপর তীক্ষè নজর থাকে বিশ্বের প্রায় সব দেশের।

২০২৪ সালের বছর শেষে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি করেছিল। এই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী তথা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালে নির্বাচনে দ্বিতীয়বার ধারাবাহিকভাবে প্রেসিডেন্ট হতে চেয়েও তিনি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে যান। এই নির্বাচনে পর তার সমর্থকরা ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল হিলসে হামলা করে। এতে নিম্ন আদালতে প্রায় ১৬০০ জন ট্রাম্প সমর্থকের সাজা হয়। ২০২৪ সালের ৩০ মে ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করা ও নির্বাচনকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে বিতর্কিত ও পর্ন ছবির নায়িকা স্টরমি ড্যানিয়েলসকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রদানের দোষে দোষী সাব্যস্ত হন। এরপর বহু আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচিত হলে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা বিচারকদের ভাগ্যে কী ঘটবে, তা নিয়ে তর্ক জমে ওঠে। এসব দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন এবার বুঝি বিচারক আর আসামির মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবে মার্কিন জনগণ। শেষ বিচারে আসামিকেই বেছে নেয় জনতা। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। আর ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ ও ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই তিনি ক্ষমা করে দেন তাঁর হয়ে ক্যাপিটল হিলসে তাণ্ডব চালানো প্রায় ১ হাজার ৬০০ সমর্থককে, আদালতে যাদের সাজা হয়েছিল। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য চার বছর কাউকে এ নিয়ে তেমন কথা বলতে দেখা যায়নি।

গেল সপ্তাহে আন্তর্জাতিক প্রায় সব গণমাধ্যমে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের তথা ওভাল অফিসে ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই ঝড় তুলেছেন মর্মে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই দিনই ক্যাপিটল হিলসে হামলাকারীদের ক্ষমা করা ছাড়াও ট্রাম্প যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের প্রথা বাতিল, তাঁর পূর্ববর্তী ডেমোক্র্যাটিক দলের থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে আসার আদেশে সই ইত্যাদি।

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশাএ ছাড়াও তিনি এসেই যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডপ্রধান কমান্ড্যান্ট অ্যাডমিরাল লিন্ডা লি ফাগানকে সরিয়ে দিয়েছেন। এই লি ফাগার ছিলেন মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর কোনো শাখার প্রথম ইউনিফর্মধারী নারীপ্রধান। অন্যদিকে তাঁর হাতে এমন অনেকেই নিয়োগ পেয়েছেন, যাঁরা ইসরায়েলের ঘোর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। এঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন দেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিও। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। উল্লেখ্য নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই তিনি চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কর আরোপের হুমকি দেন। পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের নৃশংসতাকে প্রশ্রয় দিলেও গাজার পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলিদের বসতি গড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসেই ট্রাম সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দেন। অপরদিকে গাজায় ১৬ জানুয়ারি থেকে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী কার্যকর হয়েছে। বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নতুন করে শপথ নেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয়েরই কাতারে অনুষ্ঠিত মধ্যস্থতার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সাফল্য দাবি করে না। তবে এই মধ্যস্থতা নেপথ্য কারিগর মার্কিন কূটনীতিবিদ স্টিভ বিটকফকে কাতারে পাঠানো নিজের অবদান বলে দাবি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা ইউক্রেনের জন্য আরেক চিন্তার বিষয়। ন্যাটোর হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা আগেই দিয়েছেন ট্রাম্প। সিরিয়া, মিয়ানমার কিংবা তাইওয়ান প্রশ্নে ট্রাম কী করেন তা দেখার অপেক্ষায় তাবৎ বিশ্ববাসী।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকেই দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ বিভিন্ন মহলের ব্যাপক আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পররাষ্ট্র, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশ্লেষকরা এক বাক্যে স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্পের অভিবাসননীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে নানাভাবে আমেরিকায় ঢুকে পড়া অভিবাসনপ্রত্যাশী নাগরিকরা। ইতোমধ্যে ভারতের কয়েক লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী দেশে ফেরার আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে সে দেশের গণমাধ্যম। নাগরিকত্ব লাভের প্রত্যাশায় সে দেশে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশের বহু নাগরিক ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হতে পারেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই জলবায়ু পরিবর্তন রোধকল্পে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের নেতৃত্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে সরে যাওয়ার ঘোষণা এসেছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী যে আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রবণতা ছিল, তাতে অবশ্যই ভাটা পড়বে। বাংলাদেশ একটি উপকূলীয় এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল থেকে বরাবরই বড় অঙ্কের অনুদান পেয়ে আসছে। যদিও বিগত দিনে জলবায়ু পরিবর্তনের তহবিল থেকে প্রাপ্ত টাকার সঠিক ও যথাযথ ব্যবহার নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, তথাপি বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে এই তহবিল থেকে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। অচিরেই এ ধরনের সহায়তা বাংলাদেশে আসা হ্রাস পেতে পারে বা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার প্রভাবও বিশ্বের বহু দেশের মতো বাংলাদেশে পড়বে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত এক বা একাধিক প্রকল্প। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে কী ধরনের সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখবে, তার ওপর নির্ভর করছে সমগ্র এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি। বিশেষত হংকং, তাইওয়ান ও মিয়ানমারের ওপর চীনের প্রভাব ও প্রতিপত্তির মাত্রার ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের সামগ্রিক নীতিমালা নির্ভর করতে পারে। আবার চীন ও রাশিয়াকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে ভারতকে বরাবরের মতোই পাশে চাইবে যে কোনো মার্কিন প্রশাসন। বিমসটেকের মতো মার্কিনবিরোধী উদ্যোগ কিংবা চীনবিরোধী কোয়াড উদ্যোগে ভারত কীভাবে সাড়া দেবে, তা বিবেচনায় নিয়েই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের নীতি প্রণয়ন করার কথা। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের অনেকটাই আমেরিকার চীন ও ভারতনীতির ধারাবাহিকতা বলেই মনে করেন কোনো কোনো বিশ্লেষক।

চীনের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রশাসন যদি মাত্রাতিরিক্ত কর বা শুল্ক আরোপ করে, তবে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে একই ধরনের কিছু পণ্য সরবরাহ করে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে একটি শক্ত অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে চীন তাদের উৎপাদন কারখানার একাংশ বিশ্বের অন্যত্র স্থানান্তর এবং মেড ইন চায়নার বদলে অন্য দেশের নাম ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সুবিধা আদায়ের সচেষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের উচিত চীনের সামনে সেই সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে দেওয়া ও চীনকে স্বাগত জানান।

বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং সামরিক বাহিনীতে স্থিতিশীলতার অন্যতম অনুষঙ্গ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণ। দেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহের একটি অংশও নির্ভর করে জাতিসংঘে নিযুক্ত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যসংখ্যার ওপর। জাতিসংঘের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। তাই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অধিক সংখ্যায় আমাদের সেনাসদস্য মোতায়েনের সুযোগ থাকবে।

বাংলাদেশে বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বর্তী সরকার। এই সরকার যে ভারতের পছন্দের সরকার নয়, তা ইতোমধ্যে নানাভাবে আলোচিত হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীর বর্তমান ঠিকানা ভারত। তাই ভারত অবশ্যই চাইবে যে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার হোক এবং সেখানে ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশিরা বিশেষত রাজনৈতিক নেতারা প্রত্যাবর্তন করুক। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সখ্যকে অনেকেই একটি আতঙ্কের বিষয় বলে মনে করছেন। এর বিপরীতে আবার ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা এবং পুঁজিবাদ ও নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে তাঁর উদার দৃষ্টিভঙ্গিকে মার্কিন প্রশাসন অবশ্যই সমীহ করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন বিশ্লেষকরা।

তবে কোনো বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত মন্তব্য করার সময় আসেনি। সচেতন মহলের পরামর্শ হলো, বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক বিষয়ে নজর রাখা এবং সরকারকে সঠিক পরামর্শ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন গবেষক, বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে একটি প্রকাশ্য বা গোপনীয় থিঙ্ক ট্যাংক গড়ে তুলতে হবে, যাঁরা প্রতিনিয়ত সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শ ও সম্ভাব্যকরণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে পারবেন।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা