শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩টি। এর মধ্যে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের রয়েছে সুপার পাওয়ার (পরাশক্তি) মর্যাদা ও ভেটো প্রদানের ক্ষমতা। অর্থাৎ এই পাঁচটি দেশের যে কোনো একটি দেশ যদি কোনো কিছু না চায়, তবে বিশ্বের বাকি ১৯২টি দেশ চাইলেও তা গ্রহণ করার ক্ষমতা জাতিসংঘের তথা বাকি বিশ্বের নেই। এই পাঁচটি পরাশক্তির মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক গতিধারা চীন ও রাশিয়াকে এমন এক ছকে আবদ্ধ করেছে যে দেশ দুটিতে একটি দল এবং দলের চালিকাশক্তি রূপে চিহ্নিত একজন ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো দল বা ব্যক্তির ক্ষমতায় যাওয়ার কথা কেউ ভাবতেও পারে না। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে সরকার গঠনকারী রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা পরিবর্তন সাম্প্রতিক সময়ে মামুলি বিষয় হয়ে উঠেছে। এই দুটি দেশে নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেই স্বেচ্ছায় বা চাপের মুখে ক্ষমতার পরিবর্তন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তেমন সাড়া ফেলে না।

তবে আমেরিকার বিষয়টি ভিন্ন। ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক থিঙ্ক ট্যাংক আটলান্টিক কাউন্সিল-এর দৃষ্টিতে আমেরিকায় যা ঘটে, তা কেবল আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না, তার প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। আর আমেরিকার রাষ্ট্রক্ষমতায় দল বা ব্যক্তির তথা প্রেসিডেন্টের পরিবর্তন কাঁপন ধারায় সারা বিশ্বে। এ কথা অনস্বীকার্য যে বিশ্বের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাধর সত্তা বা ব্যক্তি বলতে আমেরিকার প্রেসিডেন্টক বোঝায়। তাই তার সমরনীতি, বাণিজ্যনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মতো সংবেদনশীল নীতির ওপর নির্ভর করে গোটা বিশ্ব পরিস্থিতি। বিশেষত বিশ্বের যুদ্ধ পরিস্থিতি তথা অস্ত্রের ব্যবসা, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা, জ্বালানি তেলের মূল্য, চীন, জাপান ও তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বিশাল সমুদ্র অঞ্চলের উত্তেজনা সর্বোপরি অসহায় সিরিয়ান, ইয়েমেনি, আফ্রিকান বা ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যতের অনেক কিছুই নির্ভর করে এক ব্যক্তি তথা আমেরিকার প্রেসিডেন্টের চিন্তাচেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর। তাই চার বছর পরপর অনুষ্ঠেয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী ও বিজয়ী দলের ওপর তীক্ষè নজর থাকে বিশ্বের প্রায় সব দেশের।

২০২৪ সালের বছর শেষে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি করেছিল। এই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী তথা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালে নির্বাচনে দ্বিতীয়বার ধারাবাহিকভাবে প্রেসিডেন্ট হতে চেয়েও তিনি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে যান। এই নির্বাচনে পর তার সমর্থকরা ওয়াশিংটনের ক্যাপিটাল হিলসে হামলা করে। এতে নিম্ন আদালতে প্রায় ১৬০০ জন ট্রাম্প সমর্থকের সাজা হয়। ২০২৪ সালের ৩০ মে ব্যবসায়িক তথ্য গোপন করা ও নির্বাচনকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে বিতর্কিত ও পর্ন ছবির নায়িকা স্টরমি ড্যানিয়েলসকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রদানের দোষে দোষী সাব্যস্ত হন। এরপর বহু আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নির্বাচিত হলে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা বিচারকদের ভাগ্যে কী ঘটবে, তা নিয়ে তর্ক জমে ওঠে। এসব দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন এবার বুঝি বিচারক আর আসামির মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবে মার্কিন জনগণ। শেষ বিচারে আসামিকেই বেছে নেয় জনতা। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। আর ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ ও ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই তিনি ক্ষমা করে দেন তাঁর হয়ে ক্যাপিটল হিলসে তাণ্ডব চালানো প্রায় ১ হাজার ৬০০ সমর্থককে, আদালতে যাদের সাজা হয়েছিল। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য চার বছর কাউকে এ নিয়ে তেমন কথা বলতে দেখা যায়নি।

গেল সপ্তাহে আন্তর্জাতিক প্রায় সব গণমাধ্যমে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের তথা ওভাল অফিসে ক্ষমতায় বসার প্রথম দিনেই ঝড় তুলেছেন মর্মে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই দিনই ক্যাপিটল হিলসে হামলাকারীদের ক্ষমা করা ছাড়াও ট্রাম্প যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারি, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের প্রথা বাতিল, তাঁর পূর্ববর্তী ডেমোক্র্যাটিক দলের থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে আসার আদেশে সই ইত্যাদি।

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশাএ ছাড়াও তিনি এসেই যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডপ্রধান কমান্ড্যান্ট অ্যাডমিরাল লিন্ডা লি ফাগানকে সরিয়ে দিয়েছেন। এই লি ফাগার ছিলেন মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর কোনো শাখার প্রথম ইউনিফর্মধারী নারীপ্রধান। অন্যদিকে তাঁর হাতে এমন অনেকেই নিয়োগ পেয়েছেন, যাঁরা ইসরায়েলের ঘোর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। এঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন দেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিও। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। উল্লেখ্য নির্বাচনি প্রচারণার সময়ই তিনি চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কর আরোপের হুমকি দেন। পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের নৃশংসতাকে প্রশ্রয় দিলেও গাজার পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলিদের বসতি গড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসেই ট্রাম সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দেন। অপরদিকে গাজায় ১৬ জানুয়ারি থেকে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী কার্যকর হয়েছে। বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নতুন করে শপথ নেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয়েরই কাতারে অনুষ্ঠিত মধ্যস্থতার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সাফল্য দাবি করে না। তবে এই মধ্যস্থতা নেপথ্য কারিগর মার্কিন কূটনীতিবিদ স্টিভ বিটকফকে কাতারে পাঠানো নিজের অবদান বলে দাবি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা ইউক্রেনের জন্য আরেক চিন্তার বিষয়। ন্যাটোর হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা আগেই দিয়েছেন ট্রাম্প। সিরিয়া, মিয়ানমার কিংবা তাইওয়ান প্রশ্নে ট্রাম কী করেন তা দেখার অপেক্ষায় তাবৎ বিশ্ববাসী।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকেই দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ বিভিন্ন মহলের ব্যাপক আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পররাষ্ট্র, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশ্লেষকরা এক বাক্যে স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্পের অভিবাসননীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে নানাভাবে আমেরিকায় ঢুকে পড়া অভিবাসনপ্রত্যাশী নাগরিকরা। ইতোমধ্যে ভারতের কয়েক লাখ অভিবাসনপ্রত্যাশী দেশে ফেরার আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে সে দেশের গণমাধ্যম। নাগরিকত্ব লাভের প্রত্যাশায় সে দেশে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশের বহু নাগরিক ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হতে পারেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই জলবায়ু পরিবর্তন রোধকল্পে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের নেতৃত্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে সরে যাওয়ার ঘোষণা এসেছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী যে আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রবণতা ছিল, তাতে অবশ্যই ভাটা পড়বে। বাংলাদেশ একটি উপকূলীয় এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল থেকে বরাবরই বড় অঙ্কের অনুদান পেয়ে আসছে। যদিও বিগত দিনে জলবায়ু পরিবর্তনের তহবিল থেকে প্রাপ্ত টাকার সঠিক ও যথাযথ ব্যবহার নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, তথাপি বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে এই তহবিল থেকে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। অচিরেই এ ধরনের সহায়তা বাংলাদেশে আসা হ্রাস পেতে পারে বা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার প্রভাবও বিশ্বের বহু দেশের মতো বাংলাদেশে পড়বে। বন্ধ হয়ে যেতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত এক বা একাধিক প্রকল্প। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে কী ধরনের সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখবে, তার ওপর নির্ভর করছে সমগ্র এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি। বিশেষত হংকং, তাইওয়ান ও মিয়ানমারের ওপর চীনের প্রভাব ও প্রতিপত্তির মাত্রার ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের সামগ্রিক নীতিমালা নির্ভর করতে পারে। আবার চীন ও রাশিয়াকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে ভারতকে বরাবরের মতোই পাশে চাইবে যে কোনো মার্কিন প্রশাসন। বিমসটেকের মতো মার্কিনবিরোধী উদ্যোগ কিংবা চীনবিরোধী কোয়াড উদ্যোগে ভারত কীভাবে সাড়া দেবে, তা বিবেচনায় নিয়েই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের নীতি প্রণয়ন করার কথা। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের অনেকটাই আমেরিকার চীন ও ভারতনীতির ধারাবাহিকতা বলেই মনে করেন কোনো কোনো বিশ্লেষক।

চীনের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রশাসন যদি মাত্রাতিরিক্ত কর বা শুল্ক আরোপ করে, তবে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে একই ধরনের কিছু পণ্য সরবরাহ করে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে একটি শক্ত অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে চীন তাদের উৎপাদন কারখানার একাংশ বিশ্বের অন্যত্র স্থানান্তর এবং মেড ইন চায়নার বদলে অন্য দেশের নাম ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সুবিধা আদায়ের সচেষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের উচিত চীনের সামনে সেই সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে দেওয়া ও চীনকে স্বাগত জানান।

বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং সামরিক বাহিনীতে স্থিতিশীলতার অন্যতম অনুষঙ্গ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণ। দেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহের একটি অংশও নির্ভর করে জাতিসংঘে নিযুক্ত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যসংখ্যার ওপর। জাতিসংঘের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। তাই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অধিক সংখ্যায় আমাদের সেনাসদস্য মোতায়েনের সুযোগ থাকবে।

বাংলাদেশে বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বর্তী সরকার। এই সরকার যে ভারতের পছন্দের সরকার নয়, তা ইতোমধ্যে নানাভাবে আলোচিত হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীর বর্তমান ঠিকানা ভারত। তাই ভারত অবশ্যই চাইবে যে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার হোক এবং সেখানে ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশিরা বিশেষত রাজনৈতিক নেতারা প্রত্যাবর্তন করুক। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পূর্ববর্তী সখ্যকে অনেকেই একটি আতঙ্কের বিষয় বলে মনে করছেন। এর বিপরীতে আবার ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা এবং পুঁজিবাদ ও নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে তাঁর উদার দৃষ্টিভঙ্গিকে মার্কিন প্রশাসন অবশ্যই সমীহ করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন বিশ্লেষকরা।

তবে কোনো বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত মন্তব্য করার সময় আসেনি। সচেতন মহলের পরামর্শ হলো, বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক বিষয়ে নজর রাখা এবং সরকারকে সঠিক পরামর্শ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন গবেষক, বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে একটি প্রকাশ্য বা গোপনীয় থিঙ্ক ট্যাংক গড়ে তুলতে হবে, যাঁরা প্রতিনিয়ত সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শ ও সম্ভাব্যকরণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে পারবেন।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা