শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বুনো আফ্রিকায় শান্তির খোঁজে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বুনো আফ্রিকায় শান্তির খোঁজে

প্রবাদ আছে, ‘গায়ে মানে না আপনি মোড়ল।’ গ্রামের মানুষ না মানলে নিজে নিজে মোড়ল বা সর্দার বা গ্রামপ্রধান হওয়া যায় না। গ্রামপ্রধান বা পঞ্চায়েতপ্রধান হন গ্রামের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি। যাকে অন্যরা উপেক্ষা করতে পারে না। যার সালিশ সবাই মানতে বাধ্য হয়। তার মানে শুধু বিচার করলেই হবে না। তার বিচার যেন প্রতিপক্ষ মেনে চলে সেই প্রভাবও থাকতে হয়। বিশ্বব্যাপী বিরোধ নিষ্পত্তি, মধ্যস্থতা বা বিচারপ্রক্রিয়ায় একটি কমন ফ্যাক্টর হলো, মধ্যস্থতাকারী, বিচারক বা পঞ্চায়েতপ্রধান হবেন প্রভাবশালী, শক্তি ও সম্পদ দিয়ে সুরক্ষিত। তাহলেই বিচার ফলপ্রসূ হয়। মধ্যস্থতা কার্যকরী হয়। গরিবের বিচার কেউ মানে না। গাজায় ইসরায়েলি হামলা, মানবতা লঙ্ঘনের ঘটনায় মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাতার যে ভূমিকা রেখেছে, সেটি ছিল খুবই দুর্বল ও প্রভাবহীন। কারণ কাতারের নিজের কোনো প্রভাব নেই। দুই প্রতিপক্ষের তুলনায় কাতার খুবই দুর্বল দেশ। ফলে অনেক চেষ্টা করেও গাজায় হামলা বিরতি (যুদ্ধবিরতি নয়) কার্যকর করতে পারেনি কাতার। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এই সদিচ্ছা থাকলে অনেক আগেই হামলা বিরতি কার্যকর হতো। অর্ধ লাখেরও বেশি নিরীহ, নিরপরাধ নারী ও শিশু ফিলিস্তিনির মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটত না। এত দিন যুক্তরাষ্ট্র নির্লজ্জভাবে ইসরায়েলকে সমর্থন ও সহায়তা দিয়ে আসছে। এখন তারা চাইছে বলেই হামলা বিরতি কার্যকর হচ্ছে। কাতারকে ইসরায়েল সহজেই উপেক্ষা করতে পারে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রকে উপেক্ষা করা সহজ নয়।

কথাগুলো মনে পড়ল, আফ্রিকার দেশে দেশে জাতিগত সংঘাত, সহিংসতা ও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা দেখে। জাতিসংঘের তৎপরতায়, শান্তিরক্ষীদের মানবিক কর্মকাণ্ডে আফ্রিকার দেশে দেশে শান্তি ফিরে এসেছে। সেখানে সংঘাত-সহিংসতা জিইয়ে রেখে ফায়দা লুটে একটা পক্ষ। ফলে শান্তি প্রচেষ্টা দীর্ঘায়িত হয়। নিরীহ মানুষগুলো পরস্পরের হাতে অকাতরে প্রাণ হারায়। তাদের সীমাহীন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায় না।

আফ্রিকার ৫৫টি দেশের মধ্যে অধিকাংশই সীমাহীন দারিদ্র্যে জর্জরিত। সেই গরিবের মধ্যে আরও গরিব সেন্ট্রাল আফ্রিকা রিপাবলিক। বাংলাদেশের চেয়ে পাঁচ গুণ বড় এই দেশটিতে যাওয়ার আমন্ত্রণ পাওয়ার আগে নামটিও শোনা হয়নি। মাটির নিচে প্রাকৃতিক সম্পদের অভাব নেই। কিন্তু নিজেদের হানাহানির কারণে সেই সম্পদ তাদের ভাগ্য বদলে কাজে লাগছে না। নিজেদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে রক্ত ঝরছে নিয়মিত। সেখানকার মানুষের হাতে হাতে অস্ত্র। অসংখ্য সশস্ত্র গ্রুপ পরস্পরের সঙ্গে হানাহানিতে লিপ্ত। সেন্ট্রাল আফ্রিকায় মানুষ অর্ধ কোটির নিচে, মাত্র ৪৮ লাখ। এই অল্পসংখ্যক মানুষের দেশটিতে বিপজ্জনক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সেখানে দায়িত্বরত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে যাওয়ার আগে ঢাকায় সেনাসদরের ব্রিফিংয়ে পরিস্থিতির যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছিল, বাস্তবতা আরও অনেক কঠিন বলে মনে হলো। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে জাতিসংঘের মাইক্রোবাসে উঠতেই আমাদের বলা হলো, আপনাদের জন্য বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট রাখা আছে, পরে নিন।

বিশ্বশান্তি রক্ষার অগ্রদূত হিসেবে প্রায় ৪০ বছর ধরে জাতিসংঘের সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের চ্যালেঞ্জ ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদান দেখতে ২০১৮ সালের মে মাসে সেন্ট্রাল আফ্রিকা রিপাবলিক ও মালি সফর করতে হয়। সেন্ট্রাল আফ্রিকা রিপাবলিকের রাজধানীতে বাঙ্গুই বিমানবন্দরে নেমে মনটা দমে গেল। খুবই সাদামাটা একটা বিমানবন্দর। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছিল। গাড়িতে উঠেই হেলমেট ও বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পরতে হলো। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়েই একটি কোলাহলপূর্ণ বাজার সামনে পড়ল। বাজারের প্রতি আমার আগ্রহ দীর্ঘদিনের। বাজারে ঢুকলেই স্থানীয় মানুষের জীবনযাত্রা, রুচি, খাদ্যাভ্যাস, আর্থিক সংগতি ও সভ্যতার পরিচয় পাওয়া যায়। গাড়ি থেকে নেমে একটু ঘুরে দেখার ইচ্ছে জাগছিল প্রবল। কিন্তু সে অনুমতি পাওয়া গেল না। নিরাপত্তাঝুঁকিই বড় কারণ। কয়েক মিনিটের মধ্যে এর প্রমাণও পাওয়া গেল হাতেনাতে। গাড়ির ভিতর থেকে আমাদের এক সহযাত্রী সাংবাদিক ভিডিও করছিলেন। এ সময় ঢিল এসে পড়ল গাড়ির গ্লাসে। ছবি তোলা বা ভিডিও করা তাদের পছন্দ নয়। নিজেদের দৈন্য তারা বাইরে প্রকাশ হতে দিতে চায় না। আমরা হতাশা নিয়ে ক্যামেরা গুটিয়ে বসে থাকি। ততক্ষণে বুঝে গেছি, এই অঘোষিত রণাঙ্গনে আমরা চাইলেও ইচ্ছামতো ঘুরেফিরে সাংবাদিকতা করতে পারব না। সাংবাদিক না হলে এই সংঘাতপূর্ণ জনপদে আসার কোনো কারণই ছিল না। বুনো আফ্রিকার যে প্রকৃত রূপ তা হচ্ছে এখানে।

আফ্রিকার এই সংঘাতময় দুর্গম জনপদ কোনো পর্যটন গন্তব্য নয়। এখানে শান্তিরক্ষা মিশনে যারা দায়িত্ব পালন করেন তারাও অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজটি করেন। এটা মোটেও আয়েশের জায়গা নয়। সাংবাদিকতা না করলে এখানে কখনো আসা হতো না। অদেখা থেকে যেত এক বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যবিড়ম্বিত জীবন। দেশ ভ্রমণ অনেকের কাছে খুবই আনন্দের হলেও জাতিগত সংঘাতেরই এই রণভূমিতে প্রতি পদে পদে বিপদের হাতছানি। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে থেকেই নির্ধারিত দায়িত্ব পালন করতে হয়। দ্বিতীয় দিনে আমাদের একটি স্কুল পরিদর্শনে নিয়ে যাওয়া হয়। এক শিক্ষককে দেখতে পেলাম, ধারালো কোনো অস্ত্রের আঘাতে মাথা, চোখ ও গাল কেটে গভীর ক্ষতচিহ্ন নেমে গেছে থুতনি বরাবর। এক কৃষ্ণাঙ্গ শিক্ষিকার চোখ, তাঁর চাহনি, সেই চোখের আকুলতা আজ অর্ধ যুগ পেরিয়েও ভোলা যায় না। যতবার আফ্রিকা ভ্রমণের কথা মনে পড়ে, সেই নারীর দুটি চোখ বুকের ভিতর বিদীর্ণ করে বেড়ায়। সেই চোখের ভাষা বর্ণনা করা যায় না। আজ অর্ধ যুগ পেরিয়েও শুধু উপলব্ধিতে গেঁথে আছে।

মধ্য আফ্রিকার এই অনিশ্চিত জনপদে নিরাপত্তাঝুঁকি এতটাই বেশি যে আমাদের সামনে এবং পেছনে দুটি গাড়িতে জাতিসংঘের সশস্ত্র সদস্যরা এসকর্ট করে নিয়ে গেছে সর্বত্র। জাতিসংঘের একজন মহাসচিব বলেছিলেন, ‘সেনাসদস্যদের মূল কাজ হলো দেশের প্রয়োজনে যুদ্ধ করা। কিন্তু তারাই এখন জাতিসংঘের হয়ে বিশ্বশান্তি রক্ষার কাজ করছে।’ আসলে মিলিটারিরাই শান্তিরক্ষায় ভালোভাবে কাজ করতে পারছে। কারণ অস্ত্রেরও একটা আলাদা ভাষা আছে। আপনি সংঘাতপূর্ণ কোনো এলাকায় সশস্ত্র মানুষের কাছে নিরস্ত্র অবস্থায় গিয়ে শান্তির কথা বলতে পারবেন না। নিরস্ত্র অবস্থায় গেলে আপনার শান্তিই বিপন্ন হয়ে যেতে পারে। এমনকি খুনও হয়ে যেতে পারেন। সেজন্য শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে গেলেও যুদ্ধপ্রস্তুতি নিয়ে যেতে হয়। কারণ তারা কাউকে বিশ্বাস করে না। কিন্তু সশস্ত্র শক্তিকে ভয় করে। আইভরি কোস্ট, মালি ও দক্ষিণ সুদানে এমন পরিস্থিতি দেখেছি। দীর্ঘ সংঘাতের পর জাতিসংঘের সহায়তায় দুটি দেশে শান্তি ফিরে এসেছে। এখন সেখানে বেসামরিক প্রশাসন কাজ করছে। যার নেপথ্যে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের বড় ভূমিকা ছিল।

আফ্রিকার হতদরিদ্র মানুষগুলো নিজেদের দৈন্য বাইরে প্রকাশ হতে দিতে চায় না মোটেও। কিন্তু নৃশংসতায়, ঠকবাজিতে চূড়ান্ত পারদর্শী তারা। অপেক্ষাকৃত অলস এই মানুষগুলোর নিজেদের ভাগ্যবদলের কোনো তৎপরতা নেই। দারিদ্র্য আর কষ্টের জীবন টেনে কাঁদতেও ভুলে গেছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের মানুষ। পথে-ঘাটে, ঘরে-বাইরে কোথাও কান্নার শব্দ শোনা যায় না। হাসি তো আরও পরের বিষয়। জাতিগত সংঘাতে উন্মাতাল খ্রিস্টান ও মুসলমানদের দুটি সশস্ত্র গ্রুপের সদস্যদের হাতে হাতে অস্ত্র। মুসলমানদের গ্রুপটির নাম এক্স সেলেকা আর খ্রিস্টানদের গ্রুপটির নাম অ্যান্টি বালাকা। কে কাকে কতটা নৃশংসভাবে মারতে পারে, তার ওপরই নির্ভর করে সে কত বড় নেতা। কথায় কথায় তীব্র হানাহানিতে লিপ্ত হতে সময় লাগে না তাদের। এমনকি শিশুরা ফুটবল খেলা নিয়ে ঝগড়া লাগলেও ঘর থেকে গ্রেনেড নিয়ে আসে। ৩৬ বছর ধরে জাতিসংঘ সেখানে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করছে। কিন্তু শিক্ষার আলোহীন এই মানুষগুলোর কোনো পরিবর্তন আসেনি। মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্যে হানাহানি নৈমিত্তিক ব্যাপার। দেশটিতে সংখ্যালঘু হলেও ২০১৩ সালে সেলেকা নামে মুসলিম বিদ্রোহীদের কয়েকটি গ্রুপ ক্ষমতা দখল করে। ফলে ফ্রান্সের কাছ থেকে ১৯৬০ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার পর যে অস্থিরতা চলছিল তা রূপ নেয় সংঘাতে। মুসলমানরা সংখ্যায় মাত্র ১০ শতাংশ হলেও অস্ত্রের জোগান ও ক্ষমতায় যথেষ্ট শক্তিশালী। সেন্ট্রাল আফ্রিকার উত্তর সীমান্তে চাদ, উত্তর-পূর্বে সুদান, পূর্ব-দক্ষিণে সুদান, দক্ষিণে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো ও কঙ্গো প্রজাতন্ত্র এবং পশ্চিমে ক্যামেরুন। মুসলমানদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে সুদান ও ক্যামেরুন। মুসলমানদের সেলেকার মোকাবিলায় অ্যান্টি বালাকা নামে একটি খ্রিস্টান জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরি হয়। আন্তর্জাতিক চাপে ২০১৪ সালে সেলেকা একটি অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিলেও সংঘাত চলতেই থাকে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী ও ফরাসি মিশনের উপস্থিতির পরও দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।

সেই অরক্ষিত সেন্ট্রাল আফ্রিকায় শান্তি কত দূর কেউ তা নিশ্চিত করে বলতে পারে না। এখনো সশস্ত্র গ্রুপগুলোর সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরুই করা যায়নি। জাতিসংঘ এখানে তিন যুগ কাজ করলেও শান্তি প্রক্রিয়ায় কোনো অগ্রগতি নেই। মধ্য আফ্রিকার এই দেশটিতে মুসলিম-খ্রিস্টান সংঘাত থামাতে ২০১৩ সাল থেকে বিদেশি সৈন্য মোতায়েন রয়েছে। একসময়ের ফ্রান্স কলোনি সেন্ট্রাল আফ্রিকায় প্রথমে আসে ফ্রান্সের সৈন্যরা। পরের বছর ২০১৪ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মোতায়েন করা হয় দেশটিতে। কিন্তু স্থানীয় অস্ত্রধারীদের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগ গড়ে তোলা যায়নি। এর ফলে দেশটিতে কবে নাগাদ শান্তি ফিরে আসতে পারে, তা নিশ্চিত করে বলার সময় এখনো আসেনি। সেন্ট্রাল আফ্রিকায় শান্তি কত দূর জানতে চাইলে, এখানে নিযুক্ত বাংলাদেশ মিশনের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, এখানকার আর্মস গ্রুপগুলোর কাছে মানবিকতা বলে কিছু নেই। যদি কেউ নিরস্ত্র অবস্থায় তাদের সামনে যায়, তাহলে সবচেয়ে খারাপ যেটা হওয়ার সেটাই হবে। অস্ত্র ছাড়া তাদের সামনে গেলে সে কাউকে রক্ষা করবে না। সেজন্য তাদের সামনে যেতে হয় সুরক্ষিত অবস্থায়। থাকতে হয় পুরো অ্যাগ্রেসিভ। না হলে মারা যাওয়ার আশঙ্কা আছেই। এখানকার লোকজন শিক্ষিত নয়। এজন্য স্থানীয় লোকদের কাছ থেকে কোনো মানবিক আচরণ পাওয়া যায় না। এসব কারণে শান্তি প্রক্রিয়ার আলোচনাটাই এখানে শুরু করা যায়নি। তিনি বলেন, এখানে কাজ মূলত আমরা করি। আমাদের শান্তিরক্ষীরা করে। এখানে ২৩টা দেশের ১৮ হাজার ৫৪৯ জন শান্তিরক্ষী রয়েছে। এর মধ্যে ১৩ হাজার ৩৯২ জন হচ্ছেন মিলিটারি। পুলিশ সদস্য ৩ হাজার ২০ জন। বাংলাদেশের মিলিটারি সদস্য ১ হাজার ৪১৯। প্রায় ১০ শতাংশ। এটা কম কথা নয়। বাস্তবতা হচ্ছে, সেন্ট্রাল আফ্রিকায় এত অস্থিতিশীল অবস্থা যে এখনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা যায়নি। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক হওয়ার পরও আরও পাঁচ-সাত বছর মিশন থাকে। এখানে পুরো বিষয়টিই অনিশ্চিত। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আইভরি কোস্ট, সিয়েরা লিওন, রুয়ান্ডা, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, মালি, চাদে আমাদের শান্তিরক্ষীরা কাজ করেছেন। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের অনেক ত্যাগের বিনিময়ে দেশগুলোতে শান্তি ফিরে এসেছে। কিন্তু সেন্ট্রাল আফ্রিকায় কবে শান্তি ফিরে আসবে, তা কেউ বলতে পারে না। এখনো শান্তির আলোচনাতেই নেই সেন্ট্রাল আফ্রিকার নাম।

লেখক : সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা