শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

কই যাব! কী করব! কী খাব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কই যাব! কী করব! কী খাব!

পবিত্র মাহে রমজানের শেষ সপ্তাহে এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছি। যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না। প্রতিদিনই পরস্পরবিরোধী ঘটনার তাড়নায় মাঝেমধ্যে স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলছি, যা আমার অতীত জীবনে কখনো ঘটেনি। বর্তমানে আমি যে কাজকর্ম করছি তা ২০১০-১২ সালের তুলনায় কিছুই না। সেই সময়ে জাতীয় সংসদের সদস্যরূপে মাসে একবার নির্বাচনি এলাকায় যেতাম। দৈনিক কম করে হলেও হাজারখানেক লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হতো। প্রতি মাসেই ব্যবসা উপলক্ষে বিদেশ যেতাম, মাসে ৩০-৩৫টি টক শো, সংসদে হাজিরা, তিনটি জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে চারটি লেখার জন্য কমপক্ষে ৭ হাজার শব্দের জোগান মনমস্তিষ্ক থেকে দিতে হতো।

উল্লিখিত কর্ম ছাড়াও নিজের শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কয়েক হাজার কর্মচারীর নেতৃত্ব প্রদান, সংসারে স্ত্রীকে সাহায্য, তিনটি ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব- তাদের স্কুলে পৌঁছে দেওয়া, বৃদ্ধ পিতামাতার সেবা ছাড়াও আত্মীয়স্বজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার পরও মনে হতো আমি কিছুই করছি না, তখন আমার হাতে প্রচুর সময় ছিল। আহারেবিহারে রুচি ছিল এবং প্রচণ্ড স্মরণশক্তি ছিল। সবার টেলিফোন ধরতাম, কেউ দাওয়াত দিলে অংশগ্রহণ করতাম এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম। হাল আমলে আমার আদিকালের কোনো কিছুই নেই, কিন্তু আমি এখন ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ততায় ঘুম আসে না আর একবার ঘুমালে মনে হয় মরে গেছি। অর্থাৎ ঘুম থেকে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আগের মতো ক্ষুধা লাগে না এবং খাবার টেবিলে বসলে মনে হয় সিদ্ধিগুরু বাল্মীকি হয়ে গেছি অর্থাৎ না খেয়ে কবি হওয়ার ধ্যান করার পর্যায়ে পৌঁছে গেছি।

ইদানীংকালে আমার যে সমস্যা আমাকে নিদারুণভাবে ভোগায়, তা হলো হুটহাট করে অনেক কিছু ভুলে যাওয়া এবং পরবর্তী সময়ে মনে পড়লে তা করার জন্য যে উথালপাথাল শুরু করি তার ফলে একদিকে যেমন নিজের ওপর অত্যাচার শুরু করি অন্যদিকে আমার আপনজনদের জীবনও দুর্বিষহ করে তুলি। এই ধরুন, আজকের নিবন্ধের বিষয়টির কথাই বলা যাক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমার কলাম প্রকাশিত হয় প্রতি সোমবার। বিভাগীয় সম্পাদকের অনুরোধে আমি শনিবার বিকালের মধ্যেই লেখা পাঠিয়ে দিই। অথচ চলতি শনিবার আমি সারা দিন বগল বাজালাম কত হেনতেন ভাবলাম- কিন্তু দিনটি যে শনিবার তা একটিবারের জন্য মনে এলো না। রবিবার ভোর ৫টার সময় মনে হলো, আরে আমি তো শনিবারের নির্ধারিত কর্ম করিনি। তারপর সেই ভোরেই শুরু করলাম আজকের শিরোনাম নিয়ে আপনাদের কাছে দু-চারটি সুখদুঃখের কাহিনি বলার প্রচেষ্টা।

আলোচনার শুরুতেই যেটা বলেছিলাম অর্থাৎ যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না এবং যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না, এই রসায়নের কারণে চলমান বাংলাদেশে আমার মতো অনেকের জীবনেই ছন্দপতন ঘটেছে। মানুষের জীবনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ-অনুবিভাগ রয়েছে। যেকোনো অত্যাধুনিক মেশিনের মতো মানুষের যেমন সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার রয়েছে তদ্রুপ চিন্তা ও কল্পনা করার স্বপ্ন দেখার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে, যা কোনো মেশিন তো দূরের কথা এমনকি অন্য কোনো প্রাণীরও নেই। মানুষের স্মরণশক্তি, বিচারবিবেচনা শক্তি, ভালোমন্দের পার্থক্য করার শক্তি এবং নিজের অজান্তে ভালো পথ অনুসরণ করার সুপ্ত বাসনার কারণে পৃথিবীতে বাহারি সব মনের সভ্যতার জন্ম হয়ে থাকে। মানুষের মানবিক সত্তার উন্নয়ন এবং মানব শরীরের কর্মক্ষমতা অর্জনের জন্য পরিবেশ-প্রতিবেশ, ঘরসংসার বা সমাজসংসার এবং রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা সর্বোপরি রাজনীতি বহুলাংশে দায়ী।

চলমান রাজনীতির দুরবস্থা, অকার্যকর রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা এবং সর্বত্র কচিকাঁচার মেলার ভেঁপুর শব্দ, লেবেনচুষের লালার যন্ত্রণা এবং সমাজে শিশুতোষ কর্মের অত্যাচারে শ্রমজীবীর শ্রমের শক্তি আর্থিক সংকটহ্রাস পেয়েছে, ব্যবসায়ীর ঝুঁকি নেওয়ার সামর্থ্য শেষ হয়েছে, কবির কবিতা লেখার বাসনার সলিলসমাধি ঘটেছে এবং মানুষের বেঁচে থাকার আশা হাহাকারে পরিণত হয়েছে। ফলে যে মানুষ গত ২৫-৩০ বছরে একটিবারের জন্যও আর্থিক সংকটে পড়েননি তারাও দুমুঠো অন্নের চিন্তায় ছোটাছুটি শুরু করেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার অদম্যশক্তিতে ঘুণ ধরেছে। ফলে যে যার অবস্থানে থেকে তার মানবিক সত্তা হারিয়ে ফেলেছে।

সমাজে পরস্পরবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। কিন্তু পণ্যের মূল্য এতটা কমেছে, যার কারণে প্রান্তিক চাষিরা রীতিমতো দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। শহরের বাজারগুলোতে ২৫ টাকা কেজি পিঁয়াজ ও ১০ টাকা কেজি আলুর দামের মধ্যে দেশ জাতির কত বড় সর্বনাশ লুকায়িত তা অনুধাবন না করেই সরকার সমর্থকরা উদাম নৃত্য শুরু করেছে ইতিহাসের ভয়াবহ দরপতনের উৎসব উদযাপনের জন্য। অন্যদিকে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও কেন ভোজ্য তেল উধাও, কেন চালের দাম হু হু করে বাড়ছে এবং হঠাৎ গত সাত মাসে কীভাবে নতুন ৫ হাজার কোটিপতি জাতির ঘাড়ে চেপে বসল তা নিয়ে কেউ টুঁ-শব্দটি করছে না।

আওয়ামী লীগের পতনের পর বাজারে দরবেশ নেই, নেই সেই আমলের সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগ-যুবলীগের চাঁদাবাজি বন্ধ। তাহলে এখন কেন শেয়ারমার্কেট ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স আসার পরও কেন রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ছে না। আওয়ামী জমানার টাকা পাচার বন্ধ। উল্টো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, মিলকারখানা, অফিসসমূহে মব চালিয়ে শত শত কোটি নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার হস্তগত করার পর ক্রোধের বসে বাড়িঘর, আসপাব, পোশাকপরিচ্ছদ তছনছ করা হচ্ছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি-বসুন্ধরা-উত্তরার মতো অভিজাত এলাকায় টার্গেট করে মব চালানো হচ্ছে। মব ডাকাতির লোপাট করা অর্থের ভাগাভাগির পূর্বপরিকল্পনা করে মব সন্ত্রাসীরা রাতবিরাতে যে নির্মম পৈশাচিক ঘটনা ঘটাচ্ছে, যা গত কয়েক শ বছরের ইতিহাসে বাংলার জমিনে ঘটেনি। ফলে যারা মবের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তারা ছাড়াও সাধারণ আমজনতা, যারা এসব দেখছে, শুনছে তাদের মধ্যে ভয়ানক আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে। ফলে মানুষের চিন্তা ও কর্মে যে স্বাভাবিক গতিময়তা থাকে, তা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

গত মাত-আট মাসে মানুষের চিন্তা ও চেতনার যে বিবর্তন ঘটেছে তা ইতোপূর্বে ঘটেনি। ১৯৭৪ সালে যখন দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখনো মানুষের মনে আশা ছিল যে তারা বেঁচে থাকতে পারবে। ক্ষুধার্তরা বিশ্বাস করত গৃহস্থরা ভাতের মাড়ের সঙ্গে একমুঠো ভাত অবশ্যই দেবে। ধনীরা পকেট উজাড় করে মানুষকে দানখয়রাত করত। ১৯৭৫ সাল থেকে পুরো আশির দশকের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ টানা ১০ বছর পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির দাপট, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের মহাউৎসব ছিল। কিন্তু জনগণের বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরেনি। গণধর্ষণ, শিল্প-কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ অথবা বুলডোজার দিয়ে কারও বসতবাড়ি কোনো সর্বহারা দলের কর্মী অথবা ডাকাতের দল গুঁড়িয়ে দেবে এমন কথা কল্পনাও করা যেত না। ফলে তখনকার দিনের মানুষের মানবিক ও আত্মিক উন্নয়ন থেমে থাকেনি। তারা বর্তমান জমানার মজলুমদের মতো বলত না, কই যাব।

কোর্টকাচারি, অফিস-আদালতে কী চলছে, তার একটি নমুনা কয়েক দিন আগে জাতীয় দৈনিকগুলোর শিরোনাম হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল্লাহ আল-মামুন কোর্টে তার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উকিলকে কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ তিনি মনে করেন, তার উকিল যত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন ততই তার দুর্ভোগ বাড়বে এবং তিনি নিত্যনতুন রিমান্ডের কবলে পড়বেন। পুলিশের সাবেক আইজির যদি এমন দশা হয় তবে সাধারণ মানুষ কী করবে!

আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনামে বর্ণিত শেষ প্রশ্ন নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। শিরোনামের শেষ প্রশ্ন ছিল কী খাব! বাংলাদেশের এই মুহূর্তের খাদ্যনিরাপত্তা, কৃষির বেহাল, কৃষি মন্ত্রণালয় ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিপর্যয় ইত্যাদি কারণে খাদ্যসংকট অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ২০২৫ সালের সম্ভাব্য খাদ্যসংকট এবং দুর্ভিক্ষের আগাম সতর্কতা আমরা ২০২২-২৩ সাল থেকে শুনে আসছি। যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা কি একবারও ভেবেছেন যে আগামী দুটো মৌসুমে কৃষি ফলনে হেরফের হলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ কী খাবে?

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
সর্বশেষ খবর
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়
কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড
মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি
‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’
‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ করছেন চীনারা, অভিযোগ জেলেনস্কির
রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ করছেন চীনারা, অভিযোগ জেলেনস্কির

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবি শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন
কুয়েটের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবি শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে বিক্ষোভ
ভোলায় চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ
৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরল হাঙ্গরের হামলা, সেই ইসরায়েলি সাঁতারুর দেহাবশেষ উদ্ধার
বিরল হাঙ্গরের হামলা, সেই ইসরায়েলি সাঁতারুর দেহাবশেষ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন শুধু প্রলম্বিত নয়, বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
নির্বাচন শুধু প্রলম্বিত নয়, বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য ভাতা চালুর উদ্যোগ নেবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য ভাতা চালুর উদ্যোগ নেবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটালীপাড়ায় ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা
কোটালীপাড়ায় ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় রুপিসহ যুবক আটক
ভারতীয় রুপিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন
বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলার আরেক আসামি চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার
পারভেজ হত্যা মামলার আরেক আসামি চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাশিয়া-চীনের সাথে সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া-চীনের সাথে সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার
বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস
আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল
লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার
বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমার লজ্জা নেই, জিম লুক নয় শাড়িতেই খুশি: বিদ্যা
আমার লজ্জা নেই, জিম লুক নয় শাড়িতেই খুশি: বিদ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে
শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বিশেষ আয়োজন

অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!
অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা
সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল
রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো
সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো

মাঠে ময়দানে

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সম্পাদকীয়

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন