শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

কই যাব! কী করব! কী খাব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কই যাব! কী করব! কী খাব!

পবিত্র মাহে রমজানের শেষ সপ্তাহে এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছি। যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না। প্রতিদিনই পরস্পরবিরোধী ঘটনার তাড়নায় মাঝেমধ্যে স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলছি, যা আমার অতীত জীবনে কখনো ঘটেনি। বর্তমানে আমি যে কাজকর্ম করছি তা ২০১০-১২ সালের তুলনায় কিছুই না। সেই সময়ে জাতীয় সংসদের সদস্যরূপে মাসে একবার নির্বাচনি এলাকায় যেতাম। দৈনিক কম করে হলেও হাজারখানেক লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হতো। প্রতি মাসেই ব্যবসা উপলক্ষে বিদেশ যেতাম, মাসে ৩০-৩৫টি টক শো, সংসদে হাজিরা, তিনটি জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে চারটি লেখার জন্য কমপক্ষে ৭ হাজার শব্দের জোগান মনমস্তিষ্ক থেকে দিতে হতো।

উল্লিখিত কর্ম ছাড়াও নিজের শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কয়েক হাজার কর্মচারীর নেতৃত্ব প্রদান, সংসারে স্ত্রীকে সাহায্য, তিনটি ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব- তাদের স্কুলে পৌঁছে দেওয়া, বৃদ্ধ পিতামাতার সেবা ছাড়াও আত্মীয়স্বজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার পরও মনে হতো আমি কিছুই করছি না, তখন আমার হাতে প্রচুর সময় ছিল। আহারেবিহারে রুচি ছিল এবং প্রচণ্ড স্মরণশক্তি ছিল। সবার টেলিফোন ধরতাম, কেউ দাওয়াত দিলে অংশগ্রহণ করতাম এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম। হাল আমলে আমার আদিকালের কোনো কিছুই নেই, কিন্তু আমি এখন ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ততায় ঘুম আসে না আর একবার ঘুমালে মনে হয় মরে গেছি। অর্থাৎ ঘুম থেকে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আগের মতো ক্ষুধা লাগে না এবং খাবার টেবিলে বসলে মনে হয় সিদ্ধিগুরু বাল্মীকি হয়ে গেছি অর্থাৎ না খেয়ে কবি হওয়ার ধ্যান করার পর্যায়ে পৌঁছে গেছি।

ইদানীংকালে আমার যে সমস্যা আমাকে নিদারুণভাবে ভোগায়, তা হলো হুটহাট করে অনেক কিছু ভুলে যাওয়া এবং পরবর্তী সময়ে মনে পড়লে তা করার জন্য যে উথালপাথাল শুরু করি তার ফলে একদিকে যেমন নিজের ওপর অত্যাচার শুরু করি অন্যদিকে আমার আপনজনদের জীবনও দুর্বিষহ করে তুলি। এই ধরুন, আজকের নিবন্ধের বিষয়টির কথাই বলা যাক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমার কলাম প্রকাশিত হয় প্রতি সোমবার। বিভাগীয় সম্পাদকের অনুরোধে আমি শনিবার বিকালের মধ্যেই লেখা পাঠিয়ে দিই। অথচ চলতি শনিবার আমি সারা দিন বগল বাজালাম কত হেনতেন ভাবলাম- কিন্তু দিনটি যে শনিবার তা একটিবারের জন্য মনে এলো না। রবিবার ভোর ৫টার সময় মনে হলো, আরে আমি তো শনিবারের নির্ধারিত কর্ম করিনি। তারপর সেই ভোরেই শুরু করলাম আজকের শিরোনাম নিয়ে আপনাদের কাছে দু-চারটি সুখদুঃখের কাহিনি বলার প্রচেষ্টা।

আলোচনার শুরুতেই যেটা বলেছিলাম অর্থাৎ যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না এবং যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না, এই রসায়নের কারণে চলমান বাংলাদেশে আমার মতো অনেকের জীবনেই ছন্দপতন ঘটেছে। মানুষের জীবনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ-অনুবিভাগ রয়েছে। যেকোনো অত্যাধুনিক মেশিনের মতো মানুষের যেমন সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার রয়েছে তদ্রুপ চিন্তা ও কল্পনা করার স্বপ্ন দেখার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে, যা কোনো মেশিন তো দূরের কথা এমনকি অন্য কোনো প্রাণীরও নেই। মানুষের স্মরণশক্তি, বিচারবিবেচনা শক্তি, ভালোমন্দের পার্থক্য করার শক্তি এবং নিজের অজান্তে ভালো পথ অনুসরণ করার সুপ্ত বাসনার কারণে পৃথিবীতে বাহারি সব মনের সভ্যতার জন্ম হয়ে থাকে। মানুষের মানবিক সত্তার উন্নয়ন এবং মানব শরীরের কর্মক্ষমতা অর্জনের জন্য পরিবেশ-প্রতিবেশ, ঘরসংসার বা সমাজসংসার এবং রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা সর্বোপরি রাজনীতি বহুলাংশে দায়ী।

চলমান রাজনীতির দুরবস্থা, অকার্যকর রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা এবং সর্বত্র কচিকাঁচার মেলার ভেঁপুর শব্দ, লেবেনচুষের লালার যন্ত্রণা এবং সমাজে শিশুতোষ কর্মের অত্যাচারে শ্রমজীবীর শ্রমের শক্তি আর্থিক সংকটহ্রাস পেয়েছে, ব্যবসায়ীর ঝুঁকি নেওয়ার সামর্থ্য শেষ হয়েছে, কবির কবিতা লেখার বাসনার সলিলসমাধি ঘটেছে এবং মানুষের বেঁচে থাকার আশা হাহাকারে পরিণত হয়েছে। ফলে যে মানুষ গত ২৫-৩০ বছরে একটিবারের জন্যও আর্থিক সংকটে পড়েননি তারাও দুমুঠো অন্নের চিন্তায় ছোটাছুটি শুরু করেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার অদম্যশক্তিতে ঘুণ ধরেছে। ফলে যে যার অবস্থানে থেকে তার মানবিক সত্তা হারিয়ে ফেলেছে।

সমাজে পরস্পরবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। কিন্তু পণ্যের মূল্য এতটা কমেছে, যার কারণে প্রান্তিক চাষিরা রীতিমতো দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। শহরের বাজারগুলোতে ২৫ টাকা কেজি পিঁয়াজ ও ১০ টাকা কেজি আলুর দামের মধ্যে দেশ জাতির কত বড় সর্বনাশ লুকায়িত তা অনুধাবন না করেই সরকার সমর্থকরা উদাম নৃত্য শুরু করেছে ইতিহাসের ভয়াবহ দরপতনের উৎসব উদযাপনের জন্য। অন্যদিকে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও কেন ভোজ্য তেল উধাও, কেন চালের দাম হু হু করে বাড়ছে এবং হঠাৎ গত সাত মাসে কীভাবে নতুন ৫ হাজার কোটিপতি জাতির ঘাড়ে চেপে বসল তা নিয়ে কেউ টুঁ-শব্দটি করছে না।

আওয়ামী লীগের পতনের পর বাজারে দরবেশ নেই, নেই সেই আমলের সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগ-যুবলীগের চাঁদাবাজি বন্ধ। তাহলে এখন কেন শেয়ারমার্কেট ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স আসার পরও কেন রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ছে না। আওয়ামী জমানার টাকা পাচার বন্ধ। উল্টো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, মিলকারখানা, অফিসসমূহে মব চালিয়ে শত শত কোটি নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার হস্তগত করার পর ক্রোধের বসে বাড়িঘর, আসপাব, পোশাকপরিচ্ছদ তছনছ করা হচ্ছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি-বসুন্ধরা-উত্তরার মতো অভিজাত এলাকায় টার্গেট করে মব চালানো হচ্ছে। মব ডাকাতির লোপাট করা অর্থের ভাগাভাগির পূর্বপরিকল্পনা করে মব সন্ত্রাসীরা রাতবিরাতে যে নির্মম পৈশাচিক ঘটনা ঘটাচ্ছে, যা গত কয়েক শ বছরের ইতিহাসে বাংলার জমিনে ঘটেনি। ফলে যারা মবের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তারা ছাড়াও সাধারণ আমজনতা, যারা এসব দেখছে, শুনছে তাদের মধ্যে ভয়ানক আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে। ফলে মানুষের চিন্তা ও কর্মে যে স্বাভাবিক গতিময়তা থাকে, তা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

গত মাত-আট মাসে মানুষের চিন্তা ও চেতনার যে বিবর্তন ঘটেছে তা ইতোপূর্বে ঘটেনি। ১৯৭৪ সালে যখন দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখনো মানুষের মনে আশা ছিল যে তারা বেঁচে থাকতে পারবে। ক্ষুধার্তরা বিশ্বাস করত গৃহস্থরা ভাতের মাড়ের সঙ্গে একমুঠো ভাত অবশ্যই দেবে। ধনীরা পকেট উজাড় করে মানুষকে দানখয়রাত করত। ১৯৭৫ সাল থেকে পুরো আশির দশকের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ টানা ১০ বছর পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির দাপট, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের মহাউৎসব ছিল। কিন্তু জনগণের বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরেনি। গণধর্ষণ, শিল্প-কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ অথবা বুলডোজার দিয়ে কারও বসতবাড়ি কোনো সর্বহারা দলের কর্মী অথবা ডাকাতের দল গুঁড়িয়ে দেবে এমন কথা কল্পনাও করা যেত না। ফলে তখনকার দিনের মানুষের মানবিক ও আত্মিক উন্নয়ন থেমে থাকেনি। তারা বর্তমান জমানার মজলুমদের মতো বলত না, কই যাব।

কোর্টকাচারি, অফিস-আদালতে কী চলছে, তার একটি নমুনা কয়েক দিন আগে জাতীয় দৈনিকগুলোর শিরোনাম হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল্লাহ আল-মামুন কোর্টে তার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উকিলকে কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ তিনি মনে করেন, তার উকিল যত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন ততই তার দুর্ভোগ বাড়বে এবং তিনি নিত্যনতুন রিমান্ডের কবলে পড়বেন। পুলিশের সাবেক আইজির যদি এমন দশা হয় তবে সাধারণ মানুষ কী করবে!

আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনামে বর্ণিত শেষ প্রশ্ন নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। শিরোনামের শেষ প্রশ্ন ছিল কী খাব! বাংলাদেশের এই মুহূর্তের খাদ্যনিরাপত্তা, কৃষির বেহাল, কৃষি মন্ত্রণালয় ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিপর্যয় ইত্যাদি কারণে খাদ্যসংকট অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ২০২৫ সালের সম্ভাব্য খাদ্যসংকট এবং দুর্ভিক্ষের আগাম সতর্কতা আমরা ২০২২-২৩ সাল থেকে শুনে আসছি। যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা কি একবারও ভেবেছেন যে আগামী দুটো মৌসুমে কৃষি ফলনে হেরফের হলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ কী খাবে?

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা