শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

কই যাব! কী করব! কী খাব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কই যাব! কী করব! কী খাব!

পবিত্র মাহে রমজানের শেষ সপ্তাহে এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছি। যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না। প্রতিদিনই পরস্পরবিরোধী ঘটনার তাড়নায় মাঝেমধ্যে স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলছি, যা আমার অতীত জীবনে কখনো ঘটেনি। বর্তমানে আমি যে কাজকর্ম করছি তা ২০১০-১২ সালের তুলনায় কিছুই না। সেই সময়ে জাতীয় সংসদের সদস্যরূপে মাসে একবার নির্বাচনি এলাকায় যেতাম। দৈনিক কম করে হলেও হাজারখানেক লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হতো। প্রতি মাসেই ব্যবসা উপলক্ষে বিদেশ যেতাম, মাসে ৩০-৩৫টি টক শো, সংসদে হাজিরা, তিনটি জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে চারটি লেখার জন্য কমপক্ষে ৭ হাজার শব্দের জোগান মনমস্তিষ্ক থেকে দিতে হতো।

উল্লিখিত কর্ম ছাড়াও নিজের শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কয়েক হাজার কর্মচারীর নেতৃত্ব প্রদান, সংসারে স্ত্রীকে সাহায্য, তিনটি ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব- তাদের স্কুলে পৌঁছে দেওয়া, বৃদ্ধ পিতামাতার সেবা ছাড়াও আত্মীয়স্বজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার পরও মনে হতো আমি কিছুই করছি না, তখন আমার হাতে প্রচুর সময় ছিল। আহারেবিহারে রুচি ছিল এবং প্রচণ্ড স্মরণশক্তি ছিল। সবার টেলিফোন ধরতাম, কেউ দাওয়াত দিলে অংশগ্রহণ করতাম এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম। হাল আমলে আমার আদিকালের কোনো কিছুই নেই, কিন্তু আমি এখন ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ততায় ঘুম আসে না আর একবার ঘুমালে মনে হয় মরে গেছি। অর্থাৎ ঘুম থেকে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আগের মতো ক্ষুধা লাগে না এবং খাবার টেবিলে বসলে মনে হয় সিদ্ধিগুরু বাল্মীকি হয়ে গেছি অর্থাৎ না খেয়ে কবি হওয়ার ধ্যান করার পর্যায়ে পৌঁছে গেছি।

ইদানীংকালে আমার যে সমস্যা আমাকে নিদারুণভাবে ভোগায়, তা হলো হুটহাট করে অনেক কিছু ভুলে যাওয়া এবং পরবর্তী সময়ে মনে পড়লে তা করার জন্য যে উথালপাথাল শুরু করি তার ফলে একদিকে যেমন নিজের ওপর অত্যাচার শুরু করি অন্যদিকে আমার আপনজনদের জীবনও দুর্বিষহ করে তুলি। এই ধরুন, আজকের নিবন্ধের বিষয়টির কথাই বলা যাক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমার কলাম প্রকাশিত হয় প্রতি সোমবার। বিভাগীয় সম্পাদকের অনুরোধে আমি শনিবার বিকালের মধ্যেই লেখা পাঠিয়ে দিই। অথচ চলতি শনিবার আমি সারা দিন বগল বাজালাম কত হেনতেন ভাবলাম- কিন্তু দিনটি যে শনিবার তা একটিবারের জন্য মনে এলো না। রবিবার ভোর ৫টার সময় মনে হলো, আরে আমি তো শনিবারের নির্ধারিত কর্ম করিনি। তারপর সেই ভোরেই শুরু করলাম আজকের শিরোনাম নিয়ে আপনাদের কাছে দু-চারটি সুখদুঃখের কাহিনি বলার প্রচেষ্টা।

আলোচনার শুরুতেই যেটা বলেছিলাম অর্থাৎ যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না এবং যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না, এই রসায়নের কারণে চলমান বাংলাদেশে আমার মতো অনেকের জীবনেই ছন্দপতন ঘটেছে। মানুষের জীবনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ-অনুবিভাগ রয়েছে। যেকোনো অত্যাধুনিক মেশিনের মতো মানুষের যেমন সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার রয়েছে তদ্রুপ চিন্তা ও কল্পনা করার স্বপ্ন দেখার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে, যা কোনো মেশিন তো দূরের কথা এমনকি অন্য কোনো প্রাণীরও নেই। মানুষের স্মরণশক্তি, বিচারবিবেচনা শক্তি, ভালোমন্দের পার্থক্য করার শক্তি এবং নিজের অজান্তে ভালো পথ অনুসরণ করার সুপ্ত বাসনার কারণে পৃথিবীতে বাহারি সব মনের সভ্যতার জন্ম হয়ে থাকে। মানুষের মানবিক সত্তার উন্নয়ন এবং মানব শরীরের কর্মক্ষমতা অর্জনের জন্য পরিবেশ-প্রতিবেশ, ঘরসংসার বা সমাজসংসার এবং রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা সর্বোপরি রাজনীতি বহুলাংশে দায়ী।

চলমান রাজনীতির দুরবস্থা, অকার্যকর রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা এবং সর্বত্র কচিকাঁচার মেলার ভেঁপুর শব্দ, লেবেনচুষের লালার যন্ত্রণা এবং সমাজে শিশুতোষ কর্মের অত্যাচারে শ্রমজীবীর শ্রমের শক্তি আর্থিক সংকটহ্রাস পেয়েছে, ব্যবসায়ীর ঝুঁকি নেওয়ার সামর্থ্য শেষ হয়েছে, কবির কবিতা লেখার বাসনার সলিলসমাধি ঘটেছে এবং মানুষের বেঁচে থাকার আশা হাহাকারে পরিণত হয়েছে। ফলে যে মানুষ গত ২৫-৩০ বছরে একটিবারের জন্যও আর্থিক সংকটে পড়েননি তারাও দুমুঠো অন্নের চিন্তায় ছোটাছুটি শুরু করেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার অদম্যশক্তিতে ঘুণ ধরেছে। ফলে যে যার অবস্থানে থেকে তার মানবিক সত্তা হারিয়ে ফেলেছে।

সমাজে পরস্পরবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। কিন্তু পণ্যের মূল্য এতটা কমেছে, যার কারণে প্রান্তিক চাষিরা রীতিমতো দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। শহরের বাজারগুলোতে ২৫ টাকা কেজি পিঁয়াজ ও ১০ টাকা কেজি আলুর দামের মধ্যে দেশ জাতির কত বড় সর্বনাশ লুকায়িত তা অনুধাবন না করেই সরকার সমর্থকরা উদাম নৃত্য শুরু করেছে ইতিহাসের ভয়াবহ দরপতনের উৎসব উদযাপনের জন্য। অন্যদিকে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও কেন ভোজ্য তেল উধাও, কেন চালের দাম হু হু করে বাড়ছে এবং হঠাৎ গত সাত মাসে কীভাবে নতুন ৫ হাজার কোটিপতি জাতির ঘাড়ে চেপে বসল তা নিয়ে কেউ টুঁ-শব্দটি করছে না।

আওয়ামী লীগের পতনের পর বাজারে দরবেশ নেই, নেই সেই আমলের সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগ-যুবলীগের চাঁদাবাজি বন্ধ। তাহলে এখন কেন শেয়ারমার্কেট ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স আসার পরও কেন রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ছে না। আওয়ামী জমানার টাকা পাচার বন্ধ। উল্টো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, মিলকারখানা, অফিসসমূহে মব চালিয়ে শত শত কোটি নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার হস্তগত করার পর ক্রোধের বসে বাড়িঘর, আসপাব, পোশাকপরিচ্ছদ তছনছ করা হচ্ছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি-বসুন্ধরা-উত্তরার মতো অভিজাত এলাকায় টার্গেট করে মব চালানো হচ্ছে। মব ডাকাতির লোপাট করা অর্থের ভাগাভাগির পূর্বপরিকল্পনা করে মব সন্ত্রাসীরা রাতবিরাতে যে নির্মম পৈশাচিক ঘটনা ঘটাচ্ছে, যা গত কয়েক শ বছরের ইতিহাসে বাংলার জমিনে ঘটেনি। ফলে যারা মবের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তারা ছাড়াও সাধারণ আমজনতা, যারা এসব দেখছে, শুনছে তাদের মধ্যে ভয়ানক আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে। ফলে মানুষের চিন্তা ও কর্মে যে স্বাভাবিক গতিময়তা থাকে, তা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

গত মাত-আট মাসে মানুষের চিন্তা ও চেতনার যে বিবর্তন ঘটেছে তা ইতোপূর্বে ঘটেনি। ১৯৭৪ সালে যখন দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখনো মানুষের মনে আশা ছিল যে তারা বেঁচে থাকতে পারবে। ক্ষুধার্তরা বিশ্বাস করত গৃহস্থরা ভাতের মাড়ের সঙ্গে একমুঠো ভাত অবশ্যই দেবে। ধনীরা পকেট উজাড় করে মানুষকে দানখয়রাত করত। ১৯৭৫ সাল থেকে পুরো আশির দশকের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ টানা ১০ বছর পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির দাপট, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের মহাউৎসব ছিল। কিন্তু জনগণের বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরেনি। গণধর্ষণ, শিল্প-কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ অথবা বুলডোজার দিয়ে কারও বসতবাড়ি কোনো সর্বহারা দলের কর্মী অথবা ডাকাতের দল গুঁড়িয়ে দেবে এমন কথা কল্পনাও করা যেত না। ফলে তখনকার দিনের মানুষের মানবিক ও আত্মিক উন্নয়ন থেমে থাকেনি। তারা বর্তমান জমানার মজলুমদের মতো বলত না, কই যাব।

কোর্টকাচারি, অফিস-আদালতে কী চলছে, তার একটি নমুনা কয়েক দিন আগে জাতীয় দৈনিকগুলোর শিরোনাম হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল্লাহ আল-মামুন কোর্টে তার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উকিলকে কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ তিনি মনে করেন, তার উকিল যত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন ততই তার দুর্ভোগ বাড়বে এবং তিনি নিত্যনতুন রিমান্ডের কবলে পড়বেন। পুলিশের সাবেক আইজির যদি এমন দশা হয় তবে সাধারণ মানুষ কী করবে!

আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনামে বর্ণিত শেষ প্রশ্ন নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। শিরোনামের শেষ প্রশ্ন ছিল কী খাব! বাংলাদেশের এই মুহূর্তের খাদ্যনিরাপত্তা, কৃষির বেহাল, কৃষি মন্ত্রণালয় ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিপর্যয় ইত্যাদি কারণে খাদ্যসংকট অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ২০২৫ সালের সম্ভাব্য খাদ্যসংকট এবং দুর্ভিক্ষের আগাম সতর্কতা আমরা ২০২২-২৩ সাল থেকে শুনে আসছি। যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা কি একবারও ভেবেছেন যে আগামী দুটো মৌসুমে কৃষি ফলনে হেরফের হলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ কী খাবে?

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা