শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

একদিকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিপীড়নের ভুয়া অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত নানা কল্পকাহিনি, অন্যদিকে নিজ দেশে মুসলিমদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিমরোলার চালাচ্ছে ভারত। চলছে গুজবসহ বানোয়াট ছবি ছড়ানোর পাগলাঘণ্টা বাজানোও। অভিযোগের তির ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) দিকে। মুর্শিদাবাদে অশান্তির আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো একাধিক ভুয়া ছবি শনাক্তও করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সংসদে ওয়াক্ফ বিল পাসের পর থেকেই মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। উত্তপ্ত এই পরিস্থিতির মাঝেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল বিজেপির মধ্যে তীব্র বাগ্যুদ্ধ। বিশেষ করে বিজেপির তরফ থেকে সামাজিক মাধ্যমে যে একাধিক ছবি প্রচার করা হচ্ছে, তা নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানির অপচেষ্টার অভিযোগ তুলেছে পুলিশও।

ওয়াক্ফ আইন সংশোধনের প্রতিক্রিয়ায় বিক্ষোভ-সংঘর্ষ-প্রাণহানির পর থমথমে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। শুক্র ও শনিবারের সহিংসতায় তিনজনের মৃত্যুর পর চলছে চোরাগোপ্তা হামলা। গুলিবিদ্ধ বেশ কয়েকজনকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি জারি আছে আধা-সামরিক বাহিনীর টহল ও সতর্ক নজরদারি। অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মুর্শিদাবাদের নতুন কয়েকটি এলাকা ছাড়াও মালদহ আর বীরভূমের কয়েকটি এলাকায় দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়।

স্থানীয় প্রশাসনের বার্তা হচ্ছে, সহিংসতায় সরাসরি জড়িত আর ইন্ধনদাতাদের ধরতে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার অপচেষ্টায় নেমেছে পশ্চিমবঙ্গে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা নরেন্দ্র মোদির বিজেপি। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়ে ফায়দা নিতে বিজেপির ভেরিফায়েড পেজ থেকে ভুয়া ছবি ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে রাজ্য পুলিশ। দাবি করা হচ্ছে, ছবিগুলো নাগরিক সংশোধনী আইনের সময় উত্তর প্রদেশ, আসাম ও কর্ণাটকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কথা বড় শক্ত।

তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ও মুখপাত্ররা বিজেপির ক্রিয়াকর্মে নোংরা রাজনীতি দেখছেন। তাঁদের দাবি, বিজেপি পরিকল্পিতভাবে ভুয়া ছবি ছড়িয়ে আরও গন্ডগোল পাকাতে চায়। দলের মুখপাত্র, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেছেন, সীমান্ত থেকে বিএসএফের একাংশের সহযোগিতায় কিছু দুষ্কৃতি বাংলায় ঢুকেছে, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই গন্ডগোল ঘটিয়েছে। এলাকার বাসিন্দারাও যাদের চিনতে পারছেন না। এটা স্পষ্ট ষড়যন্ত্র। কেন্দ্রীয় একাধিক সংস্থার সঙ্গে মিলে গোপন নীলনকশা অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। গন্ডগোল ঘটিয়ে পরে তাদের সরিয়েও দেওয়া হচ্ছে।

বিজেপি সোশ্যাল মিডিয়ায় যেসব ছবি ছড়াচ্ছে, সেগুলোর বেশির ভাগই অন্য রাজ্যের, এই অভিযোগ করে জানান, একটি ছবি এনআরসি আন্দোলনের সময় লক্ষেèৗর, আরেকটি জলন্ধরের, যেখানে একটি বাড়িতে আগুন লেগেছিল। আরও কিছু ছবি বেঙ্গালুরুর, কর্ণাটক, উত্তর প্রদেশ ও আসামের। অথচ সেগুলোকেই মুর্শিদাবাদের ঘটনা বলে চালানো হচ্ছে। একই সুর তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সাগরিকা ঘোষের। ধর্মীয় বিভাজন ও প্ররোচনার রাজনীতি বিজেপির একটি কদাকার কৌশল বলে মন্তব্য তার। তৃণমূলের পক্ষ থেকে রাজ্যের মানুষকে সতর্ক থাকার আবেদন জানানো হয়েছে। এই ভয়ংকর খেলায় বিভ্রান্ত না হতে বলা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যস্তরের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও বারবার শান্তি বজায় রাখার জন্য আবেদন করেছেন। বলেছেন, ভোটের রাজনীতিতে না পেরে বিভাজন চাঙা করা, সাম্প্রদায়িক কেওয়াজ, প্রয়োজনে দাঙ্গা বাধানো নরেন্দ্র মোদির পুরোনো খেলা, সতর্কতাও দিয়েছেন তারা। ভারতে ওয়াকফ আইন পাসের পর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বিজেপিশাসিত মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় বুলডোজারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একটি মাদরাসা। প্রশাসনের দাবি, অবৈধভাবে জায়গা দখল করে তৈরি করা হয়েছিল ওই মাদরাসা।

নির্বাচন ঘনিয়ে এলে বা দেশীয় রাজনীতিতে কুলাতে না পারলে এ ধরনের কিছু একটা করার কাজে নরেন্দ্র মোদি বরাবরই এক পাকা খেলোয়াড়। বাংলাদেশ প্রশ্নে নিজ দেশের রাজনীতিতে মার খেয়েছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে পালানো শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে শুরুতে কয়েক দিন একতরফা বেনিফিট নিলেও সাম্প্রতিক সময়ে একটা ঘোরপ্যাঁচে পড়ে গেছেন তিনি। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর থেকে বাংলাদেশ কথা বলছে ভারতের চোখে চোখ রেখে। আধিপত্যবাদ ঠেকানোর একটা ঐকমত্য বাংলাদেশে হয়ে গেছে। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে জয়লাভ করেছে, ভারতের কোনো কোনো অংশের কাছে তা এখনো অবিশ্বাস্য। এত দিন ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুত্ব নিয়ে বড়াই করেছে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার দোসররা। ধীরে ধীরে সব সত্য এখন সামনে আসছে।

বিগত স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের এক নম্বর শত্রু সোভিয়েত ইউনিয়নের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল ভারত। ১৯৯১ সালের ২৬ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হয় এবং যুক্তরাষ্ট্র জয়ী হয়। চাণক্য ভারত রাতারাতি রাশিয়াকে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়। তবে গোপনে এবং প্রকাশ্যে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই ভারতকে সন্দেহের চোখে দেখে। বর্তমানে মাল্টিপোলার বিশ্ব রাজনীতিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রণীত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের রূপরেখা এবং নতুন বাণিজ্য স্নায়ুযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের কাছে ধরাশায়ী হওয়ার সন্ধিক্ষণে। নেপাল, ভুটান, সেভেন সিস্টার এবং বঙ্গোপসাগরের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের দুয়ারে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ভারতের জন্য বিষের মতো। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল প্রকাশের পর থেকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি স্বাধীন ও উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং স্থিতিস্থাপক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সময়ে বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে এ ধরনের অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে এলো। দক্ষিণ এশিয়া তথা এশিয়ার রাজনীতিতে এর কী প্রভাব পড়বে, তা ভারতের রাজনীতিক-কূটনীতিকদের জন্য উদ্বেগের। তার ওপর দেশটির অভ্যন্তরীণ গোলমাল। দেশটির যেসব প্রচারমাধ্যম কদিন আগেও ব্যতিব্যস্ত থেকেছে বাংলাদেশে গন্ডগোল পাকানোর কাজে, তাদেরও এখন নিজ দেশের তথ্য নিয়ে ব্যস্ততা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, ওয়াক্ফ (সংশোধনী) আইনের বিরুদ্ধে সরব কংগ্রেসসহ সরকারবিরোধী দলগুলো। ইতোমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে তারা।

এই ওয়াক্ফ আইন পাস হওয়া নিয়ে দেশের একাধিক রাজ্যে তৈরি হয়েছে বিক্ষোভ পরিস্থিতি। সম্প্রতি ওয়াক্ফ আইন নিয়ে বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিতে ময়দানে নেমেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কংগ্রেস সারা দেশে ভোটব্যাংক রাজনীতির ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। কংগ্রেস সংবিধানকে ক্ষমতা অর্জনের হাতিয়ার করে তুলেছে বলে মন্তব্যও করেন মোদি। দেশীয় রাজনীতির এ অবস্থার মধ্যেও আশপাশে বিশেষ করে বাংলাদেশ সীমান্তে উৎপাত বাড়াতে কমতি করছেন না। বাংলাদেশ সীমান্তে আরও নজরদারি বাড়িয়েছে ভারত। এর জন্য সীমান্তরক্ষীদের সংখ্যা বাড়ানোর সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারও জোরদার করা হয়েছে। এর ফলে আসামের ধুবড়ি সীমান্তে হ্যান্ড হেল্ড থার্মাল ইমেজার্স, রাতের অন্ধকারে ব্যবহারের জন্য নাইট ভিশন ডিভাইসেস, ইউএভি, সিসিটিভি-পিটিজেড ক্যামেরা, আইআর সেন্সর এবং কম্প্রিহেনসিভ ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। সৌর আলো এবং অন্যান্য আলোর মাধ্যমে সীমান্ত অঞ্চল আলোকিত রাখা হয়েছে। নদী এলাকায় ভাসমান নৌকার মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে। সংবেদনশীল অঞ্চলে প্রয়োজনীয় ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহার করা হচ্ছে। একটা অন্যরকম ভাব।

এর মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও নজরদারির জন্য মহাকাশে ৫২টি সামরিক উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করতে চলেছে। মহাকাশভিত্তিক সম্পদের মাধ্যমে তার সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারত উপগ্রহগুলো উৎক্ষেপণ করতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা করেছেন সে দেশের ডিফেন্স স্টাফ প্রধান জেনারেল অনিল চৌহান।

এগুলো ভারতের সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে তথ্য সংগ্রহের কাজ করবে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবেও প্রয়োজনীয় সব তথ্য জোগাবে। জেনারেল চৌহান জানান, মহাকাশ একটি নতুন ক্ষেত্র হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে আধিপত্য বিস্তার করবে। নিজের চরকায় তেল না দিয়ে অন্যদের নিয়ে অতিখেলার পরিণতিতে ভারতকে এখন যুদ্ধ, আধিপত্য ইত্যাদি শব্দের চর্চা আরও বেশি করতে হচ্ছে। আবার নিজ দেশ সামলাতে গিয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রীকেও বাড়তি চাপের সমান্তরালে তাপও নিতে হচ্ছে। অন্য দেশকে ঘায়েল করতে গিয়ে গুজব রটনার কাজ এখন নিজ দেশেও করতে হয়। এটি বৈজ্ঞানিক নিয়ম। প্রকৃতির নিয়মও। অতিখেলার পরিণামও।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ