শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

একদিকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিপীড়নের ভুয়া অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত নানা কল্পকাহিনি, অন্যদিকে নিজ দেশে মুসলিমদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিমরোলার চালাচ্ছে ভারত। চলছে গুজবসহ বানোয়াট ছবি ছড়ানোর পাগলাঘণ্টা বাজানোও। অভিযোগের তির ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) দিকে। মুর্শিদাবাদে অশান্তির আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো একাধিক ভুয়া ছবি শনাক্তও করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সংসদে ওয়াক্ফ বিল পাসের পর থেকেই মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। উত্তপ্ত এই পরিস্থিতির মাঝেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল বিজেপির মধ্যে তীব্র বাগ্যুদ্ধ। বিশেষ করে বিজেপির তরফ থেকে সামাজিক মাধ্যমে যে একাধিক ছবি প্রচার করা হচ্ছে, তা নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানির অপচেষ্টার অভিযোগ তুলেছে পুলিশও।

ওয়াক্ফ আইন সংশোধনের প্রতিক্রিয়ায় বিক্ষোভ-সংঘর্ষ-প্রাণহানির পর থমথমে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। শুক্র ও শনিবারের সহিংসতায় তিনজনের মৃত্যুর পর চলছে চোরাগোপ্তা হামলা। গুলিবিদ্ধ বেশ কয়েকজনকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি জারি আছে আধা-সামরিক বাহিনীর টহল ও সতর্ক নজরদারি। অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মুর্শিদাবাদের নতুন কয়েকটি এলাকা ছাড়াও মালদহ আর বীরভূমের কয়েকটি এলাকায় দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়।

স্থানীয় প্রশাসনের বার্তা হচ্ছে, সহিংসতায় সরাসরি জড়িত আর ইন্ধনদাতাদের ধরতে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার অপচেষ্টায় নেমেছে পশ্চিমবঙ্গে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা নরেন্দ্র মোদির বিজেপি। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়ে ফায়দা নিতে বিজেপির ভেরিফায়েড পেজ থেকে ভুয়া ছবি ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে রাজ্য পুলিশ। দাবি করা হচ্ছে, ছবিগুলো নাগরিক সংশোধনী আইনের সময় উত্তর প্রদেশ, আসাম ও কর্ণাটকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কথা বড় শক্ত।

তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ও মুখপাত্ররা বিজেপির ক্রিয়াকর্মে নোংরা রাজনীতি দেখছেন। তাঁদের দাবি, বিজেপি পরিকল্পিতভাবে ভুয়া ছবি ছড়িয়ে আরও গন্ডগোল পাকাতে চায়। দলের মুখপাত্র, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেছেন, সীমান্ত থেকে বিএসএফের একাংশের সহযোগিতায় কিছু দুষ্কৃতি বাংলায় ঢুকেছে, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই গন্ডগোল ঘটিয়েছে। এলাকার বাসিন্দারাও যাদের চিনতে পারছেন না। এটা স্পষ্ট ষড়যন্ত্র। কেন্দ্রীয় একাধিক সংস্থার সঙ্গে মিলে গোপন নীলনকশা অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। গন্ডগোল ঘটিয়ে পরে তাদের সরিয়েও দেওয়া হচ্ছে।

বিজেপি সোশ্যাল মিডিয়ায় যেসব ছবি ছড়াচ্ছে, সেগুলোর বেশির ভাগই অন্য রাজ্যের, এই অভিযোগ করে জানান, একটি ছবি এনআরসি আন্দোলনের সময় লক্ষেèৗর, আরেকটি জলন্ধরের, যেখানে একটি বাড়িতে আগুন লেগেছিল। আরও কিছু ছবি বেঙ্গালুরুর, কর্ণাটক, উত্তর প্রদেশ ও আসামের। অথচ সেগুলোকেই মুর্শিদাবাদের ঘটনা বলে চালানো হচ্ছে। একই সুর তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সাগরিকা ঘোষের। ধর্মীয় বিভাজন ও প্ররোচনার রাজনীতি বিজেপির একটি কদাকার কৌশল বলে মন্তব্য তার। তৃণমূলের পক্ষ থেকে রাজ্যের মানুষকে সতর্ক থাকার আবেদন জানানো হয়েছে। এই ভয়ংকর খেলায় বিভ্রান্ত না হতে বলা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যস্তরের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও বারবার শান্তি বজায় রাখার জন্য আবেদন করেছেন। বলেছেন, ভোটের রাজনীতিতে না পেরে বিভাজন চাঙা করা, সাম্প্রদায়িক কেওয়াজ, প্রয়োজনে দাঙ্গা বাধানো নরেন্দ্র মোদির পুরোনো খেলা, সতর্কতাও দিয়েছেন তারা। ভারতে ওয়াকফ আইন পাসের পর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বিজেপিশাসিত মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় বুলডোজারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একটি মাদরাসা। প্রশাসনের দাবি, অবৈধভাবে জায়গা দখল করে তৈরি করা হয়েছিল ওই মাদরাসা।

নির্বাচন ঘনিয়ে এলে বা দেশীয় রাজনীতিতে কুলাতে না পারলে এ ধরনের কিছু একটা করার কাজে নরেন্দ্র মোদি বরাবরই এক পাকা খেলোয়াড়। বাংলাদেশ প্রশ্নে নিজ দেশের রাজনীতিতে মার খেয়েছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে পালানো শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে শুরুতে কয়েক দিন একতরফা বেনিফিট নিলেও সাম্প্রতিক সময়ে একটা ঘোরপ্যাঁচে পড়ে গেছেন তিনি। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর থেকে বাংলাদেশ কথা বলছে ভারতের চোখে চোখ রেখে। আধিপত্যবাদ ঠেকানোর একটা ঐকমত্য বাংলাদেশে হয়ে গেছে। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে জয়লাভ করেছে, ভারতের কোনো কোনো অংশের কাছে তা এখনো অবিশ্বাস্য। এত দিন ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুত্ব নিয়ে বড়াই করেছে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার দোসররা। ধীরে ধীরে সব সত্য এখন সামনে আসছে।

বিগত স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের এক নম্বর শত্রু সোভিয়েত ইউনিয়নের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল ভারত। ১৯৯১ সালের ২৬ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হয় এবং যুক্তরাষ্ট্র জয়ী হয়। চাণক্য ভারত রাতারাতি রাশিয়াকে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়। তবে গোপনে এবং প্রকাশ্যে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই ভারতকে সন্দেহের চোখে দেখে। বর্তমানে মাল্টিপোলার বিশ্ব রাজনীতিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রণীত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের রূপরেখা এবং নতুন বাণিজ্য স্নায়ুযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের কাছে ধরাশায়ী হওয়ার সন্ধিক্ষণে। নেপাল, ভুটান, সেভেন সিস্টার এবং বঙ্গোপসাগরের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের দুয়ারে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ভারতের জন্য বিষের মতো। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল প্রকাশের পর থেকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি স্বাধীন ও উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং স্থিতিস্থাপক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সময়ে বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে এ ধরনের অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে এলো। দক্ষিণ এশিয়া তথা এশিয়ার রাজনীতিতে এর কী প্রভাব পড়বে, তা ভারতের রাজনীতিক-কূটনীতিকদের জন্য উদ্বেগের। তার ওপর দেশটির অভ্যন্তরীণ গোলমাল। দেশটির যেসব প্রচারমাধ্যম কদিন আগেও ব্যতিব্যস্ত থেকেছে বাংলাদেশে গন্ডগোল পাকানোর কাজে, তাদেরও এখন নিজ দেশের তথ্য নিয়ে ব্যস্ততা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, ওয়াক্ফ (সংশোধনী) আইনের বিরুদ্ধে সরব কংগ্রেসসহ সরকারবিরোধী দলগুলো। ইতোমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে তারা।

এই ওয়াক্ফ আইন পাস হওয়া নিয়ে দেশের একাধিক রাজ্যে তৈরি হয়েছে বিক্ষোভ পরিস্থিতি। সম্প্রতি ওয়াক্ফ আইন নিয়ে বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিতে ময়দানে নেমেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কংগ্রেস সারা দেশে ভোটব্যাংক রাজনীতির ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। কংগ্রেস সংবিধানকে ক্ষমতা অর্জনের হাতিয়ার করে তুলেছে বলে মন্তব্যও করেন মোদি। দেশীয় রাজনীতির এ অবস্থার মধ্যেও আশপাশে বিশেষ করে বাংলাদেশ সীমান্তে উৎপাত বাড়াতে কমতি করছেন না। বাংলাদেশ সীমান্তে আরও নজরদারি বাড়িয়েছে ভারত। এর জন্য সীমান্তরক্ষীদের সংখ্যা বাড়ানোর সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারও জোরদার করা হয়েছে। এর ফলে আসামের ধুবড়ি সীমান্তে হ্যান্ড হেল্ড থার্মাল ইমেজার্স, রাতের অন্ধকারে ব্যবহারের জন্য নাইট ভিশন ডিভাইসেস, ইউএভি, সিসিটিভি-পিটিজেড ক্যামেরা, আইআর সেন্সর এবং কম্প্রিহেনসিভ ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। সৌর আলো এবং অন্যান্য আলোর মাধ্যমে সীমান্ত অঞ্চল আলোকিত রাখা হয়েছে। নদী এলাকায় ভাসমান নৌকার মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে। সংবেদনশীল অঞ্চলে প্রয়োজনীয় ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহার করা হচ্ছে। একটা অন্যরকম ভাব।

এর মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও নজরদারির জন্য মহাকাশে ৫২টি সামরিক উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করতে চলেছে। মহাকাশভিত্তিক সম্পদের মাধ্যমে তার সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারত উপগ্রহগুলো উৎক্ষেপণ করতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা করেছেন সে দেশের ডিফেন্স স্টাফ প্রধান জেনারেল অনিল চৌহান।

এগুলো ভারতের সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে তথ্য সংগ্রহের কাজ করবে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবেও প্রয়োজনীয় সব তথ্য জোগাবে। জেনারেল চৌহান জানান, মহাকাশ একটি নতুন ক্ষেত্র হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে আধিপত্য বিস্তার করবে। নিজের চরকায় তেল না দিয়ে অন্যদের নিয়ে অতিখেলার পরিণতিতে ভারতকে এখন যুদ্ধ, আধিপত্য ইত্যাদি শব্দের চর্চা আরও বেশি করতে হচ্ছে। আবার নিজ দেশ সামলাতে গিয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রীকেও বাড়তি চাপের সমান্তরালে তাপও নিতে হচ্ছে। অন্য দেশকে ঘায়েল করতে গিয়ে গুজব রটনার কাজ এখন নিজ দেশেও করতে হয়। এটি বৈজ্ঞানিক নিয়ম। প্রকৃতির নিয়মও। অতিখেলার পরিণামও।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা