শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছে। নামের মধ্যে তারা বোধ হয় প্রকাণ্ড সব সমস্যা দেখতে পাচ্ছে, যদিও তার কোনো জুতসই ব্যাখ্যা নেই। দেশের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব অনেক আগেই করা হয়েছে। একাধিক মন্ত্রণালয়ের নাম বদলের সুপারিশও রয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে একটা কঠিন নাম রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবর্তনের ঝোঁক দেখে মনে পড়ছে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত  কবিতাটির কথা। সেই কবিতার কয়েকটি লাইন এই সুযোগে পড়ে নেওয়া যাক;

নতুন কিছু করো,

        একটা নতুন কিছু করো।

নাকগুলো সব কাটো,

        কানগুলো সব ছাঁটো;

পাগুলো সব উঁচু করে,

        মাথা দিয়ে হাঁটো;

হামাগুড়ি দাও, লাফাও,

        ডিগবাজি খাও, ওড়ো;

কিম্বা চিৎপাত হয়ে ...

        পাগুলো সব ছোঁড়ো।

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছেনতুন কিছু করার প্রবল এই প্রবাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার কমিশন স্থানীয় সংস্থাগুলোর ইলেকশন সিস্টেমের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার সুপারিশ করেছে। নতুন ব্যবস্থায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত মেম্বারদের পাশাপাশি অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার রাখার প্রস্তাবও করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীরাও অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার হতে পারবেন। পার্টটাইম মেম্বার-কাউন্সিলর পদবিটি মাশাআল্লাহ নতুনের চেয়েও নতুন। মেম্বার-কাউন্সিলররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশনের মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। তার মানে চেয়ারম্যান নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের আর কোনো হ্যাপা থাকবে না। তারা নিজের ওয়ার্ডে অর্থাৎ ছোট এলাকায় একজন মেম্বার বা কাউন্সিলর নির্বাচিত করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাবেন। চেয়ারম্যান বা মেয়র কে হবেন, তা নিয়ে জনগণের কোনো মাথাব্যথা থাকবে না। এ নিয়ে চিন্তাফিকির যা করার তা করবেন মেম্বার ও কাউন্সিলররা। এই পদ্ধতির ইলেকশন করা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যয় নাকি কমে আসবে। সময়ও কম লাগবে। এই মত প্রকাশ করেছেন কমিশনের প্রধান প্রফেসর তোফায়েল আহমদ। তিনি স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ।

এরূপ নির্বাচন করার পেছনে আরও একটি যুক্তি দেখিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ। সংসদীয় ব্যবস্থায় দেশের প্রধানমন্ত্রী জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন না। সংসদ সদস্যরা তাকে নির্বাচন করেন। কাজেই সেই ধাঁচে চেয়ারম্যান, মেয়ররাও নির্বাচিত হবেন। তবে তিনি নিশ্চয়ই জানেন যে ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে দলীয় সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর কাছে যে দল মেজরিটি বলে প্রতীয়মান হয় সেই দলের নেতাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন। প্রধানমন্ত্রীই গোটা সংসদের নেতা। লিডার অব দ্য হাউস। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশন কোনো পার্লামেন্ট নয়। মেম্বার-কাউন্সিলররাও সংসদ সদস্য নন। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশনে বিরোধী দল ও বিরোধীদলীয় নেতাও নেই। এখানে কোনো স্পিকারও নেই। এখানে কোনো আইনও তৈরি হয় না। কাজেই চেয়ারম্যান বা মেয়র দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তুলনীয় হতে পারেন না। সে যা হোক, স্থানীয় সরকারের প্রস্তাবিত নির্বাচন ব্যবস্থাটি এই সময়ের নবীন প্রজন্মের কাছে নতুন হলেও, আসলে তা নয়। বরং একে বলা যায়, নতুন মোড়কে ডেট এক্সপায়ার পুরোনো প্রোডাক্ট। এটি পাকিস্তানের সামরিক একনায়ক ফিল্ড মার্শাল  আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের নতুন সংস্করণ। আইউব খান রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর ১৯৬২ সালে এককভাবে যে শাসনতন্ত্র জারি করেন, সেখানে তিনি এই মৌলিক গণতন্ত্রের তত্ত্ব হাজির করেন। মৌলিক গণতন্ত্রে ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বাররাই ছিলেন বেসিক ভোটার। তারাই কেবল জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরে এই মেম্বাররা ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পর্যন্ত ভোট দিতেন। ছোট একটা ওয়ার্ডে একজন মেম্বার নির্বাচিত করে দেওয়ার পর আর কোনো ইলেকশনে জনগণের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল জনসাধারণের ভোটের অধিকার। আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য প্রচার করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করা হয়েছিল। এ খাতে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে ব্যয় করা হয়েছিল কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা হয়নি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কফিনে মৌলিক গণতন্ত্রই ছিল সবচেয়ে ধারালো পেরেক।

১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে আইউব খানের পতন হলে মৌলিক গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। আজ ৫৬ বছর পর সীমিত পরিসরে হলেও মৌলিক গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে আনার চেষ্টা বা সুপারিশ সমর্থনযোগ্য নয়। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্রের বীজ বপন করা হলে আখেরে সেটা বিষবৃক্ষের রূপ পরিগ্রহ করতে পারে।

বস্তুত গণতন্ত্র হওয়া উচিত ডিপরুটেড ও ছাতার মতো প্রসারিত। তৃতীয় বিশ্বের আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও গণতন্ত্রের সমস্যা পদে পদে। এখানে গণতন্ত্র কখনোই উর্বর জমিন পায়নি। নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতন্ত্রের পতাকা বহন করার শক্তি আমাদের হয়নি। এ দেশের মানুষ লড়াই-সংগ্রাম করে বারবার গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়িয়েছেন। আর বারবারই সেই পতাকা হয়েছে ধূলিধূসরিত। মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তস্নাত বিজয়ের মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের পতাকা ওড়ালেন। পঁচাত্তরে এসে সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হলো। তারপর নানান চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে যাও গণতন্ত্র এলো তা-ও হরণ করা হলো ১৯৮২ সালে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা আবার গণতন্ত্র পেলাম। কিন্তু সেই গণতন্ত্র তার সব সৌন্দর্য নিয়ে বিকশিত হলো না। গণতন্ত্র যে কী গভীর সুন্দর, কতটা কল্যাণপ্রসূ সেই সত্য বোঝার সুযোগই পেলাম না আমরা। ২০০৭ সালে সেই গণতন্ত্র আবারও অপহৃত হলো।

২০০৮ সালে ইলেকশনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার পেলাম। সেটাও হরণ করে নিল নির্দয় কর্তৃত্ববাদ। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বাক্স্বাধীনতার কপাট অনেকখানিই খুলে দিয়েছে, যদিও দেশে যথার্থ গণতন্ত্র নেই। বাক্স্বাধীনতা সরকার দিলেও সমাজ দেয়নি। সামান্যতেই ফুঁসে ওঠার প্রবণতা গণতন্ত্রের পথে বড় এক কাঁটা।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যথেষ্ট গণতান্ত্রিক নয়। দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। দলের ভিতরে যাদের গণতন্ত্র নেই তারা দেশ-সমাজে গণতন্ত্র পালন করবে কেমন করে? পতিত আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়। পারিবারিক উত্তরাধিকার এই দলের প্রধান শক্তি। বিএনপিও পারিবারিক উত্তরাধিকার ছাড়া অচল। আরও অনেক ছোট দল রয়েছে যেগুলোর নেতৃত্ব এসেছে উত্তরাধিকার সূত্রে। কোনো কোনো দলে বিভিন্ন পদে কর্মী বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়। সদস্যরা কাউকে কোনো পদে নির্বাচিত করেন না। পক্ষান্তরে যে দলগুলোর ভিতর গণতন্ত্র রয়েছে, সেগুলো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারেনি। ওয়ান-ইলেভেনের সেনাসমর্থিত সরকার খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিবারতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। সেটা গণতান্ত্রিক আদর্শ দ্বারা প্রাণিত ছিল না।

আইন করে, জবরদস্তি করে বা কৌশল করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন আনা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দলের ভিতরে গণতান্ত্রিক চর্চার পথ সুগম হতে পারে।

তবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে একটি শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ পার্লামেন্ট জরুরি। ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে পার্লামেন্ট সার্বভৌম। পার্লামেন্ট থেকেই সরকার হয়। আবার এই পার্লামেন্টই হতে পারে সরকারের সবচেয়ে বড় কার্যকর পাহারাদার। কাজেই সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে একটি প্রাণবন্ত সংসদ গঠনে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া উচিত আমাদের। এনসিপির একজন নেতা বলেছেন, কন্টাক্ট পয়েন্ট হবে জনগণ। এটা একটা কাজের কথা। কিন্তু জনগণের সঙ্গে কন্টাক্টের জন্য নির্বাচন ছাড়া আর কোনো কার্যকর পথ নেই। সেই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে। এখন শুনছি সাংবিধানিক কাউন্সিল নিয়ে বিতর্ক। এই বিতর্কগুলো জিইয়ে রাখলে ইলেকশন বিলম্বিত হবে। বিলম্বিত করার উপলক্ষ্য তৈরি হবে।

ইলেকশন খুব বেশি পিছিয়ে গেলে সামনে নতুন নতুন সমস্যা আসবে, তর্কের জায়গা তৈরি হবে। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর। এতে ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা। কাজেই সাধু সাবধান। গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি দেশে আছে। সতর্ক দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।  প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, তার মধ্যে যাতে ভোটটা হতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোর সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। তবে মার্চ মাসের পরে আবহাওয়াগত কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠান ঝুঁকিপূর্ণ হবে। এটাও মাথায় রাখা বাঞ্ছনীয়। শেষ কথা হলো, সকল কাঁটা ধন্য করে জিতে যাক নিখাদ গণতন্ত্র-এমনটাই প্রত্যাশিত।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে