শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছে। নামের মধ্যে তারা বোধ হয় প্রকাণ্ড সব সমস্যা দেখতে পাচ্ছে, যদিও তার কোনো জুতসই ব্যাখ্যা নেই। দেশের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব অনেক আগেই করা হয়েছে। একাধিক মন্ত্রণালয়ের নাম বদলের সুপারিশও রয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে একটা কঠিন নাম রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবর্তনের ঝোঁক দেখে মনে পড়ছে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত  কবিতাটির কথা। সেই কবিতার কয়েকটি লাইন এই সুযোগে পড়ে নেওয়া যাক;

নতুন কিছু করো,

        একটা নতুন কিছু করো।

নাকগুলো সব কাটো,

        কানগুলো সব ছাঁটো;

পাগুলো সব উঁচু করে,

        মাথা দিয়ে হাঁটো;

হামাগুড়ি দাও, লাফাও,

        ডিগবাজি খাও, ওড়ো;

কিম্বা চিৎপাত হয়ে ...

        পাগুলো সব ছোঁড়ো।

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছেনতুন কিছু করার প্রবল এই প্রবাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার কমিশন স্থানীয় সংস্থাগুলোর ইলেকশন সিস্টেমের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার সুপারিশ করেছে। নতুন ব্যবস্থায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত মেম্বারদের পাশাপাশি অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার রাখার প্রস্তাবও করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীরাও অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার হতে পারবেন। পার্টটাইম মেম্বার-কাউন্সিলর পদবিটি মাশাআল্লাহ নতুনের চেয়েও নতুন। মেম্বার-কাউন্সিলররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশনের মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। তার মানে চেয়ারম্যান নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের আর কোনো হ্যাপা থাকবে না। তারা নিজের ওয়ার্ডে অর্থাৎ ছোট এলাকায় একজন মেম্বার বা কাউন্সিলর নির্বাচিত করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাবেন। চেয়ারম্যান বা মেয়র কে হবেন, তা নিয়ে জনগণের কোনো মাথাব্যথা থাকবে না। এ নিয়ে চিন্তাফিকির যা করার তা করবেন মেম্বার ও কাউন্সিলররা। এই পদ্ধতির ইলেকশন করা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যয় নাকি কমে আসবে। সময়ও কম লাগবে। এই মত প্রকাশ করেছেন কমিশনের প্রধান প্রফেসর তোফায়েল আহমদ। তিনি স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ।

এরূপ নির্বাচন করার পেছনে আরও একটি যুক্তি দেখিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ। সংসদীয় ব্যবস্থায় দেশের প্রধানমন্ত্রী জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন না। সংসদ সদস্যরা তাকে নির্বাচন করেন। কাজেই সেই ধাঁচে চেয়ারম্যান, মেয়ররাও নির্বাচিত হবেন। তবে তিনি নিশ্চয়ই জানেন যে ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে দলীয় সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর কাছে যে দল মেজরিটি বলে প্রতীয়মান হয় সেই দলের নেতাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন। প্রধানমন্ত্রীই গোটা সংসদের নেতা। লিডার অব দ্য হাউস। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশন কোনো পার্লামেন্ট নয়। মেম্বার-কাউন্সিলররাও সংসদ সদস্য নন। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশনে বিরোধী দল ও বিরোধীদলীয় নেতাও নেই। এখানে কোনো স্পিকারও নেই। এখানে কোনো আইনও তৈরি হয় না। কাজেই চেয়ারম্যান বা মেয়র দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তুলনীয় হতে পারেন না। সে যা হোক, স্থানীয় সরকারের প্রস্তাবিত নির্বাচন ব্যবস্থাটি এই সময়ের নবীন প্রজন্মের কাছে নতুন হলেও, আসলে তা নয়। বরং একে বলা যায়, নতুন মোড়কে ডেট এক্সপায়ার পুরোনো প্রোডাক্ট। এটি পাকিস্তানের সামরিক একনায়ক ফিল্ড মার্শাল  আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের নতুন সংস্করণ। আইউব খান রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর ১৯৬২ সালে এককভাবে যে শাসনতন্ত্র জারি করেন, সেখানে তিনি এই মৌলিক গণতন্ত্রের তত্ত্ব হাজির করেন। মৌলিক গণতন্ত্রে ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বাররাই ছিলেন বেসিক ভোটার। তারাই কেবল জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরে এই মেম্বাররা ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পর্যন্ত ভোট দিতেন। ছোট একটা ওয়ার্ডে একজন মেম্বার নির্বাচিত করে দেওয়ার পর আর কোনো ইলেকশনে জনগণের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল জনসাধারণের ভোটের অধিকার। আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য প্রচার করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করা হয়েছিল। এ খাতে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে ব্যয় করা হয়েছিল কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা হয়নি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কফিনে মৌলিক গণতন্ত্রই ছিল সবচেয়ে ধারালো পেরেক।

১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে আইউব খানের পতন হলে মৌলিক গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। আজ ৫৬ বছর পর সীমিত পরিসরে হলেও মৌলিক গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে আনার চেষ্টা বা সুপারিশ সমর্থনযোগ্য নয়। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্রের বীজ বপন করা হলে আখেরে সেটা বিষবৃক্ষের রূপ পরিগ্রহ করতে পারে।

বস্তুত গণতন্ত্র হওয়া উচিত ডিপরুটেড ও ছাতার মতো প্রসারিত। তৃতীয় বিশ্বের আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও গণতন্ত্রের সমস্যা পদে পদে। এখানে গণতন্ত্র কখনোই উর্বর জমিন পায়নি। নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতন্ত্রের পতাকা বহন করার শক্তি আমাদের হয়নি। এ দেশের মানুষ লড়াই-সংগ্রাম করে বারবার গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়িয়েছেন। আর বারবারই সেই পতাকা হয়েছে ধূলিধূসরিত। মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তস্নাত বিজয়ের মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের পতাকা ওড়ালেন। পঁচাত্তরে এসে সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হলো। তারপর নানান চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে যাও গণতন্ত্র এলো তা-ও হরণ করা হলো ১৯৮২ সালে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা আবার গণতন্ত্র পেলাম। কিন্তু সেই গণতন্ত্র তার সব সৌন্দর্য নিয়ে বিকশিত হলো না। গণতন্ত্র যে কী গভীর সুন্দর, কতটা কল্যাণপ্রসূ সেই সত্য বোঝার সুযোগই পেলাম না আমরা। ২০০৭ সালে সেই গণতন্ত্র আবারও অপহৃত হলো।

২০০৮ সালে ইলেকশনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার পেলাম। সেটাও হরণ করে নিল নির্দয় কর্তৃত্ববাদ। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বাক্স্বাধীনতার কপাট অনেকখানিই খুলে দিয়েছে, যদিও দেশে যথার্থ গণতন্ত্র নেই। বাক্স্বাধীনতা সরকার দিলেও সমাজ দেয়নি। সামান্যতেই ফুঁসে ওঠার প্রবণতা গণতন্ত্রের পথে বড় এক কাঁটা।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যথেষ্ট গণতান্ত্রিক নয়। দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। দলের ভিতরে যাদের গণতন্ত্র নেই তারা দেশ-সমাজে গণতন্ত্র পালন করবে কেমন করে? পতিত আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়। পারিবারিক উত্তরাধিকার এই দলের প্রধান শক্তি। বিএনপিও পারিবারিক উত্তরাধিকার ছাড়া অচল। আরও অনেক ছোট দল রয়েছে যেগুলোর নেতৃত্ব এসেছে উত্তরাধিকার সূত্রে। কোনো কোনো দলে বিভিন্ন পদে কর্মী বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়। সদস্যরা কাউকে কোনো পদে নির্বাচিত করেন না। পক্ষান্তরে যে দলগুলোর ভিতর গণতন্ত্র রয়েছে, সেগুলো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারেনি। ওয়ান-ইলেভেনের সেনাসমর্থিত সরকার খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিবারতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। সেটা গণতান্ত্রিক আদর্শ দ্বারা প্রাণিত ছিল না।

আইন করে, জবরদস্তি করে বা কৌশল করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন আনা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দলের ভিতরে গণতান্ত্রিক চর্চার পথ সুগম হতে পারে।

তবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে একটি শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ পার্লামেন্ট জরুরি। ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে পার্লামেন্ট সার্বভৌম। পার্লামেন্ট থেকেই সরকার হয়। আবার এই পার্লামেন্টই হতে পারে সরকারের সবচেয়ে বড় কার্যকর পাহারাদার। কাজেই সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে একটি প্রাণবন্ত সংসদ গঠনে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া উচিত আমাদের। এনসিপির একজন নেতা বলেছেন, কন্টাক্ট পয়েন্ট হবে জনগণ। এটা একটা কাজের কথা। কিন্তু জনগণের সঙ্গে কন্টাক্টের জন্য নির্বাচন ছাড়া আর কোনো কার্যকর পথ নেই। সেই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে। এখন শুনছি সাংবিধানিক কাউন্সিল নিয়ে বিতর্ক। এই বিতর্কগুলো জিইয়ে রাখলে ইলেকশন বিলম্বিত হবে। বিলম্বিত করার উপলক্ষ্য তৈরি হবে।

ইলেকশন খুব বেশি পিছিয়ে গেলে সামনে নতুন নতুন সমস্যা আসবে, তর্কের জায়গা তৈরি হবে। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর। এতে ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা। কাজেই সাধু সাবধান। গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি দেশে আছে। সতর্ক দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।  প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, তার মধ্যে যাতে ভোটটা হতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোর সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। তবে মার্চ মাসের পরে আবহাওয়াগত কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠান ঝুঁকিপূর্ণ হবে। এটাও মাথায় রাখা বাঞ্ছনীয়। শেষ কথা হলো, সকল কাঁটা ধন্য করে জিতে যাক নিখাদ গণতন্ত্র-এমনটাই প্রত্যাশিত।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

এই মাত্র | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ