শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছে। নামের মধ্যে তারা বোধ হয় প্রকাণ্ড সব সমস্যা দেখতে পাচ্ছে, যদিও তার কোনো জুতসই ব্যাখ্যা নেই। দেশের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব অনেক আগেই করা হয়েছে। একাধিক মন্ত্রণালয়ের নাম বদলের সুপারিশও রয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে একটা কঠিন নাম রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবর্তনের ঝোঁক দেখে মনে পড়ছে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত  কবিতাটির কথা। সেই কবিতার কয়েকটি লাইন এই সুযোগে পড়ে নেওয়া যাক;

নতুন কিছু করো,

        একটা নতুন কিছু করো।

নাকগুলো সব কাটো,

        কানগুলো সব ছাঁটো;

পাগুলো সব উঁচু করে,

        মাথা দিয়ে হাঁটো;

হামাগুড়ি দাও, লাফাও,

        ডিগবাজি খাও, ওড়ো;

কিম্বা চিৎপাত হয়ে ...

        পাগুলো সব ছোঁড়ো।

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছেনতুন কিছু করার প্রবল এই প্রবাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার কমিশন স্থানীয় সংস্থাগুলোর ইলেকশন সিস্টেমের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার সুপারিশ করেছে। নতুন ব্যবস্থায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত মেম্বারদের পাশাপাশি অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার রাখার প্রস্তাবও করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীরাও অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার হতে পারবেন। পার্টটাইম মেম্বার-কাউন্সিলর পদবিটি মাশাআল্লাহ নতুনের চেয়েও নতুন। মেম্বার-কাউন্সিলররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশনের মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। তার মানে চেয়ারম্যান নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের আর কোনো হ্যাপা থাকবে না। তারা নিজের ওয়ার্ডে অর্থাৎ ছোট এলাকায় একজন মেম্বার বা কাউন্সিলর নির্বাচিত করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাবেন। চেয়ারম্যান বা মেয়র কে হবেন, তা নিয়ে জনগণের কোনো মাথাব্যথা থাকবে না। এ নিয়ে চিন্তাফিকির যা করার তা করবেন মেম্বার ও কাউন্সিলররা। এই পদ্ধতির ইলেকশন করা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যয় নাকি কমে আসবে। সময়ও কম লাগবে। এই মত প্রকাশ করেছেন কমিশনের প্রধান প্রফেসর তোফায়েল আহমদ। তিনি স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ।

এরূপ নির্বাচন করার পেছনে আরও একটি যুক্তি দেখিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ। সংসদীয় ব্যবস্থায় দেশের প্রধানমন্ত্রী জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন না। সংসদ সদস্যরা তাকে নির্বাচন করেন। কাজেই সেই ধাঁচে চেয়ারম্যান, মেয়ররাও নির্বাচিত হবেন। তবে তিনি নিশ্চয়ই জানেন যে ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে দলীয় সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর কাছে যে দল মেজরিটি বলে প্রতীয়মান হয় সেই দলের নেতাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন। প্রধানমন্ত্রীই গোটা সংসদের নেতা। লিডার অব দ্য হাউস। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশন কোনো পার্লামেন্ট নয়। মেম্বার-কাউন্সিলররাও সংসদ সদস্য নন। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশনে বিরোধী দল ও বিরোধীদলীয় নেতাও নেই। এখানে কোনো স্পিকারও নেই। এখানে কোনো আইনও তৈরি হয় না। কাজেই চেয়ারম্যান বা মেয়র দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তুলনীয় হতে পারেন না। সে যা হোক, স্থানীয় সরকারের প্রস্তাবিত নির্বাচন ব্যবস্থাটি এই সময়ের নবীন প্রজন্মের কাছে নতুন হলেও, আসলে তা নয়। বরং একে বলা যায়, নতুন মোড়কে ডেট এক্সপায়ার পুরোনো প্রোডাক্ট। এটি পাকিস্তানের সামরিক একনায়ক ফিল্ড মার্শাল  আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের নতুন সংস্করণ। আইউব খান রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর ১৯৬২ সালে এককভাবে যে শাসনতন্ত্র জারি করেন, সেখানে তিনি এই মৌলিক গণতন্ত্রের তত্ত্ব হাজির করেন। মৌলিক গণতন্ত্রে ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বাররাই ছিলেন বেসিক ভোটার। তারাই কেবল জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরে এই মেম্বাররা ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পর্যন্ত ভোট দিতেন। ছোট একটা ওয়ার্ডে একজন মেম্বার নির্বাচিত করে দেওয়ার পর আর কোনো ইলেকশনে জনগণের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল জনসাধারণের ভোটের অধিকার। আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য প্রচার করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করা হয়েছিল। এ খাতে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে ব্যয় করা হয়েছিল কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা হয়নি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কফিনে মৌলিক গণতন্ত্রই ছিল সবচেয়ে ধারালো পেরেক।

১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে আইউব খানের পতন হলে মৌলিক গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। আজ ৫৬ বছর পর সীমিত পরিসরে হলেও মৌলিক গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে আনার চেষ্টা বা সুপারিশ সমর্থনযোগ্য নয়। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্রের বীজ বপন করা হলে আখেরে সেটা বিষবৃক্ষের রূপ পরিগ্রহ করতে পারে।

বস্তুত গণতন্ত্র হওয়া উচিত ডিপরুটেড ও ছাতার মতো প্রসারিত। তৃতীয় বিশ্বের আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও গণতন্ত্রের সমস্যা পদে পদে। এখানে গণতন্ত্র কখনোই উর্বর জমিন পায়নি। নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতন্ত্রের পতাকা বহন করার শক্তি আমাদের হয়নি। এ দেশের মানুষ লড়াই-সংগ্রাম করে বারবার গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়িয়েছেন। আর বারবারই সেই পতাকা হয়েছে ধূলিধূসরিত। মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তস্নাত বিজয়ের মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের পতাকা ওড়ালেন। পঁচাত্তরে এসে সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হলো। তারপর নানান চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে যাও গণতন্ত্র এলো তা-ও হরণ করা হলো ১৯৮২ সালে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা আবার গণতন্ত্র পেলাম। কিন্তু সেই গণতন্ত্র তার সব সৌন্দর্য নিয়ে বিকশিত হলো না। গণতন্ত্র যে কী গভীর সুন্দর, কতটা কল্যাণপ্রসূ সেই সত্য বোঝার সুযোগই পেলাম না আমরা। ২০০৭ সালে সেই গণতন্ত্র আবারও অপহৃত হলো।

২০০৮ সালে ইলেকশনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার পেলাম। সেটাও হরণ করে নিল নির্দয় কর্তৃত্ববাদ। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বাক্স্বাধীনতার কপাট অনেকখানিই খুলে দিয়েছে, যদিও দেশে যথার্থ গণতন্ত্র নেই। বাক্স্বাধীনতা সরকার দিলেও সমাজ দেয়নি। সামান্যতেই ফুঁসে ওঠার প্রবণতা গণতন্ত্রের পথে বড় এক কাঁটা।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যথেষ্ট গণতান্ত্রিক নয়। দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। দলের ভিতরে যাদের গণতন্ত্র নেই তারা দেশ-সমাজে গণতন্ত্র পালন করবে কেমন করে? পতিত আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়। পারিবারিক উত্তরাধিকার এই দলের প্রধান শক্তি। বিএনপিও পারিবারিক উত্তরাধিকার ছাড়া অচল। আরও অনেক ছোট দল রয়েছে যেগুলোর নেতৃত্ব এসেছে উত্তরাধিকার সূত্রে। কোনো কোনো দলে বিভিন্ন পদে কর্মী বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়। সদস্যরা কাউকে কোনো পদে নির্বাচিত করেন না। পক্ষান্তরে যে দলগুলোর ভিতর গণতন্ত্র রয়েছে, সেগুলো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারেনি। ওয়ান-ইলেভেনের সেনাসমর্থিত সরকার খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিবারতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। সেটা গণতান্ত্রিক আদর্শ দ্বারা প্রাণিত ছিল না।

আইন করে, জবরদস্তি করে বা কৌশল করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন আনা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দলের ভিতরে গণতান্ত্রিক চর্চার পথ সুগম হতে পারে।

তবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে একটি শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ পার্লামেন্ট জরুরি। ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে পার্লামেন্ট সার্বভৌম। পার্লামেন্ট থেকেই সরকার হয়। আবার এই পার্লামেন্টই হতে পারে সরকারের সবচেয়ে বড় কার্যকর পাহারাদার। কাজেই সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে একটি প্রাণবন্ত সংসদ গঠনে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া উচিত আমাদের। এনসিপির একজন নেতা বলেছেন, কন্টাক্ট পয়েন্ট হবে জনগণ। এটা একটা কাজের কথা। কিন্তু জনগণের সঙ্গে কন্টাক্টের জন্য নির্বাচন ছাড়া আর কোনো কার্যকর পথ নেই। সেই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে। এখন শুনছি সাংবিধানিক কাউন্সিল নিয়ে বিতর্ক। এই বিতর্কগুলো জিইয়ে রাখলে ইলেকশন বিলম্বিত হবে। বিলম্বিত করার উপলক্ষ্য তৈরি হবে।

ইলেকশন খুব বেশি পিছিয়ে গেলে সামনে নতুন নতুন সমস্যা আসবে, তর্কের জায়গা তৈরি হবে। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর। এতে ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা। কাজেই সাধু সাবধান। গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি দেশে আছে। সতর্ক দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।  প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, তার মধ্যে যাতে ভোটটা হতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোর সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। তবে মার্চ মাসের পরে আবহাওয়াগত কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠান ঝুঁকিপূর্ণ হবে। এটাও মাথায় রাখা বাঞ্ছনীয়। শেষ কথা হলো, সকল কাঁটা ধন্য করে জিতে যাক নিখাদ গণতন্ত্র-এমনটাই প্রত্যাশিত।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ