শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

রোজা ভঙ্গের কয়েকটি মূলনীতি

শাকের উল্লাহ সাদেক
অনলাইন ভার্সন
রোজা ভঙ্গের কয়েকটি মূলনীতি

রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব অন্যান্য ইবাদতের তুলনায় অনেক বেশি এবং অপরিসীম। রোজা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও আমাদের গুরুত্ব সহকারে আদায় করতে হবে। রোজার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক হলো রোজার মধ্যে কোনোরূপ ব্যাঘাত না ঘটানো।


অর্থাত্ রোজা ভঙ্গের কারণ না থাকা। সুতরাং রোজা ভাঙা এবং না ভাঙাসংক্রান্ত মূলনীতি জানা রোজাদারের জন্য শুধু প্রয়োজন নয়, বরং ইবাদতের শুদ্ধতা ও সৌন্দর্য রক্ষার অপরিহার্য শর্ত। এ ইবাদতকে নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করতে হলে জানতে হয় কোন কাজ রোজাকে ভঙ্গ করে, কোনটি করে না, আর কোনটি সন্দেহের জন্ম দেয়। অজ্ঞতার অন্ধকারে পড়ে অনেক সময় মানুষ নিজের অজান্তেই ভুল করে বসে।

তাই হাদিস ও ফিকহের সুস্পষ্ট নির্দেশনা জানা মানে শুধু রোজার বিধান জানা নয়, বরং ইবাদতের প্রতি এক গভীর সচেতনতার প্রকাশ। জ্ঞানের আলোয় আলোকিত রোজাদারই পারে প্রকৃত ইখলাস ও নিষ্ঠার সঙ্গে এই মহিমান্বিত ইবাদতকে পূর্ণতা দিতে। অতএব, নিম্নে রোজা ভঙ্গের মূলনীতি সম্পর্কে কিঞ্চিত্ আলোকপাত করা হলো।
প্রথম মূলনীতি : শরীর থেকে (কোনো কিছু) বের হলে অজু করতে হয়; প্রবেশ করলে নয়।


পক্ষান্তরে রোজা এর উল্টো। রোজার ক্ষেত্রে (কোনো কিছু শরীরে) প্রবেশ করলে রোজা ভেঙে যায়, বের হলে নয় (তবে বীর্যপাত, হায়জ ও নেফাসের প্রসঙ্গটি ভিন্ন)। (ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/২০৪)
সুতরাং রোজা অবস্থায় মুখ ভরে বমি হলেও রোজা ভাঙবে না। তবে ইচ্ছাকৃত মুখ ভরে বমি করলে রোজা ভেঙে যাবে। (তিরমিজি : ৭২০)

দ্বিতীয় মূলনীতি : “যদি কোনো বস্তু ‘মানফাজে আসলি’ তথা পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছার স্বাভাবিক পথ যেমন—মুখ, নাক, কান ইত্যাদি দিয়ে পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।


পক্ষান্তরে ত্বকের রন্ধ্র বা লোমকূপ দিয়ে যদি কোনো কিছু প্রবেশ করে, তাহলে রোজা ভাঙবে না।”
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩)

উক্ত মূলনীতির আলোকে  নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো :

মাসআলা : যা সাধারণত আহারযোগ্য নয় বা কোনো উপকারে আসে না, তা খেলেও রোজা ভেঙে যাবে।

(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৭৮৫)

মাসআলা : যদি কেউ চোখে ওষুধ দেয় বা সুরমা ব্যবহার করে, তাহলে রোজা ভাঙবে না, যদিও তার স্বাদ বা প্রভাব মুখে বা নাকে অনুভূত হয়। কারণ চোখ থেকে সরাসরি পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছানোর কোনো স্বাভাবিক পথ নেই। চোখে ওষুধ ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে মুখে যে স্বাদ অনুভূত হয়, তা মূলত ত্বকের রন্ধ্র (ছিদ্র) বা লোমকূপের মাধ্যমে পৌঁছে, আর তা রোজা ভঙ্গের কারণ নয়।

(ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৬)

মাসআলা : শরীরে ইনজেকশন দিলে রোজা ভাঙবে না, হোক তা চামড়ায় কিংবা মাংসে। কারণ ইনজেকশনের ওষুধ সরাসরি পাকস্থলীতে পৌঁছে না এবং যদি কোনোভাবে পৌঁছেও, সেটি প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক পথ দিয়ে নয়। তাই এটি রোজা ভঙ্গের কারণ হবে না।

(নেজামুল ফাতাওয়া : ১৩৩, ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৪৫, আহসানুল ফাতাওয়া : ৪/৪৩২)

মাসআলা : পেটের এমন ক্ষতে ওষুধ লাগালে রোজা ভেঙে যাবে, যা দিয়ে ওষুধ পেটের ভেতর চলে যায়।

(ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/২০৪)

মাসআলা : অবশ্য যেসব ইনজেকশন খাদ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে জটিল ওজর ছাড়া তা নিলে রোজা মাকরুহ হবে। তবে রোজার কষ্ট লাঘব করার জন্য গ্লুকোজ স্যালাইন দেওয়া মাকরুহ হবে। (ফাতাওয়াল লাজনাহ আদদাইমাহ: ১০/১২৬, ২৫১-২৫২, ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৪৪-১৪৭)

মাসআলা : কানে বা নাকে ওষুধ বা তেল দিলে অথবা নাকে পানি টেনে মুখ বা গলায় পৌঁছালে, হুক্কা বা ধোঁয়া টেনে পেটে পৌঁছালে, মলদ্বার বা মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে ওষুধ বা তেল দিলে, এসব ক্ষেত্রে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এগুলো শরীরের প্রকৃত প্রবেশপথ (মানফাজে আসলি) দিয়ে পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে। (আদ দুররুল মুখতার : ২/২৬১, হাশিয়াতুত তাহতাভি : ৬৭২)

মাসআলা : যদি কেউ পাইলসের ফোলা বা বাইরের অংশে ওষুধ লাগায়, তাহলে রোজা ভাঙবে না, কারণ এ ওষুধ ভেতরে প্রবেশ করে না বা মলদ্বারের গভীরে পৌঁছে না। কিন্তু যদি মলদ্বারের গভীরে (সোজা অন্ত্রে) পানি বা অন্য কিছু প্রবেশ করানো হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এটি কোনো কিছু পেটে বা মস্তিষ্কে পৌঁছার মূল প্রবেশপথ। (ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৫০, আহসানুল

ফাতাওয়া : ৪/৪৪০)

মাসআলা : ওপরের মূলনীতি থেকে একটি ব্যতিক্রম মাসআলা হলো, যদি কানে আপনা-আপনি ও অনিচ্ছাকৃতভাবে পানি ঢুকে যায়, তাহলে রোজা ভাঙবে না, কারণ এটি অনিচ্ছাকৃত হয়েছে এবং এর থেকে বেঁচে থাকা কষ্টকর; তবে যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কানে পানি ঢোকানো হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭, আল বাহরুর রায়েক : ২/৪৭৮)

তৃতীয় মূলনীতি : ‘কোনো জিনিসের কেবল প্রভাব বা গন্ধ পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছলেই রোজা ভাঙবে না, যতক্ষণ না তার কণা বা উপাদান সরাসরি ভেতরে প্রবেশ করে।’ (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭ থেকে গৃহীত)

উক্ত মূলনীতির আলোকে নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো—

মাসআলা : সুগন্ধি, লবঙ্গ, ভেপার বাম বা শুধু শোঁকার জন্য প্রস্তুতকৃত হোমিওপ্যাথি ওষুধ, যার প্রভাব মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছে, এগুলোর ঘ্রাণ নেওয়ার দ্বারা রোজা ভাঙবে না। (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭, ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া: ১০/১৫৫)

মাসআলা : ধূমপান (সিগারেট, বিড়ি, হুক্কা) করলে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এতে ধোঁয়ার কণা পেটে প্রবেশ করে। কিন্তু যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে ধোঁয়া কারো গলার ভেতরে চলে যায় তাহলে রোজা ভাঙবে না। তবে যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ধূপ, লবঙ্গ বা অন্য ধোঁয়া মুখ দিয়ে গ্রহণ করে, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। (প্রাগুক্ত)

চতুর্থ মূলনীতি : যেসব বস্তু থেকে রোজা অবস্থায় বেঁচে থাকা কঠিন, সেগুলোর কারণে রোজা ভঙ্গ হয় না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩; ফিকহি যাওয়াবেত : ১/১২৬)                                               

উক্ত মূলনীতির আলোকে  নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো :

মাসআলা : যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে ধোঁয়া, ধুলাবালি, মসলা, ওষুধের গুঁড়া বা কারখানার ধোঁয়া শ্বাসের সঙ্গে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা নষ্ট হবে না, কারণ এগুলো থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা কঠিন। এমনকি অনিচ্ছাকৃতভাবে দু-এক ফোঁটা পানি বা চোখের অশ্রু গলায় চলে গেলে রোজা নষ্ট হবে না, কারণ এতে মানুষের নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

কিন্তু যদি বৃষ্টির ফোঁটা গলায় চলে যায়, তেমনি অজুতে কুলি করার সময় পানি গিলে ফেললে বা ইচ্ছাকৃতভাবে চোখের পানি জমিয়ে গিলে ফেললে, তাহলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ এগুলো থেকে বাঁচা অসম্ভব নয়। (আল বাহরুর রায়েক : ২/৪৭৬, ফাতহুল কাদির : ২/৩৭, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩)

ওপরে বর্ণিত মাসআলাগুলোর মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে রোজা ভেঙে গেলে শুধু কাজা ওয়াজিব হয় আর কিছু ক্ষেত্রে কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হয়। নিম্নের মাসআলাদ্বয়ের ক্ষেত্রেও কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হবে।

মাসআলা : রমজানে রোজা রেখে দিনে স্ত্রী সহবাস করলে বীর্যপাত না হলেও স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ওপর কাজা ও কাফফারা ওয়াজিব হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৭০৯)

মাসআলা : সুবহে সাদিক হয়ে গেছে জানা সত্ত্বেও আজান শোনা যায়নি বা এখনো ভালোভাবে আলো ছড়ায়নি এ ধরনের ভিত্তিহীন অজুহাতে খানাপিনা করলে বা স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হলে কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হবে। (মাআরিফুল কুরআন : ১/৪৫৪-৪৫৫)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে