শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ১

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব  ১

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা।  এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

 

সন্ধ্যাবেলা মরিয়ম এসে হাজির। অন্তু অবাক। মা ফোন না করে হঠাৎ এভাবে চলে এলো? ঘটনা কী?

ঘটনা জানা গেল রাতে।

রাতের খাওয়া শেষ হতে সাড়ে ৯টার মতো বেজেছে। মোরশেদ সাহেব খেয়ে নেন ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে। খাওয়ার আগে তাঁর দুটো ওষুধ। একটা গ্যাসট্রিকের। খেতে হয় খাওয়ার আধঘণ্টা আগে। খাওয়ার ১০ মিনিট আগে ডায়াবেটিসের ওষুধ। খাওয়ার পর প্রেসারের ওষুধ। ১০টা সাড়ে ১০টায় ইসবগুল আর তোকমাদানা এক চামচ করে ভিজিয়ে রাখতে হয় ১০ মিনিট। ওই জিনিস এক গ্লাস খেয়ে তারপর খান দুটো অল্পমাত্রার ঘুমের ওষুধ। ১১টা বেজে যায় এসব কাজ সারতে।

সাহেবের দেখভাল অন্তুই করে। বিছানায় যাওয়ার আগে হাঁটুর তলা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ক্রিম লাগিয়ে দিতে হয়। ওখানকার চামড়া খসখসে হয়ে গিয়েছে। দুচোখেই ছানি দেখা দিয়েছে। এজন্য দুবেলা চোখের ওষুধ।

সাহেবকে অন্তু ডাকে খালু। ম্যাডামকে খালাম্মা। তাঁর নাম জিনাত। তাঁদের একটাই মেয়ে। আফরিন। সে থাকে আমেরিকায়। লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে রোজই এক দুবার ভাইবার বা হোয়াটসঅ্যাপে মা-বাবার সঙ্গে কথা বলে। একটা নাতনি আছে। সাত বছর বয়স।

সাহেবের বয়স পঁয়ষট্টির মতো। শরীর স্বাস্থ্য ভালোই ছিল। নিয়ম মেনে চলা লোক। তার পরও গত কয়েক মাস শরীর ভালো যাচ্ছে না। একটার পর একটা সমস্যা। সব মিলিয়ে প্রায় শয্যাশায়ী। ডাক্তার আর হাসপাতাল ছাড়া কোথাও মুভ করেন না। নিজের রুমে শুয়ে শুয়ে বই পড়েন আর টিভি দেখেন। এক গ্লাস পানি খেতে হলেও অন্তুকে ডাকেন। জিনাতের বেশির ভাগ সময় কাটে ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল দেখে। দুজন মধ্যবয়সী বুয়া আছে। একজনের কাজ রান্না করা। তার নাম সুফিয়া। আরেকজনের নাম কমলা। সে সংসারের অন্যান্য কাজ করে। ড্রাইভারের নাম এনায়েত। এখন আর রোজ গাড়ি চালাতে হয় না তাকে। বেশির ভাগ দিন বসেই থাকে। জিনাত তাকে দিয়ে বাজার করান।

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা। এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

গুলশানের এই ফ্ল্যাট সাড়ে তিন হাজার স্কয়ার ফিটের। চারটা বেড। মাঝারি সাইজের একটা গেস্টরুম আছে। সেটা জামান সাহেবের অফিস। তিনি মোরশেদ সাহেবের ম্যানেজার। প্রায় তিরিশ বছর ধরে আছেন। সৎলোক। সাহেবের জমিজমা, টাকা-পয়সা সবকিছুর হিসাব তাঁর কাছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই ফ্ল্যাটেই থাকেন। অফিস রুমে বসে কাজ করেন। খাওয়া-দাওয়া এখানেই। বুয়া দুজন থাকে একরুমে আর অন্তুর আলাদা রুম। মা এলে অন্তুর রুমে থাকে।

অন্তুদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী। ওই অতদূর থেকে বাসে করে এসে ক্লান্ত হয়ে গেছে মরিয়ম। সন্ধ্যাবেলা আসার পরই চা-নাশতা দেওয়া হয়েছে তাকে। অন্তু কথা বলার সময় পায়নি। মা বলতে চেয়েছে। অন্তু বলেছে, রাতে শুনবে। আটটার দিকেই কিচেনে বসে রাতের খাবার খেয়ে নিয়েছে মরিয়ম। তারপর অন্তুর রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। এখন শ্রাবণ মাস। কদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। শীতল আবহাওয়া। আজ রাতে, এই কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি নামল নিঝুম হয়ে। অন্তু মাত্র তার রুমে এসেছে, তখনই।

শোয়ার আগে অন্তু একটু রূপচর্চা করে। বেশ কিছুটা সময় ধরে চুল আঁচড়ায়, মুখে নাইটক্রিম মাখে। ড্রেসিংটেবিলের আয়নায় নিজেকে দেখে।

বারান্দার দিককার দরজা খোলা রেখেই শুয়ে পড়েছে মরিয়ম। দরজাটা অন্তু বন্ধ করে দিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে শুয়ে থাকা মরিয়ম পাশ ফিরল। নাইটল্যাম্পের আলোয় মায়ের মুখটা দেখতে পেল অন্তু।     

“ঘুমাওনি?”

“হ ঘুমাইছিলাম। এখন জাগছি।”

“তাহলে লাইট জ্বালি? আমার একটু কাজ আছে।”

“জ্বাল।”

অন্তু লাইট জ্বেলে ড্রেসিংটেবিলের সামনে দাঁড়াল। চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে বলল, “হঠাৎ এভাবে কী জন্য আসছ?”

“তোরে নিয়া যাইতে আসছি।”

অন্তু চমকাল। “কোথায় নিয়ে যাবে? বাড়িতে? না না, আমি যেতে পারব না! খালুর শরীর খুব খারাপ। তাঁর দেখাশোনা করি আমি। তিনবেলায় অনেকগুলো ওষুধ দিতে হয়। খালাম্মা সব ওষুধ চেনেনও না।”

মরিয়ম উঠে বসল। মুখটা গম্ভীর। “তারা বড়লোক মানুষ। তুই না থাকলে অন্য মানুষ রাখব।”

“আমাকে কি তুমি একবারেই নিয়ে যাচ্ছ? এই বাড়িতে কাজ আমি আর করব না?”

“না। আমি তোর বিবাহ ঠিক করছি। ছেলে সৌদিতে চাকরি করে। তোর ফটো দেইখা পছন্দ করছে। এক সপ্তাহের মধ্যে বিবাহ।”

“বলো কী? আমার তো বিয়ের বয়স হয়নি। ষোল বছর বয়স। বাংলাদেশ সরকার আইন করেছে, আঠারোর আগে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না।”

“গ্রামদেশে বয়স লুকাইয়া কত মেয়ের বিবাহ হইতাছে! তোর বড় দুই বইনরেও তোর বয়সেই বিবাহ দিছি। এইসব কোনো ব্যাপার না। জিনিসপত্র গুছাইয়া নে। সকালবেলা রওনা দিমু।”

“না মা, এটা হয় না। এভাবে আমি যেতে পারি না। সাত বছর বয়সে এই বাড়িতে আমাকে তুমি কাজে দিয়েছ। খালাম্মা আর খালুজান আমাকে নিজেদের মেয়ের মতো বড় করেছেন। আমার কারণে আমাদের পরিবারকেও কত সাহায্য তাঁরা করেছেন। দুই রুমের বিল্ডিং করে দিয়েছেন বাড়িতে। বাবাকে গরু কিনে দিয়েছেন।”

মরিয়ম গম্ভীর। “এইসবের জইন্য আমরা কি তোর বিবাহ দিব না? তোরে এইভাবেই রাখুম?”

“না মা, তা আমি বলিনি। খালু বলেছেন তিন/চার বছর পর ভালো ছেলে দেখে তিনি আমার বিয়ে দেবেন।” চুল আঁচড়ানো রেখে, মুখে ক্রিম লাগানোর কথা ভুলে মরিয়মের পাশে এসে বসল অন্তু। “এভাবে চলে গেলে তাঁদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে, মা।”

“কিচ্ছু বেইমানি হবে না। ভালো ছেলে পাওয়া গেছে। তোর খালাম্মা খালুজানরে আমি বুঝাইয়া বলুম।”

তারপরও নানা রকমভাবে মরিয়মকে বোঝাবার চেষ্টা করল অন্তু। মায়ের হাত-পা জড়িয়ে কান্নাকাটি করল। কোনো কাজ হলো না। মরিয়ম কঠিন ধরনের মহিলা। তার মন সহজে গলে না। সে যা সিদ্ধান্ত নেয় তাই করে। অন্তুর বাবা তাকে যমের মতো ভয় পায়।

তারপরও আবার মায়ের হাত জড়িয়ে ধরল অন্তু। “মা, এই কাজটা করো না। খালু অসুস্থ। তিনি ভালো হলে...”

ঝটকা মেরে অন্তুর হাত ছাড়িয়ে দিল মরিয়ম। “আমি তোর কোনো কথা শুনুম না।”

মরিয়ম পিছন ফিরে শুয়ে পড়ল।

অন্তু তারপর সারা রাত কেঁদেছে। একটুও ঘুমায়নি। কাঁদতে কাঁদতে চোখ মুখ ফুলে গেছে। সকালবেলা সেই অবস্থায় মোরশেদ সাহেবের চোখের ড্রপ দিয়েছে, পায়ে ক্রিম মেখে দিয়েছে। নাশতার আগে পরের ওষুধ দিয়েছে। মোরশেদ সাহেব তার মনমরা ভাব লক্ষ্য করেছেন। একবার জিজ্ঞেসও করলেন, “কী হয়েছে, অন্তু? তোমাকে এমন দেখাচ্ছে কেন?”

অন্তু কথা বলেনি। চোখের জল সামলাতে মুখ ঘুরিয়ে চলে গেছে। আর ওদিকে মরিয়ম জিনাতের সঙ্গে কথা বলেছে। সুফিয়া আর কমলাও ছিল সামনে। তিনজন মানুষই অবাক। “এভাবে হঠাৎ মেয়েটাকে নিয়ে যাবে? আগেভাগে জানলে সাহেবের দেখাশোনার জন্য না হয় একজন নার্স রাখা যেত। এটা তো ঠিক হলো না!”

মরিয়ম নানা রকমভাবে বোঝাল। পাত্রের গুণগান গাইল। এই পাত্র সে কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বেশ কিছুক্ষণ এসব শুনলেন জিনাত। তারপর বিরক্ত হয়ে বললেন, “তোমার মেয়ে তুমি নিয়ে যাবে, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আগে জানালে পারতে। কাজটা তুমি ভালো করলে না। ঠিক আছে নিয়ে যাও।”

জিনাত এসে মোরশেদ সাহেবকে সব জানালেন। শুনে তিনি হতভম্ব। “এ কী কথা? তুমি কিছু বলোনি? মেয়েটি আমার দেখাশোনা করে?”

“সবই বলেছি। সে কথা শুনছে না।”

“অন্তুর বিয়ের দায়িত্ব আমরা নিয়েছিলাম!”

“তাও বললাম। শুনে চুপ করে রইল।”

“মেয়েটির তো বিয়ের বয়সও হয়নি!”

“এসব নাকি কোনো ব্যাপার না।”

“অন্তু কী বলে? রাজি?”

“ও কোনো কথাই বলছে না। বহুবার জিজ্ঞেস করলাম। কথা বলে না। শুধু কাঁদে। মরিয়ম দজ্জাল টাইপের মহিলা। সে কারও কথা শোনে না। স্বামী-সন্তানরা তার কথার বাইরে যাওয়ার সাহস পায় না।”

মোরশেদ সাহেব বুঝলেন এজন্যই মেয়েটি কথা বলতে পারছে না। সারা রাত নিশ্চয় কান্নাকাটি করেছে। বিড়বিড় করে বললেন, “ওরকম মায়ের ঘরে এমন নরম স্বভাবের মেয়ে!” স্ত্রীর দিকে তাকালেন তিনি। “কী ডিসিশন নিলে?”

“কী আর করব? ওদের জন্য এত কিছু করেছি, তারপরও চক্ষুলজ্জা বলতে কিচ্ছু নেই। এই স্তরের মানুষজন এমনই হয়। চিন্তা করো না। আমি তোমার ওষুধ দিতে পারব। দুই-তিন দিনের মধ্যে একজন নার্স রেখে দেব। অসুবিধা হবে না।”

মোরশেদ সাহেব দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। কথা বললেন না।

জিনাত বললেন, “মেয়েটা এত দিন থাকল আমাদের এখানে। বিয়ে হচ্ছে। কিছু দেওয়া উচিত না?”

“পঞ্চাশ হাজার দিয়ে দাও।”

চলে যাওয়ার সময় মোরশেদ সাহেবের রুমের দরজায় এসে দাঁড়াল অন্তু। হালকা হলুদ রংয়ের সালোয়ার-কামিজ পরেছে। মিষ্টি মুখখানি ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। বিছানায় আধশোয়া হয়ে আছেন মোরশেদ সাহেব। জিনাত দাঁড়িয়ে আছেন সামনে। অন্তুর পিছনে তার মা। মোরশেদ সাহেব অসহায় চোখে অন্তুর দিকে তাকিয়ে আছেন। একটুক্ষণ দাঁড়িয়ে এগিয়ে এলো অন্তু। আচমকা তাঁর দুপা জড়িয়ে ঢুকরে কাঁদতে লাগল। “আপনি আমাকে মাফ করে দেবেন খালু। মাফ করে দেবেন।”

তারপর দৌড়ে বেরিয়ে গেল।

 

দুই

উপজেলা বাসস্ট্যান্ড থেকে অন্তুদের গ্রাম রিকশায় আধঘণ্টার পথ। বাড়ির একেবারে কাছে রিকশা আসে না। নেমে পাঁচ সাত মিনিট হাঁটতে হয়। ধানখেতের ভিতর দিয়ে পথ। মায়ের সঙ্গে সেই পথ পেরিয়ে বাড়ি ঢুকে অন্তু দেখে তার বাবা নিয়ামত মৃধা বারান্দায় বসে নারকেলের হুকায় তামাক টানছে। বোঝা যায়, রাতের খাবার শেষ করে আয়েশ করে তামাক নিয়ে বসেছে। মোরশেদ সাহেবের টাকায় দালান উঠেছে বাড়িতে। ইলেকট্রিসিটি এসেছে। গরু হয়েছে কয়েকটা। অন্তুর বেতনের টাকা ছাড়াও ছোট ছেলেমেয়ে দুটোর পড়ার খরচ দেন তিনি। নিয়ামতের এখন কোনো অভাব নেই। তামাক টানার ভঙ্গিতে বোঝা যায় সে বেশ সুখী। কথা কম বলা নির্বিকার ধরনের মানুষ। স্ত্রী আর সেজ মেয়েকে একবার তাকিয়ে দেখল শুধু। মা-মেয়ে ঢাকা থেকে এসেছে, মেয়ের বিয়ে, ওসব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই।

অন্তু সকাল থেকে কথা বলছে না। যন্ত্রের মতো মায়ের সঙ্গে বাড়ি এসেছে। বাবার সঙ্গে কথা বলল না। হাতের ব্যাগ নিয়ে বারান্দায় উঠতে যাবে ছোটবোন দোলন এসে ব্যাগটা নিল। তার বয়স এগারো। সরকারি প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ফাইভে পড়ে।

ছোট ভাইটার নাম রতন। পাঁচ বছর বয়স। সে দাঁড়িয়ে আছে বাবার পিছনে। তাকিয়ে তাকিয়ে অন্তুকে দেখছে। মায়ের দিকে মন নেই। তবে অন্তুর কাছে রতন তেমন আসে না। একটু যেন ভয় পায়। কারণটা যে কী, অন্তু জানে না।

অন্তুকে পেয়ে দোলনের মুখে কথার বান ডাকে। কত কথা যে বলে! থামতেই চায় না। আজ বলছিল না। তাকিয়ে তাকিয়ে বোনের মুখটা দেখছিল। শুকনো, কান্নাভেজা অসহায় মুখ। এই মুখের দিকে তাকালেই মায়া লাগে।

দোলন যা বোঝার বুঝে গেল।

অন্তু বাড়ি এলে দোলন তার সঙ্গে ঘুমায়। আজও শুয়েছে বোনের পাশে। শুয়েই টের পেল, বোন নিঃশব্দে কাঁদছে। শুয়েছে পিছন ফিরে। বোনের বাহুতে হাত রাখল দোলন। “কানতেছ ক্যান আপা?”

অন্তু কথা বলল না। দোলনের দিকে ফিরলও না।

“আমি বুঝছি, ক্যান কানতেছ? বিবাহে তুমি রাজি না। আমিও চাই না তোমার এখন বিবাহ হোক। কিন্তু সেই কথা মারে বলতে পারি নাই। মায় বিরাট রাগী। এইসব কথা বললে মারব। এই বয়সে আমারেও বিবাহ দিয়া দিতে পারে।”

অন্তু আগের মতোই চুপ। একবার নাক টানল।

দোলন বলল, “যার সঙ্গে তোমার বিবাহ ঠিক হইছে তার নাম গফুর। পাশের গ্রামে বাড়ি। তোমার চেয়ে বয়সে ডাবল হইব। লোক খারাপ না। আমি কথা বলছি। তার পরও আপা, ওই রকম লোকের সঙ্গে তোমারে মানায় না। মায় যে ক্যান লোকটার জন্য পাগল হইল? তুমি ঢাকায় থাকো নয় দশ বছর ধইরা। লেখাপড়া জানো, কথাবার্তা ভালো।         [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়