শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ১

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব  ১

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা।  এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

 

সন্ধ্যাবেলা মরিয়ম এসে হাজির। অন্তু অবাক। মা ফোন না করে হঠাৎ এভাবে চলে এলো? ঘটনা কী?

ঘটনা জানা গেল রাতে।

রাতের খাওয়া শেষ হতে সাড়ে ৯টার মতো বেজেছে। মোরশেদ সাহেব খেয়ে নেন ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে। খাওয়ার আগে তাঁর দুটো ওষুধ। একটা গ্যাসট্রিকের। খেতে হয় খাওয়ার আধঘণ্টা আগে। খাওয়ার ১০ মিনিট আগে ডায়াবেটিসের ওষুধ। খাওয়ার পর প্রেসারের ওষুধ। ১০টা সাড়ে ১০টায় ইসবগুল আর তোকমাদানা এক চামচ করে ভিজিয়ে রাখতে হয় ১০ মিনিট। ওই জিনিস এক গ্লাস খেয়ে তারপর খান দুটো অল্পমাত্রার ঘুমের ওষুধ। ১১টা বেজে যায় এসব কাজ সারতে।

সাহেবের দেখভাল অন্তুই করে। বিছানায় যাওয়ার আগে হাঁটুর তলা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ক্রিম লাগিয়ে দিতে হয়। ওখানকার চামড়া খসখসে হয়ে গিয়েছে। দুচোখেই ছানি দেখা দিয়েছে। এজন্য দুবেলা চোখের ওষুধ।

সাহেবকে অন্তু ডাকে খালু। ম্যাডামকে খালাম্মা। তাঁর নাম জিনাত। তাঁদের একটাই মেয়ে। আফরিন। সে থাকে আমেরিকায়। লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে রোজই এক দুবার ভাইবার বা হোয়াটসঅ্যাপে মা-বাবার সঙ্গে কথা বলে। একটা নাতনি আছে। সাত বছর বয়স।

সাহেবের বয়স পঁয়ষট্টির মতো। শরীর স্বাস্থ্য ভালোই ছিল। নিয়ম মেনে চলা লোক। তার পরও গত কয়েক মাস শরীর ভালো যাচ্ছে না। একটার পর একটা সমস্যা। সব মিলিয়ে প্রায় শয্যাশায়ী। ডাক্তার আর হাসপাতাল ছাড়া কোথাও মুভ করেন না। নিজের রুমে শুয়ে শুয়ে বই পড়েন আর টিভি দেখেন। এক গ্লাস পানি খেতে হলেও অন্তুকে ডাকেন। জিনাতের বেশির ভাগ সময় কাটে ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল দেখে। দুজন মধ্যবয়সী বুয়া আছে। একজনের কাজ রান্না করা। তার নাম সুফিয়া। আরেকজনের নাম কমলা। সে সংসারের অন্যান্য কাজ করে। ড্রাইভারের নাম এনায়েত। এখন আর রোজ গাড়ি চালাতে হয় না তাকে। বেশির ভাগ দিন বসেই থাকে। জিনাত তাকে দিয়ে বাজার করান।

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা। এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

গুলশানের এই ফ্ল্যাট সাড়ে তিন হাজার স্কয়ার ফিটের। চারটা বেড। মাঝারি সাইজের একটা গেস্টরুম আছে। সেটা জামান সাহেবের অফিস। তিনি মোরশেদ সাহেবের ম্যানেজার। প্রায় তিরিশ বছর ধরে আছেন। সৎলোক। সাহেবের জমিজমা, টাকা-পয়সা সবকিছুর হিসাব তাঁর কাছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই ফ্ল্যাটেই থাকেন। অফিস রুমে বসে কাজ করেন। খাওয়া-দাওয়া এখানেই। বুয়া দুজন থাকে একরুমে আর অন্তুর আলাদা রুম। মা এলে অন্তুর রুমে থাকে।

অন্তুদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী। ওই অতদূর থেকে বাসে করে এসে ক্লান্ত হয়ে গেছে মরিয়ম। সন্ধ্যাবেলা আসার পরই চা-নাশতা দেওয়া হয়েছে তাকে। অন্তু কথা বলার সময় পায়নি। মা বলতে চেয়েছে। অন্তু বলেছে, রাতে শুনবে। আটটার দিকেই কিচেনে বসে রাতের খাবার খেয়ে নিয়েছে মরিয়ম। তারপর অন্তুর রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। এখন শ্রাবণ মাস। কদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। শীতল আবহাওয়া। আজ রাতে, এই কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি নামল নিঝুম হয়ে। অন্তু মাত্র তার রুমে এসেছে, তখনই।

শোয়ার আগে অন্তু একটু রূপচর্চা করে। বেশ কিছুটা সময় ধরে চুল আঁচড়ায়, মুখে নাইটক্রিম মাখে। ড্রেসিংটেবিলের আয়নায় নিজেকে দেখে।

বারান্দার দিককার দরজা খোলা রেখেই শুয়ে পড়েছে মরিয়ম। দরজাটা অন্তু বন্ধ করে দিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে শুয়ে থাকা মরিয়ম পাশ ফিরল। নাইটল্যাম্পের আলোয় মায়ের মুখটা দেখতে পেল অন্তু।     

“ঘুমাওনি?”

“হ ঘুমাইছিলাম। এখন জাগছি।”

“তাহলে লাইট জ্বালি? আমার একটু কাজ আছে।”

“জ্বাল।”

অন্তু লাইট জ্বেলে ড্রেসিংটেবিলের সামনে দাঁড়াল। চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে বলল, “হঠাৎ এভাবে কী জন্য আসছ?”

“তোরে নিয়া যাইতে আসছি।”

অন্তু চমকাল। “কোথায় নিয়ে যাবে? বাড়িতে? না না, আমি যেতে পারব না! খালুর শরীর খুব খারাপ। তাঁর দেখাশোনা করি আমি। তিনবেলায় অনেকগুলো ওষুধ দিতে হয়। খালাম্মা সব ওষুধ চেনেনও না।”

মরিয়ম উঠে বসল। মুখটা গম্ভীর। “তারা বড়লোক মানুষ। তুই না থাকলে অন্য মানুষ রাখব।”

“আমাকে কি তুমি একবারেই নিয়ে যাচ্ছ? এই বাড়িতে কাজ আমি আর করব না?”

“না। আমি তোর বিবাহ ঠিক করছি। ছেলে সৌদিতে চাকরি করে। তোর ফটো দেইখা পছন্দ করছে। এক সপ্তাহের মধ্যে বিবাহ।”

“বলো কী? আমার তো বিয়ের বয়স হয়নি। ষোল বছর বয়স। বাংলাদেশ সরকার আইন করেছে, আঠারোর আগে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না।”

“গ্রামদেশে বয়স লুকাইয়া কত মেয়ের বিবাহ হইতাছে! তোর বড় দুই বইনরেও তোর বয়সেই বিবাহ দিছি। এইসব কোনো ব্যাপার না। জিনিসপত্র গুছাইয়া নে। সকালবেলা রওনা দিমু।”

“না মা, এটা হয় না। এভাবে আমি যেতে পারি না। সাত বছর বয়সে এই বাড়িতে আমাকে তুমি কাজে দিয়েছ। খালাম্মা আর খালুজান আমাকে নিজেদের মেয়ের মতো বড় করেছেন। আমার কারণে আমাদের পরিবারকেও কত সাহায্য তাঁরা করেছেন। দুই রুমের বিল্ডিং করে দিয়েছেন বাড়িতে। বাবাকে গরু কিনে দিয়েছেন।”

মরিয়ম গম্ভীর। “এইসবের জইন্য আমরা কি তোর বিবাহ দিব না? তোরে এইভাবেই রাখুম?”

“না মা, তা আমি বলিনি। খালু বলেছেন তিন/চার বছর পর ভালো ছেলে দেখে তিনি আমার বিয়ে দেবেন।” চুল আঁচড়ানো রেখে, মুখে ক্রিম লাগানোর কথা ভুলে মরিয়মের পাশে এসে বসল অন্তু। “এভাবে চলে গেলে তাঁদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে, মা।”

“কিচ্ছু বেইমানি হবে না। ভালো ছেলে পাওয়া গেছে। তোর খালাম্মা খালুজানরে আমি বুঝাইয়া বলুম।”

তারপরও নানা রকমভাবে মরিয়মকে বোঝাবার চেষ্টা করল অন্তু। মায়ের হাত-পা জড়িয়ে কান্নাকাটি করল। কোনো কাজ হলো না। মরিয়ম কঠিন ধরনের মহিলা। তার মন সহজে গলে না। সে যা সিদ্ধান্ত নেয় তাই করে। অন্তুর বাবা তাকে যমের মতো ভয় পায়।

তারপরও আবার মায়ের হাত জড়িয়ে ধরল অন্তু। “মা, এই কাজটা করো না। খালু অসুস্থ। তিনি ভালো হলে...”

ঝটকা মেরে অন্তুর হাত ছাড়িয়ে দিল মরিয়ম। “আমি তোর কোনো কথা শুনুম না।”

মরিয়ম পিছন ফিরে শুয়ে পড়ল।

অন্তু তারপর সারা রাত কেঁদেছে। একটুও ঘুমায়নি। কাঁদতে কাঁদতে চোখ মুখ ফুলে গেছে। সকালবেলা সেই অবস্থায় মোরশেদ সাহেবের চোখের ড্রপ দিয়েছে, পায়ে ক্রিম মেখে দিয়েছে। নাশতার আগে পরের ওষুধ দিয়েছে। মোরশেদ সাহেব তার মনমরা ভাব লক্ষ্য করেছেন। একবার জিজ্ঞেসও করলেন, “কী হয়েছে, অন্তু? তোমাকে এমন দেখাচ্ছে কেন?”

অন্তু কথা বলেনি। চোখের জল সামলাতে মুখ ঘুরিয়ে চলে গেছে। আর ওদিকে মরিয়ম জিনাতের সঙ্গে কথা বলেছে। সুফিয়া আর কমলাও ছিল সামনে। তিনজন মানুষই অবাক। “এভাবে হঠাৎ মেয়েটাকে নিয়ে যাবে? আগেভাগে জানলে সাহেবের দেখাশোনার জন্য না হয় একজন নার্স রাখা যেত। এটা তো ঠিক হলো না!”

মরিয়ম নানা রকমভাবে বোঝাল। পাত্রের গুণগান গাইল। এই পাত্র সে কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বেশ কিছুক্ষণ এসব শুনলেন জিনাত। তারপর বিরক্ত হয়ে বললেন, “তোমার মেয়ে তুমি নিয়ে যাবে, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আগে জানালে পারতে। কাজটা তুমি ভালো করলে না। ঠিক আছে নিয়ে যাও।”

জিনাত এসে মোরশেদ সাহেবকে সব জানালেন। শুনে তিনি হতভম্ব। “এ কী কথা? তুমি কিছু বলোনি? মেয়েটি আমার দেখাশোনা করে?”

“সবই বলেছি। সে কথা শুনছে না।”

“অন্তুর বিয়ের দায়িত্ব আমরা নিয়েছিলাম!”

“তাও বললাম। শুনে চুপ করে রইল।”

“মেয়েটির তো বিয়ের বয়সও হয়নি!”

“এসব নাকি কোনো ব্যাপার না।”

“অন্তু কী বলে? রাজি?”

“ও কোনো কথাই বলছে না। বহুবার জিজ্ঞেস করলাম। কথা বলে না। শুধু কাঁদে। মরিয়ম দজ্জাল টাইপের মহিলা। সে কারও কথা শোনে না। স্বামী-সন্তানরা তার কথার বাইরে যাওয়ার সাহস পায় না।”

মোরশেদ সাহেব বুঝলেন এজন্যই মেয়েটি কথা বলতে পারছে না। সারা রাত নিশ্চয় কান্নাকাটি করেছে। বিড়বিড় করে বললেন, “ওরকম মায়ের ঘরে এমন নরম স্বভাবের মেয়ে!” স্ত্রীর দিকে তাকালেন তিনি। “কী ডিসিশন নিলে?”

“কী আর করব? ওদের জন্য এত কিছু করেছি, তারপরও চক্ষুলজ্জা বলতে কিচ্ছু নেই। এই স্তরের মানুষজন এমনই হয়। চিন্তা করো না। আমি তোমার ওষুধ দিতে পারব। দুই-তিন দিনের মধ্যে একজন নার্স রেখে দেব। অসুবিধা হবে না।”

মোরশেদ সাহেব দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। কথা বললেন না।

জিনাত বললেন, “মেয়েটা এত দিন থাকল আমাদের এখানে। বিয়ে হচ্ছে। কিছু দেওয়া উচিত না?”

“পঞ্চাশ হাজার দিয়ে দাও।”

চলে যাওয়ার সময় মোরশেদ সাহেবের রুমের দরজায় এসে দাঁড়াল অন্তু। হালকা হলুদ রংয়ের সালোয়ার-কামিজ পরেছে। মিষ্টি মুখখানি ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। বিছানায় আধশোয়া হয়ে আছেন মোরশেদ সাহেব। জিনাত দাঁড়িয়ে আছেন সামনে। অন্তুর পিছনে তার মা। মোরশেদ সাহেব অসহায় চোখে অন্তুর দিকে তাকিয়ে আছেন। একটুক্ষণ দাঁড়িয়ে এগিয়ে এলো অন্তু। আচমকা তাঁর দুপা জড়িয়ে ঢুকরে কাঁদতে লাগল। “আপনি আমাকে মাফ করে দেবেন খালু। মাফ করে দেবেন।”

তারপর দৌড়ে বেরিয়ে গেল।

 

দুই

উপজেলা বাসস্ট্যান্ড থেকে অন্তুদের গ্রাম রিকশায় আধঘণ্টার পথ। বাড়ির একেবারে কাছে রিকশা আসে না। নেমে পাঁচ সাত মিনিট হাঁটতে হয়। ধানখেতের ভিতর দিয়ে পথ। মায়ের সঙ্গে সেই পথ পেরিয়ে বাড়ি ঢুকে অন্তু দেখে তার বাবা নিয়ামত মৃধা বারান্দায় বসে নারকেলের হুকায় তামাক টানছে। বোঝা যায়, রাতের খাবার শেষ করে আয়েশ করে তামাক নিয়ে বসেছে। মোরশেদ সাহেবের টাকায় দালান উঠেছে বাড়িতে। ইলেকট্রিসিটি এসেছে। গরু হয়েছে কয়েকটা। অন্তুর বেতনের টাকা ছাড়াও ছোট ছেলেমেয়ে দুটোর পড়ার খরচ দেন তিনি। নিয়ামতের এখন কোনো অভাব নেই। তামাক টানার ভঙ্গিতে বোঝা যায় সে বেশ সুখী। কথা কম বলা নির্বিকার ধরনের মানুষ। স্ত্রী আর সেজ মেয়েকে একবার তাকিয়ে দেখল শুধু। মা-মেয়ে ঢাকা থেকে এসেছে, মেয়ের বিয়ে, ওসব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই।

অন্তু সকাল থেকে কথা বলছে না। যন্ত্রের মতো মায়ের সঙ্গে বাড়ি এসেছে। বাবার সঙ্গে কথা বলল না। হাতের ব্যাগ নিয়ে বারান্দায় উঠতে যাবে ছোটবোন দোলন এসে ব্যাগটা নিল। তার বয়স এগারো। সরকারি প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ফাইভে পড়ে।

ছোট ভাইটার নাম রতন। পাঁচ বছর বয়স। সে দাঁড়িয়ে আছে বাবার পিছনে। তাকিয়ে তাকিয়ে অন্তুকে দেখছে। মায়ের দিকে মন নেই। তবে অন্তুর কাছে রতন তেমন আসে না। একটু যেন ভয় পায়। কারণটা যে কী, অন্তু জানে না।

অন্তুকে পেয়ে দোলনের মুখে কথার বান ডাকে। কত কথা যে বলে! থামতেই চায় না। আজ বলছিল না। তাকিয়ে তাকিয়ে বোনের মুখটা দেখছিল। শুকনো, কান্নাভেজা অসহায় মুখ। এই মুখের দিকে তাকালেই মায়া লাগে।

দোলন যা বোঝার বুঝে গেল।

অন্তু বাড়ি এলে দোলন তার সঙ্গে ঘুমায়। আজও শুয়েছে বোনের পাশে। শুয়েই টের পেল, বোন নিঃশব্দে কাঁদছে। শুয়েছে পিছন ফিরে। বোনের বাহুতে হাত রাখল দোলন। “কানতেছ ক্যান আপা?”

অন্তু কথা বলল না। দোলনের দিকে ফিরলও না।

“আমি বুঝছি, ক্যান কানতেছ? বিবাহে তুমি রাজি না। আমিও চাই না তোমার এখন বিবাহ হোক। কিন্তু সেই কথা মারে বলতে পারি নাই। মায় বিরাট রাগী। এইসব কথা বললে মারব। এই বয়সে আমারেও বিবাহ দিয়া দিতে পারে।”

অন্তু আগের মতোই চুপ। একবার নাক টানল।

দোলন বলল, “যার সঙ্গে তোমার বিবাহ ঠিক হইছে তার নাম গফুর। পাশের গ্রামে বাড়ি। তোমার চেয়ে বয়সে ডাবল হইব। লোক খারাপ না। আমি কথা বলছি। তার পরও আপা, ওই রকম লোকের সঙ্গে তোমারে মানায় না। মায় যে ক্যান লোকটার জন্য পাগল হইল? তুমি ঢাকায় থাকো নয় দশ বছর ধইরা। লেখাপড়া জানো, কথাবার্তা ভালো।         [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
৫৫ মিলিয়ন বছরের পুরোনো জীবাশ্মে মিলল ‘গাছে-চড়া’ অদ্ভুত কুমিরের সন্ধান
৫৫ মিলিয়ন বছরের পুরোনো জীবাশ্মে মিলল ‘গাছে-চড়া’ অদ্ভুত কুমিরের সন্ধান

এই মাত্র | বিজ্ঞান

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা