শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ১

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব  ১

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা।  এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

 

সন্ধ্যাবেলা মরিয়ম এসে হাজির। অন্তু অবাক। মা ফোন না করে হঠাৎ এভাবে চলে এলো? ঘটনা কী?

ঘটনা জানা গেল রাতে।

রাতের খাওয়া শেষ হতে সাড়ে ৯টার মতো বেজেছে। মোরশেদ সাহেব খেয়ে নেন ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে। খাওয়ার আগে তাঁর দুটো ওষুধ। একটা গ্যাসট্রিকের। খেতে হয় খাওয়ার আধঘণ্টা আগে। খাওয়ার ১০ মিনিট আগে ডায়াবেটিসের ওষুধ। খাওয়ার পর প্রেসারের ওষুধ। ১০টা সাড়ে ১০টায় ইসবগুল আর তোকমাদানা এক চামচ করে ভিজিয়ে রাখতে হয় ১০ মিনিট। ওই জিনিস এক গ্লাস খেয়ে তারপর খান দুটো অল্পমাত্রার ঘুমের ওষুধ। ১১টা বেজে যায় এসব কাজ সারতে।

সাহেবের দেখভাল অন্তুই করে। বিছানায় যাওয়ার আগে হাঁটুর তলা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ক্রিম লাগিয়ে দিতে হয়। ওখানকার চামড়া খসখসে হয়ে গিয়েছে। দুচোখেই ছানি দেখা দিয়েছে। এজন্য দুবেলা চোখের ওষুধ।

সাহেবকে অন্তু ডাকে খালু। ম্যাডামকে খালাম্মা। তাঁর নাম জিনাত। তাঁদের একটাই মেয়ে। আফরিন। সে থাকে আমেরিকায়। লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে রোজই এক দুবার ভাইবার বা হোয়াটসঅ্যাপে মা-বাবার সঙ্গে কথা বলে। একটা নাতনি আছে। সাত বছর বয়স।

সাহেবের বয়স পঁয়ষট্টির মতো। শরীর স্বাস্থ্য ভালোই ছিল। নিয়ম মেনে চলা লোক। তার পরও গত কয়েক মাস শরীর ভালো যাচ্ছে না। একটার পর একটা সমস্যা। সব মিলিয়ে প্রায় শয্যাশায়ী। ডাক্তার আর হাসপাতাল ছাড়া কোথাও মুভ করেন না। নিজের রুমে শুয়ে শুয়ে বই পড়েন আর টিভি দেখেন। এক গ্লাস পানি খেতে হলেও অন্তুকে ডাকেন। জিনাতের বেশির ভাগ সময় কাটে ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল দেখে। দুজন মধ্যবয়সী বুয়া আছে। একজনের কাজ রান্না করা। তার নাম সুফিয়া। আরেকজনের নাম কমলা। সে সংসারের অন্যান্য কাজ করে। ড্রাইভারের নাম এনায়েত। এখন আর রোজ গাড়ি চালাতে হয় না তাকে। বেশির ভাগ দিন বসেই থাকে। জিনাত তাকে দিয়ে বাজার করান।

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা। এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

গুলশানের এই ফ্ল্যাট সাড়ে তিন হাজার স্কয়ার ফিটের। চারটা বেড। মাঝারি সাইজের একটা গেস্টরুম আছে। সেটা জামান সাহেবের অফিস। তিনি মোরশেদ সাহেবের ম্যানেজার। প্রায় তিরিশ বছর ধরে আছেন। সৎলোক। সাহেবের জমিজমা, টাকা-পয়সা সবকিছুর হিসাব তাঁর কাছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই ফ্ল্যাটেই থাকেন। অফিস রুমে বসে কাজ করেন। খাওয়া-দাওয়া এখানেই। বুয়া দুজন থাকে একরুমে আর অন্তুর আলাদা রুম। মা এলে অন্তুর রুমে থাকে।

অন্তুদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী। ওই অতদূর থেকে বাসে করে এসে ক্লান্ত হয়ে গেছে মরিয়ম। সন্ধ্যাবেলা আসার পরই চা-নাশতা দেওয়া হয়েছে তাকে। অন্তু কথা বলার সময় পায়নি। মা বলতে চেয়েছে। অন্তু বলেছে, রাতে শুনবে। আটটার দিকেই কিচেনে বসে রাতের খাবার খেয়ে নিয়েছে মরিয়ম। তারপর অন্তুর রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। এখন শ্রাবণ মাস। কদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। শীতল আবহাওয়া। আজ রাতে, এই কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি নামল নিঝুম হয়ে। অন্তু মাত্র তার রুমে এসেছে, তখনই।

শোয়ার আগে অন্তু একটু রূপচর্চা করে। বেশ কিছুটা সময় ধরে চুল আঁচড়ায়, মুখে নাইটক্রিম মাখে। ড্রেসিংটেবিলের আয়নায় নিজেকে দেখে।

বারান্দার দিককার দরজা খোলা রেখেই শুয়ে পড়েছে মরিয়ম। দরজাটা অন্তু বন্ধ করে দিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে শুয়ে থাকা মরিয়ম পাশ ফিরল। নাইটল্যাম্পের আলোয় মায়ের মুখটা দেখতে পেল অন্তু।     

“ঘুমাওনি?”

“হ ঘুমাইছিলাম। এখন জাগছি।”

“তাহলে লাইট জ্বালি? আমার একটু কাজ আছে।”

“জ্বাল।”

অন্তু লাইট জ্বেলে ড্রেসিংটেবিলের সামনে দাঁড়াল। চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে বলল, “হঠাৎ এভাবে কী জন্য আসছ?”

“তোরে নিয়া যাইতে আসছি।”

অন্তু চমকাল। “কোথায় নিয়ে যাবে? বাড়িতে? না না, আমি যেতে পারব না! খালুর শরীর খুব খারাপ। তাঁর দেখাশোনা করি আমি। তিনবেলায় অনেকগুলো ওষুধ দিতে হয়। খালাম্মা সব ওষুধ চেনেনও না।”

মরিয়ম উঠে বসল। মুখটা গম্ভীর। “তারা বড়লোক মানুষ। তুই না থাকলে অন্য মানুষ রাখব।”

“আমাকে কি তুমি একবারেই নিয়ে যাচ্ছ? এই বাড়িতে কাজ আমি আর করব না?”

“না। আমি তোর বিবাহ ঠিক করছি। ছেলে সৌদিতে চাকরি করে। তোর ফটো দেইখা পছন্দ করছে। এক সপ্তাহের মধ্যে বিবাহ।”

“বলো কী? আমার তো বিয়ের বয়স হয়নি। ষোল বছর বয়স। বাংলাদেশ সরকার আইন করেছে, আঠারোর আগে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না।”

“গ্রামদেশে বয়স লুকাইয়া কত মেয়ের বিবাহ হইতাছে! তোর বড় দুই বইনরেও তোর বয়সেই বিবাহ দিছি। এইসব কোনো ব্যাপার না। জিনিসপত্র গুছাইয়া নে। সকালবেলা রওনা দিমু।”

“না মা, এটা হয় না। এভাবে আমি যেতে পারি না। সাত বছর বয়সে এই বাড়িতে আমাকে তুমি কাজে দিয়েছ। খালাম্মা আর খালুজান আমাকে নিজেদের মেয়ের মতো বড় করেছেন। আমার কারণে আমাদের পরিবারকেও কত সাহায্য তাঁরা করেছেন। দুই রুমের বিল্ডিং করে দিয়েছেন বাড়িতে। বাবাকে গরু কিনে দিয়েছেন।”

মরিয়ম গম্ভীর। “এইসবের জইন্য আমরা কি তোর বিবাহ দিব না? তোরে এইভাবেই রাখুম?”

“না মা, তা আমি বলিনি। খালু বলেছেন তিন/চার বছর পর ভালো ছেলে দেখে তিনি আমার বিয়ে দেবেন।” চুল আঁচড়ানো রেখে, মুখে ক্রিম লাগানোর কথা ভুলে মরিয়মের পাশে এসে বসল অন্তু। “এভাবে চলে গেলে তাঁদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে, মা।”

“কিচ্ছু বেইমানি হবে না। ভালো ছেলে পাওয়া গেছে। তোর খালাম্মা খালুজানরে আমি বুঝাইয়া বলুম।”

তারপরও নানা রকমভাবে মরিয়মকে বোঝাবার চেষ্টা করল অন্তু। মায়ের হাত-পা জড়িয়ে কান্নাকাটি করল। কোনো কাজ হলো না। মরিয়ম কঠিন ধরনের মহিলা। তার মন সহজে গলে না। সে যা সিদ্ধান্ত নেয় তাই করে। অন্তুর বাবা তাকে যমের মতো ভয় পায়।

তারপরও আবার মায়ের হাত জড়িয়ে ধরল অন্তু। “মা, এই কাজটা করো না। খালু অসুস্থ। তিনি ভালো হলে...”

ঝটকা মেরে অন্তুর হাত ছাড়িয়ে দিল মরিয়ম। “আমি তোর কোনো কথা শুনুম না।”

মরিয়ম পিছন ফিরে শুয়ে পড়ল।

অন্তু তারপর সারা রাত কেঁদেছে। একটুও ঘুমায়নি। কাঁদতে কাঁদতে চোখ মুখ ফুলে গেছে। সকালবেলা সেই অবস্থায় মোরশেদ সাহেবের চোখের ড্রপ দিয়েছে, পায়ে ক্রিম মেখে দিয়েছে। নাশতার আগে পরের ওষুধ দিয়েছে। মোরশেদ সাহেব তার মনমরা ভাব লক্ষ্য করেছেন। একবার জিজ্ঞেসও করলেন, “কী হয়েছে, অন্তু? তোমাকে এমন দেখাচ্ছে কেন?”

অন্তু কথা বলেনি। চোখের জল সামলাতে মুখ ঘুরিয়ে চলে গেছে। আর ওদিকে মরিয়ম জিনাতের সঙ্গে কথা বলেছে। সুফিয়া আর কমলাও ছিল সামনে। তিনজন মানুষই অবাক। “এভাবে হঠাৎ মেয়েটাকে নিয়ে যাবে? আগেভাগে জানলে সাহেবের দেখাশোনার জন্য না হয় একজন নার্স রাখা যেত। এটা তো ঠিক হলো না!”

মরিয়ম নানা রকমভাবে বোঝাল। পাত্রের গুণগান গাইল। এই পাত্র সে কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বেশ কিছুক্ষণ এসব শুনলেন জিনাত। তারপর বিরক্ত হয়ে বললেন, “তোমার মেয়ে তুমি নিয়ে যাবে, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আগে জানালে পারতে। কাজটা তুমি ভালো করলে না। ঠিক আছে নিয়ে যাও।”

জিনাত এসে মোরশেদ সাহেবকে সব জানালেন। শুনে তিনি হতভম্ব। “এ কী কথা? তুমি কিছু বলোনি? মেয়েটি আমার দেখাশোনা করে?”

“সবই বলেছি। সে কথা শুনছে না।”

“অন্তুর বিয়ের দায়িত্ব আমরা নিয়েছিলাম!”

“তাও বললাম। শুনে চুপ করে রইল।”

“মেয়েটির তো বিয়ের বয়সও হয়নি!”

“এসব নাকি কোনো ব্যাপার না।”

“অন্তু কী বলে? রাজি?”

“ও কোনো কথাই বলছে না। বহুবার জিজ্ঞেস করলাম। কথা বলে না। শুধু কাঁদে। মরিয়ম দজ্জাল টাইপের মহিলা। সে কারও কথা শোনে না। স্বামী-সন্তানরা তার কথার বাইরে যাওয়ার সাহস পায় না।”

মোরশেদ সাহেব বুঝলেন এজন্যই মেয়েটি কথা বলতে পারছে না। সারা রাত নিশ্চয় কান্নাকাটি করেছে। বিড়বিড় করে বললেন, “ওরকম মায়ের ঘরে এমন নরম স্বভাবের মেয়ে!” স্ত্রীর দিকে তাকালেন তিনি। “কী ডিসিশন নিলে?”

“কী আর করব? ওদের জন্য এত কিছু করেছি, তারপরও চক্ষুলজ্জা বলতে কিচ্ছু নেই। এই স্তরের মানুষজন এমনই হয়। চিন্তা করো না। আমি তোমার ওষুধ দিতে পারব। দুই-তিন দিনের মধ্যে একজন নার্স রেখে দেব। অসুবিধা হবে না।”

মোরশেদ সাহেব দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। কথা বললেন না।

জিনাত বললেন, “মেয়েটা এত দিন থাকল আমাদের এখানে। বিয়ে হচ্ছে। কিছু দেওয়া উচিত না?”

“পঞ্চাশ হাজার দিয়ে দাও।”

চলে যাওয়ার সময় মোরশেদ সাহেবের রুমের দরজায় এসে দাঁড়াল অন্তু। হালকা হলুদ রংয়ের সালোয়ার-কামিজ পরেছে। মিষ্টি মুখখানি ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। বিছানায় আধশোয়া হয়ে আছেন মোরশেদ সাহেব। জিনাত দাঁড়িয়ে আছেন সামনে। অন্তুর পিছনে তার মা। মোরশেদ সাহেব অসহায় চোখে অন্তুর দিকে তাকিয়ে আছেন। একটুক্ষণ দাঁড়িয়ে এগিয়ে এলো অন্তু। আচমকা তাঁর দুপা জড়িয়ে ঢুকরে কাঁদতে লাগল। “আপনি আমাকে মাফ করে দেবেন খালু। মাফ করে দেবেন।”

তারপর দৌড়ে বেরিয়ে গেল।

 

দুই

উপজেলা বাসস্ট্যান্ড থেকে অন্তুদের গ্রাম রিকশায় আধঘণ্টার পথ। বাড়ির একেবারে কাছে রিকশা আসে না। নেমে পাঁচ সাত মিনিট হাঁটতে হয়। ধানখেতের ভিতর দিয়ে পথ। মায়ের সঙ্গে সেই পথ পেরিয়ে বাড়ি ঢুকে অন্তু দেখে তার বাবা নিয়ামত মৃধা বারান্দায় বসে নারকেলের হুকায় তামাক টানছে। বোঝা যায়, রাতের খাবার শেষ করে আয়েশ করে তামাক নিয়ে বসেছে। মোরশেদ সাহেবের টাকায় দালান উঠেছে বাড়িতে। ইলেকট্রিসিটি এসেছে। গরু হয়েছে কয়েকটা। অন্তুর বেতনের টাকা ছাড়াও ছোট ছেলেমেয়ে দুটোর পড়ার খরচ দেন তিনি। নিয়ামতের এখন কোনো অভাব নেই। তামাক টানার ভঙ্গিতে বোঝা যায় সে বেশ সুখী। কথা কম বলা নির্বিকার ধরনের মানুষ। স্ত্রী আর সেজ মেয়েকে একবার তাকিয়ে দেখল শুধু। মা-মেয়ে ঢাকা থেকে এসেছে, মেয়ের বিয়ে, ওসব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই।

অন্তু সকাল থেকে কথা বলছে না। যন্ত্রের মতো মায়ের সঙ্গে বাড়ি এসেছে। বাবার সঙ্গে কথা বলল না। হাতের ব্যাগ নিয়ে বারান্দায় উঠতে যাবে ছোটবোন দোলন এসে ব্যাগটা নিল। তার বয়স এগারো। সরকারি প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ফাইভে পড়ে।

ছোট ভাইটার নাম রতন। পাঁচ বছর বয়স। সে দাঁড়িয়ে আছে বাবার পিছনে। তাকিয়ে তাকিয়ে অন্তুকে দেখছে। মায়ের দিকে মন নেই। তবে অন্তুর কাছে রতন তেমন আসে না। একটু যেন ভয় পায়। কারণটা যে কী, অন্তু জানে না।

অন্তুকে পেয়ে দোলনের মুখে কথার বান ডাকে। কত কথা যে বলে! থামতেই চায় না। আজ বলছিল না। তাকিয়ে তাকিয়ে বোনের মুখটা দেখছিল। শুকনো, কান্নাভেজা অসহায় মুখ। এই মুখের দিকে তাকালেই মায়া লাগে।

দোলন যা বোঝার বুঝে গেল।

অন্তু বাড়ি এলে দোলন তার সঙ্গে ঘুমায়। আজও শুয়েছে বোনের পাশে। শুয়েই টের পেল, বোন নিঃশব্দে কাঁদছে। শুয়েছে পিছন ফিরে। বোনের বাহুতে হাত রাখল দোলন। “কানতেছ ক্যান আপা?”

অন্তু কথা বলল না। দোলনের দিকে ফিরলও না।

“আমি বুঝছি, ক্যান কানতেছ? বিবাহে তুমি রাজি না। আমিও চাই না তোমার এখন বিবাহ হোক। কিন্তু সেই কথা মারে বলতে পারি নাই। মায় বিরাট রাগী। এইসব কথা বললে মারব। এই বয়সে আমারেও বিবাহ দিয়া দিতে পারে।”

অন্তু আগের মতোই চুপ। একবার নাক টানল।

দোলন বলল, “যার সঙ্গে তোমার বিবাহ ঠিক হইছে তার নাম গফুর। পাশের গ্রামে বাড়ি। তোমার চেয়ে বয়সে ডাবল হইব। লোক খারাপ না। আমি কথা বলছি। তার পরও আপা, ওই রকম লোকের সঙ্গে তোমারে মানায় না। মায় যে ক্যান লোকটার জন্য পাগল হইল? তুমি ঢাকায় থাকো নয় দশ বছর ধইরা। লেখাপড়া জানো, কথাবার্তা ভালো।         [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম