শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ১

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব  ১

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা।  এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

 

সন্ধ্যাবেলা মরিয়ম এসে হাজির। অন্তু অবাক। মা ফোন না করে হঠাৎ এভাবে চলে এলো? ঘটনা কী?

ঘটনা জানা গেল রাতে।

রাতের খাওয়া শেষ হতে সাড়ে ৯টার মতো বেজেছে। মোরশেদ সাহেব খেয়ে নেন ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে। খাওয়ার আগে তাঁর দুটো ওষুধ। একটা গ্যাসট্রিকের। খেতে হয় খাওয়ার আধঘণ্টা আগে। খাওয়ার ১০ মিনিট আগে ডায়াবেটিসের ওষুধ। খাওয়ার পর প্রেসারের ওষুধ। ১০টা সাড়ে ১০টায় ইসবগুল আর তোকমাদানা এক চামচ করে ভিজিয়ে রাখতে হয় ১০ মিনিট। ওই জিনিস এক গ্লাস খেয়ে তারপর খান দুটো অল্পমাত্রার ঘুমের ওষুধ। ১১টা বেজে যায় এসব কাজ সারতে।

সাহেবের দেখভাল অন্তুই করে। বিছানায় যাওয়ার আগে হাঁটুর তলা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ক্রিম লাগিয়ে দিতে হয়। ওখানকার চামড়া খসখসে হয়ে গিয়েছে। দুচোখেই ছানি দেখা দিয়েছে। এজন্য দুবেলা চোখের ওষুধ।

সাহেবকে অন্তু ডাকে খালু। ম্যাডামকে খালাম্মা। তাঁর নাম জিনাত। তাঁদের একটাই মেয়ে। আফরিন। সে থাকে আমেরিকায়। লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে রোজই এক দুবার ভাইবার বা হোয়াটসঅ্যাপে মা-বাবার সঙ্গে কথা বলে। একটা নাতনি আছে। সাত বছর বয়স।

সাহেবের বয়স পঁয়ষট্টির মতো। শরীর স্বাস্থ্য ভালোই ছিল। নিয়ম মেনে চলা লোক। তার পরও গত কয়েক মাস শরীর ভালো যাচ্ছে না। একটার পর একটা সমস্যা। সব মিলিয়ে প্রায় শয্যাশায়ী। ডাক্তার আর হাসপাতাল ছাড়া কোথাও মুভ করেন না। নিজের রুমে শুয়ে শুয়ে বই পড়েন আর টিভি দেখেন। এক গ্লাস পানি খেতে হলেও অন্তুকে ডাকেন। জিনাতের বেশির ভাগ সময় কাটে ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল দেখে। দুজন মধ্যবয়সী বুয়া আছে। একজনের কাজ রান্না করা। তার নাম সুফিয়া। আরেকজনের নাম কমলা। সে সংসারের অন্যান্য কাজ করে। ড্রাইভারের নাম এনায়েত। এখন আর রোজ গাড়ি চালাতে হয় না তাকে। বেশির ভাগ দিন বসেই থাকে। জিনাত তাকে দিয়ে বাজার করান।

মোরশেদ সাহেবের অবস্থা ভালো। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসা করতেন। বিশ তিরিশ বছর আগে শহরের আশপাশে বিস্তর জমি কিনে রেখেছিলেন। কিনেছেন পানির দামে। এখন সেসব জমি সোনা হয়ে গেছে। বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন। এফডিআর করে রেখেছেন ব্যাংকে। সেই টাকার মাসে ইন্টারেস্ট আসে পঁচিশ তিরিশ লাখ টাকা। এখন কিছুই করেন না। আফরিনকে আমেরিকায় রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিনে দিয়েছেন।

গুলশানের এই ফ্ল্যাট সাড়ে তিন হাজার স্কয়ার ফিটের। চারটা বেড। মাঝারি সাইজের একটা গেস্টরুম আছে। সেটা জামান সাহেবের অফিস। তিনি মোরশেদ সাহেবের ম্যানেজার। প্রায় তিরিশ বছর ধরে আছেন। সৎলোক। সাহেবের জমিজমা, টাকা-পয়সা সবকিছুর হিসাব তাঁর কাছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই ফ্ল্যাটেই থাকেন। অফিস রুমে বসে কাজ করেন। খাওয়া-দাওয়া এখানেই। বুয়া দুজন থাকে একরুমে আর অন্তুর আলাদা রুম। মা এলে অন্তুর রুমে থাকে।

অন্তুদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী। ওই অতদূর থেকে বাসে করে এসে ক্লান্ত হয়ে গেছে মরিয়ম। সন্ধ্যাবেলা আসার পরই চা-নাশতা দেওয়া হয়েছে তাকে। অন্তু কথা বলার সময় পায়নি। মা বলতে চেয়েছে। অন্তু বলেছে, রাতে শুনবে। আটটার দিকেই কিচেনে বসে রাতের খাবার খেয়ে নিয়েছে মরিয়ম। তারপর অন্তুর রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। এখন শ্রাবণ মাস। কদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। শীতল আবহাওয়া। আজ রাতে, এই কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি নামল নিঝুম হয়ে। অন্তু মাত্র তার রুমে এসেছে, তখনই।

শোয়ার আগে অন্তু একটু রূপচর্চা করে। বেশ কিছুটা সময় ধরে চুল আঁচড়ায়, মুখে নাইটক্রিম মাখে। ড্রেসিংটেবিলের আয়নায় নিজেকে দেখে।

বারান্দার দিককার দরজা খোলা রেখেই শুয়ে পড়েছে মরিয়ম। দরজাটা অন্তু বন্ধ করে দিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে শুয়ে থাকা মরিয়ম পাশ ফিরল। নাইটল্যাম্পের আলোয় মায়ের মুখটা দেখতে পেল অন্তু।     

“ঘুমাওনি?”

“হ ঘুমাইছিলাম। এখন জাগছি।”

“তাহলে লাইট জ্বালি? আমার একটু কাজ আছে।”

“জ্বাল।”

অন্তু লাইট জ্বেলে ড্রেসিংটেবিলের সামনে দাঁড়াল। চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে বলল, “হঠাৎ এভাবে কী জন্য আসছ?”

“তোরে নিয়া যাইতে আসছি।”

অন্তু চমকাল। “কোথায় নিয়ে যাবে? বাড়িতে? না না, আমি যেতে পারব না! খালুর শরীর খুব খারাপ। তাঁর দেখাশোনা করি আমি। তিনবেলায় অনেকগুলো ওষুধ দিতে হয়। খালাম্মা সব ওষুধ চেনেনও না।”

মরিয়ম উঠে বসল। মুখটা গম্ভীর। “তারা বড়লোক মানুষ। তুই না থাকলে অন্য মানুষ রাখব।”

“আমাকে কি তুমি একবারেই নিয়ে যাচ্ছ? এই বাড়িতে কাজ আমি আর করব না?”

“না। আমি তোর বিবাহ ঠিক করছি। ছেলে সৌদিতে চাকরি করে। তোর ফটো দেইখা পছন্দ করছে। এক সপ্তাহের মধ্যে বিবাহ।”

“বলো কী? আমার তো বিয়ের বয়স হয়নি। ষোল বছর বয়স। বাংলাদেশ সরকার আইন করেছে, আঠারোর আগে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না।”

“গ্রামদেশে বয়স লুকাইয়া কত মেয়ের বিবাহ হইতাছে! তোর বড় দুই বইনরেও তোর বয়সেই বিবাহ দিছি। এইসব কোনো ব্যাপার না। জিনিসপত্র গুছাইয়া নে। সকালবেলা রওনা দিমু।”

“না মা, এটা হয় না। এভাবে আমি যেতে পারি না। সাত বছর বয়সে এই বাড়িতে আমাকে তুমি কাজে দিয়েছ। খালাম্মা আর খালুজান আমাকে নিজেদের মেয়ের মতো বড় করেছেন। আমার কারণে আমাদের পরিবারকেও কত সাহায্য তাঁরা করেছেন। দুই রুমের বিল্ডিং করে দিয়েছেন বাড়িতে। বাবাকে গরু কিনে দিয়েছেন।”

মরিয়ম গম্ভীর। “এইসবের জইন্য আমরা কি তোর বিবাহ দিব না? তোরে এইভাবেই রাখুম?”

“না মা, তা আমি বলিনি। খালু বলেছেন তিন/চার বছর পর ভালো ছেলে দেখে তিনি আমার বিয়ে দেবেন।” চুল আঁচড়ানো রেখে, মুখে ক্রিম লাগানোর কথা ভুলে মরিয়মের পাশে এসে বসল অন্তু। “এভাবে চলে গেলে তাঁদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে, মা।”

“কিচ্ছু বেইমানি হবে না। ভালো ছেলে পাওয়া গেছে। তোর খালাম্মা খালুজানরে আমি বুঝাইয়া বলুম।”

তারপরও নানা রকমভাবে মরিয়মকে বোঝাবার চেষ্টা করল অন্তু। মায়ের হাত-পা জড়িয়ে কান্নাকাটি করল। কোনো কাজ হলো না। মরিয়ম কঠিন ধরনের মহিলা। তার মন সহজে গলে না। সে যা সিদ্ধান্ত নেয় তাই করে। অন্তুর বাবা তাকে যমের মতো ভয় পায়।

তারপরও আবার মায়ের হাত জড়িয়ে ধরল অন্তু। “মা, এই কাজটা করো না। খালু অসুস্থ। তিনি ভালো হলে...”

ঝটকা মেরে অন্তুর হাত ছাড়িয়ে দিল মরিয়ম। “আমি তোর কোনো কথা শুনুম না।”

মরিয়ম পিছন ফিরে শুয়ে পড়ল।

অন্তু তারপর সারা রাত কেঁদেছে। একটুও ঘুমায়নি। কাঁদতে কাঁদতে চোখ মুখ ফুলে গেছে। সকালবেলা সেই অবস্থায় মোরশেদ সাহেবের চোখের ড্রপ দিয়েছে, পায়ে ক্রিম মেখে দিয়েছে। নাশতার আগে পরের ওষুধ দিয়েছে। মোরশেদ সাহেব তার মনমরা ভাব লক্ষ্য করেছেন। একবার জিজ্ঞেসও করলেন, “কী হয়েছে, অন্তু? তোমাকে এমন দেখাচ্ছে কেন?”

অন্তু কথা বলেনি। চোখের জল সামলাতে মুখ ঘুরিয়ে চলে গেছে। আর ওদিকে মরিয়ম জিনাতের সঙ্গে কথা বলেছে। সুফিয়া আর কমলাও ছিল সামনে। তিনজন মানুষই অবাক। “এভাবে হঠাৎ মেয়েটাকে নিয়ে যাবে? আগেভাগে জানলে সাহেবের দেখাশোনার জন্য না হয় একজন নার্স রাখা যেত। এটা তো ঠিক হলো না!”

মরিয়ম নানা রকমভাবে বোঝাল। পাত্রের গুণগান গাইল। এই পাত্র সে কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বেশ কিছুক্ষণ এসব শুনলেন জিনাত। তারপর বিরক্ত হয়ে বললেন, “তোমার মেয়ে তুমি নিয়ে যাবে, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আগে জানালে পারতে। কাজটা তুমি ভালো করলে না। ঠিক আছে নিয়ে যাও।”

জিনাত এসে মোরশেদ সাহেবকে সব জানালেন। শুনে তিনি হতভম্ব। “এ কী কথা? তুমি কিছু বলোনি? মেয়েটি আমার দেখাশোনা করে?”

“সবই বলেছি। সে কথা শুনছে না।”

“অন্তুর বিয়ের দায়িত্ব আমরা নিয়েছিলাম!”

“তাও বললাম। শুনে চুপ করে রইল।”

“মেয়েটির তো বিয়ের বয়সও হয়নি!”

“এসব নাকি কোনো ব্যাপার না।”

“অন্তু কী বলে? রাজি?”

“ও কোনো কথাই বলছে না। বহুবার জিজ্ঞেস করলাম। কথা বলে না। শুধু কাঁদে। মরিয়ম দজ্জাল টাইপের মহিলা। সে কারও কথা শোনে না। স্বামী-সন্তানরা তার কথার বাইরে যাওয়ার সাহস পায় না।”

মোরশেদ সাহেব বুঝলেন এজন্যই মেয়েটি কথা বলতে পারছে না। সারা রাত নিশ্চয় কান্নাকাটি করেছে। বিড়বিড় করে বললেন, “ওরকম মায়ের ঘরে এমন নরম স্বভাবের মেয়ে!” স্ত্রীর দিকে তাকালেন তিনি। “কী ডিসিশন নিলে?”

“কী আর করব? ওদের জন্য এত কিছু করেছি, তারপরও চক্ষুলজ্জা বলতে কিচ্ছু নেই। এই স্তরের মানুষজন এমনই হয়। চিন্তা করো না। আমি তোমার ওষুধ দিতে পারব। দুই-তিন দিনের মধ্যে একজন নার্স রেখে দেব। অসুবিধা হবে না।”

মোরশেদ সাহেব দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। কথা বললেন না।

জিনাত বললেন, “মেয়েটা এত দিন থাকল আমাদের এখানে। বিয়ে হচ্ছে। কিছু দেওয়া উচিত না?”

“পঞ্চাশ হাজার দিয়ে দাও।”

চলে যাওয়ার সময় মোরশেদ সাহেবের রুমের দরজায় এসে দাঁড়াল অন্তু। হালকা হলুদ রংয়ের সালোয়ার-কামিজ পরেছে। মিষ্টি মুখখানি ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। বিছানায় আধশোয়া হয়ে আছেন মোরশেদ সাহেব। জিনাত দাঁড়িয়ে আছেন সামনে। অন্তুর পিছনে তার মা। মোরশেদ সাহেব অসহায় চোখে অন্তুর দিকে তাকিয়ে আছেন। একটুক্ষণ দাঁড়িয়ে এগিয়ে এলো অন্তু। আচমকা তাঁর দুপা জড়িয়ে ঢুকরে কাঁদতে লাগল। “আপনি আমাকে মাফ করে দেবেন খালু। মাফ করে দেবেন।”

তারপর দৌড়ে বেরিয়ে গেল।

 

দুই

উপজেলা বাসস্ট্যান্ড থেকে অন্তুদের গ্রাম রিকশায় আধঘণ্টার পথ। বাড়ির একেবারে কাছে রিকশা আসে না। নেমে পাঁচ সাত মিনিট হাঁটতে হয়। ধানখেতের ভিতর দিয়ে পথ। মায়ের সঙ্গে সেই পথ পেরিয়ে বাড়ি ঢুকে অন্তু দেখে তার বাবা নিয়ামত মৃধা বারান্দায় বসে নারকেলের হুকায় তামাক টানছে। বোঝা যায়, রাতের খাবার শেষ করে আয়েশ করে তামাক নিয়ে বসেছে। মোরশেদ সাহেবের টাকায় দালান উঠেছে বাড়িতে। ইলেকট্রিসিটি এসেছে। গরু হয়েছে কয়েকটা। অন্তুর বেতনের টাকা ছাড়াও ছোট ছেলেমেয়ে দুটোর পড়ার খরচ দেন তিনি। নিয়ামতের এখন কোনো অভাব নেই। তামাক টানার ভঙ্গিতে বোঝা যায় সে বেশ সুখী। কথা কম বলা নির্বিকার ধরনের মানুষ। স্ত্রী আর সেজ মেয়েকে একবার তাকিয়ে দেখল শুধু। মা-মেয়ে ঢাকা থেকে এসেছে, মেয়ের বিয়ে, ওসব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই।

অন্তু সকাল থেকে কথা বলছে না। যন্ত্রের মতো মায়ের সঙ্গে বাড়ি এসেছে। বাবার সঙ্গে কথা বলল না। হাতের ব্যাগ নিয়ে বারান্দায় উঠতে যাবে ছোটবোন দোলন এসে ব্যাগটা নিল। তার বয়স এগারো। সরকারি প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ফাইভে পড়ে।

ছোট ভাইটার নাম রতন। পাঁচ বছর বয়স। সে দাঁড়িয়ে আছে বাবার পিছনে। তাকিয়ে তাকিয়ে অন্তুকে দেখছে। মায়ের দিকে মন নেই। তবে অন্তুর কাছে রতন তেমন আসে না। একটু যেন ভয় পায়। কারণটা যে কী, অন্তু জানে না।

অন্তুকে পেয়ে দোলনের মুখে কথার বান ডাকে। কত কথা যে বলে! থামতেই চায় না। আজ বলছিল না। তাকিয়ে তাকিয়ে বোনের মুখটা দেখছিল। শুকনো, কান্নাভেজা অসহায় মুখ। এই মুখের দিকে তাকালেই মায়া লাগে।

দোলন যা বোঝার বুঝে গেল।

অন্তু বাড়ি এলে দোলন তার সঙ্গে ঘুমায়। আজও শুয়েছে বোনের পাশে। শুয়েই টের পেল, বোন নিঃশব্দে কাঁদছে। শুয়েছে পিছন ফিরে। বোনের বাহুতে হাত রাখল দোলন। “কানতেছ ক্যান আপা?”

অন্তু কথা বলল না। দোলনের দিকে ফিরলও না।

“আমি বুঝছি, ক্যান কানতেছ? বিবাহে তুমি রাজি না। আমিও চাই না তোমার এখন বিবাহ হোক। কিন্তু সেই কথা মারে বলতে পারি নাই। মায় বিরাট রাগী। এইসব কথা বললে মারব। এই বয়সে আমারেও বিবাহ দিয়া দিতে পারে।”

অন্তু আগের মতোই চুপ। একবার নাক টানল।

দোলন বলল, “যার সঙ্গে তোমার বিবাহ ঠিক হইছে তার নাম গফুর। পাশের গ্রামে বাড়ি। তোমার চেয়ে বয়সে ডাবল হইব। লোক খারাপ না। আমি কথা বলছি। তার পরও আপা, ওই রকম লোকের সঙ্গে তোমারে মানায় না। মায় যে ক্যান লোকটার জন্য পাগল হইল? তুমি ঢাকায় থাকো নয় দশ বছর ধইরা। লেখাপড়া জানো, কথাবার্তা ভালো।         [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়