শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৩

পঞ্চগড়ে পিয়ানো রহস্য

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
পঞ্চগড়ে পিয়ানো রহস্য

হাবিব ছোটকাকুর চোখের দিকে তাকাতে গিয়ে প্রথমবার পারল না। পরের বার তাকাল। তবে ভয়ে শরীর কাঁপছে তার।

ছোটকাকু জিজ্ঞেস করলেন-

হাবিব তুমি কি ভয় পাচ্ছ?

না। কাঁপা গলায় বলল হাবিব।

তাহলে তোমার গলা কাঁপছে কেন? তুমি কি পানি খাবে?

না।

তোমার পুরো নাম?

আহসান হাবিব।

বাবার নাম?

বাবার নাম বলতে গিয়ে থেমে গেল হাবিব। ছোটকাকু ধমক দিলেন বাবার নাম বলতে এত সময় নিচ্ছ কেন? বাবার নাম বল?

আমার বাবার নাম রাজীব আহসান।

তুমি ভুল বলছ? তোমার বাবার নাম রাজীব নয়... আমি কি ভুল বললাম? প্রশ্নের উত্তর দাও? তুমি জেনেবুঝে গীতাঞ্জলির প্রথম সংস্করণ বিক্রি করেছ, ঘটনা সত্য না মিথ্যা? জবাব দাও...

হাবিব বলল, ঘটনা মিথ্যা

তাহলে সত্যটা কী? গীতাঞ্জলি চুরি হয়ে গেছে?

হ্যাঁ। চুরি হয়ে গেছে।

সত্য বলছ নাকি মিথ্যা...

সত্য বলছি।

কোনটা সত্য? গীতাঞ্জলি চুরি হয়েছে নাকি বিক্রি হয়েছে।

চুরি হয়েছে।

তুমি মিথ্যা বলছ।

না আমি সত্য বলছি।

জোরে ধমক দিলেন ছোটকাকু। না, তুমি মিথ্যা বলছ। একটু আগে তুমি বলেছ বইটি পনেরো হাজার টাকায় বিক্রি করেছ। আমার কাছে মোবাইলে রেকর্ড আছে। শুনতে চাও?

হাবিব হঠাৎ ছোটকাকুর দুই পা জড়িয়ে ধরে বলল, স্যার আমি অন্যায় করেছি। আমাকে মাফ করে দিন।

ছোটকাকু বললেন, মাফ করতে পারি। তবে একটা শর্ত আছে। এক ঘণ্টার মধ্যে বইটি আমার চাই। এক ঘণ্টার মধ্যে বই না পেলে মিরাজকে সব বলে দেব। চাকরিটা হারাবে তুমি। শর্তে রাজি?

হাবিব বলল, হ্যাঁ আমি রাজি।

সময় কত পাবে?

এক ঘণ্টা।

এক ঘণ্টা মানে ৬০ মিনিট।

জি ৬০ মিনিট।

তোমার ভোটার কার্ড ও পাসপোর্ট নিশ্চয়ই আছে।

হ্যাঁ আছে।

আমাকে দাও। সিকিউরিটি...

আমার পাসপোর্টে একটা ঝামেলা আছে।

তবু দাও। গীতাঞ্জলি হাতে পেলেই পাসপোর্ট আর ভোটার কার্ড ফেরত পেয়ে যাবে। তোমার সময় শুরু। অফিসের ড্রয়ারেই পাসপোর্ট ও ভোটার কার্ড ছিল। ছোটকাকুর হাতে তা তুলে দিয়ে হাবিব বলল, স্যার এক ঘণ্টায় হবে না। আজকের পুরো দিনটা লাগবে। সন্ধ্যার মধ্যেই আপনি বইটি পেয়ে যাবেন।

ছোটকাকু সম্মতি জানিয়ে বললেন, যাও, তোমাকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলো। শোনো আমার সঙ্গে চালাকি করার চেষ্টা করবে না। তাহলে কিন্তু বিপদ হবে তোমার। বলেই ভিতরবাড়ির দিকে পা বাড়ালেন ছোটকাকু।

দুপুরের খাবার ডাইনিং টেবিলে দেওয়া হয়েছে। মিরাজ কাদেরী নিজে টেবিলে খাবার সাজিয়ে রাখছেন। তাকে সহায়তা করছে মজিদ বিএসসি ও ফুলপরী। ছোটকাকুকে দেখেই মিরাজ কাদেরী খুশি হয়ে বললেন, আসো বন্ধু আসো। তোমার পছন্দের সব খাবারই রান্না হয়েছে। শজনেপাতার ভর্তা খাও তো?

হ্যাঁ।

শজনেপাতার কিন্তু অনেক গুণ। পোস্তদানার ভর্তা পছন্দ তো?

হ্যাঁ।

শুঁটকি? খাও তো?

হ্যাঁ শুঁটকি তো আমার পছন্দের খাবার।

তাহলে চল খাওয়া শুরু করি। তোমার কাজের কতদূর। কোনো ক্লু পেলে?

বেসিনে হাত ধুতে ধুতে ছোটকাকু বললেন, এখনো তেমন কোনো ক্লু পাইনি। তবে আশা করি পেয়ে যাব।

হ্যাঁ তোমার ওপর সে ভরসা আছে আমার। শোনো গুপ্তধনটা যদি পেয়ে যাই তাহলে সারা দেশে একটা প্রজেক্ট শুরু করব।

ও হ্যাঁ ভালো কথা। তোমাকে বলেছিলাম না একটা সাংস্কৃতিক উৎসব করব। প্রধান অতিথি কে হচ্ছেন ধারণা করে বল?

ছোটকাকু বললেন, গুপ্তধনের বাইরের কোনো প্রসঙ্গ নিয়ে আমার সঙ্গে আপাতত ডিসকাস করবে না। আমরা বরং গুপ্তধন নিয়েই কথা বলি।

হাবিবকে বিশ্বাস করে তুমি ভুল করেছ। হাবিব গোপন কথা গোপন রাখেনি। গুপ্তধনের একটা ক্লু রয়েছে গীতাঞ্জলির প্রথম সংস্করণ বইটায়। হাবিব সেটা একজনের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে।

মিরাজ কাদেরী অবাক হয়ে বললেন, তুমি এ কথা জানলে কী করে?

হাবিব নিজে বলেছে।

বল কী! হাবিব নিজে বলেছে?

হ্যাঁ।

হাবিব কোথায়? হাবিব... অ্যাই হাবিব... বলেই উত্তেজিত ভঙ্গিতে বাইরে যাওয়ার জন্য পা বাড়ালেন মিরাজ কাদেরী। ছোটকাকু তাকে শান্ত করার চেষ্টা করে বললেন, শোনো বন্ধু। তোমাকে একটু কুল থাকতে হবে। হাবিবের সঙ্গে ভাবটা দেখাবে কিছুই জানো না। কারণ হাবিব যদি জেনে যায় যে তুমি সবই অবগত হয়েছে তাহলে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে না। তোমাকে একটা গোপন কথা বলি। আমার ধারণা শওকত জামিলের সঙ্গে হাবিবের যোগাযোগ আছে। বইটি তার কাছেই বিক্রি করেছে।

মিরাজ কাদেরী অবাক হয়ে বললেন, তুমি এসব কী বলছ ছোটকাকু। ঘরের শত্রু বিভীষণ! আমি তো বিশ্বাসই করতে পারছি না। মানুষ এত নেমকহারাম হয়! হ্যাঁ, মনে পড়েছে। একদিন কথা প্রসঙ্গে হাবিবকে আমি গুপ্তধনের কথাটা বলেছিলাম। সে যে এভাবে অসৎ হয়ে উঠবে বুঝতে পারিনি। আমি ব্যাটাকে আজই চাকরি থেকে বাদ দিয়ে দেব। ব্যাটাকে পুলিশে দেব আমি...

মিরাজ কাদেরী উত্তেজনা দমাতে পারছেন না। বিশ্বাসভঙ্গের বেদনা সহ্য করা মুশকিল। ছোটকাকু অনেক কষ্টে মিরাজ কাদেরীকে শান্ত করলেন। দুই বন্ধু একসঙ্গে খেতে বসলেন। তখনই ছোটকাকুর মোবাইলে একটা রহস্যজনক ফোন এলো। গম্ভীর গলা- অয় মিয়া ছোট্ট কাকু... পঞ্চগড়ে কোন উদ্দেশ্যে আসছ মিয়া। ১২ ঘণ্টা সময় দিলাম। পঞ্চগড় থাইক্যা চইল্যা যাবি। নাইলে কইলাম খবর আছে... বলেই ফোন কেটে দিল গম্ভীর গলার লোকটি।

ছোটকাকু উত্তেজিত কণ্ঠে বললেন, এত বড় সাহস আমাকে ভয় দেখায়। আমি গুপ্তধনের রহস্য উদ্ঘাটন না করা পর্যন্ত পঞ্চগড় ছাড়ছি না। মিরাজ তুমি একটা কাজ কর। থানার সেই ওসিকে ফোন করে একবার আসতে বল। আমি তার সঙ্গে কথা বলব। জরুরি।

খবর পেয়ে ওসি আকরাম এলেন বিকালে। বেশ উত্তেজিত তিনি। ছোটকাকুকে বললেন, কার এত বড় বুকের পাটা যে আপনাকে থ্রেট করে। যে ফোন নম্বর থেকে ছোটকাকুকে ফোন করা হয়েছে সেই নম্বরটা লেখে নিয়ে ওসি আকরাম চলে গেলেন।

মিরাজ কাদেরী এতটা ভাবেননি। গুপ্তধনের রহস্য খোঁজার জন্য ছোটকাকুকে ডেকেছেন। ভেবেছিলেন ছোটকাকু আসবেন। তার মতো কাজ করবেন। গুপ্তধন না পেলেও কোনো আফসোস নেই। অনেক দিন বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয় না। এ অসিলায় দেখা হবে। কথা হবে। কিন্তু পরিবেশ তো দেখি ভালো নয়। উড়ো টেলিফোনে ছোটকাকুকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তার মানে গুপ্তধনের কথা অন্য কেউ জানে। তারা কি তলে তলে গুপ্তধন খোঁজ শুরু করেছে? মিরাজ কাদেরী সিদ্ধান্ত নিলেন সবার আগে ছোটকাকুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। গুপ্তধনের আগে ছোটকাকুর নিরাপত্তা জরুরি।

ছয়.

রাতে ডায়েরিটা নিয়ে আবার বসলেন ছোটকাকু। পাতার পর পাতা ওল্টাচ্ছেন। হঠাৎ একটি পাতায় চোখ আটকে গেল। ‘যদি সত্যি সত্যি গুপ্তধনের খোঁজ পেতে চাও তাহলে আমার ঘরে একটি পরিবার আছে, যে পরিবারে বাবা নেই মা আছে... তার কাছে যাও।’

কথাগুলো কয়েকবার পড়লেন ছোটকাকু। রহস্যের গন্ধ পাচ্ছেন। পাশের রুমেই মিরাজ কাদেরী থাকেন। দরজায় টোকা দিয়ে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুললেন। মিরাজ কাদেরী একটু যেন ভয় পেয়েছেন। উৎকণ্ঠ নিয়ে বললেন, কী হয়েছে?

ছোটকাকু বললেন, তোমার দাদার ঘর কোন দিকে?

দাদার ঘর? এত রাতে

কোন ঘরটা দাদার। বল...

দাদার ঘর দিয়ে কী করবে?

এত প্রশ্ন কোরো না। আগে দাদার ঘরটা দেখাও।

মিরাজ কাদেরী ঘরটা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, ঘর দিয়ে কী হবে?

কী হবে পরে বলব। আগে ঘরটা খোলার ব্যবস্থা কর। আমি ঘরটা দেখব।

এত রাতে? সকালে দেখলে হয় না?

না, রাতেই দেখব।

বারান্দায় দুজন কাজের লোক ঘুমায়। একজন একাব্বর। অন্যজন মন্নাফ। একাব্বরের নাম ধরে ডাক দিলেন মিরাজ কাদেরী। দুজনই একসঙ্গে দৌড়ে এলো।

একাব্বরকে মিজান চৌধুরীর (মিরাজ কাদেরীর দাদা) ঘরটা খুলে দিতে বললেন। একাব্বর দৌড়ে পাশের ঘর থেকে চাবি নিয়ে এলো। দরজার বড় তালা খুলল। লাইট জ্বালিয়ে দিল। মনে হলো অনেক দিন এ ঘর খোলা হয়নি। বিরাট ঘর। দেয়ালে মিজান চৌধুরীর ছবি। কারুকাজ করা পুরনো খাটে মখমলের বিছানা সাজানো। পাশেই সোফাসেট। দূরে একটা পিয়ানো।

মিরাজ কাদেরীকে প্রশ্ন করলেন ছোটকাকু, এটাই তোমার দাদার রুম?

হ্যাঁ।

তিনি তো মারা গেছেন অনেক আগে?

হ্যাঁ।

এ ঘরে এখন কে থাকে?

কেউ থাকে না।

ঘর কি সারাক্ষণ বন্ধ থাকে?

হ্যাঁ।

ছোটকাকু ভাবলেন ডায়েরিতে লেখা কথাগুলো মিরাজ কাদেরীর সঙ্গে আলোচনা করা দরকার। গীতাঞ্জলিতে কী ধরনের ক্লু আছে সেটা তো এখন জানার কোনো উপায় নেই। তবে ডায়েরির এ কথাগুলো রহস্যের সন্ধান দিতে পারে। কথাগুলো পড়লেন ছোটকাকু। মিরাজ কাদেরীকে একটু যেন চিন্তিত মনে হলো।

ছোটকাকু জিজ্ঞেস করলেন, কথাগুলোর মানে কি তোমার কাছে পরিষ্কার? বিশেষ করে যে পরিবারে বাবা নেই মা আছে... এটা কোন পরিবার?

আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।

ছোটকাকু ভেবে নিয়ে বললেন, বাবা নেই। মা আছে... তার মানে তোমার দাদার কি দ্বিতীয় বিয়ে ছিল?

না তো। জোর দিয়ে বললেন মিরাজ কাদেরী।

ছোটকাকু বললেন, মিরাজ ভালো করে ভাবো। এমনও তো হতে পাবে তোমার দাদার দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। তোমরা কেউ জানো না। এই যে ডায়েরিতে তিনি লিখেছেন, আমার ঘরে একটি পরিবার আছে। সেই পরিবারে মা আছে বাবা নেই। তার মানে ঘটনা পরিষ্কার তোমার দাদা নেই। দাদি নিশ্চয়ই আছেন?

মিরাজ কাদেরী সত্যি সত্যি মারাত্মক ধাঁধায় পড়ে গেলেন। দাদা দ্বিতীয় বিয়ে করলে এতদিনে জানাজানি হয়ে যাওয়ার কথা। অথচ ডায়েরির ভাষায় রহস্যের গন্ধ। হঠাৎ বাইরে বন্দুকের শব্দ হলো। চমকে উঠলেন ছোটকাকু ও মিরাজ কাদেরী। সারা বাড়িতে মানুষজন জেগে উঠল। ধর ধর শব্দ করে সবাই সামনে ছুট ছিল। বাইরে চৌধুরীবাড়ির ফটকের সামনে একজন মাটিতে পড়ে কাতরাচ্ছে। তার হাতে ধরা একটি বই। ছোটকাকু ও মিরাজ কাদেরী একসঙ্গে দৌড়ে তার কাছে গেলেন। দুজনই অবাক। গীতাঞ্জলি বুকে জড়িয়ে ধরে হাবিব মাটিতে পড়ে আছে। পায়ে গুলি লেগেছে। যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে সে। ছোটকাকু ও মিরাজ কাদেরীর উপস্থিতি টের পেয়ে গীতাঞ্জলি তুলে ধরে শুধু একটা কথাই বলল, শওকত জামিল ছোটকাকুর ক্ষতি করতে চায়। লোকটা ভালো নয়। এরপর জ্ঞান হারাল হাবিব।

পরদিন। ঘটনা মোটামুটি পরিষ্কার হলো। শওকত জামিলই চৌধুরীবাড়ির গুপ্তধন সরানোর ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল। কীভাবে যেন সে জেনে যায় চৌধুরীবাড়ির লাইব্রেরির একটি দুষ্প্রাপ্য বইয়ে গুপ্তধনের ক্লু দেওয়া আছে। বইটি রবীন্দ্রনাথের লেখা। গীতাঞ্জলিকেই টার্গেট করে সে। হাবিবকে হাত করে বইটি সংগ্রহ করে। কিন্তু হাবিব কৌশলে বইটি আবার উদ্ধার করে। ফলে শওকত জামিলের সঙ্গে হাবিবের বাদানুবাদ শুরু হয়। হাবিবকে গুলি করে শওকত। মূলত তার ইচ্ছে ছিল ছোটকাকুর ওপর হামলা করা। ওসি আকরামের কাছে সবকিছু স্বীকার করেছে শওকত জামিল। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে গেছে।

গীতাঞ্জলি পাওয়া গেল। কিন্তু বইটির একটি পৃষ্ঠা নেই। ছোটকাকু বুঝে ফেললেন এ পৃষ্ঠাতেই সম্ভবত গুপ্তধনের ক্লু ছিল। দুপুরে একা আবার মিরাজ কাদেরীর দাদার ঘরে ঢুকলেন তিনি। দিনের আলোয় ঘরটির সৌন্দর্য ও আভিজাত্য ছোটকাকুকে মুগ্ধ করল। সোফায় বসে অনেকক্ষণ নানা কথা ভাবলেন। ‘আমার ঘরে একটি পরিবার আছে। যে পরিবারে বাবা নেই মা আছে...’ এ কথার আসল অর্থ কী? মিরাজ কাদেরীর দাদা দ্বিতীয় বিয়ে করেননি। কাজেই পারিবারিক ভাবনার মধ্যে এ ধাঁধার উত্তর পাওয়া যাবে না। কথাটি হয়তো রূপক অর্থে লেখা। মা আছে বাবা নেই... ঘরের কোনায় পিয়ানোটির দিকে চোখ পড়ল ছোটকাকুর। কেন যেন বড় পিয়ানোটি তাকে আকৃষ্ট করল। এগিয়ে গেলেন পিয়ানোটির দিকে। ছোটবেলায় হারমোনিয়াম বাজিয়েছেন ছোটকাকু। কারণ গান শেখার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু বড়বেলায় এসে গান শেখা হয়নি। প্রজাপতি, প্রজাপতি... এ গানটিই প্রথম বাজানো শেখেন। অজান্তে প্রজাপতির সুর তোলার জন্য পিয়ানোর রিডে হাত চলে গেল। এক ঝলক সারে গা মা পা ধা নি সা... বাজাতে গিয়ে চমকে উঠলেন ছোটকাকু। এটাই কি গুপ্তধনের ক্লু। সারেগামা... গানের পরিবার। এখানে ‘মা’ শব্দটি আছে। বাবা শব্দটি নেই। তার মানে এটাই কি গুপ্তধনের ক্লু...। পিয়ানোর ভিতরেই কি পাওয়া যাবে গুপ্তধনের নকশা?

আনন্দে চিৎকার দিয়ে উঠলেন ছোটকাকু। মিরাজ কাদেরীর নাম ধরে ডাক দিলেন। হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন মিরাজ কাদেরী।

ছোটকাকু বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে বললেন, বন্ধু পেয়ে গেছি।

পেয়ে গেছি মানে?

পেয়ে গেছি গুপ্তধন।

কই, কোথায়?

মিরাজ কাদেরীকে পিয়ানোর পাশে এনে দাঁড় করালেন ছোটকাকু। বললেন, পিয়ানোর রিডগুলো তোলো তো দেখি।

মিরাজ কাদেরী মন্ত্রমুগ্ধের মতো পিয়ানোর রিডের প্লেটটি তুললেন। ভিতরে একটি খাম দেখা যাচ্ছে। খাম হাতে নিয়ে ছোটকাকুর দিকে তাকালেন।

ছোটকাকু বললেন, ভিতরে কী আছে বের কর।  খামের ভিতর থেকে একটি কাগজ বের করলেন মিরাজ কাদেরী। কাগজে একটি নকশা আঁকা। সঙ্গে একটি চিঠিতে লেখা- অভিনন্দন শুভেচ্ছা। নকশা অনুসরণ কর। পেয়ে যাবে গুপ্তধন। একটাই অনুরোধ এ গুপ্তধন দেশের কাজে লাগাবে। শুভকামনা তোমাদের জন্য।

মিরাজ কাদেরী ও ছোটকাকু পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেললেন। এটা আনন্দের কান্না। সাফল্যের কান্না...

                -সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?
অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন