শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

কত বড় কারখানা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কত বড় কারখানা

প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলেছি আমরা। নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে গড়ে উঠছে মানব সভ্যতা। আধুনিক প্রযুক্তি মানুষের অগ্রযাত্রায় অপরিহার্য। তাই গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা। শিল্পায়ন দূর করেছে দরিদ্রতা। প্রথম সারির শিল্প-কারখানার কোনো কোনোটি বিশ্বের চেহারাই বদলে দিয়েছে। এদের কোনো কোনোটি এতটাই বিশাল যে, একসঙ্গে কয়েকটি বিমানবন্দর তৈরি করা সম্ভব।

 

আলসমির ফ্লাওয়ার অকশন

হল্যান্ড

বিল্ডিংটি শুধু একটি কারখানাই নয়, শুভাসিত একটি ফুলের বাগান।  

হল্যান্ডের আমস্টারডামের কাছাকাছি প্রায় ৫ লাখ ১৮ হাজার বর্গমিটার (২৪৩ একর) বিশাল এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এই ফুলের বাগান। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভবনটি পুরোদস্তুর কারখানা না হলেও বিশাল ভবনটিতে ২৪ ঘণ্টা চলে রকমারি ফুলের বিকিকিনি। ভবনটি লম্বায় ৭৪০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৭০০ মিটার। প্রতিদিন ২০ মিলিয়ন ফুল বেচাকেনা হয় এখানে। ফুল বাজারজাত করা হয় কেনিয়া, কলম্বিয়া, ইথিওপিয়া, ইকুয়েডোরসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। রাত ১০টার মধ্যে ফুল আসে এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে মজুদকরণ প্রক্রিয়া। খুব সকালে বাজার শুরু হলেও দিনব্যাপী চলে বেচাকেনা। ফুলের গুণগত মান যাচাই-বাছাইয়ে দিনরাত কাজ করে এখানকার ৩০টি ইউনিট।

 

টেসলা মোটরস

ক্যালিফোর্নিয়া

টেসলা বিশ্বের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ব্যয়বহুল ভবনটি ৫ লাখ ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ভবনটি একই সঙ্গে টেসলা কোম্পানির অফিস ও কারখানা। শুধু ফ্যাক্টরির জায়গাটির জন্যই টেসলা কোম্পানি ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করেছিল। তবে ভবনটি তৈরির সময় নির্মাতারা বেজমেন্ট কাজে লাগাতে পারেনি। টেসলা গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হলেও বৈদ্যুতিক গাড়ি ও বুলেট ট্রেন নির্মাণের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি। এখানে কর্মীদের পাশাপাশি রোবটিক ইনস্ট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হয়। ১৯৮৪ সালে জেনারেল মোটরস ও টয়োটা যৌথ উদ্যোগে এর যাত্রা শুরু করলেও ২০০৯ সালে সেই চুক্তি শেষ হয়। পরবর্তীতে নিউ ইউনাইটেড মোটর নামেই কারখানাটি পরিচিতি পায়। টেসলা মোটরস প্রতি বছর ৫ লাখ গাড়ি তৈরি করে।

 

টার্গেট ওয়্যার হাউস

ক্যালিফোর্নিয়া

১৯৬২ সালে উত্তর আমেরিকাতে রোজভ্যালি নামে প্রথম গুদামঘর দিয়ে টার্গেটের যাত্রা শুরু। এটি আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। তাই টার্গেটের প্রয়োজন বিশাল বিশাল গুদামঘর। তেমনি গুদামঘর টার্গেট ইম্পোর্ট ওয়্যার হাউস। ১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গ মিটার আয়তনের গুদামঘরটি আমেরিকার সবচেয়ে বড় গুদামঘর। এখানে আমদানিকৃত পণ্য গুদামজাত করে পরবর্তীতে তা অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রগুলোতে বিতরণ করা হয়। আমদানি-রপ্তানিতে কেন এত বিশাল আয়তনের গুদাম প্রয়োজন সে সম্পর্কে না বোঝার কোনো কারণ নেই। গুদামটিতে রয়েছে এক হাজার ৯৩৪টি দোকান। উত্তর আমেরিকার ভোক্তাদের প্রয়োজন মেটানো ও সন্তুষ্টির জন্য এখানে পণ্য গুদামজাত করা হয়। টার্গেটের আরও তিনটি গুদামঘর রয়েছে।

 

বোয়িং ফ্যাক্টরি

ওয়াশিংটন

সুপার জাম্বো খ্যাত ৭৪৭-এর কথা নিশ্চয় মনে আছে! বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল এটি। এই বিশাল বিমানটি তৈরি হয়েছিল বোয়িং ফ্যাক্টরিতে। ওয়াশিংটনের এই বিল্ডিংটি বৃহত্তম মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওয়াশিংটন এভারেতে ৩ লাখ ৯৮ হাজার বর্গ মিটার (৯৮.৩ একর) বিশাল এলাকা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বিল্ডিং। এই ফ্যাক্টরিতেই তৈরি করা হয় বোয়িং ৭৪৭, ৭৬৭ এবং ৭৭৭ বিমান। বোয়িং অ্যাসেম্বলির নতুন উদ্ভাবন ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ১৩.৩৮৫.৩৭৮ মিটার (৪৭২,৩৭০,৩১৯ বর্গ ফুট) বোয়িং বিল্ডিংটি ১৯৬৬ সালে নির্মাণ করা হয়। বিশাল ফ্যাক্টরিটিতে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করেন। এখানে রয়েছে কফি শপ, ক্যাফে-রেস্তোরাঁ, থিয়েটার এবং বোয়িং স্টোর। ভবিষ্যতে এটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্তের কথাও ভাবছে।

 

মিৎসুবিসি মোটরস

নর্থ আমেরিকা

মিৎসুবিসি মোটরস বিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮১ সালে মিৎসুবিসি মোটরসের যাত্রা শুরু। এই বিল্ডিংয়েই মিৎসুবিসি গাড়ি তৈরি, বিক্রয়, গবেষণাসহ গাড়ির মানোন্নয়নের কাজ করে। বিশ্বের বৃহদায়তন জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার বর্গ মিটারের এই ফ্যাক্টরিটি কেবল মিৎসুবিসি আউটল্যান্ডারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে মিৎসুবিসি গ্যালেন্ট, একলিপ্স স্পেডার এবং এনডিভোরের মতো গাড়ি তৈরি করে থাকে। আমেরিকা, মেক্সিকো, ক্যারেবিয়ান এবং কানাডায় মিৎসুবিসির ৭০০-এর বেশি গাড়ির শো-রুম রয়েছে। সাইপ্রাস ও ক্যালিফোর্নিয়ায় মিৎসুবিসির সদর দফতর। ক্যালিফোর্নিয়ার অফিস কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়কেন্দ্র। মিসিগানে কর্পোরেট অফিস। উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েসে মূল ফ্যাক্টরিটি অবস্থিত।

 

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি

ইলিনয়েস

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি, মূলত ক্রাইসলার ফ্যাক্টরি। ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে জিপ কম্পাস, জিপ প্যারিয়ট, ডজ ডার্টের মতো স্মার্ট গাড়ি নির্মাণ করা হয়। জিপ চেরকি গাড়িটি বেলভেডার চলতি বছরের নতুন উদ্ভাবন। ফ্যাক্টরিটি উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েস এলাকায় অবস্থিত। বেলভেদার অ্যাসেম্বলির পুরনো গাড়ির মডেলের মধ্যে রয়েছে ডজ ক্যালিবার, ক্রাইসলার ইম্পেরিয়াল ডজ ডাইনেস্টি, ক্রাইসলার নিউ ইয়র্কার এবং প্লেমাউথ। ফ্যাক্টরিটি ৩ লাখ ৩০ হাজার বর্গ মিটার (২৮০ একর) এলাকা নিয়ে বিস্তৃত যা লম্বায় ৭০০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৩০০ মিটার। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে ফ্যাক্টরিটি তৈরি করা হয়। ফ্যাক্টরিটির শ্রমশক্তির মূল হাতিয়ার হলো রোবট। বিল্ডিংয়ে এখন পর্যন্ত ৭৮০টি রোবটের মস্ত বড় দল নিয়ে কাজ করছে।

 

টেসলা গিগাফ্যাক্টরি

নেভাদা

বছরে ১০ লাখ গাড়ি তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে বিশাল এক গিগাফ্যাক্টরি বানিয়েছে টেসলা কোম্পানি। এটি মূলত নেভাদার ইলেকট্রিক অ্যাভিনিউয়ের একটি ব্যাটারি প্লান্ট। এটি প্রায় তিনটি সেন্ট্রাল পার্ক এলাকার সমান। গিগাফ্যাক্টরিটি আয়তনে ৬০ লাখ বর্গফুট (১২৬ একর)। পায়ে হেঁটে গোটা পথ পাড়ি দিতে ১ কোটি বর্গফুট হাঁটতে হবে। এখানকার কর্মীরা ফ্যাক্টরিটিকে ‘এলিয়েন ড্রেডনাট’ বলে ডাকেন। ব্যয়বহুল এই ফ্যাক্টরির ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনেই লেগেছে ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফ্যাক্টরির কাঁচামাল আনা নেওয়ায় ব্যবহার করা হবে রেলগাড়ি। এখানে তৈরি করা হবে ১৫ লাখ গ্যালোনের বিশাল পানির ট্যাঙ্ক। টেসলা জানায়, ফ্যাক্টরিটিতে প্রায় ছয় হাজারেরও বেশি কর্মী একসঙ্গে কাজ করতে পারবে। কর্মীদের পাশাপাশি ব্যবহৃত হবে রোবট। সম্ভবত এটাই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি নির্মাণকারী ফ্যাক্টরি। দেখতে অনেকটা হীরার মতো এই ফ্যাক্টরিটিতে টেসলা ২০২০ সাল নাগাদ ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করবে।

 

ভক্সওয়াগেন ওলফবার্গ

জার্মানি

বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি ভক্সওয়াগেনের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই! জার্মানির সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওলফসবার্গের প্রতিষ্ঠানটি ভক্সওয়াগেনের সদর দফতর। ১৯৩৭ সালে অটোমোটিভ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। ভক্সওয়াগেন অর্থ জনগণের গাড়ি। তাই হয়তো প্রতিষ্ঠানটি বছরে ৪০ মিলিয়নেরও বেশি গাড়ি তৈরি করে থাকে। বিশাল এই কারখানাটি ওলফসবার্গের ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। বহুতল প্রতিষ্ঠানটিতে শ্রমিকরা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাতায়াতে সাইকেল ব্যবহার করে। সারা বিশ্বে ভক্সওয়াগেনের আরও কারখানা রয়েছে। দক্ষতা ও মানের ওপর ভিত্তি করে শ্রমিকরা একই সময়ে পাঁচটি আলাদা গাড়ি তৈরি করতে পারে। ২০১২ সালের তথ্য অনুযায়ী ভক্সওয়াগেন ৩.৬৪ বিলিয়ন ইউরো মুনাফা করেছিল। ইউরোপের গাড়ি রঙের সবচেয়ে বড় কারখানাও এটি।

 

হুন্দাই মোটরস

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার উলসানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশাল কারখানা। আধুনিক প্রযুক্তির কারখানাটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার বর্গ মিটার (১,২২৫ একর) জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। কোম্পানিটি প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি গাড়ি তৈরি করে। কারখানাটির বার্ষিক উৎপাদন ১.৫৩ মিলিয়ন ইউনিট। ১৯৬৭ সালে উলসানে নির্মাণ হলেও ১৯৬৮ সালে কারখানাটির যাত্রা শুরু করে। বিশাল এলাকা নিয়ে নির্মিত কারখানাটির রয়েছে নিজস্ব হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিস, রাস্তা এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। ট্রাক চলাচলের জন্যও রয়েছে ৩.২ কিলোমিটার রাস্তা। হুন্দাই মোটরস এলাকা ৫ লাখ গাছ দ্বারা আবৃত। রয়েছে নিজস্ব বন্দর, জেটিতে ৫০ হাজার টনের ৩টি জাহাজ ভিড়তে পারে। বিশ্বের ২০০টি দেশে গাড়ি চালান দেওয়া হয়।

 

জঁ-লুক ল্যাগারডের

এয়ারবাস এ-৩৮০, ৪২৮ মিলিয়ন ডলার খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল বিমানটি। বিমানটির অংশ ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তৈরি করে শেষ পরীক্ষার জন্য জঁ-লুক ল্যাগারডের ফ্যাক্টরিতে আনা হয়। ফ্যাক্টরিটি ৮০০-এর বেশি আসনের বিমানের শেষ পরীক্ষা করে থাকে। ২ লাখ বর্গ মিটারের ফ্যাক্টরিটি ফ্রান্সের তৌলুস-ব্লাগনেকে অবস্থিত। ফ্যাক্টরি বিল্ডিংটি ১০০ মিটার লম্বা ও উচ্চতায় ৩২ মিটার। ৪৯৪ একর জমিতে নির্মিত ফ্যাক্টরিটির রয়েছে ৪৯ একরের রানওয়ে। বিশাল ফ্যাক্টরিটি তৈরি করতে ১.৩২ মিলিয়ন বর্গ ফুট জায়গা লাগে। ফ্যাক্টরিটিতে রয়েছে কোম্পানির অফিস, রেস্টুরেন্ট, তরল ও শক্তি উৎপাদন প্লান্ট, একটি জ্বালানি স্টেশনসহ আরও কয়েকটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

 

লুমা ফেব্রিক্স

বিখ্যাত লুমা ফেব্রিক্স বিশ্বের বড় কারখানার তালিকায় অন্যতম। মূলত মহিলাদের অন্তর্বাস তৈরির বিভিন্ন কাঁচামাল ও ফিতার জন্য কারখানাটি বিখ্যাত। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি টেইলারিং ইলাস্টিক রিবনস ও কাপড়ও তৈরি করে থাকে। বিশ্বের যত বড় বড় গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে, তন্মধ্যে লুমা ফেব্রিক্স অন্যতম। লুমা ফেব্রিক্সই বিশ্বে একমাত্র কোম্পানি যারা সবচেয়ে লম্বা ফ্রেব্রিক্স তৈরি করে থাকে। লুমা ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৫ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। লম্বায় ২২৫ এবং প্রস্থ্যে ৫০৫ মিটার। ১৯৬৫ সালে লাতভিয়ার লেপাজায় প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এর আগে কারখানাটির নাম ছিল ‘ওমেন্স টয়লেটরি প্রোডাকশন ফ্যাক্টরি’। ফ্যাক্টরিটি তৈরির পর লাতভিয়ায় বেকারত্ব অনেকাংশে কমে আসে।

 

তেসকো আয়ারল্যান্ড

আয়ারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিল্ডিং তেসকো ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার। এটি আয়ারল্যান্ডের ডোসাবেট শহরে অবস্থিত। প্রায় ৭৭ হাজার ৩৮৫ বর্গ মিটার আয়তনের বিল্ডিংটিকে ব্রিটিশ সুপার মার্কেট হিসেবেই পরিচিত। আধা মাইল লম্বা বিল্ডিংটির এক মাথা থেকে আরেক মাথায় পৌঁছাতে যে কোনো ব্যক্তির জন্য প্রায় ১২ মিনিট সময় লেগে যাবে। ৭০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে উপসাগরীয় অঞ্চলের এই বিশাল বিল্ডিংটি নির্মাণ করা হয়েছে। আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় ন্যাশনাল মোটরওয়ে ও ডাবলিন বিমানবন্দরটি মার্কেটটির খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছিল বিশাল আকৃতির এই সুপার মার্কেট। ২০০৭ সালে যাত্রা শুরুর পর আয়ারল্যান্ডের জনসাধারণের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যাদি সরবরাহ ও মজুদকরণ এখানেই করা হয়ে থাকে।

 

এরিয়াম

এরিয়াম পুনঃসংস্কার করার সময় প্রাথমিকভাবে স্থানটিতে একটি বিমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রথম বছরেই নািস বাহিনী এখানে তাদের সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলতে বিশাল ভবনটি নির্মাণ করে। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নািস বাহিনী জায়াগাটিকে দখল করে রেখেছিল। যখন রেড আর্মি স্থানটি দখলে নেয়, সোভিয়েত সামরিক বাহিনী এরিয়ামে ভবনটির রানওয়েকে ১০০০ মিটার থেকে ২৫০০ মিটারে বাড়ায়। স্থানটিকে যুদ্ধবিমান রাখার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে দুই জার্মানির পুনর্মিলনের পর সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির সরকারি দলে ফেরে। দুই বছর পর কার্গো লাইফার নামের একটি প্রতিষ্ঠান স্থানটি বিমান রাখার জায়গা হিসেবে পুনর্নির্মাণ করে। ছয় বছর পর প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হলে বিল্ডিংটি মালয়েশিয়ান একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেয়।

 

মেয়ার ইউর্ফট ডকহেল ২

বিশাল বিশাল ক্রুজ শিপের কথা যখনই আসবে তখনই মেয়ার উইর্ফট ডকের কথা মনে হবেই। সারা বিশ্বের যতগুলো জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মেয়ার উইর্ফট তার মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে জার্মানিতে বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। এই ডক ইয়ার্ডের হল রুমটি সবচেয়ে বড় শিপিং হল রুম এবং মেয়ার উইর্ফট তার নামও রাখে ডকহেল ২। বিশাল এই শিপিং হল রুমটির আয়তন ৬৩ হাজার বর্গমিটার। মূলত ক্রুজ জাহাজ নির্মাণ কাজেই এটি ব্যবহার করা হয়। চতুর্দিকে ঘেরা হলটি লম্বায় ৫০৪ মিটার, প্রস্থ্যে ১২৫ মিটার এবং উচ্চতায় ৭৫ মিটার। বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির হাতেই তৈরি হয়েছে দানবাকৃতির বিশাল জাহাজ। যার মধ্যে নরওয়েজিয়ান স্টার, নরওয়েজিয়ান ডাউন, রেডিয়েন্স অব দ্য সিস, ব্রিলিয়ান্স অব দ্য সিস অন্যতম।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন