শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

কত বড় কারখানা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কত বড় কারখানা

প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলেছি আমরা। নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে গড়ে উঠছে মানব সভ্যতা। আধুনিক প্রযুক্তি মানুষের অগ্রযাত্রায় অপরিহার্য। তাই গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা। শিল্পায়ন দূর করেছে দরিদ্রতা। প্রথম সারির শিল্প-কারখানার কোনো কোনোটি বিশ্বের চেহারাই বদলে দিয়েছে। এদের কোনো কোনোটি এতটাই বিশাল যে, একসঙ্গে কয়েকটি বিমানবন্দর তৈরি করা সম্ভব।

 

আলসমির ফ্লাওয়ার অকশন

হল্যান্ড

বিল্ডিংটি শুধু একটি কারখানাই নয়, শুভাসিত একটি ফুলের বাগান।  

হল্যান্ডের আমস্টারডামের কাছাকাছি প্রায় ৫ লাখ ১৮ হাজার বর্গমিটার (২৪৩ একর) বিশাল এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এই ফুলের বাগান। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভবনটি পুরোদস্তুর কারখানা না হলেও বিশাল ভবনটিতে ২৪ ঘণ্টা চলে রকমারি ফুলের বিকিকিনি। ভবনটি লম্বায় ৭৪০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৭০০ মিটার। প্রতিদিন ২০ মিলিয়ন ফুল বেচাকেনা হয় এখানে। ফুল বাজারজাত করা হয় কেনিয়া, কলম্বিয়া, ইথিওপিয়া, ইকুয়েডোরসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। রাত ১০টার মধ্যে ফুল আসে এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে মজুদকরণ প্রক্রিয়া। খুব সকালে বাজার শুরু হলেও দিনব্যাপী চলে বেচাকেনা। ফুলের গুণগত মান যাচাই-বাছাইয়ে দিনরাত কাজ করে এখানকার ৩০টি ইউনিট।

 

টেসলা মোটরস

ক্যালিফোর্নিয়া

টেসলা বিশ্বের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ব্যয়বহুল ভবনটি ৫ লাখ ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ভবনটি একই সঙ্গে টেসলা কোম্পানির অফিস ও কারখানা। শুধু ফ্যাক্টরির জায়গাটির জন্যই টেসলা কোম্পানি ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করেছিল। তবে ভবনটি তৈরির সময় নির্মাতারা বেজমেন্ট কাজে লাগাতে পারেনি। টেসলা গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হলেও বৈদ্যুতিক গাড়ি ও বুলেট ট্রেন নির্মাণের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি। এখানে কর্মীদের পাশাপাশি রোবটিক ইনস্ট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হয়। ১৯৮৪ সালে জেনারেল মোটরস ও টয়োটা যৌথ উদ্যোগে এর যাত্রা শুরু করলেও ২০০৯ সালে সেই চুক্তি শেষ হয়। পরবর্তীতে নিউ ইউনাইটেড মোটর নামেই কারখানাটি পরিচিতি পায়। টেসলা মোটরস প্রতি বছর ৫ লাখ গাড়ি তৈরি করে।

 

টার্গেট ওয়্যার হাউস

ক্যালিফোর্নিয়া

১৯৬২ সালে উত্তর আমেরিকাতে রোজভ্যালি নামে প্রথম গুদামঘর দিয়ে টার্গেটের যাত্রা শুরু। এটি আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। তাই টার্গেটের প্রয়োজন বিশাল বিশাল গুদামঘর। তেমনি গুদামঘর টার্গেট ইম্পোর্ট ওয়্যার হাউস। ১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গ মিটার আয়তনের গুদামঘরটি আমেরিকার সবচেয়ে বড় গুদামঘর। এখানে আমদানিকৃত পণ্য গুদামজাত করে পরবর্তীতে তা অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রগুলোতে বিতরণ করা হয়। আমদানি-রপ্তানিতে কেন এত বিশাল আয়তনের গুদাম প্রয়োজন সে সম্পর্কে না বোঝার কোনো কারণ নেই। গুদামটিতে রয়েছে এক হাজার ৯৩৪টি দোকান। উত্তর আমেরিকার ভোক্তাদের প্রয়োজন মেটানো ও সন্তুষ্টির জন্য এখানে পণ্য গুদামজাত করা হয়। টার্গেটের আরও তিনটি গুদামঘর রয়েছে।

 

বোয়িং ফ্যাক্টরি

ওয়াশিংটন

সুপার জাম্বো খ্যাত ৭৪৭-এর কথা নিশ্চয় মনে আছে! বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল এটি। এই বিশাল বিমানটি তৈরি হয়েছিল বোয়িং ফ্যাক্টরিতে। ওয়াশিংটনের এই বিল্ডিংটি বৃহত্তম মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওয়াশিংটন এভারেতে ৩ লাখ ৯৮ হাজার বর্গ মিটার (৯৮.৩ একর) বিশাল এলাকা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বিল্ডিং। এই ফ্যাক্টরিতেই তৈরি করা হয় বোয়িং ৭৪৭, ৭৬৭ এবং ৭৭৭ বিমান। বোয়িং অ্যাসেম্বলির নতুন উদ্ভাবন ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ১৩.৩৮৫.৩৭৮ মিটার (৪৭২,৩৭০,৩১৯ বর্গ ফুট) বোয়িং বিল্ডিংটি ১৯৬৬ সালে নির্মাণ করা হয়। বিশাল ফ্যাক্টরিটিতে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করেন। এখানে রয়েছে কফি শপ, ক্যাফে-রেস্তোরাঁ, থিয়েটার এবং বোয়িং স্টোর। ভবিষ্যতে এটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্তের কথাও ভাবছে।

 

মিৎসুবিসি মোটরস

নর্থ আমেরিকা

মিৎসুবিসি মোটরস বিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮১ সালে মিৎসুবিসি মোটরসের যাত্রা শুরু। এই বিল্ডিংয়েই মিৎসুবিসি গাড়ি তৈরি, বিক্রয়, গবেষণাসহ গাড়ির মানোন্নয়নের কাজ করে। বিশ্বের বৃহদায়তন জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার বর্গ মিটারের এই ফ্যাক্টরিটি কেবল মিৎসুবিসি আউটল্যান্ডারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে মিৎসুবিসি গ্যালেন্ট, একলিপ্স স্পেডার এবং এনডিভোরের মতো গাড়ি তৈরি করে থাকে। আমেরিকা, মেক্সিকো, ক্যারেবিয়ান এবং কানাডায় মিৎসুবিসির ৭০০-এর বেশি গাড়ির শো-রুম রয়েছে। সাইপ্রাস ও ক্যালিফোর্নিয়ায় মিৎসুবিসির সদর দফতর। ক্যালিফোর্নিয়ার অফিস কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়কেন্দ্র। মিসিগানে কর্পোরেট অফিস। উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েসে মূল ফ্যাক্টরিটি অবস্থিত।

 

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি

ইলিনয়েস

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি, মূলত ক্রাইসলার ফ্যাক্টরি। ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে জিপ কম্পাস, জিপ প্যারিয়ট, ডজ ডার্টের মতো স্মার্ট গাড়ি নির্মাণ করা হয়। জিপ চেরকি গাড়িটি বেলভেডার চলতি বছরের নতুন উদ্ভাবন। ফ্যাক্টরিটি উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েস এলাকায় অবস্থিত। বেলভেদার অ্যাসেম্বলির পুরনো গাড়ির মডেলের মধ্যে রয়েছে ডজ ক্যালিবার, ক্রাইসলার ইম্পেরিয়াল ডজ ডাইনেস্টি, ক্রাইসলার নিউ ইয়র্কার এবং প্লেমাউথ। ফ্যাক্টরিটি ৩ লাখ ৩০ হাজার বর্গ মিটার (২৮০ একর) এলাকা নিয়ে বিস্তৃত যা লম্বায় ৭০০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৩০০ মিটার। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে ফ্যাক্টরিটি তৈরি করা হয়। ফ্যাক্টরিটির শ্রমশক্তির মূল হাতিয়ার হলো রোবট। বিল্ডিংয়ে এখন পর্যন্ত ৭৮০টি রোবটের মস্ত বড় দল নিয়ে কাজ করছে।

 

টেসলা গিগাফ্যাক্টরি

নেভাদা

বছরে ১০ লাখ গাড়ি তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে বিশাল এক গিগাফ্যাক্টরি বানিয়েছে টেসলা কোম্পানি। এটি মূলত নেভাদার ইলেকট্রিক অ্যাভিনিউয়ের একটি ব্যাটারি প্লান্ট। এটি প্রায় তিনটি সেন্ট্রাল পার্ক এলাকার সমান। গিগাফ্যাক্টরিটি আয়তনে ৬০ লাখ বর্গফুট (১২৬ একর)। পায়ে হেঁটে গোটা পথ পাড়ি দিতে ১ কোটি বর্গফুট হাঁটতে হবে। এখানকার কর্মীরা ফ্যাক্টরিটিকে ‘এলিয়েন ড্রেডনাট’ বলে ডাকেন। ব্যয়বহুল এই ফ্যাক্টরির ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনেই লেগেছে ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফ্যাক্টরির কাঁচামাল আনা নেওয়ায় ব্যবহার করা হবে রেলগাড়ি। এখানে তৈরি করা হবে ১৫ লাখ গ্যালোনের বিশাল পানির ট্যাঙ্ক। টেসলা জানায়, ফ্যাক্টরিটিতে প্রায় ছয় হাজারেরও বেশি কর্মী একসঙ্গে কাজ করতে পারবে। কর্মীদের পাশাপাশি ব্যবহৃত হবে রোবট। সম্ভবত এটাই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি নির্মাণকারী ফ্যাক্টরি। দেখতে অনেকটা হীরার মতো এই ফ্যাক্টরিটিতে টেসলা ২০২০ সাল নাগাদ ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করবে।

 

ভক্সওয়াগেন ওলফবার্গ

জার্মানি

বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি ভক্সওয়াগেনের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই! জার্মানির সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওলফসবার্গের প্রতিষ্ঠানটি ভক্সওয়াগেনের সদর দফতর। ১৯৩৭ সালে অটোমোটিভ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। ভক্সওয়াগেন অর্থ জনগণের গাড়ি। তাই হয়তো প্রতিষ্ঠানটি বছরে ৪০ মিলিয়নেরও বেশি গাড়ি তৈরি করে থাকে। বিশাল এই কারখানাটি ওলফসবার্গের ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। বহুতল প্রতিষ্ঠানটিতে শ্রমিকরা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাতায়াতে সাইকেল ব্যবহার করে। সারা বিশ্বে ভক্সওয়াগেনের আরও কারখানা রয়েছে। দক্ষতা ও মানের ওপর ভিত্তি করে শ্রমিকরা একই সময়ে পাঁচটি আলাদা গাড়ি তৈরি করতে পারে। ২০১২ সালের তথ্য অনুযায়ী ভক্সওয়াগেন ৩.৬৪ বিলিয়ন ইউরো মুনাফা করেছিল। ইউরোপের গাড়ি রঙের সবচেয়ে বড় কারখানাও এটি।

 

হুন্দাই মোটরস

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার উলসানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশাল কারখানা। আধুনিক প্রযুক্তির কারখানাটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার বর্গ মিটার (১,২২৫ একর) জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। কোম্পানিটি প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি গাড়ি তৈরি করে। কারখানাটির বার্ষিক উৎপাদন ১.৫৩ মিলিয়ন ইউনিট। ১৯৬৭ সালে উলসানে নির্মাণ হলেও ১৯৬৮ সালে কারখানাটির যাত্রা শুরু করে। বিশাল এলাকা নিয়ে নির্মিত কারখানাটির রয়েছে নিজস্ব হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিস, রাস্তা এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। ট্রাক চলাচলের জন্যও রয়েছে ৩.২ কিলোমিটার রাস্তা। হুন্দাই মোটরস এলাকা ৫ লাখ গাছ দ্বারা আবৃত। রয়েছে নিজস্ব বন্দর, জেটিতে ৫০ হাজার টনের ৩টি জাহাজ ভিড়তে পারে। বিশ্বের ২০০টি দেশে গাড়ি চালান দেওয়া হয়।

 

জঁ-লুক ল্যাগারডের

এয়ারবাস এ-৩৮০, ৪২৮ মিলিয়ন ডলার খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল বিমানটি। বিমানটির অংশ ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তৈরি করে শেষ পরীক্ষার জন্য জঁ-লুক ল্যাগারডের ফ্যাক্টরিতে আনা হয়। ফ্যাক্টরিটি ৮০০-এর বেশি আসনের বিমানের শেষ পরীক্ষা করে থাকে। ২ লাখ বর্গ মিটারের ফ্যাক্টরিটি ফ্রান্সের তৌলুস-ব্লাগনেকে অবস্থিত। ফ্যাক্টরি বিল্ডিংটি ১০০ মিটার লম্বা ও উচ্চতায় ৩২ মিটার। ৪৯৪ একর জমিতে নির্মিত ফ্যাক্টরিটির রয়েছে ৪৯ একরের রানওয়ে। বিশাল ফ্যাক্টরিটি তৈরি করতে ১.৩২ মিলিয়ন বর্গ ফুট জায়গা লাগে। ফ্যাক্টরিটিতে রয়েছে কোম্পানির অফিস, রেস্টুরেন্ট, তরল ও শক্তি উৎপাদন প্লান্ট, একটি জ্বালানি স্টেশনসহ আরও কয়েকটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

 

লুমা ফেব্রিক্স

বিখ্যাত লুমা ফেব্রিক্স বিশ্বের বড় কারখানার তালিকায় অন্যতম। মূলত মহিলাদের অন্তর্বাস তৈরির বিভিন্ন কাঁচামাল ও ফিতার জন্য কারখানাটি বিখ্যাত। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি টেইলারিং ইলাস্টিক রিবনস ও কাপড়ও তৈরি করে থাকে। বিশ্বের যত বড় বড় গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে, তন্মধ্যে লুমা ফেব্রিক্স অন্যতম। লুমা ফেব্রিক্সই বিশ্বে একমাত্র কোম্পানি যারা সবচেয়ে লম্বা ফ্রেব্রিক্স তৈরি করে থাকে। লুমা ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৫ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। লম্বায় ২২৫ এবং প্রস্থ্যে ৫০৫ মিটার। ১৯৬৫ সালে লাতভিয়ার লেপাজায় প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এর আগে কারখানাটির নাম ছিল ‘ওমেন্স টয়লেটরি প্রোডাকশন ফ্যাক্টরি’। ফ্যাক্টরিটি তৈরির পর লাতভিয়ায় বেকারত্ব অনেকাংশে কমে আসে।

 

তেসকো আয়ারল্যান্ড

আয়ারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিল্ডিং তেসকো ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার। এটি আয়ারল্যান্ডের ডোসাবেট শহরে অবস্থিত। প্রায় ৭৭ হাজার ৩৮৫ বর্গ মিটার আয়তনের বিল্ডিংটিকে ব্রিটিশ সুপার মার্কেট হিসেবেই পরিচিত। আধা মাইল লম্বা বিল্ডিংটির এক মাথা থেকে আরেক মাথায় পৌঁছাতে যে কোনো ব্যক্তির জন্য প্রায় ১২ মিনিট সময় লেগে যাবে। ৭০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে উপসাগরীয় অঞ্চলের এই বিশাল বিল্ডিংটি নির্মাণ করা হয়েছে। আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় ন্যাশনাল মোটরওয়ে ও ডাবলিন বিমানবন্দরটি মার্কেটটির খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছিল বিশাল আকৃতির এই সুপার মার্কেট। ২০০৭ সালে যাত্রা শুরুর পর আয়ারল্যান্ডের জনসাধারণের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যাদি সরবরাহ ও মজুদকরণ এখানেই করা হয়ে থাকে।

 

এরিয়াম

এরিয়াম পুনঃসংস্কার করার সময় প্রাথমিকভাবে স্থানটিতে একটি বিমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রথম বছরেই নািস বাহিনী এখানে তাদের সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলতে বিশাল ভবনটি নির্মাণ করে। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নািস বাহিনী জায়াগাটিকে দখল করে রেখেছিল। যখন রেড আর্মি স্থানটি দখলে নেয়, সোভিয়েত সামরিক বাহিনী এরিয়ামে ভবনটির রানওয়েকে ১০০০ মিটার থেকে ২৫০০ মিটারে বাড়ায়। স্থানটিকে যুদ্ধবিমান রাখার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে দুই জার্মানির পুনর্মিলনের পর সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির সরকারি দলে ফেরে। দুই বছর পর কার্গো লাইফার নামের একটি প্রতিষ্ঠান স্থানটি বিমান রাখার জায়গা হিসেবে পুনর্নির্মাণ করে। ছয় বছর পর প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হলে বিল্ডিংটি মালয়েশিয়ান একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেয়।

 

মেয়ার ইউর্ফট ডকহেল ২

বিশাল বিশাল ক্রুজ শিপের কথা যখনই আসবে তখনই মেয়ার উইর্ফট ডকের কথা মনে হবেই। সারা বিশ্বের যতগুলো জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মেয়ার উইর্ফট তার মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে জার্মানিতে বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। এই ডক ইয়ার্ডের হল রুমটি সবচেয়ে বড় শিপিং হল রুম এবং মেয়ার উইর্ফট তার নামও রাখে ডকহেল ২। বিশাল এই শিপিং হল রুমটির আয়তন ৬৩ হাজার বর্গমিটার। মূলত ক্রুজ জাহাজ নির্মাণ কাজেই এটি ব্যবহার করা হয়। চতুর্দিকে ঘেরা হলটি লম্বায় ৫০৪ মিটার, প্রস্থ্যে ১২৫ মিটার এবং উচ্চতায় ৭৫ মিটার। বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির হাতেই তৈরি হয়েছে দানবাকৃতির বিশাল জাহাজ। যার মধ্যে নরওয়েজিয়ান স্টার, নরওয়েজিয়ান ডাউন, রেডিয়েন্স অব দ্য সিস, ব্রিলিয়ান্স অব দ্য সিস অন্যতম।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন