শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

কত বড় কারখানা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কত বড় কারখানা

প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলেছি আমরা। নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে গড়ে উঠছে মানব সভ্যতা। আধুনিক প্রযুক্তি মানুষের অগ্রযাত্রায় অপরিহার্য। তাই গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা। শিল্পায়ন দূর করেছে দরিদ্রতা। প্রথম সারির শিল্প-কারখানার কোনো কোনোটি বিশ্বের চেহারাই বদলে দিয়েছে। এদের কোনো কোনোটি এতটাই বিশাল যে, একসঙ্গে কয়েকটি বিমানবন্দর তৈরি করা সম্ভব।

 

আলসমির ফ্লাওয়ার অকশন

হল্যান্ড

বিল্ডিংটি শুধু একটি কারখানাই নয়, শুভাসিত একটি ফুলের বাগান।  

হল্যান্ডের আমস্টারডামের কাছাকাছি প্রায় ৫ লাখ ১৮ হাজার বর্গমিটার (২৪৩ একর) বিশাল এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এই ফুলের বাগান। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভবনটি পুরোদস্তুর কারখানা না হলেও বিশাল ভবনটিতে ২৪ ঘণ্টা চলে রকমারি ফুলের বিকিকিনি। ভবনটি লম্বায় ৭৪০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৭০০ মিটার। প্রতিদিন ২০ মিলিয়ন ফুল বেচাকেনা হয় এখানে। ফুল বাজারজাত করা হয় কেনিয়া, কলম্বিয়া, ইথিওপিয়া, ইকুয়েডোরসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। রাত ১০টার মধ্যে ফুল আসে এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে মজুদকরণ প্রক্রিয়া। খুব সকালে বাজার শুরু হলেও দিনব্যাপী চলে বেচাকেনা। ফুলের গুণগত মান যাচাই-বাছাইয়ে দিনরাত কাজ করে এখানকার ৩০টি ইউনিট।

 

টেসলা মোটরস

ক্যালিফোর্নিয়া

টেসলা বিশ্বের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ব্যয়বহুল ভবনটি ৫ লাখ ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ভবনটি একই সঙ্গে টেসলা কোম্পানির অফিস ও কারখানা। শুধু ফ্যাক্টরির জায়গাটির জন্যই টেসলা কোম্পানি ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করেছিল। তবে ভবনটি তৈরির সময় নির্মাতারা বেজমেন্ট কাজে লাগাতে পারেনি। টেসলা গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হলেও বৈদ্যুতিক গাড়ি ও বুলেট ট্রেন নির্মাণের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি। এখানে কর্মীদের পাশাপাশি রোবটিক ইনস্ট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হয়। ১৯৮৪ সালে জেনারেল মোটরস ও টয়োটা যৌথ উদ্যোগে এর যাত্রা শুরু করলেও ২০০৯ সালে সেই চুক্তি শেষ হয়। পরবর্তীতে নিউ ইউনাইটেড মোটর নামেই কারখানাটি পরিচিতি পায়। টেসলা মোটরস প্রতি বছর ৫ লাখ গাড়ি তৈরি করে।

 

টার্গেট ওয়্যার হাউস

ক্যালিফোর্নিয়া

১৯৬২ সালে উত্তর আমেরিকাতে রোজভ্যালি নামে প্রথম গুদামঘর দিয়ে টার্গেটের যাত্রা শুরু। এটি আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। তাই টার্গেটের প্রয়োজন বিশাল বিশাল গুদামঘর। তেমনি গুদামঘর টার্গেট ইম্পোর্ট ওয়্যার হাউস। ১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গ মিটার আয়তনের গুদামঘরটি আমেরিকার সবচেয়ে বড় গুদামঘর। এখানে আমদানিকৃত পণ্য গুদামজাত করে পরবর্তীতে তা অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রগুলোতে বিতরণ করা হয়। আমদানি-রপ্তানিতে কেন এত বিশাল আয়তনের গুদাম প্রয়োজন সে সম্পর্কে না বোঝার কোনো কারণ নেই। গুদামটিতে রয়েছে এক হাজার ৯৩৪টি দোকান। উত্তর আমেরিকার ভোক্তাদের প্রয়োজন মেটানো ও সন্তুষ্টির জন্য এখানে পণ্য গুদামজাত করা হয়। টার্গেটের আরও তিনটি গুদামঘর রয়েছে।

 

বোয়িং ফ্যাক্টরি

ওয়াশিংটন

সুপার জাম্বো খ্যাত ৭৪৭-এর কথা নিশ্চয় মনে আছে! বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল এটি। এই বিশাল বিমানটি তৈরি হয়েছিল বোয়িং ফ্যাক্টরিতে। ওয়াশিংটনের এই বিল্ডিংটি বৃহত্তম মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওয়াশিংটন এভারেতে ৩ লাখ ৯৮ হাজার বর্গ মিটার (৯৮.৩ একর) বিশাল এলাকা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বিল্ডিং। এই ফ্যাক্টরিতেই তৈরি করা হয় বোয়িং ৭৪৭, ৭৬৭ এবং ৭৭৭ বিমান। বোয়িং অ্যাসেম্বলির নতুন উদ্ভাবন ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ১৩.৩৮৫.৩৭৮ মিটার (৪৭২,৩৭০,৩১৯ বর্গ ফুট) বোয়িং বিল্ডিংটি ১৯৬৬ সালে নির্মাণ করা হয়। বিশাল ফ্যাক্টরিটিতে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করেন। এখানে রয়েছে কফি শপ, ক্যাফে-রেস্তোরাঁ, থিয়েটার এবং বোয়িং স্টোর। ভবিষ্যতে এটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্তের কথাও ভাবছে।

 

মিৎসুবিসি মোটরস

নর্থ আমেরিকা

মিৎসুবিসি মোটরস বিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮১ সালে মিৎসুবিসি মোটরসের যাত্রা শুরু। এই বিল্ডিংয়েই মিৎসুবিসি গাড়ি তৈরি, বিক্রয়, গবেষণাসহ গাড়ির মানোন্নয়নের কাজ করে। বিশ্বের বৃহদায়তন জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার বর্গ মিটারের এই ফ্যাক্টরিটি কেবল মিৎসুবিসি আউটল্যান্ডারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে মিৎসুবিসি গ্যালেন্ট, একলিপ্স স্পেডার এবং এনডিভোরের মতো গাড়ি তৈরি করে থাকে। আমেরিকা, মেক্সিকো, ক্যারেবিয়ান এবং কানাডায় মিৎসুবিসির ৭০০-এর বেশি গাড়ির শো-রুম রয়েছে। সাইপ্রাস ও ক্যালিফোর্নিয়ায় মিৎসুবিসির সদর দফতর। ক্যালিফোর্নিয়ার অফিস কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়কেন্দ্র। মিসিগানে কর্পোরেট অফিস। উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েসে মূল ফ্যাক্টরিটি অবস্থিত।

 

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি

ইলিনয়েস

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি, মূলত ক্রাইসলার ফ্যাক্টরি। ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে জিপ কম্পাস, জিপ প্যারিয়ট, ডজ ডার্টের মতো স্মার্ট গাড়ি নির্মাণ করা হয়। জিপ চেরকি গাড়িটি বেলভেডার চলতি বছরের নতুন উদ্ভাবন। ফ্যাক্টরিটি উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েস এলাকায় অবস্থিত। বেলভেদার অ্যাসেম্বলির পুরনো গাড়ির মডেলের মধ্যে রয়েছে ডজ ক্যালিবার, ক্রাইসলার ইম্পেরিয়াল ডজ ডাইনেস্টি, ক্রাইসলার নিউ ইয়র্কার এবং প্লেমাউথ। ফ্যাক্টরিটি ৩ লাখ ৩০ হাজার বর্গ মিটার (২৮০ একর) এলাকা নিয়ে বিস্তৃত যা লম্বায় ৭০০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৩০০ মিটার। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে ফ্যাক্টরিটি তৈরি করা হয়। ফ্যাক্টরিটির শ্রমশক্তির মূল হাতিয়ার হলো রোবট। বিল্ডিংয়ে এখন পর্যন্ত ৭৮০টি রোবটের মস্ত বড় দল নিয়ে কাজ করছে।

 

টেসলা গিগাফ্যাক্টরি

নেভাদা

বছরে ১০ লাখ গাড়ি তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে বিশাল এক গিগাফ্যাক্টরি বানিয়েছে টেসলা কোম্পানি। এটি মূলত নেভাদার ইলেকট্রিক অ্যাভিনিউয়ের একটি ব্যাটারি প্লান্ট। এটি প্রায় তিনটি সেন্ট্রাল পার্ক এলাকার সমান। গিগাফ্যাক্টরিটি আয়তনে ৬০ লাখ বর্গফুট (১২৬ একর)। পায়ে হেঁটে গোটা পথ পাড়ি দিতে ১ কোটি বর্গফুট হাঁটতে হবে। এখানকার কর্মীরা ফ্যাক্টরিটিকে ‘এলিয়েন ড্রেডনাট’ বলে ডাকেন। ব্যয়বহুল এই ফ্যাক্টরির ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনেই লেগেছে ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফ্যাক্টরির কাঁচামাল আনা নেওয়ায় ব্যবহার করা হবে রেলগাড়ি। এখানে তৈরি করা হবে ১৫ লাখ গ্যালোনের বিশাল পানির ট্যাঙ্ক। টেসলা জানায়, ফ্যাক্টরিটিতে প্রায় ছয় হাজারেরও বেশি কর্মী একসঙ্গে কাজ করতে পারবে। কর্মীদের পাশাপাশি ব্যবহৃত হবে রোবট। সম্ভবত এটাই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি নির্মাণকারী ফ্যাক্টরি। দেখতে অনেকটা হীরার মতো এই ফ্যাক্টরিটিতে টেসলা ২০২০ সাল নাগাদ ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করবে।

 

ভক্সওয়াগেন ওলফবার্গ

জার্মানি

বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি ভক্সওয়াগেনের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই! জার্মানির সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওলফসবার্গের প্রতিষ্ঠানটি ভক্সওয়াগেনের সদর দফতর। ১৯৩৭ সালে অটোমোটিভ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। ভক্সওয়াগেন অর্থ জনগণের গাড়ি। তাই হয়তো প্রতিষ্ঠানটি বছরে ৪০ মিলিয়নেরও বেশি গাড়ি তৈরি করে থাকে। বিশাল এই কারখানাটি ওলফসবার্গের ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। বহুতল প্রতিষ্ঠানটিতে শ্রমিকরা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাতায়াতে সাইকেল ব্যবহার করে। সারা বিশ্বে ভক্সওয়াগেনের আরও কারখানা রয়েছে। দক্ষতা ও মানের ওপর ভিত্তি করে শ্রমিকরা একই সময়ে পাঁচটি আলাদা গাড়ি তৈরি করতে পারে। ২০১২ সালের তথ্য অনুযায়ী ভক্সওয়াগেন ৩.৬৪ বিলিয়ন ইউরো মুনাফা করেছিল। ইউরোপের গাড়ি রঙের সবচেয়ে বড় কারখানাও এটি।

 

হুন্দাই মোটরস

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার উলসানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশাল কারখানা। আধুনিক প্রযুক্তির কারখানাটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার বর্গ মিটার (১,২২৫ একর) জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। কোম্পানিটি প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি গাড়ি তৈরি করে। কারখানাটির বার্ষিক উৎপাদন ১.৫৩ মিলিয়ন ইউনিট। ১৯৬৭ সালে উলসানে নির্মাণ হলেও ১৯৬৮ সালে কারখানাটির যাত্রা শুরু করে। বিশাল এলাকা নিয়ে নির্মিত কারখানাটির রয়েছে নিজস্ব হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিস, রাস্তা এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। ট্রাক চলাচলের জন্যও রয়েছে ৩.২ কিলোমিটার রাস্তা। হুন্দাই মোটরস এলাকা ৫ লাখ গাছ দ্বারা আবৃত। রয়েছে নিজস্ব বন্দর, জেটিতে ৫০ হাজার টনের ৩টি জাহাজ ভিড়তে পারে। বিশ্বের ২০০টি দেশে গাড়ি চালান দেওয়া হয়।

 

জঁ-লুক ল্যাগারডের

এয়ারবাস এ-৩৮০, ৪২৮ মিলিয়ন ডলার খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল বিমানটি। বিমানটির অংশ ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তৈরি করে শেষ পরীক্ষার জন্য জঁ-লুক ল্যাগারডের ফ্যাক্টরিতে আনা হয়। ফ্যাক্টরিটি ৮০০-এর বেশি আসনের বিমানের শেষ পরীক্ষা করে থাকে। ২ লাখ বর্গ মিটারের ফ্যাক্টরিটি ফ্রান্সের তৌলুস-ব্লাগনেকে অবস্থিত। ফ্যাক্টরি বিল্ডিংটি ১০০ মিটার লম্বা ও উচ্চতায় ৩২ মিটার। ৪৯৪ একর জমিতে নির্মিত ফ্যাক্টরিটির রয়েছে ৪৯ একরের রানওয়ে। বিশাল ফ্যাক্টরিটি তৈরি করতে ১.৩২ মিলিয়ন বর্গ ফুট জায়গা লাগে। ফ্যাক্টরিটিতে রয়েছে কোম্পানির অফিস, রেস্টুরেন্ট, তরল ও শক্তি উৎপাদন প্লান্ট, একটি জ্বালানি স্টেশনসহ আরও কয়েকটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

 

লুমা ফেব্রিক্স

বিখ্যাত লুমা ফেব্রিক্স বিশ্বের বড় কারখানার তালিকায় অন্যতম। মূলত মহিলাদের অন্তর্বাস তৈরির বিভিন্ন কাঁচামাল ও ফিতার জন্য কারখানাটি বিখ্যাত। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি টেইলারিং ইলাস্টিক রিবনস ও কাপড়ও তৈরি করে থাকে। বিশ্বের যত বড় বড় গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে, তন্মধ্যে লুমা ফেব্রিক্স অন্যতম। লুমা ফেব্রিক্সই বিশ্বে একমাত্র কোম্পানি যারা সবচেয়ে লম্বা ফ্রেব্রিক্স তৈরি করে থাকে। লুমা ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৫ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। লম্বায় ২২৫ এবং প্রস্থ্যে ৫০৫ মিটার। ১৯৬৫ সালে লাতভিয়ার লেপাজায় প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এর আগে কারখানাটির নাম ছিল ‘ওমেন্স টয়লেটরি প্রোডাকশন ফ্যাক্টরি’। ফ্যাক্টরিটি তৈরির পর লাতভিয়ায় বেকারত্ব অনেকাংশে কমে আসে।

 

তেসকো আয়ারল্যান্ড

আয়ারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিল্ডিং তেসকো ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার। এটি আয়ারল্যান্ডের ডোসাবেট শহরে অবস্থিত। প্রায় ৭৭ হাজার ৩৮৫ বর্গ মিটার আয়তনের বিল্ডিংটিকে ব্রিটিশ সুপার মার্কেট হিসেবেই পরিচিত। আধা মাইল লম্বা বিল্ডিংটির এক মাথা থেকে আরেক মাথায় পৌঁছাতে যে কোনো ব্যক্তির জন্য প্রায় ১২ মিনিট সময় লেগে যাবে। ৭০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে উপসাগরীয় অঞ্চলের এই বিশাল বিল্ডিংটি নির্মাণ করা হয়েছে। আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় ন্যাশনাল মোটরওয়ে ও ডাবলিন বিমানবন্দরটি মার্কেটটির খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছিল বিশাল আকৃতির এই সুপার মার্কেট। ২০০৭ সালে যাত্রা শুরুর পর আয়ারল্যান্ডের জনসাধারণের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যাদি সরবরাহ ও মজুদকরণ এখানেই করা হয়ে থাকে।

 

এরিয়াম

এরিয়াম পুনঃসংস্কার করার সময় প্রাথমিকভাবে স্থানটিতে একটি বিমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রথম বছরেই নািস বাহিনী এখানে তাদের সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলতে বিশাল ভবনটি নির্মাণ করে। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নািস বাহিনী জায়াগাটিকে দখল করে রেখেছিল। যখন রেড আর্মি স্থানটি দখলে নেয়, সোভিয়েত সামরিক বাহিনী এরিয়ামে ভবনটির রানওয়েকে ১০০০ মিটার থেকে ২৫০০ মিটারে বাড়ায়। স্থানটিকে যুদ্ধবিমান রাখার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে দুই জার্মানির পুনর্মিলনের পর সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির সরকারি দলে ফেরে। দুই বছর পর কার্গো লাইফার নামের একটি প্রতিষ্ঠান স্থানটি বিমান রাখার জায়গা হিসেবে পুনর্নির্মাণ করে। ছয় বছর পর প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হলে বিল্ডিংটি মালয়েশিয়ান একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেয়।

 

মেয়ার ইউর্ফট ডকহেল ২

বিশাল বিশাল ক্রুজ শিপের কথা যখনই আসবে তখনই মেয়ার উইর্ফট ডকের কথা মনে হবেই। সারা বিশ্বের যতগুলো জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মেয়ার উইর্ফট তার মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে জার্মানিতে বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। এই ডক ইয়ার্ডের হল রুমটি সবচেয়ে বড় শিপিং হল রুম এবং মেয়ার উইর্ফট তার নামও রাখে ডকহেল ২। বিশাল এই শিপিং হল রুমটির আয়তন ৬৩ হাজার বর্গমিটার। মূলত ক্রুজ জাহাজ নির্মাণ কাজেই এটি ব্যবহার করা হয়। চতুর্দিকে ঘেরা হলটি লম্বায় ৫০৪ মিটার, প্রস্থ্যে ১২৫ মিটার এবং উচ্চতায় ৭৫ মিটার। বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির হাতেই তৈরি হয়েছে দানবাকৃতির বিশাল জাহাজ। যার মধ্যে নরওয়েজিয়ান স্টার, নরওয়েজিয়ান ডাউন, রেডিয়েন্স অব দ্য সিস, ব্রিলিয়ান্স অব দ্য সিস অন্যতম।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা