শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

কত বড় কারখানা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কত বড় কারখানা

প্রতিনিয়ত এগিয়ে চলেছি আমরা। নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে গড়ে উঠছে মানব সভ্যতা। আধুনিক প্রযুক্তি মানুষের অগ্রযাত্রায় অপরিহার্য। তাই গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা। শিল্পায়ন দূর করেছে দরিদ্রতা। প্রথম সারির শিল্প-কারখানার কোনো কোনোটি বিশ্বের চেহারাই বদলে দিয়েছে। এদের কোনো কোনোটি এতটাই বিশাল যে, একসঙ্গে কয়েকটি বিমানবন্দর তৈরি করা সম্ভব।

 

আলসমির ফ্লাওয়ার অকশন

হল্যান্ড

বিল্ডিংটি শুধু একটি কারখানাই নয়, শুভাসিত একটি ফুলের বাগান।  

হল্যান্ডের আমস্টারডামের কাছাকাছি প্রায় ৫ লাখ ১৮ হাজার বর্গমিটার (২৪৩ একর) বিশাল এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এই ফুলের বাগান। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভবনটি পুরোদস্তুর কারখানা না হলেও বিশাল ভবনটিতে ২৪ ঘণ্টা চলে রকমারি ফুলের বিকিকিনি। ভবনটি লম্বায় ৭৪০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৭০০ মিটার। প্রতিদিন ২০ মিলিয়ন ফুল বেচাকেনা হয় এখানে। ফুল বাজারজাত করা হয় কেনিয়া, কলম্বিয়া, ইথিওপিয়া, ইকুয়েডোরসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। রাত ১০টার মধ্যে ফুল আসে এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে মজুদকরণ প্রক্রিয়া। খুব সকালে বাজার শুরু হলেও দিনব্যাপী চলে বেচাকেনা। ফুলের গুণগত মান যাচাই-বাছাইয়ে দিনরাত কাজ করে এখানকার ৩০টি ইউনিট।

 

টেসলা মোটরস

ক্যালিফোর্নিয়া

টেসলা বিশ্বের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ব্যয়বহুল ভবনটি ৫ লাখ ৩০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ভবনটি একই সঙ্গে টেসলা কোম্পানির অফিস ও কারখানা। শুধু ফ্যাক্টরির জায়গাটির জন্যই টেসলা কোম্পানি ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করেছিল। তবে ভবনটি তৈরির সময় নির্মাতারা বেজমেন্ট কাজে লাগাতে পারেনি। টেসলা গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হলেও বৈদ্যুতিক গাড়ি ও বুলেট ট্রেন নির্মাণের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি। এখানে কর্মীদের পাশাপাশি রোবটিক ইনস্ট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হয়। ১৯৮৪ সালে জেনারেল মোটরস ও টয়োটা যৌথ উদ্যোগে এর যাত্রা শুরু করলেও ২০০৯ সালে সেই চুক্তি শেষ হয়। পরবর্তীতে নিউ ইউনাইটেড মোটর নামেই কারখানাটি পরিচিতি পায়। টেসলা মোটরস প্রতি বছর ৫ লাখ গাড়ি তৈরি করে।

 

টার্গেট ওয়্যার হাউস

ক্যালিফোর্নিয়া

১৯৬২ সালে উত্তর আমেরিকাতে রোজভ্যালি নামে প্রথম গুদামঘর দিয়ে টার্গেটের যাত্রা শুরু। এটি আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। তাই টার্গেটের প্রয়োজন বিশাল বিশাল গুদামঘর। তেমনি গুদামঘর টার্গেট ইম্পোর্ট ওয়্যার হাউস। ১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গ মিটার আয়তনের গুদামঘরটি আমেরিকার সবচেয়ে বড় গুদামঘর। এখানে আমদানিকৃত পণ্য গুদামজাত করে পরবর্তীতে তা অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রগুলোতে বিতরণ করা হয়। আমদানি-রপ্তানিতে কেন এত বিশাল আয়তনের গুদাম প্রয়োজন সে সম্পর্কে না বোঝার কোনো কারণ নেই। গুদামটিতে রয়েছে এক হাজার ৯৩৪টি দোকান। উত্তর আমেরিকার ভোক্তাদের প্রয়োজন মেটানো ও সন্তুষ্টির জন্য এখানে পণ্য গুদামজাত করা হয়। টার্গেটের আরও তিনটি গুদামঘর রয়েছে।

 

বোয়িং ফ্যাক্টরি

ওয়াশিংটন

সুপার জাম্বো খ্যাত ৭৪৭-এর কথা নিশ্চয় মনে আছে! বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল এটি। এই বিশাল বিমানটি তৈরি হয়েছিল বোয়িং ফ্যাক্টরিতে। ওয়াশিংটনের এই বিল্ডিংটি বৃহত্তম মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওয়াশিংটন এভারেতে ৩ লাখ ৯৮ হাজার বর্গ মিটার (৯৮.৩ একর) বিশাল এলাকা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বিল্ডিং। এই ফ্যাক্টরিতেই তৈরি করা হয় বোয়িং ৭৪৭, ৭৬৭ এবং ৭৭৭ বিমান। বোয়িং অ্যাসেম্বলির নতুন উদ্ভাবন ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ১৩.৩৮৫.৩৭৮ মিটার (৪৭২,৩৭০,৩১৯ বর্গ ফুট) বোয়িং বিল্ডিংটি ১৯৬৬ সালে নির্মাণ করা হয়। বিশাল ফ্যাক্টরিটিতে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করেন। এখানে রয়েছে কফি শপ, ক্যাফে-রেস্তোরাঁ, থিয়েটার এবং বোয়িং স্টোর। ভবিষ্যতে এটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্তের কথাও ভাবছে।

 

মিৎসুবিসি মোটরস

নর্থ আমেরিকা

মিৎসুবিসি মোটরস বিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮১ সালে মিৎসুবিসি মোটরসের যাত্রা শুরু। এই বিল্ডিংয়েই মিৎসুবিসি গাড়ি তৈরি, বিক্রয়, গবেষণাসহ গাড়ির মানোন্নয়নের কাজ করে। বিশ্বের বৃহদায়তন জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার বর্গ মিটারের এই ফ্যাক্টরিটি কেবল মিৎসুবিসি আউটল্যান্ডারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে মিৎসুবিসি গ্যালেন্ট, একলিপ্স স্পেডার এবং এনডিভোরের মতো গাড়ি তৈরি করে থাকে। আমেরিকা, মেক্সিকো, ক্যারেবিয়ান এবং কানাডায় মিৎসুবিসির ৭০০-এর বেশি গাড়ির শো-রুম রয়েছে। সাইপ্রাস ও ক্যালিফোর্নিয়ায় মিৎসুবিসির সদর দফতর। ক্যালিফোর্নিয়ার অফিস কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়কেন্দ্র। মিসিগানে কর্পোরেট অফিস। উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েসে মূল ফ্যাক্টরিটি অবস্থিত।

 

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি

ইলিনয়েস

বেলভেডার অ্যাসেম্বলি, মূলত ক্রাইসলার ফ্যাক্টরি। ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে জিপ কম্পাস, জিপ প্যারিয়ট, ডজ ডার্টের মতো স্মার্ট গাড়ি নির্মাণ করা হয়। জিপ চেরকি গাড়িটি বেলভেডার চলতি বছরের নতুন উদ্ভাবন। ফ্যাক্টরিটি উত্তর আমেরিকার ইলিনয়েস এলাকায় অবস্থিত। বেলভেদার অ্যাসেম্বলির পুরনো গাড়ির মডেলের মধ্যে রয়েছে ডজ ক্যালিবার, ক্রাইসলার ইম্পেরিয়াল ডজ ডাইনেস্টি, ক্রাইসলার নিউ ইয়র্কার এবং প্লেমাউথ। ফ্যাক্টরিটি ৩ লাখ ৩০ হাজার বর্গ মিটার (২৮০ একর) এলাকা নিয়ে বিস্তৃত যা লম্বায় ৭০০ মিটার এবং প্রস্থ্যে ৩০০ মিটার। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে ফ্যাক্টরিটি তৈরি করা হয়। ফ্যাক্টরিটির শ্রমশক্তির মূল হাতিয়ার হলো রোবট। বিল্ডিংয়ে এখন পর্যন্ত ৭৮০টি রোবটের মস্ত বড় দল নিয়ে কাজ করছে।

 

টেসলা গিগাফ্যাক্টরি

নেভাদা

বছরে ১০ লাখ গাড়ি তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে বিশাল এক গিগাফ্যাক্টরি বানিয়েছে টেসলা কোম্পানি। এটি মূলত নেভাদার ইলেকট্রিক অ্যাভিনিউয়ের একটি ব্যাটারি প্লান্ট। এটি প্রায় তিনটি সেন্ট্রাল পার্ক এলাকার সমান। গিগাফ্যাক্টরিটি আয়তনে ৬০ লাখ বর্গফুট (১২৬ একর)। পায়ে হেঁটে গোটা পথ পাড়ি দিতে ১ কোটি বর্গফুট হাঁটতে হবে। এখানকার কর্মীরা ফ্যাক্টরিটিকে ‘এলিয়েন ড্রেডনাট’ বলে ডাকেন। ব্যয়বহুল এই ফ্যাক্টরির ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনেই লেগেছে ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফ্যাক্টরির কাঁচামাল আনা নেওয়ায় ব্যবহার করা হবে রেলগাড়ি। এখানে তৈরি করা হবে ১৫ লাখ গ্যালোনের বিশাল পানির ট্যাঙ্ক। টেসলা জানায়, ফ্যাক্টরিটিতে প্রায় ছয় হাজারেরও বেশি কর্মী একসঙ্গে কাজ করতে পারবে। কর্মীদের পাশাপাশি ব্যবহৃত হবে রোবট। সম্ভবত এটাই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি নির্মাণকারী ফ্যাক্টরি। দেখতে অনেকটা হীরার মতো এই ফ্যাক্টরিটিতে টেসলা ২০২০ সাল নাগাদ ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করবে।

 

ভক্সওয়াগেন ওলফবার্গ

জার্মানি

বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি ভক্সওয়াগেনের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই! জার্মানির সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ওলফসবার্গের প্রতিষ্ঠানটি ভক্সওয়াগেনের সদর দফতর। ১৯৩৭ সালে অটোমোটিভ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। ভক্সওয়াগেন অর্থ জনগণের গাড়ি। তাই হয়তো প্রতিষ্ঠানটি বছরে ৪০ মিলিয়নেরও বেশি গাড়ি তৈরি করে থাকে। বিশাল এই কারখানাটি ওলফসবার্গের ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। বহুতল প্রতিষ্ঠানটিতে শ্রমিকরা এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাতায়াতে সাইকেল ব্যবহার করে। সারা বিশ্বে ভক্সওয়াগেনের আরও কারখানা রয়েছে। দক্ষতা ও মানের ওপর ভিত্তি করে শ্রমিকরা একই সময়ে পাঁচটি আলাদা গাড়ি তৈরি করতে পারে। ২০১২ সালের তথ্য অনুযায়ী ভক্সওয়াগেন ৩.৬৪ বিলিয়ন ইউরো মুনাফা করেছিল। ইউরোপের গাড়ি রঙের সবচেয়ে বড় কারখানাও এটি।

 

হুন্দাই মোটরস

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার উলসানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশাল কারখানা। আধুনিক প্রযুক্তির কারখানাটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার বর্গ মিটার (১,২২৫ একর) জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। কোম্পানিটি প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি গাড়ি তৈরি করে। কারখানাটির বার্ষিক উৎপাদন ১.৫৩ মিলিয়ন ইউনিট। ১৯৬৭ সালে উলসানে নির্মাণ হলেও ১৯৬৮ সালে কারখানাটির যাত্রা শুরু করে। বিশাল এলাকা নিয়ে নির্মিত কারখানাটির রয়েছে নিজস্ব হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিস, রাস্তা এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। ট্রাক চলাচলের জন্যও রয়েছে ৩.২ কিলোমিটার রাস্তা। হুন্দাই মোটরস এলাকা ৫ লাখ গাছ দ্বারা আবৃত। রয়েছে নিজস্ব বন্দর, জেটিতে ৫০ হাজার টনের ৩টি জাহাজ ভিড়তে পারে। বিশ্বের ২০০টি দেশে গাড়ি চালান দেওয়া হয়।

 

জঁ-লুক ল্যাগারডের

এয়ারবাস এ-৩৮০, ৪২৮ মিলিয়ন ডলার খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল বিমানটি। বিমানটির অংশ ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তৈরি করে শেষ পরীক্ষার জন্য জঁ-লুক ল্যাগারডের ফ্যাক্টরিতে আনা হয়। ফ্যাক্টরিটি ৮০০-এর বেশি আসনের বিমানের শেষ পরীক্ষা করে থাকে। ২ লাখ বর্গ মিটারের ফ্যাক্টরিটি ফ্রান্সের তৌলুস-ব্লাগনেকে অবস্থিত। ফ্যাক্টরি বিল্ডিংটি ১০০ মিটার লম্বা ও উচ্চতায় ৩২ মিটার। ৪৯৪ একর জমিতে নির্মিত ফ্যাক্টরিটির রয়েছে ৪৯ একরের রানওয়ে। বিশাল ফ্যাক্টরিটি তৈরি করতে ১.৩২ মিলিয়ন বর্গ ফুট জায়গা লাগে। ফ্যাক্টরিটিতে রয়েছে কোম্পানির অফিস, রেস্টুরেন্ট, তরল ও শক্তি উৎপাদন প্লান্ট, একটি জ্বালানি স্টেশনসহ আরও কয়েকটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

 

লুমা ফেব্রিক্স

বিখ্যাত লুমা ফেব্রিক্স বিশ্বের বড় কারখানার তালিকায় অন্যতম। মূলত মহিলাদের অন্তর্বাস তৈরির বিভিন্ন কাঁচামাল ও ফিতার জন্য কারখানাটি বিখ্যাত। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি টেইলারিং ইলাস্টিক রিবনস ও কাপড়ও তৈরি করে থাকে। বিশ্বের যত বড় বড় গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে, তন্মধ্যে লুমা ফেব্রিক্স অন্যতম। লুমা ফেব্রিক্সই বিশ্বে একমাত্র কোম্পানি যারা সবচেয়ে লম্বা ফ্রেব্রিক্স তৈরি করে থাকে। লুমা ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৫ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। লম্বায় ২২৫ এবং প্রস্থ্যে ৫০৫ মিটার। ১৯৬৫ সালে লাতভিয়ার লেপাজায় প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এর আগে কারখানাটির নাম ছিল ‘ওমেন্স টয়লেটরি প্রোডাকশন ফ্যাক্টরি’। ফ্যাক্টরিটি তৈরির পর লাতভিয়ায় বেকারত্ব অনেকাংশে কমে আসে।

 

তেসকো আয়ারল্যান্ড

আয়ারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিল্ডিং তেসকো ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার। এটি আয়ারল্যান্ডের ডোসাবেট শহরে অবস্থিত। প্রায় ৭৭ হাজার ৩৮৫ বর্গ মিটার আয়তনের বিল্ডিংটিকে ব্রিটিশ সুপার মার্কেট হিসেবেই পরিচিত। আধা মাইল লম্বা বিল্ডিংটির এক মাথা থেকে আরেক মাথায় পৌঁছাতে যে কোনো ব্যক্তির জন্য প্রায় ১২ মিনিট সময় লেগে যাবে। ৭০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে উপসাগরীয় অঞ্চলের এই বিশাল বিল্ডিংটি নির্মাণ করা হয়েছে। আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় ন্যাশনাল মোটরওয়ে ও ডাবলিন বিমানবন্দরটি মার্কেটটির খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছিল বিশাল আকৃতির এই সুপার মার্কেট। ২০০৭ সালে যাত্রা শুরুর পর আয়ারল্যান্ডের জনসাধারণের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যাদি সরবরাহ ও মজুদকরণ এখানেই করা হয়ে থাকে।

 

এরিয়াম

এরিয়াম পুনঃসংস্কার করার সময় প্রাথমিকভাবে স্থানটিতে একটি বিমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রথম বছরেই নািস বাহিনী এখানে তাদের সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলতে বিশাল ভবনটি নির্মাণ করে। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নািস বাহিনী জায়াগাটিকে দখল করে রেখেছিল। যখন রেড আর্মি স্থানটি দখলে নেয়, সোভিয়েত সামরিক বাহিনী এরিয়ামে ভবনটির রানওয়েকে ১০০০ মিটার থেকে ২৫০০ মিটারে বাড়ায়। স্থানটিকে যুদ্ধবিমান রাখার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে দুই জার্মানির পুনর্মিলনের পর সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির সরকারি দলে ফেরে। দুই বছর পর কার্গো লাইফার নামের একটি প্রতিষ্ঠান স্থানটি বিমান রাখার জায়গা হিসেবে পুনর্নির্মাণ করে। ছয় বছর পর প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হলে বিল্ডিংটি মালয়েশিয়ান একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেয়।

 

মেয়ার ইউর্ফট ডকহেল ২

বিশাল বিশাল ক্রুজ শিপের কথা যখনই আসবে তখনই মেয়ার উইর্ফট ডকের কথা মনে হবেই। সারা বিশ্বের যতগুলো জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মেয়ার উইর্ফট তার মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে জার্মানিতে বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। এই ডক ইয়ার্ডের হল রুমটি সবচেয়ে বড় শিপিং হল রুম এবং মেয়ার উইর্ফট তার নামও রাখে ডকহেল ২। বিশাল এই শিপিং হল রুমটির আয়তন ৬৩ হাজার বর্গমিটার। মূলত ক্রুজ জাহাজ নির্মাণ কাজেই এটি ব্যবহার করা হয়। চতুর্দিকে ঘেরা হলটি লম্বায় ৫০৪ মিটার, প্রস্থ্যে ১২৫ মিটার এবং উচ্চতায় ৭৫ মিটার। বিখ্যাত এই জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির হাতেই তৈরি হয়েছে দানবাকৃতির বিশাল জাহাজ। যার মধ্যে নরওয়েজিয়ান স্টার, নরওয়েজিয়ান ডাউন, রেডিয়েন্স অব দ্য সিস, ব্রিলিয়ান্স অব দ্য সিস অন্যতম।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ