শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বিপ্লবীদের প্রেম কাহিনী

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লবীদের প্রেম কাহিনী

অপরিসীম বৈচিত্র্যের আধার মানুষের জীবন। উত্থান-পতন আর অর্জন-বিসর্জনের দোলায় দুলতে দুলতেই পেরিয়ে যায় গোটা আয়ুষ্কাল। এরপরও জীবনে বৈচিত্র্য থাকে। জীবনে যত ঝড়-ঝঞ্ঝা কিংবা বিপত্তিই থাকুক না কেন কোনো না কোনোভাবে প্রেম সেখানে হানা দেবেই। বিশ্ব ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার চিন্তা যারা করেছিলেন সেই বিপ্লবীদের জীবনেও প্রেম এসেছে। কারও কারও ব্যক্তিগত জীবনে সব আদর্শ আর নীতির পাশাপাশি প্রেমের অবস্থান ছিল দারুণ সুসংহত। বিপ্লবের লড়াইয়ে তারা যতটা কঠিন তার চেয়েও অনেক কোমল প্রেমের ক্ষেত্রে। খ্যাতিমান বিপ্লবীদের প্রেম ও ব্যক্তিগত জীবনের নানা দিক নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন-

 

জোসেফ স্টালিন

রুশ সাম্যবাদী রাজনীতিবিদ জোসেফ স্টালিন [ডিসেম্বর ১৮, ১৮৭৮-মার্চ ৫, ১৯৫৩] ১৯২২ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাসে এই সময়ে স্টালিনের নেতৃত্বে প্রচলিত রাজনৈতিক মতবাদ ‘স্টালিনবাদ’ নামে পরিচিত। ১৯৩০-এর দশকে স্টালিন নিজের ক্ষমতা শক্ত করার জন্য নিপীড়ন শুরু করেন। যার ফলে কমিউনিস্ট পার্টির শত্রু সন্দেহে বহু মানুষকে হত্যা করা হয়। স্টালিনের শাসনকালে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয় এবং নাৎসি জার্মানির পরাজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। স্টালিনের নেতৃত্বে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বের দুই পরাশক্তির একটিতে পরিণত হয়, যা ৪০ বছর পর সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পূর্ব পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। ব্যক্তিগত জীবনে স্টালিন অত্যন্ত কর্কশ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। তার পুরো জীবনের ঘটনাপ্রবাহ এবং দৈনন্দিন রুটিন দেখলে মনে হওয়ার কথা নয় যে, এই মানুষটার মনেও দয়া-মায়া কিংবা প্রেম বলতে কিছু একটা থাকতে পারে। অসীম ক্ষমতাশালী এই মানুষটির জীবনে যুদ্ধ-বিগ্রহ ছাপিয়ে প্রেমও এসেছিল। বলা হয়ে থাকে স্টালিন যখন ৩০ বছরের তরুণ তখন ১৩ বছরের একটা বাচ্চা মেয়ের সঙ্গে তার প্রেম হয়েছিল। অবশ্য অন্য একটি সূত্রে দাবি করা হয় মেয়েটি স্টালিন কর্তৃক ধর্ষিত হয়েছিল। লিডিয়া নামের এই মেয়েটিকে কেন্দ্র করে প্রচলিত এই গল্পটিকে স্টালিনবিরোধী প্রচারণা বলে উড়িয়ে দেওয়া হলেও স্টালিনের ব্যক্তিগত জীবনের দিকে তাকালেও প্রেমের অনেক চিহ্ন নজরে আসবে। ব্যক্তিগত জীবনে স্টালিন দুটি বিয়ে করেন। তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন ক্যাটরিনা ভ্যানিজ এবং অ্যাডিজডা অ্যালিয়েভা। এর মধ্যে ক্যাটরিনার সঙ্গে মাত্র এক বছরের দাম্পত্য জীবন হলেও দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে মোটামুটি একযুগ সংসার করেন স্টালিন।

 

মাও সে তুং

মাও সে তুং [জন্ম- ডিসেম্বর ২৬, ১৮৯৩; মৃত্যু- সেপ্টেম্বর ৯, ১৯৭৬] চীনা বিপ্লবী মার্কসবাদী তাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক নেতা। ১৯৪৯ সালে সমাজতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭৬ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি চীন শাসন করেন। নেতা ছিলেন। তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। মার্কসবাদ-লেনিনবাদে তার তাত্ত্বিক অবদান, সমর কৌশল এবং তার কমিউনিজমের নীতি এখন একত্রে মাওবাদ নামে পরিচিত। বিপ্লবী অমর নেতা মাও সে তুংয়ের ব্যক্তিগত জীবনকে দারুণ বৈচিত্র্যে ভরা বলা চলে। তিনি যখন যুবক, তখনই তার বাবা তাকে সৈন্যদলে ভর্তি করানোটাকে লাভজনক মনে করেন। তার আগেই মাওয়ের সঙ্গে এগারো-বারো বছরের একটা মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে মাও সে তুং এ বিষয়ে লিখেছিলেন ‘এটা ছিল একেবারে নামমাত্র বিয়ে। আমি কখনোই তার সঙ্গে বসবাস করিনি’। এর বাইরে মাও সে তুংয়ের জীবনে নারীদের আনাগোনা ছিল ভালোই। মাও সে তুংয়ের চার স্ত্রী আর তাদের মোট সন্তানের সংখ্যা ছিল ১০ জন। তারা হলেন : লুও ইক্সিউ [২০ অক্টোবর, ১৮৮৯-১৯১০] তাদের বৈবাহিক জীবন ছিল ১৯০৭ থেকে ১৯১০ পর্যন্ত। দ্বিতীয় স্ত্রী ইয়াং কাইহুই [১৯০১-১৯৩০]। তার সঙ্গে সংসার হয় ১৯২১ থেকে ১৯২৭ পর্যন্ত। পরের জন ছিলেন হে জিঝেন [১৯১০-১৯৮৪]। বৈবাহিক জীবনের ১৯২৮ থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত কাটে তার সঙ্গে। আর সর্বশেষ জনের নাম চিয়াং চিং [১৯১৪-১৯৯১]। ১৯৩৯ থেকে মাওয়ের মৃত্যু পর্যন্ত মাও সে তুংয়ের সঙ্গী ছিলেন তিনি। এর মধ্যে দুই স্ত্রীর সঙ্গেই মাও সে তুংয়ের প্রণয়ঘটিত সম্পর্ক বিয়েতে রূপ নেয় বলে মনে করা হয়।

ওপরে বিপ্লবী মাও সে তুং। নিচে বাঁ থেকে- তিন স্ত্রী চিয়াং চিং, হি জিঝেন, ইয়াং কাইহুইয়ের সঙ্গে মাও

 

চের অমর প্রেম

মৃত্যুকে হাতে নিয়ে ছুটে চলা গেরিলা জীবনেও চে প্রেমে পড়েছেন। একবার নয়, একাধিকবার। বিয়েও করেছেন একাধিক। চে ছিলেন একজন রোমান্টিক বিপ্লবী। চে সম্ভবত প্রথম প্রেমে পড়েন ডাক্তারি পড়াকালীন তিতা ইনফানতে নামক এক সহপাঠিনীর। কিন্তু বিপ্লব সেটি হতে দেয়নি। আর তাই চে ডাক্তারি পাস করেও হয়েছেন বিপ্লবী। এরপর গুয়েতেমালায় চের রাজনৈতিক হাতেখড়ি হয়। আর এখানেই তার সঙ্গে পরিচয় ঘটে হিলদা গাডিয়ার। যার সঙ্গে চে প্রথম প্রণয়ে জড়ান এবং পরবর্তীতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের পর চে তার দাম্পত্য জীবনে একটুও মনোযোগ দিতে পারেননি। কারণ তখন তার চোখে ছিল কিউবা বিপ্লবের স্বপ্ন। এরপর চে যখন কিউবার লা ভিলাসে গেরিলা যুদ্ধরত তখন তিনি দ্বি^তীয়বারের মতো প্রণয়ে জড়ান কিউবার মেয়ে অ্যালাইদা মার্চের সঙ্গে। অ্যালাইদা ‘২৬ জুলাই দল’-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অসম্ভব সাহসী মেয়েটাকে প্রথম দেখায়ই ভালো লেগে যায় চের। তাই অ্যালাইদা যখন প্রস্তাব করেছিলেন চের দলের সঙ্গে যুক্ত হতে, চে তখন সানন্দে সম্মতি দেন। লা ভিলাস থেকে সান্তা ক্লারার যুদ্ধ পর্যন্ত সারাক্ষণই অ্যালাইদা চের পাশে ছিলেন। একটু একটু করে পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ বাড়ছিল তাদের। কিন্তু চে এক মুহূর্তের জন্যও তার প্রথম স্ত্রী হিলদা ও সন্তানের কথা ভুলেননি। অ্যালাইদার সঙ্গে চের এমন কথা হযেছিল যে, ‘বিপ্লবী যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর চে হিলদার কাছে বিবাহবিচ্ছেদের প্রস্তাব তুলবে, হিলদা যদি তাতে সম্মত হয় তবেই সে অ্যালাইদাকে বিয়ে করবে।’ অ্যালাইদা এই প্রস্তাবে পরিপূর্ণভাবে সম্মত ছিল। কিউবার সফল বিপ্লবের পর বিবাহবিচ্ছেদ প্রস্তাবে আপত্তি তোলেনি হিলদা। হিলদাকে পরিত্যাগ করে ১৯৫৯ সালের ৩ জুন অ্যালাইদার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন চে। ‘বিপ্লবের কোনো শেষ নেই’- চের মাঝে এই বিশ্বাস ছিল প্রবল। তাই কিউবার বিপ্লব শেষে চে দেশ ও সংসার ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন বলিভিয়ার উদ্দেশে। একটি নতুন বিপ্লবের স্বপ্নে। বলিভিয়াতে চে যতটা সময় বিপ্লব করতে পেরেছেন সে সময়টা তার সঙ্গে ছিল আরেকজন নারী। তার নাম তানিয়া। তানিয়ার সঙ্গে চের প্রণয়ের বিষয়টা অনেকেই স্বীকার করে নেয় না। অনেকের মতে তানিয়া ও চের প্রণয় ছিল বিপ্লবের প্রয়োজনে একটি অভিনয় মাত্র। আবার অনেকেই চের মৃত্যুর জন্য এককভাবে তানিয়াকেই দায়ী করে থাকেন।

ওপরে বিপ্লবী চে। নিচে বাঁ থেকে- স্ত্রী অ্যালাইদা ও রহস্যময়ী প্রেমিকা তানিয়া

 

হো চি মিন

ভিয়েতনামের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা হো চি মিন। তিনি ভিয়েতনামের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লড়াই করেছেন জনগণের মুক্তি, স্বাধীনতা ও অধিকারের জন্য। সুদীর্ঘ সংগ্রামী জীবনে হো চি মিন বিশ্ববাসীর কাজে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামে পরিচিত হন। তার জন্ম খেতমজুর পরিবারে। উন্নত বিশ্বের নেতারা যখন ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ব্যস্ত। তখন তিনি বজ্রাঘাতের মতো উত্থাপন করলেন আটদফা দাবি সংবলিত এক প্রস্তাব। ভিয়েতনামী জনগণের পক্ষ থেকে ‘জাতিসমূহের অধিকার’ শিরোনামে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হলো। এরপরই পাল্টে যায় হো চি মিনের জীবনের গতিপথ। হো চি মিন ভিয়েতনাম স্বাধীনতা সংগ্রামের পুরোধা ছিলেন। ১৯৪১ সালের পরবর্তী সময়ে তার নেতৃত্বেই স্বাধীনতা সংগ্রাম বজায় থাকে এবং ১৯৪৫ সালে কমিউনিস্ট শাসিত ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব ভিয়েতনাম সরকার প্রতিষ্ঠা হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতির পদে আসীন ছিলেন। দক্ষিণ ভিয়েতনামের পতনের পর সেখানকার পূর্বতন রাজধানী সাইগনের নাম পাল্টে হো চি মিন শহর রাখা হয় তার সম্মানার্থে।

হো চি মিনের জীবনে বিচ্ছিন্ন প্রেমের ঘটনা থাকলেও সবকিছু ছাপিয়ে ওঠে আসে একজনের নামই। তিনি তার স্ত্রী তাং তুয়েত মিন। ১৯২৬ সালের অক্টোবরে হো চি মিনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়।  ১৯২৭ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তারা দুজন একসঙ্গে বসবাস করেন। হো চি মিন যখন চীনে পলায়ন করেন তখন তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। এই বিচ্ছেদ কাটানোর জন্য তারা দুজনই প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু নিয়তি তাদের আর এক হতে দেয়নি।

ওপরে হো চি মিন ও নিচে স্ত্রী তাং তুয়েত মিন

 

ফিদেল কাস্ত্রো

ফিদেল কাস্ত্রো বিংশ শতাব্দীর অন্যতম রাষ্ট্রনায়ক, যিনি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একাধারে প্রায় চার যুগ বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। একসময়ের বিপ্লবী কাস্ত্রো সুদীর্ঘকাল কিউবার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনের পর অসুস্থতার কারণে ২০০৮ সালের শুরুতে ছোট ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। কাস্ত্রো কিউবান বিপ্লবের মাধ্যমে পূর্বতন একনায়ক রাষ্ট্রপতি ফুলগেনসিও বাতিস্তাকে অপসারণ করেন এবং একদলীয় কমিউনিস্ট শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। দারুণ বৈচিত্র্যের এই জীবনে কাস্ত্রো অনেক নারীর সঙ্গেই জড়িয়েছেন। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে মিডিয়া ও লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা কাস্ত্রোর গোপন জীবন নিয়েও কথা রটে। বলা হয়ে থাকে ফিদেলের গোপন জীবনের অনেকটা জুড়েই রয়েছে নারীদের আনাগোনা। এর বাইরে ফিদেল কাস্ত্রোর বিপ্লবকালীন জীবনে আরেকজন বিপ্লবীর সঙ্গে তার প্রেমের মুখরোচক গল্প শোনা যায়। এই বিপ্লবী নারীর নাম সেলিয়া সানচেস মানদুলে। ১৯৫২ সালের ১০ মার্চ বাতিস্তার অভ্যুত্থানের পরই সংগ্রামী হয়ে ওঠেন সেলিয়া। ফ্র্যাঙ্ক পিয়াসের সঙ্গে গড়ে তোলেন নিজস্ব স্কোয়াড। সেলিয়ার কাজ ছিল কিউবার সাউথ-ইস্ট কোস্ট থেকে বিপ্লবীরা যাতে নিরাপদে আসতে পারে সে ব্যবস্থা করে দেওয়া। এরপর ১৯৫৭ সালের দিকে গেরিলা বাহিনীতে যোগ দেন সেলিয়া। সেখানে একজন বার্তাবাহক হিসেবে কাজ শুরু করেন। তখন থেকেই ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে তার অন্তরঙ্গতা বাড়তে থাকে। সেলিয়া ফুলের মধ্যে করে বার্তা পাঠাতেন। এ কারণে সেই বার্তা কখনো শত্র“পক্ষের হাতে ধরা পড়ত না। বিপ্লবীদের জেনারেল স্টাফের একজন সদস্য হিসেবে চে গুয়েভারা এবং অন্যদের অস্ত্র এবং মাঝে মাঝে খাবার ও ওষুধ সরবরাহের কাজ সফলতার সঙ্গে করতেন সেলিয়া। ধীরে ধীরে তিনি ফিদেল কাস্ত্রোর কাছের মানুষ হয়ে ওঠেন। বিশেষ করে কাস্ত্রোর চিকিৎসক রেনে ভাল্যাজোর সঙ্গে তার বিশেষ বন্ধুত্ব ছিল। ১৯৮২ সালে হুট করেই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। সে বছরই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এর বাইরে ফিদেল কাস্ত্রোর জীবনে আরেকজন প্রেমিকার নাম ঘুরেফিরে বার বার এসেছে।

তিনি হচ্ছেন নাটি রিভোল্টা। সাধারণ কিউবানরা প্রিয় নেতা কাস্ত্রো ও তার প্রেমিকা রিভোল্টার মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করেন। পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো দীর্ঘদিন ধরেই কাস্ত্রোর গোপন জীবনের সঙ্গে প্রেম-নারী ও সেক্সের মুখরোচক গল্প প্রচার করে আসছে। অবশ্য এসব ছাপিয়ে বিপ্লবের মহিমাটাই ফিদেলকে বাঁচিয়ে রেখেছে সবার মনে।

ফিদেল কাস্ত্রো- অপরিসীম সাহসী এক বিপ্লবীর নাম। তার জীবনেও রয়েছে নারীর ছোঁয়া

 

 

ওরতেগা

গ্রেট বিপ্লবীদের তালিকায় সর্বশেষ ও সাম্প্রতিকতম নামটি নিকারগুয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের। তিনি ডেনিয়েল ওরতেগা।

একটি দিনমজুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও ইচ্ছা-আকাক্সক্ষা, চেষ্টা আর আদর্শ থাকলে কী করে নিজেকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছানো যায় তার চরম উদাহরণ রেখেছেন ওরতেগা।

১৯৪৫ সালের ১১ নভেম্বর জন্মগ্রহণকারী ডেনিয়েল ২০০৭ সাল থেকে নিকারগুয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন।

তার জীবনে অনেক নারীর কথা এলেও সবাইকে ছাপিয়ে বার বার একজনের কথাই এসেছে। তিনিও একজন বিপ্লবী। তবে তার বর্তমান পরিচয় তিনি ডেনিয়েল ওরতেগার স্ত্রী এবং নিকারাগুয়ার ফার্স্ট লেডি। তার নাম রোজারিও মুরিল।

মুরিল ও প্রেসিডেন্ট ওরতেগার মধ্যকার বিপ্লবকালীন প্রেম এবং বর্তমান দাম্পত্য জীবন দেশটির সাধারণ অধিবাসীদের নিত্যদিনের আলাপের খোরাক।

রোজারিওর সঙ্গে ডেনিয়েলের সম্পর্ক দারুণ হলেও মাঝখানে নির্বাচনের আগে ডেনিয়েল একটি বাজে ধরনের সেক্স স্ক্যান্ডালের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। তবে সবকিছু ছাপিয়ে এখনো তিনি একজন সফল বিপ্লবী হিসেবে টিকে আছেন মানুষের মনে।

ডেনিয়েল ওরতেগা এবং ফার্স্ট লেডি রোজারিও

 

লেনিন

মার্কসবাদী রুশ বিপ্লবী এবং কমিউনিস্ট নেতা ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ ইতিহাসে লেনিন নামে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তিনি অক্টোবর এবং মহান নভেম্বর বিপ্লবে বলশেভিকদের প্রধান নেতা ছিলেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান এবং লেনিনবাদ তত্ত্বের প্রবক্তা।

লেবার পার্টি গঠনের সময় ভ্লদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন ছদ্মনাম গ্রহণ করেন। সাইবেরিয়ার লেনা নদীর নামানুসারে তিনি নিজের নাম রাখেন লেনিন। লেনিনের বৈচিত্র্যভরা জীবনে প্রেমের সুবাতাস বইয়ে দেন আরেক মার্কসবাদী স্কুলশিক্ষিকা নাদিয়া। তার সঙ্গেই লেনিনের প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়। ১৮৯৪ সালে নাদিয়ার সঙ্গে পরিচয় ঘটে লেনিনের। তখনো দুজনের কেউই জানতেন না মার্কসবাদ আর বিপ্লবের আড়ালে দুজনের মনে ভালোবাসার সৃষ্টি হচ্ছে। এর পরপরই ১৮৯৮ সালে নাদিয়াকে বিয়ে করেন লেনিন। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত তাদের সুখী দাম্পত্য জীবন অক্ষুণ্ন ছিল।

 

< ভ্লাদিমির লেনিন এবং তার প্রেমিকা নাদিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন